Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Weather Update: মরশুমে প্রথম বার ২০ ডিগ্রি কলকাতায়! শীত কি চলে এল?

    Weather Update: মরশুমে প্রথম বার ২০ ডিগ্রি কলকাতায়! শীত কি চলে এল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হালকা চাদর গায়ে তুলেছে কলকাতা। রাতে কিংবা ভোরের দিকে হিমেল হাওয়ায় শিরশিরে ভাব। গ্রামাঞ্চলে তো বটেই, কলকাতা ও শহরতলিতেও অনায়াসেই ঠাওর করা যাচ্ছে পারদ পতন। এসবের মধ্যেই বুধবার চলতি মরশুমে এই প্রথম ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে নামল কলকাতার তাপমাত্রা (Weather Update)। বুধবার সকালে আলিপুরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    মেঘ সরতেই পারদ-পতন

    ডিসেম্বর আসতে হাতে মাত্র কিছুদিন। মেঘ সরতেই পারদ নেমেছে কলকাতায় (Weather Update)। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে, আগামী কয়েকদিনে আরও কিছুটা নামতে পারে কলকাতার পারদ। তবে শীত আসতে এখনও ঢের দেরি বলেই জানাচ্ছে হাওয়া অফিস। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, চলতি সপ্তাহেই তাপমাত্রার পারদ নামতে শুরু করবে দক্ষিণবঙ্গে। ২০ ডিগ্রির পাশাপাশি আসতে পারে তাপমাত্রা। পশ্চিমের জেলাগুলিতে বর্তমানে ২০ ডিগ্রির নিচে রয়েছে তাপমাত্রা। শনি-রবিবারের মধ্যে এই জেলাগুলিতে ১৫ ডিগ্রিতে পৌঁছবে তাপমাত্রা। তবে, এখনই কড়া শীত পড়বে না। হেমন্তের এই সময়ে প্রতি বছরই আবহাওয়া এরকমই থাকে বলে মত বিশেষজ্ঞদের।

    আরও পড়ুন: ঘরের মাঠে অপরাজেয় তকমা হাতছাড়া! কাতারের বিরুদ্ধে ৩-০ গোলে হার ভারতের

    কী বলছে হাওয়া অফিস

    হাওয়া অফিসের (Weather Update) পূর্বাভাস রয়েছে, আগামী শুক্র-শনিবারে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে যেতে পারে কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। আগামী ৪-৫ দিন দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) সমস্ত জেলার আবহাওয়াই শুষ্ক থাকবে। কোনও জেলায় আপাতত বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। তবে, উত্তরবঙ্গের দুই জেলাতে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে। উত্তরবঙ্গের (North Bengal) দার্জিলিং এবং কালিম্পং জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। মৌসম ভবন সূত্রে খবর, একটি ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করছে আন্দামান সাগর সংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপাসগারে এবং অন্যটি অবস্থান করছে দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরের কোরোমিন অঞ্চলে। মাঝেমাঝেই এই নিম্নচাপ শীত প্রবেশে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bhatpara: জয়নগর, আমডাঙার পর এবার ভাটপাড়া! গুলিতে ঝাঁঝরা তৃণমূল কর্মী

    Bhatpara: জয়নগর, আমডাঙার পর এবার ভাটপাড়া! গুলিতে ঝাঁঝরা তৃণমূল কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগেই দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরে মসজিদে নামাজ পড়তে যাওয়ার পথেই তৃণমূল কর্মীকে গুলিত খুন করে দুষ্কৃতীরা। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই উত্তর ২৪ পরগনার আমডাঙার তৃণমূলের প্রধানকে বোমা মেরে খুন করে দুষ্কৃতীরা। সেই ঘটনার এক সপ্তাহ কাটতে না কাটতেই ফের তৃণমূল কর্মী খুনের ঘটনা ঘটল। এবার ঘটনাস্থল ভাটপাড়া (Bhatpara)। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম ভিক্কি যাদব। তৃণমূল কর্মী হিসেবে তিনি পরিচিত। তাঁর বাড়ি ভাটপাড়া পুরসভার ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের পুরানি তালাব এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bhatpara)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বাড়ির সামনে দাঁড়িয়েছিলেন ভিক্কি যাদব নামে এক তৃণমূল কর্মী। বাইকে করে তিনজন যুবক তৃণমূল কর্মীর সামনে এসে দাঁড়ায়। ভিক্কিকে জিজ্ঞাসা করে, তুমহারা নাম ভিক্কি হ্যায়। পরিচয় জানার পরে খুব কাছ থেকে ১১ রাউন্ড গুলি করে দুষ্কৃতীরা। ভিক্কি যাদবের শরীরের পরপর নয় রাউন্ড গুলি লাগে। রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন তিনি। গুরুতর জখম অবস্থায় ভিক্কিকে প্রথমে ভাটপাড়ার (Bhatpara) স্টেট জেনারেল হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে অবস্থার অবনতি হলে কলকাতার একটি বেসরকারি নার্সিংহোম নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। অন্যদিকে, ঘটনার পর পরই হামলাকারীরা বাইক করে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যায়।

    দুদিন আগে জেল থেকে হুমকি ফোন এসেছিল

    জানা গিয়েছে, ভিক্কি যাদব একসময় বিজেপি করতেন। আকাশ যাদব নামে এক বিজেপি কর্মীর তিনি ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন তিনি। বিধানসভা ভোটের আগেই আকাশ খুন হন। সেই ঘটনার অন্যতম সাক্ষী ছিলেন ভিক্কি। অর্জুন সিংহের ভাইপো সৌরভ সিংয়ের ছায়া সঙ্গী ছিলেন ভিকি। তৃণমূলে যোগদান করার পর একাধিক দলীয় কর্মসূচিতেই ভিক্কিকে দেখা যেত। ছট পুজোতেও তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে তাঁকে দেখা গিয়েছে। বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, আকাশ খুনের ঘটনায় ভিকি সাক্ষীর জন্য বেশ কয়েকজন একন জেলে রয়েছে। দুদিন আগে ভিক্কির কাছে জেল থেকে ফোন এসেছিল। তাঁকে দেখে নেওয়ার হুমকিও দেওয়া হয়েছিল। সেই হুমকি ফোন পেয়েও ততটা গুরুত্ব দেননি তিনি। এরপরই এদিনের হামলার ঘটনা ঘটল।

    শহর তৃণমূলের সভাপতির কী বক্তব্য?

    ভাটপাড়়া (Bhatpara) শহর তৃণমূলে সভাপতি দেবজ্যোতি ঘোষ বলেন, ভিক্কি আমাদের দলে সক্রিয় কর্মী। তার উপর অভাবে হামলার ঘটনা মেনে নেওয়া যাচ্ছে না। পুলিশ প্রশাসনকে তদন্তের দাবী জানিয়েছে। যে বা যারা এই হামলার সঙ্গে জড়িত তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panihati: মাসের পর মাস নিয়মিত রেশন পান না গ্রাহকরা, দুর্নীতি নিয়ে সরগরম পানিহাটি

    Panihati: মাসের পর মাস নিয়মিত রেশন পান না গ্রাহকরা, দুর্নীতি নিয়ে সরগরম পানিহাটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় চলছে। প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক রেশন দুর্নীতির অভিযোগে জেলে রয়েছেন। দুর্নীতির সঙ্গে রাজ্যের একাধিক রেশন ডিলার জড়িত থাকার তথ্য জোগাড় করছে ইডি। এসবের মাঝে পানিহাটির (Panihati) ৩২ নম্বর ওয়ার্ডে রেশন দুর্নীতির অভিযোগ উঠল এক রেশন ডিলারের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত রেশন ডিলারের নাম রাহুল সাহা। এই ঘটনায় এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ (Panihati)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, রাহুল সাহার মা আগে পানিহাটির (Panihati) ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের রেশন ডিলার ছিলেন। করোনায় তাঁর মৃত্যু হয়। পরে, রাহুল রেশন ডিলারের দায়িত্ব পান। রাহুল দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকেই রেশন বন্টন নিয়ে টালবাহানা চলছে বলে অভিযোগ। গ্রাহকরা রেশন নিতে গেলেও তাঁদের ঠিকমতো রেশন দেওয়া হয় না। বার বার গ্রাহকদের ঘোরানো হয় বলে অভিযোগ। ফলে, গ্রাহকদের মধ্যে ক্ষোভ ছিল। মঙ্গলবার গ্রাহকরা জোটবদ্ধ হয়ে ডিলারকে ঘিরে ধরে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। গ্রাহকদের বক্তব্য, আশপাশের সব রেশন ডিলাররা গ্রাহকদের নিয়মিত রেশন দেন। অথচ এই রেশন ডিলার আমাদের খাদ্যসামগ্রী দিতে টালবাহানা করেন। দুমাস-তিনমাস ধরে রেশন আটকে রাখে। আমাদের দাবি, অবিলম্বে বিষয়টি তদন্ত হওয়া দরকার। কারণ, আমাদের জন্য বরাদ্দ রেশন ওই ডিলার কোথায় পাচার করে তা জানা দরকার। আমাদের বঞ্চিত করে এসব চলছে। একটি বড় চক্র রয়েছে। রেশন ডিলার রাহুল সাহা ঘটনাস্থলে না থাকায় তাঁর প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    স্থানীয় কাউন্সিলারও ডিলারের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন

    স্থানীয় কাউন্সিলার শম্ভু চন্দ বলেন, গ্রাহকরা আমার কাছে নালিশ জানাতে এসেছিলেন। ডিলারের বিরুদ্ধে অনিয়মিত রেশন সরবরাহ করার অভিযোগ। বহুদিন ধরেই এসব চলছে। গ্রাহকরা এদিন ক্ষোভে ফেটে পড়েন। আমরাও বহুবার রেশন ডিলারকে বিষয়টি নিয়ে বলেছি। কোনও কাজ হয়নি। আমরাও এই বিষয় নিয়ে সংশ্লিষ্ট দফতরে দ্বারস্থ হব। আমরা এই ঘটনার তদন্ত দাবি করছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tarapith: তারাপীঠের মা তারাকেই পুজো করা হল জগদ্ধাত্রী রূপে, ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    Tarapith: তারাপীঠের মা তারাকেই পুজো করা হল জগদ্ধাত্রী রূপে, ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তারাপীঠে (Tarapith) সব দেবীর মূর্তিকে পুজো করা হয় মা তারাকে সামনে রেখেই। ব্যতিক্রম হয়নি জগদ্ধাত্রী পুজোতেও। মঙ্গলবার হল জগদ্ধাত্রী পুজোর নবমী। আর তাই এই দিন মা তারাকে জগদ্ধাত্রী রূপে পুজো করা হয়। মন্দিরে পুজো দিতে এসেছেন প্রচুর ভক্ত। 

    সপ্তমী, অষ্টমী, নবমীর একসঙ্গে পুজো (Tarapith)

    চন্দননগরে মা জগদ্ধাত্রী, দেবী দুর্গা রূপের মতোই ষষ্ঠী, সপ্তমী, অষ্টমী, নবমীর তিথিতে পূজিত হন। আবার কৃষ্ণনগরে নবমীর দিনেই মা জগদ্ধাত্রীর একদিনে সপ্তমী, অষ্টমী, নবমীর পুজো অনুষ্ঠিত হয়। ঠিক একই ভাবে তারাপীঠে (Tarapith) নবমীর দিন বিকেলে মা তারাকে জগদ্ধাত্রী রূপে সাজানো হয়েছে। মাকে একদিনেই সপ্তমী, অষ্টমী, নবমীর পুজো করা হবে। মা তারার জগদ্ধাত্রী রূপে সাজ দেখতে রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ তারাপীঠ মন্দিরে ভিড় জমান। মাকে নানান ব্যঞ্জনে ভোগ নিবেদন করাও হয়।

    মন্দির কমিটির বক্তব্য

    তারাপীঠ (Tarapith) মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘নবমীর দিন মা তারাকে জগদ্ধাত্রী রূপে পুজো করা হচ্ছে। এদিন সন্ধ্যায় মায়ের জন্য বিশেষ শীতলভোগ এবং অন্নভোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। বলির পাঁঠার মাংস, মাছ, পোলাও, পাঁচ রকম সবজি, পোলাও, খিচুড়ি দিয়ে মায়ের ভোগ দেওয়া হবে। মায়ের বিশেষ আরতি করা হবে। জগদ্ধাত্রীপুজো উপলক্ষে মন্দিরে রকমারি আলোয় সাজানো হয়েছে। দূর দূরান্ত থেকে এসেছেন অনেক ভক্ত। মায়ের কাছে জগতের কল্যাণের প্রার্থনা জানায় ভক্তরা।”

    মায়ের সতীপীঠের কথা বলতে গিয়ে তিনি আরও বলেন, “সতীপীঠের তারা মাকে একঅঙ্গে বহুরূপে সাধনা করা হয়। মা তারার মূর্তি ছাড়া এখানে আর কোনও চিন্ময়ীমূর্তি নির্মাণ করা হয় না। মা তারা সর্বত্র রূপে দেবী হিসাবে পূজিত হন। ডাকের সাজে মাকে জগদ্ধাত্রী রূপে পুজো করা হচ্ছে আজ। একই সঙ্গে মা তারাকে কুমারী রূপে কুমারী পুজোর আয়োজন করা হয়েছে। চলবে যজ্ঞ এবং হোম। পুজোর দেওয়ার জন্য এবং মাকে দর্শন করার জন্য মন্দিরের তরফ থেকে ব্যবস্থা করা হয়েছে। থাকবে ভক্তদের জন্য প্রসাদের ব্যবস্থাও।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri: মাছ ধরতে গিয়ে ছেলের মৃত্যু, ঘরের মধ্যেই মায়ের নিথর দেহ! তীব্র চাঞ্চল্য

    Jalpaiguri: মাছ ধরতে গিয়ে ছেলের মৃত্যু, ঘরের মধ্যেই মায়ের নিথর দেহ! তীব্র চাঞ্চল্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নয়ানজুলির পাশেই পড়ে রয়েছে ছেলের দেহ, আবার ঘরের মধ্যেই উদ্ধার মায়ের নিথর দেহ। এই রহস্য জনক মৃত্যুর ঘটনায় এলাকায় তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। ঘটনা ঘটেছে জলপাইগুড়ি (Jalpaiguri) জেলার ময়নাগুড়িতে। দুটি মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে বলে জানা গিয়েছে। মৃত্যুর কারণ না জানা গেলেও প্রতিবেশীর অনুমান মা-ছেলেকে কেউ পরিকল্পনা করে খুন করেছে।  

    খুনের ঘটনা নয় তো (Jalpaiguri)?

    মাছ ধরতে গিয়ে রহস্যজনক ভাবে মৃত্যু ঘটেছে ছেলের। আর প্রতিবেশীরা এই ছেলের মৃত্যুর ঘটনার কথা মাকে জানাতে গিয়ে ঘরে ঢুকে দেখেন মা ঘরের (Jalpaiguri) মধ্যেই পড়ে রয়েছেন। বাইরে থেকে ডেকেও উত্তর মিলছিল না। অবশেষে জানা গেল মায়েরও মৃত্যু ঘটে গিয়েছে। এরপরেই ব্যাপক রহস্যের দানা বেধেছে। মা-ছেলের জোড়া মৃত্যুর কারণ কী? খুনের ঘটনা নয় তো?

    মৃত মা-ছেলের পরিচয়

    স্থানীয় (Jalpaiguri) সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত যুবকের নাম পরিমল বর্মণ। মৃত মায়ের নাম টুলটুলি বর্মণ। বাড়ি হল জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়িতে। পেশায় একজন হোমগার্ড ছিলেন পরিমল। সোমবার রাতে মাছ ধরতে যাওয়ার জন্য বের হন যুবক কিন্তু রাতে আর বাড়ি ফিরতে পারেন নি। অবশেষে মঙ্গলবার সকালে নয়ানজুলির পাশ থেকে মৃত দেহ উদ্ধার হয় যুবকের দেহ। যদিও মৃতদেহ উদ্ধারের পর তাঁর মাথার পেছনে বড় একটা আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়। অনুমান করা হচ্ছে তাঁকে খুন করা হয়েছে।

    প্রতিবেশীদের বক্তব্য

    ঘটনায় স্থানীয় (Jalpaiguri) প্রতিবেশীরা জানিয়েছেন, “মৃত ছেলের দেহ উদ্ধারের পর মাকে জানাতে এসে প্রথমে বাড়িতে ডাকাডাকি করেন। কিন্তু ডাকাডাকি করেও কোনও উত্তর মিলেনি। এরপর ঘরে ঢুকে রীতিমত অবাক হয়ে যান প্রতিবেশীরা। দেখা যায় ঘরের মধ্যে পড়ে রয়েছেন টুলটুলি বর্মণ। শরীরে তাঁর প্রাণ নেই।” তবে এই মা-ছেলের মৃত্যু নিয়ে এলাকাবাসীদের অনুমান দুই জনকেই খুন করা হয়েছে। যদিও কে বা কারা করেছে সেই বিষয়ে কিছুই জানা যায়নি। এই রহস্য জনক মৃত্যু ঘটনায় ময়নাগুড়ি থানা থেকে তদন্ত শুরু করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: খোলাবাজারে রেশনের খাদ্যশস্য পাচার! নামে-বেনামে ডিলারশিপ খোদ ডিস্ট্রিবিউটরদের

    Ration Scam: খোলাবাজারে রেশনের খাদ্যশস্য পাচার! নামে-বেনামে ডিলারশিপ খোদ ডিস্ট্রিবিউটরদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশনে যে কোনও রকমের দুর্নীতি হয়নি, সেটা আড়াল করতে নানা রকমের পদ্ধতি ব্যবহার করেছিল বেশ কয়েকজন ডিস্ট্রিবিউটর। অভিযোগ, রেশনের (Ration Scam) খাদ্যশস্য খোলা বাজারে পাচার করতে ডিলারশিপ খুলে বসেছিল ডিস্ট্রিবিউটররা। নামে-বেনামে এই রেশন ডিলারশিপ খোলা হয়েছিল। যতই সময় এগোচ্ছে ততই রেশন দুর্নীতির জাল গুটিয়ে আনছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। রেশন ডিস্ট্রিবিউটরদের এই অভিনব পদ্ধতি জানতে পেরে এই ধরনের ডিস্ট্রিবিউটরদের নামের তালিকাও তৈরি করেছে ইডি। ইতিমধ্যে রেশনের ডিলারশিপ (Ration Scam) রয়েছে, এমন ডিস্ট্রিবিউটরদের ঠিকানায় হানাও দিয়েছেন তদন্তকারীরা।

    দুর্নীতির ধরন দেখে আশ্চর্য ইডি

    সাধারণভাবে নিয়ম হল, রেশন ডিলাররা (Ration Scam) ডিস্ট্রিবিউটরদের কাছ থেকে খাদ্যশস্য আনেন এবং তা সাধারণ মানুষের মধ্যে বন্টন করেন। চালকল থেকে খাদ্যশস্য আনার নিয়ম ডিস্ট্রিবিউটরদের। রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে তদন্তে নেমে গোয়েন্দারা সহজেই বুঝে যান যে দুর্নীতির উৎসকেন্দ্র হলেন ডিস্ট্রিবিউটররা। তবে ডিস্ট্রিবিউটরদের নামে কোনও রকমের অভিযোগ না হওয়ায় আশ্চর্য হয়ে গিয়েছে ইডি। তার কারণ ডিস্ট্রিবিউটররা যদি কোনও রেশন ডিলারকে খাদ্যশস্য খোলা বাজারে বিক্রি করতে বলেন সে ক্ষেত্রে ডিলারের উচিত সেটা নিয়ে অভিযোগ জানানো। তবে তেমন অভিযোগ কোথাও জানানো হয়নি কেন? আবার নিয়ম অনুযায়ী ডিস্ট্রিবিউটর ডিলার ছাড়া অন্য কোথাও খাদ্যশস্য বিক্রি (Ration Scam) করতে পারবেন না।

    বাকিবুরের সঙ্গে কারা যোগাযোগ রাখতেন সে তালিকাও ইডির হাতে

    প্রশ্ন হচ্ছে রেশন ডিস্ট্রিবিউটরদের কাছ থেকে খাদ্যশস্য খোলাবাজারে গেল কিভাবে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গিয়েই ইডি অফিসাররা জানতে পারেন বেশ কয়েকজন রেশন ডিস্ট্রিবিউটর তাঁদের নামে এবং বেনাম রেশনের ডিলারশিপ নিয়ে বসে আছেন এবং সেই ডিলারশিপের মাধ্যমেই খাদ্যশস্য খোলাবাজারে বিক্রি করছেন। ইডি তদন্তকারীদের দাবি, গণবন্টন আইন অনুসারে কোনও ডিস্ট্রিবিউটর নিজের নামে বা নিকট আত্মীয়ের নামে ডিলারশিপ রাখতে পারবেন না। অর্থাৎ তথ্য গোপন করে দুর্নীতি করার জন্যই ডিস্ট্রিবিউটররা নিজের নামে ডিলারশিপ নিয়েছেন। এই সমস্ত ডিস্ট্রিবিউটরদের সংখ্যা ইতিমধ্যে হাতেও পেয়েছে ইডি। ডিস্ট্রিবিউটরদের মধ্যে কারা কারা বাকিবুরের (Ration Scam) সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলতেন সেটাও খতিয়ে দেখছেন ইডির আধিকারিকরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshineswar: স্কুলে ঢুকে অভিভাবকদের দাদাগিরি! ব্লেড হাতে ছাত্রীদের শাসানি, কেন জানেন?

    Dakshineswar: স্কুলে ঢুকে অভিভাবকদের দাদাগিরি! ব্লেড হাতে ছাত্রীদের শাসানি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণেশ্বর (Dakshineswar) সারদাদেবী বালিকা বিদ্যামন্দিরের প্রধান শিক্ষিকার ঘরে ঢুকে রীতিমতো দাদাগিরি দেখানোর অভিযোগ উঠল অভিভাবকদের বিরুদ্ধে। এমনকী প্রধান শিক্ষিকার চেয়ারে বসে এক অভিভাবক তাঁকে উদ্দেশ্য করে রীতিমতো হুমকি দিতে থাকেন বলে অভিযোগ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    কেন বিক্ষোভ? (Dakshineswar)

    স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, ক্লাসে অনুপস্থিত থাকার কারণে একাদশ শ্রেণির ৬ জন ছাত্রীকে টেস্ট পরীক্ষায় বসতে না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় স্কুল কর্তৃপক্ষ। আর সেই ঘটনা জেনে স্কুলে এসে সেই ছাত্রীর অভিভাবকেরা দক্ষিণেশ্বরের (Dakshineswar) ওই স্কুলের ভিতর শিক্ষিকাদের হুমকি দিতে থাকেন। স্কুলের ভিতরে ছাত্রীরা ব্লেড নিয়ে আত্মহত্যারও হুমকি দেয়। স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার ঘরে ঢুকে প্রধান শিক্ষিকাকে চেয়ার থেকে তুলে, সেই চেয়ারেই এক অভিভাবক বসে প্রধান শিক্ষিকা সহ অন্যান্য শিক্ষিকাদের হুমকি দিতে থাকেন। স্কুলের মধ্যেই অভিভাবকদের এই দাদাগিরি দেখে স্কুল কর্তৃপক্ষ থেকে অন্যান্য পড়ুয়ারা হতবাক হয়ে যান। যদিও প্রধান শিক্ষক জানিয়ে দেন, যা করেছেন নিয়ম মেনে করেছেন। স্কুলে অনিয়মিত আসার কারণেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অভিভাবকরা এই বিষয়ে কেউ কোনও মন্তব্য করতে চাননি।

    ঘটনা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা

    এই ঘটনা নিয়ে শাসকদলের কোনও নেতার প্রতিক্রিয়া না পাওয়া গেলেও দক্ষিণেশ্বরের (Dakshineswar) ওই শিক্ষাঙ্গনে অভিভাবকদের দাদাগিরির ঘটনায় সরব হয়েছে সিপিএম ও বিজেপি। সিপিএম নেতা প্রদীপ মজুমদার বলেন, তৃণমূলের আমলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই ধরনের ঘটনা আরও একবার প্রমাণ করে দিল রাজ্যে শিক্ষায় তৃণমূলের অপসংস্কৃতি ও অপসাশন চলছে। শিক্ষা দফতর পুরোটাই জেলে। তাই শিক্ষাঙ্গনে এই ছবি ছাড়া আর কী ছবি দেখবে বাংলার মানুষ। পাশাপাশি বিজেপি নেতা কিশোর কর বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষিকাদের ওপর অভিভাবকদের এই ধরনের ঘটনা খুবই লজ্জাজনক। অভিভাবকরা যদি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এই ধরনের ঘটনা ঘটান, তাহলে ছাত্র-ছাত্রীরা কী শিখবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: তৃণমূলের আদি-নব্য গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তাল কুলপি, চলল ব্যাপক বোমাবাজি

    South 24 Parganas: তৃণমূলের আদি-নব্য গোষ্ঠীর সংঘর্ষে উত্তাল কুলপি, চলল ব্যাপক বোমাবাজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) কুলপিতে আইএসএফের জয়ী পঞ্চায়েত সদস্য তৃণমূলে যোগদান করায় আদি এবং নব্য তৃণমূল কংগ্রেসের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। এই সংঘর্ষের সময় এলাকায় প্রচুর বোমাবাজির ঘটনাও ঘটে। এর ফলে কুলপির দৌলতাবাদ এলাকায় তীব্র আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। গতকাল সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বলে জানা গিয়েছে। বিজেপির অবশ্য বক্তব্য, এটি তৃণমূলের মধ্যে গোষ্ঠীদ্বন্দ্বেরই ফল। ভাগের মাল নিয়ে লড়াই চলছে।

    কীভাবে ঘটনার সূত্রপাত (South 24 Parganas)?

    কুলপির (South 24 Parganas) দৌলতাবাদে আদি তৃণমূল করেন ছেলে। তাঁর মা ফতেমা বলেন, “এলাকায় অনেক দিন ধরে টার্গেট করা হচ্ছিল আদি তৃণমূল যারা করে। বেশ কয়েকদিন ধরেই বাড়ির চারপাশে ঘোরাঘুরি করছিল দুষ্কৃতীরা। সেই সঙ্গে করা হয় ব্যাপক বাড়ি ভাঙচুর এবং বোমাবাজি। সকলে আমরা রীতিমতো ভয়ে রয়েছি।”

    ৪০ টি বোমাবাজির অভিযোগ

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, দুষ্কৃতীরা প্রায় ৪০ টি বোমা মারে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে ৩০টি বাড়ি ভাঙচুর করা হয়। আরও অভিযোগ ওঠে, বাড়ি থেকে বাইরে গিয়ে জল আনতে দেওয়া হয় না, ছেলেমেয়েদের স্কুলে যেতে দেওয়া হয় না। নানাভাবে অত্যাচার করে নব্য তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। ভাঙা হয়েছে তৃণমূলের পার্টি অফিস এবং সেই সঙ্গে সংঘর্ষের জেরে আহত হয়েছেন ইতিমধ্যেই ৩ জন। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

    বিজেপির বক্তব্য

    স্থানীয় এক বিজেপি নেত্রী অন্মিয়া শেখ বলেন, “আগে ছিল বুড়িমার বোম। এখন পিসির রাজত্বে চলছে, পিসিমার বোমা। তৃণমূলের রাজত্বে কেউ সুরক্ষিত নয়। সারা রাজ্য জুড়ে আতঙ্কের বাতাবরণ তৈরি হয়েছে।”

    পুলিশের ভূমিকা

    ঘটনার পর কুলপি থানা থেকে এলাকায় মোতায়েন করা হয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, ঘটনার জেরে বেশ কয়েকজনকে আটক করা হয়েছে। তবে এখনও পর্যন্ত দুই পক্ষের পক্ষ থেকে থানায় কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: বিজেপি সাংসদ, বিধায়কদের ‘জিভ টেনে ছিঁড়ে নেওয়ার’ নিদান দিলেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি

    Malda: বিজেপি সাংসদ, বিধায়কদের ‘জিভ টেনে ছিঁড়ে নেওয়ার’ নিদান দিলেন জেলা তৃণমূলের সভাপতি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোট যত এগিয়ে আসছে, বিজেপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে বেশি আক্রমণাত্মক হচ্ছেন শাসক দলের নেতা-মন্ত্রীরা। দুদিন আগেই কোচবিহারের দলীয় সভায় বিজেপি কর্মীদের বাড়ি থেকে বের করে মারার নিদান দিয়েছিলেন রাজ্যের মন্ত্রী উদয়ন গুহ। এবার আরও এক ধাপ এগিয়ে বিজেপি সাংসদ, বিধায়কদের ‘জিভ টেনে ছিঁড়ে নেওয়ার’ হুমকি দিলেন মালদা (Malda) জেলা তৃণমূলের সভাপতি তথা মালতিপুরের বিধায়ক আব্দুর রহিম বক্সি। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি? (Malda)

    মালদার (Malda) বামনগোলায় পথসভা থেকে বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ করেন আব্দুর রহিম বক্সি। তিনি বলেন, ‘বিজেপি সাংসদ খগেনবাবুরা ৩৫ কোটি টাকা পান, কত টাকা কমিশনে কাজ বিক্রি করেছেন ঠিকাদরদের কাছে। সেই ৩৫ কোটি টাকা কোথায় তার হিসেব দিতে হবে। এরপরেই তিনি বলেন, ‘বহু কথা বলেছেন,বড় বড় আওয়াজ তুলছেন, মানুষ কিন্তু এবার ছেড়ে কথা বলবে না। যে মুখ দিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করছেন, যে মুখ দিয়ে মিথ্যা কথা বলে মানুষদের বিভ্রান্ত করছেন, সেই মুখ থেকে জিভটা টেনে ছিঁড়ে বের করে মানুষ প্রমাণ করবে যে মানুষ আপনাদের সঙ্গে নেই।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই কলোনির হাটে যে রাস্তাগুলো হয়নি এখানে কেন্দ্রীয় সরকার যত বঞ্চনা করুক, খগেন মুর্মু যত বঞ্চনা করুক, জুয়েল মুর্মু যত বিরোধিতা করুক আর বিজেপি যত বিরোধিতা করুক, সমস্ত রাস্তা তৃণমূল কংগ্রেস করবে।’ মূলত বেহাল রাস্তার কারণে খাটিয়া নিয়ে রোগী নিয়ে যেতে রাস্তাতেই রোগীর মৃত্যু হয়। সেই ঘটনা থেকে বাঁচতে রাস্তা তৈরির সাফাই দিয়েছে বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    বিজেপি বিধায়ক কী বললেন?

    বিজেপি বিধায়ক জুয়েল মুর্মু বলেন, ‘আমরা কারও জিভ ছিঁড়তে রাজি নই। এই মন্তব্যের আমরা তীব্র নিন্দা জানাই। মালদায় (Malda) অ্যাম্বুল্যান্স না পাওয়ার জন্য এক মহিলার মৃত্যু দুঃখজনক। তবে এমজিএনআরজিএ-র কাজ হলে রাজ্য সরকার সেই কাজ করবে। সেটা বিধায়কের দেখার কথা নয়। স্থানীয় গ্রামের প্রশাসনের দেখা উচিত।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sikkim Tourism: পর্যটকদের জন্য সুখবর, নিরাপদ এখন সিকিম, খুলে দেওয়া হল ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক

    Sikkim Tourism: পর্যটকদের জন্য সুখবর, নিরাপদ এখন সিকিম, খুলে দেওয়া হল ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় দিনের আগেই পর্যটকদের জন্য সুখবর। চালু হয়ে গেল সিকিমের জাতীয় সড়ক। ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক মেরমতির পর এবার স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে বলে জানা গিয়েছে। শিলিগুড়ি থেকে সিকিম যেতে আর কোনও বাধা নেই। সিকিমের পর্যটন (Sikkim Tourism) ব্যবসায়ীরা এবার আশার আলো দেখছেন।

    সিকিম প্রশাসনের বক্তব্য (Sikkim Tourism)

    সিকিম রাজ্যের তরফ থেকে একটি বিজ্ঞাপন জারি করে জানানা হয়েছে যে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক চালু করা হয়েছে। এবার খুব সহজেই সিকিমে যাওয়া যাবে। সেই সঙ্গে ১০ নম্বর জাতীয় সড়কের সঙ্গে যুক্ত বাকি রাস্তাগুলিও সারাই করা হয়েছে। পর্যটক (Sikkim Tourism) এবং ব্যবসায়ীদের কথা মাথায় রেখে এই রাস্তা দ্রুত মেরামত করা হয়েছে। সিকিম এখন পুরোপুরি নিরাপদ। এই শীতে পর্যটনের জন্য  বেশ উপযুক্ত। 

    সিকিমের পর্যটন দফতরের সচিব বন্দনা ছেত্রি বলেন, “সোমবার থেকেই পর্যটনের জন্য সিমিক প্রবেশের জন্য সড়ক পথ খুলে দেওয়া হয়েছে। সিকিমে বেড়াতে এলে আর কোনও সমস্যা থাকবে না। তবে উত্তর সিকিমের বেশ কিছু জায়গায় যেতে নিষেধ আজ্ঞা রয়েছে।”

    ভ্রমণ নিরাপদ

    সিকিম সরকারের পক্ষ থেকে উত্তর সিকিমের কিছু কিছু এলাকা এখনও বিপর্যয়ের মুখে রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কিন্তু ওই অংশ ছাড়া বাকি অংশগুলিতে যাওয়ার জন্য অত্যন্ত নিরাপদ। ফলে শীতের আগেই পর্যটকদের (Sikkim Tourism) টানতে এই বিপর্যয়কে অতিক্রম করতে সিকিম সরকার বিশেষ উদ্যোগী হয়েছেন। গ্যাংটক, নামচি, সোরেং, গেজিং, পাকিয়ং ইত্যাদি এলাকা এখন সম্পূর্ণ ভাবে নিরাপদ। তাই শীতের মরসুমে বেড়াতে যাওয়াতে কোনও অসুবিধা নেই বলে জানা গিয়েছে।

    হড়পা বানে বিপর্যস্ত ছিল সিকিম

    দুর্গাপুজোর আগে অক্টোবর মাসের প্রথমের দিকে মেঘভাঙা বৃষ্টির কারণে উত্তর সিকিমের লোনাক হ্রদ ভেঙে গিয়েছিল। তিস্তার জলের স্রোতে ভেঙে পড়েছিল ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক। বাড়িঘর, গাছপালা লণ্ডভণ্ড হয়ে গিয়েছিল। উত্তরবঙ্গের সঙ্গে সিকিমের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিল। এর প্রভাব পড়েছিল তিস্তা নদীর পাড় সংলগ্ন জলপাইগুড়ির এলাকায়। বিপর্যয় মোকাবেলায় উদ্ধার কাজে তৎপর হয়েছিল সুরক্ষা বাহিনী। আটকে পড়েছিলেন প্রচুর পর্যটক (Sikkim Tourism)। কেন্দ্রের তরফ থেকে ঘোষণা করা হয়েছিল বিশেষ অনুদান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share