Blog

  • Partha Chatterjee: ‘অপা’ বাড়ির সামনে লেখা ‘কার্তিক ফেলবেন না, ওঁরা জেলে’, ফেসবুক পোস্ট ভাইরাল

    Partha Chatterjee: ‘অপা’ বাড়ির সামনে লেখা ‘কার্তিক ফেলবেন না, ওঁরা জেলে’, ফেসবুক পোস্ট ভাইরাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অপা’ বাড়ির সামনে লেখা ‘কার্তিক ফেলবেন না’। ফেসবুকে এরকমই একটি ছবিকে পোস্টার করে ভাইরাল করা হয়েছে। কার্তিক মাসের শেষে কার্তিক পুজোর দিন ছিল। সাধারণত কার্তিক পুজোর রীতি এমন রয়েছে যে অনেকেই বন্ধু-বান্ধব বা আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে কার্তিক মূর্তি পুজোর জন্য বাসিয়ে আসেন। এরপর কার্তিকের পুজো করতে হয়। অর্পিতার ‘অ’ এবং পার্থর ‘পা’ (Partha Chatterjee) নামের অক্ষরে লেখা শান্তিনিকেতনের বাড়ির ‘অপা’ ছবিকে এডিট করে ফেসবুকে পোস্টটি করা হয়। ঘটনায় নেট দুনিয়ায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    পোস্টে ঠিক কী লেখা হয়েছে (Partha Chatterjee)?

    এবার বীরভূমের শান্তিনিকেতনে পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) এবং অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের নামের ‘অপা’ বাড়ির ছবির উপরে লেখা হয় ‘এখানে কেউ কার্তিক ফেলবেন না। ওঁরা সবাই জেলে আছেন”। অবশ্য এই পোস্ট সামজিক মাধ্যমে শিক্ষক দুর্নীতির দায়ে অভিযুক্ত জেলবন্দি প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রীকে সমালোচনা করে যে করা হয়েছে, তা বোঝাই যাচ্ছে। এই বাড়ি, নিয়োগ দুর্নীতির অবৈধ টাকায় নির্মাণ করছেন বলে সূত্রে জানা গিয়েছে। বিলাসবহুল এই বাড়ি কেনার টাকার উৎস কী, সেই বিষয়েও তদন্ত করছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী অফিসাররা।

    দুর্নীতির টাকায় বিলাসবহুল ‘অপা’ বাড়ি

    শিক্ষক দুর্নীতিকাণ্ডে গত বছর জুলাই মাসে গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূল দলের প্রাক্তন মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। একই সঙ্গে গ্রেফতার হয়েছেন মন্ত্রীর বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায়। পার্থর সম্পত্তির খোঁজে চলে সিবিআই এবং ইডির তল্লাশি। নিউ আলিপুর, বেলঘরিয়ার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় কোটি কোটি টাকা এবং সোনা। সেই সঙ্গে উদ্ধার হয় এসএসসি নিয়োগের গুরুত্বপূর্ণ নথি। এরপর সম্পত্তির তল্লাশি করতে খোঁজ মেলে বীরভূমের এই বিলাসবহুল ‘অপা’ বাড়ি। সেই থেকেই সামজিক মাধ্যমে এই বাড়ি নিয়ে নানান বক্তব্য প্রকাশিত হতে দেখা যায়।

    ফেসবুকেই ভাইরাল পোস্ট

    ‘অপা’ ভাইরাল পোস্টকে ঘিরে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভের কথা প্রকাশিত হল বলে মনে করছেন অনেকে। ‘ওঁরা’ বলতে পার্থ (Partha Chatterjee) এবং অর্পিতাকেই ইঙ্গিত করা হয়েছে। তবে বাস্তবে বাড়ির সামনে এইরকম কোনও পোস্টার পড়েনি বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন। ফলে এই ছবি এবং তাকে ঘিরে পোস্ট শুধুমাত্র ফেসবুকের মধ্যেই করা হয়েছে। কেউ কেউ বলছে সামজিক মাধ্যমে দুর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিক্রিয়া এমনই হয়। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Underwater Magic: জলের নিচে টানা ৩ মিনিট ম্যাজিক! গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম তুলল মার্কিন কিশোরী

    Underwater Magic: জলের নিচে টানা ৩ মিনিট ম্যাজিক! গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম তুলল মার্কিন কিশোরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন কিশোরী অ্যাভেরি এমারসন ফিসার। জাদু বিদ্যায় (Underwater Magic) নয়া রেকর্ড আনল নিজের ঝুলিতে। আমেরিকার সানফ্রান্সিসকো শহরে জলের তলায় ৩৮টি ম্যাজিক দেখাল ১৩ বছরের এই মার্কিন কিশোরী। এজন্য মোট ৩ মিনিট সে জলের তলাতেও ছিল। হঠাৎ জলের তলাতে ম্যাজিক (Underwater Magic) দেখানোর সিদ্ধান্ত কেন? জানা গিয়েছে, করোনা মহামারীর সময় থেকেই সে জলের নীচে জাদু প্রদর্শনের সিদ্ধান্ত নেয়।

    গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম তুলল অ্যাভেরি

     ইতিমধ্যে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে তার ম্যাজিক দেখানোর ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। ওই ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে মার্কিন কিশোরী ডুবুরির পোশাক পরে রয়েছে। এবং তার মুখে অক্সিজেনের পাইপ লাগানো রয়েছে। জলের নিচে একের পর এক ম্যাজিক দেখিয়ে যাচ্ছে সে। জলের নীচে এই জাদু প্রদর্শন তাকে এনে দিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডের (Underwater Magic) খ্যাতি। প্রসঙ্গত, অ্যাভেরি প্রথম কোনও ম্যাজিশিয়ান যে এত বেশিক্ষণ ধরে জলের নিচে ম্যাজিক দেখাল। অ্যাভেরির আগে এই রেকর্ড ছিল ব্রিটেনের ম্যাজিশিয়ান মার্টিন রিসের। ২০২০ সালের জলের নিচে টানা কুড়িটি ম্যাজিক দেখিয়ে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে নাম তুলতে পেরেছিলেন তিনি। এবার মার্টিনের সেই রেকর্ড ভেঙে দিল ১৩ বছরের কিশোরী অ্যাভেরি।

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Guinness World Records (@guinnessworldrecords)

    খ্যাতনামা ম্যাজিশিয়ানরা

    ম্যাজিক নিয়ে এমনিতেই জনগণের মধ্যে আগ্রহ তুঙ্গে থাকে। ম্যাজিশিয়ান হিসেবে ডেভিড কপারফিল্ড একটি জনপ্রিয় নাম। স্ট্যাচু অফ লিবার্টিকেই তিনি গায়েব করে দিয়েছিলেন বলে জানা যায় (Underwater Magic)। আবার বাঙালি হিসেবে পি সি সরকারের নাম শোনেননি এমন কাউকে পাওয়াই যায় না। ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালকে ভ্যানিশ করেছিলেন তিনি জাদুবলে। তবে টানা তিন মিনিট জলের তলায় থেকে ম্যাজিক দেখানো বেশ তাৎপর্যপূর্ণ হয়ে রইল জাদুর জগতে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Skin Problems: শীতের শুরুতে বাড়ছে ত্বকের শুষ্কতা! কোন কোন খাবারে কমবে সমস্যা? 

    Skin Problems: শীতের শুরুতে বাড়ছে ত্বকের শুষ্কতা! কোন কোন খাবারে কমবে সমস্যা? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    তাপমাত্রার পারদ নামতে শুরু করেছে। শীত জাঁকিয়ে পড়ার কথা হাওয়া অফিস জানায়নি। কিন্তু শীতের আঁচ এসেছে। আর তার সঙ্গে এসেছে শুষ্কতা। ত্বকের শুষ্কতার সমস্যায় অনেকেই কাবু হয়ে যান। পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, শীত পড়ার আগেই খাবারে বিশেষ নজরদারি রাখলে শীতকালে আর ত্বকের শুষ্কতার (Skin Problems) সমস্যায় ভুগতে হবে না।

    কোন ধরনের খাবারের পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদরা? 

    পুষ্টিবিদদের একাংশ জানাচ্ছেন, শীতের শুরুতে ত্বক সুস্থ রাখতে নিয়মিত টমেটো খাওয়া দরকার। তাঁরা জানাচ্ছেন, টমেটোতে থাকে ভিটামিন ই, যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। ত্বকের শুষ্কতা কমাতে, সান বার্ন থেকে ত্বক বাঁচাতে টমেটো খুব উপকারী সব্জি। তাই স্যালাড হিসাবে হোক কিংবা রান্নায় ব্যবহার করে, যে কোনও ভাবে নিয়মিত টমেটো খেলে বিশেষ উপকার পাওয়া যাবে। 
    নিয়মিত বাদাম জাতীয় ড্রাই ফ্রুটস খেলেও ত্বকের শুষ্কতা কমবে বলে জানাচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, পেস্তা, আখরোট, কাজু, যে কোনও ধরনের বাদামে থাকে ভিটামিন ই। যা ত্বককে যে কোনও রকম ক্ষতির হাত থেকে বাঁচায়। তাই বাদাম নিয়মিত খেলে শীতের শুষ্ক ত্বক (Skin Problems) রুখতে সুবিধা হবে। 
    প্রত্যেক দিন লেবু খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, কমলালেবু হোক কিংবা মাল্টা, শীতে একাধিক রকমের লেবু বাজারে দেদার পাওয়া যায়। আর এই সময়ে ত্বক ভালো রাখতে লেবু খাওয়া জরুরি। কারণ, লেবুতে থাকে ভিটামিন সি। আর এই ভিটামিন সি ত্বক মসৃণ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। নিয়মিত লেবু খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে বলেও জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

    ডিম-মাছ খাওয়ার পরামর্শ

    নিয়মিত ডিম খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, ডিমের কুসুমে রয়েছে একাধিক ভিটামিন। ডিমের সাদা অংশে রয়েছে ক্যালসিয়াম। এই দুই উপাদান শরীরে এনার্জি জোগায়। যা ত্বক ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই শীতে নিয়মিত ডিম খেলে ত্বকের একাধিক সমস্যা (Skin Problems) কমবে বলেও মনে করছেন বিশেষজ্ঞ মহল। 
    যাদের ত্বকের শুষ্কতার সমস্যা বেশি, সপ্তাহে অন্তত তিন দিন তাদের চর্বিযুক্ত মাছ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, খাদ্যতালিকা থেকে অনেকেই চর্বিযুক্ত মাছ সম্পূর্ণ বাদ দেন। কিন্তু চর্বিযুক্ত মাছ অস্বাস্থ্যকর, এ ধারণা ভুল। তাঁরা জানাচ্ছেন, মাছের চর্বিতে থাকে ওমেগা থ্রি। যা শরীরে জন্য বিশেষ উপকারী। চর্বিযুক্ত মাছ খেলে ত্বকের শুষ্কতা কমে। তাই যাদের ত্বকের শুষ্কতার সমস্যা বেশি, তাদের সপ্তাহে কমপক্ষে তিনদিন চর্বিযুক্ত মাছ খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan News: রাজস্থানের কংগ্রেস সরকার অতিরিক্ত কর চাপিয়েছে পেট্রোলে, অভিযোগ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    Rajasthan News: রাজস্থানের কংগ্রেস সরকার অতিরিক্ত কর চাপিয়েছে পেট্রোলে, অভিযোগ কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পেট্রোলের দাম বৃদ্ধি নিয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরী শনিবারই রাজস্থান (Rajasthan News) সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন। তাঁর মতে, ‘‘রাজস্থানে পেট্রোলের দাম আকাশ ছুঁয়েছে তার কারণ কংগ্রেস সরকারের অতিরিক্ত ট্যাক্স চাপানোর ফলেই।’’ এদিন নিজের বক্তব্যের সমর্থনে তথ্য ও পরিসংখ্যানও তুলে ধরেন মন্ত্রী। মন্ত্রীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী দেখা যাচ্ছে গত দু বছরে রাজস্থানের কংগ্রেস সরকার ৩৫ হাজার ৯৭৫ কোটি টাকা সংগ্রহ করেছে শুধুমাত্র পেট্রোল এবং ডিজেলের উপর কর চাপিয়ে। ২০২১-২২ সালের নভেম্বর থেকে ২০২২-২৩ এর নভেম্বর পর্যন্ত এই হিসাব।  শনিবারই বিজেপির মিডিয়া সেল আয়োজিত একটি সাংবাদিক সম্মেলনে এ কথা বলেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর নিশানায় অশোক গেহলট 

    হরদীপ সিং পুরী এদিন পরিসংখ্যান তুলে ধরে আরও বলেন, ‘‘যদি আপনারা ১৮ টি রাজ্য এবং কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল গুলির সঙ্গে তুলনা করে দেখেন তাহলে দেখা যাবে রাজস্থানের (Rajasthan News) কংগ্রেস সরকার অতিমাত্রায় ট্যাক্স নিচ্ছে।’’ মন্ত্রীর দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, উত্তরাখণ্ড, দিল্লি, নাগাল্যান্ড লাক্ষাদ্বীপ, মনিপুর, লাদাখ, দমন-দিউ, জম্মু-কাশ্মীরে ট্যাক্সের মোট পরিমাণ ৩২ হাজার ৫৯৭ কোটি টাকা। সেখানে এই সমস্ত রাজ্য ও কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চলগুলিকে ছাড়িয়ে গিয়েছে রাজস্থান। মন্ত্রী এদিন আরও জানিয়েছেন সারাদেশে পেট্রোলের গড় দাম হল ৯৬ টাকা ৭২ পয়সা প্রতি লিটারে। কিন্তু রাজস্থানের গঙ্গানগরে এই পেট্রোল মিলছে ১১৩ টাকা ৩৪ পয়সা প্রতি লিটারে। পেট্রোলের এমন অতিমাত্রায় মূল্যবৃদ্ধিতে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটকে নিশানাও করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

    ভোটের আগে দুর্নীতি ইস্যুতে ব্যাকফুটে কংগ্রেস

    প্রসঙ্গত আগামী ২৫ নভেম্বর রাজস্থানের নির্বাচনের দিনক্ষণ স্থির করেছে ভারতের নির্বাচন কমিশন। বিধানসভায় মোট আসন রয়েছে ২০০ টি নির্বাচনের ফল ঘোষণা হবে ৩ ডিসেম্বর। দুর্নীতি ইস্যুতে বেশ কোনঠাসা রয়েছে শাসক দল কংগ্রেস। ইতিমধ্যে সে রাজ্যে পিএসসি পরীক্ষার দুর্নীতি প্রকাশ্যে এসেছে। ইডির আতস কাচের তলায় রয়েছেন রাজস্থানের (Rajasthan News) কংগ্রেস সভাপতিও। আবার বিদেশী মুদ্রা আইন লঙ্ঘনের মামলায় ইডির নজরে রয়েছেন খোদ মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেহলটের পুত্রও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jyotipriya Mallick: রেশন কেলেঙ্কারিতে জ্যোতিপ্রিয়র ১০০০ কোটি টাকার দুর্নীতির খোঁজ পেল ইডি

    Jyotipriya Mallick: রেশন কেলেঙ্কারিতে জ্যোতিপ্রিয়র ১০০০ কোটি টাকার দুর্নীতির খোঁজ পেল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতির তদন্তে ইডির জিজ্ঞাসাবাদ এবং জেরায় এখনও পর্যন্ত এক হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই দুর্নীতির মামলায় রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallick) এবং তাঁর ঘনিষ্ঠ বাকিবুর রহমান ইডির হাতে গ্রেফতার হয়েছেন। এছাড়াও রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে আগেই প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় গ্রেফতার হয়েছেন। ফলে শাসক দল তৃণমূলের একাধিক মন্ত্রী আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে জেলে থাকায় তৃণমূল যে চাপের মুখে, তা রাজনীতির একাংশ মানুষ মনে করছেন।

    রেশন দোকান থেকে টাকা তোলা হত (Jyotipriya Mallick)

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজ্যের প্রায় ২১ হাজার ৩০০ টি রেশন দোকান আছে। অধিকাংশ রেশন দোকান থেকে মাসে ৪ হাজার করে টাকা তোলা হত বলে জানা গিয়েছে। তৃণমূলের শাসনে মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Jyotipriya Mallick) টানা দশ বছর খাদ্যমন্ত্রী ছিলেন। এই দশ বছরে প্রত্যেক রেশন দোকান থেকে মাসে মাসে টাকা তুলতেন। ফলে ইডি অনুমান করছে, প্রায় ৭০০ কোটি টাকা পর্যন্ত তোলা হয়। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ভুয়ো দোকানের সংখ্যা প্রায় ৩০০র থেকে বেশি বলে সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। কেন্দ্রের পাঠানো ন্যায্যমূল্যের রেশনকে দুর্নীতি করে খোলা বাজারে বিক্রি করা হয়েছে। হিসাবে আরও জানা গিয়েছে, গত ৮ বছরে এখান থেকে ১৫০ কোটি টাকা তোলা হয়েছে বলে মনে করছেন তদন্তকারী অফিসাররা। এছাড়াও অনুমোদিত দোকানগুলি থেকে দুর্নীতি-সিন্ডিকেটের সদস্যরা রেশন সামগ্রী বাজারে বিক্রির করে ২০০ কোটি টাকা তুলেছে বলে মনে করছেন ইডির অফিসাররা। এভাবেই রেশন কেলেঙ্কারিতে জ্যোতিপ্রিয়র ১০০০ কোটি টাকার দুর্নীতির খোঁজ পেয়েছে ইডি।

    মন্ত্রীর আপ্ত সহায়ক থেকে উদ্ধার ডায়েরি

    প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের (Jyotipriya Mallick) আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাসের কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া ডায়েরির তথ্যে জানা গিয়েছে, বাকিবুর রেশনের ডিস্ট্রিবিউটর, ডিলার এবং রেশন দোকানের মালিকদের কাছ থেকে কোটি কোটি কালো টাকা আদায় করতেন। গত দশ বছর ধরে এই ভাবেই দুর্নীতির টাকা আদায় করেছেন মন্ত্রী এবং বাকিবুর।

    এই টাকা কোথায় গেল?

    তদন্তকারী অফিসাররা জানিয়েছেন, এখনও পর্যন্ত সব মিলিয়ে মাত্র ৫০ কোটি টাকার খোঁজ পাওয়া গিয়েছে। বেশির ভাগ টাকার এখনও সন্ধান পাওয়া যায়নি। রেশনের বণ্টনের দুর্নীতির টাকা ৫০-৫০ ভাগ হত। একভাগ যেত বাকিবুর এবং সহযোগীদের কাছে। আর অপর আরেক ভাগ যেত মন্ত্রীর কাছে। ইডি মনে করছে, দুর্নীতির একটা বড় অংশের টাকা বিদেশে চলে গিয়েছে। তদন্তকারী অফিসারদের অনুমান, জ্যোতিপ্রিয় (Jyotipriya Mallick) পর্যন্ত টাকা শুধু পৌঁছায়নি। টাকা আরও অনেক প্রভাবশালীদের কাছে পৌঁছেছে বলে অনুমান করা হচ্ছে।

    তদন্তকারী অফিসারের বক্তব্য

    ইডির এক তদন্তকারী অফিসার জানান, “বাকিবুরের পরিবারের সদস্য এবং মন্ত্রীর (Jyotipriya Mallick) স্ত্রী, মেয়েকে ডিরেক্টর করে মোট তিনটি সংস্থা খোলা হয়েছিল। এই সংস্থার মাধ্যমে ২০ কোটি কালো টাকা সাদা করা হয়। কিন্তু এর মধ্যে ১০ কোটি টাকা মন্ত্রী এবং মেয়ের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে সরিয়ে রাখা হয়।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Alipurduar:  চা শ্রমিকদের নিয়ে উত্তরে ফের বাজিমাত করতে তৈরি হচ্ছে বিজেপি

    Alipurduar: চা শ্রমিকদের নিয়ে উত্তরে ফের বাজিমাত করতে তৈরি হচ্ছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar) তৃণমূলের ছন্নছাড়া অবস্থা। আলিপুরদুয়ারে বিশিষ্ট আইনজীবী তথা তৃণমূল নেতা জহর মজুমদার প্রকাশ্যে তৃণমূলের বিরুদ্ধে বোমা ফাটিয়ে দলত্যাগ করেছেন। প্রবীণ এই নেতার দলত্যাগের ফলে দলীয় কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। দলীয় নেতৃত্ব চাপে রয়েছেন। এই অবস্থায় লোকসভা ভোটকে পাখির চোখ করে জোর প্রস্তুতি শুরু করেছে বঙ্গ বিজেপি। এবার আলিপুরদুয়ারের রণকৌশল ঠিক করতে গুরুত্বপূর্ণ মিটিং-এ করলেন বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির সাত বিধায়ক ও কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জন বার্লার উপস্থিতিতে এই মিটিং অনুষ্ঠিত হয়।

    বৈঠকে কী আলোচনা হয়? (Alipurduar)

    দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বিজেপির পক্ষ থেকে তিনটি ধাপে বৈঠক শুরু করা হয়েছে। ২০২৪ সালে আলিপুরদুয়ারের (Alipurduar) আসনটি বিজেপি দখল করতে পারে তার রুপরেখা তৈরি করা। বুথ ভিত্তিক দলের সার্বিক অবস্থা খতিয়ে দেখার জন্য কর্মীদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সংগঠনকে আরও মজবুত করতে কর্মীদের কী কী করা দরকার তা নিয়ে বৈঠকে বিস্তারিত আলোচনা হয়। নির্বাচনে জন্য রণকৌশল ঠিক করা হয়। চা বাগান,পুরসভা ও বস্তিকেন্দ্রিক এই তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। মূলত চা বাগানের শ্রমিকেরা এই এলাকায় মস্তবড় ভোট ব্যাঙ্ক। তাই, বঞ্চিত শ্রমিকদের পাশে থেকে তাঁদের দাবিদাওয়া নিয়ে কর্মীদের সোচ্চার হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  

    কী বললেন বিজেপির জেলা সভাপতি?

    বিজেপির আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) জেলার সভাপতি মনোজ টিজ্ঞা বলেন, বাগানে অনেক ইস্যু রয়েছে। চা বাগানের জন্য রাজ্য সরকার কিছু করছে না। শ্রমিকদের পিএফ এর টাকা দিচ্ছে না। এফআইআর হলেও মালিক পক্ষের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিচ্ছে না রাজ্য সরকার। এই বিষয় নিয়ে দলীয় কর্মীদের চা শ্রমিকদের পাশে থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  আলিপুরদুয়ারে বিশিষ্ট আইনজীবী তথা তৃণমূল নেতা জহর মজুমদার সম্প্রতি টিএমসি দলত্যাগ করেছেন। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তিনি বিজেপিতে এলে স্বাগত জানানো হবে। তাতে লাভ হবে আমাদের। আর আলিপুরদুয়ারে টিএমসি চালাচ্ছে বিজেপি। টিএমসি বিজেপি নেতাদের ধার করে নিয়ে দল চালাচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup 2023: আমেদাবাদে নীল সুনামি! টসে জিতে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠাল অস্ট্রেলিয়া

    ICC World Cup 2023: আমেদাবাদে নীল সুনামি! টসে জিতে ভারতকে ব্যাট করতে পাঠাল অস্ট্রেলিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্যালারিতে নীল ঢেউ! তার মধ্যে ভারতের হয়ে টস করতে নামাটাই ভাগ্যের বিষয়, দৃপ্ত ঘোষণা রোহিত শর্মার। টানা ১০টি ম্যাচ জিতে ফাইনালে রোহিতরা। অন্য দিকে টানা আটটি ম্যাচ জিতে ট্রফির লড়াইয়ে প্যাট কামিন্সের দল। রবিবাসরীয় সন্ধ্যায় খেলার ফল কী হবে, তা জানতে অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুক্ষণ। তবে, ম্যাচের শুরুতে টস ভাগ্য গেল অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে। টসে জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিলেন কামিন্স। হেরেও ব্যাট করার সুযোগ পেলেন রোহিতরা। চূড়ান্ত লড়াইয়ে ভারতীয় একাদশও একই রাখা হয়েছে।

    স্পিনারদের সুবিধা

    আমদাবাদে খেলা হবে কালো মাটির পিচে। ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ খেলা হয়েছিল এই পিচে। পিচ শুকনো বলে জানা গিয়েছে। স্পিনারদের সুবিধা পাওয়ার কথা। চলতি বিশ্বকাপে প্রথমে ব্যাট করলে ভারত গড়ে ১৭৫ রানে জিতেছে ম্যাচ। আর রান তাড়া করলে গড়ে ৬৪.৪ বল বাকি থাকতে ম্যাচ জিতেছেন রোহিত শর্মারা। নিজেদের প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকে একপেশেভাবে হারিয়েছিল ভারত। 

     জিতলে কত পুরস্কার মূল্য ভারতের

    দুই দলের জন্যই থাকছে মোটা আর্থিক পুরস্কার। বিশ্বকাপে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) মোট ১ কোটি ডলার আর্থিক পুরস্কার হিসাবে দিচ্ছে। যা ভারতীয় মূল্যে প্রায় ৮৩ কোটি টাকা। বিশ্বকাপে লিগ পর্বে একটি ম্যাচ জেতার জন্য ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল দিয়েছে ৪০ হাজার ডলার আর্থিক পুরস্কার। ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৩৩ লাখ ৩৪ হাজার টাকা। ভারত লিগ পর্বে ন’টি ম্যাচেই জয় পেয়েছে। তাই রোহিত, বিরাটেরা পাবেন ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার। অর্থাৎ প্রায় ৩ কোটি টাকা জেতা হয়ে গিয়েছে ভারতীয় দলের। সেমিফাইনালে জেতার জন্য অবশ্য আলাদা করে আর্থিক পুরস্কার পাননি রোহিতেরা। বিশ্বকাপ জয়ী দলকে আইসিসি পুরস্কার হিসাবে দেবে ৪০ লাখ ডলার বা প্রায় ৩৩ কোটি ৩২ লাখ টাকা। ভারতীয় দল চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে পুরস্কার মূল্য হিসাবে আইসিসির কাছ থেকে পাবে মোট ৩৬ কোটি ৩২ লাখ টাকার মতো। রোহিতেরা রানার্স হলে পাবেন ২০ লাখ ডলার বা প্রায় ১৬ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। অর্থাৎ ভারতীয় দল রানার্স হলে পুরস্কার মূল্য হিসাবে পাবে প্রায় ১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকা।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Antpur: স্বামী বিবেকানন্দ সন্ন্যাসের শপথ নিয়েছিলেন এখানেই, চলুন ঘুরে আসি হুগলির আঁটপুর

    Antpur: স্বামী বিবেকানন্দ সন্ন্যাসের শপথ নিয়েছিলেন এখানেই, চলুন ঘুরে আসি হুগলির আঁটপুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এক সময় এই অঞ্চলের নাম ছিল “বিষখালি”। তৎকালীন বর্ধমান জেলার রেসিডেন্সির দেওয়ান আঁটর খাঁ-র নামে এই প্রাচীন জনপদের নতুন নামকরণ করা হয় “আঁটপুর” (Antpur)।বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুরের মতোই টেরাকোটার শিল্পশৈলীতে গড়া মন্দিরের জন্য বিখ্যাত এই আঁটপুর। এই মন্দিরগুলির মধ্যে সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য হল রাধাগোবিন্দ জিউ-এর মন্দির। ১৭৮৬-১৭৮৭ সালে বর্ধমানের মহারাজের দেওয়ান কৃষ্ণরাম মিত্র এই মন্দিরটি নির্মাণ করেন। ১০০ ফুট উচ্চতার চারচালার ছাদ ও চারটি খিলানযুক্ত স্তম্ভের উপর দাঁড়িয়ে থাকা মন্দিরটির সর্বত্র টেরাকোটার অপূর্ব শিল্পকর্ম রয়েছে। গর্ভগৃহে রয়েছে কষ্টি পাথরের শ্রীকৃষ্ণ মূর্তি। মন্দিরটির চারকোণা গম্বুজ আকৃতির। দোলমঞ্চটিও অসাধারণ শিল্পসমৃদ্ধ।

    বিবেকানন্দের স্মৃতিধন্য ধুনি মন্দির (Antpur)

    এই মন্দিরের কাছেই বাণেশ্বর, জলেশ্বর, ফুলেশ্বর, রামেশ্বর মন্দির। সবকটিতেই রয়েছে অপূর্ব সুন্দর টেরাকোটার কাজ। এর কাছেই সারদা ভবন। আছে শ্রীরামকৃষ্ণ এবং মা সারদার স্মৃতি বিজড়িত এবং শ্রীরামকৃষ্ণর সাক্ষাৎ পার্ষদ স্বামী প্রেমানন্দ, অর্থাৎ বাবুরাম ঘোষেদের দুর্গাবাড়ি। স্বামী বিবেকানন্দের সঙ্গে তাঁর আট গুরুভাই এখানেই গৃহত্যাগ করে সন্ন্যাসের জন্য শপথ গ্রহণ করেন। সেই ঘটনাকে স্মরণ করে এখানে গড়ে উঠেছে ধুনি মন্দির। এক যাত্রাতেই দেখে নেওয়া যায় গৌড়ীয় বৈষ্ণব তীর্থ দ্বাদশ গোপালের অন্যতম পরমেশ্বর দাস ঠাকুরের শ্রীপাট আনরবাটি। মন্দিরে নিত্যানন্দ প্রভুর সেবিত খড়দহের আদি শ্রী শ্রী শ্যামসুন্দরের বিগ্রহ পূজিত হচ্ছেন। রাধাকৃষ্ণ ও বলরাম রূপে পূজিত হচ্ছেন শ্রী চৈতন্য এবং নিত্যানন্দ মহাপ্রভু। আছে প্রায় ৩০০ বছরেরও বেশি প্রাচীন একটি বকুল গাছ। হাতে সময় থাকলে দেখে নেওয়া যায় আঁটপুর (Antpur) থেকে ৬ কিমি দূরে রাজবলহাটে ১৭২৪  সালে নির্মিত আটচালা বিশিষ্ট রাধাকান্ত মন্দির, কবি হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্মভিটে প্রভৃতিও। এখানকার রাজবল্লভী মা তো খুবই জাগ্রত।

    কীভাবে যাবেন? (Antpur)

    আঁটপুর যাওয়ার জন্য হাওড়া স্টেশন থেকে তারকেশ্বর লোকাল ট্রেনে এসে নামতে হবে হরিপাল স্টেশনে। হরিপাল থেকে বাসে বা গাড়িতে মিনিট ৩০-৪০ এর পথ আঁটপুর। হাওড়া থেকে বাসে জাঙ্গিপাড়া এসে সেখান থেকে রিকশাতেও আসা যায় আঁটপুর (Antpur)। আর আঁটপুর থেকে বাসে বা গাড়িতে মিনিট পনেরোর পথ রাজবলহাট। কলকাতা থেকে সকালে বেরিয়ে সারাদিন আঁটপুর ঘুরে আবার সন্ধ্যার মধ্যেই ফিরে আসা যায় কলকাতায় ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nadia: হাতে নয়, পেট দিয়ে বিশ্বকাপ ফাইনালে মহম্মদ শামির ছবি এঁকে নজির গড়লেন নদিয়ার তুহিন

    Nadia: হাতে নয়, পেট দিয়ে বিশ্বকাপ ফাইনালে মহম্মদ শামির ছবি এঁকে নজির গড়লেন নদিয়ার তুহিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপ ফাইনাল নিয়ে গোটা দেশে এখন উন্মাদনা তুঙ্গে। বিশ্বকাপে নিজের ক্যারিশ্মায় দেশবাসীর মন জয় করে নিয়েছেন ক্রিকেটার মহম্মদ শামি। ক্রিকেটার মহম্মদ শামির ছবি পেট দিয়ে এঁকে এক অনন্য নজির গড়লেন নদিয়ার (Nadia) চাপড়ার অঙ্কন শিল্পী তুহিন মণ্ডল।

    পেট দিয়ে ছবি আঁকলেন শিল্পী

    আজ বহু অপেক্ষিত বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচ। যেখানে ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া প্রতিদ্বন্দ্বিতাই মাঠে নামবে। যদিও গোটা ভারতবাসীর স্বপ্নের জালে শুধুই জয়। ঠিক তেমনি নদিয়ার (Nadia) চাপড়ার অঙ্কন শিল্পী তুহিনবাবু তার পেট দিয়ে এঁকে একে ফেললেন জয়ের গুরু দায়িত্ব সামলানোর মহম্মদ শামির ছবি। ভারতের ১৩৫ কোটি মানুষের স্বপ্নের জালে শুধুই বিশ্বকাপ জয়। যার নেপথ্যে অন্যতম নাম শামি। আর সেই  ছবি এঁকে সকলের মন জয় করলেন শিল্পী তুহিন। তবে, হাতে নয়, দুহাত ছাড়াও পেট দিয়ে ছবি এঁকেছেন এই শিল্পী ।

    কী বললেন অঙ্কন শিল্পী?

    শিল্পীর এই শিল্পকলা চাক্ষুষ দেখার জন্য ভিড় করেছেন ক্রীড়া প্রেমীরা। নদিয়া (Nadia) জেলার চাপড়ার বড় অন্দুলিয়ার বাসিন্দা তুহিন মণ্ডল ছোট থেকে বাবার কাছে তার আঁকা শেখা। তবে সেভাবে কোনও শিক্ষক শিক্ষিকার কাছে আঁকা শেখেননি। নিজের চেষ্টায় তিনি শিল্পী হিসেবে পারদর্শী হওয়ার পর পেটকে নিয়ন্ত্রণ করেছেন রং তুলির মাধ্যমে। তবে এবার বিশ্বকাপ ফাইনালের আগে একজন দেশবাসী হিসেবে সর্বোপরি একজন শিল্পী হিসাবে বিশ্বকাপের জয়ের প্রার্থনায় অপরূপ তাঁর এই প্রচেষ্টা দেখেই বোঝা যাচ্ছে কত আবেগ রয়েছেন তুহিনবাবু। অঙ্কন শিল্পী তুহিনবাবু বলেন, ভবিষ্যতে যদি কখনও মহম্মদ শামির কাছে পৌঁছাতে পারি, তাহলে তাঁর হাতে এই ছবি তুলে দিয়ে নিজেকে ধন্য মনে করব। আমরা চাইব, মহম্মদ শামি আগামীদিনে ক্রিকেটার এক অনন্য নক্ষত্র হয়ে উঠুক। যার নাম ইতিহাসের পাতায় অক্ষরে অক্ষরে লেখা থাকবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: মামনির মৃত্যুতে টনক নড়ল প্রশাসনের, ২ কোটি টাকা খরচে হচ্ছে রাস্তা

    Malda: মামনির মৃত্যুতে টনক নড়ল প্রশাসনের, ২ কোটি টাকা খরচে হচ্ছে রাস্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বহুবার গ্রামবাসীরা দরবার করেছিলেন। কাজ হয়নি। প্রশাসন রাস্তা তৈরির বিষয়ে কোনও গা করেনি। কিন্তু, হতশ্রী রাস্তার জন্য যেভাবে একজনের প্রাণ গেল, তার দায় রাজ্য সরকারের। এলাকার মানুষ সেই সরকারের গাফিলতিকে তুলে ধরে শনিবার রাস্তা অবরোধে সামিল হয়েছিলেন। মালদার (Malda) বামানগোলায় মালডাঙিতে বেহাল রাস্তার জন্য মামনি রায় নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়। সেই ঘটনা নিয়ে রাজ্যজুড়ে তোলপাড় শুরু হতেই টনক নড়ে প্রশাসনের। অবশেষে বামানগোলায় মালডাঙিতে রাস্তা তৈরির আশ্বাস দিলেন বিডিও। সূত্রের খবর, বিডিও এবং বামোনগোলা থানার আইসি লিখিত প্রতিশ্রুতি দিয়ে জানিয়েছেন, আগামী তিন মাসের মধ্যেই তৈরি হয়ে যাবে রাস্তা।

    রাস্তা তৈরির আশ্বাস নিয়ে অবরোধকারীরা কী বললেন? (Malda)

    মালদার (Malda) মালডাঙা গ্রাম থেকে গঙ্গাপ্রাসাদ কলোনি পর্যন্ত প্রায় ৫ কিলোমিটার রাস্তা তৈরি হবে। তার জন্য প্রায় ২ কোটি টাকা অনুমোদন করা হয়েছে। অবরোধকারীদের সামনে  লিখিত প্রতিশ্রুতি দেওয়ার পরেই ওঠে অবরোধ। অবরোধকারীদের বক্তব্য, পথশ্রী প্রকল্পে লক্ষ লক্ষ চাকা খরচ করে রাস্তা তৈরির কথা বলা হলেও এই রাস্তা তৈরিতে প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই। বার বার বলার পরও কোনও কাজ হয়নি। মর্মান্তিক মৃত্যুর পরই প্রশাসন নড়েচড়ে বসল। এলাকাবাসীর দাবি মেনে রাস্তা তৈরি হলে মামনির প্রাণ এভাবে যেত না।

    প্রসঙ্গত, বিগত কয়েকদিন ধরেই জ্বরে ভুগছিলেন মালডাঙা গ্রামের গৃহবধূ মামনি রায়। শুক্রবার তাঁর অবস্থার অবনতি হওয়ায় হাসপাতালে নিয়ে যেতে অ্যাম্বুল্যান্সের খোঁজ শুরু করেন বাড়ির লোকজন। অভিযোগ, রাস্তার অবস্থা এতই খারাপ যে ওই এলাকায় ঢুকতে চায়নি কোনও অ্যাম্বুল্যান্সই। অনেকে বেশি টাকা দাবি করেন। অগত্যা খাটিয়া করেই মামনি দেবীকে হাসপাতালে নিয়ে যান গ্রামের লোকজন। কিন্তু, শেষরক্ষা হয়নি। বাঁচানো যায়নি ওই গৃহবধূকে। এই ছবি সামনে আসতেই জোর শোরগোল শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে। যদি মন্ত্রী সিদ্দিকুল্লাহ চৌধুরী আবার বলেছেন, রাস্তার জন্য নয়, ভাগ্যে ছিল তাই মৃত্যু হয়েছে ওই মহিলার। তাঁর মন্তব্যেও উঠেছে বিতর্কের ঝড়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share