Blog

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার, ০৪/০৮/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (শুক্রবার, ০৪/০৮/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) ছাত্রছাত্রীরা কোনও প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে থাকলে তাঁদের প্রচেষ্টা সফল হবে এবং সাফল্য় লাভ করবেন।

    ২) সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ করবেন। 
         
    বৃষ

    ১) সন্তানের জন্য কাজ পূর্ণ করায় আত্মসম্মান বাড়বে।

    ২) জীবনসঙ্গীর সহযোগিতা লাভ করবেন।

    মিথুন

    ১) সৃজনশীল দৃষ্টিতে কোনও প্রচেষ্টা করে থাকলে তা ফলদায়ক প্রমাণিত হবে। 

    ২) ছাত্রছাত্রীদের উচ্চশিক্ষায় আগত বাধা দূর হবে।

    কর্কট

    ১) পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বিবাদের সময় বাণী মাধুর্য বজায় রাখুন। তা না-হলে সম্পর্কে তিক্ততা আসতে পারে।

    ২) জীবনসঙ্গীর জন্য এমন কোনও কাজ করবেন, যার ফলে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ভালবাসা বৃদ্ধি পাবে এবং বিশ্বাস গভীর হবে।

    সিংহ 

    ১) আজ সারাদিন ব্যস্ত থাকবেন। 

    ২) সন্তান সংক্রান্ত কোনও কাজ পূর্ণ হতে পারে আজ।         

    কন্যা

    ১) সন্তানের শিক্ষা সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেবেন।
     
    ২)  আয়ের নতুন উৎস পাবেন।         

    তুলা 

    ১) সৃজনশীল দৃষ্টিতে যে কাজ করবেন, তাতে সাফল্য অর্জন করবেন।

    ২) সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ করবেন।

    বৃশ্চিক

    ১) চাকরিজীবীরা পার্টটাইম কাজ করার চিন্তা করে থাকলে, তার জন্য সময় বের করতে পারবেন। 

    ২) মায়ের স্বাস্থ্যের প্রতি সতর্ক হন।         

    ধনু

    ১) পরিবারে কোনও শুভ ও মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানের বিষয়ে আলোচনা হতে পারে।

    ২) নিজের জন্যও কিছু অর্থ ব্যয় করতে পারেন।

    মকর

    ১) ছাত্রছাত্রীরা গুরুজনদের আশীর্বাদ লাভ করবেন। 

    ২) কারও সাহায্যে সন্তানের বিবাহে আগত বাধা দূর হবে।       

    কুম্ভ

    ১) জীবনসঙ্গী অসুস্থ থাকতে পারেন, এ ক্ষেত্রে অর্থ ব্যয় হবে।

    ২) আয়-ব্যয় মাথায় রেখে কাজ করতে হবে।

    মীন

    ১)  ভবিষ্যৎ লগ্নির দ্বারা আজ লাভান্বিত হবেন।
     
    ২) রাজনীতিতে সাফল্য লাভ করবেন।        

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

  • TMC: বিরোধীদের সঙ্গে হাত মেলালেই দেখে নেওয়ার হুমকি তৃণমূল যুব নেতার

    TMC: বিরোধীদের সঙ্গে হাত মেলালেই দেখে নেওয়ার হুমকি তৃণমূল যুব নেতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই বিজেপি সহ বিরোধীদের উদ্দেশে হুমকি দেওয়া শুরু হয়েছিল। ভোট পর্ব শেষ হওয়ার পরও চলছে হুমকি। তৃণমূলের হুগলি জেলার পান্ডুয়া ব্লক সভাপতি সিপিএম নেতাদের নাম করে সরাসরি হুমকি দিয়েছিলেন। এরপর শহিদ দিবসের দিন মঞ্চ থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাও করার ডাক দিয়েছিলেন। এরপর বিরোধী দলের জয়ী প্রাথীদের নিজের দলে নিয়ে আসার জন্য একাধিক জেলায় শাসক দলের নেতারা হুমকি দিয়ে চলেছেন।  এবার খোদ মুর্শিদাবাদ জেলায় বড়ঞা ব্লকের পাঁচথুপি এলাকায় বাবাই চৌধুরী নামে যুব নেতা  সোশ্যাল মিডিয়াতে বিরোধীদের হুমকি দিয়েছিলেন। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    তৃণমূলের (TMC) যুব নেতা কী হুমকি দিয়েছেন?

    তৃণমূলের (TMC) ওই যুব নেতা সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন,’ তৃণমূল কংগ্রেসে  থেকে যারা পাঁচথুপি অঞ্চলে ভোটের সময় বা এখনও পর্যন্ত বিরোধীদের হাত মিলাচ্ছেন, সাবধান হয়ে যান। নাহলে আপনাদের বাপের দিন নাই আপনাদের কেউ বাঁচাবে। দলটার নাম তৃণমূল কংগ্রেস।’ সোশ্যাল মিডিয়াতে এইরকম হুমকি পোস্ট করার পর ওই তৃণমূল নেতা কোনও কথা বলতে চাননি।

    কী বললেন তৃণমূল (TMC) নেতৃত্ব?

    তৃণমূল (TMC) নেতা মাহে আলম বলেন, বাবাই চৌধুরী বাচ্চা ছেলে। আমি সোশ্যাল মিডিয়াতে বিষয়টি দেখেছি। ওর সঙ্গে কথা হয়েছে। আসলে আমাদের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় দলে থেকে দলের বিরুদ্ধে  যারা কাজ করছে তাদের বার্তা দিয়েছেন, ঠিক একইভাবে সেই বার্তার মাধ্যমে হয় তো গ্রামগঞ্জের ওই ছেলে আবেগবশত এসব বলে দিয়েছেন। এটা নিয়ে অন্য কিছু বিষয় নেই।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এ বিষয়ে বিজেপি নেতা লাল্টু দাস বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যেভাবে হওয়া দরকার সেভাবে হয়নি। এখন চমকাবে,ধমকাবে,ভয় দেখাবে এটাই হচ্ছে তৃণমূল (TMC)। এখন ওদের শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভয় দেখানো, প্রশাসনের কাছে বলব এ বিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: যুব কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জিতে বাংলার মুখ উজ্জ্বল করল কোয়েল

    Howrah: যুব কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জিতে বাংলার মুখ উজ্জ্বল করল কোয়েল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারোত্তলনে জুনিয়র মহিলা ৪৯ কেজি বিভাগে বাংলার মুখ উজ্জ্বল করল হাওড়ার (Howrah) কোয়েল বর। যুব কমনওয়েলথ গেমসে সোনা জিতে বাড়ি ফিরল সাঁকরাইলের মহিষগোট এলাকার এই ছোট্ট মেয়েটি। কোচ অষ্টম দাস থেকে শুরু করে সকলেই খুশি কোয়েলের এই সাফল্যে। হাওড়া সিটি পুলিশের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার কোয়েলকে সংবর্ধনা জানানো হয়।

    কীভাবে এল এই সাফল্য (Howrah)?

    সাঁকরাইলের (Howrah) মহিষগোট এলাকার বাসিন্দা সবে ১৩ উত্তীর্ণ কোয়েলের এক ছোট ভাই রয়েছে। বাবা মুটে মজুরের কাজ করেন। খুবই গরিব পরিবারের কোয়েলের ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন ছিল বড় কিছু হওয়ার। বিশেষ করে খেলার প্রতি তার ঝোঁক ছিল অনেক বেশি। কোয়েল জানায়, ছোটবেলা থেকেই সে নিয়মিত এক বেলা করে প্র্যাকটিস করত। বছর দুয়েক আগে থেকে দুবেলা করে প্র্যাকটিস শুরু করে। অবশেষে যে সে সাফল্য পেয়েছে, খুবই ভালো লাগছে। আগামী দিনে আরও বড় সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছাতে চায় সে। কোয়েল জানায়, ছোট থেকেই পড়ার ফাঁকে ফাঁকে খেলতে বেরিয়ে যেত। তবে জুনিয়র বিভাগের এই সাফল্য সবে শুরু বলে মনে করে সে। কোয়েল বলেন, আগামী দিনে কঠোর পরিশ্রম করেই সাফল্যের শীর্ষে পৌঁছাতে চায় সে।

    মেয়ের সাফল্যে খুশি বাবা (Howrah)

    মেয়ের এই সাফল্যে খুশি কোয়েলের বাবা মিঠুন বর। তিনি জানান, নিজে সেভাবে পড়াশোনা করতে পারেনি। তাই ছেলে-মেয়েকে পড়াশোনা এবং খেলাধূলায় পারদর্শী করার স্বপ্ন ছিল। আজ এই স্বপ্ন সার্থক হল। তাঁর গ্রাম (Howrah) থেকে আগে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এই ধরনের কোনও সাফল্য আসেনি বলে তিনি জানান। গত বছর হাওড়ারই ছেলে অচিন্ত্য শিউলি কমনওয়েলথ গেমসে ভারোত্তলনে সোনা জিতেছিল। তারপর জুনিয়র বিভাগে কোয়েলের এই সাফল্য হাওড়ার মুকুটে আরও একটা নতুন পালক জুড়ল।

    রূপো আসবেই, নিশ্চিত ছিলেন কোচ

    কোচ অষ্টম দাস বলেন, অচিন্ত্যর ক্ষেত্রেও তাঁরা আগেই বলেছিলেন যে অচিন্ত্যের (Howrah) সোনা জয় নিশ্চিত। কোয়েলের ক্ষেত্রেও তিনি জানিয়েছিলেন, যদি কোনও ভাবে অসুস্থ হয়ে না পড়ে, তাহলে সোনা জয় করতে না পারলেও অন্তত কোয়েলের ঝুলিতে রূপো আসবে। কোয়েল সোনা নিয়েই ফিরেছে তার নিজের গ্রামে। উজ্জ্বল করেছে গ্রামের মুখ। আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া গ্রামকে তুলে ধরেছে বিশ্বের দরবারে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Arambagh: জলের তোড়ে ভাঙল একাধিক সেতু, আরামবাগে বহু এলাকা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, দুর্ভোগ

    Arambagh: জলের তোড়ে ভাঙল একাধিক সেতু, আরামবাগে বহু এলাকা যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন, দুর্ভোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জলের তোড়ে ভেসে গেল আরামবাগ (Arambagh) মহকুমার একাধিক অস্থায়ী সেতু। যার জেরে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এই মহকুমার একাধিক গ্রামের। কয়েকদিন ধরে ভারী বৃষ্টি এবং বাঁকুড়া জেলার জল ঢুকে ফুঁসছে দ্বারকেশ্বর ও রুপনারায়ণ। যার জেরেই একাধিক সেতু ভেঙে বিপত্তি তৈরি হয়েছে। বুধবার বিকালের পর নদী গুলোতে জলস্তর বাড়তে শুরু করে। বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত সেই জল বেড়ে দ্বারকেশ্বর নদীতে আরামবাগের ডোঙ্গল এলাকায় বাঁশের সেতু ভেঙে ভেসে যায়। অন্যদিকে, রুপনারায়ণের জলের তোড়ে মারোখানা, জগৎপুর সহ সাতটি জায়গায় বাঁশ ও কাঠের সেতু ভেঙে ভেসে গিয়েছে। নদীতে জল বাড়ছে দেখে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ওই সেতুর ওপর দিয়ে যাতায়াত বন্ধ করে দেয়া হয়। সেতুগুলো থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় সাধারণ মানুষদের।

    স্থানীয় বাসিন্দাদের কী বক্তব্য?

    আরামবাগ (Arambagh), খানাকুল সহ একাধিক এলাকায় সেতু ভেঙে যাওয়ায় এবার সেই গ্রাম গুলোর সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়়েছে।  আচমকাই নদীতে জল বাড়তে শুরু হওয়ায় আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এলাকার বাসিন্দারা। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, গত বন্যায় ভেঙে যাওয়া নদী বাঁধগুলি এখনও সম্পূর্ণভাবে মেরামতি করা হয়নি। এরমধ্যেই বেশ কয়েকটি সেতু ভেঙে জলে তলিয়ে গিয়েছে। নদীতে এভাবে দ্রুত জল বাড়ে তাহলে আরও সমস্যায় বাড়বে। এমনিতেই বহু এলাকার সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আগামীদিনে ঘরবাড়ি ডুবে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।

    কী বললেন মহকুমা শাসক?

    আরামবাগের (Arambagh) মহকুমা শাসক সুভাষিণী ই বলেন, জলের তোড়ে এই মহকুমার ৭টি জায়গায় সেতু ভেঙে গিয়েছে। আমরা ইতিমধ্যেই প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেখানে নৌকার ব্যবস্থা করেছি। আর এই পারাপারের জন্য এলাকাবাসীকে কোনও পয়সা দিতে হবে না। আর পারাপারে যাতে কোনও সমস্যা না হয় তারজন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে নজরদারি চালানো হচ্ছে। আর এলাকার মানুষদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রক্ষা করা হচ্ছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Rajasthan: রাজস্থানে ইঁটভাটায় পড়ে কিশোরীর দগ্ধ দেহ! গণধর্ষণের পর খুন, অনুমান পুলিশের

    Rajasthan: রাজস্থানে ইঁটভাটায় পড়ে কিশোরীর দগ্ধ দেহ! গণধর্ষণের পর খুন, অনুমান পুলিশের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইটভাটা থেকে উদ্ধার কিশোরীর দগ্ধ দেহ। এ নিয়ে রীতিমতো তোলপাড় শুরু হয়েছে তোলপাড়। জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার রাজস্থানের (Rajasthan) ভিলওয়াড়া জেলার একটি ইটভাটা থেকে উদ্ধার হয় কিশোরীর দেহ। ১৪ বছরের ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে বলেই পুলিশের অনুমান। প্রমাণ লোপাট করতেই ধর্ষণের পর পুড়িয়ে মারা হয় কিশোরীকে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজ্যজুড়ে নারী নিরাপত্তার ইস্যুতে সরব বিজেপি।

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ 

    পুলিশ জানিয়েছে, বুধবার ভোররাতে ওই কিশোরী ছাগল চরাতে যায়। সঙ্গে অবশ্য কিশোরীর মাও ছিলেন। কিন্তু হঠাৎই কিশোরীর মা লক্ষ্য করেন, আশেপাশে কোথাও তাঁর মেয়ে নেই। অনেকক্ষণ ধরে তন্নতন্ন করে খুঁজেও কিশোরীর সন্ধান পাননি তাঁর মা। এরপরে  গ্রামবাসীরাও ওই মহিলার সঙ্গে খোঁজা শুরু করেন, কিন্তু হদিশ মেলেনা কিশোরীর। পরবর্তীতে বৃহস্পতিবার ভোরে স্থানীয় একটি ইটভাটা থেকে কিশোরীর দগ্ধ দেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনাস্থলে পুলিশের দল পৌঁছালে দেখতে পায়, কিশোরীর হাড়গোড়, রুপোর তোড়া ও এক পাটি জুতো পড়ে রয়েছে। স্থানীয় সূত্রে (Rajasthan) জানা গিয়েছে, পুলিশ যখন ঘটনাস্থলে পৌঁছয়, তখনও নাকি কিশোরীর দেহ আগুনে পুড়ছিল। গণধর্ষণের পরেই খুন বলে অনুমান পুলিশের। পুলিশ সূত্রে খবর, ওই ইটভাটা থেকে তিনজন ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে। তাদের জেরা করা হচ্ছে বলে খবর।

    বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের

    জানা গিয়েছে, কিশোরীর দগ্ধ দেহ উদ্ধারের পরই শতাধিক গ্রামবাসী ইটভাটায় বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। অভিযুক্তদের দ্রুত গ্রেফতারির দাবি জানাতে থাকেন তাঁরা। তাঁদের অভিযোগ, বুধবারই ওই কিশোরী নিখোঁজ বলে থানায় অভিযোগ জানাতে যান তাঁরা। কিন্তু পুলিশ সেই অভিযোগ গ্রহণ করতে নানা টালবাহানা করে। অন্যদিকে, এই দেহ উদ্ধারকে ঘিরে রাজনৈতিক তরজাও চলছে রাজস্থানে (Rajasthan)। বিরোধী দল বিজেপির নেতৃত্ব ঘটনাস্থলে গিয়ে বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেনবলে জানা গিয়েছে। বিজেপি নেতা বিক্রম গৌড়ে এনিয়ে তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন কংগ্রেসকে। তিনি বলেন, কংগ্রেস জমানায় রাজস্থানে (Rajasthan) মহিলাদের নিরাপত্তা প্রহসন ছাড়া কিছু নয়। প্রসঙ্গত, এর আগেও বাবার সহকর্মীদের হাতে রাজস্থানে ধর্ষিতা হতে হয় ১৩ ও ১৫ বছর বয়সী দুই বোনকে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hooghly: গৃহবধূ তুলতে গিয়েছিলেন ঝিঙে, দেখতে পেলেন ১১ টি তাজা বোমা!

    Hooghly: গৃহবধূ তুলতে গিয়েছিলেন ঝিঙে, দেখতে পেলেন ১১ টি তাজা বোমা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  চুঁচুড়া স্টেশনের (Hooghly) অদূরেই আনন্দমঠ এলাকায় একটি পরিত্যক্ত বাড়ির বারান্দা থেকে ১১ টি তাজা বোমা উদ্ধার করল পুলিশ। এদিন সকালের এই ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে। পাশের বাড়ির এক গৃহবধূ ওই বোমাগুলি দেখতে পান। তিনি ভেবেছিলেন, গোলাকার ওই বস্তুগুলি বোধহয় নারকেল। কিন্তু কাছে গিয়ে ভুল ভাঙে। তিনি সঙ্গে সঙ্গে পাড়ার লোকজনদের খবর দেন। স্থানীয় জনপ্রতিনিধিও খবর পেয়ে আসেন। খবর দেওয়া হয় চুঁচুড়া থানায়। পুলিশ ওই পরিত্যক্ত বাড়ি থেকে বোমাগুলি উদ্ধার করে। বস্তুত বিশাল সাইজের ওই বোমাগুলি দেখে পুলিশও অবাক। জায়গাটি সিল করে বোম্ব স্কোয়াডকে খবর দেওয়া হয়েছে।

    কীভাবে হদিশ মিলল?

    স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এদিন সকালে এলাকার (Hooghly) বাসিন্দা মমতা রায়ভৌমিক ঝিঙে তুলতে বাড়ি লাগোয়া জমিতে গিয়েছিলেন। ওই জমির পিছনেই একটি পরিত্যক্ত ঘর আছে। সেখানেই ওই ঘরের বারান্দায় অনেকগুলি বোমা পড়ে থাকতে দেখেন। ভয় পেয়ে পড়শিদের জানান তিনি। কিন্তু ওই বোমাগুলি এল কোথা থেকে? রেললাইন সংলগ্ন ওই এলাকা কোদালিয়া ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের বিদায়ী প্রধানের বুথ। পঞ্চায়েত নির্বাচন সবে মিটেছে। তারপর এই বোমা উদ্ধার।

    বিজেপির কটাক্ষ, তৃণমূলের জবাব (Hooghly)

    স্থানীয় বিজেপি নেতা (Hooghly) সুরেশ সাউয়ের কটাক্ষ, ভোটে রিগিং করবে, সন্ত্রাস সৃষ্টি করবে, এই উদ্দেশ্যেই শাসক দল ওই বোমাগুলি ওখানে মজুত করেছিল। কিন্তু ওই এলাকায় আমাদের মজবুত সংগঠন। কিছু করতে পারেনি। তাই এবার নিজেরাই পুলিশকে খবর দিয়ে একটা নাটক তৈরি করে বোমাগুলি সরিয়ে দিল। অন্যদিকে স্থানীয় তৃণমূল নেতা তথা প্রাক্তন পঞ্চায়েত প্রধান দেবাশিষ চক্রবর্তী ( টুকুন) জানিয়েছেন, এসব দুষ্কৃতীদের কাজ। আমাদের এখানে শান্ত এলাকা। আজ অবধি ভোটে কোনওদিন অশান্তি হয়নি। তাই বোমা-গুলির প্রয়োজন এখানে হয় না। ওখানে কিছু বাইরের দুষ্কৃতী আনাগোনা করছে। পুলিশ ভালভাবে তদন্ত করলেই আসল ঘটনা বেরিয়ে আসবে।

    কী বলছে পুলিশ (Hooghly)?

    চুঁচুড়া থানার (Hooghly) এক আধিকারিক জানান, প্রাথমিকভাবে বোমই মনে হচ্ছে। ওই বাড়িটিতে গত ১০ বছর ধরে কেউ থাকে না। কীভাবে বোমাগুলি ওই জায়গায় এল, সে বিষয়ে আশপাশের বাড়িগুলিতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। পুলিশের বক্তব্য, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, কিছু অসামাজিক যুবক এখানে আনাগোনা করত। এটা তাদের কাজ হতে পারে। জোরদার তদন্ত চলছে। স্থানীয় কেউ জড়িত আছে, এটা নিশ্চিত।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: রামনবমীর মিছিলে হামলা, রিষড়ার পর হাওড়ার শিবপুরে তদন্তে এল এনআইএ

    NIA: রামনবমীর মিছিলে হামলা, রিষড়ার পর হাওড়ার শিবপুরে তদন্তে এল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামনবমীতে হাওড়ার শিবপুরে অশান্তি ও সংঘর্ষের ঘটনার তদন্তে নামল এনআইএ (NIA)। ওই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার একটি দল আজ বৃহস্পতিবার হাওড়ার শিবপুরে আসে। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে আগেই এই ঘটনার তদন্তভার দেওয়া হয়েছে এনআইএকে। তারপর আজ এনআইএ-র একটি তিন সদস্যর প্রতিনিধি দল শিবপুর থানায় আসে। এখান থেকেই অফিসাররা বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করবেন। জানা গেছে, থানা থেকে সেদিনের ঘটনা পরম্পরার যাবতীয় তথ্য সংগ্রহের পাশাপাশি নির্যাতিত ব্যক্তিদের সঙ্গেও কথা বলবেন তাঁরা। 

    কী ঘটেছিল সেদিন?

    রামনবমীর মিছিলকে কেন্দ্র করে গত ৩০ মার্চ হাওড়ার শিবপুরের কাজিপাড়া এলাকা উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল। অঞ্জনী সেনাপুত্র এবং আরও কয়েকটি ধর্মীয় সংগঠনের মিছিল প্রতি বছরের মতো এবারেও একই রোড দিয়ে বার করা হয়। অভিযোগ, কাজিপাড়া মোড় থেকে মিছিল যখন হাওড়া ময়দানের দিকে আসছিল, সেই সময় পিএম বস্তির কাছে মিছিলের ওপর হামলা হয়। তা নিয়েই মিছিলকারীদের সঙ্গে স্থানীয় মানুষের খণ্ডযুদ্ধ শুরু হয়। দীর্ঘক্ষণ ধরে এবং গভীর রাত পর্যন্ত সেই খণ্ডযুদ্ধে একাধিক গাড়ি পোড়ানো হয়, একাধিক বাড়ি ভাঙচুর করা হয়, দুপক্ষের বহু মানুষ এমনকী পুলিশ কর্মীরা পর্যন্ত জখম হন।

    অশান্তি চলেছিল আরও কয়েকদিন

    এই ঘটনার পরদিন এবং তারপর তিনদিন ধরে এই অশান্তি বজায় থাকে। দফায় দফায় হামলা এবং পাল্টা হামলা চলতে থাকে ফ্ল্যাটে, বাড়িতে। অভিযোগ ওঠে, পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার কারণে এই গন্ডগোল ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ে। মুখ্যমন্ত্রী অভিযোগ করেন, নির্ধারিত রুট দিয়ে মিছিল না যাওয়ার কারণে এবং পুলিশি অনুমোদন না থাকার কারণে এই অশান্তি বাধে। অন্যদিকে মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা পুলিশের কাছ থেকে যে অনুমোদন নিয়েছি্লেন, তার প্রমাণ দেখান, এমনকী মিছিলের ওপর সংগঠিত হামলা বলে তাঁরা অভিযোগ করেন। তাঁদের দাবি, মিছিলের রুট বদল করা হয়নি, প্রতি বছরের মতো একই সময়ে একই রুটে মিছিল শুরু হয়। কিন্তু মিছিল একটু এগোতেই মিছিলের উপর হামলা চালানো হয়। অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ চলতে থাকে। প্রথমে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করে শিবপুর থানার পুলিশ। পরে সেই তদন্তভার দেওয়া হয় সিআইডিকে। সিআইডি তদন্ত শুরু করলেও পরে আদালতের নির্দেশে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয় এনআইএকে। এই ঘটনার তদন্ত করতেই এবার এলাকায় এল এনআইএর (NIA) প্রতিনিধি দল। বাসিন্দাদের আশা, তদন্তে প্রকৃত সত্য উঠে আসবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Seema Haider: নামী প্রযোজক সংস্থার তরফে অভিনয়ের প্রস্তাব সীমাকে! পেলেন চাকরির অফারও

    Seema Haider: নামী প্রযোজক সংস্থার তরফে অভিনয়ের প্রস্তাব সীমাকে! পেলেন চাকরির অফারও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেমের টানে পাকিস্তান থেকে ভারতে এসেছিলেন সীমা হায়দার (Seema Haider)। যদিও তাঁর গতিবিধির সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয় বলেই মনে করেছে উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা। এখনও চলছে লাগাতার জিজ্ঞাসাবাদ। কিন্তু পাক রহস্যময়ী ভারতের মাটিতে পা রাখার পর থেকেই যেন তাঁর কপাল খুলতে শুরু করেছে। প্রতিমাসে একলাখি চাকরির অফার যেমন পেয়েছেন এই দম্পতি, ঠিক তেমনি আসছে অভিনয়ের কাজের সুযোগও। সামান্য মধ্যবিত্ত পরিবারের সচিনের আর্থিক অবস্থা মোটেও ভালো নয়। কিন্তু এবার আসতে শুরু করেছে একের পর এক রোজগারের সন্ধান। 

    প্রতিমাসে একলাখি বেতনের চাকরির অফার পেয়েছে সীমা-সচিন (Seema Haider)

    চলতি সপ্তাহের গ্রেটার নয়ডার রাব্বুপুর গ্রামে সচিনের বসত বাড়িতে একটি চিঠি আসে। সে চিঠি ঘিরে পরিবারের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়। সুরক্ষা স্বার্থে নিরাপত্তারক্ষীরা তাঁদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠির বিষয়ে জানায়। মেলে চিঠি খোলার অনুমতি!  চিঠি খুলতেই বোঝা যায় এযেন রত্নের খনি! দেখা যায় সচিন এবং সীমা উভয়কেই কাজের অফার দিয়েছেন এক গুজরাটি ব্যবসায়ী। প্রতিজনের মাসে বেতন পঞ্চাশ হাজার টাকা করে ঠিক করেছেন ওই ব্যবসায়ী। এতো গেল চাকরির সুযোগ! পাশাপাশি অভিনয়ের প্রস্তাবও দেওয়া হচ্ছে পাকবধূ সীমা হায়দারকে (Seema Haider)। 

    অভিনয়ের অডিশনও দিয়েছেন সীমা (Seema Haider)

    বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমের তরফ থেকে জানানো হয়েছে যে সীমা (Seema Haider) নাকি ছবির অডিশনও ইতিমধ্যে দিয়ে ফেলেছেন। তাঁর অডিশন নিতে রব্বুপুর গ্রামে হাজির হয়েছিলেন দুই পরিচালক। জানা গিয়েছে ‘ফায়ারফক্স প্রোডাকশন হাউসের’ সদস্যরা সচিন-সীমার বাড়িতেও আসেন।  ‘আ টেলার মার্ডার স্টোরি’ নামের ওই ছবিতে নাকি ইতিমধ্যে অডিশনও দিয়েছেন পাবজি প্রেমিকা সীমা। সেখানে তাঁকে দেখা যেতে পারে ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থা ‘র’-এজেন্টের ভূমিকায়। তবে সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে যে এখনও পর্যন্ত সীমা সম্মতি দেননি। কারণ উত্তরপ্রদেশের সন্ত্রাস দমন শাখা এখনও তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ এবং জেরা চালিয়ে যাচ্ছে। এসব থেকে মুক্তি পেলেই তিনি অভিনয়ে নামবেন বলে জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Employment: এমএ পাশ করেও মেলেনি চাকরি, অলংকার তৈরি করে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টায় রিয়া!

    Employment: এমএ পাশ করেও মেলেনি চাকরি, অলংকার তৈরি করে স্বাবলম্বী হওয়ার চেষ্টায় রিয়া!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনেক কষ্ট করে লেখাপড়া শিখে, বড় বড় ডিগ্রি নিয়ে চাকরির (Employment) জন্য হন্যে হয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন, এরকম অসহায় যুবক-যুবতীর সংখ্যা এ রাজ্যে যত দিন যাচ্ছে, বেড়েই চলেছে। এঁদেরই মধ্যে কেউ কেউ মনের জোর নিয়ে নেমে পড়েছেন ব্যবসায়, খুলে ফেলেছেন চায়ের দোকান, হোটেল, এমনকি রাস্তার ধারে বসে সবজিও বেচছেন। রাজ্যে শিক্ষা ব্যবস্থা এবং চাকরির করুণ চিত্র একটা প্রজন্মকে ক্রমশ যেন হতাশার অন্ধকারে ঠেলে দিচ্ছে। তবুও মনের জোর এবং লেগে থাকার মানসিকতা নিয়ে যাঁরা নিজে কিছু করার জন্য জীবনযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন, তাঁদেরই একজন হলেন রিয়া। আসুন, জেনে নিই তাঁর লড়াইয়ের কাহিনি।

    কীভাবে এগিয়ে চলেছেন রিয়া?

    নদিয়ার কৃষ্ণনগর শক্তিনগরের বাসিন্দা রিয়া বিশ্বাস। বাংলায় এমএ পাশ করে আর পাঁচজন শিক্ষিত বেকার যুবক-যুবতীর মতো তিনিও টিউশনকেই একমাত্র বেঁচে থাকার রসদ হিসেবে বেছে নিয়েছিলেন। কিন্তু কিছুদিন যেতে না যেতেই বুঝলেন, শুধু এই দিয়ে সংসার চালানো কঠিন। তাই এর পাশাপাশি নিজের হাতে তৈরি করতে শুরু করলেন বিভিন্ন ধরনের জুয়েলারি। এমএ পাশ করার পর থেকেই চেষ্টা করছেন চাকরির (Employment)। কিন্তু ভাগ্য বিরূপ। তাই নিজের হাতে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি দিয়ে তৈরি করেন এই সমস্ত অলংকার। এখন ‌যে কোনও উৎসবের রঙে নিজেকে রাঙিয়ে তোলা ট্রেন্ড। তাই সামনেই স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশের পতাকার রঙের বিভিন্ন কারুকার্য এবং নকশা করা জুয়েলারি তৈরি করে বিক্রি করছেন তিনি। কোনও দোকানে নয়, সমস্ত জিনিসপত্র কিনে এনে বাড়িতে বসেই সেই সমস্ত জুয়েলারি বানিয়ে সরাসরি খরিদ্দারের কাছে বিক্রি করেন তিনি। শুধু স্বাধীনতা দিবসই নয়, আসন্ন বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো উপলক্ষেও বিভিন্ন ধরনের আধুনিক জুয়েলারি বানিয়ে বিক্রি করছেন। প্রথম দিকে সাধারণত শখের বসেই তিনি এই জুয়েলারি বানান। তবে ধীরে ধীরে তাঁর এই জুয়েলারির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন জায়গায়। নিজের ইচ্ছাশক্তি ও অদম্য জেদ থেকেই নিজের সঙ্গে আরও মানুষকে কর্মসংস্থান করে দেওয়ার আশায় রয়েছেন তিনি। কম পুঁজিতে অধিক লাভ এই ব্যবসায়। তাই অন্যদেরও স্বাবলম্বী হওয়ার পথ দেখাচ্ছেন রিয়া।

    কী বলছেন রিয়া?

    এ বিষয়ে রিয়া বিশ্বাস বলেন, চাকরি (Employment) না পেয়ে প্রথমে নেশা হিসেবে কাজ শুরু করেছিলাম। কিন্তু পরবর্তীকালে বাবা মারা যাওয়ার পর আর্থিক সংকটের কারণে এটা পেশায় পরিণত হয়। বাড়িতে দাদা রয়েছে, তিনিও কাজ করেন। কিন্তু তাঁর নিজস্ব সংসার রয়েছে। সেই কারণে কিছুটা যদি সবাইকে সাহায্য করতে পারি আর্থিক দিক থেকে, তার প্রচেষ্টাই চালাচ্ছি আমি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Allahabad High Court: ‘অপ্রাপ্তবয়স্কদের লিভ-ইন সম্পর্ক অনৈতিক ও বেআইনি’, মত এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    Allahabad High Court: ‘অপ্রাপ্তবয়স্কদের লিভ-ইন সম্পর্ক অনৈতিক ও বেআইনি’, মত এলাহাবাদ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের পছন্দের সঙ্গী বা সঙ্গিনীর সঙ্গে একত্রবাস করতে পারেনা নাবালক নাবালিকারা। ১৮ বছরের কম বয়সীদের একত্রবাস শুধু অনৈতিক নয় এবং তা বেআইনিও বটে। একটি লিভ-ইন মামলার শুনানি চলাকালীন এমনটাই পর্যবেক্ষণ এলাহাবাদ হাইকোর্টের (Allahabad High Court)।

    মামলার বিস্তারিত বিবরণ

    একসঙ্গে থাকার অনুমতি চেয়ে এলাহাবাদ হাইকোর্টে (Allahabad High Court) মামলা দায়ের করেছিল ১৭ বছর বয়সী আলি আব্বাস এবং তার ১৯ বছর বয়সী লিভ-ইন পার্টনার সালোনি যাদব।  সেই মামলাটির শুনানি এতদিন চলছিল এলাহাবাদ হাইকোর্টের(Allahabad High Court) বিচারপতি বিবেক কুমার বিড়লা এবং বিচারপতি রাজেন্দ্র কুমারের ডিভিশন বেঞ্চে। মামলার শুনানি চলাকালীন আব্বাস আলী এবং সালোনির এই আবেদন খারিজ করে দেয় এলাহাবাদ হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। প্রসঙ্গত ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৬৩ এবং ৩৬৬ ধারায় এই মামলা দায়ের করেছিল ওই দুই লিভ-ইন পার্টনার।

    আরও পড়ুন: ‘‘নন্দীগ্রামে শীঘ্রই শুরু হবে রেল প্রকল্পের কাজ’’, বললেন দক্ষিণ-পূর্ব রেলের জিএম

    কী বলল ডিভিশন বেঞ্চ?

    ডিভিশন বেঞ্চ (Allahabad High Court) এদিন বলে, একত্রবাসের বেশ কয়েকটি শর্ত রয়েছে। দুই বিচারপতির ডিভিশন জানিয়েছে, কোনও যুগল যদি একসঙ্গে থাকতে চায় তাহলে তাদের দুজনকে প্রাপ্তবয়স্ক হতে হবে। তাদের যদি বিয়ের বয়স নাও হয় তাহলে অন্তত তাদের আঠারো বছর বয়স হতে হবে। একজন অপ্রাপ্তবয়স্ক ছেলে ও মেয়ে একসঙ্গে থাকা বৈআইনি এবং অনৈতিক বলে পর্যবেক্ষণ করেছে আদালত (Allahabad High Court)। আদালত আরও জানিয়েছে ১৮ বছরের কম বয়সীদের নাবালক বা নাবালিকা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এবং তাদের একত্রবাসে থাকার অনুমতি দেওয়া যায় না। পাশাপাশি আলি আব্বাসের বয়স ১৮ এর নিচে হওয়াতে আদালতের এটাও পর্যবেক্ষণ যে পক্সো আইন শুধুমাত্র মেয়েদের ওপর যৌন শোষণের ক্ষেত্রেই বিচার্য নয়, এটি লিঙ্গ নিরপেক্ষ আইন। তাই স্বাভাবিকভাবে নাবালক নাবালিকা একসঙ্গে থাকলে তা পক্সো আইনের ধারায় মামলাযোগ্য।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share