Blog

  • Road Accident: দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে লরি পিষে দিল মারুতিকে, প্রাণ গেল স্বামী, স্ত্রী, চালকের

    Road Accident: দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়েতে লরি পিষে দিল মারুতিকে, প্রাণ গেল স্বামী, স্ত্রী, চালকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেঙ্গালুরুতে মেয়ের কাছে গিয়েছিলেন চিকিৎসা করাতে। চিকিৎসা করিয়ে সুস্থ হয়ে সস্ত্রীক বাড়ি ফিরছিলেন রণজিৎ মণ্ডল নামে অবসরপ্রাপ্ত কর্মী। দমদম এয়ারপোর্ট থেকে প্রাইভেট গাড়ি করে ফেরার পথেই ঘটল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা (Road Accident)। ঘটনাস্থল দুর্গাপুর এক্সপ্রেসওয়ে। দুর্ঘটনায় রণজিৎ মণ্ডল ও তাঁর স্ত্রী এবং গাড়ির চালকের মৃত্যু হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদের নাম রণজিৎ মণ্ডল (৬৪) ও তাঁর স্ত্রী বিজলী মণ্ডল (৫৯)। তাঁদের বাড়ি বর্ধমান শহরের আনন্দপল্লি এলাকায়। আর গাড়ি চালকের নাম বেচু ঘোষ (৩৪)। তাঁর বাড়ি বর্ধমানের বৈকুন্ঠপুরের ঘোষপাড়ায়।

    ঠিক কী করে ঘটল দুর্ঘটনা (Road Accident)?

    এদিন ভোরে গুড়াপ থানার মাজিনান ব্রিজের কাছে তাঁদের চার চাকা গাড়ি দুটি লরির মাঝে পড়ে চিঁড়েচ্যাপ্টা হয়ে যায়। ঘটনাস্থলেই মারা যান তিন আরোহী। কলকাতা থেকে বর্ধমানের দিকে যাচ্ছিল ওই মারুতি গাড়িটি। প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, ওই মারুতি গাড়ির গতি ভালোই ছিল। সামনেই একটি ট্রাক যাচ্ছিল। ট্রাকটি গতি কমাতেই মারুতি গাড়িটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ট্রাকের পিছনে ধাক্কা মারে। আর ওই মারুতি গাড়ির ঠিক পিছনে আরও একটি ট্রাক ছিল। সেই ট্রাকটি মারুতি গাড়িটিকে পিষে দিয়ে চলে যায়। তার পিছনে থাকা আরও একটি লরি দুর্ঘটনার (Road Accident) কবলে পড়ে। পুলিশ দুটি লরি আটক করেছে। চালকরা পলাতক। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ভোর রাতে বিকট শব্দে আশপাশের এলাকা থেকে আমরা ছুটে আসি। কিন্তু, তালগোল পাকানো গাড়ি দেখে আমরা হতভম্ভ হয়ে যাই। গাড়ির ভিতর থেকে কাউকে বের করা যাচ্ছিল না। খবর যায় গুড়াপ থানায়। সেখান থেকে পুলিশ এসে গ্যাস কাটার দিয়ে গাড়ির পাত কেটে তিনটি দেহ উদ্ধার করে। ততক্ষণে ওই তিনজনই মারা গিয়েছেন। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ময়না তদন্তের জন্য দেহগুলি পাঠানো হয়।

    কী বললেন মৃতের ভাই?

    দুর্ঘটনায় নিহত রণজিৎবাবুর ভাই কাজল মণ্ডল বলেন, ১৯ জুন বেঙ্গালুরুতে মেয়ের বাড়ি গিয়েছিলাম। চিকিৎসা করিয়ে দাদারা বেঙ্গালুরু থেকে ফিরছিলেন। মেয়ের বাড়ি থেকে সুস্থ হয়ে বর্ধমানে নিজের বাড়ি ফিরছিলেন। রাতে দমদম বিমানবন্দরে থেকে গাড়িতে উঠেছিলেন। ভোর চারটে নাগাদ গুড়াপ থানা থেকে আমাদের ফোন করে দুর্ঘটনার (Road Accident) খবর দেওয়া হয়। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, রণজিৎবাবু বর্ধমান হাসপাতালের ফার্মাসিস্ট ছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি অবসর গ্রহণ করেন। এই ঘটনার জেরে আনন্দপল্লি এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: দোকান বন্ধের ফতোয়া, তৃণমূলের হয়ে ভোটের ময়দানে সিভিক ভলান্টিয়ার!

    Murshidabad: দোকান বন্ধের ফতোয়া, তৃণমূলের হয়ে ভোটের ময়দানে সিভিক ভলান্টিয়ার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রানিনগর (Murshidabad) ১ নম্বর ব্লকের টেকা হাড়িভাঙ্গা এলাকায় সিভিক ভলান্টিয়ারের অত্যাচারের ঘটনায় সরব সাধারণ এক দোকানদার। সন্ধ্যা হলেই দোকান বন্ধের ফতোয়া দিচ্ছে সিভিক ভলান্টিয়ার। এলাকার বিরোধী দলের নেতা-কর্মীরা ওই দোকানে চা খেতে আসেন বলেই নাকি দোকান বন্ধের নির্দেশ। ঘটনায় এলাকায় তীব্র উত্তেজনা।

    কী ঘটেছে (Murshidabad)?

    এলাকায় (Murshidabad) চায়ের দোকান চালিয়ে নিজেদের সংসার চলে। এমনটাই জানালেন দোকানের মালিক এবং তাঁর স্ত্রী। স্ত্রী বলেন, একজন পুলিশ এবং সঙ্গে সাত-আট জন সিভিক দোকানে এসে গতকাল সন্ধ্যার পর হুমকি দেয়। হুমকি দিয়ে বলে, এখানে এত রাত পর্যন্ত কেন দোকান খোলা? অথচ আমরা দোকানের বাইরে বসে ছিলাম! দোকানদারের স্ত্রী আরও বলেন, আমাদের রাতের আশ্রয় এই দোকানেই। অথচ সিভিকরা হুমকি দেয়, দোকান ভাঙচুর করে দেবে! আমাকে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজও করে। ‘এখানে বিরোধী রাজনৈতিক দলের কর্মীরা এসে চা খান। সেই কারণেই দোকান খোলা যাবে না’-ঠিক এই ভাবেই দোকানদারের স্ত্রী দোকানে সিভিকের দৌরাত্ম্যের কারণ ব্যাখ্যা করেন। স্থানীয় এক ব্যক্তি দুলাল মণ্ডল বলেন, সিভিকরা কোন আইনের বলে নির্বাচনের সময় এমন অভব্যতা করল? পঞ্চায়েত নির্বাচনে কেন সিভিকদের ব্যবহার করছে নির্বাচন কমিশন? এছাড়াও তিনি বিষয়টি নিয়ে প্রথমে কমিশনের কাছে যাবেন এবং প্রয়োজন পড়লে হাইকোর্টে গিয়ে অভিযোগ জানাবেন বলে জানান।

    দোকানদারের বক্তব্য

    দোকানদার (Murshidabad) নান্টু শেখ বলেন, গত দু’দিন ধরে সিভিকরা রাত ৮ টার সময় এসে দোকান বন্ধ করার জন্য হুমকি দিচ্ছিল। গতকাল রাতে আমরা রাতের খাবার খেয়ে দোকানের বাইরে বসেছিলাম। বাইরে তেমন লাইট ছিল না। সে জন্য ঠিক কারা কারা এসেছিল, তাদের চিনতে পারিনি। তবে ওরা যে সিভিক ছিল, সেটা বুঝতে পেরেছি। একটাই কথা বলছিল তারা, ‘দেখবি সব ভাঙচুর করব? চিনিস আমাদের! জানিস আমরা কারা?’ এই ঘটনায় নান্টু শেখ এবং তাঁর স্ত্রী দুজনেই অত্যন্ত আতঙ্কিত। নান্টু শেখ বলেন, হয়তো ভোটের সময় বলে এমন আচরণ করছে সিভিক। কিন্তু আমি তো কোনও রাজনীতি করি না। সিপিএম, তৃণমূল কোনওটাই করি না। তাহলে আমার সঙ্গে এমন করল কেন! তিনি আরও বলেন, পাশেই তৃণমূল করে এমন ব্যক্তির চায়ের দোকান রয়েছে। তাঁকে তো কোনও সিভিক গিয়ে দোকান বন্ধের ফরমান দিচ্ছে না। তাহলে আমার দোকানেই কেন? এরপর বলেন, আমার দোকানে যাঁরা চা খেতে আসেন, তাঁদের মধ্যে হয়তো অনেকে বিরোধী রাজনীতি করেন। আর তাই আমার দোকানকে টার্গেট করেছে সিভিক।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • North 24 Parganas: বারাসতে জব কার্ডের টাকা আত্মসাৎ, অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    North 24 Parganas: বারাসতে জব কার্ডের টাকা আত্মসাৎ, অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বারাসত (North 24 Parganas) ১ নম্বর ব্লকের কোটরা গ্রাম পঞ্চায়েতের কালিয়ানই গ্রাম। এখানকারই কবরস্থানের ভূমি উন্নয়ন ও গাছ লাগানোর জন্য বরাদ্দ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ এবার প্রকাশ্যে এসেছে। মূল অভিযোগ তৃণমূলের নেতা এবং সরকারি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে। অভিযোগ উঠতেই এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য।

    কী ঘটেছে (North 24 Parganas)?

    মূল অভিযোগ হল, কালিয়ানই (North 24 Parganas) গ্রামের কবরস্থান সংস্কারের জন্য মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পে ২০১৯-২০ অর্থ বর্ষে ভূমি উন্নয়ন ও গাছ লাগানোর জন্য ২ লক্ষ ৩৩ হাজার ২০৮ টাকা ব্যয় করা হয়। কিন্তু স্থানীয়দের অভিযোগ, কবরস্থানের কোনও কাজই হয়নি। বরং সেই টাকা আত্মসাৎ করেছে এলাকার তৃণমূল নেতা এবং কোটরা গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্যরা। রাজ্য সরকার এবং শাসক দলের নেতানেত্রীদের মুখে বারবার কেন্দ্রীয় সরকার ১০০ দিনের জব কার্ডের টাকা আটকে রেখেছে বলে অভিযোগের কথা শোনা যায়। অথচ মহাত্মা গান্ধী জাতীয় গ্রামীণ কর্ম নিশ্চয়তা প্রকল্পের বোর্ড যে কাজের স্থানে বসানোর কথা ছিল, সেখানে না হয়ে, কবরস্থান থেকে প্রায় ৮০০ মিটার দূরে এক ব্যক্তির বাড়িতে পাওয়া গেল। ফলে স্থানীয় মানুষ দুর্নীতির অভিযোগ তুলছেন। স্থানীয় মানুষের আরও অভিযোগ, ওই ব্যক্তির বাড়িতে বোর্ড বসানোর জন্য প্রকল্পের সুপারভাইজার আবেদন করেন। সেই সঙ্গে পাঁচ হাজার টাকার বিনিময় বাড়ির সদস্যদের বোর্ডের সামনে বসিয়ে ছবি তুলে নিয়ে গেছেন পঞ্চায়েত প্রধান এবং সরকারি আধিকারিকরা। কাজ না করে কাজ দেখানোর অভিযোগ প্রশাসন এবং শাসক দলের বিরুদ্ধে।

    পঞ্চায়েত প্রধানের বক্তব্য

    অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কোটরা (North 24 Parganas) গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান কামরুন নাহার। তৃণমূলের এই প্রধান বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে রাজনৈতিক ভাবে কালিমালিপ্ত করতেই এই অভিযোগ তোলা হচ্ছে। সব অভিযোগ ভিত্তিহীন।

    সরকারি আধিকারিকের বক্তব্য

    কোটরা (North 24 Parganas) গ্রাম পঞ্চায়েতের আধিকারিক শান্তনু বসাক বলেন, সবটাই মিথ্যে অভিযোগ। যে বোর্ডের কথা বলা হচ্ছে, সেখানে অর্থ ব্যয়ের কোনও পরিমাণ লেখা নেই। ফলে সেখানে কাজও হয়নি। যদিও গোটা ঘটনায় শাসক দলকে আক্রমণ করেছে বিরোধী শিবির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Pollution: কেন্দ্রের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নিষিদ্ধ প্লাস্টিকে রাশ টানতে ব্যর্থ রাজ্য

    Pollution: কেন্দ্রের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নিষিদ্ধ প্লাস্টিকে রাশ টানতে ব্যর্থ রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে সারা দেশে কাপ, চামচ, থালা সহ একক ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক এবং ৩১ ডিসেম্বর থেকে ১২০ মাইক্রনের নিচে প্লাস্টিক ক্যারিব্যাগের ব্যবহার সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সেই নিষেধাজ্ঞা জারি করার পরই রাজ্যের অন্যান্য জেলার মতো হাওড়া জেলাতেও মহা ধুমধাম করে প্লাস্টিক নিষিদ্ধ করার প্রক্রিয়া শুরু হয়। মানুষের মধ্যে সচেতনতা (Pollution) বৃদ্ধি করা ও বাজারে বাজারে গিয়ে নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করতে অভিযান চালায় হাওড়া পুরসভা। কিন্তু দু-চার দিন পর থেকে আবার যে কে সেই৷ সরকারি নিষেধাজ্ঞাকে তোয়াক্কা না করে আগের মতোই ব্যবহার হচ্ছে একক ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ও নিষিদ্ধ ক্যারিব্যাগ।

    সমীক্ষায় (Pollution) কী বেরিয়ে এল?

    ২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে এ রাজ্যে একক ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ও ক্যারিব্যাগ নিয়ে একটি সমীক্ষা (Pollution) করা হয়। তাতে দেখা যাচ্ছে, গোটা রাজ্যের মধ্যে হাওড়া জেলা একক ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ও ১২০ মাইক্রনের নিচে প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগ ব্যবহারে শীর্ষস্থানে রয়েছে। যা নিয়ে রীতিমতো উদ্বিগ্ন পরিবেশবিদ থেকে বিশেষজ্ঞরা। ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অফ ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট, এয়ার অ্যান্ড ওয়াটার (আইএসডব্লিউএমএডব্লিউ) সংস্থার উদ্যোগে ২০২২ সালের ১ জুলাই থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই সমীক্ষা চালানো হয়৷ সেখানেই দেখা যাচ্ছে, এই দু ধরনের নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহারে রাজ্যের অন্যান্য জেলার তুলনায় শীর্ষস্থানে রয়েছে হাওড়া। হাওড়া ও কলকাতা ছাড়াও এ রাজ্যের সল্টলেক, মালদা, মুর্শিদাবাদ, হাওড়া, শিলিগুড়ি এবং দুর্গাপুরের বিভিন্ন ওয়ার্ডে একক ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক ও ১২০ মাইক্রনের নিচে ক্যারিব্যাগ ও  প্লাস্টিকের ব্যবহার, উৎপাদন ও তার ম্যানেজমেন্ট বা পুনর্ব্যবহার নিয়ে এক সমীক্ষা চালানো হয়।

    সম্প্রতি এই গবেষণার রিপোর্ট প্রকাশ করেছেন বিশিষ্ট অধ্যাপক, গবেষক ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট বিভাগের প্রাক্তন প্রধান এবং ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অফ ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট, এয়ার অ্যান্ড ওয়াটার-এর সভাপতি অধ্যাপক সাধনকুমার ঘোষ। তিনি বলেন, হাওড়া শহরে প্রায় ৬৮ শতাংশ ক্ষেত্রে এই নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহার হচ্ছে। দক্ষিণ কলকাতার প্রায় ৪৭% এবং উত্তর কলকাতার ৫৩% রেস্টুরেন্ট ঠান্ডা পানীয়, কোল্ড কফি, বিভিন্ন শেক ইত্যাদি পরিবেশনের জন্য নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের স্ট্র ব্যবহার করছে। একই ভাবে মালদা ও মুর্শিদাবাদে ৫১%, দুর্গাপুরে ৫৯%, এবং পশ্চিমবঙ্গের অন্যান্য জেলায় ৫৮% ব্যবহার হচ্ছে এই নিষিদ্ধ প্লাস্টিকের।  

    কাঁটা-চামচ, প্লাস্টিকের থালা, দাঁতের কাঠি এই সব প্লাস্টিকের জিনিস হাওড়ায় প্রায় ৭৩ শতাংশ ব্যবহার হচ্ছে। যা দক্ষিণ কলকাতায় ৫১%, উত্তর কলকাতায় ৪৫%, সল্টলেক এলাকায় ৫৫%, মালদহ ও মুর্শিদাবাদ অঞ্চলে ৬৭%, দুর্গাপুরে ৫৮% এবং রাজ্যের অন্যান্য অংশে ৫১% ব্যবহার হচ্ছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ১২০ মাইক্রনের নিচে প্লাস্টিক ব্যাগ যে নিষিদ্ধ, তাও অনেকে জানেন না। মাত্র ৩৯% মানুষ এ ব্যাপারে সচেতন বলে সমীক্ষায় উঠে এসেছে। 

    ১২০ মাইক্রনের নিচে প্লাস্টিকের ব্যবহারের ক্ষেত্রেও রাজ্যের অন্যান্য জেলার থেকে এগিয়ে রয়েছে হাওড়া জেলা। নিষিদ্ধ ক্যারিব্যাগ হাওড়ায় ব্যবহার হচ্ছে ৮৯ শতাংশ। যা অন্যান্য জেলা এবং তার পাশের শহর কলকাতার থেকে অনেকটাই বেশি। যেটা দেখা যাচ্ছে, দক্ষিণ কলকাতায় ৪১%, উত্তর কলকাতায় ৫৯%, সল্টলেকে ৬৮%, মালদহ ও মুর্শিদাবাদ অঞ্চলে ৭৫%, হাওড়ায় ৮৯%, দুর্গাপুরে ৭৪%, শিলিগুড়ি এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের অন্যান্য অংশে ৬০%। বেশিরভাগ জায়গায় যে সব প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগ ব্যবহার হচ্ছে, তা ১০, ২০, ২৫ মাইক্রনের। ক্যারিব্যাগের গায়ে কত মাইক্রন, সেটা লিখে রাখার কথা। তাও লেখা হচ্ছে না।

    কী বললেন হাওড়া পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর চেয়ারম্যান?

    হাওড়া পুরসভার প্রশাসকমন্ডলীর চেয়ারম্যান সুজয় চক্রবর্তী বলেন, হাওড়ার পুলিশকে সঙ্গে নিয়ে তাঁরা মাঝে মধ্যেই এই নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহারের বিরুদ্ধে অভিযান চালান। তাতেও বন্ধ করা যায়নি। পুলিশকেও বলা হয়েছে এই সব প্লাস্টিক যেখানে তৈরি হচ্ছে সেগুলি খুঁজে বার করে ব্যবস্থা নিতে। এ নিয়ে অবশ্য হাওড়া শহরের সাধারণ মানুষ ও ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, প্লাস্টিক উৎপাদন বন্ধ করা হচ্ছে না। অথচ তাদের ব্যবহার করতে নিষেধ করা হচ্ছে। আগে উৎপাদন (Pollution) বন্ধ করা দরকার৷

    কী বলছেন গবেষকরা?

    সাধনবাবু বলেন, হাওড়া ও কলকাতা পুরসভার কয়েকটি ওয়ার্ডে যেভাবে সলিড ওয়েস্ট সংগ্রহ করে সেগুলি পৃথকীকরণ করে বিক্রি করা হচ্ছে পুনর্ব্যবহারের জন্য, প্রতিটি ওয়ার্ডেই সেই পরিকাঠামো গড়ে তোলা দরকার। পাশাপাশি সর্বত্র সচেতনতা (Pollution) বৃদ্ধি করা, এই নিষিদ্ধ প্লাস্টিক ব্যবহার বন্ধ করতে স্পেশাল টাস্ক ফোর্স গঠন করা জরুরি। সঠিক ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট গড়ে তুলতে ওয়ার্ড পর্যায়ে ভলান্টারি কমিটি গড়ে তোলা এবং সর্বোপরি রাজ্যের নিজস্ব ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট পলিসি তৈরি করাও দরকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: পঞ্চায়েত নির্বাচনে পিসেমশাইয়ের বিরুদ্ধে শালাবাবুর ছেলের লড়াই জমে উঠেছে

    Panchayat Election: পঞ্চায়েত নির্বাচনে পিসেমশাইয়ের বিরুদ্ধে শালাবাবুর ছেলের লড়াই জমে উঠেছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ যেন প্রবীণের সঙ্গে নবীনের লড়াই। পিসেমশাইয়ের সঙ্গে লড়ছেন শালাবাবুর ছেলে। পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) এমনই ছবি দেখা গেল দক্ষিণ ২৪ পরগনার রায়দিঘি গ্রাম পঞ্চায়েতের মুন্ডাপাড়ার ১৯৪ নম্বর বুথে। এই বুথে এবার পিসেমশাই ও ভাইপোর লড়াই জমে উঠেছে। আর এ লড়াই দাঁতে দাঁত চেপে লড়াই। কেউ কাউকে এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে নারাজ। গোটা এলাকা জুড়ে এই বুথ নিয়েই শুধু চর্চা হচ্ছে।

    কে কোন দলে একে অপরের বিরুদ্ধে লড়াই করছেন?

    গত পঞ্চায়েতে (Panchayat Election) এই বুথে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী হয়ে জিতেছিলেন বর্তমানে বিজেপির প্রার্থী সুরজিৎ দাসের পিসিমা মঙ্গলা সাউ। এবছর ওই বুথে তাঁর স্বামী সজল সাউ দাঁড়িয়েছেন তৃণমূল কংগ্রেসের প্রতীকে। গত পাঁচ বছর এই বুথে শাসকদলের লাগামছাড়া দুর্নীতি নিজে চোখে দেখেছেন বর্তমান বিজেপির প্রার্থী সুরজিৎ দাস। তাই তৃণমূল কংগ্রেসের এই দুর্নীতির বিরুদ্ধে নিজের পিসেমশাইয়ের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়েছেন তিনি। ভোটে দাঁড়িয়ে পিসেমশাইয়ের পায়ে হাত দিয়ে আশীর্বাদ নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে বিজেপির প্রার্থী হিসেবে মাঠে নেমেছেন তিনি।

    কী বললেন তৃণমূল প্রার্থী?

    বিজেপির প্রার্থী তৃণমূলের দিকে দুর্নীতির আঙুল তুলেছেন। এই প্রসঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী সজল সাউ বলেন, আমাদের দলের কিছু মানুষ অসৎ, তাই তাঁরা শাস্তি পাচ্ছেন। সব মানুষ খারাপ নয়। দিদির যে উন্নয়ন এলাকার মানুষ চোখে দেখেছেন, তাই এবার পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election) তারা বিজেপিকে হারাবেন। আর দুজনের মধ্যে রাজনৈতিক লড়াই হলেও তাতে সম্পর্কের কোনও অবনতি হবে না।

    কী বললেন বিজেপি প্রার্থী?

    পিসেমশাইয়ের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে আশীর্বাদ নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেমে বিজেপি প্রার্থী সুরজিৎ দাস বলেন, পিসেমশাইয়ের সঙ্গে আমাদের সম্পর্কের কোনও অবনতি হবে না। তবে রাজনীতির ময়দানে এক ইঞ্চি জমি ছাড়তে রাজি নই। মানুষ দুর্নীতিমুক্ত পঞ্চায়েত (Panchayat Election) গড়তে বিজেপিকে ভোট দেবেন।

    কী বললেন সিপিএম প্রার্থী?

    পিসেমশাই এবং শালাবাবুর ছেলের এই লড়াইয়ের মাঝে ঘোলা জলে মাছ ধরতে মাঠে নেমে পড়েছেন সিপিএম প্রার্থী  জিয়াউল কাজি। তিনি বলেন, রাজ্যের পিসি-ভাইপোকে যেমন দেখছি এখানেও পিসেমশাই-শালাবাবুর লড়াই জোট বেঁধেছে। গত পাঁচ বছর ধরে বিজেপি প্রার্থীর পিসি খেয়েছে. আর এবার পাঁচ বছর পিসির ভাইপোকে খাওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে। কিন্তু, সেটা হবে না। মানুষ পঞ্চায়েত  ভোটে (Panchayat Election) সিপিআইএমকে ভোট দেবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Alipurduar: আলিপুরদুয়ারে বাড়ি বাড়ি জনসংযোগে বিজেপি, তৃণমূল ব্যস্ত কোন্দলেই

    Alipurduar: আলিপুরদুয়ারে বাড়ি বাড়ি জনসংযোগে বিজেপি, তৃণমূল ব্যস্ত কোন্দলেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar) শাসক দল যখন প্রার্থী নিয়ে কোন্দল সামাল দিতে বেসামাল অবস্থায়, তখন গেরুয়া শিবিরের প্রার্থীরা ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে জনসংযোগে ব্যস্ত থাকছেন। বড় বড় জনসভার উপর নজর না দিয়ে ছোট ছোট কর্মী-বৈঠক ও ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রার্থীদের হয়ে প্রচারেই জোর দিয়েছে বিজেপির জেলা নেতৃত্ব। জেলায় বিজেপি ভীষণ আত্মবিশ্বাসী বলে জানা গেছে।

    কেমন চলছে ভোটের প্রচার (Alipurduar)?

    নিজেদের খাস তালুকে (Alipurduar) ভোট প্রচারে বেশি হইচই না করে মানুষের কাছে পৌঁছে গিয়েই বাজিমাত করার ছক করেছে গেরুয়া শিবির। বিজেপির জেলা সভাপতি ভূষণ মোদক বলেন, আগামী ৫ই জুলাই জেলায় কেন্দ্রীয়ভাবে একটি নির্বাচনী জনসভা করা হবে। সেখানে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব উপস্থিত থাকবেন। তবে কারা কারা সেই সভায় আসবেন, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। তবে প্রার্থী ও কার্যকর্তারা জনসংযোগের উপরেই বেশি জোর দিয়েছেন। বাড়ি বাড়ি প্রচারে গিয়ে তাঁরা ভালো সাড়া পাচ্ছেন বলে দাবি করেন তিনি।

    তৃণমূলের দলীয় কোন্দল

    বিজেপি কয়েক মাস আগেই দলীয় প্রার্থীর নাম চূড়ান্ত করে রেখেছিল। সেই মতো ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হতেই মনোনয়ন জমা করতে থাকেন বিজেপির প্রার্থীরা। অপর দিকে শাসক-শিবিরে আলিপুরদুয়ারে (Alipurduar)  প্রার্থী নিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তুমুল বিক্ষোভ হয়েছিল বলে জানা গেছে। ঘোষিত প্রার্থীদের বদলও করতে বাধ্য হয়েছে শাসক দল। কিন্তু তাতেও পুরোপুরি বিক্ষোভ তারা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। শাসক দলের স্বচ্ছ ভাবমূর্তির অনেক নেতাকর্মী শেষ পর্যন্ত টিকিট না পাওয়ায় নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন।

    বিজেপি ঘর গুছিয়ে নিয়েছে

    শাসকদলের প্রার্থীদের নিয়ে চাপা বিক্ষোভ থাকলেও গেরুয়া শিবিরের ছবিটা উল্টো বলেই মনে করছে জেলার রাজনৈতিক মহল। প্রার্থী নিয়ে তেমন দ্বন্দ্বের কথা নজরে আসেনি। গত লোকসভা ও বিধানসভা ভোটে আলিপুরদুয়ারের (Alipurduar) মানুষ একচেটিয়া ভাবে বিজেপির প্রার্থীদের ভোট দিয়েছেন। শাসক দল ধরাশায়ী হলেও পঞ্চায়েত ভোটে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। যদিও গেরুয়া শিবির নিজেদের শক্ত ঘাঁটিকে আরও মজবুত করতে প্রার্থীদের নিয়ে সরাসরি জনসংযোগে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে বলে জানা গেছে। বিজেপির দাবি, পঞ্চায়েত ভোট যদি নির্বিঘ্নে ও শান্তিপূর্ণ হয়, তাহলে বিজেপির প্রার্থীরা এবারেও ভালো ফল করবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: পরিবেশ রক্ষায় সাফল্য মোদির! ৯ বছরে সৌরশক্তির ব্যবহার অভূতপূর্ব

    PM Modi: পরিবেশ রক্ষায় সাফল্য মোদির! ৯ বছরে সৌরশক্তির ব্যবহার অভূতপূর্ব

    ২০১৪ সালে নরেন্দ্র মোদি সরকারের স্লোগান ছিল ‘আচ্ছে দিন আসছে’। বিগত ৯ বছরে ৪ কোটি মানুষ মাথার উপর ছাদ পেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায়, ১১ কোটি মানুষ পেয়েছেন শৌচালয়। উজ্জ্বলা যোজনা আসার পর কাউকে আর উনুনে রাঁধতে হচ্ছে না। চলছে স্কিল ইন্ডিয়া, মেক-ইন-ইন্ডিয়ার মতো অজস্র প্রকল্প। সন্ত্রাসী হামলার প্রত্যুত্তর হিসেবে এদেশ সাক্ষী থেকেছে বালাকোট এয়ার স্ট্রাইকের। নিরাপত্তা হোক বা কৃষি, কর্মসংস্থান হোক বা দারিদ্রতা দূরীকরণ-বিগত ৯ বছরে কীভাবে এল সেই ‘আচ্ছে দিন’? তা নিয়েই আমাদের ধারাবাহিক প্রতিবেদন ।

    ‘সাফল্যের ৯ বছর’-১৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অথর্ববেদ বলে, ‘‘পৃথিবী হল আমাদের ধরিত্রী মাতা এবং আমরা তার সন্তান।’’ ভারতীয় দর্শন এবং জীবনশৈলী সর্বদাই বলে প্রকৃতির সঙ্গে সহাবস্থানের কথা। বিগত ৯ বছরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (Pm Modi) নেতৃত্বে ভারত বিশ্বগুরু হয়েছে এবং পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় যথেষ্ট সফলতা মিলেছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শপথ নেন ২০১৪ সালে। তখন থেকেই পরিবেশ নীতিতে বড় পরিবর্তন দেখা যায়। বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনের একটি সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় গ্লাসগোতে। যেখানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘জলবায়ু পরিবর্তন রোধ করতে প্রথম ব্যবস্থা ব্যক্তিগত স্তরে নিতে হবে।’’

    দেশে উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে বনাঞ্চলের সংখ্যা। পরিসংখ্যান বলছে, বর্তমানে সারা পৃথিবীর ৭৫ শতাংশ বাঘের বাসস্থান আমাদের ভারতবর্ষে। আমাদের দেশে ওয়াইল্ডলাইফ ডাইভারসিটি নতুন মাত্রা পেয়েছে মোদির আমলে আফ্রিকান চিতার আগমনে। চলতি বছরেই আফ্রিকা থেকে আনা হয় বেশ কয়েকটি চিতার শাবক। যেখানে বিশ্বের অন্যান্য দেশ তাদের জলবায়ু সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান করতে পারছে না, সেখানে ভারতে পরিবেশ ভারসাম্য রক্ষায় ব্যাপক সাফল্য মিলেছে। বিগত ৯ বছর ধরে মোদি সরকারের নমামি গঙ্গে প্রকল্প নদী দূষণের মাত্রাকে কমিয়েছে। নদীপাড়ের শহরগুলির সৌন্দার্যায়ন এবং মানুষের জীবন জীবিকারও উন্নতি হয়েছে এই প্রকল্পের মধ্য দিয়ে। বিগত ৯ বছর ধরে আমাদের দেশ সাক্ষী থেকেছে পুনর্নবীকরণ শক্তির ব্যাপক ব্যবহারের। অসংখ্য উদ্যোগ এক্ষেত্রে নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। যেখানে কম খরচে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পন্ন করা যাচ্ছে পুনর্নবীকরণ শক্তির সাহায্যে। মোদি সরকারের অন্যতম সাফল্য হল, উজ্জ্বালা যোজনা। যেখানে কয়েক কোটি মানুষকে গ্যাস প্রদান করা হয়েছে এবং এর ফলে কার্বন ডাই অক্সাইডের দূষণের মাত্রা কমেছে। কারণ তাঁরা আজ আর উনুনে রান্না করেন না। সারা দেশে কমানো গেছে প্লাস্টিকের ব্যবহার।

    এক নজরে আমরা দেখে নেব, বিগত ৯ বছরে পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় মোদি সরকারের (Pm Modi) সাফল্য 

    ১) ২০২২ সালের পরিসংখ্যান বলছে, ভারতে রেকর্ড সংখ্যায় রয়েছে বাঘ। বর্তমানে দেশে বাঘের সংখ্যা হল ৩,১৬৭, যা সারা বিশ্বের ৭৫ শতাংশ। 

    ২) নমামি গঙ্গে প্রকল্পে ৩৫ হাজার ৪১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

    ৩) ২০১৪ সালের পরে দেশে পুনর্নবীকরণ শক্তির ব্যবহার বেড়েছে প্রায় দ্বিগুণ।

    ৪) ২০১৪ সালে সৌরশক্তির ব্যবহার দেশে বেড়েছে ২,৩০০ গুণ। ৩৫ লক্ষ কৃষি পাম্প বসানো হয়েছে সৌরশক্তির সাহায্যে।

    ৫) উজ্জ্বলা যোজনার মাধ্যমে বিতরণ করা হয়েছে প্রায় ৩৭ কোটি এলইডি বাল্ব। 

    ৬) ভারতের বারোটি সমুদ্র সৈকত পেয়েছে ব্লু ফ্লাক্স সার্টিফিকেশন।

    ৭) জম্মু-কাশ্মীরের পালি দেশে প্রথম কার্বন মুক্ত পঞ্চায়েত হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে।

    ৮) রাজস্থানে পৃথিবীর বৃহত্তম সৌর পার্ক স্থাপন হয়েছে।

    ৯) গোবর্ধন প্রকল্পের মাধ্যমে বায়োগ্যাস তৈরিতে দেশে উল্লেখযোগ্য সাফল্য মিলেছে।

     

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় নির্মাণ হচ্ছে রাম মন্দির! প্রাচীন ভারতীয় ঐতিহ্য নতুন উচ্চতায়

    আরও পড়ুন: ৯ বছরে ৭টি বিমানবন্দর, ১২টি মেডিক্যাল কলেজ! মোদি জমানায় এগিয়েছে উত্তর-পূর্ব ভারত

    আরও পড়ুন: প্রতি জিবি ডেটা ৩০৮ থেকে কমে ১০ টাকারও নিচে! প্রযুক্তি ক্ষেত্রে সাফল্য মোদি সরকারের

    আরও পড়ুন: ৩.২৮ লক্ষ কিমি গ্রামীণ রাস্তা থেকে চেনাব ব্রিজ! মোদি জমানায় বদলে গেছে দেশ

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় ব্যবসার আদর্শ পরিবেশ দেশে! ৯ বছরে স্টার্টআপ বেড়েছে ২৬০ গুণ

    আরও পড়ুন: মোদি জমানায় মজবুত অর্থনীতি, বছরে ৩১ কোটি মোবাইল উৎপাদন!

    আরও পড়ুন: ৯ বছরের মোদি জমানায় সফল বিদেশ ও সুরক্ষা নীতি, কাশ্মীরে বিলোপ ৩৭০ ধারা!

    আরও পড়ুন: মোদি সরকারের ৯ বছরে ১৫ টি নতুন এইমস, ৩৭ কোটি মানুষের স্বাস্থ্য বিমা!

  • Water Borne Diseases: বর্ষাকালে জলবাহিত রোগ থেকে কীভাবে সুস্থ থাকবেন? 

    Water Borne Diseases: বর্ষাকালে জলবাহিত রোগ থেকে কীভাবে সুস্থ থাকবেন? 

    তানিয়া বন্দ্যোপাধ্যায় পাল

    বৃষ্টি চলছে দিনভর! তাপমাত্রার পারদ অনেকটাই কমেছে। কিন্তু চিন্তা বাড়াচ্ছে লাগাতার বৃষ্টি! কারণ, বর্ষাকালে তিন জলবাহিত রোগের (Water Borne Diseases) প্রকোপ বাড়তে থাকে। যার জেরে প্রাণ সংশয়ের আশঙ্কাও হতে পারে বলে জানাচ্ছে চিকিৎসক মহল।

    কোন তিন রোগের (Water Borne Diseases) প্রকোপ বাড়ে? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, বর্ষায় জলবাহিত রোগের (Water Borne Diseases) প্রকোপ বাড়ে। যেহেতু বিভিন্ন জায়গায় জল জমে থাকে, নর্দমা ভরে যায়, অনেক সময়ই খাওয়ার জলের বিশুদ্ধতা বজায় থাকে না। ফলে, সংক্রমণের ঝুঁকি কয়েক গুণ বেড়ে যায়। তাই এই সময় ডায়রিয়া, কলেরা এবং জন্ডিসের প্রকোপ বাড়ে। তাই জলবাহিত এই তিন রোগ থেকে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে চিকিৎসক মহল।

    কীভাবে সতর্ক হবেন (Water Borne Diseases)? 

    বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, কয়েকটি লক্ষণ সম্পর্কে সচেতন হলেই বড় বিপদ এড়ানো যায়। তাই উপসর্গ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। বাড়াবাড়ি হওয়ার আগেই চিকিৎসা শুরু করলে প্রাণ সংশয়ের ঝুঁকিও কমে। 
    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, চোখ ও দেহের চামড়া হলুদ হয়ে যাওয়া জন্ডিসের অন্যতম বড় লক্ষণ। তাই গায়ের রং বদল হলে, সতর্ক হতে হবে। এছাড়াও সাধারণ ভাইরাস ঘটিত জ্বরের মতোই কাশি, সর্দি, জ্বরের উপসর্গ (Water Borne Diseases) থাকে। তবে, তল পেটে যন্ত্রণা, প্রস্রাবের রং বদলে যাওয়ার মতো উপসর্গ দেখা দিলে, সজাগ হওয়া জরুরি। কারণ এগুলো জন্ডিসের লক্ষণ বলেই জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল। 
    ডায়ারিয়া হলেও জ্বর, পেটব্যথার মতো উপসর্গ দেখা যায় বলে জানাচ্ছে চিকিৎসক মহল। তবে, বার বার বমি, পেটে খিঁচুনি ভাব অনুভব করা ডায়ারিয়ার অন্যতম উপসর্গ। তার সঙ্গে একাধিকবার তরল মলত্যাগ ডায়ারিয়ার অন্যতম উপসর্গ। তাই এই রকম লক্ষণ দেখা দিলেই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। ডায়ারিয়ার মতোই কলেরার উপসর্গ বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। তবে, কলেরা হলে ঝিমঝিম ভাব, অতিরিক্ত ক্লান্তি বোধ হয় বলে জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কীভাবে মোকাবিলা করবেন (Water Borne Diseases)? 

    চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, সচেতনতাই পারবে এই বিপদের (Water Borne Diseases) মোকাবিলা করতে। তাঁদের পরামর্শ, শিশুদের বাড়তি নজরদারিতে রাখা দরকার। কারণ বর্ষায় শিশুদের নানান ভাইরাস ঘটিত সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। তাই তাদের বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। পাঁচ বছরের কম বয়সিদের বর্ষায় ফোটানো বিশুদ্ধ জল খাওয়ানোর পরামর্শ দিচ্ছেন শিশুরোগ বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা জানাচ্ছেন, জলবাহিত রোগ এড়াতে পানীয় জলের ব্যাপারে বাড়তি খেয়াল রাখা জরুরি। তাছাড়া, লাগাতার জ্বর, কাশি, পেটব্যথার মতো সমস্যা থাকলে, তা একেবারেই অবহেলা করা উচিত নয়। বিশেষত বয়স্ক ও শিশুদের বাড়তি নজরদারি জরুরি। চিকিৎসকদের পরামর্শ, সহজে হজম হয়, এমন খাবার এই সময়ে খাওয়া উচিত। যাতে পেটের সমস্যা না হয়, সে বিষয়ে বাড়তি সতর্ক থাকা দরকার।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dakshin Dinajpur: “বিজেপিকে ভোট দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ” তৃণমূলের দেওয়াল লিখনে শোরগোল

    Dakshin Dinajpur: “বিজেপিকে ভোট দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ” তৃণমূলের দেওয়াল লিখনে শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এ এক অন্যরকম ভোট প্রচারের দেওয়াল লিখন। ‘নির্দল, আরএসপি, বিজেপিকে ভোট দিলে লক্ষ্মীর  ভান্ডার বন্ধ।’ শাসকদল তৃণমূলের এমন দেওয়াল লিখনে ব্যাপক শোরগোল পড়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরের (Dakshin Dinajpur) রাজনৈতিক মহলে। উল্লেখ্য, কয়েক দিন আগেই বর্ধমানের ভাতারে এক জায়গায় দেওয়াল লিখনে এমনই ঘটনা চোখে পড়েছিল। সেখানেও লেখা ছিল, তৃণমূলকে ভোট না দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার মিলবে না। এই নিয়ে নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী রাজ্যের শাসক দলের বিরুদ্ধে তীব্র আক্রমণ করেছিলেন। এবার একই দেওয়াল লিখনের চিত্র মিলল তপনে।

    কোথায় ঘটেছে ঘটনা (Dakshin Dinajpur)?

    দেওয়াল লিখন নিয়ে চাপানউতোর শুরু হয়েছে তপনের ব্লক করদহে। তপন ব্লকের রামচন্দ্রপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের দক্ষিণ করদহ গ্রামে (Dakshin Dinajpur) তৃণমূলের তরফে বেশ কিছু দেওয়াল লেখা হয়েছে। এর মধ্যে একটি দেওয়ালে প্রার্থীদের নাম লিখে ঘাসফুল চিহ্নে ভোট দেওয়ার পাশাপাশি লেখা হয়েছে নির্দল, আরএসপি ও বিজেপিকে ভোট দিলে লক্ষ্মীর ভান্ডার বন্ধ হবে। এই নিয়ে বিরোধীদের বক্তব্য, দেওয়াল লিখনের মাধ্যমে ভোটারদের ‘ব্ল্যাকমেল’ করা হচ্ছে। যদিও বিষয়টি নিয়ে শোরগোল পড়ে যাওয়ায়, আপাত ভাবে শাসক দল নিজেদের দেওয়াল লিখন মুছে দেওয়ার উদ্যোগ শুরু করেছে বলে জানা গেছে।

    গ্রামবাসীদের বক্তব্য

    এক গ্রামবাসী (Dakshin Dinajpur) বলেন, ‘আমার যে প্রার্থীকে পছন্দ হবে, আমি তাঁকেই ভোট দেব। কিন্তু বিরোধীদের ভোট দিলে লক্ষ্মীর  ভান্ডার বন্ধ! এমন দেওয়াল লিখন দেখে অবাক হচ্ছি। মনে হচ্ছে, এমন দেওয়াল লিখে কি গ্রামের মানুষকে ব্ল্যাকমেল করতে চাইছে তৃণমূল?’

    বিজেপির বক্তব্য

    বিজেপির জেলা (Dakshin Dinajpur) সভাপতি স্বরূপ চৌধুরী বলেন, ‘শাসকদল আসলে বোঝে না সরকার আর দল কী। সরকার তো জনগণের জন্য। কিন্তু ভোট না দিলে সরকারি সুযোগসুবিধা যদি বন্ধ করে দেওয়া হয়, তাহলে তো গণতন্ত্রের অবমাননা হয়। বিষয়টি তাঁরা নির্বাচন কমিশনের নজরে আনবেন বলে জানান এই বিজেপি নেতা।

    তৃণমূলের বক্তব্য

    যদিও জেলা (Dakshin Dinajpur) তৃণমূল সভাপতি মৃণাল সরকার বলেন, এই ধরনের প্রচারকে তৃণমূল কখনও মান্যতা দেয় না। যদি জেলার কোথাও এই ধরনের প্রচার কেউ করে থাকেন, তবে তাঁদের আমরা নিষেধ করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Philosophy: ভারতীয় দর্শনের পান্ডুলিপির প্রদর্শনী ইসকনের রথযাত্রা মেলায়

    Indian Philosophy: ভারতীয় দর্শনের পান্ডুলিপির প্রদর্শনী ইসকনের রথযাত্রা মেলায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টারের কর্মকাণ্ড এবার প্রদর্শনীর মাধ্যমে তুলে ধরা হল কলকাতার পার্ক স্ট্রিটে ইসকন আয়োজিত রথযাত্রা মেলায়। সেখানে প্রতিদিনই হাজার হাজার মানুষ এই প্রদর্শনী দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন। ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টারের ডিন, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন বলরাম লীলা দাস বলেন, ভারতের এই সব দুর্মূল্য পুস্তক ও পান্ডুলিপি ভারতীয় সংস্কৃতির ধারক ও বাহক। সারা ভারতের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে থাকা দেশের গৌরব, এমনই এক কোটিরও বেশি পান্ডুলিপি (Indian Philosophy) নষ্ট হতে বসেছে। এই সম্পদ সংরক্ষণ করে নতুন প্রজন্মের কাছে তুলে ধরাই তাঁদের মূল লক্ষ্য।

    কীভাবে প্রতিষ্ঠা হল ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টারের (Indian Philosophy)?

    ভারতীয় দর্শন শাস্ত্র ও গৌড়ীয় বৈষ্ণব আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত প্রামাণ্য পুঁথির পান্ডুলিপি ও বিভিন্ন গ্রন্থ (Indian Philosophy) সংরক্ষণের উদ্দেশ্যে ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে কলকাতার মনোহরপুকুর রোডে গীতা ভবনে তৈরি হয় ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টার। এর প্রতিষ্ঠা করেছিলেন সুইডেনের গোথেনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডির এক ছাত্র ফার্দিনান্দো সরর্দেল্লা। ফার্দিনান্দো তাঁর গবেষণার জন্য পান্ডুলিপি ও দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থের খোঁজে ভারতে এসেছিলেন। ইসকনের প্রতিষ্ঠাতা ও মহান দার্শনিক ভক্তি সিদ্ধান্ত সরস্বতী বা শ্রীল প্রভুপাদের সেক্রেটারি সুন্দরানন্দ বিদ্যাবিনোদের ব্যক্তিগত গ্রন্থাগারে‌ প্রায় তিন হাজার পুস্তক ও পান্ডুলিপি ছিল। এই সব রত্নরাজি তিনি নিজের সংগ্রহে নিয়ে আসেন। এর মধ্যে ছিল ১৮৫০ থেকে ১৯৪০ এর দশকের বাংলা, ইংরেজি, সংস্কৃত ও হিন্দি ভাষায় রচিত বহু দুষ্প্রাপ্য পুস্তক ও পান্ডুলিপি। তিনি দেশে ফিরে যাওয়ার আগে সংগৃহীত সব গ্রন্থ ও পান্ডুলিপি সমূহের সংরক্ষণের জন্য তাঁর অস্ট্রেলিয়ান বন্ধু ডেনিস হ্যারিশনের সহযোগিতায় ভক্তি বেদান্ত রিসার্চ সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন।

    চলছে ডিজিটাইজেশনের (Indian Philosophy) কাজ

    কলকাতার এশিয়াটিক সোসাইটির দুষ্প্রাপ্য পুস্তকগুলির (Indian Philosophy) সংরক্ষণের মধ্য দিয়ে কাজ শুরু করে এই প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে কলকাতা ছাড়াও মুম্বই, পুণে ও পুরীতে তাদের শাখা বিস্তারের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন জায়গায় গচ্ছিত ও নষ্ট হতে থাকা পান্ডুলিপি ও দুষ্প্রাপ্য গ্রন্থগুলি সংরক্ষণ এবং ডিজিটাইজেশনের কাজ করে চলেছে এই প্রতিষ্ঠান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share