Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • North 24 Parganas: খোদ খাদ্যমন্ত্রীর জেলায় চলছে রেশনে কারচুপি! হুঁশ নেই প্রশাসনের, তীব্র আক্রমণ বিজেপির

    North 24 Parganas: খোদ খাদ্যমন্ত্রীর জেলায় চলছে রেশনে কারচুপি! হুঁশ নেই প্রশাসনের, তীব্র আক্রমণ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি রাজ্যের রেশন দোকানের ডিলারদের বিরুদ্ধে রেশনে কারচুপি করার অভিযোগ উঠছে। অনেক রেশন ডিলার, গ্রাহকদের রেশন সামগ্রিক বদলে সামান্য কিছু টাকা দিয়ে, মূল সামগ্রী বাজারে চড়া দামে বিক্রি করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। রেশনের বদলে নগদ টাকা, ভাবাই যায় না! অবাস্তব লাগলেও বাস্তবে এমনই ঘটনা ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনা জেলার সদর শহর বারাসতে (North 24 Parganas)। এই কারচুপিকে চোরাকারবার বলে তীব্র আক্রমণ করেছে বিজেপি। স্বয়ং তৃণমূলের খাদ্যমন্ত্রীর জেলায় যদি এই ঘটনা ঘটে, বাকি রাজ্যজুড়ে কী চলছে! বলে আঙুল তুলেছে বিজেপি। উল্লেখ্য করোনা কালেও তৃণমূলের নেতারা রেশনের চাল চুরি করেছেন বলে বিরোধীরা অভিযোগ তুলেছিল।

    রেশন দোকানের মালিক কে (North 24 Parganas)?

    বারাসত (North 24 Parganas) পৌরসভার ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের নতুন পুকুর এলাকায় ন্যায্যমূল্যের রেশন দোকান রয়েছে সুজয় কুমার রায়ের। দোকানে ঢোকার মুখে সাইনবোর্ডে তা জ্বলজ্বল করছে। এই সাইনবোর্ডের পাশে আরও একটি সাইনবোর্ড লক্ষ্য করা গিয়েছে। যেটি আবার অনিমা রানি দাস নামে এক রেশন ডিলারের। অভিযোগ, বকলমে সেটিও ওই রেশন দোকানকে চালাচ্ছেন সুজয় কুমার। যা সম্পূর্ণ বেআইনি বলেই অভিযোগ করছেন এলাকাবাসী। নগদ টাকা দেওয়ার বিষয়টি নিয়েও সরব হয়েছেন এলাকার গ্রাহকরা। রেশনে কারচুপি ঠেকাতে ইতিমধ্যেই রাজ্যের খাদ্য দফতর প্রতিটি রেশন দোকানে ডিজিটাল পদ্ধতি চালু হয়েছে। অর্থাৎ, বায়োমেট্রিক ছাড়া কোনও গ্রাহকই এখন থেকে আর রেশন সামগ্রী নিতে পারবেন না। এছাড়াও ‘দুয়ারে রেশন’-ও চালু হয়েছে কিন্তু, তারপরও অভিযোগ রেশন ডিলারদের একাংশের বিরুদ্ধে। যা স্পষ্টত দেখা গেল বারাসতে এই রেশন দোকানে।

    কীভাবে চলছে এই কারবার

    যে রেশন সামগ্রী গ্রাহকদের হাতে তুলে দেওয়ার কথা, সেই সামগ্রী দোকানে মজুত করে রাখা হচ্ছে। আর তার বদলে সামান্য নগদ টাকা দেওয়া হচ্ছে গ্রাহকদের। এমনই অভিযোগ উঠেছে রেশন ডিলার (North 24 Parganas) সুজয় কুমার রায়ের বিরুদ্ধে। আর যিনি, রেশন দোকানে বসে এই বেআইনি কারবার চালাচ্ছেন, তিনি আর কেউ নন, রেশন ডিলারের স্ত্রী সুজাতা রায়। তবে প্রথম নয়, দিনের পর দিন এই অনৈতিক কাজকর্ম অনেকদিন ধরে এলাকায় করছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন এলাকার মানুষ।

    কিভাবে এই কারবার চালাচ্ছেন রেশন ডিলারের স্ত্রী! জানা গিয়েছে, প্রথমে তিনি গ্রাহকের রেশন কার্ড জমা নিচ্ছেন। এরপর ক্যালকুলেটরে হিসাব করে নেওয়া হচ্ছে ওই গ্রাহকের রেশন সামগ্রীর পরিমাণ এবং বিক্রির মূল্য। সেই পরিমাপ মতো নগদ টাকা তুলে দেওয়া হচ্ছে গ্রাহকের হাতে। সবটাই চলছিল প্রকাশ্যে! ক্যামেরায় সেই ছবি ধরা পড়তেই সুর নরম করতে শুরু করে দেন রেশন ডিলারের স্ত্রী। পরে সংবাদমাধ্যমের চাপে বেআইনি কারবারের কথা স্বীকার করে নেন তিনি। এই ছবি প্রকাশ্যে আসতেই কিছুক্ষণের মধ্যে রেশন দোকান বন্ধ করে সেখান থেকে পালিয়ে যান সকলে।

    খাদ্যমন্ত্রীর বক্তব্য

    অন্যদিকে বিষয়টি নিয়ে রাজ্যের খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ (North 24 Parganas) বলেন, “ঘটনাটি আমার কানে এসেছে। তদন্ত করে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তারপরেও বলব, সাধারণ মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে। রেশনের বদলে কেন টাকা নিতে যাবেন! তার মানে তো অন্যায় কাজে তাঁরাও উৎসাহ জোগাচ্ছেন। মুখ্যমন্ত্রী যে উদ্দেশ্যে বিনামূল্যে রেশন ব্যবস্থা চালু করেছেন সেই উদ্দেশ্যই তো সফল হবে না। এটা আমাদের সকলের মাথায় রাখতে হবে।

    বিজেপির বক্তব্য

    অন্যদিকে তৃণমূল সরকারকে নিশানা করেছে গেরুয়া শিবির। এই বিষয়ে স্থানীয় (North 24 Parganas) বিজেপির যুব মোর্চার জেলা নেতা দেবাশিষ সরকার বলেন, “সরষের মধ্যেই যদি ভূত থাকে তাহলে সেই ভূত তাড়াবেন কীভাবে? তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে সমস্ত স্তরেই দুর্নীতির বাসা বেঁধেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: শিশিরের ভোটে খেজুরিতে স্থায়ী সমিতি গঠন করল বিজেপি, তীব্র উচ্ছ্বাস কর্মীদের

    Purba Medinipur: শিশিরের ভোটে খেজুরিতে স্থায়ী সমিতি গঠন করল বিজেপি, তীব্র উচ্ছ্বাস কর্মীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংসদ শিশির অধিকারীর ভোটেই খেজুরিতে (Purba Medinipur) পঞ্চায়েতের স্থায়ী সমিতি অবশেষে গঠন করল বিজেপি। তিনি বলেন, “খেজুরির গ্রাম উন্নয়নের পক্ষে এই ভোট”। উল্লেখ্য গত ৫ সেপ্টেম্বর পঞ্চায়েতের স্থায়ী সমিতি গঠনকে কেন্দ্র করে, শাসক দলের দৌরাত্ম্যে উত্তাল হয়ে উঠেছিল খেজুরির বিডিও অফিস। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা ব্যাপক বোমাবাজি করে বলে অভিযোগ ওঠে। সাংসদ শিশিরবাবু সেই দিন ভোট দিতে গেলে, রাস্তায় যাওয়ার পথে, তাঁর গাড়িতে ইট ছোড়ে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। তারপর থেকেই ঘটনায় তীব্র রাজনৈতিক তোলপাড় শুরু হয়।

    বিজেপি কীভাবে গঠন করল স্থায়ী সমিতি (Purba Medinipur)?

    তৃণমূল কংগ্রেস হিংসার আশ্রয় নিয়েও শেষ পর্যন্ত বিজেপিকে আটকানো গেল না। খেজুরি ২ (Purba Medinipur) পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতি দখল করল বিজেপি। গতকাল বুধবার, তমলুকের নিমতৌড়ি এলাকায় অবস্থিত জেলা শাসকের দফতর ব্যাপক নিরাপত্তা ছিল পুলিশের। অফিসের ৫০০ মিটার এলাকায় জারি ছিল ১৪৪, প্রচুর পুলিশ মোয়াতেন করা হয়েছিল। খেজুরি ২ পঞ্চায়েতের ১৫ জন সদস্য জেলা শাসকের অফিসে আসেন। এরমধ্যে আটজন তৃণমূলের এবং সাতজন ছিলেন বিজেপির সদস্য। সেই সঙ্গে পঞ্চায়েত প্রধান, বিধায়ক এবং সাংসদ মিলিয়ে মোট ২৪ জন ভোট দাতা উপস্থিত হন। ভোটের পরে স্থায়ী সমিতি গঠনে বিজেপি জয়ী হয় বলে জানা গেছে। উল্লেখ্য পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর্ব থেকেই খেজুরি বেশ উত্তপ্ত ছিল। পঞ্চায়েত নির্বাচনে ১৫ আসনের মধ্যে ৯ টি বিজেপি এবং ৬ টি তৃণমূল পায়। বোর্ড গঠনের সময় বিজেপির মণ্ডল সভাপতি এবং আরও এক বিজেপি সদস্য তৃণমূলে যোগদান করেন। এরপরেই শাসক-বিরোধীর মধ্যে শুরু হয় তীব্র রাজনৈতিক উত্তেজনা। ভোট পর্ব স্থগিত হয়ে যায়। মামলা পৌঁছায় হাইকোর্টে। এরপর আদালতের নির্দেশের পর গতকাল বুধবার স্থায়ী সমিতি গঠন হয়।

    সাংসদের বক্তব্য

    কাঁথি (Purba Medinipur) লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ শিশির অধিকারী বলেন, “ আমার ভোট উন্নয়নের পক্ষে ছিল। দলের কোন হুইপ থাকলে আমাকে দল জানায় নি। যাঁরা উন্নয়ন করবে তাঁদের পক্ষেই আমি ভোট দিয়েছি। তবে কেউ কেউ ব্যক্তিগত ভাবে আমার ভোট আশা করতে পারেন, কিন্তু তাতে আমার কিছু করার নেই।”

    তৃণমূলের বক্তব্য

    স্থানীয় (Purba Medinipur) তৃণমূল নেতা অসিত মণ্ডল বলেন, “ নয়টি স্থায়ী সমিতি গঠনের জন্য ২৪ জন ভোটারের মধ্যে বিজেপি পেয়েছে ১৩ এবং তৃণমূল পেয়েছে ১১। আজ শিশিরবাবু তৃণমূলকে ভোট না দিয়ে বিজেপিকে দিয়েছেন। আর এরফলেই বিজেপির জয় নিশ্চিত হয়েছে। কে কাকে ভোট দিয়েছে আমরা সবই দেখেছি।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Raiganj: পুকুর দুর্নীতিকাণ্ডে অভিযুক্ত মন্ত্রীর স্ত্রী, সরকারি তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন গ্রামবাসীদের

    Raiganj: পুকুর দুর্নীতিকাণ্ডে অভিযুক্ত মন্ত্রীর স্ত্রী, সরকারি তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন গ্রামবাসীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুকুর খননকাণ্ডে লক্ষ লক্ষ টাকার দুর্নীতির অভিযোগে ওঠে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী সত্যজিৎ বর্মনের স্ত্রী জ্যেৎস্না রানী বর্মনের বিরুদ্ধে। ঘটনার সময় তিনি রায়গঞ্জ (Raiganj) ব্লকের ২ নং জগদীশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ছিলেন। সেই ঘটনার তদন্তে এসে গ্রামবাসীদের বিক্ষোভের মুখে তদন্তকারি অফিসাররা। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জ ব্লকের-২ নং জগদীশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খাঁড়ি সরিয়াবাদ এলাকায়।

    সরকারি আধিকারিকদের কেন ঘেরাও করলেন গ্রামবাসীরা? (Raiganj)

    পুকুর খনন দুর্নীতি মামলায় জেলা প্রশাসনের এমজিএনআরইজিএ বিভাগের তদন্তকারি টিমকে আটকে রেখে বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসীরা। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, রায়গঞ্জ (Raiganj) ব্লকের ২ নং জগদীশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খাঁড়ি সরিয়াবাদ এলাকায় পুকুর দুর্নীতি  মামলার তদন্তে শুরু থেকেই গাফিলতি হয়েছে। প্রকৃত তদন্ত হচ্ছে না। নির্দিষ্ট পথে না গিয়ে এলোমেলোভাবে তদন্ত করা হচ্ছে বলে অভিযোগ। এই মামলার মূল অভিযোগকারী আজগর আলি বলেন, একাধিকবার পুকুর দুর্নীতি মামলায় পরিদর্শনে এসেছেন সরকারি আধিকারিকরা। কিন্তু, তারা প্রকৃত জায়গায় না গিয়ে অন্যস্থান পরিদর্শন করছেন। গত বেশ কয়েকদিন আগেও একই অভিযোগে তদন্তকারি টিমকে আটকে রাখা হয়েছিল ওই এলাকায়। আজগরবাবু আরও বলেন, সম্প্রতি একটি নোটিশ জারি করেছে প্রশাসন। পঞ্চায়েত সেই নোটিশ পাঠিয়েছে কশেকজন গ্রামবাসীর বাড়িতে। যেখানেও গাফিলতি রয়েছে, যাদের আদতে কোনও পুকুরই নেই তাদের কাছে এই নোটিশে পুকুরের মালিক হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে।

    পঞ্চায়েতের নোটিশ প্রসঙ্গে কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা?

    শেখ আজিজুল নামে এক গ্রামবাসী বলেন, পঞ্চায়েত থেকে আমার কাছে নোটিশ এসেছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে আমার বাবার নামে পুকুর রয়েছে। কিন্তু, আদতে আমাদেই কোনও পুকুরই নেই। পাশাপাশি এলাকায় তদন্তের জন্য সরকারি আধিকারিকরা এলেও আমাদের সঙ্গে  কোনওরকম সাক্ষাৎ করেনি বলে অভিযোগ। সেকারণে আমাদের আধিকারিকদের আটকে বিক্ষোভ দেখান। একই অভিযোগ আইনুদ্দিন নামে অপর এক গ্রামবাসীর। তিনি বলেন, পঞ্চায়েত থেকে নোটিশ পাঠিয়ে বলা হয় সকাল ১১ টায় তদন্ত করতে আসবেন সরকারি আধিকারিকরা। কিন্তু, কেউ আসেনি। পাশাপাশি আমার নামে পুকুর দেখানো হলেও আদতে আমার জমিতে কোনও পুকুরই নেই বলে। যদিও এবিষয়ে মন্তব্য করতে নারাজ তদন্তকারি অফিসাররা।

    পুকুর খননকাণ্ডে কত টাকার দুর্নীতি হয়েছে জানেন?

    প্রসঙ্গত, রায়গঞ্জ (Raiganj) ব্লকের ২ নং জগদীশপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের খাঁড়ি সরিয়াবাদ এলাকায় ২১ টি পুকুর খননের প্রকল্প ঘিরে ঝামেলার সূত্রপাত। অভিযোগ ওঠে তৎকালীন প্রধান ও বর্তমান শিক্ষাপ্রতিমন্ত্রী সত্যজিৎ বর্মনের স্ত্রী জ্যেৎস্না রানী বর্মনের বিরুদ্ধে। খাতায় কলমে ২১ টি পুকুর খনন কার্য সম্পন্ন দেখিয়ে প্রায় ২৮ লক্ষ টাকা আত্মসাৎ করা হয় বলে অভিযোগ। এই বিষয়ে বর্তমানে কলকাতা হাইকোর্টে মামলাও চলছে। সেই মামলার প্রক্ষিতেই এদিন তদন্তে আসেন আধিকারিকরা। তদন্তে চূড়ান্ত গাফিলতি হচ্ছে বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ISRO: সামান্য ঠিকাকর্মী থেকে ইসরোর বিজ্ঞানী রাজীব, কতটা কষ্টের ছিল যাত্রাটা?

    ISRO: সামান্য ঠিকাকর্মী থেকে ইসরোর বিজ্ঞানী রাজীব, কতটা কষ্টের ছিল যাত্রাটা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন হার না মানার লড়াই। শত বাধা ও আর্থিক প্রতিকূলতাকে জয় করে আগরপাড়ার রাজীব সাহা আজ ইসরোর (ISRO) বিজ্ঞানী। চন্দ্রযান-৩ তৈরিতেও তিনি অন্যতম ভূমিকা পালন করেছেন। চন্দ্রযান-৩ সফল উৎক্ষেপন হওয়ার পর অন্যান্য ভারতীয়দের মতো আগরপাড়ার মানুষও বেশি গর্বিত হন। কারণ, এই এলাকার ছেলে রাজীববাবু চন্দ্রযান-৩ উৎক্ষেপণে সরাসরি অংশীদার ছিলেন। সম্প্রতি তিনি আগরপাড়ার বাড়িতে এসেছিলেন। নিজের স্কুল তাকে সংবর্ধনা দেন। নিজের ছোটবেলার স্কুলের শিক্ষকদের কাছে সংবর্ধনা পেয়ে কার্যত আপ্লুত হয়ে পড়েন ইসরোর এই বিজ্ঞানী।

    ইসরোর (ISRO) বিজ্ঞানী হওয়ার আগে রাজীববাবু কী করতেন জানেন?

    পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজীববাবু ছোটবেলায় আগরপাড়া নেতাজি শিক্ষায়তনে পড়াশুনা করেছেন। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে স্কুল পড়ুয়াদের সামনে তার জীবনের নানা ঘাত প্রতিঘাত এবং জীবন সংগ্রামের কথা তিনি তুলে ধরেন। জানা গিয়েছে, নেতাজি শিক্ষায়তনে ক্লাস সিক্সে পড়ার সময় দুর্ঘটনায় তাঁর পায়ে চোট লাগে। ভুল চিকিৎসার জন্য তাঁর পা বাদ চলে যাচ্ছিল। কামারহাটি ইএসআই হাসপাতালে তিনি ছয় মাস ভর্তি ছিলেন। পায়ে ইনফেকশন এতটাই বেশি হয়ে গিয়েছিল যে তার বেঁচে থাকারই কথা ছিল না। তবে, চিকিৎসকদের তৎপরতায় তিনি প্রাণ ফিরে পান। ছমাস স্কুল কামাই করলেও স্কুলের শিক্ষকরা তাঁর পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ক্লাস সিক্সে ফাইনাল পরীক্ষায় তিনি ভালো ফলও করেছিলেন। বাবা প্রাইভেট কোম্পানিতে কাজ করতেন। সেই কাজও একদিন চলে যায়। ফলে, চরম আর্থিক অনটনে রাজীববাবুর প্রায় পড়াশুনা বন্ধ হয়ে যেতে বসেছিল। পরে, বাবা সরস্বতী প্রেসে ঠিকাকর্মী হিসেবে কাজ পান। সেখানে বাবার সঙ্গে তিনিও ঠিকাকর্মী হিসেবে কাজ করেছেন কিছুদিনের জন্য। সেখানে দৈনিক ৩০ টাকা করে রোজগার ছিল তাঁর। তাতে পড়াশুনার খরচ তিনি চালিয়ে নিতেন।  মাধ্যমিকে স্কুলের মধ্যে তিনি প্রথম হন। উচ্চ মাধ্যমিকে ভাল রেজাল্ট করেন তিনি। আর্থিক অবস্থা ভালো না থাকায় তিনি জয়েন্ট এন্ট্রাস পরীক্ষায় বসতে পারেননি। তাই, উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর রামকৃষ্ণ মিশন থেকে  তিনি পলিটেকনিক পাশ করেছিলেন। পরে, সাত হাজার টাকা বেতনের একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে তিনি কাজ পান। কিন্তু, সেই টাকায় সংসারে কোনও কাজেই আসছিল না। চাকরির পাশাপাশি তিনি ফের পড়াশুনা শুরু করেন। পরীক্ষা দিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি বিটেক করার সুযোগ পান। পাস করে তিনি একটি ভাল চাকরির সুযোগ পান। সেখানে বছরে ১৮ লক্ষ টাকা তাঁর বেতন ছিল। সেখানে কিছুদিন চাকরি করার পরও সেই চাকরিও তিনি ছেড়ে দেন। বাড়িতে এসে দাদার গ্যারেজে কিছুদিন তিনি কাজ করেছেন। সময়ের ফাঁকে ফাঁকে তিনি চাকরি পাওয়ার জন্য পড়াশুনা চালিয়ে গিয়েছেন। কেন্দ্রীয় স্তরে একাধিক চাকরির পরীক্ষায় তিনি বসেন। পরে, ইসরাতো (ISRO) কাজ করার জন্য তিনি পরীক্ষায় বসেন। সেবার ইসরোতে সর্বভারতীয় স্তরে ৩০ জনকে নেওয়ার কথা ছিল। সর্বভারতীয় স্তরে তিনি ২১ স্থান পেয়েছিলেন।

    কী বললেন রাজীব?

    রাজীববাবু বলেন, ছোট থেকেই আমার জীবনে অনেক বাধা এসেছে। কিন্তু, মনের মধ্যে একটা ইচ্ছে ছিল বড় কিছু করার। তাই সব সময়ের জন্য ভালো কিছু করার চেষ্টাই করে গিয়েছি। আর মন দিয়ে যদি কোনওদিন কেউ কিছু চায় ভগবানও তা পেতে সাহায্য করে।  আমি আমার জীবন সংগ্রাম দিয়ে যে সাফল্য পেয়েছি এটাই জ্বলন্ত প্রমাণ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: রাত ১০টার পরে হস্টেলে ঢোকা যাবে না, নয়া নির্দেশিকা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে

    Jadavpur University: রাত ১০টার পরে হস্টেলে ঢোকা যাবে না, নয়া নির্দেশিকা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) লাগু হল নয়া নিয়মবিধি। বিশ্ববিদ্যালয়ের হস্টেলে রাত দশটার পরে আর কেউই ঢুকতে পারবেন না। এই সময়ের মধ্যে হস্টেলের ছাত্র আবাসিকদের চলে আসতে হবে এবং যাঁরা বাইরে থাকবেন তাঁরাও সেদিন আর হস্টেলে ঢুকতে পারবেন না। রাত দশটার পরে হস্টেলের মূল দরজা বন্ধ করে দেওয়া হবে এবং ৮ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে এই দরজা। এমনটাই জানানো হয়েছে নয়া নির্দেশিকায়।

    ডিন অফ স্টুডেন্টস-এর নয়া নির্দেশিকা

    বুধবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) ডিন অফ স্টুডেন্ট একটি নয়া নির্দেশিকা জারি করেন। সেখানে বলা হয়, হস্টেলের কোনও আবাসিক রাত দশটার পর হস্টেলের বাইরে থাকতে পারবেন না, কোনও কারণে হস্টেলে থাকতে না পারলে আগে থেকে তাঁকে হস্টেল সুপারিনডেন্টের অনুমতিও নিতে হবে। হস্টেলে ভর্তির সময়ই একটি নিয়মের তালিকা প্রত্যেক ছাত্র-ছাত্রীকে দেওয়া হয় সেই তালিকাই সকলকে মেনে চলতে হবে বলেও জানিয়েছেন ডিন অফ স্টুডেন্ট। পাশাপাশি হস্টেলের দায়িত্বে থাকা নিরাপত্তারক্ষীদেরকেও এই নিয়ম কঠোরভাবে মেনে চলতে হবে। এর পাশাপাশি হস্টেলের সমস্ত আবাসিকদের নিজেদের সঙ্গে পরিচয় পত্র রাখতে হবে। যখনই বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষ তা দেখতে চাইবে তা দেখাতে হবে। আগে যেমন হতো, বহিরাগতরা যেকোনও সময় হোস্টেলে আসত আড্ডা দিতে, এমনটা আর হবে না। সেখানেও কড়াকড়ি হতে চলেছে। আবাসিকদের সঙ্গে বাইরের কেউ দেখা করতে এলে সরাসরি হস্টেলে ঢুকতে পারবেন না। আগে তাঁকে ভিজিটার রুমে বসে থাকতেহবে। এরই সঙ্গে যাঁরা দেখা করতে আসবেন তাঁদের নাম ঠিকানা এবং মোবাইল নম্বর নথিভুক্ত করে রাখবে হস্টেলের নিরাপত্তা রক্ষীরা।

    চলতি বছরের ৯ অগাস্ট র‌্যাগিং-এর কারণে মৃত্যু হয় এক ছাত্রের

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৯ অগাস্ট মেন হোস্টেলে তিন তলা থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রের। অভিযোগ হস্টেলে র‌্যাগিং-এর নামে শারীরিক এবং মানসিকভাবে অত্যাচার চালানো হয় ওই ছাত্রের উপর। এক্ষেত্রে নাম উঠে আসে কয়েকজন বহিরাগতর, যাঁরা প্রাক্তনী হিসেবে ওই হস্টেলে থাকছিলেন। পুলিশ এই ঘটনায় ১৩ জনকে গ্রেফতার করে, যাঁদের মধ্যে একজন জামিন পেয়েছে। এরপর থেকেই নড়ে চড়ে বসে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kalyani: কল্যাণী বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পড়ুয়াদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ, রণক্ষেত্র এলাকা

    Kalyani: কল্যাণী বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের পড়ুয়াদের সঙ্গে স্থানীয়দের সংঘর্ষ, রণক্ষেত্র এলাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হস্টেলের আবাসিক পড়ুয়াদের সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দাদের গন্ডগোলকে কেন্দ্র করে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল কল্যাণীর (Kalyani) উত্তর ভবানীপুর এলাকা। দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। তাতে দুপক্ষের বেশ কয়েকজন জখম হন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে কল্যাণী থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। ইতিমধ্যেই এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে পুলিশ দুজন স্থানীয় লোকজনকে আটক করে নিয়ে যায়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Kalyani)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কল্যাণীর (Kalyani) উত্তর ভবানীপুর এলাকায় নামী একটি বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। কলেজের পাশেই রয়েছে হস্টেল। গন্ডগোলের সূত্রপাত বিশ্বকর্মা পুজোর দিন থেকে। হস্টেলের পাশে থাকা স্থানীয়  বাসিন্দাদের অভিযোগ, হস্টেলের আবাসিকরা পাড়ার লোকজনদের উদ্দেশ্য করে নানা কটুক্তি করে। গালিগালাজও চলে। মেয়েদের বাড়ির বাইরে বের হওয়া সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বেশ কিছুদিন ধরে এই ঘটনা ঘটছে। বিশ্বকর্মা পুজোর পর এই ঘটনা আরও বেড়ে যায় বলে অভিযোগ। হস্টেলের আবাসিকদের সঙ্গে স্থানীয় বাসিন্দাদের বচসা হয়। পরে তা মিটেও যায়। মঙ্গলবারও পাড়ার লোকজনকে উদ্দেশ্য করে গালিগালাজ করার অভিযোগ উঠে আবাসিক ছাত্রদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনা নিয়ে পাড়ার লোকজন খুবই ক্ষুব্ধ ছিলেন। গত কয়েক দিনের গন্ডগোলের জেরে এদিন পাড়ার লোকজন দল বেঁধে হস্টেলের আবাসিকদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানান। আবাসিক ছাত্ররা হস্টেল থেকে বেরিয়ে এসে পাড়ার লোকজনের সঙ্গে প্রথমে কথা বলেন। সামান্য বিষয়কে কেন্দ্র করে দুপক্ষের মধ্যে শুরু হয় বচসা। এরপরই পরিস্থিতি ক্রমশ উত্তপ্ত হয়ে উঠে।

    হস্টেলের আবাসিকদের কী বক্তব্য?

    হস্টেলের আবাসিকদের অভিযোগ, পাড়ার লোকজন হস্টেল লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি ইট, পাথর ছুঁড়েছে। তাতে কয়েকজন জখম হয়েছে। পাশাপাশি ওরা বেশ কয়েকজন আবাসিককে কেউ মারধর করে। ঘটনা পর আমরা চরম আতঙ্কে রয়েছি।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    কল্যাণীর (Kalyani) উত্তর ভবানীপুর এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, হস্টেল থেকেই আবাসিকরা দল বেঁধে পাড়ার মধ্যে ঢুকে পড়ে। কয়েকজনের বাড়িতে ঢুকেও তারা হামলা চালিয়েছে। ইট ছুঁড়ছে। প্রতিবাদ করলেই আমাদের চড়াও হয় আবাসিক পড়ুয়ারা। ঘটনার পর এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা তৈরি হয়। বিশাল পুলিশ বাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয়। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue Death: ফের ডেঙ্গিতে মৃত্যু স্কুলছাত্রীর! রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫

    Dengue Death: ফের ডেঙ্গিতে মৃত্যু স্কুলছাত্রীর! রাজ্যে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি প্রাণ কেড়ে নিল এবার এক স্কুলছাত্রীর। সে নাবালিকা ছিল এবং দক্ষিণ দমদমের ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা ছিল বলে জানা গেছে। পড়াশুনা করত মতিঝিল গার্লস হাই স্কুলের সপ্তম শ্রেণিতে। রাজ্য জুড়ের ডেঙ্গির দাপটে শোরগোল পড়েছে। জেলায় জেলায় ডেঙ্গির দাপটে নাজেহাল অবস্থা। ইতি পূর্বে গত ১৯ সেপ্টেম্বর রানাঘাট কলেজের এক ছাত্রের মৃত্যু (Dengue Death) হয়েছিল। শুধু তাই নয়, ভাঙড়ে আরও এক ব্যক্তি প্রথমে বেলেঘাটা হাসপাতালে জ্বর নিয়ে ভর্তি হন এবং পরে ডেঙ্গির জন্য তাঁর মৃত্যু হয়। পুরসভারগুলি সঠিক সময়ে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় উঠেছে প্রশ্ন।

    ফের ডেঙ্গিতে মৃত্যু (Dengue Death)

    রাজ্যে জুড়ে ডেঙ্গির কবলে মৃত্যুর (Dengue Death) সংখ্যা দাঁড়াল এই নিয়ে মোট ৫। সূত্রে জানা গেছে, এই ছাত্রী প্রবল জ্বর নিয়ে ভিআইপি রোডের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। এরপর ডেঙ্গিজ্বরেই মৃত্যু হয় তার। উল্লেখ্য, তার ডেথ সার্টিফিকেটে মৃত্যুর কারণ হিসাবে ডেঙ্গির কথা বলা হয়েছে। এর আগেও দমদমে আরও এক জনের ডেঙ্গিতে মৃত্যু হয়েছিল বলে জানা গেছে।

    কলকাতা পুরসভার ভূমিকা

    দমদমের বিভিন্ন এলাকায় যেমন ডেঙ্গির প্রকোপ লক্ষ্য করা যাচ্ছে, সেই সঙ্গে কলকাতায়ও বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে ডেঙ্গির প্রভাব। পুরসভার পক্ষ থেকে ডেঙ্গির মোকাবেলায় ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষকে পথে নামতে দেখা গেছে। বিরোধীদের অভিযোগ, ডেঙ্গি নিয়ে এতদিন শাসক দল সাড়া না দিলেও ডেঙ্গিতে মৃত্যুর (Dengue Death) সংখ্যা ক্রমেই বৃদ্ধির কারণে প্রশাসনের উপর চাপ তৈরি হয়েছে। সামনে পুজো, তাই পুরসভার সক্রিয়তা কিছুটা হলেও চোখে পড়েছে। ৫৬ নম্বর ওয়ার্ডে কামারডাঙা রেল কলোনি মশার আঁতুড়ঘরে পরিণত হয়েছে। কাউন্সিলার স্বপ্ন সমাদ্দার ও অতীন ঘোষ এলাকা পরিদর্শনে যান। এই তৃণমূল কাউন্সিলারের দাবি, রেলের কারণে এলাকায় ডেঙ্গির প্রকোপ বৃদ্ধি পেয়েছে।

    খবু দ্রুত মিলতে পারে ডেঙ্গির ভ্যাকসিন

    ডেঙ্গির ভয়াবহতা এবং মৃত্যুর (Dengue Death) মধ্যেই সূত্রে খবর মিলছে যে ডেঙ্গির ভ্যাকসিন দ্রুত মিলতে পারে। এই বছর নভেম্বরেই হতে পারে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল। আইসিএমআর এবং প্যানাসিয়া বায়োটেক লিমিটেডের যৌথ উদ্যোগে হবে ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল। দেশের মোট ২০ টি স্থানে হবে এই প্রাথমিক ট্রায়াল। বেলেঘাটার নাইসেডে একটি কেন্দ্র হবে বলে জানা গেছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Uttar Dinajpur: দিনেরবেলায় প্রকাশ্যে তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন, গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নয়তো!

    Uttar Dinajpur: দিনেরবেলায় প্রকাশ্যে তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন, গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নয়তো!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনেদুপুরে শুটআউট। এবারে তৃণমূলের পঞ্চায়েত প্রধানকে লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি খুন করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। নিহত তৃণমূলের প্রধানের নাম মহম্মদ রাহির। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর (Uttar Dinajpur) জেলার ইসলামপুরের  পাঞ্জীপাড়া এলাকায়। ঘটনাস্থলে বিশাল পুলিশ বাহিনী। এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের কারণে খুন কিনা তা নিয়ে দলের অন্দরে চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Uttar Dinajpur)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দুপুরে উত্তর দিনাজপুরের (Uttar Dinajpur) পাঞ্জীপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান মহম্মদ রাহিরকে দলীয় এক সদস্যকে নিয়ে বাইকে করে বাড়ি যাচ্ছিলেন। পঞ্চায়েত দফতরের সামনে তাঁকে লক্ষ্য করে দুদফায় এলোপাথাড়়ি গুলি করে কয়েকজন দুষ্কৃতী। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে প্রথমে পাঞ্জীপাড়া স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। তাঁর পেটে এবং হাতে গুলি লাগে বলে প্রাথমিক ভাবে জানা গিয়েছে। তাঁর শারীরিক  অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে শিলিগুড়ির একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়। ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকাজুড়ে। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, তৃণমূলের ওই প্রধান বাইকে করে যাচ্ছিলেন। পঞ্চায়েত অফিসের সামনে দুটি বাইকে কয়েকজন দুষ্কৃতী আসে। এরপর তাঁকে লক্ষ্য করে দুষ্কৃতীরা এলোপাথাড়ি গুলি চালায়। পঞ্চায়েত অফিস থেকে তিনি ছুটে পালানোর চেষ্টা করেন। পিছনে ধাওয়া করে তাঁকে ফের গুলি চালানো হয়। এরপর তিনি মাটিতে লুটিয়ে পড়লেই দুষ্কৃতীরা পালিয়ে যান। কে বা কারা এই ঘটনা ঘটালো তা নিয়ে ধোঁয়াশা সৃষ্টি হয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্তে নেমেছে পাঞ্জীপাড়া ফাঁড়ির পুলিশ। স্থানীয় তৃণমূল নেতা শান্তি রঞ্জন মৃধা বলেন, এই ধরনের ঘটনা আমাদের এই এলাকায় এর আগে হয়নি। পঞ্চায়েত প্রধান অত্যন্ত জনপ্রিয় ছিলেন। তাঁর মতো মানুষকে এভাবে হামলার করার ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। থানায় অভিযোগ করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। আমাদের দাবি, অবিলম্বে এই ঘটনায় যে বা যারা জড়িত রয়েছে তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

    কী বললেন জেলা নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের জেলা (Uttar Dinajpur) সভাপতি কানাইয়ালাল আগরওয়াল বলেন, পরিকল্পিতভাবেই দলীয় প্রধানের উপর হামলা চালানো হয়েছে। তাঁর সঙ্গে দলের এক পঞ্চায়েত সদস্য ছিলেন। একনও হামলার কারণ স্পষ্ট নয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    কী বললেন জেলাশাসক?

    জেলাশাসক অরবিন্দ কুমার মিনা বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। ঘটনার পর পুলিশ বিষয়টি দেখছে। এখনও কী কারণে এই ঘটনা ঘটল তা বুঝতে পারছি না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jalpaiguri : ঘরে ঢুকে শিশু চুরির চেষ্টা! মশারির ভিতর যুদ্ধ করে সন্তানকে বাঁচালেন বাবা-মা

    Jalpaiguri : ঘরে ঢুকে শিশু চুরির চেষ্টা! মশারির ভিতর যুদ্ধ করে সন্তানকে বাঁচালেন বাবা-মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ঘরে ঢুকে সন্তান চুরির চেষ্টা করলে মাশারির ভেতরেই দুষ্কৃতীকে সটান লাথি মেরে ফেলে দিয়ে সন্তানকে রক্ষা করলেন মা-বাবা। এই ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়েছে জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) ধূপগুড়ি এলাকায়। কলকাতায় শিশু চুরি করে পাচার করার ঘটনার কথা প্রায় শোনা যায়। এবার উত্তরবঙ্গের শিশু চুরির ঘটনায় আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এলাকার মানুষ নিরাপত্তা নিয়ে পুলিশের দিকে আঙুল তুলছেন।

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (Jalpaiguri)?

    মঙ্গলবার গভীর রাতে বাড়ির বেড়া ভেঙে ঘরে ঢুকে পড়েছিল দুষ্কৃতী। উদ্দেশ্য ছিল বাড়ির (Jalpaiguri) শিশুকে চুরি করা! বিছানার মশারির ফাঁকে হাত ঢুকিয়ে চুপিসারে শিশুকে তুলে নেওয়ার চেষ্টা করতেই, বাবা-মায়ের সঙ্গে যুদ্ধ বাধে দুষ্কৃতীদের। মা, শিশুর কান্নার শব্দ টের পেতেই তার হাত চেপে ধরেন। এরপর বিছানা থেকে দুষ্কৃতীকে লাথি মেরে ফেলে দেন। সঙ্গে সঙ্গে বাবা মশারির ভিতর থেকে হাত বাড়িয়ে দুষ্কৃতীর মাথা চেপে ধরে প্রহার শুরু করেন। এরপর পরিস্থিতি বেগতিক বুঝে পালিয়ে যায় দুষ্কৃতী। নিজের সন্তানকে রক্ষা করে বাবা-মা এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন।

    শিশুর বাবা-মায়ের বক্তব্য

    ঘটনার কথা জানিয়ে বাবা বরুণ দাস বলেন, “মোটামুটি রাত তখন তিনটে বাজে। আমাদের গভীর ঘুমের মাধ্যেই দুষ্কৃতীরা মাটির ঘরের বেড়া ভেঙে ভিতরে ঢুকে পড়ে। এরপর আমার সন্তানকে হাত ধরে টেনে নিয়ে যেতে চাইলে, কান্নার শব্দে আমাদের ঘুম ভেঙে যায়। এরপর দুষ্কৃতীদের সঙ্গে একপ্রকার লড়াই করে আমাদের সন্তানকে রক্ষা করতে হয়। কিছুক্ষণ পরে আমাদের চিৎকারে আশেপাশের প্রতিবেশীরা ছুটে আসেন। ঘটনার কথা জানাজানি হতেই স্থানীয় পুলিশ এসে হাজির হয়। পুলিশের কাছে পরিবারের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে অভিযোগ জানানো হয়। ধূপগুড়ির স্থানীয় থানার (Jalpaiguri) পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। শিশু চুরি করতে আসা কি মূল উদ্দেশ্য ছিল? নাকি শুধু ঘরের সিঁধ কেটে কেবল চুরি করতে এসেছিল! এই বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। কিন্তু এলাকার নিরাপত্তার কথা বলে সাধারণ মানুষ পুলিশের বিরুদ্ধে তীব্র ক্ষোভ উগড়ে দেন।   

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • BGBS: শুরু হয়েছে ‘কুমিরছানা’ বিজনেস সামিট! এবারও কি কোটি কোটি টাকা কার্যত জলেই যাবে?

    BGBS: শুরু হয়েছে ‘কুমিরছানা’ বিজনেস সামিট! এবারও কি কোটি কোটি টাকা কার্যত জলেই যাবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতার মসনদে রয়েছেন নয় নয় করে ১২ বছর হয়ে গেল। সময়টা নেহাত কম নয়। শিল্প আনার নাম করে এই ক’বছরে তিনি ছ-ছটি বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট করে এলাহি আয়োজনের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা খরচ করে ফেলেছেন। বিজিবিএসের (BGBS) সপ্তম এডিশন শুরু হয়েছে কলকাতায়, চলবে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত। উল্লেখ্য, শেষ শিল্প সম্মেলনের প্রাপ্তি হিসেবে রাজ্য সরকার জানিয়েছিল, মউ, লেটার অফ ইনটেন্টস (এলওআই) এবং এক্সপ্রেশনস অফ ইন্টারেস্ট (ইওআই) যা এসেছে, তার সংখ্যা ১৩৭, বিনিয়োগ প্রস্তাবের পরিমাণ ৩ লক্ষ ৪২ হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা। এই পরিমাণ বিনিয়োগ থেকে চাকরি হতে পারে ৪০ লক্ষের। যদিও এই সময়ের মধ্যে কী হয়েছে, তা জানার সৌভাগ্য বাংলার মানুষের হয়নি। বড় কোনও শিল্প হয়েছে, তা দেখারও ভাগ্য কারও হয়নি।

    রোজগারের আশায় ভিন রাজ্যে

    বাস্তব ঘটনা হল, কী হতে চলেছে, তা ঢাকঢোল পিটিয়ে ঘোষণা করা হয়। অন্যদিকে বাংলার মানুষ জানেনই না, এরপর রাজ্যে সত্যিকারের কত শিল্প এসেছে, বাস্তবে কত শত কোটি টাকার বিনিয়োগ হয়েছে, আর প্রকৃতপক্ষে কতজন চাকরি পেয়েছেন। কিন্তু এটা জানেন, অনাহারে থাকতে থাকতে হতাশার শেষ পর্যায়ে পৌঁছে লক্ষ লক্ষ মানুষ কীভাবে বিপদের ঝুঁকি নিয়ে একটু রোজগারের আশায় ভিন রাজ্যে পাড়ি দিচ্ছেন। ২ জুন ওড়িশার সেই ভয়ঙ্কর ট্রেন দুর্ঘটনার কথা কারোরই মন থেকে মুছে যায়নি। যে সব প্রাণ অকালে ঝরে গিয়েছিল, তাঁর মধ্যে এই রাজ্যেরই ছিলেন ১০৩ জন, যাঁরা একটু কাজের আশায় দক্ষিণের রাজ্যে পাড়ি দিচ্ছিলেন। মিজোরামের আইজলের সেই মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কথা নিশ্চই কেউ ভুলে যাননি। নির্মীয়মাণ রেল ব্রিজের কাজ করতে গিয়ে অকালে ঝরে গিয়েছিল ২৩টি প্রাণ, যারা সকলেই এই রাজ্যেরই মালদার বাসিন্দা। এইসব ঘটনাই বলে দিচ্ছে, রাজ্যে চাকরির পরিস্থিতি কতখানি সঙ্গিন।

    বিজনেস সামিটেও (BGBS) মিথ্যাচার?

    বেঙ্গল গ্লোবাল বিজনেস সামিট নিয়ে রাজ্যের বিরুদ্ধে তথ্যে মিথ্যাচারেরও অভিযোগ উঠেছে আগেই। রাজ্যপাল জগদীপ ধনকড়ের প্রশ্নের উত্তরে সেই সময় রাজ্যের অর্থ এবং শিল্পমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছিলেন, ২০১৫ থেকে ২০১৯ সালের মধ্যে ৫টি বিজিবিএসে (BGBS) মোট বিনিয়োগ প্রস্তাব এসেছিল ১২.৩২ লক্ষ কোটি টাকা। এর মধ্যে কার্যকর হয়েছে অর্ধেক, ৬.২ লক্ষ কোটি টাকা। কিন্তু ভারত সরকারের শিল্প-বাণিজ্য মন্ত্রকের অধীন ডিপার্টমেন্ট অফ প্রমোশন অফ ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড ইন্টারন্যাল ট্রেড (ডিপিআইআইটি) থেকে পাওয়া তথ্যে ব্যাপক গরমিল ধরা পড়েছে। সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ওই ৫ বছরে রাজ্য বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে ৩৭ হাজার ৫১ কোটি টাকার, যার মধ্যে ১৫ হাজার ৬২৫ কোটি টাকার প্রকল্প কার্যকর হয়েছে, যা রাজ্য সরকার যা দাবি করেছে, সেই বিনিযোগ প্রস্তাবের মাত্র ২.৫ শতাংশ।

    উৎপাদন, আয় সবই কমছে

    এবার দেখা যাক, অমিত শাহ ২০২০ সালে কী বলেছিলেন, যা শুনে মমতা তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেছিলেন। অমিত শাহ তথ্য দিয়ে বলেছিলেন, স্বাধীনতার সময় দেশের মোট শিল্প উৎপাদনে বাংলার অংশ ছিল ৩০ শতাংশ। কিন্তু তা নেমে এসেছে মাত্র ৩.৫ শতাংশে। অমিত শাহ আরও জানিয়েছিলেন, ১৯৬০ সালে বাংলার জনপ্রতি আয় ছিল মহারাষ্ট্রের ১০৫ শতাংশ। কিন্তু সেটাও কমে হয়ে গেছে অর্ধেক।

    সিঙ্গুরের ক্ষত মোছার নয়

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিক তাই সাফ বলেছেন, এইসব করে কোটি কোটি টাকা খরচই হবে, কোনও নতুন শিল্প আসবে না। বরং বড় বড় শিল্প বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। দার্জিলিং যেমন সুইৎজারল্যান্ড হয়নি, তেমনই মমতার স্পেন সফরে শিল্পের বন্ধ্যা দশা আদৌ কাটবে না। কাজে আসবে না এইসব বিজনেস সামিট। তার জন্য দরকার পরিকাঠামো, সুস্থ রাজনৈতিক পরিবেশ। সে সব কোথায় পশ্চিমবঙ্গে? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০০৭ সালে যে সিঙ্গুর আন্দোলনের ওপর ভর করে ক্ষমতায় এসেছিলেন, সেটাই এখন হয়ে গেছে ব্যুমেরাং। এখন তিনি সেই খতে প্রলেপ দিতে যতই বিদেশ ঘুরুন, যতই বিজিবিএস (BGBS) করুন, যে ব্ল্যাক স্পট তাঁর সরকারের গায়ে লেগে গিয়েছে, তা আর মোছার নয়। ফলে রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মমতার স্পেন সফর ছিল নেহাতই প্রমোদ-ভ্রমণ এবং পুরোপুরি রাজনৈতিক সফর, এর সঙ্গে শিল্পের কোনও সম্পর্ক নেই। কতদিন তিনি এইভাবে কুমিরছানা দেখিয়ে রাজ্যবাসীকে বোকা বানিয়ে রাখবেন, সেটাই সবচেয়ে বড় দুশ্চিন্তার বিষয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share