Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Sandeshkhali: টায়ার জ্বালিয়ে ফের বিক্ষোভ সন্দেশখালিতে, উঠল তিন তৃণমূল নেতার গ্রেফতারের দাবি

    Sandeshkhali: টায়ার জ্বালিয়ে ফের বিক্ষোভ সন্দেশখালিতে, উঠল তিন তৃণমূল নেতার গ্রেফতারের দাবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডি-র ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত সন্দেহে শনিবার শেখ শাহজাহানের ভাই আলমগীর শেখ সহ তিনজনকে সিবিআই গ্রেফতার করেছে। সেই গ্রেফতারের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই রবিবার ফের সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বেড়মজুর বাজারের রাস্তায় নেমে আন্দোলন করলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। শাহজাহান ঘনিষ্ঠ আরও তিনজন তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতারের দাবি জানালেন তাঁরা। রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ দেখালেন আন্দোলনকারীরা।

    শাহজাহান ঘনিষ্ঠ তিন তৃণমূল নেতাকে গ্রেফতারের দাবি (Sandeshkhali)

    ইডি-র ওপর হামলার পর বেপাত্তা হয়ে গিয়েছিলেন শাহজাহান। গত ফেব্রুয়ারি মাস থেকেই সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) বিক্ষোভ আন্দোলন শুরু হয়েছিল। জমির জবরদখল থেকে শুরু করে মহিলাদের নির্যাতন-সহ একাধিক অভিযোগে তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখ এবং তাঁর শাগরেদদের গ্রেফতারির দাবিতে পথে নেমেছিলেন সন্দেশখালির মহিলারা। গত ২৯ ফেব্রুয়ারি শাহজাহানের গ্রেফতারির পর সেই আন্দোলন কিছুটা থিতিয়েছিল। পরে গ্রেফতার করা হয়েছিল শাহজাহান-ঘনিষ্ঠ, সরবেড়িয়ার গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান জিয়াউদ্দিন মোল্লা, ফারুক আকুঞ্জি এবং দিদার বক্স মোল্লাকেও। শনিবার শাহজাহানের ভাই আলমগীর শেখ এবং শাহজাহানের আরও দুই সঙ্গী মাফুজার মোল্লা এবং সিরাজুল মোল্লা গ্রেফতার হয়েছে সিবিআইয়ের হাতে। এই পরিস্থিতিতেই রবিবার সন্দেশখালির বেড়মজুরে নতুন করে শুরু হয় বিক্ষোভ। এদিন যে তৃণমূল নেতাদের গ্রেফতারির দাবিতে সরব হয়েছেন গ্রামবাসীরা, তাঁরা হলেন, বেড়মজুর দুই নম্বরে গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান হাজি সিদ্দিক মোল্লা, তৃণমূল নেতা হাশেম মোল্লা এবং জুলফিকার মোল্লা। এঁদের বিরুদ্ধেও জমিদখল এবং মানুষের ওপর অত্যাচারের অভিযোগ রয়েছে। প্রত্যেকেই শাহজাহান ঘনিষ্ঠ। এলাকায় রয়েছেন তাঁরা। তাঁদের গ্রেফতারের দাবি জানানো হয়েছে।

    বসিরহাট আদালতে তোলা হল আলমগীরকে

    অন্যদিকে, শনিবার শাহজাহানের ভাই আলমগিরকে গ্রেফতার করার পর রবিবার তাঁকে বসিরহাট আদালতে তোলে সিবিআই। তাঁর সঙ্গে আনা হয় শাহজাহানের আরও দুই সঙ্গী মাফুজার মোল্লা এবং সিরাজুল মোল্লাকে। এঁদেরকে সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ইডির ওপর হওয়া হামলা সংক্রান্ত মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছিল। সেই মামলার সূত্রেই আদালতে তোলা হয় তাঁদের।

    বিজেপি-র শিবির সন্দেশখালিতে

    শনিবার থেকেই বিজেপি নেত্রী তথা আইনজীবী প্রিয়াঙ্কা টিব্রেওয়ালের নেতৃত্বে সন্দেশখালির (Sandeshkhali) মানুষের অভিযোগ নেওয়ার শিবির শুরু হয়েছে। শনিবার শিবিরের প্রচুর মানুষ অভিযোগ জানাতে ভিড় করেছিলেন। রবিবারও সন্দেশখালির ত্রিমোহিনী এলাকায় শুরু হয় অভিযোগ গ্রহণ শিবির। প্রিয়াঙ্কা ছাড়াও সেখানে রয়েছেন ২০ জন আইনজীবীর প্রতিনিধিদল। এদিনও ভিড় বাড়তে শুরু করে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Election 2024: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    Lok Sabha Election 2024: বাকি আসনের প্রার্থী ঘোষণা শীঘ্রই? রাজ্যের ৪ শীর্ষ নেতাকে দিল্লি তলব বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকালই কমিশন বাজিয়েছে ১৮তম লোকসভা নির্বাচনের ঘণ্টা (Lok Sabha Election 2024)। ভোট ঘোষণা হতেই বঙ্গ বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্বকে দিল্লি ডেকে পাঠাল গেরুয়া শিবির। সেই মতো রবিবার রাতেই দিল্লি উড়ে যাচ্ছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু। বঙ্গ বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার অবশ্য সোমবার দিল্লি রওনা হবেন। রবিবার দিল্লি রওনা হচ্ছেন সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) অমিতাভ চক্রবর্তী এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) সতীশ ধন্দও। সূত্রের খবর, মঙ্গলবারই ঘোষণা হতে পারে বাকি আসনগুলির প্রার্থী তালিকা।

    সোমবারের বৈঠকে হাজির থাকতে পারেন প্রধানমন্ত্রী

    বিজেপি সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবারই বাংলার বিজেপির শীর্ষনেতাদের সঙ্গে দফায় দফায় বৈঠক হবে সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং অন্যান্য শীর্ষনেতার। সোমবার (Lok Sabha Election 2024) থেকে হতে চলা বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটির বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহেরও। সূত্রের খবর, গুরুত্বপূর্ণ ওই বৈঠকের পরেই দেশের বাকি আসনগুলিতেও প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে ফেলবে গেরুয়া শিবির। তারপর মঙ্গলবার তা আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হবে।

    বাংলায় পাল্লা ভারী বিজেপির

    প্রথম পর্যায়ে বিজেপি রাজ্যে ২০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে। এই সবগুলি আসনেই জোর কদমে চলছে প্রচার। বিভিন্ন সমীক্ষায় উঠে এসেছে পশ্চিমবঙ্গে গেরুয়া ঝড়ে তৃণমূলের নিশ্চিহ্ণ হওয়ার ভবিষ্যদ্বাণী। একই কথা শোনা গিয়েছে একদা তৃণমূলের রণনীতিকার প্রশান্ত কিশোরের মুখেও। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গে ৪টি জনসভা করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রতিটি জনসভাতেই উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গিয়েছে। এমতাবস্থায়, গেরুয়া শিবিরের পাল্লা যথেষ্ঠ ভারী বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ। সম্প্রতি, বিচারপতি পদে ইস্তফা দিয়ে বিজেপিতে (Lok Sabha Election 2024) যোগ দিয়েছেন অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। শোনা যাচ্ছে, তমলুক আসনে প্রার্থী হতে পারেন তিনি। আবার বারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিংও ফিরে এসেছেন বিজেপিতে। এখন দেখার দল তাঁকে ওই আসনে টিকিট দেয় কিনা। অন্যদিকে, উত্তর কলকাতার দক্ষ সংগঠক বলে পরিচিত তাপস রায়ও বিধায়ক পদে ইস্তফা দিয়ে গেরুয়া ব্রিগেডে যোগ দিয়েছেন। সূত্রের খবর, তাঁকেই দল উত্তর কলকাতা আসনে প্রার্থী (Lok Sabha Election 2024) করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: ভোট ঘোষণা হতেই জেলায় জেলায় আক্রান্ত বিজেপি কর্মীরা, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    BJP: ভোট ঘোষণা হতেই জেলায় জেলায় আক্রান্ত বিজেপি কর্মীরা, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবারই লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। এরইমধ্যে জেলায় জেলায় বিজেপি নেতা কর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটতে শুরু করেছে। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে এই হামলা চালানোর অভিযোগ উঠছে। ভোটের মুখে এলাকায় সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতে তৃণমূল এসব করছে বলে বিজেপি (BJP) নেতৃত্বের অভিযোগ।

    বিজেপি কর্মীর দোকানে আগুন (BJP)

    পশ্চিম বর্ধমানের পাণ্ডবেশ্বরে বিজেপি কর্মীর দোকানে আগুন লাগানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। জানা গিয়েছে, শনিবার গভীর রাতে পাণ্ডবেশ্বরের ১৯ নম্বর বুথের জামাই পাড়ার এবিপিট এলাকায় পাণ্ডবেশ্বর মণ্ডল- ১ এর মহিলা মোর্চার সাধারণ সম্পাদক রীনা ঠাকুরের দোকানে আগুন লাগানো হয়। রীনা দেবী বলেন, ছয় মাস আগে বিজেপি যোগদান করেছি। তারপর থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে আমাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। বিজেপি (BJP) ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার জন্য জোর করা হচ্ছে। অন্যথায় বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেওয়া এবং প্রাণেও মেরে ফেলারও হুমকি দেওয়া হত। তৃণমূলের সেই দাবি না মানায় আমার দোকানে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। থানায় অভিযোগ দায়ের করেছি। অবিলম্বে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

    ১০০দিনের কাটমানি নেওয়ার প্রতিবাদ করে আক্রান্ত বিজেপি নেতা

    ১০০ দিনের বকেয়া মেটানোর উদ্যোগ নিয়েছে রাজ্য সরকার। সেই টাকা প্রাপকদের অ্যাকাউন্টে ঢুকলে সঙ্গে সঙ্গে কাটমানি চাওয়া হচ্ছে। রাজ্যের একাধিক জেলায় তৃণমূল নেতা কর্মীদের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ উঠেছে। মালদার চাঁচলে যে সব জবকার্ড প্রাপকদের অ্যাকাউন্টে টাকা ঢুকতে শুরু করেছে, সেখানকার চাঁচলের রায়পাড়া বুথের তৃণমূলের সভাপতি তাপস নুনিয়া কাটমানি দাবি করতে থাকেন। স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যার স্বামী তথা বিজেপি (BJP) নেতা সন্তোষ রায় এই অন্যায়ের প্রতিবাদ জানান। এরপরই তৃণমূল নেতার অনুগামীরা তাঁর ওপর চড়াও হয়। এমনকী ধারালো অস্ত্রে মাথায় কোপ মারা হয়। আক্রান্ত বিজেপি নেতা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। যদিও তৃণমূলের ব্লক সভাপতি শেখ আফসার আলি বলেন, এই হামলার সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। দলকে বদনাম করার জন্য এসব করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানের ভোজ খেয়ে ৪০ শিশু সহ অসুস্থ ৮৫, এলাকায় চাঞ্চল্য

    Birbhum: শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানের ভোজ খেয়ে ৪০ শিশু সহ অসুস্থ ৮৫, এলাকায় চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রাদ্ধ অনুষ্ঠানে গিয়ে মুড়ি, বোঁদে খেয়েছিলেন। তারপরই বাড়ি ফিরে প্রথমে দু-একজন, তারপর একের পর এক নিমন্ত্রিত ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়েন। সকলেরই উপসর্গ ছিল- বমি, পেট খারাপ। সবমিলিয়ে প্রায় ৮৫ জন অসুস্থ হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে চল্লিশের বেশি শিশু। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) সাঁইথিয়া থানার সংড়া পঞ্চায়েতের পাগলাডাঙ্গা গ্রামে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Birbhum)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বীরভূমের (Birbhum) সাঁইথিয়া থানার সংড়া পঞ্চায়েতের পাগলাডাঙ্গা গ্রামে এলাকারই এক মহিলার শ্রাদ্ধের কাজে গিয়েছিলেন দাসপুর, কামারশাল ও পাগলাডাঙ্গা এলাকার বাসিন্দারা। সেখানেই মুড়ি, বোঁদে খান তাঁরা। তারপর বাড়ি যেতেই একের পর এক অসুস্থ হয়ে পড়েন। আশপাশের গ্রাম থেকে অসুস্থ হওয়ার খবর আসতে থাকে। সন্ধ্যা থেকেই বমি, পায়খানার উপসর্গ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন। অসুস্থ হয়ে পড়ে আশপাশের গ্রামের বহু শিশু। মোট ৮৫ জন অসুস্থ হয়ে পড়ে। তবে, অসুস্থ লোকজনের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। অনেককেই ভর্তি করা হয়েছে সিউড়ি সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় শোরগোল পড়ে যায়।

    প্রশাসনের কর্তারা কী বললেন?

    রোগী ও রোগীর পরিজনদের সঙ্গে দেখা করেন অতিরিক্ত জেলাশাসক বিশ্বজিৎ মোদক, মহকুমা শাসক সুপ্রতীক সিনহা, সাঁইথিয়া ব্লকের বিডিও, সাঁইথিয়া থানার ওসি, সিউড়ি থানার আইসি সহ অন্যান্যরা। অতিরিক্ত জেলাশাসক বিশ্বজিৎ মোদক মনে করছেন খাবারে বিষক্রিয়া থেকেই এমনটা হয়েছে। তিনি বলেন, শ্রাদ্ধ বাড়ি যে খাবার খেয়েছিলেন তাতে বিষক্রিয়া থেকেই এটা হয়ে থাকতে পারে বলে আমাদের মনে হচ্ছে। তবে, আসল কারণটা কী তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এর আগেও রাজনগরে এরকম ঘটনা ঘটেছে। তবে এতটা ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। রোগীদের জন্য স্যালাইন সহ যাবতীয় প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রত্যেকেই এখন স্থিতিশীল রয়েছেন। আমরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারি চালাচ্ছি। অসুস্থদের সকলের সুচিকিৎসা দেওয়ার জন্য যা যা করার দরকার তা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: ভোট ঘোষণার পরই সুকান্তর কেন্দ্রে রক্ত ঝরল, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Sukanta Majumdar: ভোট ঘোষণার পরই সুকান্তর কেন্দ্রে রক্ত ঝরল, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরবঙ্গে আরও শক্তিবৃদ্ধি করল বিজেপি। শনিবারই বালুরঘাটে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) হাত ধরে মালদা, দক্ষিণ দিনাজপুর, উত্তর দিনাজপুর সহ পাঁচ জেলার মতুয়ারা বিজেপিতে যোগদান করেছেন। এরইমধ্যে শনিবার ভোট ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। আর শনিবার রাতেই বিজেপি করার অপরাধে এক ব্যক্তিকে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর এলাকায়। আক্রান্ত বিজেপি কর্মীর নাম জয়দীপ দাস। তাঁর বাড়ি গঙ্গারামপুর ব্লকের ৩/২ বেলবাড়িতে পঞ্চায়েতের পাটন দাসপাড়া এলাকায়। বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের লোকসভা কেন্দ্রের মধ্যেই পড়ে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ঝামেলার সূত্রপাত পঞ্চায়েত ভোটের সময় থেকেই। পাটন ১৮৫ নম্বর বুথে বিজেপির হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন বিজেপি কর্মী জয়দীপ দাসের ভাইয়ের স্ত্রী মিতালি দাস। অভিযোগ তাতেই রাগে ফুঁসছিলেন এলাকার তৃণমূল কর্মী তরুণ পাল ও তাঁর দলবলেরা। পঞ্চায়েত ভোটের সময় থেকে প্রায়ই ঝামেলা হত বলে অভিযোগ। শনিবারও বিজেপি কর্মী জয়দীপদের উদ্দেশে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করার অভিযোগ ওঠে তরুণ পাল সহ তাঁর পরিবারের লোকজনের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদ করতে গেলে জয়দীপকে বেধড়ক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। মাথায় গুরুতর চোট পান তিনি। গঙ্গারামপুর হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করা হয়। খবর পাওয়ার পরই রাতে হাসপাতালে যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা বালুরঘাটের প্রার্থী সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar), স্থানীয় বিধায়ক সত্যেন্দ্রনাথ রায়। ছিলেন বিজেপির জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী, জেলা সাধারণ সম্পাদক গৌতম রায় সহ অন্যান্য বিজেপি নেতৃত্বরা। হামলা প্রসঙ্গে তৃণমূলের ব্লক সভাপতি শঙ্কর সরকার বলেন, হামলার ঘটনার সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করা হচ্ছে।

    বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি কী বললেন? (Sukanta Majumdar)

    বিজেপি কর্মীর ওপর হামলা প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, অভিযুক্ত কারা জানা গেলেও কোনও ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ প্রশাসন। পুলিশ যদি দ্রুত পদক্ষেপ না করে তাহলে আমরা নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হব। প্রসঙ্গত, হামলার ঘটনা নিয়ে গঙ্গারামপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘কাচের ঘরে বসে ঢিল মারার দরকার নেই’, অভিষেককে তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘কাচের ঘরে বসে ঢিল মারার দরকার নেই’, অভিষেককে তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোট যত এগিয়ে আসছে তৃণমূলের শক্ত জমি তত আলগা হচ্ছে। জেলায় জেলায় বিজেপিতে যোগদানের হিড়িক শুরু হয়ে গিয়েছে। সংখ্যালঘুরা আস্থা রাখছে বিজেপি-র ওপর।  ইতিমধ্যেই বারাকপুরের দাপুটে নেতা অর্জুন সিং এবং বরানগরের বিধায়ক তাপস রায় তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। আর এতেই ঘুম ছুটেছে শাসক দলের শীর্ষ নেতৃত্বের। শনিবার মেদিনীপুরের সভায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিজেপিকে কড়া আক্রমণ করেছেন। হুগলির সভা থেকে অভিষেকের আক্রমণের কড়া জবাব দিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    ঠিক কী বলেছেন অভিষেক?

    শনিবার ভোটের দিন ঘোষণা হয়। এরমধ্যে পশ্চিমবঙ্গে সাত দফায় ভোট করা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যেই একে ওপরের বিরুদ্ধে সুর চড়াতে শুরু করেছে রাজনৈতিক দলগুলো। শনিবার বিজেপির প্রার্থী নিয়ে কটাক্ষ করতে শোনা যায় তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তৃণমূলের ‘দলের আবর্জনাদের’ প্রার্থী করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি। শনিবার মেদিনীপুরের একটি সভা থেকে বিজেপির প্রার্থী নিয়েও কটাক্ষ করেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “বিজেপি বসে আছে তৃণমূল থেকে উচ্ছিষ্টরা কখন বের হবে তাদের মাথায় নিয়ে প্রার্থী করবে।”

    অভিষেককে জবাব দিলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    রাজ্যে সাত দফায় ভোট প্রসঙ্গে হুগলির ভদ্রেশ্বরে জনসভা থেকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন,পশ্চিমবঙ্গে একাধিক জায়গা সন্ত্রাস কবলিত বলেই কমিশন সাত দফায় ভোট করাচ্ছে। অভিষেকের বক্তব্য প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে হুগলির সভা থেকে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “ওঁকে আমি জিজ্ঞাসা করব, আপনার দলে যাদের প্রার্থী করেছেন সেই বিধায়করা কোন দলের। আপনার প্রার্থী তালিকায় বিজেপি থেকে লোককে নিয়ে গিয়ে প্রার্থী করতে হয়েছে, কৃষ্ণ কল্যাণী, বিশ্বজিৎ দাস, মুকুটমণি অধিকারী কোন দলের এমএলএ? কাচের ঘরে বসে ঢিল মারার দরকার নেই। আপনার এই ঠকবাজি বিদ্যা সবাই জেনে গিয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালিকাণ্ডে শাহজাহানের ভাই আলমগীরসহ তিনজনকে গ্রেফতার করল সিবিআই

    Sandeshkhali: সন্দেশখালিকাণ্ডে শাহজাহানের ভাই আলমগীরসহ তিনজনকে গ্রেফতার করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ইডি-র ওপর হামলার ঘটনায় ক্রমশ চাপ বাড়াচ্ছে সিবিআই। আগেই শেখ শাহজাহানকে হেফাজতে নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। পরে, সন্দেশখালিতে একাধিকবার হানা দেন সিবিআই আধিকারিকরা। শাহজাহানের আত্মীয় ও তাঁর ঘনিষ্ঠদের নোটিশ ধরিয়েছিল সিবিআই। নোটিশ পেয়ে শনিবার সিবিআই দফতরে হাজিরা দেন শাহজাহানের ভাই শেখ আলমগীর ও তাঁর দুই ঘনিষ্ঠ সহ ১৫ জন বাসিন্দা। দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর আলমগীর সহ শাহজাহানের আরও দুই ঘনিষ্ঠকে গ্রেফতার করা হয়।

    ৯ ঘণ্টা জেরার পরই গ্রেফতার শেখ আলমগীর (Sandeshkhali)

    গত ৫ জানুয়ারি ইডির ওপর হামলার ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা ছিলেন শেখ শাহজাহান। শাহজাহানকে বিভিন্ন জায়গায় গা ঢাকা দিয়ে থাকার ক্ষেত্রে সাহায্য করেছিলেন তাঁর ভাই শেখ আলমগীর। এমনই আশঙ্কা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সন্দেশখালি (Sandeshkhali) গিয়ে সিবিআই কর্তারা গত বৃহস্পতিবার অফিসে হাজিরার জন্য আলমগীরের বাড়িতে নোটিশ দিয়েছিলেন। কিন্তু, তিনি হাজিরা দেননি। এরপর শুক্রবার ফের নোটিশ পাঠানো হয়েছিল তাঁকে। শনিবার বেলা ১১টার সময় হাজিরার জন্য বলা হয়েছিল। সেই মতো শনিবার সকালে সিবিআই অফিসে পৌঁছান আলমগীর। শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদের পর্ব। দীর্ঘ ৯ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদের পর শাহজাহানের ভাই শেখ আলমগীরকে গ্রেফতার করে সিবিআই। ইডির তদন্তকারী দলের ওপর হামলার ঘটনার তদন্তে এদিন মোট ১৫ জনকে ডেকে পাঠানো হয়েছিল সিবিআই-এর অফিসে। সেই তালিকায় ছিলেন সন্দেশখালি ব্লকের তৃণমূল ছাত্র পরিষেদের প্রেসিডেন্ট মাফুজার মোল্লা ও অপর এক তৃণমূল নেতা সিরাজুল মোল্লাও।

    ইডি হামলায় যোগ মিলল শাহজাহান ঘনিষ্ঠের

    গত ৫ জানুয়ারি ইডির ওপর হামলার সময় উন্মত্ত জনতাকে সংঘবদ্ধ করার ক্ষেত্রে সন্দেশখালি (Sandeshkhali) ব্লক তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রেসিডেন্ট মাফুজার মোল্লা ও অপর এক তৃণমূল নেতা সিরাজুল মোল্লার ভূমিকা ছিল বলে সন্দেহ সিবিআই কর্তাদের। সূত্রের খবর, এই মাফুজার মোল্লা ও সিরাজুল মোল্লা উভয়েই শেখ শাহজাহানের যথেষ্ট ঘনিষ্ঠ ছিল। হামলার ঘটনায় তাঁদের যোগ সূত্র ধরেই তাঁদের ডাকা হয়েছিল সিবিআই অফিসে। তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অফিসাররা তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে শুরু করেন। কিন্তু, উত্তর সন্তোষজনক না হওয়ায় এই দুজনকেও গ্রেফতার করা হয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: উত্তরবঙ্গে আরও শক্তিশালী বিজেপি, সুকান্তর হাত ধরে পাঁচ জেলার মতুয়াদের হল যোগদান

    Sukanta Majumdar: উত্তরবঙ্গে আরও শক্তিশালী বিজেপি, সুকান্তর হাত ধরে পাঁচ জেলার মতুয়াদের হল যোগদান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিএএ লাগু হতেই বাজিমাৎ! লোকসভা ভোটের আগে উত্তরবঙ্গে বিজেপি আরও শক্তিশালী হল। শনিবার বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) হাত ধরে উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষেরা বিজেপিতে যোগদান করেন। বালুরঘাটে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বিজেপি কার্যালয়ে এদিন উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদা, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং সহ বিভিন্ন জেলা থেকে মতুয়া মহা সংঘের কার্যকর্তারা বিজেপিতে যোগদান করেন। বিজেপিতে যোগদানের পর মতুয়া মহাসংঘের উত্তরবঙ্গ জোনের পর্যবেক্ষক জানান, পরবর্তীতে জেলায় মতুয়া ও নমঃশূদ্র সম্প্রদায়ের মানুষজনকে তাঁরা বিজেপির পতাকা তুলে দেবেন। আজকের যোগদানের ফলে উত্তরবঙ্গের মতুয়া সম্প্রদায়ের এবং নমঃ শূদ্র সম্প্রদায়ের ভোট লোকসভায় বিজেপির পক্ষে যাবে তা বলাই বাহুল্য।

    মতুয়াদের যোগদানে আরও শক্তিশালী হল বিজেপি (Sukanta Majumdar)

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, এদিন এই যোগদান কলকাতায় হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, ভোট প্রচারের কারণে জেলায় থাকায় এদিন বালুরঘাটে মতুয়া মহাসঙ্ঘের উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলার কার্যকর্তাগণ বিজেপিতে যোগদান করেন। পরবর্তীতে মতুয়া সম্প্রদায়ের মানুষজন জেলায় জেলায় বিজেপিতে যোগদান করানো হবে। এর ফলে দল অনেকটাই শক্তিশালী হবে। পাশাপাশি এদিন জেলার বিভিন্ন প্রান্তে নানা ধরনের কর্মসূচি অংশ নেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। লোকসভা নির্বাচন ঘোষণার আগেই তৃণমূল সরকারের  বোনাস ঘোষণা প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন,এই মুহূর্তে কোনও পুজো নেই, সামনে হয়তো ইদ আছে। পুজোর বোনাস কেন এখন ঘোষণা করা হল আমি সেটা বুঝতে পারছি না। এইটা হতে পারে যেহেতু সামনে ভোট, ভোটের আগে মানুষকে বোকা বানানোর জন্য এখনই বোনাস ঘোষণা করে দেওয়া হল।

    সন্দেশখালিতে শান্তি ফেরাতে কী বললেন সুকান্ত?

    ভোট ঘোষণার আগেই বাংলায় ঝরল রক্ত! নদিয়ার খুন তৃণমূল কর্মী। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majundar) বলেন, নদিয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় এখন তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব চরমে। চাপড়ার বিধায়কের সঙ্গে তৃণমূল নেতাদের লড়াই চলছে। আমরা চাই, যে রক্ত শূন্য ভোট হোক। এক ফোঁটা যেন রক্ত না ঝড়ে এই ভোটে। লোকসভা ভোটেও যেন আতঙ্ক পিছু ছাড়ছে না বাংলার। আতঙ্ক নিয়ে রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ সন্দেশখালির মায়েরা। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার বলেন, সন্দেশখালির মহিলারা তো এখনও অত্যাচারিত হচ্ছেন। তাঁরা তো বলছেন, শেখ শাহজাহান ভেতরে। কিন্তু, তাঁর ভাই সহ দলবল অত্যাচার করে যাচ্ছে। শেখ শাহজাহান ভেতরে যাওয়াতে তাঁরা কোনওভাবে দমেনি। প্রত্যেককে গ্রেফতার করলে সন্দেশখালিতে শান্তি ফিরবে, না হলে শান্তি ফিরবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arjun Singh: “সন্দেশখালি থেকে ইডি-র ট্রেন যাবে এবার নৈহাটি”, পার্থকে নিয়ে ফের বিস্ফোরক অর্জুন

    Arjun Singh: “সন্দেশখালি থেকে ইডি-র ট্রেন যাবে এবার নৈহাটি”, পার্থকে নিয়ে ফের বিস্ফোরক অর্জুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পরে খাসতালুক ভাটপাড়ায় ফিরে ফের বিস্ফোরক অর্জুন সিং (Arjun Singh)। শনিবার মজদুর ভবনে বসে বারাকপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী পার্থ ভৌমিককে কড়া আক্রমণ করলেন অর্জুন। তিনি বলেন, শেখ শাহজাহান, শিবু হাজরার সঙ্গে মিলে পার্থ ভৌমিক নৈহাটিতে কত জমি কিনেছেন, হোটেল কারবার, মাছের ব্যবসা রয়েছে, সবকিছুর প্রমাণ রয়েছে। সন্দেশখালি থেকে ইডি-র ট্রেন এবার নৈহাটিতে যাবে। আমি যা বলছি সমস্ত তথ্যপ্রমাণ নিয়েই বলছি। একজন স্কুল শিক্ষকের ছেলে কী করে পাঁচটা পেট্রোল পাম্পের মালিক হল? নাম না করে তিনি পার্থ ভৌমিককেই ইঙ্গিত করেছেন।

    নৈহাটিতে পার্থকে হারানোর চ্যালেঞ্জ জানালেন অর্জুন (Arjun Singh)

    অর্জুন (Arjun Singh) বলেন, দল কাকে টিকিট দেবে তা আমি জানি না। দল যাকেই প্রার্থী করুক না কেন, আমি দলের একনিষ্ঠ সৈনিক হিসেবে কাজ করব। তবে, এটুকু আমি চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলছি, নৈহাটির বুকে আমি পার্থ ভৌমিককে হারাব। তিনি আরও বলেন, পুলিশ দিয়ে আমাদের কর্মীদেরকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। দলীয় কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলার কেস দেবে। সন্ত্রাস করে ওরা সব কিছু দখল করার চেষ্টা করবে। পুলিশ দিয়ে প্রভাবিত করার চেষ্টা করবে। যেসব পুলিশ অফিসাররা এই সমস্ত কাজে যুক্ত থাকবে, তাদের তালিকা তৈরি করে  সংশ্লিষ্ট দফতরে আমি জানাবো। এই ধরনের কাজ আমরা মেনে নেব না। তৃণমূল প্রার্থীর হাল দেখে আমি হতবাক। তিনি রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী। এখানকার মন্ত্রীর এমন অবস্থা যে নির্বাচনের এজেন্টের জন্য আমার এক ভাইপোর নাম নিতে হচ্ছে। ভোটে লড়াই করতেও অর্জুনের নাম নেওয়া ছাড়া গতি নেই। তৃণমূল দলে লোকই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।

    ভোটারের পরিবর্তে কর্মীদের ঘরে ঘরে যেতে ব্যস্ত তৃণমূল প্রার্থী

    অর্জুন (Arjun Singh) আরও বলেন, তৃণমূল প্রার্থীর নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকে তিনি শুধু ভোটারদের পরিবর্তে তৃণমূল কর্মীদের বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন। এখন ঘর গোছাতেই ব্যস্ত তিনি। কারা দল ছেড়ে বেরিয়ে যাবেন সেই আতঙ্কে ভুগছেন তৃণমূল প্রার্থীরা। আমি টিকিটের জন্য দল ছেড়েছি না, কী কারণে দল ছেড়েছি সেটা এবার প্রমাণ হয়ে যাবে। তৃণমূল প্রার্থীর হয়ে বালি মাফিয়ারা পোস্টার ছাপিয়েছেন। লোটোর কারবারের মালিক পোস্টার মারছেন। তৃণমূল প্রার্থী দুর্নীতিগ্রস্ত কতটা সেটা বোঝাই যাচ্ছে। উন্নয়নের নিরিখে ভোট হলে কে জয়ী হবে তা প্রমাণ হয়ে যাবে। আসলে বারাকপুরে সিন্ডিকেটরাজ বন্ধ করতে, সন্ত্রাস বন্ধ করতে, তোলাবাজি বন্ধ করে বারাকপুরবাসী পাশে থাকতে আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি। যদিও পার্থ ভৌমিক বলেন, হলফনামায় সব কিছু উল্লেখ থাকবে। ফলে, এসব কথা বলে কোনও লাভ নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: ভোটের মুখে তৃণমূলে ভাঙন! দল ছাড়ার হুমকি দিলেন শিলিগুড়ি পুরসভার চেয়ারম্য়ান

    Siliguri: ভোটের মুখে তৃণমূলে ভাঙন! দল ছাড়ার হুমকি দিলেন শিলিগুড়ি পুরসভার চেয়ারম্য়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দল বিরোধী কার্যকলাপের জন্য বহিষ্কৃত নেতাকে দলে ফেরানোয় লোকসভা ভোটের আগে শিলিগুড়িতে (Siliguri) তৃণমূলে বিদ্রোহ শুরু হয়েছে। দার্জিলিং জেলা (সমতল) তৃণমূলের প্রথম সভাপতি ও রাজ্যের অন্যতম সাধারণ সম্পাদক প্রতুল চক্রবর্তী দল ছাড়ার হুমকি দিয়েছেন। তৃণমূল পরিচালিত শিলিগুড়ি পুর নিগমের চেয়ারম্যান পদ থেকেও সরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। সব মিলিয়ে লোকসভা নির্বাচনের মুখে শিলিগুড়িতে ভাঙনের মুখে তৃণমূল।

     কেন এই বিদ্রোহ? (Siliguri)

    গত পুরসভা নির্বাচনে টিকিট না পেয়ে ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতুল চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে নির্দল প্রার্থী হয়েছিলেন তৃণমূলের দার্জিলিং জেলা যুব সভাপতি বিকাশ সরকার। দলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে নির্দল প্রার্থী হওয়ার জন্য তাঁকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। সেই বহিষ্কৃত নেতাকে শুক্রবার সন্ধ্যায় শিলিগুড়িতে (Siliguri) রাজসিক সংবর্ধনা দিয়ে দলে ফিরিয়ে নেওয়ায় তৃণমূলে বিদ্রোহ দেখা দিয়েছে। সরাসরি মুখ খুলেছেন প্রতুল চক্রবর্তী। শুধু প্রতুলবাবুই নন, দলের একটি বড় অংশ বিকাশ সরকারকে ফেরানোয় বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন। তাঁরা তৃণমূল ছাড়ার প্রস্তুতি শুরু করেছেন। প্রতুলবাবু বলেন, বিকাশ সরকারকে দল বহিষ্কার করার পর থেকে বিকাশ সরকার যেভাবে দলের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দল সম্পর্কে কুৎসা রটিয়েছে, আমাকে শারীরিকভাবে হেনস্থা করেছেন, আমার সম্পর্কে নানা ধরনের অপপ্রচার চালিয়েছেন। বিজেপি ঘনিষ্ঠও হয়েছিলেন। তারপর তাঁকে দলে ফেরানোটা তৃণমূল নেত্রী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং সমগ্র তৃণমূলের কাছে অসম্মানজনক। তাঁর সঙ্গে কাজ করতে পারব না। বিকাশ সরকারকে আমি ঘৃনা করি। ও ফিরলে আমি সমস্ত পদ থেকে পদত্যাগের পাশাপাশি দলও ছেড়ে দেব। 

     অভিষেকের নির্দেশে বিকাশ ফের তৃণমূলে!

    বিকাশ সরকারকে দলে ফেরনোর সিদ্ধান্ত নিয়ে তৃণমূলের মধ্যে বিতর্ক মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। দলের জেলা সভানেত্রীও নেননি। তৃণমূলের মমতা পন্থীদের বক্তব্য, দলের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গিয়ে দলনেত্রীকে অসম্মান করার জন্য বিকাশ সরকারকে বহিষ্কার করা হয়েছিল। সেই নেতাকে দলে ফেরানো কখনই উচিত কাজ হয়নি। এই বিতর্ক সামাল দিতে দার্জিলিং জেলা( সমতল) সভানেত্রী পাপিয়া ঘোষ বলেন, এবার  ময়নাগুড়িতে  এসে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিকাশ সরকারকে দলে নিতে বলেছেন। তাই তাঁকে দলে ফেরানো হয়েছে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    শিলিগুড়ি (Siliguri) পুরসভার মেয়র ও তৃণমূলের রাজ্য নেতা গৌতম দেব বলেন, প্রতুল চক্রবর্তী দার্জিলিং জেলা তৃণমূলের প্রথম সভাপতি। দলের সর্বস্তরের নেতা কর্মীদের কাছে তিনি শ্রদ্ধার আসনে রয়েছেন। তাঁর হাত আমরা ছাড়তে চাই না। তাঁর ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে, তাই এই ধরনের কথা বলছেন। আমি তাঁর সঙ্গে আলোচনায় বসবো। অভিমানে দল এবং পুরসভার চেয়ারম্যান পদ না ছাড়ার জন্য অনুরোধ করব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share