Blog

  • Durga Puja 2023: বিসর্জন নয়, দশমীতে ঘট প্রতিষ্ঠা করা হয় ৪৫০ বছরের পুরনো চোঙদার বাড়ির পুজোয়

    Durga Puja 2023: বিসর্জন নয়, দশমীতে ঘট প্রতিষ্ঠা করা হয় ৪৫০ বছরের পুরনো চোঙদার বাড়ির পুজোয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব বর্ধমানের ছোট্ট শহর গুসকরা। সেখানকার ঐতিহ্যবাহী চোঙদার বাড়ির দুর্গাপুজো, যার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে কুনুর নদী। কথিত আছে সম্রাট শের শাহের আমলে এই বাড়িতে দুর্গাপুজো শুরু হয়। প্রায় ৪৫০ বছর ধরে মহা সমারোহে বেশ রাজকীয়ভাবেই সম্পন্ন হয় এই বাড়ির পুজো (Durga Puja 2023)। বর্তমানে জৌলুস কিছুটা কমলেও পরিবারের সদস্যরা ঐতিহ্য ও পরম্পরাকে বাঁচিয়ে রাখার চেষ্টা করছেন।

    ঘট বিসর্জন হয় না (Durga Puja 2023)

    গুসকরার জমিদার চতুর্ভুজ চোঙদারের হাত ধরেই এই পুজো শুরু হয়েছিল বলে জানা যায়। জমিদার বাড়ির কেন্দ্রস্থলেই তৈরি হয় বিরাট দুর্গা মন্দির। এক সময় কলকাতার নামী কোম্পানির নট্টবাবুরা গুসকরার এই বাড়িতে গিয়ে যাত্রাপালার আসর জমাতেন। বারান্দার পলেস্তারা এখন প্রায় খসে পড়েছে। তবুও ধুমধাম করেই পুজোর (Durga Puja 2023) চারটে দিন মেতে ওঠেন বাড়ির বড় থেকে ছোট সবাই৷ যাঁরা বাইরে থাকেন, পুজোর সময় মোটামুটি সবাই একজোট হন। চোঙদার বাড়ির দুর্গাপুজোর কথা উঠলেই মনে পড়ে যাবে এখানকার রীতি ও প্রথার ছবি। যেমন, এখানে ঘট বিসর্জন হয় না, ঘট আহ্বান করা হয়৷ নিঃসন্দেহে এই প্রথা অন্যরকম একটি দিক। দশমীর দিন যে ঘট প্রতিষ্ঠা করা হয়, তা রেখে দেওয়া হয় টানা এক বছর। পরের বছর ষষ্ঠীর দিন তা বিসর্জন হয়। বাড়ির বধূ মল্লিকা চোঙদার বলেন, ‘পরিবারের মঙ্গল কামনায় দশমীর দিন এই ঘট বিসর্জন করা হয় না। এ ছাড়াও সপ্তমী থেকে দশমী, চার দিনই প্রদীপ জ্বেলে রাখা হয়।

    বন্দুকে ফায়ার করে সন্ধি পুজো (Durga Puja 2023)

    এক সময় কামান দাগা হত। এখন তা বন্ধ হয়ে গেছে। তবে এখন বন্দুকে ফায়ার করে সন্ধি পুজো শুরু হয়। শাক্ত মতে পুজো হয় এই বাড়িতে। ১৯৭৮ সালের ভয়াবহ বন্যায় মারা যায় প্রচুর গবাদি পশু। সেই থেকে এখানে মোষ ও ছাগ বলি বন্ধ হয়ে যায়। তারপর থেকে চালকুমড়ো বলির প্রথা চালু রয়েছে। ভোগ রান্না হয় ৫১ থালার। বাড়ির মহিলারাই সাধারণত ভোগ রান্না করেন। এছাড়াও থাকে এলাকাবাসীদের পাত পেড়ে খাওয়ানো। প্রায় ৪৫০ বছরের প্রাচীন এই পুজো নিঃশব্দে বলে দেয় ইতিহাসের কত কথা। পুজোর চারটে দিন বাড়ি মুখর হয়ে ওঠে ঢাকের আওয়াজ আর উলু-শঙ্খধ্বনিতে। সুদৃশ্য দুর্গা দালান আলো দিয়ে সাজানো হয় পুজোর (Durga Puja 2023) দিনগুলিতে।

    আগে সাতটি গ্রামের প্রজারা পুজোর দিনগুলিতে অন্নভোগ খাওয়ার নিমন্ত্রণ পেতেন। জমিদারি বিলোপের সঙ্গে সঙ্গে সেই প্রথা বিলুপ্ত হলেও নিষ্ঠার সঙ্গে মা আসেন চোঙদার বাড়ির এই দুর্গা দালানে। বাঁশের চোঙে রাজস্ব আসতো। তাই পদবি চোঙদার। বর্ধমান রাজার কাছ থেকে এলাকার জমিদারি পাওয়ার পর ত্রিপুরেশ্বর চোঙদার দুর্গা দালান তৈরি করেন। তার আগে তালপাতার ছাউনিতে দুর্গাপুজো হতো। জমিদারি পাবার পর পরিবারে আর্থিক সমৃদ্ধি আসে। দুর্গা দালান তৈরির পাশাপাশি জাঁকজমকের সঙ্গে দুর্গাপুজো শুরু হয়। সাতটি গ্রামে বিস্তৃত ছিল জমিদারি। পুজোর দিনগুলিতে সেই সাত গ্রামের বাসিন্দারা জমিদার বাড়ির দুর্গাপুজো দেখতে আসতেন। ভোগ খাওয়ার পর পালা গান, যাত্রা শুনে বাড়ি ফিরতেন তাঁরা। দুর্গা দালানের পাশে রয়েছে ভোগ ঘর। এলাকাজুড়ে রয়েছে শতাধিক উনানের ভগ্নাংশ। সেইসব উনানেই জমিদারি আমলে অন্নভোগ তৈরি হত। আশপাশের জমিদাররা নিমন্ত্রণ পেতেন। নামী শিল্পীরা আসতেন। আসতেন বর্ধমানের মহারাজের প্রতিনিধিরাও। এখন সেসব বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তবে পরিবারের সদস্যরা পুজোর চারদিন বেশিরভাগ সময় এই দুর্গা দালানেই কাটান।

    দুর্গা মন্দিরে স্বেচ্ছামৃত্যু (Durga Puja 2023)

    কথিত আছে, দশমীতে চর্তুভুজ চোঙদার ও তাঁর স্ত্রী বিদ্যাসুন্দরী দেবী দুর্গা মন্দিরে (Durga Puja 2023) স্বেচ্ছামৃত্যু বরণ করেন। সেই থেকেই দশমীর দিনে মা দুর্গার সামনে চর্তুভুজ ও বিদ্যাসুন্দরীর শ্রাদ্ধ দেওয়া হয়। সময় ও অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটলেও এখনও সেই প্রথা চালু রয়েছে। তবে সেইসব পর্ব শেষে দশমীতে সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন পরিবারের মহিলারা। এখানে মা দুর্গার ছেলেমেয়েদের মধ্যে গণেশ ছাড়া অন্য কোনও দেবদেবীর বাহন নেই। সরস্বতীর শুভ্র বেশ। দেবী দুর্গা অষ্টমুখী ঘোড়ায় সওয়ার হয়ে এখানে অধিষ্ঠান করেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lakshmi Bhandar: পুরুষের অ্যাকাউন্টে ঢুকছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা, প্রশাসন কী করছে?

    Lakshmi Bhandar: পুরুষের অ্যাকাউন্টে ঢুকছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা, প্রশাসন কী করছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুরুষের অ্যাকাউন্টে ঢুকছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের (Lakshmi Bhandar) টাকা। অবাক মনে হলেও ঘটনাটি সত্যি। আর এই চাঞ্চল্যকর ঘটনার সাক্ষী কোচবিহারের মাথাভাঙা মহকুমার পচাগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দারা। মহিলাদের জন্য বরাদ্দ টাকা পুরুষের অ্যাকাউন্টে কীভাবে ঢোকে, তা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Lakshmi Bhandar)

    কোচবিহারের মাথাভাঙা মহকুমার পচাগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় মনোরঞ্জন দে নামে ওই ব্যক্তির অ্যাকাউন্টে ঢুকছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের (Lakshmi Bhandar) টাকা। হিসেব মতো তাঁর স্ত্রীর এই প্রকল্পের টাকা পাওয়ার কথা। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, যে মহিলা এই প্রকল্পের টাকা পাবেন, তাঁর নিজস্ব অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। কিন্তু, সেই নিয়মের তোয়াক্কা না করেই এই প্রকল্পের টাকা ঢুকছে। এই বিষয়ে উপভোক্তা মনোরঞ্জন দে নামে ওই ব্যক্তি বলেন, অ্যাকাউন্টে বেশি টাকা ঢুকেছে সেটা সত্যি। তবে, কীসের টাকা আমি তা জানি না। অ্যাকাউন্টে টাকা ঢোকার পরই বিষয়টি ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। যদিও এই বিষয়ে ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

    শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    তৃণমূল পরিচালিত পচাগর গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান বিষয়টি জানেন না বলে জানান। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাবেন বলে জানিয়েছেন। পচাগর গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল কংগ্রেসের অঞ্চল সভাপতি সঞ্জয় বিশ্বাস বলেন, কোনও কাগজপত্রজনিত কারণে সমস্যা হলেও হতে পারে। বিষয়টি অবশ্যই গ্রাম পঞ্চায়েত ও দলীয় পর্যায়ে তদন্ত করে দেখা হবে। তবে অবিলম্বে এই লেনদেন বন্ধ হওয়া উচিত। যার টাকা তার কাছেই যাওয়া ভালো। অন্যদিকে, বিরোধী শিবির বিজেপি অবশ্য কটাক্ষ করতে ছাড়েনি। কোচবিহার জেলা বিজেপির শহর মণ্ডল সভাপতি বিরাজ বসু বলেন, তৃণমূলের মাধ্যমে এই ধরনের দুর্নীতি হবে, এটাই স্বাভাবিক। যাদের অ্যাকাউন্টে (Lakshmi Bhandar) এই টাকা ঢুকেছে, তারাও দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। আমরা দোষীদের শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ০৩/১০/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ০৩/১০/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) কর্মক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন করে সমস্যায় পড়তে পারেন, কারণ এর ফলে সহকর্মীদের মেজাজ খারাপ হবে।

    ২) সন্তানের তরফে হতাশাজনক সংবাদ পাবেন। 

    বৃষ

    ১) সন্ধ্যা নাগাদ বাড়িতে অতিথি আগমন হতে পারে।

    ২) আয়-ব্যয়ের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে। না-হলে ভবিষ্যতে আর্থিক সংকট সম্ভব।

    মিথুন

    ১) অফিসে একের পর এক কাজ আপনার কাঁধে আসবে। এর ফলে ব্যস্ত হয়ে পড়বেন।

    ২) প্রেম জীবনে সুখানুভূতি থাকবে।

    কর্কট

    ১) নতুন ব্যবসা শুরুর পরিকল্পনা করে থাকলে দিন ভালো।

    ২) কর্মক্ষেত্রে আপনি যে পরামর্শ দেবেন, তা সকলে স্বীকার করবেন।

    সিংহ 

    ১) সন্তানের দায়িত্ব পূরণ করায় সফল হবেন।

    ২) পারিবারিক সমস্যা সমাধানে ভাইদের পরামর্শ নেবেন। 

    কন্যা

    ১) কর্মক্ষেত্রে কাঙ্খিত ধন লাভের ফলে মনে আনন্দ থাকবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা বয়স্কদের সেবার সময় কাটাবেন।

    তুলা 

    ১) সরকারি চাকরিজীবীরা কোনও কাজ হাতে নিলে তা সন্ধ্যার মধ্যে পুরো করে দিন। না-হলে সমস্যায় জড়িয়ে পড়বেন।

    ২) বন্ধুর জন্য টাকার ব্যবস্থা করতে পারেন।

    বৃশ্চিক

    ১) আটকে থাকা কাজ পূর্ণ করার জন্য প্রস্তুত হবেন।

    ২) সন্তানের জন্য কিছু জরুরি জিনিস কেনাকাটা করতে প্রস্তুত হবেন।

    ধনু

    ১) টাকা ধার দেবেন না, তা না-হলে সেই টাকা আটকে যেতে পারেন।

    ২) শ্বশুরবাড়ির কোনও সদস্যের কাছ থেকে সাহায্য চাইলে অবশ্যই তাঁদের সহযোগিতা পাবেন।

    মকর

    ১) জীবনসঙ্গীর প্রতি রাগ হতে পারে।
     
    ২) চাকরিজীবীরা ভালো সুযোগ পাবেন।

    কুম্ভ

    ১) মায়ের স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে।

    ২) সম্পত্তি ক্রয়ের পরিকল্পনা করে থাকলে সব দিক ভালো ভাবে খতিয়ে দেখে নিন। না-হলে ভবিষ্যতে প্রতারণার শিকার হতে পারেন।

    মীন

    ১) ব্যবসায়িক সমস্যার কারণে চিন্তিত হবেন।

    ২) পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ভাব-ভালোবাসা থাকবে।

     

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ATM Card Rules: এটিএম কার্ডে নয়া সুবিধা! ভিসা, মাস্টার না রুপে, বেছে নিতে পারবেন গ্রাহকই

    ATM Card Rules: এটিএম কার্ডে নয়া সুবিধা! ভিসা, মাস্টার না রুপে, বেছে নিতে পারবেন গ্রাহকই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল লেনদেনে এটিএম কার্ড (ATM Card Rules) ব্যবহারের ক্ষেত্রে ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক নতুন নিয়ম সংযোজন করল। কেন্দ্রীয় সরকার বিগত কয়েক বছর ধরে নগদ লেনদেনের তুলনায় ডিজিটাল আদান-প্রদানের উপর জোর দিয়েছে। আর তাই আরবিআই গ্রাহকদের টাকার আদান-প্রদানে ডিজিটাল মাধ্যমকে আরও সরলীকরণ করে চলেছে। গ্রাহকদের মধ্যেও নয়া নয়া ব্যবস্থা গ্রহণে বিশেষ সাড়া মিলেছে। এটিএম কার্ডে এবার থেকে নতুন নিয়ম চালু করা হল। সেই অনুযায়ী, ডেবিট কার্ড এবং ক্রেডিট কার্ড নিতে গেলে গ্রাহকরা এবার অতিরিক্ত সুবিধা পাবেন। ১ অক্টোবর ২০২৩ থেকে এই নতুন নিয়ম চালু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আরবিআই। নয়া ব্যবস্থার মূল বিষয় হল, এখন থেকে গ্রাহকরা নিজের পছন্দের নেটওয়ার্ক এটিএম কার্ডে ব্যবহার করতে পারবেন।

    কী বলা হয়েছে নতুন নিয়মে (ATM Card Rules)?

    ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সূত্রে জানা গেছে, আগে গ্রাহকরা কার্ডে কোন নেটওয়ার্ক ব্যবহার করবেন, তা ঠিক করত সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক। ব্যাঙ্কের সঙ্গে যে নেটওয়ার্ক সংস্থার চুক্তি থাকত, কেবল সেই নেটওয়ার্কের সুবিধাযুক্ত কার্ডই দেওয়া হত। কিন্তু নতুন নিয়মে বলা হয়েছে, ব্যাঙ্কগুলিকে এবার থেকে এটিএম কার্ডে (ATM Card Rules) গ্রাহকদের পছন্দ অনুসারে নেটওয়ার্ক সংস্থা ব্যবহার করতে দিতে হবে। সেই সংস্থা একটিই হবে, এমনও কথা নেই। হতে পারে একাধিক। নতুন কার্ড নেওয়ার সময় বা পুরনো কার্ড নবীকরণ করার সময় এই সুবিধা গ্রাহক পাবেন।

    কী এই নেটওয়ার্ক?

    সূত্রে জানা গেছে, ভারতের ব্যাঙ্কগুলি থেকে মোট পাঁচটি নেটওয়ার্কের কার্ড দেওয়া হয়। এই নেটওয়ার্কগুলি হল ডিনার ক্লাব, ভিসা, রুপে, আমেরিকান এবং মাস্টার (ATM Card Rules)। এক এক নেটওয়ার্ক কার্ডে আবার দামের রকমফের হয়। উল্লেখ্য, ইউপিআই-এর সুবিধা রূপে কার্ডের মধ্যে পাওয়া যায়। নেটওয়ার্কের উপর নির্ভর করে কার্ডে ক্রয়-বিক্রয়ের অফারগুলির তারতম্য হয়ে থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lotus: অতিবৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কুঁড়ি, দুর্গাপুজোয় কতটা মিলবে অপরিহার্য পদ্মফুল?

    Lotus: অতিবৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কুঁড়ি, দুর্গাপুজোয় কতটা মিলবে অপরিহার্য পদ্মফুল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার প্রকৃতির খামখেয়ালিপনায় দুর্গাপুজোয় পদ্মফুলের সঙ্কট দেখা দিতে পারে, এমনটাই আশঙ্কা করছেন পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পদ্মফুল চাষিরা। সময়ে বৃষ্টির অভাব এবং অসময়ের বৃষ্টিতে পদ্মফুল (Lotus) চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সেই কারণেই দুর্গাপুজোয় পদ্মফুল পাওয়া যাবে কিনা, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন জেলার পদ্ম চাষিরা। সেক্ষেত্রে দাম বৃদ্ধির সম্ভাবনার কথাও অনেকে উড়িয়ে দিতে পারছেন না। কারণ, পুজোয় পদ্মফুল একটি অতি আবশ্যিক উপকরণ। পরিস্থিতি প্রতিকূল হলে চাহিদা এবং জোগানের মধ্যে যে ভারসাম্য থাকবে না, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।

    ফুল চাষে পর্যাপ্ত বৃষ্টির অভাব (Lotus)

    পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাট ও পাঁশকুড়া ফুল উৎপাদনে রাজ্যের প্রথম সারিতে। অন্যান্য ফুলের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে পদ্মফুলের চাষ হয় কোলাঘাটের সাগরবাড় সহ আশপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামে। মূলত, রেল লাইনের পাশের জলাশয়গুলিতে পদ্মফুল (Lotus) চাষ হয়। চৈত্র মাস থেকে শুরু করে পদ্মফুলের চাষ চলে আশ্বিন-কার্তিক মাস পর্যন্ত। এই সময়ে অন্যান্য পুজোর পাশাপাশি মূলত দুৰ্গাপুজোকে লক্ষ্য রাখেন জেলার পদ্মচাষিরা। কারণ, এই ফুল দুর্গাপুজোয় অপরিহার্য হওয়ায় বাড়তি লাভের আশায় মুখিয়ে থাকেন পদ্মচাষিরা। কিন্তু এবার সেই আশায় বাধা হয়েছে প্রকৃ্তির বিরূপ আচরণ। পদ্মফুল চাষের জন্য এ বছর পর্যাপ্ত বৃষ্টির অভাব দেখা দেয় জুন-জুলাই মাসে। আর তাতেই জোগানে সমস্যা তৈরি হয়েছে।

    ফুল চাষিদের কী বক্তব্য?

    ফুল চাষিদের বক্তব্য, জলহাওয়া খুব খারাপ। জল বেড়ে গিয়েছে। কুঁড়িগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। পুজোয় জোগান খুব কম থাকবে। এখানকার যা পরিস্থিতি, তা দেখে মনে হচ্ছে, পুজোয় বাজার ভালো যাবে না। বারবার নিম্নচাপ হচ্ছে। আবহাওয়া তো সব খেয়ে যাচ্ছে। গাছ বাড়ছে, কুঁড়িও আসছে, কিন্তু নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে, পুজোয় ফুলের চাহিদা অনুযায়ী জোগান দেওয়া যাবে কি না সন্দেহ রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Breathing Problem: অজানা শ্বাসকষ্টে বারবার আক্রান্ত হচ্ছে ছেলেমেয়েরা, আতঙ্ক ছড়াচ্ছে সিউড়িতে

    Breathing Problem: অজানা শ্বাসকষ্টে বারবার আক্রান্ত হচ্ছে ছেলেমেয়েরা, আতঙ্ক ছড়াচ্ছে সিউড়িতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ডেঙ্গি-ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত রোগে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি। আক্রান্ত হয়ে রোজ মানুষ মারা যাচ্ছেন। বর্ষার জমা জল, যত্রতত্র ময়লা, আবর্জনা এবং অস্বাস্থ্যকর পরিস্থিতিতে বারবার রাজ্য প্রশাসন এবং পুরসভার বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছেন সাধারণ মানুষ। সেই সঙ্গে বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা সরব হয়েছেন সর্বত্র। এবার ফের বীরভূমের সিউড়ি ব্লকের বেশ কিছু গ্রামের মানুষ অজানা এক শ্বাসকষ্ট (Breathing Problem) রোগে আক্রান্ত হওয়ায় আতঙ্কের সৃষ্টি হয়েছে। কম বয়সের ছেলেমেয়েরাই বারবার এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। তবে রোগের কারণ জানা যাচ্ছে না। আর তাই আতঙ্ক বাড়ছে।

    অজানা শ্বাসকষ্টে (Breathing Problem) আতঙ্ক

    স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গ্রামের ছেলেমেয়েরা বারবার শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছে। এক পরিবারের মধ্যে একাধিক ব্যক্তি এই শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যায় আক্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু রোগের কারণ সম্পর্কে কেউ কিছু বলতে পারছে না। সিউড়ির ২ নম্বর ব্লকের অবিনাশপুর, ভোলাইপুর, ক্ষতিপুর সহ বেশ কিছু এলাকার মানুষ রোজ আক্রান্ত হচ্ছে, এই অজানা শ্বাসকষ্ট জনিত রোগে। যারা এই অসুখে আক্রান্ত হচ্ছে, তাদের মধ্যে বেশির ভাগের বয়স ১২ থেকে ২০ বছর। এলাকায় এখনও পর্যন্ত ৪০ থকে ৫০ জন ছেলেমেয়ে আক্রান্ত হয়েছে। রোগের কারণ জানতে না পারায় এলাকায় আতঙ্ক বাড়ছে।

    অভিভাবকদের বক্তব্য

    এলাকার অভিভাবকদের বক্তব্য, “এলাকার এক একটি পরিবারের দুই থেকে তিনজন ছেলেমেয়ে এই রোগে বারবার আক্রান্ত হচ্ছে। শ্বাসকষ্ট (Breathing Problem) উঠলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে অবিনাশপুর হাসপাতালে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে নিয়ে যেতে হচ্ছে আবার সিউড়ি কিংবা বর্ধমানেও। আক্রান্তদের মধ্যে ছেলের তুলনায় মেয়েদের সংখ্যা অনেক বেশি। এলাকায় আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে সাধারণ মানুষ।”

    চিকিৎসকদের বক্তব্য

    এলাকায় স্বাস্থ্য দফতর থেকে বিশেষ মেডিক্যাল টিম পৌঁছালেও এখনও পর্যন্ত রোগের (Breathing Problem) কারণ খুঁজে পাওয়া যায়নি। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, মানসিক চাপের জন্য এই ধরনের ঘটনা ঘটছে। সেই সঙ্গে আরও বলেন, সম্পূর্ণ রিপোর্ট না পাওয়া পর্যন্ত কিছু বলা যাবে না। কিন্তু পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাতে পারেনি স্বাস্থ্য দফতর।

    সিউড়ি দুই নম্বর ব্লকের বিএমওএইচ (BMOH) বলেন, বেশ কিছু মেয়ের সমস্যার কথা জানা গেছে। আমরা চিকিৎসার কাজ চালাচ্ছি। অনেক বাইরের ডাক্তার এসে চিকিৎসা করছেন। তবে কারণ পুরোপুরি এখন বলা সম্ভব হচ্ছে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: বীরভূমে কি কেষ্ট-রাজ খতম! একের পর এক সরিয়ে ফেলা হচ্ছে ছবি

    Anubrata Mondal: বীরভূমে কি কেষ্ট-রাজ খতম! একের পর এক সরিয়ে ফেলা হচ্ছে ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচারকাণ্ডে এখন জেলবন্দি তৃণমূলের বীরভূম জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। বছরখানেক ধরেই তিনি জেলার বাইরে। দলের রাশ এখন কেষ্ট বিরোধী হিসেবে জেলায় পরিচিত কাজ সেখের হাতে। অনুব্রতকে (Anubrata Mondal) কি সত্যিই ঝেড়ে ফেলতে চাইছে দল? একের পর এক ঘটনায় কার্যত সেই তত্ত্বেই পড়ছে সিলমোহর। এতদিন বীরভূম জেলায় একাধিক জায়গায় তার নাম, ছবি মুছে ফেলা কিংবা ছবি ব্যবহার না করা হলেও কেষ্টর খাসতালুক বোলপুরে কখনও হয়নি। এবার বোলপুরে সেটাই ঘটল।

    ঠিক কী হয়েছে বোলপুরে? (Anubrata Mondal)

    বীরভূমের বেতাজ বাদশা ছিলেন অনুব্রত (Anubrata Mondal)। গ্রেফতারির পরও একুশের বিধানসভা ভোটের পর জেলা তৃণমূলের পোস্টার বয় ছিলেন অনুব্রত মণ্ডলই। তাঁক সামনে রেখে নির্বাচনী বৈতরনী পার করার চেষ্টা করেছিল দল। এখন সেই কেষ্ট কিনা দলে ব্রাত্য হয়ে পড়ছেন। বোলপুর থানার বাহিরী পঞ্চায়েতের তৃণমূল কার্যালয়ে এতদিন জ্বল জ্বল করত অনুব্রত মণ্ডলের ছবি। সেই ছবি মুছে ফেলা হয়েছে আগেই। এবার ফাঁকা দেওয়ালে পুরানো ছবির অস্তিত্বটুকুও মুছে ফেলা হল। যেটা বোলপুরের মাটিতে এতদিন ভাবা যেত না। অনুব্রতের সেই ছবির জায়গায় বোলপুরের বাহিরী পঞ্চায়েতের তৃণমূল কার্যালয়ের দেওয়ালে এবার অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ও কাজল শেখের ছবি দেওয়া ব্যানার লাগিয়ে দেওয়া হয়। আর যা নিয়েই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর।

    ছাঁটাই-পর্ব চলছে ক’দিন ধরেই

    দুদিন আগেই নানুরের হোসেনপুরে অনুব্রতের ছবি মুছে ফেলা হয়েছিল। তার আগে দুবরাজপুরে একটি দুয়ারে সরকারের অনুষ্ঠানে মুখ্যমন্ত্রী, অভিষেকের সঙ্গে কাজল সেখের ছবি শোভা পেলেও ঠাঁয় হয়নি কেষ্টর ছবি। সম্প্রতি, পঞ্চায়েতে স্থায়ী সমিতি গঠনেও জেলা তৃণমূলের পর পর পদক্ষেপ দেখে প্রশ্ন উঠেছিল অনুব্রত ছোঁয়া কি এড়াতে চাইছে তৃণমূল? কারণ-কাজল শেখের হাতে জেলার রাশ যাওয়ার পরই একের পর এক অনুব্রত অনুগামীদের এক ঘরে করে দেওয়ার অভিযোগ সামনে আসছে। স্থায়ী সমিতিতে বহু বছর ধরে থাকা সদস্য হওয়া সত্ত্বেও অনুব্রত অনুগামী হিসেবে পরিচিতরা এবার স্থায়ী সমিতিতে জায়গা পাননি। গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জেরে সপ্তাহখানেক আগেই খয়রাশোল এর ব্লক সভাপতি কাঞ্চন অধিকারী পদ থেকে পদত্যাগ করেন। তিনি অনুব্রত ঘনিষ্ঠ বলেই জেলায় পরিচিত। পার্টি অফিস থেকে ছবি মুছে ফেলার পাশাপাশি কেষ্ট ঘনিষ্ঠদের ধীরে ধীরে ডানা ছাঁটা শুরু হয়েছে বলে রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন শুরু হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Asian Games: এশিয়ান গেমসে পাকিস্তানের পর দুরমুশ বাংলাদেশ, এক ডজন গোল ভারতীয় হকি দলের

    Asian Games: এশিয়ান গেমসে পাকিস্তানের পর দুরমুশ বাংলাদেশ, এক ডজন গোল ভারতীয় হকি দলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার এশিয়ান গেমসে পাকিস্তানকে গুনে গুনে দশ গোল দিয়েছিল ভারতের হকি দল (Asian Games)। এবার সোমবারের ম্যাচে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে করা গোলের সংখ্যাকেও ছাপিয়ে গেল ভারতীয় দল। এক ডজন গোলে পরাস্ত হল বাংলাদেশ। এর পাশাপাশি দিন হ্যাট্রিকও করলেন অধিনায়ক হরমনপ্রীত এবং মনিন্দর সিংহ। এতদিন চলছিল গ্রুপ পর্বের লড়াই। সেই পর্বে নিজেদের পাঁচটি ম্যাচই জিতল ভারত। গ্রুপের সর্বোচ্চ জায়গায় থেকে সেমিফাইনালে উঠল হরমনপ্রীতরা। গ্রুপ পর্বের ম্যাচে মোট ৫৮টি গোল করেছেন ভারতীয় খেলোয়াড়রা।

    সোনা জয়ের লক্ষ্যে ভারতের হকি দল

    যেভাবে ভারতীয় দল (Asian Games) এগোচ্ছে তাতে এশিয়ান গেমসে সোনা জয় নিশ্চিত বলেই মনে করছে ওয়াকিবহল মহল। ভারত ছিল এ গ্রুপে, অন্যদিকে বি গ্রুপের ম্যাচ এখনও শেষ হয়নি। তাই সেমিফাইনালে কার বিরুদ্ধে ভারত খেলবে সেটা এখনও বোঝা যাচ্ছে না। তবে সেমিফাইনালে মালয়েশিয়া কিংবা চিনের মুখোমুখি হতে পারেন হরমনপ্রীতরা। যে গতিতে ভারতীয় দল এশিয়ান গেমসে এগিয়ে চলেছে তাতে তাদের আটকানো খুব কঠিন বলেই মনে করছে ক্রীড়া মহলের একাংশ। যে কোনও এশিয়ান (Asian Games) টিমগুলোর ক্ষেত্রেই ভারতকে রোখা সহজ হবে না। তা সে গতবারের চ্যাম্পিয়ন জাপান, চিন কিংবা কোরিয়ার মত দেশ হোক। সেমিফাইনালে ওঠার ধাপ অবশ্য পাকিস্তানকে ১০ গোল দিয়েই পূরণ করে ফেলে ভারতীয় দল। বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ছিল তাই নিয়মরক্ষার লড়াই।

    ম্যাচের খুঁটিনাটি

    শুরু থেকেই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে আক্রমণাত্মকভাবে খেলতে থাকে ভারতীয় দল। ম্যাচের দ্বিতীয় মিনিটে পেনাল্টি কর্ণার থেকে থেকে গোল করেন হরমনপ্রীত (Asian Games)। দু মিনিট পরে আবার পেনাল্টি কর্নার থেকে গোল করেন ভারতীয় হকি দলের অধিনায়ক। এভাবেই শেষ হয় প্রথম কোয়ার্টার। অন্যদিকে দ্বিতীয় কোয়ার্টারেও ৬-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে যায় ভারত। এরপর ৮-০ গোলে শেষ হয় ভারতের তৃতীয় কোয়ার্টার এবং চতুর্থ কোয়াটার যখন শেষ হয় তখন দেখা গেল বাংলাদেশ ১২ গোল খেয়ে ফেলেছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gandhi Jayanti: গান্ধী-শাস্ত্রী জয়ন্তীতে শ্রদ্ধা নিবেদন, ভারতকে শক্তিশালী করার বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Gandhi Jayanti: গান্ধী-শাস্ত্রী জয়ন্তীতে শ্রদ্ধা নিবেদন, ভারতকে শক্তিশালী করার বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ নয়াদিল্লিতে গান্ধীজি এবং লালা বাহাদুর শাস্ত্রীজিকে জন্ম জয়ন্তীর শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। বাপুর স্বপ্নপূরণে দেশের একতা এবং সম্প্রীতি রক্ষায় দেশকে শক্তিশালী করতে যুব সমাজকে এগিয়ে আসার বার্তা দিলেন প্রধানমন্ত্রী। 

    গান্ধীজি-শাস্ত্রীজির জয়ন্তীতে শ্রদ্ধা নিবেদন (Gandhi Jayanti)

    মহাত্মা গান্ধী এবং দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী লালা বাহাদুর শাস্ত্রীর জন্মদিনে (Gandhi Jayanti) এদিন দিল্লির রাজঘাট এবং বিজয়ঘাটে পুষ্পার্ঘ্যের মাধ্যমে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজঘাটে গান্ধীজির স্মৃতিস্মারকে শ্রদ্ধা নিবেদন করে তিনি বলেন, “গান্ধীজি আমাদের অনেক কিছু শিখিয়েছেন। তাঁর মানবতাবাদকে সারা বিশ্ব গ্রহণ করেছে।” শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের পাশাপাশি কিছুক্ষণ ধর্মীয় ভজন সঙ্গীতও শ্রবণ করেন মোদি।

    কী বার্তা দিলেন মোদি?

    গান্ধীজির (Gandhi Jayanti) প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে মোদি বলেন, “গান্ধীজির জীবন এবং তাঁর শিক্ষা আমাদের চলার পথে বিশেষ আলো সঞ্চার করে। আজকের দিনে গোটা বিশ্ব, তাঁর মানবতাবাদ দ্বারা ঐক্যবদ্ধ। সেই সঙ্গে সমাজে তাঁর সহানুভূতির চেতনা আমাদেরকে অনুপ্রাণিত করবে। আমরা তাঁর স্বপ্ন পূরণে নিরন্তর যেন কাজ করি। দেশের তরুণ প্রজন্মকেই  এই স্বপ্ন পূরণের দায়িত্ব নিয়ে দেশে একতা এবং সম্প্রীতি গড়ে তুলতে হবে।”

    অপর দিকে লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করে তিনি বলেন, “শাস্ত্রীজির জয় জাওয়ান জয় কিষাণ শ্লোগান আজকের দিনেও ভীষণ তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি ভারতের খুব কঠিন সময়ে দেশের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাঁর সঠিক দৃঢ় সিদ্ধান্তকে পাথেও করে, ভারতকে শক্তিশালী করার আরও কাজ করতে হবে।”

    গান্ধীজির পছন্দের ভজন জার্মান গায়িকার কণ্ঠে

    জার্মান গায়িকা ক্যাসমে, যিনি ক্যসান্দ্রা মে স্প্রিটম্যান নামে পরিচিত, তিনি গান্ধীজির (Gandhi Jayanti) অত্যন্ত প্রিয় ভজন “বৈষ্ণব জানা তো” নিজের কণ্ঠে গেয়েছেন। এই গানের ভিডিও সামজিক মাধ্যমে শেয়ার করে গান্ধীজির প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করেন স্বয়ং মোদি। এই গানের তাৎপর্য এতটাই প্রাসঙ্গিক যে গান্ধীজির আদর্শ এবং তাঁর পছন্দের ভজন, সারা বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করছে। মোদি তাই বলেছেন, “গান্ধীজির প্রভাব এখন বিশ্বব্যাপী, সমগ্র মানব জাতিকে ঐক্য আর সহানুভূতির ভাবনা মানুষকে অনুপ্রাণিত করেছেন। বাপুর স্বপ্নকে পূরণ করতে দেশের যুব সমাজকে দারুণ ভাবে কাজ করতে হবে।” 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: ‘‘পশ্চিমবঙ্গের মানুষ দেখতে চাইছেন অভিষেকের গ্রেফতারি’’, তীব্র আক্রমণ দিলীপের

    Dilip Ghosh: ‘‘পশ্চিমবঙ্গের মানুষ দেখতে চাইছেন অভিষেকের গ্রেফতারি’’, তীব্র আক্রমণ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের মানুষ দেখতে চাইছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় কবে গ্রেফতার হবেন! ঠিক এই ভাষাতেই তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ডকে তীব্র আক্রমণ শানালেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)। সোমবারই খড়গপুরে ‘চায়ের সঙ্গে চর্চা’-এর একটি অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন মেদিনীপুরের সাংসদ। সেখানেই তাঁকে এমন বিস্ফোরক মন্তব্য করতে শোনা গেল। কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে ধর্না কর্মসূচি নিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। দিল্লিতে চলছে তাদের অবস্থান। এনিয়েও রীতিমতো কটাক্ষ শোনা গেল বিজেপি সাংসদের গলায়।

    হাল্লাগোল্লা করে হাওয়া তোলার চেষ্টা করছে তৃণমূল 

     অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দিল্লিতে তৃণমূলের অবস্থান কর্মসূচিকে ‘ডু অর ডাই’ আন্দোলন বলে অভিহিত করেছিলেন। এনিয়ে দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) কটাক্ষ, ‘‘দিল্লি পৌঁছলে তো ডু অর ডাই। তার আগেই তো অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে মারা যাচ্ছেন মানুষরা। যাঁদেরকে লোভ দেখিয়ে এসি বাসে নিয়ে গিয়েছেন। তাঁরা নিশ্চিন্তে আগে দিল্লি পৌঁছন। তার আগে তো ধরনাকারি টিচাররা পৌঁছে যাচ্ছেন। আসলে দিদি প্রধানমন্ত্রী হবে এটা কেউ খাচ্ছে না। তাই দিল্লিতে হাল্লাগোল্লা করে হাওয়া তোলার চেষ্টা করছে। যাতে বোঝাবে টিএমসি লড়াইতে আছে।’’

    পুরো পশ্চিমবাংলার মানুষ দেখতে চাইছে অভিষেক কবে অ্যারেস্ট হবে  

    অন্যদিকে, দিল্লি যাত্রার আগে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য ছিল যে কোনও কর্মীর গায়ে হাত পড়লে তৃণমূল ছেড়ে কথা বলবে না। পাশাপাশি কেন্দ্রীয় পঞ্চায়েত মন্ত্রীকে গ্রেফতারির দাবিও তোলেন তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। এ প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষের (Dilip Ghosh) মন্তব্য, ‘‘এসব ফাঁকা আওয়াজ দিয়ে কি লাভ। পুলিশ দিয়ে কাউকে গ্রেফতার করতে পারেন। সাংবাদিকদের ছাড়ছেন না, বিরোধীদের ছাড়ছেন না। তার বেশি কিছু করতে পারবেন না। কারণ আপনাদের পিছনে কোন লোক নেই। যাঁদেরকে টিকিট দিয়েছেন, যাঁরা লুটপাট করে খাচ্ছে, তাঁরাই দিল্লি যাচ্ছে। কয়েকটা গুন্ডা, বদমাশ, সমাজবিরোধী। আর দু’‌একটা দুর্নীতিগ্রস্ত নেতা। কে আছে ওনাদের সঙ্গে?‌ পুরো পশ্চিমবাংলার মানুষ দেখতে চাইছে অভিষেক কবে অ্যারেস্ট হবে। সে আবার অন্যকে অ্যারেস্ট করার কথা বলছে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share