Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Cooch Behar: ভোটের মুখে উদয়নের গড়ে ধস নামালেন নিশীথ, বিজেপিতে যোগ দিলেন তৃণমূল নেতা

    Cooch Behar: ভোটের মুখে উদয়নের গড়ে ধস নামালেন নিশীথ, বিজেপিতে যোগ দিলেন তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহর খাসতালুকে ধস নামালো বিজেপি। যুব তৃণমূলের কোচবিহারের (Cooch Behar) দিনহাটা-২ ব্লকের সভাপতি সুকুমার বর্মন যোগ দিলেন বিজেপিতে। কোচবিহারের বিদায়ী সাংসদ তথা এবারের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের হাত থেকে পদ্ম পতাকা তুলে নিলেন তিনি। সোমবার বিকেলে কোচবিহারের বিজেপি প্রার্থী নিশীথ প্রামাণিকের বাসভবনে গিয়ে গেরুয়া শিবিরে যোগদান করলেন তিনি। লোকসভা ভোটের মুখেই যুব তৃণমূলের এই পদাধিকারীর বিজেপিতে যোগদান কোচবিহারে আরও শক্তি বাড়ালো বিজেপি। এমনই দাবি বিজেপি নেতৃত্বের।

    তৃণমূলে সিন্ডিকেট রাজ চলছে! (Cooch Behar)

    কোচবিহারের (Cooch Behar) রাজনীতিতে উদয়ন বনাম নিশীথের লড়াই নতুন কোনও ঘটনা নয়। মাঝেমধ্যেই যুযুধান দুই পক্ষের দুই নেতার মুখে কথার ফুলঝুরি দেখা গিয়েছে। সম্প্রতি তো একেবারে প্রকাশ্য রাস্তায় বিবাদে জড়িয়ে পড়েছিলেন দুই নেতা। উদয়ন তো বিজেপি প্রার্থী নিশীথের দিকে তেড়ে গিয়েছিলেন। বিজেপি কর্মীদের বেধড়ক মারধর করার অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সেই আবহে এবার খোদ উদয়নের খাসতালুকে যুব তৃণমূলের এই ভাঙন ধরিয়ে বেশ আত্মবিশ্বাসী গেরুয়া শিবির। কিন্তু, ঘাসফুলের সঙ্গ ছেড়ে পদ্মে নাম লেখালেন কেন যুব তৃণমূলের ব্লক সভাপতি? এই প্রসঙ্গে সুকুমার বর্মন বলেন, যাঁরা এলাকায় দলীয় সংগঠন তৈরি করতে গিয়ে বামফ্রন্টের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন, বর্তমানে সেই দুর্দিনের কর্মীরা ‘অবহেলিত, লাঞ্ছিত ও বঞ্চিত’। এখন দলের মধ্যে কোনও নিয়ম শৃঙ্খলা নেই। তৃণমূলে সিন্ডিকেট রাজ চলছে। টাকার বিনিময়ে পঞ্চায়েতে প্রার্থী ঠিক করা হয়েছে। লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে প্রধান ঠিক করা হয়েছে। এ দলে থাকা যায় না।

    আরও পড়ুন: “অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল, রেখার পাশে রয়েছি”, বললেন বিক্ষোভকারীরা

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    যুব তৃণমূলের দিনহাটা-২ ব্লকের সভাপতির এই দলবদলের বিষয়টিকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চাইছে না স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব। তৃণমূলের ব্লক সভাপতি দীপক ভট্টাচার্য বলেন, সুকুমার বর্মন শুধু খাতায় কলমেই ব্লকের যুব সভাপতি ছিলেন। কিন্তু, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে থেকেই দলে কোনও সক্রিয় ভূমিকা ছিল না। এমনকী ওই ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে তৃণমূলকে দুর্বল করার চেষ্টা করছিলেন। তাই, এই দল বদলের কোনও প্রভাব এলাকায় পড়বে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP News: রাজ্যের ২ বিধানসভা উপনির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, বরানগরে লড়বেন সজল ঘোষ

    BJP News: রাজ্যের ২ বিধানসভা উপনির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা বিজেপির, বরানগরে লড়বেন সজল ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের সঙ্গে এই রাজ্যের দুই আসনে অনুষ্ঠিত হবে বিধানসভার উপনির্বাচন। একটি উত্তর ২৪ পরগনার বরানগর এবং অপরটি মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলা। মঙ্গলবারই এই দুই কেন্দ্রে প্রার্থী ঘোষণা করল ভারতীয় জনতা পার্টি (BJP News)। তৃণমূলের ত্যাগী বিধায়ক তাপস রায় বরানগর আসন থেকে ইস্তফা দেন। বর্তমানে তিনি উত্তর কলকাতা লোকসভা আসনে বিজেপি প্রার্থী। তাঁর ছেড়ে যাওয়া আসনে গেরুয়া শিবির প্রার্থী করেছে ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তথা বিজেপি নেতা সজল ঘোষকে। অন্যদিকে তৃণমূল বিধায়ক ইদ্রিস আলির মৃত্যুর ফলে খালি হওয়া ভগবানগোলা কেন্দ্রে বিজেপির (BJP News) প্রার্থী হয়েছেন ভাস্কর সরকার।

    কোথায় কবে ভোট?

    ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত হতে চলা ১৮তম লোকসভা নির্বাচন ৭ দফায় অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি দফাতেই কোনও না কোনও আসনে ভোট হবে বাংলায়। এর মধ্যে তৃতীয় দফার ভোটের দিন অর্থাৎ ৭ মে মুর্শিদাবাদ লোকসভা কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ। সেদিনই উপনির্বাচন হবে ভগবানগোলায়। অন্যদিকে, বরানগরের উপনির্বাচন হবে সপ্তম দফার ভোটের দিন অর্থাৎ ১ জুন। প্রার্থী (BJP News) হওয়ার পর সজল ঘোষ বলেন, ‘‘আমার উপরে আস্থা রাখায় দলকে ধন্যবাদ৷ আমার রাজনৈতিক গুরু তাপস রায়। তাঁর আশীর্বাদ নিয়েই আমি এগোব। উত্তর কলকাতায় আমাদের সংগঠন শক্তিশালী৷ আশা করছি দলকে আমি নিরাশ করব না।’’

    সব থেকে আগে প্রার্থী ঘোষণা গেরুয়া শিবিরের

    প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই দুটি পর্যায়ে রাজ্যের লোকসভার ৩৮টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা হয়ে দিয়েছে বিজেপির (BJP News)। গেরুয়া শিবিরের বাকি রয়েছে চারটি আসনের প্রার্থী ঘোষণা। আসানসোল, ডায়মন্ডহারবার, বীরভূম এবং ঝাড়গ্রাম। মঙ্গলবার উপনির্বাচনের দুটি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করে দিল বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। যদিও এখনও পর্যন্ত এই দুই আসনে কোনও প্রার্থী ঘোষণা করতে পারেনি তৃণমূল, বামফ্রন্ট বা কংগ্রেস শিবির। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, সব থেকে আগে প্রার্থী ঘোষণা করায় প্রচারে বেশ খানিকটা এগিয়ে থাকবেন ২ কেন্দ্রের উপনির্বাচনের বিজেপি (BJP News) প্রার্থীরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Serampore: “চোখে চোখ রেখে লড়াই হবে, বাউন্ডারি নয় উনি বোল্ড আউট”, কল্যাণকে আক্রমণ কবীরের

    Serampore: “চোখে চোখ রেখে লড়াই হবে, বাউন্ডারি নয় উনি বোল্ড আউট”, কল্যাণকে আক্রমণ কবীরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভোটের ময়দানে প্রাক্তন শ্বশুর-জামাইয়ের লড়াই ব্যাপক ভাবে জমে উঠেছে। কেউ কারুর জমি এক ইঞ্চি ছেড়ে দিতে নারাজ। শ্রীরামপুর (Serampore) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হয়েছেন কবীর শঙ্কর বোস অপরদিকে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কল্যাণ নির্বাচনের প্রচারে বলেছিলেন বাউন্ডারি হাঁকাবেন। এবার পাল্টা চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে কবীর বলেন, ‘বোল্ড আউট হবেন।”

    মাহশে পুজো দিয়ে প্রচার শুরু কবীরের (Serampore)

    শ্রীরামপুরে (Serampore) পরপর তিনবারের তৃণমূল সাংসদ হলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। এবারেও তাঁর আশা জয়ের। অপরদিকে বিজেপি প্রার্থী আইনজীবী কবীর ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে এই এলাকায় প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছিলেন। এবারের লোকসভায় দুই প্রার্থী পুরোদমে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন। এদিন বিকেলে মাহেশে জগন্নাথ মন্দিরে পুজো দিয়ে নিজের নির্বাচনী কেন্দ্রে প্রচার শুরু করেন বিজেপি প্রার্থী কবীর। ঘটনাচক্রে বিজেপি প্রার্থী কবির শঙ্কর বোস হলেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের মেয়ের প্রাক্তন স্বামী। প্রাক্তন শ্বশুরকে আক্রমণ করে কবির শঙ্কর বলেন, “চোখে চোখ রেখে লড়াই হবে। বাউন্ডারি নয় উনি বোল্ড আউট হবেন। ৪ জুন ব্যাগপত্র গুছিয়ে চলে যেতে হবে।”

    আরও পড়ুনঃ “যেখানেই দাঁড়াব সেখানেই জিতব”, কেন্দ্র বদলেও স্বমহিমায় দিলীপ ঘোষ

    কী বললেন কবীর?

    এদিন শ্রীরামপুরের (Serampore) বিজেপি প্রার্থী কবীর শঙ্কর, কল্যাণকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “সব মানুষের একটা অতীত থাকে এবং বর্তমানও থাকে। এই প্রেক্ষিতে ভবিষ্যৎ থাকে। আমি একজন আইনজীবী, তিনিও আইনজীবী। উনার প্রতি আমার সম্মান রয়েছে। কিন্তু তিনি যে দলে রয়েছেন, সেই দল মাথা থেকে পা পর্যন্ত দুর্নীতিতে ডুবে রয়েছে। এই বাংলায় তাঁদের মুখ দেখানোর জায়গা নেই।”

    উপরাষ্ট্রপতিকে বিকৃত অঙ্গভঙ্গি করেছিলেন কল্যাণ

    উল্লেখ্য শ্রীরামপুরের (Serampore) তৃণমূল নেতা কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় সাম্প্রতিক সময়ে সংসদ থেকে সাসপেন্ড হয়ে রাজ্যসভার অধ্যক্ষ তথা দেশের উপরাষ্ট্রপতিকে বিকৃত অঙ্গভঙ্গী করে সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছিলেন। আবার বিভিন্ন সময়ে সমাজিক মাধ্যমে ঠাকুরের সামনে বাঁধ ভাঙা কান্নার ভিডিও ব্যাপক ভাইরাল হয়েছিল। আবার একটা সময় দলের অন্দরে অভিষেকের সঙ্গে সংঘাত চরমে উঠলে এলাকায় কল্যাণের বিরুদ্ধে পোস্টার পড়ে। ফলে তৃণমূলের অন্দরের কোন্দলকে বিজেপি কতটা কাজে লাগাতে পারে, সেটাই এখন দেখার।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: “অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল, রেখার পাশে রয়েছি”, বললেন বিক্ষোভকারীরা

    Sandeshkhali: “অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল, রেখার পাশে রয়েছি”, বললেন বিক্ষোভকারীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাহজাহান বাহিনীর নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন। পুলিশের পোশাক পরে বাড়িতে ঢুকে অত্যাচার হয়েছে বলে অভিযোগ করেছিলেন। সেই প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে এবার বসিরহাট কেন্দ্রের প্রার্থী করা হয়েছে। কিন্তু, রেখা প্রার্থী হতেই সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) আবারও মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে বিক্ষোভ। সন্দেশখালির মহিলারাই আবার পথে নামে। পোস্টারে লেখা থাকে, “সন্দেশখালির আন্দোলনকারীরা রেখা পাত্রকে চায় না।” যা নিয়ে ফের চর্চায় চলে আসে সন্দেশখালি। তবে, প্রতিবাদের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই আবার ভোলবদল। এবার সেই মহিলারাই বলছেন, “আমাদের ভুল বোঝানো হয়েছিল…”

    রেখা পাত্রের পাশেই রয়েছি, বললেন বিক্ষোভকারীরা (Sandeshkhali)  

    সোমবার রাস্তায় নেমে বিজেপি প্রার্থীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ দেখে রাজনৈতিক মহলে চর্চা শুরু হয়। আন্দোলনের ২৪ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ভোলবদল করলেন রেখা পাত্রের প্রার্থীপদের বিরোধিতায় থাকা মহিলারা। যে মহিলা সোমবার বলেছিলেন, “যে নিজের নামটুকুই সই করতে পারে না, সে লোকসভা কী বিধানসভা কোথাওই প্রার্থী হওয়ার যোগ্য নয়।” তিনিই রাতারাতি অবস্থান বদল করে বললেন, “আমরা রেখার পাশে আছি। আমাদের ভুল বোঝানো হয়ছিল। রেখা পাত্র আমাদেরই একজন। রেখা প্রার্থী হওয়ায় আমরা খুশি।” বিরোধিতা করা এক মহিলা সোমবার বলেছিলেন, “আমরা পরিশ্রম করেছি বলেই ও আজকে এখানে। ওর কোনও যোগ্যতাই নেই। প্রার্থী হয়ে অহংকার হয়ে গিয়েছে। সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ভোট প্রয়োজন নেই বলছে। এলাকাতে নেই ও।” সেই মহিলা আবার মঙ্গলবার বললেন, “গতদিনের জন্য আমরা রেখার কাছে ক্ষমাপ্রার্থী। আমাদেরকে ভুল বোঝানো হয়েছিল। অন্য লোকের দ্বারা, অন্য পার্টির লোক আমাদের ভুল বুঝিয়ে ছিল। আমরা সেটা বুঝেছি। আমরা রেখার পাশে রয়েছি।” তবে, কোন পার্টির লোক ভুল বুঝিয়েছে সেই বিষয়ে খোলসা করে তাঁরা কিছু বলেননি। আরেক বয়স্ক মহিলা বলেন, রেখার সঙ্গে আমাদের অনেক পুরনো সম্পর্ক। আমরা প্রথম থেকেই ওর পাশে রয়েছি। আমাদের বাড়িতে লোক এসেছিল। ওরা বলেছিল, আমরা নাকি বিজেপিকে ভোট দিয়েছি। আমরা বললাম না. তারপরও আমাদের পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে গেল।” আরেক মহিলা বললেন, “যাঁরা আমাদের ওর সম্পর্কে ভুলভাল বোঝাতে আসবে, ঝাঁটা মেরে বিদায় করব। প্রয়োজনে রেখার বাড়ি গিয়ে পায়ে ধরে ক্ষমা চাইব আমরা।”

    আরও পড়ুন: মন্দিরে পুজো দিয়ে হোলি খেলে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী কার্তিক পাল

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    এ প্রসঙ্গে অবশ্য রেখা পাত্র বলেন, “আমি শুনলাম আমি নাকি বলেছি, সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ভোট আমার লাগবে না। আমি তো একথা বলতে পারি না। সন্দেশখালির মায়েরাই তো আমাকে এই অবধি পৌঁছেছে। তাই একথা আমি কোনওদিনও বলতে পারব না। সন্দেশখালির মুখ আমি। সন্দেশখালির যত মা রয়েছেন, সবাই প্রার্থী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Bardhaman: “ভুয়ো জবকার্ডের টাকায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার!”, বিস্ফোরক দাবিতে প্রচার শুরু অসীমের

    Purba Bardhaman: “ভুয়ো জবকার্ডের টাকায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার!”, বিস্ফোরক দাবিতে প্রচার শুরু অসীমের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ভুয়ো জবকার্ডের টাকায় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দেওয়া হচ্ছে” বলে বিস্ফোরক দাবি তুলে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করলেন বিজেপি প্রার্থী অসীম সরকার। পূর্ব বর্ধমান (Purba Bardhaman) লোকসভায় বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন হরিণঘাটার বিজেপি বিধায়ক অসীম সরকার। রবিবার প্রার্থী তালিকা প্রকাশের পর সোমবার থেকে সংসদীয় ক্ষেত্রে প্রচার শুরু করে দিয়েছেন তিনি। নিজের গানের মাধ্যমে এলাকায় প্রচার শুরু করেছেন তিনি। একই ভাবে রাজ্যে মমতা সরকারের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প নিয়ে তীব্র আক্রমণ করেন।

    কী বলেছেন অসীম সরকার (Purba Bardhaman)?

    পূর্ব বর্ধমান (Purba Bardhaman) কেন্দ্রে তৃণমূলের প্রার্থী হয়েছেন শর্মিলা সরকার। অপরদিকে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন অসীম সরকার। তিনি এদিন লোকসভার ভোটে প্রচারে গিয়ে বলেন, “১০০ দিনের টাকা চুরি করে তৃণমূল সরকার লক্ষ্মীর ভাণ্ডার দিচ্ছে। ১ কোটি ২৫ লক্ষ ভুয়ো জব কার্ড করে যে টাকা নিয়েছে সেই টাকা লক্ষ্মীর ভাণ্ডারে দেওয়া হয়েছে। টাকার হিসেব দিলেই সব বোঝা যাবে। জেতা সিট হলেই তৃণমূল জয়ী হবে এমন কোনও কথা নেই। বামেদের অনেক আসন জেতা ছিল, আজ কি আর আছে? বর্তমান পরিস্থিতিকে মাথায় রেখে ভোট দিতে হবে। তবে মানুষ যদি গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারেন, তাহলে তৃণমূল আরব সাগরে গিয়ে পড়বে। প্রতি বুথে এবার থেকে ৬ জন করে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে। সঠিক ভাবে ভোটের গণনা হবে। মানুষের রায়ে গেরুয়া ঝড় উঠবে রাজ্যে।”

    আরও পড়ুনঃ রানিমার নাম ঘোষণা হতেই দেওয়ালে লিখন শুরু, রাজবাড়ীতে বিজেপির উচ্ছ্বাস

    শর্মিলাকে আক্রমণ

    এদিন গানের মাধ্যমে পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) তৃণমূল প্রার্থীকে তীব্র আক্রমণ করেন অসীমবাবু। তিনি তৃণমূল প্রার্থীকে নিজের স্বরচিত কবি গানের মাধ্যমে ভোটের প্রচারে আক্রমণ করে বলেন, “ও মা শর্মিলা সরকার তুমি নাকি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার, তুমি অদৃশ্য মন দেখতে পার, কিন্তু চোর দেখার চোখ নেই।” তিনি কালনার ১০৮ শিব মন্দিরে পুজো দেন এবং কালনা শহরে বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। দলীয় কর্মীদের সঙ্গে আবিরও খেলেন।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    অপর দিকে জেলার (Purba Bardhaman) তৃণমূলের মুখপাত্র প্রসেনজিৎ বলেন, “অনেক তদন্ত বিজেপি করাচ্ছে। কিন্তু কোনও ভাবেই তৃণমূলকে দোষী প্রমাণ করতে পারবেন না। অসীম সরকার এই এলাকার মানুষ নন। তাঁর অনেক ভিডিও ভাইরাল হয়। তাঁকে বিজেপির লোকজন পাত্তা দেয় না। আমি আর কী পাত্তা দেবো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Raiganj: মন্দিরে পুজো দিয়ে হোলি খেলে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী কার্তিক পাল

    Raiganj: মন্দিরে পুজো দিয়ে হোলি খেলে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী কার্তিক পাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে আর বেশি দেরি নেই। স্বাভাবিকভাবেই দলের তরফে নাম ঘোষণা হতেই রঙের উৎসবের দিনেই জোরকদমে প্রচারে নেমে পড়লেন রায়গঞ্জ (Raiganj) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী কার্তিক পাল। দলীয় প্রার্থীকে নিয়ে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন কর্মী-সমর্থকরা। মন্দিরে পুজো দিয়ে দিনভর চুটিয়ে জনসংযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী। মঙ্গলবার দলীয় কর্মীদের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের সঙ্গে হোলি খেলায় মেতে ওঠেন বিজেপি প্রার্থী।

    কে এই কার্তিক পাল? (Raiganj)

    রবিবার রাতেই দিল্লি থেকে রায়গঞ্জ (Raiganj) লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী হিসেবে কার্তিক পালের নাম ঘোষণা করা হয়। বিদায়ী সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরীকে দক্ষিণ কলকাতা কেন্দ্রে টিকিট দেওয়া হয়েছে। ফলে, রায়গঞ্জে তৃণমূল প্রার্থী কৃষ্ণ কল্যাণীর বিরুদ্ধে ভোট যুদ্ধে সামিল কার্তিকবাবু। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কার্তিকবাবু ভূমিপুত্র। একসময় তিনি পুরসভার চেয়ারম্যান থাকাকালীন তিনি এলাকায় প্রচুর উন্নয়নমূলক কাজ করেছিলেন। ২০১৯ সালের পর তিনি তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন। এলাকায় তাঁর নিবিড় জনসংযোগ রয়েছে। এলাকায় অত্যন্ত জনপ্রিয়। ফলে, কার্তিকবাবু প্রার্থী হওয়াতে শুধু বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা খুশি হয়েছেন তা নয়, সাধারণ মানুষও বেজায় খুশি।

    আরও পড়ুন: চন্দ্রনাথের বাড়িতে উদ্ধার ৪১ লাখ, চলতি সপ্তাহেই মন্ত্রীকে তলব ইডির

    দোল ও হোলিতে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন বিজেপি প্রার্থী

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার কালিয়াগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী বয়রা কালী মন্দিরে পুজো দেন বিজেপি প্রার্থী। এরপরেই জেলা সভাপতি বাসুদেব সরকার ও দলীয় নেতা কর্মীদের সঙ্গে প্রচারে বেরিয়ে পড়েন কার্তিক পাল। মাড়োয়ারি পট্টিতে দোল উৎসবে সামিল হন তিনি। তারপর  কালিয়াগঞ্জের শ্রীকলোনিতে অবস্থিত প্রয়াত প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা রায়গঞ্জের সাংসদ প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির মূর্তিতে মাল্যদান করেন। দলীয় নেতা কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে সাহেবঘাটা এলাকায় এক নাবালিকার সমাধিস্থলে শ্রদ্ধা জানান। সেখান থেকে রাধিকাপুরে পুলিশের গুলিতে নিহত মৃত্যুঞ্জয় বর্মনের সমাধিস্থলেও মাল্যদান করেন। পাশাপাশি পরিবারের লোকেদের সঙ্গেও দেখা করেন তিনি। মঙ্গলবার শেঠ কলোনি, মহেন্দ্রগঞ্জ এলাকায় হোলি খেলার পাশাপাশি চুটিয়ে জনসংযোগ করেন বিজেপি প্রার্থী। পরে, কার্তিকবাবু বলেন, এই লোকসভায় তৃণমূল কোনও ফ্যাক্টর হবে না। আমার বাম-কংগ্রেস জোট প্রার্থীর সঙ্গে আমারপ মূল লড়াই হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: শিব মন্দিরে পুজো দিয়ে, হোলি খেলে বর্ধমানে লোকসভার প্রচারে দিলীপ ঘোষ

    Dilip Ghosh: শিব মন্দিরে পুজো দিয়ে, হোলি খেলে বর্ধমানে লোকসভার প্রচারে দিলীপ ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার বর্ধমানে হোলি খেলে লোকসভার প্রচারে অংশ গ্রহণ করলেন বিজেপি প্রার্থী। এই ভোটের প্রচার উপলক্ষে বর্ধমানের ১০৮ শিব মন্দিরে কর্মী সমর্থকদের নিয়ে পুজো দিলেন বর্ধমান-দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এদিন সকালে দুর্গাপুরে প্রাতঃভ্রমন সেরে কর্মীদের সাথে দেওয়াল লিখনে যোগদান করলেন তিনি। তারপর সেখানে চায়েপে চর্চা সেরে বর্ধমানে আসেন তিনি। চা পানের সময় মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর শহরের বেশ কয়েকটি জায়গায় নেতা কর্মীদের সঙ্গে হোলির শুভেচ্ছা বিনিময় করেন। মঙ্গলবারে পুজো দিয়েই প্রচার শুরু করে দেন তিনি।

    কী বললেন দিলীপ (Dilip Ghosh)?

    এই দিন নিজের লোকসভা কেন্দ্রে পৌঁছে প্রচার অভিযান শুরু করে দেন দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। আগের বারে মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির জয়ী প্রার্থী ছিলেন এই প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি। তবে কেন্দ্র বদল হলেও জয় বিষয়ে তিনি আত্মবিশ্বাসী। তিনি এদিন বলেন, “শক্ত আসন বুঝেই দল আমাকে প্রার্থী করেছে। এই কেন্দ্রে বিজেপিই বিপুল ভোটে জয়ী হবে। বাংলায় লোক কম পড়েছে তাই বিহার থেকে তৃণমূলকে প্রার্থী ভাড়া করে আনতে হচ্ছে। আমাদের কর্মীরা রীতিমত ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। জয় আমাদের নিশ্চিত।”

    আরও পড়ুনঃ ‘মায়ের আশীর্বাদে অসুর শক্তিকে নাশ করব’, তৃণমূলকে আক্রমণ অর্জুনের

    মানুষের হয়ে লোকসভায় প্রশ্নের আশ্বাস

    এদিন দুর্গাপুরে সিটি সেন্টারে একটি বেসরকারি হোটেল থেকে বেরিয়ে শহরের প্রাণ কেন্দ্র সিটি সেন্টার, বেঙ্গল অম্বুজা এলাকায় রাস্তায় হেঁটে প্রচার করেন দিলীপ (Dilip Ghosh)। চলতি পথে লোকের সঙ্গে কথা বলেন। এরপর তিনি চতুরঙ্গ মাঠে পৌঁছান। তিনি মানুষের সঙ্গে কথা বলেন এবং আশ্বাস দেন মানুষের হয়ে লোকসভায় প্রশ্ন করবেন, সমস্যার কথা তুলে ধরবেন। আগামী দিনেও মাঠে মায়দানে থেকে লড়াই করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। তিনি এই প্রসঙ্গে বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচনে শাসকদল সন্ত্রাস করবে না এমনটা হতে পারে না। আর এটা কমিশন খুব ভালো করে জানে। আর তাই ১০০ কোম্পানি বাহিনী নিয়োগ করা হয়েছে। সিপিএমের অত্যাচারের থেকেও বেশি তৃণমূল অত্যাচার করছে। মানুষ ভোটের মাধ্যমে পরিবর্তন আনবেন।”

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Holi 2024: দোল খেলে নদীতে স্নান করতে নেমে রাজ্যে মৃত্যু হল চারজনের, তলিয়ে গেলেন তিনজন

    Holi 2024: দোল খেলে নদীতে স্নান করতে নেমে রাজ্যে মৃত্যু হল চারজনের, তলিয়ে গেলেন তিনজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোল উৎসবে সোমবার সকাল থেকেই রং খেলায় (Holi 2024) মেতে ওঠেন সকলে। দুপুরের পর গঙ্গায় স্নান করতে নেমেই বিপত্তি। চার বন্ধু তলিয়ে যায় নদীতে। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার খড়দা থানার আগরপাড়ার আশ্রমঘাট এলাকায়। এছাড়া পূর্ব বর্ধমানের কালনা এবং বাঁকুড়ায় স্নান করতে নেমেই চারজনের মৃত্যু হয়েছে। সবমিলিয়ে দোলের পর এই দুর্ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

    আগরপাড়ায় গঙ্গায় তলিয়ে গেলেন তিনজন, কালনায় মৃত ২ (Holi 2024)

    এদিন দুপুরে দোল খেলার পর উত্তর ২৪ পরগনার খড়দার আগরপাড়ার আশ্রমঘাটের গঙ্গায় দোল খেলে (Holi 2024)  স্নান করতে গিয়েছিল চারজন। হঠাৎ বান চলে আসায় তাদের মধ্যে চারজনই তলিয়ে যান। চোখের সামনে ভাসতে এই বিপত্তি স্থানীয় লোকজন দেখে গঙ্গায় ঝাঁপ মেরে একজনকে উদ্ধার করা গেলেও বাকি তিনজনের হদিশ মেলেনি। অন্যদিকে, রঙ খেলা শেষে পূর্ব বর্ধমানের কালনার জিউধারা এলাকায় একটি দিঘিতে এলাকার ছেলেরা স্নান করতে নেমেছিল। অনেকে স্নান করে উঠে যায়। পরে, ওই দিঘিতে স্নান করতে নামেন দুই ভাই। ভাবতেও পারেননি কত বড় বিপদ তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে। স্নান করতে নেমেই একজন প্রথমে  তলিয়ে যেতে থাকে। তাঁকে বাঁচাতে গিয়ে অন্যজনও তলিয়ে যায। আশপাশের লোকজন বিষয়টা বুঝতে পেরেই দিঘিতে দুই ভাইকে উদ্ধার করেন। তাঁদের কালনা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    আরও পড়ুন: তারকা প্রচারকরা বিধি না মানলে, বাতিল হবে দলের স্বীকৃতি, সিদ্ধান্ত কমিশনের

    দামোদরের জলে মৃত্যু হল দুজনের

    এদিকে এদিকে রঙ খেলার (Holi 2024) পর বন্ধুদের সঙ্গে স্নান করতে গিয়ে দামোদরের জলে ডুবে মৃত্যু হল বাঁকুড়ার দুজনের। মৃতরা সম্পর্কে দুই ভাই, সানি কুমার ও সোনু কুমার। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, হঠাৎই জলের তোড়ে ভেসে যায় ওই দুজন। মৃতদেহ উদ্ধার করে বড়জোড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখান থেকে ময়নাতদন্তের জন্য বাঁকুড়া মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, মৃতরা বিহারের বাসিন্দা। তাঁরা বড়জোড়া রায় কলোনিতে ভাড়া থাকতেন। ইতিমধ্যেই দেহ দুটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dev: ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা রাখেননি দেব, ঘাটালে পড়ল পোস্টার, শোরগোল

    Dev: ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা রাখেননি দেব, ঘাটালে পড়ল পোস্টার, শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিকাঠামো উন্নয়নে স্কুলকে ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন ঘাটালের তৃণমূল প্রার্থী দেব (Dev) ওরফে দীপক অধিকারী। কথা রাখেননি বিদায়ী সাংসদ। লোকসভা ভোটের মুখে তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে ঘাটাল লোকসভা কেন্দ্রে পড়ল পোস্টার। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়়িয়ে পড়েছে।

    ৫০ লক্ষ টাকা স্কুলকে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলেন দেব (Dev)

    পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ঘাটালের খড়ার পুরসভা এলাকায় রয়েছে ‘খড়ার সূর্যকুমার হেমাঙ্গিনী হাইত বালিকা বিদ্যালয়’। সেই স্কুল বিল্ডিং-এর বেহাল দশা। পরিস্থিতি নিয়ে ছাত্র ও অভিভাবকদের মধ্যে ছড়িয়েছিল আতঙ্ক। এ কথা জানতে পেরে গত বছরের ৮ অক্টোবর খড়ারে স্কুল পরিদর্শনে গিয়েছিলেন দেব (Dev)। সেখানেই তিনি ৫০ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা বলেছিলেন। কয়েক মাস কেটে গেলেও দেবের কথা দেওয়া টাকা এখনও স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে পৌঁছয়নি বলে অভিযোগ। বেশ কয়েকমাস কেটে গেলেও কেন টাকা দেওয়া হল না, সেই অভিযোগ তুলেই পোস্টার দেওয়া হয়েছে এলাকায়। পোস্টারে লেখা হয়েছে, ‘হিরণ জিতে দেবে টাকা।’

    আরও পড়ুন: ‘মায়ের আশীর্বাদে অসুর শক্তিকে নাশ করব’, তৃণমূলকে আক্রমণ অর্জুনের

    স্কুল কর্তৃপক্ষের কী বক্তব্য?

    এই প্রসঙ্গে কয়েকদিন আগেই দেব (Dev) দাবি করেছেন যে টাকা দিয়ে দেওয়া হবে নির্দিষ্ট সময়ে। তবে, এখনও সেই টাকা স্কুল কর্তৃপক্ষ পায়নি। টাকা যে এখনও পর্যন্ত দেব স্কুল কর্তৃপক্ষকে দেননি, তা স্বীকার করেছেন স্কুল পরিচালন কমিটি ও স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা। সেই কারণেই বিজেপি দাবি করেছে যে, দেব কথা রাখেননি। কয়েকদিন আগে প্রচারে এই নিয়ে প্রশ্নের মুখে পড়তে হলে দেব বলেন, বিষয়টি মাথায় আছে। টাকা দেওয়ার আশ্বাসও দেন তিনি। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা বলেন, আমরা  রাজনীতি বুঝি না, শুধু দ্রুত উন্নয়ন চাই স্কুলের।

    কী বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    বিজেপি বিধায়ক শীতল কপাট বলেন, আমি নিজে টাকা জোগাড় করেছিলাম, কিন্তু তৃণমূল ধমকে-চমকে সেই টাকা নিতে নিষেধ করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষকে। ভোটের জন্য এসব প্রতিশ্রুতি দিয়ে কোনও লাভ হবে না। পরবর্তীতে এসব নিয়ে আন্দোলন আরও বড় হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “যেখানেই দাঁড়াব সেখানেই জিতব”, কেন্দ্র বদলেও স্বমহিমায় দিলীপ ঘোষ

    Dilip Ghosh: “যেখানেই দাঁড়াব সেখানেই জিতব”, কেন্দ্র বদলেও স্বমহিমায় দিলীপ ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) কেন্দ্রের বদল ঘটেছে। আগের বার ২০১৯ সালের লোকসভার ভোটে মেদিনীপুর থেকে জয়ী হয়েছিলেন এই নেতা। এবার তাঁর কেন্দ্রের বদল ঘটেছে। এবার তিনি লড়বেন বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্র থেকে। তবে কেন্দ্র বদলে তৃণমূলের কটাক্ষকে পাল্টা নিজের স্বমেজাজে উত্তর দিয়ে বলেন, “যেখানেই দাঁড়াব সেখানেই জিতব।”

    কী বললেন দিলীপ (Dilip Ghosh)?

    তৃণমূলের পক্ষ থেকে মেদিনীপুরের প্রার্থী হয়েছেন জুন মালিয়া। এই কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন অগ্নিমিত্রা পল। মূলত মহিলা প্রার্থীর বিরুদ্ধে মহিলা প্রার্থী দিয়ে বিজেপি নির্বাচনী লড়াইকে বিরাট চমক দিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। অপর দিকে বিজেপির দক্ষ সংগঠক দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh) দলের নির্বাচনী কেন্দ্র বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের প্রার্থী হয়ে বলেন, “যেখানে আমি লড়ব সেটাই আমার কেন্দ্র। আর সেখানেই আমি জিতব। দল সেই কারণে আমাকে ওখানে পাঠিয়েছে। আমি সংগঠনকে গ্রামেগঞ্জে নিয়ে গিয়েছি। আমরা সকলে নরেন্দ্র মোদিকে প্রধানমন্ত্রী করার জন্য লড়াই করার ময়দানে নেমেছি। ফলে সব জায়গাতে আমাদের নির্বাচনী লড়াই করতে হবে। দলের সিদ্ধান্তের বাইরে আমি কোনভাবেই যাবো না।” তিনি এই প্রসঙ্গে বলেন আজই আমি নির্বাচন কেন্দ্র দুর্গাপুর যাবো।

    আরও পড়ুনঃ চিন থেকে ঋণ নেওয়াই কি কাল হল দেশটির? কী বললেন মালদ্বীপের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি

    টিকিট প্রত্যাশিত ছিল

    ২০১৯ সালে মেদিনীপুর কেন্দ্র থেকে লোকসভার নির্বাচনে লড়াই করে ১ লক্ষ ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছিলেন বিজেপির প্রাক্তন সর্ব ভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। এই কেন্দ্রের প্রতি বুথে বুথে সংগঠন তৈরি করেছিলেন তিনি। সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাথমিক ভাবে তিনি এই কেন্দ্রেই নিজের টিকিট প্রত্যাশা করেছিলেন। এমনকী নিজের ঘনিষ্ঠ মহলে সেই কথা জানিয়েও ছিলেন। কিন্তু দলের ইচ্ছেতে তাঁকে বর্ধমান-দুর্গাপুর থেকেই লড়তে হচ্ছে। অবশ্য কেন্দ্র বদলে জয়ের বিষয়ে বিন্দু মাত্র চিন্তিত নন। তিনি বলেন, “মোদিজির সৈনিক হিসাবে যে কোনও জায়গা থেকে লড়াই করতে বললে পিছু পা হবো না।” অপর দিকে মেদিনীপুর তৃণমূল প্রার্থী জুন মালিয়া বলেছেন, “দিলীপদা মানসিক চাপে রয়েছেন।”

       

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share