Blog

  • Narendra Modi: ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন অযোধ্যায়, ‘স্বর্গীয়-অবিস্মরণীয়’ লিখে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন অযোধ্যায়, ‘স্বর্গীয়-অবিস্মরণীয়’ লিখে ট্যুইট প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্ষমতায় আসার পর ২০১৭ সাল থেকেই দীপাবলিতে রামনগরীকে বিশেষভাবে প্রদীপের আলোয় সাজিয়ে তোলেন মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। চলতি বছরের দীপাবলি অযোধ্যায় একটু বিশেষ, তার কারণ দু মাস পরেই উদ্বোধন হতে চলেছে রামমন্দিরের। গত বছরের সমস্ত রেকর্ডকে ভেঙে এ বছর অযোধ্যা সেজে উঠেছিল ২২ লাখ প্রদীপের আলোয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বিশিষ্ট ব্যক্তিরা ছাড়াও ৫৪ টি দেশের ৮৮ জন কূটনীতিক সামিল হয়েছিলেন এই অনুষ্ঠানে। হাজির ছিলেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। অযোধ্যায় দীপাবলি পালনের ছবি নিজের ‘এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। লক্ষ লক্ষ প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের এই দৃশ্যকে ‘আশ্চর্যজনক’, ‘স্বর্গীয়’ এবং ‘অবিস্মরণীয়’ এই সমস্ত বিশেষণের ভূষিত করেন প্রধানমন্ত্রী।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট

    এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) লেখেন,  “এর থেকে উদ্ভূত শক্তি ভারতজুড়ে নতুন উদ্যম ও উদ্দীপনা ছড়িয়ে দিচ্ছে। আমি প্রার্থনা করছি, ভগবান শ্রীরাম সমস্ত দেশবাসীর মঙ্গল করুন এবং আমার পরিবারের সকল সদস্যকে অনুপ্রাণিত করুন।”

    ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’ স্থান পেয়েছে অযোধ্যার প্রদীপ প্রজ্জ্বলন

    তথ্য বলছে, ২০১৭ সালে অযোধ্যায় প্রজ্জ্বলিত হয়েছিল ৫১ হাজার প্রদীপ। ২০১৯ সালে প্রদীপের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ৪ লাখ ১০ হাজার। ২০২০ সালে ৬ লাখ, ২০২১ সালে প্রদীপ প্রজ্জ্বলিত হয় ৯ লাখ, ২০২২ সালে ১৭ লাখ। চলতি বছরে ২২ লাখ প্রদীপ প্রজ্জ্বলন হল অযোধ্যায়। অযোধ্যার এই নয়া রেকর্ড স্থান পেয়েছে ‘গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে’।

    দীপাবলিতে হিমাচলে হাজির প্রধানমন্ত্রী

    অন্যদিকে, চলতি বছরের দীপাবলিতে হিমাচল প্রদেশের লেপচায় হাজির ছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই দেশের সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি উদযাপন করেন নমো (Narendra Modi)। এদিন হিমাচল প্রদেশের লেপচায় পৌঁছানোর পরেই প্রধানমন্ত্রী ট্যুইট করেন। সেখানে তিনি সেনা জওয়ানদের সঙ্গে ছবিও পোস্ট করেছেন। ওই ট্যুইটে দেখা যাচ্ছে, সেনার উর্দি পড়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং জওয়ানদের সঙ্গে কথা বলছেন। গত বছরই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়, তাতে দেখা যায়, এক জওয়ান দীপাবলির পুণ্যলগ্নে প্রধানমন্ত্রীকে গান গেয়ে শোনাচ্ছেন এবং পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁকে উৎসাহ দিচ্ছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার, ১৩/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার, ১৩/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) আত্মীয় বা প্রতিবেশীর কাছ থেকে সুসংবাদ পাবেন।

    ২) বিরোধীরা আপনার বিরুদ্ধে কোনও রণনীতি তৈরি করবে।    

    বৃষ

    ১) সন্ধ্যাবেলা জীবনসঙ্গীর সঙ্গে কোথাও ঘুরতে যাবেন।

    ২) আধিকারিকের সঙ্গে মতভেদ হতে পারে। 

    মিথুন

    ১) পারিবারিক কলহ পুনরায় মাথা চাড়া দেবে। যার ফলে আপনারা চিন্তিত হবেন। 

    ২) বিরোধীরা আপনার উন্নতি দেখে ঈর্ষান্বিত হবেন।    

    কর্কট

    ১) সন্ধ্যা নাগাদ জীবনসঙ্গীকে শপিংয়ে নিয়ে যেতে পারেন।

    ২) পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।   
      
    সিংহ 

    ১) সন্তানের ভবিষ্যৎ সংক্রান্ত কোনও বড়সড় সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ ক্ষেত্রে ভাইয়ের পরামর্শের প্রয়োজন হবেনা।

    ২) প্রেম জীবনে বাণী কঠোর হতে দেবেন না।    

    কন্যা

    ১) পরিবারে অবসাদপূর্ণ পরিবেশ থাকবে।

    ২) বয়স্ক ব্যক্তির সঙ্গে তর্ক হতে পারে।    

    তুলা 

    ১)  ছাত্রছাত্রীদের পছন্দমতো সাফল্য লাভের জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ ধর্মীয় কাজে মনোনিবেশ করবেন।  

    বৃশ্চিক

    ১) ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় আগত সমস্ত বাধা সমাপ্ত হবে।

    ২) শ্বশুরবাড়ির কোনও সদস্যের সঙ্গে বিবাদ চললে তার সমাধান হবে।    

    ধনু

    ১) ভেবেচিন্তে যে কোনও কাজ করুন।

    ২) পরিজনদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারবেন।

    মকর

    ১) দিনের অধিকাংশ সময় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথাবার্তায় কাটিয়ে দেবেন।
     
    ২) কোনও পদক্ষেপ করার আগে মা-বাবার সঙ্গে পরামর্শ করে নিন।    

    কুম্ভ

    ১) সন্তানের ভবিষ্যৎ সংক্রান্ত সুসংবাদ পেতে পারেন। যার ফলে আপনার মনোবল বাড়বে।

    ২) লগ্নির পরিকল্পনা করে থাকলে তার জন্য দিন ভালো।     

    মীন

    ১) আজ নিজের মায়ের স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    ২) প্রেম জীবনে প্রিয় মানুষের কাছ থেকে সাহায্য চাইতে পারেন।   

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খোঁয়াড় উডবার্ন ওয়ার্ডে যেতে চাইছেন বালু” কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খোঁয়াড় উডবার্ন ওয়ার্ডে যেতে চাইছেন বালু” কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খেজুরির বাঁশগোড়া বাজার কমিটি আয়োজিত “শ্রীশ্রী কালীপুজো ও দীপাবলি” উৎসবের শুভ সূচনা করে সকলের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক তথা রাজ্যের বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বালুর শরীর খারাপ প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খোঁয়াড় এসএসকেএমের উডবার্ন ওয়ার্ডে যেতে চাইছেন।” পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে তিনি আরও বলেন, “সনাতনকে রক্ষা করতে পারলেই আমাদের উদ্বাস্তু হতে হবে না।”

    বালুকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক নিজের শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আজ সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, “আমি মারা যাবো, অবস্থা খুব খারাপ।” এরপর বালুর শরীর খারাপ প্রসঙ্গে  শুভেন্দু বলেন, “এসএসকেএমের উডবার্ন ওয়ার্ড হল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের খোঁয়াড়। সেখানেই যেতে চাইছেন। ওখানে গেলে আদর-যত্ন ভালো পাবেন। আর এই জন্যই এমন করছেন। ওসব নাটক ছাড়া কিছুই নয়। ওঁর কিচ্ছু হয়নি।”

    খেজুরি নিয়ে কী বলেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    খেজুরিতে কালীপুজোর শুভ সূচনা করে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “২০১০ সালে তৎকালীন সিপিএমের হার্মাদরা মানুষের গণতন্ত্রকে লুট করে গোটা খেজুরিতে সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করে দিয়েছিল। সেই দিন আমি এলাকার রাস্তায় নেমে পদযাত্রা করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। বর্তমানে তৃণমূল কংগ্রেসের চোর-গুন্ডারা সনাতন ধর্মের উপর আক্রমণ করলে মানুষের পাশে দাঁড়াবো। পুজো উদ্যোগতাদের বলব বাজারের খুচরো ব্যবসায়ীদের ট্রেড লাইসেন্সের টাকা যেন বৃদ্ধি না করা হয়। রাজ্যে মুখ্যমন্ত্রী ২ কোটি বেকার তৈরি করেছেন। এই রাজ্যের প্রায় ৫০ লাখ মানুষ অন্য রাজ্যে কাজ করতে গিয়ে পরিযায়ী শ্রমিক হয়েছেন।”

    সনাতন ধর্ম নিয়ে কী বলেন শুভেন্দু?

    কালীপুজোর উদ্বোধন করে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “এই রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী সনাতন ধর্মকে বারবার অপমান করেছেন। দুর্গাপুজোয় দেবী পক্ষের আগেই উদ্বোধন করে হিন্দু ধর্মের সম্মানহানি করেছেন তিনি। মন্ত্রের পাঠ এবং উচ্চারণ ভুল করে বিকৃত করছেন। তথাকথিত সেকুলারদের সনাতন ধর্মের উপর আক্রমণ করার সুযোগ করে দেন মাননীয়া। তাই বঙ্গে ভারতীয় সনাতনী মূল্যবোধ গীতা, উপনিষদ, বেদ, রামায়ণ, মহাভারতকে রক্ষা করতে হবে। ধর্মকে রক্ষা না করলে, ধর্মও মানুষকে রক্ষা করবে না।

    সনাতন ধর্ম রক্ষা এবং উদ্বাস্তু নিয়ে শুভেন্দু বলেন, “আফগানিস্তানে তালিবান শাসন চলছে। যাঁরা ধর্ম সংরক্ষণ করেছেন তাঁদের অনেককেই ভারতে পুনর্বসতি দেওয়া হয়েছে। আর যাঁরা ধর্ম ত্যাগ করেছেন তাঁদেরকে ধর্মও ত্যাগ করেছে। তাই এই কার্তিক মাসে আমাদের হিন্দু সনাতনী ভাবনার মূল্যবোধকে রক্ষা করতে হবে। দামোদর মাস, হরিনাম, বৈষ্ণব ভোজন, পূজা-পার্বণ করতে হবে। সেই সঙ্গে সনাতনীদের উপর আক্রমণ হলে সকলকে একত্রিত হতে হবে। এই কাজ করতে পারলেই ভারত কখনও ইউক্রেন, প্যালেস্টাইন বা লেবাবান হবে না। তাই আমরা সনাতনকে রক্ষা করলেই আর উদ্বাস্তু হবো না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের ,  এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: ‘কেষ্ট’ বিহনে উধাও জাঁকজমক, সোনার বদলে মায়ের গায়ে ইমিটেশনের গয়না!

    Anubrata Mondal: ‘কেষ্ট’ বিহনে উধাও জাঁকজমক, সোনার বদলে মায়ের গায়ে ইমিটেশনের গয়না!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বীরভূম জেলার বেতাজ বাদশা ছিলেন তিনি (Anubrata Mondal)। ফলে তাঁর কালীপুজোয় যে কেমন জাঁকজমক হবে, তা বলাই বাহুল্য। বাস্তবে হতও তাই। আসলে পুজোটা হত বীরভূমে তৃণমূলের জেলা কার্যালয়ে। কিন্তু জেলার লোক জানতেন, এই পুজোর সর্বেসর্বা একজনই, তিনি আর কেউ নন, তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল, মানে ‘কেষ্টদা’। শোনা যায়, প্রায় ৩০০ ভরি সোনার গয়না দিয়ে সাজানো হত মাকে। এমনকি ২০২১ সালে নাকি মায়ের গায়ে উঠেছিল ৫৬০ ভরি সোনার গয়না, যার বাজারমূল্য ছিল আড়াই কোটি টাকার মতো। পুজোর জাঁকজমকও ছিল দেখার মতো। শুধুমাত্র মায়ের সাজ দেখতেই দলে দলে মানুষ ভিড় জমাতেন এই পুজোয়।

    গরু পাচার কাণ্ডে তিনি এখন তিহার জেলে বন্দি। স্বাভাবিকভাবে কেষ্টহীন অবস্থায় এবার পুজোয় কেমন আড়ম্বর হবে, তা নিয়ে জেলার রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা ছিল। দেখা গেল, কেষ্ট নেই, জাঁকজমকও নেই। সবচেয়ে বড় কথা, সোনার বদলে মায়ের গায়ে উঠেছে ইমিটেশনের গয়না!

    অনুব্রতর সময় কেমন ছিল পুজো(Anubrata Mondal)

    তৃণমূল সূত্রে জানা গিয়েছে, আশির দশকের শেষের দিকে কেষ্টর (Anubrata Mondal) হাত ধরে এই পুজো শুরু হয়। তবে, তখন খুব বেশি জাঁকজমক হত না। তৃণমূল ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পুজোর আড়ম্বর ক্রমশ বাড়তে শুরু করে। যদি দিন গিয়েছে, জেলা তথা রাজ্য রাজনীতিতে কেষ্টর জমি ততই শক্ত হয়েছে। আর ফি বছর মায়ের পুজোর জাঁকজমক তত বেড়েছে। ২০২০ সালে মাকে সোনার মুকুট, বাউটি, বাজুবন্ধন, কানের দুল, গলার হার, হাতের আংটি, কোমর বিছে মিলিয়ে প্রায় ৩০০ ভরির বেশি সোনার গয়নায় সাজানো হয়েছিল। গত বছর গরু পাচার মামলায় অনুব্রত সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই পরিস্থিতি বদলে যায়। এবারও আর পুজোতে তিনি থাকতে পারবেন না। ফলে, পুজোর সেই আড়ম্বরও এবার অনেকটাই ম্লান। দলীয় কার্যালয়ে থাকা মা কালীর বিপুল পরিমাণ গয়নাও তদন্তকারীদের নজরে রয়েছে বলে সূত্রের খবর। সেই গয়না দিয়েছিলেন যে ব্যবসায়ী, তাঁকেও আগে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা।

    কী বলছেন তৃণমূলের নেতারা?

    তৃণমূল নেতারা বলছেন, এবার মায়ের গায়ে দু-একটা সোনার গয়না থাকবে, বাকিটা ইমিটেশন। তাঁরা স্বীকার করছেন, তাঁদের দাদা (Anubrata Mondal) থাকলে পুজোয় যে আমেজ থাকত, দাদাবিহীন পুজোয় তা নেই। তাছাড়া ওই সব সোনার গয়না দাদা নাকি নিজে হাতে মাকে পরিয়ে দিতেন। তাই নাকি এবার গয়নায় কাটছাঁট। তাঁরা এও বলছেন, সবার মনও নাকি ভালো নেই। যদিও বিরোধীরা আড়ালে বলতে ছাড়ছেন না, আসলে এবারও যদি মায়ের গায়ে ওই বিপুল সোনার গয়না ওঠে, তাহলে তা তদন্তকারী সংস্থার নজর এড়াবে না। সেই গয়নারও খোঁজখবর শুরু হয়ে যাবে। আরও জোরদার হবে প্রভাবশালী তত্ত্ব। অগত্যা…

    বীরভূম জেলা তৃণমূলের সহ সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় একটি সংবাদ মাধ্যমে দাবি করেছেন, এবার মা কালীকে তাঁরা প্রায় ৭০ ভরি সোনার গয়না পরিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: পাশ থেকে সরে যাচ্ছেন আস্থাভাজনরা! তাই কি মৃত্যুভয় গ্রাস করছে জ্যোতিপ্রিয়কে?

    Ration Scam: পাশ থেকে সরে যাচ্ছেন আস্থাভাজনরা! তাই কি মৃত্যুভয় গ্রাস করছে জ্যোতিপ্রিয়কে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একে একে নিভিছে দেউটি! দিন গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে পাশ থেকে সরে যাচ্ছেন আস্থাভাজনরা। ক্রমেই একা হয়ে পড়ছেন রেশন কেলেঙ্কারিতে (Ration Scam) ইডির হাতে গ্রেফতার হওয়া জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। দিন কয়েক আগেও যে জ্যোতিপ্রিয়কে বলতে শোনা গিয়েছিল ১৩ তারিখে দেখা হবে, রবিবার উত্তর ২৪ পরগনার সেই তৃণমূল নেতাকেই দেখা গেল মৃত্যু ভয়ে সন্ত্রস্ত্র অবস্থায়।

    মৃত্যুভয়!

    রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় এদিন বলেন, “শরীর অত্যন্ত খারাপ, মৃত্যুশয্যায় প্রায়। লেফট সাইডটা প্রায় প্যারালিসিস হয়ে গিয়েছে।” সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তাঁকে এও বলতে শোনা যায়, “আমি মরে যাব। অবস্থা খুব খারাপ।” তিনি যে শরীর খারাপের ‘দোহাই’ দিয়ে গ্রেফতারি এড়াতে চাইছেন, তা বলেছেন বিরোধীরা। কারণ, শুক্রবারও তৃণমূল নেত্রী রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই সতীর্থ বলেছিলেন, “আমার শরীরটা খুব খারাপ। আমার বাঁ হাত ও পা দুটিই প্রায় পক্ষাঘাতের মতো হয়ে গিয়েছে। আমি হাসাপাতালে চিকিৎসার জন্য যাচ্ছি। চিকিৎসা করিয়ে ফিরে আসব।”

    ঝুলি থেকে বের হতে পারে বিড়াল

    জ্যোতিপ্রিয় শরীর খারাপ বললেও, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তা বলছেন না। গ্রেফতার (Ration Scam) হওয়ার পরে ইডি হেফাজতের কথা শুনে যেদিন এজলাসেই প্রথম অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন মন্ত্রিমশাই, সেদিন তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বেসরকারি এক হাসপাতালে। সেখানে পরীক্ষার পর চিকিৎসকরা জানিয়ে দেন, জ্যোতিপ্রিয় সুস্থই। তার পরেই তাঁকে হেফাজতে নেয় ইডি। কেন রাজ্যের মন্ত্রীকে গ্রাস করেছে মৃত্যুভয়? মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ বৃত্তে যাঁরা রয়েছেন, তাঁদের একটা অংশের মতে, মন্ত্রীর একের পর এক আস্থাভাজন যেভাবে মুখ খুলতে শুরু করেছেন, তাতে ঝুলি থেকে বিড়াল বের হওয়াটা স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। সত্য ফাঁস হয়ে গেলে সমূহ বিপদ।

    আরও পড়ুুন: ৪ দিনের জেল হেফাজত বালুর, মন্ত্রীর নির্দেশেই ৩ সংস্থার ডিরেক্টর হন স্ত্রী ও কন্যা, দাবি ইডির

    একের পর ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি যাবতীয় কেলেঙ্কারির দায় চাপিয়ে যাচ্ছেন জ্যোতিপ্রিয়র ঘাড়ে। মন্ত্রীর প্রাক্তন আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাস সাফ জানান, যাবতীয় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে মন্ত্রীর নির্দেশে। মন্ত্রীর পরিচারক রামস্বরূপ শর্মা জানিয়েছেন, সাদা কাগজে তাঁকে দিয়ে সই করিয়েছিলেন জ্যোতিপ্রিয়র লোকজন। চালকল মালিক বাকিবুর রহমানও জানিয়েছেন, যা হয়েছে, তা মন্ত্রীর নির্দেশেই। দিন গড়ানোর পাশাপাশি জ্যোতিপ্রিয়র সঙ্গে দূরত্ব তৈরি করতে শুরু করেছেন দলীয় নেতৃত্বের একাংশও। প্রত্যাশিতভাবেই মন্ত্রীকে গ্রাস করেছে (Ration Scam) মৃত্যুভয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Ration Scam: ৪ দিনের জেল হেফাজত বালুর, মন্ত্রীর নির্দেশেই ৩ সংস্থার ডিরেক্টর হন স্ত্রী ও কন্যা, দাবি ইডির

    Ration Scam: ৪ দিনের জেল হেফাজত বালুর, মন্ত্রীর নির্দেশেই ৩ সংস্থার ডিরেক্টর হন স্ত্রী ও কন্যা, দাবি ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৬ নভেম্বর পর্যন্ত জেল হেফাজতে পাঠানো হল প্রাক্তন খাদ্য মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে। প্রসঙ্গত, রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে (Ration Scam) গ্রেফতারের পরে ১৪ দিনই ইডি হেফাজতে ছিলেন বর্তমান বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয়। এদিন জ্যোতিপ্রিয়র আইনজীবী আদালতে জামিনের আবেদনও জানাননি তাঁর মক্কেলের। তবে মন্ত্রীর স্বাস্থ্যের যে অবনতি হয়েছে তা এদিন দাবি করেন জ্যোতিপ্রিয়র আইনজীবী। অন্যদিকে ইডির দাবি, জেরার মুখে জ্যোতিপ্রিয় স্বীকার করেছেন ৩ সংস্থার ডিরেক্টর পদে তাঁর স্ত্রী ও কন্যাকে তিনিই বসিয়েছিলেন।

    আদালতে কী বললেন ইডির আইনজীবী?

    প্রসঙ্গত, ১৪ দিনের ইডি হেফাজতের পর জ্যোতিপ্রিয়কে আগামী সোমবার আদালতের সামনে হাজির করানোর কথা ছিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার। তবে ঠিক তার একদিন আগে রবিবারই তাঁকে পেশ (Ration Scam) করা হয় আদালতে। এখানেই কেন্দ্রীয় সংস্থা ইডির আইনজীবী জানান, জ্যোতিপ্রিয়র নির্দেশেই তাঁর স্ত্রী এবং কন্যাকে তিনটি সংস্থার ডিরেক্টর করা হয়েছিল। তদন্তকারী সংস্থার কাছে একথা স্বীকারও করেছেন মন্ত্রী। অন্তত এমনটাই দাবি ইডির আইনজীবীর। এর পাশাপাশি ওই তিন সংস্থা যে জ্যোতিপ্রিয় নিজেই চালাতেন একথাও স্বীকার করেছেন মন্ত্রী। ইডির মতে, জ্যোতিপ্রিয়কে এখনও জেরা করা বাকি রয়েছে। কারণ বেশ কিছু বিষয় এখনও তদন্তে উঠে আসতে পারে বলে ধারনা কেন্দ্রীয় সংস্থার। তাই পরবর্তী জেরা তারা জেলে গিয়েই করতে চায়। এদিন ইডির আইনজীবী আদালতে বলেন, ‘‘আমরা জানি কী করতে হবে। অভিযুক্ত রাজনৈতিক ভাবে প্রভাবশালী। তাই তদন্ত সংক্রান্ত কোনও তথ্য বাইরে এলে সমস্যা হবে। আমরা বেশ কিছু তথ্য পেয়েছি। সে বিষয়ে মন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ (Ration Scam) করা প্রয়োজন।’’

    কী জানাল আদালত?

    আদালত এদিন জানিয়েছে, রবিবার বাড়ির দেওয়া খাবারই খেতে পারবেন মন্ত্রী। তবে বেসরকারি হাসপাতালের তরফে মন্ত্রীকে যে ডায়েট মেনে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে তা জেলে পাওয়া যাবে কিনা সে রিপোর্ট সোমবারই দেবেন সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এদিন ইডি আধিকারিকরা স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য মন্ত্রীকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে যাওয়ার পথে সংবাদমাধ্যমের সামনে বিড়বিড় করে মন্ত্রীকে (Ration Scam) বলতে শোনা যায়, ‘‘আমি মরে যাব, অবস্থা খুব খারাপ।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: বিজয়া সম্মেলনে তৃণমূলের গোষ্ঠদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! বিস্ফোরক হুমায়ুন কবীর

    Murshidabad: বিজয়া সম্মেলনে তৃণমূলের গোষ্ঠদ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে! বিস্ফোরক হুমায়ুন কবীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বহরমপুরে তৃণমূল জেলা সভাপতির বিজয়া সম্মেলনে গরহাজির ছিলেন একাধিক দলের বিধায়ক। অসুস্থতার কথা বলে অনুপস্থিত ছিলেন জেলার সাংসদ। অবশ্য জেলার তৃণমূলের একাংশের নেতা-কর্মীদের বক্তব্য এই অনুপস্থিতি এক প্রকার অজুহাত ছিল। তবে এই প্রসঙ্গে বিস্ফোরক হলেন ভরতপুরের তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। তিনি তৃণমূলের জেলা সভাপতির বিরুদ্ধে বলেন, “ওঁকে জেলা সভাপতি বলে মনেই করিনা।” এই ঘটনায় মুর্শিদাবাদে ফের একবার গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে এলো।

    প্রকাশ্যে তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল (Murshidabad)

    তৃণমূল দলের কেন্দ্রীয় স্তর থেকে স্পষ্ট নির্দেশ ছিল দলের প্রত্যেক ব্লক স্তর পর্যন্ত দলীয় নেতা-কর্মীদের নিয়ে বিজায় সম্মেলন করতে হবে। বিধায়ক, ব্লক সভাপতি, অঞ্চল সভাপতি, টাউন সভাপতি, ওয়ার্ডের সভাপতি এবং অঞ্চলের নেতাদের এই বিজায়র সম্মলনে যোগদান করতে হবে। এখনও পর্যন্ত মুর্শিদাবাদ জেলায় মোট ২৭ টি বিজয়া সম্মেলনের অনুষ্ঠান হয়। গতকাল শনিবার ছিল বহরমপুরে বিজায় সম্মেলন কিন্তু এই অনুষ্ঠানে তৃণমূল জেলা সভাপতি শাওনি রায়, রাজ্য সহ-সভাপতি মইনুল হাসান উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু বিজয়া সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন না নওদার (Murshidabad) বিধায়ক শাহিনা মমতাজ এবং ভরতপুরের বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। ফলে জেলায় ফের একবার হুমায়ুন কবীর বনাম শাওনি রায়ের গোষ্ঠী কোন্দল প্রকাশ্যে।

    কী বললেন হুমায়ুন?

    বিজায় সম্মলনে উপস্থিত না থাকার কারণ হিসাবে তৃণমূল বিধায়ক হুমায়ুন, জেলার (Murshidabad) সভাপতি শাওনি রায়ের বিরুদ্ধে বলেন, “জেলা সভাপতির সঙ্গে আমার সম্পর্ক একদম ভালো নয়। তাই আমি যাইনি। জেলা সভাপতিকে পরিবর্তন করার বিষয়ে দলকে জানিয়েছি। দল নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেবে। তবে ওঁকে আমি জেলার সভাপতি বলে মানেই করিনা”

    জেলা সভাপতির বক্তব্য

    অপর দিকে মুর্শিদাবাদের তৃণমূল জেলা সভাপতি দলের কোন্দলকে অস্বীকার করে শাওনি রায় বলেন, “গত নির্বাচনগুলি আমরা একসঙ্গে নির্বাচনে লড়াই করছি। দলের সাফল্যের মূলে অভ্যন্তরীণ সম্পর্ক বেশ ভালো।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের ,  এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: প্রতি বছর জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করেন প্রধানমন্ত্রী, এবার হাজির হিমাচলের লেপচায়

    Narendra Modi: প্রতি বছর জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করেন প্রধানমন্ত্রী, এবার হাজির হিমাচলের লেপচায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালে মনমোহন সরকারকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসেন নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। সে বছর থেকেই জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলির উৎসব পালন করে থাকেন প্রধানমন্ত্রী। এ বছরও তার ব্যতিক্রম দেখা গেল না। চলতি বছরের দীপাবলিতে হিমাচল প্রদেশের লেপচায় হাজির প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই দেশের সেনা জওয়ানদের সঙ্গে দীপাবলি উদযাপন করবেন নমো (Narendra Modi)। এদিন হিমাচল প্রদেশের লেপচায় পৌঁছানোর পরেই প্রধানমন্ত্রী  ট্যুইট করেন। সেখানে তিনি সেনা জওয়ানদের সঙ্গে ছবিও পোস্ট করেছেন। ওই ট্যুইটে দেখা যাচ্ছে, সেনার উর্দি পড়ে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং জওয়ানদের সঙ্গে কথা বলছেন। গত বছরই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়, তাতে দেখা যায়, এক জওয়ান দীপাবলির পুণ্যলগ্নে প্রধানমন্ত্রীকে গান গেয়ে শোনাচ্ছেন এবং পাশে দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী তাঁকে উৎসাহ দিচ্ছেন।

    প্রধানমন্ত্রীর ট্যুইট

    চলতি বছরের দীপাবলি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) নিজের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক ট্যুইটার) লেখেন, ‘‘আমাদের সাহসী নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে দীপাবলি পালন করতে হিমাচল প্রদেশের লেপচায় এসেছি।’’ প্রসঙ্গত, লেপচা বর্ডার হল একেবারে চিন সীমান্তের কাছে।

    ২০১৪ সাল থেকে দীপাবলি কোথায় কোথায় পালন করেন প্রধানমন্ত্রী

    ২০১৪ সালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) দীপাবলি সিয়াচেনে উদযাপন করেছিলেন। ২০১৫ সালে দীপাবলির সময় পঞ্জাব সীমান্তে ছিলেন তিনি। ২০১৬ সালের দীপাবলিতে হিমাচল প্রদেশের চিন সীমান্তে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। ২০১৭ সালের দীপাবলিতে প্রধানমন্ত্রীকে দেখা গিয়েছিল কাশ্মীরে। ২০১৮ সালের দীপাবলিতে উত্তরাখণ্ডে ছিলেন তিনি। ২০১৯ সালে জম্মু কাশ্মীরের রাজৌরিতে দীপাবলির উদযাপন করেন প্রধানমন্ত্রী। ২০২০ সালে তিনি হাজির ছিলেন রাজস্থানের জয়সলমেরের লঙ্গেওয়ালাতে। ২০২১ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের নওসেরাতে হাজির ছিলেন মোদি। ২০২২ সালে দীপাবলির দিন কার্গিলে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Tarapith: সিদ্ধপীঠ তারাপীঠে শুরু হয়েছে মা তারার অঙ্গে শ্যামার আরাধনা, ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    Tarapith: সিদ্ধপীঠ তারাপীঠে শুরু হয়েছে মা তারার অঙ্গে শ্যামার আরাধনা, ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ কালীপুজো। সিদ্ধপীঠ তারাপীঠে (Tarapith) চলছে তারার অঙ্গে শ্যামার আরাধনা। সেই পুজো দেখতে পুণ্যার্থীদের ভিড় জমেছে তারাপীঠে। আজ দুপুর ২ টো ৩৪ মিনিটে শুরু হবে অমাবস্যার তিথি। অমাবস্যা তিথি শুরু হতেই মা তারাকে পুজো দেওয়ার হিড়িক শুরু হবে। তারই প্রস্তুতি চলছে তারাপীঠ মন্দিরে। সেইসঙ্গে দক্ষিণা কালী রূপে পূজিত হন নলহাটিতে মা নলাটেশ্বরী।

    তারা মায়ের অঙ্গে শ্যামাপুজো (Tarapith)

    আজ ভোর চারটের সময় তারাপীঠের (Tarapith) মা তারার শিলামূর্তিকে মহাস্নান করানো হয়েছে। তারপর মা তারাকে রাজবেশে সাজিয়ে মঙ্গলারতি করা হয়েছে। তারপরেই ভক্তদের জন্য মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে। ভোর থেকে মা তারাকে শ্যামা রূপে পুজো করা হচ্ছে। তারাপীঠে মা তারা সব দেবীর উর্ধ্বে। তাই তারাপীঠে কোনও দেবী মূর্তি পুজোর চল নেই। সেই কারণেই মা তারার অঙ্গে শ্যামা পুজো করা হচ্ছে।

    আজ সারা রাত মায়ের গর্ভগৃহ খোলা

    মা তারাকে (Tarapith) দুপুরে ভাত, পোলাও, ডাল, পাঁচ রকম ভাজা, পাঁচ রকম তরকারি, মাছ, বলির পাঁঠার মাংস, শোল মাছ পোড়া, চাটনি, পায়েস, পাঁচ রকম মিষ্টি ও কারণবারি দিয়ে মা তারাকে মধ্যাহ্ন ভোগ নিবেদন করা হবে। সন্ধ্যা ছ’টা নাগাদ করা হবে সন্ধ্যা আরতি। তারপর খই, মুড়কি, লুচি ও মিষ্টি দিয়ে শীতল ভোগ নিবেদন করা হবে। রাত্রি ১০ টা নাগাদ মা তারাকে স্বর্ণ অলঙ্কার ও ডাকের সাজে রাজ রাজেশ্বরী বেশে সাজানো হবে। তারপর শুরু হবে নিশি পুজো এবং বিশেষ আরতি। আজ সারারাত মন্দিরের গর্ভগৃহের দরজা খোলা থাকবে।

    নলাটেশ্বরী মন্দিরেও ব্যাপক ভক্ত সমাগম

    তারাপীঠের (Tarapith) সতীর একান্নপীঠের মতো অন্যতম এক সতীপীঠ বীরভূমের নলহাটির নলাটেশ্বরী। কথিত আছে দক্ষ যজ্ঞের সময় সতীর দেহ খণ্ডিত হয়ে এই নলহাটিতে সতীর কণ্ঠনালী পড়েছিল। তাই দেবীকে এখানে নলাটেশ্বরী রূপে পুজো করা হয়। আজ দীপান্বিতা অমাবস্যা। এই দিনটিতে নলাটেশ্বরী মন্দিরে উপচে পড়েছে পুণ্যার্থীদের ভিড়। ভোর চারটের সময় মঙ্গল আরতির পর মন্দিরের গর্ভগৃহের দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে। দিনভর পুজো দেওয়ার পর দুপুরে মা নলাটেশ্বরীকে অন্নভোগ নিবেদন করা হবে। ভোগে থাকবে অন্ন, পোলাও, ডাল, পাঁচ রকম ভাজা, পাঁচ রকম তরকারি, মাছ, বলির পাঁঠার মাংস, চাটনী, পায়েস ও পাঁচ রকমের মিষ্টি। তবে এই ভোগ নিবেদন করা হয় সবার চোখের অন্তরালে। আজ দুপুর আড়াইটে নাগাদ অমাবস্যার তিথি শুরু হওয়ার পর দেবী নলাটেশ্বরীকে ডাকের সাজে সাজানো হবে। তারপর সন্ধ্যায় হবে সন্ধ্যা আরতি। রাত দশটায় নিশিরাতে নলাটেশ্বরীকে দক্ষিণা কালী রূপে পুজো করা হবে। আজ সারারাত মন্দিরের দরজা খোলা থাকবে। ইতিমধ্যেই ভক্ত সমাগমে পরিপূর্ণ সতীর এই পীঠ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের ,  এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: “লোকসভা নির্বাচন এলেই গুন্ডাদের জেলে ঢুকিয়ে দেবো”, চ্যালেঞ্জ সুকান্ত মজুমদারের

    Dakshin Dinajpur: “লোকসভা নির্বাচন এলেই গুন্ডাদের জেলে ঢুকিয়ে দেবো”, চ্যালেঞ্জ সুকান্ত মজুমদারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “পঞ্চায়েত নির্বাচনে গুন্ডামি করে ভোটে জিতেছে তৃণমূল। সেসব পর্ব চলে গিয়েছে। লোকসভা নির্বাচনে গুন্ডামি করতে চাইলে তাদের জায়গা হবে জেলে। সুকান্ত মজুমদার সেই গ্যারান্টি দিয়ে যাচ্ছে। আপনারা ভয় পাবেন না। আমি আপনাদের পাশে আছি।” গঙ্গারামপুর ব্লকের (Dakshin Dinajpur) গোচিয়ার এলাকায় দলীয় কার্যালয়ের উদ্বোধনে এসে শাসকদলকে এই হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি আরও বলেন, “তৃণমূলের গুন্ডাবাহিনীর অত্যাচারে এই এলাকায় আমাদের কর্মীরা কাজ করতে পারেন না। কোনও গুন্ডামি বরদাস্ত করা হবে না। আপনারা গুন্ডাদের তালিকা তৈরি করুন, আমরা ব্যবস্থা নেব।” লোকসভা নির্বাচনের এখনও দেরি। কিন্তু নির্বাচনী ফসল ঘরে তুলতে ইতিমধ্যে ঘর সাজাতে শুরু করেছে সব রাজনৈতিক দল। কর্মী ও সমর্থকদের মনোবল দৃঢ় করতে এদিন শাসকদলের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন তিনি। এই বিষয়ে সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আপনারা নিশ্চিন্ত থাকুন, লোকসভা নির্বাচন এলেই এই গুন্ডাদের জেলে ঢুকিয়ে দেবো।”

    এজির পদত্যাগ

    পাশাপাশি তিনি রাজ্যের বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে এদিন কথা বলেন। এক সরকারের আমলে বদল তিন এজির। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Dakshin Dinajpur) বলেন, “সৌমেন্দ্রনাথ মুখার্জী প্রথিতযশা একজন আইনজীবী। তাঁর পক্ষে এই অশিক্ষিত সরকারের সঙ্গে বেশি দিন কাজ করা সম্ভব নয়। অনেকেই আগে ছেড়ে দিয়েছেন, এবার সৌমেন্দ্রবাবু ছেড়ে গেলেন। এর আগে গোপালবাবু নামে একজন ছিলেন, যিনি প্রকাশ্যে কোর্টে দাঁড়িয়ে বলেছিলেন যে এই ধরনের আচরণ রাজ্য সরকারের শোভা পায় না। অর্থাৎ এই সরকারের সঙ্গে শিক্ষিত মানুষরা বেশিদিন একসাথে চলবে না।”

    ধান কেনায় কেলেঙ্কারি

    ধান কেনার কেলেঙ্কারির তদন্তে ইডি স্ক্যানারে কলকাতা পুলিশ। এই প্রসঙ্গে সুকান্ত মজুমদার (Dakshin Dinajpur) বলেন, “যে মামলায় প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী গ্রেফতার হয়েছেন, সেই মামলার সূচনা হয়েছিল রাজ্য পুলিশের দ্বারাই। কোনও এক জায়গায় বেআইনি চাল ও চালের গুঁড়ো পাওয়া গিয়েছিল। তার তদন্তে নামে বেঙ্গল পুলিশ এবং সেটা দ্রুত ধামাচাপা দেওয়া হয়। অভিযোগ যায় ইডির কাছে। ইডি যাতে তদন্ত করতে না পারে, তার জন্য রাজ্য সরকার সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গিয়েছি, কিন্তু কিছু হয়নি। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ইডি খাদ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে। এখন শুধু পুলিশ কেন, বেশ কিছু আমলা এবং আধিকারিকেরও জেল হবে।”

    কী বলল তৃণমূল?

    এদিকে, আগামী লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির রাজ্য সভাপতির জমানত জব্দ করবেন বলে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছেন তৃণমূলের জেলা সভাপতি মৃণাল সরকার। তিনি বলেন, “পঞ্চায়েত ভোট অত্যন্ত সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি মিথ্যে অভিযোগ করে বেড়াচ্ছেন। তিনি নিজের এলাকায় (Dakshin Dinajpur) হেরেছেন। জেলা পরিষদে একটি আসনও পায়নি তাঁর দল। তাই তিনি এসব ভুলভাল বকছেন। তাঁর উচিত রাজ্য রাজনীতিতে নজর দেওয়া। কারণ, জেলার মানুষ তাঁকে পছন্দ করে না। তাঁকে চায় না। রাজ্য সভাপতির এই হুমকির জবাব আগামী নির্বাচনে গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে দেবে মানুষই। ক্ষমতা থাকলে তিনি এবার বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে থেকে দাঁড়ান। যদি তাঁর জামানত জব্দ করতে না পারি, তাহলে রাজনীতি ছেড়ে দেবে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share