Blog

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার, ২৩/১০/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার, ২৩/১০/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) ঘরোয়া বিষয়ে অবিলম্বে মনোযোগ দেওয়ার চেষ্টা করুন।

    ২)কর্মক্ষেত্রে নতুন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে পারেন।

    বৃষ

    ১) আপনি আপনার পরিবারের সদস্যদের পূর্ণ সমর্থন পাবেন।

    ২) আপনার অতীতের যেকোনও ভুল থেকে আপনাকে শিক্ষা নিতে হবে।

    মিথুন

    ১)  আপনি যদি ব্যবসায় কিছু পরিকল্পনা করেন তবে আপনি অবশ্যই সেগুলি থেকে ভালো সুবিধা পাবেন।

    ২) পরিবারের কোনও সদস্যের কাছ থেকে ভালো খবর শুনতে পেতে পারেন।

    কর্কট

    ১) লেখালেখি-বুদ্ধিবৃত্তিক কাজে ব্যস্ততা বাড়তে পারে।

    ২) মনে শান্তি ও সুখের অনুভূতি থাকবে।
      
    সিংহ 

    ১) স্বাস্থ্যের যত্ন নিন।

    ২) গানবাজনায় আগ্রহ বাড়তে পারে।

    কন্যা

    ১) আজকের দিনটি আপনার জন্য একেবারে ইতিবাচক হতে চলেছে।

    ২) উদ্যোগগত ক্ষেত্রে ভালো কাজ করবেন আপনি।

    তুলা 

    ১) লেনদেনের দিক থেকে আজকের দিনটি ভালো কাটবে।

    ২) আপনি অংশিদারির ব্যবসা থেকে উপকৃত হবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) ভাগ্যের দিক থেকে আজকের দিনটি আপনার জন্য শুভ হতে চলেছে।

    ২) আপনি আপনার ব্যবসার জন্য কিছু পরিকল্পনা করবেন, যার জন্য আপনি দিনের অনেকটা সময় ব্যয় করবেন।

    ধনু

    ১) মায়ের সহযোগিতা পাবেন।

    ২) চাকরিতে কর্মকর্তাদের সঙ্গে সৌহার্দ্য বজায় রাখুন।

    মকর

    ১) জীবনসঙ্গীর স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেবে।
     
    ২) বন্ধুদের সহযোগিতা পাবেন। ধর্মীয় কাজে আগ্রহ বাড়বে।

    কুম্ভ

    ১) তাড়াহুড়ো করে কোনও সিদ্ধান্ত নিলে সমস্যা হবে। ভাবনা চিন্তা করে সিদ্ধানন্ত নিন।

    ২) কাজের পাশাপাশি আপনার স্বাস্থ্যের প্রতিও সচেতন থাকুন।

    মীন

    ১) অতিরিক্ত ব্যয়ের কারণে আপনি বিরক্ত হতে পারেন।

    ২) অপ্রয়োজনীয় বিবাদের সম্মুখীন হতে পারেন। সতর্ক থাকুন।

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Telangana Assembly Election 2023: তেলেঙ্গানায় ফের বিজেপি প্রার্থী কট্টর হিন্দুত্বের মুখ টাইগার রাজা

    Telangana Assembly Election 2023: তেলেঙ্গানায় ফের বিজেপি প্রার্থী কট্টর হিন্দুত্বের মুখ টাইগার রাজা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার তেলেঙ্গানা বিধানসভা নির্বাচনের (Telangana Assembly Election 2023) প্রথম দফায় ৫২ জনের একটি প্রার্থীদের তালিকা প্রকাশ করছে বিজেপি। সেই তালিকায় নাম প্রকাশ পেয়েছে টাইগার রাজা সিং-এর। এই টাইগার সিং, রাজ্যের দাপুটে হিন্দুত্ববাদী নেতা। এবারের বিধানসভা নির্বাচনে অন্যতম প্রধানমুখ হিসাবে মনে করছেন রাজনীতির একাংশের মানুষ। উল্লেখ্য, এই নির্বাচনে আরও মোট তিনজন সাংসদকে বিধানসভায় টিকিট দিয়েছে বিজেপি। তাঁদের মধ্যে একজন সাংসদকে দুটি কেন্দ্র থেকে টিকিট দেওয়ার কথা জানা গেছে। আপাতত টাইগারের টিকিটে শোরগোল তেলেঙ্গানা রাজ্যের রাজনীতিতে।

    কে এই টাইগার সিং (Telangana Assembly Election 2023)?

    বরাবর তেলেঙ্গানা রাজ্যে হিন্দুত্ব নিয়ে ব্যাপক চর্চায় থাকতেন এই টাইগার রাজা। রাজ্যে গো-রক্ষা থেকে শুরু করে হিন্দু সনাতন ধর্মের অপামানকারীদের বিরুদ্ধে তীব্র সরব ছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে দেশের যথার্থ ইতিহাসবোধ, জোরপূর্বক ধর্মান্তরিতকরণ, লাভ জিহাদের বিরুদ্ধে বেশ সক্রিয় থাকতেন এই নেতা। সূত্রে জানা গেছে, এই নেতার নির্বাচনী কেন্দ্র হল ঘোষমহল কেন্দ্র। উল্লেখ্য ২০১৮ সালে এই কেন্দ্র থেকেই বিজেপি আসনটিতে জয়ী হয়েছিল। এইবারের নির্বাচনে তাই হিন্দুত্ববাদী নেতাকেই প্রার্থী করা হয়েছে। আর তাই তাঁর সমর্থকদের মধ্যে লক্ষ করা গেছে বেশ উৎসাহ।

    টাইগার সিং বিতর্কিত কেন?

    নুপুর শর্মার মন্তব্যের বিতর্ক যখন তুঙ্গে ছিল, সেই সময় নুপুর শর্মার পাশে দাঁড়িয়ে সমর্থন করেছিলেন টাইগার সিং। ২০২২ সালে নুপুরকে সমর্থন করায় বিতর্ককে আরও উস্কে দেন, বলে মনে করেছিলেন বিরোধী রাজনীতির লোকেরা। সেই সময় দলের ভাবমূর্তি স্বচ্ছ রাখতে, তাঁকে বিজেপির তরফ থেকে সাময়িক সাসপেন্ড করা হয় বলে জান যায়। কিন্তু এবার বিধানসভার নির্বাচনের (Telangana Assembly Election 2023) আগে বিজেপি, টাইগারের সাসপেনশেন তুলে নেয় এবং তারপর তাঁকে নির্বাচনী টিকিট প্রদান করা হয়। বিরোধী পক্ষের লোকেরা তাঁর টিকিটে খুব একটা খুশি নয় তাও জানা গিয়েছে।

    বিজেপির শৃঙ্খলা কমিটির বক্তব্য

    বিজেপির কেন্দ্রীয় শৃঙ্খলা কমিটির পক্ষ থেকে টাইগার রাজা সম্পর্কে বলা হয়, “টাইগারের প্রতিক্রিয়া দলের কমিটি বিবেচনা করেছে। আর তারপর তাঁর উত্তরের পরিপ্রেক্ষিতে শৃঙ্খলা কমিটি অবিলম্বে সাসপেনশেন প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।” উল্লেখ্য তাঁর সাসপেনশেন তুলে নেওয়ার পরই প্রার্থীপদের তালিকা প্রকাশ করা হয়।     

      

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটের ক্লাবের পুজোয় পরিবারের সঙ্গে অঞ্জলি দিলেন সুকান্ত

    Dakshin Dinajpur: বালুরঘাটের ক্লাবের পুজোয় পরিবারের সঙ্গে অঞ্জলি দিলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার মহাঅষ্টমীর অঞ্জলি দিলেন বালুরঘাটের (Dakshin Dinajpur) মৈত্রীচক্র ক্লাবে। যেহেতু পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক ক্ষেত্রে শাসক বনাম বিরোধীদের লড়াই, প্রত্যেক দিনের অঙ্গ, তাই বিজেপি রাজ্য সভাপতিকে নানান কর্মকাণ্ডে ব্যস্ত থাকতে হয়। রাজ্য রাজনীতি নিয়ে শত ব্যস্ততার মধ্যেও পরিবারকে সময় দিতে অষ্টমী থেকে পুজোর কয়েকটা দিন তিনি বালুরঘাটেই থাকবেন বলে জানা গেছে। পুজো সেরে রাজ্যে হিংসামুক্ত সমাজ গড়ে তোলার বার্তা দিলেন বালুরঘাটের সাংসদ। 

    অষ্টমীর অঞ্জলি দিলেন সুকান্ত (Dakshin Dinajpur)

    অষ্টমীর দিন বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচীর আগেই স্ত্রী কোয়েল চৌধুরী মজুমদার এবং দুই কন্যা সৃজা ও শ্রীময়ীকে নিয়ে পাড়ার মৈত্রী চক্র ক্লাবে (Dakshin Dinajpur) অঞ্জলি দেন বালুরঘাটের সাংসদ সুকান্ত মজুমদার। পুজো দিয়ে, রাজ্যের সকলর জন্য অশুভ শক্তিকে পরাজয় করে, শুভ শক্তি জাগরণের মাধ্যমে মঙ্গল কামনা করলেন।

    কী বলেন সুকান্ত

    বালুরঘাটে (Dakshin Dinajpur) পুজো দিয়ে বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “সংগঠন দেখার কাজে বিভিন্ন কর্মসূচি করে বাড়িতে সময় দিতে পারি না। তাই পুজোয় এসেছি অঞ্জলি দিতে। সেই সঙ্গে স্ত্রী কন্যাদেরকে কাজের ফাঁকে কিছুটা সময় দেওয়াটাও প্রয়োজন।” তবে তিনি পরিবার বলতে সমগ্র জেলার তথা রাজ্যেরবাসীর কথা বোঝাতে চেয়েছেন। তিনি আরও বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে অসুরের সংখ্যা বেড়ে গেছে, তাই পশ্চিমবঙ্গকে সোনার বাংলা গড়ে তোলার প্রার্থনা জানাই মা দুর্গার কাছে।” পাশাপাশি রাজ্যপালের বক্তব্যের পালটা কুনাল ঘোষের বক্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেন, “বর্তমানে হিংসা মুক্ত, দুর্নীতি মুক্ত পশ্চিমবঙ্গ একান্ত প্রয়োজন।”

    পুজো হল জনসংযোগের মাধ্যম

    সুকান্তর বালুরঘাটে (Dakshin Dinajpur) পুজোতে অঞ্জলি দেওয়াকে বড় জনসংযোগের মাধ্যম হিসাবে দেখছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। হাতে গোনা কয়েকটা মাস পরেই লোকসভার ভোট। এ রাজ্য থেকে কেন্দ্রীয় বিজেপি নেতাদের গতবারের থেকে বেশি আসনের প্রত্যাশা। আর তাই রাজনৈতিক প্রচার এবং জনসমর্থন নিয়ে সংগঠনকে আরও শক্তিশালী করতে কেন্দ্রীয় নেতারা বার বার পরামর্শ দিতে আসছেন রাজ্যে। পুজোর দ্বিতীয়ার দিন রাজ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এসেছেন। আবার সপ্তমীর দিন বিজেপির সর্ব ভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা কলকাতায় এসে পুজো দর্শন করেন। সেই সঙ্গে ভিতরে ভিতরে দলকে আরও শক্ত-মজবুত করার বার্তা দেন। পশ্চিমবঙ্গ থেকে দুর্নীতির অসুর নিধনের বার্তা নিয়ে বঙ্গবাসীকে রাজনৈতিক পরিবর্তনের ইঙ্গিত দেন বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতারা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja: বেহালার ক্লাবের থিম ‘ফুচকা মণ্ডপ’, আর তাতেই বিপত্তি! মণ্ডপের ফুচকা খাচ্ছে দর্শনার্থীরাই

    Durga Puja: বেহালার ক্লাবের থিম ‘ফুচকা মণ্ডপ’, আর তাতেই বিপত্তি! মণ্ডপের ফুচকা খাচ্ছে দর্শনার্থীরাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  বেহালার নতুন দল ক্লাবের এবারের থিম ‘ফুচকা-মণ্ডপ’। আর তাতেই বিপত্তি। ফুচকা খেয়ে পেট পুজোতে মেতে উঠেছেন দর্শনার্থীরা। পুজো উদ্যোক্তাদের নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, তবে কে কার বারণ শোনে। এই নিয়ে প্রবল শোরগোল পড়েছে বেহালার ‘নতুন দল’ ক্লাবের পুজোকে ঘিরে। সাবধান করতে মাইকিং করা হচ্ছে কিন্তু কাজে লাগছে না কিছুই।

    ফুচাকার পেট পুজো (Durga Puja)

    ফুচকা একটি লোভনীয় খাবার। আট থেকে আশি সকলেই এই খাবার খেতে পছন্দ করেন। দুর্গা পুজোতে (Durga Puja) প্রত্যেক পুজো মণ্ডপে ফুচকার দোকান অবশ্যই চোখে পড়ে। এবার এই লোভানীয় খাবার দিয়েই গোটা একটা পুজোর আস্ত প্যান্ডেল নির্মাণ করে, রীতিমতো তাক লাগিয়ে দিয়েছে বেহালার ‘নতুন দল’। পুজো উদ্যোগতারা ভেবেছিলেন, বাঙালি প্রিয় খাবার দিয়েই এবারের মণ্ডপ সাজিয়ে দর্শনার্থীদের মন জয় করে নেবেন, কিন্তু সপ্তমী থেকেই ‘নতুন দলের’ কর্মকর্তাদের কপালে চিন্তার কালো মেঘ ঘনিয়ে আসে। কারণ, যে ফুচকা দিয়ে মণ্ডপ তৈরি করা হয়েছে, তা আগত দর্শনার্থীরাই খেয়ে ফেলছেন বলে জানা গেছে। মণ্ডপ সজ্জার ফুচকা যদি পেট পুজোয় যায়, তাহলে মণ্ডপের সৌন্দর্য কীভাবে শোভাবর্ধন করবে!

    ফুচাকার মণ্ডপ

    মহালয়ার পর দেবীপক্ষের সূচনার পর, এই নতুন দলের পুজোর উদ্বোধন হয়। এই পুজো মণ্ডপ নির্মাণের শিল্পী হলেন অয়ন সাহা। গোটা পুজো মণ্ডপের প্যান্ডেল হল ফুচকা দিয়ে তৈরি। মণ্ডপের প্রবেশ থেকে শুরু করে শেষ পর্যন্ত, উপরে নিচে ডানে বামে চতুর্দিকে কেবল ফুচকা আর ফুচকার সমাহার। কিন্তু সপ্তমী থেকেই মণ্ডপে (Durga Puja) সাজানো ফুচকার সংখ্যা কমতে শুরু করেছে।

    ক্লাবের কর্মকর্তার বক্তব্য

    পুজো ক্লাবের (Durga Puja) কর্মকর্তা সন্দীপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “১ লক্ষের বেশি ফুচকা দিয়ে মণ্ডপ সাজানো হয়েছে। ফুচকা কমবেশি সবাই ভালোবাসেন, আর তাই হাতের কাছে পেয়ে কেউ লোভ সামলাতে পারছেন না। মণ্ডপ থেকেই ফুচকা তুলে নিচ্ছেন। কেউ খাচ্ছেন আবার কেউ সঙ্গে করে নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে। মণ্ডপের এই সকল ফুচকা, আসল ফুচকা। ফুচকাকে মুচমুচে রাখতে বিশেষ কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়েছে। তাই এই ফুচকা খেলে পেট খারাপ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।”

    ইতিমধ্যে মাইকে বার বার ঘোষণা করা হচ্ছে যে ‘দয়া করে মণ্ডবের ফুচকায় কেউ হাত দেবেন না, ওই ফুচকায় কেমিক্যাল আছে, খেলে শরীরের বিপদ হতে পারে।’ যদিও স্বেচ্ছাসেবক দিয়ে মণ্ডপের সুরক্ষার বিষয়টিকে নজর দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি দর্শনার্থীদের সতর্ক করা হয়েছে।  

        

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nepal Earthquake: রবিবার সাত সকালে ভূ-কম্পন নেপালে, রিখটার স্কেলে মাত্রা ৫.৩

    Nepal Earthquake: রবিবার সাত সকালে ভূ-কম্পন নেপালে, রিখটার স্কেলে মাত্রা ৫.৩

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সকাল সাড়ে সাতটা নাগাদ ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল নেপাল। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৫.৩। জানা গিয়েছে, ভূমিকম্পের (Nepal Earthquake) উৎসস্থল ভূপৃষ্ঠ থেকে দশ কিলোমিটার অভ্যন্তরে। প্রসঙ্গত, গত ৩ অক্টোবর জোড়া ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে নেপাল। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.২ ও ৪.৬। সেবারে কম্পনের সবচেয়ে বেশি প্রভাব পড়েছিল বাঝাং জেলায়। ওই দিন মাত্র ২৫ মিনিটের ব্যবধানে দু’বার কেঁপে ওঠে হিমালয়ের কোলের দেশ।

     কম্পন অনুভূত উত্তর ভারতেও

    নেপালের প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, সেদেশের বাগমতি এবং গন্ডকি প্রদেশে এই কম্পন ভালোই অনুভূত হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা না গেলেও দুটি জায়গা প্রাণহানির আশঙ্কাও থাকছে। ভূমিকম্পের এই কম্পন অনুভূত হয়েছে উত্তরপ্রদেশ, বিহার এবং দিল্লির একাধিক অঞ্চলে। সাম্প্রতিককালে ২০১৫-তে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্পের সাক্ষী থেকেছে নেপাল। ওই বছর রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৬। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল কোডারি এলাকা। ওই বছর ভূমিকম্পের প্রাণ যায় প্রায় দু’হাজারের বেশি মানুষের। রাজধানী কাঠমান্ডুর ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রায়ই ভূমিকম্পের কবলে পড়তে হয় নেপালকে। তিব্বতীয় এবং ভারতীয় টেকটোনিক প্লেটের উপর অবস্থিত হওয়ায় এই দেশ সারা বছরই ভূমিকম্পের ঝুঁকির মুখে থাকে। 

    ভূমিকম্পের উৎসস্থল

    নেপালের ‘ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি’ নিজেদের এক্স হ্যান্ডেলে যে পোস্ট করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, ২৭.৯২ অক্ষাংশে এবং ৮৪.৭১ দ্রাঘিমাংশে এই ভূমিকম্প (Nepal Earthquake) অনুভূত হয়। ভূমিকম্পের উৎসস্থল মাটির ১০ কিলোমিটার নিচে তৈরি হয়েছে। তবে নেপালের এই ভূমিকম্পের কোনও রকমের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়নি বলেই জানা গিয়েছে। এর আগে চলতি মাসের ৭ তারিখেও নেপালে ভূ-কম্পন অনুভূত হয়। সে সময় রিখটার স্কেলে মাত্রা ছিল ৪.৯।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Nawaz Sharif: বছর ঘুরলেই নির্বাচন, চার বছরের স্বেচ্ছা নির্বাসন কাটিয়ে পাকিস্তানে নওয়াজ

    Nawaz Sharif: বছর ঘুরলেই নির্বাচন, চার বছরের স্বেচ্ছা নির্বাসন কাটিয়ে পাকিস্তানে নওয়াজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চার বছরের স্বেচ্ছা-নির্বাসন কাটিয়ে ভোটের মুখে পাকিস্তানে ফিরলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ ( Nawaz Sharif)। প্রসঙ্গত, ৩ বার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন ৭৩ বছর বয়সী নওয়াজ। পাকিস্তান মুসলিম লিগ (নওয়াজ) পিএমএলএন পার্টির সুপ্রিমো নওয়াজ শরিফ শনিবার দুবাই থেকে ইসলামাবাদে ফিরেছেন। এদিন তাঁর চাটার্ড বিমানে নওয়াজের ( Nawaz Sharif) পরিবারের কিছু সদস্য এবং তাঁর পার্টির কিছু শীর্ষস্থানীয় নেতাও এসেছেন বলে খবর। 

    বছর ঘুরলেই পাকিস্তানে রয়েছে সাধারণ নির্বাচন

    প্রসঙ্গত, বছর ঘুরলেই পাকিস্তানে রয়েছে সাধারণ নির্বাচন। ঠিক তার প্রাক মুহূর্তে নওয়াজ শরিফের দেশে আগমন রাজনৈতিকভাবে বেশ তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। কারণ সে দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এবং অন্যতম জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেতা ইমরান খান বর্তমানে জেলে রয়েছেন। এমতো অবস্থায় নওয়াজ শরিফ ফের সাধারণ নির্বাচনে লড়ে প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন কিনা! সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছে পাকিস্তানের রাজনৈতিক মহল।

    কী বললেন নওয়াজ?

    শনিবার বেশ খুশির মেজাজেই দেখা যায় প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে ( Nawaz Sharif)। দুবাই থেকে বিমানে ওঠার আগে তাঁকে সংবাদমাধ্যমগুলি ঘিরে ধরে এবং সে সময় তিনি বলেন, ‘‘চার বছর পরে আমি পাকিস্তানে ফিরছি। যখন আমি বিদেশে চলে গিয়েছিলাম তখন আমার মনে কোনও আনন্দ ছিল না। তবে আজ আমি অত্যন্ত খুশি।’’ এর পাশাপাশি পাকিস্তান সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘‘দেশের পরিস্থিতি দেখে আমি হতাশ। অর্থনৈতিকভাবে এবং  ঐক্যের নিরিখে দেশ অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছে।’’  প্রসঙ্গত, ২০১৩ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন নওয়াজ শরিফ ( Nawaz Sharif)। পরবর্তীকালে, ২০১৭ সালে তাঁকে ক্ষমতাচ্যুত করে সুপ্রিমকোর্ট। পানামা পেপার দুর্নীতির কারণেই তাঁকে অপসারণ করা হয়। আপাতত ইসলামাবাদ হাইকোর্ট তাঁকে রক্ষাকবচ দিয়েছে। যার ভিত্তিতে চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার পর্যন্ত তাঁকে গ্রেফতার করা যাবে না কোনোভাবেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Durga Puja 2023: আজ দশমীতে সিঁদুর খেলা, সঙ্গে ধুনুচি নাচও! জানেন এসবের পৌরাণিক মাহাত্ম্য?

    Durga Puja 2023: আজ দশমীতে সিঁদুর খেলা, সঙ্গে ধুনুচি নাচও! জানেন এসবের পৌরাণিক মাহাত্ম্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দশমীতে সিঁদুর খেলার রীতি বহু প্রাচীন। বারোয়ারি মণ্ডপ হোক অথবা বাড়ির পুজো (Durga Puja 2023), শাড়ি পরে মাতৃ জাতিকে সিঁদুর খেলতে দেখা যায়। শুধুমাত্র বিবাহিত বা প্রচলিত ভাষায় সধবা মহিলারা নন, এখন অবিবাহিত মহিলাদেরও সিঁদুর খেলায় মেতে উঠতে দেখা যায়। গালে সিঁদুর মেখে, হাতে প্রসাদের রেকাবি নিয়ে সেলফি তুলে তা সোশ্যাল মিডিয়াতে আপলোড করাটাও এখন রীতি হয়ে গিয়েছে।

    সিঁদুর খেলার ঐতিহ্য ৪০০ বছরের পুরনো

    সিঁদুর খেলার (Durga Puja 2023) প্রচলন ঠিক কবে থেকে, তার সঠিক কোনও তথ্য-প্রমাণ নেই। ইতিহাসবিদ ও শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিতদের কেউ কেউ বলেন, দুশো বছর আগে সিঁদুর খেলার প্রচলন হয়েছিল। তখন বর্ধিষ্ণু জমিদার পরিবারগুলিতে দশমীর দিন প্রতিমা বিসর্জনের আগে বাড়ির মহিলারা একে অপরকে সিঁদুরে রাঙিয়ে স্বামী ও পরিবার পরিজনদের মঙ্গল কামনা করতেন। আবার অন্য একটি মত অনুযায়ী, সিঁদুর খেলার ঐতিহ্য ৪০০ বছরের পুরনো। অন্য কোনও কারণ নয়, শুধুমাত্র খেলার ছলেই এই প্রথার চল হয়। মায়ের বিসর্জনের দিন সকলের মনই ভারাক্রান্ত থাকে। তাই ওইদিন একটু আনন্দ-উল্লাসের জন্যই সিঁদুর খেলার প্রবর্তন হয়। সেই ঐতিহ্যই সমান ভাবে চলছে আজও।

    সিঁদুর খেলার পৌরাণিক গল্প

    পুরাণ মতে, সিঁদুর ব্রহ্মের (Durga Puja 2023) প্রতীক। বিবাহিত রমণীরা সেই ব্রহ্মস্বরূপ সিঁদুর সিঁথিতে ধারণ করে থাকেন স্বামী ও পরিবারের মঙ্গলকামনায়। শ্রীমদ্ভগবত অনুসারে, গোপিনীরা কাত্যায়নী ব্রত পালন করতেন। যমুনা নদীর তীরে মাতার মাটির মূর্তি স্থাপন করে, ধূপধুনো জ্বালিয়ে এই ব্রত পালিত হত। এরপর গোপীনিরা নাকি সিঁদুর খেলায় মেতে উঠতেন। একে অপরকে সিঁদুর পরিয়ে তাঁরা আসলে শ্রীকৃষ্ণের মঙ্গল কামনা করতেন বলেই কথিত রয়েছে। এই দিনে বিবাহিত মহিলারা প্রথমে মা দুর্গার উদ্দেশে সিঁদুর অর্পণ করেন। মহিলারা পান, মিষ্টি, সিঁদুর নিয়ে দেবীকে নিবেদন করেন। রীতি অনুযায়ী, মা দুর্গা যখন তার মাতৃগৃহ ছেড়ে শ্বশুর বাড়িতে যান, তখন তাকে সিঁদুর দিয়ে সাজাতে হয়। এরপর বিবাহিতারা একে অপরের গায়ে মুখে সিঁদুর লাগান এবং একে অপরকে দুর্গাপুজোর শুভেচ্ছা জানান। কথিত আছে যে এই সিঁদুর লাগালে বিবাহিতরা সৌভাগ্যবতী হওয়ার বর পান। বাঙালি মহিলাদের মধ্যে সিঁদুর খেলার সাথে ধুনুচি নাচও দেখা যায়। মনে করা হয় মা দুর্গা ধুনুচি নাচে খুশি হন। প্রাচীনকালে লাল সিঁদুরকে ভারতীয় নারীরা বেছে নিয়েছিলেন তাঁদের অন্যতম প্রসাধনী হিসেবে। আর বিবাহিতা মহিলাদের কপালে সিঁদুর থাকার অর্থ হল তাঁরা সন্তান ধারণের উপযুক্ত। এই বিশ্বাস থেকেই লাল রঙের সিঁদুর পরার রীতি চলে আসছে মনে করা হয়‌।

    পৌরাণিক মত অনুযায়ী, মানব শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে বিভিন্ন দেবতা বাস করেন। যেমন আমাদের কপালে থাকেন স্বয়ং ব্রহ্মা, তিনি আবার সৃষ্টির দেবতা। তাই ব্রহ্মাকে তুষ্ট করতেই কপালে লাল সিঁদুর পড়েন সকলে। শক্তির সাধক তান্ত্রিকরাও কপালে রক্তবর্ণ সিঁদুর ধারণ করে থাকেন। আসলে ব্রহ্মাকে তুষ্ট রাখার জন্যই এই ব্যবস্থা। এমনটাও হতে পারে স্বয়ং সৃষ্টি কর্তার প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য অর্পণের জন্য হয়তো সিঁদুর খেলার (Durga Puja 2023) সূচনা হয়েছিল প্রাচীন ভারতে‌। যে সময়ই সিঁদুর খেলার প্রচলন হয়ে থাকুক, যে উদ্দেশ্যেই হয়ে থাকুক, দশমীতে একে অপরকে সিঁদুর মাখানোটা  এখন ছোটখাটো উৎসব বা অনুষ্ঠান হয়ে দাঁড়িয়েছে, অত্যন্ত আনন্দের সাথে, বছরের পর বছর ধর্মের এই রীতি, এই ঐতিহ্য পালন করে চলে চলেছেন মাতৃজাতি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ২২/১০/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (রবিবার, ২২/১০/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) বয়স্ক সদস্যের কারণে অর্থ লাভ হতে পারে।

    ২) আলস্য ত্যাগ করে কাজে মনোনিবেশ করলে তা সম্পন্ন করতে পারবেন।

    বৃষ

    ১) পারিবারিক কলহ মাথা চাড়া দিতে পারে। যা আপনাদের সমস্যা বাড়াবে। পরিবারের বয়স্ক সদস্যের সাহায্যে সেই কাজ শেষ করতে সফল হবেন।

    ২) বোনের বিয়ের ভালো প্রস্তাবে মঞ্জুরি দেবেন।

    মিথুন

    ১) সামাজিক ক্ষেত্রে যে চেষ্টা করবেন তার লাভ হবে ও জনসমর্থন অর্জন করতে পারবেন।

    ২) শ্বশুরবাড়ির সদস্যের সঙ্গে আর্থিক লেনদেনের সময়ে সতর্ক হন। না-হলে সম্পর্কে ফাটল ধরতে পারে।

    কর্কট

    ১) জীবনসঙ্গীর সঙ্গে বিবাদ শেষ করার চেষ্টা করবেন।

    ২) অভিজ্ঞ ব্যক্তির পরামর্শে ব্যবসায়ে ঝুঁকি নিন। তা না-হলে সেই টাকা ডুবে যেতে পারে।
      
    সিংহ 

    ১) সন্ধ্যাবেলা মা-বাবার সঙ্গে মনের কথা ভাগ করে নিতে পারেন।

    ২) ব্যবসায়ীদের আর্থিক লাভ হতে পারে।

    কন্যা

    ১) ছোট ব্যবসায়ীরা প্রত্যাশা অনুযায়ী ফলাফল না-পাওয়ায় হতাশ হবেন।

    ২) বিদেশি ব্যবসার সঙ্গে জড়িত জাতকরা কোনও বড় ডিল পেতে পারেন।

    তুলা 

    ১) ছাত্রদের পরীক্ষায় সাফল্যের জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) ভালো মনে লগ্নি করুন, এর ফলে ভবিষ্যতে লাভ অর্জন করতে পারবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) আজ ব্যস্ত থাকবেন। দৌড়ঝাপ বাড়বে।

    ২) স্বাস্থ্যের যত্ন নিন। আবহাওয়াজনিত রোগ দেখা দিতে পারে।

    ধনু

    ১) কোন কাজকে প্রাথমিক গুরুত্ব দেবেন, তা আপনাকে নির্বাচন করা উচিত।

    ২) পরিবারের সদস্যদের ব্যবহারের কারণে চিন্তিত থাকবেন।

    মকর

    ১) সরকারি গুরুত্বপূর্ণ কাজ বাতিল করলে তা দীর্ঘদিনের জন্য আটকে যেতে পারে।
     
    ২) কম লাভ সত্ত্বেও সন্তুষ্ট থাকবেন। দৈনন্দিন প্রয়োজনীয়তা পূরণে সফল হবেন।

    কুম্ভ

    ১) শত্রুর কারণে চিন্তিত থাকবেন। তবে সন্ধ্যা নাগাদ তাঁরা নিজেই ধ্বংস হবে।

    ২) অচেনা ব্যক্তির সঙ্গে সাবধানে লেনদেন করুন।

    মীন

    ১) জীবনসঙ্গীর অসুস্থতা আপনাকে চিন্তিত করবে। দৌড়ঝাপ ও অর্থ ব্যয় করবেন।

    ২) কর্মক্ষেত্রে আপনার পক্ষে পরিবর্তন হবে।

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Dacoits: মহাসপ্তমীর দিন কল্যাণীতে ভয়াবহ ডাকাতি, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    Dacoits: মহাসপ্তমীর দিন কল্যাণীতে ভয়াবহ ডাকাতি, পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের বেলায় প্রকাশ্যে নদিয়ার রানাঘাটে সোনার দোকানে ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছিল। পুলিশের সঙ্গে ডাকাতদলের (Dacoits)  গুলিবৃষ্টি দেখেছিল রাজ্যবাসী। একইসঙ্গে পুরুলিয়া শহরে সোনার দোকানে কোটি টাকা লুট করেছিল দুষ্কৃতীরা। এরপরে খড়্গপুরে সোনার দোকানে ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটে। সেই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই মহাসপ্তমীর দিন ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটল কল্যাণী পুরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাঁঠালতলা বাজারে। কল্যাণীর সোনার দোকানে নিরাপত্তারক্ষীর মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে, দড়ি দিয়ে বেঁধে  দুষ্কৃতীরা নগদ সাড়ে তিন লক্ষ টাকা, সোনা, রুপোর গয়না লুট করে পালায়। উৎসবের মরশুমে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে কল্যাণীবাসী। দোকানের মালিক থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। শনিবার রাত পর্যন্ত এই ঘটনায় কেউ গ্রেফতার হয়নি।  পুলিশের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযোগ হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Dacoits)  

    শনিবার ভোর সাড়ে চারটে নাগাদ বেশ কয়েকজন প্রবীণ ব্যক্তি হাঁটতে বের হন। তাঁরা শুনতে পান নিরাপত্তারক্ষীরা চিৎকার করছেন। কল্যাণীর কাঁঠালতলা বাজারে একটি সোনার দোকান থেকে চিৎকার শুনে এগিয়ে যান। তাঁদের বাঁধনমুক্ত করা হয়। নিরাপত্তরক্ষীরা পুলিশকে বলেন, আনুমানিক ভোর রাত তিনটে নাগাদ আটজন দুষ্কৃতী (Dacoits) ওই গয়নার দোকানে আসে। মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে আমাদের দড়ি দিয়ে বেঁধে ফেলা হয়। তারপর চলে দেদার লুটপাট। নগদ সাড়ে তিন লক্ষ টাকা এবং সোনা ও রুপোর গয়না লুটপাট করে দুষ্কৃতীরা। তারপর চলে যায় তারা। দুষ্কৃতীদের মুখ মুখোশে ঢাকা ছিল। তারা সকলেই হিন্দিভাষী। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন দোকানের মালিক-সহ বাজারের অন্যান্য ব্যবসায়ী এবং স্থানীয়রা। কান্নায় ভেঙে পড়েন দোকান মালিক দীনবন্ধু দেবনাথ। খবর দেওয়া হয় কল্যাণী থানায়। শুরু হয় তদন্ত।

    সোনার দোকানের মালিকের কী বক্তব্য?

    সোনার দোকানের মালিক দীনবন্ধু দেবনাথ বলেন,আমার দোকানের লকারে রাখা ছিল নগদ সাড়ে তিন লক্ষ টাকা। লক্ষাধিক টাকার রুপো ও সোনার গয়নাও ছিল। ওই ডাকাতদল শাটার, লকার এবং শোকেস ভেঙে সব লুট করেছে। লণ্ডভণ্ড করা হয় গোটা দোকান। এই ঘটনায় আতঙ্কিত ওই বাজারের অন্যান্য ব্যবসায়ীরা। আমাদের দাবি, অবিলম্বে দুষ্কৃতীদের (Dacoits) গ্রেফতারের দাবি জানাচ্ছি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JP Nadda: ‘পরিবারতন্ত্র, দুর্নীতির মতো শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যেন শক্তি দেন’, মা দুর্গার কাছে প্রার্থনা নাড্ডার

    JP Nadda: ‘পরিবারতন্ত্র, দুর্নীতির মতো শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যেন শক্তি দেন’, মা দুর্গার কাছে প্রার্থনা নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের পর, দুর্গাপুজোর উদ্বোধনে রাজ্যে এলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জে পি নাড্ডা (JP Nadda)। মহাসপ্তমীর সকালে তিনি হাওড়ার বেলিলিয়াস রোডের একটি পুজোতে যান। সেখানে তিনি দেবী দুর্গার আরতি করেন। বাংলার দুর্গাপুজো যে শুধু  ভারত নয়, সারা বিশ্বেও স্থান পেয়েছে, তার তিনি প্রশংসা করেন।

    কী বললেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি? (JP Nadda)

    এদিন হাওড়ায় জে পি নাড্ডা (JP Nadda) বলেন, “আমার সৌভাগ্য যে পশ্চিমবঙ্গের পূণ্যভূমিতে, সাংস্কৃতিক দৃষ্টি ও দিশা প্রদানকারী ভূমিতে আজ মা দুর্গার আশীর্বাদ নেওয়ার সুযোগ মিলেছে। আমি নিজেকে ভাগ্যবান বলে মনে করি। মায়ের অসীম কৃপা, তাই এমন পবিত্র ভূমিতে আসার সুযোগ পেলাম।”  শনিবার মহাসপ্তমীর সকালে হাওড়ার পুজো মণ্ডপে জে পি নাড্ডার সঙ্গে ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার, অগ্নিমিত্রা পল, রাহুল সিনহা প্রমুখ। এদিন একাধিক পুজো মণ্ডপে যান নাড্ডা। হাওড়া থেকে শোভাবাজার রাজবাড়িতে যান তিনি। সেখান থেকে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার, কলকাতার রামমন্দির। এদিন হাওড়ার অনুষ্ঠানমঞ্চ থেকে রাজ্যবাসীকে দুর্গাপুজোর শুভেচ্ছা জানান তিনি। তিনি বলেন “মা দুর্গাকে যখন আমরা স্মরণ করি, আমরা জানি পশ্চিমবাংলা মা দুর্গার আরাধনার জন্য, প্রার্থনার জন্য, পুজোর জন্য শুধু সারা দেশেই নয়, সারা পৃথিবীতেই আলাদা স্থান তৈরি করেছে। এরকম পূণ্যভূমিতে আসার সুযোগ পেয়ে বিশেষ কৃতজ্ঞ।” সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো মণ্ডপ ঘুরে দেখে নাড্ডা বললেন, “পরিবারতন্ত্র, দুর্নীতি, অনুপ্রবেশের মতো অসুরীয় শক্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য দেবী দুর্গা যেন আমাদের শক্তি দেন, সেই প্রার্থনা করছি। এখানে রাম মন্দির আমাদের শক্তি দিচ্ছে। অযোধ্যায় যে রাম মন্দির হচ্ছে তা আপনারা এখানে করেছেন। আপনাদের ধন্যবাদ।”

    দুর্গাপুজোকে ইউনেস্কোর হেরিটেজ ঘোষণা প্রসঙ্গে কী বললেন নাড্ডা? (JP Nadda)

    বাংলার দুর্গাপুজোকে ইউনেস্কোর হেরিটেজ ঘোষণার প্রসঙ্গও তুলে ধরেন জে পি নাড্ডা (JP Nadda)। তিনি বলেন, সারা দেশে দুর্গাপুজোর যে বহর, বাংলা তাতে আলাদা মাত্রা দিয়েছে। দুর্গতিনাশিনীর কাছে নাড্ডার প্রার্থনা, “মা দুর্গা শক্তিস্বরূপা। শক্তি সমাজের অসুর শক্তি ধ্বংস করে। বাংলার মানুষ দুনিয়া, দেশকে একদিকে যেমন এগিয়ে যেতে অনুপ্রেরণা দেয়, সেই ভূমিতে যা অসুর শক্তি, তার শেষ হোক। ভালো শক্তিকে আরও বলবান করুক। সমাজের মঙ্গল হোক। আমাদের স্লোগান সবকা সাথ সবকা বিকাশকে সামনে রেখে এই রাজ্যকে এগিয়ে নিয়ে যাক।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share