Blog

  • Sunny Deol: আপাতত নিলাম হচ্ছে না সানি দেওলের বাসভবন, স্বস্তিতে অভিনেতা

    Sunny Deol: আপাতত নিলাম হচ্ছে না সানি দেওলের বাসভবন, স্বস্তিতে অভিনেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সানি দেওল (Sunny Deol) অভিনীত গদর-২ ছবি বক্স অফিসে ব্যাপক সাফল্যের মুখ দেখেছে। কিন্তু তার মাঝেই খবর রটে যায় যে জুহুতে অভিনেতার বাসভবন যার পোশাকি নাম ‘সানি ভিলা’ (Sunny Deol), তা নাকি নিলামে উঠতে চলেছে। কিন্তু কোন কারণে? তখন জানা যায়, ৫৫ কোটি টাকার ঋণ নিয়ে তা নাকি শোধ করেননি সানি দেওল (Sunny Deol)। ঋণের সেই টাকা তুলতেই ৫৬ কোটি টাকার নিলামে তোলার নোটিশ জারি করে সংশ্লিষ্ট ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ।

    রবিবার নিলামের নোটিশ জারি করে সোমবার তা প্রত্যাহার করে ব্যাঙ্ক

    রবিবার ২০ অগাস্ট এই নোটিশ জারি করে ব্যাঙ্ক। তবে ২১ অগাস্ট সেই নোটিস আবার প্রত্যাহারও করে নেয় তারা। রবিবার জারি করা নোটিশ অনুযায়ী, ২৫ অগাস্ট সানি দেওলের বাংলো নিলাম হওয়ার কথা। কিন্তু তার আগে নোটিশ প্রত্যাহারের পিছনে কিছু অনিবার্য কারণ রয়েছে বলে দাবি করেছে ব্যাঙ্ক। অন্যদিকে সানি দেওলের (Sunny Deol) ম্যানেজারের দাবি, ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেই নাকি সমস্যা সমাধানের জন্য বদ্ধপরিকর অভিনেতা (Sunny Deol)। শোনা যাচ্ছে, সানিকে (Sunny Deol) আরও একমাস সময় দেওয়া হয়েছে।

    ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকেই ঋণ পরিশোধ করতে পারছিলেন না অভিনেতা (Sunny Deol)

    বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ২০২২ সালের ডিসেম্বর মাস থেকেই নাকি ঋণের কিস্তি শোধ করতে পারছিলেন না অভিনেতা (Sunny Deol)। এই এক মাসের মধ্যে অভিনেতাকে ব্যাঙ্কের ঋণ শোধ করতে হবে। যদি তা সম্ভব হয় তাহলেই ‘সানি ভিলা’ (Sunny Deol) আর নিলামে উঠবে না। এরই মধ্যে বক্স অফিসে ঝড় তুলেছে সানি দেওল এবং আমিশা প্যাটেল অভিনীত ছবি। জানা গিয়েছে ৩৫০ কোটি টাকার ব্যবসা করে আপাতত ৪০০ কোটির দিকে এগোচ্ছে ‘গদর-২’।

     

    আরও পড়ুন: রকেটের গতিতে ছুটছে ‘গদর ২’, মাত্র ছ’ দিনে রোজগার কত জানেন?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tarapith: তারাপীঠ মন্দির থেকে সরানো হল তারা মায়ের বিগ্রহ, কেন জানেন?

    Tarapith: তারাপীঠ মন্দির থেকে সরানো হল তারা মায়ের বিগ্রহ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তারাপীঠের (Tarapith) মন্দিরে গেলে এবার দর্শন মিলবে না মা তারার। কিন্তু, কোথায় গেলেন তিনি? তারাপীঠের মা তারার মাহাত্ম্য ছড়িয়ে রয়েছে দেশে ও বিদেশে। প্রতিদিনই ভক্তদের সমাগমে গম গম করে মন্দির চত্বর। নিত্য পুজোপাঠ তো হয়েই থাকে, তাছাড়াও শনি-মঙ্গলবার এবং বিশেষ দিনগুলিতে বিশেষ পুজো অর্চনা হয়ে থাকে এখানে। কথিত আছে মা কাউকে খালি হাতে ফেরান না। তারাপীঠের মন্দিরে সারা বছরই জনসমাগম হয়। তবে এবার মন্দিরে গেলে দেখা পাওয়া যাবে না তারা মায়ের।

    কেন মন্দিরে দেখা মিলবে না তারা মায়ের? (Tarapith)

    জানা গিয়েছে, মন্দিরের গর্ভগৃহের সংস্কারের কারণেই স্থানান্তরিত করা হল তারাপীঠের (Tarapith) তারা মায়ের মূর্তি। তারাপীঠের ভৈরবের মন্দিরে স্থানান্তরিত করা হল তারা মায়ের মূর্তি। আগামী এক সপ্তাহ ধরে সেখানেই ভৈরবের মূর্তির পাশে বিরাজ করবেন মা। মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, গর্ভগৃহ ও বেদি সংস্কারের পাশাপাশি মন্দিরে রংও করা হবে। ফলে স্থানান্তরিত করা হল তারা মায়ের মূর্তি। তাই এবার গর্ভগৃহ ও বেদি সংস্কার করা হচ্ছে। শিব মন্দির যেহেতু একটু ছোট, তাই গর্ভগৃহে প্রবেশ করতে সমস্যা হবে। তাই বাইরে থেকেই দর্শনার্থীরা মা তারার পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করতে পারবেন, আশীর্বাদ গ্রহণ করতেও পারবেন।

    কী বললেন মন্দির কমিটির সভাপতি?

    তারপীঠ (Tarapith) মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় বলেন, প্রায় পাঁচ বছর ধরে মা তারার মন্দিরের কোনওকম সংস্কার হয়নি। করোনার সময় সংস্কারের কাজও করা যায়নি। হাজারে হাজারে ভক্ত প্রতিদিন মন্দিরে আসেন। সেই জন্য মা তারার গর্ভগৃহ বন্ধ করে মন্দির সংস্কার করা কোনওভাবেই সম্ভব হয়ে উঠছিল না। কিন্তু সম্প্রতি রেলের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়। সেখানে বেশ কিছু ট্রেন বন্ধ রাখার কথা জানানো হয়েছে। যেহেতু অধিকাংশ ভক্ত ট্রেনে যাতায়াত করেন, তাই এই সময় তাঁরা আসতে পারবেন না। সেই কারণে জরুরি ভিত্তিতে এই সংস্কারের কাজ শুরু করা হয়েছে। আগামী কয়েকদিন এই সংস্কারের কাজ চলবে। গর্ভগৃহে মার্বেল বসানোর পাশাপাশি মন্দির রং করা ও সংস্কারের কাজ করা হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Self Reliance: ৩০ বছর ধরে মাত্র ১ টাকায় গরমাগরম আলুর চপ, ফুলুরি, বেগুনি!

    Self Reliance: ৩০ বছর ধরে মাত্র ১ টাকায় গরমাগরম আলুর চপ, ফুলুরি, বেগুনি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র এক টাকায় তেলেভাজা বিক্রি করছেন হাওড়ার সলপ বাজারের গোপালচন্দ্র দে (Self Reliance)। তাও এক-দু’ বছর নয়, বিগত ৩০ বছর ধরে। এই দুর্মূল্যের বাজারে যেখানে দৈনন্দিন সংসার চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে, সেখানে মাত্র এক টাকায় মিলছে গরমাগরম আলুর চপ, ফুলুরি, বেগুনি। এছাড়াও সিঙাড়া, কচুরি, নিমকিও পাওয়া যাচ্ছে এক টাকা দামেই। ডোমজুড়ের সলপ বাজারে সপ্তাহে প্রতিদিন দু’ বেলাই স্থানীয় মানুষের রসনাতৃপ্তি ঘটিয়ে চলেছেন গোপালবাবু, মাত্র এক টাকাতে।

    ন্যূনতম ছ’ টাকার নিচে কিছু তো মেলেই না!

    বর্ষাকালে গরমাগরম তেলেভাজা সহযোগে মুড়ির সঙ্গে বাঙালির নস্টালজিক যোগাযোগ। বিকেলের আড্ডা বা ঘরোয়া জলখাবার, তেলেভাজা-মুড়ি বাঙালির পছন্দের খাদ্য তালিকায় সব সময়ই ‘হট ফেভারিট’। সুগার, প্রেশার, কোলেস্টেরলের চোখ রাঙানিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে আজও শীর্ষস্থান অধিকার করে আছে তেলেভাজা-মুড়ি। কোভিড অতিমারির জেরে অর্থনৈতিক সংকট চলছে। জিনিসপত্রের দাম ক্রমশ বেড়ে চলেছে। বিশেষত সর্ষের তেলের মূল্য আকাশ ছুঁয়েছে। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই খাওয়ায় লাগাম টানতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। মুড়ি-তেলেভাজাও সেই লাগাম টানার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। কলকাতা বা হাওড়ার যে কোনও তেলেভাজার দোকানে ন্যূনতম ছ’ টাকার নিচে কিছু মেলে না। কিন্তু সলপ বাজারের গোপালচন্দ্র দে-র তাতে কিছু যায় আসে না। তিনি ওই এক টাকাতেই বেচে চলেছেন (Self Reliance) গরম তেলেভাজা। তাই বলে খাবারের গুণগত মানের সঙ্গে আপস করতে রাজি নন তিনি। লাভক্ষতির কথা মাথায় না রেখে স্থানীয় মানুষের হাতে এই নামমাত্র দামেই টাটকা খাবার তুলে দিচ্ছেন তিনি।

    বয়স বেড়েছে, উৎসাহ এতটুকু কমেনি (Self Reliance)

    আদি বাড়ি হাওড়ার আমতায়। আর্থিক প্রতিকূলতার কারণে পড়াশোনা বেশিদূর হয়নি। তাই রুটি-রুজির টানে বাবার হাত ধরে চলে আসেন ডোমজুড়ের সলপে। বছর পঞ্চাশেক আগে ডোমজুড়ের সলপ বাজারে রাস্তার ধারে পান-বিড়ির দোকান করেন তিনি (৬৫)। কিন্তু ব্যবসায় সেভাবে লাভ না হওয়ায় বাবার কথামতো ৩০ বছর আগে তেলেভাজার দোকান খোলেন। ব্যস, শুরুতেই ছক্কা। ১ টাকায় গোপালবাবু চপ, মুড়ি, বেগুনি, কচুরি, ডালের বড়া, সিঙ্গারা, নিমকি সহ নানা সুস্বাদু খাবার বিক্রি করতে থাকেন (Self Reliance)। জিভে জল আনা সেই খাবারের স্বাদ পেতে খদ্দেররাও ভিড় জমাতে শুরু করেন। বয়স বাড়লেও গোপালবাবু একই উৎসাহে কাজ করে চলেছেন। এক ছেলে মাঝে মাঝে বাজার করে দিয়ে গেলেও কার্যত এক হাতেই তিনি দোকান সামলান। সকাল, বিকেল এবং সন্ধ্যাবেলায় নিয়ম করে বিক্রি করেন বাঙালির প্রিয় তেলেভাজা।

    ‘যতদিন বেঁচে থাকব, এই এক টাকাতেই তেলেভাজা বেচব’ (Self Reliance)

    সলপ বাজারের মোড়েই একচিলতে আটপৌরে দোকান। ব্যবসায় লাভক্ষতির প্রশ্নে তিনি বলেন, লাভ কম হলেও তাঁর পুষিয়ে নিতে অসুবিধা হয় না। ফলে বিক্রিবাটা ভালোই হচ্ছে। আগে পান, বিড়ি, সিগারেট বেচতেন গোপালবাবু। বিগত ৩০ বছর ধরে তেলেভাজা, মুড়ি, চানাচুর ইত্যাদি বিক্রি করছেন। তাঁর নিজের কথায়, যতদিন বেঁচে থাকব, এই এক টাকাতেই তেলেভাজা বেচব। সর্ষের তেলের দাম বাড়লেও খাবারের দাম ওই এক টাকাই থাকবে! দুর্মূল্যের বাজারে সামান্য টাকায় মানুষের হাতে খাবার তুলে দিলে মানুষ খুশি হয়। আনন্দ পায়। মানুষের এই আনন্দটুকুই আমার কাছে বিরাট পাওয়া। জানাচ্ছেন গোপালবাবু (Self Reliance)।

    কী বলছেন ক্রেতারা?

    গোপালবাবুর দোকানে নিয়মিত খাবার কেনেন ঝাঁপরদহ এলাকার একটি স্কুলের শিক্ষক জয়ন্ত মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন, ছাত্র বয়স থেকে গোপালদাকে দেখছি। অত্যন্ত হাসিখুশি, সৎ ও ভালো মানুষ। কোনও ফালতু ঝুটঝামেলার মধ্যে নেই। এক টাকাতে তেলেভাজা-মুড়ি বিক্রির ফলে গরিব মানুষ, পথচলতি মানুষ উপকৃত হচ্ছে। আর এক ক্রেতা লক্ষ্মীকান্ত সাউ প্রায় ৩০ বছর ধরে তেলেভাজা কিনছেন গোপালবাবুর (Self Reliance) দোকানে। কম পয়সায় এত সুস্বাদু মুখরোচক খাবার নিঃসন্দেহে ভালো বলে মনে করেন তিনি। এই দুর্মূল্যের বাজারে এক টাকা করে খাবার পাওয়া মানে সাধারণ মানুষের পয়সা বেঁচে যাচ্ছে, মন্তব্য লক্ষ্মীকান্তবাবুর। 

    বাবা পরলোকগত। কিন্তু তাঁর আদেশ অক্ষরে অক্ষরে পালন করে চলেছেন গোপালবাবু। ৩০ বছর ধরে তিনি ওই এক টাকাতেই খরিদ্দারকে বেচে চলেছেন গরম তেলেভাজা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • World Senior Citizen Day 2023: বয়স্কদের সঙ্গে সময় কাটানোতেই জোর বিশেষজ্ঞ মহলের! কেন জানেন? 

    World Senior Citizen Day 2023: বয়স্কদের সঙ্গে সময় কাটানোতেই জোর বিশেষজ্ঞ মহলের! কেন জানেন? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    ষাট পেরলেই অধিকাংশ পেশাতে অবসর! বাড়িতেই থাকতে হয় দিনের বেশির ভাগ সময়। কিন্তু সন্তান কিংবা নাতি-নাতনি, তারা তো ব্যস্ত! অধিকাংশ পরিবারেই তরুণ প্রজন্ম ভিন্ন শহরে এমনকি বহু দূরের দেশে থাকছেন। বাড়িতে থাকেন শুধু বৃদ্ধ-বৃদ্ধা। আর তার জেরেই বাড়ছে প্রবীণদের একাকিত্ব। যা তাদের একাধিক শারীরিক ও মানসিক জটিলতা তৈরি করছে। এমনটাই জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল। ২১ অগাস্ট, রবিবার ছিল বিশ্ব প্রবীণ নাগরিক দিবস। এই দিনটিতে তাই বয়স্কদের যত্ন নিতে একাধিক পরামর্শ (World Senior Citizen Day 2023) দিলেন জেরেন্টোলজিস্টদের একাংশ।

    কী ধরনের সমস্যা বাড়ছে? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, বয়স্কদের মধ্যে স্মৃতিশক্তি হারানোর সমস্যা বাড়ছে। ফলে, তাঁদের জীবন শক্তিতে প্রভাব পড়ছে। তাঁদের নিয়মিত কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে। ফলে, তাঁদের ফি-দিনের জীবন যাপনে অসুবিধা হচ্ছে। আর ডিমেনশিয়া, অ্যালজাইমারের মতো স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়ার অন্যতম কারণ একাকিত্ব। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ডিমেনশিয়া কিংবা অ্যালজাইমার মস্তিষ্কের স্নায়ুঘটিত রোগ হলেও এই রোগে আক্রান্তদের অবস্থার অবনতির কারণ হলো একাকিত্ব। জেরেন্টোলজিস্ট অর্থাৎ, প্রবীণদের চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, বহু মানুষ চল্লিশ-পঞ্চাশ বছর বয়স থেকেই স্মৃতি হ্রাসের সমস্যায় ভোগেন (World Senior Citizen Day 2023)। কিন্তু দেখা যায় ৬০-৬৫ বছর বয়সে সেই সমস্যা মারাত্মক হয়ে যায়। নিজের নাম, ঠিকানাও অনেক সময় মনে রাখতে পারেন না। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, কর্মজীবন থেকে অবসর এবং তারপরেই একা থাকা এই সমস্যাকে বাড়িয়ে দেয়। ফলে, হঠাৎ কিছু করতে না পারা, মনের কথা বলতে না পারা, আনন্দের সময় কাটাতে না পারার জেরে বাড়তে থাকে একাধিক রোগ। 
    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, ডিমেনশিয়া কিংবা অ্যালজাইমার নয়। ডায়বেটিস, কোলেস্টেরল এমনকি হৃদরোগের কারণ হয়ে ওঠে এই একাকিত্ব ও মানসিক অবসাদ। কারণ, দুশ্চিন্তা, মনের কথা প্রকাশ করতে না পারা উদ্বেগ তৈরি করে। যার ফলে, ডায়বেটিস, হাইপারটেনশনের মতো রোগ হয়। যার জেরে হৃদরোগ, কিডনির সমস্যা দেখা যায়। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, করোনা কালে বহু ভারতীয় প্রবীণের এই ধরনের শারীরিক সমস্যা বেড়েছে (World Senior Citizen Day 2023)। যা প্রমাণ করে, একাকিত্ব,মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটাচ্ছে। আগাম বার্ধক্য ডেকে আনছে। অনেকের ছেলেমেয়ে আমেরিকা, ব্রিটেন, স্পেনের মতো পশ্চিমের দেশগুলোতে থাকেন। মহামারির সময়ে তাঁরা দীর্ঘদিন বাড়িতে ফিরতে পারেননি। সে সব দেশে মহামারির প্রকোপ পড়েছিল মারাত্মক। ফলে, বাবা-মায়ের উদ্বেগ বেড়েছে। এই উদ্বেগের জেরেই তৈরি হয়েছে দুশ্চিন্তা, মানসিক চাপ ও অবসাদ। যার ফলে একাধিক শারীরিক ও মানসিক সমস্যা তৈরি হয়েছে।

    কী পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা (World Senior Citizen Day 2023)? 

    বয়স্কদের সঙ্গে সময় কাটানোকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। এ বছরের প্রবীণ দিবসে তাই বয়স্কদের একাকিত্ব কাটাতে তাদের সময় দেওয়ার উপরেই সবচেয়ে বেশি জোর দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। 
    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, এক বাড়িতে থাকলে নিয়মিত দিনের কিছুটা সময় পরিবারের বয়স্ক সদস্যদের সঙ্গে কাটানো দরকার। নিজেদের কাজের কথাও কিছুটা তাদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়া, তাদের কথা শোনা, এগুলো নিয়মিত করলে, তাদের একাকিত্ব (World Senior Citizen Day 2023) কমবে। নিজেদের অপ্রয়োজনীয় মনে হবে না। ফলে, তাদের অবসাদ আটকানো যাবে। যদি কাজের জন্য দূরে থাকতে হয়, তাহলেও নিয়মিত তাদের ভিডিও কল করা দরকার। তবে, সামনাসামনি কথা বলাতেই জোর দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। তাই তাদের পরামর্শ, যাদের দূরে থাকতে হয়, তাদের পরিবারের প্রবীণ সদস্যদের জন্য এমন কিছু সংস্থার সাহায্য নিতে হবে, যেখানে নিয়মিত বয়স্করা নিজেদের মতো সময় কাটাতে পারবেন। নিজেদের মনের কথা প্রকাশ করতে পারবেন। আনন্দ করতে পারবেন। তাতে তাদের মানসিক চাপ কমবে। একাকিত্বও হ্রাস পাবে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     
    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।
  • Nadia: এক ব্যক্তির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ এলাকা, জুয়ার বোর্ড ভেঙে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

    Nadia: এক ব্যক্তির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ এলাকা, জুয়ার বোর্ড ভেঙে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছাদ থেকে পড়ে এক ব্যক্তির রহস্যজনক ভাবে মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠল এলাকা। জুয়ার বোর্ড ভাঙচুর করা হয়। আগুন জ্বালিয়ে পথ অবরোধ করেন এলাকাবাসী। পরিবারের দাবি, ওই ব্যক্তিকে খুন করা হয়েছে। ঘটনাস্থলে মোতায়েন করা হয় বিশাল পুলিশ বাহিনী। সোমবার ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার (Nadia) হাঁসখালি থানার বগুলা এলাকায়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম কৃষ্ণপদ মণ্ডল। তাঁর বাড়ি হাঁসখালি থানার মুরাগাছা এলাকায়।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Nadia)

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, নদিয়ার (Nadia) বগুলা এলাকায় কার্তিক নামে এক দুষ্কৃতী নিয়মিত জুয়ার বোর্ড চালায়। অভিযোগ, রবিবার রাতে কৃষ্ণপদ নামে ওই ব্যক্তিকে ডেকে নিয়ে যায় কার্তিক। গভীর রাতে পুলিশের তরফ থেকে খবর দেওয়া হয়, কৃষ্ণপদ মণ্ডল দুর্ঘটনায় জখম হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। পরিবারের লোকজন তড়িঘড়ি সেখানে গিয়ে জানতে পারে তাঁর মৃত্যু ঘটেছে। প্রশাসনের তরফ থেকে জানানো হয় পুলিশের ভয়ে পালাতে গিয়ে সে ছাদ থেকে পড়ে মারা গিয়েছে। পুলিশের দাবি মানতে নারাজ পরিবারের লোকজন। তাঁদের দাবি, রবিবার রাতে জুয়া খেলার সময় তাকে ছাদ থেকে ফেলে দিয়ে খুন করা হয়েছে। এই অভিযোগ তুলে সোমবার কৃষ্ণনগর-বগুলা রাজ্য সড়ক অবরোধ করেন এলাকাবাসী। তাঁদের অভিযোগ, বগুলা এলাকায় পুলিশের মদতে একাধিক জুয়ার বোর্ড চলে। পুলিশ টাকা নিয়ে চুপ করে থাকে।

    কী বললেন মৃতের পরিবারের লোকজন?

    এ বিষয়ে মৃত কৃষ্ণপদ মণ্ডলের জামাই তন্ময় রায় বলেন, পুলিশ টাকা নিয়ে এই জুয়ার বোর্ড চালাতে মদত দিচ্ছে। আমার শ্বশুরকে খুন করা হয়েছে। যতক্ষণ না পর্যন্ত অভিযুক্তদের গ্রেফতার করা হয় ততক্ষণ এই আন্দোলন চলবে। পাশাপাশি পুলিশকে উদ্যোগ নিয়ে জুয়ার বোর্ডগুলি বন্ধ করতে হবে। যদিও পরবর্তীকালে পুলিশের আশ্বাস পেয়ে অবরোধ তুলে নেন এলাকাবাসী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shantiniketan: আমেরিকার চাকরি ছেড়ে শান্তিনিকেতনে চাষবাসে মেতেছেন দম্পতি, কেন জানেন?

    Shantiniketan: আমেরিকার চাকরি ছেড়ে শান্তিনিকেতনে চাষবাসে মেতেছেন দম্পতি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকার বহুজাতিক সংস্থায় চাকরি, বিলাসবহুল জীবন-যাপন ছেড়ে মাটির টানে প্রাকৃতিক চাষে নিজেদের নিয়োজিত করেছেন এক দম্পতি। শুধু নিজেরা চাষ করেন এমন নয়, প্রাকৃতিক চাষ নিয়ে প্রশিক্ষণও দেন তাঁরা। তাঁদের গবেষণার বিষয়ও বেশ সুন্দর। প্রাকৃতিক চাষে ফলন কতটা নির্ভেজাল হয়, পাশাপাশি ভারতের মতো কৃষিপ্রধান দেশে কেন মহিলা চাষির সংখ্যা কম-এই দুটি বিষয়ের উপর তাঁরা নিরন্তর গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছেন। শান্তিনিকেতনের (Shantiniketan) অদূরে রূপপুর গ্রামে তাঁদের দোতলা মাটির বাড়ি, চাষের জমি। পুকুর পাড়ে প্রশিক্ষণ নিতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত সহ বিদেশ থেকেও আগ্রহী পড়ুয়ারা আসেন। চাষে উৎপাদিত ফসল বিক্রি ও পাঠদান থেকে যা উপার্জন হয়, তা দিয়েই সুন্দরভাবে জীবন কাটান একদা প্রবাসী এই দম্পতি।

    কেন আমেরিকা ছেড়ে সপরিবারে ফের বাংলার মাটিতে ফিরলেন? (Shantiniketan)

    দেবল মজুমদার ও অপরাজিতা সেনগুপ্ত। বর্ধমান জেলার বাসিন্দা দেবলবাবু যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করে চাকরি পান আমেরিকার কেন্টাকি শহরে একটি বহুজাতিক সংস্থায়। অন্যদিকে, কলকাতার বাসিন্দা অপরাজিতা সেনগুপ্ত প্রেসিডেন্সি ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর উত্তীর্ণ হয়ে ইংরেজি সাহিত্য নিয়ে আমেরিকার কেন্টাকি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন। পরে সেখানেই একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা শুরু করেন। খাদ্যদ্রব্যে কেন স্বাদ কম, খাদ্যে ভেজালের পরিমাণ বাড়ছে কেন- প্রভৃতি ভাবিয়ে তোলে এই দম্পতিকে। আমেরিকার একাধিক গ্রাম ঘুরে সেগুলোই উপলব্ধি করতে থাকেন দেবল-অপরাজিতা। এরপরেই হঠাৎ সিদ্ধান্ত। আমেরিকার বিলাসবহুল জীবন-যাপন ছেড়ে মাটির টানে, দেশের টানে ফিরে আসেন। চাকরি জীবনের জমানো টাকা থেকে শান্তিনিকেতনের (Shantiniketan) অদূরে রূপপুর গ্রামে পুকুর সহ সাড়ে ৫ বিঘা জমি কিনে শুরু করেন চাষ নিয়ে গবেষণা। ফার্মাকালচার কোর্স করেছেন দুজনেই।

    দেশীয় পদ্ধতিতে চাষের প্রশিক্ষণ নিতে কোন কোন দেশের পড়ুয়ারা আসেন?

    রাসায়নিক সার ব্যবহারে ফসল ফললেও তার স্বাদ, গুণাবলি প্রভৃতি একেবারেই থাকে না। উপরন্তু, কীটনাশক ব্যবহারে ক্ষতি হয় মানবদেহে। এছাড়া, ভারতবর্ষের মতো কৃষিপ্রধান দেশে মহিলা চাষির সংখ্যা কম। মহিলারা চাষের কাজে অংশ নেন, কিন্তু তাঁদের নামে জমি না থাকায় চাষি বলে স্বীকৃতি দেওয়া হয় না। এই নিয়েই মূলত গবেষণা এই দম্পতির। এমনকি, অন্যদেরও প্রশিক্ষণ দেন তাঁরা। ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত সহ বাংলাদেশ, আমেরিকা, ফ্রান্স, সুইডেন প্রভৃতি দেশ থেকে আগ্রহী পড়ুয়ারা তাঁদের শান্তিনিকেতনের (Shantiniketan) বাড়িতে থেকে প্রাকৃতিক চাষ সংক্রান্ত প্রশিক্ষণ ও হাতে-কলমে গবেষণায় অংশ নিয়ে গিয়েছেন। এমনকি, ফার্মাকালচার নিয়ে পড়ানোর জন্য সাম্মানিক অধ্যাপক হিসাবে ভারতের বিভিন্ন কৃষি প্রতিষ্ঠান, সেমিনার সহ নেপাল, বাংলাদেশ, আমেরিকা থেকে ডাক পেয়েছেন এই দম্পতি।

    নিজের খামারে দেশীয় পদ্ধতিতে কী কী চাষ করেন এই দম্পতি?

    মাটি ও কাঠ দিয়ে তাঁদের তৈরি বাড়িও বেশ সুন্দর দেখতে। বর্তমানে তাঁদের খামারে ৭ রকমের দেশি ধান, ডাল, গম, বিভিন্ন রকমের লেবু, আম, আতা, পেয়ারা, করমচা, সবেদা, কামরাঙা প্রভৃতি চাষ হয়। পাশাপাশি, মাছ, হাঁসের ডিম উৎপাদিত হয়। উৎপাদিত ফসল নিজেরা খান, এছাড়া জ্যাম-জেলি প্রভৃতি তৈরি করে বিক্রি করেন। উদ্বৃত্ত ফসল বিক্রি করে এক কন্যা সন্তান সহ এই দম্পতির দিনযাপন হয়।

    কী বললেন এই দম্পতি?

    দেবল মজুমদার ও অপরাজিতা সেনগুপ্ত বলেন, ‘ক্রমশ বিশ্ব এক উলটো পথে হাঁটছে। খাবারে বিষ দিচ্ছি, হাওয়া দূষিত হয়ে উঠছে, মহিলারা চাষের কাজ করলেও ভারতে তাঁদের নামে জমি কম। তাই মহিলারা চাষি হিসাব স্বীকৃতি পান না। এসব নিয়ে আমরা না ভেবে বাড়ি-গাড়ি কেনাকাটায় মন দিই বেশি। আমরা আমেরিকায় স্থানীয় খাবারের বিষয়ে ভাবা শুরু করি। তারপরেই সিদ্ধান্ত নিই। সব কিছু ছেড়ে আমাদের এই শান্তিনিকেতনে (Shantiniketan) চলে আসা। নিজেরা প্রতি মুহূর্তে ভুল করতে করতে শিখি, অপরকেও শেখাই। এভাবেই সাবলীল ভাবে আমাদের দিন কেটে যায়।’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Onion Price: ২৫ টাকা কেজি দরে মিলবে পেঁয়াজ, ঊর্ধ্বমূল্যে লাগাম টানতে উদ্যোগী কেন্দ্রীয় সরকার

    Onion Price: ২৫ টাকা কেজি দরে মিলবে পেঁয়াজ, ঊর্ধ্বমূল্যে লাগাম টানতে উদ্যোগী কেন্দ্রীয় সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টমেটোর মতো পেঁয়াজের (Onion Price) দামও ঊর্ধ্বমুখী। এবার সেই দামে রাশ টানতে উদ্যোগী হল কেন্দ্রীয় সরকার। কমবে পেঁয়াজের দামের (Onion Price) ঝাঁঝ। সোমবার থেকেই ২৫ টাকা প্রতি কেজি দরে পেঁয়াজ (Onion Price) বিক্রি করবে সরকার। ন্যাশনাল কো-অপারেটিভ কনজিউমারস ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া এ কথা জানিয়েছে। প্রসঙ্গত, গত দুই মাস ধরে টমেটোর বাজারে যেন অগ্নিমূল্য চলছে। এমতাবস্থায় কেন্দ্রীয় সরকার টমেটোর দাম কমানো নিয়ে একাধিক উদ্যোগ নিয়েছে। 

    আরও পড়ুুন: লোকসভা নির্বাচনের আগেই এক লক্ষ গ্রামে গিয়ে ১ কোটি সদস্য সংগ্রহ করবে কিষান সংঘ

    পেঁয়াজের (Onion Price) মজু্ত বাড়িয়ে করা হবে পাঁচ লক্ষ মেট্রিক টন

    রবিবার কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, বর্তমানে পেঁয়াজ (Onion Price) মজুত রয়েছে তিন লক্ষ মেট্রিক টন এবং খুব তাড়াতাড়ি তা বাড়িয়ে করা হবে পাঁচ লক্ষ মেট্রিক টন। নতুন ফসল উঠবে অক্টোবর মাস নাগাদ। তার আগে পেঁয়াজের (Onion Price) দাম নিয়ন্ত্রণ করতেই সরকারের এই সিদ্ধান্ত। ২৫ টাকায় পাওয়া যাবে এক কেজি পেঁয়াজ। পাশাপাশি, পেঁয়াজের (Onion Price) রফতানিতে ৪০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার এবং তা দাম নিয়ন্ত্রণ করতেই করা হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্র। পেঁয়াজের দাম এখনও নাগালের বাইরে যায়নি, তবে অনেকেই আশঙ্কা করছেন সেপ্টেম্বরে তা বৃদ্ধি পেতে পারে।

    ২৫ টাকায় পেঁয়াজ (Onion Price) বিক্রি করবে সরকার

    দিল্লির বিভিন্ন সরকারি আউটলেট এবং মোবাইল ভ্যানে করে ২৫ টাকা কেজি দরে পেঁয়াজ (Onion Price) বিক্রি করা হবে বলে জানিয়েছে সরকার। এছাড়াও অন্ধ্রপ্রদেশ, তেলঙ্গানা, হিমাচল এবং অসমেও ভর্তুকি দামে পেঁয়াজ বিক্রি করবে সরকার। প্রসঙ্গত, বর্তমানে পেঁয়াজের দাম অনেক ক্ষেত্রে ৫০ টাকাও পৌঁছেছে। অনেক জায়গায় তা ৮০ টাকাও (Onion Price) ছুঁয়েছে। চলতি মাসের ১০ তারিখ থেকেই এই দাম বৃদ্ধি হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UPI: ফুটপাথ থেকে সবজি কিনে ইউপিআই ব্যবস্থায় পেমেন্ট, ভারতের ডিজিটাল অর্থনীতিতে মুগ্ধ জার্মান মন্ত্রী

    UPI: ফুটপাথ থেকে সবজি কিনে ইউপিআই ব্যবস্থায় পেমেন্ট, ভারতের ডিজিটাল অর্থনীতিতে মুগ্ধ জার্মান মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফুটপাথ থেকে সবজি কিনছেন জার্মানির মন্ত্রী ভোকার উইশিং, আর পেমেন্ট করছেন ইউপিআই ব্যবস্থায় (UPI)। এই দৃশ্য দেখা গেল বেঙ্গালুরুতে। ভারতের সহজ-সরল ডিজিটাল লেনদেন সিস্টেম (UPI) দেখে কার্যত মুগ্ধ হয়ে যান জার্মান মন্ত্রী। শুধু তাই নয়, জার্মান দূতাবাসের তরফেও এ সম্পর্কে পোস্ট করা হয় সোশ্যাল মিডিয়ায় এবং ট্যুইট করা হয় মন্ত্রীর সেই উপলব্ধির কথা। সেখানে লেখা হয়, ‘‘দেশের অনেক সাফল্যের গল্পগুলোর মধ্যে এটি একটি।’’ প্রসঙ্গত জি-২০ সম্মেলনে যোগ দিতে বেঙ্গালুরু এসেছেন জার্মানির মন্ত্রী।

    মোদি জমানায় ডিজিটাল ইন্ডিয়া

    ক্ষমতায় আসার পরেই ডিজিটাল ইন্ডিয়া স্লোগান তুলেছিলেন নরেন্দ্র মোদি, সেটা ছিল ২০১৫ সাল। তারপর থেকে গত আট বছরে ভারতে ডিজিটাল ব্যবস্থা আরও উন্নত হয়েছে। দুদিন আগেই প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘একমাত্র দেশ ভারতবর্ষ, যেখানে ডেটা সব থেকে কম দামে পাওয়া যায় এবং প্রায় ৮৫ কোটি মানুষ এখানে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।’’ প্রসঙ্গত, সিঙ্গাপুর, নেপাল, সৌদি-আরব সহ একাধিক দেশে চালু হয়েছে ভারতের ইউপিআই ব্যবস্থা (UPI)। যার সর্বশেষ সংযোজন ফ্রান্স। প্রধানমন্ত্রী মোদি তাঁর সাম্প্রতিক ফ্রান্স সফরে সেখানে চালু করেন ইউপিআই (UPI)।

    জার্মান দূতাবাসের ট্যুইট

    রবিবার দুপুরে জার্মান দূতাবাসের তরফে একটি ভিডিও এবং কতগুলো ছবি পোস্ট করা হয় তাদের ট্যুইটার হান্ডেলে। ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে জার্মানির ডিজিটাল ও পরিবহণ মন্ত্রী ফুটপাথ থেকে সবজি কিনছেন। এবং ইউপিআই সিস্টেমের (UPI) মাধ্যমে পেমেন্ট করছেন। ক্যাপশনে লেখা হয়, ‘‘প্রত্যেকে ইউপিআই (UPI)-এর মাধ্যমে সেকেন্ডের মধ্যে লেনদেন করতে পারেন। লক্ষ লক্ষ ভারতীয় এই সিস্টেম ব্যবহার করেন। জার্মানির ডিজিটাল ও পরিবহণ মন্ত্রী তার (UPI) সাক্ষী এবং তিনি এই ব্যবস্থা দেখে অত্যন্ত মুগ্ধ।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: ‘‘কাশ্মীরের মতো যাদবপুরও ঠান্ডা হবে’’, তোপ দিলীপের

    Jadavpur University: ‘‘কাশ্মীরের মতো যাদবপুরও ঠান্ডা হবে’’, তোপ দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরে (Jadavpur University) ছাত্রমৃত্যুর ঘটনায় তোলপাড় সারা রাজ্য। এই আবহে উত্তর ২৪ পরগনার দলীয় সভা থেকে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘কাশ্মীর ঠান্ডা হয়েছে, যাদবপুরও কাল ঠান্ডা হয়ে যাবে।’’ এ প্রসঙ্গে বিজেপি সাংসদ উদাহরণ টানেন দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের এবং তিনি বলেন, ‘‘যেখানে যেখানে সন্ত্রাসবাদী, সমাজবিরোধী শক্তি মাথাচাড়া দিয়েছে, তা আমরা শেষ করে দিতে পেরেছি। দেখে আসুন জেএনইউ। ওখানেও প্রকাশ্যে মদ, গাঁজা খাওয়া হতো। প্রকাশ্যে আজাদি আজাদি স্লোগান তোলা হতো। সবাইকে আজাদ করে দেওয়া হয়েছে।’’ পাশাপাশি মেদিনীপুরের সাংসদের আরও দাবি, বাংলায় বিজেপি সরকার এলে যাদবপুরে (Jadavpur University) বিবেকানন্দের স্ট্যাচু তৈরি হবে, আর ‘ভারত মাতা কি জয়’ স্লোগান চলবে।

    তৃণমূল-কংগ্রেস-সিপিএমের জাতীয় স্তরে জোটকেও এদিন নিশানা করেন দিলীপ ঘোষ 

    একইসঙ্গে রাজ্যের বুদ্ধিজীবীদেরও এদিনের সভা থেকে তোপ দাগেন বিজেপি সাংসদ। উত্তর ২৪ পরগনার ভাটপাড়ায় একটি দলীয় সভা ছিল বিজেপির এবং সেখানেই দিলীপ ঘোষের বক্তব্যে উঠে আসে যাদবপুর (Jadavpur University) প্রসঙ্গ। তৃণমূল-কংগ্রেস-সিপিএমের জাতীয় স্তরে জোটকেও এদিন নিশানা করে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘‘আগামী নির্বাচনে মোদির বিরুদ্ধে লড়াই করবে সবাই, কিন্তু অন্যায়-অবিচার, খুন, ধর্ষণের মতো অপরাধের বিরুদ্ধে কেউ লড়বে না। সেই বাংলা তৈরি করা হচ্ছে। তাই তৃণমূল চুপ করে আছে।’’ ছাত্রমৃত্যু প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষের আরও মন্তব্য, ‘‘ওখানে (Jadavpur University) খুন যেই করুক, এই কাজে তো বিজেপি ছিল না। সিপিএম আছে, নকশালরা আছে, কংগ্রেসের সংগঠন আছে, তৃণমূলও আছে। এবার কিন্তু বিজেপির দিকে কেউ আঙুল তুলতে পারবে না।’’

    দেশবিরোধী শক্তির আখড়া যাদবপুর (Jadavpur University)

    পাশাপাশি এদিন বাংলার যাদবপুর (Jadavpur University), দিল্লির জেএনইউ এবং হায়দরাবাদের ওসমানিয়া ইউনিভার্সিটি একই তারে জোড়া আছে বলেও তোপ দাগেন দিলীপ ঘোষ। তাঁর অভিযোগ, এই সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতেই বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তি বারবার মাথা দিয়ে উঠছে। এরাই ভারতকে টুকরো করার স্লোগান তোলে। তাঁর কথায়, ‘‘যাদবপুর (Jadavpur University) দেশবিরোধী শক্তির আখড়া হয়ে উঠেছে। যেসব রাজনৈতিক সংগঠন কখনও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাই করতে পারে না, যাদের রাজনৈতিক শক্তি নেই, তারাই জেনইউ এবং যাদবপুরে রয়েছে। আমার আপনার বাড়ির ছেলে কখনও কমিউনিজম কী জানে না, নকশাল রাজনীতি বোঝে না, কিন্তু সে ওখানে গিয়ে অতি বাম হয়ে যায়! আসলে সেই পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে।’’ প্রসঙ্গত ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যাদবপুরে আক্রান্ত হয়েছিলেন তৎকালীন বিজেপি সাংসদ বাবুল সুপ্রিয়। এ প্রসঙ্গ টেনে দিলীপ বলেন, ‘‘ওই সময় (Jadavpur University) বাবুল-অগ্নিমিত্রা পলের উপর আক্রমণ করা হয়েছিল। বাবুলকে থাপ্পড় মারা হয়েছিল। তৎকালীন রাজ্যপাল তাঁকে গিয়েছিলেন উদ্ধার করতে। তাঁকেও কালো পতাকা দেখিয়ে গাড়ি আটকানো হয়েছিল। তারপর আমাদের লোকেরা গিয়ে অফিস উড়িয়ে দিয়েছিল, যেখানে তারা বসে মদ খেতো।’’

    কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রীর নিশানায় মুখ্যমন্ত্রী 

    অন্যদিকে কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান কলকাতায় এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূলকে নিশানা করলেন। যাদবপুরকাণ্ডে (Jadavpur University) কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই মৃত্যুর দায় এড়াতে পারেন না।’’ কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী জানান, যাদবপুর (Jadavpur University) দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান। তবে এটা পরিষ্কার হোক যে র‍্যাগিং রুখতে ইউজিসি-র গাইডলাইনকে মানা হয়নি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে এর দায় নিতে হবে। কোনও ছাত্রকে র‍্যাগিং করার অধিকার নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার, ২১/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (সোমবার, ২১/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) পরিবারের কোনও সদস্যের বিয়েতে সমস্যা এলে, তা সমাপ্ত হবে।

    ২) পরিবারের কোনও সদস্যের জন্য সারপ্রাইজ পার্টির আয়োজন করতে পারেন।

    বৃষ

    ১)  পরাক্রম ও পুরুষার্থ বৃদ্ধি পাবে।

    ২) কাঙ্খিত ফল পাওয়ায় মনে আনন্দ থাকবে।

    মিথুন

    ১)  সন্তানের জন্য লগ্নির পরিকল্পনা করে থাকলে খোলা মনে তা করুন, ভবিষ্যতে এর দ্বারা লাভ অর্জন করতে পারবেন।

    ২) মনের কথা বাবার সঙ্গে ভাগ করে নেবেন।

    কর্কট

    ১) ব্যবসা সংক্রান্ত সমস্যা কোনও বন্ধুর সঙ্গে ভাগ করে নেবেন।

    ২) মনে নতুন চিন্তাভাবনা এলে তা গোপন রাখুন।

    সিংহ 

    ১) পারিবারিক কলহ উৎপন্ন হতে পারে।

    ২) বিবাহযোগ্য জাতকরা ভালো প্রস্তাব পাবেন, পরিবারের সদস্যরা তাতে মঞ্জুরি দেবেন।

    কন্যা

    ১) ছাত্রছাত্রীরা নিজের পছন্দের স্থানে উচ্চ শিক্ষার দ্বারা লাভান্বিত হবেন। 

    ২) পারিবারিক ব্যয় নিয়ন্ত্রণ রাখতে হবে।

    তুলা 

    ১) সন্ধ্যাবেলা কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।

    ২) সন্তানের শারীরিক সমস্যা।

    বৃশ্চিক

    ১)  কোনও সুসংবাদ পেতে পারেন এই রাশির জাতকরা।

    ২) এমন কাজ করুন, যা পূর্ণ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    ধনু

    ১) ধর্মীয় কাজে অংশগ্রহণ করবেন, এ ক্ষেত্রে কিছু অর্থ ব্যয় করা উচিত।

    ২) কর্মক্ষেত্রে আপনার প্রভাব থাকবে।

    মকর

    ১)  সন্তানের পড়াশোনার কারণে চিন্তিত থাকবেন।
     
    ২)  জীবনসঙ্গীর পরামর্শ প্রয়োজন হবে।

    কুম্ভ

    ১) পরিবারের কোনও সদস্যের সঙ্গে মনোমালিন্য চললে তা শেষ হবে এবং সম্পর্ক মজবুত হবে।

    ২) ছাত্রছাত্রীরা পড়াশোনায় আগত বাধা দূর করার জন্য মা-বাবার পরামর্শ নেবেন।

    মীন

    ১)  আজ ভুলেও কারও সঙ্গে লেনদেন করবেন না, কারণ তাঁর জন্য দিন ভালো নয়।

    ২) জীবনসঙ্গীর জন্য কোনও উপহার কিনতে পারেন।  
         

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share