Blog

  • Durga Puja: দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু! কীসে আসছেন দেবী? গমনই বা কীসে?

    Durga Puja: দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু! কীসে আসছেন দেবী? গমনই বা কীসে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুর্গাপুজোর কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে। রথের দিন থেকেই দুর্গাপুজোর (Durga Puja) প্রস্তুতি শুরু হয়ে যায়। সেদিন কাঠামো পুজো হয়। কলকাতা সহ রাজ্যের বেশ কিছু জনপ্রিয় পুজোতে খুঁটি পুজোর কাজও সম্পন্ন হয় সেদিন। এবারের দুর্গাপুজোর মহালয়া ১৪ অক্টোবর। সেসময় প্রকৃতি সাজবে নতুন ভাবে। কাশফুলে ভরে যাবে চারিদিক। প্রকৃতি জানান দেবে ‘মা আসছেন’।

    ২০২৩ সালে দেবীর আগমন ও গমন কীসে হবে? এর ফলাফলই বা কী?

    হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী ২০২৩ সালে দেবী দুর্গার আগমন হবে ঘোড়ায়। শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘোড়ায় আগমন খুব একটা শুভ বার্তা দেয় না। পঞ্জিকা অনুসারে ঘোড়ায় আগমন ‘ছত্রভঙ্গ’এর প্রতীক। ফলে দেবীর আগমন কালে ধ্বংস ও অস্থিরতার বার্তা রয়েছে। আবার মা উমার (Durga Puja) গমনও হবে ঘোড়ায়। অর্থাৎ ফলাফল সেই একই থাকছে। অস্থিরতা ও ধ্বংস।

    দেবীর (Durga Puja) আগমন ও গমনে সপ্তমী তিথি তাৎপর্যপূর্ণ কেন?

    হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে, প্রতি বছর দেবীর আগমন ও গমনের বাহন নিয়ে নির্দিষ্ট ব্যাখা রয়েছে। কোনওটাতে শুভফল এবং কোনওটাতে অশুভ! শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘প্রতি বছরের দুর্গাপুজোয় সপ্তমীর দিনটি সপ্তাহের কোন বারে পড়ছে তার ওপর নির্ধারিত হয় দেবী কোন বাহনে আসছেন, সেই বিষয়টি। চলতি বছরে দুর্গাপুজোর সপ্তমী পড়েছে শনিবার।’’ চলতি বছরে দেবীর আগমন ও গমন দুটোই ঘোড়াতে। ঘোড়ায় আগমন বা গমন এমনিতেই অশুভ মানা হয়। তার উপর দেবীর আগমন ও গমন একই বাহনে হলে, তা খুব একটা শুভ ফল দেয় না বলেই জানাচ্ছেন শাস্ত্রবিদরা।

    ২০২৩ সালের দুর্গা পুজোর (Durga Puja) নির্ঘণ্ট

    মহালয়া- ১৪ অক্টোবর। এদিন পিতৃপক্ষের অবসান ঘটে। দেবীপক্ষের সূচনা হয় সেদিন থেকেই। মহালয়ার পরের দিন দেবীপক্ষের প্রতিপদ তিথি শুরু হয়।

    মহাষষ্ঠী- ২০ অক্টোবর, ২০২৩, শুক্রবার

    মহাসপ্তমী- ২১ অক্টোবর, ২০২৩, শনিবার

    মহাঅষ্টমী – ২২ অক্টোবর, ২৩২৩, রবিবার

    মহানবমী- ২৩ অক্টোবর, ২০২৩, সোমবার

    বিজয়া দশমী- ২৪ অক্টোবর, ২০২৩, মঙ্গলবার

    কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো- ২৮ অক্টোবর, ২০২৩, শনিবার

    কালীপুজো – ১২ নভেম্বর, ২০২৩, রবিবার

    ভাইফোঁটা- ১৪ নভেম্বর, ২০২৩, মঙ্গলবার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Threads: পথচলা শুরু জুকেরবার্গের ‘থ্রেডস’-এর! মাস্কের ট্যুইটারকে টক্কর দিতে পারবে কি?

    Threads: পথচলা শুরু জুকেরবার্গের ‘থ্রেডস’-এর! মাস্কের ট্যুইটারকে টক্কর দিতে পারবে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ার সাম্রাজ্য যেন শুধুই জুকেরবার্গের। অন্য কাউকে এখানে রেয়াত করার প্রশ্নই নেই। এলন মাস্কের চিন্তা বাড়িয়ে জুকেরবার্গ আগেই ঘোষণা করেছিলেন, ট্যুইটারের বিকল্প ‘থ্রেডস'(Threads) আনছে মেটা। ৬ জুলাই এই মাইক্রোব্লগিং অ্যাপ চালু হল। চালু হওয়ার পরই নেটাগরিকদের মধ্যে প্রবল উৎসাহ লক্ষ্য করা গিয়েছে। চালুর ২ ঘণ্টার মধ্যে ২০ লক্ষ ব্যবহারকারী সাইন আপ করেছেন। প্রথম চার ঘণ্টায় ৪০ লাখ মানুষ সাইন আপ করেছেন। জানা গিয়েছে, এই অ্যাপটি ভারত সহ ১০০ টিরও বেশি দেশে চালু হয়েছে ইতিমধ্যে। দীর্ঘদিন ধরে মেটা এই অ্যাপ নিয়েই কাজ করছিল। অবশেষে চালু ৬ জুলাই চালু হল ‘থ্রেড অ্যাপ’। অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস উভয় ডিভাইস থেকেই অ্যাপটি ডাউনলোড করার সুবিধা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছে মেটা।

    কী বলছেন জুকেরবার্গ?

    মেটা সংস্থার মালিক জুকেরবার্গ সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন, “আসুন আমরা নতুন এই অ্যাপে লগ-ইন করি। থ্রেড অ্যাপে (Threads) স্বাগত।” জানা গিয়েছে,  ট্যুইটারের মতোই ‘থ্রেড অ্যাপে’ লাইক দেওয়া, রিপোস্ট করা, রিপ্লাই করা এবং শেয়ারের মত অপশন রয়েছে। পাশাপাশি ট্যুইটারের মতো ব্লু-টিকও রয়েছে এতে। প্রযুক্তিবিদদের মতে, এই অ্যাপ সামনে আসায় মার্ক জুকারবার্গ এবং ইলন মাস্কের মধ্যে এবার টক্কর জোরদার হবে। 

    কীভাবে অ্যাকাউন্ট খুলবেন? 

    জানা যাচ্ছে ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারীরা ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমেও লগইন করতে পারেন ‘থ্রেডস’-এ (Threads)। প্রথমে গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপলের অ্যাপ স্টোরে গিয়ে থ্রেড অ্যাপ ডাউনলোড করতে হবে ব্যবহারকারীকে। সাইন-ইন করার জন্য ইনস্টাগ্রাম থেকে নিজের প্রোফাইল শেয়ার করার অপশন দেবে মেটা। এরপর ইমপোর্ট ইয়োর প্রোফাইলে গিয়ে ক্লিক করতে হবে। পাবলিক প্রোফাইল চান নাকি প্রাইভেট প্রোফাইল তা নির্বাচন করার পর Next-এ ক্লিক করতে হবে ব্যবহারকারীকে। এরপর ইনস্টাগ্রামে ফলো করা ফলোয়ারদের একটি তালিকা দেখা যাবে। ব্যবহারকারী ফলো বোতামে ট্যাপ করতে পারেন। এই স্টেপ সম্পন্ন করার পরে অফিসিয়াল ইনস্টাগ্রাম থ্রেড অ্যাপ ব্যবহার করা যাবে। সেটআপ সম্পূর্ণ হওয়ার পরে ট্যুইটারের মতো এখানে ট্যুইট করা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: নাড়ুয়াবিলা বিস্ফোরণ কাণ্ডে এনআইএ তলব করল আর এক তৃণমূল নেতাকে

    NIA: নাড়ুয়াবিলা বিস্ফোরণ কাণ্ডে এনআইএ তলব করল আর এক তৃণমূল নেতাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাড়ুয়াবিলা বিস্ফোরণ কাণ্ডে এবার এনআইএ (NIA) তলব করল অপরেশ সাঁতরাকে। মানব পড়ুয়ার পর অপরেশ সাঁতরা। পটাশপুরের তৃণমূল নেতা তথা আড়গোয়াল গ্রাম পঞ্চায়েতের বিদায়ী উপ প্রধান অপরেশ সাঁতরাকে তলব করার ঘটনায় ভোটের মুখে ফের অস্বস্তিতে পড়ল শাসক দল। কারণ, এর আগে এই ঘটনায় ডেকে পাঠানো হয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের তৃণমূল প্রার্থী মানব পড়ুয়া সহ ভগবানপুর বিধানসভা এলাকার একাধিক তৃণমূল নেতাকে। নির্বাচনের ঠিক আগে একের পর এক তৃণমূল নেতাকে এনআইএ ডাকার ফলে ভগবানপুর ও পটাশপুর এলাকার রাজনৈতিক মহলে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।

    তবে, সূত্রের খবর, ডাকলেও এখনই গ্রেফতার করা যাবে না অভিযুক্ত ব্যক্তিদের।  আগামী ১৫ ই জুলাই পর্যন্ত রয়েছে আদালতের রক্ষা কবচ। তবুও ভোটের আর মাত্র দুদিন আগে এই ঘটনা ঘটায় অস্বস্তি এড়াতে পারছে না শাসক দল। ব্যালট বাক্সে এর কোনও প্রভাব পড়বে কি না, সেটাই নেতৃত্বকে ভাবাচ্ছে।

    কী ঘটেছিল (NIA)?

    উল্লেখ্য, গত বছর ডিসেম্বর মাসের দু তারিখ রাতে এক ভয়াবহ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ভগবানপুর ২ ব্লকের নাড়ুয়াবিলা গ্রামে তৃণমূল নেতা রাজকুমার মান্নার বাড়িতে। যে বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় তিন তৃণমূল কর্মীর। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা পরিষদের বিদায়ী সদস্য তথা তৃণমূল কংগ্রেসের জেলা পরিষদের বর্তমান প্রার্থীকে নির্বাচনের তিন দিন আগে ডেকে পাঠানোর খবরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল ভগবানপুরের রাজনৈতিক মহলে। সূত্রের খবর, শুধু মানব পড়ুয়া নয়, আরও কয়েক জনকে ডেকেছে এনআইএ, যারা প্রত্যেকেই তৃণমূল কংগ্রেসের নেতা বা কর্মী। এই বিস্ফোরণের সঙ্গে তৃণমূলের এই নেতাদের বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে বলে মনে করছে তদন্তকারী সংস্থা (NIA)।

    তৃণমূলের বক্তব্য (NIA)

    ভোটের মুখে তৃণমূল কংগ্রেসের নেতাকর্মী ও প্রার্থীদের এইভাবে ডাকার জন্য নিন্দা করেছিলেন ভগবানপুর দুই ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অম্বিকেশ মান্না। তিনি বলেছিলেন, তৃণমূল কংগ্রেসকে ঠেকাতে ভোটের মুখে কেন্দ্রীয় সংস্থাকে ব্যবহার করছে বিজেপি। অপর দিকে তৃণমূল কংগ্রেসের তোলা অভিযোগ ইতিমধ্যেই অস্বীকার করেছে বিজেপি। ভগবানপুর (Purba Medinipur) বিধানসভার বিজেপি বিধায়ক রবীন্দ্রনাথ মাইতির বক্তব্য, আইন আইনের পথে চলছে, বিস্ফোরণের ঘটনায় অভিযুক্তরা আজ না হয় কাল ধরা (NIA) পড়বেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • TMC: “যারা চোর-ডাকাত, তাদের টিকিট দিয়েছে দল”, বিস্ফোরক রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী

    TMC: “যারা চোর-ডাকাত, তাদের টিকিট দিয়েছে দল”, বিস্ফোরক রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও বেসুরো মগরাহাট পশ্চিমের বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। এবার নিজের দলের কর্মীদেরই চোর, ডাকাত, খুনির সঙ্গে তুলনা করলেন মগরাহাট পশ্চিমের এই বিধায়ক। শিরাকল অঞ্চলে দলীয় প্রার্থীদের (TMC) সমর্থনে এক সভায় উপস্থিত হয়ে এমনই সব বিস্ফোরক মন্তব্য করেন তিনি। এমনিতেই গোষ্ঠী কোন্দলে দীর্ণ তৃণমূল। ভোট ঘোষণার পর থেকেই দলের মধ্যে বিবাদের একাধিক ঘটনা সামনে এসেছে। বিধায়করা পর্যন্ত প্রকাশ্যে দল-বিরোধী মন্তব্য করছেন। এবার সেই তালিকায় নবতম সংযোজন গিয়াসউদ্দিন মোল্লা।

    ঠিক কী বললেন তিনি?

    দলের নেতাদের চোর-ডাকাতদের সঙ্গে তুলনা করে তিনি বলেন, “যারা চোর-ডাকাত, তাদের টিকিট দিয়েছে দল”। একই সঙ্গে তিনি বলেন, লক্ষীকান্তপুর এলাকায় এমন এক জনকে টিকিট দেওয়া হয়েছে, যিনি তাঁর দুজন ছেলেকে খুন করেছেন। বিধায়কের (TMC) দাবি, “বাড়ি ভাঙচুর, পুকুর লুট করা ব্যক্তিদেরকেও টিকিট দিয়েছে দল”। আর এই ভাবেই দলের একাংশের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন বিধায়ক। তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেমন তাঁকে চিনিয়েছে, ঠিক তেমনি এই সকল কর্মীদেরকেও তিনিই রাজনীতির পথ দেখিয়েছেন। এখন তারাই নাকি লক্ষ লক্ষ টাকা দুর্নীতি করে বাড়িঘর, জায়গ্‌ জমি কিনেছে। পাশাপাশি তিনি এও জানান, দলে নতুনদের জায়গা দিতে হবে, যারা নতুন দল করছে।

    অস্বস্তিতে শাসক দল (TMC)

    এর আগেও ভোটের টিকিট প্রসঙ্গে বিস্ফোরক দাবি করেছিলেন মগরাহাট পশ্চিমের প্রাক্তন সংখ্যালঘু উন্নয়ন মন্ত্রী তথা বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা। এমনকী দলে তাঁর গুরুত্ব কমেছে বলেও জানিয়েছিলেন। ৫০ শতাংশ টিকিট দল তাঁকে দিয়েছে, এমনও দাবি করেছিলেন বিধায়ক (TMC)। আর এবার দলীয় কর্মী-সমর্থকদের প্রচারে গিয়ে দলীয় কর্মীদের একাংশকেই চোর, ডাকাত, খুনির সঙ্গে তুলনা করলেন মগরাহাট পশ্চিমের বিধায়ক গিযংউদ্দিন মোল্লা। আর তাঁর এই বক্তব্যে নির্বাচনের আগে অনেকটাই অস্বস্তিতে শাসক দল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bomb Blast: বেলডাঙায় বোমা বাঁধতে গিয়ে বিস্ফোরণে মৃত্যু, জেলাজুড়ে শোরগোল

    Bomb Blast: বেলডাঙায় বোমা বাঁধতে গিয়ে বিস্ফোরণে মৃত্যু, জেলাজুড়ে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েতের দিন ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই রাজ্যজুড়ে অশান্তির ঘটনা ঘটেই চলেছে। এগরার খাদিকুল, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, বীরভুমে বোমা বিস্ফোরণে (Bomb Blast) পর এবার মুর্শিদাবাদের বেলডাঙায় বোমা বিস্ফোরণে ঘটনা ঘটে। বোমার আঘাতে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় এক ব্যক্তির। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতের নাম কামাল সেখ। তাঁর বাড়ি মহেশপুর এলাকায়।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছে?

    কামালসাহেব রাত পাহাড়ার কাজ করতেন। বুধবার রাতে তিনি বাড়়ি থেকে বের হন। তারপর আর তিনি বাড়ি ফেরেননি। বৃহস্পতিবার সকালে তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, বুধবার রাতে বোমা বিস্ফোরণের (Bomb Blast) ঘটনাটি ঘটেছে। এদিন স্থানীয়দের নজরে আসলে স্থানীয়রা বেলডাঙা থানায় খবর দেন। পুলিশ দেহটিকে উদ্ধার করে নিয়ে যায়। মৃতের ভাই বলেন, দাদা রাত পাহাড়ার কাজ করত। এদিন সকালেই দেখি বোমা ফেটে দাদার মৃত্যু হয়েছে। কী করে এই ঘটনা তা বুঝতে পারছি না।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল বিধায়ক সেখ হাসানুজ্জামান বলেন, যেখানে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে, পাশেই কংগ্রেস প্রার্থীর বাড়ি। কংগ্রেসের মদতেই বোমা তৈরির কাজ চলছিল। সেখানেই বিস্ফোরণ (Bomb Blast)  ঘটে। এরসঙ্গে তৃণমূলের কোনও সম্পর্ক নেই।

    কী বললেন কংগ্রেস নেতৃত্ব?

    কংগ্রেসের প্রাক্তন বিধায়ক সেখ শফিউজ্জামান বলেন, ফাঁকা মাঠের মধ্যে এই ঘটনা ঘটে। এরসঙ্গে কংগ্রেসের কোনও সম্পর্ক নেই। ওরা মিথ্যা অভিযোগ করছে। আসলে যে মারা গিয়েছে তারসঙ্গে কংগ্রেসের কোনও সম্পর্ক নেই।

    দু ব্যাগ ভর্তি বোমা উদ্ধার করল পুলিশ

    দু ব্যাগ ভর্তি তাজা বোমা উদ্ধারের ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল মুর্শিদাবাদের সাদল এলাকায়। বৃহস্পতিবার সকালে মুর্শিদাবাদ জেলার খড়গ্রাম থানার সাদল এলাকার ফাঁকা মাঠের মধ্যে দুই ব্যাগ ভর্তি তাজা বোমা উদ্ধার করল পুলিশ। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বিপুল পরিমাণ এই তাজা বোমা কে বা কারা কীসের জন্য মজুদ করে রেখেছিল তার তদন্ত শুরু করেছে খড়গ্রাম থানার পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Shyama Prasad Mukherjee: ন্যাশনাল লাইব্রেরির ‘ভাষা ভবন’-এর নামকরণ হল শ্যামাপ্রসাদের নামে

    Shyama Prasad Mukherjee: ন্যাশনাল লাইব্রেরির ‘ভাষা ভবন’-এর নামকরণ হল শ্যামাপ্রসাদের নামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতার ন্যাশনাল লাইব্রেরির ‘ভাষা ভবন’-এর নামকরণ এবার করা হল শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের (Shyama Prasad Mukherjee) নামে। ৬ জুলাই শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জন্মদিবস, ঠিক তার আগের দিন কেন্দ্রীয় সরকারের এমন সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন নাগরিক সমাজের বড় অংশ। কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রক, ন্যাশনাল লাইব্রেরির ডিরেক্টরকে একটি চিঠি পাঠিয়েছে এই মর্মে, সেখানে জানানো হয়েছে ভাষা ভবনের নাম এবার থেকে ড: শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি ভাষা ভবন করা হল। উল্লেখ্য, দেশভাগের সময় ওপার বাঙলা থেকে আগত হিন্দু শরণার্থীদের আশ্রয়দানে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। বিজেপির একাংশের দাবি, রাজনৈতিক চক্রান্তেই শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়কে বাংলার মানুষের কাছে দীর্ঘদিন ধরে সরিয়ে রাখা হয়েছিল, জানতে দেওয়া হয়নি তাঁর সুমহান অবদান।

    জাতীয় গ্রন্থাগারের পথচলা

    গবেষকরা জানাচ্ছেন, মীর জাফরের আমলে তৈরি হয়েছিল বেলভিডিয়ার গার্ডেন। বিশাল প্রাসাদোপম এই বিল্ডিং-এ এককালে থাকতেন বড়লাট ওয়ারেন হেস্টিংস সাহেব। ইতিহাসের বহু ঘটনার সাক্ষী রয়েছে জাতীয় গ্রন্থাগার। জানা যায়, বেলভিডিয়ার গার্ডেন ১৮৯১ সালে হয়ে ওঠে ইমপিরিয়াল লাইব্রেরি। ১৯১০ সালে আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের এর সভাপতি নিযুক্ত হন। জানা যায়, পরবর্তীকালে শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় তাঁর পিতা আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের সংগ্রহে থাকা ৮০,০০০ দুর্মূল্য বই গ্রন্থাগারে দান করেন। ১৯৫৩ সালে এই ইমপিরিয়াল লাইব্রেরি হয়ে ওঠে জাতীয় গ্রন্থাগার। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিশাল আকার এই প্রাসাদে জাতীয় গ্রন্থাগারের বিভিন্ন বিভাগ ছড়িয়ে রয়েছে। তার মধ্যে একটি হল ভাষা ভবন। এবার থেকে সেই ভাষা ভবনের নতুন নামকরণ হল ড: শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জি (Shyama Prasad Mukherjee) ভাষা ভবন।

    ২০২০ সালে কলকাতা পোর্টের নামও হয় শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের নামে

    প্রসঙ্গত, কলকাতা পোর্টের নামও শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের নামে নামাঙ্কিত করা হয়েছে ২০২০ সালেই। কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা থেকে তখন এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। কলকাতা পোর্টের নতুন নাম করা হয়েছিল শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় বন্দর। 

    সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে ট্যুইট সুকান্তর

    কেন্দ্রীয় সংস্কৃতি মন্ত্রকের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে ট্যুইট করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। এই সিদ্ধান্তের জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন সুকান্ত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: ‘যুবরাজের’ রোড শো-এর ঠেলায় জনজীবন বিপর্যস্ত পাণ্ডুয়ায়

    Abhishek Banerjee: ‘যুবরাজের’ রোড শো-এর ঠেলায় জনজীবন বিপর্যস্ত পাণ্ডুয়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবজোয়ার কর্মসূচিতে পাণ্ডুয়াতে আসার কথা ছিল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee)। কিন্তু তখন তা বাতিল হয়। এনিয়ে ক্ষোভ ছিল স্থানীয় তৃণমূল কর্মীদের। পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে এদিন তাই রোডশো করতে আসেন পাণ্ডুয়াতে। তবে তাঁর এই এক ঘন্টার রোড শো’র জেরে প্রায় ৫ ঘণ্টা জনজীবন বিপর্যস্ত হল পাণ্ডুয়াবাসীর। এদিন বিকেল সাড়ে তিনটায় চপারে কালনা থেকে পাণ্ডুয়া ধানকল মাঠে আসেন তিনি। এরপর বিকেলে এই মেগা রোড শো শুরু হয় পাণ্ডুয়া কল বাজার থেকে কাকলি সিনেমা তলা পর্যন্ত প্রায় ৪ কিলোমিটার। জিটি রোডের ওপর এই রোড শো’র জন্য কয়েক হাজার সিভিক ভলান্টিয়ার ও পুলিশ কর্মী দুপুর ১২ টা থেকেই ডিউটি ধরেন বিভিন্ন পজিশনে। এই কয়েক ঘণ্টায় পাণ্ডুয়ার বিভিন্ন এলাকাতে বিক্ষিপ্তভাবে লোডশেডিং হয়। যদিও বিদ্যুৎ দফতরের এক আধিকারিকের কথা অনুযায়ী লাইনে কাজ হওয়ার দরুন বিদ্যুৎ পরিষেবা মাঝে মধ্যে বিঘ্নিত হয়। 

    কী বলছেন বিরোধীরা?

    পাণ্ডুয়ার প্রাক্তন বিধায়ক সিপিএমের আমজাদ হোসেন বলেন, ‘‘অতীতে অনেক মুখ্যমন্ত্রী এসেছেন পাণ্ডুয়াতে কিন্তু এরকম অবস্থা দেখেনি পাণ্ডুয়ার মানুষ। একজন সামান্য সাংসদের জন্য পুলিশ যা করেছে রাস্তা আটকে, দোকান বন্ধ করে এর জবাব ভোটবাক্সে পড়বে।’’ প্রসঙ্গত, নবজোয়ার কর্মসূচির সময়ও যে এলাকার ওপর দিয়ে তৃণমূল সাংসদের কনভয় গিয়েছে, সেখানেই জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে উঠেছিল। একজন সাংসদের নিরাপত্তায় প্রশাসন যেন অতি সক্রিয়, এমনটাই অভিযোগ বিরোধীদের। 

    কী বলছে তৃণমূল?

    রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, এদিন অভিষেকের (Abhishek Banerjee) রোড শো’তে আশানুরূপ লোকও হয়নি। পাণ্ডুয়া ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি সঞ্জয় ঘোষ অবশ্য সাফাই দেন, ‘‘প্রাকৃতিক দুর্যোগের জন্য লোক কম হয়েছে, তবুও যা হয়েছে তাকে জনজোয়ার আখ্যা দেওয়া যেতেই পারে।’’ এদিন এই রোড শো তে অভিষেকের গাড়িতে স্থানীয় বিধায়ক রত্না দে নাগ, সপ্তগ্রামের বিধায়ক তপন দাশগুপ্ত, ধনেখালি ও চাপদানির বিধায়ক অসীমা পাত্র এবং অরিন্দম গুঁই এবং জেলার মন্ত্রী  স্নেহাশিস চক্রবর্তী হাজির  ছিলেন। যদিও কোনও স্থানীয় নেতা ওই গাড়িটিতে জায়গা পাননি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘তৃণমূলের দেওয়া উপ মুখ্যমন্ত্রী পদের অফারও ছুড়ে ফেলেছি’’, বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: ‘‘তৃণমূলের দেওয়া উপ মুখ্যমন্ত্রী পদের অফারও ছুড়ে ফেলেছি’’, বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “২০২০ সালের পয়লা ডিসেম্বর উপ মুখ্যমন্ত্রী পদেরও অফার দিয়েছিল তৃণমূল। সেটাও ছুড়ে ফেলে দিয়ে চলে এসেছি।” বক্তা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রচারে এগরার সভা থেকে এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করলেন বিরোধী দলনেতা। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগদান করেন শুভেন্দু। এরপর ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রাম আসনে প্রার্থী হন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা হলে দেখা যায়, শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) কাছে পরাস্ত হয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়।

    আরও কী বললেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী?

    বুধবার পূর্ব মেদিনীপুর জেলার এগরা-১ ব্লকের পঞ্চায়েত ভোটে বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থনে নির্বাচনী সভা ছিল বিজেপির। এই সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক তথা পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে রাজ্য সরকারকে একাধিক দুর্নীতির ইস্যুতে তুলোধোনা করেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। পাশাপাশি তিনি বলেন, “পাঁচটা দফতরের মন্ত্রী ছিলাম। ছুড়ে ফেলে দিয়ে চলে এসেছি। শেষ পয়লা ডিসেম্বর ২০২০ সালে উপ মুখ্যমন্ত্রীর অফার দিয়েছিল। সেটাও ছুড়ে ফেলে দিয়ে চলে এসেছি। কারণ পশ্চিমবঙ্গকে বাঁচাতে হবে। রাষ্ট্রবাদকে বাঁচাতে হবে।”

    কর্মসংস্থানের প্রশ্নেও তৃণমূলকে আক্রমণ শানান শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)

    রাজ্যের কর্মসংস্থানের করুণ চিত্রও এদিন তুলে ধরেন বিরোধী দলনেতা। তিনি বলেন, ‘‘পশ্চিমবঙ্গে একটাও শিল্প নেই।’’ সিঙ্গুরের টাটা ন্যানো কারখানা গুজরাটে চলে যাওয়ার প্রসঙ্গও এদিন টেনে আনেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। তাঁর কটাক্ষ, “এরাজ্যের নেত্রী বটে উনি, শিল্প বানান গুজরাটে।” 

    ভিন রাজ্যের পুলিশদের দেখে করজোড় শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari)

    বুধবার পূর্ব মেদিনীপুরের নামালডিয়ায়তেও সভা ছিল বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)। সেই সভা শেষে গাড়ির ওঠার সময় কয়েকজন ভিন রাজ্যের পুলিশকে দেখতে পান শুভেন্দু। আর সঙ্গে সঙ্গে হাত জোড় করে তাঁদের কাছে অনুরোধ করলেন। শুভেন্দু বললেন, ‘‘নিরপেক্ষভাবে ডিউটি করবেন।’’ শুভেন্দুর বক্তব্যের পর সেখানে ভিড়ের মধ্যে থেকে ‘ভারত মাতা কি জয়’ এবং ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনিও শোনা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Vote: ভোটযুদ্ধে ওরা ব্যস্ত পতাকা তৈরিতে, নাওয়া-খাওয়ার সময় নেই!

    Panchayat Vote: ভোটযুদ্ধে ওরা ব্যস্ত পতাকা তৈরিতে, নাওয়া-খাওয়ার সময় নেই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচন, প্রজাতন্ত্র দিবস কিংবা প্রতি বছর স্বাধীনতা দিবস এলেই ওদের ব্যস্ততা বাড়ে। ওরা মানে হাওড়ার পতাকা তৈরির কারিগররা। এবছর পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন (Panchayat Vote) ঘোষণার পর থেকেই ওদের ব্যস্ততা তুঙ্গে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে রাজনৈতিক দলের অর্ডার মতো পতাকা সরবরাহ করতে হবে। তাই নাওয়া খাওয়ার সময় পাচ্ছেন না কারিগররা। নির্বাচনের মুখে অতিরিক্ত অর্ডার। তাই একটু বাড়তি লাভের মুখ দেখতে পেয়ে খুশি মালিক এবং কারিগররা।

    বিভিন্ন সাইজের পতাকা চলে যাচ্ছে উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গে

    হাওড়া জেলার ডোমজুড়ের উনসানি, জগাছা সহ বেশ কিছু এলাকায় এই পতাকা তৈরির কাজ করেন বহু কারিগর। সব রাজনৈতিক দলের পতাকা তৈরির পাশাপাশি স্বাধীনতা দিবস এবং প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে কাজের চাপ বাড়ে। তবে এ বছর হঠাৎ পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayat Vote) ঘোষণা হয়ে যাওয়ার ফলে কার্যত চাপে পড়ে গেছেন পতাকা তৈরির কারিগররা। তাঁরা দিনরাত এক করে তৃণমূল কংগ্রেস, কংগ্রেস, বিজেপি, সিপিএম এবং আইএসএফ-এর পতাকা তৈরি করে চলেছেন। এই সব দলের পতাকার অর্ডার বেশি এলেও কিছু কিছু নির্দল প্রার্থীও পতাকা তৈরির বরাত দিয়েছেন এবার। এই সব কারিগরদের হাতে তৈরি ছোট-বড় বিভিন্ন সাইজের পতাকা চলে যাচ্ছে উত্তরবঙ্গ এবং দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায়। পতাকার পাশাপাশি কংগ্রেস এবং তৃণমূল কংগ্রেসের গেঞ্জি ছাপানোর কাজও চলছে।

    কী জানালেন মালিক এবং কর্মচারীরা?

    এক কর্মচারী শেখ সইফুদ্দিন জানান, কাজের এত চাপ তাঁরা খাওয়া দাওয়ার সময় পাচ্ছেন না। সকাল দশটার টিফিন দুপুর বারোটায় খাচ্ছেন। ভোট হঠাৎ ঘোষণা হয়ে যাওয়ার ফলে (Panchayat Vote) তাঁদের কাজের চাপ বেড়ে গেছে। সব রাজনৈতিক দলই চাইছে তাদের যেন তাড়াতাড়ি পতাকা দিয়ে দেওয়া হয়। শেখ মোরসেলিন নামে এক কারিগর জানান, কাজের চাপে তাঁদের বাড়ি যাওয়া বন্ধ। মালিক জানিয়েছে, ভোটের পর ছুটি দেওয়া হবে। তার আগে নয়।এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে রাজনৈতিক দলের পতাকা তৈরি করছেন রাজু হালদার। রাজু হালদার জানিয়েছেন, তাঁর কারখানায় ১০ জন কারিগর কাজ করলেও তাতেও কাজ শেষ হচ্ছে না। মাঝ রাত পর্যন্ত কাজ চলছে। বাধ্য হয়ে আশপাশের কিছু বাড়িতে সেলাইয়ের জন্য মাল পাঠানো হচ্ছে। যেহেতু এখান থেকে গোটা পশ্চিম বাংলাতেই পতাকা সরবরাহ করা হচ্ছে, তাই কাজের চাপ একটু বেশি। কাজের চাপ বেশি হলেও বাড়তি লাভ হওয়ায় খুশি কারখানার মালিক এবং কর্মীরা। গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হয়ে বাড়তি লাভ তাঁদের উৎসাহ বাড়িয়ে দিয়েছে।

    করোনার পর বড় বরাত

    এক পতাকা শিল্পী জানান, শেষবার করোনা পিরিয়ডে পিপিপি কিট তৈরির বরাত পেয়েছিলেন। যখন চারদিকে কারখানা বন্ধ, তখন তাঁরা রাত দিন এক করে পিপিই কিট তৈরি করেছিলেন। তারপর অনেকটা সময় বরাত ক্রমশ কমে যায়। করোনার পর থেকে রাজনৈতিক দলের সভা-সমিতির ছোটখাট কিছু বরাত আসছিল। বাকি সময়টা তাঁরা বসেই থাকছিলেন। তবে আবার পঞ্চায়েত ভোট এসে যাওয়ার ফলে (Panchayat Vote) একটা বিরাট পরিমাণ অর্ডার এসে গেছে। নির্বাচন এবং নির্বাচনের ফলাফল পর্যন্ত এই অর্ডার চলবে বলে তাঁরা মনে করেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ০৬/০৭/২০২৩)

    Daily Horoscope: জেনে নিন আপনার রাশিফল (বৃহস্পতিবার, ০৬/০৭/২০২৩)

    চাকরি থেকে ব্যবসা, বন্ধু থেকে ব্যক্তিগত জীবন, ভ্রমণ থেকে স্বাস্থ্য–কেমন কাটবে দিন?

    মেষ

    ১) পারিবারিক কাজ পুরো করার জন্য কিছু সময় ব্য়য় করতে হবে।  

    ২) পরিবারের সদস্যদের ইচ্ছাপূরণের জন্য অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করতে হবে। আলস্য ত্যাগ করতে হবে। 

    বৃষ

    ১) চাকরিতে তাড়াহুড়োয় কোনও কাজ করবেন না। তা না-হলে আপনার কাজ প্রভাবিত হতে পারে।  

    ২) সন্ধ্যাবেলা আত্মীয়ের কাছ থেকে সুসংবাদ পাবেন। 

    মিথুন

    ১) আর্থিক পরিস্থিতি দুর্বল হতে পারে। তাই ব্যয় নিয়ন্ত্রণে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।   

    ২) পরিবারের কোনও সদস্যের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হতে পারে। 

    কর্কট

    ১) অংশীদারীত্বের ব্যবসায় লোকসান হতে পারে। 

    ২) প্রলোভনে পা দিয়ে কোনও ভুল সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলতে পারেন।

    সিংহ 

    ১) ব্যবসায়িক কাজের কারণে অধিক দৌড়ঝাঁপ করতে হবে। 

    ২) সন্ধ্যাবেলা পরিবারে কোনও অতিথির আগমন হতে পারে, যার ফলে অর্থ ব্যয় হবে। 

    কন্যা

    ১) সন্ধ্যাবেলা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কোনও শুভ অনুষ্ঠানে সময় কাটাবেন। 

    ২) ব্যবসায় নতুন প্রকল্পের সূচনা করার জন্য আজকের দিনটি ভালো।  

    তুলা 

    ১) আর্থিক দিক দিয়ে আজকের দিনটি সন্তোষজনক। পরিবারে সুখ-শান্তি বজায় থাকবে।  

    ২) বাড়ির সুখসাধনে অর্থ ব্যয় করতে হবে।   

    বৃশ্চিক

    ১) বাবার স্বাস্থ্যের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে। 

    ২) পরিবারের বয়স্ক সদস্যের কথা শুনুন।    

    ধনু

    ১) সন্তানের তরফে হতাশাজনক সংবাদ শুনতে পাবেন, এর ফলে মন বিচলিত হবে।

    ২) ব্যবসায়িক যাত্রায় যাওয়ার আগে ভালোভাবে চিন্তাভাবনা করে যান।

    মকর

    ১) শ্বশুরবাড়ির তরফে ধন লাভ সম্ভব।   

    ২) পরিবারে কেউ আপনার কথা অপছন্দ করবে।

    কুম্ভ

    ১) আইন-আদালত ও সরকারি কাজে বাধা উৎপন্ন হতে পারে। 

    ২) সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ করবেন।      

    মীন

    ১) জীবনসঙ্গীর পূর্ণ সহযোগিতা ও সান্নিধ্য লাভ করবেন। 
     
    ২) সন্ধ্যাবেলা শারীরিক দুর্বলতা অনুভব করবেন।      

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। 

LinkedIn
Share