Blog

  • Birbhum: মহম্মদবাজারে এক ব্যবসায়ীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন

    Birbhum: মহম্মদবাজারে এক ব্যবসায়ীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাথর ব্যবসায়ীকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন করার অভিযোগ উঠল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বীরভূমের (Birbhum) মহম্মদবাজার থানার সেরেন্ডা গ্রামে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃত ব্যবসায়ীর নাম তাপস দাস (৩৩)। তিনি কেন্দ্রসরাল গ্রামের বাসিন্দা। এই ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। পুলিশের ভুমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Birbhum)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, তাপসবাবুর হার্ডওয়্যারের ব্যবসা ছিল। পরিশ্রম করে গত কয়েক বছরে বীরভূমে (Birbhum) পাথর খাদান, জীবন বিমার এজেন্ট হিসাবে ফুলে ফেঁপে উঠেছিলেন। সোমবার সন্ধ্যা সাতটা নাগাদ প্রতিদিনের মতো দোকান থেকে নিজের বাইকে চেপে বাড়ি ফিরছিলেন। সেরেন্ডা গ্রামের কাছে আকটি বটতলার পাশে তাঁকে পড়ে থাকতে দেখে তাঁর বাড়িতে খবর দেন এক গ্রামবাসী। পরে, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পাথর ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। গুরুতর জখম অবস্থায় তাঁকে সিউড়ি সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়। ব্যবসায়ীর পেটে একটি ও ঘাড়ে দু’টি গুলির চিহ্ন আছে।

    কী বললেন ব্যবসায়ীর পরিবারের সদস্যরা?

    মৃত ব্যবসায়ীর ভাই রাজু বলেন, দাদা দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে শুনেই আমরা গাড়ি নিয়ে ঘটনাস্থলে যাই। দশন্দরিয়া ও সেরেন্ডার মাঝামাঝি একটি ফাঁকা রাস্তার মাঝে বটতলার পাশে পড়েছিল দাদা। অচৈতন্য অবস্থায় তাঁকে দেখে হাসপাতালে ভর্তি করি। দাদা কোনও কথা বলতে পারেনি। ভর্তির পরে দাদা মারা যায়। হাসপাতালে এসে আমরা বুঝতে পারি দাদাকে গুলি করে খুন করা হয়েছে। দাদার কোনও শত্রু ছিল না। কেন খুন করা হল বুঝতে পারছি না।

    কী বললেন জেলার পুলিশ সুপার?

    খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এই প্রসঙ্গে বীরভূম (Birbhum) জেলার পুলিশ সুপার রাজনারায়ণ মুখোপাধ্যায় বলেন, জমি সংক্রান্ত একটি বিবাদ থেকে এই ঘটনা ঘটতে পারে। সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bihar: ‘‘আমি বেঁচে আছি’’! শেষকৃত্যের পর ‘মৃত’ মেয়ের ভিডিও কল বাবাকে! চাঞ্চল্য বিহারে

    Bihar: ‘‘আমি বেঁচে আছি’’! শেষকৃত্যের পর ‘মৃত’ মেয়ের ভিডিও কল বাবাকে! চাঞ্চল্য বিহারে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিহারের (Bihar) পাটনার তরুণী অংশু নিখোঁজ ছিলেন এক মাস ধরে। তার পরে স্থানীয় খাল থেকে গত সপ্তাহেই একটি মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ (Bihar)। অংশুর বাবা ভেবে নেন ওই মৃতদেহ তাঁর মেয়ের। সেই মতো শেষকৃত্য সম্পন্ন করা হয় ওই দেহের। গোটা পরিবারে শোকের ছায়া নেমে আসে।

    পোশাক দেখে সনাক্ত

    ওই মৃতদেহের মুখ চেনার কোনও উপায় ছিল না, তাই পরনের পোশাক দেখেই সনাক্ত করা হয়। মেয়ের শোকে বাবা বিনোদ মণ্ডল এতটাই বিহ্বল হয়ে পড়েছিলেন যে, শ্মশানে যেতে পর্যন্ত পারেননি। পারলৌকিক ক্রিয়াকর্ম পালন করেছিলেন অংশু কুমারের ঠাকুর্দা। অংশু মারা গেছেন, এই খবর আগুনের গতিতে ছড়িয়ে পড়ে। খবর রটতে রটতে তা এক সময় যায় অংশুর কাছেও (Bihar)। এর পরেই নিজের বাবাকে ভিডিও কল করার সিদ্ধান্ত নেন অংশু। শেষকৃত্য সম্পন্ন হওয়ার এক দিন পরে ‘মৃত মেয়ে’ই ভিডিও কলে কথা বললেন বাবার সঙ্গে। এই গোটা ঘটনায় সারা বিহারে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ফোন পেয়ে বাবা নিজেও অস্থির। তিনি বুঝতে পারছেন না মেয়ে বলে যাঁর দেহ তিনি দাহ করলেন, সে আসলে কে?

    অংশু নিখোঁজ হয়ে গেলেন কীভাবে?

    কিন্তু হঠাৎ অংশু নিখোঁজ হয়ে গেলেন কী করে? জানা গিয়েছে, বাড়ির কাউকে না জানিয়ে তিনি নিজের (Bihar) প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন। তাঁদের সম্পর্কের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে বাড়ি, এই আশঙ্কায় বাড়ির কাউকে কিছু না বলেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। পরে নিজের প্রেমিকের সঙ্গে বিয়েও সেরে ফেলেন অংশু। জানা যাচ্ছে, বর্তমানে (Bihar) নিজের স্বামীর সঙ্গে বিহারের জানকীনগর এলাকায় সুখে সংসার করছেন তিনি।

    অংশু ভেবে কার দেহ দাহ করা হল? 

    কিন্তু অংশু (Bihar) ভেবে যাকে দাহ করা হল সেটা কে? পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে কোনও অনার কিলিং-এর কারণেই এই মেয়েটিকে খুন করা হয়েছে। যদিও তাকে এখন আর দেখে বোঝার কোনও উপায় নেই। কারণ সেই দেহের শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওই মৃত্যুরহস্যের কিনারা করতে পেরেছে পুলিশ। সন্ধান পাওয়া গিয়েছে মেয়ের বাড়ির। তবে বাবা-মা দুজনেই পলাতক (Bihar)। এতেই সন্দেহ দানা বাঁধছে অনার কিলিং-এর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে সংখ্যালঘু বৃত্তি! দুর্নীতির অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে সংখ্যালঘু বৃত্তি! দুর্নীতির অভিযোগে সরব শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সংখ্যালঘু ছাত্র-ছাত্রীদের বৃত্তি নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে, এই দাবি তুলে সরব হলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। নিজের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) বেশ কিছু নথি তুলে ধরেন এবং বলেন, রাজ্যে অস্তিত্বহীন ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আড়ালেই সংখ্যালঘু বৃত্তি প্রদান নিয়ে ব্যাপক দুর্নীতি হচ্ছ।

    মোট কত টাকার দুর্নীতির অভিযোগ?

    বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) আরও দাবি, কেন্দ্রীয় সংখ্যালঘু দফতরের প্রাথমিক তদন্ত অনুযায়ী, গত ৫ বছরে এই ক্ষেত্রে দুর্নীতির পরিমাণ ১৪৪.৮৩ কোটি টাকা। শুভেন্দু আরও বলেন, সারা দেশে ৮৩০ ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই দুর্নীতির সঙ্গে যুক্ত। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে এমন ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে ৩৯ শতাংশ। শুভেন্দুর অভিযোগ, দেখা যাচ্ছে যারা বৃত্তি পেয়েছে আদতে সেইসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির কোনওটারই অস্তিত্ব নেই। পুরোটাই জালিয়াতির উপর চলছে। এনিয়ে সরাসরি আক্রমণ জানিয়েছেন তিনি তৃণমূলের নেতা-মন্ত্রীদের। সোমবার পূর্ব মেদিনীপুরের তমলুকে হাজির ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী।

    আর কী বললেন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) এদিনই জানান যে এই দুর্নীতি নিয়ে তিনি অনেক দিন ধরেই সরব হয়েছেন। এর আগে পশ্চিমবঙ্গের তিনটি থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। প্রথম অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল গত বছরের ১৬ ডিসেম্বর নকশালবাড়ি থানায়, তারপর দার্জিলিং জেলার খড়িবাড়ি থানাতে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল চলতি বছরের ১১ জানুয়ারি এবং হুগলি চন্ডীতলা থানাতে তৃতীয় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। এই সমস্ত দুর্নীতির তদন্ত সিবিআইকে দিয়ে করানোর অনুরোধ জানিয়েছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক (Suvendu Adhikari)। পাশাপাশি বিরোধী দলনেতার আরও অভিযোগ যে পুলিশকে অভিযোগ জানানো হয়েছিল, কিন্তু পুলিশ কোনও পদক্ষেপ নেয়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • US President Election: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতীয় বংশোদ্ভূত রামস্বামী?

    US President Election: মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাইডেনের প্রতিদ্বন্দ্বী ভারতীয় বংশোদ্ভূত রামস্বামী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। ফ্লোরিডার গভর্নর রন-ডি-সান্টিস এবং ভারতীয় বংশোদ্ভূত উদ্যোগপতি বিবেক রামস্বামী রিপাবলিকান প্রেসিডেনশিয়াল প্রার্থীদের (US President Election) মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন। সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ডি-সান্টিস এবং রামস্বামী উভয়েই ১০ শতাংশ ভোট পেয়েছেন এবং অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এগিয়ে রয়েছেন ৫৬ শতাংশ নিয়ে।

    কী বলছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকরা?

    তবে এটা উল্লেখ করতে হবে যে ডি-সান্টিস, যিনি দ্বিতীয় স্থানে ছিলেন জুন মাসে ২১ শতাংশ ভোট (US President Election) পাওয়ার পরে, বর্তমানে ১০ শতাংশ এসে দাঁড়িয়েছেন। অন্যদিকে রামস্বামী জুন মাসে ছিলেন ২ শতাংশে, বর্তমানে এসেছেন ১০ শতাংশে। রামস্বামীর সমর্থকদের প্রায় অর্ধেক সমর্থকই বলছেন যে তাঁরা অবশ্যই রামস্বামীকে ভোট দেবেন, ডি-সান্টিসের সমর্থকদের মধ্যে এই সংখ্যা মাত্র এক-তৃতীয়াংশ অর্থাৎ ৩০ শতাংশ। অন্যদিকে ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমর্থকদের ৮০ শতাংশই বলছেন যে তাঁরা প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্টকেই (US President Election) ভোট দেবেন। ওই সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ডি-সান্টিস এবং রামস্বামী  খুবই কাছে রয়েছেন এবং দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন।

    প্রেসিডেন্ট নির্বাচন নিয়ে আরও খুঁটিনাটি

    এমারসন কলেজ পোলিংয়ের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর স্পেনসার কিমবল জানান, রামস্বামী তাঁর ভোটারদের (US President Election) মধ্যে অনেক উন্নতি করেছেন এবং তাঁর ভোটারদের মধ্যে ১৭ শতাংশই আছে যারা স্নাতকোত্তর এবং যুব ভোটার। ৩৫ বছরে নিচে থাকা ভোটারদের মধ্যে ১৬ শতাংশই পেয়েছেন রামস্বামী। অন্যদিকে ডি-সান্টিস জুন মাসে স্নাতকোত্তর ভোট ৩৮ শতাংশ পেয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমানে অগাস্ট মাসে দেখা যাচ্ছে ২৪ শতাংশ কমে তা ১৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে এবং ৩৫ বছর এর নিচে বয়সীদের মধ্যে তার ভোটার ১৫ শতাংশ। রিপাবলিকান ভোটারদের (US President Election) ৮০ শতাংশই বলছেন যে তাঁরা বিতর্ক দেখতে চান। এই ভোট সংগঠিত হয় ১৬ এবং ১৭ অগাস্ট ১ হাজার জন রেজিস্টার্ড ভোটারের মধ্যে। যেখানে ৪৬৫ জন বলেন যে তাঁরা পরিকল্পনা করেছেন তাঁদের রাজ্যের রিপাবলিকানদের ভোটার দেওয়ার জন্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ২২/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (মঙ্গলবার, ২২/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১)  চাকরিজীবীদের পদোন্নতি সম্ভব। 

    ২) সন্ধ্যাবেলা কোনও অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।

    বৃষ

    ১) চাকরিজীবী জাতকরা এ সময়ে ভালো সুযোগ পাবেন।

    ২) রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের সমর্থনে অনেকে এগিয়ে আসবেন, যা তাঁদের লাভ প্রদান করবে।

    মিথুন

    ১) সন্তানের বিবাহে আগত বাধা দূর হবে।

    ২) বিদেশে বসবাসকারী আত্মীয়দের কাছ থেকে সুসংবাদ পাবেন।

    কর্কট

    ১) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে এখনও প্রেমীর সাক্ষাৎ না-করিয়ে থাকলে, তা আজ করানোর সুযোগ পাবেন।

    ২) অংশীদারিত্বের ব্যবসায় লাভান্বিত হবেন এই রাশির জাতকরা।

    সিংহ 

    ১) চাকরিজীবীরা আজ কোনও ভালো প্রস্তাব পেতে পারেন। 

    ২) সন্ধ্যাবেলা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন।

    কন্যা

    ১) আপনার পরাক্রম ও পুরুষার্থ বৃদ্ধি পাবে। 

    ২) পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের সহযোগিতা লাভ করবেন।

    তুলা 

    ১) নতুন কাজে মনোনিবেশ করবেন।

    ২) সম্পত্তি কেনার পরিকল্পনা করে থাকলে তা আপাতত বাতিল করুন।

    বৃশ্চিক

    ১) সন্ধ্যাবেলায় মা-বাবাকে মন্দির বা তীর্থ যাত্রায় নিয়ে যেতে পারেন।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা কোনও প্রতিযোগিতার জন্য আবেদন করে থাকলে তাতে সাফল্য লাভ করবেন।

    ধনু

    ১) পরিবারের সদস্যের ভবিষ্যৎ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করে নিন, তা না-হলে লোকসান সম্ভব।

    ২) হঠাৎই বড় পরিমাণে অর্থ লাভের ফলে আর্থিক পরিস্থিতি উন্নত হবে।

    মকর

    ১) দাম্পত্য জীবনে সামঞ্জস্য থাকবে।
     
    ২) সমাজে আপনার মান-সম্মান বাড়বে।

    কুম্ভ

    ১) বহুদিন ধরে আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে এই রাশির জাতকদের। 

    ২) কোনও রোগে গ্রস্ত থাকলে কষ্ট বাড়তে পারে।

    মীন

    ১) ভবিষ্যতে নিজের আর্থিক পরিস্থিতির কারণে চিন্তিত থাকবেন।

    ২) সন্তানের ভালো কাজ আপনার প্রসিদ্ধি বৃদ্ধি করবে।  
         

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • Suvendu Adhikari: ‘কালীঘাটের কাকু নয়, ভাইপোর অফিসে হানা দিয়েছে ইডি’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘কালীঘাটের কাকু নয়, ভাইপোর অফিসে হানা দিয়েছে ইডি’, বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “নেতাজি ইন্ডোরে ইমাম, মোয়াজ্জেমদের নিয়ে মিটিং করছেন সাম্প্রদায়িক মুখ্যমন্ত্রী। তোষণবাজ মুখ্যমন্ত্রী মিথ্যে কথা বলছেন, তিনি নাকি এনআরসি আটকেছেন।” সোমবার তমলুকের নিমতৌড়িতে দলীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) এই মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, এনআরসি কবে হল? সিএএ আইন পাশ হয়েছে, আর সিএএ আইনে কাউকে তাড়ানো হবে না। সিএএ আইন কার্যকর হবে আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেখবে আর লুচির মত ফুলবে। সাম্প্রদায়িক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিভাজনের রাজনীতি করে। এদিন তমলুকের নিমতৌড়িতে বিজেপির জয়ী প্রার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে তিনি সমস্ত জয়ী প্রার্থীদের সরকারি কক্ষে ভারতমাতা, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবি রাখার নির্দেশ দেন ও  তাঁদের হাতে এই ছবি তুলে দেন। তিনি বলেন, এই জেলায় প্রকৃত জনমত গঠন হয়নি। আবার গণনা হোক। চ্যালেঞ্জ করছি জেলা পরিষদের অনেকে আমাদের জিততো, পিছনের দরজা দিয়ে তৃণমূল জিতেছে। প্রকৃত জনমতের প্রতিফলন এখানে হয়নি। অনেক জায়গায় বিজেপিকে প্রার্থী দিতে দেওয়া হয়নি। সিভিক দিয়ে ভোট লুট করা হয়েছে। যেটা আমরা জিতেছি ১৯৩৬ জন, সব ঠিক থাকলে সেটা ৪ হাজারের উপরে যেত।

    ‘কালীঘাটের কাকু’র অফিসে ইডি হানা প্রসঙ্গে কী বললেন বিরোধী দলনেতা? (Suvendu Adhikari)  

    ‘কালীঘাটের কাকু’র অফিসে ইডি হানা প্রসঙ্গে বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, ওটা ভাইপোর অফিস, চ্যানেলগুলোর ভাইপোর কথা বলতে ভয় কীসের? ওটা তো ‘লিপ্স অ্যান্ড বাউন্ডস’ ভাইপোর কোম্পানি। ওই কোম্পানির মালিক মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পরিবার। পাশাপাশি এদিন দলের জয়ী প্রার্থীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, এলাকায় প্রতিদিন পায়ে হেঁটে ঘুরে বেড়ান, মানুষের সঙ্গে দেখা করুন। আমরা ২০২৪ সালে যখন প্রচারে যাবো, মানুষ বলবে বিজেপির পঞ্চায়েত যাচ্ছে। তখনই জোঁকের গায়ে নুন পড়বে। যাদবপুরকাণ্ডে এনআইএ তদন্তের আবেদন করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। সেই প্রসঙ্গে এদিন তিনি বলেন, এই সমস্ত রাষ্ট্রবিরোধী সংস্থাগুলির  বিরুদ্ধে এনআইএ তদন্ত হওয়া উচিত। পুলিশ যদি ব্যবস্থা নিত তাহলে যেতাম না, সেটা হয়নি তাই গিয়েছিলাম।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gram Panchayat Election: নিজেদের পঞ্চায়েতে তালা ঝোলালেন বিজেপি কর্মীরা, কেন জানেন?

    Gram Panchayat Election: নিজেদের পঞ্চায়েতে তালা ঝোলালেন বিজেপি কর্মীরা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রাম পঞ্চায়েতের (Gram Panchayat Election) গেটে পড়ল তালা। তালা ঝুলিয়ে দিলেন স্থানীয় বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কুলপি বিধানসভার বাবুরমহল গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। এই পঞ্চায়েতে এবার তৃণমূলকে হারিয়ে বিজেপি ক্ষমতায় এসেছে। প্রধান, উপপ্রধান নির্বাচন হয়ে গিয়েছে। সোমবার তাঁদের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু, তা দেওয়া হয়নি বলেই প্রতিবাদে পঞ্চায়েতের গেটে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। পঞ্চায়েতে সামনে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন বিজেপির কর্মী-সমর্থকরা।

    কী বললেন বিক্ষোভকারীরা?

    তালা ঝুলিয়ে দেওয়ার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন নতুন পঞ্চায়েত বোর্ডের উপ প্রধান সামসুদ্দিন মোল্লা। তিনি বলেন, তৃণমূল একটা নোংরা খেলায় নেমেছে। এই গ্রাম পঞ্চায়েতের (Gram Panchayat Election) বোর্ড বিজেপি দখল করেছে। কিন্তু, প্রধান, উপপ্রধান এবং আমাদের পঞ্চায়েত সদস্যদের তৃণমূল প্রশাসনের সাহায্যে হেনস্তা করছে। পুরানো বোর্ডের যে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারটা থাকে, সেটা তৃণমূল বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত করা হয়নি। পাশাপাশি পঞ্চায়েত প্রধান ১৪ কোটি টাকার দুর্নীতি করেছে। কাজ না করেই টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। এদিন প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধানকে অফিসকে পিছনের রাস্তা দিয়ে বের করে দিয়েছেন কর্মীরা। তাই, কর্মীরাও এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। ১০০ দিনের প্রকল্প, শেড তৈরি সহ বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ করা হয়নি। অসম্পূর্ণ কাজ তাদের সম্পূর্ণ করতে হবে। এসবের দাবিতে আমাদের পঞ্চায়েত এলাকায় যেসব নেতা-কর্মীরা রয়েছেন, তাঁরা গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে তালা মেরে দিয়েছেন।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের কুলপি ব্লকের সভাপতি সুপ্রিয় হালদার বলেন, বিজেপি নিজেদের মধ্যে গন্ডগোল করেছে। এর সঙ্গে তৃণমূলের কোনও যোগ নেই। ওরা তৃণমূলের নামে মিথ্যা অভিযোগ করছে। আমাদের দলকে বদনাম করার জন্য এই ধরনের কাজ করা হচ্ছে। এসব করে কোনও লাভ নেই। বরং, পঞ্চায়েতের (Gram Panchayat Election)  সমস্ত কর্মীদেরকে ভিতরে রেখে ওরা তালা লাগিয়ে দিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student Death: পুতুল নিয়ে মেন হস্টেলে ফরেন্সিক দল, তিনতলা থেকে ফেলা হল বিভিন্ন কোণে

    JU Student Death: পুতুল নিয়ে মেন হস্টেলে ফরেন্সিক দল, তিনতলা থেকে ফেলা হল বিভিন্ন কোণে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ৯ অগাস্ট হোস্টেলের তিন তলার বারান্দা থেকে কীভাবে পড়ে যান স্বপ্নদীপ? (JU Student Death) সেই উত্তর খুঁজতে এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজির হয় ফরেন্সিক দল। তাদের হাতে ছিল একটি পুতুল। ফরেনসিক দলের সঙ্গে পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরাও এদিন যান যাদবপুরের মেন হোস্টেলে। বিভিন্ন কোণ থেকে ওই পুতুলটিকে (JU Student Death) ফেলা হয়। প্রসঙ্গত, এদিনই যাদবপুরের ডিন অফ স্টুডেন্টস রজত রায়কে তলব করে মানবাধিকার কমিশন। অন্যদিকে, যাদবপুরের দ্বিতীয় জবাবে সন্তুষ্ট না ফের চিঠি পাঠাতে চলেছে ইউজিসি।

    পুতুল নিয়ে যাদবপুরে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা

     ইলেকট্রনিক মিডিয়াগুলির থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী জানা গিয়েছে, পা পিছলে পড়ে গেলে কীভাবে পড়ছে পুতুলটি (JU Student Death)! কেউ ধাক্কা দিলে ফেলে দিলে কীভাবে পড়ছে! নিজে থেকে ঝাঁপ দিলে কীভাবে পড়ছে! এই তিনরকমভাবে ফেলা হয় পুতুলটিকে। পা পিছলে পড়ে গেলে দুর্ঘটনা, নিজে ঝাঁপ দিলে আত্মহত্যা (JU Student Death), কেউ ঠেলে দিলে খুন। পুতুল নিয়ে এদিন এই তদন্তই করেন ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞরা। এদিনের ঘটনার পুননির্মাণের সময় গোটা যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে প্রচুর পুলিশ মোতায়েন করে দেওয়া হয়। তবে এটাই প্রথম নয় এর আগেও যাদবপুরকাণ্ডে ধৃত ছাত্র সপ্তক কামিল্যাকে নিয়ে গিয়ে ঘটনার পুনর্নির্মাণ করে প্রশাসন।

    ৯ অগাস্ট পুলিশকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে বাধা,জবাব চাইল হাইকোর্ট

    অন্যদিকে, ৯ অগাস্টের ওই রাতে (JU Student Death) পুলিশকে ক্যাম্পাসে ঢুকতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। ইতিমধ্যে নিয়ে পুলিশ একটি পৃথক মামলা রজু করে ঘটনা তদন্ত শুরু করেছে। এবার এ নিয়েই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কৈফিয়ত চাইল কলকাতা হাইকোর্ট। মামলার শুনানিতে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চ প্রশ্ন করেন, যাদবপুরে সেই রাতে পুলিশকে কেন ঢুকতে দেওয়া হয়নি (JU Student Death)? আগামী দু সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জবাবদিহি করা নির্দেশ দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্ট ইউনিয়নকে মামলার পার্টি করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dhupguri: ধূপগুড়িতে শুরু হল কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ, উপ নির্বাচনে কত বাহিনী মোতায়েন জানেন?

    Dhupguri: ধূপগুড়িতে শুরু হল কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ, উপ নির্বাচনে কত বাহিনী মোতায়েন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার সকাল থেকে জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি শহরে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ শুরু হল। ধূপগুড়িতে (Dhupguri) বিধানসভা উপ নির্বাচনের আগে ভোটারদের মধ্যে আস্থা ফেরাতে কেন্দ্রীয় বাহিনী রুটমার্চ করে বিভিন্ন এলাকায়। এদিন সকালে শহরের বামনি ব্রিজ সংলগ্ন এশিয়ান হাইওয়ে ৪৮ এ ধূপগুড়ি থানার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে রুটমার্চ করল কেন্দ্রীয় বাহিনী। আগামী ৫ ই সেপ্টেম্বর ধূপগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্রের উপ নির্বাচন।

    কত কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হল? (Dhupguri)  

    এই উপ নির্বাচনের জন্য মোট ১৫ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আনা হয়েছে। ধূপগুড়ি (Dhupguri) ব্লকের নয়টি গ্রাম পঞ্চায়েত ও একটি পুরসভা এলাকার পাশাপাশি বানারহাট ব্লকের তিনটি গ্রাম পঞ্চায়েত নিয়ে ধূপগুড়ি বিধানসভা কেন্দ্র। বিস্তীর্ণ এই এলাকা জুড়েই টহল দেবে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। জানা যাচ্ছে, ধূপগুড়িতে রাখা হবে ১১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী, সেই সঙ্গে বানাহাট এলাকায় এই নির্বাচনের দায়িত্বে থাকবে তিন কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী। বাকি এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি এলাকায় থাকবে। উপ নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর জাতীয় নির্বাচন কমিশন। এর আগে পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্যের একাধিক এলাকা থেকে হিংসার খবর উঠে এসেছিল। সেই বিষয়টির উপর নজর রেখে এই উপ নির্বাচনে যাতে নিরাপত্তার কোন খামতি না থাকে সেটাও দেখা হচ্ছে। এই মুহূর্তে ভারী বুটের শব্দে কিছুটা হলেও আশ্বস্ত হচ্ছেন ভোটাররা।

    কী বললেন জেলাশাসক?

    জলপাইগুড়ির জেলাশাসক মৌমিতা গোদারা জানান, এক কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী জলপাইগুড়ি সদরে রাখা হবে। মূলত যেখানে ইভিএম স্টোর করা হবে, ডিসিআরসি সেল হবে এবং স্ট্রং রুম করা হবে, সেখানেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন থাকবে। উপ নির্বাচনের নিরাপত্তায় যাতে কোনওভাবেই কোনও খামতি না থাকে সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতেই এই ব্যবস্থা।

    কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন নিয়ে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা

    এদিকে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে বিজেপির জলপাইগুড়ি জেলার সাধারণ সম্পাদক শ্যাম প্রসাদ বলেন, পঞ্চায়েত ভোটে যে সন্ত্রাস তৃণমূলের তরফে করা হয়েছিল, এবার সেটা হবে না। পুলিশ ও প্রশাসনের মদতে তৃণমূল যেভাবে ভোট লুট করেছে এই ভোটে তা করতে পারবে না তারা। এই বিষয়ে তৃণমূলের জলপাইগুড়ি জেলার সাধারণ সম্পাদক রাজেশ সিং বলেন, বিজেপি হারের ভয়ে এই সমস্ত কথা বলছে। ২০২১ সালেও কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল, বাংলার মানুষ দেখেছে রেজাল্ট কী হয়েছিল। ফলে, কেন্দ্রীয় বাহিনী দেখিয়ে লাভ নেই। মানুষ উন্নয়নের নিরিখে ধূপগুড়ি (Dhupguri) উপ নির্বাচনে ভোট দেবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • JU Student Death: যাদবপুরের দ্বিতীয় জবাবেও সন্তুষ্ট নয় ইউজিসি! ফের চাওয়া হবে ব্যাখ্যা

    JU Student Death: যাদবপুরের দ্বিতীয় জবাবেও সন্তুষ্ট নয় ইউজিসি! ফের চাওয়া হবে ব্যাখ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: র‌্যাগিং (JU Student Death) নিয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছ থেকে ফের ব্যাখ্যা তলব করবে ইউজিসি। এই নিয়ে টানা তিনবার ব্যাখ্যা চাইবে তারা। এর আগে ইউজিসির বারোটি প্রশ্নের জবাব দিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার স্নেহমঞ্জু বসুও জানিয়েছিলেন যে ৩১ টি ফাইলে সেই জবাব পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই জবাবে সন্তুষ্ট নয় ইউজিসি।

    কী বলছেন ইউজিসি চেয়ারম্যান?

    কিন্তু সোমবার ইউজিসি চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার একটি সর্বভারতীয় টিভি চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, দ্বিতীয় দফার জবাবেও সন্তুষ্ট নয় তারা এবং এ নিয়ে ফের চিঠি লিখতে চলেছে ইউজিসি। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে তৃতীয় প্রশ্নমালা পাঠাতে চলেছে ইউজিসি। গত শুক্রবারে ১২টি প্রশ্নের জবাব তলব করেছিল ইউজিসি। সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল ২৪ ঘণ্টা। জবাবের ৪৮ ঘণ্টা পরে ইউজিসি সাফ জানিয়ে দিল, তারা সন্তুষ্ট নয়। সর্বভারতীয় টিভি চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইউজিসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘‘র‌্যাগিং একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। পড়ুয়াদের জন্য নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করতেই হবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে(JU Student Death)। এ ব্যাপারে ইউজিসির সমস্ত বিধি অক্ষরে অক্ষরে পালন করতে হবে। খুব শীঘ্রই আবার ইউজিসির চিঠি যাবে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে। তাতে আরও ব্যাখ্যা চাওয়া হবে। কী কী পদক্ষেপ করা হয়েছে তারও বিশদ জানতে চাওয়া হবে।’’ 

    ডিন অফ স্টুডেন্টসকে তলব মানবাধিকার কমিশনের

    অন্যদিকে যাদবপুরের ডিন রজত রায়কে সোমবার বেলা বারোটা নাগাদ তলব করে রাজ্য মানবাধিকার কমিশন (JU Student Death)। জানা গিয়েছে, এ সংক্রান্ত নোটিশ ১৪ অগাস্ট রাজ্য সরকার এবং যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে পাঠিয়েছিল মানবাধিকার কমিশন। কমিশনের বক্তব্য, ‘‘বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্টে যে তথ্য উঠে এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে ঘটনার আগে ডিনের সঙ্গে কথা বলেছিলেন মৃত ছাত্রের সহ-আবাসিকরা। তারপরেও কিভাবে ওই ছাত্রের মৃত্যু ঘটলো?’’ শুধু তাই নয় কর্তৃপক্ষের কর্তব্যে গাফিলতির কথা লেখা হয়েছে নোটিশে। এও লেখা হয়েছে সংবাদমাধ্যমে রিপোর্ট সত্যি হলে মানবাধিকার লঙ্ঘিত (JU Student Death) হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহের বৃহস্পতিবারই লালবাজারে তলব করা হয় ডিনকে। সে সময় তিনি জানিয়েছিলেন, ঘটনার রাত দশটা পাঁচ মিনিট নাগাদ এক ছাত্র তাকে ফোনে জানান হোস্টেলের এক ছাত্রকে নিয়ে রাজনীতি হচ্ছে। তিনি তখন সুপারকে বিষয়টি দেখতে বলেছিলেন। জানা গিয়েছে, তারপরে সুপার আদৌ খোঁজ নিয়েছেন কিনা, সেই খবর নেননি ডিন। পরে রাত বারোটা নাগাদ সুপার ফোনে জানান, এক ছাত্র রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share