Blog

  • Narendra Modi: মধ্যপ্রদেশে আজ ৫০ হাজার কোটির প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন মোদি

    Narendra Modi: মধ্যপ্রদেশে আজ ৫০ হাজার কোটির প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিশগড় সফরে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। জানা গিয়েছে, তাঁর এই সফরকালে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। মোট ৫০ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস করতে এদিন দেখা যাবে প্রধানমন্ত্রীকে, এমনটাই জানা গিয়েছে তাঁর দফতর সূত্রে। বৃহস্পতিবার মধ্যপ্রদেশের বীণা জেলায় শিলান্যাসের একটি কর্মসূচিতে অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)।

    একাধিক প্রকল্পের শিলান্যাস

    প্রকল্পগুলির মধ্যে রয়েছে পেট্রোকেমিক্যাল কমপ্লেক্স এবং দশটি নতুন শিল্প প্রকল্প। মধ্যপ্রদেশের বীণা জেলায় কর্মসূচি সম্পন্ন করার পরে প্রধানমন্ত্রী চলে যাবেন ছত্তিশগড় রাজ্যে। সেখানেও ৬,৩৫০ কোটি টাকার প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi)। জানা গিয়েছে, ছত্তিশগড়ের প্রকল্পগুলি সবই রেল সংক্রান্ত। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে এদিন যে বিবৃতি প্রকাশ করা হয়েছে তাতে বলা হচ্ছে, মধ্যপ্রদেশের নতুন প্রকল্পগুলি সেই রাজ্যের শিল্প এবং বাণিজ্যকে ত্বরান্বিত করবে। সেই রাজ্যের ভারত পেট্রোলিয়াম কর্পোরেশন লিমিটেড পরিচালিত বীণা রিফাইনারি কেন্দ্রটিকে ৪৯ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নতুনভাবে নির্মিত করা হবে। বছরে ১ হাজার ২০০ কিলোটন ইথিলিন এবং প্রোপিলিন উৎপাদন করতে সক্ষম হবে এই কেন্দ্র।

    আত্মনির্ভর ভারতের অংশ

    উৎপাদিত ইথিলিন এবং প্রোপিলিন টেক্সটাইল প্যাকেজিং সমেত ফার্মার বিভিন্ন কাজে লাগবে। বীণা রিফাইনারি কেন্দ্রকে নতুনভাবে গড়ে তোলার ফলে দেশের আমদানি নির্ভরতা অনেকটাই কমবে এবং মনে করা হচ্ছে এটি আত্মনির্ভর ভারতেরই একটি পদক্ষেপ। পাশাপাশি এই মেগা প্রকল্পের সূচনা হলে প্রচুর কর্মসংস্থানের সুযোগও তৈরি হবে। পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী (Narendra Modi) পুনর্নবীকরণ শক্তিরও একটি প্রকল্পের শিলান্যাস করবেন। দুটি আইটি পার্ক তৈরিরও কথা রয়েছে ইন্দোরে। অন্যদিকে ছত্তিশগড় রাজ্যে জোর দেওয়া হয়েছে রেল প্রকল্পের ওপর। জানা গিয়েছে এই প্রকল্পের মধ্যে একাধিক জায়গায় দুটি স্থানকে জোড়া হবে থার্ড লাইনের মাধ্যমে। প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্র জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সামাজিক এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ছত্তিশগড়ের এই রেল প্রকল্পগুলি গতি আনবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ১৪/০৯/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ১৪/০৯/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) কারও পরামর্শে সিদ্ধান্ত নিলে পরবর্তীকালে সমস্যায় জড়িয়ে পড়তে পারেন।

    ২) অন্যকে সাহায্য করে স্বস্তি পাবেন। ভবিষ্যতে এর ফল পাবেন।

    বৃষ

    ১) কর্মক্ষেত্রে শত্রুদের থেকে সাবধান থাকুন।

    ২) সন্তানের কারণে কোনও সমস্যায় থাকলে বাবার সঙ্গে পরামর্শ করে তার সমাধান করুন।

    মিথুন

    ১) ভাগ্যের ভরসায় কোনও কাজ ছেড়ে দেবেন না। তা না-হলে সেই কাজ ভবিষ্যতে আপনার সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। এখানে কিছু অর্থ ব্য়য় করবেন।

    কর্কট

    ১) ব্যস্ততার কারণে পরিবারের জন্য় সময় বের করতে পারবেন না। এই কারণে মতভেদ দেখা দেবে।

    ২) মায়ের সঙ্গে মতভেদ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে বাণীর মাধুর্য বজায় রাখুন।

    সিংহ

    ১) কর্মক্ষেত্রে সততার সঙ্গে কাজ করবেন। এর দ্বারা আপনাদের লাভ হবে।

    ২) পরিবারের ছোট সদস্যরা আপনার কাছ থেকে কিছু চাইতে পারে। যা পূরণ করার চেষ্টা করবেন।

    কন্যা

    ১) চাকরিজীবীদের পদোন্নতি হতে পারে।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা পরীক্ষায় কঠিন পরিশ্রম করলে সফল হবেন।

    তুলা

    ১) একের পর এক কাজ আপনার হাতে আসায় চিন্তিত হয়ে পড়বেন।

    ২) পারিবারিক কলহ বাড়তে পারে।

    বৃশ্চিক

    ১) সামাজিক ক্ষেত্রে প্রভাব বাড়বে এবং এর দ্বারা লাভান্বিত হবেন।

    ২) নতুন বন্ধুত্ব গড়ে তুলতে পারেন।

    ধনু

    ১) ব্যবসায়ীদের আর্থিক লাভ হবে। আর্থিক পরিস্থিতি মজবুত হবে।

    ২) দীর্ঘদিন ধরে আটকে থাকা মামলা চূড়ান্ত পরিণতি লাভ করতে পারে। এর দ্বারা মুনাফা অর্জন করতে পারবেন।

    মকর

    ১) ভাই-বোনের সঙ্গে সম্পর্কের তিক্ততার অবসান হবে।
     
    ২) সন্ধ্যাবেলা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বসে কোনও শুভ অনুষ্ঠানের বিষয়ে আলোচনা করবেন।

    কুম্ভ

    ১) ছাত্রদের সাফল্য লাভের জন্য কঠিন পরিশ্রম করতে হবে।

    ২) সন্ধ্যাবেলা ধর্মীয় কাজে মনোনিবেশ করবেন।

    মীন

    ১) কর্মক্ষেত্রে পরিশ্রম সত্ত্বেও ফলাফল পেতে বিলম্ব হবে। তবে হতাশ হবেন না।

    ২) লগ্নি করে থাকলে তার দ্বারা ভালো মুনাফা অর্জন করবেন।

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • RSS: ১৪-১৬ সেপ্টেম্বর পুণেতে সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক, কোন কোন ইস্যুতে আলোচনা?

    RSS: ১৪-১৬ সেপ্টেম্বর পুণেতে সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক, কোন কোন ইস্যুতে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৪ সেপ্টেম্বর শুরু হচ্ছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সর্বভারতীয় সমন্বয় বৈঠক, চলবে ১৬ তারিখ পর্যন্ত। মহারাষ্ট্রের পুণেতে হতে চলা সঙ্ঘের এই সমন্বয় বৈঠকে ৩৬টি শাখা সংগঠন অংশগ্রহণ করবে বলে জানা গিয়েছে। মোট ২৬৬ জন সাংগঠনিক পদাধিকারী সমন্বয়ে বৈঠকে অংশগ্রহণ করবেন বলে জানিয়েছেন সঙ্ঘের সর্বভারতী প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকর। এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সুনীল আম্বেকর জানান, মোট পাঁচটি প্রধান ইস্যুতে সমন্বয়ে বৈঠকে (RSS) আলোচনা চলবে। এগুলি হল, পরিবেশ বান্ধব জীবনযাপন, মূল্যবোধের পরিবার ব্যবস্থা, সামাজিক সম্প্রীতির ওপর জোর, স্বদেশিয়ানা এবং নাগরিক কর্তব্য। সুনীল আম্বেকর বলেন, ‘‘আমাদের অর্থনৈতিক নীতি স্বদেশিয়ানার ওপর তৈরি করা উচিত এবং জাতিভেদ প্রথা বন্ধ করতে সম্প্রীতি খুব গুরুত্বপূর্ণ।’’

    শাখার কাজের মাধ্যমে দেশের প্রতি কর্তব্যপালন করেন স্বয়ংসেবকরা 

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সুনীল আম্বেকর জানান, শাখার কাজের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত দেশের প্রতি কর্তব্যপালন করে চলেছেন স্বয়ংসেবকরা (RSS)। সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রের উন্নতি সাধনই স্বয়ংসেবকদের উদ্দেশ্য। প্রসঙ্গত, প্রতিবছরই রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) এমন রুটিন সমন্বয় বৈঠক হয়ে থাকে। সঙ্ঘ পরিবারের প্রতিটি সংগঠন তাতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে। সাধারণভাবে এই সমন্বয় বৈঠকে জাতীয় স্তরের গুরুত্বপূর্ণ  ইস্যুগুলি নিয়ে আলোচনাচলে এবং দেশের বিভিন্ন সমস্যার সম্ভাব্য সমাধানের ওপরেই জোর দেওয়া হয়। সঙ্ঘের প্রতিটি শাখা সংগঠনই আলাদা আলাদা ক্ষেত্রে কাজ করে। এক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলির কাছ থেকে রিপোর্টও নেওয়া হয়। বিভিন্ন শাখা সংগঠনগুলি তাদের কাজের পরিধির ওপর বিস্তৃত বিবরণ দেয়। 

    সমন্বয় বৈঠকে কারা হাজির থাকছেন?

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে সুনীল আম্বেকর জানিয়েছেন, সমন্বয় বৈঠকে হাজির থাকবেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরসঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত, সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে, সহ-সরকার্যবাহ ড. কৃষ্ণগোপাল, ড. মনমোহন বৈদ্য, অরুণ কুমার সমেত অন্যান্যরা। অন্যদিকে বিজেপির তরফ থেকে এই বৈঠকে যোগ দেবেন দলের সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ও সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) বিএল সন্তোষ। এর পাশাপাশি বিশ্বহিন্দু পরিষদ, এবিভিপি, বিদ্যাভারতী, বনবাসী কল্যাণ আশ্রমের নেতৃত্বকেও দেখা যাবে সমন্বয় বৈঠকে (RSS)। প্রসঙ্গত, গত বছর সঙ্ঘের সমন্বয় বৈঠক বসেছিল ছত্তিশগড়ের রায়পুরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Card: চোপড়ার চা বাগানের রাস্তায় গড়াগড়ি খাচ্ছে রেশন কার্ড, কী করছে প্রশাসন?

    Ration Card: চোপড়ার চা বাগানের রাস্তায় গড়াগড়ি খাচ্ছে রেশন কার্ড, কী করছে প্রশাসন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাস্তায় গড়াগড়ি খাচ্ছে রেশন কার্ড (Ration Card)। কুড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে স্থানীয় স্কুল পড়ুয়ারা। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া ব্লকের মাঝিয়ালি গ্রাম পঞ্চায়েতের কস্তুরি চা বাগান এলাকায়। করোনা অতিমারীর সময়ে রেশন পেতে প্রচণ্ড হয়রানি পোহাতে হয়েছে পরিযায়ী শ্রমিক সহ অনেককেই। কার্ড না থাকায় রেশন পাননি অনেকেই। ফলে, রেশন কার্ডের মতো গুরুত্বপূর্ণ জিনিস কী করে পথেঘাটে লুটোপুটি খাচ্ছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Ration Card)

    বর্তমান পরিস্থিতিতে মানুষের যে কোনও নথি এখন প্রচন্ড গুরুত্বপূর্ণ। সে আধার কার্ডই হোক বা প্যান কার্ড হোক বা ভোটার কার্ড অথবা রেশন কার্ড। এই চারটি কার্ডই জীবনের নানান ক্ষেত্রে কাজে দরকার পড়ে। অথচ সেই কার্ডই গড়াগড়ি খাচ্ছে রাস্তায়। যা দেখে চক্ষু চড়কগাছ সাধারণ মানুষের। বুধবার এই ঘটনা তীব্র চাঞ্চলের ছড়িয়ে পড়ে উত্তর দিনাজপুর জেলার চোপড়া ব্লকের মাঝিয়ালি গ্রাম পঞ্চায়েতের কস্তুরি চা বাগান এলাকায়। রাস্তায় ও চা বাগানের মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায় প্রচুর রেশন কার্ড (Ration Card)। আর সেই কার্ডগুলি খেলার জন্য কুড়িয়ে নিয়ে যায় এলাকার কচিকাঁচারা। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই এলাকায় কয়েকশো প্যাকেট ভর্তি রেশন কার্ড পড়ে ছিল। সেই কার্ডগুলি এলাকার কচিকাঁচারা খেলার জন্য কুড়িয়ে নিয়ে যায়। বুধবার নজরে আসতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। এলাকাবাসীর অনুমান কার্ডগুলি বিলি না করে কেউ বা কারা এখানে ফেলে দিয়ে গিয়েছে। শুধু মাঝিয়ালি এলাকার কার্ড নয়, চোপড়া ব্লকের বেশ কিছু এলাকার কার্ড রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, রাস্তায় প্যাকেটবন্দি অবস্থায় রেশনকার্ডগুলি ছিল। এলাকার কচিকাঁচাদের নজরে পড়তেই প্যাকেট ছিড়ে সেই রেশন কার্ডগুলি তারা নিয়ে গিয়েছে। প্রশ্ন উঠছে, এত বিপুল পরিমাণ রেশন কার্ড কী করে পথে গড়াগড়ি খেল? নাকি কার্ডগুলি পোস্ট অফিস থেকে এনে এখানে কে বা কারা ফেলে দিয়ে গিয়েছে? তবে, এই ঘটনা নিয়ে এলাকার মানুষের মধ্যে নানা প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

    কী বললেন পঞ্চায়েত সমিতির সহকারি সভাপতি?

    এবিষয়ে চোপড়া পঞ্চায়েত সমিতির সহকারি সভাপতি ফজলুল হককে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি চোপড়া খাদ্য দফতরের আধিকারিক ও পুলিশ প্রশাসনকে জানানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কারণ, এই রেশন কার্ডগুলি (Ration Card) পোস্ট অফিস থেকে বিলি করার কথা। কিন্তু, সেখানে কী করে কার্ডগুলো এল তা তদন্ত করে দেখার জন্য প্রশাসনকে বলা হয়েছে।

     

     দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: “পুলিশ এবং অভিযুক্তদের যোগসাজশ ভাঙতে হবে” তীব্র ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: “পুলিশ এবং অভিযুক্তদের যোগসাজশ ভাঙতে হবে” তীব্র ভর্ৎসনা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাসপেন্ড করলেও বেতনের একটা অংশ পেয়ে রীতিমতো আরাম করবে পুলিশ। তাই পুলিশ এবং অভিযুক্তদের যোগসাজশ ভাঙতে হবে। ঠিক এভাবেই তীব্র ভর্ৎসনা করলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta high court) বিচারপতি। পূর্ব মেদিনীপুরে পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে মামলা দায়ের হলে হাইকোর্টের বিচারপতির এই মন্তব্যে তীব্র শোরগোল পড়ে যায়। বার বার শাসক-বিরোধীদের পাশাপাশি বিচারপতিদেরও এই ধরনের মন্তব্যে পুলিশ-প্রশাসনের ওপর সাধারণ মানুষের আস্থা কতটা থাকবে, এই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। 

    পুলিশকে কেন ভর্ৎসনা কোর্টের (Calcutta high court)?

    নিম্ন আদালতে ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে, পুলিশ একটি চার্জশিট জমা করে। কিন্তু পরে দেখা যায় চার্জশিটে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের বদলে মার্চ মাসের তারিখ উল্লেখ করা রয়েছে। পুলিশের গাফিলতির বিরুদ্ধে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন চার্জশিটে অভিযুক্তরা। এই মামলার শুনানির সময় বিচারপতি (Calcutta high court) তীর্থঙ্কর ঘোষ বলেন, “সাসপেন্ড করলে বেতনের একটা অংশ পেয়ে পুলিশ আরামেই থাকবে। সেই সঙ্গে অভিযুক্তদের সঙ্গে হাত মিলিয়ে বেআইনি কাজ করবে। পুলিশ এবং অভিযুক্তদের এই যোগসাজশকে ভাঙতে হবে।” পুলিশ কর্মীদের আরও কড়া প্রশিক্ষণের কথা বলে তীব্র ভর্ৎসনা করেন বিচারপতি। বিচারপতির এই মন্তব্যে পুলিশের ভূমিকা এবং কাজের ধরন নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন। তাহলে কি পুলিশ দোষীদের আড়াল করে অপরাধকে পরোক্ষে মদত করছে। বিচারপতির এই মন্তব্যে ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে।

    মামলা কী ছিল?

    জানা গেছে, ২০১৪ সালে তমলুক থানার অন্তর্গত এক এলাকায় মোবাইলের টাওয়ার বসানোর কথা বলেছিল এক সংস্থা। সেই সংস্থার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ করে মামলা দায়ের করা হয়। প্রতারণার মূল অভিযোগ ছিল নিউটাউনের এক সংস্থার বিরুদ্ধে। পুলিশ তদন্তে নেমে ১৫ জনকে গ্রেফতার করে। কিন্তু সময়মতো পুলিশ চার্জশিট দিতে পারেনি। নিম্ন আদালতে সেই চার্জশিট জমা হয় ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাসে। কিন্তু তার পরেও দেখা যায়, সিটে তারিখ রয়েছে ২০২২ সালের মার্চ মাসের। আর এই মামলায় সঠিক ভাবে তদন্ত না করার অভিযোগে ফের মামলা দায়ের হয় কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta high court)। আর তারপরই বিচারপতি পুলিশের তীব্র সমালোচনা করেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dacoits: সমবায় ব্যাঙ্কে ফিল্মি কায়দায় ডাকাতি, বন্দুক দেখিয়ে সর্বস্ব লুট, নিয়ে গেল হার্ডডিস্কও

    Dacoits: সমবায় ব্যাঙ্কে ফিল্মি কায়দায় ডাকাতি, বন্দুক দেখিয়ে সর্বস্ব লুট, নিয়ে গেল হার্ডডিস্কও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনের বেলায় প্রকাশ্যে ফিল্মি কায়দায় একটি সমবায় ব্যাঙ্কে ভয়াবহ ডাকাতির (Dacoits) ঘটনায় ব্যাপক আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। বুধবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিয়ার কলালপুর কৃষি সমবায় সমিতিতে। দুষ্কৃতীরা সমবায় ব্যাঙ্কে হানা ১২ লক্ষ টাকা লুট করে পালিয়েছে। খবর পেয়ে সুতাহাটা থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। দিন কয়েক আগে পুরুলিয়া ও রানাঘাটে সেনকো গোল্ডের শোরুমে ব্যাপক লুঠপাট চালায় দুষ্কৃতীরা। রানাঘাটে পুলিশের সঙ্গে গুলির লড়াইও হয় ডাকাত দলের সদস্যদের। দুটি ডাকাতির ঘটনায় কয়েক কোটি টাকা লুট করে দুষ্কৃতীরা। এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Dacoits)

    এদিন দুপুরে সমবায়ে একজন হেলমেট পড়ে ঢোকেন। ক্যাশিয়ার ওই ব্যক্তিকে হেলমেট খুলতে বলেন। সঙ্গে সঙ্গে ওই ব্যক্তি বন্দুক বের করে। তার সঙ্গে আসা দুষ্কৃতীরাও সমবায়ের মধ্যে ঢুকে পড়ে। দুষ্কৃতীরা (Dacoits) সিসিটিভির হার্ডডিস্ক চায়। একইসঙ্গে লকারের চাবিও চায় তারা। সমবায় ব্যাঙ্কের কর্মীরা প্রথমে চাবি দিতে অস্বীকার করেন। কিন্তু সেই সময় দুষ্কৃতীরা গুলি চালানোর হুঁশিয়ারি দেয়। তারপর ক্যাশিয়ারকে নিয়ে গিয়ে তারা লকার খোলায়। লকার খোলানোর পর চলে লুটপাট। ছিঁড়ে দেওয়া সিসিটিভির সমস্ত তারও। কয়েকজনের ফোন ভেঙে দেওয়া হয়। আর কয়েকজনের ফোন নিয়ে চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। যাওয়ার আগে সমবায়ের একটি শৌচাগারে সবাইকে বন্দি করে দেয় ডাকাতরা। হার্ডডিস্ক নিয়ে চলে যায় দুষ্কৃতীরা।

    সমবায় সমিতির ম্যানেজার কী বললেন?

    ঘটনায় ইতিমধ্যেই এক ব্যক্তিকে সন্দেহের তালিকায় রেখেছে সমবায় সমিতি কর্তৃপক্ষ। এই প্রসঙ্গে সমবায় সমিতির ম্যানেজার অপূর্ব দাস  বলেন, এক ব্যক্তি ঘটনার আধ ঘণ্টা আগে এল। এসে বলল ১৪ বছরের বাচ্চার অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। ডকুমেন্টগুলো কর্মীরা বলে দিলেন। সে বলল তার একটি ডকুমেন্ট নেই। আমি শুনলাম। আমি কথাও বললাম। তারপর সে চলে গেল। সেই ঘটনার আধ ঘণ্টা পর দুষ্কৃতীরা (Dacoits) ঢোকে। ২ জনের হাতে অগ্নেয়াস্ত্র ছিল। একজনের হাতে ভোজালি ছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tarapith: কৌশিকী অমাবস্যার মাহাত্ম্য কী? কীভাবে যাবেন তীর্থধাম তারাপীঠে?

    Tarapith: কৌশিকী অমাবস্যার মাহাত্ম্য কী? কীভাবে যাবেন তীর্থধাম তারাপীঠে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামীকাল বৃহস্পতিবার ভাদ্র মাসের কৌশিকী অমাবস্যা (Kaushiki amavasya 2023)। তন্ত্র এবং সাধনার জায়গা তারাপীঠ (Tarapith), বাঙালির অন্যতম শক্তি পীঠস্থান। কৌশিকী অমাবস্যায় বহু তন্ত্রসাধক এসে তারাপীঠ মহাশ্মশানে মহাযজ্ঞ করে থাকেন। শ্মশান সংলগ্ন দ্বারকা নদীর জল উত্তরবাহিনী। হিন্দু ধর্মে উত্তরবাহিনী নদী বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। তার কারণ ভারতের প্রায় সব নদী নেমেছে উত্তর দিকের হিমালয় থেকে। একমাত্র দেখা যায় কাশীতে গঙ্গা উত্তরবাহিনী আর তারপরে বীরভূমের এই দ্বারকা। তাই হিন্দুদের কাছে বিশেষ তীর্থধাম সতীর এই পীঠ। কৌশিকী অমাবস্যায় গ্রহ-নক্ষত্রের বিশেষ যোগ কাজ করে। ১৪ ও ১৫ সেপ্টেম্বর কৌশিকী অমাবস্যা। এই দুই দিনে কয়েক লাখ ভক্তের সমাগম হয় তারাপীঠে।

    কীভাবে যাবেন তারাপীঠ?

    তারাপীঠ (Tarapith) বীরভূম জেলায় রামপুরহাটের কাছে অবস্থিত। তারাপীঠে যেতে গেলে রামপুরহাট স্টেশন এবং তারাপীঠ রোড রেল স্টেশন রয়েছে। ট্রেনে গেলে এই দুই স্টেশনেই নামতে পারবেন। হাওড়া বা দক্ষিণবঙ্গের যে কোনও জেলা থেকে গেলে এই দুই স্টেশনে নামা যাবে। আবার কলকাতার ধর্মতলা থেকে তারাপীঠ যাওয়ার বাস পাবেন। এছাড়াও দক্ষিণবঙ্গের যে কোনও জেলা থেকে আপনি বাস পেয়ে যাবেন৷

    যাত্রাপথে খরচ কত?

    আপনি হাওড়া বা শিয়ালদা থেকে যদি রামপুরহাট বা তারাপীঠ (Tarapith) যান, তাহলে ভাড়া পড়বে মাথাপিছু ৮০ থেকে ১০০ টাকা৷ অর্থাৎ যাওয়া-আসার খরচ মাত্র ২০০ টাকা৷ আবার মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, দুই ২৪ পরগনা ইত্যাদি জেলা থেকে গেলে, আপনাকে আরও কম ভাড়া দিতে হবে। যদি আপনি বাসে যান, তাহলে ধর্মতলা থেকে বাস ধরতে পারেন। সেক্ষেত্রে ভাড়া দিতে হবে মাথাপিছু ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা। স্টেশন থেকে মন্দিরের দূরত্ব মাত্র ৮ কিলোমিটার ৷ অটো, ট্রেকার বা অন্য গাড়িতেই পৌঁছে যেতে পারেন মন্দিরে৷

    কোথায় থাকবেন?

    তারাপীঠে হোটেল অনেক। প্রতি রুমের ভাড়া ৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। আপনার যেমন বাজেট, সেভাবে হোটেল পছন্দ করতে পারবেন। তবে বাজেট অল্প থাকলে বিনা পয়সায় থাকার ব্যবস্থাও রয়েছে। তারাপীঠে রয়েছে ভারত সেবাশ্রম সংঘ ৷ সেখানে মাত্র ৫০ টাকা দিলেই আপনি রাত্রিবাস করতে পারেন। আবার রামপুরহাট-তারাপীঠ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রয়েছে। সেখানে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে পর্যটকদের৷

    দর্শনীয় স্থান

    তারামায়ের মন্দির ছাড়াও তারাপীঠ-রামপুরহাট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে বীরচন্দ্রপুরকে নতুনভাবে সাজানো হয়েছে। পাশেই রয়েছে বীরচন্দ্রপুরে নিত্যানন্দ মহাপ্রভুর জন্মস্থান। সেখানে রয়েছে ঐতিহ্যবাহী নিতাই বাড়ি, বাঁকারায় মন্দির, জগন্নাথ মন্দির, গৌড়ীয় ইসকনের মন্দির, পঞ্চপাণ্ডব, মদনমোহন, শিব সহ বিভিন্ন মন্দির, নিত্যানন্দ, অদ্বৈত আচার্য ও গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর বিগ্রহ। পাশেই রয়েছে কঙ্কালীতলা মন্দির।

    এই বছর রাশিয়া, থাইল্যান্ড এবং দিল্লি থেকে বহু সাধু-সন্ন্যাসীরা ইতিমধ্যেই এসে উপস্থিত হয়েছেন তারাপীঠে। কৌশিকী অমাবস্যার দিন মহাযজ্ঞ করবেন সকলের মঙ্গল কামনার্থে ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dr Zulekha Daud: বাবা ছিলেন দিনমজুর, অদম্য চেষ্টা ও সংগ্রামই পৌঁছে দিল অর্থ ও খ্যাতির শিখরে!

    Dr Zulekha Daud: বাবা ছিলেন দিনমজুর, অদম্য চেষ্টা ও সংগ্রামই পৌঁছে দিল অর্থ ও খ্যাতির শিখরে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সফলতা অর্জন করার রাস্তাটা কিন্তু মোটেও সহজ নয়, থাকে অনেক চড়াই-উতরাই। আর এইসব কাটিয়েই মানুষ তার সফলতার শিখরে পৌঁছাতে পারে। আজ এই প্রতিবেদনে এমন একজন লড়াকু মহিলার (Dr Zulekha Daud) সম্বেন্ধে জানব, যিনি নিজেকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে গিয়েছেন। যাঁকে আজ এক ডাকে গোটা বিশ্ব চেনে। তাঁর নাম ডক্টর জুলেখা দাউদ। যিনি বর্তমানে একজন ভারতীয় ধনী মহিলা হিসেবেও পরিচিত।

    কে এই ডাঃ জুলেখা দাউদ (Dr Zulekha Daud)?

    ডাঃ জুলেখা দাউদ এমনই একজন নারী, যিনি নিজেকে প্রায় শূন্য থেকে উঠিয়ে নিয়ে এসে বর্তমানে ভারতীয় ধনী মহিলার তকমা পেয়েছেন, সম্পূর্ণ নিজের অদম্য চেষ্টা ও সংগ্রামের মাধ্যমে। তাঁর কর্মকাণ্ডের জন্য আজ তিনি সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছেন। ৮৪ বছর বয়সী ডাঃ জুলেখা দাউদ (Dr Zulekha Daud) মহারাষ্ট্রের নাগপুরে একটি দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। আজ তিনি দুবাইয়ে বসবাসকারী ভারতীয় ধনী মহিলা হিসেবে পরিচিত। জুলেখার বাবা একজন দিনমজুরের কাজ করতেন। অভাবী সংসারে থেকেও জুলেখা নিজের পড়াশোনা চালিয়ে যান এবং একজন চিকিৎসক হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। ডাক্তারি পড়া শেষ হতেই ১৯৬৪ সালে তিনি আরব আমিরশাহী যান তাঁর কর্মসূত্রে। এই সময় তিনি প্রথম ভারতীয় মহিলার আখ্যা পান যিনি প্রথমবার ভারত থেকে আরব আমিরশাহীতে ডাক্তারি প্র্যাকটিসের  জন্য যান। দুবাইয়ে তিনি প্রায় ১০,০০০ প্রসূতির ডেলিভারি করেছেন। কিন্তু এখানেই থেমে থাকেননি।

    জুলেখা হাসপাতাল গ্রুপ

    ১৯৯২ সালে তিনি প্রতিষ্ঠিত করেন জুলেখা হাসপাতাল গ্রুপ। ৬০ বছর আগে জুলেখা যখন দুবাইয়ে তার চিকিৎসা জীবন শুরু করেন, তখন দুবাইয়ের চিকিৎসা ব্যবস্থা খুব একটা ভালো ছিল না। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে পরিস্থিতি ও সাধারণ মানুষের কথা মাথায় রেখে তিনি ১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠা করেন জুলেখা হসপিটাল গ্রুপের। তিনি জুলেখা হসপিটাল গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব নেন।

    ডাঃ জুলেখা দাউদের (Dr Zulekha Daud) সাফল্য

    ২০১৯ সালে তিনি প্রবাসী ভারতীয় সম্মান পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছেন। সম্প্রতি ফোর্বসের মধ্যপ্রাচ্যের শীর্ষ ১০০ জন ধনী ব্যক্তির তালিকায় তিনি (Dr Zulekha Daud) স্থান পেয়েছেন। তাঁর হসপিটাল গ্রুপের বর্তমান বার্ষিক আয় প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ডলার, যা ভারতীয় মুদ্রায় ৩০০০ কোটির কাছাকাছি। শুধু দুবাই নয়, ভারতেও তাঁর এই জুলেখা হসপিটাল গ্রুপ সাশ্রয়ী মূল্যে সর্বসাধারণকে চিকিৎসা প্রদান করেছে। নাগপুরে একটি টপ মেডিক্যাল সেন্টার খোলার জন্য ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক থেকে তিনি ১৯৮ কোটি টাকা পেয়েছেন ও নিজের গ্রুপ থেকে ২০ কোটি টাকা প্রদান করেছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Malda: অপেক্ষার অবসান! ফুটবল জ্বরে উত্তেজনায় কাঁপছে মালদাবাসী, কেন জানেন?

    Malda: অপেক্ষার অবসান! ফুটবল জ্বরে উত্তেজনায় কাঁপছে মালদাবাসী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মালদায় (Malda) বসেই ইস্টবেঙ্গল ও মহমেডান স্পোর্টিং ক্লাবের খেলা দেখতে পাবেন জেলাবাসী। মালদা জেলা ক্রীড়া সংস্থার মাঠে ইস্টবেঙ্গল লিজেন্ডস বনাম মহমেডান স্পোর্টিং লিজেন্ডস প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। জেলা ক্রীড়া সংস্থা এই প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করেছে। মালদায় বসেই স্টার খেলোয়াড়দের খেলা দেখতে পাবেন জেলার মানুষ।

     কবে হচ্ছে এই প্রীতি ফুটবল ম্যাচ? (Malda)

    ফুটবল খেলতে এবং খেলা দেখতে মালদার (Malda) মানুষ ভালবাসেন। খেলার টানেই জেলার বহু মানুষ কলকাতায় গিয়ে মোহনবাগান, ইস্টবেঙ্গলের খেলা দেখে আসেন। জেলার ফুটবল প্রেমীদের জন্য উদ্যোক্তারা গত বছরও মালদায় ইস্টবেঙ্গল ও মোহনবাগানের মধ্যে প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করেছিল। ভারতীয় ফুটবলের প্রাক্তন তারকাদের সেই খেলা দেখতে প্রচুর মানুষের ভিড় উপচে পড়েছিল গ্যালারিতে। এবারও ফুটবলের লিজেন্ডদের এই ফুটবল প্রীতি ম্যাচ দেখতে ফুটবলপ্রেমীরা মাঠে ভিড় করবেন বলে মনে করছেন উদ্যোক্তারা। উদ্যোক্তা তথা উত্তরবঙ্গ ক্রীড়া পর্ষদের সদস্য প্রসেনজিৎ দাস বলেন, প্রাক্তন তারকা ফুটবলাররা এই ম্যাচে খেলবেন। ২২ সেপ্টেম্বর দুই দলের মধ্যে প্রীতি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। মানুষের মধ্যে ব্যাপক উন্মাদনা এখন থেকে দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে সমস্ত রকম প্রস্তুতি।

    প্রীতি ম্যাচ করানোর মূল লক্ষ্য কী?

    ভারতায় দলের তারকা প্রাক্তন ফুটবলারদের মালদায় (Malda) নিয়ে এসে প্রীতি ম্যাচ করানোর মূল লক্ষ্য, জেলার কচিকাঁচা ফুটবলারদের ফুটবলের প্রতি আরও আগ্রহ তৈরি করা। এমনই দাবি উদ্যোক্তাদের। এই উদ্যোগকে সামনে রেখে আবারও এই বছর এক ঝাঁক তারকা ফুটবলার নিয়ে আসা হচ্ছে মালদায়। এতদিন যে সমস্ত ফুটবলারদের টিভির পর্দায় খেলা দেখে এসেছিল জেলার মানুষ, এবার তাঁদের খেলা সরাসরি দেখার সুযোগ মিলবে এই প্রীতি ম্যাচে। খেলার মাঠে ও গ্যালারির মধ্যে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে টিকিটের ব্যবস্থা করেছেন উদ্যোক্তারা। মালদার জেলার বিভিন্ন প্রান্তে টিকিট মিলছে। মালদা শহরের বেশকিছু জায়গায় টিকিট বিতরণের জন্য কাউন্টার করা হয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • East Bengal: অন্ধকারে মশাল জ্বাললেন ক্লেটন! বদলে গেল ইস্টবেঙ্গলের জার্সি 

    East Bengal: অন্ধকারে মশাল জ্বাললেন ক্লেটন! বদলে গেল ইস্টবেঙ্গলের জার্সি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত কয়েক বছরে ইস্ট বেঙ্গল (East Bengal) সমর্থকদের প্রাপ্তি শুধুই হতাশা। তবে এবার আশার আলো দেখতে পেয়েছেন সমর্থকরা। ডুরান্ড কাপে রানার্স হলেও কার্লোস কুয়াদ্রতের ছেলেদের পারফরম্যান্স মন জিতে নিয়েছে। বিগ বাজেটের মোহন বাগানকে মরশুমের প্রথম ডার্বিতে হারিয়ে ফুটবল মহলকে চমকে দিয়েছিল ইস্ট বেঙ্গল। যাকে ঘিরে দিন বদলের গান গাইতে শুরু করেছেন লাল হলুদ সমর্থকরা। তাহলে কি ইস্ট বেঙ্গলের ভাগ্য বদলাচ্ছে? এর উত্তর লুকিয়ে সময়ের গর্ভে। তবে পরিবর্তনের হওয়া যে বইছে ইস্ট বেঙ্গল শিবিরে তার আঁচ পাওয়া গেল দলের জার্সি পরিবর্তনে।

    নতুন জার্সিতে আধুনিকতার ছাপ  

    আইএসএলে নতুন জার্সি পরে খেলবেন নন্দকুমার, নাওরেমরা। ঐতিহ্য ও পরম্পরার সঙ্গে আধুনিকতার ছাপ স্পট ইস্ট বেঙ্গলের (East Bengal) নতুন জার্সিতে। নতুন জার্সি প্রকাশের যে ভিডিও রিলিজ হয়েছে, সেখানেও রয়েছে চমক। কেলটন সিলভা নতুন লাল হলুদ জার্সি পরে হাতে মশাল নিয়ে অন্ধকার ঠেলে এগিয়ে আসছেন। যা থেকে একটা বার্তা স্পষ্ট, তিনি আলোর দিশারী। অন্ধকার কাটিয়ে ফের সাফল্যের প্রতীক মশাল জ্বলতে বদ্ধপরিকর। 

    হোম ম্যাচের জার্সি 

    ইস্ট বেঙ্গলের (East Bengal) নতুন জার্সিতে লাল হলুদ রং খুব সুন্দর করে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। হাতের দু দিকে যেমন দুটি রঙের উজ্জ্বল উপস্থিতি চোখে পড়ছে, তেমনি শরীরের দুই অংশে লাল হলুদ বিরাজ করছে। এই জার্সি পড়ে ইস্ট বেঙ্গল এবার আই এস এলের হোম ম্যাচ খেলবে। অ্যাওয়ে ম্যাচের জার্সি এখনও উন্মোচন হয়নি।

    এদিকে নয় বছর অতিক্রম করে দশম বছরে পড়ল আইএসএল (ISL)। তবে প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ার আগে হোঁচট খেয়েছে। বহুদিনের স্পনসর হিরো মোটর সরে দাড়িয়েছে আইএসএল থেকে। যা ভারতীয় ফুটবলের কাছে বড় ধাক্কা। জানা গিয়েছে, সম্প্রতি হিরো মোটোকর্পের সঙ্গে চুক্তি শেষ হয়েছে আইএসএল-এর। কিন্তু তারা আর চুক্তি নবীকরণ করেনি। হিরো আইলিগ ও আইএসএল-কে দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে স্পনসর করে এসেছে। তবে এবার তারা পুরোপুরি সরে গেল। যার অর্থ, আইলিগ ও আইএসএল-এর সঙ্গে রইল না হিরো। সংস্থার সরে যাওয়ার কারণ হিসেবে জানা গিয়েছে, তাদের ভিতরের সমস্যার জন্য তারা স্পনসরশিপ ডিল থেকে সরে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ব্যর্থ দুনিথের দুরন্ত পারফরম্যান্স! শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারত

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share