Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • CV Ananda Bose: “শাহজাহান কোথায়, উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে”, ফের রাজ্যপালের মন্তব্য

    CV Ananda Bose: “শাহজাহান কোথায়, উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে”, ফের রাজ্যপালের মন্তব্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “শাহজাহান কোথায়, উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে” মন্তব্যে করলেন রাজ্যপাল। শাহজাহান কোথায়? মা গঙ্গা কী সত্যই জানেন? এই প্রশ্নে ফের গ্রেফতার নিয়ে সরব হলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। গতকাল রবিবার ভাটপাড়ায় গঙ্গা আরতি করতে গিয়ে গঙ্গার কাছে উত্তর খুঁজলেন তিনি। উল্লেখ্য, আগেও রাজ্যপাল রাজ্য পুলিশকে গ্রেফতার প্রসঙ্গে কড়া বার্তা দিয়েছিলেন। রাজ্য পুলিশের ডিজি রাজীব কুমারও গ্রেফতারের আশ্বাস দিয়েছিলেন কিন্তু ঘটনার ১৫ দিন কেটে গেলেও অধরা এই তৃণমূল নেতা। এইদিন গঙ্গায় আরতির এক অনুষ্ঠানে ফের রাজ্যপাল সরব হলেন পুলিশের বিরুদ্ধে।

    কী বললেন রাজ্যপাল (CV Ananda Bose)?

    মকর সংক্রান্তির ঠিক আগের দিন উত্তর ২৪ পরগনার ভাটপাড়ার হিন্দু জাগরণ মঞ্চের আয়োজিত একটি অনুষ্ঠানে যোগদান করেছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Ananda Bose)। তিনি গঙ্গার ঘাটে আরতি করেন। আরতি শেষ করে সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “গঙ্গা গোটা দেশের সম্প্রীতি রক্ষা করছে। এখন এই শাহজাহান কোথায় তা মা গঙ্গাই জানেন। উত্তর আছে মা গঙ্গার কাছে।” এই মন্তব্যে রাজ্য প্রশাসনের উপর ফের চাপ বৃদ্ধি করলেন রাজ্যপাল। এখন এই মা গঙ্গা বলতে কাকে ইঙ্গিত করেছেন সেটাও একটা প্রশ্ন। ইতিমধ্যে বিজেপির নেতারা বার বার শাহজাহানের গ্রেফতার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। প্রথম থেকেই বিরোধীরা শাহজাহান বাংলাদেশে পালিয়ে গিয়েছেন বলে মন্তব্য করলেও এরপর স্থানীয়রা এই তৃণমূল নেতাকে এলাকায় ঘোরাঘুরি করতে দেখা গিয়েছে বলে মন্তব্য করেন। কিন্তু এখনও শাহজাহানকে কেন পুলিশ গ্রেফতার করছে না তা নিয়েও মানুষের ক্ষোভ দিন দিন বাড়ছে বলে জানা গিয়েছে।

    ৫ জানুইয়ারি থেকেই নিখোঁজ

    গত ৫ জানুয়ারি রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে অভিযুক্ত তৃণমূলের নেতা শেখ শাহজাহানের উত্তর ২৪ পরগনার সন্দেশখালির সরবেড়িয়ার বাড়িতে তদন্ত করতে গেলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি আক্রান্ত হয়। তিনজন তদন্তকারী অফিসারের মাথা ফাটিয়ে দেয় দুষ্কৃতীরা। সেই সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর কেন্দ্রীয় জওয়ানদের মারধর করা হয়। এমনকী তাঁদের গাড়িতে ব্যাপক ভাংচুর করা হয়। এরপর থেকেই তৃণমূল নেতা শাহজাহান পলাতক। ঠিক তার পরেই রাজ্যপাল (CV Ananda Bose) বাংলায় ‘জঙ্গল রাজত্ব’ চলছে বলে মন্তব্য করেন। পুলিশকে আইনের শাসন প্রয়োগের কথা বলেন। এখনও পর্যন্ত মাত্র ৪ জনকে গ্রেফতার হলেও আসল অভিযুক্ত শেখ শাহজাহানকে গ্রেফতার করিনি পুলিশ। প্রশাসন কবে এখন গ্রেফতার করে তাই এখন দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Gangasagar: লক্ষ লক্ষ পুণ্যার্থীদের ভিড়ে গঙ্গাসাগর যেন এক টুকরো ভারত

    Gangasagar: লক্ষ লক্ষ পুণ্যার্থীদের ভিড়ে গঙ্গাসাগর যেন এক টুকরো ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মকর সংক্রান্তির পুণ্যলগ্নে পূণ্যার্থীদের ভিড়ে গঙ্গাসাগর (Gangasagar) যেন এক টুকরো ভারতে পরিণত হয়েছে। মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নান করতে নানা ভাষা, নানা সংস্কৃতির মানুষ এসেছেন সাগরে। নিজেরা নিজেদের মতো করে ভক্তি ভরে সাগরে স্নান করার পাশাপাশি প্রাণ ভরে ভক্তি নিবেদন করে চলছে তর্পন। আবার কেউ কেউ প্রদীপ জ্বালিয়ে করছেন প্রার্থনা। কনকনে শীতকে উপেক্ষা করে সংসারের পাপ থেকে মুক্ত হতে কেউ সাগরে দিচ্ছেন ডুব আবার কেউ বাছুরের লেজ ধরে হতে চাইছেন বৈতরণী পার। দূরদূরান্ত থেকে আগত সাধু-সন্তরা জটা ধরে সাগরের জলে দিচ্ছেন ডুব। এই পুণ্যস্নানে লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হয়েছে।

    শাহি স্নানের মাহেন্দ্রক্ষণ কখন(Gangasagar)?

    মকর সংক্রান্তির পুণ্যস্নান করতে দেশের বিভিন্ন রাজ্য থেকে পুণ্যার্থীরা এসেছেন গঙ্গাসাগরে (Gangasagar)। সাগরের জলে ডুব দিয়ে কপিল মুনির মন্দিরের পুজো দিয়ে ঠাকুরের কাছে মঙ্গল কামনা এবং শান্তির জন্য প্রার্থনা জানালেন পুণ্যার্থীরা। রবিবার রাত ১২ টা ১৩ মিনিট থেকে শাহি স্নানের মাহেন্দ্রক্ষণ শুরু হয়েছে এবং চলবে আজ দুপুর ১২ টা ১৩ পর্যন্ত। আর এই পুণ্যলগ্নে স্নান সারছেন দেশ-বিদেশ থেকে আশা পুণ্যার্থীরা। পুণ্যস্নানের রীতি মেনেই  সাগরে ডুব দেওয়ার পর কপিলমুনির মন্দিরে পুজো দিয়ে বাড়ি ফিরতে শুরু করেছেন তীর্থ যাত্রীরা। উত্তরপ্রদেশ, রাজস্থান, অন্ধ্রপ্রদেশ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, হরিয়ানা, উত্তরাখণ্ড, দিল্লি সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পুণ্য লাভের আশায় সাগরে এসেছেন পুণ্যার্থীরা। একই ভাবে দেশের বাইরে নেপাল থেকেও এসেছেন অনেক ভক্ত। সূত্রে জানা গিয়েছে, গতকাল রবিবার বিকেল পর্যন্ত ৬৫ লক্ষ ভক্ত স্নান করেছেন বলে জানা গিয়েছে।

    তৎপর প্রশাসন

    গঙ্গাসাগর (Gangasagar) মেলার বিশাল কর্মযজ্ঞ সফল করতে সবদিকে কড়া নজরদারি রয়েছে প্রশাসনের। নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে রাখা হয়েছে সিসিটিভি। রয়েছে স্বাস্থ্য পরিষেবার বিশেষ ব্যবস্থা। এছাড়াও ড্রোন ক্যামেরা দিয়ে আকাশ পথেও বিশেষ নজরদারি রাখা হয়েছে। প্রবল কুয়াশার জন্য ফেরি চলালচল ব্যাহত হয়েছে। কচুবেড়িয়ায় করা হয়েছে বাড়তি সুরক্ষার ব্যবস্থা। একাধিক এলাকায় রয়েছে পুলিশ ক্যাম্প। এনডিআরএফ, অসামরিক নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পুণ্যার্থীদের পাশাপাশি এদিন পুণ্যস্নান সারেন রাজ্যের মন্ত্রী সুজিত বসু, মন্ত্রী অরুপ বিশ্বাস, মন্ত্রী বঙ্কিম চন্দ্র হাজরা সহ রাজ্যের একাধিক মন্ত্রী ও বিধায়কেরা। এবারের মকরসংক্রান্তিতে নানা ভাষা নানা পরিধান নানান সংস্কৃতির মানুষের ভিড়ে গঙ্গাসাগর যেন এক টুকরো ভারত। প্রশাসনের দাবি এই বছর রেকর্ড সংখ্যক ভিড়ের মাত্রা অতিক্রম করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: শঙ্কর আঢ্যর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের অফিসে ইডির হানা, রেশন দুর্নীতিতে শহরে তল্লাশি

    Ration Scam: শঙ্কর আঢ্যর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের অফিসে ইডির হানা, রেশন দুর্নীতিতে শহরে তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডের ১০ দিন পর আবার রেশন দুর্নীতির (Ration Scam) তদন্তে শহরের নানা প্রান্তে ইডির তল্লাশি। শহরের চার জায়গায় তদন্তে নামল কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সোমবার সকালে সল্টলেকের সেক্টর ফাইভে শঙ্কর আঢ্যর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট অরবিন্দ সিংয়ের অফিসে হানা দেয় ইডি (ED Raid) । কলকাতার অন্তত ছয়টি জায়গায় এদিন ভোর থেকে তল্লাশি চালাচ্ছে আধিকারিকরা।

    কোথায় কোথায় তল্লাশি

    রেশন বণ্টন দুর্নীতি (Ration Scam) মামলায় আবারও ইডির হানা (ED Raid) কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণ। তার মধ্যে যেমন রয়েছে বনগাঁর প্রাক্তন পুরপ্রধান তথা এই মামলায় ইতিমধ্যেই ধৃত শঙ্কর আঢ্যর অফিস, তেমনই রয়েছে সল্টলেকের সেক্টর ফাইভে তাঁর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট অরবিন্দ সিংয়ের অফিসও। সেক্টর ফাইভের ওই অফিসের ১২ তলায় চলছে তল্লাশি। গোটা চত্বর ঘিরে ফেলেছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। ওই অফিসের নীচে নিরাপত্তায় রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। এমনকী মহিলা জওয়ানদেরও সেখানে মোতায়েন করা হয়েছে। কিছু দিন আগে পুরসভায় নিয়োগ ‘দুর্নীতি’ মামলায় রাজ্যের দমকলমন্ত্রী সুজিত বসুর বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি। লেকটাউনে তাঁর দু’টি বাড়িতে দীর্ঘ ক্ষণ তল্লাশি চলে। সেই সঙ্গে একই দিনে ইডি গিয়েছিল তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায়ের বৌবাজারের বাড়ি এবং বিরাটীতে আর এক তৃণমূল কাউন্সিলর সুবোধ চক্রবর্তীর বাড়িতেও। 

    আরও পড়ুন: মাঘের শুরুতেই বৃষ্টি! মকর সংক্রান্তিতে ঠান্ডার দাপট, বাংলায় শূন্যে নামল দৃশ্যমানতা

    কেন তল্লাশি

    উল্লেখ্য, রেশন দুর্নীতির (Ration Scam) তদন্তে ইতিমধ্যেই উদ্ধার করা হয়েছে একটি মেরুন ডায়েরি। রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের আগের আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাসের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয় ওই ডায়েরিটি। ইডি সূত্রে খবর, ওই ডায়েরিতে পাওয়া গিয়েছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। তাতে রয়েছে লেনদেনের হিসেব। মন্ত্রীর হয়ে অভিজিৎ কোথায়, কাদের কাছ থেকে, কত টাকা তুলেছেন, তা লেখা রয়েছে ওই ডায়েরিতে এমনই দাবি ইডি-র। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, অভিজিৎ দাস ইতিমধ্যেই বয়ান দিয়েছেন যে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নির্দেশেই টাকা নিয়েছিলেন তিনি। এরপরেই ইডি আধিকারিকরা তদন্ত করে সেক্টর ফাইভে শঙ্কর আঢ্যর ওই চার্ডার্ড অ্যাকাউনট্যান্ট অফিসের খোঁজ পান। সেই মতো এদিন তল্লাশি চালানো হয়েছে ওই অফিসে। এর আগে রেশন মামলায় গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখের বাড়িতেও গিয়েছিল ইডি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Primary TET: সুপ্রিম নির্দেশে ঝুলেই রইল প্রাথমিকের ১১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া

    Primary TET: সুপ্রিম নির্দেশে ঝুলেই রইল প্রাথমিকের ১১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকের (Primary TET) চলতি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। ২০২২ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ছাড়পত্র দিল না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। সুপ্রিম নির্দেশের ফলে এখনই কোনও মেধাতালিকা প্রকাশ করতে পারবে না পর্ষদ। জানা গিয়েছে, আগামী ২২ জানুয়ারি ওই মামলার পরবর্তী শুনানি।

    মামলার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ 

    গত বছরই প্রাথমিকে (Primary TET) স্কুলগুলিতে  প্রায় ১১ হাজার শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের কথা ঘোষণা করে রাজ্য। সেই মতো নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রস্তুতিও শুরু করে দেয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। গত বছর সেপ্টেম্বর মাস নাগাদ পর্ষদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, টেট উত্তীর্ণ হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে ২০২০-২০২২ শিক্ষাবর্ষে প্রশিক্ষণরত ডিএলএড প্রার্থীরা এবং ওই কোর্সের প্রথম বর্ষের উত্তীর্ণরাও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন। এ নিয়েই চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ কোর্টের দ্বারস্থ হয় (Primary TET)। মামলার জল গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। তখন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় পর্ষদের সিদ্ধান্তকেই বহাল রাখেন। পরে হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ পর্ষদের ওই বিজ্ঞপ্তি খারিজ করেন। দুই বিচারপতির বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, প্রশিক্ষণরত প্রার্থীরা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনওভাবেই অংশ নিতে পারবেন না। শিক্ষক হতে গেলে প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করতে হবে।

    ২৮ জুলাই ২০২৩ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ

    মামলার এক পক্ষের মত হল, ২০২০-২২ শিক্ষাবর্ষ শেষ হচ্ছে জুন মাসে। আর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে নভেম্বর মাস থেকে। ফলে ডিএলএড প্রশিক্ষণরতদের (Primary TET) সুযোগ দেওয়া উচিত। প্রসঙ্গত, এই সংক্রান্ত মামলায় গত বছরের ২৮ জুলাই সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি রাজেশ বিন্দলের বেঞ্চ জানায়, আদালতের নির্দেশ ছাড়া কোনওভাবেই ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ার মেধাতালিকা প্রকাশ করতে পারবে না পর্ষদ। পরবর্তীকালে মামলাটির শুনানি পিছিয়ে যেতে থাকে। চাকরিপ্রার্থীরা এখন তাকিয়ে রয়েছেন ২২ জানুয়ারির দিকে, দেখা যাক সেদিন এই মামলার জট কাটে নাকি!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Makar Sankranti Weather: মাঘের শুরুতেই বৃষ্টি! মকর সংক্রান্তিতে ঠান্ডার দাপট, বাংলায় শূন্যে নামল দৃশ্যমানতা

    Makar Sankranti Weather: মাঘের শুরুতেই বৃষ্টি! মকর সংক্রান্তিতে ঠান্ডার দাপট, বাংলায় শূন্যে নামল দৃশ্যমানতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মকর সংক্রান্তির (Makar Sankranti) সকালে ঘন কুয়াশায় ঢাকল জেলা থেকে শহর। কোথাও কোথাও দৃশ্যমানতা পৌঁছল শূন্যতেও। কনকনে ঠান্ডাতেই রাজ্য জুড়ে গঙ্গায় পুণ্যস্নানে ব্যস্ত হাজার হাজার মানুষ। পুরুলিয়া সহ পশ্চিমের কিছু অংশে শৈত্য প্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে এরই মধ্যে রয়েছে বৃষ্টির ভ্রূকুটি। মাঘের শুরুতেই ভিজবে বঙ্গ, বলছে আবহাওয়া দফতর (Weather Office)। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার থেকে রাজ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে হবে বৃষ্টি।

    কুয়াশার দাপট সর্বত্র

    সোমবার, ঘন কুয়াশার (West Bengal Fog) চাদরে ঢাকল উত্তর থেকে দক্ষিণ। রাস্তায় একটি গাড়ি থেকে সামনের গাড়িকেও দেখা যাচ্ছে না, এমনই পরিস্থিতি। কোচবিহার, জলপাইগুড়ি থেকে কলকাতা সর্বত্র একই অবস্থা। সকাল ৯ টার পরও সূর্যের দেখা মেলেনি। শিলিগুড়িতে দৃশ্যমানতা নেমেছে শূন্যে, কলকাতায় দৃশ্যমানতা ২৫ মিটার, ডায়মন্ড হারবার দৃশ্যমানতা ৫০ মিটার, কোচবিহার দৃশ্যমানতা ২০০ মিটার। ঘন কুয়াশা চাদরে ঢেকেছে কলকাতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও। রাত আড়াইটায় দৃশ্যমানতা নেমে যায় ২৫ মিটারে। ভোর সাড়ে পাঁচটায় দৃশ্যমানতা পৌঁছয় ১৫০ মিটারে। সকাল ৮ টায় দৃশ্যমানতা ৩০০ মিটারে পৌঁছে যায়।

    আরও পড়ুন: আজ ‘মকর সংক্রান্তি’, জানুন এই পুণ্য তিথির মাহাত্ম্য

    হাড় কাঁপানো ঠান্ডা

    উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গে পৌষ সংক্রান্তিতে (Makar Sankranti Weather) শীতের দাপট। শীতের স্পেল আরো ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা থাকবে। পশ্চিমের পুরুলিয়া জেলায় আজও শৈত্য প্রবাহের সতর্কবার্তা রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম। মঙ্গলবার থেকে আবহাওয়া পরিবর্তনের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস।  ২-৩ দিনে ৪ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়তে পারে। বুধবার ও বৃহস্পতিবার হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। মঙ্গলবার বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে। বুধবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি এবং নদীয়া জেলায়। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ বঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি বিক্ষিপ্তভাবে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: এবার ভুতুড়ে চাকরির হদিশ! ৫৮ শিক্ষকের নিয়োগ সম্পর্কে জানে না খোদ এসএসসি

    Recruitment Scam: এবার ভুতুড়ে চাকরির হদিশ! ৫৮ শিক্ষকের নিয়োগ সম্পর্কে জানে না খোদ এসএসসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় নয়া ‘চাঞ্চল্যকর’ তথ্য সামনে এল। এবার ভুতুড়ে চাকরি ধরা পড়ল। যে চাকরি গুলি সম্পর্কে এসএসসি নিজেই জানে না। অথচ বহাল তবিয়তে মাস পোহালে বেতনও তুলছেন ওই ভুতুড়ে শিক্ষকরাও। জানা গিয়েছে ৫৮ জন শিক্ষকের চাকরি পাওয়া নিয়ে ‘ধোঁয়াশা’ রয়েছে খোদ এসএসসির কাছে। কলকাতা হাইকোর্টে রিপোর্ট দিয়ে এসএসসি জানিয়েছে, ওই ৫৮ জন শিক্ষকের কোনও তথ্য তাদের কাছে নেই। ওই শিক্ষকদের পার্সোনালিটি টেস্ট, ইন্টারভিউ নেওয়া হয়নি। এমনকি নিয়োগের প্যানেলও তাঁদের নাম ছিল না। ফলে তাঁরা কী ভাবে চাকরি পেলেন তা নাকি এসএসসি জানেনা।

    কীভাবে পাওয়া গেল ৫৮ জনের সন্ধান?

    স্কুলের নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam)  মামলায় তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই এবং ইডি। শাসকদলে বেশ কিছু রাঘববোয়াল থেকে মন্ত্রী-বিধায়ক এই মামলায় বর্তমানে গারদের অন্দরে। নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে আদালতের নির্দেশ মতো তদন্তে উঠে আসা তথ্য এসএসসিকে পাঠানো হয় সিবিআই-এর তরফে। ওই তথ্য যাচাই করে বেআইনি নিয়োগ সম্পর্কে নিজেদের অবস্থান কোর্টকে জানায় এসএসসি। গত সপ্তাহে হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চে এসএসসি ৫৮ জন শিক্ষকের নাম আদালতে রিপোর্ট আকারে জমা দেয়। সেখানেই এসএসসি জানায়, নবম-দশম শ্রেণিতে ৪০ জন এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে ১৮ জন শিক্ষক রয়েছেন। তাঁরা কী ভাবে চাকরি (Recruitment Scam)  পেয়েছেন তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। তাঁদের কোনও তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না।

    মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী সপ্তাহে

    এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam)  সাদা খাতা জমা দিয়েও চাকরি পাওয়ার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে । পরীক্ষা না দিয়েও অনেক অযোগ্য প্রার্থী চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ। এবার উঠল নতুন অভিযোগ। ৫৮ জনের ভুতুড়ে চাকরি। কী ভাবে তাঁরা চাকরির সুপারিশপত্র পেলেন তা খুঁজছে খোদ এসএসসিও। আগামী সপ্তাহে আবার বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং মহম্মদ শব্বর রসিদির ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • TET 2014: পিঠে চাবুক মেরে বিক্ষোভ চাকরিপ্রার্থীদের, কবে টনক নড়বে সরকারের?

    TET 2014: পিঠে চাবুক মেরে বিক্ষোভ চাকরিপ্রার্থীদের, কবে টনক নড়বে সরকারের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরির দাবিতে পথেই কাটিয়ে ফেলেছেন ৫০০ দিন। বিক্ষোভ দেখিয়েছেন একাধিকবার। তার পরেও টনক নড়েনি সরকারের। অগত্যা সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে অভিনব উপায় বের করলেন ২০১৪ সালে টেট উত্তীর্ণ প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরিপ্রার্থীরা (TET 2014)।

    চাবুক মেরে বিক্ষোভ

    রবিবার মুখে কালি মেখে, পিঠে চাবুক মেরে বিক্ষোভ দেখালেন তাঁরা। বিক্ষোভকারীদের দাবি, রোদ-জল-ঝড় উপেক্ষা করে আন্দোলন করছেন তাঁরা। চাকরির জন্য মুখ্যমন্ত্রী এবং রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর কাছে দরবারও করেছেন (TET 2014)। তার পরেও সদর্থক কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি। সেই কারণেই এদিন পাঁচশো দিনের মাথায় কষাঘাত করে সরকারের উদাসীনতার প্রতিবাদ জানালেন তাঁরা। আন্দোলনকারীদের মধ্যে একজন বলেন, “আমরা বছরের পর বছর ধরে অপেক্ষা করে চলেছি। আর কবে চাকরি পাব? সরকারের কাছে আবেদন জানিয়ে আমরা ক্লান্ত। এখন এই পন্থা ছাড়া আমাদের কাছে অন্য কোনও উপায় ছিল না।”

    চাকরিপ্রার্থীদের বক্তব্য

    আর এক আন্দোলনকারী বলেন, “জানি না আর কতদিন এভাবে আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। আর কতদিন চোখের জল ফেলতে হবে। দুর্নীতি করে স্কুল দখল করে বসে রয়েছে, আর আমরা রাস্তায় বসে প্রাপ্য চাকরির জন্য হাহাকার করছি।” কষাঘাত কেন? চাকরি প্রার্থীদের (TET 2014) মধ্যে একজন বলেন, “আমাদের জীবনে আর আঘাতের কী বাকি আছে? ন’টা বছর তো এমনই কেড়ে নিয়েছে। আমরা বাবা-মায়ের মুখের দিকে তাকাতে পারি না। এই চাবুকের আঘাত আসলে সরকারের চাবুকের আঘাত, যা দেখা যায় না।” আর এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, “মুখের কালি প্রতীকী। সংগঠিত অপরাধীদের কালি এটা। গত কয়েক দিনে বারংবার চাকরির প্রসঙ্গে রাজ্যের শাসকদল বলছে আইনি জটিলতা রয়েছে। যা কাটলে তারা চাকরি দিতে প্রস্তুত।” তিনি বলেন, “দুর্নীতি হয়েছে। আর আমরা কেন তার পেনাল্টি দেব?”

    আরও পড়ুুন: “চোরেদের এনার্জি অভিষেক ব্যানার্জি”, বিশাল জনসভায় তৃণমূলকে তোপ সুকান্তর

    গান্ধী মূর্তির পাদদেশে চাকরির দাবিতে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন এসএলএসটি চাকরিপ্রার্থীরা। হাজার বছর পূর্ণ হওয়ার দিন প্রতিবাদ জানাতে চুল কামিয়ে নেড়া হয়েছিলেন এক মহিলা আন্দোলনকারী। ক্ষোভের আগুনে ধামাচাপা দিতে দ্রুত তাঁদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। সেই সমস্যার সুরাহা হয়নি এখনও। তার মধ্যেই কষাঘাত করে আন্দোলনের আঁচ উসকে দিলেন প্রাইমারি টেট চাকরিপ্রার্থীরা। 

    আন্দোলনকারীদের (TET 2014) পিঠে নয়, এ চাবুকের ঘা বুঝি এসে পড়ল সমাজের বিবেকের পিঠে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: ডিআই ঘনিষ্ঠ প্রাক্তন করণিকের বিপুল সম্পত্তির উৎস কী? জানতে চায় সিআইডি

    Purba Medinipur: ডিআই ঘনিষ্ঠ প্রাক্তন করণিকের বিপুল সম্পত্তির উৎস কী? জানতে চায় সিআইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব মেদিনীপুরের (Purba Medinipur) বিদ্যালয় পরিদর্শক থাকার সময় আর্থিক দুর্নীতির একাধিক অভিযোগ উঠেছিল চাপেশ্বর সর্দারের বিরুদ্ধে। এরপর তাঁকে গ্রেফতারও করা হয়েছিল। সিআইডির নজর এবার এই পরিদর্শকের অফিসের অ্যাকাউন্ট বিভাগের প্রাক্তন করণিকের বিপুল সম্পত্তির হিসেবের উপর। তদন্তের জন্য তাঁকে ডাকা হতে বলে জানা গিয়েছে। এই ব্যক্তির দেওয়া তথ্য এবং বক্তব্যের প্রেক্ষিতেই চাপেশ্বরকে গ্রেফতার করে ছিল সিআইডি।

    তদন্তকারী অফিসারদের সূত্রে খবর (Purba Medinipur)

    সিআইডি তদন্তকারী অফিসারদের সূত্রে জানা গিয়েছে, চাপেশ্বরের ডান হাত ছিলেন পাঁশকুড়ার (Purba Medinipur) এই ব্যক্তি। তাঁর বিরাট সম্পত্তি কীভাবে গড়ে তুলেছেন এই নিয়ে ব্যাপক চর্চা শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সামান্য অ্যাকাউন্ট বিভাগের কর্মকর্তা হয়ে কীভাবে এতো পাহাড় প্রমাণ সম্পত্তির গড়ে ফেললেন এই নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। উল্লেখ্য, সূত্রের আরও খবর যে চাপেশ্বরকে গ্রেফতার করার আগে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এই কর্মীকেই ডেকে পাঠানো হয় এবং তাঁর বয়ানের উপর নির্ভর করেই সিআইডি চাপেশ্বরকে গ্রেফতার করেছিল। ফলে এবার কি তাঁর পালা?

    মেচগ্রাম এলাকায় বিপুল সম্পত্তির খোঁজ

    চাপেশ্বরের পাঁশকুড়ার (Purba Medinipur) ছায়াসঙ্গী করণিকের মেচগ্রামে একাধিক সম্পত্তির খোঁজ মিলেছে। এখানে রয়েছে একাধিক ফ্ল্যাট, উঁচু পাঁচিল তোলা একাধিক বাড়ি এবং আরও বেশ কিছু দোকান রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। এছাড়াও মেচগ্রাম থেকে পাঁশকুড়া পর্যন্ত বনমালী কলেজ যাওয়ার পথে দুই পাশে প্রচুর জমির মালিক বলে জানা গিয়েছে। অবশ্য স্থানীয় মানুষের অভিযোগ, প্রাক্তন করণিক এলাকায় শিক্ষকদের পছন্দের জায়গায় বদলি করার কাজ করতেন টাকার বিনিময়ে। সেই সঙ্গে মোটা টাকার বিনিময়ে চাকরিও বিক্রির কাজ করতেন তিনি। চাকরি দেওয়ার জন্য তৃণমূলের নেতাদের সঙ্গেও তাঁর বেশ ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল বলে জানা গিয়েছে। এবার কি তাহলে শুধু গ্রেফতারর অপেক্ষা মাত্র? এমনটাই মনে করছেন এলাকার মানুষ।

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Metro: চালকহীন মেট্রো কলকাতায়! ইস্ট-ওয়েস্ট রুটে সফল হয়েছে ট্রায়াল রান

    Kolkata Metro: চালকহীন মেট্রো কলকাতায়! ইস্ট-ওয়েস্ট রুটে সফল হয়েছে ট্রায়াল রান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীঘ্রই চালকহীন মেট্রো চলবে কলকাতায় (Kolkata Metro)। শিয়ালদহ থেকে সল্টলেক পর্যন্ত এবং হাওড়া ময়দান থেকে সল্টলেক পর্যন্ত চালকহীন মেট্রোর ট্রায়াল রান  ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে। সফল ট্রায়াল রানের পরেই এই দুই লাইনে চালকহীন মেট্রো চালু করা হবে, বলে মেট্রো রেল সূত্রে খবর। দিল্লির পর দেশের মধ্যে দ্বিতীয় কলকাতা শহরে এই মেট্রো পরিষেবা শুরু হতে চলেছে। 

    অত্যাধুনিক প্রযুক্তি 

    মেট্রো (Kolkata Metro) সূত্রে খবর, অটোমেটিক ট্রেন অপারেশন (এটিও) প্রযুক্তির সাহায্যে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হতে চলেছে। সেক্ষেত্রে কোনও মোটরম্যান বা চালক ছাড়াই একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছুটবে মেট্রো রেল। যে রুটে এই অটোমেটিক মেট্রো চলবে, সেখানে সিগন্যালিং ব্যবস্থা পরিচালিত হবে কমিউনিকেশন বেসড ট্রেন কন্ট্রোলের (CBTC) সিস্টেমের মাধ্যমে। উন্নততর এই সিগন্যালিং সিস্টেম রয়েছে ইস্ট ওয়েস্ট মেট্রো রুটে। সেই কারণে এই রুটে অটোমেটিক ট্রেন অপারেশন প্রযুক্তিতে চালকহীন মেট্রো চালানো সম্ভব হবে। চালকযুক্ত মেট্রোতে ‘হিউম্যান এরর’ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তবে এক্ষেত্রে সেটা নেই।

    আরও পড়ুন: নজরে চিন! দেশে তৈরি লাইট ব্যাটল ট্যাঙ্ক ‘জোরাবর’-এর পরীক্ষা শুরু লাদাখে

    বিনা চালকের রেকে ঝুঁকি কম 

    শুক্রবার কলকাতা মেট্রোর (Kolkata Metro) জেনারেল ম্যানেজার পি উদয়কুমার রেড্ডি প্রযুক্তি নির্ভর এই মেট্রো চলাচল ব্যবস্থা খতিয়ে দেখেন। কলকাতা মেট্রো রেলের তরফে জানানো হয়েছে, ভবিষ্যতে নিউ গড়িয়া–এয়ারপোর্ট এবং জোকা মেট্রো রুটেও চালকবিহীন পরিষেবা চালু হবে। ইতিমধ্যেই ইস্ট-ওয়েস্ট রুটে যাত্রী ছাড়া বিনা চালকের রেক চালিয়ে মহড়া সফল হয়েছে। কবি সুভাষ থেকে দক্ষিণেশ্বর রুটে চালকের ভুলে ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রার সাক্ষী হয়েছেন যাত্রীরা। অর্থাৎ হিউম্যান এরর হয়। ভুল করে চালক ডান–দিকের বদলে বাঁ–দিকের বোতামে হাত দিয়ে ফেলেন। তখন আচমকাই প্ল্যাটফর্মের উল্টোদিকে মেট্রোর দরজা খুলে যায়। দরজা খোলা রেখেই মেট্রো এক স্টেশন থেকে অন্য স্টেশনে পৌঁছে যাওয়ার সাক্ষী থেকেছেন যাত্রীরা। কিন্তু চালকবিহীন রেকগুলি যন্ত্রের সাহায্যে পরিচালিত হবে। ফলে এড়ানো যাবে হিউম্যান এরর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Birbhum: “রাম বোধ হয় বিপিএল ছিলেন”! তৃণমূল সাংসদের মন্তব্যে তীব্র বিতর্ক

    Birbhum: “রাম বোধ হয় বিপিএল ছিলেন”! তৃণমূল সাংসদের মন্তব্যে তীব্র বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রাম বোধ হয় বিপিএল ছিলেন’ ঠিক এমন মন্তব্য করে তীব্র বিতর্ক উস্কে দিলেন বীরভূমের (Birbhum) সাংসদ শতাব্দী রায়। উল্লেখ্য, মাত্র আর কয়েকটা দিন পরেই অযোধ্যায় প্রভু শ্রীরামের মন্দির উদ্বোধন হবে। গর্ভগৃহে রাম লালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করা হবে। দেশ জুড়ে এখন রাম ভক্তদের মধ্যে তীব্র উন্মাদনা। ঠিক এমন সময়েই তৃণমূল সাংসদ সাঁইথিয়ার রবীন্দ্রভবনে মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রীরাম চন্দ্রকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করায় ব্যাপক নিন্দার ঝড় শুরু হয়েছে। পালটা বিজেপির বক্তব্য ঝাঁটা দিয়ে তাড়া করা উচিত এই তৃণমূল নেত্রীকে।

    কী বললেন তৃণমূল সাংসদ (Birbhum)?

    সাঁইথিয়ায় (Birbhum) তৃণমূলের এক প্রশিক্ষণ শিবিরের এক সভায় বীরভূমের সাংসদ শতাব্দী রায় বলেন, “বিজেপি রামকে নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করছে। রাম বোধ হয় বিপিএল! আমরা যেমন বিপিএল কার্ড দিয়ে বাড়ি মানুষের কাছে পৌঁছে দিয়েছি, ঠিক সেই ভাবে রামকে বাড়ি দিয়েছে বিজেপি। রামের ছেলে লব-কুশকেও একটি করে বাড়ি দেওয়া প্রয়োজন।” ভিডিওর এই বক্তব্য সর্বত্র ভাইরাল হয়ে তীব্র শোরগোল পড়েছে। পরে অবশ্য সাংবাদিকদের নিজের সাফাই দিয়ে শতাব্দী বলেন, “বিজেপি বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করছে আমরা রামের বাড়ি করে দিয়েছি। এত ঔদ্ধত্য কোথা থেকে এলো, তারা ভগবানের বাড়ি করে দিচ্ছে!”

    বিজপির বক্তব্য

    বীরভূম (Birbhum) জেলার বিজেপি জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা তৃণমূল সাংসদকে তীব্র সমালোচনা করে বলেন, “বীরভূমের সনাতনী মানুষকে বলব এলাকায় ভোট চাইতে এলে সাংসদ শতাব্দীকে যেন ঝাঁটা দিয়ে তাড়া করা হয়।” এলাকার নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “রামপুরহাটে শতাব্দী হারেন নি হেরেছে তৃণমূল। পুরনির্বাচনে দিদির পুলিশ, গুন্ডা বাহিনীর বোমা, কাটমানি, তোলাবাজি, দুর্নীতি এবং সন্ত্রাসের বাতাবরণের ভয় দেখিয়ে মনোনয়ন করতে দেওয়া হয়নি বিরোধীদের। ভোটাদের ভোট দিতে দেয়নি বলেই এলাকায় তৃণমূল জয়ী হতে পেরেছিল। আগামী দিনে স্বচ্ছ নির্বাচন হলে তৃণমূলকে খুঁজে পাওয়া যাবেনা।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share