Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Sandeshkhali: ‘কেউ বারণ করলেও প্রধানমন্ত্রীর সভায় যাব’, বললেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা

    Sandeshkhali: ‘কেউ বারণ করলেও প্রধানমন্ত্রীর সভায় যাব’, বললেন সন্দেশখালির নির্যাতিতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার বারাসতে সভা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সভায় রাজ্যের সমস্ত জেলা থেকে মহিলারা অংশগ্রহণ করবেন। আর ভার্চুয়ালি দেশের কোটি কোটি মহিলাদের অংশগ্রহণ করার কথা রয়েছে। বারাসত থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরে সন্দেশখালি (Sandeshkhali)। প্রধানমন্ত্রীর সভায় নির্যাতিতারা যাবেন। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে শাহজাহান বাহিনীর অত্যাচারের কথা জানাবেন বলে ঠিক করেছেন।

    কী বললেন নির্যাতিতা? (Sandeshkhali)

    প্রায় দু’মাস ধরে উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালি (Sandeshkhali) উত্তপ্ত ছিল। জমি দখল, বাড়ি ভাঙচুর, মহিলাদের ধর্ষণ, শ্লীলতাহানিসহ একাধিক অভিযোগ উঠেছে। ঝাঁটা হাতে পথে নেমেছিলেন গ্রামের মেয়েরা। কখনও রাজ্যপালের কাছে, কখনও মহিলা কমিশন বা এসসি-এসটি কমিশনের কাছে ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন। এবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দেখা করতে পারেন তাঁরা। আগামী ৬ মার্চ বুধবার বারাসতে সভা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সন্দেশখালির পাঁচজন নির্যাতিতাকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বারাসতের সভায় নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তবে, গেরুয়া শিবিরের দাবি, এই পরিকল্পনা বানচাল করতে চাইছে তৃণমূল। যদিও সে কথা উড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব। সন্দেশখালির এক নির্যাতিতা বলেন, “এতদিন মুখ বুঝে অত্যাচার সহ্য করেছি। থানায় গিয়েছি, আমাদের অভিযোগ না নিয়ে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। আর আমাদের জেলায় প্রধানমন্ত্রী আসছেন। সেই সুযোগ হাতছাড়া করব না।” আরও এক নির্যাতিতা জানালেন, “প্রধানমন্ত্রীর সভায় যাব। কেউ বারণ করলেও যাব। এমনকী আমাদের কাছে চাপ এলেও যাব। এত বছর ধরে আমাদের মতো মহিলাদের সঙ্গে কী কী হয়েছে তা প্রধানমন্ত্রীকে বলব।”

    আরও পড়ুন: কলকাতা বিমানবন্দর থেকে বারাসত পর্যন্ত ১১ কিমি রোড শো করবেন মোদি

    তৃণমূল নেতৃত্ব কী বললেন?

    তৃণমূল বিধায়ক সুকুমার মাহাত বলেন, এখন প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় যাওয়ার জন্য বিজেপি যদি চাপ দেয়, তাহলে তাঁরা যাবেন। আমাদের কোনও আপত্তি নেই। আমরা কোনও ভয় দেখাইনি। তৃণমূলের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: গায়ে হলুদের অপেক্ষায় পাত্রী, তার আগেই গ্রেফতার হবু বর

    Hooghly: গায়ে হলুদের অপেক্ষায় পাত্রী, তার আগেই গ্রেফতার হবু বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গায়ে হলুদের অপেক্ষায় বসে রয়েছেন পাত্রী। অপর দিকে তার আগেই হবু বরের গ্রেফতারের খবর পেলেন পাত্রীপক্ষ। এরপর বাধে ব্যাপক গোলমাল। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ন’বছর ধরে এলাকার এক যুবতীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল ওই অভিযুক্ত হবু বরের। সেই সঙ্গে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস করার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। সোমবার তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ঘটনা ঘটেছে হুগলির (Hooghly) বৈদ্যবাটি পাড়ায়।

    ঘটনা কীভাবে ঘটল (Hooghly)?

    স্থানীয় (Hooghly) সূত্রে জানা গিয়েছে, বিয়ের পিঁড়িতে সাজানো থেকে শুরু করে রান্নাবান্না সব আয়োজন করা হয়ে গিয়েছিল মেয়ের বাড়ির পক্ষ থেকে। কিন্তু তখনও পর্যন্ত পাত্রের বাড়ি থেকে আসেনি গায়ে হলুদ। কিন্তু ক্রমেই দেরি হওয়ায় পাত্রের খোঁজ নিতে গিয়েই অবাক হয়ে গেলেন পাত্রীর বাবা-মা। অবশেষে জানতে পেলেন হবু জামাইকে আটক করেছে পুলিশ। হবু জামাই নিজে ধর্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত। শেষে বিয়ে ভেঙে যাওয়ায় পাত্রীর পরিবার কান্নায় ভেঙে পড়েন। এমনকী বিয়েবাড়িতে আসা নিমন্ত্রিত অতিথিরা বাড়ি ফিরলেন মন খারাপ নিয়ে। ঘটনায় এলাকায় তীব্র শোরগোল পড়েছে।

    পাত্রীর পরিবারের বক্তব্য (Hooghly)

    হুগলির (Hooghly) বৈদ্যবাটির বাসিন্দা এক পাত্রীর সঙ্গে ত্রিবেণীর বাসিন্দা একজন পাত্রের বিবাহ ঠিক হয়েছিল। পাত্রীর পরিবারের সূত্রে জানা গিয়েছে, গতবছর নভেম্বর মাসে মেয়ের বিয়ের জন্য দেখাশোনা হয়েছিল। বিয়ের পাকা কথা হয় ত্রিবেণীর পাত্রের বাড়িতেই। সোমবার দুপুর ২ টা পর্যন্ত পাত্রের বাড়ির কোনও খোঁজ না মেলায়, ফোন করলে জানা যায় পুলিশ পাত্রকে গ্রেফতার করেছে। পাত্রীর মায়ের বক্তব্য, “এত আয়োজন আত্মীয়-স্বজন নিমন্ত্রিত। আমাদের অনেক টাকা খরচ হল। আমাদের সম্মান নষ্ট হল। আমরা শাস্তি চাই ওই যুবকের।” যদিও পাত্রপক্ষের কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

    পুলিশের বক্তব্য

    স্থানীয় (Hooghly) পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, “নবছর ধরে এলাকার এক যুবতীর সঙ্গে সম্পর্ক ছিল অভিযুক্তের। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাসের অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। রবিবার রাতেই অভিযোগকারিণী থানায় ধর্ষণের অভিযোগ দায়ের করেন। আর এই অভিযোগের ভিত্তিতে সকালে পাত্রকে গ্রেফতার করা হয়েছে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: নদিয়ার গঙ্গার চরে ফের কুমির, আতঙ্কিত বাসিন্দারা

    Nadia: নদিয়ার গঙ্গার চরে ফের কুমির, আতঙ্কিত বাসিন্দারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব বর্ধমানের কালনার পর এবার নদিয়ার (Nadia) ধুবুলিয়াতে গঙ্গায় দেখা মিলল কুমিরের। তবে, এক ঝলক নয়, রীতিমতো গঙ্গার চরে কুমিরকে রোদ পোহাতে দেখা গিয়েছে। সোমবার দিনভর এই কুমিরকে কেন্দ্র করে গোটা ধুবুলিয়া এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

    ঠিক কোথায় দেখা গিয়েছে কুমির (Nadia)

    গত বছর পূর্ব বর্ধমানের কালনা শহরের মধ্যেই কুমির ঢুকে পড়েছিল। পুরসভা এলাকায় দাপিয়ে বেরিয়েছিল কুমির। পরে, গঙ্গায় ফিরে গিয়েছিল কুমির। তারপরও নদিয়ার (Nadia) বিভিন্ন এলাকায় গঙ্গায় বারবার কুমিরের দেখা মিলছিল। যা নিয়ে রীতিমতো নদীতে বারবার কুমিরের দেখা মিলছিল। যা নিয়ে রীতিমত আতঙ্ক ছড়ায়। শেষ পর্যন্ত বন দফতর কুমিরটিকে উদ্ধার করে মালদা জেলায় নিয়ে গিয়ে ফের নদীতে ছেড়ে দেয়। জানা গিয়েছে, সোমবার ধুবুলিয়ার বহিরদ্বীপ এলাকায় নদীর চরে একটি কুমিরকে রোদ পোহাতে দেখেন স্থানীয় মৎসজীবীরা। বিষয়টি জানাজানি হলে এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়। কুমির দেখতে এলাকায় ভিড় জমে যায়। খবর দেওয়া হয় বন দফতরকে। বন দফতরের কর্মীরা গিয়ে গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখেন। যদিও ভিড় জমতে দেখে ফের নদীতে গা ঢাকা দেয় কুমির। স্থানীয় বাসিন্দা কেনারাম ঘোষ বলেন, “যেখানে কুমিরটা শুয়েছিল তার কাছেই স্নানের ঘাট। সবাই খুব আতঙ্কে আছে। স্নান করতে গিয়ে যদি কেউ কুমিরের শিকার হয় সেই ভয়ে অনেকেই ঘাটে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি।”

    বন দফতরের আধিকারিক কী বললেন?

    নদিয়া-মুর্শিদাবাদ ডিভিশনের অতিরিক্ত বনাধিকারিক সায়ক দত্ত বলেন, এই কুমিরের জন্য আতঙ্কিত হওয়া বা ভয় পাওয়ার কোনও কারণ নেই। শুধু দূরত্ব বজায় রাখলেই হবে। গঙ্গার এই এলাকা কুমিরের স্বাভাবিক বিচরণ ক্ষেত্র। আর এই কুমিরগুলো ফ্রেশ ওয়াটার ক্রোকোডাইল। এই ধরনের কুমির সাধারণত মাছ খায়। আমরা বিষয়টি জানার পর ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখে এসেছি। এটা নিয়ে অহেতুক আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ নেই। শুধু কুমিরের কাছাকাছি না গেলেই হল। কুমির কোনও ক্ষতি করবে না।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tarakeswar: রাম মন্দির নিয়ে তৃণমূল বিধায়কের কুমন্তব্য! শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি, এফআইআর বিজেপির

    Tarakeswar: রাম মন্দির নিয়ে তৃণমূল বিধায়কের কুমন্তব্য! শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি, এফআইআর বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রী রাম মন্দির নিয়ে রামেন্দুর বিরুদ্ধে এফআইআর-এর হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর। আগামী ১০ মার্চ ব্রিগেডে তৃণমূল কংগ্রেসের ‘জনগর্জন সভা’। এই সভায় প্রধান বক্তা থাকবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সভার প্রস্তুতি সভায় তৃণমূল নেতা তথা তারকেশ্বরের (Tarakeswar) বিধায়ক রামেন্দু সিংহরায় শ্রী রাম মন্দিরকে অপবিত্র বলে দাবি করেন। এরপর রাজ্য রাজনীতিতে শোরগোল পড়ে যায়। ইতিমধ্যে তীব্র সোচ্চারে হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী। ফলে বিজেপির পক্ষ থেকে আরামবাগ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে বিজেপি। যদিও নিজের অবস্থানে অনড় তৃণমূল বিধায়ক।

    কী বলেন তৃণমূল বিধায়ক (Tarakeswar)

    তারকেশ্বরের (Tarakeswar) বিধায়ক রামেন্দু নিজেদের প্রস্তুতি সভায় বলেন, “যে রাম মন্দির তৈরি হয়েছে, তা আমি মনে করি অপবিত্র, ওই মন্দিরে কোনও ভারতীয় হিন্দু যেন পুজো দিতে না যান। ওটা একটা শো-পিস”। যদিও এই বক্তব্যের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। মাধ্যম এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি। সন্ধ্যার সময় আবার সাংবাদ মাধ্যমকে তিনি আরও বলেন, “এটা আগেও বলেছি, এখনও বলছি, পরেও বলব। এফআইআর করলে করুক।”

    শুভেন্দুর বক্তব্য

    তারকেশ্বরের (Tarakeswar) বিধায়কের কথা তুলে ধরে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু নিজের এক্স-হ্যান্ডেলে পোস্ট করে বলেন, “এটাই তৃণমূল কংগ্রেসের আসল প্রকৃতি। হিন্দুদের আক্রমণ করতে করতে এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাঁরা এখন হিন্দুদের পবিত্র ধর্মেরস্থানকেও অপবিত্র বলছে। এই মন্তব্যের শুধু বিরোধিতা করব না, ঘৃণ্য এই বিবৃতির মাধ্যমে বিশ্বের হিন্দুদের অনুভূতিতে আঘাত করা হয়েছে। এখন এফআইআর দায়ের করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। ওঁর কঠিন শাস্তি চাই। ”

    বিজেপির এফআইআর

    ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে আরামবাগ (Tarakeswar) থানায় এফআইআর করেন বিজেপির আরামবাগ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি বিমান ঘোষ। তিনি বলেন, “রাম মন্দির নিয়ে তৃণমূল বিধায়কের কুমন্তব্যের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা জানাই। জেলার বিভিন্ন জায়গায় প্রতিবাদ জানানো হবে।”

             

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Subhas Sarkar: অপুর ‘পয়া’ টোটো চালিয়ে বাজিমাত করেছিলেন, এবারও সেই টোটোতে প্রচার সুভাষের

    Subhas Sarkar: অপুর ‘পয়া’ টোটো চালিয়ে বাজিমাত করেছিলেন, এবারও সেই টোটোতে প্রচার সুভাষের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রে সুভাষ সরকারের (Subhas Sarkar) ওপর ফের আস্থা রেখেছে বিজেপি। দ্বিতীয়বারের জন্য বিজেপি প্রার্থী হওয়ার পর “লাকি” টোটো চালিয়ে এলাকায় প্রচার শুরু করলেন। এলাকার মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ সারলেন। দলীয় কর্মীরাও এলাকায় এলাকা দলীয় প্রার্থীর নামে দেওয়াল লিখন শুরু করে দিলেন।

    টোটো নিয়ে প্রচারে ব্যাখ্যা দিলেন বিজেপি প্রার্থী (Subhas Sarkar)

    বিজেপি প্রার্থী সুভাষ সরকার (Subhas Sarkar) বলেন, ‘অন্ডাল এয়ারপোর্টে নামার সঙ্গে সঙ্গে বাঁকুড়ার সমস্ত কার্যকর্তারা সেখানে হাজির হয়ে আমাকে অভ্যর্থনা জানিয়েছে। রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় রানিগঞ্জের রাস্তা হয়ে, মেজিয়া দুর্গাপুর মোড়, গঙ্গাজলঘাটি এলাকায় অসংখ্য মানুষ আমার জন্য অপেক্ষা করে থেকেছে, কাতারে কাতারে মানুষ রাস্তার দু’ধারে  বেরিয়ে এসেছে। সেই আমার অপু ভাই, ওর টোটো ২০১৯-এর চালিয়েছিলাম। ও অসুস্থ, আঘাত লেগেছে, তা সত্ত্বেও ও টোটো নিয়ে হাজির। তাই ওর টোটো চালিয়েছি, ওর টোটো খুব পয়মন্ত। সেই টোটো চালিয়েই মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ করলাম।’ জানা গিয়েছে, গতবার ওই টোটো চালিয়ে প্রচার শুরু করে নির্বাচনে সাফল্য এসেছিল। এবারও সেই “পয়া” টোটো চালিয়ে প্রচার সারলেন বিজেপি প্রার্থী।

    জয়ের ব্যবধান হবে ৪ লক্ষ

    জয়ের বিষয়ে বিজেপি প্রার্থী (Subhas Sarkar) বলেন, ‘২০১৯ সালে পৌনে ২ লাখ ভোটে জিতেছিলাম, তখন প্রতিপক্ষ প্রার্থী ছিলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। এবারে পৌনে ২ লাখ নয়, পৌনে ৪ লাখ হবে। বাঁকুড়ার মানুষের জন্য যা যা করেছি সেগুলি বলতে পারব। ২ তারিখে ১১ হাজার ৬৫৪ কোটি টাকা বাঁকুড়া লোকসভায় প্রধানমন্ত্রী বরাদ্দ করলেন। এছাড়াও অনেক প্রকল্প আছে।’ একইসঙ্গে সুভাষের দাবি বাঁকুড়ায় ভারতীয় জনতা পার্টির কোনও প্রতিপক্ষ নেই। ২০১৯ সালে পৌনে ২ লাখ ভোটে জিতেছিলাম, তখন প্রতিপক্ষ প্রার্থী ছিলেন সুব্রত মুখোপাধ্যায়। এবারে পৌনে ২ লাখ নয়, পৌনে ৪ লাখ হবে।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: ‘পুলিশ-প্রশাসন আমাদের কথা শোনে না’, দলীয় সভায় সুব্রত বক্সির কাছে নালিশ জেলা তৃণমূল নেতার

    Birbhum: ‘পুলিশ-প্রশাসন আমাদের কথা শোনে না’, দলীয় সভায় সুব্রত বক্সির কাছে নালিশ জেলা তৃণমূল নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশ-প্রশাসন আর আমাদের সঙ্গে নেই। আগে কথা শুনতো। এখন আর কথা শোনে না। পুলিশ প্রশাসন যদি আমাদের সঙ্গে থাকে বীরভূমের (Birbhum) দুটি লোকসভা কেন্দ্র আমরা লক্ষাধিক ভোটে জিতব। জেলার সর্বোচ্চ নেতৃত্ব ও তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সির প্রতি অনুরোধ বিষয়টি দেখার জন্য। বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়ের এই বক্তব্য ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক বিতর্ক। তৃণমূলের অবস্থা রেডিওর মতো। এখন আর বাড়িতে দেখা যায় না। দুমাস পর এরকম অবস্থা হবে কটাক্ষ বিজেপির।

    পুলিশ-প্রশাসন তৃণমূলের কথা শুনছে না (Birbhum)

    ১০ই মার্চ কলকাতায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনগর্জন সভা। সেই সভাকে সামনে রেখে সোমবার বীরভূমের (Birbhum) সিউড়িতে রবীন্দ্রসদন প্রেক্ষাগৃহে তৃণমূলের প্রস্তুতি সভার আয়োজন করা হয়। সেই সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে কার্যত বিতর্কিত মন্তব্য করেন বীরভূম জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন, জানিনা প্রশাসনের ভূমিকা এখন থেকে কি শুরু হয়ে গেছে! আমার মনে হচ্ছে প্রশাসনের সর্বোচ্চ শৃঙ্গে যারা বসে আছেন আমাদের উল্টো কাজ করছেন। দল যেখানে বলছে এই কেসটা একটু দেখতে হবে, প্রশাসনের তরফ থেকে বিরোধিতা আসছে। যেকোনও উন্নয়নমূলক কাজ নিয়ে প্রশাসনের যে সহযোগিতা আমরা পেতাম সেটা আর পাচ্ছিনা। এসডিও হোক বিডিও হোক বা পুলিশের লোক হোক। প্রতিমুহূর্তে পিছন দিকে টেনে ধরার একটা প্রচেষ্টা চলছে। আমার উচ্চ নেতৃত্ব আছেন। সর্বোপরি তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি সুব্রত বক্সি এসেছেন। তাঁকে অনুরোধ করব বিষয়টি দেখার জন্য। যাতে প্রশাসন সহযোগিতা করে। এটা যদি হয় তাহলে বীরভূমে দুটি লোকসভা কেন্দ্রে লক্ষাধিক ভোটে আমরা জয়লাভ করব।

    প্রশাসন নিরপেক্ষ হলে তৃণমূলকে খুঁজে পাওয়া যাবে না

    বীরভূমের (Birbhum) তৃণমূল কংগ্রেসের সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায়ের বক্তব্যকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিজেপি। বীরভূমের বিজেপির সাংগঠনিক জেলার সহ-সভাপতি দীপক ঘোষ বলেন, বোঝাই যাচ্ছে যে তৃণমূল আগে যে সমস্ত নির্বাচন পার করেছে সবই প্রশাসনের সহযোগিতায়। পঞ্চায়েত, পুরসভা, বিধানসভা বা লোকসভা। পুলিশ প্রশাসন নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করুক। তৃণমূলকে আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। এখন আর কারও বাড়িতে রেডিও থাকে না। তৃণমূলের সেই অবস্থা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তে বাধা দিচ্ছে পুলিশ, হাইকোর্টে অভিযোগ ইডির

    Calcutta High Court: সন্দেশখালিকাণ্ডের তদন্তে বাধা দিচ্ছে পুলিশ, হাইকোর্টে অভিযোগ ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি মামলার তদন্তে রাজ্য পুলিশের বিরুদ্ধে বাধার অভিযোগ। এই মর্মে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হল ইডি। চাওয়া হল সিবিআই। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এই আবেদন করা হয়েছে।

    কী বললেন ইডির আইনজীবী?

    ইডির ওপর হামলার ৫৬ দিন পরে গ্রেফতার হন শেখ  শাহজাহান। তারপর থেকেই এই মামলার তদন্তভার নিয়েছে সিআইডি। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা ইডির আইনজীবী ধীরজ ত্রিবেদীর বক্তব্য, ‘‘তদন্তের নামে বারবার ইডি অফিসারদের ডেকে পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু অভিযুক্তকে আদতে তাঁদের হেফাজতে নিয়ে জেরার প্রয়োজন।’’ গত ৫ জানুয়ারি ইডির ওপর হামলার ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনায় শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে অভিযোগকারী হিসেবে ইডির ডেপুটি ডিরেক্টরকে সিআইডি তলব করে। সোমবারই ভবানী ভবনে হাজিরা দিতে বলা হয়েছিল তাঁকে। কিন্তু গতকাল ইডির ডেপুটি ডিরেক্টর যাননি। এবার আদালতে গিয়েই পুলিশের বিরুদ্ধেই অভিযোগ করল ইডি।

    কী বললেন সিবিআই-এর আইনজীবী?

    প্রসঙ্গত, ইডির হামলার ঘটনায় বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত সিট গঠন করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। নির্দেশে বলা হয়, সিবিআই এবং রাজ্যের আধিকারিকরা যৌথভাবে এই মামলার তদন্ত করবে। তবে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ সেই নির্দেশে স্থগিতাদেশ (Calcutta High Court) দিয়েছিল। আগামী ৬ মার্চ ওই মামলার ফের শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে। সিবিআইয়ের তরফে আইনজীবী এসভি রাজু এদিন বলেন, ‘‘যদি তদন্ত সিআইডির হাতে থাকে তাহলে তা সাংঘাতিকভাবে ব্যাহত হবে। তথ্যপ্রমাণ নষ্ট হতে পারে। তাই অবিলম্বে এই মামলার তদন্ত হস্তান্তর করা উচিত সিবিআইয়ের হাতে।’’

    তদন্ত দিকভ্রষ্ট হওয়ার আশঙ্কা সিবিআইয়ের

    এসভি রাজু আরও (Calcutta High Court) বলেন, ‘‘রাজ্য পুলিশ তদন্তকে বিভ্রান্ত করবে। অন্যদিকে ঘোরাতে চাইবে। যারা ইডি আধিকারিকদের উপর আক্রমণ করেছিল তাদের কিছু হল না। উলটে ইডি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে মহিলাদের শ্লীলতাহানির অভিযোগ করা হয়েছে। ফলে অনুমান করা যায় এই মামলা পুলিশ চাইবে অন্যদিকে ঘোরাতে। রাজ্য পুলিশের ভূমিকা নিয়ে আমরা সন্দিহান। সেই জন্য সিবিআইয়ের হাতে দেওয়া হোক তদন্তের দায়িত্ব।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: মোদির বারাসতের সভাকে জাতীয় কর্মসূচি বানানোর লক্ষ্য বিজেপি-র, হল ভূমি পুজো

    Narendra Modi: মোদির বারাসতের সভাকে জাতীয় কর্মসূচি বানানোর লক্ষ্য বিজেপি-র, হল ভূমি পুজো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী আগামী ৬ মার্চ উত্তর ২৪ পরগনায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। বারাসতের কাছারি ময়দানে সভা করবেন তিনি। সেই সভার মঞ্চ তৈরির আগেই সোমবারব ভূমি পুজোর মধ্যে দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর আগমনের মঙ্গল কামনা করে শুরু হল প্রস্তুতিপর্ব।

    প্রস্তুতি বৈঠক করা হয় (Narendra Modi)

    সভাস্থলে বোম্ব স্কোয়াড ও পুলিশ কুকুর দিয়ে তল্লাশি চালানো হয়। বারাসত থানার পক্ষ থেকে গোটা কাছারি মাঠটিকে সিসি ক্যামেরা দিয়ে মুড়ে ফেলা হয়েছে। ইতিমধ্যে দু-দিনের বঙ্গ সফর করেছেন নরেন্দ্র মোদি। ১ তারিখ আরামবাগ ও ২ তারিখ কৃষ্ণনগরে সভা করেন তিনি। ৬ মার্চ বুধবার বারাসতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন তার প্রস্তুতি বৈঠকে মহিলা মোর্চার কেন্দ্রীয় ইনচার্জ বৈজয়ন্ত পান্ডা, রাজ্য বিজেপি-র সাধারণ সম্পাদক জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়, রাজ‍্য মহিলা মোর্চার সভাপতি ফাল্গুনি পাত্র সহ একাধিক মহিলা সংগঠকরা ছিলেন। বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Narendra Modi) সভার আগে বারাসত কাছারি ময়দানে খতিয়ে দেখেন রাজ্য নেতৃত্ব। মহিলাদের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগে যে সব প্রকল্প রয়েছে  সেই বিষয়ে সভায় আলোচনা হবে বলে জানালেন  মহিলা মোর্চার কেন্দ্রীয় ইনচার্জ বৈজয়ন্ত পান্ডা। সাংবাদিক সম্মেলনে আন্তর্জাতিক মহিলা দিবসে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়াল বক্তৃতার মাধ্যমে দেশের কয়েক কোটি মহিলাদের বিশেষ আর্থিক সুবিধার কথা জানাবেন বলে দাবি কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকের।

     প্রধানমন্ত্রী এসে কী বার্তা দেন, সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন কর্মীরা (Narendra Modi)

    বারাসতের পাশের লোকসভা বসিরহাট। বসিরহাট কেন্দ্রের মধ্যেই রয়েছে সন্দেশখালি। এই সন্দেশখালির মাটিতে শাহজাহান বাহিনী তাণ্ডব চালিয়েছিল। সুন্দরী মহিলাদের পার্টি অফিসে ডেকে নির্যাতন চালানো হত। বুধবারে প্রধানমন্ত্রী বারাসতে সভা করতে এসে সন্দেশখালি নির্যাতিতা মহিলাদের জন্য কী বার্তা দেন সেদিকে তাকিয়ে রয়েছেন। নির্যাতিতাদের অনেকে সভায় আসতে পারেন বলে একটি সূত্রে জানা গিয়েছে। গত ১০ বছরে রাজ্যের পাশাপাশি গোটা দেশে মহিলাদের যে উন্নয়ন হয়েছে। সেই বিষয় তুলে ধরা হবে। একইসঙ্গে রাজ্যের সমস্ত জেলা থেকে মহিলারা এই সমাবেশে যোগ দেবেন। ভার্চুয়ালি সারা দেশের মহিলারা যুক্ত হবেন এই সভায়। তাই, মহিলাদের জন্য মোদি কী বার্তা দেন সেদিকে তাকিয়ে রয়েছেন সকলে।

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    এই বিষয়ে মহিলা মোর্চার কেন্দ্রীয় ইনচার্জ বৈজয়ন্ত পান্ডা বলেন, গত ১০ বছরে মোদিজীর নেতৃত্বে মহিলাদের জন্য যা কাজ করা হয়েছে, এর আগে কোনওদিন হয়নি। ‘বেটি বাঁচাও, বেটি পড়াও’, ‘লাখপতি দিদি’-মতো অভিনব প্রকল্প রয়েছে। সন্দেশখালির ঘটনা অত্যন্ত নিন্দাজনক। এই রাজ্যের মহিলাদের কাছে আবেদন এই সভায় সকলেই আসার অনুরোধ রইল। ভার্চুয়ালি কোটি কোটি মহিলা এই সভায় যোগ দেবেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে সিআইডি-র চোখে ‘ফেরার’ শিক্ষাকর্তা কীভাবে সই করছেন কলেজের নোটিসে?

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে সিআইডি-র চোখে ‘ফেরার’ শিক্ষাকর্তা কীভাবে সই করছেন কলেজের নোটিসে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের (Recruitment Scam) নায়ক স্কুল সার্ভিস কমিশনের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলের প্রাক্তন চেয়ারম্যান শেখ সিরাজুদ্দিন কেন এখনও অধরা। তাঁর স্ত্রী শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া শিক্ষিকা জেসমিন খাতুনকে ফের বাঁকুড়া জেলা আদালতে পেশ করা হল। ওই কাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত শিক্ষাকর্তা অলোক কুমার সরকারকেও এদিন আদালতে পেশ করা হয়। তবে, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের নায়ক শেখ সিরাজুদ্দিন গ্রেফতার না হওয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    সিআইডি খাতায় ফেরার, কলেজের নোটিস বোর্ডে জ্বলজ্বল করছে সই (Recruitment Scam)

    স্কুল সার্ভিস কমিশনের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চল জোনের চেয়ারম্যান হওয়ার সুবাদে নিজের প্রভাব খাটিয়ে স্ত্রী জেসমিন খাতুনকে শিক্ষিকা হিসাবে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে শেখ সিরাজুদ্দিনের বিরুদ্ধে। অভিযোগ উঠতেই ঘটনার তদন্ত শুরু করে সিআইডি। তদন্ত চলাকালীন গত ২১ ফেব্রুয়ারি সিআইডি গ্রেফতার করে শেখ সিরাজুদ্দিনের স্ত্রী তথা বাঁকুড়ার ইন্দপুর ব্লকের ভতড়া শ্রীদুর্গা বিদ্যায়তন হাইস্কুলের সংস্কৃত বিষয়ের শিক্ষিকা জেসমিন খাতুনকে। ২২ ফেব্রুয়ারি তাঁকে সিআইডি আদালতে হাজির করলে ৪ মার্চ ফের তাঁকে আদালতে পেশের নির্দেশ দেয় আদালত। সেই নির্দেশ মেনে সোমবার জেসমিন খাতুন ও ওই নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (Recruitment Scam) যুক্ত প্রাক্তন শিক্ষা কর্তা অলোককুমার সরকার ও শান্তিপ্রসাদ সিনহাকে বাঁকুড়া জেলা আদালতে পেশ করে সিআইডি। এদিকে এখনও পর্যন্ত এই কাণ্ডের মূল মাথা শেখ সিরাজুদ্দিন ফেরার। সিআইডির দাবি, তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। শেখ সিরাজুদ্দিনকে যেখানে সিআইডি-র চোখে ফেরার, অথচ শালডিহা কলেজের নোটিস বোর্ডে তাঁর স্বাক্ষর জ্বলজ্বল করছে। নোটিস বোর্ডে গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সিরাজুদ্দিন কলেজের অধ্যক্ষ হিসাবে কলেজেরই এক অধ্যাপককে লিখিতভাবে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব দিচ্ছেন।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের কী বক্তব্য?

    সরকারি আইনজীবী বলেন, শেখ সিরাজউদ্দিন কেন অধরা তা বলতে পারবে সিআইডি। তবে, তার আগাম জামিন খারিজ করেছে আদালত। অন্যদিকে,কলেজের অধ্যক্ষ হিসাবে যে শেখ সিরাজুদ্দিন স্বাক্ষর করছেন তাঁকে কেন খুঁজে পাচ্ছে না সিআইডি, সেই প্রশ্ন তুলছেন এলাকার মানুষ। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, হয়তো তাঁকে আড়াল করার চেষ্টা করা হচ্ছে। স্বামী শেখ সিরাজুদ্দিন কোথায় সে ব্যাপারে বারবার প্রশ্ন করা হলেও, এদিন কোনও কথা বলেননি ধৃত শিক্ষিকা জেসমিন খাতুন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: শাহজাহানের গড়ে শুরু হল কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুট মার্চ, কথা বললেন গ্রামবাসীদের সঙ্গে

    Sandeshkhali: শাহজাহানের গড়ে শুরু হল কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুট মার্চ, কথা বললেন গ্রামবাসীদের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের বেতাজ বাদশা শাহজাহান বাহিনীর দাপটে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বহু মানুষ ভোট দিতে পারেননি। এমন অনেক অভিযোগ করেছেন সন্দেশখালিবাসী। শাহজাহান ও তাঁর টিমের বহু সদস্য এখন গারদে রয়েছেন। তবে, এখনও অনেকে এলাকায় বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছে। ফলে, এখনও আতঙ্ক কাটেনি সন্দেশখালিবাসীর। এরইমধ্যে এবার সন্দেশখালির মাটিতে এসে পৌঁচ্ছাল কেন্দ্রীয় বাহিনী। সন্দেশখালি জুড়ে তারা টহল দেবে বলে জানা গিয়েছে।

    শুরু হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর টহল (Sandeshkhali)

    সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) পৌঁছলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। প্রথমে রামপুরের হাটখোলা, তারপর বিদ্যাধরীর ওপারে জেলিয়াখালিতে টহল দেয় কেন্দ্রীয় বাহিনী। কমিশন সূত্রে খবর, উত্তর ২৪ পরগনায় মোট ২১ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন করার কথা। এর মধ্যে বারাসত- বনগাঁয় তিন কোম্পানি করে, বারাকপুরে ছয় কোম্পানি, বসিরহাটে পাঁচ কোম্পানি, বিধাননগরে চার কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করার কথা জানানো হয়েছে। বনগাঁ থানার মণিগ্রাম, গাইঘাটা থানার জলেশ্বর, গোপালনগর থানার গোপালনগর বাজার এলাকা, বাগদা থানার বাজিতপুর, করঙ্গ, পেট্রাপোল থানা এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী টহল দিয়েছে। হাবড়ার পৃথিবা, আমডাঙা, দত্তপুকুর ও দেগঙ্গা থানা এলাকারও বেশ কিছু জায়গায় কেন্দ্রীয় বাহিনী ঘুরেছে।

    কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে কী বললেন সন্দেশখালিবাসী?

    রবিবার বসিরহাটের ভ্যাবলায় রুটমার্চ করেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। সোমবার থেকে সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) রুট মার্চ শুরু করল বাহিনী। টহল দেওয়ার পাশাপাশি কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা এ দিন গ্রামের সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেন। গ্রামের পথে কেন্দ্রীয় বাহিনীকে টহল দিতে দেখে ভরসা পাচ্ছেন বলে জানান স্থানীয় বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, শাহজাহান বাহিনী এলাকায় দাপিয়ে বেড়াত। এখন সব উধাও। এখন কেন্দ্রীয় বাহিনী ভোট পর্যন্ত থাকলে আমরা ভোচ বাক্সে নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে ভোট দিতে পারব। কেন্দ্রীয় বাহিনী এলাকায় এলাকায় গিয়ে সকলের সঙ্গে কথা বলছেন। সকলকে অভয় দিচ্ছেন। সন্দেশখালির মাটিতে এসব দেখে মনে অনেকটাই সাহস লাগছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share