Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Suvendu Adhikari: অর্থের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন ইস্যুতে মহুয়ার জেল হওয়া উচিত, মত শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: অর্থের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন ইস্যুতে মহুয়ার জেল হওয়া উচিত, মত শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অর্থের বিনিময়ে সংসদে প্রশ্ন করার অভিযোগে বেশ বেকারদায় সাংসদ মহুয়া মৈত্র। চাপে পড়েছে তাঁর দল তৃণমূল কংগ্রেসও। এখনও পর্যন্ত দলের তরফে কোনও আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া হয়নি ওই ইস্যুতে। এরই মধ্যে মহুয়া মৈত্রকে নিয়ে মুখ খুললেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী?

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) মতে, ‘‘মহুয়া মৈত্র সংসদে মোদি সরকারকে ‘আদানির এজেন্ট’ বলে আক্রমণ করেছিলেন। উনি কার এজেন্ট হয়ে এমন কথা বলেছিলেন সেটা সবার কাছে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। হিরানন্দানি সেটা প্রকাশ্যে এনে দিয়েছেন।’’ শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) জানান, পার্লামেন্টের প্রিভিলেজড কমিটি এবং সিবিআই এই দুই সংস্থা এ নিয়ে তদন্ত করছে। তাঁরা তাঁদের সিদ্ধান্ত জানাবেন। অসাংসদীয় এমন কাজের জন্য তৃণমূল সাংসদের শাস্তির দাবিও তুলেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তিনি বলেন, ‘‘ মহুয়া মৈত্রর মতো কাজের জন্য এর আগে সাংসদদের বিরুদ্ধে ঠিক যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল, সেই ব্যবস্থা তৃণমূলের এই সাংসদের বিরুদ্ধে নেওয়া হোক। এমন শাস্তি দেখতে চায় পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতবর্ষের মানুষ।’’ তবে শাস্তি হিসেবে মহুয়া মৈত্রর সাংসদ পদ খারিজেই সীমাবদ্ধ থাকেননি শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, ‘‘আমরা শুধু সাংসদ পদ খারিজ হোক এটাই দেখতে চাই না। আমরা মহুয়া মৈত্রকে জেলে দেখতে চাই।’’

    অর্থের বিনিময়ে প্রশ্ন মহুয়ার

    প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরেই অর্থ এবং উপহারের বিনিময় সংসদে প্রশ্ন তোলা নিয়ে নদিয়ার কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে জাতীয় রাজনৈতিক মহলে। বিষয়টি নিয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেনি তৃণমূল কংগ্রেস। গতকাল তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ডেরেক ও ব্রায়েন বলেন, ‘‘সাংসদের বিরুদ্ধে সংসদীয় প্যানেলের তদন্ত শেষ হলে তাঁকে নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে দলের তরফে।’’ তবে মহুয়ার পাশে দাঁড়িয়েছেন কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তাঁর মতে,  কণ্ঠরোধ করার জন্যই নাকি ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে মহুয়ার বিরুদ্ধে। তবে ফিরহাদের এমন মন্তব্যের যে কোনও সারবত্তা নেই তা হিরানন্দানির দেওয়া হলফনামাতেই পরিষ্কার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Murshidabad News: মহাষ্টমীর রাতে খুন মুর্শিদাবাদে, মালদায় নতুন বাইক প্রাণ কাড়ল দুই ভাইয়ের

    Murshidabad News: মহাষ্টমীর রাতে খুন মুর্শিদাবাদে, মালদায় নতুন বাইক প্রাণ কাড়ল দুই ভাইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাষ্টমীর রাতে দুর্গোৎসবের আনন্দের মাঝেই রক্ত ঝরল মুর্শিদাবাদের (Murshidabad News) ইসলামপুর থানা এলাকায়। রবিবার রাতে জেলার ইসলামপুরের শিশাপাড়া ক্লাব সংলগ্ন এলাকায় এক ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে খুন করার ঘটনা ঘটল। এই ঘটনায় এলাকায় আতঙ্কের ছবি ধরা পড়েছে। সোমবার মহানবমীর সকালেও ওই এলাকার আনাচে কানাচে চলছে এই আলোচনা। জানা গিয়েছে, নিহত ব্যবসায়ীর নাম সফিকুল ইসলাম। পুজোর মাঝেই এমন ঘটনায় এলাকার ব্যবসায়ীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারাও। ইতিমধ্যে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ইসলাম থানার  পুলিশ। অন্যদিকে মালদায় (Murshidabad News) মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় দুই ভাইয়ের মৃত্যুর খবর সামনে এসেছে। নতুন বাইক কিনে সারারাত ঠাকুর দেখে বাড়ি ফেরার পথে মৃত্যু হয় দুই জনের।

    ঠিক কীভাবে ঘটল এমন ঘটনা?

    জানা গিয়েছে, রবিবার রাতে সফিকুল ইসলাম নামের ওই ব্যক্তি শিশাপাড়া ক্লাবের মোড়ে একটি মুদিখানার (Murshidabad News) দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তখনই টিয়ারুল ওরফে পানসু নামের এক ব্যক্তি ধারাল অস্ত্র নিয়ে ওই ব্যবসায়ীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে বলে জানা যায়। আচমকা আক্রমণে সফিকুল মাটিতে লুটিয়ে পড়েন। এরপরে এলোপাথারি কোপ চালাতে থাকে টিয়ারুল। মুদিখানার দোকানের সামনের রাস্তা তখন রক্তাক্ত হয়ে ওঠে। সফিকুলের চিৎকারে ওই অঞ্চলে ভিড় জমা হয়ে যায়। বাজারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে মুর্শিদাবাদের লালবাগ মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানেই চিকিৎসকরা সফিকুলকে  মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    পুলিশ তদন্ত করছে

    জানা গিয়েছে, খুনি এখনও পর্যন্ত পলাতক। তবে কেন এই খুনের ঘটনা ঘটল সেটা এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। ইসলামপুর থানার পুলিশ গোটা ঘটনার তদন্ত করছে। আক্রমণকারী সফিকুলের (Murshidabad News) গলায় তিনটি কোপ মারে বলে খবর। তারপরেই সেখান থেকে সে পালিয়ে যায়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে সফিকুলের সঙ্গে কারও ব্যক্তিগত শত্রুতা ছিল কিনা ছিল, এসমস্ত বিষয়গুলিই খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    অষ্টমীতে নতুন বাইক, সারা রাত ঠাকুর দেখা, মহানবমীর ভোরে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

    অষ্টমীতে নতুন বাইক কিনে সেদিন রাতেই ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছিলেন মালদার দুই ভাই অভিষেক হালদার এবং সুজন হালদার। সারারাত ঠাকুর দেখার পরে নবমীর ভোরে মিনি বাসের সঙ্গে বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল দুইজনের। মালদার হাবিবপুর থানার ছাতিয়ানগাছি এলাকার এই দুই ভাইয়ের মৃত্যুতে এলাকার শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, অষ্টমীর রাতেই নতুন বাইক এসেছিল বাড়িতে। তা নিয়েই মামাতো ভাই সুজনের সঙ্গে ঠাকুর দেখতে বেরিয়েছিলেন অভিষেক। মালদার বুলবুলচণ্ডী এলাকাতেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মিনিবাসের সঙ্গে ধাক্কা লাগে বাইকের। ঘটনাস্থলেই মারা যান সুজন। অভিষেককে মালদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে তাঁরও মৃত্যু হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটের ক্লাবের পুজোয় পরিবারের সঙ্গে অঞ্জলি দিলেন সুকান্ত

    Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটের ক্লাবের পুজোয় পরিবারের সঙ্গে অঞ্জলি দিলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার মহাঅষ্টমীর অঞ্জলি দিলেন বালুরঘাটের (Dakshin Dinajpur) মৈত্রীচক্র ক্লাবে। যেহেতু পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে শাসক বনাম বিরোধীদের লড়াই, প্রত্যেক দিনের অঙ্গ, তাই বিজেপি রাজ্য সভাপতিকে নানান কর্মকাণ্ডে ব্যস্ত থাকতে হয়। রাজ্য রাজনীতি নিয়ে শত ব্যস্ততার মধ্যেও পরিবারকে সময় দিতে অষ্টমী থেকে পুজোর কয়েকটা দিন তিনি বালুরঘাটেই থাকবেন বলে জানা গেছে। পুজো সেরে রাজ্যে হিংসামুক্ত সমাজ গড়ে তোলার বার্তা দিলেন বালুরঘাটের সাংসদ। 

    অষ্টমীর অঞ্জলি দিলেন সুকান্ত (Dakshin Dinajpur)

    অষ্টমীর দিন বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচীর আগেই স্ত্রী কোয়েল চৌধুরী মজুমদার এবং দুই কন্যা সৃজা ও শ্রীময়ীকে নিয়ে পাড়ার মৈত্রী চক্র ক্লাবে (Dakshin Dinajpur) অঞ্জলি দেন বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। পুজো দিয়ে, রাজ্যের সকলর জন্য অশুভ শক্তিকে পরাজয় করে, শুভ শক্তি জাগরণের মাধ্যমে মঙ্গল কামনা করলেন।

    কী বলেন সুকান্ত

    বালুরঘাটে (Dakshin Dinajpur) পুজো দিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “সংগঠন দেখার কাজে বিভিন্ন কর্মসূচি করে বাড়িতে সময় দিতে পারি না। তাই পুজোয় এসেছি অঞ্জলি দিতে। সেই সঙ্গে স্ত্রী কন্যাদেরকে কাজের ফাঁকে কিছুটা সময় দেওয়াটাও প্রয়োজন।” তবে তিনি পরিবার বলতে সমগ্র জেলার তথা রাজ্যেরবাসীর কথা বোঝাতে চেয়েছেন। তিনি আরও বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে অসুরের সংখ্যা বেড়ে গেছে, তাই পশ্চিমবঙ্গকে সোনার বাংলা গড়ে তোলার প্রার্থনা জানাই মা দুর্গার কাছে।” পাশাপাশি রাজ্যপালের বক্তব্যের পালটা কুনাল ঘোষের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেন, “বর্তমানে হিংসা মুক্ত, দুর্নীতি মুক্ত পশ্চিমবঙ্গ একান্ত প্রয়োজন।”

    পুজো হল জনসংযোগের মাধ্যম

    সুকান্তর বালুরঘাটে (Dakshin Dinajpur) পুজোতে অঞ্জলি দেওয়াকে বড় জনসংযোগের মাধ্যম হিসাবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। হাতে গোনা কয়েকটা মাস পরেই লোকসভার ভোট। এ রাজ্য থেকে কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতাদের গতবারের থেকে বেশি আসনের প্রত্যাশা। আর তাই রাজনৈতিক প্রচার এবং জনসমর্থন নিয়ে সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে কেন্দ্রীয় নেতারা বার বার পরামর্শ দিতে আসছেন রাজ্যে। পুজোর দ্বিতীয়ার দিন রাজ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এসেছেন। আবার সপ্তমীর দিন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা কলকাতায় এসে পুজো দর্শন করেন। সেই সঙ্গে ভিতরে ভিতরে দলকে আরও শক্ত-মজবুত করার বার্তা দেন। পশ্চিমবঙ্গ থেকে দুর্নীতির অসুর নিধনের বার্তা নিয়ে বঙ্গবাসীকে রাজনৈতিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja: বেহালার ক্লাবের থিম ‘ফুচকা মণ্ডপ’, আর তাতেই বিপত্তি! মণ্ডপের ফুচকা খাচ্ছে দর্শনার্থীরাই

    Durga Puja: বেহালার ক্লাবের থিম ‘ফুচকা মণ্ডপ’, আর তাতেই বিপত্তি! মণ্ডপের ফুচকা খাচ্ছে দর্শনার্থীরাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  বেহালার নতুন দল ক্লাবের এবারের থিম ‘ফুচকা-মণ্ডপ’। আর তাতেই বিপত্তি। ফুচকা খেয়ে পেট পুজোতে মেতে উঠেছেন দর্শনার্থীরা। পুজো উদ্যোক্তাদের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, তবে কে কার বারণ শোনে। এই নিয়ে প্রবল শোরগোল পড়েছে বেহালার ‘নতুন দল’ ক্লাবের পুজোকে ঘিরে। সাবধান করতে মাইকিং করা হচ্ছে কিন্তু কাজে লাগছে না কিছুই।

    ফুচাকার পেট পুজো (Durga Puja)

    ফুচকা একটি লোভনীয় খাবার। আট থেকে আশি সকলেই এই খাবার খেতে পছন্দ করেন। দুর্গা পুজোতে (Durga Puja) প্রত্যেক পুজো মণ্ডপে ফুচকার দোকান অবশ্যই চোখে পড়ে। এবার এই লোভানীয় খাবার দিয়েই গোটা একটা পুজোর আস্ত প্যান্ডেল নির্মাণ করে, রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিয়েছে বেহালার ‘নতুন দল’। পুজো উদ্যোগতারা ভেবেছিলেন, বাঙালি প্রিয় খাবার দিয়েই এবারের মণ্ডপ সাজিয়ে দর্শনার্থীদের মন জয় করে নেবেন, কিন্তু সপ্তমী থেকেই ‘নতুন দলের’ কর্মকর্তাদের কপালে চিন্তার কালো মেঘ ঘনিয়ে আসে। কারণ, যে ফুচকা দিয়ে মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে, তা আগত দর্শনার্থীরাই খেয়ে ফেলছেন বলে জানা গেছে। মণ্ডপ সজ্জার ফুচকা যদি পেট পুজোয় যায়, তাহলে মণ্ডপের সৌন্দর্য কীভাবে শোভাবর্ধন করবে!

    ফুচাকার মণ্ডপ

    মহালয়ার পর দেবীপক্ষের সূচনার পর, এই নতুন দলের পুজোর উদ্বোধন হয়। এই পুজো মণ্ডপ নির্মাণের শিল্পী হলেন অয়ন সাহা। গোটা পুজো মণ্ডপের প্যান্ডেল হল ফুচকা দিয়ে তৈরি। মণ্ডপের প্রবেশ থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত, উপরে নিচে ডানে বামে চতুর্দিকে কেবল ফুচকা আর ফুচকার সমাহার। কিন্তু সপ্তমী থেকেই মণ্ডপে (Durga Puja) সাজানো ফুচকার সংখ্যা কমতে শুরু করেছে।

    ক্লাবের কর্মকর্তার বক্তব্য

    পুজো ক্লাবের (Durga Puja) কর্মকর্তা সন্দীপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “১ লক্ষের বেশি ফুচকা দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হয়েছে। ফুচকা কমবেশি সবাই ভালোবাসেন, আর তাই হাতের কাছে পেয়ে কেউ লোভ সামলাতে পারছেন না। মণ্ডপ থেকেই ফুচকা তুলে নিচ্ছেন। কেউ খাচ্ছেন আবার কেউ সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে। মণ্ডপের এই সকল ফুচকা, আসল ফুচকা। ফুচকাকে মুচমুচে রাখতে বিশেষ কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়েছে। তাই এই ফুচকা খেলে পেট খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।”

    ইতিমধ্যে মাইকে বার বার ঘোষণা করা হচ্ছে যে ‘দয়া করে মণ্ডবের ফুচকায় কেউ হাত দেবেন না, ওই ফুচকায় কেমিক্যাল আছে, খেলে শরীরের বিপদ হতে পারে।’ যদিও স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে মণ্ডপের সুরক্ষার বিষয়টিকে নজর দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি দর্শনার্থীদের সতর্ক করা হয়েছে।  

        

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dacoits: মহাসপ্তমীর দিন কল্যাণীতে ভয়াবহ ডাকাতি, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    Dacoits: মহাসপ্তমীর দিন কল্যাণীতে ভয়াবহ ডাকাতি, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের বেলায় প্রকাশ্যে নদিয়ার রানাঘাটে সোনার দোকানে ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছিল। পুলিশের সঙ্গে ডাকাতদলের (Dacoits)  গুলিবৃষ্টি দেখেছিল রাজ্যবাসী। একইসঙ্গে পুরুলিয়া শহরে সোনার দোকানে কোটি টাকা লুট করেছিল দুষ্কৃতীরা। এরপরে খড়্গপুরে সোনার দোকানে ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই মহাসপ্তমীর দিন ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটল কল্যাণী পুরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাঁঠালতলা বাজারে। কল্যাণীর সোনার দোকানে নিরাপত্তারক্ষীর মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে, দড়ি দিয়ে বেঁধে  দুষ্কৃতীরা নগদ সাড়ে তিন লক্ষ টাকা, সোনা, রুপোর গয়না লুট করে পালায়। উৎসবের মরশুমে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে কল্যাণীবাসী। দোকানের মালিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। শনিবার রাত পর্যন্ত এই ঘটনায় কেউ গ্রেফতার হয়নি।  পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Dacoits)  

    শনিবার ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ বেশ কয়েকজন প্রবীণ ব্যক্তি হাঁটতে বের হন। তাঁরা শুনতে পান নিরাপত্তারক্ষীরা চিৎকার করছেন। কল্যাণীর কাঁঠালতলা বাজারে একটি সোনার দোকান থেকে চিৎকার শুনে এগিয়ে যান। তাঁদের বাঁধনমুক্ত করা হয়। নিরাপত্তরক্ষীরা পুলিশকে বলেন, আনুমানিক ভোর রাত তিনটে নাগাদ আটজন দুষ্কৃতী (Dacoits) ওই গয়নার দোকানে আসে। মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে আমাদের দড়ি দিয়ে বেঁধে ফেলা হয়। তারপর চলে দেদার লুটপাট। নগদ সাড়ে তিন লক্ষ টাকা এবং সোনা ও রুপোর গয়না লুটপাট করে দুষ্কৃতীরা। তারপর চলে যায় তারা। দুষ্কৃতীদের মুখ মুখোশে ঢাকা ছিল। তারা সকলেই হিন্দিভাষী। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন দোকানের মালিক-সহ বাজারের অন্যান্য ব্যবসায়ী এবং স্থানীয়রা। কান্নায় ভেঙে পড়েন দোকান মালিক দীনবন্ধু দেবনাথ। খবর দেওয়া হয় কল্যাণী থানায়। শুরু হয় তদন্ত।

    সোনার দোকানের মালিকের কী বক্তব্য?

    সোনার দোকানের মালিক দীনবন্ধু দেবনাথ বলেন,আমার দোকানের লকারে রাখা ছিল নগদ সাড়ে তিন লক্ষ টাকা। লক্ষাধিক টাকার রুপো ও সোনার গয়নাও ছিল। ওই ডাকাতদল শাটার, লকার এবং শোকেস ভেঙে সব লুট করেছে। লণ্ডভণ্ড করা হয় গোটা দোকান। এই ঘটনায় আতঙ্কিত ওই বাজারের অন্যান্য ব্যবসায়ীরা। আমাদের দাবি, অবিলম্বে দুষ্কৃতীদের (Dacoits) গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘পরিবারতন্ত্র, দুর্নীতির মতো শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যেন শক্তি দেন’, মা দুর্গার কাছে প্রার্থনা নাড্ডার

    JP Nadda: ‘পরিবারতন্ত্র, দুর্নীতির মতো শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যেন শক্তি দেন’, মা দুর্গার কাছে প্রার্থনা নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পর, দুর্গাপুজোর উদ্বোধনে রাজ্যে এলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা (JP Nadda)। মহাসপ্তমীর সকালে তিনি হাওড়ার বেলিলিয়াস রোডের একটি পুজোতে যান। সেখানে তিনি দেবী দুর্গার আরতি করেন। বাংলার দুর্গাপুজো যে শুধু  ভারত নয়, সারা বিশ্বেও স্থান পেয়েছে, তার তিনি প্রশংসা করেন।

    কী বললেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি? (JP Nadda)

    এদিন হাওড়ায় জে পি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, “আমার সৌভাগ্য যে পশ্চিমবঙ্গের পূণ্যভূমিতে, সাংস্কৃতিক দৃষ্টি ও দিশা প্রদানকারী ভূমিতে আজ মা দুর্গার আশীর্বাদ নেওয়ার সুযোগ মিলেছে। আমি নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করি। মায়ের অসীম কৃপা, তাই এমন পবিত্র ভূমিতে আসার সুযোগ পেলাম।”  শনিবার মহাসপ্তমীর সকালে হাওড়ার পুজো মণ্ডপে জে পি নাড্ডার সঙ্গে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, অগ্নিমিত্রা পল, রাহুল সিনহা প্রমুখ। এদিন একাধিক পুজো মণ্ডপে যান নাড্ডা। হাওড়া থেকে শোভাবাজার রাজবাড়িতে যান তিনি। সেখান থেকে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার, কলকাতার রামমন্দির। এদিন হাওড়ার অনুষ্ঠানমঞ্চ থেকে রাজ্যবাসীকে দুর্গাপুজোর শুভেচ্ছা জানান তিনি। তিনি বলেন “মা দুর্গাকে যখন আমরা স্মরণ করি, আমরা জানি পশ্চিমবাংলা মা দুর্গার আরাধনার জন্য, প্রার্থনার জন্য, পুজোর জন্য শুধু সারা দেশেই নয়, সারা পৃথিবীতেই আলাদা স্থান তৈরি করেছে। এরকম পূণ্যভূমিতে আসার সুযোগ পেয়ে বিশেষ কৃতজ্ঞ।” সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো মণ্ডপ ঘুরে দেখে নাড্ডা বললেন, “পরিবারতন্ত্র, দুর্নীতি, অনুপ্রবেশের মতো অসুরীয় শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য দেবী দুর্গা যেন আমাদের শক্তি দেন, সেই প্রার্থনা করছি। এখানে রাম মন্দির আমাদের শক্তি দিচ্ছে। অযোধ্যায় যে রাম মন্দির হচ্ছে তা আপনারা এখানে করেছেন। আপনাদের ধন্যবাদ।”

    দুর্গাপুজোকে ইউনেস্কোর হেরিটেজ ঘোষণা প্রসঙ্গে কী বললেন নাড্ডা? (JP Nadda)

    বাংলার দুর্গাপুজোকে ইউনেস্কোর হেরিটেজ ঘোষণার প্রসঙ্গও তুলে ধরেন জে পি নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি বলেন, সারা দেশে দুর্গাপুজোর যে বহর, বাংলা তাতে আলাদা মাত্রা দিয়েছে। দুর্গতিনাশিনীর কাছে নাড্ডার প্রার্থনা, “মা দুর্গা শক্তিস্বরূপা। শক্তি সমাজের অসুর শক্তি ধ্বংস করে। বাংলার মানুষ দুনিয়া, দেশকে একদিকে যেমন এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা দেয়, সেই ভূমিতে যা অসুর শক্তি, তার শেষ হোক। ভালো শক্তিকে আরও বলবান করুক। সমাজের মঙ্গল হোক। আমাদের স্লোগান সবকা সাথ সবকা বিকাশকে সামনে রেখে এই রাজ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাক।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Civic Volunteer: ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে ৫০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার সিভিক ভলান্টিয়ার

    Civic Volunteer: ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে ৫০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার সিভিক ভলান্টিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই এক কোটিপতি পুলিশ কর্মীর হদিশ পেতে গ্রেফতার করেছিল এসটিএফ। ওই পুলিশ কর্মী দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত বলে তদন্ত শুরু হয়েছে। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই এবার এক সিভিক ভলান্টিয়ারের (Civic Volunteer) বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীকে অপহরণের অভিযোগ উঠল। শুধু তাই নয় ৫০ লক্ষ টাকা মুক্তিপণ চাওয়ারও অভিযোগ উঠেছে। ঘটনাটি ঘটেছে ভাঙড় থানার শাঁকশহর এলাকায়। ব্যবসায়ীর পরিবারের লোকজনের অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ারকে গ্রেফতার করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, ধৃতের নাম ফিরোজ মিদ্যা। তিনি কাশিপুর থানার সিভিক ভলান্টিয়ার।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Civic Volunteer)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, গত মঙ্গলবার ফিরোজ ও তাঁর লোকজন পুলিশের পরিচয় দিয়ে রহমত নামে এক ব্যবসায়ীকে ভাঙড় থানার বালিগাদ এলাকায় ডাকেন। রহমত সেখানে আসতেই ফিরোজে সহ অন্যরা তাঁর মুখ চাপা দিয়ে গাড়িতে তুলে নিউটাউনে নিয়ে যান। এরপরই ওই ব্যবসায়ীর বাড়িতে মুক্তিপণ চেয়ে ফোন করে তারা । অপহরণকারীরা প্রথমে ৫০ লক্ষ টাকাও দাবি করে। পরে দর কষাকষিতে তা ১০ লক্ষে নামে। এই দরাদরির মাঝেই ব্যবসায়ীর স্ত্রী রশিদা বিবি ভাঙড় থানায় অভিযোগ জানান। নানা সূত্র মারফত খবর পেয়ে নিউটাউন এলাকা থেকে রহমতকে উদ্ধার করা হয়। একইসঙ্গে  গ্রেফতারও করা হয় ফিরোজকে। যদিও পরে ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করা হয়। তবে এই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয় ওই সিভিক কর্মীকে (Civic Volunteer)। বারুইপুর মহকুমা আদালতে তোলা হলে চারদিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেয়। ধৃত ওই ব্যক্তির নাম ফিরোজ মিদ্যা। তিনি কাশীপুর থানার সিভিক ভলান্টিয়ার । ভাঙড় থানার পুলিশ ধৃতকে জেরা করে নতুন কোনও তথ্যের খোঁজে।

    ধৃত সিভিকের বিরুদ্ধে আর কী কী অভিযোগ রয়েছে?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভাঙড় থানার শাঁকশহর এলাকার বাসিন্দা রহমত মোল্লার সঙ্গে ব্যবসায়িক লেনদেন ছিল সিভিক (Civic Volunteer) ফিরোজের। পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার পুলিশের স্টিকার লাগানো চারচাকা গাড়ি করে এলাকায় ঘুরে বেড়াতেন। এমনকী অভিযোগ, সম্প্রতি কলকাতা পুলিশের আওতায় ভাঙড় থানা আসার পরই সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগের জন্য ফর্ম পর্যন্ত ছাপান। যদিও এই সব অভিযোগ খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Metro: ষষ্ঠীতেই রেকর্ড! বড় বড় পুজোকেও পিছনে ফেলে দিচ্ছে কলকাতা মেট্রো

    Kolkata Metro: ষষ্ঠীতেই রেকর্ড! বড় বড় পুজোকেও পিছনে ফেলে দিচ্ছে কলকাতা মেট্রো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর ষষ্ঠীর দিনে দর্শনার্থীদের সংখ্যা নিয়ে নজির গড়ল কলকাতা মেট্রো (Kolkata Metro) পরিষেবা। প্রায় আট লক্ষের গণ্ডি অতিক্রম করে নতুন রেকর্ড নির্মাণ করল কলকাতা মেট্রো। শুধু তাই নয়, ষষ্ঠীর আগে এই বছর তৃতীয়ার দিনই গত বছরের ষষ্ঠীর ভিড়কে অতিক্রম করে গিয়েছে বলে জানা গেছে। পুজোতে সড়ক পথে ব্যাপক যানজট হয়। আর তাই অল্প সময়ে পুজো পরিক্রমা করতে মেট্রোকে অধিক পছন্দ করেন দর্শনার্থীরা। অপর দিকে মেট্রোর এই ভিড়, কলকাতার বড় বড় পুজোকে পিছনে ফেলে দিচ্ছে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    রাত বাড়লেই জনপ্লাবন (Kolkata Metro)

    দুর্গাপুজোর প্রতিমা, প্যান্ডেল এবং মণ্ডপ দর্শনে লোকে লোকারণ্য কলকাতা শহর। প্রত্যেক দিন প্রত্যেক দিনের রেকর্ডকে অতিক্রম করে যাচ্ছে জনপ্লাবনে। ভিড়ে পরিপূর্ণ সড়ক পথ পেরিয়ে মণ্ডপে মণ্ডপে গিয়ে ঠাকুর দেখা অত্যন্ত সময় সাপেক্ষ ব্যাপার। তাই মেট্রোকে (Kolkata Metro) ভরসা করছেন দর্শনার্থীরা। আর এর ফলে মেট্রোও জনালোকে পরিপূর্ণ হচ্ছে। সূত্রের খবর, দ্বিতীয়া থেকেই ভিড় বাড়ছে। তবে ক্রমেই তৃতীয়া, চতুর্থী হয়ে পঞ্চমীতে সব রেকর্ড ভেঙে যায়। মহাপঞ্চমীর দিনে রাতে, নর্থ-সাউথ মেট্রো করিডরে মোট মানুষ যাতায়াত করেন ৭ লক্ষ ৯২ হাজার ৬০ জন। কিন্তু মহাষষ্ঠীর দিনে এই ভিড় আরও একধাপ এগিয়ে গিয়ে দাঁড়ায় ৮ লক্ষের অধিক।

    গত বছর ষষ্ঠীর দিনে মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, ভিড় হয়েছিল সাত লক্ষের বেশি। ২০২২ সালের ১ অক্টোবর মোট যাত্রীর সংখ্যা ছিল ৭ লক্ষ ২৪ হাজার ৯০০ জন। এই বছর তৃতীয়ার দিন মেট্রোতে ভিড় হয় ৭ লক্ষ ৬ হাজার ৬৫৭ জন। রোজ মোট ট্রেন চলেছে ২৮৮ টি করে। দমদম থেকে সবথেকে বেশি ৮০ হাজার ৩৬২ জন যাত্রী মেট্রোতে চেপেছেন। এরপর এসপ্ল্যনেডে যাত্রীর সংখ্যা ছিল ৬৩ হাজার ১৮৯ জন যাত্রী, কালীঘাট থেকে যাত্রীর সংখ্যা ছিল ৬৩ হাজার ৪৭ জন এবং শোভাবাজার সুতানুটিতে ছিল ৫০ হাজার ৩০১ জন যাত্রী। কলকাতায় ঠাকুর দেখতে আসা দর্শনার্থীদের জন্য মেট্রো রাতভর পরিষেবা দেবে বলে জানিয়েছে।

    পুজোতে মেট্রোর ভূমিকা

    পুজোতে দর্শনার্থীদের কথা মাথায় রেখে মেট্রো কলকাতা (Kolkata Metro) এবার নবমীর রাত পর্যন্ত পরিষেবা দেবে বলে জানিয়েছে। ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর পরিষেবা সপ্তমী, অষ্টমী, নবমী পর্যন্ত পাওয়া যাবে বলে জানা গেছে। এই ব্যাপক ভিড় সামাল দিতে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে কলকাতা মেট্রো। ইতিমধ্যে সকল মেট্রো কর্মীদের ছুটি বাতিল ঘোষণা করছে মেট্রো। এছাড়াও পুজোর কেনাকাটা করার জন্য পুজোর আগে ১৫ অক্টোবর থেকে স্পেশাল মেট্রো চলছে বলে জানিয়েছে মেট্রো।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘মা কালীর অভিশাপ’, মহুয়াকে আক্রমণ করে কেন একথা বললেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ‘মা কালীর অভিশাপ’, মহুয়াকে আক্রমণ করে কেন একথা বললেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ষষ্ঠীতে নন্দীগ্রামে পুজো উদ্বোধনে এসে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) নিশানায় কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তৃণমূল সাংসদকে এথিক্স কমিটি ডাকার বিষয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু বলেন, ‘লোকসভার এথিক্স কমিটি দ্রুত কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করুক। আর্থিক দুর্নীতি নিয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হোক। মা কালীর অভিশাপ পড়েছে।’ এর আগে তৃণমূল সাংসদ মহুয়া বলেছিলেন, মা কালী মদ আর সিগারেট খায়। বিরোধী দলনেতা বলেন, ‘প্রমাণ হয়ে গিয়েছে মা কালী বা সনাতনী দেব দেবীদের নিয়ে মন্তব্য করলে তার ফল পর জন্মে নয়, এই জন্মেই ভোগ করতে হয়।’ প্রসঙ্গত, লোকসভায় আদানি গোষ্ঠীকে নিয়ে প্রশ্ন তোলার অভিযোগ ওঠে কৃষ্ণনগরের সাংসদের বিরুদ্ধে। ব্যবসায়ী হিরানন্দানির থেকে আর্থিক সুবিধা নেওয়ার অভিযোগে জাতীয় রাজনীতিতে বিদ্ধ মহুয়া। কৃষ্ণনগরের সাংসদের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই অভিযোগ জমা পড়েছে লোকসভা স্পিকারের কাছে। সেই মহুয়া মৈত্রকে আক্রমণ করলেন বিরোধী দলনেতা।

    নাম না করে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari)

    নন্দীগ্রাম প্রসঙ্গ টেনে মুখ্যমন্ত্রীর নাম না করে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, গ্রামের প্রান্তিক এলাকায় কেউ যায় না। আমি সেই সমস্ত এলাকায় যাচ্ছি। পুজোর উদ্বোধন করছি। এলাকার মানুষের সঙ্গে শারদীয়ার শুভেচ্ছা বিনিময় করছি। নন্দীগ্রামে ৪৮ টি পুজোর মধ্যে আমি ৪৭ টি উদ্বোধনের ডাক পেয়েছি। কিন্তু সব গুলো হয়তো যেতে পারব না তবে তাদের পাশে থাকব। ‘ভুলতে পারি নিজের নাম ভুলবো নাকো নন্দীগ্রাম। শাসকদলের এর মধ্যে এই মন্তব্য দুর্গা পুজোয় ঘুরে গেল বলে মনে করা হচ্ছে।

    রেশন দুর্নীতি নিয়ে প্ৰাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে কী বললেন শুভেন্দু?

    বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘ওকে বাতেলা মারতে হবে না। নোট বন্দির সময় ৪ কোটি টাকা বদলে ছিল তার জবাব দিক আগে। মেয়ের জন্মদিনে স্করপিও গাড়ি উপহার, এত টাকা কথায় ছিল। আগে ছেঁড়া প্যান্ট পরে ঘুরে বেড়াতো। এখন ও কয়েকশ কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। এখন এই সব বলে লাভ নেই।’ প্রসঙ্গত, প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বৃহস্পতিবার ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছিলেন, ‘রাজনীতির মধ্যে পরিবারকে টেনে নিয়ে আসে সেই রাজনীতিতে আমি বিশ্বাস করি না। আজ যে উপরে কাল সে নীচে।’ তাঁর এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতেই বিরোধী দলনেতার এই আক্রমণ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: পুজোর মধ্যেই নির্দল প্রার্থীর স্বামীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন, পুলিশ কী করছে?

    Murshidabad: পুজোর মধ্যেই নির্দল প্রার্থীর স্বামীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন, পুলিশ কী করছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বোধনের রাতেই বিষাদের সুর। গ্রাপ পঞ্চায়েতের এক নির্দল প্রার্থীর স্বামীকে গুলি করে খুন করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দির নতুনগ্রাম এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম পাওয়ার হোসেন(৩৫)। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Murshidabad)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পাওয়ারের স্ত্রী নার্সিদা খাতুন এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) কান্দির নতুনগ্রামে নির্দল হয়ে ভোটে লড়েছিলেন। তবে শেষ পর্যন্ত ভোটে জিততে পারেননি। শুক্রবার রাতে নার্সিদার স্বামী পাওয়ারসাহেব পাড়ার একটি মাচায় বসেছিলেন। সেই সময়েই একদল দুষ্কৃতী এসে হামলা চালায় পাওয়ারের উপরে। পঞ্চায়েত প্রার্থীর স্বামীকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। হামলার পরই গুলিবিদ্ধ হয়ে লুটিয়ে পড়েন তিনি। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তাঁর। সঙ্গে সঙ্গে খবর যায় পুলিশের কাছে। কান্দি থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দেহ উদ্ধার করে। যদিও কে বা কারা এই হামলা চালিয়েছে, সেই বিষয়টি এখনও স্পষ্ট নয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য কান্দি মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে,ওই পরিবার কোনও একটি নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত ছিল না। অতীতে একাধিক রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা ছিল। এরপর এবারের পঞ্চায়েত ভোটে নির্দল প্রার্থী হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন।

    নির্দল প্রার্থীর কী বক্তব্য?

    নির্দল প্রার্থী নার্সিদা খাতুন বলেন, সন্ধে সাতটার সময়েও আমার সঙ্গে স্বামীর ফোনে কথা হয়েছে। মাচায় বসে মিটিং করছিল। আধ ঘণ্টা পর ও ফোন করার কথা বলেছিল। তারপর আর ফোন এল না। পরে, প্রতিবেশীর কাছে ওকে খুন করার বিষয়টি জানতে পারলাম। কিন্তু, ওর সেরকম শত্রু ছিল না। পুলিশ প্রশাসনের কাছে আবেদন, আমার স্বামীর হত্যাকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share