Blog

  • Donald Trump: নির্বাচনে দুর্নীতির অভিযোগ! আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ ডোনাল্ড ট্রাম্পকে

    Donald Trump: নির্বাচনে দুর্নীতির অভিযোগ! আদালতে আত্মসমর্পণের নির্দেশ ডোনাল্ড ট্রাম্পকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনে কারচুপি করায় অভিযুক্ত আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। আর এই কারণে জর্জিয়ার আদালত তাঁকে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দিয়েছে। ট্রাম্প অবশ্য সব অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে একে বিরোধীদের অপপ্রচার বলে দাবি করেছেন। আত্মসমর্পণের জন্য আগামী ২৫ অগাস্ট পর্যন্ত সময় দিয়েছে আদালত। 

    অভিযোগ কী (Donald Trump)?

    প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে (Donald Trump) আমেরিকার নির্বাচনে দুর্নীতি করার অভিযোগে অভিযুক্ত করেছে বিচার বিভাগ। এছাড়াও তাঁর বিরুদ্ধে শপথ অমান্য করা এবং জালিয়াতির ষড়যন্ত্র করার অভিযোগ রয়েছে বলে জানা গেছে। ট্রাম্প নিজে জর্জিয়ার নির্বাচনী এক আধিকারিককে ১১৭৮০ টি ভোটের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ দায়ের হয়। আর তারপর জর্জিয়া গুন্ডামি-বিরোধী র‍্যাকেটিয়ারিং আইন ভাঙার অভিযোগ উঠেছে এই প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে। জানা গেছে, সব মিলিয়ে এখনও পর্যন্ত চারটি মামলায় অভিযুক্ত ট্রাম্প। ট্রাম্পের সঙ্গে হোয়াইট হাউসের তৎকালীন চিফ অফ স্টাফ মার্ক মেডোস এবং আইনজীবী রুডি জুলিয়ান নামে আরও দুজনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে এই মামলায়। নিয়ম অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে নির্দেশ এদিন পড়ে শোনানো হয় আদালতেই।   

    ট্রাম্পের বক্তব্য

    আদালতের নির্দেশের বিরুদ্ধে ট্রাম্প (Donald Trump) বলেন, আগামী নির্বাচনের সময় যত এগিয়ে আসছে, তত আমার বিরোধী পক্ষ অপদস্থ করবার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। এইসব অভিযোগ ভিত্তিহীন। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এই ঘটনা আড়াই বছরের পুরাতন। আমার ভাবমূর্তির উপর কলঙ্ক লাগানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।  

    ২০২০ সালে ট্রাম্প জর্জিয়া প্রদেশের রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ছিলেন। উল্টো দিকে ডেমোক্র্যাট দলের প্রার্থী ছিলেন জো বাইডেন। নির্বাচনের ফলাফল অনেকটা সময় পরে ঘোষণা হয়। বাইডেনের কাছে ট্রাম্প ১২ হাজার ভোটে পরাজিত হয়েছিলেন। ঠিক তার পর থেকেই ট্রাম্প নির্বাচনী গণনায় কারচুপির অভিযোগ তুলেছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Khardah: তৃণমূলের মঞ্চে খড়দা থানার আইসি, কাউন্সিলারদের তোলাবাজি না করার হুঁশিয়ারি, বিতর্ক

    Khardah: তৃণমূলের মঞ্চে খড়দা থানার আইসি, কাউন্সিলারদের তোলাবাজি না করার হুঁশিয়ারি, বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলীতে তৃণমূল বিধায়ক তপন চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিনে দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে কেক খাইয়েছিলেন থানার আইসি সন্দীপ গঙ্গোপাধ্যায়। এই ঘটনা নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় জোর বিতর্ক চলছে। এই ঘটনার জের মিটতে না মিটতেই খড়দায় (Khardah) তৃণমূলের দলীয় মঞ্চে পুলিশের পোশাক পরে হাজির খোদ খড়দা থানার আইসি রাজকুমার সরকার। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়়েছে।

    তৃণমূলের মঞ্চে উঠে কী করলেন খড়দা থানার আইসি? (Khardah)

    খেলা দিবস উপলক্ষ্যে খড়দা থানার কাছে টিটাগড় পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের পক্ষ থেকে একটি সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেই সভায় টিটাগড় পুরসভার তৃণমূলের একাধিক কাউন্সিলারের সঙ্গে বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী উপস্থিত ছিলেন। সেই মঞ্চেই খড়দা (Khardah) থানার আইসি রাজকুমার সরকার পোশাক পরে হাজির হন। মঞ্চের মধ্যেই দলের অন্যান্য নেতাদের মতো খড়দা থানার আইসি পোশাক পরে বসেছিলেন। অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে তাঁকেও ফুল দিয়ে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। পরে, তিনি তৃণমূল নেতাদের সামনে মঞ্চে বক্তব্য রাখেন। তোলাবাজির বিরুদ্ধে তিনি সরব হন।

    তৃণমূল কাউন্সিলারদের কী হুঁশিয়ারি দিলেন আইসি?

    খেলা হবে দিবসের মঞ্চ থেকে বিধায়ক রাজ চক্রবর্তীকে পাশে বসিয়ে তৃণমূলের কাউন্সিলারদের হুঁশিয়ারি দিলেন খড়দহ (Khardah) থানার আইসি রাজকুমার সরকার। তিনি বলেন, তোমরা দলের কাউন্সিলার। যেমন কাজ করবে বিধায়কের ইমেজ ওরকমই হবে। সেই সন্মানটা তোমরা রাখবে। আমি তো আছি। বার বার বলছি সামাজিক কাজ করুন। সামনে পুজো আসছে। আমরা সরকারের মুখ। মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মানুষের জন্য কাজ করার। পাড়ায় গিয়ে কাজ কর। অসামাজিক কাজ করবে না। তোলাবাজি করবে না। এটা যেন কোনওভাবেই না হয়। আপনাদের নিরাপত্তা যদি আমি না দিতে পারি ওই জায়গাটায় আমার থাকার কোনও যোগ্যতা নেই। সোজাসুজি বিধায়ককে জানাবেন। এই লোকটা কাজ করে না, একে রাখবেন না।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি নেতা কিশোর কর বলেন, তৃণমূল দলটা এখন পুলিশ নিয়ন্ত্রণ করছে। বিরোধীদের শায়েস্তা করছে পুলিশ। আর দলের কাউন্সিলারদের তোলাবাজি না করার বার্তা দিচ্ছে পুলিশ। শাসক দলের নেতাদের সুরে খড়দা (Khardah) থানার আইসি কথা বলছে।  ফলে, বোঝাই যাচ্ছে, দলটার কী অবস্থা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Banana Tree: বিজেপির জয়ী সদস্যের বাগানে অধিকাংশ কলা গাছ কাটার অভিযোগ, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Banana Tree: বিজেপির জয়ী সদস্যের বাগানে অধিকাংশ কলা গাছ কাটার অভিযোগ, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির টিকিটের জয়লাভ করার পর থেকেই আসছিল শাসকদলের হুমকি। বোর্ড গঠনের পর জয়ী প্রার্থীর ফল ধরা প্রায় ৩০০ টি কলা গাছ (Banana Tree) রাতের অন্ধকারে কেটে নষ্ট করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল নেতৃত্বের বিরুদ্ধে। চরম অমানবিক রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক এই জঘন্য ঘটনাটি ঘটেছে নদিয়ার চাকদার তাতলা- ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতে ইটাপুকুর গ্রামে বিজেপির জয়ী সদস্য সুলেখা চৌধুরীর কলাবাগানে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে? (Banana Tree) 

    বিজেপির জয়ী সদস্য সুলেখা চৌধুরীর দেড় বিঘা জমিতে কলার বাগান রয়েছে। দেড়বিঘে জমিতে লাগানো কলা গাছের মধ্যে ৩০০ টি গাছ (Banana Tree) কেটে নষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। আর্থিক ক্ষয়ক্ষয় বিক্রির পরিমাণ প্রায় ৫০-৬০ হাজার টাকা। বৃহস্পতিবার সকাল বাগানে গিয়ে দেখেন বাগানের অধিকাংশ কলা গাছ কেটে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এই ঘটনা জানাজানি হতেই এলাকাবাসীও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এলাকাবাসীর বক্তব্য, বিজেপির জয়ী সদস্য বলেই এভাবে কারও কলা বাগান নষ্ট করা ঠিক নয়। আমরা দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করছি।

    কী বললেন বিজেপির জয়ী সদস্য?

    বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য সুলেখা দেবী বলেন, বিজেপির টিকিটে ভোটে জয় লাভের কারণে ফল প্রকাশের পরের দিন হঠাৎ রাতের অন্ধকারে আমার বাড়িতে বেশ কিছু শব্দবাজি একত্রিত করে ফাটানো হয়। সুলেখা দেবীর স্বামী হরিশচন্দ্র চৌধুরী এই ঘটনার সঙ্গে সরাসরি স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব  প্রীতম মল্লিক ও তাঁর সহযোগী বেশ কয়েকজন তৃণমূল নেতৃত্বের  বিরুদ্ধে চাকদা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন। তিনি বলেন, এর আগে বাড়িতে প্রচুর পরিমাণে শব্দবাজি ফাটানোর প্রতিবাদ করেছিলাম বলে এলাকার তৃণমূল নেতা পাপ্পু মল্লিক এসে শাসিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি হুমকি দিয়ে বলেছিলেন, আমরা বাজি ফোটাতে যাবো কেনো ! ক্ষতি করার হলে পুরো কলা গাছের (Banana Tree) বাগান কেটে সর্বনাশ করে দিতাম। ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে চাকদা থানায় লিখিত অভিযোগ জমা করলেও এখনও পর্যন্ত পুলিশ প্রশাসন কোনও পদক্ষেপ গ্রহণ করেনি।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূলের পক্ষ থেকে অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। ব্যক্তিগত অথবা পারিবারিক শত্রুতাও হতে পারে বলে মনে করছেন তারা। তৃণমূলের অঞ্চল সভাপতি শেখর কুমার কর বলেন, এই ধরনের ঘটনায় কোনও তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সমর্থক যুক্ত থাকতে পারেনা। তবে, প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করার জন্য আমরা পুলিশ প্রশাসনকে বলব।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: বড় চমক বিজেপির! ভোট ঘোষণার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

    BJP: বড় চমক বিজেপির! ভোট ঘোষণার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই লোকসভা ভোট। তার আগে চলতি বছরে রয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন। এগুলি হল, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা, মিজোরাম। চলতি বছরের শেষের দিকে বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা রয়েছে এই রাজ্যগুলিতে। এখনও পর্যন্ত ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করেনি জাতীয় নির্বাচন কমিশন। কিন্তু তার আগেই মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করে ফেলল বিজেপি (BJP)। যা এককথায় বড় চমক। এমন ঘটনা কোনও রাজ্যেই এর আগে দেখা যায়নি। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারনা, এভাবেই বিরোধীদের টেক্কা দিতে চাইলো গেরুয়া শিবির (BJP)। প্রচারে এগিয়ে থাকতেই এমন সিদ্ধান্ত বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রসঙ্গত, পাঁচ রাজ্যের মধ্যে বিজেপি (BJP) ক্ষমতায় রয়েছে মধ্যেপ্রদেশে। মিজোরামে তারা জোটে ক্ষমতায় রয়েছে। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের ধারনা, ২০২৪ সালে বিজেপির পক্ষেই পাল্লা ভারী। তার আগে চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচনে রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড়েও এগিয়ে রয়েছে বিজেপি।

    আরও পড়ুন: ‘‘২২ অগাস্ট স্বপ্নদীপের দিন, বিধানসভায় যেন প্রস্তুত থাকে তৃণমূল’’, তোপ শুভেন্দুর

    প্রার্থী ঘোষণা মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তিশগড়ে  

    ছত্তিশগড় রাজ্যে বিধানসভার আসন রয়েছে ৯০টি এবং মধ্যপ্রদেশে বিধানসভার আসন রয়েছে ২৩০টি।

    যার মধ্যে বিজেপি (BJP) ছত্তিশগড়ে ২১টি আসনে এবং মধ্যপ্রদেশের ৩৯টি আসনের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল এদিন।

    প্রসঙ্গত, গতকালই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিটি একটি বৈঠক করে। যেখানে চলতি বছরের বিধানসভা নির্বাচনে রূপরেখা তৈরি হয়। ঘটনাক্রমে তার পরের দিনই বিজেপির (BJP) পক্ষ থেকে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে দেওয়া হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NASA: চলতি বছরের জুলাই ছিল উষ্ণতম মাস, নাসার রিপোর্টে বিশ্ব জুড়ে দুশ্চিন্তা

    NASA: চলতি বছরের জুলাই ছিল উষ্ণতম মাস, নাসার রিপোর্টে বিশ্ব জুড়ে দুশ্চিন্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৮৮০ সাল থেকে বিশ্ব উষ্ণায়নের হিসাবে দেখা যাচ্ছে, এই বছরের জুলাই ছিল সর্বকালের উষ্ণতম মাস। নাসা এ নিয়ে বিশ্ববাসীকে সতর্ক করে দিয়েছে ইতিমধ্যেই। তাদেরই পরিসংখ্যানে জুলাই মাসে ছিল গত ১৭৪ বছরের মধ্যে সব থেকে বেশি তাপমাত্রা। নাসার এই সতর্কবার্তায় বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে পরিবেশবিদের কপালেও চিন্তার ভাঁজ পড়েছে। অনেকে মনে করছেন, অতিরিক্ত উষ্ণতা বৃদ্ধির ফলে পৃথিবীর ভারসাম্য নষ্ট হবে না তো!

    বিশ্ব উষ্ণায়ন

    ১৯৫১ থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত প্রতিটি বছরের জুলাই মাসের গড় তাপমাত্রা হিসাব করে দেখা গিয়েছে, ওই বছরগুলির জুলাইয়ের তুলনায় ২০২৩ সালের জুলাই মাসে ১.১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বেশি ছিল। আবার ২০২৩ সালের জুলাই মাসে শেষ কবে এমন গরম পড়েছিল, সেই বিষয়ে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। ইউরোপীয় ইউনিয়নের জলবায়ু বিষয়ক বিশেষ পর্যবেক্ষক সংস্থা, এর আগে বিশ্ব উষ্ণায়ন নিয়ে এমনই তথ্য দিয়েছিল। এবার সেই পথে গিয়ে নাসাও একই কথা জানাল। কার্যত বিশ্ব উষ্ণায়নকে ঘিরে চিন্তার কথাই প্রকাশ করল নাসা।

    নাসার বক্তব্য

    নাসার আধিকারিক বিল নেলসন বলেন, মানব সমাজ এবং ভূমণ্ডলকে বাঁচাতে এখনই পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন। নাসার জিআইএসএস (GISS)-এর এক রিপোর্টে বলা হয়, ১৮৮০ সাল থেকে যে উষ্ণতার পরিসংখ্যান রাখা হয়েছে, সেখানে ২০২৩ সালের মতো উষ্ণতা কোথাও নেই। গত ১৭৪ বছরের মধ্যে এই জুলাই মাস ছিল সবথেকে বেশি উষ্ণতার মাস। বিগত কয়েক বছরের থেকে এই বছরের জুলাইয়ের উষ্ণতা ০.২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি ছিল। রিপোর্টে আরও জানানো হয়, পরিসংখ্যানের বিচারে বিশ্বের গড় তাপমাত্রার পরিমাণ, সবথেকে বেশি হারে বেড়েছে শেষ পাঁচ বছরেই। এই প্রসঙ্গে নাসা আরও জানিয়েছে, দক্ষিণ অ্যামেরিকা, উত্তর আফ্রিকা, উত্তর অ্যামেরিকা, আন্টার্কটিকা দেশেও স্বাভাবিকের থেকে অনেক বেশি উষ্ণতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এই দেশগুলিতে প্রায় ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Coochbehar: কোচবিহারে বাড়ি সংস্কার করতে হলেও দিতে হবে নতুন হারে পুরকর, আন্দোলনে বিজেপি

    Coochbehar: কোচবিহারে বাড়ি সংস্কার করতে হলেও দিতে হবে নতুন হারে পুরকর, আন্দোলনে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়ির কোনও সংস্কার করতে হলেই দিতে হবে পুরকর। এমনই নির্দেশ জারি করেছে কোচবিহার (Coochbehar) পুরসভা। যা নিয়ে পুরসভা এলাকাজুড়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে। পুরসভার হাজার হাজার বাসিন্দা চরম ক্ষুব্ধ। আর এই ইস্যুকে সামনে রেখেই আন্দোলনে নেমেছে বিজেপি।

    পুরসভার নতুন নির্দেশিকা কী? (Coochbehar)

    কোচবিহার (Coochbehar) পুরসভা এলাকায় পুরানো বাড়ি কেউ সংস্কার করলে, বাড়িতে কেউ টাইলস বা মার্বেল বসাতে চাইলে পুরসভাকে আগে কর দিতে হবে। পুরসভার নতুন ফরমান অনুযায়ী পুরসভার সব বাসিন্দাকে এই নির্দেশ মেনে চলতে হবে। আর এতেই পুরসভার বাসিন্দারা রীতিমতো ক্ষুব্ধ। একই সঙ্গে ভবানীগঞ্জের বাজারে বহু বছর ধরে ব্যবসায়ীরা রয়েছে। পুরসভার নির্দেশ অনুযায়ী কোনও ব্যবসায়ী নিজের দোকান কাউকে বিক্রি করতে পারবে না। কোনও ব্যবসায়ী দোকান বিক্রি করতে চাইলে পুরসভাকে তা হস্তান্তর করতে হবে। বৃহস্পতিবারই দলীয় কর্মী সমর্থকদের নিয়ে বিজেপির দক্ষিণ বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক নিখিলরঞ্জন দে মিছিল করে পুরসভায় জমায়েত হন। পুর কর্তৃপক্ষের কাছে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিজেপির পক্ষ থেকে দরবার করেন।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপি বিধায়ক নিখিলরঞ্জন দে বলেন, কোচবিহার (Coochbehar) পুরসভার সার্বিক পরিষেবা বলে কিছু নেই। মূলত এই পুরসভা এলাকায় একাধিক রাস্তা বেহাল রয়েছে। সেই রাস্তা সংস্কার করার বিষয়ে কর্তৃপক্ষের কোনও হেলদোল নেই। অথচ পুরসভার প্রচুর টাকা রয়েছে। কারণ, ভবানীগঞ্জের বাজার মিনি মার্কেট সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে পুরসভা প্রচুর টাকা পুরকর সংগ্রহ করে। কিন্তু, সেই টাকার কোনও পরিষেবা নেই। এখন বাড়ি সংস্কারে পুরকর ধার্য করেছে পুরসভা। এটা বাস্তবে নেওয়া কি ঠিক? পুরসভা গা জোয়ারি করে এই সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিয়েছে। পুরসভার বাসিন্দারা রীতিমতো ক্ষুব্ধ। পুরসভার এই অবিবেচক সিদ্ধান্ত নিয়ে পুরমন্ত্রীর সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা এই ধরনের নিয়ম বদলানোর দাবি জানাচ্ছি। আমাদের এই আর্জি মেনে সিদ্ধান্ত বদল না করলে আমরা আগামীদিনে এই ইস্যুকে সামনে রেখে আমরা বৃহত্তর আন্দোলনে নামব।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল পরিচালিত কোচবিহার (Coochbehar) পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ বলেন, পুর আইন অনুযায়ী আমি এই কাজ করেছি। পুর আইনের বাইরে আমি কিছু করিনি। সামনে নির্বাচন আছে তাই বিজেপি এসব করেছে। এটা নিয়ে আমার কাছে বলার কিছু  নেই।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata Metro: ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো লাইনে চলবে কাজ, পরপর দুটি শনিবার বন্ধ পরিষেবা

    Kolkata Metro: ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো লাইনে চলবে কাজ, পরপর দুটি শনিবার বন্ধ পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রো রেল (Kolkata Metro) পরিষেবা বন্ধ থাকবে আগামী দুটি শনিবার। শিয়ালদা থেকে সেক্টর ৫ পর্যন্ত এই মেট্রো পরিষেবা বন্ধ থাকবে। পাশাপাশি জানা গেছে এই সময়ে ময়দান থেকে এসপ্ল্যানেড পর্যন্তও মেট্রো লাইনে কাজ চলবে।

    কেন বন্ধ থাকবে (Kolkata Metro)?

    আগামী শনিবার ১৯ এবং ২৬ অগাস্ট মেট্রো (Kolkata Metro) পরিষেবা বন্ধ থাকবে। শিয়ালদা থেকে সেক্টর ৫ পর্যন্ত সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যারের জন্য ইন্টিগ্রেটেড সেফটির পরীক্ষা চলবে। ইন্টিগ্রেটেড সেফটি একটি মেট্রো রেলের বিশেষ ব্যবস্থা, যা নিরাপদ এবং সুরক্ষিত রাখে মেট্রোর যাত্রাপথকে। এই ব্যবস্থা ঠিক করার জন্য মেট্রো রেল পরিষেবা বন্ধ থাকবে। মেট্রো রেলের জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন, ইন্টিগ্রেটেড সেফটি টেস্টের জন্য আগামী দুটি শনিবারে মেট্রো পরিষেবা বন্ধ থাকবে। সেই সঙ্গে তিনি আরও জানান যে মেট্রোর পরিকাঠামোর উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে এই ইন্টিগ্রেটেড সেফটি কার্যকর করার কথা ভেবেছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ। দক্ষিণেশ্বর থেকে কবি সুভাষ স্টেশন পর্যন্ত বসানো হবে ব্যাটারি এনার্জি স্টোরেজ সিস্টেম। সাময়িক বিদ্যুৎ বিভ্রাট হলে, এই সিস্টেম পরবর্তী স্টেশনে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে মেট্রোকে। যাত্রীদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার কথা ভেবেই যাত্রাপথ যাতে ঝুঁকিপূর্ণ না হয়, তাই এই প্রযুক্তির ব্যবহার বলে মনে করছে মেট্রো রেল কর্তৃপক্ষ।

    মেট্রো একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম

    কলকাতা শহরের যাতায়াতের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হল মেট্রো রেল (Kolkata Metro)। এই মেট্রো রেলের ইস্ট-ওয়েস্ট রুটে শিয়ালদা থেকে সেক্টর ৫ পর্যন্ত যাত্রীদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ পথ। শিয়ালদা থেকে প্রযুক্তি নগরে যাত্রীদের কম সময়ে এবং নিরপদে যেতে এই রুটে প্রত্যেকদিন প্রচুর মানুষ যাতায়াত করেন। বিমান বন্দর থেকে নিউ গড়িয়া পর্যন্ত মেট্রো রেলের কাজও খুব জোর কদমে চলছে। দ্রুত সংযোগ স্থাপনের কাজ শেষ হবে বলে জানা গেছে।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: মণিপুর হিংসার তদন্তে ১১ জন মহিলা অফিসার সহ ৫৩ জনের টিম গঠন সিবিআই-এর

    Manipur Violence: মণিপুর হিংসার তদন্তে ১১ জন মহিলা অফিসার সহ ৫৩ জনের টিম গঠন সিবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুর (Manipur Violence) ইস্যু বাদ যায়নি প্রধানমন্ত্রীর লালকেল্লা ভাষণেও। চলতি বাদল অধিবেশনে লোকসভায় মণিপুর ইস্যুতে আলোচনার পরে মঙ্গলবার স্বাধীনতা দিবসেও প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘ধীরে ধীরে শান্ত হচ্ছে মণিপুর (Manipur Violence) এবং অশান্তির ঘটনায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ করতে তৎপর প্রশাসন।’’ এবার মণিপুরের হিংসা এবং মহিলাদের ওপর যৌন নির্যাতনের ঘটনায় তদন্ত করতে টিম গঠন করল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই।

    ৫৩ জনের সিবিআই টিম

    জানা গিয়েছে, ডিআইজি পদমর্যাদার দুইজন মহিলা আধিকারিক রয়েছেন এই টিমে। ৫৩ জনের অফিসারের এই টিমে ২৯ জন মহিলা অফিসার রয়েছেন। ১১টি গুরুত্বপূর্ণ মামলার তদন্ত করবে এই টিম। সবগুলিই মণিপুরের হিংসা সংক্রান্ত। এই  ১১টি মামলার মধ্যে গণধর্ষণের মামলা তিনটি রয়েছে। তার মধ্যে একটি মামলা রয়েছে ৫৬ বছর বয়সী এক বৃদ্ধা মহিলাকে তার গোপনাঙ্গের লাথি মারার। এই অভিযোগ এক সিআরপিএফ জওয়ানের বিরুদ্ধে। ৪টি মামলা আছে গণহিংসার (Manipur Violence)। যার মধ্যে তিনটি মেইতি সম্প্রদায়ের সদস্যদের বিরুদ্ধে এবং একটি কুকি সম্প্রদায়ের সদস্যদের বিরুদ্ধে। এরমধ্যে দুটি গণধর্ষণের মামলায় অভিযুক্তদের এখনও পর্যন্ত চিহ্নিত করা যায়নি বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, তৃতীয় গণধর্ষণের মামলাটিতে ৭ জন ব্যক্তি যার মধ্যে একজন নাবালক ইতিমধ্যে গ্রেফতার হয়েছে। গত ৪ মে মহিলাদের বিবস্ত্র করে হাঁটানোর যে ভিডিও ভাইরাল হয় সেই মামলায় (Manipur Violence) গ্রেফতার করা হয়েছে ৭ জনকে। সূত্রের খবর, এটাই হল এমন একটি তদন্ত টিম যেখানে সবথেকে বেশি সংখ্যায় মহিলা অফিসার নিয়োগ করা হয়েছে। এবং সিবিআইকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তদন্তের ফরেন্সিক রিপোর্ট যেন দিল্লি থেকেই করানো হয়। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও চলতি মাসের শুরুতেই বলেছিলেন, ‘‘ধীরে ধীরে শান্ত হচ্ছে মণিপুর।’’ এবং তিনি কুকি এবং মেইতি সম্প্রদায়ের নেতাদের আবেদনও জানিয়েছিলেন আলোচনা টেবিলে বসার জন্য।

    ৩ মে থেকে জ্বলছে মণিপুর (Manipur Violence)

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৩ মে থেকে কুকি এবং মেইতি সম্প্রদায়ের সংঘর্ষে অগ্নিগর্ভ হয়ে ওঠে মণিপুর। এখনও পর্যন্ত গত তিন মাস ধরে চলা সংঘর্ষে ১৫০ এর  বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন এবং হাজার হাজার মানুষ ঘর ছাড়া হয়েছেন। গৃহে অগ্নিসংযোগ, মহিলাদের উপর নির্যাতন কোনও কিছুই বাদ যায়নি। গত ৪ মে থেকেই রাজ্যে মোতায়েন রয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। বন্ধ ইন্টারনেট পরিষেবা। জাতীয় সড়ক অবরুদ্ধ হয়ে পড়ায় জিনিসপত্রের দামও সেখানে হু হু করে বাড়তে থাকে। পরিস্থিতির মোকাবিলা (Manipur Violence) করতে সেখানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকও করেন। ১০১ কোটি টাকার কেন্দ্রীয় প্যাকেজও ঘোষণা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gangasagar: কানাডায় বিশ্ব পুলিশ এবং ফায়ার গেমস প্রতিযোগিতায় সোনা জিতলেন সাগরের রাজেশ্বরী

    Gangasagar: কানাডায় বিশ্ব পুলিশ এবং ফায়ার গেমস প্রতিযোগিতায় সোনা জিতলেন সাগরের রাজেশ্বরী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোটবেলা থেকে বিভিন্ন খেলাধূলার ওপরই একটা টান ছিল দক্ষিণ ২৪ পরগনার গঙ্গাসাগরের (Gangasagar) সুমতি নগরের রাজেশ্বরী দাসের। আন্তর্জাতিক স্তরে বিশ্ব পুলিশ এবং ফায়ার গেমস অ্যাথলেটিক্স প্রতিযোগিতায় সোনা আনলেন তিনি। কানাডার মনিটাবোতে ২৮ জুলাই থেকে ৬ই অগাস্ট পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছিল এই প্রতিযোগিত। অনূর্ধ্ব ২৯ বছর মহিলাদের হাই জাম্প প্রতিযোগিতায় একের পর এক প্রতিযোগীকে হারিয়ে প্রথম স্থান অধিকার করে স্বর্ণপদক অর্জন করেছেন সাগরের এই তরুণী। এছাড়াও ট্রিপল জাম্পে রূপো ও লং জাম্প প্রতিযোগিতায় ব্রোঞ্জ জেতেন রাজেশ্বরী। বর্তমানে রাজেশ্বরী দিল্লি সিআইএসএফের হেড কনস্টেবল  পুলিশ ও  ফায়ার দফতরের অধীনে কর্মরত। রাজেশ্বরীর এই সাফল্যে আনন্দিত সাগরবাসী। পদক জয়ের পর সাগরে এসে পরিবারে সঙ্গে দেখা করবেন তিনি।

    কী বললেন রাজেশ্বরী?

    রাজেশ্বরী বলেন, ২০২১ সালে সিআইএসএফের চাকরিতে যোগদান করেন। পরে, অল ইন্ডিয়া পুলিশ গেমসে প্রথম হয়ে বিশ্ব পুলিশ অ্যাথেলেটিক্স খেলার সুযোগ পান। রাজেশ্বরীর কথায়, কিছু দিন আগে চিঠি পেয়েছি। ওড়িশায় সিআইএসএফের এএসআই পদে পদোন্নতির জন্য এক মাসের ট্রেনিংয়ে যেতে হবে। টুর্নামেন্ট শেষ হলে সেখানে যাব। সুযোগের অভাবে গ্রামের বহু প্রতিভা নষ্ট হয়ে যায়। আমি আগামী দিনে এই প্রতিভাধারী ছেলেমেয়েদের জন্য কাজ করতে চাই। আমার এই জয় সাগরবাসীর (Gangasagar) জয়। দেশের হয়ে অলিম্পিক ও এশিয়ান গেমসের মতন আন্তর্জাতিক স্তরে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে চাই এবং দেশের হয়ে পদক জিততে চাই।

    কী বললেন পরিবারের সদস্যরা? (Gangasagar)

    রাজেশ্বরীর বাবা সত্যব্রত দাসের ছোটখাট একটি ওষুধের দোকান রয়েছে। এর পাশাপাশি তিনি চাষবাসও করেন। তিনি বলেন, খুবই অভাবের সংসারে মেয়েকে লালন পালন করেছি। মেয়ের এই জয়ে আমরা খুবই গর্বিত। আমি চাই আমার মেয়ে দেশের হয়ে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে দেশ ও দশের মুখ উজ্জ্বল করুক। রাজেশ্বরীর মা ভরণী দাস বলেন, অভাবের সংসারের মধ্যে খুব কষ্ট করে এক ছেলে ও এক মেয়েকে বড় করে তুলেছি আমরা। রাজেশ্বরীর অদম্য ইচ্ছার কাছে অভাব হার মেনেছে। রাজেশ্বরীর এই সাফল্যে আমরা খুবই গর্বিত ও আনন্দিত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Digital India: মোদির ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্প সম্প্রসারণে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

    Digital India: মোদির ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্প সম্প্রসারণে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বুধবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ডিজিটাল ইন্ডিয়া (Digital India) প্রকল্পের সম্প্রসারণে অনুমোদন দিয়েছেন। এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করার কথা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। প্রকল্পের জন্য সরকার ১৪৯০৩ কোটি টাকার বাজেট অনুমোদন করেছে বলে জানান মন্ত্রী। দেশের ডিজিটাল অর্থনীতি, আইটি এবং ইলেকট্রনিক্স মাধ্যমের সার্বিক উন্নতির লক্ষ্যে এই প্রকল্পের সম্প্রসারণ।

    ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পের সম্প্রসারণ ( (Digital India))

    নাগরিকদের ডিজিটাল ( (Digital India)) পরিষেবা দিতে, ২০১৫ সালের ১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন। এরপর গত সাত বছর ধরে এই প্রকল্পের সুবিধা সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে গেছে বলে মনে করছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। ভারতকে আরও ডিজিটাল এবং গতিশীল করতে এই প্রকল্প ব্যাপক সাফল্য পেয়ছে বলে মনে করছেন তিনি। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এই ডিজিটাল ভারতকে বিশ্বজনীন মাত্রা দিতে গত ১৬ই অগাস্ট কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা নতুন করে বাজেটের অনুমোদন করেছে। এই সম্প্রসারণ প্রকল্পের কথা তিনি বিস্তৃত ভাবে জানিয়েছেন।

    কী কী রয়েছে এই প্রকল্পে?

    এই প্রকল্পের ( (Digital India)) মধ্যে নানা জনমুখী সুবিধার কথা রয়েছে। প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে নানা পরিষেবার বিষয়। ফিউচার স্কিলস প্রাইম প্রকল্পে তথ্যপ্রযুক্তির জন্য ৬ লক্ষ ২৫ হাজার কর্মীর দক্ষতা বৃদ্ধি করতে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। কর্মীদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষার জন্য ২ লক্ষ ৬৫ হাজার কর্মীকে বিশেষ প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। ইউনিফায়েড মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ফর নিউ-এজ গভর্ন্যান্স বা উমঙ্গ ( UMANG) অ্যাপে ১৭০০ টির বেশি সুবিধা পাওয়া যাবে। এছাড়াও ৫৪০টি আরও পরিষেবা মিলবে বলে জানা গেছে।

    টিয়ার ২ এবং টিয়ার ৩ শহরে ১২০০ রকমের স্টার্ট আপ সংস্থাকে বিশেষ ভাবে সাহায্য করবে কেন্দ্র। স্বাস্থ্য, কৃষিভিত্তিক শহরে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগের কেন্দ্র স্থাপন করা হবে এই প্রকল্পে। এছাড়াও ১২ কোটি কলেজ পড়ুয়াকে সাইবার-ইন্টারনেট সচেতনতার কোর্স করানো হবে। সেই সঙ্গে জাতীয় স্তরের সাইবার সংযোগ রক্ষাকারী ২০০০ টির বেশি ওয়েবসাইট যুক্ত করা হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে আগে ১০ রকম ভাষা অনুবাদের অ্যাপ ছিল, এখন এই প্রকল্পে আরও নতুন  ৮ রকম ভাষা অনুবাদের জন্য অ্যাপ তৈরি করা হবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share