Blog

  • Chandrayaan 3: ‘‘বিরাট বৈজ্ঞানিক সাফল্য’’, ভারতের চন্দ্রাভিযানকে কুর্নিশ জানাল পাকিস্তান

    Chandrayaan 3: ‘‘বিরাট বৈজ্ঞানিক সাফল্য’’, ভারতের চন্দ্রাভিযানকে কুর্নিশ জানাল পাকিস্তান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার সন্ধ্যায় চাঁদের মাটিতে পা রেখেছে ল্যান্ডার বিক্রম (Chandrayaan 3)। তারপরেই উচ্ছ্বাসে মেতেছে দেশবাসী। দক্ষিণ মেরুতে প্রথম কোনও দেশের সফল অবতরণ হিসেবে আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমও প্রশংসা করেছে ভারতের চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan 3)। বাদ যায়নি পার্শ্ববর্তী পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যমগুলিও। সে দেশের প্রথম সারির দৈনিক দ্য ডন পত্রিকা বৃহস্পতিবারই ছেপেছে ভারতের সাফল্যের কথা। প্রথম পাতাতেই তার শিরোনামে আসে। লেখা হয়,‘‘ভারতের এই চন্দ্রাভিযান থেকে পাকিস্তানের অনেক কিছু শেখার আছে।’’ পাকিস্তানি সংবাদপত্রে ছাপা হয় ভারতীয় বিজ্ঞানীদের সাফল্যগাথা। ট্রিবিউন, বিজনেস রেকর্ডার, জিও নিউজের মতো সে দেশের ইলেকট্রনিক মিডিয়াও সম্প্রচার করে ইসরোর সাফল্যের (Chandrayaan 3) খবর।

    ভারতের চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan 3) প্রশংসা পাকিস্তানের

    এবার ভারতের চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan 3) প্রশংসা শোনা গেল পাক সরকারের মুখেও। পাকিস্তানের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র মমতাজ জোহরা বালোচ বলেন,‘‘আমি বলতে পারি যে এটি একটি বিরাট বৈজ্ঞানিক সাফল্য। যে কৃতিত্বের জন্য অভিনন্দন প্রাপ্য ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর।’’ চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan 3) সাফল্যে পাকিস্তানের সমাজ মাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গিয়েছে। অনেকে যেমন এক্ষেত্রে বিরূপ মন্তব্য করছেন, তেমনই নাগরিক সমাজের একাংশ প্রশংসাও করছেন ইসরোর বিজ্ঞানীদেরও। পাশাপাশি তাঁরা সরব হয়েছেন সে দেশের দূরাবস্থা এবং বেহাল আর্থিক পরিস্থিতি নিয়েও।

    চন্দ্রাভিযানের (Chandrayaan 3) সরাসরি সম্প্রচার চেয়েছিলেন প্রাক্তন পাক মন্ত্রী

    সূত্রের খবর, দক্ষিণ মেরুতে ভারতের অবতরণ নিয়ে পাকিস্তানের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের আমলে তথ্য সম্প্রচারমন্ত্রী থাকা ফাওয়াদ চৌধুরী  সর্বসমক্ষে প্রশংসা করেছেন ইসরোর (Chandrayaan 3)। জানা গিয়েছে, বুধবার ল্যান্ডার বিক্রমের অবতরণের (Chandrayaan 3) কিছু আগে পাকিস্তানের সরকারি টিভি চ্যানেলকে তা সম্প্রচার করার অনুরোধও করেছিলেন নাকি পূর্বতন তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রী। যদিও তাঁর সেই অনুরোধ আমল দেয়নি পাকিস্তান সরকার।

    আরও পড়ুুন: গ্রিসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gram Panchayat Election: দলীয় নেতা খুনে দিঘা থেকে গ্রেফতার বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    Gram Panchayat Election: দলীয় নেতা খুনে দিঘা থেকে গ্রেফতার বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়ি ব্লকের অঞ্চল সভাপতি মৃত্যুঞ্জয় ওরফে ঝাড়েশ্বর সাঁতরার খুনের ঘটনায় সদ্য বহিষ্কৃত তৃণমূল নেতা ফটিক পাহাড়িকে গ্রেফতার করল সিআইডি। ফটিক ছাড়াও আরও একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।  পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Gram Panchayat Election) পঞ্চায়েত সমিতিতে বোর্ড গঠনের আগে দলীয় নেতা খুনে দলেরই এক নেতা গ্রেফতার হওয়ায় চরম বিড়ম্ভনার পড়েছে শাসক দল।

    ঠিক কী অভিযোগ ছিল?

    দলীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, কেশিয়াড়ি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতির দাবিদার ছিল এই ফটিক। গত ১০ অগাস্ট কেশিয়াড়ি পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন হওয়ার কথা ছিল। সভাপতি, সহ সভাপতি নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, বোর্ড গঠন হয়নি। পরে,  পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Gram Panchayat Election) কেশিয়াড়ি পঞ্চায়েত সমিতির বোর্ড গঠন নিয়ে মামলাও হয়েছে কলকাতা হাই কোর্টে। মামলা করেছেন সমিতির ১৫ জন তৃণমূল সদস্য। এখানে সমিতির ২৭ জন সদস্যের মধ্যে তৃণমূলেরই ২৩ জন। এঁদের মধ্যে ‘আড়াআড়ি’ বিভাজন রয়েছে। তৃণমূলের একপক্ষ চেয়েছিল, সমিতির সভাপতি হোন ফটিক পাহাড়ি। আরেকপক্ষ চেয়েছিল, সভাপতি হোক উত্তম শীট। জেলা নেতৃত্বের ‘হুইপ’ ছিল উত্তমকে সভাপতি করার। দলেরই একাংশ সেই ‘হুইপ’ মানেননি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বোর্ড গঠন স্থগিত রাখা হয়। ঘটনাচক্রে, এর পরপরই ফটিককে দল থেকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। সুবিচার চেয়ে হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তৃণমূলের ১৫ জন জয়ী প্রার্থী। এঁদের মধ্যে রয়েছেন ফটিকও। ফলে, দলীয় নেতৃত্ব ফটিকের ভুমিকায় ক্ষুব্ধ। জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালে খুন হয়েছিলেন মৃত্যুঞ্জয় সাঁতরা। কেশিয়াড়ির ডাডরা গ্রামের এই বাসিন্দা দলীয় বৈঠকে যোগ দিতে নছিপুরে গিয়েছিলেন। রাতে বাইকে করে ফিরছিলেন তিনি। ভসরাঘাটে ঢোকার সময়ে তাঁর উপর চড়াও হয়েছিল সশস্ত্র দুষ্কৃতী দল বলে অভিযোগ। তাঁকে লক্ষ্য করে তির ছোঁড়া হয়েছিল। পায়ে তির লাগায় বাইক থেকে পড়ে গিয়েছিলেন তিনি। এরপর মাথায় ধারাল অস্ত্র দিয়ে তাঁকে কোপানো হয়েছিল বলে অভিযোগ। এমনকী চোখ উপড়ে নেওয়া হয়েছিল বলেও অভিযোগ। খুনের পর রাস্তার ধারে দেহ ফেলে রেখে দেয় দুষ্কৃতীরা। এই খুনের ঘটনার তদন্তভার গ্রহণ করে সিআইডি। নাম জড়ায় ফটিকের। বেশ কিছুদিন ধরেই মোবাইল বন্ধ রেখে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল ফটিক। শুক্রবার গভীর রাতে দিঘা থেকে গ্রেফতার করেছে সিআইডি তদন্তকারী দল।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের জেলা সভাপতি সুজয় হাজরা বলেন, দলীয় নেতা খুনের তদন্ত করছে সিআইডি। প্রমাণ হাতে পেয়ে যে জড়িত রয়েছে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। পঞ্চায়েত (Gram Panchayat Election)  সমিতিতে আমরাই বোর্ড গঠন করব।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি জেলা নেতা অরূপ দাস বলেন, তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দলের জন্যই এই গ্রেফতার। আসলে পঞ্চায়েত (Gram Panchayat Election) সমিতির বোর্ড গঠনে দলের নির্দেশ তিনি মানেননি বলেই ৬ বছর আগের খুনের ঘটনায় তাকে গ্রেফতার করা হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: ভাগীরথীতে নতুন ব্রিজ সহ জাতীয় সড়ক চালু হওয়া নিয়ে কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    Murshidabad: ভাগীরথীতে নতুন ব্রিজ সহ জাতীয় সড়ক চালু হওয়া নিয়ে কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) বহরমপুরের নব নির্মিত ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক তৈরির কাজের তদারকি করলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি। শনিবার সাত সকালে বহরমপুরের আগে বলরামপুরে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নবনির্মিত জাতীয় সড়কের কাজ কেমন হচ্ছে তা ঘুরে দেখেন।

    মুর্শিদাবাদে নবনির্মিত ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের রুট কেমন জানেন? (Murshidabad)

    এতদিন মুর্শিদাবাদের বহরমপুরের ভিতর দিয়ে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ভাগীরথী নদীর উপর রামেন্দ্রসুন্দর সেতু দিয়ে উত্তরবঙ্গে চলে যেত। এটাই এতদিন ছিল চেনা রুট। আর বহরমপুরের মতো ব্যস্ত শহরের ভিতর দিয়ে জাতীয় সড়ক যাওয়ার কারণে ব্যাপক যানজট হয়। ফলে, প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ মানুষের ভোগান্তি হত। এবার কেন্দ্রীয় সরকার বহরমপুর শহরকে বাদ রেখেই বাইপাসের মতো নতুন রাস্তা তৈরি করেছে। বহরমপুর শহর ঢোকার আগে সারগাছির পর পর বলরামপুর থেকে রাস্তাটি বাঁদিকে ঢুকে হরিদাসমাটি দিয়ে ভাগীরথীর উপর দিয়ে শিয়ালমারা হয়ে গঙ্গার ওপারে খাগড়ার কাছে মেহেন্দিপুরে জাতীয় সড়কের সঙ্গে মিশছে। এই রাস্তাটির দৈর্ঘ্য প্রায় ১১ কিলোমিটার। এরমধ্যে ভাগীরথী নদীর উপর ৪৫০ মিটার ব্রিজ তৈরি করা হচ্ছে। সেই ব্রিজ তৈরির কাজও শেষের দিকে। এই রাস্তা চালু হয়ে গেলে দক্ষিণবঙ্গ থেকে উত্তরবঙ্গ যেতে হলে আর বহরমপুর শহরে ঢুকতে হবে না। সোজা এই রাস্তা ধরে গেলে অনেক কম সময়ে লাগবে।

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    এদিন মুর্শিদাবাদে (Murshidabad) জাতীয় সড়কের কাজ তদারকি করতে আসেন। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন,  সড়ক যোজনার উন্নয়ন হলে এলাকার ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা সংস্কৃতি সমস্ত কিছুর উন্নতি হবে। এই কাজের শিলান্যাস করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। দ্রুততার সঙ্গে কাজ হচ্ছে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে নতুন বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে নতুন তৈরি এই ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক চালু হয়ে যাবে। এই বিষয়ে এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার বললেন, রাস্তাটার এক দিক তৈরি হয়ে গিয়েছে। অন্য দিকটা বাকি থাকায় কিছুটা দেরি হচ্ছে। তবে,একদিক চালু করার জন্য উচ্চ আধিকারিকদের কাছে আবেদন করা হয়েছে। সেখান থেকে নির্দেশ এলেই রাস্তার একটা দিক চালু করে দেওয়া যাবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Alipurduar: আলিপুরদুয়ার সমবায়ে ৫০ কোটির দুর্নীতিতে ইডি, সিবিআই তদন্তের নির্দেশ, কী বললেন আমনতকারীরা?

    Alipurduar: আলিপুরদুয়ার সমবায়ে ৫০ কোটির দুর্নীতিতে ইডি, সিবিআই তদন্তের নির্দেশ, কী বললেন আমনতকারীরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল জমানাতেই আলিপুরদুয়ারের (Alipurduar) একটি সমবায়ে আমানতকারীদের গচ্ছিত কোটি কোটি টাকা তছরুপ হয়েছিল। ওই ঘটনায় প্রতারিতরা উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হন। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ওই মামলায়  ইডি এবং সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। আর্থিক তছরূপের ঘটনায় কয়েক বছর আগে অভিযোগের ভিত্তিতে সমবায়ের পাঁচ জন কর্মীকে গ্রেফতার করা হলেও আমানতকারীরা তাদের গচ্ছিত টাকা আজও ফেরত পাননি। ইতিমধ্যেই জলপাইগুড়ি সার্কিট বেঞ্চে দুর্নীতির ওই মামলায় সিবিআই ও ইডি তদন্তের নির্দেশ দেওয়ায় খুশি আমানতকারীরা। তাঁদের আশা, কোটি কোটি টাকা তছরূপে জড়িত মূল নাটের গুরুরা এবার সিবিআই ও ইডির জালে ধরা পড়বে।

    কত টাকার দুর্নীতি হয়েছিল? (Alipurduar)

    যদিও বাম আমলে আলিপুরদুয়ার মহিলা ঋণদান সমবায় সমিতি গড়ে উঠেছিল। শুরুর দিকে ওই ওই সংস্থার কাজকর্ম সুষ্ঠুভাবেই চলছিল। কিন্তু, ২০১৭ সাল থেকেই আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ উঠতে থাকে। ওই সংস্থার প্রায় ২২ হাজার গ্রাহক ছিল। গ্রাহকরা তাঁদের গচ্ছিত টাকা ফেরত না পেয়ে ২০২০ সালের আগস্ট মাসে সমিতির বিরুদ্ধে একজোট হয়ে রাস্তায় নামেন। ২০২০ সালেই বন্ধ হয়ে যায় সমিতির দফতর। এখনও সেই দফতর বন্ধই রয়েছে। ওই সময় অলক রায় নামে এক বাসিন্দা প্রতারণার অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ওই সমবায় কর্তাদের পাঁচজনকে গ্রেফতার করে। পরবর্তীতে বিষয়টি নিয়ে সিআইডি তদন্ত হয়েছে। কিন্তু, আমানতকারীরা টাকা ফেরত পেতে ২০২২ সালে সার্কিট বেঞ্চে সমিতির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এরপরেই গঙ্গোপাধ্যায় সিবিআই ও ই ডি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। সরকারি অবসরপ্রাপ্ত আধিকারিক থেকে ঝাল মুড়ি বিক্রেতা কেউ বাদ যায়নি প্রতারণার হাত থেকে। আদালতের নির্দেশে যে কোন দিনই আলিপুরদুয়ারে দুই কেন্দ্রীয় সংস্থার তদন্তকারীরা এসে ওই আর্থিক দুর্নীতি তদন্ত শুরু করবে। প্রতারিত আমানতকারীদের বক্তব্য,আসল রাঘব বোয়াল যারা তারা অধরাই রয়ে গিয়েছে। এদের মধ্যে অনেকে ঠিকাদার রয়েছেন। যারা কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন। সব মিলিয়ে প্রায় ৫০ কোটি টাকার আর্থিক দুর্নীতি হয়েছে।

    দুর্নীতি নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    যদিও বিষয়টি নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন বিধায়ক সৌরভ চক্রবর্তী বলেন, সিপিএমের কিছু নেতা ও তাদের পৃষ্ঠপোষকরা মানুষের গচ্ছিত ওই টাকা আত্মসাৎ করেছে। আমি বিধানসভায় এ নিয়ে সরব হয়েছিলাম। আমরা চাই, প্রতারিত মানুষরা তাদের টাকা ফেরত পাবে। অন্যদিকে,  সিপিএমের আলিপুরদুয়ার (Alipurduar) জেলার সম্পাদক কিশোর দাস জানিয়েছেন, তৃণমূল জামাতেই যারা মানুষের গচ্ছিত টাকা আত্মসাৎ করেছে, তাদের অনেকেই শাসক দলের ছাত্র ছায়ায় রয়েছেন। সিবিআই ও ইডি তদন্ত হলেই সব কিছু স্পষ্ট হয়ে যাবে। আমরা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে স্বাগত জানাচ্ছি। বিজেপির জেলা নেতা মিঠু দাস বলেন, এই দুর্নীতির সঙ্গে তৃণমূল জড়়িত রয়েছে। কেন্দ্রীয় তদন্তের মাধ্যমে দোষীদের চিহ্নিত করে প্রতারিতদের টাকা ফেরতের ব্যবস্থা করতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • G-20: দিল্লিতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আসছেন না পুতিন, কী কারণ জানাল রাশিয়া?

    G-20: দিল্লিতে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে আসছেন না পুতিন, কী কারণ জানাল রাশিয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে জি-২০ (G-20) শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন না রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। রুশ প্রেসিডেন্ট যে ভারতে আসছেন না তা পুতিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকাভ স্পষ্ট করে দিয়েছেন। কিন্তু কেন আসছেন না পুতিন? সে কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে পুতিনের মুখপাত্র বলেন, ‘‘জরুরি সামরিক সক্রিয়তার কারণেই প্রেসিডেন্ট পুতিন শারীরিকভাবে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে (G-20) হাজির থাকতে পারবেন না।’’ 

    কী বলছে বিশেষজ্ঞ মহল?

    যদিও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মত হল যে ইউক্রেনের যুদ্ধে সে দেশে ধ্বংসলীলা, গণহত্যার কারণে পুতিনের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক আদালতে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। সে কারণেই ব্রিকসের গোষ্ঠীভুক্ত (G-20) দেশ হওয়া সত্ত্বেও পুতিন দক্ষিণ আফ্রিকার সম্মেলনে হাজির থাকেননি। একই কারণে তিনি ভারতীয় আসছেন না। প্রসঙ্গত, আগামী ৯ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে বসছে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন (G-20)। কূটনৈতিক মহলের আরও একটি অংশের মত হল, ‘‘ঠান্ডা লড়াই-এর সময় থেকেই রাশিয়ার সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্ক খুব একটা ভালো নয়। তার মধ্যে  ওয়াগনার গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা প্রিগোজিনের মৃত্যুতে সরাসরি রাশিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে আমেরিকা। জো বাইডেন এই ঘটনার জন্য পুতিনকে দায়ী করেছেন। তাই কূটনৈতিক মহল মনে করছে যে বাইডেনের সঙ্গে সাক্ষাৎ (G-20) এড়াতেই পুতিনের এমন সিদ্ধান্ত।

    আরও পড়ুুন: গ্রিসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ সম্মানে ভূষিত প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হয় রাশিয়ার

     প্রসঙ্গত, আগামী মাসের ৯ সেপ্টেম্বর দিল্লিতে জি-২০ (G-20) সম্মেলনে যোগ দিতে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০২২ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হয় রাশিয়ার। তারপর থেকে দেশের সীমানা পেরননি পুতিন। ২০২২ সালের নভেম্বরে বালিতে সম্পন্ন হয়েছিল জি-২০ (G-20) সম্মেলনের বৈঠক। সেখানেও হাজির থাকেননি পুতিন। একমাত্র ২০১৯ সালে জাপানের জি-২০ (G-20) সম্মেলনের বৈঠকে পুতিন হাজির ছিলেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার, ২৬/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শনিবার, ২৬/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) মনে অঘটনের ভয় থাকবে। এর ফলে নিজের কাজ ভেস্তে দেবেন।

    ২) ব্যবসায়িক কারণে যাত্রা করে থাকলে সফল হবেন।

    বৃষ

    ১) আত্মীয়ের জন্য টাকা জোগাড় করতে হবে।

    ২) শ্বশুরবাড়ির তরফে ধন লাভ সম্ভব।    

    মিথুন

    ১) অংশীদারীত্বে ব্যবসা করে থাকলে আয়ের নতুন সুযোগ পাবেন।

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ ধর্মীয় স্থানের যাত্রায় যাবেন।

    কর্কট

    ১) অন্যের ভালোর কথা ভাববেন। 

    ২) পরিবারে ভাই-বোনের সাহায্য নিতে পারেন। এর ফলে আটকে থাকা কাজ পূর্ণ হবে।

    সিংহ 

    ১) কাছের বা দূরের যাত্রায় যাওয়ার পরিকল্পনা করতে পারেন।

    ২)  দীর্ঘদিন ধরে ধার দিয়ে থাকা টাকা ফিরে পাবেন।

    কন্যা

    ১) চাকরিজীবীরা ব্যবসার কথা চিন্তাভাবনা করে থাকলে দিন ভালো।

    ২) শ্বশুরবাড়ির কোনও সদস্য টাকা ধার চাইলে ভালোভাবে চিন্তা ভাবনা করবেন।        

    তুলা 

    ১) সন্ধ্যা নাগাদ পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শুভ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

    ২) চাকরিতে ভালো লোকের সঙ্গে দেখা হবে, তাঁদের প্রশংসা লাভ করবেন।
     
    বৃশ্চিক

    ১) যোগ্য ব্যক্তির কাছ থেকে বিবাহের ভালো প্রস্তাব পাবেন, পরিজনদের সহমতি থাকবে।

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ প্রিয় মানুষের বিয়েতে অংশগ্রহণ করবেন।

    ধনু

    ১)  জীবনসঙ্গীর সঙ্গে বিবাদ বাঁধতে পারে, তবে তাঁর দৃষ্টিভঙ্গী বুঝতে হবে আপনাদের।

    ২) সন্তানের বিবাহে আগত বাধা দূর করার জন্য পরিজনদের সাহায্য নেবেন। 
      

    মকর

    ১)  পরিবারে কোনও সমস্যা থাকলে তা সমাপ্ত হবে।
     
    ২)  ছোট বাচ্চারা নিজের কিছু দাবিদাওয়া পেশ করতে পারেন।     

    কুম্ভ

    ১)  প্রেম জীবনে অবসাদ থাকবে।

    ২) সন্ধ্যা নাগাদ বিবাদে জড়ালে বাণী মাধুর্য বজায় রাখুন।

    মীন

    ১) দাম্পত্য জীবনে আনন্দ থাকবে।

    ২) অহংকারী ব্যক্তির সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবেন না।  
         

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Nadia: পঞ্চায়েতের উপ সমিতি গঠন ঘিরে ধুন্ধুমার নদিয়ায়, লাঠি-বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মার বিজেপি কর্মীদের

    Nadia: পঞ্চায়েতের উপ সমিতি গঠন ঘিরে ধুন্ধুমার নদিয়ায়, লাঠি-বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মার বিজেপি কর্মীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপ সমিতি গঠনকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার কাণ্ড। শুক্রবার দুপুরে নদিয়ার (Nadia) ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী কৃষ্ণগঞ্জ পঞ্চায়েতের উপ সমিতি গঠনকে কেন্দ্র করে শাসক এবং বিরোধী দলের সমর্থকদের মধ্যে মারামারির ঘটনায় তীব্র চাঞ্চলের সৃষ্টি হল। রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস আশ্রিত দুষ্কৃতীরা লাঠি, বাঁশ দিয়ে বিজেপির কর্মী-সমর্থকদের বেধড়ক মারধর করে বলে অভিযোগ আক্রান্ত বিজেপি কর্মীদের। পাশাপাশি এই ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে বিরোধী শিবির।

    গন্ডগোলের সূত্রপাত কীভাবে (Nadia)?

    জানা গেছে, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে ২৫ টি আসন বিশিষ্ট কৃষ্ণগঞ্জ (Nadia)পঞ্চায়েতে ১৩ টি আসনে জয়লাভ করে পঞ্চায়েত বোর্ড দখল করে তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপি পায় ১২ টি আসন। এছাড়াও পঞ্চায়েত সমিতিতে তৃণমূল ও বিজেপি ১টি করে আসনে জয়লাভ করে। সেক্ষেত্রে তৃণমূলের আসন সংখ্যা গিয়ে দাঁড়ায় ১৪ টিতে। অভিযোগ, এদিন পঞ্চায়েতের উপ সমিতি গঠন করতে গিয়ে তৃণমূল সমর্থিত একজন জয়ী সদস্য বিজেপির সদস্যদের মধ্যে গিয়ে বসেন। তৃণমূলের ওই সদস্য বিজেপিকে সমর্থন করতেই উভয় পক্ষের মধ্যে তীব্র বচসার সৃষ্টি হয়। ওই সদস্যার সার্টিফিকেট ও ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ ওঠে তৃণমূল সমর্থিত কর্মী-সমর্থকদের বিরুদ্ধে। পাশাপাশি তৃণমূল আশ্রিত কর্মী-সমর্থকদের বেধড়ক মারে গুরুতর জখম বেশ কয়েকজন বিজেপি সমর্থক বলে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের দিকে সরাসরি আঙুল তুলতে দেখা যায় বিরোধী শিবিরের নেতা-কর্মীদের। জখম ব্যক্তিদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় কৃষ্ণগঞ্জ গ্রামীণ হাসপাতালে।

    অভিযোগের জবাবে কী বলল তৃণমূল (Nadia)?

    যদিও ঘটনাটি সম্পূর্ণভাবে অস্বীকার করেছেন তৃণমূল সমর্থিত পঞ্চায়েত প্রধান মদন ঘোষ। তিনি বলেন, পঞ্চায়েত উপ সমিতির (Nadia) ভোটাভুটি শুরু হলে উপস্থিত বিরোধী শিবিরের কর্মীরা তাদের এক সদস্যাকে হাত ধরে টেনে নিয়ে তাঁর ব্যালট পেপার কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে উভয় পক্ষের মধ্যে বচসার সৃষ্টি হয়। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতেই গ্রাম পঞ্চায়েতের বাইরে ধুন্ধুমার কাণ্ড। তার ফলেই বেশ কয়েক জন আহত হয়েছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে বিশাল পুলিশ বাহিনী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad News: ‘‘নাম মমতা, কিন্তু অন্তরে এত পাপ?’’, তীব্র কটাক্ষ কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর

    Murshidabad News: ‘‘নাম মমতা, কিন্তু অন্তরে এত পাপ?’’, তীব্র কটাক্ষ কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘‘নাম মমতা কিন্তু এত পাপ অন্তরে’’, ঠিক এই ভাষাতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে একহাত নিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি। বৃহস্পতিবার থেকেই কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন দফতরের প্রতিমন্ত্রী মুর্শিদাবাদে (Murshidabad News) রয়েছেন দলীয় কাজে। শুক্রবার বহরমপুর বিধানসভার অন্তর্গত হাতিনগর গ্রামীণ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের মাঠে নতুন ভোটারদের নাম তালিকাভুক্ত করার এক দলীয় কর্মসূচিতে (Murshidabad News) অংশগ্রহণ করেন মন্ত্রী। এরপরই সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি সাংবাদিক বৈঠক করে মমতা বন্দোপাধ্যায় এবং কংগ্রেসের সাংসদ অধীর চৌধুরীকে এক হাত নেন (Murshidabad News)। 

    কী বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী?

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী এদিন বলেন, ‘‘বাংলার মুখ্যমন্ত্রী একজন মহিলা, নাম মমতা কিন্তু সেই মমতার রাজ্যে মহিলার কাপড় খুলে রাস্তায় ঘোরানো হয়েছে।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘আমি বুঝতে পারছি না মমতা মহিলা না অন্য কিছু। মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব কে ভোট দিল, কে দিল না, সে দিকে না তাকিয়ে রাজ্যের মানুষকে পালন করা (Murshidabad News)।’’ রাজ্যে বেড়ে চলা নারী নির্যাতন নিয়েও সরব হন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। তিনি আরও বলেন, ‘‘মমতার রাজ্যে মেয়েরা ধর্ষিতা হচ্ছে, নানান রকম দুর্নীতি চলছে, যে দুর্নীতির সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ প্রশাসনের আধিকারিকরাও জড়িত।’’ রাজ্যের সন্ত্রাস ইস্যুতে তাঁর মন্তব্য, ‘‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সন্ত্রাস বাহিনী এবং পুলিশ যদি প্রার্থী এবং ভোটারদের উপর সন্ত্রাস না চালাতো, তাহলে এই পঞ্চায়েতেই মমতা বন্দোপাধ্যায়কে গদি ছাড়তে হতো।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘কংগ্রেস নেতা এখানে (Murshidabad News) মমতার বিরুদ্ধে চিৎকার করছেন আর দিল্লিতে গিয়ে দোস্তি করছেন! অধীর চৌধুরীর এ কী হলো?’’ বাংলায় একরূপ আর দিল্লিতে অন্য রূপ! তিনি জনগণের সঙ্গে এখানে প্রতারণা করছেন।’’

    লোকসভা ভোটে জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী 

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ‘‘এই বাংলায় আমাদের ৭০ জন বিধায়ক আছেন, ১৬ জন সাংসদ আছেন। আগামী ২৪ সালে (Murshidabad News) লোকসভা ভোট। মানুষ দেখতে পাচ্ছে ভারতবর্ষের বিজ্ঞানীদের কৃতিত্ব, গত পরশুদিন চন্দ্রযান-৩ চাঁদের মাটিতে পা রেখেছে। এই আনন্দে গোটা ভারতবর্ষের মানুষ আনন্দে মেতে উঠেছেন। ভারত আজ বিশ্ব আর্থিক ব্যবস্থায় পঞ্চম স্থানে আছে কিন্তু মনমোহন সিংয়ের সরকারে সময়  ১০ বছরে বিশ্বে দশম স্থানে ছিল। তাই পশ্চিমবঙ্গবাসীকে অনুরোধ করেন আসুন সবাই মিলে একত্রিত হয়ে এই ভারতকে বিশ্বের দরবারে এগিয়ে নিয়ে চলি।’’ এদিনের সাংবাদিক বৈঠকে তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিজেপির জেলা (Murshidabad News) সভাপতি শাখারভ সরকার ও অন্যান্য জেলা নেতৃত্ব ও কর্মীবৃন্দ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Durgapur: ছেলেকে খুন করা হয়েছে, গুরুতর অভিযোগ দুর্গাপুরের সেই ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের বাবার

    Durgapur: ছেলেকে খুন করা হয়েছে, গুরুতর অভিযোগ দুর্গাপুরের সেই ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের বাবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরের ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় এখনও উত্তাল রাজ্য। এর পর রাজ্যে ঘটে গিয়েছে আরও কয়েকটি ঘটনা। কয়েকদিন আগেই এসএসকেএমের এক নার্সিং ছাত্রীর অস্বাভাবিক মৃত্যুকে ঘিরে রহস্য দানা বাঁধে। পুলিশ সেই ঘটনার তদন্তও শুরু করেছে। একই ধরনের ঘটনা ঘটে দুর্গাপুরেও (Durgapur)। সেখানেও এক ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের দেহ উদ্ধার হয়েছে হস্টেলের চারতলা থেকে। সেই ঘটনা এবার অন্যদিকে মোড় নিল। ওই ছাত্রের বাবা অভিযোগ করলেন, তাঁর ছেলেকে খুন করা হয়েছে। একই অভিযোগ করেছেন, ওই ছাত্র যেখানকার বাসিন্দা, সেই গ্রামের প্রধানও। উল্লেখ্য, দুর্গাপুরের ফুলঝোড়ের বি সি রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন ভাগলপুরের বাসিন্দা সৌরভ কুমার। তাঁর বাবা সুরেন্দ্র কুমার ও সৌরভের ভাগলপুরের গ্রামের প্রধান ব্রজেশ পাশওয়ান শুক্রবার খুনের মতো গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। এমনকি এই খুনের পিছনে রয়েছে রীতিমতো চক্রান্ত, এমনও অভিযোগ মৃত ওই ছাত্রের বাবার। পাশাপাশি তাঁর অভিযোগ, কলেজ কর্তৃপক্ষ তাঁর সন্তানের নিরুদ্দেশ সম্বন্ধে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে।

    কী ঘটেছিল (Durgapur)?

    দুর্গাপুরের (Durgapur) বিসি রায় ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ওই ছাত্রের ঝুলন্ত পচাগলা দেহ উদ্ধার হয়েছিল গতকালই। মৃত ছাত্রের নাম সৌরভ কুমার, বিহারের ভাগলপুরের বাসিন্দা, কম্পিউটার সায়েন্স এবং ডিজাইনের ৩য় বর্ষের ছাত্র ছিলেন তিনি। সূত্রে জানা গেছে, কলেজের (Durgapur) বয়েজ হস্টেলের ফাঁকা চারতলায় একটি ঘরে তাঁর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। ঘটনাস্থলে নিউ টাউনশিপ থানার পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে।

    ডিন (Durgapur) কী জানিয়েছিলেন?

    কলেজের (Durgapur) ডিন ছাত্র মৃত্যুর পর জানিয়েছিলেন, ২১ তারিখ শেষ ওঁকে দেখা গিয়েছিল। তারপর থেকে নিখোঁজ। বেশ কয়েকদিন ধরে ওঁর কোনও খোঁজ মিলছিল না। ডিন আরও জানিয়েছিলেন, ওঁর তেমন বন্ধু খুব একটা ছিল না। আত্মকেন্দ্রিক ছেলে ছিলেন সৌরভ। হস্টেলের চারতলায় বিল্ডিং মেরামতির কাজ চলছিল, সেই সঙ্গে ইন্টারনেট পরিষেবা দেওয়ার কাজও চলছিল। খোঁজ না পাওয়ায় প্রথমে বাড়ির লোকজনকে খবর দেওয়া হয়। এরপর হস্টেলের ওপরের একটি ঘর থেকে অত্যন্ত পচা গন্ধ বের হলে, দরজা খুলে দেখা যায় সৌরভ কুমারের মৃতদেহ ঘরের উপর থেকে ঝুলছে।

    পুলিশের ভূমিকা

    স্থানীয় (Durgapur)  ডিসি পূর্ব কুমার গৌতম জানিয়েছিলেন, তৃতীয় বর্ষের এক ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক ভাবে দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এই ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসার পর মৃত্যুর কারণ স্পষ্ট করে জানা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Organ Transplantation: করোনা-পরবর্তী পর্বে নেই সক্রিয়তা, অঙ্গ প্রতিস্থাপনে ছুটতে হচ্ছে ভিন রাজ্যে!

    Organ Transplantation: করোনা-পরবর্তী পর্বে নেই সক্রিয়তা, অঙ্গ প্রতিস্থাপনে ছুটতে হচ্ছে ভিন রাজ্যে!

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    হৃদপিণ্ড, কিডনি, লিভার এমনকি ত্বক প্রতিস্থাপনের (Organ Transplantation) পরিকাঠামো রয়েছে কলকাতার একাধিক বেসরকারি হাসপাতালে। সরকারি মেডিক্যাল কলেজগুলোতেও গড়ে উঠেছে পরিকাঠামো। তার পরেও স্বাস্থ্য দফতরের ঢিলেঢালা মনোভাবের জন্য রোগীদের অপেক্ষা দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হচ্ছে! তাই ভরসা হচ্ছে ভিন রাজ্য! আর স্বাস্থ্য ভবনের এই গড়িমসির জন্য এবার কড়া বার্তা দিল কেন্দ্রীয় সরকারের অরগ্যান অ্যান্ড টিস্যু ট্রান্সপ্লান্ট অর্গানাইজেশন!

    অভিযোগ কী (Organ Transplantation) 

    করোনা মহামারির শেষে ফের স্বাভাবিক হচ্ছে সব কিছু। স্বাস্থ্য পরিষেবাও আবার আগের রূপে ফিরছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের অঙ্গ প্রতিস্থাপন (Organ Transplantation) কর্মসূচি যেন এক জায়গায় দাঁড়িয়ে আছে। করোনা পরবর্তী কালে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের কাজে দেখা দিচ্ছে ব্যাপক ঢিলেঢালা মনোভাব। 
    সূত্রের খবর, করোনা মহামারি পর্বে রোগীর স্বাস্থ্যের দিকে নজর দিয়েই অঙ্গ প্রতিস্থাপনের মতো জটিল অস্ত্রোপচার এড়িয়ে চলা হচ্ছিল। কারণ, এই ধরনের গুরুতর রোগীর যে কোনও সংক্রমণের ঝুঁকি অনেক বেশি হয়। কিন্তু সম্প্রতি দেখা যাচ্ছে, করোনা পর্ব মিটলেও প্রশাসনিক জটিলতার জেরে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের জন্য আবেদনকারীদের বিশেষ সাড়া দিচ্ছেন না স্বাস্থ্য ভবনের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তারা। ফলে, ঠিকমতো গ্রহীতা না পাওয়ার জেরেই আবেদনকারীদের চিকিৎসা হচ্ছে না। তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছে। 
    আর এই গড়িমসির জেরেই অধিকাংশ রোগীকে ভরসা করতে হচ্ছে ভিন রাজ্যের উপরে। কারণ, অতিরিক্ত দেরি হলে রোগীদের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হবে। তাই অন্য রাজ্যে বিশেষত দক্ষিণ ভারতের রাজ্যগুলোয় উন্নত পরিকাঠামো ও সরকারি তৎপরতা দ্রুত হওয়ার জেরে পরিষেবাও দ্রুত পাওয়া যায়। তাই রাজ্যে নয়, ভিন রাজ্যে গিয়ে চিকিৎসা করাতে বাধ্য হচ্ছেন।

    রোটোর কড়া বার্তা কী (Organ Transplantation)? 

    সম্প্রতি রিজিওনাল অরগ্যান অ্যান্ড টিস্যু ট্রান্সপ্লান্ট অর্গানাইজেশনের (রোটোর) তরফে স্বাস্থ্য দফতরে চিঠি পাঠানো হয়েছে। সূত্রের খবর, স্বাস্থ্য কর্তাদের জানানো হয়েছে, এ রাজ্যের বহু রোগী ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। মস্তিষ্কের মৃত্যু ঘটছে। ঠিকমতো সমন্বয় ও কাউন্সেলিংয়ের অভাবে অঙ্গ প্রতিস্থাপন হচ্ছে না। বহু রোগী অঙ্গ প্রতিস্থাপন সময় মতো না হওয়ার জেরে সুস্থ জীবনে ফিরে যেতে পারছেন না। তাই করোনা পরবর্তী পর্বে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের কাজে আরও বেশি সক্রিয়তা জরুরি। রোটোর তরফে জানানো হয়েছে, সরকারির পাশপাশি বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে সমন্বয় আরও বাড়ানো দরকার। কোনও রোগীর মস্তিষ্কের মৃত্যু বা ব্রেন ডেথ হয়েছে কিনা, তা দ্রুত স্বাস্থ্য ভবনের জানা জরুরি। দরকার সেই রোগীর আত্মীয়দের সঙ্গে যোগাযোগ করা, প্রয়োজনীয় কাউন্সেলিং করা এবং তাদের অঙ্গ দানে (Organ Transplantation) আগ্রহী করে তোলার দায়িত্ব স্বাস্থ্য দফতরের। কিন্তু এই কাজে যথেষ্ট সক্রিয়তার অভাব রয়েছে। সূত্রের খবর, সম্প্রতি স্বাস্থ্য ভবনে পাঠানো নোটিশে এমনি জানিয়েছে রোটো।

    স্বাস্থ্য কর্তারা কী বলছেন (Organ Transplantation)? 

    স্বাস্থ্য দফতরের কর্তাদের একাংশ অবশ্য মেনে নিচ্ছেন, করোনা পরবর্তী সময়ে অঙ্গ প্রতিস্থাপনের (Organ Transplantation) কাজের গতি শ্লথ হয়েছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, হৃদপিণ্ড থেকে কিডনি কিংবা লিভার, ত্বক প্রতিস্থাপনের যে গতি গত করোনার আগে ছিল, মহামারি পরবর্তী পর্বে সেই গতি কমেছে। সচেতনতার অভাব তার অন্যতম কারণ বলেও তাঁরা জানাচ্ছেন। তবে, সেই দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে। স্বাস্থ্য কর্তারা জানাচ্ছেন, স্কুল স্তর থেকে অঙ্গ প্রতিস্থাপন নিয়ে সচেতনতা কর্মশালা তৈরি হচ্ছে। যাতে তাঁরা অঙ্গ প্রতিস্থাপনের প্রয়োজনীয়তা বুঝতে পারেন। পাশপাশি, হাসপাতালগুলোর সঙ্গে সমন্বয়ে জোর দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা জানাচ্ছেন, দ্রুত সমস্যা কমবে। অঙ্গ প্রতিস্থাপনের জন্য রাজ্যবাসীকে ভিন রাজ্যের উপরে নির্ভর করতে হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
LinkedIn
Share