Blog

  • iPhone 15 Series: ভারতে আইফোন ১৫ সিরিজ! এদেশে কত দাম চারটি মডেলের? বিক্রি শুরু কবে?

    iPhone 15 Series: ভারতে আইফোন ১৫ সিরিজ! এদেশে কত দাম চারটি মডেলের? বিক্রি শুরু কবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। ভারতে লঞ্চ হয়ে গেল আইফোন ১৫ সিরিজ (iPhone 15)। জানা গিয়েছে, আইফোন ১৫ সিরিজে লঞ্চ হয়েছে আইফোন ১৫ (iPhone 15), আইফোন ১৫ প্লাস (iPhone 15 Plus), আইফোন ১৫ প্রো (iPhone 15 Pro) এবং আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স (iPhone 15 Pro Max) – এই চারটি মডেল। প্রত্যাশা মতোই আইফোন ১৫-এ টাইপ ‘সি’ চার্জার যুক্ত করা হয়েছে। 

    আইফোন ১৫-এ টাইপ ‘সি’ চার্জার 

    অ্যাপেলের এ১৬ বায়োনিক চিপসেট রয়েছে আইফোন ১৫ এবং আইফোন ১৫ প্লাস ফোনে। এছাড়াও রয়েছে ডায়নামিক আইল্যান্ড ফিচার এবং ৪৮ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি ক্যামেরা সেনসর। আর রয়েছে টাইপ-সি ইউএসবি পোর্ট। এই চার্জার দিয়ে ম্যাক (Mac), আইপ্যাড (iPad), আইফোন (iPhone) চার্জ দেওয়া যাবে। এমনকী ওই চার্জার দিয়ে এয়ারপডস প্রো’তে (AirPods Pro) ব্যবহারকারীরা চার্জ দিতে পারবেন বলে টেক জায়েন্টের তরফে জানানো হয়েছে। এতদিন আইফোনে লাইটনিং পোর্ট ছিল। আইফোনের নয়া মডেলে বিশ্বজনীন টাইপ ‘সি’ চার্জার (USB-C) ব্যবহার করা যাবে। অ্যান্ড্রয়েড ফোনেও টাইপ ‘সি’ চার্জার ব্যবহার করা যায়। দীর্ঘদিন ধরে আইফোনে টাইপ ‘সি’ চার্জার যোগ করার দাবি উঠছিল। 

    আইফোন ১৫ এবং আইফোন ১৫ প্লাস মডেলের দাম

    এই ফোনগুলির দাম ভারতে শুরু হচ্ছে ৭৯,৯০০ টাকা থেকে। অন্যদিকে আইফোন ১৫ প্লাস মডেলের বেস ভ্যারিয়েন্ট যা ১২৮ জিবি স্টোরেজ যুক্ত তার দাম ভারতে ৮৯,৯০০ টাকা। কালো, নীল, সবুজ, গোলাপি এবং হলুদ- এই পাঁচটি রঙে আইফোন ১৫ ও আইফোন ১৫ প্লাস লঞ্চ হয়েছে দেশে। ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে প্রি-বুকিং। আর এই দুই ফোনের বিক্রি শুরু হবে ২২ সেপ্টেম্বর থেকে। ১২৮ জিবি স্টোরেজ ছাড়াও ৫১২ জিবি স্টোরেজ সমেতও পাওয়া যাবে আইফোন ১৫ এবং আইফোন ১৫ প্লাস- এই দুই মডেল।  

    ফোনগুলিতে নানান ফিচার

    আইফোন ১৫ প্রো এবং আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স- এই দুই ফোনে রয়েছে অ্যাপেলের এ১৭ বায়োনিক চিপসেট। এছাড়াও এই দুই ফোনে রয়েছে প্রোগ্রামেবল অ্যাকশন বাটন। এই ফিচার অ্যাপেল ওয়াচ আলট্রার মধ্যেও রয়েছে। আইফোন ১৫ প্রো এবং আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স- এই দুই ফোনে রয়েছে ইউএসবি টাইপ-সি চার্জিং পোর্ট। ‘প্রো ম্যাক্স’ মডেলে রয়েছে একটি পেরিস্কোপ ক্যামেরা যার সাহায্যে জুম ফিচার আরও ভালভাবে পাওয়া যাবে। 

    আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজে গতি আনতে ‘স্পিড প্রোগ্রাম’! নয়া নির্দেশিকা রাজ্যপালের

    ফোনের রঙ ও দাম

    আইফোন ১৫ প্রো- এর দাম শুরু হচ্ছে ১,৩৪,৯০০ টাকা থেকে। বেস ভ্যারিয়েন্ট যা ১২৮ জিবি স্টোরেজ যুক্ত তার ক্ষেত্রে এই দাম ধার্য করা হয়েছে। অন্যদিকে আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স মডেলের ২৫৬ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্ট কেনা যাব ১,৫৯,৯০০ টাকায়। এই দুই ফোন ১২৮ জিবিএবং ২৫৬ জিবি স্টোরেজ ছাড়াও ৫১২ জিবি এবং ১ টিবি স্টোরেজ সমেতও পাওয়া যাবে। এই দুই ফোনেরও প্রি-বুকিং শুরু হবে ১৫ সেপ্টেম্বর থাকে। আর বিক্রি শুরু হবে ২২ সেপ্টেম্বর থেলে। ব্ল্যাক টাইটানিয়াম, ব্লু টাইটানিয়াম, ন্যাচারাল টাইটানিয়াম এবং হোয়াইট টাইটানিয়াম- এই চারটি রঙে ভারতে লঞ্চ হয়েছে আইফোন প্রো এবং আইফোন প্রো ম্যাক্স ফোন। ফোনগুলির প্রি-অর্ডার শুরু হবে ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে ‌এবং সেল শুরু হবে ২২ সেপ্টেম্বর থেকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue: মমতার দক্ষিণ কলকাতাতেই ডেঙ্গির দাপট দ্বিগুণ! প্রশ্নের মুখে কলকাতা পুরসভার ভূমিকা! 

    Dengue: মমতার দক্ষিণ কলকাতাতেই ডেঙ্গির দাপট দ্বিগুণ! প্রশ্নের মুখে কলকাতা পুরসভার ভূমিকা! 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য জুড়ে বাড়ছে ডেঙ্গির (Dengue) দাপট। আক্রান্তের সংখ্যা উর্ধ্বমুখী! তথ্য বলছে, চিন্তার কারণ বাড়াচ্ছে দক্ষিণ কলকাতা। বছরভর একাধিক পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করলেও কাজ বিশেষ হয়েছে কিনা, সে নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। ডেঙ্গির দাপট বাড়তেই প্রশ্নের মুখে কলকাতা পুরসভার ভূমিকা।

    কী বলছে স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট? 

    স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ইতিমধ্যেই ডেঙ্গির (Dengue) সমস্ত রেকর্ড পেরিয়ে গিয়েছে। আগের বছরগুলোর তুলনায় এ বছরে ডেঙ্গির প্রকোপ অনেক বেশি। তাই কলকাতা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। কারণ, এই শহরেই ডেঙ্গির দাপট সবচেয়ে বেশি দেখা গিয়েছে। স্বাস্থ্য ভবন সূত্রে জানা গিয়েছে, চলতি বছরে সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত কলকাতার ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ১৬০০ জন। যা গত চার বছরের মধ্যে সবচেয়ে বেশি। ২০২০ সালে সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা ছিল ৫১০ জন। ২০২১ সালে ছিল ৫৬৭ জন। ২০২২ সালে জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত কলকাতায় ডেঙ্গি আক্রান্তের সংখ্যা হয়েছিল ১১২৩ জন। চলতি বছর অবশ্য আগের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। 
    স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, কলকাতার মোট ডেঙ্গি আক্রান্তের ৬৮ শতাংশ দক্ষিণ কলকাতার বাসিন্দা। তাই ওই এলাকাগুলো নিয়েই উদ্বেগ বাড়ছে।

    কলকাতার কোন এলাকায় ডেঙ্গির দাপট সবচেয়ে বেশি? 

    স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, কলকাতার দক্ষিণে সবচেয়ে শক্তিশালী ডেঙ্গি (Dengue)। তাই বেহালা, তিলজলা, মুকুন্দপুর, টালিগঞ্জ, বাঁশদ্রোণী, কসবা, তপসিয়া, নিউ আলিপুর, যাদবপুর এই জায়গাগুলোতে সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গির প্রকোপ দেখা গিয়েছে। কলকাতার মোট ডেঙ্গি আক্রান্তের ৬৮ শতাংশ এই এলাকার বাসিন্দা। অর্থাৎ, স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরে কলকাতার ১৬০০ ডেঙ্গি আক্রান্তের মধ্যে ১০৮৮ জন দক্ষিণ কলকাতার এই সব এলাকায় থাকেন।

    কেন দক্ষিণ কলকাতায় বাড়ছে ডেঙ্গির প্রকোপ? 

    জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, ডেঙ্গি রুখতে যে ধারাবাহিক কাজ জরুরি, তার ঘাটতির জেরেই বাড়ছে ডেঙ্গির প্রকোপ। দক্ষিণ কলকাতায় একাধিক নির্মীয়মাণ এলাকা রয়েছে। বৃষ্টি হলে সেখানে জল জমছে। আর তাতেই মশা জন্ম নিচ্ছে। এর ফলে দাপট বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি (Dengue)। এছাড়াও বিভিন্ন জায়গায় দুর্গাপুজোর প্যান্ডেল তৈরির কাজ শুরু হয়েছে। দক্ষিণ কলকাতায় একাধিক বড় পুজো হয়। বাঁশ এবং অন্যান্য সামগ্রী পড়ে থাকছে। সেখানেও জল জমছে। আর মশার আঁতুরঘর তৈরি হচ্ছে। বিপদ বাড়াচ্ছে ডেঙ্গি। তবে, সবচেয়ে জোরালো সমস্যা নিকাশি ব্যবস্থা। কসবা, বালিগঞ্জ কিংবা বেহালা-দক্ষিণ কলকাতার একাধিক এলাকায় সামান্য বৃষ্টি হলেও জল জমে থাকে। নর্দমা পরিষ্কার হয় না। ফলে, মশার উপদ্রব বাড়ছে। আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডেঙ্গির প্রকোপ।

    কী বলছে কলকাতা পুরসভা? 

    ডেঙ্গির প্রকোপ বেড়ে চলায় সবচেয়ে বেশি প্রশ্নের মুখে পড়ছে কলকাতা পুরসভা। কারণ, বছরভর কাজের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল কলকাতা পুরসভা। পাশাপশি ডেঙ্গি নিয়ন্ত্রণের দায়িত্ব পুর প্রশাসনের! ডেঙ্গির প্রকোপ বাড়ায়, তাই প্রশ্ন উঠছে, কলকাতা পুরসভা কি তার দায়িত্ব পালন করতে পারছে না? পুরসভা অবশ্য জানাচ্ছে, তারা যথেষ্ট সক্রিয়। বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার করা হচ্ছে। জল জমলে যেখানে নিকাশির কাজ করা হচ্ছে। তাছাড়া কেউ আক্রান্ত (Dengue) হলে সেখানে প্রয়োজনীয় নজরদারি করা হচ্ছে। তবে, সাধারণ মানুষের সচেতনতা আরও জরুরি বলেও মনে করছে পুরসভা। তারা জানাচ্ছে, সে বিষয়ে আরও জোরালো কর্মসূচি চালানো হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: মাঝেরহাট, পোস্তার মতো অবস্থা হবে না তো হাওড়ার বঙ্কিম সেতুর! উদ্বেগে মঙ্গলাহাটের ব্যবসায়ীরা

    Howrah: মাঝেরহাট, পোস্তার মতো অবস্থা হবে না তো হাওড়ার বঙ্কিম সেতুর! উদ্বেগে মঙ্গলাহাটের ব্যবসায়ীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৮ সালের এক মঙ্গলবার বিকেলে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়েছিল প্রায় ৪০ বছরের পুরানো মাঝেরহাট ব্রিজ। মৃত্যু হয়েছিল বেশ কয়েকজনের। আর আগে ২০১৩ সালের ৪ মার্চ মধ্যরাতে ভেঙে পড়েছিল উল্টোডাঙার ওভারব্রিজ। এর পর ২০১৬-র ৩১ মার্চ ভেঙে পড়ে নির্মীয়মাণ পোস্তা সেতু। সেই  ঘটনায় মারা যান ২৭ জন। আরও ৮০ জন জখম হয়েছিলেন। শহরে একের পর এক সেতু বিপর্যয়ের পর এবার হাওড়া শহরের প্রধান যোগাযোগকারী বঙ্কিম ব্রিজের এতটাই বেহাল অবস্থা যে সেই ব্রিজটিও মাঝেরহাট ব্রিজের মত ভেঙে পড়বে না তো? এমনটাই আশঙ্কা প্রকাশ করেছে হাওড়া শহরের বাসিন্দারা, বিশেষ করে হাওড়ার মঙ্গলাহাটের ব্যবসায়ীরা।

    বঙ্কিম সেতু নিয়ে কেন উদ্বেগ?

    দীর্ঘদিন রক্ষণাবেক্ষণ হয়নি। ফলে, ক্রমশ বেহাল হয়ে পড়ছে হাওড়ার বঙ্কিম সেতু।  হাওড়া ব্রিজ থেকে নেমে দক্ষিণবঙ্গের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম এই বঙ্কিম সেতু। মঙ্গলবার দুপুরে এই সেতুর চাঙর ভেঙে পড়ে জখম হয়েছেন দুজন। তাদের মধ্যে একজন শিশু রয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,  এই বঙ্কিম সেতুর নিচেই বসে মঙ্গলাহাট। সেতুর ঠিক নীচে পুজোর আগে ফুটপাতের দোকানগুলিতে উপচে পড়ছে ক্রেতাদের ভিড়। তখনই বঙ্কিম সেতুর চাঙর খসে পড়ে এক ক্রেতার গায়ে লাগে। সঙ্গে ছিল এক শিশু। ওই চাঙড়ের আঘাতে জখম হয় শিশুটি। তাকে দ্রুত নিয়ে যাওয়া হয় হাওড়া জেলা হাসপাতালে। এমনিতেই কয়েক বছর আগে সেতুর ওপরের ভার কমাতে হাওড়া সিটি পুলিশের উদ্যোগে সেতুর ওপর পার্কিং বন্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়। কিন্তু সে নির্দেশও বেশি দিন মানা হয়নি । মঙ্গলাহাটের দুদিন আগে থেকেই বড় বড় লরি লোডিং আনলোডিং এর কাজ হয় বঙ্কিম সেতুর ওপরেই। ফলে সেতুর নিচে দিয়ে যারা যাতায়াত করেন তারা খুবই আতঙ্কের মধ্যে তাদের পথ চলতে হয়। ফলে, যে কোনও মুহূর্তে সেতুটি ভেঙে পড়তে পারে।

    স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীদের কী বক্তব্য?

    স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীদের বক্তব্য,বঙ্কিম সেতুর অবস্থা দীর্ঘদিন ধরেই খারাপ। কোনও মেরামতি করা হয়নি। অনেক জায়গাতেই সেতু থেকে জল পড়ে। আবার কোথাও কোথাও সেতুতে ওঠার লোহার সিঁড়ি পুরোপুরি ভগ্ন দশা। সেসব জায়গা দিয়ে সেতুতে উঠতে মাঝেমধ্যেই দুর্ঘটনায় পড়েন অনেকে। একইভাবে হাওড়ার মাছ বাজারের সামনে থেকে বঙ্গবাসী সিনেমা হলের সামনে যেখানে গিয়ে সেতুটি নেমেছে পুরো অংশটাই রাস্তা যেমন ভাঙাচোরা,একইভাবে সেতুর নিচের ছাদ থেকে মাঝেমধ্যেই খসে পড়ে চাঙড়। কয়েকদিন আগেও এই ধরনের একটি দুর্ঘটনা ঘটেছে। তারপরেও সেতু মেরামতির উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

    হাওড়া পুরসভার প্রশাসক মন্ডলীর চেয়ারম্যান কী বললেন?

    হাওড়া পুরসভার প্রশাসক মন্ডলীর চেয়ারম্যান সুজয় চক্রবর্তী বলেন, এদিনে দুর্ঘটনার পরেই আমি কে এম ডি এর আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। কারণ সেতুটি মেরামতি এবং রক্ষণাবেক্ষণ এর কাজ করে কে এম ডি এ। কেএমডির আধিকারিকরা আশ্বাস দিয়েছেন দ্রুততার সঙ্গে সেতু মেরামতির কাজ শুরু হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asansol: জিতেন্দ্রর আসানসোলে ঢুকতে বাধা নেই, হাইকোর্ট কী শর্ত দিল জানেন?

    Asansol: জিতেন্দ্রর আসানসোলে ঢুকতে বাধা নেই, হাইকোর্ট কী শর্ত দিল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আসানসোল (Asansol) পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র| তথা বিজেপি নেতা জিতেন্দ্র তেওয়ারির আর আসানসোলে যাওয়ার ক্ষেত্রে বাধা রইল না। আদালতের নির্দেশে তিনি এই শহরে ঢুকতে পারতেন না। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্ট তাঁকে আসানসোলে ঢোকার অনুমতি দিয়েছে। তাঁকে হাইকোর্টের তরফে এই ছাড় দেওয়ার যদিও ক্ষেত্রে কিছু শর্ত আরোপ করা হয়েছে। যা তাঁকে মেনে চলতে হবে।

    বিজেপি নেতাকে কী কী শর্ত দিল হাইকোর্ট?(Asansol)

    প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১৪ ডিসেম্বর আসানসোলের (Asansol) রেলপারের রামকৃষ্ণ ডাঙালে কম্বল বিতরণ করার সময় পদপিষ্ট হওয়ার ঘটনা ঘটে। তাতে তিনজনের মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় মৃত এক মহিলার ছেলের লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে থেকে আসানসোল পুরনিগমের প্রাক্তন মেয়র জিতেন্দ্র তেওয়ারি, তাঁর স্ত্রী আসানসোল পুরনিগমের বিজেপি কাউন্সিলার চৈতালি তেওয়ারি,একাধিক কাউন্সিলর সহ বেশ কয়েকজনের নামে মামলা করা হয়। কয়েক মাস পরে জিতেন্দ্র তেওয়ারিকে উত্তরপ্রদেশের নয়ডা থেকে গ্রেফতার করে দিল্লি হয়ে আনা হয়েছিল আসানসোলে। তারপর তাঁকে পরে কলকাতা  হাইকোর্ট জামিন দিলেও আসানসোলের ঢোকার অনুমতি দেয়নি। তাঁকে শুনানির দিনে আসানসোল জেলা আদালতে মুখ্য বিচার বিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে এসে হাজিরা দিতে হত। পরে আসানসোলে আসা নিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে জিতেন্দ্র তেওয়ারি আবেদন জানিয়েছিলেন।

    কী বললেন জিতেন্দ্র তেওয়ারি?

    এই প্রসঙ্গে জিতেন্দ্র তেওয়ারি বলেন,  এদিন কলকাতা হাইকোর্ট থেকে আমার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয়েছে। এখন আসানসোলে (Asansol) আমার আসার ক্ষেত্রে কোনও বাধা থাকল না। এখানেই আমার আবাসনও  আছে। কোনও কর্মসূচি করার ক্ষেত্রেও আর অসুবিধা নেই। তবে, প্রতি ১৫ দিন পর পর একবার করে আমাকে এই মামলার তদন্তকারী জ অফিসারের সঙ্গে দেখা করতে হবে। আদালতের সব নির্দেশ আমি মেনে চলব। উল্লেখ্য, এই মামলাতেই তাঁর স্ত্রী এবং একাধিক কাউন্সিলররা যুক্ত থাকলেও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তাঁদের গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CV Ananda Bose: বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজে গতি আনতে ‘স্পিড প্রোগ্রাম’! নয়া নির্দেশিকা রাজ্যপালের

    CV Ananda Bose: বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজে গতি আনতে ‘স্পিড প্রোগ্রাম’! নয়া নির্দেশিকা রাজ্যপালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালগুলির কাজে গতি আনতে নতুন কর্মসূচির কথা ঘোষণা করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজভবনের তরফে এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার ক্ষেত্রে দ্রুত ও কার্যকরী সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্যই ‘স্পিড প্রোগ্রাম’ চালু করার কথা ভেবেছেন আচার্য। একই সঙ্গে রাজভবনে রিয়েল টাইম মনিটরিং সেল চালু করার কথাও বলা হয়েছে।

    রাজভবনের নয়া নির্দেশিকা

    মঙ্গলবার রাতে রাজভবন থেকে প্রকাশিত ওই নির্দেশিকায় শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত ২৫টি কমিটি গঠনের কথা জানানো হয়েছে। পাশাপাশি, বকেয়া কাজগুলি চিহ্নিত করে সেগুলি অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে শেষ করার জন্য একটি পরামর্শদাতা কমিটি গড়ার কথাও জানিয়েছেন আচার্য। থাকবে ২৫ সদস্যের শিক্ষক নির্বাচন কমিটিও। বিশ্ববিদ্যালয়গুলির কাজের মূল্যায়নের জন্য রাজভবনে একটি ‘রিয়েলটাইম মনিটরিং সেল’ও স্থাপন করা হয়েছে। উপাচার্যেরা যে কোনও সময় আচার্য বোসের ওই মনিটরিং সেলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন। দিনের ২৪ ঘণ্টাই চালু থাকবে ওই টেলিফোন নম্বর (০৩৩-২২০০১৬৪২) পাশাপাশি ই-মেলে (aamnesaamne.rajbhavankolkata@gmail.com) অভিযোগ জানাতে পারা যাবে ওই মনিটরিং সেলকে। 

    আরও পড়ুন: শতবর্ষ পেরিয়েও সমান জনপ্রিয় সিউড়ির তাঁতিপাড়ার জিলিপি! লুকিয়ে কোন রহস্য?

    উপাচার্য নিয়োগ বিল নিয়ে মামলা

    বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মসংস্কৃতি ফেরাতে মরিয়া রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। রাজ্যে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অন্তর্বর্তীকালীন উপাচার্য নিয়োগ করেছেন তিনি। এদিকে উপাচার্য নিয়োগ বিল মামলায় রাজ্যপালের অফিসের কাছে হলফনামা চেয়েছে হাইকোর্ট। ৪ অক্টোবরের মধ্যে হলফনামা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে বিচারপতি ইন্দ্রপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায় ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। ২০২২ সালে জুন মাস উপাচার্য নিয়োগ বিল পাস হয় বিধানসভায়। এরপর রীতিমাফিক সেই বিল রাজ্যপালের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া ওই বছরের ২৫ জুন। কিন্তু বিলে স্বাক্ষর করা তো দুরঅস্ত, রাজ্যপাল কোনও পদক্ষেপই করেননি বলে অভিযোগ। ১৪ অক্টোবর মামলার পরবর্তী শুনানি। রাজভবন সূত্রে খবর, রাজ্যপাল আদালতের নির্দেশকে স্বাগত জানিয়েছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ১৩/০৯/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বুধবার, ১৩/০৯/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) ভেবেচিন্তে কথা বলুন, তখনই সম্মান পাবেন।

    ২) প্রেম জীবনে সঙ্গীর জন্য কোনও উপহার পেতে পারেন, এর ফলে সম্পর্ক মধুর হবে।

    বৃষ

    ১) রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী আপনার ওপর প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করবে।

    ২) নতুন কাজ শুরুর জন্য সময় অনুকূল।   

    মিথুন

    ১) অনৈতিক কাজ এড়িয়ে যান।

    ২) সামাজিক কাজে মনোনিবেশ করুন।

    কর্কট

    ১) শুভ কাজে অর্থ ব্যয় করবেন।

    ২) ভেবেচিন্তে কাজ করুন, না-হলে ভবিষ্যতে আর্থিক পরিস্থিতি নষ্ট হতে পারে।

    সিংহ 

    ১) আত্মীয়দের সঙ্গে বিবাদ চললে তা-ও সমাপ্ত হবে।

    ২) কারও কাছ থেকে ঋণ নেবেন না। কারণ শোধ করা কঠিন হয়ে পড়বে।

    কন্যা

    ১) সরকারি চাকরিজীবীদের বেতনবৃদ্ধি সম্ভব।

    ২) দৈনন্দিন ব্যবসায় ধন লাভ সম্ভব।

    তুলা 

    ১) চাকরিজীবীদের গোপন শত্রুদের থেকে সতর্ক থাকতে হবে।

    ২) ব্যবসায় কঠিন পরিশ্রমের পর সাফল্য লাভ সম্ভব।

    বৃশ্চিক

    ১) চাকরিতে বাণী মাধুর্যের জোরে বড়সড় সমস্যার সমাধানে সফল হবেন। এর ফলে আর্থিক লাভ সম্ভব।

    ২) পরিবারে ভাই বা বোনের বিয়েতে আগত বাধা পরিবারের সদস্যদের সাহায্যে দূর হবে।

    ধনু

    ১) ব্যবসায় হঠাৎই বড়সড় অর্ডার পেতে পারেন।

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে হবে।

    মকর

    ১) রোজগারের উদ্দেশে কাজ করছেন যাঁরা, তাঁরা আজ ভালো সুযোগ পাবেন।
     
    ২) জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা ও সান্নিধ্য লাভ করবেন।

    কুম্ভ

    ১) ব্যবসার জন্য নতুন পরিকল্পনা করতে চাইলে তার জন্য দিন ভালো।

    ২) ভাইদের সঙ্গে বিবাদের সমাধান হবে।

    মীন

    ১) স্বাস্থ্য সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন। খাওয়া-দাওয়ার যত্ন নিন।

    ২) প্রেম জীবনে মাধুর্য থাকবে। আজ স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হবে।

     

     
    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • ED: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার ঝালদা পুরসভাকে নোটিস পাঠাল ইডি, জেলাজুড়ে শোরগোল

    ED: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার ঝালদা পুরসভাকে নোটিস পাঠাল ইডি, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এবার নাম জড়াল পুরুলিয়ার ঝালদা পুরসভা। ইতিমধ্যেই ইডির (ED) পক্ষ থেকে এই পুরসভায় নোটিস ধরানো হয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে ইডি এই পুরসভায় নোটিস পাঠানোয় রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। এর আগে বারাকপুর মহকুমার ৬টি পুরসভাকে ইডি নোটিস পাঠিয়েছিল। এমনকী কামারহাটি পুরসভার একাধিক কর্মীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল ইডি। নিয়োগ দুর্নীতির মূল পান্ডা অয়ন শীলের বান্ধবী শ্বেতা চক্রবর্তী কামারহাটি পুরসভায় চাকরি করেন। অয়ন শীলের সংস্থার প্যানেলে তাঁর চাকরি হয়েছিল। ইডি তাঁকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। এরপর কয়েকদিন আগে ডায়মন্ডহারবার পুরসভাকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডি নোটিস করেছিল। এবার সেই তালিকা চলে এল ঝালদা পুরসভা।

    ইডি (ED) নোটিস প্রসঙ্গে কী বললেন পুরসভার প্রধান করণিক?

    এ প্রসঙ্গে ঝালদা পুরসভার প্রধান করণিক গৌতম গোস্বামী বলেন, সোমবার ডাক যোগে ও ইমেলে এই নোটিস পান। তাতে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালের ১ জানুয়ারি থেকে যে সব নিয়োগ হয়েছে তাঁদের বায়োডাটা-সহ সমস্ত নথি জমা করতে হবে। সেইসঙ্গে সেই সময় থেকে পুরপ্রধান, নির্বাহী আধিকারিক-সহ পুর কর্মচারীদের নাম, ফোন নম্বর এক সপ্তাহের মধ্যে জমা দিতে হবে। সেইভাবে প্রস্তুতিও নিচ্ছে পুরসভা। পুরসভার পক্ষ থেকে সবরকমভাবে সহযোগিতা করা হবে।

    বিরোধীদের কী বক্তব্য?

    প্রসঙ্গত, পুরনিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তৎপর হয়েছে ইডি (ED)। ২০১৬-১৭ সালে নিয়োগ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চেয়ে চিঠি পাঠায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। নিয়োগে কোনও দুর্নীতি হয়নি বলেই দাবি বর্তমান চেয়ারম্যানের। শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়া অয়ন শীলের থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী পুরসভাগুলিতেও নিয়োগে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ তোলে ইডি, সিবিআই। তার ভিত্তিতেই বিচারপতির পর্যবেক্ষণ ছিল, পুর-দুর্নীতিরও তদন্ত হওয়া উচিত এবং তা করুক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। গত ২১ এপ্রিল পুরসভায় দুর্নীতির তদন্তভারও সিবিআইকে দেওয়ার নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। সেই তদন্ত করছে ইডিও। বিরোধীদের বক্তব্য, আমরা নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে বার বার সরব হয়েছিলাম। এবার সেটাই প্রমাণিত হল। আমাদের বিশ্বাস, ইডি প্রকৃত সত্য উদঘাটন করবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Joka-Taratala Metro: পুজোর মধ্যেই মাঝেরহাট পর্যন্ত মেট্রো! আন্তর্জাতিক মানের স্টেশনের জন্য চলছে কাজ 

    Joka-Taratala Metro: পুজোর মধ্যেই মাঝেরহাট পর্যন্ত মেট্রো! আন্তর্জাতিক মানের স্টেশনের জন্য চলছে কাজ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুজোর মধ্যেই মাঝেরহাট পর্যন্ত সম্প্রসারিত হতে পারে জোকা-তারাতলা মেট্রো (Joka-Taratala Metro) রুট। এই লাইনে মেট্রো জোকা থেকে এসপ্লানেড অবধি চলার কথা। মাঝেরহাট রেল স্টেশনের মাধ্যমে শিয়ালদহ-বজবজ শাখার রেললাইনের সঙ্গে যুক্ত হবে এই মেট্রো। এর ফলে যাত্রীরা মাঝেরহাট স্টেশনে প্রয়োজন অনুযায়ী ট্রেন অথবা মেট্রো বদল করতে পারবেন। 

    মেট্রোর কাজ আর কত দূর

    মেট্রো রেল সূত্রে খবর, মাঝেরহাট স্টেশনের কাজ দ্রুততার সঙ্গে সম্পূর্ণ করার চেষ্টা চলছে। এই মেট্রোয় (Joka-Taratala Metro) তারাতলা থেকে মাঝেরহাট পর্যন্ত অংশে উড়ালপথ তৈরির কাজ আগেই শেষ হয়েছে। নতুন স্টেশনের ভিতরে এবং বাইরে বিভিন্ন সাজসজ্জার কাজ সম্পূর্ণ করার পর্ব চলছে এখন। আপাতত প্ল্যাটফর্মের ছাদে পিভিসি শিট লাগানোর কাজ চলছে। বসানো হচ্ছে চলমান সিঁড়ি।  বয়স্ক যাত্রীদের জন্য লিফট বসানোর কাজও হচ্ছে। স্টেশনের দেওয়ালে নানারকম গ্রাফিতি, ছবিও করা হবে। সবমিলিয়ে মাঝেরহাট স্টেশনকে আন্তর্জাতিক মানের এবং দৃষ্টিনন্দন করে তুলতে কোনওরকম খামতি রাখতে চাইছেন না মেট্রো কর্তারা। মেট্রোর মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বলেন, ‘‘দ্রুত মাঝেরহাট পর্যন্ত পরিষেবা চালুর চেষ্টা চলছে।’’ এতদিন জোকা থেকে তারাতলা অবধিই কিছুটা রাস্তায় মেট্রো চলাচল করছিল। এবার তা আরও একটু বাড়িয়ে মাঝেরহাট (Majherhat Metro) অবধি চালু হবে বলে ঠিক হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ঘনাচ্ছে নিম্নচাপ! কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে টানা চার দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মেট্রো হলে কী সুবিধা

    মাঝেরহাট মেট্রো (Joka-Taratala Metro) স্টেশন তৈরি হচ্ছে শিয়ালদহ-বজবজ শাখার রেললাইনের উপরে আড়াআড়ি ভাবে। মাঝেরহাট সেতুর সঙ্গে সমান্তরালে থাকা এই মেট্রো স্টেশন তৈরি হয়েছে রেললাইনের উপরে ইস্পাতের গার্ডার বসিয়ে। চালু রেললাইনের উপরে রেল স্টেশন, প্রতীক্ষালয়, লাউঞ্জ ইত্যাদি থাকলেও মেট্রো স্টেশন তৈরি হওয়ার নজির সেই অর্থে বিরল বলেই জানাচ্ছেন আধিকারিকেরা। এই মেট্রো চালু হলে বেহালাবাসীর সুবিধা হবে। বালিগঞ্জ, টালিগঞ্জ, আলিপুর থেকে যাঁরা বেহালার দিকে যান, তাঁদের অটো এবং বাস-নির্ভরতাও কমাবে এই মেট্রো। শিয়ালদহ ডিভিশনের বহু যাত্রী মাঝেরহাট স্টেশনে ট্রেন থেকে নেমে মেট্রো পরিষেবার সুযোগ নিতে পারবেন। 

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Paschim Medinipur: পশ্চিম মেদিনীপুরে অবাক কাণ্ড, বন্ধ স্কুল ঘরের মধ্যে থেকে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ!

    Paschim Medinipur: পশ্চিম মেদিনীপুরে অবাক কাণ্ড, বন্ধ স্কুল ঘরের মধ্যে থেকে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্ধ স্কুলের ঘরের মধ্যে থেকে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ ভেসে আসছে। রাস্তা দিয়ে কেউ গেলে থমকে যাচ্ছেন। একজন বা দুজন নয়, স্কুলের আশপাশে থাকা অনেকেই সেই আওয়াজ নিজের কানে শুনেছেন। ঘটনাটি ঘটে সোমবার সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ পশ্চিম মেদিনীপুর (Paschim Medinipur) জেলার মেদিনীপুর শহরের কুইকোটা শংকরী বিদ্যায়তন হাইস্কুলে। কোনও বাচ্চা আটকে রয়েছে ভেবে স্কুল কর্তৃপক্ষের দ্বারস্থ হন অনেকে। কিন্তু, স্কুল গেটের তালা খুলে সকলেই হতবাক। কোনও কান্নার আওয়াজ নেই। কোনও বাচ্চাও নেই। ঘটনায় চমকে যান অনেকেই। তবে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ এল কোথা থেকে? সেই উত্তর কেউ খুঁজে পাননি।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন? (Paschim Medinipur)

    স্কুলের ভেতরে এই ধরনের ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পশ্চিম মেদিনীপুরের (Paschim Medinipur) কোতোয়ালি থানার পুলিশ আসে। দীর্ঘক্ষণ স্কুলে খোঁজাখুঁজির পরও স্কুলের ভেতর কোনও বাচ্চার উপস্থিতি নজরে আসেনি পুলিশ ও এলাকাবাসীদের। ঘটনাকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকায়। দীর্ঘক্ষণ ধরে তল্লাশি চালায় এলাকাবাসী ও পুলিশ কর্মীরা। স্কুলের ভিতর থেকে বাচ্চার কান্নার আওয়াজ ভেসে আসায় যথেষ্ট চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, আমরা বিকেলের পর থেকেই ওই স্কুলের ভেতর থেকে একটা আওয়াজ পাই। আওয়াজটা শুনে মনে হবে একটা বাচ্চার কান্নার আওয়াজ। আমরা ভাবি, কোনও বাচ্চা হয়তো বন্ধ স্কুলের মধ্যে আটকে পড়েছে। স্থানীয় কাউন্সিলরকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ ডেকেও খোঁজ হয়। কিন্তু কিছু পাওয়া যায়নি।  আদৌ কোনও বাচ্চার কান্নার আওয়াজ নাকি অন্য কিছু সে সম্বন্ধে পরিষ্কার কোনও ধারণা দিতে পারেনি পুলিশও। ঘটনায় আমরা বেশ আতঙ্কে রয়েছি।

    কী বললেন স্থানীয় কাউন্সিলার?

    স্থানীয় কাউন্সিলর মিতালি বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আমাকে বিকেলের দিকে একবার খবর দেওয়া হয়। আমি স্কুলের একজনকে নিয়ে এসে তালা খুলে সমস্ত জায়গায় খুঁজে দেখি। কিন্তু, কিছু পাওয়া যায়নি। এরপর আমি ফিরে যাই। ফের সন্ধ্যার পর এরকম আওয়াজ পাওয়া যায়। বাধ্য হয়ে আমি পুলিশকে খবর দিই। পুলিশের সঙ্গেও আরেক দফা স্কুলে গিয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। কিন্তু, সন্দেহজনক কিছুই পাওয়া যায়নি। স্কুলের বন্ধ ঘর থেকে কেন ওই আওয়াজ এল তা বুঝতে পারলাম না।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rat Tourism: স্ট্যাচু অফ লিবার্টিকে পিছনে ফেলে নিউইয়র্কের নয়া আকর্ষণ ইঁদুরের উৎপাত

    Rat Tourism: স্ট্যাচু অফ লিবার্টিকে পিছনে ফেলে নিউইয়র্কের নয়া আকর্ষণ ইঁদুরের উৎপাত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার নিউইয়র্ক শহর বর্তমানে পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণস্থল হয়ে উঠেছে। তবে কোনও দর্শনীয় স্থান দেখতে নয়, শহরের রাস্তায় ইঁদুরের উৎপাত (Rat Tourism) দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন সাধারণ মানুষ। নিউইয়র্কের বাসিন্দাদের অভিযোগ যে শহরে এই ইঁদুরের সমস্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। এভাবে ইঁদুরের সমস্যা বাড়তে থাকলে নানা অসুখ-বিসুখ ছড়ানোর আশঙ্কা করছেন তাঁরা। শুধু তাই নয় ইঁদুর থেকে ছড়িয়ে পড়া জীবাণু শিশুদের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। তবে সেসব কিছু তোয়াক্কা না করে ইঁদুর সমস্যাকেই এই রোজগারের উপায় হিসেবে ব্যবহার করতে শুরু করেছে স্থানীয় প্রশাসন। শহরে শুরু হয়েছে ইঁদুর পর্যটন (Rat Tourism)।

    নিউইউর্কে ইঁদুর পর্যটন (Rat Tourism)

     আবার পর্যটকদের ইঁদুরের দৌরাত্ম্য দেখাতে গাইডের ভূমিকাও পালন করছেন অনেকজন। মোটা টাকা উপার্জন হচ্ছে শুধুমাত্র ইঁদুরকে কেন্দ্র করে। রিপোর্ট বলছে নিউইয়র্ক শহরে বর্তমানে ইঁদুর রয়েছে ১ কোটিরও বেশি। পর্যটকরা জানিয়েছেন যে নিউইয়র্কের আকর্ষণীয় স্থান বলতে রয়েছে সেন্ট্রাল পার্ক, স্ট্যাচু অফ লিবার্টি, টাইম স্কোয়ার ইত্যাদি। ইঁদুরের দৌরাত্ম্য পর্যটক টানার ক্ষেত্রে যেন স্ট্যাচু অফ লিবার্টিকেও অনেক পিছনে ফেলে দিয়েছে। বর্তমানে এই শহরে ১ কোটিরও বেশি ইঁদুর (Rat Tourism) রয়েছে।

    ইঁদুরের উৎপাতের ভিডিও করছেন অনেকে 

    তবে শুধুমাত্র পর্যটকরাই যে ইঁদুরের দৌরাত্ম্য দেখছেন এমনটা নয়। ভিডিও করে বিভিন্ন রিলস বানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতেও ছেড়ে দেওয়া হচ্ছে ইঁদুরের উৎপাত। এই ভিডিওগুলির ভিউও হচ্ছে ব্যাপক (Rat Tourism)। শহরের বাসিন্দারা জানাচ্ছেন যে ইঁদুরের দৌরাত্ম্য বিগত বছরগুলির তুলনায় বেশ কিছুটা কমেছে। তবে তা খুব বেশি কমেনি। তবে প্রশাসনের তরফ থেকে ইতিমধ্যে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে যেমন বর্জ্য পদার্থ সঠিক জায়গায় ফেলার জন্য নিউইয়র্কের বাসিন্দাদের আবেদন জানিয়েছে প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share