Blog

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ০১/১১/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ০১/১১/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) আত্মবিশ্বাসে ভরপুর থাকবেন। আজ অ্যাকাডেমিক এবং গবেষণামূলক কাজে সফল হবেন। 

    ২) সম্মান পাবেন। চাকরিতে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে।

    বৃষ

    ১) পিতার স্বাস্থ্যে সমস্যা হতে পারে। অর্থলাভের যোগ রয়েছে।

    ২) দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত কাজ শেষ হবে।

    মিথুন

    ১) সঞ্চয় থেকে প্রচুর অর্থ নষ্ট করবেন আজ, যার জেরে আপনাকে সমস্যায় পড়তে হতে পারে।

    ২) পড়ুয়াদের মন পড়াশোনা থেকে সরে যেতে পারে আজ।

    কর্কট

    ১) যাঁরা ব্যবসা করছেন তাঁরা কাজের জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। 

    ২) সন্তানের দিক থেকে কোনও সুখবর পেতে পারেন।
      
    সিংহ 

    ১) ব্যবসায় কোনও অচেনা ব্যক্তির কাছ থেকে লাভবান হতে পারেন।

    ২) কর্মক্ষেত্রে সম্মান বৃদ্ধি পাবে আজ।

    কন্যা

    ১)  কোথাও অর্থ বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে দিনটি আজ ভাল।

    ২) শ্বশুরবাড়ির কেউ আপনার থেকে টাকা ধার চাইলে, অবশ্যই স্ত্রীর পরামর্শ নিন।

    তুলা 

    ১) পিতামাতার স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    ২) অপ্রয়োজনীয় মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন।

    বৃশ্চিক

    ১) আয় বৃদ্ধিতে বন্ধুর সহযোগিতা পেতে পারেন। পরিবারে সম্মান থাকবে।

    ২) অ্যাকাডেমিক কাজে সাফল্য পাবেন। সন্তানদের কাছ থেকে সুখবর পেতে পারেন। 

    ধনু

    ১) কাজের জায়গায় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতা পাবেন।

    ২) দীর্ঘ ভ্রমণে যেতে হতে পারে।

    মকর

    ১) পরিবারে শান্তি বজায় রাখার চেষ্টা করুন।
     
    ২) ব্যবসায় লাভের সুযোগ থাকবে।

    কুম্ভ

    ১) অর্থ সংক্রান্ত বিষয়ে কারও সাথে বিবাদ হবে। সতর্ক থাকুন। অন্যথায় আপনার ক্ষতি হতে পারে।

    ২)  অন্যায় কাজ করা থেকে বিরত থাকুন। অন্যথায় বিপদ হতে পারে।

    মীন

    ১) আর্থিক দিক থেকে আজকের দিনটি আপনার জন্য ভালো হতে চলেছে।

    ২) যেকোনও নতুন কাজ শুরু করতে চাইলে দিনটি শুভ।

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: শিক্ষায় নয়া দুর্নীতি, কলেজে কলেজে ছাত্র সংসদই নেই, তোলা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা!

    Siliguri: শিক্ষায় নয়া দুর্নীতি, কলেজে কলেজে ছাত্র সংসদই নেই, তোলা হচ্ছে কোটি কোটি টাকা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিক্ষাক্ষেত্রে আরও এক বড়সড় দুর্নীতির অভিযোগ। ২০১৭ সাল থেকে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলিতে ছাত্র সংসদ নেই। অথচ গোটা রাজ্যে লক্ষ লক্ষ ছাত্রছাত্রীর কাছ থেকে অবৈধভাবে ইউনিয়ন ফি বাবদ টাকা আদায় করছে বিভিন্ন কলেজ। কয়েকশো কোটি টাকার এই দুর্নীতির অভিযোগে প্রমাণ সহ রাজ্যপালের দ্বারস্থ হল এবিভিপি’র উত্তরবঙ্গ শাখা (Siliguri)।

    কেন অবৈধ ছাত্র সংসদ ফি? (Siliguri)

    এবিভিপির উত্তরবঙ্গ শাখার রাজ্য সম্পাদক শুভব্রত অধিকারী বলেন, দীর্ঘদিন ধরে রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলিতে ছাত্র সংসদ নির্বাচন বন্ধ হয়ে রয়েছে। ২০১৭ সাল থেকে কোনও বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ছাত্র সংসদ নেই। কাজেই কলেজগুলিতে ছাত্র সংসদের কোনও ভূমিকাও নেই। যার অস্তিত্ব নেই, তার নামে টাকা তোলা যায় না। কিন্তু আমরা প্রমাণ সংগ্রহ করেছি, উত্তরবঙ্গ (Siliguri) সহ রাজ্যের বিভিন্ন কলেজে স্টুডেন্ট ইউনিয়ন ফি বাবদ ১০০ থেকে ২৫০ টাকা করে নেওয়া হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে। এটা পুরোপুরি অবৈধ। শিক্ষাক্ষেত্রে কোটি কোটি টাকার এই দুর্নীতি নিয়ে আমরা রাজ্যপালের দ্বারস্থ হয়েছি। মঙ্গলবার প্রমাণ সহ তাঁকে বিষয়টি চিঠি দিয়ে জানানো হয়েছে।

    সরব শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক (Siliguri)

    শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ বলেন, রাজ্যে ভুরি ভুরি দুর্নীতির মধ্যে এও এক বড় দুর্নীতি। দীর্ঘদিন ধরে রাজ্যের কোনও বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ছাত্র সংসদ নির্বাচন হচ্ছে না। কিন্তু দু’-একটি ক্ষেত্র ছাড়া বিভিন্ন কলেজে (Siliguri) ছাত্র সংসদ তহবিলে টাকা নেওয়া হচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের কাছ থেকে। ছাত্র সংসদ নেই, তাহলে এই টাকা কেন তোলা হচ্ছে, কোথায়ই বা যাচ্ছে তা, রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রীর কাছে জানতে চাওয়া হবে। এভাবে কোটি কোটি টাকা তোলা হচ্ছে। এর সঙ্গে তৃণমূল নেতৃত্ব জড়িত বলে অভিযোগ করেন শিলিগুড়ির বিজেপি বিধায়ক। অবৈধভাবে এই টাকা তোলার বিষয়টি রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর নজরেও আনবেন বলে জানান শঙ্কর ঘোষ। তিনি তাঁর অভিযোগের স্বপক্ষে শিলিগুড়ি বাণিজ্য মহাবিদ্যালয়ের একটি রসিদ তুলে ধরেন। সেখানে দেখা যাচ্ছে, স্টুডেন্ট ইউনিয়ন ফান্ডে আড়াইশো টাকা নেওয়া হয়েছে।

    কী বললেন অধ্যক্ষ? (Siliguri)

    এব্যাপারে শিলিগুড়ি বাণিজ্য মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ রঞ্জন সরকারের সঙ্গে টেলিফোনে যোগাযোগ করে তাঁকে পাওয়া যায়নি। হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ করেও তাঁর কোনও বক্তব্য মেলেনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Singur: এখনও রাজনীতির ময়দান হিসেবেই সিঙ্গুরকে ব্যবহার করছে তৃণমূল, ক্ষোভ এলাকাবাসীর

    Singur: এখনও রাজনীতির ময়দান হিসেবেই সিঙ্গুরকে ব্যবহার করছে তৃণমূল, ক্ষোভ এলাকাবাসীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিঙ্গুর (Singur) নিয়ে বড় ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য সরকার। আর্বিট্রাল ট্রাইব্যুনালের নির্দেশ অনুসারে, টাটাকে কারখানা করতে না দেওয়ার কারণে, রাজ্য সরকারকে সুদ-সহ ৭৬৫.৭৮ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আর এই নির্দেশ আসার পর থেকেই এলাকার মানুষ বলছেন, ‘সিঙ্গুর এখন রাজনীতির ময়দান’। বিগত দিনের বাম সরকার যেমন রাজনীতি করেছে, ঠিক একইরকম ভাবে বর্তমান তৃণমূল শাসকও রাজনীতি করছে। কার্যত সিঙ্গুরের ইচ্ছুক এবং অনিচ্ছুক চাষিদের শিল্পের সুফল থেকে বঞ্চিত করেছে তৃণমূল। 

    রাজনীতির ময়দান সিঙ্গুর (Singur)

    টাটা গোষ্ঠীকে সুদ-সমেত ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ আসার পর থেকেই সিঙ্গুর (Singur) হল আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। সিঙ্গুর আন্দোলনের নামে, তৃণমূল কংগ্রেস শিল্প-কারখানার সম্ভাবনাকে নষ্ট করেছে। অপর দিকে বাম আমলে ছিল না শিল্প গড়ে তোলার উপযুক্ত পরিবেশ। এর ফল ভুগতে হয়েছে সিঙ্গুর সহ সারা রাজ্যের মানুষকে। শিল্পের বিরোধিতা, নাকি জমি বাঁচাও আন্দোলন? এই দুইয়ের জন্য এলাকার মানুষ বাম এবং তৃণমূলকে কাঠগড়ায় তুলেছে। ফলে বাস্তবে সিঙ্গুরের ভবিষ্যতের সম্ভাবনাকে নষ্ট করে দিয়েছে বলে মনে করছেন মানুষ। তাই আজ ইচ্ছুক-অনিচ্ছুক সকল চাষিরা যে বিরাট চক্রান্তের শিকার হয়েছেন, তাও বুঝতে সক্ষম হয়েছেন।

    সিঙ্গুরের চাষিদের বক্তব্য

    সিঙ্গুরের (Singur) অনিচ্ছুক চাষি ভুবন গারাই বলেন, “আমি সেই সময় জমি অধিগ্রহণের বিরোধিতা করেছিলাম, কিন্তু শিল্প চেয়েছিলাম। বাম আমলের আগে এই রাজ্য শিল্পে এক নম্বরে ছিল। কিন্তু ইনকিলাব জিন্দাবাদ বলে সব কলকারখানা বন্ধ করে দিয়েছে। সব সরকার মিথ্যাবাদী।” আবার ইচ্ছুক চাষি শক্তিপদ মুখোপাধ্যায় বলেন, “আমরা চেয়েছিলাম শিল্প হোক। কিন্তু রাজনীতির খেলায় না হল শিল্প, না হল চাষ। আমাদের যুব সামজের জন্য বড় সুযোগ ছিল। বর্তমান তৃণমূল সরকার চাষিদের ঠকিয়েছে।”

    সিঙ্গুরের মাস্টারমশাইয়ের বক্তব্য

    বিপুল পরিমাণ ক্ষতিপূরণের বিষয়ে সিঙ্গুরের (Singur) মাস্টারমশাই রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য বলেন, “টাটার কোনও দোষ নেই, আদতে তাঁদের ক্ষতি হয়েছে অনেক। কারখানা করতে চেয়েও তাঁরা করতে পারেননি। বাম সরকারের ভুলের জন্যই টাটারা চলে যেতে বাধ্য হন।” আন্দোলনের অন্যতম মুখ রবীন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য বলেন, “তৎকালীন রাজ্যপাল-এর মধ্যস্থতায় চুক্তিও হয়, কিন্তু সেই চুক্তি তৎকালীন বাম সরকার মানেনি। কারণ পলিটব্যুরো নেতারা সায় দেয়নি। টাটা চলে যাওয়ার পিছনে আমাদের আন্দোলন আংশিক দায়ী হলেও, পুরোপুরি দোষ ছিল তৎকালীন বাম সরকারের।”

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    সিঙ্গুরের (Singur) বিজেপি নেতা সঞ্জয় পাণ্ডে অবশ্য আশাবাদী, আবার সিঙ্গুরে শিল্প হবেই।ট্রাইব্যুনালের রায়কে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, “বিজেপি ক্ষমতায় এলে সিঙ্গুরে শিল্প হবে। ওই জমিতেই হবে কারখানা, সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায় আমাদের কথা দিয়ে গেছেন।”

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Aadhaar Data Leak: ৮১ কোটি ভারতীয়র আধার তথ্য ফাঁস! দাবি মার্কিন সংস্থার

    Aadhaar Data Leak: ৮১ কোটি ভারতীয়র আধার তথ্য ফাঁস! দাবি মার্কিন সংস্থার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৮১ কোটি ভারতীয়র আধার তথ্য নাকি ফাঁস (Aadhaar Data Leak) হয়ে গিয়েছে! আমেরিকার একটি সাইবার নিরাপত্তা সংস্থার অন্তত এমনটাই দাবি। ‘রিসিকিউরিটি হান্টার ইউনিট’ নামের ওই মার্কিন সংস্থার দাবি, ভারতীয়দের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নাকি এখন হ্যাকারদের হাতে। যদি মার্কিন সংস্থার এই দাবি সত্য হয় তাহলে এটি বড় তথ্য ফাঁসের ঘটনা বলেই মনে করা হচ্ছে। 

    ভারতীয়দের তথ্য নিলামে উঠেছে ৬৬ লাখ টাকায়

    বিশেষজ্ঞদের মতে, এরফলে যে কোনও ব্যক্তি আর্থিক জালিয়াতিতে প্রতারিত হতেই পারেন। শুধু তাই নয়, হ্যাকাররা (Aadhaar Data Leak) সেই তথ্য নাকি ডার্ক ওয়েবে নিলাম করে বিক্রিও করছে। এর প্রমাণও তারা পেয়েছে বলে দাবি ওই মার্কিন সাইবার নিরাপত্তা সংস্থার। চুরি যাওয়া ওই আধার তথ্যর দাম পৌঁছেছে ৮০ হাজার ডলারে অর্থাৎ ভারতীয় মুদ্রায় ৬৬ লাখ টাকা। আধারে যেহেতু সমস্ত ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য থাকে, তাই নাম, ফোন নাম্বার, ঠিকানা এসবও ফাঁস হয়ে গিয়েছে বলে দাবি ওই সংস্থার।

    ৯ অক্টোবর ডার্ক ওয়েবে কী পোস্ট করেন এক হ্যাকার?

    ‘রিসিকিউরিটি হান্টার ইউনিট’-এর আরও দাবি, গত ৯ অক্টোবর ডার্ক ওয়েবে ‘পিডব্লিউএন০০০১’ নামের একটি অ্যাকাউন্ট (Aadhaar Data Leak) থেকে ভারতীয়দের আধার তথ্য নিলামের জন্য পোস্ট করে এক হ্যাকার। তবে কীভাবে এই তথ্য ফাঁস হল? সাইবার নিরাপত্তা সংস্থার মতে, করোনার সময়ে কোভিড পরীক্ষার জন্য আধার তথ্য জমা দিতে হয়েছিল ভারতীয়দের। ‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ’-এর সার্ভার থেকেই সেই তথ্য ফাঁস হয়ে গিয়েছে। অন্তত এমনটাই দাবি করা হয়েছে ওই ‘পিডব্লিউএন০০০১’ অ্যাকাউন্ট থেকে। সাইবার নিরাপত্তা সংস্থাটি আরও জানিয়েছে, ব্যক্তিগত তথ্য (Aadhaar Data Leak) সংক্রান্ত ভারতীয়দের এক লাখ ফাইল রয়েছে হ্যাকারদের কাছে। তারমধ্যে কিছু তথ্য নিয়ে ঠিক নাকি ভুল তা ভেরিফাইও করা হয়। তখন দেখা যায়, হ্যাকারদের দাবি সঠিক।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Visva-Bharati: শ্মশানে পাঠানোর হুমকি দিচ্ছেন তৃণমূল নেতারা, থানায় অভিযোগ বিশ্বভারতীর উপাচার্যের

    Visva-Bharati: শ্মশানে পাঠানোর হুমকি দিচ্ছেন তৃণমূল নেতারা, থানায় অভিযোগ বিশ্বভারতীর উপাচার্যের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘ধর্না মঞ্চ থেকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে’, এই মর্মে শান্তিনিকেতন থানায় ই-মেল মারফৎ অভিযোগ দায়ের করলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। বিশ্ব ঐতিহ্যের ফলকে ব্রাত্য স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। এই অভিযোগ তুলে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে তৃণমূলের আন্দোলন চতুর্থ দিনে পড়ল৷ এই ধর্না মঞ্চ থেকে উপাচার্যকে বাসভবন থেকে বের করে বীরভূম ছাড়া করার হুমকি সহ শ্মশানে পাঠানোর হুমকিও দিতে শোনা গিয়েছে তৃণমূল নেতাদের। তারপরেই শান্তিনিকেতন থানায় অভিযোগ করেন উপাচার্য (Visva-Bharati) বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।

    কী অভিযোগ তৃণমূলের? (Visva-Bharati)

    ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতনকে ‘ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ’ বা ‘বিশ্ব ঐতিহ্যের’ তকমা দিয়েছে ইউনেস্কো। এরপরেই ঐতিহ্যবাহী উপাসনা গৃহ, রবীন্দ্রভবন ও গৌরপ্রাঙ্গণে ৩ টি শ্বেত পাথরের ফলক বসানো হয়েছে। তাতে আচার্য হিসাবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী নাম থাকলেও ব্রাত্য স্বয়ং গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। যার প্রতিবাদে সরব হয়ে দলকে লাগাতার আন্দোলনের নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শান্তিনিকেতন রাস্তার উপর কবিগুরু হস্তশিল্প মার্কেটে মঞ্চ তৈরি করে চলছে তৃণমূল নেতা-মন্ত্রীদের আন্দোলন।
    এই আন্দোলনের মঞ্চ থেকে প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে, এই মর্মে শান্তিনিকেতন থানায় ইমেল মারফৎ অভিযোগ দায়ের করলেন বিশ্বভারতীর (Visva-Bharati) উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। অভিযোগে তিনি জানান, “মঞ্চ থেকে নেতারা প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছে। রীতিমতো প্রাণ সংশয়ে দিন কাটছে। বিষয়টি দেখুন।”

    কী নিয়ে অভিযোগ উপাচার্যের? (Visva-Bharati)

    উল্লেখ্য, ৪ দিনে পা দিল তৃণমূলের এই ধর্না। এই মঞ্চে বক্তব্য রাখতে গিয়ে নানুরের প্রাক্তন বিধায়ক গদাধর হাজরা উপাচার্যকে বাসভবন থেকে বের করে বীরভূম ছাড়ানোর হুমকি দিয়েছেন৷ এছাড়া, তৃণমূল নেতা বাবু দাস উপাচার্যকে (Visva-Bharati) শ্মশানে পাঠানোর হুমকি দিয়েছেন৷ এই দুটি ঘটনা উল্লেখ করেই শান্তিনিকেতন থানায় ইমেল মারফৎ অভিযোগ দায়ের করেছেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: বাকিবুরের আরও ৫৬০ কাঠা জমির হদিশ আমডাঙায়! সবই কি বেনামে জ্যোতিপ্রিয়র?

    Ration Scam: বাকিবুরের আরও ৫৬০ কাঠা জমির হদিশ আমডাঙায়! সবই কি বেনামে জ্যোতিপ্রিয়র?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন দুর্নীতি (Ration Scam) কাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া রাজ্যের তৃণমূল মন্ত্রী ঘনিষ্ঠ বাকিবুর রহমানের আরও সম্পত্তির হদিশ মিলল আমডাঙায়। সাধনপুর পঞ্চায়েত এলাকায় প্রায় ৫৬০ কাঠা জমির খোঁজ মিলেছে। একই সঙ্গে পাশের আদহাটা পঞ্চায়েতের দাদপুর এলাকার গৌরাঙ্গপুর রোডের ধারে পাঁচিল দেওয়া ২৬০ কাঠা জমির সন্ধান মিলছে।

    অপর দিকে বাকিবুর বাদুড়িয়া শহরের মধ্যে ‘ডান্স বার’ করতে চেয়েছিলেন বলে অভিযোগ করেছে স্থানীয় মানুষ। জানা গিয়েছে, স্থানীয় পুরপ্রধান তুষার সিংহ বাধা দিলে ৩০০ কাঠার এক জমিতে চাল, গম, আটার গুদাম তৈরি করা হয়। মূলত এলাকাবাসীর অভিযোগ, জোর করে ভয় দেখিয়ে জলের দামে জমি দখল করে নিয়েছেন বাকিবুর।

    বেনামে জ্যোতিপ্রিয়র নয় তো সম্পত্তি (Ration Scam)?

    স্থানীয়দের দাবি, আমডাঙায় ফুড কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার গোডাউন তৈরির জন্য কম দাম দিয়ে জমি কেনেন বাকিবুর। তবে জমি কেনার সময় অনেককে চাকরি দেওয়ার কথাও বলা হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে সেই কথা পূরণ করা হয়নি। এলাকার মানুষের আরও দাবি, এই সম্পত্তি বাকিবুরের নামে হলেও, আদতে মালিক মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। তাঁদের দু’জনের যুগলবন্দিতেই এই সম্পত্তি (Ration Scam) হয়েছে বলে দাবি।

    বাদুড়িয়ার মানুষের প্রতিক্রিয়া

    বাদুড়িয়ার স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “শ্মশানের উল্টো দিকে ভুটানের বাগান বলে একটা জমিতে পুকুর ছিল। এই পুকুরটি রাতারাতি মাটি ফেলে ভরাট করে ফেলা হয়েছে। এখানে চারপাশে উঁচু করে পাঁচিল দেওয়া হয়েছে। মাঝে মাঝে এই জমিতে চাল, গম, আটার বস্তা আসতো বলে জানা গিয়েছে।”

    এছাড়াও স্থানীয় রিতা নামক এক মহিলা বলেন, “আমাদের দুই কাঠা জমি ছিল, সেখানে আমাদের একটি বসত বাড়ি ছিল। এখানে মিল বা গোডাউন হবে, আর তাই সামনের জায়গাটা ছাড়তে হবে বলে হুমকি দেওয়া হয়। অবশেষে গুন্ডা ডেকে জোর করে জায়গা দখল করে নেয় বাকিবুর (Ration Scam)।” অপর দিকে পুরপ্রধান তৃণমূলের নেতা দীপঙ্কর ভট্টাচার্য বলেন, “শুনেছি এই জমি বাকিবুরের, কিন্তু কোনও দিন আসতে দেখিনি।  ”

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • School Teacher: ‘রাস্তার মাস্টার’ থেকে ‘গ্লোবাল টিচার’ জামুড়িয়ার দীপনারায়ণ! এলাকায় খুশির হাওয়া

    School Teacher: ‘রাস্তার মাস্টার’ থেকে ‘গ্লোবাল টিচার’ জামুড়িয়ার দীপনারায়ণ! এলাকায় খুশির হাওয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাস্তায় পড়িয়ে ১৩০ টি দেশের মধ্যে শীর্ষ দশজনের চূড়ান্ত তালিকায় নাম নথিভূক্ত করে ফেলেছেন ‘রাস্তার মাস্টার’ বলে খ্যাত দীপনারায়ণ নায়ক (School Teacher)। তিনি গ্লোবাল টিচার প্রাইজ, ২০২৩ সম্মানে ভূষিত হন। তাঁর বাড়ি আসানসোলের (Asansol) জামুড়িয়ার নন্ডি গ্রামে। বর্তমানে তিনি জামুড়িয়ার ১ নম্বর সার্কেলের তিলকা মাঝি আদিবাসী ফ্রি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি এলাকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের পিছিয়ে থাকা মানুষদের শিক্ষিত করে তোলার স্বপ্নও ছিল তাঁর। তাই এলাকার ছেলে-মেয়েদের মধ্যে শিক্ষার আলো পৌঁছানোর জন্য থ্রি জেনারেশন এডুকেশন শুরু করেছিলেন তিনি। তাঁর সাফল্যে উচ্ছ্বসিত গোটা জেলা।

    কেন তিনি ‘রাস্তার মাস্টার’ (School Teacher)?

    বর্তমান প্রজন্মের ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনা শিখিয়ে, পরিবারে মা-বাবা, দাদু-ঠাকুমাকে প্রাথমিক জ্ঞানের আলোতে শিক্ষিত করে তোলার ভাবনা ছিল দীপনারায়ণ নায়কের (School Teacher)। যখন বিশ্ব জুড়ে মহামারী করোনা আবহ, অফিস-আদালত থেকে স্কুল-কলেজ বন্ধ, সেই সময় তিনি রাস্তায় নেমে শিক্ষকতা শুরু করেন। তাঁর ইচ্ছাশক্তিকে কোনও বাধাই আটকে রাখতে পারেনি। করোনার সময় রীতিমতো সামজিক সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে, নিয়ম মেনে স্কুলের ছাত্র-ছাত্রী এবং এলাকার (Asansol) ছেলে-মেয়েদের রাস্তার উপরেই পড়াতে শুরু করেন তিনি। আর এভাবেই তিনি ‘রাস্তার মাস্টার’ হিসাবে পরিচিতি লাভ করেন।

    গ্লোবাল টিচার প্রাইজ সম্মানে ভূষিত রাস্তার মাস্টার

    এলাকায় (Asansol) ‘রাস্তার মাস্টার’ নামে পরিচিত দীপনারায়ণ নায়ক (School Teacher) পড়ানোর পাশাপাশি সামজসেবার কাজেও যুক্ত থাকতেন। দারিদ্রসীমার নিচে বসবাসকারী ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য পুষ্টিযুক্ত খাবারেরও ব্যবস্থা করতেন তিনি। আর এই সব কাজের জন্যই গ্লোবাল টিচার প্রাইজ ২০২৩ সম্মানে ভূষিত হন। মোট ১৩০ টি দেশের মধ্যে, শীর্ষ দশ শিক্ষকের নাম চূড়ান্ত হয়েছে। আর তার মধ্যেই চূড়ান্ত তালিকায় মনোনীত হন দীপনারায়ণ নায়ক। অভাবের সংসারে পড়াশুনা করে বড়ো হয়ে, এই বিশ্ব সম্মানের জন্য ভীষণভাবে আনন্দিত তাঁর স্ত্রী, মা-বাবা।

    মাস্টারের বক্তব্য

    আসানসোলের (Asansol) শিক্ষক দীপনারায়ণ (School Teacher) বলেন, “আমার এই মডেলে সাফল্য পেয়েছি। আমি এই কাজের সঙ্গে যুক্ত হতে পরে বেশ আনন্দিত। এখানে যেমন ছাত্র-ছাত্রীরা শিক্ষিত হচ্ছে, তেমনি তাঁদের পরিবারের বাবা, মা, দাদু, ঠাকুমারাও শিক্ষা লাভ করছেন। সমাজে বংশ পরম্পরায় বাহিত জ্ঞান, দর্শন, শিল্পকলা ইত্যাদিকে পরবর্তী সমাজের কাছে আকর্ষণীয় করে তোলার বিষয়েও পড়ানো হয়। সেই সঙ্গে আদিবাসী সামজের পুরাতন ঐতিহ্য সম্পর্কে, বিশেষভাবে পরিচয়ের প্রচেষ্টা রাখা হয়েছে। শিক্ষায় পরিবেশ এবং কর্মসংস্থান বিষয় সম্পর্কেও আলোকপাত করা হয়েছে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: দুর্নীতিতে আকণ্ঠ ডুবে! নিজেকে ‘বালু-মুক্ত’ করতে আপ্রাণ চেষ্টা রেশন ডিলারের

    Siliguri: দুর্নীতিতে আকণ্ঠ ডুবে! নিজেকে ‘বালু-মুক্ত’ করতে আপ্রাণ চেষ্টা রেশন ডিলারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় গ্রেফতার হওয়ার পর শিলিগুড়ির (Siliguri) এক শীর্ষ তৃণমূল নেতা তাঁর বাড়ির ড্রইং রুম থেকে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের পেল্লাই ছবি রাতারাতি নামিয়ে আস্তাকুঁড়ে ছুড়ে ফেলেছিলেন। এবার রেশন দুর্নীতিতে বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (বালু) গ্রেফতার হতেই শিলিগুড়ির সেই রেশন ডিলার নিজেকে ‘বালু-মুক্ত’ করতে মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। রেশন দুর্নীতিতে আকণ্ঠ ডুবে থাকা সেই রেশন ডিলারের সঙ্গে তৃণমূলের একাধিক শীর্ষ নেতা, প্রাক্তন মন্ত্রীও এখন বিনীদ্র রজনী কাটাচ্ছেন। রেশন দুর্নীতিতে ইডির তদন্তে ডাক পড়ার আতঙ্ক গ্রাস করেছে তাঁদের।

    উত্তরবঙ্গে নানা ব্যবসায় রেশন-দুর্নীতির টাকা?

    রেশন দুর্নীতির টাকা শিলিগুড়ি থেকে ডুয়ার্সে ছড়িয়ে পড়েছে। আত্মীয়, ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের নামে  নানা ধরনের ব্যবসায় সেই টাকা লগ্নি করেছেন বনমন্ত্রী। এনিয়ে এতদিন চাপা গুঞ্জন ছিল। কিন্তু জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেফতার হতেই সেই গুঞ্জন প্রকাশ্যে চলে এসেছে। শিলিগুড়িতে (Siliguri) রেশন দুর্নীতির কেন্দ্রবিন্দুতে মাটিগাড়ার ব্লকের সেই রেশন ডিলারের নাম জোরালো ভাবে উঠে আসছে।অভিযোগ, তাঁকে সামনে রেখে শিলিগুড়িতে অনেক তৃণমূল নেতা, উত্তরবঙ্গের প্রাক্তন মন্ত্রী দু’হাত ভরে টাকা কামিয়েছেন, বনমন্ত্রীর সিন্ডিকেটে যোগ দিয়ে বিভিন্ন ব্যবসায় কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছেন। শিলিগুড়ি, ডুয়ার্স ও পাহাড়ে রিসর্ট, বালি খাদান, ক্র্যাশার, রিয়েল এস্টেট ব্যবসায় রেশন দুর্নীতির টাকা খাটানোর অভিযোগ উঠে এসেছে বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের বিরুদ্ধে। তিনি গ্রেফতার হতেই  সাধারণ মানুষের পাশাপাশি তৃণমূল নেতৃত্বের একাংশের মুখেও এখন এই চর্চা।

    শিলিগুড়ির (Siliguri) দেবনগর টাউনশিপের নাম কেন উঠছে?

    উঠে এসেছে শিলিগুড়ির শিবমন্দিরের কাছে দেবনগর টাউনশিপের নাম। স্থানীয়দের দাবি, বনমন্ত্রী ঘনিষ্ঠ মহম্মদ ফারুখ ওরফে রাহুল দেব বিঘার পর বিঘা জমি কেনেন। সেই জমি কেনার সময় উপস্থিত ছিলেন জ্যোতিপ্রিয়র এক আত্মীয়। সেই দেবনগর প্রজেক্টের সাইন বোর্ডে একটি সংস্থার নাম থাকলেও সেখানে কোনও ঠিকানা, রেজিস্ট্রেশন নম্বর কিছুই লেখা নেই। যে মোবাইল নম্বর দেওয়া রয়েছে, সেখানে যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। স্থানীয়দের দাবি, রেশন দুর্নীতির টাকায় এই প্রকল্পের সঙ্গে তৃণমূলের অনেক নেতাই জড়িত (Siliguri)।
    পছন্দের কোনও শিল্পপতিকে সামনে খাড়া করে বনমন্ত্রী উত্তরবঙ্গের একাধিক রুগ্ন ও বন্ধ থাকা চা-বাগানেও রেশন দুর্নীতির টাকা লাগিয়েছেন। এই সিন্ডিকেটে তৃণমূলের একাধিক নেতা রয়েছেন বলে অভিযোগ।

    বিজেপি কী বলছে? (Siliguri)

    বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলার সভাপতি অরুণ মণ্ডল বলেন, আমাদের প্রশ্ন, কোনও মন্ত্রী বা তৃণমূল নেতা কেন্ত্রীয় এজেন্সির তদন্তে গ্রেফতার হতেই তাদের দুর্নীতির ইতিহাস বেরিয়ে আসছে। তাহলে রাজ্যের পুলিশ ও গোয়েন্দারা এতদিন কী করেছে। আমরা তো বারবার বলে আসছি তৃণমূল দলটাই চোর। পুলিশ তৃণমূলের দলদাস হওয়ায় সব দেখে-বুঝেও ঘুমিয়ে থাকছে। কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা চুরির পাশাপাশি গরু ও কয়লা পাচারের টাকায় তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের সম্পত্তি ভরে উঠেছে। সেই টাকা কালীঘাটে যাচ্ছে। একশো দিনের কাজ প্রকল্পেও দেখা যাবে তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের টাকা চুরি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Arambagh: কয়লা, গরুর পর বালি! অবৈধ খাদানে দিনের আলোয় চলছে মাফিয়ারাজ

    Arambagh: কয়লা, গরুর পর বালি! অবৈধ খাদানে দিনের আলোয় চলছে মাফিয়ারাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু, কয়লার পর চলছে বালি চুরি। আরামবাগ মহকুমা (Arambagh) জুড়ে বেআইনিভাবে অবৈধ বালি খাদানগুলি থেকে লুট হচ্ছে বালি। মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া বালিখাদানগুলি সরকারিভাবে প্রশাসন বন্ধ করে দিলেও, বালি চুরি বেড়েই চলেছে দিনের পর দিন। আরামবাগের মহকুমা ভূমি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, দ্বারকেশ্বর নদ এবং মুণ্ডেশ্বরী নদী মিলিয়ে, মোট বৈধ বালি খাদান রয়েছে ১৪টি। এর মধ্যে ১০টির ইজারার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু সেই মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়া বালি খাদানগুলি থেকেই অবৈধভাবে বালি তুলছে মাফিয়ারা।

    বালি খাদানে মাফিয়ারাজ (Arambagh)

    প্লাবনের পরে, জল কমতেই আরামবাগ মহকুমার (Arambagh) বিভিন্ন নদ-নদী থেকে বালি চুরি ফের শুরু হয়ে গিয়েছে। টাস্ক ফোর্স গঠন, অভিযান, ধরপাকড়, জরিমানা আদায় কোনও কিছুতেই চুরি আটকানো যাচ্ছে না। মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়া খাদানগুলি থেকে কখনও রাতের অন্ধকারে, আবার কখনও প্রকাশ্য দিবালোকেই চলছে বালি চুরি। নদ-নদী সংলগ্ন গ্রামের বাসিন্দাদের অভিযোগ, ইজারার মেয়াদ উত্তীর্ণ পরেও বিভিন্ন বালিখাদানের মাফিয়ারাজ চলছে।

    নজর নেই প্রশাসনের

    উৎসবের মরশুমে একটানা ছুটির অবকাশে, নদ-নদীগুলিতে এমনিতেই সেভাবে প্রশাসনের (Arambagh) নজরদারি নেই। পুলিশ অবশ্য বিভিন্ন রাস্তায় ‘চেকিং’ চালাচ্ছে। কিন্তু সাধারণ মানুষের প্রশ্ন এখানেই, তাহলে কী করে রাস্তা দিয়ে অবৈধ খাদান থেকে বালি পাচার হচ্ছে? যদিও কয়েক দিন ধরেই রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে গোঘাটে দ্বারকেশ্বর নদের বিভিন্ন জায়গা থেকে বালি চুরির সঙ্গে যুক্ত কয়েকটি ইঞ্জিন ভ্যান এবং বালি ভর্তি ট্রাক্টর আটক করেছে। ধৃতদের আরামবাগ আদালতে তোলা হলে, ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক।

    ভূমি দফতরের বক্তব্য

    মহকুমা ভূমি দফতর (Arambagh) সূত্রে জানা গিয়েছে, মহকুমায় মোট বৈধ বালি খাদান ১৪টি। এর মধ্যে ১০টির ইজারার মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। বাকি চারটি ইজারার মেয়াদ আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যেই শেষ হবে। তবে বালি চুরির ঘটনা অস্বীকার করেনি ভূমি দফতর। এখানকার এসডিপিও অভিষেক মণ্ডল বলেন, “নির্দিষ্ট চালান ছাড়া বালির গাড়ি রাস্তায় পেলেই আমরা আটকাচ্ছি। গত ১৫ দিনে চারটি থানায় ৪টির বেশি মামলা হয়েছে। পুলিশের সক্রিয়তায় চুরি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ হয়েছে।”

    বিজেপির বক্তব্য

    এই প্রসঙ্গে আরামবাগ (Arambagh) সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি বিমান ঘোষ বলেন, “মাফিয়ারাজ চলছে সারা রাজ্য জুড়ে, আরামবাগেও এর প্রভাব পড়েছে। তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এই মাফিয়াদের বার-বাড়ন্ত হয়েছে। রাজস্ব কর ফাঁকি দিয়ে, কোটি কোটি টাকার সরকারি সম্পত্তি চুরি হয়ে যাচ্ছে। প্রশাসন সব জেনেও চুপ করে আছে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে মানুষের যোগ্য জবাব দেবে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Iskcon Mayapur: দীপাবলির আগেই ইসকনের মায়াপুর চন্দ্রোদয় মন্দিরে জ্বলে উঠল শত শত দীপ!

    Iskcon Mayapur: দীপাবলির আগেই ইসকনের মায়াপুর চন্দ্রোদয় মন্দিরে জ্বলে উঠল শত শত দীপ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর দিন থেকে মায়াপুর ইসকনে শুরু হয়েছে দীপদান অনুষ্ঠান, চলবে রাসপূর্ণিমা পর্যন্ত। এক মাস ধরে চলা বিশ্বব্যাপী এই অনুষ্ঠানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সকলেই দীপদান করতে আসেন ইসকন মন্দিরে (Iskcon Mayapur)। অনুষ্ঠান চলে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭ থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত। একই সাথে চলবে দামোদরাষ্টকম্ স্ত্রোত্র পাঠ। প্রতি বছর এই অনুষ্ঠানে ধর্মপ্রাণ হাজার হাজার মানুষ, দেশ-বিদেশ থেকে অসংখ্য ভক্ত সমবেত হন। একে ঘিরে দীপাবলির আগেই ইসকনের প্রধান কেন্দ্র শ্রী মায়াপুর চন্দ্রোদয় মন্দিরে জ্বলে উঠল শত শত দীপ। ইসকনের জনসংযোগ আধিকারিক রসিক গৌরাঙ্গ দাস জানান, দীপদান উৎসব উপলক্ষ্যে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক লাইনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এছাড়াও নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোর করা হয়েছে।

    কীসের স্মরণে এই উৎসব?

    সর্বোপরি ভগবানের প্রতি শ্রদ্ধা, বিধান তথা সেবার বিশেষ সুযোগ লাভ করা যায় এই উৎসব পালনের মধ্য দিয়ে। যার ফলে জীবনের পারমার্থিক প্রগতি লাভ হয়। সনাতন ধর্মে যত প্রকার উৎসব আছে তার মধ্যে দীপাবলি অন্যতম। বিজয়া দশমীর কুড়ি দিন পর থেকে উদযাপিত হয় এই উৎসব (Iskcon Mayapur)। পৌরাণিক কাহিনী অনুযায়ী, ত্রেতা যুগে রাবনকে বধ করার পর যখন ভগবান শ্রীরামচন্দ্র তাঁর নিজ রাজ্য অযোধ্যায় প্রত্যাবর্তন করছিলেন, তখন রাজ্যবাসী অর্থাৎ অযোধ্যাবাসীগণ তাঁকে স্বাগত জানানোর জন্য এক বিশেষ উৎসবের আয়োজন করেছিলেন। সমগ্র অযোধ্যা নগরীকে আলোকমালায় সজ্জিত করে আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে উঠেছিলেন তাঁরা। আর তারই স্মরণে এই উৎসব পালিত হয় বলে অনেকে মনে করেন।

    ইসকন মন্দিরে ভক্তদের উন্মাদনা

    আবার পদ্মপুরাণে বর্ণনা করা হয়েছে কার্তিক মাসের এই বিশেষ তিথিতে যদি কেউ উন্মুক্ত আকাশের নিচে প্রদীপ জ্বালান, তাহলে তিনি পরিত্রাণ লাভ করে হরিধাম প্রাপ্ত হন। এই উৎসবে মধ্য দিয়ে সকলের মনমন্দিরে প্রতিষ্ঠিত হোক আলোর দীপ। অন্ধকার দূরীভূত হোক, শুভ দীপাবলি অনুষ্ঠানে সকলের শুভ কামনা। স্বাভাবিকভাবেই এই উৎসবকে ঘিরে মায়াপুর ইসকন মন্দিরে ভক্তদের উন্মাদনা চোখে পড়ার মতো (Iskcon Mayapur)। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

LinkedIn
Share