Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Bomb Blast: রঘুনাথগঞ্জে আইসিডিএস কেন্দ্রে বোমা বিস্ফোরণ, উড়ল ছাদ, ভাঙল ইটের দেওয়াল

    Bomb Blast: রঘুনাথগঞ্জে আইসিডিএস কেন্দ্রে বোমা বিস্ফোরণ, উড়ল ছাদ, ভাঙল ইটের দেওয়াল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই রাজ্যের একাধিক জেলায় বোমা বিস্ফোরণে (Bomb Blast) ঘটনা ঘটেছে। বিশেষ করে মুর্শিদাবাদ জেলায় একাধিক ব্লকে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এর আগে বেলডাঙ্গায় বোমা বাঁধতে গিয়ে বিস্ফোরণে তৃণমূল কর্মীর মৃত্যু হয়। এবার ফের মুর্শিদাবাদ জেলায় বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটল। রবিবার সাত সকালেই মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জের লক্ষ্মীজোলায় বন্ধ আইসিডিএস সেন্টারে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Bomb Blast)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালে লক্ষ্মীজোলায় এলাকায় আইসিডিএস কেন্দ্রটি তৈরি হয়। তৈরি হওয়ার পর থেকে প্রতিষ্ঠানটি চালু হয়নি। তবে, আইসিডিএস সেন্টারটির মূল ভবনটি বন্ধ থাকলেও বাইরে শিশুদের ক্লাস হয়। এদিন রবিবার বলে সেন্টার বন্ধ ছিল। আচমকাই বিকট শব্দে গোটা এলাকা কেঁপে ওঠে। বোমা বিস্ফোরণের (Bomb Blast) তীব্রতায় আইসিডিএস সেন্টারের ছাদ উড়ে গিয়েছে। ভেঙে গিয়েছে ইটের দেওয়াল। আইসিডিএস সেন্টারটি বন্ধ থাকায় বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, আচমকাই বিকট আওয়াজে গোটা এলাকা কেঁপে ওঠে। আমরা বাড়ি থেকে বেরিয়ে দেখি, পাড়ার মধ্যে থাকা আইসিডিএস কেন্দ্রটি ধোঁয়ায় ঢেকে গিয়েছে এবং সেন্টারের ছাদ উড়ে গিয়েছে। অন্যদিন, সেখানে শিশুরা পড়াশুনা করে। বড় বিপর্যয় হতে পারত। পুরো ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    কী বললেন স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান?

    ঘটনার খবর পেয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান নাসিরুল ইসলাম ঘটনাস্থলে যান। তিনি বলেন, আইসিডিএস কেন্দ্রটি চালু হয়নি। সেখানেই কেউ বা কারা অনেক বোমা মজুত করে রেখেছিল। সেই বোমা থেকেই কোনওভাবেই বিস্ফোরণ (Bomb Blast) ঘটে। তবে, ঘটনার সময় আশপাশে কেউ ছিলেন না। তাই, কেউ জখম হয়নি। ঘটনার পর পরই ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    বোমা বিস্ফোরণ (Bomb Blast) নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি নেতা লাল্টু দাস বলেন, গোটা মুর্শিদাবাদ জেলাজুড়ে তৃণমূল বোমা, গুলি নিয়ে খেলা করছে। আইসিডিএস কেন্দ্রকেও এরা বাদ দিচ্ছে না। এসব জায়গায় শিশুরা থাকে, সেটাও ওরা ভুলে গিয়েছে। আমরা এই ঘটনায় দোষীদের শাস্তি দাবি করছি। অন্যদিকে, তৃণমূলের ব্লক সভাপতি সামিরুদ্দিন বিশ্বাস বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল কোনওভাবে জড়িত নয়। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে খেজুরিতে ফের সভা, ঘোষণা করলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: পুলিশকে হুঁশিয়ারি দিয়ে খেজুরিতে ফের সভা, ঘোষণা করলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সভা করার কথা আগেই পুলিশকে জানানো হয়েছিল। স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্বের সভার অনুমতি দেওয়ার বিষয়টি প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছিল। অবশেষে পুলিশের অনুমতি না পাওয়ায় শনিবার সন্ধ্যায় নির্ধারিত সভা বাতিল করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) । এদিন খেজুরিতে সভা করতে গিয়ে পুলিশের বাধার মুখে পড়েন বিরোধী দলনেতা। সভা করা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বিরোধী দলনেতার বচসা বাধে। এরপর খেজুরিতেই সভা করার হুঙ্কার দিলেন শুভেন্দু। এ-বিষয়ে সোমবার আদালতের দ্বারস্থ হবেন বলেও জানিয়েছেন শুভেন্দু। শনিবার শুভেন্দু বলেন, ‘আমাদের ট্যাক্সের টাকায় বেতন পায়। সোমবার আদালতে যাব। আগামী শনিবার আসব। আলিপুর বাজারেই আমি সভা করব।’

    কেন সভা?

    গত ১০ অগাস্ট খেজুরি গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন ছিল। খেজুরির ২৮টি আসনের মধ্যে ১৬টি আসন দখল করে বিজেপি ও ১২টি আসন পায় তৃণমূল। সেই বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে দুই দলের কর্মীদের বচসা হয়। পরে, হাতাহাতিতে পৌঁছায়। বিজেপির স্থানীয় নেতৃত্বের দাবি, ওই দিনের ঘটনায় তৃণমূলের হামলায় বিজেপি কর্মীরা আক্রান্ত হয়েছিলেন। আর আহত ওই বিজেপি কর্মীদের নিয়ে শনিবার সভা করতে চেয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। কিন্তু, মেলেনি পুলিশি অনুমতি । পালটা পুলিশের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে গোটা এলাকায়। সভা অনুমতি না দেওয়ার প্রতিবাদেই বিরোধী দলনেতা এদিন শ্যামপুর মোড়ে আসেন। বিজেপি কর্মী- সমর্থকদের বার্তা দিয়ে তিনি বলেন, সোমবার আদালতের দ্বারস্থ হব।

    সভায় পুলিশি বাধা নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?  (Suvendu Adhikari)

    এদিন বিজেপি নেতা গোপাল মাইতির বাড়িতে যান শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) । অভিযোগ, পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠনের দিন তৃণমূলের হাতে আক্রান্ত হয়েছিলেন আর তিনি। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন তিনি। কিছুদিন আগে বাড়ি ফিরেছেন গোপাল । তাই গোপালের বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করেন শুভেন্দু। এরপর খেজুরি বিদ্যাপীঠ এলাকায় একটি মিটিং হলে দলীয় জয়ী সদস্যদের নিয়ে তিনি সভা করেন। পুলিশ সভার অনুমতি না দেওয়া প্রসঙ্গে  শুভেন্দু বলেন, ‘আমাকে এরা ভয় পেয়েছে। তাই ১৪৪ ধারা জারি করেছে। আমি কথা দিয়ে যাচ্ছি, আগামী সোমবার হাইকোর্টে মামলা হবে। আদালতের অনুমতি নিয়েই আগামী শনিবার আলিপুর বাজারেই সভা করব। এই এলাকায় বিজেপি জিতেছে। তাই পুলিশের মদতে তৃণমূলের লোকেরা গণ্ডগোল করছে। আজকে আমাদের কর্মসূচি ছিল। তৃণমূলের কয়লা, বালি, গরু বিক্রির অনেক টাকা আছে। সেই টাকা দিয়ে আমাদের পঞ্চায়েত সমিতির দু’জনকে কিনেছে। দু’জনকে কেনার পরেও পঞ্চায়েত সমিতির স্থায়ী সমিতি গঠনে আমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ  আছি। আমাদের সাতজন সদস্য আছে, তিনজন প্রধান আছেন। এমপি, এমএলএ মিলিয়ে আমরা ১৩ জন আছি।’ এদিন শুভেন্দুর কনভয়ের সামনে দাঁড়িয়ে তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকরা স্লোগান দেন। পালটা ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেন বিজেপি সমর্থকরা। তাতে কিছুক্ষণের জন্য পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। যদিও পুলিশ দ্রুত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jadvavpur University: যাদবপুরে নয়া উপাচার্য নিয়োগ রাজ্যপালের, শনিবার রাতে ধৃত আরও ১ প্রাক্তনী

    Jadvavpur University: যাদবপুরে নয়া উপাচার্য নিয়োগ রাজ্যপালের, শনিবার রাতে ধৃত আরও ১ প্রাক্তনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadvavpur University) এবার অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করলেন আচার্য তথা রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। জানা গিয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadvavpur University) গণিতের এক অধ্যাপক বুদ্ধদেব সাউকে অস্থায়ীভাবে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। প্রসঙ্গত গত ৩১ মে উপাচার্য পদে ইস্তফা দিয়েছিলেন সুরঞ্জন দাস। তারপরেই অস্থায়ী উপাচার্য পদে রাজ্যপাল নিয়োগ করেন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক অমিতাভ দত্তকে। পরবর্তীকালে রাজ্যপালের কথামতো গত ৪ অগাস্ট অমিতাভবাবুও ইস্তফা দেন। সেই সময় থেকেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদ খালি ছিল। তার মধ্যেই গত ৯ অগাস্ট মেন হস্টেলের তিন তলা থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয় স্বপ্নদীপ কুণ্ডুর। সেই ঘটনা নিয়ে এখনও তোলপাড় চলছে সারা রাজ্যে। তারই মাঝে অস্থায়ী উপাচার্য নিয়োগ করলেন রাজ্যপাল। রাজভবনের তরফে জানানো হয়েছে যে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য (Jadvavpur University) হিসেবেই কাজ চালাবেন বুদ্ধদেব সাউ।

    আরও পড়ুন: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    শনিবার রাতে গ্রেফতার আরও এক প্রাক্তনী

    অন্যদিকে যাদবপুরকাণ্ডে (Jadvavpur University) এখনও পর্যন্ত ১২ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। শনিবারে জেরা করার পরে গ্রেফতার করা হয় আরও এক প্রাক্তনীকে। জানা গিয়েছে ধৃতের নাম জয়দীপ ঘোষ। সে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের প্রাক্তন ছাত্র। ঘটনার দিন গেট বন্ধ করে হস্টেলে পুলিশকে ঢুকতে বাধা দেওয়ার মামলায় তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জয়দীপ ঘোষের গ্রেফতারি হওয়াতে মোট ধৃতের সংখ্যা যাদবপুরকাণ্ডে (Jadvavpur University) দাঁড়ালো ১৩।

    শুক্রবার রাতেও গ্রেফতার করা হয় ৩ জনকে

    গত শুক্রবার রাতেও তিনজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। শনিবার তাদের আলিপুর আদালতে তোলা হলে ৩১ অগাস্ট পর্যন্ত পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। এদিন আলিপুর আদালতে সরকারি আইনজীবী বলেন, ‘‘সবাই মিলে পরিকল্পনামাফিক যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadvavpur University) প্রথম বর্ষের পড়ুয়া স্বপ্নদীপকে খুন করেছে। এক এক করে যারা ধরা পড়ছে তারা অপরাধী হিসেবে সফল, কিন্তু অভিনেতা হিসেবে ব্যর্থ।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর এলাকা দখলের লড়াই, আক্রান্ত পড়ুয়া, বোমাবাজি, কোন্দল প্রকাশ্যে

    Murshidabad: তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর এলাকা দখলের লড়াই, আক্রান্ত পড়ুয়া, বোমাবাজি, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এলাকায় ক্ষমতার রাশ কার দখলে থাকবে তা নিয়ে তৃণমূলের গোষ্ঠীকোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এল। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) রঘুনাথগঞ্জের সেকেন্দ্রা পঞ্চায়েত এলাকায়। এলাকায় বোমাবাজি হয় বলে অভিযোগ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Murshidabad)

    পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকার নিয়ন্ত্রণ ও ক্ষমতা নিজেদের হাতে রাখতে মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) সেকেন্দ্রায় তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীর মধ্যে গণ্ডগোল দীর্ঘদিনের। এদিন দুপুরে সেকেন্দ্রা হাইস্কুলে নবম শ্রেণির দুই ছাত্র স্কুল থেকে বাড়ি ফিরছিল। স্থানীয় এক তৃণমূল নেতা দলবল নিয়ে খেজুরতলা মহিপাড়া সাঁকোর কাছে ওই দুই ছাত্রের পথ আটকায়। তারপর তাদের ব্যাপক মারধর করা হয়। স্থানীয় লোকজন আহত দুই ছাত্রকে উদ্ধার করে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করে। বিষয়টি জানাজানি হতেই দুই পক্ষের মধ্যে ফের এলাকায় গণ্ডগোল হয়। ওই তৃণমূল নেতা বোমাবাজিও করে বলে অভিযোগ। কিছুদিন আগে তৃণমূলের সেকেন্দ্রার অঞ্চল সভাপতিকে সরিয়ে দিয়ে নতুন সভাপতির নাম ঘোষণার পর থেকেই নতুন ও পুরানো পন্থিদের মধ্যে গণ্ডগোলের সূত্রপাত হয়। ঘটনার পরই এলাকা ছেড়ে গা ঢাকা দেয় অভিযুক্তরা। তাদের ধরতে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ। রঘুনাথগঞ্জ থানার এক পুলিশ অফিসার জানিয়েছেন, এলাকায় পুলিস পিকেট বসানো হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।

    হামলার ঘটনা নিয়ে কী বললেন তৃণমূলের দুই গোষ্ঠীরা নেতারা?

    তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি মোতাহার হোসেন বলেন, ওরা দলকে ভালোবাসে না। নিজেদের আখের গোছাতেই ওরা দল করত। ক্ষমতা চলে যাওয়ার পর থেকেই এলাকায় উত্তেজনার বাতাবরণ সৃষ্টি করছে। দুটি ছাত্রকে মারধর করেছে। অভিযুক্ত ওই তৃণমূল নেতা সরজেম শেখ মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) রঘুনাথগঞ্জ -২ ব্লকের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সমিতির সদস্যা অসীলা বিবির আত্মীয় বলে জানা গিয়েছে। সরজেম শেখ বলেন, এলাকায় কী ঘটেছে জানিনা। আমি বহুদিন ওই এলাকা ছেড়ে শহরে বসবাস করি। পুলিশ তদন্ত করে দোষীদের সাজা দিক।

    কী বললেন পঞ্চায়েতের প্রধান?

    সেকেন্দ্রা গ্রাম পঞ্চায়েতের নব নির্বাচিত প্রধান পারভিন খাতুন বলেন, দুই ছাত্রের মধ্যে গণ্ডগোল। সেটাকেই কেন্দ্র সাময়িক উত্তেজনা ছড়ায়। বোমাবাজি হয়নি। দু-একটি ড্যামেজ বোমা উদ্ধার হয়েছে মাত্র।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Municipality: বুলডোজার চালিয়ে বিজেপি নেতার বাড়ি ভাঙচুর ইস্যুতে ধুন্ধুমারকাণ্ড কলকাতা পুরসভায়

    Kolkata Municipality: বুলডোজার চালিয়ে বিজেপি নেতার বাড়ি ভাঙচুর ইস্যুতে ধুন্ধুমারকাণ্ড কলকাতা পুরসভায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর কলকাতার বিজেপির নেতা সুনীল সিং এর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয় কলকাতা পুরসভা (Kolkata Municipality)। চলতি পুর-অধিবেশনে বিষয়টি নিয়ে তৃণমূল কাউন্সিলরদের সঙ্গে বিজেপি কাউন্সিলরদের ধস্তাধস্তি বেধে যায়। হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন দুপক্ষের কাউন্সিলররা (Kolkata Municipality)। হুলুস্থুল কাণ্ড বেধে যায় পুরসভার ভিতরে।

    শুক্রবারই ভাঙা হয় বিজেপি নেতা সুনীল সিং-এর বাড়ি
     

    প্রসঙ্গত, শুক্রবারই কলকাতা পুরসভার (Kolkata Municipality) ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা সুনীল সিং-এর বাড়ি ভেঙে দেয় কলকাতা পুরসভা। এ নিয়ে বিজেপি নেতার অভিযোগ যে ভোট পরবর্তী সন্ত্রাস নিয়ে সোচ্চার হওয়ার কারণেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তৃণমূল পরিচালিত পুরসভা তাঁর বাড়ি ভেঙেছে। স্থানীয় মানুষজনের অভিযোগ যে এরকম নির্মাণ আরও অনেক আছে কিন্তু তবুও বিজেপি করেন বলেই সুনীল সিংকে বেছে বেছে টার্গেট করেছে কলকাতা পুরসভা(Kolkata Municipality)। সূত্রের খবর, এদিন যখন বুলডোজার দিয়ে সুনীল সিংয়ের বাড়ির একাংশ ভাঙা হচ্ছিল তখন সে সময় এই বিজেপি নেতা বাড়িতে ছিলেন না। সেখানে উপস্থিত ছিলেন তাঁর বৃদ্ধ বাবা, যিনি একজন ডায়ালিসিসের রোগী। আরও অভিযোগ, বাড়িতে বুলডোজার চালানোর আগে পর্যন্ত কোনও রকমের নোটিশ আসেনি, কিন্তু ঘটনাস্থলে পুলিশ এলেও তাদের সামনেই বুলডোজার চালানো হয় বলে অভিযোগ।

    হাতাহাতি দুপক্ষের

     এদিন অধিবেশনের শেষে ৫০ নম্বর ওয়ার্ডের বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষ বিষয়টি উত্থাপন করেন। কিন্তু চেয়ারপার্সন মালা রায় তাঁকে বলেন, অধিবেশনে এসব নিয়ে আলোচনা করা যায় না। তখন সজল ঘোষ মানবিকতার খাতিরে বিষয়টি দেখতে বলেন। সজল ঘোষের বক্তব্য, ‘‘এভাবে কোনও নাগরিকের বাড়ি ভেঙে দেওয়া যায় না। অধিবেশনে এনিয়ে আলোচনা করতে দেওয়া হয়নি।’’ পরবর্তীকালে কাউন্সিলর ক্লাবে সাংবাদিক বৈঠক শুরু করেন বিজেপি কাউন্সিলররা (Kolkata Municipality)। হাজির ছিলেন, বিজয় ওঝা, মীনাদেবী পুরোহিত এবং সজল ঘোষ। সেখানে হাজির ছিলেন অভিযোগকারী সুনীল সিং এবং কলকাতা জেলা বিজেপির সভাপতি তমোঘ্ন ঘোষ। অভিযোগ, তখনই তৃণমূল কাউন্সিলররা এসে আচমকা হামলা চালায় বিজেপি কাউন্সিলরদের ওপর। এবং বলতে থাকে কাউন্সিলর ক্লাব শুধুমাত্র কাউন্সিলরদের (Kolkata Municipality) জন্য। বিজেপি সভাপতি এখানে কেন আসবে? পাল্টা সজল ঘোষরা বলতে থাকেন যে করদাতা হিসেবে তাঁরা এখানে আসতেই পারেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Gram Panchayat Election: তৃণমূলকে হারিয়ে মথুরাপুরে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি, উচ্ছ্বাস

    Gram Panchayat Election: তৃণমূলকে হারিয়ে মথুরাপুরে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি, উচ্ছ্বাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলকে হারিয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মন্দিরবাজার বিধানসভার কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েত (Gram Panchayat Election) বোর্ড গঠন করল বিজেপি। বোর্ড গঠনের পরই বিজেপি কর্মী সমর্থকরা পঞ্চায়েত অফিসের সামনে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন।

    কত আসন নিয়ে বোর্ড গড়ল বিজেপি? (Gram Panchayat Election)

    মন্দিরবাজার বিধানসভার কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়তে (Gram Panchayat Election) মোট ১৯ টি আসন রয়েছে। যার মধ্যে বিজেপি দখল করেছে ১০ টি। তৃণমূল দখল করেছে ৫টি, আইএসএফ দখল করেছে ৩ টি এবং নির্দল দখল করেছে একটি আসন। তবে, নির্দল প্রার্থী এদিন বিজেপিতে যোগদান করায় মোট বিজেপি সদস্য সংখ্যা হয়ে দাঁড়ায় ১১ জন। ফলে, তৃণমূলকে হারিয়ে এই পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করে বিজেপি। নতুন বোর্ডে রাহুল সর্দার নামে বিজেপির জয়ী সদস্যকে প্রধান এবং রুপা হালদার নামে অন্য একজন জয়ী সদস্যকে উপপ্রধান নির্বাচিত করা হয়। প্রসঙ্গত, ফল ঘোষণার পর থেকেই এই পঞ্চায়েত বিজেপি বোর্ড গঠন করতে তা সকলের জানা ছিল। গত ১০ আগস্ট প্রশাসনের পক্ষ থেকে বোর্ড ঘোষণা করা হয়। নিয়ম মেনে ১০ তারিখ মন্দিরবাজার বিধানসভার কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়তে বিজেপির পক্ষ থেকে বোর্ড গঠন করতে আসলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়, পর্যাপ্ত পরিমাণে পুলিশ ফোর্স না থাকার কারণে বোর্ড গঠন করা সম্ভব নয়। এরপরই বিজেপি নেত্রী নেতৃত্বে পঞ্চায়েতের সামনে অবস্থান বিক্ষোভে বসেছিলেন বিজেপির কর্মী সমর্থকরা। এরপর এদিন পুলিশ প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বোর্ড গঠন শুরু হয়। মূলত কৃষ্ণপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে আজ পুলিশ প্রশাসনের কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বিজেপি নেত্রী অগ্নিমিত্রা পলের উপস্থিতিতে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন প্রক্রিয়া শুরু হয়।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক অগ্নিমিত্রা পল বলেন, আসলে এই পঞ্চায়েতে (Gram Panchayat Election) তৃণমূলের অন্যাচারের বিরুদ্ধে মানুষ রায় দিয়েছে। এই বোর্ড সাধারণ মানুষের বোর্ড। এই জয়, সাধারণ মানুষের জয়। এর আগে প্রশাসন বিজেপিকে বোর্ড গঠন করতে দেয়নি। এবার আদালতের নির্দেশে উপযুক্ত নিরাপত্তা দিয়ে বিজেপিকে বোর্ড গঠন করতে দেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটে বৈঠক করেই লোকসভার রণকৌশল স্থির করলেন সুকান্ত মজুমদার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির পক্ষ থেকে বালুরঘাটে দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) জেলা বিজেপির কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হল শনিবারে। বিজেপির জেলা কার্যালয়ে কোর কমিটির বৈঠক এবং রেনুকা লজে জেলা কমিটির বৈঠক সম্পন্ন হল। বিজেপির জেলা কোর কমিটি এবং জেলা কমিটির দুটি বৈঠকেই উপস্থিত ছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন বিজেপি জেলা সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব। জেলা কমিটির বৈঠকে জেলা নেতৃত্ব ছাড়াও বিভিন্ন মণ্ডল সভাপতি উপস্থিত ছিলেন। সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, দুটি বৈঠকেই সাংগঠনিক বিষয়ের পাশাপাশি আলোচনার মূল বিষয় ছিল, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে রণকৌশল ঠিক করা। পাশাপাশি তোপ দেগেছেন মুখ্যমন্ত্রীকে।

    কী বললেন সুকান্ত (Dakshin Dinajpur)?

    আজ বালুঘাটের সাংসদ (Dakshin Dinajpur) তথা বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার জানান, জেলার সাংগঠনিক বিষয়ে বৈঠক হয়েছে। লোকসভা নিয়ে কোনও আলোচনা হয়েছে কিনা এই প্রশ্নে সুকান্ত মজুমদার বলেন, ইতিমধ্যেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই লোকসভা নির্বাচন নিয়ে আলোচনা হয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের আগে দলকে শক্তিশালী করতে যে কাজ করা দরকার বা পরিবর্তন করা দরকার, সে বিষয়ে এইদিনের বৈঠকে আলোচনা হয়।

    যাদবপুর র‍্যাগিংয়ের বিষয় নিয়ে কী বলেন?

    যাদবপুর হোস্টেলে সিনিয়রদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ উঠে আসার তথ্য নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই যে তথাকথিত বামপন্থীদের নগ্ন চেহারা প্রকাশিত হয়েছে। বামেরা দিন দিন উলঙ্গ হয়ে যাচ্ছে। তিনি আরও বলেন, আমরা বার বার বলছি, এদের পিছনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আস্কারা রয়েছে। ২০১১ সালে বামফ্রন্টকে সরানোর জন্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই সমস্ত মাওবাদীদের হেল্প নিয়েছিলেন।

    র‍্যাগিং বন্ধের পদক্ষেপ নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, র‍্যাগিং বন্ধ করার জন্য আমি আগেই বলেছি ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করলেই রাগিং বন্ধ হয়ে যাবে। ইউজিসি গাইড লাইন অনুসরণ করতে বলুন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে। বৈঠকের পর বালুরঘাট (Dakshin Dinajpur) থেকে ধূপগুড়ি উপনির্বাচন নিয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, উপনির্বাচনে সবাই ঝাঁপাবে। আমরাও ঝাঁপাচ্ছি এবং আমরা একশো শতাংশ জিতবো। আমরা ধূপগুড়ি উপনির্বাচন জিততে চলেছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: কলকাতার বুকে বুলডোজার চালিয়ে ভাঙা হল বিজেপি নেতার বাড়ি, অভিযুক্ত শাসক দল

    BJP: কলকাতার বুকে বুলডোজার চালিয়ে ভাঙা হল বিজেপি নেতার বাড়ি, অভিযুক্ত শাসক দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার বুকে বুলডোজার দিয়ে ভাঙা হল বিজেপি (BJP) নেতার বাড়ির একাংশ। অভিযুক্ত শাসকদলের স্থানীয় তৃণমূল বিধায়ক এবং কাউন্সিলর। শুক্রবার কলকাতার বিজেপি নেতা সুনীল সিংয়ের বাড়ির একতলা ভেঙে দেয় পুরসভা। বর্তমানে সুনীল সিং বিজেপির কলকাতা জেলা কমিটির সদস্য। অতীতে শ্যামপুকুর বিধানসভার আহ্বায়কের দায়িত্বও সামলেছেন তিনি। সুনীল সিং সংবাদ মাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেন যে বিজেপি (BJP) করার অপরাধেই তাঁর বাড়ি ভেঙেছে তৃণমূল।

    সুনীল সিং-এর অনুপস্থিতিতেই ভাঙা হয় বাড়ি

    সূত্রের খবর, এদিন যখন বুলডোজার দিয়ে সুনীল সিংয়ের বাড়ির একাংশ ভাঙা হচ্ছিল তখন সে সময় এই বিজেপি (BJP) নেতা বাড়িতে ছিলেন না। সেখানে উপস্থিত ছিলেন তাঁর বৃদ্ধ বাবা, যিনি একজন ডায়ালিসিসের রোগী। আরও অভিযোগ, বাড়িতে বুলডোজার চালানোর আগে পর্যন্ত কোনও রকমের নোটিশ আসেনি, কিন্তু ঘটনাস্থলে পুলিশ এলেও তাদের সামনেই বুলডোজার চালানো হয় বলে অভিযোগ। সুনীল সিংয়ের বাড়ি ভাঙাকে কেন্দ্র করে রীতিমতো উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে বিডন স্ট্রিটের বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে। শনিবারও রাজনৈতিক উত্তেজনার পরিবেশ রয়েছে সেখানে। বিজেপি নেতা সুনীল সিং জানিয়েছেন, এই ঘটনার জন্য তিনি আদালতের দ্বারস্থ হবেন। এদিন সুনীল সিং বলেন, ‘‘তৃণমূল সন্ত্রাসের রাজনীতি করতে চাইছে। আমি ভোট পরবর্তী হিংসা নিয়ে সরব হয়েছিলাম, তাই পুরসভাকে দিয়ে আমার বাড়ির একতলার দোকান ঘর বুলডোজার দিয়ে ভেঙে দেওয়া হল।’’

    কী বলছে তৃণমূল?

    স্থানীয় তৃণমূল নেতা তথা ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর তারকনাথ চট্টোপাধ্যায়, সুনীল সিংয়ের অভিযোগ অবশ্য উড়িয়ে দিয়েছেন। এবং তিনি বলেন যে ওটা ছিল বেআইনি নির্মাণ, এর সঙ্গে রাজনীতির (BJP) কোনও সম্পর্ক নেই।  কিন্তু তৃণমূলের এই যুক্তির সঙ্গে সহমত নন স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি, এই ধরনের আরও দোকান বাড়ি অজস্র রয়েছে। বিডন স্ট্রিট সমেত সারা কলকাতা জুড়ে, কিন্তু বেছে বেছে সুনীল সিংয়ের বাড়িকেই টার্গেট করা হলো। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার তত্ত্বকেও তুলছেন স্থানীয়রা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Businessman: ভিনরাজ্যের ব্যবসায়ীর সঙ্গে প্রায় ২ কোটি টাকার প্রতারণা, অভিযুক্ত তৃণমূল যুব নেতা

    Businessman: ভিনরাজ্যের ব্যবসায়ীর সঙ্গে প্রায় ২ কোটি টাকার প্রতারণা, অভিযুক্ত তৃণমূল যুব নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভিন রাজ্যের এক ব্যবসায়ীর (Businessman) সঙ্গে প্রায় ২ কোটি টাকা প্রতারণা করার অভিযোগ উঠল বেলঘরিয়ার এক তৃণমূল যুব নেতার বিরুদ্ধে। তৃণমূল যুব নেতার নাম নীরু পাশোয়ান। তিনি কামারহাটির দাপুটে এক তৃণমূল নেতার ঘনিষ্ঠ। ইতিমধ্যেই প্রতারিতরা পুলিশ প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়েছেন। কিন্তু, প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ?(Businessman)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতারিত হওয়া ব্যবসায়ীর (Businessman) বাড়়ি ঝাড়খণ্ড। হাওড়ার কানোরিয়া জুটমিলের একটি জমি বিক্রির বিষয় নিয়ে নীরু পাশোয়ান সহ কয়েকজনের সঙ্গে যোগাযোগ হয়। তারা জমির কাগজপত্র দেখিয়েছিলেন। সেই মতো কয়েক দফায় ভিন রাজ্যের ব্যবসায়ীরা প্রায় ১ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা দিয়েছিলেন। পরে, তাঁরা প্রতারিত হওয়ার বিষয়টি জানতে পারেন। টাকা পয়সা ফেরত দেওয়ার জন্য বলা হলেও তা দেওয়া হচ্ছে না বলে অভিযোগ। এতেই চরম বিড়ম্বনায় পড়েছেন প্রতারিতরা। প্রতারিত ব্যবসায়ীরা বলেন, কানোরিয়া জুটমিলের জমি দেখানো হয়েছিল। কাগজপত্র দেখে টাকা দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, জমি তো হাতে আসেনি। পরে, খোঁজ নিয়ে জানতে পারি, কাগজপত্র সব জাল। তাই, প্রশাসনের আমরা দ্বারস্থ হয়েছি।

    এই ঘটনা নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা 

    বিজেপি নেতা কিশোর কর বলেন, তৃণমূলের ওই যুব নেতার মাথায় দলের বড় এক নেতার হাত রয়েছে। দলকে ভাঙিয়ে এসব করছে। বার বার এই ধরনের ঘটনা ঘটছে। ব্যবসায়ীর (Businessman) কাছে প্রায় দু কোটি টাকা প্রতারণা করা হয়েছে। পুলিশ প্রশাসনের কাছে অভিযোগ জানিয়ে কোনও লাভ হচ্ছে না। আমরা চাই, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে পুলিশ দৃষ্টান্তমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করুক। সিপিএম নেতা মানস মুখোপাধ্যায় বলেন, এই ধরনের অপরাধের পরও পুলিশ উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে ভিন রাজ্যের মানুষের কাছে আমাদের আস্থা আরও চলে যাবে। তাই, প্রতারণার বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিৎ। তৃণমূলের ব্যারাকপুর সাংগঠনিক জেলার সভাপতি তাপস রায় বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখে দলগত যদি কোনও ব্যবস্থা নেওয়ার থাকে তা নেওয়া হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Justice Abhijit Ganguly: কলকাতার পর কালিম্পং! বুলডোজারে বেআইনি নির্মাণ ভাঙার পরামর্শ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Justice Abhijit Ganguly: কলকাতার পর কালিম্পং! বুলডোজারে বেআইনি নির্মাণ ভাঙার পরামর্শ বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার অবৈধ নির্মাণ ভাঙতে এর আগেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) টেনে এনেছিলেন যোগীরাজ্যের বুলডোজার মডেলের প্রসঙ্গ। এবার কালিম্পং-এ  একটি বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে স্থানীয় পুরসভাকে বুলডোজার ব্যবহারের পরামর্শ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। ১৭ অগাস্ট বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ দেন বিচারপতি। তিনি আরও বলেন, ২২ অগাস্টের  মধ্যে বেআইনি নির্মাণ ভাঙা না হলে আদালত অবমাননার মামলা করা হবে পুরসভার বিরুদ্ধে। তারপরেই তিনি বলেন যে পুরসভা চাইলে বুলডোজার ব্যবহার করতে পারে। প্রসঙ্গত, কলকাতার মানিকতলার ৩২ নম্বর ওয়ার্ডের একটি নির্মাণ ভাঙতে এমনই নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) এবং কলকাতা হাইকোর্টে তিনি বলেন, ‘‘ওই নির্মাণ ভাঙতে প্রয়োজনে যোগী আদিত্যনাথের কাছ থেকে বুলডোজার ভাড়া করুন।’’ প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশের গ্যাংস্টারদের বাড়ি ভাঙতে বুলডোজার ব্যবহার করে যোগী প্রশাসন। সেই মডেলই কি এবার বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে পশ্চিমবঙ্গে নিয়ে লাগু হতে চলেছে? হাইকোর্টের নির্দেশে! এই প্রশ্নই এখন ঘুরপাক খাচ্ছে। 

    কালিম্পং-এ বেআইনি নির্মাণ

    জানা গিয়েছে, কালিম্পং পুরসভার অনুমতি না নিয়ে বেআইনিভাবে একটি নির্মাণ করা হয়। মামলার জল গড়ায় কলকাতা হাইকোর্ট পর্যন্ত। কলকাতা হাইকোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চে মামলা দায়ের করেন বীর বাহাদুর বলন নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা। ওই মামলায় উল্লেখ করা হয়, এই ধরনের নির্মাণ বিপদ ডেকে আনতে পারে। কারণ তার পাশে স্কুলও রয়েছে। পরে জানা যায় পুরসভার অনুমতি ছাড়াই ওই নির্মাণ গড়ে উঠেছে। ওই মামলাকারী আর্জি জানান, ওই বেআইনি নির্মাণ অবিলম্বে ভেঙে দেওয়া হোক। কিন্তু সেখানে আক্ষেপ করে তিনি এও জানান যে পুরসভাকে বারবার অভিযোগ জানিয়েও কাজ হয়নি।

    পুরসভা ৫ দিনের সময় চায়

    এই মামলা শোনার পরেই সোমবারের মধ্যে ওই নির্মাণ ভেঙে ফেলা নির্দেশ দেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) এবং এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এক্ষেত্রে বুলডোজার ব্যবহার করতে পারে কালিম্পং পুরসভা। পাশাপাশি বেআইনি নির্মাণ ভাঙতে কেন পুরসভা এখনও পর্যন্ত কেন কোনও রকমের পদক্ষেপ নেয়নি তা জানতে পৌরসভার এক্সিকিউটিভ অফিসারকেও তলব করে আদালত। এক্সিকিউটিভ অফিসার বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের (Justice Abhijit Ganguly) কাছে পাঁচ দিন সময় চেয়ে নেন। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় তা মঞ্জুর করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share