Category: রাজ্য

Get West Bengal News, Bengali Breaking News, Latest News in Bengali only from মাধ্যম | Madhyom, Bengali News Portal for সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ বাংলা সংবাদ, বাংলা খবর

  • Suvendu Adhikari: নিশীথের ওপর হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: নিশীথের ওপর হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনহাটায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার প্রতিবাদে এবার রাজভবনের দ্বারস্থ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এ বিষয়ে রাজ্যপালের কাছে অভিযোগ জানালেন শুভেন্দু। রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করার পর সাংবাদিকদের শুভেন্দু বলেন, “এই রাজ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিরাপদ নন। তাঁর  কনভয়ে রাজ্য পুলিশের সামনেই হামলা হল। তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?”

    কী বললেন বিজেপি নেতারা?    

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “নিশীথ প্রামাণিকের উপর হামলার বিষয়টি আমি মাননীয় রাজ্যপালকে জানিয়েছি। মাননীয় রাষ্ট্রমন্ত্রী নিজের এলাকায় সুরক্ষিত নন। তাহলে আইন শৃঙ্খলা কোথায় গিয়েছে? দিনহাটার ওসি দাঁড়িয়ে দেখেছেন। তাহলে এবার তো সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। একজন মন্ত্রী জেড ক্যাটাগরির পান, তাঁর সঙ্গে স্টেট পুলিশ আছে তা সত্ত্বেও যেভাবে বোমা ছোড়া হয়েছে তা উদ্বেগের।”

    আরও পড়ুন: ভুয়ো কলেজ, জাল ডিগ্রি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তাজ্জব ইডি

    এই ঘটনায় সরাসরি পুলিশ ও পুলিশমন্ত্রীর দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সুকান্ত মজুমদার বলেন, “অপদার্থ পুলিশ ও পুলিশমন্ত্রী। ভারতের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রীর কনভয়ে হামলা চালানো হয়েছে। শুধু হামলা নয়, পাথর, বোমা ছোড়া হয়েছে। পুলিশমন্ত্রীর ইস্তফা দেওয়া উচিত।” এই হামলার ঘটনায় তৃণমূল জড়িত অভিযোগ তুলে রাজ্য বিজেপি সভাপতি আরও বলেন, “এই ঘটনায় আমরা গণতান্ত্রিকভাবে জবাব দেব। তৃণমূলের হার্মাদবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করব।” ‘রাজ্যে ৩৫৬ জারির পরিস্থিতি রয়েছে’ বলে দাবি বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষের। 

    প্রসঙ্গত, শনিবার দিনহাটায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মিছিলের উপর হামলার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মিছিলে বোমা, গুলি চালানো হয় বলেও অভিযোগ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • ED: ভুয়ো কলেজ, জাল ডিগ্রি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তাজ্জব ইডি

    ED: ভুয়ো কলেজ, জাল ডিগ্রি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তাজ্জব ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলেজের (College) অস্তিত্ব শুধু খাতায়-কলমে। নেই কোনও ভবন, নেই কোনও অফিস, নেই ক্লাসরুমও। কার্যত বাস্তবে তার কোনও অস্তিত্বই নেই! অথচ, ওই কলেজ থেকেই ফি বছর ছাত্রছাত্রীরা ডিগ্রি (Degree) পেয়েছেন। সেই সব ডিগ্রি দেখিয়ে তাঁরা স্কুলের শিক্ষক বা শিক্ষিকাও হয়ে গিয়েছেন। এই রকম এক আধটা কলেজ নয়, ইডি-র (ED) আধিকারিকরা প্রায় ২ হাজার ডিএলএড (D L ED) এবং বিএড (B ED) কলেজের সন্ধান পেয়েছেন।

    ডিগ্রির কারবার…

    তদন্তকারীদের দাবি, ওই সব প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি দেওয়ার প্রামাণ্য নথি তাঁদের হাতে রয়েছে। ভুয়ো কলেজ থেকে প্রাপ্ত ভুয়ো ডিগ্রি দেখিয়েই বহু অযোগ্য চাকরিপ্রার্থী শিক্ষক-শিক্ষিকা হয়েছেন। ওই কলেজগুলিতে শিক্ষকতার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এই কলেজ চালু করতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এবং কোনও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাড়পত্রের প্রয়োজন হয়। তাই এই কলেজগুলির এনওসি পাওয়ার সময় যাঁরা পর্ষদ আধিকারিক বা সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন, তাঁদের ভূমিকা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। ইডি-র (ED) আধিকারিকরা তদন্তে নেমে জানতে পেরেছেন, পার্থ চট্টোপাধ্যায় যখন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন তখন রাজ্যে বেসরকারি ডিএলএড এবং বিএড কলেজের সংখ্যা রাতারাতি তিন-চারগুণ বেড়ে গিয়েছিল। ধৃত ছাত্রনেতা কুন্তল ঘোষ নিজে যেমন এই কারবার শুরু করেছিলেন, তেমনই এই পথে কোটি কোটি টাকা আয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন অনেককে।

    আরও পড়ুুন: আর্থিক সংকটে থাকা পাকিস্তানকে উদ্ধারে নামতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দাবি প্রাক্তন র প্রধানের

    এই কলেজগুলি দুর্নীতির অন্যতম আখড়াও হয়ে উঠেছিল। টাকার বিনিময়ে ডিগ্রি বিক্রি করেছে তারা। এনিয়ে তদন্ত করতে গিয়ে চোখ কপালে ওঠার জোগাড় তদন্তকারীদের। তাঁরা দেখেন, নথিতে উল্লিখিত ঠিকানায় কলেজ তো দূরের কথা, কোনও বিল্ডিংই নেই। কোনও কোনও ক্ষেত্রে অন্য কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগসাজশে সেখানে ছাত্রছাত্রীদের ক্লাস করানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে পঠনপাঠনের বালাই ছিল না। তদন্তকারীদের দাবি, এই ভুয়ো কলেজগুলিতে ভর্তির জন্য প্রার্থী পিছু ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা করে নেওয়া হত। তাঁদের বলে দেওয়া হত, ক্লাস করতে হবে না। ছ’ মাস অন্তর ডেকে হাজিরা খাতায় সই করিয়ে নেওয়া হত। পরীক্ষার কোনও ব্যবস্থাও ছিল না। ছাত্রছাত্রীদের নামে ভুয়ো উত্তরপত্র জমা পড়ত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ বা সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে।

    কোর্সের সময়সীমা শেষ হলে পড়ুয়াদের এসএমএস পাঠিয়ে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় হাজির হতে বলা হত। সেখান থেকে হাতে হাতে সার্টিফিকেট দিয়ে দেওয়া হত। কিছু কিছু কলেজ আবার কোনও একটি ঘর ভাড়া নিয়ে সেটিকে ‘পরীক্ষার হল’ বলে দেখাত। তারপর আগে থেকে লিখে রাখা উত্তরপত্র পর্ষদ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়ে দিত। এই বিএড কলেজগুলি মূলত দক্ষিণবঙ্গের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। ডিএলএড কলেজগুলি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের আওতাধীন। এখানেই প্রশ্নচিহ্নের মুখে পড়ে পর্ষদ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলির দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ভূমিকা। নিয়ম অনুযায়ী, এরকম কোনও কলেজ অনুমোদনের জন্য আবেদন করলে সরেজমিনে সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি বিচার করতে হয় বিশ্ববিদ্যালয় বা পর্ষদের কর্তাদের। তাদের প্রতিনিধি দল পরিকাঠামো সহ নানা বিষয়ে সন্তুষ্ট হলে তবেই এনওসি মেলে। এক্ষেত্রে কোনওটাই হয়নি।

    ইডি-র (ED) আধিকারিকরা আরও জেনেছেন যে, নতুন কলেজের অনুমোদনের জন্য আবেদনের কপি তত্‍কালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে জমা পড়ত। তাঁর নির্দেশেই বিশ্ববিদ্যালয় বা পর্ষদের কর্তারা সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীকে এনওসি দিয়ে দিতেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Haimanti Ganguly: সংস্থার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গেল গোপালের অ্যাকাউন্টে, দুটিতেই নমিনি হৈমন্তী!

    Haimanti Ganguly: সংস্থার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গেল গোপালের অ্যাকাউন্টে, দুটিতেই নমিনি হৈমন্তী!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ-দুর্নীতিকাণ্ডে এবার সিবিআই-ইডি নজরে গোপাল দলপতি ওরফে আরমান গঙ্গোপাধ্যায় ও তাঁর স্ত্রী হৈমন্তীর (Haimanti Ganguly) ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের লেনদেন। তদন্তকারীদের দাবি, একাধিক অসঙ্গতি রয়েছে লেনদেনে। পাশাপাশি, অ্যাকাউন্টের নমিনিতে থাকা নাম নিয়েও একাধিক প্রশ্ন উঠছে। এছাড়া, গোপাল-হৈমন্তীর একাধিক শেল বা ভুয়ো সংস্থারও হদিশ মিলেছে বলে তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে জানা গিয়েছে।

    কী জানিয়েছেন তদন্তকারীরা?

    তদন্তকারীদের মতে, নিয়োগ দুর্নীতি চক্রে গোপাল যতই জড়িয়ে যেতে থাকেন, ততই জড়াতে থাকেন হৈমন্তী (Haimanti Ganguly)। গোপালের কাজকর্ম সম্পর্কে নাকি তিনি ভালই ওয়াকিবহাল ছিলেন। গোয়েন্দাদের সন্দেহ, গোপাল-হৈমন্তীদের শেল কোম্পানি গুলির মাধ্যমেই চাকরিপ্রার্থীদের কাছ থেকে পাওয়া কালো টাকা সাদা করা হত। সূত্রের দাবি, বিভিন্ন জায়গা থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা ঢুকেছে গোপালের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে। সেখান থেকে একটা মোটা অংশের টাকা আবার তাঁর স্ত্রী হৈমন্তীর মুম্বইয়ের সংস্থার অ্যাকাউন্টে পাঠানো হয়েছে।

    আরও পড়ুন: গোপালের সান্নিধ্যে আসতেই রকেটের গতিতে উত্থান হৈমন্তীর! সবই নিয়োগ দুর্নীতির টাকায়?

    নমিনি নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    আরমানের অ্যাকাউন্টের লেনদেন খতিয়ে দেখে গোয়েন্দারা জানতে পেরেছেন, প্রথমে হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায় (Haimanti Ganguly) নামের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা গিয়েছে ‘আরমান ট্রেডিং’ নামক একটি সংস্থার অ্যাকাউন্টে। তার পর ওই সংস্থার অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা পৌঁছেছে আরমানের ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে। ঘটনাচক্রে, একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে আরমানের সেই অ্যাকাউন্টের নমিনি আবার হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়! সিবিআইয়ের একটি সূত্রের দাবি, গোপালেরই আর এক নাম আরমান। দুই নামে তাঁর দু’টি প্যান কার্ডের হদিসও মিলেছে।

    এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) সূত্রে জানা গিয়েছে, বড়বাজারের একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে আরমান নামে অ্যাকাউন্ট খোলেন গোপাল দলপতি। আর সেখানে হৈমন্তীকে (Haimanti Ganguly) নমিনি করেছিলেন গোপাল দলপতি ওরফে আরমান। ২০২৩ সালের জানুয়ারি মাস পর্যন্ত ওই অ্যাকাউন্টের নমিনি ছিলেন হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায় বলে তদন্তকারী সংস্থার দাবি। 

    আরও পড়ুন: বেহালায় হৈমন্তীর ফ্ল্যাটের সামনে উদ্ধার ‘রোল নম্বর’ লেখা কাগজ! শিক্ষক নিয়োগের কি?

    সন্দেহজনক লেনদেন

    আবার সিবিআই সূত্রে খবর, ২০১৭ থেকে মুম্বইয়ের একটি সংস্থার সঙ্গে যোগ রয়েছে আরমান এবং হৈমন্তীর (Haimanti Ganguly)। নারিমন পয়েন্টে অফিস রয়েছে হৈমন্তী অ্যাগ্রো ফাউন্ডেশনের। জানা গিয়েছে, গোপালের স্ত্রী হৈমন্তীর মুম্বইয়ের সংস্থার অ্যাকাউন্টে ৬৮ লক্ষ টাকা গিয়েছিল এক সময়। আরেকবার হৈমন্তীর কাছে গিয়েছিল ১২ লক্ষ টাকা। গোপাল দলপতির নামে আরও ৫টি শেল কোম্পানির হদিশ পেয়েছেন তদন্তকারীরা। এই কোম্পানিগুলির মাধ্যমেই কালো টাকা সাদা করা হত বলে অনুমান করা হচ্ছে। স্ত্রী তথা হৈমন্তীকে যতই ‘ইনোসেন্ট’ বলে দাবি করুক না কেন গোপাল দলপতি, তদন্তকারীরা আসল সত্য উদঘাটন করেই ছাড়বেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Haimanti Ganguly: গোপালের সান্নিধ্যে আসতেই রকেটের গতিতে উত্থান হৈমন্তীর! সবই নিয়োগ দুর্নীতির টাকায়?

    Haimanti Ganguly: গোপালের সান্নিধ্যে আসতেই রকেটের গতিতে উত্থান হৈমন্তীর! সবই নিয়োগ দুর্নীতির টাকায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে এখন একটা নাম নিয়েই তোলপাড় রাজ্য। তা হল— হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায় (Haimanti Ganguly)। এই মামলায় গ্রেফতার হওয়া যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ প্রথম প্রকাশ্যে আনেন হৈমন্তীর নাম। তারপর থেকেই প্রতিনিয়ত নিত্য-নতুন তথ্য প্রকাশ পাচ্ছে হৈমন্তীর বিষয়ে। 

    কুন্তলের দাবি অনুযায়ী, পেশায় মডেল-অভিনেত্রী হৈমন্তী (Haimanti Ganguly) হলেন এই কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত গোপাল দলপতির দ্বিতীয় স্ত্রী। হৈমন্তীর মা-ও একই কথা জানান যে, গোপালের সঙ্গে তাঁর বড় মেয়ে অর্থাৎ হৈমন্তীর বিয়ে হয়েছিল। যদিও, তদন্তকারী সংস্থার দাবি, গোপাল ও হৈমন্তী একত্রবাস করতেন। অর্থাৎ, লিভ-ইন সম্পর্কে ছিলেন। তদন্তকারী সংস্থা জানতে পারে, হৈমন্তীর সঙ্গে টলিউড যোগসূত্র রয়েছে৷ মডেলিংয়ের মাধ্যমে কেরিয়ার শুরু হৈমন্তী গুটিকয়েক সিনেমাতেও কাজ করেছেন৷

    এত সম্পত্তির উৎস কী?

    প্রশ্ন হচ্ছে, এই ছুটকো-ছাটকা কাজ দিয়ে কী করে একজনের এত সম্পত্তি হল? স্বাভাবিকভাবেই মনে ঘুরে-ফিরে আসছে এই দুর্নীতিকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে পড়া গ্ল্যামার দুনিয়ার প্রথম নারী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের প্রসঙ্গ। সেখানে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সান্নিধ্যে আসার পর থেকেই ভাগ্য ‘খুলে’ গিয়েছিল অর্পিতার। এখানেও তাহলে কেউ রয়েছেন হৈমন্তীর (Haimanti Ganguly) উত্থানের নেপথ্যে?

    সূত্রের খবর, মোট তিনটি ছবির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন হৈমন্তী(Haimanti Ganguly)। অভিনয় করেন ‘অচেনা উত্তম’, ‘জাল’ এবং ‘আনটোল্ড লাভ’ নামে তিনটি চলচ্চিত্রতে। এর মধ্যে জাল ছবিতে অভিনয় করেছিলেন সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়। বাকি দুটি বি-গ্রেড ছবি। জানা গিয়েছে, এক সিরাজ নামে কাঠ মিস্ত্রির কথায় ‘অচেনা উত্তম’ ছবিতে নার্সের চরিত্রে অভিনয়ের সুযোগ পেয়েছিলেন হৈমন্তী গঙ্গোপাধ‌্যায়। ওই কাঠের মিস্ত্রির কথায় হৈমন্তীকে অভিনয়ের সুযোগ দিয়েছিলেন টলিউডের এক নামী পরিচালক। কিন্তু, কাজের দ্বিতীয় দিনেই প্রযোজকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করায় তাঁকে বাদ দিয়ে দেন পরিচালক। 

    আবার অন‌্য একটি ছবিতে অভিনয় করার সুযোগ পেয়েছিলেন হাওড়ার এক লোহালক্কড়ের ব‌্যবসায়ীর হাত ধরে। দু’জনই হাওড়ার বাসিন্দা হওয়ার সুবাদে একে অন্যের পরিচিত। সেই সূত্র ধরে ওই ছবির পরিচালকের কাছে হৈমন্তীকে (Haimanti Ganguly) নিয়ে আসেন ব‌্যবসায়ী। পরিচালক ওই ব‌্যবসায়ীর অনুরোধে তাঁকে অভিনয়ের সুযোগ দেন। কিন্তু, এই তিনটে ছবি ও সামান্য মডেল হয়ে, কোথা থেকে পেতেন এত টাকা, সেখানেই দানা বাঁধছে প্রশ্ন। 

    উল্কাবেগে উত্থান

    সিবিআই সূত্রে খবর, ২০১৫-১৬ সালে গোপালের সঙ্গে প্রথম পরিচয় হয় হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়ের। সেই সময় হৈমন্তী উঠতি মডেল হওয়ায় সেভাবে কাজ পাচ্ছিলেন না। এদিকে, তাপস মণ্ডল থেকে শুরু করে কুন্তল ঘোষের মতো একাধিক প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে ওঠাবসা ছিল গোপালের। তদন্তকারীরা জানাচ্ছেন, গোপালের সঙ্গে পরিচয়ের পর রকেটের গতিতে উত্থান হয় হৈমন্তীর (Haimanti Ganguly)। শাসকদলের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা কাজে লাগিয়ে টলিউডে জায়গা করেন তিনি। অল্প সময়ের মধ্যেই আর্থিক দিক দিয়ে লাভবান হতে শুরু করেন এই মডেল-অভিনেত্রী। হৈমন্তী রীতিমতো নিজের বিনোদন সংস্থা খুলে বসেছিলেন। বেহালায় সেই অফিস রয়েছে। কর্ণধার হিসেবে রয়েছে আরমান গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম, যিনি কিনা গোপাল দলপতি নামেও পরিচিত। 

    আরও পড়ুন: বেহালায় হৈমন্তীর ফ্ল্যাটের সামনে উদ্ধার ‘রোল নম্বর’ লেখা কাগজ! শিক্ষক নিয়োগের কি?

    এখানেই শেষ নয়। সূত্রের খবর, সিনেমাতে প্রযোজক হিসেবে নাকি টাকাও ঢালতে চেয়েছিলেন হৈমন্তী (Haimanti Ganguly)। তদন্তকারীদের ধারণা, নিয়োগ দুর্নীতির টাকায় সিনেমা প্রযোজনার ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন। গোয়েন্দাদের মতে, এসএসসি দুর্নীতির বিপুল টাকা ওই বিনোদন সংস্থার মাধ‌্যমে যেমন পাচার হয়েছে, তেমনই ওই সংস্থাটির মাধ‌্যমে হৈমন্তী কিছু গানের ভিডিও বা ছবিও তৈরি করার চেষ্টা করেন। আবার সংস্থাটি কোনও সিনেমার প্রযোজনা করেছিল কি না, তা জানার চেষ্টা হচ্ছে। 

    মিলল শেয়ারের কাগজ

    বেহালা, টালিগঞ্জে ফ্ল্যাটের সন্ধান ইতিমধ্যেই মিলেছে। এছাড়া, বেহালা ও বিবাদি বাগে দুটি অফিসের সন্ধানও পাওয়া গিয়েছে। মুম্বইতেও একটি সংস্থা রয়েছে, যার ডিরেক্টর পদে রয়েছেন হৈমন্তী (Haimanti Ganguly)। নরিম্যান পয়েন্টে তার একটা দফতর রয়েছে। গোয়েন্দাদের অনুমান, নিয়োগ দুর্নীতি চক্রে গোপাল যতই জড়িয়ে যেতে থাকেন, ততই জড়াতে থাকেন হৈমন্তী। স্বামীর কাজকর্মের সম্পর্কে নাকি তিনি ভালই ওয়াকিবহাল ছিলেন। 

    আরও পড়ুন: কত টাকা রয়েছে হৈমন্তীর কাছে? ইডি-র দাবি শুনলে চোখ কপালে উঠবে!

    শুধু তাই নয়। গতকাল, হৈমন্তীর (Haimanti Ganguly) বেহালার ফ্ল্যাটের বাইরে আস্তাকুঁড় থেকে কিছু কাগজ পাওয়া গিয়েছে। তার মধ্যে একটি কাগজ ছিল শেয়ার কেনার আবেদনপত্র। তাতে দেখা গিয়েছে, ২০১৩ সালে একটি আর্থিক সংস্থার ২ লক্ষ শেয়ার কেনার জন্য আবেদন করেছিলেন হৈমন্তী। যার দাম প্রায় ২০ লক্ষ টাকা। আবেদনপত্রে পেশা হিসাবে ‘ব্যবসা’র কথা লিখেছিলেন তিনি।

    এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এগুলো কি নিয়োগ দুর্নীতির টাকায় করা? হৈমন্তীর এই বিপুল অর্থের উৎস সন্ধানে নেমেছেন তদন্তকারীরা।
     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nisith Pramanik: নিশীথের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা-গুলি-পাথর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ওপর হামলায় উত্তপ্ত কোচবিহার

    Nisith Pramanik: নিশীথের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা-গুলি-পাথর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ওপর হামলায় উত্তপ্ত কোচবিহার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের (Nisith Pramanik) গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা-গুলি-পাথর ছোড়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল কোচবিহারে। নিশীথ প্রামাণিকের সামনেই চলল গুলি। রণক্ষেত্রের আকৃতি নিয়েছে দিনহাটা। ঘটনার পরেই তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে শুরু হয় সংঘর্ষ। 

    তৃণমূলের পরিকল্পিত কর্মসূচি?

    শনিবার পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দিনহাটার বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করতে যান নিশীথ। লক্ষ্য ছিল ক্ষতিগ্রস্ত বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং জনসংযোগ করা। কিন্তু দিনহাটার বুড়িরহাট এলাকায় তাঁর কনভয়ে পৌঁছলে তৃণমূল কর্মীরা তাঁকে কালো পতাকা দেখান। সে সময় উপস্থিত থাকা বিজেপি কর্মী সমর্থক এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে বচসা এবং হাতাহাতি শুরু হয়। এর পরই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কনভয়ে ঢিল ছুঁড়তে শুরু করেন তৃণমূল সমর্থকরা। মন্ত্রীর গাড়ির কাঁচ ভেঙে যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর পর নিরাপত্তারক্ষীরা নিশীথকে (Nisith Pramanik) সেখান থেকে বের করে নিয়ে যান।  

    আরও পড়ুন: ‘‘নওশাদের হয়ে পথে নামুন আমরা পাশে আছি’’! তৃণমূলকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    এ বিষয়ে নিশীথ প্রামাণিকের (Nishith Pramanik) বক্তব্য, “বাংলা এখন দুষ্কৃতীদের রাজত্ব হয়ে গিয়েছে। যে ভাবে দুষ্কৃতীরা হামলা করছে, তা কখনও স্বাভাবিক রাজনীতির পরিবেশ হতে পারে না। বাংলার মানুষ দেখুন, কী চলছে।”

    গত ১১ ফেব্রুয়ারি কোচবিহারে সভা করতে গিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিএসএফের গুলিতে রাজবংশী যুবকের মৃত্যুর ঘটনার জন্যে দায়ী করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ এবং ওই দফতরের প্রতিমন্ত্রী সাংসদ নিশীথ প্রামাণিককে (Nisith Pramanik)। এরপর রাজবংশী যুবকের মৃত্যুর প্রতিবাদে তৃণমূল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাওয়ের কর্মসূচি গ্রহণ করে। এর মধ্যে একটি হুইপ জারি করেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী তথা দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহ। জানান, নিশীথ যদি সিতাই এবং দিনহাটার কোনও ব্লকে সভা করতে আসেন তাঁকে কালো পতাকা দেখানো হবে। একই সঙ্গে ওই এলাকাগুলিতে বিজেপি সভা বা কর্মসূচি করলে তৃণমূল বুথ সভাপতিকে অপসারণ করা হবে। আর আজ তাই করেন তৃণমূল সমর্থকরা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

              

       

     

  • Toy Train: বেলাইন টয় ট্রেন, কার্শিয়াং-এ লাইনচ্যুত হয়ে উল্টে গেল টয় ট্রেন, ব্যাহত পরিষেবা

    Toy Train: বেলাইন টয় ট্রেন, কার্শিয়াং-এ লাইনচ্যুত হয়ে উল্টে গেল টয় ট্রেন, ব্যাহত পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে ঘটল টয় ট্রেনে দুর্ঘটনা। দার্জিলিং পাহাড়ের কার্শিয়ং-এ গথেলস সাইডিং-এ  টয় ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে। শুক্রবার বেলার দিকে এই ঘটনাটি ঘটেছে। সৌভাগ্যবশত এই ঘটনায় কেউ আহত হননি। তবে জাতীয় সড়কের মাঝে এই দুর্ঘটনার জেরে যানজটের সৃষ্টি হয়।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে সূত্রে খবর, এদিন দুপুরে যে টয় ট্রেনটি বেলাইন হয়, সেটি বাষ্প চালিত। ট্রেনটির ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দিয়েছিল। সেজন্য একটি ডিজেল ইঞ্জিনের সঙ্গে ক্রেন দিয়ে টেনে দু’টি কামরা-সহ ইঞ্জিনটিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল কারশেডে। তিনধরিয়া ওয়ার্কশপে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এর পর কার্শিয়াং থেকে বেরোনোর পথেই ঘটনাটি ঘটে। কার্শিয়াং স্টেশন ছাড়ার কিছুক্ষণের মধ্যে ইঞ্জিনটি লাইনচ্যুত হয়ে রাস্তার উপর উল্টে যায়। তবে ট্রেনটিতে কোনও যাত্রী ছিলেন না। চালক, সহ-চালক থাকলেও তাঁরা আহত হননি।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় ইডি এবং সিবিআইয়ের দুই শীর্ষ কর্তা, কেন জানেন?

    এই ঘটনা প্রসঙ্গে উত্তর-পূর্ব ভারতের রেলের জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে বলেন, “টয় ট্রেনটিতে কোনও যাত্রী ছিলেন না৷ চালক এবং সহ-চালক ছিলেন শুধু। খুবই ধীর গতিতে ইঞ্জিনটি যাচ্ছিল৷ সেই সময়ই লাইনচ্যুত হয়। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ট্রেনটিকে রাস্তা থেকে সরানোর কাজ শুরু করা হয়েছে। কেউ জখম হননি। মেরামতির জন্য ট্রেনটিকে তিনধারিয়া স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।”

    ব্যাহত পরিষেবা

    টয় ট্রেন চলাচলের জন্য পাহাড়ে যেহেতু একটিই রাস্তা, তাই টয় ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার জেরে ব্যাহত হয়েছে স্বাভাবিক টয় ট্রেন চলাচল পরিষেবা। পাশাপাশি জাতীয় সড়কের মাঝে এই দুর্ঘটনার জেরে প্রভাব পড়ে যান চলাচলেও। যেহেতু ১১০ নম্বর জাতীয় সড়কের মাঝে দুর্ঘটনাটি ঘটে, তাই সেখানে তৈরি হয় প্রবল যানজট। বেশ কিছুক্ষণ রাস্তার উপর পড়ে থাকার পর দার্জিলিং-হিমালয়ান রেলওয়ে ট্রেনটিকে সরানোর কাজ শুরু করে। যখন রাস্তায় ট্রেন সরানোর কাজ হচ্ছিল, তখন জাতীয় সড়কের একদিক বন্ধ করে কাজ চলায় তৈরি হয় লম্বা গাড়ির লাইন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ED: রাজ্যে কাজের পরিধি বাড়ছে! কলকাতায় নয়া দফতর নিচ্ছে ইডি

    ED: রাজ্যে কাজের পরিধি বাড়ছে! কলকাতায় নয়া দফতর নিচ্ছে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে প্রতিনিয়ত বাড়ছে মামলার চাপ। বাড়ছে কর্মীর সংখ্যাও। তাই এবার সল্টলেকের ডিএফ ব্লকে সিজিও কমপ্লেক্সেই (CGO Complex) নতুন অফিস নিচ্ছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। আগামী দিনে এ রাজ্যে কাজের পরিধি বাড়তে পারে। তাই কলকাতায় নয়া দফতর চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইডি।

    নয়া দফতর

    সূত্রের খবর, কলকাতায় বিভিন্ন মামলায় ইডির তদন্তের অগ্রগতি এবং শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য শহরে পা দিয়েছেন ইডি অধিকর্তা সঞ্জয় মিশ্র। তাঁর উপস্থিতিতেই নতুন অফিসের হস্তান্তর হবে। সিজিও কমপ্লেক্সে তৃতীয় এমএসও বিল্ডিংয়ের সাত তলায় নতুন অফিস খুলছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই ভবনের সাত তলার একটি উইংজুড়ে রয়েছে ইডির অফিস।

    জায়গার অভাব

    ২০১৯ সালে তদন্ত এবং বাকি কাজ মসৃণ করতে কলকাতার দফতরকে দুটি জোনে ভাগ করা হয়। প্রতিটি জোনের নেতৃত্বে একজন যুগ্ম অধিকর্তা পদমর্যাদার আধিকারিক। তাদের মাথায় গোটা কলকাতা দফতরের কাজ দেখার জন্য রয়েছেন স্পেশ্যাল ডিরেক্টর। দুটি জোন ভাগ করার পর ধাপে ধাপে তদন্তকারীআধিকারিকদের সংখ্যা বেড়েছে। তদন্তকারী আধিকারিকদের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে বিভিন্ন পদে অধস্তন কর্মীদের সংখ্যাও। কিন্তু বাড়েনি অফিসের জায়গা। এর ফলে বিভিন্ন সময়ে কাজের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিলেন আধিকারিকরা। এক সঙ্গে বেশি অভিযুক্তদের রাখার জন্য পর্যাপ্ত ব্যাবস্থাও নেই বর্তমান অফিসে। সম্প্রতি মামলার চাপ বাড়তে থাকায় তদন্ত সংক্রান্ত বিপুল নথি রাখা নিয়েও সমস্যায় পড়ছেন আধিকারিকরা। তাই নতুন অফিস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    আরও পড়ুন: ভোটার সংখ্যা বাড়ল! পঞ্চায়েত ভোটের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হতে পারে মার্চেই

    কড়া নিরাপত্তা

    নয়া দফতরের সঙ্গে সঙ্গেই পুরনো অফিসে নজরদারিও বাড়াচ্ছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। ইতিমধ্যেই বর্তমানে দুটি অফিস সিসি ক্যামেরার নজরদারিতে মুড়ে দেওয়া হয়েছে। মোট ৪৪ টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। প্রতিটি ক্যামেরার নাইট ভিশন রয়েছে। ১০ মিটার পর্যন্ত স্পষ্ট ছবি তুলতে পারে এই ক্যামেরাগুলো। দুঘণ্টার পাওয়ার ব্যাক আপ সহ ৩২ চ্যানেলের নেটওয়ার্ক ভিডিও রেকর্ডার কেনা হয়েছে। ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য উন্নত মানের সিসি ক্যামেরাগুলি ১৮ মাস পর্যন্ত সমস্ত তথ্য মজুত করে রাখাতে পারবে। ইডি সূত্রের খবর, তৃতীয় অফিসও সিসি ক্যামেরায় মুড়ে ফেলা হবে। অভিযুক্তদের রাখতে তৈরি করা হবে নতুন লকআপও, যাতে একসঙ্গে একাধিক হাই প্রোফাইল অফিযুক্তকে রাখতে কোনও সমস্যা না হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • CBI ED: কলকাতায় ইডি এবং সিবিআইয়ের দুই শীর্ষ কর্তা, বড় কিছু ঘটতে চলেছে কি?

    CBI ED: কলকাতায় ইডি এবং সিবিআইয়ের দুই শীর্ষ কর্তা, বড় কিছু ঘটতে চলেছে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় ইডি এবং সিবিআইয়ের (CBI ED) দুই শীর্ষ কর্তা। শুক্রবার শহরে এসেছেন ইডির ডিরেক্টর সঞ্জয় মিশ্র এবং সিবিআইয়ের অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর অজয় ভাটনগর। দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দুই শীর্ষ কর্তা একই সঙ্গে শহরে হাজির হওয়ায় ছড়িয়েছে নানা জল্পনা।

    নিয়োগ দুর্নীতি…

    নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় তদন্ত করছে ইডি এবং সিবিআই। ওই দুর্নীতির নাটের গুরুকে খুঁজতে তদন্তে নামেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। তদন্তে এখনও পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁদের জেরা করে জানা গিয়েছে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যও। বেশ কয়েকজন প্রভাবশালীর নামও জানতে পেরেছেন তদন্তকারীরা। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছে কুন্তল ঘোষ, তাপস মণ্ডল, নীলাদ্রি ঘোষকে। সম্প্রতি উঠে এসেছে রহস্যময়ী হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম। তিনি গোপাল দলপতির দ্বিতীয় স্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ‘শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে আমি মাঝের সেই গুরুকে চাই’, সিবিআইকে বললেন বিচারক

    নিয়োগ দুর্নীতিতে তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে বারংবার হাইকোর্টের প্রশ্নের মুখে পড়েছে ইডি এবং সিবিআই (CBI ED)। কখনও বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়, কখনও আবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর নিশানা হয়েছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। চন্দন মণ্ডল গ্রেফতারির পর কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে ওঠে বাগদার রঞ্জনের গ্রেফতারির প্রসঙ্গ। তখনই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, বাগদার রঞ্জন গ্রেফতার হয়ে আর কী হবে? কিছুই হবে না। কিছুদিন আগেই আদালত সিবিআইকে প্রশ্ন করে, নিয়োগ দুর্নীতিতে চক্রান্তকারীদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নিয়েছেন? নবম-দশমে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্তে অসন্তোষ প্রকাশ করে বিচারপতি বসু বলেন, বারবার আদালতকে বলে দিতে হচ্ছে, সিবিআই এবং স্কুল সার্ভিস কমিশন কীভাবে কাজ করবে। তার পরেই বিচারপতি সিবিআইকে নির্দেশ দেন, তদন্ত তাড়াতাড়ি শেষ করুন। মামলা ঝুলে থাকলে এসএসসি নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করতে পারবে না। শূন্যপদ থেকে যাবে।

    আলিপুরের বিশেষ সিবিআই আদালতের বিচারক অর্পণ চট্টোপাধ্যায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে (CBI ED) বলেন, রামকৃষ্ণের কথা শুনেছেন? ভক্ত এবং ভগবানের মাঝে কে থাকেন, জানেন ? গুরু থাকেন। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে আমি মাঝের সেই গুরুকে চাই। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এ সবের জেরেই কলকাতায় এসেছেন দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দুই শীর্ষ আধিকারিক। সূত্রের খবর, তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে সংশ্লিষ্ট দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলবেন সঞ্জয় ও অজয়। ধৃতদের জেরায় কোন কোন প্রভাবশালীর নাম উঠে এসেছে, তা নিয়েও কথা বলতে পারেন দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দুই শীর্ষ কর্তা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Recruitment Scam: টলিউডের সঙ্গে কতটা যোগ ছিল নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের নতুন ‘গ্ল্যামার-গার্ল’ হৈমন্তীর?

    Recruitment Scam: টলিউডের সঙ্গে কতটা যোগ ছিল নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের নতুন ‘গ্ল্যামার-গার্ল’ হৈমন্তীর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যত সময় যাচ্ছে, ততই প্রকাশ্যে আসছে নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের (Recruitment Scam) নতুন ‘গ্ল্যামার-গার্ল’ হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়ের জীবনের বিভিন্ন টুকরো। 

    বৃহস্পতিবার কুন্তল দাবি করেন, গোপাল দলপতির স্ত্রী হলেন হৈমন্তী। পেশায় মডেল। হুগলির যুব তৃণমূল নেতার দাবি, সব টাকা নাকি আছে হৈমন্তীর কাছে। শুক্রবার জানা যায়, হৈমন্তীর বাড়ি হাওড়ায়। বাকসাড়া রোডের সেই বাড়ির সামনে শুক্রবার সকাল থেকেই লোকে লোকারণ্য। জানা গিয়েছে, এখান থেকে মডেল-অভিনেত্রী হিসেবে হৈমন্তীর উত্থান প্রায় উল্কার গতিতে। তাই সকাল থেকে সকলের নজরে তাঁর এই বাড়িই। সকলেরই মনে কৌতূহল, কী করতেন হৈমন্তী? 

    জানা গিয়েছে, মডেলিংয়ে হাতেখড়ি হওয়ার পর হৈমন্তী অভিনেত্রী হিসেবে টলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টায় ছিলেন। বছর আটেক আগে গোপাল দলপতির সঙ্গে আলাপ হয় তাঁর। তারপর ঘনিষ্ঠতা, সেখান থেকে প্রেম, বিয়ে। হৈমন্তীর বাপের বাড়িতে গিয়ে জানা যায়, গোপাল দলপতির সঙ্গে ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন হৈমন্তী। কিন্তু পরে ডিভোর্স হয়ে যায়। এমনটাই জানিয়েছে তাঁর পরিবার।  তবে সিবিআই সূত্রে খবর, গোপালের সঙ্গে লিভ-ইন করতেন হৈমন্তী। 

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের ‘গ্ল্যামার-যোগ’! সিবিআই স্ক্যানারে গোপাল দলপতির ‘মডেল স্ত্রী’ হৈমন্তী

    হৈমন্তীর টলিপাড়ায় যোগ

    যতদূর জানা যাচ্ছে, পেশায় হৈমন্তী একজন মডেল। মডেলিং সহ দু’একটি অনামি সিনেমাতেও অভিনয় করেন হৈমন্তী। হৈমন্তীর টলিউড যোগ নিয়েও তথ্য মিলেছে। মডেলিং ছাড়াও বেশ কিছু ছবিতে ছোট ছোট চরিত্রে অভিনয় করেছেন গোপাল ওরফে আরমানের দ্বিতীয় স্ত্রী। জানা গিয়েছে, ২০১৮ সালে ‘জাল’ নামে একটি সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, দোলন রায় দের সঙ্গে ও অভিনয় জীবনে কাজ করেন হৈমন্তী। এই সিনেমায় সমীর কুমার পণ্ডিত নামের এক ব্যক্তি বিনিয়োগ করেছিলেন। হাওড়ার লোহার ব্যবসায়ী এই ব্যক্তি আবার হৈমন্তীরই পরিচিত বলে জানা যাচ্ছে।

    এছাড়া, শোনা যায়, বাংলা ছবি ‘অচেনা উত্তম’-এ অভিনয় করেছিলেন হৈমন্তী। নার্সের চরিত্রের জন্য তাঁকে ভাবা হয়েছিল এই সিনেমায়। কিন্তু পরে এই সিনেমা নিয়ে কিছু জটিলতা তৈরি হওয়ায় তা আর হয়ে ওঠেনি। বাড়ির পাশের ডাস্টবিন থেকে নাকি একটি চিত্রনাট্যও (Script) পাওয়া গিয়েছে, যেখানে হৈমন্তীর চরিত্র সম্পর্কে লেখা। হৈমন্তী অভিনীত আরও একটি ছবি ‘আনটোল্ড লাভ’, একটি ছোট চরিত্রে তাঁকে অভিনয় করতে দেখা যায় সেখানে।

    হৈমন্তীর টাকার উৎস কী?

    এদিকে, হৈমন্তী সম্প্রতি বেহালায় ফ্ল্যাট কিনেছিলেন। মুম্বইয়ে কাজ খুঁজছিলেন। তবে সামান্য কাজ করে কীভাবে বেহালার মতো জায়গায় ফ্ল্যাট কিনলেন তিনি, টাকার উৎস কী, সেসব প্রশ্ন উঠছেই। কুন্তলের দাবি অনুযায়ী, গোপাল দলপতির কাছে নিয়োগ দুর্নীতির কোটি কোটি টাকা গিয়েছে। সেই টাকা মুম্বাইয়ে গোপাল দলপতির স্ত্রী হৈমন্তী গঙ্গোপাধ্যায়ের কোম্পানির অ্যাকাউন্টে গিয়েছে।

    এখন হৈমন্তী কোথায়, কেউ জানেন না। তাঁর খোঁজ চলছে। তাঁকে পাওয়া গেলে অনেক রহস্যের জট কাটবে বলে আশা করছেন তদন্তকারীরা। 

  • Sukanta Majumdar: ‘১২টা ৪৮ মিনিটেই হাতে এসে যায়’, মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্র নিয়ে বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: ‘১২টা ৪৮ মিনিটেই হাতে এসে যায়’, মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্র নিয়ে বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়েছে মাধ্যমিক পরীক্ষা। কিন্তু তার আগেই প্রশ্নপত্র ফাঁস! আজ ছিল মাধ্যমিক পরীক্ষার দ্বিতীয় দিন। এদিন ছিল ইংরেজি পরীক্ষা। কিন্তু পরীক্ষা শেষের আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় পরীক্ষার প্রশ্ন ঘুরে বেড়ানোর অভিযোগ তুললেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। ট্যুইট করলেন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল সেই প্রশ্নপত্রের ছবি। পরীক্ষা শেষের আগেই কীভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই প্রশ্ন এল তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সুকান্ত মজুমদার। এ বিষয় খতিয়ে দেখার কথাও বলেছেন তিনি। শুক্রবার সকাল থেকেই প্রশ্নপত্র ফাঁসের কাণ্ডে শোরগোল পড়ে গিয়েছে গোটা রাজ্য জুড়ে।

    কী বললেন সুকান্ত মজুমদার?

    শুক্রবার মাধ্যমিকের দ্বিতীয় ভাষার পরীক্ষা চলাকালীনই ট্যুইটারে ‘ইংরেজি প্রশ্নপত্রের’ ৩টি পাতার ছবি পোস্ট করেন তিনি। সুকান্তের পোস্ট করা প্রশ্নপত্রের ছবি দেখে পরীক্ষা দিয়ে বেরোনোর পর কয়েক জন মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী জানিয়েছে, এটি এ বারের ১৬ পাতার ইংরেজি প্রশ্নপত্রেরই ৩টি পাতা। পরীক্ষা চলাকালীন দুপুর ১টা ৪২ মিনিটে ট্যুইটারে সুকান্ত লেখেন, ‘‘আজ মাধ্যমিকের ইংরেজি পরীক্ষা। সকল পরীক্ষার্থীদের শুভেচ্ছা জানাই। যদিও আজ সকাল থেকেই এ বারের মাধ্যমিক পরিক্ষার ইংরেজি প্রশ্নপত্র বলে এই প্রশ্ন ঘুরে বেড়াচ্ছে। কিছু সময়ের মধ্যেই প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়েছে কি না তা স্পষ্ট হয়ে যাবে।”

    সুকান্ত মজুমদার সংবাদমাধ্যমে বলেন, “আমার কাছে ১২টা ৪৮ মিনিটে হোয়াটসঅ্যাপে এই প্রশ্নপত্র এসে যায়। ফলে এটি যে প্রশ্নপত্র ফাঁস, তা নিয়ে আমার কোনও দ্বিমত নেই।” এর পরেই তাঁর মন্তব্য,  “যদি বলা হয়ে থাকে, কোনও পরীক্ষার্থী ভিতর থেকে ছবি তুলে বার করেছে তবে তা তো মধ্যশিক্ষা পর্ষদেরই দেখা উচিত। কী করে সেটা সম্ভব হল? মাধ্যমিক পরীক্ষার হলে তো মোবাইল নিয়ে ঢোকার নিয়ম নেই।” অনেকে আবার সুকান্তের ট্যুইট করায় এতে বিধিভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ করলে তিনি দাবি করেন ১২টা ৪৮-এ প্রশ্নপত্র পেলেও দেড়টার পরে যেহেতু পরীক্ষার্থীরা বাইরে আসতে পারেন, তাই সে সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করে তিনি ট্যুইট করেছেন।

    ‘প্রশ্নপত্র ফাঁস’ কাণ্ড ঘিরে একাধিক প্রশ্ন

    প্রশ্ন উঠছে, পরীক্ষার শেষেও পরীক্ষার্থীদের এই প্রশ্নপত্র বাইরে আনার নিয়ম নেই। প্রশ্নপত্রেই উত্তর লিখতে হয়। ফলে সুকান্ত কী ভাবে ‘প্রশ্নপত্র’ পেলেন? আবার সুকান্তর পোস্ট করার ‘প্রশ্নপত্রের’ পাতার ছবিতে একটি হাতের ছবি দেখা যাচ্ছে। যা দেখে মনে করা হচ্ছে, কোনও পরীক্ষার্থী গোপনে মোবাইল ফোনে ছবি তুলে পাঠিয়ে দিয়েছে। কিন্তু পরীক্ষাকেন্দ্রের নজরদারি এড়িয়ে কী ভাবে ওই পরীক্ষার্থী প্রশ্নপত্রের ছবি তুলল এবং পাঠাল— তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায়।

LinkedIn
Share