Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Calcutta High Court: রিপোর্টে অসন্তুষ্ট! ‘ভুয়ো’ শিক্ষক মামলায় রাজ্যের ডিআইজি সিআইডিকে তলব হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: রিপোর্টে অসন্তুষ্ট! ‘ভুয়ো’ শিক্ষক মামলায় রাজ্যের ডিআইজি সিআইডিকে তলব হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের গোথা এয়ার স্কুলে ভুয়ো নথি দিয়ে চাকরির মামলায় বুধবার রাজ্যের ডিআইজি সিআইডিকে তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু (Justice Biswajit Basu) নির্দেশ দেন, বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ডিআইজি সিআইডিকে সশরীরে আদালতে হাজিরা দিতে হবে। তলব করা হয়েছে তদন্তকারী আধিকারিকদেরও। এর পরই মামলাটির তদন্ত সিবিআইকে দেওয়ার ইঙ্গিত দেন বিচারপতি।

    আদালতের পর্যবেক্ষণ

    এদিন শুনানির সময়,  বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু বলেন, “আমি আমার বিশ্বাস ভরসা সিআইডির উপর হারাচ্ছি।” ভুয়ো নিয়োগপত্র বানিয়ে নিজের স্কুলেই ছেলেকে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল প্রধানশিক্ষক বাবার বিরুদ্ধে। মুর্শিদাবাদের সুতির গোথা স্কুলের ওই ঘটনার তদন্তভার সিআইডিকে দিয়েছিল হাইকোর্ট। ওই মামলার তদন্তে নেমে রাজ্য জুড়ে প্রায় ৩৬ জন শিক্ষকের নাম পায় সিআইডি। যাঁদের মধ্যে ১৮ জন শিক্ষক ভুয়ো নথি ব্যবহার করে চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ। ১১ জন শিক্ষকের নিয়োগের নথি পাওয়া যায়নি। তদন্তে আরও উঠে আসে যে, সাত জন শিক্ষক মেধাতালিকায় স্থান পরিবর্তন করে চাকরি পেয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: চিনকে টক্কর! উত্তর-পূর্ব সীমান্তে আরও সাতটি টানেল তৈরি করছে ভারত

    তলব তদন্তকারী আধিকারিকদের

    বুধবার বিচারপতি বসু (Justice Biswajit Basu) এজলাসে এই মামলার শুনানিতে বলেন, ‘রাজ্যের এজেন্সিকে ভরসা করেছিলাম। আমার মোহভঙ্গ হচ্ছে। তাহলে এবার কেন সিবিআই নয়? বৃহস্পতিবার এজলাসে এসে নিজের কাজের ব্যাখ্যা দিতে হবে ডিআইজি সিআইডিকে।’ শুধু তিনি একা নন, তদন্তকারী দলের বাকি সদস্যদেরও আদালতে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি বসু। এদিন আদালতে তদন্তের রিপোর্ট জমা দেওয়া হয় সিআইডির তরফে। সেই রিপোর্টে খুশি নন বিচারপতি। সেইসঙ্গে তিনি প্রশ্ন তোলেন, কেন তদন্তকারী অফিসারদের কেউ আদালতে উপস্থিত নেই। রাজ্যের তরফে জানানো হয়, অফিসাররা তদন্তের কাজে গিয়েছেন। যা শুনে রেগে যান বিচারপতি। তিনি বলেন, ‘সবাই একসঙ্গে গেছেন? কাল আদালতে এসে তাঁরা সবাই আজ কোথায় গেছেন তা জানাতে হবে।’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: পছন্দের কোনও হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করাতে পারেন সুজয়কৃষ্ণ, নির্দেশ আদালতের

    Calcutta High Court: পছন্দের কোনও হাসপাতালে অস্ত্রোপচার করাতে পারেন সুজয়কৃষ্ণ, নির্দেশ আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ বেসরকারি হাসপাতালেই চিকিৎসা করানোর অনুমতি পেলেন ‘কালীঘাটের কাকু’ ওরফে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করে রিপোর্ট দেয় ইডি (ED)। তার পরেই অস্ত্রোপচারের জন্য তাঁকে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা যেতে পারে বলে জানিয়ে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। যদিও আজ, বুধবারও তাঁকে জামিন দেননি বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। আদালতের নির্দেশ, যেহেতু সুজয়কৃষ্ণের জামিন হয়নি, তাই হাসপাতালে জেল কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তার সঙ্গে সঙ্গে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনীও।

    বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর ইচ্ছে প্রকাশ

    কিছু দিন আগেই স্ত্রী বিয়োগ হয় সুজয়কৃষ্ণের। সেই সময়ও তাঁর জামিনের আবেদন নাকচ করে দিয়েছিল আদালত। তবে স্ত্রীর পারলৌকিক ক্রিয়া করার জন্য প্যারোলে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। কাজ শেষে ফের সুজয়কৃষ্ণ ফেরেন প্রেসিডেন্সি জেলের ছোট্ট কুঠুরিতেই। সম্প্রতি আদালতে (Calcutta High Court) অসুস্থ বলে দাবি করেন সুজয়কৃষ্ণ। বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে চান বলেও জানান তিনি। তবে কেন তিনি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে চান, তা জানতে চান বিচারপতি। বিচারপতি জানান, এসএসকেএম হাসপাতাল যতক্ষণ না বলবে তাঁরা বিষয়টি বিশ্বাস করতে পারছেন না।

    সুজয়কৃষ্ণের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ইডির

    এর পর সুজয়কৃষ্ণের বর্তমান শারীরিক অবস্থা জানতে চেয়ে ইডির কাছে রিপোর্ট তলব করেন বিচারপতি। ইডিকে বিশেষ মেডিক্যাল টিম গঠন করার নির্দেশও দেন। আদালতের নির্দেশ মেনে সুজয়কৃষ্ণের শারীরিক অবস্থা পরীক্ষা করে বিশেষ মেডিক্যাল টিম। এই টিমের চিকিৎসকরাও জানান সুজয়কৃষ্ণের অস্ত্রোপচার করা প্রয়োজন। সেই রিপোর্ট দেখেই আদালত অনুমতি দেয় সুজয়কৃষ্ণের অস্ত্রোপচারে। কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের নির্দেশ, এসএসকেএম বা তাঁর পছন্দের কোনও বেসরকারি হাসপাতাল, যেখানে খুশি চিকিৎসা করাতে পারেন সুজয়কৃষ্ণ।

    আরও পড়ুুন: “প্রাক্তন না করতে পারলে আমরা ক্ষুদিরামের দেশের লোক নই”, শুভেন্দুর তোপ মমতাকে

    প্রসঙ্গত, নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে ধৃত প্রাক্তন তৃণমূল নেতা তাপস মণ্ডলের মুখেই প্রথম শোনা যায় কালীঘাটের কাকুর কথা। পরে জানা যায়, এই কালীঘাটের কাকুই সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে ধৃত প্রাক্তন তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষও নাকি বারবার বলতেন কালীঘাটের কাকুর কাছে পেমেন্ট দিতে হবে। সুজয়কৃষ্ণের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তৃণমূলের বড় বড় নেতাদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখতেন তিনি। মানিক ভট্টাচার্যের সঙ্গে সুজয়কৃষ্ণের হোয়াটস অ্যাপ চ্যাটও এসেছে ইডির হাতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Buddhadeb Bhattacharjee: বাড়ি ফিরলেন বুদ্ধদেব, আগামী একমাস থাকবেন হাসপাতালের নজরদারিতেই

    Buddhadeb Bhattacharjee: বাড়ি ফিরলেন বুদ্ধদেব, আগামী একমাস থাকবেন হাসপাতালের নজরদারিতেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৯ জুলাই শ্বাসনালীতে সংক্রমণ নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য (Buddhadeb Bhattacharjee)। ভর্তির ১২দিনের মাথায় বাড়ির পথে পা দিলেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। একাধিক সংবাদ মাধ্যমে ওঠে তাঁর বাড়ি ফেরার মুহূর্তের ছবি। সেখানে দেখা যাচ্ছে বাড়ি ফেরার পথে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের দাড়ি-গোঁফ পরিষ্কারভাবে কামানো। এবং মুখে রয়েছে মাস্ক। পাশে দেখা যাচ্ছে টাইলস টিউবও।

    বুধবার দুপুরে বাড়ির পথে বুদ্ধদেব (Buddhadeb Bhattacharjee)

    বুধবার দুপুর ১২টা ১৫ মিনিট নাগাদ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে (Buddhadeb Bhattacharjee) সঙ্গে নিয়ে বাড়ি পৌঁছায় অ্যাম্বুলেন্স।  প্রসঙ্গত, কয়েকদিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীকে বাড়ি পাঠানো হবে বুধবার। সেইমতো বুধবারেই তিনি বাড়ির পথে রওনা হলেন। শনিবার পর্যন্ত তাঁকে অ্যান্টিবায়োটিক দেওয়া হয়েছিল এবং তারপর থেকে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। অ্যান্টিবায়োটিক ছাড়াও প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সুস্থ রয়েছেন। সোমবার তাঁর ফের কতগুলো রক্ত পরীক্ষা করানো হয় এবং তার প্রতিটি রিপোর্ট সন্তোষজনক আসে। এদিন বাড়ির পথে পা বাড়ালেন পাম অ্যাভিনিউয়ের বাসিন্দা। জানা গিয়েছে, বাড়ি ফিরলেও সেখানেও থাকবে হাসপাতালে সমস্ত রকম ব্যবস্থা। এবং একজন নার্স সবসময় সেখানে উপস্থিত থাকবেন। হাসপাতালের চিকিৎসকরা নিয়মিত বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের (Buddhadeb Bhattacharjee) বাড়িতে যাবেন এবং স্বাস্থ্য পরীক্ষা করবেন। আপাতত এক মাস তিনি এভাবেই থাকবেন।

    হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিবৃতি

    হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার ঠিক আগে, কর্তৃপক্ষ এক বিবৃতিতে বলে, ‘‘যখন ওঁকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছিল, তখন উনি শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। আচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিলেন তিনি। পরীক্ষার পর অ্যান্টিবায়োটিক, নেবুলাইজেশন থেরাপি দেওয়া হয় তাঁকে। চিকিৎসার জন্য ১১ সদস্যের একটি মেডিক্যাল দল তৈরি করা হয়। তাঁরা সিদ্ধান্ত নেন ওঁকে ভেন্টিলেশনের রাখার। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের ফুসফুসের নিউমোনিয়া সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া শনাক্ত করা হয়।’’ ওই মেডিক্যাল বুলেটিনে আরও বলা হয়, ‘‘৩১ জুলাই তাঁকে ভেন্টিলেটর থেকে বের করা হয়। অ্যান্টিবায়োটিক থেরাপিও বদল করা হয়। এরপর সংক্রমণ কমতে থাকে। সার্বিকভাবে উনার ওর শরীরের উন্নতি হয়। উনি বাড়ি ফিরছেন এবং ওখানে আমাদের নজরে থাকবেন। তাঁকে পর্যবেক্ষণে রাখা হবে অন্তত এক মাস। বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের (Buddhadeb Bhattacharjee) দীর্ঘ এবং সুস্থ জীবন কামনা করছি আমরা।’’

    প্রসঙ্গত বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে (Buddhadeb Bhattacharjee) এদিন বাড়িতে ফিরিয়ে আনার জন্য হাসপাতালের উদ্দেশ্যে যান মীরা ভট্টাচার্য। তিনি জানান. বুদ্ধদেব বাড়ি ফিরল তাঁকে নজরদারির মধ্যেই রাখা হবে। তিনি আরও বলেন ‘‘আপনারা আন্তরিকভাবে প্রার্থনা করুন, শুভেচ্ছা জানান, উনি সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন। বাড়িতেও যেন সুস্থ হয়ে থাকতে পারেন।’’ জানা গিয়েছে আলিপুরের ওই বেসরকারি হাসপাতালের মেডিক্যাল স্টাফদের প্রাণ ভরে আশীর্বাদও করেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: মগরাহাটে সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূলের বোর্ডে পঞ্চায়েত প্রধান হল বিজেপির, কী করে?

    South 24 Parganas: মগরাহাটে সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূলের বোর্ডে পঞ্চায়েত প্রধান হল বিজেপির, কী করে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একেই বলে বোধ হয় ভাগ্য। বিজেপির ঝুলিতে আসন সংখ্যা মাত্র পাঁচটি। সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূল। তাতে কী হয়েছে, নাম মাত্র আসন নিয়ে পঞ্চায়েতে প্রধান হল বিজেপি (BJP)। আর সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েও তৃণমূলকে কিছুটা বাধ্য হয়ে তা হজম করতে হল। এমনই ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার মগরাহাট পশ্চিম বিধানসভার শেরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে। আর এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    কী করে পঞ্চায়েত প্রধান হল বিজেপির? (South 24 Parganas)

    পঞ্চায়েতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েও বোর্ড গঠনে বিজেপির (BJP) জয়ী প্রার্থীকে পঞ্চায়েত প্রধান করল তৃণমূল কংগ্রেস। জানা গিয়েছে, শেরপুর গ্রাম পঞ্চায়েত (South 24 Parganas) প্রধান পদের আসনটি এসসি সংরক্ষিত। পঞ্চায়েতে মোট ২১টি আসন রয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস ১৩টি আসনে জয়লাভ করেছে। বিজেপি পেয়েছে ৫টি, সিপিএম-১টি, কংগ্রেস-১টি এবং নির্দল-১টি আসনে জয়লাভ করেছে। তৃণমূল সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও প্রধান হলেন বিজেপির জয়ী সদস্য। কারণ, হিসেবে জানা গিয়েছে, প্রধান পদের আসনটি এসসি সংরক্ষিত। শেরপুর গ্রাম পঞ্চায়েতে একটিমাত্র আসন এসসি সংরক্ষিত রয়েছে। সেই আসনে তৃণমূল কংগ্রেসের পদ্মা মিস্ত্রির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন বিজেপির সুপ্রিয়া মণ্ডল। জয়লাভ করে বিজেপি প্রার্থী সুপ্রিয়া মণ্ডল। ফলে, তৃণমূল কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও প্রধান পদের আসনটি এসসি সংরক্ষিত থাকায় তা বিজেপি প্রার্থীকে প্রধান নির্বাচিত করতে হয়েছে বলা জানা যায়।

    প্রধান নির্বাচিত হয়ে কী বললেন বিজেপির (BJP) জয়ী সদস্য?

    এই বিষয় নিয়ে বিজেপির (BJP) জয়ী সদস্য তথা পঞ্চায়েত প্রধান সুপ্রিয়া মণ্ডল বলেন, নিয়ম মেনেই এই পঞ্চায়েতে আমি প্রধান নির্বাচিত হয়েছি। আগামী দিনে দুর্নীতিমুক্ত পঞ্চায়েত গড়তে আমি লড়াই চালিয়ে যাব। বিরোধীদের সঙ্গে নিয়েই একসাথে মানুষের পাশে থেকে আমরা কাজ করব। এলাকার উন্নয়ন করাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য।

    কী বললেন তৃণমূল নেতত্ব?

    মগরাহাট পশ্চিম যুব তৃণমূলের সভাপতি ইমরান হাসান বলেন, পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করেছে তৃণমূল। কিন্তু, প্রধান পদটি সংরক্ষিত থাকায় বিজেপির (BJP) জয়ী সদস্যকে প্রধান করা হয়েছে। তিনি আমাদের উন্নয়নে সামিল হয়ে মানুষের জন্যই কাজ করবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue Update: বাড়ছে ডেঙ্গি! পড়ুয়াদের ফুলহাতা জামা, ফুল প্যান্ট পরে স্কুলে যাওয়ার পরামর্শ পুরসভার

    Dengue Update: বাড়ছে ডেঙ্গি! পড়ুয়াদের ফুলহাতা জামা, ফুল প্যান্ট পরে স্কুলে যাওয়ার পরামর্শ পুরসভার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি মোকাবিলায় (Dengue Scare) কলকাতা পুরসভার তরফে জারি করা হল অ্যাডভাইসারি (Advisory)। শহরের সরকারি ও বেসরকারি সব স্কুলগুলিকে অ্যাডভাইসরি নোটিস পাঠানো হয়েছে। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশে এই নির্দেশিকা পাঠিয়েছে কলকাতা পুরসভা। মশার কামড় (Mosquito Bite) থেকে বাঁচতে পড়ুয়াদের ফুলহাতা জামা, ফুল প্যান্ট পরে স্কুলে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 

    ডেঙ্গি মোকাবিলায় বৈঠক

    স্বাস্থ্যভবন (Swastha Bhavan) সূত্রে খবর, ৩ অগাস্ট পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজার ৭৫১। ৩ অগাস্ট শেষ হওয়া সপ্তাহে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৩৫০ জন। স্বাস্থ্যভবন (Swastha Bhavan) সূত্রে খবর, ৩ অগাস্ট পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ৫ হাজার ৭৫১। ৩ অগাস্ট শেষ হওয়া সপ্তাহে আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৩৫০ জন। মঙ্গলবার, ডেঙ্গি পর্যালোচনায় রাজ্য সরকারের সঙ্গে কলকাতা পুরসভার বৈঠক হয়। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি নারায়ণ স্বরূপ নিগম-সহ একাধিক অধিকর্তারা ছিলেন। ছিলেন কলকাতা পুরসভার ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ। পুর কমিশনার বিনোদ কুমার, কলকাতা পুরসভার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক-সহ কলকাতা পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্তারা। কলকাতা পুরসভার বরো চেয়ারম্যানও ছিলেন বৈঠকে। ছিলেন কলকাতা পুরসভার পতঙ্গ বিশেষজ্ঞ দেবাশিস বিশ্বাস।

    আরও পড়ুন: করোনায় ফের একের পর এক শিশুমৃত্যু! চিন্তার ভাঁজ চিকিৎসক মহলে!

    স্কুলগুলিকে কী কী নির্দেশ

    স্কুল ও তার পার্শ্ববর্তী এলাকা পরিষ্কার ও পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। যাতে এডিস এজিপ্টাই প্রজাতি মশার লার্ভা না জন্মাতে পারে। প্রয়োজনে কলকাতা পুরসভার সঙ্গে পরামর্শ করে নিতে পারে স্কুল কর্তৃপক্ষ।  স্কুল ছাত্র ছাত্রীদের যতটা সম্ভব শরীর ঢেকে রাখতে হবে। প্রয়োজনে ফুলপ্যান্ট ও ফুলহাতা শার্ট পড়া বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ। যাতে  এডিস এজিপ্টাই মশা ছাত্র ছাত্রীদের শরীরের কোনও অংশে কামড়াতে না পাড়ে। স্কুলে কোনও ছাত্র ছাত্রীর জ্বর হলে পুরসভার পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে হবে। কলকাতা পুরসভার নিকটবর্তী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রক্ত পরীক্ষা বাধ্যতামূলক। রক্ত পরীক্ষার রিপোর্ট কলকাতা পুরসভার কাছে পাঠাতে হবে ওই স্বাস্থ্য কেন্দ্র কর্তৃপক্ষকে। রক্তের নমুনা ডেঙ্গি পজেটিভ হলে তা কলকাতা পুরসভার নিকটবর্তী স্বাস্থ্য কেন্দ্রকে জানাতে হবে। যদি বেসরকারি পরীক্ষা কেন্দ্র থেকে পরীক্ষা করা হয়, নমুনা রিপোর্ট মেইল করে কলকাতা পৌরসভার প্রধান কার্যালয়ে জানানো যেতে পারে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: ‘‘দম থাকলে টাকা নিতে এসো’’! জীবনকৃষ্ণের মোবাইলে মিলল বিস্ফোরক তথ্য

    Recruitment Scam: ‘‘দম থাকলে টাকা নিতে এসো’’! জীবনকৃষ্ণের মোবাইলে মিলল বিস্ফোরক তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে (Recruitment Scam) অভিযুক্ত তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহার (Jiban Krishna Saha) মোবাইল ফোন থেকে মিলল বিস্ফোরক তথ্য।  পুকুরে উদ্ধার হওয়া সেই মোবাইলের তথ্য ঘেঁটে অবাক সিবিআই-এর গোয়েন্দারা। সিবিআই সূত্রে (CBI) দাবি করা হয়েছে, ২০২২ সালের অক্টোবরে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট ঘেঁটে দেখা গিয়েছে, টাকা দিয়েও হয়নি কাজ, ফেরত চাওয়ায় চাকরিপ্রার্থীকে হুমকি দিয়েছেন জীবনকৃষ্ণ সাহা। জানা গিয়েছে, টাকা ফেরত চাইলে পুলিশ দিয়ে গ্রেফতার করানোর হুমকি দেন বড়ঞার বিধায়ক। টাকা ফেরত পেতে অনুরোধ জানালেই চাকরিপ্রার্থীকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে জীবনকৃষ্ণ সাহার বিরুদ্ধে।

    কীভাবে মিলল মোবাইল

    চলতি বছরের ১৭ই এপ্রিল, মুর্শিদাবাদের বড়ঞার আন্দিতে, নিজের বাড়ি থেকে তৃণমূল বিধায়ক জীবনকৃষ্ণ সাহাকে গ্রেফতার (Recruitment Scam) করে সিবিআই। সেই সময়ই প্রমাণ লোপাটের জন্য়, নিজের ২টি মোবাইলই তিনি বাড়ির পাশের পুকুরে ফেলে দেন বলে অভিযোগ। পাম্পের সাহায্য জল ছেঁচে টানা প্রায় তিনদিনের চেষ্টায় পুকুরের কাদা পাঁক থেকে জীবনকৃষ্ণের মোবাইল দুটি উদ্ধার করেছিলেন তদন্তকারীরা। টানা প্রায় তিনদিন জলের তলায় থাকা এই মোবাইল দুটি থেকে আদৌ কোনও তথ্য উদ্ধার করা যাবে কী না, তা নিয়ে সংশয়ে ছিলেন তদন্তকারীরা। তবে সূত্রের খবর, জীবনকৃষ্ণর দুটি মোবাইল থেকে নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত একাধিক তথ্য পেয়েছেন তদন্তকারীরা। 

    আরও পড়ুন: বাংলার গ্রামোন্নয়নে মোদি সরকারের বরাদ্দ ১ হাজার ৬০০ কোটি, ১০ দিনে টাকা পাবে রাজ্য

    কী রয়েছে চ্যাটে

    তদন্তকারী সংস্থার দাবি, চাকরি দেওয়ার জন্য টাকা নিয়েও শেষ পর্যন্ত যাদের চাকরি দিতে পারেননি সেই সব চাকরিপ্রার্থীদের (Recruitment Scam) সঙ্গে জীবনকৃষ্ণের কথোপকথনের একাধিক তথ্য রয়েছে ওই চ্যাটে। সেখানে টাকা ফেরতের অনুরোধ করেছেন চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ। পাল্টা হিসেবে বিধায়কের তরফে কখনও ‘অর্ধেক টাকা ফেরৎ দেওয়ার আশ্বাস’, কখনও বা ‘বেশি বাড়াবাড়ি করলে এক পয়সা না দেওয়ার হুঁশিয়ারি’ দেওয়া হয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রের খবর, চাকরি দেওয়ার জন্য কারও কাছ থেকে ১২ লক্ষ, কারও কাছে ১৮ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন বিধায়ক। এক গোয়েন্দা কর্তার কথায়, “এতদিন যা ছিল অভিযোগ, এবার সেটাই বলছে খোদ বিধায়কের মোবাইলের চ্যাট হিস্ট্রি!” সিবিআই সূত্রে পাওয়া এই হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট অনুযায়ী, চাকরিপ্রার্থী বলছেন, ‘‘স্য়র, আমার টাকার দরকার। চারদিক থেকে খুব চাপ আসছে।’’ উত্তরে জীবনকৃষ্ণ সাহা, বলছেন, ‘‘আমি অর্ধেক টাকা দিয়েছি। বাকি টাকার জন্য় ধৈর্য ধরতে হবে। বারবার ফোন করলে কিন্তু গ্রেফতার হতে হবে।’’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal News: বাংলার গ্রামোন্নয়নে মোদি সরকারের বরাদ্দ ১ হাজার ৬০০ কোটি, ১০ দিনে টাকা পাবে রাজ্য

    Bengal News: বাংলার গ্রামোন্নয়নে মোদি সরকারের বরাদ্দ ১ হাজার ৬০০ কোটি, ১০ দিনে টাকা পাবে রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে রাজ্যের শাসক দলের অভিযোগ যে বেশ কিছু প্রকল্পের টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্র। অন্যদিকে বিরোধী দল বিজেপির দাবি, প্রকল্পের টাকা বন্ধ নয় উপরন্তু চুরি আটকানো হয়েছে। এবং সত্যিই যে প্রকল্পের টাকা আটকানো হয়নি, বিজেপির এই দাবিতে এবার সিলমোহর দিতে দেখা গেল কেন্দ্রীয় সরকারকে। সূত্রের খবর, আগামী ১০ দিনের মধ্যে ১৬০০ কোটি টাকা (Bengal News) পেতে চলেছে রাজ্য সরকার। এবং কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক থেকে এই টাকা পাবে রাজ্য। গ্রামের রাস্তাঘাটের উন্নয়ন, পানীয় জল, নিকাশি এই সমস্ত কাজে ব্যয় করা যাবে এই অর্থ। জানা গিয়েছে, প্রত্যেকটি রাজ্যই প্রতি আর্থিক বছরে পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের এই অনুদান পায়। সেই টাকার প্রথম ধাপের অর্থ পেতে চলেছে রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতর (Bengal News)। আরও জানানো গিয়েছে, দশদিনের মধ্যে যে টাকা ঢুকবে রাজ্যের পঞ্চায়েত দফতরের অ্যাকাউন্টে, সেই টাকার ৭৫ শতাংশ খরচের হিসাব দেখানোর পরেই নভেম্বরে মিলবে দ্বিতীয় ধাপের টাকা। হিসাব অনুযায়ী, ১২০০ কোটি টাকা নভেম্বর পর্যন্ত খরচ করতে হবে রাজ্য সরকারকে।

    কেন্দ্রের টাকা চুরির অভিযোগে সরব বিজেপি 

    বিভিন্ন প্রকল্পে শাসকদলের চুরির বিরুদ্ধে বরাবরই সরব হয়েছে বিজেপি। এই নিয়ে বিধানসভার ভিতরে এবং বাইরে শুভেন্দু অধিকারীকে অত্যন্ত সক্রিয় হতে দেখা গিয়েছে। চলতি বছরের মার্চ মাসেই কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিংকে চিঠি লেখেন শুভেন্দু অধিকারী। এবং সেখানে তাঁর অভিযোগ ছিল সারা রাজ্যে ১কোটি ১৭ লাখ ভুয়ো জব কার্ড তৈরি করা হয়েছে। এবং স্থানীয় শাসক নেতারা এর মাধ্যমে দুর্নীতি করছেন। এখানেই থামেননি বিরোধী দলনেতা। তিনি এই গোটা ঘটনা ক্যাগকে দিয়ে তদন্ত করারও আর্জি জানান। তখন নিজের সোশ্যাল মিডিয়ার অ্যাকাউন্টে বেশ কিছু নথি পোস্ট করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। কীভাবে ভুয়ো জব কার্ডের মাধ্যমে টাকা নয়ছয় করা হয়েছে, তার প্রমাণ দেন বিরোধী দলনেতা।

    জনগণের থেকে জব কার্ডের সংখ্যা বেশি!

    গত বছরের ২১ নভেম্বর কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রকের রিপোর্টও (Bengal News) তুলে ধরে সরব হন বিরোধী দলনেতা। এবং তিনি অভিযোগ করেন ১০০ দিনের কাজে ব্যাপক দুর্নীতির হদিশ পাওয়া গিয়েছে। শুভেন্দু আরও দাবি করেন যে কয়েকটি ক্ষেত্রে জেলাশাসক এবং বিডিও-রা এফআইআর করতে চাইলেও সে সুপারিশ কার্য করা হয়নি (Bengal News)। এমনকি বেশ কিছু ব্লক রয়েছে পশ্চিমবঙ্গে, যেখানে জনগণের থেকে জব কার্ডের সংখ্যা বেশি রয়েছে। বেসরকারি সংস্থায় কর্মরত ব্যক্তিরাও রয়েছেন এই তালিকায়, এমনই অভিযোগ করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Krishna Nagar: মন্ত্রীর খাসতালুকে সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূলকে হারিয়ে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি

    Krishna Nagar: মন্ত্রীর খাসতালুকে সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূলকে হারিয়ে পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্ত্রী উজ্জ্বল বিশ্বাসের খাসতালুক কৃষ্ণনগর-১ (Krishna Nagar) ব্লকের রুইপুকুর পঞ্চায়েতে বোর্ড গঠন করল বিজেপি (BJP)। তৃণমূলের দুই বিক্ষুব্ধ জয়ী প্রার্থী ও সিপিএমের দুজন জয়ী প্রার্থীকে নিয়ে রুইপুকুর পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন করল গেরুয়া শিবির। এই প্রথম বিজেপি এই পঞ্চায়েতে ক্ষমতায় আসার দলীয় কর্মী, সমর্থকরা উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন।

    সংখ্যাগরিষ্ঠ তৃণমূলকে হারিয়ে বাজিমাত বিজেপির (Krishna Nagar)

    রুইপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের আসন সংখ্যা ২২টি। পঞ্চায়েত নির্বাচনে ২২ টির মধ্যে ১৩ টি আসনে জয়লাভ করে তৃণমূল কংগ্রেস। সিপিএম পায় ২টি আসন ও বিজেপি জয়লাভ করে ৭ টি আসনে। ভোটের পর তৃণমূলের ১জন জয়ী প্রার্থীর মৃত্যু হলে শাসক দলের আসন সংখ্যা দাঁড়ায় ১২ টিতে। প্রসঙ্গত, রুইপুকুর পঞ্চায়েত বোর্ড গঠনের জন্য পঞ্চায়েত প্রধানের দায়িত্বে তৃণমূলের পছন্দের সদস্যকে মেনে নিতে না পেরে তৃণমূলেরই জয়ী প্রার্থীদের মধ্যে ২জন বিরোধিতা করে। বোর্ড গঠনের সময় বিজেপির সঙ্গে হাত মেলায়। যার ফলে প্রথমদিকে তৃণমূল সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকলেও পরবর্তীতে তৃণমূলের আসন সংখ্যা দাঁড়ায় ১০ টি। ফলে, সিপিআইএমের দুজন জয়ী প্রার্থী ও তৃণমূলের বিক্ষুব্ধ দুই প্রার্থীর সমর্থনে মঙ্গলবার রুইপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েতের বোর্ড গঠন করে বিজেপি ((Krishna Nagar))। প্রধান হন তৃণমূলের জয়ী প্রার্থী অনুপ বিশ্বাস। পাশাপাশি উপপ্রধানের দায়িত্ব পান বিজেপির জয়ী প্রার্থী সুপ্রিয়া মণ্ডল।

    বোর্ড গঠন নিয়ে কী বললেন বিজেপির উপ প্রধান?

    এ প্রসঙ্গে সিপিআইএমের জয়ী প্রার্থী ইসরাফিল শেখ বলেন, স্বচ্ছ পঞ্চায়েত বোর্ড গঠন করতেই আমরা একজোট হয়ে পঞ্চায়েত বোর্ডটি গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। বোর্ড গঠনকে কেন্দ্র করে যেকোনও রকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এদিন সকাল থেকেই রুইপুকুর গ্রাম পঞ্চায়েত ভবনের সামনে ছিল প্রচুর পুলিশ মোতায়ন ছিল। বিজেপির উপ প্রধান সুপ্রিয়া মণ্ডল বলেন, তৃণমূলকে হারিয়ে আমরা বোর্ড গঠন করেছি। সেখানে সিপিএম, তৃণমূলের একাংশ রয়েছে। গোপনে ভোট হয়েছে। আমাদেরকেই সকলেই সমর্থন করেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: মুর্শিদাবাদের পর এবার বাঁকুড়া, সাত শিক্ষককে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা বুধেই

    Recruitment Scam: মুর্শিদাবাদের পর এবার বাঁকুড়া, সাত শিক্ষককে তলব সিবিআইয়ের, হাজিরা বুধেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের পর এবার বাঁকুড়া। সোমবার তলব করা হয়েছিল মুর্শিদাবাদের নবগ্রামের প্রাইমারি স্কুলের চার শিক্ষককে। টাকা দিয়ে চাকরি কেনার (Recruitment Scam) অভিযোগে গ্রেফতার করা হয় তাঁদের। এবার তলব করা হল বাঁকুড়ার প্রাইমারি স্কুলের সাত শিক্ষককে। বুধবার নিজাম প্যালেসে তাঁদের হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সিবিআই।

    হাজিরায় আসতে হবে নথি নিয়ে 

    বাঁকুড়া জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ সূত্রে খবর, জেলার এই সাত শিক্ষককে তাঁদের চাকরি সংক্রান্ত কাগজপত্র এবং শিক্ষাগত যোগ্যতার যাবতীয় নথি নিয়ে হাজিরা দিতে বলেছে সিবিআই। এই শিক্ষকদের মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার অ্যাডমিট কার্ড, মার্কশিট, জাতিগত শংসাপত্র সহ বিভিন্ন নথি নিয়ে সিবিআই দফতরে উপস্থিত হতে বলা হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের কাছেও ওই সাত শিক্ষকের বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে। সূত্রের খবর, ওই শিক্ষকদের নথিগুলি মিলিয়ে দেখতে চাইছেন সিবিআইয়ের তদন্তকারী আধিকারিকরা।

    চাকরি পেয়েছিলেন ২০১৪ টেটে

    জানা গিয়েছে, যে সাত শিক্ষককে বুধবার নিজাম প্যালেসে তলব (Recruitment Scam) করেছে সিবিআই, তাঁরা প্রত্যেকেই চাকরি পেয়েছিলেন ২০১৪ সালের টেট পাশ করে। সিবিআই সূত্রে খবর, এঁদের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সন্দেহ দানা বেঁধেছে। সিবিআই সাত শিক্ষককে তলব করেছে খবর ছড়িয়ে পড়তেই হইচই জেলায়। সিবিআই কাকে, কখন তলব করবে, সেই আশঙ্কায় কাঁটা ২০১৪ সালের টেট পাশ করে চাকরি পাওয়া প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকদের একটা অংশ। প্রসঙ্গত, সোমবার যে চার শিক্ষককে গ্রেফতার করা হয়েছে, তাঁরা হলেন জাহিরউদ্দিন শেখ, সায়গর হোসেন, সীমার হোসেন এবং সৌগত মণ্ডল।

    আরও পড়ুুন: আরামবাগ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়োগ দুর্নীতি, দিনভর অবস্থানে কোভিড যোদ্ধারা

    এদিকে, নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam) মামলায় ধৃত প্রাক্তন তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ ও তাপস মণ্ডলের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআইয়ের চার্জশিটে। ২৪ পাতার ওই চার্জশিটে বলা হয়েছে, চাকরি বিক্রির এজেন্ট ও চাকরি প্রার্থী মিলিয়ে মোট ১৪১ জনের কাছ থেকে তাপস নেন ৪ কোটি ১২ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা। আর চাকরি বেচে ৭১ জনের কাছ থেকে কুন্তল নিয়েছিলেন ৩ কোটি ১৩ লক্ষ টাকা। চাকরি করে দিয়ে মুর্শিদাবাদের পাঁচ শিক্ষকের কাছ থেকে তাপস মোট ২৩ লক্ষ টাকা নেন বলেও অভিযোগ। এর মধ্যে ধৃত সায়গর দিয়েছিলেন ছ’ লক্ষ টাকা। জহিরউদ্দিন ও সৌগত দেন সাড়ে পাঁচ লক্ষ করে টাকা। সীমার দিয়েছিলেন পাঁচ লক্ষ টাকা। ওই চার্জশিটের প্রথমেই নাম রয়েছে আশিক আহমেদের। তিনি অবশ্য এখনও অধরা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Dhupguri Byelection: ধূপগুড়ির উপনির্বাচন ৫ সেপ্টেম্বর, ঘোষণা করল কমিশন

    Dhupguri Byelection: ধূপগুড়ির উপনির্বাচন ৫ সেপ্টেম্বর, ঘোষণা করল কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি বিধায়কের মৃত্যুর কয়েকদিনের মধ্যে ধূপগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচনের (Dhupguri byelection) দিনক্ষণ ঘোষণা করল নির্বাচন কমিশন। ৫ সেপ্টেম্বর ধূপগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন। গত ২৫ জুলাই ধূপগুড়ির বিজেপি বিধায়ক বিষ্ণুপদ রায়ের মৃত্যু হয়। জানানো হয়েছে, ৮ সেপ্টেম্বর ধূপগুড়ি বিধানসভা উপনির্বাচনের গণনা। ১৭ অগাস্ট ধূপগুড়ি উপনির্বাচনে মনোনয়ন জমার শেষ দিন।

    উপনির্বাচনের খুঁটিনাটি

    প্রসঙ্গত, গত ২৫ জুলাই বিধানসভার অধিবেশনে যোগ দিতে কলকাতায় এসে অসুস্থ হন বিজেপি বিধায়ক  বিষ্ণুপদ রায়। এসএসকেএমে নিয়ে যাওয়ার পরে মৃত্যু হয় তাঁর। ফলে ওই আসনে ফের উপনির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। অবশেষে সেই তারিখ ঘোষণা করে দিল নির্বাচন কমিশন। তারা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছে, ৫ সেপ্টেম্বর উপনির্বাচন হবে ওই আসনে। ৮ তারিখ বেরোবে ফলাফল।

    নির্বাচন কমিশনের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১৭ অগাস্টের মধ্যে নমিনেশন ফাইল করা যাবে উপনির্বাচনে (Dhupguri byelection) দাঁড়াতে হলে। নমিনেশন প্রত্যাহার করার শেষ তারিখ ২১ অগাস্ট। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে বাংলা থেকে ৭৭ জন বিধায়ককে পেয়েছিল বিজেপি। এটাই বাংলায় বিজেপির সর্বোচ্চ বিধায়ক প্রাপ্তির রেকর্ড ছিল। বিষ্ণুপদ রায় গত বিধানসভা নির্বাচনে ধূপগুড়ি থেকে জয়ী হয়েছিলেন ৪৩৫৫ ভোটে। এই আসন ধরে রাখার বিষয়ে আশাবাদী গেরুয়া শিবির। সদ্যই বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছিলেন যে ধূপগুড়িতে বিষ্ণুপদ রায়ের স্ত্রীকেই প্রার্থী করতে আগ্রহী দল। 

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টের নির্দেশ অমান্য! নিয়োগ না মেলায় ফের আদালতে ৬২ জন চাকরিপ্রার্থী

    মঙ্গলবার, কমিশনের তরফে ৬ রাজ্যে ৭ টি কেন্দ্রে উপনির্বাচনের তারিখ ঘোষিত হয়। যে সমস্ত রাজ্যে এই উপনির্বাচন (Dhupguri byelection) ঘোষণা হয়েছে, সেই রাজ্যগুলি হল- পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, কেরলা, ত্রিপুরা, উত্তরাখণ্ড। ওই একই দিনে উত্তরাখণ্ডের বাগেশ্বর, উত্তর প্রদেশের ঘোসি, ত্রিপুরার বক্সানগর, ধানপুর, কেরলের পুথুপল্লী, ঝাড়খণ্ডের ডুমরিতে উপনির্বাচন হতে চলেছে সেদিন। প্রসঙ্গত, ত্রিপুরার ধানপুর আসনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক ছিলেন বিধায়ক। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হিসাবে দায়িত্বভার নেওয়ার আগে তিনি আসনটি ছেড়ে দেন। তারফলে সেই আসনেও হতে চলেছে উপনির্বাচন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share