Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Durga Puja 2023 : উৎসবের অধিকার সবার! নিউটাউনে বিজেপির দুর্গাপুজোয় অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    Durga Puja 2023 : উৎসবের অধিকার সবার! নিউটাউনে বিজেপির দুর্গাপুজোয় অনুমতি দিল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘দুর্গাপুজো পুজো হলেও শুধু ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, আসলে এটি একটি ধর্মনিরপেক্ষ উৎসব।’ দুর্গাপুজো (Durga Puja 2023) সংক্রান্ত মামলার শুনানিতে গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। একটি মেলার মাঠে কলকাতার এক পুজো সংগঠন দুর্গাপুজো করার অনুমতি পাবে কিনা সেই মামলায় শুনানি চলাকালীন বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টচার্য এই মত দেন।

    পুজোর অনুমতি

    জনসাধারণের জন্য নির্দিষ্ট মেলার মাঠ, পার্কে পুজো (Durga Puja 2023) করা যাবে কিনা এবং পুজোর অনুমতি চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হয়েছিল এক পুজো কমিটি। ওই কমিটির লোকেরা বিজেপি কর্মী বলে এলাকায় পরিচিত। কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে মেলার জন্য নির্দিষ্ট অনুমতি না পেয়ে হাইকোর্টে পিটিশন দায়ের করেন ‘মানবজাতি কল্যাণ ফাউন্ডেশন’ নামে সংগঠন। শুক্রবার সেই মামলার শুনানি ছিল বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্যের এজলাসে। বিচারপতি জানান, সংবিধানের অনুচ্ছেদ ১৯ মোতাবেক সকল নাগরিকের স্বাধীন ভাবে চিন্তাভাবনা প্রকাশ করার অধিকার রয়েছে। সেই অধিকারের মধ্যে দুর্গাপুজোর মতো উৎসবও রয়েছে। ফলে এই অধিকার খর্ব করা যায় না। হাই কোর্টের নির্দেশ, নিউটাউন মেলা গ্রাউন্ডে পুজো করতে পারবে ‘মানবজাতি কল্যাণ ফাউন্ডেশন’ নামে মামলকারী সংগঠনটি। এলাকায় এই সংগঠনের সদস্যেরা বিজেপিকর্মী হিসাবেই পরিচিত।

    আরও পড়ুুন: গ্রিসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    কর্তৃপক্ষের তরফে আদালতে (Calcutta High Court) দাবি করা হয়, সংবিধানে ২৫ ধারা অনুযায়ী জনসাধারণের জন্য তৈরি পার্ক, রাস্তা এবং ফুটপাতে কোনও ধরনের ধর্মীয় অনুষ্ঠান করা যাবে না। এই দাবি সম্পূর্ণ খারিজ করে বিচারপতি ভট্টাচার্য পর্যবেক্ষণে জানান, ‘একথা সর্বজনবিদিত, যে দুর্গাপুজো (Durga Puja 2023) শুধু ধর্মীয় পুজোর্চনা নয়, এটি আসলে নারী শক্তির উদযাপন। দুর্গাপুজো শুধু পুজো নয়, বিভিন্ন সংস্কৃতির মেলবন্ধন। পুজোর্চনার থেকেও সেখানে উৎসব, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, আনন্দের ভাগটা অনেকটা বেশি। পুজোর থেকেও উদযাপনটাই প্রত্যক্ষ। এই সমস্ত কিছুর কারণেই দুর্গাপুজোকে শুধুই একটা সম্প্রদায়ের ধর্মীয় আচরণ বা রীতিনীতি পালন হিসেবে দেখা ঠিক হবে না, এর প্রকৃতি আদতে ধর্মনিরপেক্ষ। অতএব একে শুধু এক সম্প্রদায়ের ধর্মীয় রীতিনীতি পালন বলে দাগিয়ে দেওয়া আসলে দুর্গাপুজোর মান হ্রাস করবে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ED: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের কেওয়াইসি কার নামে? জানতে চাইছে ইডি

    ED: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের কেওয়াইসি কার নামে? জানতে চাইছে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর নামে রয়েছে পাঁচটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট। এই অ্যাকাউন্টগুলি কার নামে নথিপত্র জমা দিয়ে খোলা হয়েছিল, তা জানতে চাইছে ইডি (ED)। ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কী ধরণের কাজ করত, তাও জানার চেষ্টা করছেন ইডির তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’ হানা 

    সোমবার সকালে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর নিউ আলিপুরের অফিসে যান ইডির তদন্তকারীরা। তল্লাশি চলে ১৮ ঘণ্টা ধরে। ইডি সূত্রে খবর, তল্লাশিতে উদ্ধার হয়েছে প্রচুর নথি ও কয়েকটি হার্ড ডিস্ক। সেগুলিতে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে বলে মনে করছে ইডি। তদন্তকারীরা জেনেছেন, ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর নামে যে পাঁচটি অ্যাকাউন্ট রয়েছে, সেগুলিতে লেনদেন হচ্ছে ২০১২ সাল থেকে। এই অ্যাকাউন্টগুলি কার নামে খোলা হয়েছিল, তা জানতে ব্যাঙ্কগুলির কাছ থেকে যাবতীয় নথি চেয়ে পাঠিয়েছেন তদন্তকারীরা। ওই অ্যাকাউন্টগুলির কেওয়াইসি কার নামে রয়েছে, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্কের কাছে (ED)।

    সিইও পদে কারা

    শুধু তাই নয়, ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর সিইও পদে কারা, কোন সময় ছিলেন, তাও খতিয়ে দেখছেন ইডির তদন্তকারীরা। সংস্থার কাজকর্মে তাঁদের কী ভূমিকা ছিল, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এদিকে, বুধবার এক প্রেস বিবৃতিতে ইডি জানিয়েছে, ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ সংস্থার সিইও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ইডির দাবি, ২০১২ সালের এপ্রিল থেকে ২০১৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র ডিরেক্টর ছিলেন অভিষেক।

    ইডির (ED) দাবি, ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর মাধ্যমে নিয়োগ কেলেঙ্কারির কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। নির্মাণ সংস্থা মার্লিন গ্রুপকে অ্যালুমিনিয়ামের জানালা বিক্রি করে পাওয়া কাটমানিও জমা পড়েছে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র অ্যাকাউন্টে। ইডি সূত্রে খবর, ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’-এর অফিস থেকে উদ্ধার হওয়া হার্ড ডিস্ক ফরেনসিক তদন্তের জন্য পাঠানো হচ্ছে সিএফএসএলে। সেগুলি থেকে গুরুত্বপূর্ণ বহু তথ্য মিলতে পারে বলে অনুমান তদন্তকারী আধিকারিকদের।

    আরও পড়ুুন: গ্রিসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    নিয়োগ কেলেঙ্কারিকাণ্ডে গ্রেফতার করা হয়েছে ‘কালীঘাটের কাকু’ ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে। বর্তমানে জেলে রয়েছেন তিনি। এই ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনিও। ‘কাকু’র সঙ্গে আর কোন কোন রাঘব-বোয়াল ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত ছিলেন, তা-ই জানতে চাইছেন তদন্তকারীরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student Death: ‘পিক অ্যান্ড চুজ করে মারা হয়েছে’! যাদবপুরকাণ্ডে ধৃত সৌরভের জেল হেফাজত

    JU Student Death: ‘পিক অ্যান্ড চুজ করে মারা হয়েছে’! যাদবপুরকাণ্ডে ধৃত সৌরভের জেল হেফাজত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরের প্রথম বর্ষের ছাত্রের (JU Student Death) রহস্যমৃত্যুর ঘটনায় ধৃত সৌরভ চৌধুরীকে আগামী ৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল আলিপুর আদালত। তাঁকে জেলে গিয়ে জেরা করতে পারবে পুলিশ। শুক্রবার সৌরভকে আদালতে হাজির করানো হয়। আদালতে সরকারি আইনজীবী গোপাল হালদার বলেন, ‘পিক অ্যান্ড চুজ’ করে প্রথম বর্ষের সেই ছাত্রকে মারা হয়েছে।

    প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা

    সরকারি আইনজীবী জানান, একটি গামছা উদ্ধার হয়েছে। যেটা দিয়েই মৃত ছাত্রের মুখ চাপা দেওয়া হয়েছিল। সেই রক্ত মাখা গামছা ও ২ টো ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ফোনে একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ তৈরি করা হয়েছিল। সেখানে মেসেজ চালাচালি হত। আইনজীবীর দাবি, সেখানে তদন্ত প্রভাবিত করার প্রমাণ হাতে পেয়েছেন তদন্তকারীরা। ফোনে ‘জেইউএমএইচ’ নামে একটি গ্রুপ তৈরি করা হয়েছিল। সৌরভের সেই গ্রুপে ‘ইনস্ট্রাকশন’ দিতেন। মাঝেমধ্যে সেই গ্রুপে অ্যাক্টিভ হতেন নির্দেশ দেওয়ার জন্য।

    র‌্যাগিংয়ের প্রমাণ

    আদালতে সৌরভের আইনজীবীর সঙ্গে সরকার পক্ষের আইনজীবীর সওয়াল পাল্টা সওয়াল চলে। সৌরভের আইনজীবী জানান, তদন্তে সৌরভ সংক্রান্ত কোনও বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি। যদিও পুলিশ দাবি করেছে, এই মামলায় অনেক অগ্রগতি হচ্ছে। দাগী বন্দিদের সঙ্গে যাতে জেলে সৌরভকে না রাখা হয়, সেই আবেদন করেন তাঁর আইনজীবী। এই প্রসঙ্গে সরকার পক্ষের আইনজীবী জানান, এই নিয়ে যা নিয়ম রয়েছে, তা মেনে চলা উচিত। গত ৯ অগাস্ট যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলের তিন তলার বারান্দা থেকে এক ছাত্র নীচে পড়ে যান বলে অভিযোগ। পরের দিন ভোরে বাংলা বিভাগের প্রথম বর্ষের ওই ছাত্রের মৃত্যু (JU Student Death) হয়। র‌্যাগিংয়ের জেরে ওই ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে তাঁর পরিবার। থানায় এফআইআর দায়ের করা হয়। তদন্তে নেমে ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় প্রাক্তনী এবং পড়ুয়া মিলিয়ে ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। 

    আরও পড়ুন: মালদায় রাজ্যপাল, দেখা করলেন নিহত শ্রমিকদের পরিবারের সঙ্গে

    সৌরভই ‘কিংপিন’

    ছাত্রমৃত্যুর (JU Student Death) ঘটনায় প্রথম সৌরভকে গ্রেফতার করে কলকাতা পুলিশ। সৌরভকেই ‘কিংপিন’ বলে দাবি করেছে পুলিশ। যদিও নিজেকে নির্দোষ বলে দাবি করেছেন সৌরভ।  লালবাজার সূত্রে খবর, হস্টেলের ৭০ নম্বর ঘরে ওই ছাত্রকে বিবস্ত্র করানো হয়েছিল। তার পর তাঁকে বারান্দায় বিবস্ত্র করে হাঁটানো হয়। কী ভাবে র‌্যাগিং হয়েছে, তার নথি মঙ্গলবার আলিপুর আদালতে জমা করেছে পুলিশ। গত ৯ অগস্ট রাতে ওই ছাত্রকে বিবস্ত্র অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছিল বলে দাবি। এই ঘটনায় শুক্রবার যাদবপুরকাণ্ডে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলের আরও চার আবাসিক ছাত্রকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন কলকাতা পুলিশের অপরাধ দমন শাখার যুগ্ম কমিশনার শঙ্খশুভ্র চক্রবর্তী। যাদবপুর থানায় বৃহস্পতিবারও টানা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ করেন কলকাতা পুলিশের ডিসি এসএসডি বিদিশা কলিতাও। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে যুগ্ম কমিশনার জানান, চার পড়ুয়াকে আটক করা হয়নি। তবে তাঁরা ঘটনার দিন উপস্থিত ছিলেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: যাদবপুরকাণ্ডের প্রতিবাদে জোড়া মিছিল, পথে শুভেন্দু সহ এক ঝাঁক বিজেপি নেতা

    Jadavpur University: যাদবপুরকাণ্ডের প্রতিবাদে জোড়া মিছিল, পথে শুভেন্দু সহ এক ঝাঁক বিজেপি নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কাণ্ডে (Jadavpur University) প্রতিবাদের সুর চড়াল বিজেপি (BJP)। ঘটনার পরে পরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের তিন নম্বর গেটের সামনে অবস্থান বিক্ষোভ করে বিজেপির যুব মোর্চা। সেই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। শুক্রবার জোড়া প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করে পদ্ম শিবির। এদিন প্রথমে হয় এবিভিপির মিছিল। পরে মিছিল হয় বিজেপির যুব মোর্চার ব্যানারে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে গিং মুক্ত ও মাদক মুক্ত করার দাবিতে গোলপার্ক থেকে এইট বি পর্যন্ত মিছিল করে যুব মোর্চা। মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী, ইন্দ্রনীল খাঁ, অগ্নিমিত্রা পাল, তরুণজ্যোতি তিওয়ারি সহ বিজেপির (Jadavpur University) প্রথম সারির প্রায় সব নেতা। রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবের সঙ্গে বৈঠক থাকায় প্রতিবাদ মিছিলে যোগ দিতে পারেননি বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।

    প্রতিবাদ মিছিলে ব্যাপক ভিড়

    যুব মোর্চা আয়োজিত এই প্রতিবাদ মিছিলে ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। ঢাকুরিয়া থেকে যাদবপুর এইট বি বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত বিশাল পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছিল। বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) চার নম্বর গেট। এ প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “যাদবপুরের ক্যাম্পাস দখলের কোনও অভিপ্রায় বিজেপির নেই। আমরা রাস্তা দিয়ে মিছিল নিয়ে যাচ্ছি। ক্যাম্পাসের ভেতরে ঢোকার কোনও ইচ্ছে নেই। আমরা রাষ্ট্রবাদের পক্ষে। মাওবাদ, নকশালবাদ ও দেশবিরোধী শক্তিকে হুঁশিয়ারি দিচ্ছি। আমরা কোর্টের অনুমতি নিয়েই মিছিল করছি। দায়িত্ব পুলিশ প্রশাসনের।”

    মিছিলে বাধা পুলিশের

    এদিন প্রথমে মিছিল শুরু করার তোড়জোড় করে এবিভিপি। মিছিল শুরু হতেই তা আটকে দেয় পুলিশ। শুরু হয় পুলিশ এবং এবিভিপি কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে ধস্তাধস্তি। পরে মিছিলে অংশগ্রহণকারী এবিভিপি কর্মী-সমর্থকদের আটক করে পুলিশ। এ প্রসঙ্গে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “ভয়ে এসব করছে। কারণ ওরা বুঝতে পারছে এই ইস্যুতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যর্থ। পুলিশমন্ত্রীর ব্যর্থতা সামনে এসে যাবে, তাই গণতান্ত্রিক শক্তি ও বাকস্বাধীনতা হরণ করার জন্য এটা করা হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘নাম মমতা, কিন্তু অন্তরে এত পাপ?’’, তীব্র কটাক্ষ কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Malda News: মালদায় রাজ্যপাল, দেখা করলেন নিহত শ্রমিকদের পরিবারের সঙ্গে

    Malda News: মালদায় রাজ্যপাল, দেখা করলেন নিহত শ্রমিকদের পরিবারের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিজোরামে নির্মীয়মান সেতু দুর্ঘটনায় মৃত শ্রমিকদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (Malda News)। মৃতদের পরিবার পিছু রেলের ক্ষতিপূরণ বাবদ ১০ লাখ টাকা, গুরুতর আহতদের ২ লাখ টাকা এবং কম আহতদের ৫০ হাজার টাকার চেক তুলে দেন তিনি। এদিন মালদার (Malda News) পুকুরিয়া থানার চৌদুয়ার গ্রামের মৃত শ্রমিকদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন তিনি।

    মালদায় (Malda News) কী বললেন রাজ্যপাল? 

    সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে রাজ্যপাল জানান, মৃত ও আহতদের পরিবারের পাশে রয়েছে সরকার। মৃতদের পরিবারের একজনকে চাকরি দেওয়ার কথাও বলেন তিনি। যদিও রাজ্যে কর্মসংস্থানের অভাবের ফলেই শ্রমিকেরা ভিন রাজ্যে কাজের খোঁজে পাড়ি দিচ্ছেন কি না- সেই প্রশ্ন তিনি এড়িয়ে যান ।  শুক্রবার সকালে রেলপথে মালদা (Malda News) এসে পৌঁছান রাজ্যপাল। এদিন রাজ্যপালের সামনেই কথা বলতে বলতে জ্ঞান হারিয়েছেন নিহত কারও স্ত্রী, কারও মা। ১৩ বছরের এক মেয়ের দাদা দুর্ঘটনায় মারা যান। সে বলে, “এখানে কোনও কাজ পায়নি দাদা। তার জন্যই বাইরে গিয়েছিল। পরিবারের কষ্ট আর সহ্য করতে পারেনি। আমি কি আর পড়াশোনা করতে পারব না? আমার দাদার স্বপ্ন ছিল (Malda News) যাতে আমি ভালভাবে পড়াশোনাটা করি। তার জন্য বাড়তি দুটো পয়সার জন্য বাইরে গিয়েছিল। এখানে কিচ্ছু নাই, তার জন্যই তো বাইরে গিয়েছিল।”

    মিজোরামে নির্মীয়মান রেল সেতু ভেঙে মৃত্যু হয় বহু শ্রমিকের  

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, দিন কয়েক আগে মিজোরামের সাইরান এলাকায় একটি নির্মীয়মান রেল সেতু ভেঙে মৃত্যু হয় বহু শ্রমিকের। এদের মধ্যে ২৩ জন মালদার বাসিন্দা (Malda News) বলে জানা যায়। ঘটনার পরপরই শোকের ছায়া নেমে আসে মৃত ও আহতদের পরিবারে। শাসক ও বিরোধী দলের নেতা-মন্ত্রীরা দুর্ঘটনাগ্রস্ত পরিবারগুলির সঙ্গে দেখা করে এলেও খোদ রাজ্যপালের এহেন কর্মসূচি রাজনৈতিক মহলে আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে। প্রশাসন সূত্রে খবর ইতিমধ্যেই অ্যাম্বুলেন্সে করে মৃত শ্রমিকদের দেহ মালদায় ফিরিয়ে আনার কাজ শুরু হয়েছে। শুক্রবার রাতেই বেশ কয়েকটি দেহ মালদায় (Malda News) ফিরে আসতে পারে বলে প্রশাসন সূত্রে খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Covid 19 Guidelines: রাজ্যে কোভিড বিধি সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হলো! ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

    Covid 19 Guidelines: রাজ্যে কোভিড বিধি সম্পূর্ণ প্রত্যাহার করা হলো! ঘোষণা মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে আর কোভিড বিধি (Covid 19 Guidelines) রইল না। বৃহস্পতিবার টেলি সম্মান প্রদান অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে এই ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই মতো শুক্রবার আর খাতায় কলমে কোনও কোভিড বিধি নেই রাজ্যে। যদিও, অনেক আগে থেকেই মাস্ক পরা বা সামাজিক দূরত্ব মানার বিষয়গুলি বাসে, ট্রেনে দেখা যাচ্ছিল না। তবুও সরকারি বিধিনিষেধ ছিল। এদিন সেই বিধি নিষেধ আনুষ্ঠানিকভাবে প্রত্যাহার করার কথা ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী। 

    সরকারি ভাবে উঠল কোভিড-বিধি

    টেলি অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়েই কোভিড বিধি (Covid 19 Guidelines) প্রসঙ্গে বলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই সময়ই তিনি বলেন, ‘আজ থেকে পশ্চিমবঙ্গে কোভিডবিধি প্রত্যাহার করা হল। আজ থেকে সমস্ত কোভিড গাইডলাইন তুলে দেওয়া হল।’ মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘কোভিডের সময় থেকে মানুষ অনেক কষ্ট পেয়েছেন। দীর্ঘদিন ঘরবন্দি হয়ে থাকতে হয়েছিল তাঁদের। সেই সময় তাঁদের সামনে কোনও অনুপ্রেরণা ছিল না। তখন এই টিভি এই সিরিয়ালই দেখত মানুষ। এবার কোভিডবিধি তুলে নেওয়া হল।’  করোনা ভাইরাসের প্রথম ঢেউয়ের সঙ্গেই ২০২০ সালের ২৩ মার্চ থেকেই লাগু হয় কোভিডবিধি। মাঝে কোভিড বিধি শিথিল করা হলেও করোনা বাড়তেই ফের কড়া হয় গাইডলাইন। করোনার ডবল ভ্যাকসিন ও বুস্টার ডোজের পর প্রকোপ কমতেই মাস্ক ভুলেছে মানুষ। কমেছে স্যানিটাইজারের ব্যবহারও। প্রতিদিনের জীবনে বাস-ট্রেনে দূরত্ববিধি অতীত। অবশেষে সরকারিভাবে এদিন কোভিডবিধি প্রত্যাহার করে নেওয়া হল।

    আরও পড়ুন: ৫০ কোটির ‘তছরুপ’! সমবায় সমিতির দুর্নীতির তদন্তেও ইডি-সিবিআই

    প্রসঙ্গত , চলতি মাসেই রাজ্যে একাধিকজনের করোনা আক্রান্ত হওয়ার রিপোর্ট সামনে এসেছে। এমনকী কলকাতাতেই কোমর্বিডিতে এক মহিলার মৃত্যুর খবর সামনে আসে। ডেঙ্গির বাড়বাড়ন্তের মধ্যে অগাস্টের শুরুতেই ২ জন ষাটোর্ধ্ব করোনা রোগীর মৃত্যুর খবর মেলে। এদিনে দিন দুয়েক আগেই কেন্দ্র কোভিডের নতুন ভ্যারিয়েন্ট EG.5 এবং BA.2.86 নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে। আগাম সতর্কতা হিসেবে কোভিডের নয়া প্রজাতিকে রুখতে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক ডাকে কেন্দ্র। আপাতত রাজ্যগুলিকে জিনোম সিকোয়েন্সিং টেস্ট বাড়ানোর উপর জোর দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কেন্দ্রের তরফে। এরই মাঝে বাংলা থেকে কোভিড বিধি প্রত্যাহারের সরকারি ঘোষণা হল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: ভোর থেকেই কলকাতা সহ গোটা দক্ষিণবঙ্গে শুরু বৃষ্টিপাত, চলবে কতদিন?

    Weather Update: ভোর থেকেই কলকাতা সহ গোটা দক্ষিণবঙ্গে শুরু বৃষ্টিপাত, চলবে কতদিন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সকাল থেকেই সূর্য লুকিয়েছে মেঘের আড়ালে। ভোর থেকেই শুরু হয়েছে বঙ্গের জেলায় জেলায় বৃষ্টি (Weather Update)। শহর কলকাতাতেও একই পরিস্থিতি রয়েছে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর থেকে পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত মৌসুমী অক্ষরেখা বিস্তৃত রয়েছে এবং এর প্রভাবেই চলছে বৃষ্টি (Weather Update)। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর থেকেই এই চিত্র দেখা যায় রাজ্য জুড়ে। দক্ষিণবঙ্গে অবশ্য বুধবার থেকেই চলছে বৃষ্টি (Weather Update)। হাওয়া অফিস বলছে যে শনিবার পর্যন্ত এই বৃষ্টি হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে। ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে উত্তরবঙ্গে নদীগুলিতে বাড়ছে জলস্তর। 

    উত্তরবঙ্গে কমলা সতর্কতা

    ভারী বৃষ্টির (Weather Update) কারণে উত্তরবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় ইতিমধ্যে জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা। শুক্রবার জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার ইত্যাদি জেলায় বৃষ্টির (Weather Update) পরিমাণ ২০০ মিলিমিটার পর্যন্ত হতে পারে বলে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। পাশাপাশি কোচবিহার এবং দার্জিলিং-এর মতো জেলাতে বৃষ্টির পরিমাণ হতে পারে ১০০ মিলি লিটার। অন্যদিকে মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনার কথাও জানিয়েছে হাওয়া অফিস এবং রবিবার থেকে বৃষ্টির (Weather Update) পরিমাণ কমবে বলেও জানা গিয়েছে।

    দক্ষিণবঙ্গে চলবে বজ্র-বিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাত (Weather Update)

    অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বজ্র-বিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত (Weather Update) হবে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কিছুটা কম কমবে, দক্ষিণবঙ্গের চার জেলাতে ১১০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টির (Weather Update) সতর্কতা জারি করা হয়েছে যার মধ্যে রয়েছে বীরভূম, মুর্শিদাবাদ, পূর্ব বর্ধমান ও পশ্চিম বর্ধমান। অন্যদিকে কলকাতা সংলগ্ন হাওড়া ও হুগলিতেও চলবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি।

    কেমন থাকবে কলকাতার আবহাওয়া

    কলকাতার ক্ষেত্রেও শুক্রবার মাঝারি বৃষ্টির (Weather Update) সম্ভাবনার কথা শুনিয়েছে হাওয়া অফিস। তাপমাত্রা কিছুটা কমলেও আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে। এদিন শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্র থাকবে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: “এক সময় এগরোল বিক্রি করতেন, তারপরে এই উত্থান”, সুজিতকে কটাক্ষ সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “এক সময় এগরোল বিক্রি করতেন, তারপরে এই উত্থান”, সুজিতকে কটাক্ষ সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নিউটাউন, বাগুইআটি এই সমস্ত এলাকায় ঘুরে জানতে পেরেছি ভদ্রলোক এক সময় স্টেশনের পাশে এগরোল বিক্রি করতেন। সেই থেকেই এই উত্থান।” কথাগুলি যিনি বললেন তিনি বিজেপির রাজ্য সভাপতি অধ্যাপক সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এই কটাক্ষের অভিমুখ যিনি, তিনি তৃণমূল নেতা সুজিত বসু, রাজ্যের মন্ত্রীও বটে। পুরসভায় নিয়োগ কেলেঙ্কারির তদন্তে নিজাম প্যালেসে তাঁকে তলব করেছে সিবিআই।

    সুকান্তর নিশানায় সুজিত

    ‘গৃহ সম্পর্ক অভিযান’ কর্মসূচি হাতে নিয়েছে বিজেপি। সেই কর্মসূচিতে যোগ দিয়েই বাগুইআটির জ্যাংড়া এলাকায় গিয়েছিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। সেখানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আক্রমণ শানান তৃণমূলকে। সুজিতকে সিবিআইয়ের তলব প্রসঙ্গে বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “এরা হাজিরা দেওয়ার পক্ষপাতি নয়। শুধু সিবিআই কেন, ইডিরও তদন্ত হওয়া উচিত। যে ব্যক্তির কথা বলছেন, আমি কলকাতায় আসার পর নিউটাউন, বাগুইআটি এই সমস্ত অঞ্চল ঘুরে জানতে পেরেছি, ভদ্রলোক এক সময় স্টেশনের পাশে এগরোল বিক্রি করতেন। সেই থেকেই উত্থান। ওঁর এই মডেল স্টাডি করা যেতে পারে। ইডিরও স্টাডি করা উচিত এত টাকার সম্পত্তির মালিক হলেন কী করে। এক সময় সুভাষ চক্রবর্তীকে ধরেছিলেন। পরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেছেন। তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য এখন বলছেন, ‘দুষ্টু ছেলে’।”

    ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’

    তিনি বলেন, “আমার মনে হয়, সিবিআই এবং ইডি দুই সংস্থারই তদন্ত করা উচিত এই বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির মালিক কীভাবে হলেন এবং ভাগ অন্য কেউ পেয়েছে কিনা, সেগুলোও দেখা উচিত।” ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ প্রসঙ্গে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “এটায় তো লুকোনোর কোনও বিষয় নেই, বাচ্চারাও জানে ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কার কোম্পানি। লোকসভায় বিষয়টি তুলেছিলাম। তৃণমূলের ওদিকে সবাই বসেছিলেন, একটা শব্দ পর্যন্ত কেউ করতে পারেননি। একটা কোম্পানির কয়েক বছরের মধ্যে টার্নওভার জাম্প। কতগুণ লাফ, আর কোম্পানিটা কার সবই প্রকাশ্যে। আমার কাছে ওয়েবসাইটের কাগজ রয়েছে, দিয়ে দেব। ক্লাস নাইনে পড়ার সময়ই নাকি উনি সংস্থার মালিক, যেখানে পরিষ্কার লেখা রয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কোম্পানি। লুকোনোর কী আছে? ঘোমটার নীচে খেমটা নাচন দিয়ে কোনও লাভ আছে? ঘোমটা খুলে নাচুন।”

    আরও পড়ুুন: ৫০ কোটির ‘তছরুপ’! সমবায় সমিতির দুর্নীতির তদন্তেও ইডি-সিবিআই

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • C V Ananda Bose: র‍্যাগিং-মুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার লক্ষ্যে ইসরোর সাহায্য চাইলেন রাজ্যপাল 

    C V Ananda Bose: র‍্যাগিং-মুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার লক্ষ্যে ইসরোর সাহায্য চাইলেন রাজ্যপাল 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে র‌্যাগিং রুখতে  প্রযুক্তিগত সুবিধা ব্যবহার করার কথা ভাবছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। র‌্যাগিং মোকাবিলায় এ বার ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হতে পারে। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন রাজ্যপাল তথা আচার্য। বৃহস্পতিবার রাতে এক বিবৃতিতে এই কথা জানানো হয়েছে রাজভবনের তরফে।

    রাজ্যপালের আর্জি

    রাজভবন সূত্রে জানা যাচ্ছে, পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসকে র‌্যাগিং থেকে মুক্ত করতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিয়ে সাহায্য করার আশ্বাস দিয়েছে ইসরো। রাজভবনের ওই সূত্র মারফত আরও জানা যাচ্ছে, এদিন ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথের সঙ্গে অনেকটা সময় ধরে আলোচনা করেছেন বাংলার বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য সিভি আনন্দ বোস (C V Ananda Bose)। কীভাবে প্রযুক্তিগত সুবিধা ব্যবহার করে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলিকে র‌্যাগিং থেকে মুক্ত করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে উভয়ের মধ্যে। শুধু ইসরোর চেয়ারম্যানের সঙ্গেই নয়, এর পাশাপাশি হায়দরাবাদের একটি সংস্থার সঙ্গেও এই নিয়ে আলোচনা করেছেন রাজ্যপাল বোস।

    প্রযুক্তিগত সাহায্য

    ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন ভিডিও বিশ্লেষণ, ইমেজ ম্যাচিং স্বয়ংক্রিয় লক্ষ্য শনাক্তকরণ এবং রিমোট সেন্সিংয়ের মতো প্রযুক্তি ব্যবহার করে এ বিষয়ে প্রযুক্তিগত সমাধান তৈরি করার চেষ্টা করছে। বিষয়টি নিয়ে এগিয়ে যাওয়ার জন্য ইতিমধ্যে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য বুদ্ধদেব সাউকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি র‌্যাগিং-এর অভিযোগে তোলপাড় হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেন হস্টেলের তিন তলা থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে স্নাতক স্তরের প্রথম বর্ষের এক পড়ুয়ার। ঘটনায় পুলিশ এখনও পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়া ও প্রাক্তনী মিলিয়ে মোট ১২ জনকে গ্রেফতার করেছে।

    আরও পড়ুন: পূর্বসূরির চোখে উত্তরসূরি! চাঁদের বুকে ‘বিক্রম’-এর ছবি তুলে পাঠালো ‘চন্দ্রযান ২’ অরবিটার

    ইসরো যাদবপুর সম্পর্ক

    বুধবার সন্ধ্যায় চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ করেছে ইসরোর চন্দ্রযান ৩। প্রথম দেশ হিসাবে ভারত এই কৃতিত্ব অর্জন করেছে। সেই সাফল্যকে সামনে রেখেই রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে র‌্যাগিং নির্মূল করতে ইসরোর প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন রাজ্যপাল। চাঁদের মাটিতে ল্যান্ডার বিক্রমের ‘পাখির পালকের মতো অবতরণ’ (বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় যার নাম ‘সফ্‌ট ল্যান্ডিং’) কর্মসূচিতে ইসরোর সহযোগীর ভূমিকায় ছিল দেশের কয়েকটি প্রথম সারির শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। সেই তালিকার অন্যতম নাম যাদবপুর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Money Siphoning Case: ৫০ কোটির ‘তছরুপ’! সমবায় সমিতির দুর্নীতির তদন্তেও ইডি-সিবিআই

    Money Siphoning Case: ৫০ কোটির ‘তছরুপ’! সমবায় সমিতির দুর্নীতির তদন্তেও ইডি-সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৫০ কোটি টাকা আত্মসাতের (Money Siphoning Case) অভিযোগ উঠেছিল উত্তরবঙ্গের ‘আলিপুরদুয়ার মহিলা ঋণদান সমবায় সমিতি’র বিরুদ্ধে। বছর তিনেক ধরে আর্থিক তছরুপের তদন্ত করছিল সিআইডি। সিআইডির তদন্তে অসন্তোষ প্রকাশ করে আর্থিক তছরুপের তদন্তভার ইডি এবং সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ১২ অক্টোবর ওই দুই সংস্থাকে তদন্তের রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশও দেন তিনি।

    টাকা তছরুপের অভিযোগ

    আলিপুরদুয়ার শহরের নিউটাউন এলাকায় রয়েছে ‘আলিপুরদুয়ার মহিলা ঋণদান সমবায় সমিতি’। এই সংস্থার বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাজার থেকে বিপুল অঙ্কের টাকা তুলেছিলেন (Money Siphoning Case) সমিতির সঙ্গে জড়িত লোকজন। পরে আর তা ফেরত দেননি বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন পেরিয়ে গেলেও, আমানতকারীদের টাকা কারা কারা ধার নিয়েছে, কত টাকা উদ্ধার করা হয়েছে, তার কোনও তালিকাই প্রস্তুত করতে পারেনি সিআইডি। প্রয়োজনীয় কোনও তথ্যও জোগাড় করতে পারেনি সিআইডি। প্রত্যাশিতভাবেই কিনারা হয়নি তদন্তের। টাকাও ফেরত পাননি আমানতকারীরা। বছর তিনেক ধরে তদন্ত করে মাত্র ৬ জনকে গ্রেফতার করেন তদন্তকারীরা।

    তছরুপ হয়েছে ৫০ কোটি টাকা

    বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হয়। কল্পনা দাস সরকার নামে এক মামলাকারীর অভিযোগ, ‘আলিপুরদুয়ার মহিলা ঋণদান সমবায় সমিতি’তে ২১ হাজার ১৬৩ জন টাকা বিনিয়োগ করেছিলেন। তাঁর দাবি, সব আমানতকারীর আমানতের পরিমাণ ৫০ কোটি টাকা। টাকা জমা দেওয়ার সময় সমিতি জানিয়েছিল, ওই টাকা বাজারে ঋণ হিসেবে খাটানো হবে। টাকা ফেরত পাওয়ার সময় হলে বিনিয়োগকারীরা জানতে পারেন, সমিতিই ‘বিলুপ্ত’ হয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুুন: “ধর্ষকদের এনকাউন্টার করা হোক”! শিলিগুড়ির ঘটনা প্রসঙ্গে বললেন শুভেন্দু

    এদিন সিআইডিকে ভর্ৎসনা করে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “এই আর্থিক তছরুপের (Money Siphoning Case) ঘটনায় বিরাট প্রতারণা চক্র কাজ করেছে। প্রায় তিন বছর ধরে তদন্ত করার পরেও সিআইডি এই তদন্তের কিনারা করতে ব্যর্থ হয়েছে।” তিনি বলেন, “সিআইডির হাত থেকে তদন্তের ভার সিবিআই ও ইডিকে দেওয়া হচ্ছে। ২৫ অগাস্ট থেকেই এই দুই সংস্থা তদন্ত শুরু করে দেবে। তদন্তের স্বার্থে কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ করা এবং প্রয়োজনে হেফাজতে নেওয়ার ব্যাপারেও তাদের পূর্ণ স্বাধীনতা থাকবে। সিআইডির আর তদন্ত করার কোনও প্রয়োজন নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share