Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Calcutta High Court: চাকরিপ্রার্থীর ভুল বানানে তাজ্জব বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, বাতিল করলেন নিয়োগ

    Calcutta High Court: চাকরিপ্রার্থীর ভুল বানানে তাজ্জব বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়, বাতিল করলেন নিয়োগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালের প্রাইমারি টেট পরীক্ষায় অনিয়মের বিরুদ্ধে একের পর এক রায় দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর রায়ে স্বস্তি পেয়েছেন যোগ্য প্রার্থীরা। এদিকে সম্প্রতি, কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) নিজেকে যোগ্য বলে দাবি করেন এক চাকরিপ্রার্থী। তিনি বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসের দ্বারস্ত হন। আদালতে তিনি মামলা করেন যে ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষায় ৬টি প্রশ্ন ভুল ছিল, এই নম্বর পেলে তিনি চাকরিটা পেতেন। চাকরিপ্রার্থীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন করে ইন্টারভিউ এবং অ্যাপ্টিটিউড টেস্ট এর নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। শুক্রবার সেই ইন্টারভিউয়ের ভিডিও দেখে বিস্মিত হয়ে গেলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। 

    ইন্টারভিউ-এর ভিডিও 

    বিচারপতির (Calcutta High Court) প্রশ্ন, ‘‘এই যোগ্যতা নিয়ে আপনি শিক্ষকতা করবেন? আপনার আবেদন খারিজ করতে বাধ্য হচ্ছি।’’  আসলে ইন্টারভিউ-এর ভিডিওতে দেখা যায় ওই চাকরিপ্রার্থী ব্ল্যাকবোর্ডে লিখছেন, ‘‘আমরা চাষ করী আনন্দে’’, সঠিক বানান হওয়া উচিত ছিল ‘করি’। কিন্তু তিনি লিখেছেন ‘করী’। পাশাপাশি চাকরিপ্রার্থীকে পাল্টা বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় প্রশ্ন করেন, ‘‘বলুনতো দুর্গা বানান কি?’’ মৌখিকভাবে প্রার্থী জানান, ‘দূর্গা’ হল সঠিক বানান। চাকরিপ্রার্থীর আবারও ভুল বানান শুনে কার্যত বিরক্তি প্রকাশ করেন বিচারপতি (Calcutta High Court) গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘‘এই সাধারণ ছোটখাটো বানান না জানলে আপনি শিক্ষক হবেন কীভাবে?, করি বানানে ভুল হল কেন?’’ চাকরিপ্রার্থী উত্তর দেন, ‘‘আমি নার্ভাস হয়ে গিয়েছিলাম অনেকদিন আগে পড়াশোনা করেছি তো তাই।’’

    বিচারপতির পাল্টা উত্তর

    বিচারপতি (Calcutta High Court) পাল্টা বলেন, ‘‘আমিও তো অনেক আগে পড়াশোনা করেছি আমারও তো ভুল হওয়ার কথা।’’ এরপরে সম্পূর্ণ ভিডিও আর দেখেননি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ‘‘আমি আর সমস্ত ভিডিওটা দেখব না। এই বিদ্যা নিয়ে স্কুলে পড়ানোর যোগ্যতা আপনার নেই! আপনার থেকে অনেক কম যোগ্য চাকরিপ্রার্থী অনিয়মের ভিত্তিতে চাকরি পেয়েছে, কিন্তু আপনিও স্কুলে পড়ানোর যোগ্য নন।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Shantipur: এটাই কি উন্নয়ন! অভাবের তাড়নায় দুধের শিশুকে বিক্রি করে দিচ্ছেন মা?

    Shantipur: এটাই কি উন্নয়ন! অভাবের তাড়নায় দুধের শিশুকে বিক্রি করে দিচ্ছেন মা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাকার বিনিময়ে এক মাসের শিশুকন্যাকে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠল মায়ের বিরুদ্ধে। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যান পুরসভার চেয়ারম্যান সহ পুর প্রতিনিধিরা। ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে স্বামী-স্ত্রীকে আটক করে। যদিও শিশু বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গৃহবধূ ও তাঁর পরিবারের লোকজন। নদিয়ার শান্তিপুর (Shantipur) পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের বেড় পাড়ার ঘটনা।

    ঘটনাস্থলে পুরসভার চেয়ারম্যান

    শান্তিপুর (Shantipur) পুরসভার চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষের দাবি, হঠাৎই তিনি জানতে পারেন, ওই এলাকার এক গৃহবধূ তাঁর একটি এক মাসের শিশুকন্যাকে বিক্রি করে দেওয়ার চেষ্টা করছেন। ওই গৃহবধূর আরও এক বছরের একটি কন্যাসন্তান রয়েছে। খবর পেতেই নিজে ওই গৃহবধূর শ্বশুরবাড়িতে গিয়ে ঘটনার সত্যতা জানার চেষ্টা করেন তিনি। ওই গৃহবধূকে একাধিক বার জিজ্ঞাসাবাদ করলে পরবর্তীতে নিজের মুখে স্বীকার করে নেন, হ্যাঁ, তিনি এই কাজ করার চেষ্টা করেছেন। এই ঘটনা নিন্দনীয় বলেই জানিয়েছেন পৌরসভার চেয়ারম্যান।

    কী বললেন গৃহবধূ?

    অন্যদিকে গৃহবধুর পরিবারের দাবি, অর্থের অভাবে কোনও রকমে সংসার চলে। যে কারণে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে মাঝেমধ্যেই অশান্তি হত। বেশ কয়েক হাজার টাকা দেনা হয়ে যায় ওই গৃহবধূ ও তাঁর স্বামীর। সেই কারণেই বাচ্চাদের মানুষ করতে পারবেন না বলে ওই গৃহবধূ তাঁর নিজের আত্মীয়কে আইনের পথে হেঁটেই  শিশুকন্যাকে দিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন। যদিও এসব অস্বীকার করে অভিযুক্ত গৃহবধূর (Shantipur) দাবি, তিনি বাচ্চা বিক্রি করেননি। নিজের ইচ্ছাতেই তাঁর জা-এর কাছে দিয়ে দিচ্ছিলেন। কারণ দেনার দায়ে কর্মসংস্থানের জন্য অন্যত্র চলে যেতেন তিনি।

    তদন্তে শান্তিপুর (Shantipur) থানা

    এই ঘটনায় এলাকায় রীতিমতো উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। এখন শিশুকন্যা সহ স্বামী-স্ত্রী দুজনেই রয়েছেন পুলিশের (Shantipur) হেফাজতে। এখন দেখার সত্যিই কি ওই গৃহবধূ নিজে থেকেই তাঁর শিশুকন্যাকে বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন, নাকি ঘটনার পিছনে রয়েছে অন্য কোনও কারণ। এসবই তদন্ত করে দেখছে শান্তিপুর থানার পুলিশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uttar Dinajpur: বিজেপি করায় ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়েছে তৃণমূল, শিক্ষকের পাশে দাঁড়াল ছাত্রছাত্রীরা!

    Uttar Dinajpur: বিজেপি করায় ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়েছে তৃণমূল, শিক্ষকের পাশে দাঁড়াল ছাত্রছাত্রীরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রিয় শিক্ষককে পুনরায় স্কুলে ফেরাতে এবার ক্লাস বয়কট করে আন্দোলনে নামল ছাত্রছাত্রীরা। তাদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন বিদ্যালয়েরই অন্য শিক্ষক-শিক্ষিকা সহ শিক্ষাকর্মীরা। শুক্রবার ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর (Uttar Dinajpur) জেলার চোপড়ার সোনাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত টাটু সিংহ স্মৃতি হাই স্কুলে। মূলত, বিজেপি দল করার অপরাধে বুধবার ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষক ভবেশ করকে স্কুল থেকে ঘাড়ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে ওই বিদ্যালয়েরই পরিচালন সমিতির সদস্য, প্রধান শিক্ষক সহ বহিরাগত কিছু তৃণমূল কর্মীর বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়।

    আন্দোলন চলবে বলে হুঁশিয়ারি

    এরই প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার স্কুলগেটের সামনে অবস্থান-বিক্ষোভে বসেন ওই শিক্ষক। শুক্রবার ওই শিক্ষককে নিগ্রহ করার প্রতিবাদে এবং পুনরায় তাঁকে বিদ্যালয়ে নিয়ে আসার দাবিতে ক্লাস বয়কটের সিদ্ধান্ত নেয় ছাত্রছাত্রীরা। তাদের এই দাবির পাশে দাঁড়ান ওই বিদ্যালয়েরই অন্যান্য শিক্ষক-শিক্ষিকা সহ অশিক্ষক কর্মীরা। তাঁদের দাবি, অবিলম্বে ভবেশবাবুকে বিদ্যালয়ের কাজে যোগ দেওয়াতে হবে। তা না হলে এই আন্দোলন চলবে বলে হুঁশিয়ারি দেয় ছাত্র-ছাত্রীসহ শিক্ষক শিক্ষিকারা (Uttar Dinajpur)।

    কী ঘটেছে আগে?

    উল্লেখ্য, ২০২১ সালে চোপড়ায় মাম্পি সিংহ নামে এক নাবালিকার মৃত্যুর ঘটনায় তোলপাড় হয়েছিল গোটা জেলা (Uttar Dinajpur)। তাকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে পরিবার এবং জেলা বিজেপি নেতৃত্ব। দোষীদের শাস্তির দাবিতে দফায় দফায় বিক্ষোভে নামে বিজেপি। সেই ঘটনায় পথ অবরোধ ও সরকারি সম্পত্তি ভাঙচুরের অভিযোগে ভবেশবাবুকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পরবর্তী সময়ে তাঁর সাজা ঘোষণা হয়। প্রায় ২৭ দিন জেল হেফাজতে থাকার পর গত ২৪ শে অগাস্ট ছাড়া পান ভবেশবাবু। তারপর তিনি আবার স্কুলে কাজে যোগ দেন। যদিও কাজে যোগ দেওয়ার পরও তাঁকে রেজিস্টারে সই করতে দেওয়া হচ্ছিল না বলে অভিযোগ ভবেশবাবুর। ছাত্র-ছাত্রী এবং সহকর্মীদের পাশে পেয়ে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান ভবেশবাবু।

    কী বললেন প্রধান শিক্ষক?

    অন্যদিকে গোটা ঘটনায় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক প্রণবকুমার বারুই তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, গোটা ঘটনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়ে যত দ্রুত সম্ভব আইনি নিয়ম মেনে ভবেশবাবুকে বিদ্যালয়ে (Uttar Dinajpur) যাওয়ার ব্যবস্থা করবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Bankura: স্কুলের পাশেই বারুদের স্তূপে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ! প্রশাসন কি এতটাই অপদার্থ?

    Bankura: স্কুলের পাশেই বারুদের স্তূপে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ! প্রশাসন কি এতটাই অপদার্থ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাস্তার এ প্রান্তে সরকারি মডেল স্কুল, আর তার ৫০ ফুট দূরত্বে আরেক প্রান্তে ওয়েস্ট বেঙ্গল ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড নামে সরকারি অধীনস্থ এক বেসরকারি সংস্থার কারখানা। যে কারখানায় (Bankura) রাজ্যের বিভিন্ন জেলার সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন সংস্থার বর্জ্য পদার্থ নষ্ট করা হয় বিভিন্ন রাসায়নিক প্রক্রিয়ায়। কিন্তু সেই কারখানায় এবার বারুদ নিষ্ক্রিয় করার ঘটনায় উঠে এল একাধিক প্রশ্ন।

    গল গল করে বের হচ্ছে আগুন ও কালো ধোঁয়া (Bankura)

    উল্লেখ্য, উচ্চ শব্দ সৃষ্টিকারী বেআইনি বাজি ও আতশবাজি রোধে রাজ্যের বিভিন্ন থানা বাজেয়াপ্ত করেছে একাধিক অবৈধ বাজি ও আতশবাজি। আর সেই সকল বাজি ও আতশবাজি প্রশাসনিক হস্তক্ষেপে নিষ্ক্রিয় করা হচ্ছে এই বেসরকারি সংস্থায়। কিন্তু সেই আতশবাজি নিষ্ক্রিয় করার ঘটনায় ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার সাক্ষী রইলেন সরকারি সেই মডেল স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং গ্রামের মানুষজন। গত পরশুদিন অর্থাৎ বুধবার পশ্চিম বর্ধমানের হিরাপুর থানায় বাজেয়াপ্ত করা বেশ কিছু আতশবাজি নিষ্ক্রিয় করার জন্য লরিতে করে আনা হয় এই কারখানায় (Bankura)। নিষ্ক্রিয় প্রক্রিয়া চলাকালীন ঘাটে বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণের তীব্র আওয়াজে গোটা স্কুল জুড়ে শুরু হয় ছাত্রছাত্রীদের হুড়োহুড়ি। ক্লাস থেকে বেরিয়ে আছে ছাত্র-ছাত্রী থেকে শিক্ষক শিক্ষিকারা। ঘটনার তদন্তে স্কুলের শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীরা ছাদের উপরে গেলে দেখতে পান, স্কুলের পাশের কারখানা থেকে গল গল করে বের হচ্ছে আগুন ও কালো ধোঁয়া। গোটা আকাশ ঢাকা পড়ে কালো ধোঁয়ায়। বিকট আওয়াজ ও ধোঁয়া দেখে আতঙ্কে পড়ে যান কারখানার অদূরে থাকা গ্রামবাসীরাও।

    কারখানা (Bankura) বন্ধ করার দাবি

    গ্রামবাসীদের দাবি, ভয়ঙ্কর শব্দে গ্রামের কাঁচা বাড়ির দেওয়াল কেঁপে ওঠে। ঘটনার আতঙ্কের ছাপ এখনও গোটা এলাকা জুড়ে। স্কুল কর্তৃপক্ষের দাবি, স্কুলের অদূরে কীভাবে গড়ে উঠতে পারে এমন একটি কারখানা? ২০১৬ সালে নির্মিত হয় শালতোড়া ব্লকের পাবয়া গ্রামে সরকারি এই মডেল স্কুল। ২০২১ সালে এই মডেল স্কুলের পাশেই নির্মিত হয় এই  বেসরকারি সংস্থা। তাহলে প্রশ্ন উঠছে সরকারি স্কুলের পাশেই কারখানা নির্মাণে কিভাবে ছাড়পত্র পেল এ সংস্থা? সংশ্লিষ্ট দপ্তর কি আদৌ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে দিয়েছিলেন এই ছাড়পত্র? প্রশাসন কি এতটাই অপদার্থ? তবে স্কুল কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী এমনকি গ্রামের মানুষের একটাই দাবি, এই কারখানায় (Bankura) অবিলম্বে বন্ধ করা হোক বাজি ও আতশবাজি নিষ্ক্রিয় করার কাজ। যদিও শালতোড়া পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: কবে সম্ভব রানিনগর পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতির নির্বাচন? জানতে চাইল আদালত

    Calcutta High Court: কবে সম্ভব রানিনগর পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতির নির্বাচন? জানতে চাইল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের রানিনগর-২ পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী কমিটির নির্বাচনের দিনক্ষণ কবে করা সম্ভব? রাজ্যের কাছে তা জানতে চাইলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিনহা। শুক্রবার বিচারপতি অমৃতা সিনহা এই মর্মে নির্দেশ দেন আগামী মঙ্গলবার এর মধ্যে অর্থাৎ ১৯ সেপ্টেম্বরের মধ্যে রাজ্যকে জানাতে হবে যে রানিনগর-২ পঞ্চায়েত সমিতিতে কবে নির্বাচন হচ্ছে? পাশাপাশি বিচারপতি অমৃতা সিনহা নির্দেশ দিয়েছেন, যতদিন না পর্যন্ত স্থায়ী সমিতি গঠন হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত বিরোধী পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যদের বিরুদ্ধে কোনওরকম পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবে না পুলিশ। 

    বিচারপতির পূর্বের নির্দেশ

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসের ১১ তারিখ বিচারপতি (Calcutta High Court) অমৃতা সিনহা ওই পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী কমিটি গঠনের উপরে স্থগিতাদেশ জারি করেছিলেন। এর ফলে সভাপতি নির্বাচিত হলেও সেখানে কোনও স্থায়ী কমিটি গঠন হয়নি, ইতিমধ্যে ডোমকলের মহকুমা শাসককে হাইকোর্ট জানিয়েছিল যে ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থায়ী কমিটির কোনও রকমের বৈঠক ডাকা যাবে না। শুক্রবারই কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) এই মর্মে শুনানি চলাকালীন রাজ্যের মতামত জানতে চাইলেন অমৃতা সিনহা।

    আরও পড়ুন: মউ স্বাক্ষরই সার, মমতার এবারের বিদেশ সফরের নিটফল সেই ‘অশ্বডিম্ব’!

    বিরোধীরা সংখ্যাগরিষ্ঠ

    প্রসঙ্গত, রানিনগরের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পদে জয়ী হয়েছেন বাম সমর্থিত একজন কংগ্রেস প্রার্থী। কিন্তু বিরোধী শিবিরের অভিযোগ, পুলিশকে ব্যবহার করে স্থায়ী সমিতি গঠন করতে দিচ্ছে না তৃণমূল কংগ্রেস। একই সঙ্গে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতিকে পুলিশ নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে বলে দাবি বিরোধীদের। ৬ জন বিরোধী সদস্যের ওপর বর্তমানে মামলা চলছে। কংগ্রেসের দাবি, ভোটে অংশ নিতে চান তাঁরা। প্রসঙ্গত, রানিনগর পঞ্চায়েত সমিতির মোট সদস্য ৪২ জন। বিগত পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিরোধীরা এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়।

    আরও পড়ুুন: “ওরা সনাতন ধর্মকে মুছে দিতে চায়”, মধ্যপ্রদেশে প্রধানমন্ত্রীর নিশানায় ইন্ডি-জোট

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন”, মমতাকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন”, মমতাকে তীব্র কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী অপদার্থ, চটি-চাটা!” কটাক্ষ করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। পাশাপাশি মমতা ব্যানার্জির পিয়ানো বাজানো নিয়ে তিনি বলেন, “সারা বছর গোটা বাংলাকে বাজান তিনি, এখন বিদেশে গিয়ে বাজাচ্ছেন।” মূলত ‘আমার মাটি আমার দেশ’ কর্মসূচিকে সামনে রেখে গোটা দেশ জুড়ে মাটি সংগ্রহ করছে বিজেপি। এদিন নদিয়ার কৃষ্ণনগর সমরপল্লি এলাকায় বিভিন্ন বাড়ি ঘুরে ঘুরে মাটি সংগ্রহ করেন বিজেপি নেতা সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাঁর সঙ্গে জেলার প্রথম সারির নেতৃত্ব এবং প্রচুর কর্মী-সমর্থকরা ছিলেন। তাঁদেরকে নিয়েই বাড়ি বাড়ি যান এবং সকলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন তিনি। এরপর সেখান থেকে চলে যান দোগাছি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। সেখানে বিভিন্ন পঞ্চায়েত স্তরের জনপ্রতিনিধি নিয়ে একটি বৈঠক করেন।

    নিম্নবিত্ত পরিবারে মধ্যাহ্নভোজন (Sukanta Majumdar)

    এরপর ওই এলাকার একটি নিম্নবিত্ত পরিবারের বাড়িতে মধ্যাহ্নভোজন করেন। ভোজনের মেনুতে ছিল ভাত, ডাল, দুই রকমের মাছ, শাক-সবজি পাঁপড়, মিষ্টি, দই এবং চাটনি। এরপরেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, “করিমপুর থেকে বনগাঁ পর্যন্ত একটি জাতীয় সড়ক হওয়ার প্রকল্প দীর্ঘদিন আগেই অনুমোদিত হয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকারের অনীহার ফলে জমি অধিগ্রহণ করা যাচ্ছে না। সেই কারণেই কেন্দ্র সরকারের ওই প্রকল্পের টাকা পড়ে রয়েছে। অন্যদিকে তিনি বলেন, পলাশিতে যে ঐতিহ্যবাহী সুগার মিল রয়েছে, সেটাও কয়েক দশক ধরে বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। এখানেও কেন্দ্র সরকার একাধিক উদ্যোগ নেওয়া সত্বেও রাজ্য সরকার কোনও আগ্রহ দেখাচ্ছে না। তিনি বলেন, কৃষ্ণনগরের বেলেডাঙা মোড়ে রেল দফতরের পক্ষ থেকে একটি ব্রিজ করার কথা ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানে দীর্ঘক্ষণ সাধারণ মানুষ রেল গেটে আটকে থাকে। কিন্তু সেখানেও রাজ্য সরকার জমি অধিগ্রহণের কোনও সদিচ্ছা না দেখানোয় সেই প্রকল্প মুখ থুবড়ে পড়ে আছে।”

    শিক্ষামন্ত্রী এবং মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ (Sukanta Majumdar)

    অন্যদিকে তিনি উপাচার্য প্রসঙ্গে বলেন, “উপাচার্যরা যদি কেন্দ্রের ক্যাবিনেট মন্ত্রীর সঙ্গে মিটিং করেন, তাহলে সমস্যা কোথায়। আসলে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী একটা অপদার্থ এবং চটি-চাটা।” গত পঞ্চায়েত নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি (Sukanta Majumdar) বলেন, “একাধিক পঞ্চায়েতে ভোট গণনার দিন প্রশাসনের অত্যাচারে যেভাবে লুট-সন্ত্রাস চলেছে, তা সত্ত্বেও আমরা একাধিক পঞ্চায়েত দখল করেছি। আগামী লোকসভা ভোটে তার প্রমাণ সাধারণ মানুষ দিয়ে দেবে। প্রশাসন যদি নিয়ম অনুযায়ী না কাজ করে, তাহলে কেন্দ্র নির্বাচন কমিশনের তত্ত্বাবধানে কীভাবে তাদের সঠিক ভাবে কাজ করতে হয়, সেটা দেখিয়ে দেবে।” পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীর বিদেশে গিয়ে পিয়ানো বাজানো নিয়েও কটাক্ষ করেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum News: বীরভূমে কোন্দল শাসক দলে, কাজল শেখ দায়িত্ব পেতেই ছাঁটাই কেষ্ট-ঘনিষ্ঠরা?

    Birbhum News: বীরভূমে কোন্দল শাসক দলে, কাজল শেখ দায়িত্ব পেতেই ছাঁটাই কেষ্ট-ঘনিষ্ঠরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূমে তৃণমূল কংগ্রেসের গৃহযুদ্ধ চরম আকার ধারণ করেছে। বর্তমানে জেলবন্দি রয়েছেন জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। তাঁর অনুপস্থিতিতে জেলা পরিষদের সভাধিপতির দায়িত্বভার রাজ্য নেতৃত্ব দিয়েছে অনুব্রতর বিরোধী নেতা বলে পরিচিত কাজল শেখকে (Birbhum News)। এবার জেলা পরিষদের সভাধিপতির দায়িত্ব পাওয়া মাত্রই অনুব্রত ঘনিষ্ঠদের ছাঁটতে শুরু করেছেন কাজল শেখ, এমনই অভিযোগ শোনা যাচ্ছে জেলা তৃণমূলের অন্দরে।

    প্রথমবার জিতেই জেলা সভাধিপতি কাজল শেখ

    বীরভূমে অনুব্রত মণ্ডল ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত সিউড়ির বিধায়ক বিকাশ চৌধুরিকে সরিয়ে ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে সভাধিপতির দায়িত্ব দেওয়া হয় কাজল শেখকে (Birbhum News)। এবার জেলা পরিষদের কেষ্ট-ঘনিষ্ঠ কর্মাধ্যক্ষদের সরানোর তোড়জোড় শুরু করেছেন কাজল শেখ, এমনই অভিযোগ অনুব্রত গোষ্ঠীর। এ নিয়ে তৃণমূলকে রীতিমতো কটাক্ষ করেছেন জেলা বিজেপির সভাপতি ধ্রুব সাহা। কাজল শেখ অবশ্য বলছেন, যে কাজ করবে সেই স্থান পাবে। পুরনোরা কি সারাজীবন থেকে যাবে? নতুনরা কি চান্স পাবে না? খুব স্বাভাবিকভাবে অনুব্রত ঘনিষ্ঠদের সরানোর সিদ্ধান্ত যে সঠিক, তা আকারে-ইঙ্গিতে এভাবেই বুঝিয়ে দিচ্ছেন কাজল শেখ। জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ পদে ছিলেন অনুব্রত অনুগামী নারায়ন হালদার এবং রবি মুর্মু। তাঁরা নিজেরাই চিঠি দিয়ে জানিয়ে দিয়েছেন যে তাঁরা পদে থাকতে চাইছেন না। পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ হিসেবে কাজল শেখ (Birbhum News) ইতিমধ্যে তাই নাম ঘোষণা করেছেন নুরুল ইসলামের।

    গোষ্ঠী কোন্দল জেলা তৃণমূলে (Birbhum News)

    বীরভূম তৃণমূলের অন্দরের এই কোন্দল অবশ্য জনগণের কাছেও ধামাচাপা থাকেনি। কারণ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গেই বিভিন্ন কাট-আউটে দেখা যেত অনুব্রত মণ্ডলের ছবি। কিন্তু হাল আমলে অনুব্রতর ছবি বাদ গেছে। সর্বত্র দেখা যাচ্ছে কাজল শেখের ছবি। বিজেপির বীরভূম জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহার দাবি, ‘‘দাদার ভক্ত হবে না ভাইজানের ভক্ত হবে, এই লড়াই যত দিন যাবে, তত সামনে আসবে। শুধু এলোমেলো করে দে মা, লুটেপুটে খাই। এই ব্যবস্থাই চলছে (Birbhum News) তৃণমূলের।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Purba Medinipur: মগের মুলুক! পঞ্চায়েত অফিসে রাখতে হবে মমতার ছবি, বিজেপিকে হুমকি তৃণমূলের

    Purba Medinipur: মগের মুলুক! পঞ্চায়েত অফিসে রাখতে হবে মমতার ছবি, বিজেপিকে হুমকি তৃণমূলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্য সমাপ্ত পঞ্চায়েত ভোটে কাঁথির মাজিলাপুর গ্রাম পঞ্চায়েত নিরঙ্কুশ ভাবে দখল করে বিজেপি। বিজেপি পরিচালিত এই পঞ্চায়েতে রয়েছে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি। বিগত দিনে তৃণমূল এই পঞ্চায়েতে ক্ষমতায় থাকলেও স্থান পায়নি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবি। কিন্তু এবার বিজেপি পঞ্চায়েত দখল করতেই মুখ্যমন্ত্রীর ছবি কেন নেই পঞ্চায়েত অফিসে, তা নিয়ে বিক্ষোভ দেখাল শাসকদলের পঞ্চায়েত সদস্যরা। এখানেই উঠছে প্রশ্ন, হঠাৎ করে বিজেপি পঞ্চায়েত দখল করতেই কেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্যদের (Purba Medinipur) মনে হল মুখ্যমন্ত্রীর ছবি টাঙানোর কথা।

    তৃণমূলের হুমকি (Purba Medinipur)

    রাজ্যের কোনও অফিসেই স্থান পায় না সাংবিধানিক প্রধান রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি। এ নিয়ে অবশ্য হেলদোল নেই শাসকদলের। প্রসঙ্গত দিন কয়েক আগেই পূর্ব মেদিনীপুরের যে সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েতে বিজেপি জিতেছে, সেখানে ভারতমাতা, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি টাঙানোর কথা বলেন শুভেন্দু অধিকারী (Purba Medinipur)। সেই মতো পঞ্চায়েত প্রধানদের হাতে তিনি প্রতিকৃতিও তুলে দেন। এদিনের বিক্ষোভে তৃণমূল কংগ্রেসকে অবশ্য তাদের স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতেই হুমকি দিতে শোনা গিয়েছে, যে ১৬ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে পঞ্চায়েত অফিসে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি না টাঙানো হলে জোর করে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি পঞ্চায়েত অফিসে লাগাবেন তাঁরা।

    পাল্টা কী বলছে বিজেপি (Purba Medinipur)?

    বিজেপির অবশ্য দাবি, যে গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিতে তৃণমূল কংগ্রেস জিতেছে, সেখানে সাংবিধানিক প্রধান হিসেবে (Purba Medinipur) রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রীর ছবি টাঙানো হয়েছে কি? এ নিয়ে মাজিলাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বিজেপি নেতা প্রদীপ কুমার কুণ্ডুর বক্তব্য, ‘‘বিগত দিনে ওদের দখলে পঞ্চায়েত ছিল তখন মুখ্যমন্ত্রীর ছবি লাগানোর কথা মনে ছিল না! কিন্তু এখন ওদের বোধোদয় হয়েছে, এটা দেখে আমার খুব ভাল লাগছে! দেশের সাংবিধানিক প্রধান রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ছবি সমস্ত অফিসে থাকা উচিত। কাঁথি-১ ব্লকের কথা বলব আমি বিশেষভাবে, সেখানে রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রীর ছবি টাঙানোর ব্যবস্থা করুক ওরা, তাহলে আমিও এখানে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি টাঙিয়ে দেব।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Nadia: সীমান্তে কাঁটাতার কেটে অনুপ্রবেশের চেষ্টা, বিএসফের গুলিতে হত পাচারকারী

    Nadia: সীমান্তে কাঁটাতার কেটে অনুপ্রবেশের চেষ্টা, বিএসফের গুলিতে হত পাচারকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএসএফের সঙ্গে পাচারকারীর গুলির লড়াই! বিএসএফের (Nadia) গুলিতে মৃত্যু এক পাচারকারীর। ঘটনাটি নদিয়ার কৃষ্ণগঞ্জ থানার নোনাগঞ্জ বর্ডার এলাকার। জানা যায়, গতকাল গভীর রাতে নোনাগঞ্জ বর্ডার এলাকায় এক পাচারকারী সীমান্তে থাকা কাঁটাতার কাটছিল। তখন বিএসএফের তরফ থেকে তাকে আটকানোর চেষ্টা করা হয়। অভিযোগ, ঠিক তখনই ওই পাচারকারী বিএসএফকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। এরপর বিএসএফের তরফ থেকেও তাকে লক্ষ্য করে গুলি করা হয়। ওই পাচারকারীর গায়ে গুলি লেগে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার। যদিও পরবর্তীকালে তাকে উদ্ধার করে কৃষ্ণগঞ্জ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।

    পরিচয় জানার চেষ্টা

    তবে মৃত ওই পাচারকারীর পরিচয় এখনও জানা যায়নি। বিএসএফ এবং কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশের যৌথ উদ্যোগে ওই ব্যক্তির পরিচয় এবং ঠিকানা জানার চেষ্টা চলছে। মূলত ওই ব্যক্তি কী পাচার করত এবং কোন গ্যাঙের সঙ্গে যুক্ত, তাও জানার চেষ্টা করছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনী (Nadia)। অন্যদিকে ওই পাচারকারীর মৃতদেহ আজ ময়নার তদন্তের জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়।

    আগেও একই ধরনের ঘটনা

    প্রসঙ্গত এর আগেও ধানতলা থানার (Nadia) দত্তপুলিয়ায় ফেন্সিং না থাকার সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ইছামতী নদীর ব্রিজের নিচ দিয়ে ভারত থেকে বাংলাদেশে ৬ থেকে ১০ টি গরু পাচার করার চেষ্টা করেছিল পাচারকারীরা। অভিযোগ, বিএসফের জওয়ানরা গরু পাচারকারীদের আটকাতে গেলে পাচারকারীরা বিএসএফকে লক্ষ্য করে পাথর ও বোমা ছোড়ে। পরে বিএসএফ কাউন্টার ফায়ার করলে বেশ কয়েকজন গরু পাচারকারী আহত হয়। তাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বাংলাদেশ পালিয়ে গেলেও ধরা পড়ে যায় এক গরু পাচারকারী। তাকে পরবর্তীকাল ধানতলা পুলিসের হাতে তুলে দেয় বিএসএফ।

    পিছনে বড় বড় গাং

    বিএসএফের পাচারকারীদের এটা কোনও প্রথম ঘটনা নয়। গরু পাচার থেকে শুরু করে সোনার বিস্কুট সহ একাধিক জিনিস কখনও বাংলাদেশ থেকে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে (Nadia), আবার কখনও ভারতের বর্ডার পার করে বাংলাদেশে পাচার হয়। বড় বড় গ্যাং কাজ করে এইসব পাচার চক্রের পিছনে। এর আগেও বিএসএফের তরফ থেকে পাচার চক্র রোধে একাধিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। পাশাপাশি নিরাপত্তা আরও বাড়িয়ে তোলার চেষ্টা চালানো হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকার মাশুল! সরিয়ে দেওয়া হল অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারকে

    Dakshin Dinajpur: শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকার মাশুল! সরিয়ে দেওয়া হল অতিরিক্ত রেজিস্ট্রারকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন তিনেক আগে শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকায় মিলেছে শো-কজের চিঠি। আর এবার দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল বালুরঘাট কলেজের অধ্যক্ষ পঙ্কজ কুণ্ডুকে। ওই পদে নিয়োগ করা হয়েছে বালুরঘাট গার্লস কলেজের অধ্যাপক অমিত রায়কে। ২০২১ সালে চালুর পর থেকেই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদে ছিলেন পঙ্কজবাবু। কিন্তু আচমকা এদিন তাঁকে সরিয়ে দেন উপাচার্য দেবব্রত মিত্র। এই সরানোর পিছনেও রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাতের ছায়া দেখতে পাচ্ছেন শিক্ষানুরাগীরা।

    কী ঘটেছিল?

    গত ৮ তারিখে তাঁর ডাকা বৈঠকে অধিকাংশ রেজিস্ট্রার গরহাজির থাকার পিছনে রাজভবনের হাত রয়েছে বলে দাবি করেছিলেন খোদ শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। রাজ্যপালকে এড়িয়ে  শিক্ষামন্ত্রীর ডাকা বৈঠকে ৩১ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মাত্র ১২ জন রেজিস্ট্রার উপস্থিত হয়েছিলেন। অনুপস্থিতদের মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুর (Dakshin Dinajpur) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারও ছিলেন। যদিও ওই বৈঠকে না যাওয়ার পিছনে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার পঙ্কজ কুন্ডু জানিয়েছিলেন, বালুরঘাট কলেজের প্রতিষ্ঠা দিবসের অনুষ্ঠান থাকায় তিনি ওই বৈঠকে যেতে পারবেন না বলে মেইল করে জানিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু তারপরেও তাঁকে শো-কজ করা হয়েছিল। 

    গোটা বিশ্ববিদ্যালয়েই অব্যবস্থা 

    এদিকে দিন কয়েক আগেই অতিরিক্ত কন্ট্রোলারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে গঙ্গারামপুর কলেজের অধ্যাপক দেবব্রত দাসকে। জানা গিয়েছে, যে কোনও নতুন বিশ্ববিদ্যালয় চালু হওয়ার পর, উপাচার্য নিয়োগের পরেই ইউনিভার্সিটি কাউন্সিল গঠন করে দেয় রাজ্য সরকার। রাজ্যের বিশিষ্টদের নিয়ে গঠিত এই কাউন্সিলের মধ্য দিয়েই বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মী নিয়োগে উদ্যোগী হওয়া যায়। কিন্তু দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্ষেত্রে ইউনিভার্সিটি কাউন্সিল গঠন না হওয়ায় সমস্যা রয়েছে। এমনকি দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্যে স্ট্যাটিউট গড়া হলেও, তা অনুমোদনের জন্যে রাজ্যেই আটকে রয়েছে। তাই এতদিনেও বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dakshin Dinajpur) কর্মী নিয়োগের জন্য পদই তৈরি করা যায়নি। ফলে উপাচার্য ছাড়া এই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনও অধ্যাপক, কর্মী স্থায়ী রেজিস্ট্রার , কন্ট্রোলার কিছুই এখনও নেই। সব মিলিয়ে নানা সঙ্কটে এই বিশ্ববিদ্যালয়। এরই মধ্যে বর্তমান রেজিস্ট্রার সরিয়ে দেওয়া হল।

    কী বললেন পদ হারানো অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার?

    যদিও অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার পদ থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়ার পিছনের কারণ শিক্ষামন্ত্রীর বৈঠকে গরহাজির থাকা নয় বলে মনে করছেন বালুরঘাট কলেজের অধ্যক্ষ পঙ্কজ কুণ্ডু। তিনি বলেন, শিক্ষামন্ত্রীর ডাকা বৈঠকে উপস্থিত থাকতে পারবো না, তা আমি আগেই জানিয়ে দিয়েছিলাম। তবুও শো-কজ  করেছিল, তার উত্তর আমি দিয়েছি। এর সাথে রেজিস্ট্রার পদ থেকে সরে যাওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই। আমি খুব খুশি যে আমাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বালুরঘাট কলেজের চাপ সামলে দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই পদে থেকে কাজ করা আমার পক্ষে সম্ভব হচ্ছিল না। আমি  দীর্ঘদিন ধরে ওই পদ থেকে অব্যাহতি চাইছিলাম। আমাকে আজ তা দেওয়ায় আমি খুশি। বিশ্ববিদ্যালয়ের (Dakshin Dinajpur) শুভ কামনা করি।

    কী জবাব দিলেন উপাচার্য?

    দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য দেবব্রত মিত্র বলেন, অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার (Dakshin Dinajpur) হিসেবে মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছিল। তাই ওই পদে অধ্যাপক অমিত রায়কে নিয়োগপত্র দেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share