Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Sukanta Majumdar: সুকান্তের উদ্যোগে কেটে গেল বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণের জটও

    Sukanta Majumdar: সুকান্তের উদ্যোগে কেটে গেল বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণের জটও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বালুরঘাট-হিলির পর এবার জট কেটে গেল বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণ প্রকল্পেরও। ঘোষণার পর দীর্ঘদিন এই প্রকল্পকে কার্যত ঠান্ডা ঘরে পাঠানো হয়েছিল। অবশেষে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) তৎপরতায় এই প্রকল্পের কাজ চালু করতে সম্মত হয়েছে রেল। ইতিমধ্যেই ভারতীয় রেল বোর্ডের তরফে উত্তর-পূর্ব রেলওয়েকে এবিষয়ে চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে। এই কাজ শুরু হতে চলেছে খবর চাউর হতেই খুশির হাওয়া ছড়িয়েছে সর্বত্র। ঘোষণার দীর্ঘ ১২ বছর পর বালুরঘাট-হিলি রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ গতি পেয়েছে। কিন্তু বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ সম্প্রসারণ ও গুঞ্জরিয়া-ইটাহার রেলপথ স্থাপনের কাজ ঠান্ডা ঘরেই ছিল। এই প্রকল্পগুলি যাতে চালু করা যায়, তা নিয়ে গত কয়েক বছর ধরেই তদ্বির করে চলেছেন সুকান্ত মজুমদার। এছাড়াও বুনিয়াদপুরে পড়ে থাকা রেলের জমিতে নতুন প্রকল্প স্থাপনের প্রস্তাব নিয়েও সরব হয়েছেন তিনি। বুধবার তিনি যেমন বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথের কাজ চালুর চিঠি হাতে পেয়েছেন, তেমনই বুনিয়াদপুরের জমিজট কেটে গিয়েছে বলেও দাবি করেছেন।

    রেলের এই নড়াচড়ায় খুশি সুকান্ত (Sukanta Majumdar)

    গত মাসেই এই প্রকল্পগুলি রূপায়ণের দাবি নিয়ে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে দেখা করেন সুকান্ত। ওই বৈঠকের পর এই প্রকল্পগুলি নিয়ে আশাবাদী ছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত লোকসভা নির্বাচনের আগে রেলের এই নড়াচড়ায় খুশি তিনি। এদিন সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ‘আমি আগেই বলেছিলাম, বুনিয়াদপুর-কালিয়াগঞ্জ রেলপথ স্থাপনের কাজ শুরু হতে চলেছে। আজ রেল মন্ত্রকের অভ্যন্তরীণ একটি চিঠি হাতে পেয়েছি। তাদের তরফে এই কাজকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। নতুন রেললাইন প্রজেক্টের কাজকে ইতিমধ্যে ডি-ফ্রিজ করা হয়েছে। রেল মন্ত্রকের তরফে কিছুদিনের মধ্যে এই প্রজেক্টে অর্থ বরাদ্দ ও সমীক্ষার কাজ শুরু করা হবে। এর সঙ্গে বুনিয়াদপুরে রেলের জমিতে আন্তর্জাতিক মানের কেন্দ্রীয় স্টেডিয়াম গড়ার বিষয়টিও একধাপ এগিয়েছে। এর আগে ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরের তরফে বুনিয়াদপুর রেল স্টেশনের পাশে নতুন স্টেডিয়ামের জন্য রেলকে চিঠি দেওয়ার পর এবার রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের পক্ষে তিন হেক্টর জায়গা বরাদ্দ করার আশ্বাস দিয়ে পাল্টা চিঠি দেওয়া হয়েছে। এই জমি পেলেই স্টেডিয়াম গড়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে।’

    কী বলছেন ক্রীড়া সংস্থার কর্মকর্তারা?

    এবিষয়ে বুনিয়াদপুরে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বিভূতিভূষণ চক্রবর্তী বলেন, ‘মাননীয় সাংসদ সুকান্ত মজুমদারের চেষ্টায় যদি বুনিয়াদপুরে রেলের জায়গায় আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়াম হয়, তাহলে এর থেকে ভালো খবর আর হতে পারে না। খেলোয়াড়রা বিশেষভাবে উপকৃত হবে। তবে রেলের জায়গায় খেলোয়াড়রা যাতে অবাধে ব্যবহার করতে পারে, সেদিকে দেখা উচিত।’ (Sukanta Majumdar)

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: শংকর আঢ্যকে গ্রেফতারের পরও হয়েছিল হামলা, তদন্তে নেমে সোজা বনগাঁয় সিবিআই

    CBI: শংকর আঢ্যকে গ্রেফতারের পরও হয়েছিল হামলা, তদন্তে নেমে সোজা বনগাঁয় সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৫ জানুয়ারি বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন পুরপ্রধান শংকর আঢ্যের বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন ইডি আধিকারিকরা। দিনভর তল্লাশির পর মধ্যরাতে শংকর আঢ্যকে গ্রেফতার করে তাঁর শিমুলতলার বাড়ি থেকে বের করে নিয়ে যান তাঁরা। সেই সময় সন্দেশখালি মডেলে হামলা চালানো হয়েছিল ইডি আধিকারিক এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের ওপর। পরবর্তীতে এই ঘটনায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। সেই নির্দেশ পেয়ে তদন্তে নামে সিবিআই (CBI)। ইডি এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের ওপর হামলার এই ঘটনায় বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শংকর আঢ্যের বাড়ির সামনে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে আসেন সিবিআই আধিকারিকরা। প্রায় ২০ থেকে ২৫ মিনিট ধরে চারপাশ ঘুরে দেখেন সিবিআই কর্তারা। তাঁদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান এবং রাজ্য পুলিশের আধিকারিকরা।

    সন্দেশখালি মডেলেই প্রতিরোধ (CBI)

    তদন্তভার হাতে পেয়েই সিবিআই যেমন সন্দেশখালির ত্রাস শাহজাহান শেখের বাড়িতে গিয়ে তল্লাশি অভিযান শুরু করেছে, ঠিক একই ভাবে সিবিআইয়ের (CBI) আরও একটি দল হানা দিয়েছিল বনগাঁয়। এই বনগাঁতেই রেশন দুর্নীতি মামলায় ধৃত পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শংকর আঢ্যের বাড়িতে তল্লাশি অভিযানে গিয়ে বাধা পেয়েছিল ইডি। এখানে কোনও আধিকারিক প্রহৃত হননি ঠিকই, কিন্তু সন্দেশখালি মডেলেই তাঁদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হয়েছিল।

    ঘটনার পুনর্নির্মাণ? (CBI)

    এদিন সিবিআই যা করল, তাকে সেদিনের ঘটনার পুনর্নির্মাণ বলে চলে। সিবিআই আধিকারিকরা পুলিশ অফিসারের কাছ থেকে সেদিনের ঘটনার বিবরণ শোনেন। তাঁর বাড়ি ঘুরিয়ে দেখানোর পাশাপাশি এলাকার কোন কোন জায়গায় কতগুলি সিসিটিভি রয়েছে, তার পরিসংখ্যান নেয় সিবিআই। একই সঙ্গে সেদিন শংকর আঢ্যকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাওয়ার সময় কোন জায়গায় হামলার ঘটনা ঘটেছিল, সেই জায়গাটিও তাঁরা ঘুরে দেখেন। সিবিআই আধিকারিকরা শংকর আঢ্যের বাড়ির ছবি তোলার পাশাপাশি তার বাড়ির সামনে রাস্তায় বিদ্যুতের পোলে লাগানো সিসিটিভির ছবিও তোলেন।

    তবে তাঁদের ওপর নতুন করে যাতে কোনও হামলার ঘটনা না ঘটে, তাই সিবিআই (CBI) আগে থেকেই সতর্ক ছিল। আধা সেনা নিয়েই তারা এলাকায় ঘোরে। পুলিশকে অবশ্য এদিন আগাগোড়া তাদের সহযোগিতা করতেই দেখা গিয়েছে।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সিল করা তালা খুলে শাহজাহান শেখের বাড়িতে ঢুকল সিবিআই

    Sandeshkhali: সিল করা তালা খুলে শাহজাহান শেখের বাড়িতে ঢুকল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিল করা তালা খুলে শাহজাহান শেখের বাড়িতে ঢুকল সিবিআই। তদন্তকারী অফিসারদের সঙ্গে রয়েছে দুজন ইডির আধিকারিক এবং ফরেন্সিক দল। আজ শুক্রবার সকালে আবার সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) এসেছে সিবিআই। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্দেশখালির সরবেড়িয়ার বাড়ি এবং তার আশেপাশের এলাকা ঘুরে দেখে গিয়েছিল। আজ সিবিআই-এর তদন্তকারী অফিসারদের সঙ্গে কমপক্ষে ৫০ জন সেনা জওয়ান বাহিনী রয়েছে। গোটা বাড়িকে ঘিরে রেখেছে বাহিনী। কোনও রকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে যাতে পড়তে না হয় সেই দিকে নজর রাখা হয়েছে। রেশন দুর্নীতির মামলার তদন্ত করতে গিয়ে গত ৫ জানুয়ারি আক্রান্ত হয়েছিলেন ইডির তিন জন আধিকারিক। এরপর ঘটনার ৫৬ দিনের মাথায় গ্রেফতার করে রাজ্য পুলিশ।

    সঙ্গে ফরেন্সিক দল (Sandeshkhali)

    পাশাপাশি এদিন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসারদের সঙ্গে রয়েছে ফরেন্সিক দল। এলাকা থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এই ফরেন্সিক দলের তরফ থেকে শাহজাহানের বাড়ির (Sandeshkhali) আশেপাশের এলাকার যাওয়া-আসার ছবি স্কেচ করে নেওয়া হয়েছে। ক্যামেরাবন্দি করা হচ্ছে এলাকার বাড়ি এবং চারিপাশের মুহুর্তকে। সেই সঙ্গে তাঁদের সঙ্গে রয়েছেন ইডির দুই আধিকারিক। ইডির সঙ্গে কথা বলেই তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করছেন সিবিআই তদন্তকারী অফিসার এবং ফরেন্সিক দলের সদস্যরা।

    ইডির বয়ানও রেকর্ড করে সিবিআই

    উল্লেখ্য হাইকোর্টের নির্দেশে শাহজাহানকে হেফাজতে নিয়েছে সিবিআই। ইডির অফিসারদের উপার হামলা, মারধর এবং গাড়ি ভাঙচুরের ঘটনায় তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। গতকাল তাঁকে জিজ্ঞসাবাদ করা হয় নিজাম প্যালেসে। সেখানে গিয়েছিলেন ইডির ডেপুটি ডিরেক্টর গৌরব ভারিল। গত ৫ই জানুয়ারি সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali) ইডির উপর আক্রমণে অভিযোগের ভিত্তিতে তিনিই এই মামলার এফআইআর দায়ের করেছিলেন। একই সঙ্গে সিবিআই, ইডির বয়ান রেকর্ড করেছে। এরপর আজ শুক্রবার শাহজাহানের বাড়িতে গিতে তল্লাশি শুরু করেছে তদন্তকারী অফিসারেরা।

    আগেও শাহজাহানের বাড়িতে অভিযান হয়েছিল

    এর আগে শেখ শাহজাহানের সন্দেশখালির (Sandeshkhali) বাড়িতে দুবার গিয়েছিল ইডির তদন্তকারী অফিসারেরা। প্রথম বার ঢুকতে বাধা পেয়েছিল এবং আক্রান্ত হয়ে ফিরে আসতে হয়েছিল। দ্বিতীয় বার এই তৃণমূল নেতার বাড়ির দরজার তালা ভেঙে ঢুকেছিল ইডির অফিসারেরা। এরপর ফাঁকা বাড়িতে তাল্লাশি চালিয়ে বাড়িটিকে সিল করে দেয় তাঁরা। এরপর আজ ফের একবার সিবিআই সিল করা তালা ভেঙে তল্লাশি শুরু করে।    

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manik Saha: ‘পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-র আসন সংখ্যা গতবারের তুলনায় অনেক বাড়বে’, আশাবাদী মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা

    Manik Saha: ‘পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি-র আসন সংখ্যা গতবারের তুলনায় অনেক বাড়বে’, আশাবাদী মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতবারের তুলনায় এই রাজ্যে বিজেপি অনেক বেশি আসন পাবে। বৃহস্পতিবার উত্তর দিনাজপুরের ইসলামপুরে এসে মন্তব্য করলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা (Manik Saha)। তিনি বলেন, মোদি দেশে যে লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করে দিয়েছেন তার থেকে আরও বেশি ভালো ফল হলে আমরা অবাক হব না। তাই, এই রাজ্যের বহু মানুষ বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। যারা ওই দলে রয়েছে, তারাও মনেপ্রাণে বিজেপিকে সমর্থন করছে।

    বাংলায় শান্তির পরিবেশ নেই (Manik Saha)

    মানিক সাহা (Manik Saha) বলেন, সন্দেশখালি হোক বা অন্য কিছু মানুষ সব বুঝতে পারছে। শান্তি সম্প্রীতি যদি না থাকে কোনও রাজ্যের উন্নতি হয় না। এই রাজ্যে সেই পরিবেশ নেই। তাই, দলে দলে মানুষ বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন। এদিন উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুরে ঝটিকা সফরে আসেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী। মালদায় ভারতীয় জনতা পার্টির মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করতে সড়কপথে মালদা যাওয়ার পথে তিনি ইসলামপুরে দাঁড়ান। ইসলামপুর শহরের জীবন মোড় এলাকায় এক বিজেপি কর্মী প্রবীর দাসের বাড়িতে দুপুরের মধ্যাহ্নভোজন করেন। মধ্যাহ্নভোজনের শেষে তিনি আবার মালদার  উদ্দেশ্যে রওনা দেন। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা বলেন, ভারতবর্ষের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এখন বিশ্ববরেণ্য। তিনি সাধারণ মানুষের গ্যারান্টির কথা বলেন। তাই মানুষ বুঝতে পারছে যে বিজেপি ছাড়া উন্নয়ন কিছু হবে না। তিনি আরও বলেন,” মালদায় একটি মিটিং রয়েছে সেই মিটিংয়ে যাচ্ছি এবং আমাদের নিয়ম রয়েছে দলীয় কার্যকর্তার বাড়িতে আহার গ্রহণ করার। সেই মতো এদিন ইসলামপুরে মধ্যাহ্নভোজন করছি।”

    ত্রিপুরায় পাহাড়-সমতল আনন্দে আছে

    ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী (Manik Saha) বলেন, “ডেমোক্রেসি কাকে বলে সেটা ত্রিপুরায় না গেলে বুঝতে পারবেন না। সাধারণ মানুষ এখন শান্তিতে আছে। সাধারণ মানুষের অধিকার রয়েছে। ত্রিপুরায় যারা মথা আছে তারাও সরকারে এসে যোগদান করেছে। পাহাড়-সমতল এখন আনন্দে আছে। সন্দেশখালি হোক বা অন্য কিছুই মানুষ সব বুঝতে পারছেন, শান্তি সম্প্রীতি যদি না থাকে কোন রাজ্যের উন্নতি হয় না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali: সন্দেশখালি যেতে বিজেপি মহিলা মোর্চাকে ফের বাধা পুলিশের, ধস্তাধস্তিতে আটক অগ্নিমিত্রা

    Sandeshkhali: সন্দেশখালি যেতে বিজেপি মহিলা মোর্চাকে ফের বাধা পুলিশের, ধস্তাধস্তিতে আটক অগ্নিমিত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নরেন্দ্র মোদি বঙ্গ সফরে বলে গিয়েছিলেন, “সন্দেশখালির (Sandeshkhali) ঝড় সারা দেশে আছড়ে পড়বে।” একই ভাবে প্রধানমন্ত্রী বারাসতে সভা করে যাওয়ার পর ফের সন্দেশখালির নির্যাতিতা মহিলাদের ন্যায় বিচারের দাবিতে সোচ্চার হয়ে উঠেছেন বিজেপির রাজ্য নেতৃত্বের মহিলা মোর্চার কর্মীরা। ঠিক নারী দিবসের আগেই যেন বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন বিজেপির মহিলা কর্মীরা। আজ একবার ফের সন্দেশখালিতে যেতে প্রস্তুত হলে পুলিশি বাধার সম্মুখীন হন অগ্নিমিত্রা পল, লকেট চট্টোপাধ্যায়, ভারতী ঘোষ সহ প্রমুখরা। তাঁদের সঙ্গে পুলিশের ব্যাপক ধস্তাধস্তি হয়। সন্দেশখালি যাওয়ার পথে নিউটাউনের হাতিশালায় বাধা দেওয়া হয় তাঁদের। পুলিশ ইতিমধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করেছে বলে অভিযোগ তোলেন বিজেপি নেত্রীরা।

    কী বললেন অগ্নিমিত্রা (Sandeshkhali)?

    সন্দেশখালি (Sandeshkhali) যাওয়ার পথেই পুলিশ জোর করে আটকে দেয় বলে অভিযোগ তোলেন আসানসোল দক্ষিণের বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল। এই সময় রাস্তায় নেমে ভারতী ঘোষও বিক্ষোভ দেখান। অগ্নিমিত্রা বলেন, “আমি যখন নেমে অবস্থান বিক্ষোভ করি, সেই সময়ে এক পুলিশ আধিকারিক আমাকে বলেন এই দিকে আসুন কথা আছে। সেই সঙ্গে আমি বলি কী কারণে ডাকছেন? অর্ডারের কপি দেখান। অর্ডারের কপি না থাকলে কেন আমাকে আটকে দিচ্ছেন?”

    লকেটের বক্তব্য

    বিজেপি নেত্রী এবং হুগলি লোকসভার বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায় সন্দেশখালি (Sandeshkhali) যাওয়ার পথে বাধার সম্মুখীন হলে তিনি বলেন, “তৃণমূল সরকারের পুলিশ ভয় পেয়ে গিয়েছে। বাংলার জেলায় জেলায় সন্দেশখালি তৈরি করেছে এই মা মাটির সরকার। আমরা কি নিপীড়িত মানুষের পাশে থেকে অন্যায় করেছি? পুলিশ ১৪৪ ধারার কোনও বৈধ কাগজ দেখাতে পারেনি।” আজ এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিকে সামাল দিতে অগ্নিমিত্রা সহ আরও বেশ কিছু মহিলা বিজেপি কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় ফের একবার সন্দেশখালি ইস্যুতে রাজ্য রাজনীতিতে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Barrackpore: নাম ঘোষণা করেনি দল, বারাকপুর জুড়়ে তৃণমূলের প্রার্থী হিসেবে পড়ল অর্জুনের পোস্টার

    Barrackpore: নাম ঘোষণা করেনি দল, বারাকপুর জুড়়ে তৃণমূলের প্রার্থী হিসেবে পড়ল অর্জুনের পোস্টার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলের পক্ষ থেকে কোনও নাম ঘোষণা হয়নি। এরইমধ্যে অর্জুন সিং বারাকপুর (Barrackpore) লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী বলে পোস্টার পড়ল শিল্পাঞ্চল জুড়ে। যা নিয়ে নতুন করে ফের চর্চা শুরু হয়েছে। অফিসিয়াল নাম ঘোষণা করা হয়নি। তারপরও এভাবে পোস্টার দেওয়ার অর্থ দলবিরোধী কাজ। জানা গিয়েছে, দলেরই একটি অংশ ইতিমধ্যেই অর্জুন যাতে কোনওভাবে প্রার্থী হতে না পারে তারজন্য শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। সবমিলিয়ে বারাকপুরে তৃণমূলের কোন্দল ফের প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    পোস্টারে কী লেখা রয়েছে? (Barrackpore)

    পোস্টারের মধ্যে লেখা রয়েছে, বারাকপুর (Barrackpore)  লোকসভায় তৃণমূল মনোনীত প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের বিপুল ভোটে জয়ী করুন। পোস্টারে মমতা-অভিষেকের সঙ্গে অর্জুনের ছবি রয়েছে। যদিও পোস্টার নিয়ে অর্জুন কিছু মন্তব্য করতে চাননি। তবে, অর্জুন বিরোধী মুখ হিসেবে পরিচিত সোমনাথ শ্যাম, সুবোধ অধিকারী কোনওভাবেই চান না অর্জুন এবার প্রার্থী হোক। দুদিন আগেই দলীয় সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে সোমনাথ বলেছিলেন, বিজেপির সঙ্গে যোগ রাখা নেতাকে আপনারা চিনে রাখুন। কখনই সমর্থন করবেন না। এসবের মধ্যে শিল্পাঞ্চলের একাধিক দাপুটে নেতা জোট বেঁধে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের কাছে দরবার করেছেন। অর্জুন প্রার্থী হলে তাঁরা এলাকায় প্রার্থীর হয়ে কাজ পর্যন্ত করবেন না বলে জানিয়েছেন। শীর্ষ নেতৃত্বের পক্ষ থেকে তাঁদের কী আশ্বাস দেওয়া হয়েছে তা জানা যায়নি। আর অর্জুন বিরোধী এই আবহের মধ্যেই তাঁর নামে পোস্টার ঘিরে জোর চর্চা চলছে। অর্জুন ঘনিষ্ঠ অনুগামীরা এই পোস্টার দিয়েছে বলে জল্পনা চলছে।

    অর্জুন-সোমনাথ অনুগামীদের মধ্যে মারামারি

    এই পোস্টারের ঘটনা সামনে আসার আগে সোমনাথ-অর্জুন অনুগামীদের মধ্যে প্রকাশ্যে মারামারি হয়েছে বলে অভিযোগ। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে অর্জুন অনুগামী তৃণমূলের শ্রমিক নেতা চন্দন রজক কাজ থেকে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় সোমনাথ শ্যাম ঘনিষ্ঠ বিনোদ সাউ ও তাঁর সহযোগীরা সাংসদ অর্জুন সিং এর নামে কুরুচিকর মন্তব্য করেছিলেন। তারই প্রতিবাদ করেছিলেন চন্দন। এরপরই আগ্নেয়াস্ত্র সহ লোহার রড নিয়ে চন্দনের বাড়ির সামনে হামলা চালান বিনোদ ও তাঁর দলবল। যার জেরে চন্দনের মাথা ফেটে যায়। এমনকী তাঁর পরিবারের সদস্যকেও মারধর করা হয়। অন্যদিকে, বিনোদ সাউ এর ওপর সাংসদ ঘনিষ্ঠ সুরাজ সিং ও তাঁর দলবল হামলা চালায় বলে অভিযোগ। তিনিও গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের নেতা সুরাজ সিং বলেন, এলাকায় যথেষ্ট সিসিটিভি লাগানো রয়েছে। সেটা দেখলেই ঘটনার সত্য সামনে আসবে। ঘটনার সময় আমি ছিলামই না। আমাকে ফাঁসানোর চেষ্টা চলছে। দুপক্ষের মধ্যে হামলা, অর্জুনের পোস্টার সামনে আসাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: গরিবের ফ্ল্যাট পেলেন দাপুটে তৃণমূল নেতার মেয়ে, দুর্নীতি নিয়ে শোরগোল

    Siliguri: গরিবের ফ্ল্যাট পেলেন দাপুটে তৃণমূল নেতার মেয়ে, দুর্নীতি নিয়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন-নিয়োগ দুর্নীতির পর এবার ফ্ল্যাট দুর্নীতিতে নাম জড়াল তৃণমূলের। অবৈধভাবে গরিবের ফ্ল্যাট পেলেন তৃণমূলের দোর্দন্ডপ্রতাপ নেতার মেয়ে। শিলিগুড়ি -জলপাইগুড়ি ডেভেলপমেন্ট অথরিটি (এসজেডিএ) সম্প্রতি গরিব মানুষের জন্য ৪২২ ফ্ল্যাট বন্টনের জন্য লটারি করে। সেই তালিকায় ১৫৫ নম্বরে রয়েছেন শিলিগুড়ির (Siliguri) তৃণমূল নেতা তথা এসজেডিএ’র বোর্ড মেম্বার কাজল ঘোষ।

    কাদের জন্য এই ফ্ল্যাট ? (Siliguri)

    উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের কাছে শিলিগুড়ির (Siliguri) কাওয়াখালিতে  গরিবের জন্য এই ৪২২ টি ফ্ল্যাট এসজেডিএ তৈরি করেছে। তিন লক্ষ টাকা দিয়ে কিনতে হবে এই ফ্ল্যাট। ফ্ল্যাট পাওয়ার শর্ত, আবেদনকারীর নামে কোনও জমি-বাড়ি থাকা চলবে না, মাসিক আয় ১৮ হাজার টাকার কম হতে হবে। সেই তালিকায় কাজল ঘোষের মেয়ের নাম ওঠায় এই ফ্ল্যাট বন্টনে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। কেননা তৃণমূল নেতা কাজল ঘোষ বিপুল সম্পত্তির মালিক।

    কে এই কাজল ঘোষ?

    বিরোধীদের কথায় শিলিগুড়ি (Siliguri) মহকুমার বিধাননগরের শাহজাহান এই কাজল ঘোষ। শিলিগুড়ি মহকুমা পরিষদের প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা। এখন এসজেডিএ’ র বোর্ড মেম্বার তিনি। বিধাননগরে পুলিশ প্রশাসন তাঁর কথাতেই চলে। গত কয়েক বছরে নামে- বেনামে বিপুল সম্পত্তি ও টাকার মালিক হয়ে উঠেছেন। মেয়ের ফ্ল্যাট পাওয়া নিয়ে বিতর্কে জড়িয়ে দলের একাংশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ করেন দাপুটে এই তৃণমূল নেতা। তিনি বলেন, আমি জানতাম না। লটারিতে আমার মেয়ের নাম উঠতে অবাক হয়ে যাই। মেয়েকে দিয়ে লিখিতভাবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে এই ফ্ল্যাট সে নেবে না। আসলে আমার ভাবমূর্তি নষ্ট করতে শিলিগুড়ির কিছু তৃণমূল নেতা এই ষড়যন্ত্র করেছে। সময়ে তা প্রকাশ্যে আনব।

     এসজেডিএ কর্তৃপক্ষ কী সাফাই দিলেন?

    কাজল ঘোষের মেয়ে যে  ইনকাম সার্টিফিকেট জমা দিয়েছেন তা কে  দিয়েছেন? এই প্রশ্নে আবেদনপত্র স্ক্রুটিনি কমিটির ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। এসজেডিএ কোনওভাবে দায় এড়াতে পারে না বলে ওয়াকিবহাল মহলের মত। এসজেডিএ’র চেয়ারম্যান সৌরভ চক্রবর্তী বলেন, কাজল ঘোষের মেয়ে লিখিতভাবে জানিয়েছেন তিনি ফ্ল্যাট নেবেন না। এমনটা হওয়ার দায় সরকারি আধিকারিকদের, যারা আবেদনপত্র স্ক্রুটিনি করেছেন। আর  লটারি  হলেও আমরা এখনও ফ্ল্যাটের চাবি কাউকে দিইনি। ফিজিক্যাল ভেরিফিকেশনে অনিয়ম ধরা পড়লে তাঁর নাম বাদ যাবে।

     কী বলছে বিজেপি?

    বিজেপির শিলিগুড়ি (Siliguri) সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অরুণ মণ্ডল বলেন, তৃনমূল দুর্নীতিগ্রস্ত দল। সবেতেই দুর্নীতি। এটা হওয়ারই ছিল। তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর এসজেডিএ’তে  ২০০ কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছিল। তার সঠিক তদন্ত হয়নি। লটারি করে যে তালিকা হয়েছে তা নিরপেক্ষভাবে যাচাই করা হোক। আমাদের আশঙ্কা, এরকম আরও অনেক তৃণমূল নেতা মন্ত্রীর কাছের লোকদের ফ্ল্যাট পাইয়ে দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: স্কুল থেকে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার নামে ছাত্রীর গণধর্ষণ! গ্রেফতার তৃণমূল নেত্রীর ছেলে

    Birbhum: স্কুল থেকে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার নামে ছাত্রীর গণধর্ষণ! গ্রেফতার তৃণমূল নেত্রীর ছেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার স্কুল থেকে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার নামে নবম শ্রেণীর ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠল। মূল অভিযুক্ত এলাকার তৃণমূল নেত্রীর ছেলে এবং আরও দুই জন। এই তিনজনকেই গ্রেফতার করেছে বীরভূম পুলিশ। ঘটনা ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) পাইকর থানার নতুনপুকুর গ্রামে। এলাকায় এই নিয়ে তীব্র শোরগোল পড়েছে। যদিও তৃণমূল নেত্রী অভিযোগ অস্বীকার করছেন।

    ঘটনা কীভাবে ঘটল (Birbhum)?

    স্থানীয় (Birbhum) সূত্রে জানা গিয়েছে, স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে মোটর সাইকেলে তুলে নিয়ে গিয়ে নবম শ্রেণীর এক ছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে এলাকার এক তৃণমূল নেত্রীর ছেলের বিরুদ্ধে। ঘটনায় পাইকর থানার পুলিশ তিনজকে গ্রেফতার করেছে। বীরভূমের (Birbhum) ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরিবারের সূত্রে জানা গিয়েছে, “মঙ্গলবার বিকেল ৪ টে নাগাদ স্কুল থেকে পায়ে হেঁটে বাড়ি ফিরছিল আমাদের মেয়ে। মেয়ে নবম শ্রেণিতে পড়াশুনা করে। বাড়ি পৌছে দেওয়ার নাম করে তাঁকে তিন যুবক বাইকে করে নিয়ে যায়। এরপর ফাঁকা মাঠে নিয়ে গিয়ে গণধর্ষণ করে। সেই সময় এলাকার কয়েকজন মানুষ পাশ দিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। হঠাৎ তাঁরা আড়ালে চিৎকার এবং কান্নার শব্দ শুনে তিন যুবককে ধরে ফেলে পুলিশে খবর দেন। এরপর অত্যাচারের শিকার হওয়া আমাদের মেয়েকে দ্রুত উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আমরা ওই অভিযুক্তের ফাঁসি চাই।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    ধৃতদের আজ রামপুরহাট (Birbhum) মহকুমা আদালতে নিয়ে যাওয়া হয়। এই বিষয়ে অভিযুক্ত যুবকের মা তথা ব্লক সভাপতি তৃণমূল নেত্রী বলেন, “ছেলে সেই দিন আমার ঘরে ছিল না। বাইক নিয়ে বেরিয়েছিল। একটি মেয়ে ফোন করে বলে বিপদে পড়েছে এবং তাকে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে। আর ওকে বাঁচাতে গিয়ে লোকজন খুব মারধর করে আমার ছেলেকে। ওর বাইক আটকে রেখে দেয়। এই সবের মধ্যে আমার ছেলে ছিল না। বাইক ফেরত চাইলে আরও মারধর করে। ও নির্দোষ।”   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • CBI: শাহজাহানকে হেফাজতে নিয়ে সন্দেশখালি, বসিরহাটে গিয়ে নথি সংগ্রহ করল সিবিআই

    CBI: শাহজাহানকে হেফাজতে নিয়ে সন্দেশখালি, বসিরহাটে গিয়ে নথি সংগ্রহ করল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইডি-র ওপর হামলার প্রায় দুমাসের মাথায় পুলিশ গ্রেফতার করে শাহজাহানকে। এতদিন তিনি পুলিশ হেফাজতে ছিলেন। পরে, আদালতের নির্দেশে শাহজাহানকে বুধবারই নিজেদের হেফাজতে পায় সিবিআই। রাতেই সন্দেশখালি যান সিবিআই (CBI) আধিকারিকরা। সঙ্গে ছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর টিম।

    সন্দেশখালি গিয়ে কী করল সিবিআই? (CBI)

    সন্দেশখালিতে ইডি-র ওপর শাহজাহান বাহিনী হামলা চালিয়েছিল। এই ঘটনার পর শাহজাহান এবং তাঁর অনুগত অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ইডি অফিসারদের খুনের চেষ্টার অভিযোগ করেছিল ইডি। পরে ন্যাজাট থানার পুলিশ ইডির ওপর হামলার ঘটনায় স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে মামলা দায়ের করে। পরবর্তীকালে সেই মামলায় যুক্ত করা হয় খুনের চেষ্টার ধারাও। কিন্তু, অভিযুক্ত হিসাবে সেখানে শাহজাহানের নাম ছিল না। মঙ্গলবার এই দুই অভিযোগের ভিত্তিতেই সন্দেশখালির ঘটনায় দু’টি এফআইআর দায়ের করে সিবিআই। শুরু করে তদন্ত। তার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই কলকাতাহাই কোর্টের নির্দেশানুসারে সন্দেশখালি মামলায় অভিযুক্ত শাহজাহানকে হেফাজতে নেয় তারা। বুধবার রাতে সিবিআইয়ের (CBI) দল সন্দেশখালি গিয়ে সেখানে উপস্থিত উচ্চ পদাধিকারী পুলিশ কর্তাদের সঙ্গে কথা বলে। একই সঙ্গে পুলিশের কাছ থেকে তাদের করা অভিযোগ সংক্রান্ত নথিপত্রও সংগ্রহ করেছেন সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা।

    বসিরহাট থানায় নথি সংগ্রহ করল সিবিআই

    সন্দেশখালিতে হওয়া ইডির ওপর হামলার ঘটনারই তদন্তে নেমেছে সিবিআই। বুধবার এই সংক্রান্ত দু’টি এফআইআর দায়ের করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এছাড়া একটি মামলা দায়ের হয়েছে বনগাঁয়। রেশন দুর্নীতিতে অভিযুক্ত তৃণমূলের নেতা তথা প্রাক্তন পুরপিতা শঙ্কর আঢ্যের বাড়ির সামনে হওয়া ইডির ওপর হামলার ঘটনায়। সন্দেশখালির দু’টি মামলার একটি দায়ের হয়েছিল ইডির অভিযোগের ভিত্তিতে। অন্যটি করা হয়েছে ন্যাজাট থানার পুলিশের স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে দায়ের করা এফআইআরের ভিত্তিতে। সূত্রের খবর, এই এফআইআর সংক্রান্ত বিষয়েই ন্যাজাট থানার পুলিশের সঙ্গে বুধবার রাতে যোগাযোগ করেন সিবিআইয়ের (CBI) আধিকারিকরা। বৃহস্পতিবার বসিরহাট থানায় গিয়ে পুলিশের দায়ের করা মামলার নথি সংগ্রহ করল সিবিআই। হামলার পর শাহজাহান ফোনে কার কার সঙ্গে কথা বলেছিল তা খতিয়ে দেখতে কল ডিটেলস চেক করছেন আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share