Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • ED Summons: চন্দ্রনাথের বাড়িতে উদ্ধার ৪১ লাখ, চলতি সপ্তাহেই মন্ত্রীকে তলব ইডির

    ED Summons: চন্দ্রনাথের বাড়িতে উদ্ধার ৪১ লাখ, চলতি সপ্তাহেই মন্ত্রীকে তলব ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার (ED Summons) বাড়িতে ৪১ লাখ টাকা উদ্ধারের বিষয়টি নির্বাচন কমিশনকে জানাল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি। বিশেষজ্ঞদের মতে, কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী কোনও কেন্দ্রীয় এজেন্সি ১০ লাখ টাকার বেশি উদ্ধার করলে তা নির্বাচন কমিশনকে জানাতে হয়। সেই মতোই ৪১ লাখ টাকার বিষয়টি কমিশনকে অবগত করাল ইডি। অন্যদিকে, এরই মধ্যে মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহাকে তলবও করেছে ইডি। রাজ্যের মন্ত্রীকে (ED Summons) কলকাতায় কেন্দ্রীয় সংস্থার সদর দফতরে তলব করা হয়েছে বলে খবর। জানা গিয়েছে, চলতি সপ্তাহেই তলব করা হয়েছে চন্দ্রনাথকে।

    নিয়োগ দুর্নীতিতে জড়িত থাকার অভিযোগ

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (ED Summons) ধৃত তৃণমূল যুব নেতা কুন্তল ঘোষের সূত্র ধরেই উঠে আসে চন্দ্রনাথের নাম। কুন্তলের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে ১০০ জন চাকরিপ্রার্থীর একটি তালিকা পায় তদন্তকারী আধিকারিকরা। তখনই উঠে আসে রাজ্যের মন্ত্রীর নাম। শুক্রবার সকালেই বোলপুরের বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বাড়িতে ইডি হানা দেয়। সাত সকালেই ইডির তিনটি গাড়ি ঢোকে মন্ত্রীর নিচুপট্টির বাড়িতে। প্রায় ১৪ ঘণ্টা ধরে রাজ্যের মন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহার বোলপুরের বাড়িতে তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। তদন্তের খবর পেয়ে দলীয় কর্মসূচি ছেড়ে তড়িঘড়ি বাড়ি ফিরে আসেন মন্ত্রী। শুক্রবার রাত ১০টা ৪০ নাগাদ তাঁর বাড়ি থেকে বের হন ইডি আধিকারিকরা। 

    অনুব্রত ঘনিষ্ঠ চন্দ্রনাথ

    প্রসঙ্গত, অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ হিসাবেই জেলার রাজনীতিতে পরিচিত চন্দ্রনাথ সিনহা। অনুব্রত মণ্ডলের পাড়াতেই তাঁর বাড়ি। চন্দ্রনাথ সিনহা রাজ্যের ক্ষুদ্র এবং কুটির শিল্প মন্ত্রী রয়েছেন। গত ফেব্রুয়ারি মাসেই দেখা গিয়েছিল, বোলপুরে অনুব্রত মণ্ডলের বাড়ির ঠিক পাশের তৃণমূলের কার্যালয়ে হানা দেয় ইডি (ED Summons)। একইসঙ্গে অনুব্রত মণ্ডল যে কালীপুজো করতেন, সেই প্রতিমার বিপুল গয়নার উৎস জানতে স্থানীয় ব্যাঙ্কেও যায় ইডির দল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: ‘মায়ের আশীর্বাদে অসুর শক্তিকে নাশ করব’, তৃণমূলকে আক্রমণ অর্জুনের  

    Barrackpore: ‘মায়ের আশীর্বাদে অসুর শক্তিকে নাশ করব’, তৃণমূলকে আক্রমণ অর্জুনের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নৈহাটিতে বড়মার মন্দিরে পুজো দিয়ে নির্বাচনের প্রচার শুরু করলেন বারাকপুরের (Barrackpore) বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং। গতকাল চতুর্থ প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে বিজেপি। এরপর আজ থেকেই প্রচারে নেমে পড়লেন বিজেপি প্রার্থীরা। তৃণমূলের প্রার্থী পার্থ ভৌমিককে আক্রমণ করে নির্বাচনে জয়ের সঙ্কল্প নিলেন অর্জুন। তিনি বললেন, “মায়ের আশীর্বাদে অসুর শক্তিকে নাশ করব।” পাল্টা তৃণমূল কটাক্ষ করেছে বিজেপিকে।

    কী বললেন অর্জুন সিং (Barrackpore)?

    বারাকপুরের (Barrackpore) বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিং তৃণমূলকে আক্রমণ করে বলেন, “মায়ের কাছে প্রার্থনা করলাম, মা আমাকে সফল করুন। যত অসুর শক্তি আছে, তাদের নাশ করবেন।” এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “পার্থ ভৌমিক এই এলাকার ভূমিপুত্র নন। ভূমিপুত্র হলে নৈহাটি ছেড়ে সোদপুরে যেতেন না। তাঁর বাড়ি ওখানেই। নৈহাটিতে মোহভঙ্গ হয়েছে তাই বেশির ভাগ সময় বাইরে থাকেন। এই শিল্পাঞ্চলের মানুষ ২০১১ থেকে ভূমিপুত্র হিসাবে অর্জুনকেই পেয়েছেন। মানুষের সুখে দুঃখে আমাকেই পায় কাছে। তাই মায়ের কাছ থেকে আমার উপর আশীর্বাদ যেন বর্ষিত হয়।”

    আর কী বললেন?

    বারাকপুরের (Barrackpore) প্রার্থী অর্জুন আরও বলেন, “আমার পরিবার ১৪০ বছরের পরিবার। এই এলাকায় আমরা ১৪০ বছর ধরে মানুষের সেবা করে আসছি। এই এলাকার মানুষের আশীর্বাদ আমার উপরে থাকবে।” অপর দিকে তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিক বলেন, “৪ জুন ফলাফল আসবে। অর্জুন সিং নিজে চোখে সর্ষে ফুল দেখবেন।”

    উল্লেখ্য তৃণমূলের ব্রিগেডের জনগর্জন সভায় বারাকপুরের প্রার্থী হিসাবে পার্থ ভৌমিকের নাম ঘোষণা করা হয়েছিল। সেই সময়ে অর্জুন বলেন আমার সঙ্গে বিশ্বাসভঙ্গ করা হয়েছে। আগে জানতে পারলে আসতাম না সভায়। কিন্তু অর্জুন সিং প্রথম বারের জন্য ২০১৯ সালে সাংসদ হয়েছিলেন বিজেপির টিকিটেই। পরে ২০২১ সালের পর নিজে আবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরে তৃণমূলের ফিরে যান। কিন্তু ফের এবার লোকসভার আগে তৃণমূল থেকে টিকিট না পেয়ে আরেকবার দিল্লিতে গিয়ে বিজেপিতে যোগদান করেন। লোকসভা নির্বাচনের আবহে বারাকপুর  এখন বেশ সরগরম।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: কর্মীদের সঙ্গে আবির খেলে, দেওয়াল লিখন করে চুটিয়ে জনসংযোগে রানিমা অমৃতা রায়

    Nadia: কর্মীদের সঙ্গে আবির খেলে, দেওয়াল লিখন করে চুটিয়ে জনসংযোগে রানিমা অমৃতা রায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগেই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর হাত ধরে নদিয়ার (Nadia) কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির রানিমা অমৃতা রায় বিজেপিতে যোগ দেন। সেই রানিমাকে এবার কৃষ্ণনগর কেন্দ্রে প্রার্থী করল বিজেপি। প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হতেই গেরুয়া আবির নিয়ে খেলায় মেতে উঠলেন কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির রানিমা। রাজবাড়ির চত্বরে দেখা গেল স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব থেকে শুরু করে কর্মী সমর্থকদের। সকলের সঙ্গে সৌজন্য বিনিময় সহ গেরুয়া আবিরে হোলি খেললেন তিনি। এমনকী রং তুলি হাতে দেওয়াল লিখতেও দেখা গেল কৃষ্ণনগর লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়কে।

    কলকাতার লা মার্টিনের ছাত্রী রানিমা (Nadia)

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, অমৃতার জন্ম ১৯৬১ সালের ডিসেম্বরে। তাঁর স্বামী সৌমিশ চন্দ্র রায়। তিনি কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির ৩৯তম কুলবধূ। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র রায়ের সময় কাল থেকে ধরলে অমৃতা রায় নবম কুলবধূ। নদিয়া (Nadia) রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের পরিবারের নবম পুরুষ সৌমিশ চন্দ্র রায়। তাঁরই স্ত্রী অমৃতা। আর অমৃতা রায়ের একমাত্র পুত্র মণীশ চন্দ্র রায়। তিনি পেশায় আইনজীবী। অমৃতার স্বামী এয়ার ইন্ডিয়াতে চাকরি করতেন। কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির ঐতিহ্যের সম্পত্তি দেখভালের জন্য লন্ডনে থাকাকালীন স্বেচ্ছা অবসর নিয়ে কৃষ্ণনগরে চলে আসেন তিনি। বর্তমানে কৃষ্ণনগরের পাশাপাশি কলকাতা বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডেও বসবাস করেন বিজেপি প্রার্থী অমৃতা রায়। শিক্ষা ক্ষেত্রে রানিমা বিড়লা উইমেন্স কলেজ থেকে আইএসসি পাশ করেন তিনি। লা মার্টিন স্কুলেও পড়াশোনা করেছেন অমৃতা। কলেজ পাশ করার পর মন্তেশ্বরী দেবী শিশু শিক্ষা কেন্দ্র ও ধন্তেশ্বরী টিচার্স ট্রেনিং স্কুল তৈরি করেন। শিল্পকলার অত্যন্ত পৃষ্ঠপোষক অমৃতা রায়। ডেকোরেশনের বিষয়েও তাঁর যথেষ্ট পারিদর্শিতা রয়েছে বলে জানা যায়। এক্ষেত্রে ইন্টিরিয়র ডেকোরেশনে তিনি বিশেষ পারদর্শী অমৃতা রায়। ক্রিয়েটিভ ডিজাইন নিয়েও কনসালট্যান্টের কাজ করেছেন তিনি। অমৃতা রায়ের বাবা কিশোরপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় কলকাতা হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের একজন আইনজীবী ছিলেন। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর রাজতন্ত্র উঠে যায়। তবুও, আজও রাজবাড়ি ঘিরে আবেগ জড়িয়ে রয়েছে কৃষ্ণনগরের মানুষের।

    আরও পড়ুন:’নিজের মনে করেই সকলে আবির মাখাচ্ছে’, দোলে জনসংযোগ করে বললেন সুকান্ত

    দোল উৎসবে রাজবাড়িতে কর্মীদের সঙ্গে আবির খেললেন রানিমা

    এদিন সকাল থেকে রানিমার সঙ্গে দেখা করতে আসেন বিজেপি কর্মীরা। রাজবাড়ির মধ্যে এই প্রথম কোনও রাজনৈতিক দলের কর্মীরা আবির খেলায় মেতে ওঠেন। এ বিষয়ে রাজবধূ অমৃতা রায় বলেন, দোল উৎসবের এই শুভদিনে সকলের মঙ্গল কামনা প্রার্থনা করি। তবে, দীর্ঘদিন ধরেই মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য আমি একটা জায়গা খুঁজছিলাম। সেই বৃহত্তর একটা জায়গা আমি খুঁজে পেলাম। বিগত দিনে আমাদের বংশধররা যেভাবে মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন, ঠিক সেইভাবে আমিও মানুষের পাশে দাঁড়াতে চাই। আমার দলের স্ট্যাটেজি যাই হোক আমি একজন সাধারণ মানুষ হয়েই মানুষের পাশে থাকবো। এদিনের বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে আবির খেলায় উপস্থিত ছিলেন কৃষ্ণনগর উত্তর সাংগঠনিক জেলার বিজেপি সভাপতি অর্জুন বিশ্বাস সহ একাধিক দলীয় নেতৃত্বরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Krishna Nagar: রানিমার নাম ঘোষণা হতেই দেওয়ালে লিখন শুরু, রাজবাড়ীতে বিজেপির উচ্ছ্বাস

    Krishna Nagar: রানিমার নাম ঘোষণা হতেই দেওয়ালে লিখন শুরু, রাজবাড়ীতে বিজেপির উচ্ছ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কৃষ্ণনগর (Krishna Nagar) লোকসভায় রানিমার নাম ঘোষণা হতেই দেওয়ালে রঙ তুলি দিয়ে লিখন শুরু। গতকাল বিজেপির চতুর্থ প্রার্থী তালিকায় বাংলায় ১৯ আসনের নাম ঘোষণা হয়েছে। এই তালিকায় কৃষ্ণনগরের বিজেপি প্রার্থী হিসাবে রানীমা অমৃতা রায়ের নাম ঘোষণা হতেই রাজবাড়িতে কর্মী সমর্থকদের উচ্ছ্বাস লক্ষ্য করা গেল। রাজবাড়িতে গেরুয়া আবিরে হোলি খেললেন সকলে মিলে। একই সঙ্গে দেওয়াল লিখনে অংশ গ্রহণ করলেন রানিমা। সেই সঙ্গে তৃণমূল প্রার্থীকে দিলেন হুঙ্কার।

    কী বলেন বিজেপি প্রার্থী রানি মা (Krishna Nagar)

    কৃষ্ণনগরের (Krishna Nagar) বিজেপি প্রার্থী রানিমা অমৃতা রায়, তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে প্রচার করার অনেক ইস্যু রয়েছে। সব কিছুকেই তুলে ধরব আমরা। জয় বিষয়ে আমি ১০০ শতাংশ সুনিশ্চিত।” এই রানিমার জন্ম ১৯৬১ সালে। তিনি কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির ৩৯ তম কুলবধূ। রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সময় ধরলে তিনি নবম কুলবধূ। পরিবারের নবম পুরুষ হলেন সৌমিশ চন্দ্র রায়। তাঁর স্ত্রী হলেন অমৃতা। তাঁর একমাত্র পুত্র মনীশ চন্দ্র রায়। পুত্র পেশায় একজন আইনজীবী। তাঁর স্বামী এয়ার ইন্ডিয়াতে চাকরি করতেন। রাজবাড়ির সম্পত্তি দেখার জন্য স্বেচ্ছায় অবসর নিয়ে কৃষ্ণনগরে চলে আসেন।

    রানিমার পড়াশুনা

    রানিমা অমৃতা রায় কৃষ্ণনগরের (Krishna Nagar) পাশাপাশি বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডের একটি বাড়িতেও থাকেন। তিনি বিড়লা উইমেন্স কলেজ থেকে আইএসসি পাশ করেন। লামার্টিন স্কুলে পড়াশুনা করেছেন। কলেজ শেষ করে মন্তেশ্বরী দেবী শিশু শিক্ষা কেন্দ্র ও ধন্তেশ্বরী টিচার্স ট্রেনিং স্কুল তৈরি করেন। শিল্পকলায় নিজে অসাধারণ পারদর্শী ছিলেন। ক্রিয়েটিভ ডিজাইনের উপর অনেক কাজ করেছেন। তাঁর বাবা ছিলেন কিশোর প্রসাদ মুখোপাধ্যায়। তিনি কলকাতা হাইকোর্ট এবং সুপ্রিম কোর্টের একজন স্বনামধন্য আইনজীবী ছিলেন। সম্প্রতি শুভেন্দু অধিকারীর হাত থেকে বিজেপির পতাকা নিয়ে দলে যোগদান করেছেন রানিমা। এবার লোকসভার নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী হবেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ‘নিজের মনে করেই সকলে আবির মাখাচ্ছে’, দোলে জনসংযোগ করে বললেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: ‘নিজের মনে করেই সকলে আবির মাখাচ্ছে’, দোলে জনসংযোগ করে বললেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বসন্ত উৎসবের দিন সকালেই  জনসংযোগে বেরিয়ে পড়লেন বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। সোমবার সকালে বালুরঘাটের একাধিক ক্লাবে ক্লাব সদস্যদের সঙ্গে আবির খেলায় অংশগ্রহণ করেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এরই মাঝে চুটিয়ে জনসংযোগ সারেন তিনি।

    দোল উৎসবে চুটিয়ে জনসংযোগ সারলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    রবিবার বিকেলে দিল্লি থেকে ফিরে বিভিন্ন ব্লকে অঞ্চল কমিটির মিটিং এ অংশগ্রহণ করেছিলেন। সোমবার সকাল থেকে গোটা জেলাবাসী বসন্ত উৎসবে মেতেছেন। বালুরঘাট শহরের একাধিক ক্লাবে তাঁর অনুষ্ঠানের অংশগ্রহণ করার কথা। সকাল ১১ টা নাগাদ তিনি বাড়ি থেকে বেরিয়ে প্রথমেই যান বালুরঘাট নিউটাউন ক্লাবে। এরপর অভিযাত্রী ক্লাব, বালুরঘাট হাইস্কুলসহ আরও বিভিন্ন ক্লাবে যান তিনি। দুপুরে পার্টি অফিসে দলীয় কর্মী সমর্থকদের সঙ্গেও বসন্ত উৎসবে যোগ দেন বিজিপি রাজ্য সভাপতি। বসন্ত উৎসবের দিন সুকান্ত মজুমদারকে পেয়ে খুশি বালুরঘাটবাসী। এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, রঙের উৎসব আজকের দিনটা সবার ভালো কাটুক। আমি সকালে বালুরঘাটে বিভিন্ন জায়গার দোল উৎসবে হাজির হয়েছি। পাশাপাশি জনসংযোগ করলাম। এই উৎসবে বারুদ-গুলি বাদে শুধু রঙ উড়ুক। আজ আমাকে বালুরঘাটবাসী নিজে এসে আবির মাখাচ্ছে। নিজের মনে করেই আমাকে আবির মাখিয়েছে। বালুরঘাটসহ পুরো জেলাবাসী আমার আত্মীয়। আমি তাঁদের পাশে সবসময় থাকবো।

    আরও পড়ুন: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    সন্দেশখালিতে বিজেপি প্রার্থীর নামে পোস্টার নিয়ে কী বললেন সুকান্ত?

    সন্দেশখালিতে বিজেপির প্রার্থীর বিরুদ্ধে পোস্টার পড়েছে। শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, যারা প্রার্থী হতে পারে না তারা একটু বিক্ষোভ দেখায়। সন্দেশখালির ক্ষেত্রে যে প্রার্থী হয়েছেন তার বদলে অন্য প্রার্থী চায় এইরকম দাবি অনেক ওঠে, অনেকের ইচ্ছে থাকে প্রার্থী হওয়ার। আমরা বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছি। বিজেপি একবার যখন প্রার্থী ঘোষণা করে, তখন সেই সিদ্ধান্ত সবাইকে বোঝাতে হয়। আমরা বিভিন্ন দিক থেকে মানুষকে বোঝাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: রেখা পাত্র বিজেপি-র প্রার্থী হতেই বক্স বাজিয়ে রং খেলায় মাতলেন সন্দেশখালিবাসী

    Sandeshkhali: রেখা পাত্র বিজেপি-র প্রার্থী হতেই বক্স বাজিয়ে রং খেলায় মাতলেন সন্দেশখালিবাসী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) নারী নির্যাতন নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন। শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে পথে নেমে আন্দোলন করেছিলেন। সেই প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে বসিরহাট লোকসভায় প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছে বিজেপি। রেখা পাত্র প্রার্থী ঘোষণা হতেই সন্দেশখালিতে রবিবার রাত থেকে রং খেলা শুরু হয়ে গিয়েছে।

    সাউন্ড বক্স বাজিয়ে উৎসবে মেতে ওঠেন সন্দেশখালিবাসী (Sandeshkhali)

    গত কয়েকমাস ধরে জ্বলছে বসিরহাট লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। সেখানকার দাপুটে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন-সহ একাধিক অভিযোগ রয়েছে। তবে ভয়ে মুখ খোলার সাহস ছিল না কারও। পরবর্তীতে ইডি হানাকে কেন্দ্র করে খানিকটা বিপাকে পড়েন শেখ শাহজাহান। বাধ্য হন এলাকা ছেড়ে আত্মগোপন করতে। কিন্তু, শাহজাহানের শাগরেদরা তখনও রীতিমতো নির্যাতন চালিয়েছে বলে অভিযোগ। এক পর্যায়ে এই দ্বীপ এলাকার বাসিন্দাদের ধৈর্যের বাঁধ ভাঙে। জনরোষ ব্যাপক আকার নেয়। রেখা পাত্রের নেতৃত্বে পথে নেমে আন্দোলন করেন মহিলারা। লোকসভায় এই সন্দেশখালিকে শাসকদলের বিরুদ্ধে হাতিয়ার করে বিজেপি। প্রতিবাদী মুখ রেখার ওপর আস্থা রাখে পদ্মশিবির। আর তারপরই সন্দেশখালির বাসিন্দারা আনন্দে মেতে ওঠেন। রং খেলায় সামিল হন। সন্দেশখালির পুকুরপাড়ায় এদিন সকাল থেকে জোরে সাউন্ড বক্স বাজিয়ে মহিলাদের নাচ গান চলছে। রং খেলায় মেতে ওঠেন সকলে। তাঁরা বলছেন, “রেখা পাত্র প্রার্থী হয়েছেন। তাই খুশিতে নাচছি। আমাদের গর্ব যে সন্দেশখালির আন্দোলনকারী মহিলা প্রার্থী হয়েছেন।”

    আরও পড়ুন: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    ১৩ বছর হোলি খেলা হয়নি!

    বিজেপি প্রার্থী রেখা বলেন, “সন্দেশখালিতে রবিবার রাত থেকেই রং খেলা শুরু হয়ে গিয়েছে। ১৩ বছর ধরে আমি যে হোলি খেলা চোখে দেখতে পাইনি, সেই হোলি খেলা দেখলাম।”কেন এত বছর রং ছিল না সন্দেশখালিতে? বিজেপি প্রার্থী রেখার কথায়, “আমাদের সন্দেশখালির পরিস্থিতিটাই এমন ছিল। কেউ সাহসই পাননি রাস্তায় বেরিয়ে হোলি খেলবেন। মা বোনেদের বুকে সেই সাহসই ছিল না। এই আন্দোলনের পর সেই সাহসটা বেরিয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ISKCON Mayapur: মায়াপুর ইসকনে হাজার হাজার দেশি-বিদেশি ভক্ত দোল উৎসবে মাতলেন

    ISKCON Mayapur: মায়াপুর ইসকনে হাজার হাজার দেশি-বিদেশি ভক্ত দোল উৎসবে মাতলেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫৩৮ তম মহাপ্রভুর আবির্ভাব দিবস উপলক্ষে সকাল থেকেই কৃষ্ণ নামে মেতে উঠল নদিয়ার মায়াপুর ইসকন (ISKCON Mayapur)। বেলা বাড়তেই হাজার হাজার ভক্তদের উপস্থিতি দেখা গেল মায়াপুরে। দোল উৎসবের দিন সকাল থেকেই গোটা মায়াপুর জুড়ে কৃষ্ণ নামে মেতে উঠলেন ভক্তরা।

    হাজার হাজার দেশি-বিদেশি ভক্ত সমাগম (ISKCON Mayapur)

    শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর ৫৩৮ তম আবির্ভাব দিবস উপলক্ষে এক মাস আগে থেকেই বিভিন্ন অনুষ্ঠান শুরু হয়েছিল মায়াপুর ইসকন (ISKCON Mayapur) মন্দিরে। মণ্ডল পরিক্রমা থেকে শুরু করে প্রভাত ফেরি বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কৃষ্ণ নাম করতে দেখা গিয়েছে ইসকনের প্রভুদের। এদিন দোল পূর্ণিমায় উপলক্ষে ছিল মূল অনুষ্ঠান। প্রায় ৫ হাজারেরও দেশি-বিদেশি ভক্তরা অংশগ্রহণ করেছেন এদিনের এই অনুষ্ঠানে। শুধু তাই নয় দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার ভক্ত এদিন কৃষ্ণ নামে মেতে উঠলেন। এদিন সকাল থেকেই বিভিন্ন ভাষায় গীতা পাঠ করা হয়। পাশাপাশি আজকের দিনে রাধা এবং শ্রীকৃষ্ণের অভিষেক করা হয়। মধুসূদন দাস নামে এক ভক্ত বলেন, আমার বাড়়ি বাঁকুড়ায়। গতবার দোলযাত্রার দিন এসেছিলাম। তখন থেকে মায়াপুরে রয়েছি। এবারও দোল উৎসবের দিন সকাল থেকেই নগর প্ররিক্রমায় হাজার হাজার ভক্তদের সঙ্গে অংশগ্রহণ করেছি। দোলের দিন সারা পৃথিবীর সব প্রান্তের মানুষ এই মায়াপুরে জমায়েত হন। এখানে আসলেই মন আনন্দে মেতে ওঠে।

    আরও পড়ুন: মহুয়ার বিরুদ্ধে রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    দোলের দিন মায়াপুরে রং খেলা হয় না!

    এ বিষয়ে মায়াপুর ইসকনের (ISKCON Mayapur) জনসংযোগ আধিকারিক রসিক গৌরাঙ্গ দাস বলেন, ৫৩৮ তম আবির্ভাব দিবস উপলক্ষে গোটা দেশজুড়ে এবং বিদেশি ভক্তরাও মায়াপুরে এসে উপস্থিত হন। মায়াপুর ইস্কনে ভিতরে কোনও বাহ্যিক রঙের ব্যবহার হয় না, শুধুমাত্র কৃষ্ণ নামের যে প্রেম সেই প্রেমের খেলা এখানে হয়। মহাপ্রভু যে কৃষ্ণ নাম জাতির উদ্দেশ্যে ছড়িয়ে দিতে চাইছিলেন মূলত তার সেই চিন্তা ভাবনাকে সামনে রেখেই এই অনুষ্ঠান করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhijit Ganguly: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    Abhijit Ganguly: তমলুকে প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্নীতির বিরুদ্ধে বিচারপতি হিসেবে তাঁর ভূমিকা দেখেছেন রাজ্যবাসী। বহু বঞ্চিত চাকরি প্রার্থীদের কাছে তিনি “ভগবান” হয়ে উঠেছিলেন। স্বচ্ছ ভাবমূর্তির সেই প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে (Abhijit Ganguly) তমলুক কেন্দ্রে প্রার্থী করে বড় চমক দিল বিজেপি। তবে, বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর থেকে তাঁর তমলুক কেন্দ্রে দাঁড়়ানোর বিষয়ে জল্পনা চলছিল। এবার সেই জল্পনাই সত্যি হল।

    প্রাক্তন বিচারপতির ওপর আস্থা রাখল বিজেপি (Abhijit Ganguly)

    গত ৩ মার্চ, বিচারপতির পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করার ইচ্ছাপ্রকাশ করেন। তার পরদিনই কলকাতা হাইকোর্টে ছিল তাঁর শেষ দিন। গত ৫ মার্চ রাষ্ট্রপতিকে ইস্তফাপত্র পাঠান তিনি। আদালত কক্ষ ছেড়ে আনুষ্ঠানিকভাবে রাজনীতির ময়দানে পা রাখেন। হাতে তুলে নেন পদ্মশিবিরের পতাকা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিলিগুড়ির জনসভার মঞ্চেও দেখা যায় তাঁকে। সেই  সভায় দুর্নীতিগ্রস্ত তৃণমূলকে ভোট না দেওয়ার জন্য রাজ্যবাসীর কাছে আবেদন রেখেছিলেন। ইতিমধ্যে প্রার্থীর নাম ঘোষণার আগেই নন্দীগ্রামে ১ নম্বর ব্লকের হরিপুরে দেওয়াল লিখনও শুরু হয়। এবার সেই প্রাক্তন বিচারপতির ওপর আস্থা রাখল বিজেপি।

    আরও পড়ুন: মহুয়ার বিরুদ্ধে রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    তমলুকের দিকে তাকিয়ে রয়েছেন রাজ্যবাসী

    তমলুক লোকসভা কেন্দ্রে এবার তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্য। রাজ্যের অন্যান্য প্রান্তের তুলনায় তমলুক বিজেপির শক্ত ঘাঁটি। গতবার লোকসভা নির্বাচনে সেখানে জয়ী হন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর ভাই দিব্যেন্দু অধিকারী। যিনি বর্তমানে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। অন্যদিকে, বিচারপতি থাকাকালীন নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত মামলায় একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ রায় দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Abhijit Ganguly)। রাতারাতি হাজার হাজার চাকরি প্রার্থীর ‘মসিহা’ হয়ে উঠেছিলেন তিনি। সেই ক্যারিশ্মাকে কাজে লাগিয়ে তমলুক কেন্দ্রে গেরুয়া শিবির ভোট বৈতরণী পার করার চেষ্টা করছে বলেই মত ওয়াকিবহাল মহলের। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো জনপ্রিয় স্বচ্ছ ভাবমূর্তির বিরুদ্ধে ভালো কোনও প্রার্থী খুঁজে পায়নি। তাই, তরুণ প্রার্থী দিয়ে তৃণমূল কতটা লড়াই করতে পারে সেটাই এখন দেখার। রাজ্যের মানুষ এখন সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: মহুয়ার বিরুদ্ধে রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    Nadia: মহুয়ার বিরুদ্ধে রানিমা অমৃতা রায়কে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্রের পরিবারের রাজবধূ অমৃতা রায় বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরই তাঁর প্রার্থী হওয়া নিয়ে জল্পনা চলছিল। বিজেপি-র দ্বিতীয় তালিকা প্রকাশ হতেই সেই জল্পনাতেই সিলমোহর দিল পদ্মশিবির। রাজবধূ তথা নদিয়ার (Nadia) রানিমাকে কৃষ্ণনগরে কেন্দ্রে তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে প্রার্থী করে মাস্টারস্ট্রোক দিল বিজেপি।

    রানিমাকে প্রার্থী করে বাজিমাত করতে চাইছে বিজেপি (Nadia)

    গত লোকসভা নির্বাচনে মহুয়ার জয়ের নেপথ্যে ছিল নদিয়ার (Nadia) চাপড়া, পলাশীপাড়া ও কালীগঞ্জ বিধানসভা। ওই তিনটি বিধানসভা থেকে বিপুল ভোট পেয়েছিলেন মহুয়া। গত পাঁচ বছরে কালীগঞ্জ বিধানসভায় বিজেপির সংগঠন অনেক মজবুত হয়েছে। পলাশীপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য দুর্নীতির দায়ে জেলবন্দি হওয়ায় ওই বিধানসভায় ছন্নছাড়া অবস্থায় শাসকদল। একমাত্র কাঁটা চাপড়া বিধানসভা। সেখানে এত দিন তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব থাকলেও ভোটের মুখে দলত্যাগী নেতাদের আবার দলে এনে বড় ব্যবধানে জিততে চাইছে তৃণমূল। তাই বিজেপিও পাল্টা চাইছে কৃষ্ণনগর উত্তর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বড় ব্যবধানে জিততে। কৃষ্ণনগর উত্তর বিজেপির শক্ত ঘাঁটি বলেই পরিচিত। পদ্ম-শিবির সূত্রে খবর, সেখানে ভোটের ব্যবধান বৃদ্ধি করতে ‘রানিমা’র মতো এক জন স্থানীয়, প্রভাবশালী ও পরিচিত এবং স্বচ্ছ ভাবমূর্তির মুখকে প্রার্থী করে বাজিমাত করতে চাইছে গেরুয়া শিবির। জেলায় বিজেপির এক নেতা বলেন, “অমৃতা রায় রাজপরিবারের বিভিন্ন সামাজিকঅনুষ্ঠানে সক্রিয়ভাবে জনসংযোগ করেন। এ ছাড়াও জগদ্ধাত্রী পুজো, দুর্গাপুজা ও রাজবাড়ির বিভিন্ন অনুষ্ঠানের রাশ এখন তাঁর হাতে। ভোটারদের মধ্যে আবেগ রয়েছে রাজপরিবার নিয়ে।”

    আরও পড়ুন: বসিরহাট কেন্দ্রে চমক বিজেপির, সন্দেশখালির প্রতিবাদী রেখার ওপর ভরসা মোদির

    প্রার্থী হয়ে কী বললেন রানিমা?

    দ্বিতীয় দফায় রাজ্যে ১৯ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিজেপি। সেই তালিকায় অমৃতার নাম রয়েছে। প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হওয়ার পর রানিমা অমৃতা রায় বলেন, “নদিয়ার (Nadia) ইতিহাসে রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের অবদান সকলে জানেন। ভারতে অন্তর্ভুক্তির ব্যাপারে কৃষ্ণনগর রাজপরিবারের ভূমিকা আজও সবাই মনে রেখেছেন। রাজবধূ নয়, সাধারণ জনতার কণ্ঠ হওয়ার জন্যই ভোটের ময়দানে আসা। আশা করি, মানুষ দু’হাত তুলে আশীর্বাদ করবেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bashirhat: বসিরহাট কেন্দ্রে চমক বিজেপির, সন্দেশখালির প্রতিবাদী রেখার ওপর ভরসা মোদির

    Bashirhat: বসিরহাট কেন্দ্রে চমক বিজেপির, সন্দেশখালির প্রতিবাদী রেখার ওপর ভরসা মোদির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে বড় চমক বিজেপির। বসিরহাটে কেন্দ্রে গেরুয়া শিবির প্রার্থী করল সন্দেশখালি আন্দোলনের অন্যতম প্রতিবাদী মুখ রেখা পাত্রকে। বসিরহাট কেন্দ্র (Bashirhat) নিয়ে সকলের আগ্রহ তুঙ্গে ছিল। কারণ এই কেন্দ্রের অন্তর্গত সন্দেশখালির মহিলাদের আন্দোলন বেশ কয়েকমাস ধরে সারা দেশে খবরের শিরোনামে রয়েছে। বিজেপি কাকে প্রার্থী করে! সেদিকেই ছিল সকলের নজর। অবশেষে সন্দেশখালির প্রত্যন্ত গ্রামের প্রতিবাদী মুখকেই বিজেপি বেছে নিল প্রার্থী হিসাবে। রাতারাতি প্রত্যন্ত গ্রামের রেখা পাত্র সারাদেশের খবরে শিরোনামে উঠে এলেন। রেখা পাত্রের নামে সিলমোহর দেন খোদ প্রধানমন্ত্রী। এমনটাই দাবি বিজেপির।

    কে এই রেখা পাত্র? সন্দেশখালির কোথায় বাড়ি তাঁর? 

    রেখা পাত্রের বাড়ি সন্দেশখালির (Bashirhat) পাত্র পাড়ায় বলে জানা গিয়েছে। সন্দেশখালির মহিলারা যখন শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছিলেন তখন একেবারে সামনের সারিতে ছিলেন রেখা। আন্দোলনের অন্যতম মুখ হিসাবে উঠে এসেছিলেন তিনি। শাহজাহান বাহিনীর বিরুদ্ধে নেমেছিলেন রাস্তায়। সামনের সারিতে থেকে দিতেন স্লোগানও। প্রার্থী হয়ে রেখা বলেন, ”নরেন্দ্র মোদিজীকে ধন্যবাদ আমার মতো গ্রাম্য মহিলাকে প্রার্থী হিসাবে বেছে নেওয়ার জন্য।”

    রেখা পাত্রের নামে সিলমোহর দেন প্রধানমন্ত্রী?

    সূত্রের খবর, সন্দেশখালি থেকেই নাম খুঁজছিল বিজেপি। তখনই উঠে আসে রেখা পাত্রের নাম। সেটা রাজ্য বিজেপির নেতারা অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখেন। এরপর সেই মতো দলের রাজ্যস্তরে এনিয়ে আলোচনাও হয়। এরপর সেই নাম পাঠানো হয় কেন্দ্রীয় বিজেপির কাছে। সূত্রের খবর, রেখা দেবীর নামে সিলমোহর দেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, কিছুদিন আগেই বারাসতে সভা করেন প্রধানমন্ত্রী। সভার পর সন্দেশখালির ৫ মহিলার সঙ্গে দেখা করেছিলেন তিনি। সেই মহিলাদের মধ্যেই নাকি ছিলেন রেখা পাত্রও। সূত্রের খবর, সেই সময়ই বসিরহাটের প্রার্থী হিসেবে রেখাদেবীকে (Bashirhat) ভাবতে শুরু করে বিজেপি।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share