Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Siliguri: “খেলার মাঠ খেলা ছাড়া অন্য কাজে নয়, ঘোষণা করুন মুখ্যমন্ত্রী”, চ্যালেঞ্জ বিজেপি বিধায়কের

    Siliguri: “খেলার মাঠ খেলা ছাড়া অন্য কাজে নয়, ঘোষণা করুন মুখ্যমন্ত্রী”, চ্যালেঞ্জ বিজেপি বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিলিগুড়িতে (Siliguri) প্রশাসনিক বৈঠকের দিন চ্যালেঞ্জের মুখে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মঙ্গলবার দুপুরে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠক হচ্ছে। খেলা বন্ধ করে খেলার মাঠকে এভাবে ব্যবহার করার প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে সোমবার রাতে গ্রেফতার হন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। মধ্যরাত নাগাদ শিলিগুড়ি থানা থেকে মুক্তি পান তিনি। মুক্তি পেয়েই খেলার মাঠকে খেলার জন্য ব্যবহার করার ঘোষণার দাবিতে মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন বিজেপি বিধায়ক।

    পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কী বললেন বিজেপি বিধায়ক?

    কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠক করার প্রতিবাদে প্রথম থেকেই সরব হন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। সোমবার সন্ধ্যায় ধর্নায় বসেন বিধায়ক। পুলিশ তাঁকে টেনে হিঁচড়ে থানায় নিয়ে যায়। রাত পর্যন্ত  শিলিগুড়ি (Siliguri) থানার সামনে বিক্ষোভ দেখান বিজেপির নেতাকর্মীরা। শেষ পর্যন্ত মধ্যরাত নাগাদ শঙ্কর ঘোষ ও তাঁর অনুগামীদের ছেড়ে দেয় পুলিশ। বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, আমি সন্ত্রাসবাদী নই, আমি খেলোয়াড়। যেভাবে শয়ে শয়ে পুলিশ, জলকামান, কমব্যাট ফোর্স ইত্যাদি নামিয়ে এই ধর্না আটকানোর চেষ্টা হয়েছে তা দেখে মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে এটা জানাতে চাই যে, কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে ফুটবল, ক্রিকেট লিগ খেলে আমি বড় হয়েছি। আমি সন্ত্রাসবাদী নই। একজন খেলোয়াড় হিসেবে আবেদন রেখেছিলাম রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে সরকারি কর্মসূচি না করে, আপনি আপনার কর্মসূচি অন্য জায়গায় করুন। খেলার মাঠকে বাঁচতে দিন।

     মুখ্যমন্ত্রীকে কী চ্যালেঞ্জ জানালেন বিজেপি বিধায়ক?

    শিলিগুড়ি (Siliguri) স্টেডিয়াম নিয়ে প্রতিবাদ আন্দোলনের ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে শঙ্কর ঘোষ বলেন, “মঙ্গলবার প্রশাসনিক বৈঠক থেকে মুখ্যমন্ত্রী আপনি কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামের মাঠ থেকে সরকারি ঘোষণা করুন যে খেলার মাঠ খেলা ছাড়া অন্য কাজে ব্যবহৃত হবে না। তা না হলে আপনার কর্মসূচি শেষ হওয়ার পর উত্তরবঙ্গের সমস্ত মাঠ সুরক্ষার দাবি নিয়ে খেলোয়াড়, ক্রীড়াপ্রেমী এবং নাগরিকদেরকে নিয়ে রাস্তায় আরও বড়সড় প্রতিবাদে নামবো।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Raiganj: যাদবপুরের ছায়া রায়গঞ্জে! সিনিয়রদের বেধড়ক মারে অচৈতন্য মেডিক্যাল পড়ুয়া

    Raiganj: যাদবপুরের ছায়া রায়গঞ্জে! সিনিয়রদের বেধড়ক মারে অচৈতন্য মেডিক্যাল পড়ুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের যাদবপুরের ছায়া রায়গঞ্জে (Raiganj)। এবার রায়গঞ্জ মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে দ্বিতীয় বর্ষের পড়ুয়াদের একাংশকে শারীরিক ও মানসিক নিগ্রহ করার অভিযোগ উঠল তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়াদের বিরুদ্ধে। ঘটনার রীতিমতো আতঙ্কিত নিগৃহীত পড়ুয়ারা। তাদের ক্রমাগত হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Raiganj)

    যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাগিং কাণ্ড ঘিরে তোলপাড় হয়েছিল গোটা রাজ্য। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে র‍্যাগিং রুখতে নড়েচড়ে বসেছিল সরকার থেকে শুরু করে প্রশাসন। কিন্তু তার পরেও মাঝে মধ্যেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে সিনিয়রদের দ্বারা জুনিয়রদের নিগ্রহের ঘটনা। এবার এমনই অভিযোগ উঠল রায়গঞ্জ (Raiganj) মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে। এমবিবিএস দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রছাত্রীদের একাংশ সিনিয়রদের বিরুদ্ধে মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের অভিযোগে সরব হন। ৩ ডিসেম্বর হস্টেল ক্যাম্পাসে একটি বার্থ ডে পার্টির সেলিব্রেশন ঘিরে ঝামেলার সূত্রপাত হয়। নিগৃহীত মেডিক্যাল পড়ুয়াদের অভিযোগ, তাঁরা ওই দিন এক সহপাঠীর বার্থ ডে সেলিব্রেট করছিলেন। তখনই সিনিয়র অর্থাৎ তৃতীয় বর্ষের কিছু পড়ুয়া তাঁদের বকাঝকা করে। তখনকার মতো ঝামেলা মিটে গেলেও ওই ইস্যুতেই ৮ ডিসেম্বর গভীর রাতে তাদের ডেকে পাঠান সিনিয়ররা। অভিযোগ, এরপরই জুনিয়রদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করা হয়। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয়। মারধর পর্যন্ত করা হয় বলে অভিযোগ। সিনিয়রদের নির্যাতনের প্রতিবাদে জুনিয়ররা জোটবদ্ধ হয়ে প্রতিবাদ জানান। দোষীদের শাস্তির দাবিতে কলেজ ক্যাম্পাসে জোটবদ্ধ হয়ে বিক্ষোভ দেখান।

    নির্যাতিত ছাত্র কী বললেন?

    কোমল মীনা নামের এক জুনিয়র ছাত্র বলেন, সিনিয়ররা আমাকে বেধড়ক মারধর করে। আমি অচৈতন্য হয়ে পড়েছিলাম। পরে, জল ঢেলে আমাকে সুস্থ করে আবার নির্যাতন করা হয়। আমাদের আবার মারধরের হুমকি দেওয়া হয়েছে। যার জেরে আতঙ্কিত রাজস্থানের বাসিন্দা এই মেডিক্যাল পড়ুয়া। নিরাপত্তার দাবি জানিয়েছেন তিনি। ঘটনায় রীতিমতো ভেঙে পড়েছেন ছাত্রীরাও। রিয়া সিং নামের দ্বিতীয় বর্ষের এক ছাত্রী বলেন, ওই ঘটনার পর আমরা আতঙ্কে হস্টেলে থাকতে পারছি না। আমাকে উদ্দেশ্য করে নানা কুমন্তব্য করা হচ্ছে।

    অভিযোগ অস্বীকার তৃতীয় বর্ষের পড়ুয়ার

    জুনিয়রদের তোলা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তৃতীয় বর্ষের ছাত্র রিষভ মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন, অভিযোগকারী ছাত্রছাত্রীরা কলেজে নেশা করে। কলেজের পঠন-পাঠনের পরিবেশ নষ্ট করা হচ্ছে, পাল্টা অভিযোগ এনেছেন তিনি। এ বিষয়ে মেডিক্যাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন ।

    ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কী বললেন?

    এ ঘটনায় রায়গঞ্জ (Raiganj) মেডিক্যাল কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ ডঃ বিদ্যুৎ বন্দোপাধ্যায় বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: দুবাইয়ে আটকে থাকা শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনতে বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: দুবাইয়ে আটকে থাকা শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনতে বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুবাইয়ে আটকে থাকা বাংলার শ্রমিকদের নামের তালিকা সোমবারই বিদেশমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন বালুরঘাটের সাংসদ তথা রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। প্রসঙ্গত, দুবাইয়ে বর্তমানে আটকে পড়ে রয়েছেন এ রাজ্যের ১৩ জন শ্রমিক। সেই তালিকা এদিন বিদেশ মন্ত্রকের হাতে তুলে দিয়ে তাঁদের দ্রুত ফিরিয়ে আনার বিষয়েও কথা বলেন তিনি। এরপরে সংবাদ মাধ্যমকে সুকান্ত মজুমদার জানান, বিষয়টি ইতিমধ্যে খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর।

    ১ ডিসেম্বর দুবাইয়ের উদ্দেশে পাড়ি দেন দক্ষিণ দিনাজপুরের শ্রমিকরা

    জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ১ ডিসেম্বর দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর এবং অন্যান্য এলাকা থেকে বেশ কয়েকজন শ্রমিক দুবাইয়ে কাজের খোঁজে যান। অভিযোগ, কাজের প্রলোভন দেখিয়েই তাঁদেরকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁরা ৬ ডিসেম্বর দুবাইয়ে পৌঁছান। কিন্তু সেখানে গিয়ে জানতে পারেন, তাঁদেরকে যে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল তার কোনওটাই পূরণ করছে না সংস্থা। এবং প্রয়োজনের থেকে কম পারিশ্রমিকও দেওয়া হচ্ছে। বদলে অতিরিক্ত সময় ধরে তাঁদেরকে কাজ করানো হচ্ছে। এরপরেই তাঁরা দেশে ফিরে আসতে চান। কিন্তু এখানেও কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে যে তাঁরা জোরপূর্বক আটকে রেখেছেন ওই শ্রমিকদের। কোনও ভাবেই তাঁদের দেশে ফিরতে দেওয়া হচ্ছে না। ইতিমধ্যে একটি ভিডিওর মাধ্যমে তাঁরা (শ্রমিকরা) একথা জানিয়েছেন।

    সুকান্তর সঙ্গে যোগাযোগ করেন শ্রমিকদের পরিবারবর্গ

    এরপরেই বালুরঘাটের সাংসদ তথা রাজ্য বিজেপির সভাপতির (Sukanta Majumdar) সঙ্গে গঙ্গারামপুর সমেত বাকি এলাকার শ্রমিকদের পরিবারের লোকজন দেখা করেন এবং তাঁর কাছে সাহায্য চান। তাঁদের অভিযোগ শোনার পরে প্রয়োজন মতো সাহায্যের আশ্বাসও দেন সুকান্ত মজুমদার। তিনি তখনই জানান, এ বিষয়ে বিদেশমন্ত্রকের সঙ্গে কথা বলা হবে। এনিয়ে সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, “বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে দেখা করে তাঁর দফতরে গিয়ে আমি সমস্ত বিষয়টি তাঁকে জানাই। উনি আশ্বস্ত করেছেন, সেই দেশের সরকারের সঙ্গে কথা বলে খুব শীঘ্রই ওনাদের ভারতে তথা পশ্চিমবঙ্গে ফেরানো হবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: শীতের প্রথম স্পেলেই ১০ ডিগ্রি দক্ষিণে! শীঘ্রই তুষারপাত দার্জিলিং-কালিম্পঙে?

    Weather Update: শীতের প্রথম স্পেলেই ১০ ডিগ্রি দক্ষিণে! শীঘ্রই তুষারপাত দার্জিলিং-কালিম্পঙে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘ সরতেই পারা-পতন! সোমবার থেকেই ঠান্ডা (Winter Kolkata) পড়তে শুরু করেছে শহরে। মঙ্গলবার সকালে ছিল শীতল হাওয়ার দাপট। কলকাতা-সহ (Winter Kolkata) দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় ঝোড়ো ব্যাটিং শুরু করে দিয়েছে ঠান্ডা। আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) যা পূর্বাভাস, তাতে ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহেই পশ্চিমাঞ্চলের জেলায় তাপমাত্রা নামতে পারে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।

    শীতের কলকাতা

    ইতিমধ্যেই  কলকাতার তাপমাত্রা (Weather Update) নেমে গিয়েছে ১৫ ডিগ্রিতে। রাতে তাপমাত্রা আরও নামত পারে। তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফেলতে পারে। প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে তার। হাওয়া অফিস বলছে, উত্তুরে হাওয়ার পথে এই মুহূর্তে কোনও বাধা নেই। ফলে শীতও খেলা দেখাতে শুরু করেছে অনায়াসেই। স্বাভাবিকের থেকে কমেছে কলকাতার (Winter Kolkata) তাপমাত্রা। দিনের তাপমাত্রাও স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম থাকায় কলকাতায় শীতের আমেজই বহাল থাকবে। আজ, মঙ্গলবার ভোরের তাপমাত্রা ছিল ১৫.৭ ডিগ্রি। গতকাল, সোমবার দিনের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৪.৭ ডিগ্রি। যা এই সময়ের স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ দিনে ৯৫ শতাংশ। রাতে মাত্র ৩৯ শতাংশ।

    পশ্চিমে কনকনে ঠান্ডা

    ইতিমধ্যেই পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রামের মতো পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ১১ ডিগ্রির নীচে নেমে গিয়েছে। রয়েছে কনকনে হাওয়া। ফলে সোয়েটার, মাফলার, চাদরের আদরে লেপটে থাকার দিন শুরু। সোমবারই পুরুলিয়ার তাপমাত্রা ছিল ১১.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, বাঁকুড়ায় ১১.৬, ঝাড়গ্রামে ১১। বীরভূমের শ্রীনিকেতনেও তাপমাত্রা ছিল ১১.৪। অন্যদিকে পশ্চিম বর্ধমানের পানাগড়, আসানসোলে তাপমাত্রা ছিল ১২ ডিগ্রির ঘরে। এই সপ্তাহ জুড়েই চলবে শীতের স্পেল। পশ্চিমাঞ্চলের জেলায় তাপমাত্রা নামতে পারে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে। 

    আরও পড়ুন: দুবাইয়ে আটকে থাকা শ্রমিকদের ফিরিয়ে আনতে বিদেশমন্ত্রীর সঙ্গে কথা সুকান্তর

    উত্তরের আবহাওয়া

    আগামী দু-তিন দিনে দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলায় তুষারপাতের (Weather Update) সম্ভাবনা রয়েছে। সঙ্গে বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টির আশঙ্কাও রয়েছে উত্তরের পার্বত্য এলাকায়। উত্তরের সমতলের ৫ জেলায় আজ, ১২ ডিসেম্বরে বা আগামী কাল, ১৩ ডিসেম্বর হালকা বৃষ্টি হতে পারে। শীতল এই বৃষ্টির হাত ধরে ‘কোল্ড-ডে’ পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, উত্তর দিনাজপুরে। দার্জিলিঙের উঁচু এলাকায় হালকা তুষারপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ট্রাম বন্ধ করার আর্জিতে ক্ষোভ প্রকাশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির

    Calcutta High Court: ট্রাম বন্ধ করার আর্জিতে ক্ষোভ প্রকাশ হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়ার মধ্যে প্রথম বৈদ্যুতিক ট্রাম পরিষেবা শুরু হয় কলকাতাতেই। এবার সেই ট্রামকেই বন্ধ করে দেওয়ার আর্জিতে ক্ষোভ প্রকাশ করলেন খোদ কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। এই ইস্যুতে রাজ্য সরকারের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুললেন প্রধান বিচারপতি (Calcutta High Court)। এর পাশাপাশি হাইকোর্ট এদিন আরও জানিয়েছে যে ট্রাম বন্ধ নিয়ে কলকাতা পুলিশ একা সিদ্ধান্ত নিতে পারে না।

    ট্রাম বন্ধ করতে জনস্বার্থ মামলা হাইকোর্টে

    প্রসঙ্গত, শহরে ট্রাম চলাচল বন্ধ করার আর্জি নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয় আগেই। সোমবারই এই মামলার শুনানি ছিল এবং সেখানে কলকাতা পুলিশ ট্রাম চালানোর বিরোধিতা করতে শুরু করে। তার কারণ হিসেবে তারা যানজটকে তুলে ধরে এবং ট্রামের যে ধীরগতি সেটাকেও কারণ হিসেবে তুলে ধরা হয়। যদিও কলকাতা পুলিশ তথা রাজ্য সরকারের এই জবাবে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি বলেন, ‘‘ট্রাম কর্তৃপক্ষ শুধু ট্রাম বিক্রি করতে বসে রয়েছেন? কর্মচারীদের বেতন দেওয়া বা কী ভাবে পুনরায় যাত্রী পরিষেবা দেওয়া যায়, সে বিষয়ে কোনও চিন্তাভাবনাই নেই তাঁদের?’’

    আধুনিক মানের গড়ে তুলতে ট্রামকে

    কলকাতা হাইকোর্ট এদিন আরও জানায় যে ট্রাম চালানোর বিষয়ে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। দরকার পড়লে পিপিপি মডেলের মতো কিছু ভাবতে বলেছেন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। ট্রামের আধুনিকীকরণের জন্য তৈরি হবে একটি কমিটিও। হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি এদিন বলেন, ‘‘ট্রাম রাজ্যের ঐতিহ্য। তাকে রক্ষা করতে হবে। অহেতুক তর্কবিতর্ক না করে গঠনমূলক আলোচনা প্রয়োজন।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘কীভাবে ট্রামকে আধুনিক করা যায়, সে কথা ভাবতে হবে। অত্যাধুনিক ট্রাম করতে হবে যাতে প্রবীণ বা পুরনো যাত্রীরা নয়, যুবক-যুবতীরা ট্রামে চড়ার আকর্ষণ বোধ করেন।’’ এছাড়াও কমিটি দেখবে, ট্রাম পরিষেবা পুনরায় কীভাবে ভালোমতো চালু করা যায়। কলকাতা পুলিশের অভিযোগ খতিয়ে দেখবে তারাই। রাজ্য আগামী দিনে আদালতকে ফলপ্রসূ কিছু জানাবে, এমনটাই আশা কলকাতা হাইকোর্টের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: বিজেপির ধর্নাকেও ভয়! বিধায়ককে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেল পুলিশ, কেন জানেন?

    Siliguri: বিজেপির ধর্নাকেও ভয়! বিধায়ককে টেনে হিঁচড়ে নিয়ে গেল পুলিশ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সন্ধ্যায় শিলিগুড়ির বিধায়ক বিজেপির শঙ্কর ঘোষকে টেনে হিঁচড়ে থানায় নিয়ে গেল পুলিশ। এই ঘটনায় এদিন সন্ধ্যায় শিলিগুড়িতে (Siliguri) রাজনৈতিক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিধায়কের নিশর্ত মুক্তির দাবিতে বিজেপির জেলা নেতৃত্ব ও কার্যকর্তারা শিলিগুড়ি থানার সামনে বিক্ষোভ দেখান।

    কেন পুলিশের এই পদক্ষেপ? (Siliguri)  

    ১২ডিসেম্বর, মঙ্গলবার কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসনিক বৈঠক আগেই ঘোষণা হয়েছে। এজন্য গত ৪ ডিসেম্বর থেকে কাঞ্চনজঙ্গা স্টেডিয়ামে শিলিগুড়ি (Siliguri) ফুটবল লিগ স্থগিত রাখা হয়েছে। মাঠ খুড়ে তৈরি হয়েছে সভামঞ্চ। খেলা বন্ধ করে কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক বৈঠক করার  প্রথম থেকেই প্রতিবাদে সরব হন বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ। তার প্রতিবাদে প্রশাসনের তরফে কোনও সাড়া না মেলায় তিনি সিদ্ধান্ত নেন সোমবার বিকেল চারটা থেকে মঙ্গলবার মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভার শেষ পর্যন্ত তিনি হাশমি চক এলাকায় ধর্নায় বসেন। সেই মতো বিজেপি বিধায়ক ও তাঁর সমর্থকরা প্লাকার্ড হাতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। পুলিশ গিয়ে বিক্ষোভকারীদের উঠিয়ে দেন। পরে, বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ ধর্নাস্থল গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন, সেই সময় বিধায়ক ও তাঁর সমর্থকদের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বাধে পুলিশের। এরপর পরিস্থিতি সামাল দিতে বিজেপি বিধায়কের অনুগামীদের আটক করে থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। তার প্রতিবাদে শঙ্কর ঘোষ রাস্তায় বসে পড়লে পুলিশ তাঁকে টেনে হিঁচড়ে গাড়িতে তুলে থানায় নিয়ে যায়।

    কী বললেন আক্রান্ত বিজেপি বিধায়ক?

    বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, কাঞ্চনজঙ্ঘা স্টেডিয়াম খেলার মাঠ। সেখানে খেলা হবে।  কিন্তু খেলা বন্ধ করে দিয়ে সেখানে বার বার রাজনৈতিক সভা ও বাণিজ্যিক জলসা করা হচ্ছে। প্রতিবাদ করেও কাজ হয়নি। তাই এদিন শিলিগুড়ির (Siliguri) প্রাণ কেন্দ্র হাসমি চকে বিক্ষোভ অবস্থানে বসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। মুখ্যমন্ত্রী গণতন্ত্রকে হত্যা করে পুলিশকে দলদাসে পরিণত করেছে। এবার খেলাকে ধ্বংস করতে নেমেছেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: আবাস যোজনায় বাড়ি পিছু তৃণমূল নেতাদের দাবি ১০ হাজার টাকা! অভিযোগ শুনল কেন্দ্রীয় টিম

    Birbhum: আবাস যোজনায় বাড়ি পিছু তৃণমূল নেতাদের দাবি ১০ হাজার টাকা! অভিযোগ শুনল কেন্দ্রীয় টিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাস যোজনার দুর্নীতির তদন্ত করতে রাজ্যের একাধিক জেলায় পরিদর্শনে করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। বীরভূম জেলায় গত কয়েকদিন ধরেই রয়েছে এই টিম। রবিবার বীরভূমের (Birbhum) বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের সিয়ান মুলুক গ্রাম পঞ্চায়েতের ডিহিপাড়া এলাকা পরিদর্শন করেন কেন্দ্রীয় টিমের সদস্যরা। পরিদর্শনে গিয়ে আবাস যোজনার বাড়ি করা নিয়ে নানা অভিযোগ শুনলেন তাঁরা।

    দিতে হয়েছে তৃণমূল নেতাদের টাকা (Birbhum)

    শনিবার বীরভূমের (Birbhum) সিউড়ি থেকে কেন্দ্রীয় দলটি বোলপুরে ফিরে আসে। এরপর দুই সদস্যের দল ডিহিপাড়ায় যায়। ২০১৮-১৯, ২০১৯-২০ ও ২০২১-২২-এই তিন অর্থবর্ষে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় তৈরি হওয়া বাড়িগুলি কাদের নামে এসেছিল, প্রাপকেরা সেই বাড়ি পেয়েছেন কি না, গ্রামবাসীরা বাড়ি তৈরির সম্পূর্ণ অর্থ পেয়েছেন কি না, বাড়িতে শৌচালায় আছে কি না, তা করে দিতে কোনও টাকা দিতে হয়েছে কি না-এমন নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে থাকেন কেন্দ্রীয় টিমের সদস্যরা। উপস্থিত ছিলেন বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের বিডিও সত্যজিৎ বিশ্বাস, বোলপুর-শ্রীনিকেতন ব্লকের প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার নোডাল অফিসার তন্ময় পালিত-সহ বিভিন্ন সরকারি আধিকারিকেরা। এখানেই গ্রামবাসীদের একাংশ কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের কাছে আবাস যোজনার বাড়ি না-পাওয়ার অভিযোগ করেন। একই সঙ্গে জানান, আবাস যোজনার বাড়ি করার সময়ে এলাকায় তৃণমূল নেতাদের টাকা দিতে হয়েছে। টাকার পরিমাণও তাঁরা বলে দেন। গ্রামবাসীদের একাংশের অভিযোগ, আবাস যোজনা বাড়ি পাওয়ার জন্য প্রায় তাঁদের বাড়ি পিছু ১০,০০০ টাকা করে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের দিতে হয়েছে। এক উপভোক্তা বলেন, টাকা না দিলে বাড়ি হবে না বলেছিল। তাই বাধ্য হয়ে তখন আমরা বাড়ির জন্য টাকা দিয়েছি। এই বিষয়টি কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলকে আমরা জানিয়েছি। জানা গিয়েছে, এর পর কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলটি বাহিরি পাঁচশোয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ছোট শিমুলিয়া গ্রামটিও পরিদর্শন করেন।

    তৃণমূল নেতৃত্বের কী বক্তব্য?

    সিয়ান মুলুক এলাকার তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি শেখ আনউয়ারুল ইসলাম বলেন, আমি কিছু দিন আগে অঞ্চল সভাপতি দায়িত্বে এসেছি। আগে কী হয়েছে বলতে পারব না। তৃণমূলের জেলা কোর কমিটির আহ্বায়ক বিকাশ রায়চৌধুরী বলেন, বিষয়টি আমা জানা নেই। তবে সত্যিই যদি এমন অভিযোগ থেকে থাকে তাহলে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।

    বিজেপি নেতৃত্ব কী বললেন?

    বিজেপির বোলপুর সাংগঠনিক জেলা সভাপতি সন্ন্যাসীচরণ মণ্ডল বলেন, গ্রামবাসীরা বাস্তবটাই তুলে ধরেছেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি দলের কাছে। কারণ, তৃণমূল টাকা ছাড়া কোনও কাজই করে না। এটাই তার জ্বলন্ত প্রমাণ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: টাকার পাহাড়ে নেতারা! প্রতিবাদে বিজেপির অবরোধে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

    Hooghly: টাকার পাহাড়ে নেতারা! প্রতিবাদে বিজেপির অবরোধে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন ধরেই সরগরম প্রতিবেশী রাজ্য ওড়িশা এবং ঝাড়খণ্ড। কংগ্রেস সাংসদ ধীরজ সাহুর ঘর থেকে ৩৫৩ কোটি টাকা উদ্ধার হওয়ায় সারা দেশে শোরগোল পড়ে যায়। আয়কর দফতরের হানায় এই বিপুল পরিমাণ অর্থের হদিশ মিলেছে, যার উৎস এখনও পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া যায়নি। বাংলাতেও তৃণমূল নেতাদের আস্তানা থেকে মিলেছে বিপুল অর্থ। আর এইসব চরম দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে এ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছে বিজেপি (Hooghly)।

    পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি

    সোমবার চুঁচুড়ার রবীন্দ্রনগর এলাকায় এই ইস্যুতে বিজেপি’র ওবিসি সেলের নেতৃত্বে (Hooghly) কয়েকশো দলীয় কর্মী  জি টি রোড অবরোধ করে অবস্থান-বিক্ষোভে সামিল হন। সকাল ১১ টা নাগাদ এই কর্মসূচি শুরু হয়। চলে প্রায় আধ ঘণ্টা ধরে। বিক্ষোভের জেরে জি টি রোডের উপর চরম যানজটের সৃষ্টি হয়। এক প্রকার অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে রবীন্দ্রনগর লাগোয়া জি টি রোড। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় চুঁচুড়া থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। রাস্তা থেকে বিক্ষোভকারীতে সরাতে গেলে পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায় বিজেপি কর্মীদের। এরপর বলপূর্বক বিজেপি কর্মীদের রাস্তা থেকে হটিয়ে দেয় চুঁচুড়া থানার পুলিশ। কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন হুগলি জেলা বিজেপির ওবিসি মোর্চা সভানেত্রী লাভলী দে, জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক সুরেশ সাউ সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব? (Hooghly)

    হুগলি জেলা বিজেপির ওবিসি মোর্চা সভানেত্রী লাভলী দে বলেন, তৃণমূল সরকারের দুর্নীতি সীমাহীন, সাধারণ মানুষের কাছে যেখানে টাকা নেই, সেখানে যেখানে সেখানে টাকা পাওয়া যাচ্ছে। পিছিয়ে নেই অন্য দলও। এই তো দেখুন ধীরজ সাহুর বাড়ি থেকে ৩০০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। এছাড়া আমাদের (Hooghly) মূল অভিযোগ হল, বিভিন্ন প্রকল্প থেকে ওবিসি’কে বঞ্চিত করা হচ্ছে।পুলিশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়ে ওই নেত্রী বলেন, পুলিশ তো তৃণমূলের দলদাস। ওরা তাই আমাদের দাঁড়াতেই দেয়নি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maithon: পানীয় জল, শৌচাগারের অভাব, নেই পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট! মাইথন নিয়ে সোচ্চার পর্যটকরা

    Maithon: পানীয় জল, শৌচাগারের অভাব, নেই পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট! মাইথন নিয়ে সোচ্চার পর্যটকরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের মরশুম শুরু হতেই পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে মাইথন জলাধারে। বলা বাহুল্য, জায়গাটি প্রাকৃতিক ভাবে খুবই সুন্দর। যেখানে পাহাড়, জঙ্গল ও জলাধারের সমাবেশ ঘটেছে একসাথে। প্রকৃতি যেন ঢেলে সাজিয়েছে এই জলাধারকে। স্বাভাবিক ভাবেই সপ্তাহান্তে ও প্রতি বছর শীতের মরশুমে পর্যটকদের ঢল নামে একে ঘিরে। পাশাপাশি পিকনিকের সময় বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত সহ ঝাড়খণ্ড থেকেও দলে দলে লোক আসে এই জলাধারে। যেখানে নৈস্বর্গিক দৃশ‍্যের সাথে থাকে জলবিহার বা নৌকাতে ভ্রমণের ব‍্যবস্থা। আগত পর্যটকদের দিকে খেয়াল রেখে প্রশাসন থেকে কিছু পরিষেবার ব‍্যবস্থা করা হয় প্রতি বছর। পাশাপাশি পর্যটকদের সুরক্ষা, দূষণের থেকে রক্ষা পেতে বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এর জন‍্য সরকারের পক্ষ থেকে পর্যটকদের কাছ থেকে ট‍্যাক্সও আদায় করা হয়।

    পরিষেবা প্রদানে গাফিলতি

    যদিও এই বছর শীতের শুরুতে মাইথন জলাধারে উপস্থিত হয়ে দেখা গেল, পর্যটকদের আসা-যাওয়া শুরু হলেও পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে বেশ কিছু গাফিলতি রয়েছে। যেমন এলাকায় বিশেষ পানীয় জলের ব‍্যবস্থা নেই। নেই পর্যাপ্ত শৌচালয়। তাছাড়া যেসব শৌচালয় রয়েছে, সেগুলি অপরিচ্ছন্ন ও ব‍্যবহারের অযোগ‍্য। অথচ সেই শৌচালয় ব‍্যবহারের জন‍্যই আদায় করা হচ্ছে টাকা। জলবিহারের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত লাইফ জ‍্যাকেটের ব‍্যবস্থা নেই। পাশাপাশি নিষেধের কড়াকড়িতে পর্যটকরা উৎসাহ হারাচ্ছেন এই জলাধারের প্রতি, এমনটাই জানালেন নৌ চালকরা। পর্যটকরা এই পর্যটন কেন্দ্রে ঘুরতে এসে অব‍্যবস্থার প্রতি সোচ্চার হচ্ছেন।

    সরব পর্যটকরাও

    তাঁরা ক‍্যামেরার সামনেই জানাচ্ছেন, মনোরম এই জায়গায় ঘোরার জন‍্য সরকারি ভাবে টোল আদায় করা হলেও পর্যপ্ত পরিষেবার ব‍্যবস্থা নেই। নৌকা চালকরাও জানাচ্ছেন, তাঁদের কাছে পর্যাপ্ত লাইফ জ‍্যাকেট দেওয়া হয়নি। তাই অধিক যাত্রী তাঁরা নৌকা বা বোটে তুলতে পারছেন না। এই বিষয়গুলি নিয়ে বিডিও দেবাঞ্জন বিশ্বাস পানীয় জলের অসুবিধার কথা মেনে নেন। যদিও জানান, নৌকা চালকদের লাইফ জ‍্যাকেট রয়েছে। তবে কম থাকলে বিষয়টি নৌ চালকদের জানাতে বলেন। একই সাথে তিনি জানিয়েছেন, পর্যটকদের সুরক্ষার ব‍্যবস্থাটি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। পর্যটন কেন্দ্রটি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার বিষয়টিতেও জোর দেওয়া হয়েছে। তবে সারা বছরের এই পিকনিক সিজনের অপেক্ষায় থাকেন নৌচালক থেকে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। কারণ পর্যটকরা এলে তাঁদের অর্থ উপার্জন হবে। তবে এই বছর এখনও টোল আদায় শুরু হয়নি বলেই জানা যায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Cooch Behar: চক্ষুশূল বিজেপির ‘বিকশিত ভারত’ রথযাত্রাও, হামলা চালিয়ে লন্ডভন্ড করে দিল তৃণমূল!

    Cooch Behar: চক্ষুশূল বিজেপির ‘বিকশিত ভারত’ রথযাত্রাও, হামলা চালিয়ে লন্ডভন্ড করে দিল তৃণমূল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের বার্তা দিতে বিজেপি-র উদ্যোগে তৈরি “বিকশিত ভারত” নামে একটি সুসজ্জিত রথ আটকে হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। সোমবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে কোচবিহার (Cooch Behar) এলাকায়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Cooch Behar)

    কেন্দ্র সরকারের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের বার্তা দিতে সোমবার থেকে কোচবিহার (Cooch Behar) জেলা জুড়ে এই রথ ঘুরবে বলে ঠিক ছিল। কিন্তু, সেই সুসজ্জিত রথ যখন কোচবিহারের নিউ কোচবিহার রেলওয়ে স্টেশনের সামনে আসে। ঠিক সেই মুহূর্তে তৃণমূল নেতৃত্ব সেই রথ আটকে দিয়ে আন্দোলন শুরু করেন তৃণমূল কর্মীরা। শুধু আন্দোলনই নয় তারা সেই গাড়ির ফেস্টুন ছিড়ে দেয় এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ফেষ্টুনে কালি পর্যন্ত ছিটিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। গাড়ি আটতে দীর্ঘক্ষণ বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। পরে, পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

    রথযাত্রা করতে দেব না, হঁশিয়ারি তৃণমূল নেতৃত্বের

    এই বিষয়ে হামলাকারী তৃণমূলের জেলা সভাপতি অরুপ দে ভৌমিক বলেন, কেন্দ্র সরকার যখন ভারতের আবাস যোজনার টাকা, ১০০ দিনের টাকা দিচ্ছে না, সাধারণ মানুষ তাদের প্রাপ্য টাকা না পেয়ে দিনের পর দিন কষ্টের সম্মুখীন হচ্ছেন। অথচ আগামী ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচনের আগে সাধারণ মানুষের কাছে তারা নতুন করে ভুল বোঝাতে এই রথ যাত্রার শুভ সূচনা করতে চাইছেন। মানুষ তা মেনে নেবে না। এই জেলায় এই ধরনের কর্মসূচি করা চলবে না। আমরা রাস্তায় নেমে আন্দেলন করছি। আগামীদিনেও করব।

     তৃণমূলীদের বাধা আমরা মানব না, সরব বিজেপির জেলা সভাপতি

    বিজেপির জেলা সভাপতি সুকুমার রায় বলেন, মোদি সরকার যে উন্নয়ন সেটা মানুষ জানলে তৃণমূলকে আর কেউ ভোট দেবেনা। তৃণমূলের দুর্নীতি এখন মানুষের মুখে মুখে। এরপর তিনি বলেন, আমরা জানি সারা ভারতবর্ষ জুড়ে কেন্দ্র সরকার উন্নয়নের যে প্রচার চলছে তার যে পারমিশন রয়েছে, সেই পারমিশনই চলবে। কিন্তু লোকাল থানা থেকে বলছে তাদেরও পারমিশন নিতে হবে। আমরা এই রথ যাত্রা করব, তৃণমূলীদের বাধা আমরা মানব না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share