Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Calcutta High Court: ভাইরাল জ্বরে কাবু হাইকোর্ট, আক্রান্ত বিচারপতি থেকে আইনজীবীরা

    Calcutta High Court: ভাইরাল জ্বরে কাবু হাইকোর্ট, আক্রান্ত বিচারপতি থেকে আইনজীবীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জ্বরের উত্তাপে কাঁপছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। উচ্চ আদালতের প্রায় ৭ জন বিচারপতির জ্বর এবং অন্যান্য উপসর্গ নিয়ে অসুস্থ হয়ে রয়েছেন। এর ফলে তাঁরা বিগত কয়েকদিন ধরেই আদালতের স্বাভাবিক কাজকর্মে অংশগ্রহণ করতে পারছেন না। আক্রান্তদের তালিকায় রয়েছেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমও। মঙ্গলবার তিনি সশরীরে এজলাসে হাজির থাকতে পারেনি। তাই ভার্চুয়াল মাধ্যমেই মঙ্গলবার বেশ কিছু মামলার শুনানি হয়।

    জ্বরে আক্রান্ত বিচারপতিরা

    প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে এদিন তাঁকে রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল সৌমেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘আশা করি আপনি ভালো আছেন।’’ তখন প্রধান বিচারপতি উত্তর দেন, ‘‘আর ৭ জন বিচারপতি জ্বরে অসুস্থ। আবহাওয়ার বদল নাকি অন্য কোনও কারণে বোঝা যাচ্ছে না। প্রধান বিচারপতি এদিন আরও জানান যে চিকিৎসকের সঙ্গে তাঁর আলোচনা হয়েছে। এবং তাঁকে সাবধানে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসক। তিনি দুর্বল রয়েছেন বলেও জানান।  হাইকোর্টের (Calcutta High Court) অনেকে আবার কনজাঙ্কটিভাইটিস-এ আক্রান্ত হচ্ছে বলেও জানা গিয়েছে।

    বেশ কয়েকজন আইনজীবীও জ্বরে আক্রান্ত

    তবে মঙ্গলবার এজলাসে হাজির থাকতে না পারলেও বুধবার সশরীরে প্রধান বিচারপতি উপস্থিত হন হাইকোর্টে। এবং এজলাসেও বসেছেন। জানা গিয়েছে, হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ও জ্বরে আক্রান্ত। তবে বুধবার তিনি আদালতে (Calcutta High Court) এসেছেন। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষকেও বুধবার আদালতে দেখা গিয়েছে। হাইকোর্ট সূত্রে জানা গিয়েছে, বিচারপতি সম্পা সরকার এবং বিচারপতি গৌরাঙ্গ কান্থ বুধবারেও আদালতে (Calcutta High Court) আসতে পারেন নি। জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার কারণে অনেক আইনজীবীও শুনানির সময় হাজির থাকতে পারেন নি। হাইকোর্টের স্টাফদের এই পরিস্থিতি দেখে ঠিক যেন করোনাকালের কথা মনে পড়ছে। বছর দু’য়েক আগে করোনার থাবায় বেশ কয়েকজন বিচারপতি আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাঁরা দীর্ঘদিন ধরেই তখন বিরতি নেন দৈনন্দিন কোর্টের কাজ থেকে। এবারও যেন সেই ছবিই ধরা পড়েছে হাইকোর্টে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “প্রাক্তন না করতে পারলে আমরা ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই”, শুভেন্দুর তোপ মমতাকে

    Suvendu Adhikari: “প্রাক্তন না করতে পারলে আমরা ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই”, শুভেন্দুর তোপ মমতাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশে পিংবনিতে সভা করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিশ্ব আদিবাসী দিবসের অনুষ্ঠানে যোগ দিলেন তিনি। বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্যের শাসক শিবিরকে কড়া ভাষায় নিশানা করলেন শুভেন্দু অধিকারী। ওবিসিতে বিশেষ সম্প্রদায়ের মানুষকে কেবল মাত্র ভোটের অঙ্ক হিসাবে ব্যবহার করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) তোপ মমতাকে

    পিংবনির সভা থেকে শুভেন্দু রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র তোপ দাগলেন। এই আক্রমণের প্রধান তির ছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে। তিনি বলেন, ‘‘রানিমা হেলিকপ্টারে করে জঙ্গলমহলে কুম্ভকার-দলিতরা কেমন আছেন, তা দেখতে এসেছেন। সাধারণ জনগণের ট্যাক্সের টাকা খরচ করে ঝাড়গ্রামে মুখ্যমন্ত্রী সভা করছেন। আপনারা না চিনলেও আমি পিসিকে হারে হারে চিনি। ২১ বছর সঙ্গে ছিলাম। জঙ্গলমহলে ঢোকার রাস্তা খুঁজে পাননি। কীভাবে লালগড় যেতে হয়, সেই রাস্তাটাও জানতেন না। ২০০৯ সালে আমি রাস্তা চিনিয়েছিলাম।’’ শুভেন্দু আরও বলেন, ‘‘হারিয়েছি নন্দীগ্রামে, আদালতে ফাইনও জমা করেছিলেন তিনি। তাই মুখ্যমন্ত্রী আপনাকে যদি প্রাক্তন না করতে পারি, ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই আমরা। আপনার আদরের দুলালটি জেলে যাবে। বালি, পাথর, গরুর পর এখন ব্যালট খায় তৃণমূল।’’

    ওবিসিদের নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    পিংবনি সভা থেকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, ‘‘এই রাজ্যে তোষণ ও দুর্নীতির জন্য সবচেয়ে বেশি অবহেলিত ওবিসিরা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে ওবিসিতে বিশেষ ধর্মের মানুষকে অতিরিক্ত সুবিধা পাইয়ে দিয়েছেন। সংরক্ষণ নীতিকে নিজের রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করছেন। এই ওবিসিদের মধ্যে আছেন কুড়মি, কুম্ভকার, স্বর্ণকার। কিন্তু তাঁরা বঞ্চিত।‘‘ চাকরি দুর্নীতি কাণ্ড নিয়েও সরব হয়েছেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘‘এই রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থার বারোটা বাজিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। অষ্টম তফসিলে সাঁওতালি ভাষার মর্যাদা দিয়েছেন অটল বিহারী বাজপেয়ী। মুখ্যমন্ত্রীর মারাং প্রকল্পের সমালোচনা করেন শুভেন্দু। মুখ্যমন্ত্রীর কথিত অলচিকি ভাষা আদতে লিপি। তাই শুভেন্দু বলেছেন, ওসব ভুলভাল, মারাং কী জিনিস মমতা জানেন না, আদতে মুখ্যমন্ত্রী অশিক্ষিত। রাজেশ মাহাতো বিক্রি হতে পারেন, তবে মাহাতো সমাজ বিক্রি হওয়ার লোক নয়। কুড়মিরা বিক্রি হওয়ার লোক নয়।‘‘

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বোর্ড গঠনের দিনই পঞ্চায়েত অফিস লক্ষ্য করে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    BJP: বোর্ড গঠনের দিনই পঞ্চায়েত অফিস লক্ষ্য করে বোমাবাজি, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে বোমাবাজির ঘটনায় উত্তপ্ত হয়ে উঠল উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জ থানার মোস্তাফানগর গ্রাম পঞ্চায়েত দফতর। বুধবার কালিয়াগঞ্জ ব্লকের অনন্তপুর, মোস্তাফানগর ও ধনকৈল গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠনের দিন স্থির করেছিল জেলা প্রশাসন। সেই মতো এদিন নির্ধারিত সময়ে বোর্ড গঠনের জন্য ব্লক প্রশাসনের তরফে তোড়জোড় শুরু হয়। কিন্তু আচমকাই মোস্তাফানগর গ্রাম পঞ্চায়েত দফতরে বাইরে শুরু হয় ব্যাপক বোমাবাজি। ঘটনায় ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায় এলাকায়। ভেঙে যায় দফতরের জানলার কাচ।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    জানা গিয়েছে, ৮ নম্বর মোস্তফানগর গ্রাম পঞ্চায়েত মোট আসন ৩০ টি। ম্যাজিক ফিগার ১৬টি। তার মধ্যে তৃণমূল জয়ী হয় ১৩ টি আসনে। বিজেপি (BJP) পেয়েছে ৮ টি,কংগ্রেস ৩ টি, সিপিএম ২ টি ও নির্দল ৪ টি আসনে জয়লাভ করে। ২০১৮ সালে এই গ্রাম পঞ্চায়েতে বিজেপি বোর্ড গঠন করলেও ২০২৩ সালের নির্বাচনে এই পঞ্চায়েত ত্রিশঙ্কু হয়। এদিন পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনের দিন ধার্য্য করেছিল ব্লক প্রশাসন। কিন্তু, বোর্ড গঠন শুরুর মুহূর্তে পঞ্চায়েত দফতরে বোমাবাজি চালায় দুষ্কৃতীরা। বোমার আঘাতে কেউ হতাহত না হলেও জানলার কাঁচ ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায়। ঘটনায় তীব্র আতঙ্ক ছড়ায় এলাকায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে কালিয়াগঞ্জ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি (BJP) নেতা গৌরাঙ্গ দাস বলেন, বোর্ড গঠনে বাধা দিতেই তৃণমূল এই গণ্ডগোল পাকানোর চেষ্টা করেছে। পেট্রোল বোমা ছোঁড়া হয় পঞ্চায়েত দফতরে। গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র পুড়ে গিয়েছে। যদিও তৃণমূল নেতৃত্ব সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

    বোর্ড গঠনের দিনই বিজেপি প্রার্থীদের অপহরণের অভিযোগ

    অন্যদিকে, বোর্ড গঠনের আগে রাস্তা থেকেই বিজেপির (BJP) ৩ ও ১ নির্দল সদস্যকে অপহরণের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়াল উত্তর দিনাজপুরের কালিয়াগঞ্জের ধনকৈল গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। জানা গিয়েছে অপহৃত চার পঞ্চায়েত সদস্যর নাম ধীরেন রায়,অষ্টমি রায়, আদোরি বর্মন ও পঞ্চমী রায়৷ এদের মধ্যে পঞ্চমী রায় নির্দল জয়ী পঞ্চায়েত সদস্য।

    ঠিক কী ঘটেছে?

    এদিন বোর্ড গঠন উপলক্ষ্যে চার জন সদস্য গাড়ি করে পঞ্চায়েত দফতরে যাচ্ছিলেন। সেই সময় ডালিমগাঁ পেট্রোল পাম্পের সামনে থেকে তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা তাঁদের রাস্তা থেকে অপহরণ করে বলে অভিযোগ। আর এই ঘটনার পর থেকে এখনও কোনও খোঁজ নেই বিজেপির ৩ ও নির্দল পঞ্চায়েত সদস্যর। উল্লেখ্য ধনকৈল গ্রাম পঞ্চায়েতের মোট আসন ২৮ টি। ২০২৩ সালে ধনকৈল গ্রাম পঞ্চায়েতে সর্বাধিক আসনে জয়ী হয় বিজেপি (BJP)। তাদের মোট আসন ১২ টি। অন্যদিকে তৃণমূলের দখলে যায় ১১ টি আসন। বাকী সিপিএম ২ টি, কংগ্রেস ২ টি ও নির্দল ১ টি আসনে জয়লাভ করে। এদিন বোর্ড গঠনের আগেই বিরোধী চার পঞ্চায়েত সদস্যকে অপহরণের অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। প্রতিবাদে পথ অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখায় বিজেপির নেতা কর্মীরা।

    অপহরণ নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    বিজেপি (BJP) নেতা গৌতম বিশ্বাস বলেন, বিজেপি যাতে বোর্ড করতে না পারে সেজন্য দলের পঞ্চায়েত সদস্যদের অপহরণ করেছে তৃণমূল। এদিকে এই ঘটনায় পালটা বিজেপির গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব বলে তোপ দেগেছে তৃণমূল। তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি সাধন সরকার বলেন, বিজেপির প্রধান কে হবেন তা নিয়েই গোলমালের সূত্রপাত। বিজেপির অভিযোগ ভিত্তিহীন।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: মুর্শিদাবাদে তৃণমূলের দুই জয়ী সদস্য যোগ দিলেন বিজেপিতে, বোর্ড গঠনের পথে গেরুয়া শিবির

    BJP: মুর্শিদাবাদে তৃণমূলের দুই জয়ী সদস্য যোগ দিলেন বিজেপিতে, বোর্ড গঠনের পথে গেরুয়া শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদ জেলাতেও তৃণমূলের জয়ী সদস্যরা দল ছেড়ে বিজেপিতে (BJP) যোগ দিচ্ছে। বহরমপুর জেলা কার্যালয়ে বেলডাঙ্গা-১ ব্লকের চৈতন্যপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের দুজন জয়ী তৃণমূলের সদস্য বিজেপিতে যোগদান করলেন। তৃণমূলে ধস নামিয়ে এই পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনে বাজিমাত করতে চলেছে বিজেপি।

    পঞ্চায়েতে বিজেপির আসন সংখ্যা কত হল?

    চৈতন্যপুর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতে মোট ১৪টি আসন রয়েছে। এরমধ্যে ৫টি আসন পেয়েছে তৃণমূল। ৬টি বিজেপির (BJP) দখলে রয়েছে। বাকী ৩ টি আসন বিরোধীদের দখলে রয়েছে। মঙ্গলবার বিকেলে জেলা বিজেপি কার্যালয়ে দলের জেলা সভাপতি শাখারাভ সরকারের হাত থেকে  বেলডাঙ্গা -১ নম্বর ব্লকের চৈতন্যপুর ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলের দুই জয়ী প্রার্থী শ্যামলী হালদার এবং সুফল দাস বিজেপির পতাকা গ্রহণ করেন। দুজন জয়ী প্রার্থী বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় এই পঞ্চায়েতে তৃণমূলের আসন সংখ্যা বেড়ে হল ৮ জন। আর তৃণমূলের আসন কমে হল ৩ জন। বিজেপিতে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে জয়ী প্রার্থী সুফল দাস বলেন, প্রধানমন্ত্রীর কাজে অনুপ্রাণিত হয়ে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করলাম।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির (BJP) জেলা সভাপতি শাখারাভ সরকার বলেন, জেলার প্রতিটি অঞ্চল থেকে বিজেপিতে যোগ দেওয়ার কথা বলে আমার কাছে ফোন আসছে। তৃণমূল সন্ত্রাস করে ভোটে জয়ী হয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্ত এই দলে কেউ থাকতে চাইছে না। তাই, বিজেপিতে যোগ দিতে চাইছে। চৈতন্যপুর-২ পঞ্চায়েতে আমরা সব থেকে বেশি আসন পেয়েছিলাম। কিন্তু, বোর্ড গঠনের জায়গায় ছিলাম না। দুজন সদস্য যোগ দেওয়ায় এই পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন শুধু সময়ের অপেক্ষা।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    নওদার তৃণমূল বিধায়ক সাইনা মমতাজ বেগম বলেন, আসলে মানুষের লোব। মোটা টাকা লোভ দেখিয়ে বিজেপি (BJP) ওদের দলে টেনে নিয়েছে। এসব করে মানুষের মনে ওরা জায়গা করতে পারবে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: ১৪৪ ধারা জারির পরই ফের উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, বোমাবাজি

    TMC: ১৪৪ ধারা জারির পরই ফের উত্তপ্ত ভাঙড়, আইএসএফ-তৃণমূল সংঘর্ষ, বোমাবাজি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শান্তি বজায় রাখতে পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১৪৪ ধারা জরি করা হয়েছিল। তাতেও রক্ষা হয় না। আইএসএফ -তৃণমূল (TMC) সংঘর্ষে আবারও উত্তপ্ত হয়ে উঠল দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়। স্থানীয় তৃণমূল নেতাকে মেরে মাথা ফাটিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল আইএসএফের বিরুদ্ধে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। উভয় পক্ষের বিরুদ্ধে এলাকায় বোমাবাজি করার অভিযোগ উঠেছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকায় বিজয় মিছিল করার জন্য ইজাজ খান নামে এক তৃণমূল (TMC) নেতা ৩ লাখ টাকার দাবি করেছে স্থানীয় এক ব্যবসায়ীর কাছে। টাকা না দেওয়ায় তাঁকে মারধর করে বলে অভিযোগ। পাল্টা ওই ব্যবসায়ী সহ তাঁর লোকজন ইজাজকে বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ। ঘটনার পর জখম ইজাজ খানকে জিরানগাছা ব্লক প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে প্রথমে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তাঁকে কলকাতার একটু বেসরকারি নার্সিংহোমে স্থানান্তরিত করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, ভোগালি ১ গ্রাম পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন। সেই বোর্ড গঠনে তৃণমূল কর্মীদের বাঁধা দিতে বোমাবাজি করেছে আইএসএফ। ঘটনার খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কাশীপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে যায়। এলাকায় ব্যাপক বোমাবাজি হওয়ায় পোড়া সুতলির দড়়ি উদ্ধার করে কাশীপুর থানার পুলিশ। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে কাশিপুর থানার পুলিশ কর্মীরা।

    কী বললেন আক্রান্ত তৃণমূল নেতার পরিবারের লোকজন?

    আক্রান্ত তৃণমূল (TMC) নেতা ইজাজ খানের দাদা বলেন, আইএসএফ সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করতেই এলাকায় বোমাবাজি করেছে। আমার ভাইকে রাস্তায় ফেলে ওরা মারধর করেছে। বিষয়টি জানার পর সেখানে গেলে আমাদের লক্ষ্য করে ওরা বোমাবাজি করে। ফলে, আমি পিছু হঠতে বাধ্য হই। পরে, অন্য রাস্তা দিয়ে ভাইয়ের কাছে গিয়ে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করি।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল (TMC) নেতা আরাবুল ইসলাম বলেন, আইএসএফ এলাকায় তাণ্ডব চালাচ্ছে। আমাদের দলের লড়াকু সংগঠকের উপর হামলা চালিয়েছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি। অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।

    কী বললেন আইএসএফ নেতৃত্ব?

    আইএসএফের এক নেতা বলেন, এই হামলার সঙ্গে আইএসএফ কোনওভাবে জড়িত নই। আসলে তোলাবাজি করতে গিয়ে ওই তৃণমূল (TMC) নেতা আক্রান্ত হয়েছেন। ওরা আমাদের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ দুর্নীতি, দিনভর অবস্থানে কোভিড যোদ্ধারা

    Arambagh: আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ দুর্নীতি, দিনভর অবস্থানে কোভিড যোদ্ধারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরামবাগ (Arambagh) মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে হাসপাতাল চত্বরেই  অবস্থান বিক্ষোভ কোভিড কর্মীদের। হাসপাতাল চত্বরে দিনভর তাঁরা অবস্থান বিক্ষোভে বসেন। নিয়োগের দাবিতে তাঁরা সরব হন।

    বিক্ষোভকারীদের কী বক্তব্য?

    আরামবাগে (Arambagh) নতুন যে মেডিক্যাল কলেজ হয়েছে তাতে ৩৫০ জন কর্মী নেওয়া হবে ধাপে ধাপে। সেই কর্মী নিয়োগের প্রক্রিয়া শুরু করেছে ই টেন্ডার পাওয়া ঠিকাদারি সংস্থা। বিক্ষোভকারীদের বক্তব্য, করোনার সময় হাসপাতালে হয়ে কাজ করেছি। আমাদের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল, মেডিক্যাল কলেজে কর্মী নিয়োগে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। কিন্তু, আমাদের না জানিয়েই কর্মী নিয়োগ করা হচ্ছে। পাশাপাশি এই নিয়োগে দুর্নীতিরও অভিযোগ উঠেছে। তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের আন্দোলন করা ছাড়া কোনও উপায় নেই। আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে অস্থায়ীভাবে কর্মী নিয়োগ চলছে। কিন্তু, আমাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে না। অথচ কোভিড পরবর্তী পরিস্থিতিতে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল  আরামবাগ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ হলে কোভিড যোদ্ধাদের নিয়োগের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। কিন্তু,কেউ কথা রাখেনি। তাই বাধ্য হয়ে এদিন আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে কাজের দাবিতে মিছিল ও অবস্থানে বসে কোভিড যোদ্ধারা।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক মধুসূদন বাগ বলেন, শিক্ষাক্ষেত্রে নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে। এবার স্বাস্থ্যক্ষেত্রেও নিয়োগ দুর্নীতি শুরু হয়েছে। যারা টাকা দিয়েছে তারা আরামবাগের (Arambagh) ওই হাসপাতালে কাজ পাচ্ছেন, আর যারা টাকা দিতে পারছেন না, তারা কাজ থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। স্বাভাবিকভাবে কোভিড যোদ্ধারা টাকা দিতে পারেননি বলে তাদের কাজ দেওয়া হচ্ছে না।

    হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কী বক্তব্য?

    আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ রমাপ্রসাদ রায় বলেন, এই বিষয়টির সঙ্গে কলেজের কোনও সম্পর্ক নেই। ই টেন্ডারের মাধ্যমে অস্থায়ী কর্মী নিয়োগ করবে ঠিকাদার সংস্থা। ই টেন্ডারের মাধ্যমে বরাত পেয়েছে তারা। এসডিও, বিডিও  থেকে শুরু করে  প্রশাসনের সকলকে জানিয়ে ই টেন্ডার দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: আর্ন্তজাতিক ক্যারাটে প্রতিযোগিতায় সোনার পদক ছিনিয়ে আনল বাংলার দুই ক্ষুদে

    Howrah: আর্ন্তজাতিক ক্যারাটে প্রতিযোগিতায় সোনার পদক ছিনিয়ে আনল বাংলার দুই ক্ষুদে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্ণাটকের শ্রীমাগো শহরে আয়োজিত ৪র্থ আর্ন্তজাতিক ক্যারাটে প্রতিযোগিতায় হাওড়ার (Howrah) উদয়নারায়ণপুরের কানপুরের বাসিন্দা সুমেধা পাল সোনার পদক নিয়ে এল। পাশাপাশি হুগলীর খানাকুলের বাসিন্দা সংগ্রাম হাজরাও সোনার পদক পেয়েছে। পরিবারে তীব্র উচ্ছ্বাস।

    কীভাবে সোনা জয় (Howrah)?

    জানা গেছে, কর্নাটক স্টেট ক্যারাটে অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যেগে কর্নাটকের শ্রীমাগো শহরের নেহেরু ইন্ডোর স্টেডিয়ামে ৫ ও ৬ অগাষ্ট ৪র্থ আর্ন্তজাতিক ক্যারাটে প্রতিযোগিতার আসর বসেছিল। প্রতিযোগিতায় ভারত ছাড়াও আমেরিকা, মালয়েশিয়া, নেপাল ও শ্রীলঙ্কা থেকে ২০ হাজার ২০০ জন প্রতিযোগী অংশ নিয়েছিল। প্রতিযোগিতায় হাওড়ার (Howrah) কাঁকরাই ক্যারাটে সোসাইটির ছাত্রছাত্রীরা অংশ নেয়। প্রতিযোগিতায় উদয়নারায়ণপুরের কানপুরের বাসিন্দা সুমেধা পাল ৭ বছর গ্রুপে কাতাতে সোনার পদক পায়। অন্যদিকে হুগলীর খানাকুলের চব্বিশপুরের বাসিন্দা সংগ্রাম হাজরা ১২ বছর গ্রুপে কাতাতে সোনার পদক এবং কুমিতিতে রুপোর পদক পায়।

    কোচের বক্তব্য

    দুই ছাত্র-ছাত্রীর (Howrah) এই সাফল্যে খুশী কোচ রণজিৎ ধাড়া। তিনি জানান, গত ৪ বছর ধরে ওরা ক্যারাটে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। একজন কাকরাই ডোজো এবং অপর একজন কানপুর ডোজোতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। বিভিন্ন পর্যায়ের প্রতিযোগিতায় সাফল্য পাওয়ার পর এরা আর্ন্তজাতিক প্রতিযোগিতায় সুযোগ পেল।

    বাংলায় আগেও পদক এসেছে

    এর আগেও আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় বাংলায় একাধিক পুরস্কার এসেছে। গত মে মাসেই আন্তর্জাতিক ক্যারাটে প্রতিযোগিতায় সোনা জয় করে পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁচ প্রতিযোগী। এশিয়ার বিভিন্ন দেশকে হারিয়ে পদক জিতে আনেন তাঁরা। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁচজন প্রতিযোগী ছিলেন ভগবানপুরের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র অমিত মাইতি, অষ্টম শ্রেণির ছাত্র মৌসুমী গিরি, দশম শ্রেণির পড়ুয়া সুপ্রকাশ আচার্য্য, অর্পিতা দাস ও পল্লবী ভুঁইয়া। তাঁদের এমন সাফল্যে খুশি হয় পরিবারের সদস্যরা। পাশাপাশি, খুদেদের কৃতিত্বে প্রশিক্ষণ সংস্থার কর্মকর্তারা আপ্লুত হন। ফের হাওড়া (Howrah) এবং হুগলি জেলা থেকে দুই প্রতিযোগী আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় পদক ছিনিয়ে আনল। তাঁদের সাফল্যে খুশি দুই জেলার বাসিন্দারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: পর্ষদ স্বীকৃত গণিত বইতেই ‘শুভেন্দু-নওশাদে’র নাম! অঙ্ক-বিভ্রাট কাণ্ডে নতুন মোড়

    Purba Medinipur: পর্ষদ স্বীকৃত গণিত বইতেই ‘শুভেন্দু-নওশাদে’র নাম! অঙ্ক-বিভ্রাট কাণ্ডে নতুন মোড়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে রয়েছে শুভেন্দু-নওশাদের নাম। আর এই প্রশ্ন পত্রকে ঘিরে তীব্র চাঞ্চাল্য শুরু হয়েছে। কেন এই ভাবে রাজ্যের বিরোধী দলের নেতাদের নামে গণিত (অঙ্কের) পরীক্ষার প্রশ্ন? নন্দীগ্রামের (Purba Medinipur) মহেশপুর স্কুল শিক্ষকের এমন প্রশ্নের জন্য সাসপেন্ড করা হয়েছে বলে জানা গেছে। এই ঘটনায় তীব্র শোরগোল এলাকায়।

    কোথায় ঘটেছে ঘটনা(Purba Medinipur)?

    নন্দীগ্রামের মহেশপুর (Purba Medinipur) হাইস্কুলের দশম শ্রেণির দ্বিতীয় পর্যায়ক্রমিক মূল্যায়ন পরীক্ষায় অঙ্কের প্রশ্ন বলে জানা গেছে। অঙ্কের উদাহরণের মধ্যে ব্যবসায়ী হিসাবে নামের উল্লেখ পাওয়া যায় শুভেন্দু এবং নওশাদের নাম। এই প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে সমাজিক মাধ্যমে ব্যাপাক ভাইরাল হয়েছে বলে জানা গেছে। কিন্তু পরে জানা যায় এই প্রশ্ন স্কুল তৈরি করেনি, করেছে মধ্য শিক্ষাপর্ষদ। ফলে শিক্ষাপর্ষদ কীভাবে এই নাম ব্যবহার করে প্রশ্ন করলেন? এই প্রশ্নে তীব্র চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে।

    প্রশ্নপত্রে কী রয়েছে?

    ভাইরাল হওয়া প্রশ্নে রয়েছে, শুভেন্দু-নওশাদ উভয়ে যৌথ ব্যবসা করতে চেয়েছেন। এই ব্যবসার মাধ্যমে লাভ-ক্ষতির একটি বিশেষ হিসেব করতে বলা হয় ছাত্রদের। প্রশ্নের ভাষায় লেখা হয়, “শুভেন্দু- নওশাদ যাথাক্রমে ১৫০০ এবং ১০০০ টাকা দিয়ে একটি ব্যবসা শুরু করেন। একবছর পরে ব্যবসায় ৭৫ টাকা ক্ষতি হলে, শুভেন্দুর ক্ষতি হয়- (৪৫ টাকা/৩০ টাকা/২৫ টাকা/৪০ টাকা।” কিন্তু পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর থকেই বিজেপি-আইএসএফকে নিয়ে বারবার শাসক দলের নেতা-নেত্রীদের সরব হতে দেখা গেছে। এখন স্কুলের (Purba Medinipur) প্রশ্ন কি কোনও উদ্দেশ্য প্রণোদিত? তা নিয়েই রাজনৈতিক মহলে তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে।

    স্কুল শিক্ষকের বক্তব্য

    স্কুলের(Purba Medinipur) শিক্ষক আশিস দাস বলেন, এই প্রশ্ন আমাদের স্কুলের। অনিচ্ছাকৃত ভাবে এটি ভুল হয়েছে। শিক্ষক আরও বলেন, এই প্রশ্নে এখনও পরীক্ষা হয়নি। আমরা প্রশ্ন বদলে দেবো। এই বিষয়ে আমাদের দুই শিক্ষকে প্রাথমিক ভাবে সাসপেন্ড করা হয়েছে। অপর দিকে স্কুলের অঙ্কের মাষ্টারমাশাই রাজীব বলেন, আমি যে প্রশ্ন তৈরি করেছি, ভাইরাল হওয়া প্রশ্নের সঙ্গে তার কোনও সাদৃশ্য নেই।

    বিজেপর বক্তব্য

    তমলুক (Purba Medinipur) সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি প্রলয় পাল বলেন যে তৃণমূল সরকার এখন স্কুলের ছাত্রদের মধ্যেও রাজনীতির ষড়যন্ত্রের বীজ ঢুকিয়ে দিচ্ছে। অপর দিকে প্রশ্ন বিষয়ে নওশাদ সিদ্দিকি বলেন, বিষয়টি দেখেছি, এটি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Board: পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনের আগে ভাঙড়ে ফের ১৪৪ ধারা জারি

    Panchayat Board: পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠনের আগে ভাঙড়ে ফের ১৪৪ ধারা জারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের পর বোর্ড (Panchayat Board) গঠনে অশান্তির আশঙ্কা করে আবারও দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়ের কাশিপুর থানা এলাকা জুড়ে জারি করা হল ১৪৪ ধারা। পঞ্চায়েত ভোট গণনার রাতে অশান্তির জেরে গোটা ভাঙড় জুড়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছিল প্রশাসন। সেই ঘটনার পর নওশাদ সিদ্দিকী থেকে শুরু করে শওকত মোল্লা কাউকেই কাশিপুর থানা চত্বরে ঢুকতে দেয়নি পুলিশকর্মীরা। তবে, ১৪৪ ধারা উঠে গেলে দুই বিধায়কই দলীয় কর্মীদের সঙ্গে কথা বলার পাশাপাশি একাধিক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। কিন্তু, সেই রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও কাশিপুর থানা এলাকা জুড়ে জারি হল ১৪৪ ধারা। মূলত পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনের ক্ষেত্রে যাতে কেউ অশান্তি না পাকাতে পারে সেই কারণেই এই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল নেতা তথা আরাবুল পুত্র হাকিমুল ইসলাম বলেন, ভাঙড়ে ৯টি অঞ্চলে তৃণমূল পঞ্চায়েতে বোর্ড (Panchayat Board) গঠন করবে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় থেকে এই এলাকায় আইএসএফ অশান্তির পরিবেশ তৈরি করেছে। ভাঙড়ের সন্ত্রাসের পরিবেশ ওরা তৈরি করে রেখেছে। তৃণমূল শান্তি চায়। আমরা এলাকায় শান্তি বজায় রেখে উন্নয়ন চাই। বোর্ড গঠনের আগে  ১৪৪ ধারা জারি করার উদ্যোগকে আমরা স্বাগত জানাই। বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে নতুন করে আমরা এলাকায় কোনও অশান্তি আর চাই না।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই বিষয় নিয়ে জয়নগর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সভাপতি উৎপল নস্কর বলেন,  ১৪৪ ধারা জারি করুক আর যাই করুক না কেন মমতা ব্যানার্জির পুলিশ প্রশাসন প্রথম থেকেই যদি সদর্থক ভূমিকা পালন করত তাহলে ভাঙড়ে এতগুলো মৃত্যু হত না। যেখানে গতবারে ১৪৪ ধারা থাকা সত্ত্বেও শওকত মোল্লা শতাধিকারে বেশি কর্মী নিয়ে একুশে জুলাই এর প্রস্তুতি সভা করতে পারে সেখানে ১৪৪ ধারা প্রহসন ছাড়া আর অন্য কিছুই নয়। বোর্ড (Panchayat Board) গঠনের দিন বিরোধীদের আটকানোর জন্যই পরিকল্পনা করে এই ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Buddhadeb Bhattacharjee: শীঘ্রই ছুটি পাচ্ছেন বুদ্ধদেব, সেট-আপ দেখতে বাড়িতে মেডিক্যাল টিম

    Buddhadeb Bhattacharjee: শীঘ্রই ছুটি পাচ্ছেন বুদ্ধদেব, সেট-আপ দেখতে বাড়িতে মেডিক্যাল টিম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভালো আছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য (Buddhadeb Bhattacharjee)। এবার তাঁকে বাড়িতে পাঠানোর তোড়জোড় শুরু করল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবারই হাসপাতালের একটি টিম যায় বুদ্ধদেব বাবুর (Buddhadeb Bhattacharjee) বাড়িতে। এবং সেখানে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা খতিয়ে দেখে ওই মেডিক্যাল টিম। শনিবার থেকে অ্যান্টিবায়োটিক বন্ধ হয়েছে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের। অ্যান্টিবায়োটিক ছাড়াও তিনি সম্পূর্ণভাবে সংক্রমণমুক্ত এবং সুস্থ রয়েছেন, তাই তাঁকে বাড়ি পাঠানোর প্রস্তুতি শুরু করে দিল কলকাতার এই বেসরকারি হাসপাতাল।  এদিন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের পাম অ্যাভিনিউর বাড়িতে যান হাসপাতালে ৪ সদস্যের একটি হোমকেয়ার টিম।

    বাড়িতেও রাখা হবে হাসপাতালের ব্যবস্থা

    জানা গিয়েছে, বাড়িতেও হাসপাতালে মত পর্যবেক্ষণে রাখা হবে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে। রাইলস টিউব পরানোই থাকবে, পাশাপাশি বাইপ্যাপও চলতে থাকবে। সোমবারই বেশ কয়েকটি রক্ত পরীক্ষা করানো হয় বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের। সেখানে সব রিপোর্টই ভাল এসেছে। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের (Buddhadeb Bhattacharjee) শারীরিক অবস্থা নিয়ে মঙ্গলবার ফের একবার মেডিক্যাল বোর্ডের মিটিংয়ে বসার কথা। সেখানেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে, ঠিক কবে নাগাদ তাঁকে ছাড়া হবে। বাড়িতে রাখা হবে অক্সিজেন কন্সেন্ট্রেটর এবং নেবুলাইজারও।

    ২৯ জুলাই ভর্তি হন হাসপাতালে 

    প্রসঙ্গত, গত ২৯ জুলাই জ্বরের সঙ্গে শাসনালী ও ফুসফুসের সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য (Buddhadeb Bhattacharjee)। ঐদিন বিকালে ক্রিটিকাল কেয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে বাড়ি থেকে নিয়ে আসা হয়। এরপর মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয় প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর চিকিৎসার জন্য। হাসপাতালে তাঁকে দেখতে আসেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে  শুভেন্দু অধিকারী প্রত্যেকেই। আসেন চলচ্চিত্র জগতের কলাকুশলীরাও। জানা গিয়েছে, সুস্থ বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য রবিবার নিজের মনে রবীন্দ্র সঙ্গীতও গেয়ে উঠেছেন। তিনি উঠে দাঁড়াতে পারছেন। এদিন বসে চিকিৎসকদের সঙ্গেও কথাও বলেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী।

    আরও পড়ুন: বিক্ষিপ্ত অশান্তি চিত্রাঙ্গদার দেশে, মণিপুর সহ আট রাজ্যের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন মোদি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share