Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Calcutta High Court: অভয়ার নাম প্রকাশ, বিনীত গোয়েলের শাস্তি নিয়ে কেন্দ্রের জবাব চাইল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: অভয়ার নাম প্রকাশ, বিনীত গোয়েলের শাস্তি নিয়ে কেন্দ্রের জবাব চাইল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার প্রাক্তন পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েলের (Vineet Goel) বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করার আর্জিতে জনস্বার্থ মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। অভিযোগ, আরজিকর মেডিক্যালে নির্যাতিতা চিকিৎসকের নাম প্রকাশ্যে নিয়ে এসেছেন তিনি। সোমবার সেই মামলায় কেন্দ্রের কর্মিবর্গ ও প্রশিক্ষণ মন্ত্রককে যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

    হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ

    বিনীত গোয়েলের বিরুদ্ধে মামলাটি রয়েছে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি বিভাস পট্টনায়েকের ডিভিশন বেঞ্চে। যেহেতু আইপিএস বিনীত গোয়েল কেন্দ্রীয় ক্যাডারের আধিকারিক, সেই কারণে কেন্দ্রের কর্মিবর্গ ও প্রশিক্ষণ বিভাগকে মামলায় যুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। এই বিভাগটি বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতেই রয়েছে। হাইকোর্ট জানিয়েছে, কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মিবর্গ মন্ত্রকে আদালতে হলফনামা দিয়ে বলতে হবে, এই ক্ষেত্রে একজন আইপিএস-এর বিরুদ্ধে কী আইনি পদক্ষেপ করার সুযোগ রয়েছে। অভিযোগ, গত ৯ অগাস্ট আরজি কর মেডিক্যালে নির্যাতিতা চিকিৎসকের নাম সংবাদমাধ্যমের সামনে উচ্চারণ করেন কলকাতার তৎকালীন পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল (Vineet Goel)। এর পর তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন আইনজীবী অমৃতা পাণ্ডে।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ-দুর্নীতিতে কাকে, কীভাবে চাকরি দিয়েছেন অনুব্রতঘনিষ্ঠ মলয়? নথি পেল সিবিআই

    পুজোর ছুটি পর শুনানি

    এই মামলাটি নিয়ে যখন প্রথমে হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছিল, তখন হাইকোর্ট এই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করতে চায়নি। আদালত (Calcutta High Court) জানিয়েছিল, আরজি কর মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। সেখানে এই মামলায় কী হয়, তা দেখা হবে। সেই কারণে তৎক্ষণাৎ ওই মামলায় হস্তক্ষেপ করেনি হাইকোর্ট। এর পরে জনস্বার্থ মামলাকারীর আইনজীবী মহেশ জেঠমলানি হাইকোর্টে জানিয়েছিলেন, শীর্ষ আদালত ওই বিষয়ে হস্তক্ষেপ করেনি। মামলাটির দ্রুত শুনানিরই আর্জি জানিয়েছিলেন তিনি। মামলায় দোষী প্রমাণিত হলে বিনীত গোয়েলের (Vineet Goel) ২ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে। পুজোর ছুটির পর হাইকোর্টের কার্যক্রম চালু হলে নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এই মামলার পরবর্তী শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jaynagar: জয়নগরে জুনিয়র-সিনিয়র জাক্তার থেকে আইনজীবীর প্রতিনিধিরা, সিবিআই চাইছে পরিবার

    Jaynagar: জয়নগরে জুনিয়র-সিনিয়র জাক্তার থেকে আইনজীবীর প্রতিনিধিরা, সিবিআই চাইছে পরিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রীর দেহ উদ্ধারের ঘটনায় উত্তাল হয়ে ওঠে দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) জয়নগরের (Jaynagar) কুলতলি এলাকা। পরিবারের লোকজনের অভিযোগ, মেয়েকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে।  তার দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছেন। এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে অগ্নিগর্ভ পরিস্থিতি তৈরি হয় গোটা এলাকা। ভাঙচুর চালানো হয় পুলিশ ফাঁড়িতে। আরজি করের মতো এই ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছেন রাজ্যবাসী। এই ঘটনায় বিচারের দাবিতে পথে নেমেছে গোটা গ্রাম। আরজি করের প্রতিবাদী চিকিৎসকরা থেকে শুরু করে আইনজীবীরা পরিবারের পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। সিবিআই তদন্ত চাইল জয়নগরের নিহত বালিকার পরিবারও।

    সিবিআই তদন্ত চাইছে নিহত বালিকার পরিবার (Jaynagar)

    মেয়ের ধর্ষণ ও মৃত্যুর অভিযোগের ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চাইল জয়নগরের (Jaynagar) নিহত বালিকার পরিবার। এইন প্রেক্ষিতে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করতে পারে পরিবার। মেয়ের নির্মম পরিণতির সঙ্গে আরজি কর কাণ্ডের তুলনা টেনে এনে বালিকার পরিবার জানিয়েছে, রাজ্য পুলিশের ওপর তাঁদের কোনও আস্থা নেই। প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা চলছে। এই কারণে, সিবিআই চাই। রবিবার, নাবালিকার ময়না তদন্তও কেন্দ্রীয় কোনও সংস্থায় করতে চেয়ে হাইকোর্টে তারা আবেদন জানায়। আদালত কল্যাণী এইমসের চিকিৎসকদের দিয়ে ময়না তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। সোমবার কল্যাণীর জেএনএম হাসপাতালে সেই প্রক্রিয়া চলছে। এবার পরিবারের তরফে ওই ঘটনায় সিবিআই তদন্ত চেয়ে মামলা দায়ের করা হতে পারে বলেও উঠে আসছে। রবিবারের শুনানিতেও তারা সেই ইঙ্গিত দিয়েছে। সেই মতো প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারেন পরিবারের আইনজীবী।

    আরও পড়ুন: ধর্মতলায় আমরণ অনশন জুনিয়র ডাক্তারদের, এবার যোগ দিলেন আরজি করের অনিকেত

    নির্যাতিতার বাড়িতে চিকিৎসকদের প্রতিনিধিদল

    জয়নগরে (Jaynagar) নির্যাতিতার বাড়িতে যায় জুনিয়র চিকিৎসদের প্রতিনিধিদল। সেই দলে ছিলেন আরজি কাণ্ডে আন্দোলন করা জুনিয়র ডাক্তাররা। পাঁচ জন ডাক্তারের মধ্যে ছিলেন কিঞ্জল নন্দ, দেবাশিস হালদার প্রমুখ। আরজি কর ইস্যুতেই তাঁরা রাস্তায় নেমে ন্যায় বিচারের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। এদিন মৃত নাবালিকার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন তাঁরা। সেই সঙ্গে পাশে থাকার বার্তাও দেন। জুনিয়র ডাক্তারদের পাশাপাশি সিনিয়র ডাক্তাররাও নির্যাতিতা পরিবারের সঙ্গে দেখা করে পাশে থাকার বার্তা দিয়েছেন। রবিবার দুপুরে নির্যাতিতার বাড়িতে গিয়ে পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন আরজি কর হাসপাতালের সিনিয়র চিকিৎসকদের একটি দল। পরিবারের সঙ্গে দেখা করার পর কিছুক্ষণের জন্য কৃপাখালী এলাকায় রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভেও শামিল হন তাঁরা। আর সেখান থেকেই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তাঁরা।

     নির্যাতিতার বাড়িতে আইনজীবীর প্রতিনিধিদল

    নির্যাতিতা নাবালিকার পরিবারের পাশে থাকার আশ্বাস দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবীরা। রবিবার দুপুরে নির্যাতিতার পরিবারের (Jaynagar) সঙ্গে দেখা করতে যান কলকাতার হাইকোর্ট এবং বারুইপুর আদালতের আইনজীবীরা। পরিবারের সদস্যদের সব রকম আইনি সাহায্যের আশ্বাস দেন তাঁরা। সেই সঙ্গে, আরও বেশ কিছু বিষয়ে নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কয়েক ঘণ্টা কথা বলেন তাঁরা। এই নারকীয় ঘটনার প্রধান অভিযুক্তের যাতে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া যায়, সেই প্রসঙ্গেও আলোচনা করেন আইনজীবীরা। নির্যাতিতার পরিবারের সঙ্গে দেখা করার পর রাজ্যের আইনজীবী অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য গৌতম চট্টোপাধ্যায়  বলেন, “এই ঘটনা খুবই নিন্দনীয়। ঘটনা প্রসঙ্গে কোনও কথা বলার ভাষা নেই আমাদের। দশ বছরের ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় অভিযুক্তর যাতে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হয় আইনিভাবে আমরা সব রকম ব্যবস্থা করব। পরিবারের সঙ্গে আমরা দেখা করে কথা বলেছি। আইনি সমস্ত রকম সাহায্য আমরা করব। পুলিশ নিষ্ক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে এই ঘটনায়। পরিবারের অভিযোগ পাওয়ার পর তারা তড়িঘড়ি ব্যবস্থা নিলে এই দিনটি দেখতে হত না পরিবারের সদস্যদের। রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলা ভেঙে পড়েছে। রাজ্যের নারীদের সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ পুলিশ প্রশাসন। জয়নগর কাণ্ডে নির্যাতিতার পরিবার যাতে সুবিচার পায় আমরা আইনজীবীদের পক্ষ থেকে সব রকম সাহায্য করব।” উল্লেখ্য, শনিবার বারুইপুর আদালতে জয়নগরের প্রধান অভিযুক্তকে পেশ করা হলে, আদালতের কোনও আইনজীবী তার পক্ষে সওয়াল করেননি।

    থমথমে এলাকা

    এদিকে সোমবারও থমথমে রয়েছে কুলতলি (Jaynagar) থানার কৃপাখালীর হালদারপাড়া গ্রাম। রয়েছে চাপা উত্তেজনা। পরিস্থিতি সামলাতে রয়েছে প্রচুর পুলিশ। এলাকার মোড়ে মোড়ে বসানো হয়েছে পুলিশ পিকেট। যদিও মহিষমারি হাট এলাকা এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। ব্যবসায়ীরা দোকানপাট খুলেছেন, লোকজন আসছে। এই মহীশমারি হাটের পাশেই মহিষমারি পুলিশ ফাঁড়িতে ভাঙচুর করে আগুন লাগিয়ে দিয়েছিল উত্তেজিত গ্রামবাসীরা। সেখানেও মোতায়েন রয়েছে বিশাল পুলিশ বাহিনী। গ্রামবাসীদের বক্তব্য, এই ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। পুলিশের ভূমিকা ভালো নয়। সমস্ত ঘটনার তদন্ত হওয়া দরকার। দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar Case: সাদা অ্যাপ্রনে ‘রক্ত মাখা’ দশ আঙুলের ছাপ, চতুর্থীতে অভিনব প্রতিবাদ জুনিয়র ডাক্তারদের

    RG Kar Case: সাদা অ্যাপ্রনে ‘রক্ত মাখা’ দশ আঙুলের ছাপ, চতুর্থীতে অভিনব প্রতিবাদ জুনিয়র ডাক্তারদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি কর (RG Kar Case) হাসপাতলে চিকিৎসক তরুণীকে ধর্ষণ করে হত্যার প্রতিবাদে বিরাম নেই জুনিয়র ডাক্তারদের। শহর পুজোর ব্যস্ততায় ক্রমশ আচ্ছন্ন হলেও, নির্যাতিতার জন্য সুবিচারের দাবিকে নতুন আঙ্গিকে তুলে ধরলেন আন্দোলনকারীরা। অপর দিকে ধর্মতলায় দশ দফা দাবি নিয়ে অনশনে নেমেছেন এসএসকেএম, আরজিকর, কেপিসি এবং এনআরএস হাসপাতালের পিজিটি চিকিৎসকরা। এখনও পর্যন্ত মোট ৭ জন ডাক্তার অনশনে বসেছেন। পাশাপাশি সোমবার, দুর্গাপুজোর (Durga Puja) ঠিক দুদিন আগে চতুর্থীর দিনেই জরুরি পরিষেবা দিতে নেমেছেন নতুন অ্যাপ্রন নিয়ে। সাদা অ্যাপ্রনের মধ্যে ‘রক্ত মাখা’ দশ আঙুলের ছাপ। অভিনব প্রতিবাদে শোরগোল পড়েছে।

    জুনিয়র ডাক্তারদের বক্তব্য (RG Kar Case)

    আন্দলনকারী জুনিয়র ডাক্তারদের (RG Kar Case) বক্তব্য, “সব মেডিক্যাল কলেজেই সোমবার এই অ্যাপ্রন পরে রোগী পরিষেবা দেন জুনিয়র ডাক্তাররা। আমরা এটা পরেই কাজ করছি। কারণ আমাদের অ্যাপ্রন এখন রক্তাক্ত। আমরা কাজে ফিরেছি, কিন্তু অপরাধ কমেনি এখনও। এই রাজ্যে ধর্ষকদের বিন্দুমাত্র ভয় নেই, কারণ উপযুক্ত শাস্তি হয়নি। তাই, দিনের পর দিন একই অপরাধ করতে পারছে তারা। সকল ডাক্তারকে, আমাদের সঙ্গে এই অ্যাপ্রন পরে কাজ করার অনুরোধ করব।”

    আরও পড়ুনঃ শুধু বিষক্রিয়ায় মৃত্যু? খুশি নয় পটাশপুরের নির্যাতিতার পরিবার, দ্বারস্থ হাইকোর্টের

    নির্যাতিতার যন্ত্রণার কথা তুলে ধরতে এই অভিনব প্রতিবাদ

    এই রক্ত মাখা হাতের ছাপ নিয়ে মেডিক্যাল (RG Kar Case) কলেজগুলিতে রোগী পরিষেবা সেবা দেওয়ার কাজ করছেন ডাক্তাররা। হাসপাতলের রোগী এবং রোগীর পরিজনদের কাছে নির্যাতিতার যন্ত্রণার কথা তুলে ধরতে এই অভিনব প্রতিবাদ বলে জানা গিয়েছে। আন্দোলনে সামিল হওয়া জুনিয়র ডাক্তাররা, সিনিয়র ডাক্তারদের এই অভিনব প্রতিবাদে যোগদান করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন। গত ৯ অগাস্ট আরজি করে কর্তব্যরত মহিলা ডাক্তারকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়। এই নির্মম অত্যাচারের বিরুদ্ধে পুলিশ প্রশাসন এবং মমতা সরকারের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদে আন্দোলনে নামে রাজ্যবাসী। জুনিয়র ডাক্তারদের পাশাপাশি, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দল এবং বিভিন্ন সামজিক সংগঠন প্রতিবাদ জানিয়ে রাত দখল কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল। তাতে সমাজের মহিলারা, স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা অংশ গ্রহণ করেন। উৎসবের (Durga Puja) মধ্যে যাতে আন্দোলনের স্বর থেমে না যায়, তাই এই প্রতীকী প্রতিবাদ বলে জানিয়েছেন ডাক্তাররা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Metro: ভ্রাম্যমাণ কাউন্টার থেকে কিউআর কোডযুক্ত টিকিট, দুর্গাপুজোয় বিশেষ ব্যবস্থা মেট্রো রেলের

    Kolkata Metro: ভ্রাম্যমাণ কাউন্টার থেকে কিউআর কোডযুক্ত টিকিট, দুর্গাপুজোয় বিশেষ ব্যবস্থা মেট্রো রেলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গা পুজোতে (Durga Puja) ভিড় সামলাতে এবার কলকাতা মেট্রোতে (Kolkata Metro) ভ্রাম্যমাণ কাউন্টার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে যাত্রীদের টিকিটের সুবিধা দিতে কিউআর কোড নির্ভর কাগজের টিকিটেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে হয়েছে। মেট্রো কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, চতুর্থী থেকেই মেট্রোর সূচি পরিবর্তন হচ্ছে। এই পরিবর্তন ত্রয়োদশী পর্যন্ত চলবে। দুর্গাপুজোর এই কয়েকদিন গভীর রাতেও মিলবে পরিষেবা।

    ভ্রাম্যমাণ টিকিট কাউন্টার (Kolkata Metro)

    দুর্গাপুজোতে (Durga Puja) মেট্রোর (Kolkata Metro) টিকিট কাউন্টারগুলিতে অতিরিক্ত ভিড় সামলাতে কিউ আর কোড নির্ভর কাগজের টিকিট দেওয়া হবে। তবে এইগুলি দেওয়া হবে ভ্রাম্যমাণ টিকিট কাউন্টার থেকে। একই ভাবে বেশি ভিড় যুক্ত স্টেশন গুলিতে বিশেষ টিকিট বুকিং টার্মিনাল হাতে টিকিট বিক্রির কাজ করবেন মেট্রো রেলের কর্মীরা। দক্ষিণেশ্বর, দমদম, বেলগাছিয়া, শোভাবাজার-সুতানুটি, এসপ্ল্যানেড, রবীন্দ্র সদন, যতীন দাস পার্ক, কালীঘাট স্টেশনে বিশেষ টার্মিনাল ব্যবহার করে টিকিট কাটার সুবিধা দেওয়া হবে। একই ভাবে হাওড়া স্টেশন এবং হাওড়া ময়দানে এই সুবিধা দেওয়া হবে। কলকাতায় মোট ২৩টি এরকম  টার্মিনাল আনা হয়েছে।

    আপ-ডাউন লাইন মিলিয়ে ট্রেন চলবে ২৩৬টি

    চতুর্থী, পঞ্চমী এবং ষষ্ঠীতে আপ এবং ডাউন মিলিয়ে মেট্রো (Kolkata Metro) চলবে ২৮৮টি। সপ্তমী থেকে নবমী ওই শাখায় চলবে ২৪৮টি ট্রেন। দশমীতে ১৭৪, একাদশীতে ১৩০টি পরিষেবা পাওয়া যাবে। দ্বাদশী এবং ত্রয়োদশীতে আপ এবং ডাউন লাইন মিলিয়ে ট্রেন চলবে ২৩৬টি। ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোয় এসপ্ল্যানেড থেকে হাওড়া ময়দানের মধ্যে দৈনিক ট্রেনের সংখ্যা পুজোর মধ্যে বাড়ানো হয়েছে। শনিবার থেকে এই রুটে মোট ১৩০টি করে ট্রেন চলছে। তবে রবিবার ৮২টি ট্রেন চললেও সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত দিনে ১৩০টি ট্রেন চলবে। তবে বৃহস্পতিবার থেকে পুজোর সূচি মেনে ট্রেন চালানো হবে। এই রুটে পুজোর দিনে এসপ্লানেড থেকে হাওড়া ময়দান পর্যন্ত দুপর দেড়টা থেকে রাত ১টা ৪৫ পর্যন্ত চলবে।

    আরও পড়ুনঃ শুধু বিষক্রিয়ায় মৃত্যু? খুশি নয় পটাশপুরের নির্যাতিতার পরিবার, দ্বারস্থ হাইকোর্টের

    মেট্রোর সময়সূচি

    পুজোর চতুর্থী থেকে ষষ্ঠী (Durga Puja) পর্যন্ত ওই শাখায় প্রথম মেট্রো (Kolkata Metro) পাওয়া যাবে সকাল ৭টায়। শেষ মেট্রো মিলবে রাত ৯টা ৫৪ মিনিটে। সপ্তমী থেকে নবমী প্রথম মেট্রো পাওয়া যাবে দুপুর ১টা থেকে। দশমীতে দুপুর ২ টোয় প্রথম মেট্রো পাওয়া যাবে। আর শেষ মেট্রো রাত ৯টা ৪৫ মিনিটে। কবি সুভাষ থেকে রুবি শাখাতে একই সময়ে পরিষেবা পাওয়া যাবে। তবে জোকা-মাঝেরহাট লাইনে চতুর্থী থেকে ষষ্ঠী পর্যন্ত মেট্রো পাওয়া যাবে সকাল সাড়ে ৮টায় এবং শেষ মেট্রো দুপুর সাড়ে তিনটেতে পাওয়া যাবে।

    কলকাতা মেট্রো (Kolkata Metro) জানিয়েছে, দক্ষিণেশ্বর থেকে কবি সুভাষ যাওয়ার শেষ মেট্রো পাওয়া যাবে রাত ১১টা ৪৮ মিনিটে। আর কবি সুভাষ থেকে দক্ষিণেশ্বর যাওয়ার শেষ মেট্রো মিলবে রাত ১১টা ৫০ মিনিটে। শিয়ালদা থেকে সেক্টর ৫ শাখায় চতুর্থী থেকে ষষ্ঠী প্রথম মেট্রো পাওয়া যাবে সকাল ৬টা ৫৫ মিনিটে। আবার সেক্টর ৫ থেকে শিয়ালদা পর্যন্ত পাওয়া যাবে সকাল ৭টা ০৫ মিনিটে। শেষ মেট্রো পাওয়া যাবে যথাক্রমে রাত ৯টা ৩৫ মিনিট এবং রাত ৯টা ৪০ মিনিটে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: আবহাওয়ার উন্নতি, ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা নেই, পুজোর পাঁচ দিন কেমন কাটবে জানুন

    Weather Update: আবহাওয়ার উন্নতি, ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা নেই, পুজোর পাঁচ দিন কেমন কাটবে জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর (Durga Puja) আগে বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপের (Weather Update) কারণে আবহাওয়াকে ঘিরে এক সঙ্কটজনক পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজোর আনন্দ মাটি হওয়ার উপক্রম হতে বসেছিল। উত্তর থেকে দক্ষিণ জুড়ে সর্বত্র জারি হয়েছিল বজ্রবৃষ্টি সহ ভারী বর্ষণের হলুদ সতর্কতা। এবার সেই অশনিসংকেত যেন কাটার উপক্রম। আবহাওয়া যেন ক্রমেই উন্নতির পথে। উৎসবের আনন্দঘন রঙ্গিন আকাশ যেন ক্রমেই ফুটে উঠছে। কেটে যাচ্ছে কালো মেঘ। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার থেকে শুক্রবার পর্যন্ত রাজ্যজুড়ে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলেও ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা নেই বললেই চলে।

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর (Weather Update)

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের উপর অন্ধ্র উপকূলের কাছে দানা বেঁধেছিল ঘূর্ণাবর্ত। এখন সেই ঘূর্ণাবর্ত আরও কিছুটা দক্ষিণে সরে গিয়ে তামিলনাড়ু উপকূলের উপরে রয়েছে। বাংলা থেকে দূরত্ব বৃদ্ধির কারণে বৃষ্টির আশঙ্কা অনেকটাই কমে গিয়েছে। আঞ্চলিক অধিকর্তা সোমনাথ দত্ত বলেন, “সোমবার থেকে আবহাওয়ার উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। সোম থেকে শুক্রবার ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবে আকাশ মেঘলা থাকবে। কোনও‌ কোনও জেলার কিছু জায়গায় বিক্ষিপ্ত ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।” বঙ্গোপসাগরে তৈরি নিম্নচাপ দুর্বল হয়ে পড়েছে এবং ঘূর্ণাবর্তটি আরও দূরে সরে গিয়েছে। আবার মৌসম ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, উপগ্রহের চিত্রে, বঙ্গোপসাগরের উপর যে কালো মেঘের স্তর (Weather Update) ছিল, তা অনেকটাই পাতলা হয়ে গিয়েছে। যা মেঘ ছিল, আন্দামান এবং নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে সরে গিয়েছে।

    কেমন থাকবে দক্ষিণবঙ্গ-উত্তরবঙ্গ

    দক্ষিণবঙ্গে আপাতত বৃষ্টির কোনও তেমন সম্ভাবনা নেই। আকাশ মূলত আংশিক মেঘলা থাকবে। সোমবার কেবল মাত্র সমুদ্র উপকূলবর্তী এলাকায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাত হতে পারে। একই ভাবে বজ্রবিদ্যুৎ (Weather Update) সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর জেলায়। মোটের উপর শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা কম। উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির পরিমাণ কমবে। দার্জিলিং পার্বত্য এলাকায় বৃষ্টি বিক্ষিপ্ত ভাবে হালকা পরিমাণে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার কোচবিহার, মালদা, দক্ষিণ দিনাজপুরে বৃষ্টির সতর্কতা দেওয়া হয়েছে। তবে শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টির পরিমাণ অনেক কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুনঃ নিয়োগ-দুর্নীতিতে কাকে, কীভাবে চাকরি দিয়েছেন অনুব্রতঘনিষ্ঠ মলয়? নথি পেল সিবিআই

    কলকাতার আকাশ আংশিক মেঘলা

    শহর কলকাতার আকাশ মূলত মেঘলা থাকবে। বেলা বাড়লে আংশিক মেঘলায় (Weather Update) পরিণত হবে। সোমবার দুপুর থেকেই ১০ অক্টোবর পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা কমে যাবে। তবে ১১ এবং ১২ অক্টোবর বজ্রবিদ্যুৎ সহ বিক্ষিপ্ত ভাবে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। রাতের দিকে তাপমাত্রা সাধারণ তাপমাত্রার থেকে কমে যাবে। অপর দিকে পুজোর (Durga Puja) মধ্যে শহরে বৃষ্টির পরিমাণ কমে যাবে, তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পাবে। তবে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আরও কমে যাবে। সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৬.৪ ডিগ্রি এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩০.১ ডিগ্রি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের তাপমাত্রার পরিমাণ হবে প্রায় ৮৩ থেকে ৯৬ শতাংশ।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Patashpur: শুধু বিষক্রিয়ায় মৃত্যু? খুশি নয় পটাশপুরের নির্যাতিতার পরিবার, দ্বারস্থ হাইকোর্টের

    Patashpur: শুধু বিষক্রিয়ায় মৃত্যু? খুশি নয় পটাশপুরের নির্যাতিতার পরিবার, দ্বারস্থ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরজি করকাণ্ডে নির্যাতিতার ময়না তদন্ত নিয়ে জোর জলঘোলা হয়েছিল। ময়না তদন্তকারী চিকিৎসকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। এবার পূর্ব মেদিনীপুরের (East Midnapore) পটাশপুরে (Patashpur) নির্যাতিতার ময়না তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন তুললেন পরিবারের লোকজন। পুলিশ সূত্রে খবর, ময়না তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্টে জানা যায়, বিষক্রিয়ায় মৃত্যু হয়েছে ওই মহিলার। কিন্তু মৃতার পরিবার এই রিপোর্টে খুশি নয়। স্বাভাবিকভাবে এই ঘটনায় রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ময়না তদন্তের দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ (Patashpur)

    রবিবার তমলুক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মর্গে পটাশপুরের (Patashpur) মৃতার দেহের ময়না তদন্ত হয়। উপস্থিত ছিলেন পটাশপুর থানার তদন্তকারী আধিকারিক। উপস্থিত ছিলেন মহিলার ছেলে এবং অন্য পরিজনেরা। মৃতার ছেলে বলছেন, “ময়নাতদন্তের পর পুলিশ জানিয়েছে, বিষক্রিয়ার জেরেই মায়ের মৃত্যু হয়েছে। তাঁর শরীরে কোনও আঘাতের চিহ্ন কিংবা ধর্ষণের মতো ঘটনার প্রমাণ মেলেনি। এর পরেই পুলিশ মৃতদেহটিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য আমাদের জানায়। আমরা দেহ নিতে অস্বীকার করেছি।” মৃতার ছেলে আরও বলেন, “ময়না তদন্তের রিপোর্টে আমরা মোটেই খুশি নই। তাই দেহ না নিয়েই ফিরে যাচ্ছি। নতুন করে ময়না তদন্তের দাবি নিয়ে সোমবার আমরা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হব। আদালত যা রায় দেবে সেই মতোই কাজ হবে।” মৃতার পরিজনদের মতে, ওই মহিলার ওপর পাশবিক অত্যাচার হয়েছে। তাঁর বুকে, পেটে আঘাত করা হয়েছে। যে সময় তাঁর দেহটি উদ্ধার করা হয়, তখন তাঁর শরীরে পোশাকের চিহ্নমাত্র ছিল না। অথচ ময়না তদন্তের রিপোর্টের সঙ্গে তা মিলছে না। সেখানে বিষক্রিয়ায় স্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। শরীরেও কোনও আঘাতের চিহ্ন নেই বলা হয়েছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না।  

    আরও পড়ুন: ধর্মতলায় আমরণ অনশন জুনিয়র ডাক্তারদের, এবার যোগ দিলেন আরজি করের অনিকেত

    পুলিশ প্রশাসন কী সাফাই দিল?

    কাঁথির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গ্রামীণ) শুভেন্দ্র কুমার বলেন, “রবিবার পটাশপুর  (Patashpur) এলাকায় এক মহিলার মৃত্যুসংবাদ প্রকাশ্যে আসে। প্রাথমিক তদন্তে আমরা জানতে পারি, গ্রামেরই এক ব্যক্তির সঙ্গে এক মহিলার অবৈধ সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্কের কথা জেনে ফেলার জন্যই ওই মহিলাকে গত শুক্রবার মারধর করে কীটনাশক খাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে। রবিবার মহিলার মৃত্যুর খবর গ্রামে পৌঁছতেই এলাকাবাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে ব্যক্তিকে মারধর করেন। গণপিটুনিতে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। মৃতার পরিবারের তরফে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। যেখানে অভিযুক্ত-সহ আরও এক মহিলার বিরুদ্ধে মারধর করে বিষ খাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছে। তবে অভিযোগে কোথাও ধর্ষণের মতো কোনও বিষয়ের উল্লেখ নেই।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • BJP: ইদের তুলনায় পুজোর বোনাস কম পরিবহণ কর্মীদের! ‘মমতা সরকার সনাতন বিরোধী’, তোপ বিজেপি নেতার

    BJP: ইদের তুলনায় পুজোর বোনাস কম পরিবহণ কর্মীদের! ‘মমতা সরকার সনাতন বিরোধী’, তোপ বিজেপি নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইদের তুলনায় পুজোতে পরিবহণ কর্মীদের কম বোনাস দিচ্ছে মমতা সরকার! এনিয়ে তোপ দাগলেন বিজেপি (BJP) নেতা জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায় (Jagannath Chattopadhyay)। রবিবারই জগন্নাথবাবু সমাজমাধ্যমের পাতায় একটি পোস্ট করেন। নিজের পোস্টে তিনি জানান, ইদের সময় পরিবহণ কর্মীদের ৬,০০০ টাকা করে বোনাস দেওয়া হয়েছে, দুর্গাপুজোর সময় এর পরিমাণ মাত্র ৩,৬০০ টাকা। ওই পোস্টে তিনি আরও জানান, দুর্গাপুজোর দিনগুলিতেই রাজ্যের বিএড ও এমএড কলেজগুলিতে ভর্তির দিনক্ষণ স্থির করেছিল মমতা সরকার। পরবর্তীকালে বিক্ষোভের কারণেই তা পিছিয়ে দিতে বাধ্য হয় তৃণমূল সরকার। নিজের পোস্টে এসংক্রান্ত সরকারি বিজ্ঞপ্তি দুটিও জুড়ে দিয়েছেন এই বিজেপি (BJP) নেতা। ওয়াকিবহাল মহল জগন্নাথবাবুর (Jagannath Chattopadhyay) ফেসবুক পোস্টের বক্তব্যকে সিলমোহর দিয়ে বলছে, ‘‘তোষণ ও ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতির কারণেই মমতা সরকার বোনাস বৈষম্য করছে। সরকারের দুর্গাপুজো নিয়ে কোনও শ্রদ্ধা বা আগ্রহ যে নেই, তা একাধিক সিদ্ধান্তে প্রতিফলিত হচ্ছে।’’ প্রসঙ্গত, একাধিক মণ্ডপে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে পিতৃপক্ষে দুর্গাপুজোর উদ্বোধন করতে দেখা গিয়েছে। সনাতন ধর্মের রীতি অনুযায়ী যা করা যায় না। পণ্ডিত মহলের মত, দেবীপক্ষতেই মাতৃ আরাধনা শুরু করার নিয়ম। নিজের পোস্টে এনিয়েও সরব হন বিজেপির (BJP) এই রাজ্য নেতা।

     কী লিখলেন জগন্নাথ চট্টোপাধ্যায়?

    রবিবার নিজের পোস্টে জগন্নাথবাবু লেখেন, ‘‘মাননীয়ার সরকার মানসিকভাবে দুর্গাপুজো বিরোধী। সেই কারণে পিতৃপক্ষে পুজোর উদ্ধোধন হয়। নীচে বিজ্ঞপ্তি দুটিতে আরও কাণ্ড দেখুন। রাজ্যের বিএড-এমএড কলেজ গুলিতে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির জন্য সরকার পুজোর দিনগুলি নির্দিষ্ট করেছিল। ঠিক ৮ থেকে ১৪ অক্টোবর পুজোর দিনগুলিতে শিক্ষক শিক্ষণের কলেজগুলিকে খোলা রেখে ছাত্র ভর্তির বিজ্ঞপ্তি জারি করে দিয়েছিল। নোটিস সামনে আসার পর থেকে সরকারি-বেসরকারি বিএড কলেজ কর্তৃপক্ষ বিক্ষোভে ফেটে পড়ে। বাধ্য হয়ে সেদিনই আলাদা একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে পুজোর পরে ভর্তির কথা জানায় বিশ্ববিদ্যালয়। কিন্তু এই সরকার এতটাই দুর্গাপুজো বিরোধী যে প্রথম কারণ হিসাবে বলা হয়, রাজ্যের বন্যা পরিস্থিতির জন্য সূচি বদল করা হল। কেউই জানে না এখন কোথায় বন্যা চলছে। নামমাত্র দুর্গাপুজোর কথা উল্লেখ করা হয়। বিএড কলেজগুলো কিন্তু শুধুমাত্র দুর্গাপুজোর কারণেই ভর্তি পিছিয়ে দিতে সরব হয়েছিল। সরকারের দুর্গাপুজো বিরোধী এই মানসিকতার কারণেই ইদের সময় পরিবহণ কর্মীদের ৬০০০ টাকা বোনাস দেওয়া হলেও দুর্গাপুজোয় তা দেওয়া হয়েছে ৩৬০০ টাকা। শিক্ষা থেকে পরিবহণ সর্বত্র সনাতন-বিরোধী মানসিকতা প্রকাশ পাচ্ছে। সমূলে এর উৎপাটন প্রয়োজন হয়ে পড়েছে।’’

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: নিয়োগ-দুর্নীতিতে কাকে, কীভাবে চাকরি দিয়েছেন অনুব্রতঘনিষ্ঠ মলয়? নথি পেল সিবিআই

    SSC Scam: নিয়োগ-দুর্নীতিতে কাকে, কীভাবে চাকরি দিয়েছেন অনুব্রতঘনিষ্ঠ মলয়? নথি পেল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ-দুর্নীতিতে (SSC Scam) বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) ঘনিষ্ঠ মলয় পিটের বিরুদ্ধে নানা নথি পেয়েছে সিবিআই। শিক্ষা ক্ষেত্রে নিয়োগ-দুর্নীতিতে বীরভূমের মলয় পিটের সঙ্গে কলকাতার কুন্তল ঘোষের মিল খুঁজে পাচ্ছে সিবিআই। প্রাথমিক তদন্তে অনুমান, মলয়ও কুন্তলের মতো মিডলম্যান হিসেবে কাজ করতেন। 

    নিয়োগ-দুর্নীতিতে এনজিও যোগ

    সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, মলয়ের বিরুদ্ধে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতে পেয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকরা। মলয়ঘনিষ্ঠ পূর্ব বর্ধমানের এক এনজিও (NGO) কর্তার কাছ থেকে উদ্ধার চাকরি প্রার্থীদের একের পর এক তালিকা। সিবিআই (CBI) জানতে পেরেছে, সেই তালিকার মধ্যে ইতিমধ্যেই চিহ্নিত ১৭ জন, যাঁরা প্রাথমিকে চাকরি পেয়েছেন। এর মধ্যে পাঁচ জন এখনও চাকরি করছেন। এঁরা সবাই পূর্ব বর্ধমানের বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে (SSC Scam) কর্মরত। তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন, এনজিওটি একটি বিএড কলেজ চালায়। ওই এনজিও-র ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য সফিউল আলম মণ্ডল নামে এক ব্যক্তি। 

    সফিউল আলমকে জিজ্ঞাসাবাদ

    ইতিমধ্যেই সফিউলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছিল সিবিআই। এমনকী সফিউলের ই-মেল আইডিও ঘেঁটে বিস্ফোরক সব তথ্য হাতে পেয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার গোয়েন্দারা। এ থেকে ২০১৫ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ১৭টি ই-মেল (SSC Scam) পুনরুদ্ধার করেছে সিবিআই। প্রতিটিতেই রয়েছে চাকরিপ্রার্থীদের তালিকা। উদ্ধার হওয়া মেলের মধ্যে একটি আবার ২০১৭ সালের ১৩ই মার্চ করা হয়েছে। এখানেই শেষ নয়, বীরভূমের বেসরকারি মেডিক্যাল কলেজের কর্ণধার এবং একাধিক এনজিও –পরিচালক মলয় পিটের থেকে সফিউলের আইডিতেও ঢুকেছে ই-মেল। সেখানেও রয়েছে চাকরিপ্রার্থীদের তালিকা।

    আরও পড়ুন: চেন্নাইয়ের মেরিনা বিচে এয়ার শো দেখতে ১২ লক্ষ মানুষের জমায়েত! প্রবল গরমে মৃত ৫

    মলয়কে জিজ্ঞাসাবাদ

    প্রথমে গরুপাচার মামলা। পরে নিয়োগ-দুর্নীতি মামলায় (SSC Scam) নাম জড়িয়েছে অনুব্রতঘনিষ্ঠ মলয়ের। ইতিমধ্য সিবিআই দফতরে হাজিরাও দিয়েছেন তিনি। গত ফেব্রুয়ারি মাসে যখন মলয়কে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই, সেই সময় তিনি নিয়োগ-দুর্নীতির অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন। তবে সিবিআই সূত্রে খবর, সফিউল জানিয়েছেন, যা ই-মেল তিনি করেছেন বা তাঁর কাছে এসেছে, সবটাই মলয়ের নির্দেশে। মলয়ের নির্দেশেই তালিকা পাঠানো হত পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ এক ব্যক্তিকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • Jayanagar Incident: জয়নগরকাণ্ডে ময়নাতদন্ত করবেন এইমসের বিশেষজ্ঞরা, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    Jayanagar Incident: জয়নগরকাণ্ডে ময়নাতদন্ত করবেন এইমসের বিশেষজ্ঞরা, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয়নগরে (Jayanagar Incident) নাবালিকাকে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় পুলিশের ভূমিকায় অসন্তোষ প্রকাশ করল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ এই মামলা পকসো আদালতে স্থানান্তর করার নির্দেশ দিয়েছেন। এর পাশাপাশি বিচারপতি প্রশ্ন তুলেছেন, সুরতহাল রিপোর্টে যৌন নির্যাতনের ইঙ্গিত স্পষ্ট এবং নির্যাতিতার বয়স ১০ বছরের কম। তারপরেও কেন পকসো আইনে মামলা রুজু করেনি পুলিশ? একই সঙ্গে কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালে নির্যাতিতার দেহের ময়নাতদন্তের নির্দেশ দিয়েছে উচ্চ আদালত। এইমসের বিশেষজ্ঞরা ময়নাতদন্ত করবেন বলে জানা গিয়েছে।

    রবিবারের শুনানি

    প্রসঙ্গত, জয়নগরের (Jayanagar Incident) নির্যাতিতার ময়নাতদন্ত নিয়ে ব্যাপক জটিলতা তৈরি হয়। নির্যাতিতার পরিবার রাজ্য পুলিশের ওপর একেবারেই ভরসা করেনি। এর পাশাপাশি রাজ্যের সরকারি হাসপাতালেও ময়নাতদন্ত তাঁরা করাতে চান না বলে জানিয়েছিলেন। সেই আবেদন নিয়েই রবিবার হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিল ওই নির্যাতিতার পরিবার। এই মামলার জরুরি ভিত্তিতে শুনানির নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। সেই মতো কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের বেঞ্চে রবিবার শুনানি হয়। রাজ্যের তরফ থেকে উচ্চ আদালতে সওয়াল করা হয়, কেন্দ্রীয় কোনও হাসপাতালে ময়নাতদন্ত করা নির্দেশ দেওয়ার ক্ষমতা তাদের নেই। গোটা শুনানি পর্বে একাধিক হাসপাতালের নাম উঠে আসে। কমান্ড হাসপাতালে তরফে মেজর বিজয় হাইকোর্টে জানান যে তাঁদের ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ নেই। বিচারপতি তখন বলেন, ‘‘হাসপাতাল যদি নারাজ হয় তাহলে আমি জোর করতে চাই না।’’ এরপরে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ নিজেই প্রস্তাব দেন (Jayanagar Incident) কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালে এইমসের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা ময়নাতদন্ত করবেন।

    পরের দিন পকসো আদালতে পেশ করা হবে অভিযুক্তকে (Jayanagar Incident)

    পরিবারের দাবি মেনে বারুইপুর জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে এই ময়নাতদন্ত হবে বলে জানানো হয় হাইকোর্টের তরফে। রবিবার বিচারপতি রাজ্যকে বলেন, ‘‘সুরতহাল বা ইনকোয়েস্ট রিপোর্ট দেখেও কেন আপনারা পকসো যুক্ত করেননি?’’ পরের দিন, অভিযুক্তকে আর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে না পেশ করে পকসো আদালতে মামলা স্থানান্তর করার পরামর্শ দিয়েছেন বিচারপতি। প্রসঙ্গত, নাবালিকাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে জয়নগর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

  • RG Kar: ধর্মতলায় আমরণ অনশন জুনিয়র ডাক্তারদের, এবার যোগ দিলেন আরজি করের অনিকেত

    RG Kar: ধর্মতলায় আমরণ অনশন জুনিয়র ডাক্তারদের, এবার যোগ দিলেন আরজি করের অনিকেত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১০ দফা দাবি নিয়ে ধর্মতলায় শনিবার রাত থেকেই আমরণ অনশন শুরু করেন ছয় জুনিয়র ডাক্তার। রবিবার রাতে তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন আরও এক জুনিয়র ডাক্তার অনিকেত মাহাত। তিনি আরজি করের (RG Kar) জুনিয়র ডাক্তার। প্রথম থেকেই জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলনের অন্যতম মুখ তিনি।

    আমরণ অনশনে কারা?

    শনিবার ধর্মতলায় (Dharmatala) আমরণ অনশনে (RG Kar) বসেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়, স্নিগ্ধা হাজরা, তনয়া পাঁজা, এসএসকেএমের অর্ণব মুখোপাধ্যায়, কেপিসি মেডিক্যাল কলেজের সায়ন্তনী ঘোষ হাজরা এবং এনআরএস মেডিক্যাল কলেজের পুলস্ত্য আচার্য। সেই সময়ই দেখা যায় আরজি করের কেউ নেই। তখনই উঠতে শুরু করে প্রশ্ন! আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছিল, সেখানে কেন সেই হাসপাতালের কেউ উপস্থিত (RG Kar) নেই? ঠিক এরই মধ্যে রবিবার অনশন মঞ্চে হাজির হলেন অনিকেত মাহাত।

    কী বলছেন অনিকেত মাহাত?

    জুনিয়র ডাক্তাররা অবশ্য বারবারই বলছেন, ‘‘কারা অনশনে (Dharmatala) বসবেন, আন্দোলনের পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে, সর্বসম্মত ভাবেই সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। প্যান জিবিতে সকলে মিলে এই সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সকলের মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।’’ অনিকেত মাহাত বলেন, ‘‘সবাই মিলে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। আরজি কর (RG Kar) হাসপাতালের আন্দোলনের অন্যতম বিষয় থ্রেট কালচার। আর তার বিরুদ্ধে লড়াই। আমরা আন্দোলনের মধ্যেই আছি।’’

    কী বললেন ডাক্তার দেবাশিস হালদার?

    রবিবার অনশন মঞ্চ থেকে জুনিয়র ডাক্তার দেবাশিস হালদার বলেন, ‘‘এই অনশনে আরজি কর সামিল নেই কেন, এই প্রশ্ন উঠেছে। কলেজ ভিত্তিক লড়াইয়ে আরজি কর ব্যস্ত ছিল। থ্রেট কালচারের মাথাদের শাস্তি দেওয়ার লড়াইয়ে বিগত কয়েকদিন আরজি করের জুনিয়র ডাক্তাররা ব্যস্ত ছিলেন। সেই লড়াইয়ে আমরা আংশিক জয় ছিনিয়ে আনতে পেরেছি। শনিবার আমরণ অনশন শুরুর সময় সেই কারণে আরজি করের জুনিয়র ডাক্তাররা অনশনে যোগ দেওয়ার জায়গায় ছিলেন না।’’ দেবাশিস হালদার আরও বলেন, ‘‘কেউ কেউ বলছেন, এটা রিলে অনশন। তা নয়, আমাদের সহযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে অনশন শুরু করেছেন।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Whatsapp, FacebookTwitter, Telegram এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share