Blog

  • Dengue: দশ হাজারের নিচে নামলে তবেই প্লেটলেট! ডেঙ্গি নিয়ে স্বাস্থ্য ভবনের নয়া নির্দেশিকায় বিতর্ক

    Dengue: দশ হাজারের নিচে নামলে তবেই প্লেটলেট! ডেঙ্গি নিয়ে স্বাস্থ্য ভবনের নয়া নির্দেশিকায় বিতর্ক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি আতঙ্ক ফের জাঁকিয়ে বসেছে। একের পর এক ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের মৃত্যু, পরিস্থিতির ভয়াবহতা জানান দিচ্ছে। আর তার মধ্যেই ‘ড্যামেজ কন্ট্রোল’-এ নেমে পড়েছে স্বাস্থ্য ভবন। অন্তত স্বাস্থ্য ভবনের সাম্প্রতিক নির্দেশিকার পর এমনটাই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কী নির্দেশ জারি করেছে স্বাস্থ্য ভবন? 

    রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, ডেঙ্গি (Dengue) আক্রান্তের প্লেটলেট কখন দিতে হবে, তা ঠিক হবে স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশিকা মেনে। রাজ্যে ডেঙ্গি সংক্রমণ বাড়লেই, তার সঙ্গে প্লেটলেটের চাহিদা বাড়ে। বিশেষত, সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাস, যখন প্রত্যেক বছর হাজার-হাজার মানুষ ডেঙ্গি আক্রান্ত হন, তখন প্লেটলেটের আকাল তৈরি হয়। আর এই সঙ্কট রুখতে, এবার প্লেটলেট নিয়ে প্রথম থেকেই কড়া হতে চাইছে স্বাস্থ্য দফতর। তাই স্বাস্থ্য ভবনের নির্দেশ, ডেঙ্গি আক্রান্তের প্লেটলেট ১০ হাজারের কম না হলে, তাকে প্লেটলেট দেওয়া যাবে না। 
    আর এই নির্দেশ ঘিরেই তৈরি হয়েছে বিতর্ক।

    কী বলছেন চিকিৎসক মহল? 

    স্বাস্থ্য দফতরের এই ধরনের পদক্ষেপ ডেঙ্গি (Dengue) পরিস্থিতিকে আরও বিপজ্জনক করে তুলবে বলেই মনে করছে বিশেষজ্ঞ মহল। তারা জানাচ্ছে, কোন রোগীর কখন প্লেটলেটের প্রয়োজন হবে, তা সেই রোগীর শারীরিক পরিস্থিতি অনুযায়ী সিদ্ধান্ত নিতে হয়। গাইডলাইন মেনে প্লেটলেট দিতে হলে, অনেক ক্ষেত্রেই শারীরিক ঝুঁকি বাড়বে। 
    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছে, ডায়াবেটিস, ক্যান্সার, থাইরয়েডের মতো নানা কো-মরবিডিটি থাকলে, ডেঙ্গি আক্রান্তের শারীরিক জটিলতা বাড়ে। তখন প্লেটলেটের প্রয়োজন হয়। এছাড়াও শিশু বা বয়স্ক কিংবা গর্ভবতীর ক্ষেত্রেও নানা শারীরিক জটিলতা তৈরি হতে পারে। দশ হাজারের নিচে প্লেটলেট নামার আগেও প্লেটলেট দেওয়ার প্রয়োজনীয়তা হতে পারে। সেক্ষেত্রে চিকিৎসক কিংবা রোগীর পরিজন কী করবেন, সে সম্পর্কে এই নির্দেশিকায় স্পষ্ট করে কিছু বলা নেই। আর এই ফাঁকগুলো বাড়তি জটিলতা তৈরি করবে। চিকিৎসকদের আশঙ্কা, এই ধরনের পদক্ষেপের জেরে প্লেটলেটের আকাল কমবে না। বরং রোগী ভোগান্তি বাড়বে।

    বিশেষজ্ঞ মহলের আশঙ্কা কী? 

    রক্তদান আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত কর্মীদের একাংশের মতে, যেভাবে প্লেটলেটের (Dengue) নিয়ন্ত্রণ স্বাস্থ্য দফতর করতে চাইছে, তা একেবারেই অযৌক্তিক। চাহিদা বাড়ার ইঙ্গিত থাকলে, রক্তের জোগান বাড়ানোর দিকে নজর দিতে হবে। কারণ, তাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে থাকবে আর রোগীর চিকিৎসায় জটিলতা তৈরি হবে না। 
    বিশেষজ্ঞ মহল জানাচ্ছে, উৎসবের মরশুম শুরু হলেই রক্তের সঙ্কট দেখা যায়। তাই স্বাস্থ্য দফতর এবং রাজ্য সরকারের সমস্ত দফতরের দায়িত্ব, সেই সঙ্কট আটকানোর জন্য রক্তদান শিবির করা। যাতে প্লেটলেটের জোগান থাকে। কিন্তু রোগীর কখন প্লেটলেটের প্রয়োজন হবে, তা ঠিক করবেন চিকিৎসক। নির্দেশিকা জারি করে প্লেটলেট দেওয়া বন্ধ রাখলে, জোগান ও চাহিদার মধ্যে ভারসাম্য করা যাবে না। বরং পরিস্থিতি আরও বিপজ্জনক হবে। এমনই আশঙ্কা বিশেষজ্ঞ মহলের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: ভাঙড়ে আরাবুল পুত্র সহ একাধিক তৃণমূল নেতা পেলেন সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী, জেলাজুড়ে শোরগোল

    TMC: ভাঙড়ে আরাবুল পুত্র সহ একাধিক তৃণমূল নেতা পেলেন সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোট ঘোষণার পর থেকেই বার বার উত্তপ্ত হয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙড়। ভোটের দিন আইএসএফ-তৃণমূলের (TMC) মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। ভোটের ফল বের হওয়ায় পর থেকেই ভাঙড়ে বার বার রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। একাধিক রাজনৈতিক কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও ভাঙড়ে গিয়ে আক্রান্তদের সঙ্গে কথা বলেছেন। নিহত কর্মীর পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। এবার সেই ভাঙড়ে সশস্ত্র নিরাপত্তারক্ষী পেলেন একাধিক তৃণমূল নেতা। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে।

    কোন কোন তৃণমূল নেতা পেলেন নিরাপত্তারক্ষী?

    তৃণমূল (TMC) সূত্রে জানা গিয়েছে, নিরাপত্তা পেলেন আরাবুল ইসলামের ছেলে হাকিমুল ইসলাম। পঞ্চায়েত ভোটে রাজনৈতিক হিংসার পর তাঁকে নিরাপত্তা দেওয়া হয়েছে। একাধিকবার হাকিমুলকে হুমকির মুখে পড়তে হয়েছিল। সে কারণেই সশস্ত্র পুলিশি নিরাপত্তা পাচ্ছে ভাঙড়ের এই যুব নেতা। হাকিমুলের পাশাপাশি তৃণমূল নেতা খইরুল ইসলাম ও আহসান মোল্লাও পাচ্ছেন একজন করে নিরাপত্তারক্ষী। সারাক্ষণই সশস্ত্র একজন করে নিরাপত্তারক্ষী থাকবে তৃণমূলের এই নেতাদের সঙ্গে। রাজ্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে করা হয়েছে এই ব্যবস্থা।

    নিরাপত্তা পেয়ে কী বললেন আরাবুল পুত্র?

    তৃণমূল (TMC) নেতা তথা আরাবুল পুত্র হাকিমুল ইসলাম বলেন, পঞ্চায়েত ভোটের পর থেকে প্রকাশ্যেই প্রাণনাশের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। তাই প্রশাসনের কাছে আমরা দরবার করেছিলাম। আমাদের সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রশাসনের এই উদ্যোগে আমরা খুশি।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে জয়নগর সাংগঠনিক জেলার বিজেপির সভাপতি উৎপল নস্কর বলেন, হাকিমুল বা আরাবুল অথবা শওকত এরাই নিরাপত্তা পাবে। তবে এটা নতুন কিছু নয়। যেখানে প্রশাসনিক বৈঠক থেকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শওকত মোল্লাকে পুলিশ প্রশাসনের সামনে বোমা বাঁধে বলে আখ্যায়িত করেন, সেখানে হাকিমুল রাজ্য সরকারের নিরাপত্তা পাবে এটাই স্বাভাবিক। কারণ রাজ্যের শাসক দল (TMC)  গুন্ডা মস্তানদের নিরাপত্তা দেয়। এই ঘটনা  তার জ্বলন্ত প্রমাণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Purba Medinipur: বিজেপি করেন, তাই বিয়ারের বোতল দিয়ে মাথা ফাটিয়ে দিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা!

    Purba Medinipur: বিজেপি করেন, তাই বিয়ারের বোতল দিয়ে মাথা ফাটিয়ে দিল তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁশকুড়া (Purba Medinipur) থানার চকগোপাল গ্রামে বিজেপি-তৃণমূলের ব্যাপক সংঘর্ষ। এর ফলে দুই পক্ষের আহত বেশ কয়েকজন কর্মী। বিজেপির অভিযোগ, গ্রাম পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপি জয়লাভ করার পরেই তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা এলাকায় মারধর এবং বাড়িতে ভাঙচুর চালায়। ইতিমধ্যে বিজেপির বেশ কয়েকজন কর্মী-সমর্থক পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। অপর দিকে পাল্টা তৃণমূলের অভিযোগ, বিজেপি গ্রাম পঞ্চায়েতে জয়ী হবার পর তৃণমূলের কর্মীদের উপর আক্রমণ চালায়। ইতিমধ্যে তৃণমূলের বেশ কয়েকজন কর্মী পাঁশকুড়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তৃণমূল ও বিজেপি, দুই তরফ থেকেই থানায় অভিযোগ করেছে বলে জানা গিয়েছে। ইতিমধ্যে এলাকা এখন কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তায় রয়েছে। অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগে উত্তপ্ত পাঁশকুড়ার চকগোপাল এলাকা।

    বিজেপির বক্তব্য

    স্থানীয় (Purba Medinipur) বিজেপি কর্মী অলোককুমার দুলই বলেন, চকগোপাল গ্রাম বহুদিন ধরে সন্ত্রাস কবলিত। তৃণমূল দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় অসামাজিক কাজ করে জনজীবনকে অস্বস্তিতে রেখেছিল। মানুষ জানেন যে, এলাকাকে সন্ত্রাস কবলিত দুষ্কৃতীদের হাত থেকে একমাত্র বিজেপিই মুক্ত করতে পারবে। আর তাই গত বিধানসভায় মানুষ বিজেপিকে ভোট দিয়েছেন। ঠিক একই রকম ভাবে এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের দুর্নীতির বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষ বিজেপিকেই ভোট দিয়েছেন। ফলে বিজেপি এলাকায় জয়ী হওয়ার জন্য তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা বিজেপি কর্মীর বাড়িতে ঢুকে আক্রমণ করে। বাড়ির মহিলাদের মারধর করে বাড়ি, ঘর ভাঙচুর করে! এমনকি বাড়ির সামনে রাখা গাড়ি এবং টোটকেও ভাঙচুর করে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। তিনি আরও বলেন, তৃণমূলের উপর বিজেপির আক্রমণের ঘটনা মিথ্যা। আক্রান্ত আরেক বিজেপি কর্মী দিলীপ দুলই বলেন, ভোটের আগে থেকেই তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা হুমকি দিচ্ছিল, অবশেষে গতকাল রাতে এলাকায় বিজেপি করি বলেই বিয়ারের বোতল দিয়ে মাথায় আঘাত করে মাথা ফাটিয়ে দেয়। এই ঘটনার পর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    এলাকার (Purba Medinipur) তৃণমূল কর্মী বিশ্বনাথ দুলই বলেন, আমরা চাষ করে দিনপাত করি। এলাকায় তৃণমূল করি। গতকাল রাত ১০ টার সময় রাতের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। হঠাৎ দেখি প্রায় ১০ জন বিজেপির কর্মী এসে বাড়িতে হামলা করে। দোষ আমার একটাই কেন তৃণমূল করি! অপর দিকে পাঁশকুড়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি সুজিত রায় বলেন, বিজেপির গোষ্ঠী সংঘর্ষের ফলে এই ঘটনা ঘটেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Siliguri: ওটি থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হল রোগীকে, কাঠগড়ায় উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল

    Siliguri: ওটি থেকে ফিরিয়ে দেওয়া হল রোগীকে, কাঠগড়ায় উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসা সরঞ্জাম কিনে দিতে না পারায় এক গরিব রোগীকে অপারেশন থিয়েটার থেকে ফিরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ উঠল হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। স্বাস্থ্যসাথী কার্ডেরও সুবিধা পাওয়া যায়নি। তৃণমূল নেতার অনুরোধেও কোনও কাজ হয়নি। বুধবার শিলিগুড়ির (Siliguri) উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। অভিযোগ, হাসপাতালের কর্তাব্যক্তিদের একাংশের মদতে দালালরাজ চলছে অর্থোপেডিক বিভাগে।

    কেন এই অভিযোগ?

    শিলিগুড়ির (Siliguri) শান্তিনগর বউবাজারের বাসিন্দা মন্তেশ্বর বর্মন ডান পায়ে আঘাত নিয়ে গত ২৪ জুলাই  উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। তাঁর জামাই লিটন রায় বলেন, ভর্তির পরের দিন সিনিয়র ডাক্তার শ্বশুরমশাইকে দেখেন। তারপর ডাক্তার ও নার্স একটি স্লিপ ধরিয়ে দিয়ে বলেন, এই জিনিসগুলি কিনে আনতে হবে। কোথায় থেকে কিনবো তারজন্য একটি ফোন নম্বরও লিখে দেন তাঁরা। শুধু লিটন রায় নয়। এখানে ভর্তি প্রতিটি রোগীর আত্মীয়ের একই অভিজ্ঞতা। সকলেরই অভিযোগ, হাসপাতালের ঠিক করা ব্যক্তির কাছ থেকে চিকিৎসা সরঞ্জাম কিনে আনতে হয় মোটা টাকা দিয়ে। কোনও বিল পাওয়া যায় না। দামেও ছাড় মেলে না। জোরাজুরি করলে দুর্ব্যবহার করা হয়। লিটন রায় বলেন, হাসপাতালের থেকে দেওয়া ফোন নম্বরে যোগাযোগ করা হলে এক ব্যক্তি  অগ্রিম ছ’হাজার টাকা জমা দিতে বলেন। তিনি জানান, আরও টাকা লাগবে। অস্ত্রোপচারের পর হিসেব করে তা দিতে হবে। আমাদের টাকা দেওয়ার সামর্থ্য নেই বলতেই ওই ব্যক্তি দুর্ব্যবহার করেন। তারপর তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলামের দ্বারস্থ হই। তৃণমূল নেতার সঙ্গে আলোচনার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীর অপারেশন করার আশ্বাস দিয়েছিলেন। হাসপাতাল থেকে বিনা পয়সায় অপারেশন করার কথা বলা হয়েছিল। সেই মতো বুধবার ওটিতে শ্বশুরমশাইকে নিয়ে যাওয়া হয়। দুপুরের দিকে সরঞ্জাম কিনে দেওয়া হয়নি বলে ওটি থেকে তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।

    কী বললেন তৃণমূল নেতা?

    তৃণমূলের সংখ্যালঘু সেলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম বলেন, ফোন করে দামে কিছুটা ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করায় ওই ব্যক্তিকে দুর্ব্যবহার করা হয়। চিকিৎসা সরঞ্জাম না দেওয়ার  হুমকি দেন তাঁরা। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল অভিভাবকহীন অবস্থায় চলছে। এখানে অব্যবস্থা দেখার কেউ নেই।

    কী বললেন হাসপাতাল সুপার?

    হাসপাতাল সুপার ডাঃ সঞ্জয় মল্লিক বলেন, অর্থোপেডিক সার্জারির প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সরঞ্জাম অনেকদিন ধরে সরবরাহ নেই। আমাদের এখানে ফেয়ার প্রাইস শপেও এধরনের সরঞ্জাম বিক্রি করা হয় না। তাই রোগীদের শিলিগুড়ি (Siliguri) জেলা হাসপাতালের ফেয়ার প্রাইস শপ থেকে কিনে আনতে বলা হয়। এক্ষেত্রে ঠিক কী হয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sikkim: মহিলা সরকারি কর্মীরা পাবেন ১ বছরের মাতৃত্বকালীন ছুটি! বড় ঘোষণা সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীর

    Sikkim: মহিলা সরকারি কর্মীরা পাবেন ১ বছরের মাতৃত্বকালীন ছুটি! বড় ঘোষণা সিকিমের মুখ্যমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড় ঘোষণা সিকিম (Sikkim) সরকারের। বুধবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করলেন, সে রাজ্যের মহিলা সরকারি কর্মীরা এবার থেকে ১২ মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি পাবেন। অন্যদিকে পুরুষ কর্মীদের ক্ষেত্রে ১ মাসের পিতৃত্বকালীন ছুটিও ঘোষণা করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রেম সিং তামাং। বুধবার তিনি বক্তব্য রাখেন সিকিমের রাজ্য সিভিল সার্ভিস অফিসারদের একটি সম্মেলনে। সেখানেই এমন ঘোষণা করতে শোনা যায় প্রেম সিং তামাংকে।

    সিকিমের (Sikkim) মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য

    প্রেম সিং তামাং বুধবার বলেন, ‘‘মাতৃত্বকালীন ছুটির এই ঘোষণা খুব শীঘ্রই কার্যকর হবে। সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে কর্মচারীরা তাঁদের সন্তানদের আরও বেশি সময় দিতে পারবেন।’’ তাঁর আরও সংযোজন, ‘‘সরকারি কর্মীরা হলেন সরকারের মেরুদণ্ড। তাঁদের কাজের ফলেই উন্নতির শিখরে পৌঁছায় কোনও রাজ্য।’’ রাজ্যের নবনিযুক্ত সরকারি আধিকারিকদের শুভেচ্ছাও জানান তিনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ১৯৬১ সালের আইন অনুযায়ী সরকারি মহিলা কর্মচারীরা সাধারণভাবে ২৬ সপ্তাহ বা ৬ মাসের মাতৃত্বকালীন ছুটি পেতেন। কিন্তু হিমালয়ের কোলে অবস্থিত ভারতের ছোট্ট এই রাজ্যে এবার থেকে মিলবে ১ বছরের ছুটি।

    আরও পড়ুন: এবার বুলেট ট্রেনের মানচিত্রে জুড়ল বাংলা! লোকসভায় ঘোষণা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে জোর সিকিম সরকারের

    সিকিমের (Sikkim) জনসংখ্যা হল ৬ লাখ ৩২ হাজার। জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে উৎসাহ দিতেই সরকারের এমন সিদ্ধান্ত বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এর আগেও একাধিক এমন ঘোষণা সামনে এসেছে সিকিম সরকারের তরফ থেকে। যেমন, ১ জানুয়ারি ২০২৩ থেকে শুরু হয়েছে একটি প্রকল্প। যেখানে বলা হয়েছে, ২টি বা ৩টি সন্তান রয়েছে যে সমস্ত সরকারি কর্মচারীর তাঁদের অতিরিক্ত ইনক্রিমেন্ট দেবে সরকার। গত ১০ মে এক নির্দেশিকা জারি করে একথা জানিয়েছেন সিকিম সরকারের আধিকারিক ভুটিয়া। সারা দেশে যেখানে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে, সেখানে সিকিম হাঁটছে বিপরীত পথে।

     

    আরও পড়ুুন: ভোট-হিংসায় সিবিআই, বিস্ফোরণে এনআইএ চাই, রিপোর্ট পেশ ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bomb Blast: নন্দীগ্রামে বোমা বিস্ফোরণ, জখম কিশোর, জেলাজুড়ে শোরগোল

    Bomb Blast: নন্দীগ্রামে বোমা বিস্ফোরণ, জখম কিশোর, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফাঁকা মাঠে তাজা বোমা বিস্ফোরণে (Bomb Blast) গুরুতর জখম হল ১১ বছরের এক কিশোর। বুধবার ঘটনাটি ঘটেছে নন্দীগ্রাম-২ ব্লকের মনোহরপুর গ্রামে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দু’টি তাজা বোমা উদ্ধার করে। জখম কিশোরের নাম নুর ইসলাম। তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ভর্তি করা হয়েছে। এলাকায় উত্তেজনা থাকায় পুলিশ পিকেট বসানো হয়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রের খবর, মনোহরপুর গ্রামে ফাঁকা মাঠে নুর ইসলাম গরুকে জল খাওয়াতে যায়। ফাঁকা মাঠে ঘাসে কিছু পড়ে থাকতে দেখে সে। কিছু বুঝতে না পেরে তার ওপর পা দিয়ে দেয় সে। সঙ্গে সঙ্গে বোমা বিস্ফোরণ (Bomb Blast) ঘটে। গুরুতর জখম হয় ওই নাবালক। বোমা বিস্ফোরণের বিকট আওয়াজ শুনে পরিবারের সদস্য ও প্রতিবেশীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে নুরকে উদ্ধার করে রেয়াপাড়া গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করেন। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় নন্দীগ্রাম থানার পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে আরও দু’টি তাজা বোমা উদ্ধার করে তারা। এলাকায় উত্তেজনা থাকায় পুলিশ পিকেট বসানো হয়েছে। আরও কোথাও তাজা বোমা পড়ে রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

    কী বললেন জখম কিশোরের পরিবারের লোকজন?

    বোমায় জখম কিশোরের দাদু সেখ সোহরাব বলেন, বাড়ির গরু ও ছাগলকে ফাঁকা মাঠে ঘাস খাওয়ানোর জন্য বেঁধে দিয়ে আসা হয়। গরু ও ছাগলকে জল দেওয়ার জন্য ফাঁকা মাঠে গিয়েছিল নাতি। তখনই বোমা বিস্ফোরণ (Bomb Blast) ঘটে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত করুক।  আমাদের প্রশ্ন, এই বোমাগুলি কোথা থেকে এল? আমার অনুমান, আশেপাশে আরও বোমা পড়ে রয়েছে।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    নন্দীগ্রামের বিজেপি নেতাদের বক্তব্য, শুধু নন্দীগ্রাম নয়, গণতন্ত্রকে হত্যা করার জন্য গোটা রাজ্যে বোমা-বন্দুক অবৈধভাবে জড়ো করা হয়েছে। তারই ফলশ্রুতি হল এই ঘটনা।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    যদিও এসব অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। স্থানীয় তৃণমূল নেতারা বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে তৃণমূল কোনও ভাবেই যুক্ত নয়। পুলিশ নিরপেক্ষভাবে তদন্ত করলে প্রকৃত সত্য প্রকাশ পাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • High Speed Rail: এবার বুলেট ট্রেনের মানচিত্রে জুড়ল বাংলা! লোকসভায় ঘোষণা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    High Speed Rail: এবার বুলেট ট্রেনের মানচিত্রে জুড়ল বাংলা! লোকসভায় ঘোষণা অশ্বিনী বৈষ্ণবের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে বাংলা পেয়েছে ২টি বন্দে ভারত, আরও ৬টি পেতে চলেছে বলে খবর। আধুনিকতা, নিরাপত্তা, বিশ্বমানের সুবিধা, গতি বন্দে ভারতকে ভারত জোড়া খ্যাতি দিয়েছে। বাংলার জন্য আবারও সুখবর। বুলেট ট্রেনের (Bullet Train) মানচিত্রেও এবার জুড়তে চলেছে বাংলা। রেলমন্ত্রীর বক্তব্য অনুযায়ী, হাওড়া থেকে বারাণসী পর্যন্ত তৈরি হবে হাই স্পিড (High Speed Rail) রেল করিডর। প্রসঙ্গত, বর্তমানে মুম্বই থেকে আহমেদাবাদ পর্যন্ত দেশের মধ্যে প্রথম হাই স্পিড ট্রেন চলাচলের ট্র্যাক তৈরি হচ্ছে। এবার বাংলায় তৈরি হবে এই হাই স্পিড ট্র্যাক। দেশের হাই স্পিড ট্র্যাক তৈরিতে সাহায্য করছে জাপান। প্রসঙ্গত, ২৪টি বুলেট ট্রেন সংগ্রহ করতে ১১ হাজার কোটি টাকার দরপত্রও বানিয়েছে রেল। জানা গিয়েছে, বুলেট ট্রেনগুলির গতি হবে সর্বোচ্চ ৩৫০ কিমি প্রতি ঘণ্টা। ১০টি কোচ থাকবে এবং ৬৯০ জন যাত্রী নিয়ে ছুটবে হাই স্পিডের ট্র্যাকে।

    কোন কোন রুটে চলবে হাই স্পিড ট্রেন (High Speed Rail)? 

    বুধবার লোকসভায় দেশে হাইস্পিড(High Speed Rail) রেল নেটওয়ার্ক নিয়ে বক্তব্য রাখেন রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব। তাঁর ভাষণে উঠে আসে দেশে আরও ৭টি রুটে হাই স্পিড ট্রেন চালানোর কথা। এই ৭টি রুট হল, 
    হাওড়া-বারাণসী
    দিল্লি-বারাণসী
    দিল্লি-আহমেদাবাদ
    মুম্বই-নাগপুর
    মুম্বই-হায়দরাবাদ
    চেন্নাই-মহীশূর
    দিল্লি-অমৃতসর

    কবে নাগাদ সম্পূর্ণ হবে এই প্রকল্প?

    রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২৬ সালের মধ্য়েই ৭ টি রুটে ছুটবে ট্রেন (Bullet Train)। রেলমন্ত্রীর ঘোষণায় খুশি যাত্রী মহলও। ট্রেন হল দেশের লাইফলাইন। নয়া ট্রেন নেটওয়ার্ক অনেক বেশি শক্তিশালী হতে চলেছে বলে জানিয়েছে রেল। জাপানি সংস্থার সহযোগিতায় এখানে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হবে বলে জানা গিয়েছে। রেল সূত্রে আরও খবর মিলেছে, এই ট্রেন লাইন (High Speed Rail) দিয়ে দ্রুত গতির রেল চলাচল করবে। যার ফলে উন্নত হবে পরিষেবা। প্রসঙ্গত, দেশের নানা প্রান্তে এখনও পর্যন্ত মোট ৫০টি বন্দে ভারত ছুটছে। রেল পরিষেবা যেন দিন দিন উন্নত হয়েই চলেছে। মোদি সরকারের আমলে নতুন প্রাণ পেয়েছে ভারতীয় রেল। দেখছে লাভের মুখও। দেশে এখন আলোচনা বন্দে ভারত নিয়ে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • SSC: উত্তরপত্রে বিকৃতির অভিযোগ! আদালতের নির্দেশে ৯০৭ পরীক্ষার্থীর তালিকা প্রকাশ এসএসসির

    SSC: উত্তরপত্রে বিকৃতির অভিযোগ! আদালতের নির্দেশে ৯০৭ পরীক্ষার্থীর তালিকা প্রকাশ এসএসসির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে তড়িঘড়ি ৯০৭ জন পরীক্ষার্থীর তালিকা প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন (এসএসসি)। কিন্তু হঠাৎ এত সংখ্যক পরীক্ষার্থীর তালিকা প্রকাশ কেন? আসলে এই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে চাকরির পরীক্ষার উত্তরপত্রে কারচুপির অভিযোগ উঠেছে। তবে শুধুমাত্র নাম নয়। এদের উত্তরপত্র প্রকাশ করারও নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এদিন শুধুই নাম প্রকাশ হল। প্রসঙ্গত, নামের তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। মঙ্গলবার এই সংক্রান্ত মামলায় সুপ্রিম কোর্ট উত্তরপত্র প্রকাশের নির্দেশে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেয় বলে খবর। কিন্তু ৯০৭ জন শিক্ষকের উত্তরপত্র দেখতে চায় দেশের শীর্ষ আদালত। এরপর তাই বুধবার কমিশনের (ssc) তরফে ৯০৭ জনের নাম এবং রোল নম্বর প্রকাশ করা হল।

    ২০১৬ সালের শিক্ষক নিয়োগের মামলা

    মামলাকারী ববিতা সরকারের আবেদনে চলতি মাসের ৭ জুলাই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, ২০১৬ সালে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির নিয়োগ প্রক্রিয়ায় ৫,৫০০ জন চাকরি প্রাপক এবং ওয়েটিং লিস্টে থাকা চাকরিপ্রার্থীদের উত্তরপত্র (ওএমআর শিট) প্রকাশ করতে হবে কমিশনকে (ssc)। বিচারপতির আরও নির্দেশ ছিল, ওএমআর শিটের পাশাপাশি পরীক্ষার্থীর নাম, ঠিকানা, স্কুলের নাম-সহ ৯০৭ জনের তালিকাও প্রকাশ করতে হবে। প্রসঙ্গত, এই ৯০৭ জনের বিকৃত উত্তরপত্র উদ্ধার করেছিল সিবিআই।

    হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যান চাকরিপ্রার্থীরা

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হন এসএসসি (ssc) চাকরিপ্রার্থীরা। পরে ডিভিশন বেঞ্চও সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশই বহাল রাখে। এরপর মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানিতে ৯০৭ শিক্ষকের উত্তরপত্র দেখতে চায় দেশের শীর্ষ আদালত। তবে এই মামলায় এক সপ্তাহের অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়েছে। এক সপ্তাহ পরে আবার  বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু ও বিচারপতি বেলা ত্রিবেদীর ডিভিশন বেঞ্চে সেই আবেদনের শুনানি শুরু হবে।

     

    আরও পড়ুুন: ভোট-হিংসায় সিবিআই, বিস্ফোরণে এনআইএ চাই, রিপোর্ট পেশ ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং টিমের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • South 24 Parganas: জল জীবন মিশন প্রকল্পের তদারকিতে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় কেন্দ্রীয় দল

    South 24 Parganas: জল জীবন মিশন প্রকল্পের তদারকিতে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় কেন্দ্রীয় দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের প্রকল্প জল জীবন মিশনের কাজে তদারকি করতে রাজ্যে এল কেন্দ্রীয় টিম। তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সংসদ এলাকা ডায়মন্ড হারবার (South 24 Parganas) লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত বেশ কিছু গ্রামে গিয়ে তাঁরা প্রকল্পের কাজ সরেজমিনে খতিয়ে দেখেন। এলাকার বাড়ি বাড়ি ঘুরে মানুষজনের সঙ্গে কথা বলেন। তবে কেন্দ্রীয় টিমের এই তদারকি ভালভাবে নেয়নি স্থানীয় তৃণমূল পরিচালিত গ্রাম পঞ্চায়েতের নেতারা। প্রসঙ্গত, মোদি সরকার ২০১৯ সালের অক্টোবর মাসে গান্ধী জয়ন্তীতে শুরু করে জল জীবন মিশন প্রকল্প। এই প্রকল্প সারা দেশে সম্পূর্ণ হওয়ার কথা ২০২৪ সালের মার্চে। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের নাম বদলে দেওয়া এ রাজ্যে নতুন কিছু নয়। এর আগে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা হয়েছে বাংলার আবাস যোজনা। যা নিয়ে বিতর্কে দানা বেঁধেছে। আবার কেন্দ্রীয় সরকারের জল জীবন মিশনের নামও বদল করে রাখা হয়েছে জল স্বপ্ন প্রকল্প। এই প্রকল্পের আওতায় ডায়মন্ড হারবার সংলগ্ন হুগলি নদীর জল তুলে তা পরিশুদ্ধ করে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার কথা।

    বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) মথুরাপুরে কেন্দ্রীয় টিম

    বুধবার দক্ষিণ ২৪ পরগনার (South 24 Parganas) মথুরাপুর-১ ব্লকের কৃষ্ণচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের সোদিয়াল গ্রামে যায় কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক দল। দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন এস নেগী। তিনি সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বলেন, ‘‘আমরা জানতে পেরেছিলাম এখানে কাজ দ্রুত হচ্ছে না। এই প্রকল্প এতদিন শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। তাই বাড়ি বাড়ি গিয়ে খোঁজ নিচ্ছি, সবাই পরিশুদ্ধ জল পাচ্ছেন কিনা!’’ মূলত ডোঙ্গারিয়া মথুরাপুর জল প্রকল্পের মাধ্যমে বাড়ি বাড়ি জল পৌঁছে দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে। সেই কাজের তদারকি করতে কেন্দ্রীয় সরকারের ২ জনের প্রতিনিধি দল আসে। বাড়ি বাড়ি ঘুরে সঠিকভাবে জলপরিষেবা প্রদান করা হচ্ছে কিনা তা খতিয়ে দেখেন তাঁরা।

    কী বলছে তৃণমূল নেতৃত্ব (South 24 Parganas)?

    ভিলেজ ওয়াটার স্যানিটেশন কমিটির (South 24 Parganas) সদস্য বাপি হালদার বলেন, ‘‘কেন্দ্র সরকার রাজ্য সরকারের উপর জোর করে সব কিছু চাপিয়ে দেয়। এখনও পর্যন্ত জল প্রকল্পের কাজ বাকি রয়েছে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ২৭/০৭/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ২৭/০৭/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) ব্যস্ততার কারণে পারিবারিক বিষয়ে নজর কম দেবেন।

    ২) হঠাৎই কোনও সমস্যা উৎপন্ন হতে পারে, যার ফলে মনে দুশ্চিন্তা থাকবে।
         
    বৃষ

    ১) বাড়িতে উৎসব-অনুষ্ঠান আয়োজিত হতে পারে।

    ২) জীবনসঙ্গী ও সন্তানের সঙ্গে বিনোদনমূলক সময় কাটাবেন।

    মিথুন

    ১) আলস্য ত্যাগ করুন। তখনই আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে।

    ২) পারিবারিক জীবনে রাগ নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

    কর্কট

    ১) সতর্কতার সঙ্গে কাজ পুরো করুন।

    ২) জমি-সম্পত্তি কেনার আগে সব দিক ভালোভাবে যাচাই করে নিন।             

    সিংহ 

    ১) কাজ ও ব্যবসায় দিনের শুরু থেকে অনুকূল সংবাদ পাবেন।

    ২) চাকরিতে সহকর্মীদের মর্জিমাফিক ব্যবহারের কারণে মানসিক দিক দিয়ে সমস্যা হতে পারে।        

    কন্যা

    ১) পরিবারের কোনও সদস্যের স্বাস্থ্যের কারণে চিন্তিত হতে পারেন।
     
    ২) সাংসারিক সুখ বৃদ্ধি হবে।      

    তুলা 

    ১) আইনি বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। তাই গাফিলতি এড়িয়ে যান।

    ২) ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করে যে কোনও ব্যবসায়িক সিদ্ধান্ত নিন।

    বৃশ্চিক

    ১) জীবনসঙ্গীর ভরপুর সহযোগিতা লাভ করবেন।

    ২) সন্তানের তরফে সুসংবাদ পাবেন।       

    ধনু

    ১) সন্ধ্যাবেলা ধর্মীয় ও মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করতে পারেন।

    ২) বিশিষ্ট ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ হবে।

    মকর

    ১) ব্যবসায় পরিকল্পতি প্রকল্প পুরো হবে, এর ফলে সন্তোষজনক লাভ অর্জন করতে পারবেন।

    ২) হঠাৎই কোনও মহিলা বন্ধুর কাছ থেকে ধনলাভ হতে পারে।         

    কুম্ভ

    ১) পারিবারিক জীবনে প্রেম ও ভালোবাসা বজায় থাকবে।

    ২) কোনও প্রত্যাশা পূরণ না-হওয়ায় ঘনিষ্ঠরা রেগে যেতে পারেন।

    মীন

    ১) জীবনসঙ্গীর পূর্ণ সহযোগিতা ও সান্নিধ্য লাভ করবেন।
     
    ২) ছাত্ররা কোনও কোর্সে ভরতি হতে চাইলে, তার জন্য দিন ভালো।        

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না।

LinkedIn
Share