Blog

  • Bomb: পঞ্চায়েত ভোটের আগে ফের ব্যাগ ভর্তি বোমা উদ্ধার, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    Bomb: পঞ্চায়েত ভোটের আগে ফের ব্যাগ ভর্তি বোমা উদ্ধার, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের দিন ঘোষণা হয়ে গিয়েছে। শনিবার ছিল মনোনয়ন জমা দেওয়ার দ্বিতীয় দিন। রাজ্যজুড়ে বিজেপি সহ বিরোধী প্রার্থীদের মনোনয়ন জমা দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ভোটের আগে সন্ত্রাস করতে চাইছে তৃণমূল। তাই, বোমা (Bomb) মজুত করা হচ্ছে বলে বিরোধীদের অভিযোগ। দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং মুর্শিদাবাদে ব্যাগ ভর্তি বোমা বাজেয়াপ্ত হওয়ার ঘটনা সেকথায় প্রমাণ করছে।

    কী করে উদ্ধার হল বোমা (Bomb)?

    শুক্রবার সন্ধ্যায় মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জ থানার উত্তর অন্তরদীপা গ্রামে পুকুরের পাড় থেকে তাজা বোমা (Bomb) উদ্ধার হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার সামশেরগঞ্জের উত্তর অন্তরদীপা গ্রামে একটি ঢালাই রাস্তা তৈরির কাজ হচ্ছিল। সেসময় রাস্তার পাশে থাকে একটি সিঁড়ি ভাঙাকে কেন্দ্র করে দুই প্রতিবেশীর মধ্যে ঝামেলার সৃষ্টি হয়। গণ্ডগোল থেকে শুরু হয় ইটবৃষ্টি। তাতে জখম হন তিনজন। জখমদের জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অভিযোগ, গণ্ডগোলের সময় অলিউল এবং সেনারুল নামে দুই ব্যক্তি বোমা নিয়ে হুমকি দেওয়ার চেষ্টা করে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় সামশেরগঞ্জ থানার পুলিশ। তখনই বোমা রেখে পালায় অভিযুক্তরা। পরে, এই ঘটনায় আটক করা হয়েছে এক ব্যক্তিকে।

    ক্যানিংয়ে উদ্ধার হল ব্যাগ ভর্তি বোমা (Bomb)

    দক্ষিন ২৪ পরগনার ক্যানিং পশ্চিম বিধানসভার ঘুটিয়ারিশরিফ সুভাষপল্লি এলাকায় শনিবার সকালে দু ব্যাগ তাজা বোমা (Bomb)  উদ্ধার হয়। একটি ফাঁকা এলাকা থেকে বোমাগুলি উদ্ধার করা হয়েছে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে এলাকায় অশান্তি ছড়ানোর জন্যই এই বোমা মজুত করা হয়েছিল বলে প্রাথমিকভাবে মনে করছে পুলিশ। এই ঘটনায় একজনকে তৃণমূল কর্মীকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদও করছে পুলিশ। জানা গিয়েছে, আটক হওয়া তৃণমূল কর্মীর মনোনয়ন জমা দেওয়ার কথা ছিল। তাঁর দলের বিরুদ্ধে গোষ্ঠীর লোকজনই পুলিশের সঙ্গে যোগসাজশ করে এই কাজ করেছে। জেলা পুলিশের এক আধিকারিক বলেন, বোমাগুলি (Bomb) কেন মজুত করা হয়েছিল তা জানতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Diabetic: দেশে হু হু করে বাড়ছে ডায়াবেটিস এবং হাইপারটেনশন! রিপোর্ট শুনলে চমকে যাবেন

    Diabetic: দেশে হু হু করে বাড়ছে ডায়াবেটিস এবং হাইপারটেনশন! রিপোর্ট শুনলে চমকে যাবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়াবেটিস এবং হাইপারটেনশন ক্রমশ ভয়ঙ্কর আকার নিচ্ছে আমাদের দেশে। ডায়াবেটিস (Diabetic) শুধু নিজেই সমস্যার সৃষ্টি করে না, তার সঙ্গে অন্য বিভিন্ন রোগের ঝুঁকিও বাড়ায়। আর সেই কারণেই ডায়াবেটিস নিয়ে এত চিন্তা চিকিৎসকদের। অন্যদিকে হাইপারটেনশন বা হাইব্লাড প্রেশারও ব্যাপক বেড়েছে ভারতে। হালে সামনে এল ভারতে এই দুই রোগের পরিসংখ্যান। আর সেটিও রীতিমতো কপালে চিন্তা ভাঁজ ফেলেছে সকলের। 

    আইসিএমআর বা ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চের সমীক্ষা

    সম্প্রতি আইসিএমআর বা ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব মেডিক্যাল রিসার্চের উদ্যোগে ভারত জুড়ে চালানো হয় একটি সমীক্ষা। আর তাতেই উঠে এসেছে ভারতে ডায়াবেটিস এবং হাইপারটেনশনের ভয়ঙ্কর ছবি। এই রিপোর্ট ছাপা হয়েছে ল্যানসেট জার্নালে। কী বলা হয়েছে সেখানে?

    রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে, ভারতের প্রায় ১১.৪ শতাংশ মানুষই ডায়াবেটিস  আক্রান্ত। সংখ্যার নিরিখে সেটি প্রায় ১০.১ কোটি। অন্যদিকে ৩১ কোটি মানুষ এদেশে হাইপারটেনশনে আক্রান্ত। সমীক্ষায় উঠে এসেছে, দেশের জনসংখ্যার প্রায় ১৫.৩ শতাংশ অর্থাৎ ১৩.৬ কোটি মানুষ ডায়াবেটিস  আক্রান্ত হওয়ার পথে। এমনই বলছে পরিসংখ্যান। ২০ বছরের উপরে যাঁদের বয়স তাঁধের নিয়েই এই সমীক্ষা চালানো হয়েছে। ৩১টি রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল নিয়ে হয়েছে এই সমীক্ষা। ২০০৮ সালে এই পরিসংখ্যানের কাজ শুরু হয়। ২০২০ সালে এই তা শেষ হয়েছে বলে জানা গেছে।  

    আরও পড়ুন: ব্রেকফাস্টে এগুলো ভুলেও খাবেন না! নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা

    আরও কিছু তথ্য…

     

    ওই রিপোর্টে আরও দেখা যাচ্ছে, এদেশে ৩১ কোটি মানুষ বর্তমানে ওবেসিটির শিকার। ২১ কোটি মানুষ ভুগছেন উচ্চ কোলেস্টেরলে। রাজ্যগুলির মধ্যে সব থেকে বেশি অবস্থা খারাপ গোয়ার। এই রাজ্যের মোট জনসংখ্যার ২৬.৪ শতাংশ মানুষ ডায়াবেটিস আক্রান্ত। এর পরেই রয়েছে পুদুচেরি। সেখানকরা মোট জনসংখ্যার ২৬.৩ শতাংশ মানুষ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত। অন্যদিকে শহুরে মানুষদের মধ্যেই হাইপারটেনশনে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বেশি বলে বলে জানানো হয়েছে রিপোর্টে। 

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: বিজেপির মনোনয়নে হামলা, বোমাবাজি করে বাধা, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    Panchayat Election: বিজেপির মনোনয়নে হামলা, বোমাবাজি করে বাধা, কাঠগড়ায় তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) মনোনয়নপত্র জমা দিতে যাওয়ার সময় বিজেপি প্রার্থীদের উপর হামলা চালানোর অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। শনিবার ঘটনাটি ঘটেছে বাঁকুড়া জেলার বিষ্ণুপুর ব্লকে। হামলার জেরে বিজেপি প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা দিতে পারেননি বলে অভিযোগ। এই ঘটনার প্রতিবাদে বিজেপি কর্মীরা মিছিল করে মহকুমা শাসকের অফিসের সামনে ধর্নায় বসেন। অন্যদিকে, পাত্রসায়র ব্লকে বিজেপির মনোনয়নে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। বোমাবাজিও করা হয়েছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে পাত্রসায়রের কাকরডাঙা মোড়ে বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁর নেতৃত্বে রাস্তা অবরোধ করা হয়।

    কী বললেন আক্রান্ত বিজেপি নেতা

    শনিবার পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election) মনোনয়ন জমা দেওয়ার দ্বিতীয় দিন ছিল। আক্রান্ত বিজেপি নেতা তপন মজুরি বলেন,  দলীয় প্রার্থীরা পার্টি অফিস থেকে গ্রাম পঞ্চায়েতের মনোনয়ন জমা দিতে বিডিও অফিসে যাওয়ার পথে প্রথমে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আটকায়। বিডিও অফিসে দুজন করে মনোনয়ন জমা দিতে যাওয়ার কথা বলা হয়। বিজেপি প্রার্থীরা প্রশাসনের নির্দেশ মেনে মনোনয়ন জমা দিতে যাওয়ার সময় তৃণমূলের লোকজন এসে তাদের কাগজপত্র ছিঁড়ে দেয়। এরপরই তাঁদের বেধড়ক পেটায় বলে অভিযোগ। আমরা বাধা দিতে গেলে আমাদের উপর চড়াও হয়। মোবাইল কেড়ে নেওয়া হয়।  গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। হামলার জেরে কয়েকজন প্রার্থী জখম হন। তৃণমূলীদের বাধায় দলীয় প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা করতে পারেননি।

    কী বললেন বিজেপি নেতৃত্ব?

    বিজেপির বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক যুব মোর্চার সহ সভাপতি জয় দাঁ বলেন, বিডিও অফিসে যাওয়ার পথে তৃণমূল তাণ্ডব চালিয়েছে। আমাদের বেশ কয়েকজন কর্মী সমর্থক জখম হয়েছে। তৃণমূলের বাধায় আমরা মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারিনি। বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ বলেন, তৃণমূল আমাদের মনোনয় দিতে বাধা দিতে দিচ্ছে। পাত্রসায়রে পুলিশ প্রশাসন ঠুঁটো জগন্নাথ হয়ে বসে রয়েছে। এলাকায় সন্ত্রাস তৈরি করতে বোমাবাজিও করেছে তৃণমূল। সুষ্ঠুভাবে পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Election) হলে মানুষ আমাদের পক্ষে রায় দেবে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    এই বিষয়ে জেলা তৃণমূলের যুব সভাপতি সুব্রত দত্ত বলেন,  ওদের কাছে কোনও কর্মী নেই। প্রার্থী খুঁজে পাচ্ছে না। তাই এসব নাটক করছে। পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election) আগে এসব মিথ্যা অভিযোগ করে ওরা খবরে থাকতে চাইছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Murshidabad: মনোনয়ন পত্র জমা ঘিরে রণক্ষেত্র, আগ্নেয়াস্ত্র সহ আটক তৃণমূল নেতা

    Murshidabad: মনোনয়ন পত্র জমা ঘিরে রণক্ষেত্র, আগ্নেয়াস্ত্র সহ আটক তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মনোনয়ন পত্র জমাকে কেন্দ্র করে টানটান উত্তেজনা মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ডোমকলে। বিরোধীদেরকে মনোনয়নপত্র জমা করতে বাধা দেওয়া হয় এবং তৃণমূলের পক্ষ থেকে পুরো বিডিও অফিস চত্ত্বর ঘিরে রাখা হয়েছে বলে জানা যায়। এরপর তৃণমূল এবং সিপিএম-কংগ্রেসের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। আগ্নেয়াস্ত্র রাখার কারণে তৃণমূলের সারাংপুরের অঞ্চল সভাপতি বশির মোল্লাকে আটক করে স্থানীয় পুলিশ।

    কী হয়েছে মুর্শিদাবাদে (Murshidabad)?

    পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণার পর প্রথম দিনেই উত্তপ্ত ডোমকল ব্লকের ইসলামপুর (Murshidabad)। শনিবার দিন সকাল থেকেই সিপিএম ও কংগ্রেস কর্মীরা পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেলে, তৃণমূল আশ্রিত কিছু দুষ্কৃতী গোটা এলাকা ঘিরে রাখে এবং মনোনয়নপত্র জমা দিতে বাধা দেয়। আর তারপর সেখান থেকেই শুরু হয় উত্তেজনা। সিপিএম কর্মীরা নমিনেশন পত্র নিতে এলে মারধর শুরু হয়। শাসক দলের কর্মীরা রীতিমত কিল-ঘুষি মারতে থাকে তাঁদের। এরপর ব্লক অফিস থেকে বের করে দেয় তাঁদের। কোনও রকমে পুলিশ এসে পরিস্থিতির সামাল দিলেও কিছুক্ষণ বাদে ফের শুরু হয় অশান্তি। এবারে একপক্ষ সিপিএম-কংগ্রেস এবং অপর পক্ষ শাসক দল তৃণমূল। এরপর চলে দুই পক্ষের মধ্যে ইটবৃষ্টি। উভয় পক্ষ পরস্পরকে এক ইঞ্চি জায়গা ছাড়তে নারাজ। এরপর ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় ডোমকল থানার বিশাল পুলিশ। উত্তেজিত জনতাদের নিয়ন্ত্রণ করতে লাঠিচার্জ করা হয় বলে সূত্রের খবর। এই ঘটনার সঙ্গে সম্পর্কিত সারাংপুরের তৃণমূল অঞ্চল সভাপতি বশির মোল্লাকে কোমরে আগ্নেয়াস্ত্র রাখার জন্য আটক করে মুর্শিদাবাদ পুলিশ। আপাতত তাকে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    সিপিএমের প্রতিক্রিয়া

    সিপিএমের এক প্রার্থী বলেন, আমি মনোনয়ন জমা দিতে এসেছি, কিন্তু লাইন থেকে আমাকে মেরে বার করে দিয়েছে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা। আবার এক মহিলা প্রার্থী রিনা খাতুন বলেন, পুলিশ আমাদেরকে কোনও সহযোগিতা করছে না, তৃণমূলের গুন্ডারা কেন বিরোধীদের কণ্ঠরোধ করছে? এই কথা বলে পুলিশ মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যের কাছে জবাব চান তিনি। সেই সঙ্গে বলেন, যতদিন বাঁচব এই দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক লড়াই করব। 

    পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণার পর থেকেই শুরু অশান্তি

    পঞ্চায়েত নির্বাচন ঘোষণার প্রথম দিন থেকেই ডোমকলে (Murshidabad) অশান্তির বাতাবরণ। গতকাল, শুক্রবার ডোমকল বিডিও অফিসে ডিসিআর আনতে গিয়ে সিপিএমের কর্মীরা রীতিমত লাঠি হাতে আক্রমণ করে তৃণমূল কর্মীদের। ভাঙা হয় বাইক, ক্যাম্পে থাকা চেয়ার। এরপর শনিবার সকাল থেকে ফের উত্তপ্ত ডোমকল। দেখা গেল বিপরীত চিত্র, এইদিন সকাল থেকে রীতিমতো সিপিএম দলের পক্ষ থেকে আসা কর্মীদের বেধড়ক মারতে থাকে শাসক তৃণমূলের কর্মীরা। পরিস্থিতি এতটাই অগ্নিগর্ভ হয় যে পুলিশের সামনেই চলে মারামারি। দুই পক্ষের মধ্যে হয় ইট বৃষ্টি। প্রথমে পুলিশের তৎপরতায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও, পুনরায় কিছুক্ষণ পর শুরু হয় অশান্তির ঘটনা। এবার সিপিএম এবং কংগ্রেস যৌথ ভাবে লাঠি হাতে আক্রমণ করে শাসক দলের কর্মীদের। চলে ইটবৃষ্টি। পরে র‍্যাফ নামে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে।  

    এলাকার সাধারণ মানুষের বক্তব্য, আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটের চিত্র যা উঠে আসছে, তাতে ভোট আসতে আসতে কী পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে, তা নিয়েই রয়েছে অনেক সংশয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • BJP: আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে মনোনয়নে বাধা তৃণমূলের, রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভে বিজেপি

    BJP: আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে মনোনয়নে বাধা তৃণমূলের, রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবারই দক্ষিণ ২৪ পরগনার ডায়মন্ডহারবার-১ ব্লক অফিসে কোনও ব্যবস্থা না থাকার কারণে বিজেপি (BJP) সহ বিরোধী দলের বহু প্রার্থী মনোনয়ন জমা না দিয়ে ফিরে আসতে বাধ্য হন। বীরভূমের রামপুরহাট-২ ব্লকেও একই ঘটনা ঘটে। সেখানেও ব্লক অফিসের কর্মীদের প্রশিক্ষণ না থাকার কারণে মনোনয়ন জমা দিতে পারেনি বিজেপির শতাধিক প্রার্থী। শনিবারও মনোনয়ন জমা দেওয়ার দ্বিতীয় দিনে পূর্ব বর্ধমানের কাটোয়ায় তৃণমূলীদের বাধায় মনোনয়ন জমা দিতে পারল না বিজেপি। প্রতিবাদে রাস্তা অবরোধ করে ক্ষোভে ফেটে পড়েন বিজেপি কর্মীরা।

    বিজেপি (BJP) প্রার্থীদের কী বক্তব্য?

    শনিবার কাটোয়া-১ ব্লকে এদিন বিজেপি (BJP) কর্মীরা মনোনয়ন জমা দিতে যান। বিডিও অফিসের মুখে তৃণমূল কর্মীরা জমায়েত করে দাঁড়িয়ে থাকে। বিজেপি প্রার্থীদের বক্তব্য, এদিন ২৩ জন মনোনয়ন জমা দেওয়ার জন্য যাচ্ছিলাম। তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আমাদের ঘিরে ধরে। মনোনয়ন করা যাবে না বলে হুমকি দেওয়া হয়। পুলিশ প্রশাসন বিডিও অফিসের ভিতরে থাকলেও কেউ আমাদের মনোনয়ন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা করেনি। ফলে, আমরা এদিন মনোনয়ন জমা দিতে যাওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করলেও তৃণমূলীদের বাধায় ফিরে আসতে বাধ্য হই। পরে, রাস্তা অবরোধ করে আমরা প্রতিবাদ জানাই।

     কী বললেন বিজেপি (BJP) নেত্রী?

    বিজেপি (BJP) নেত্রী সীমা ভট্টাচার্য বলেন, ২০১৮ সালে যে কায়দায় তৃণমূল ভোট করেছিল, এবারও সেই একই কায়দায় ওরা ভোট করতে চাইছে। আমাদের প্রার্থীদের আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে মনোনয়ন জমা করতে দেয়নি তৃণমূল। কোনও হিন্দু থাকবে না। এটার অর্থ কী? সংখ্যালঘুরা শুধু প্রার্থী দেবে। আমরা রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখিয়েছি। পুলিশ আমাদের নিরাপত্তা দিয়ে মনোনয়ন জমা দেওয়ার ব্যবস্থা না করা পর্যন্ত রাস্তা অবরোধ চলবে।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল নেতা প্রসেনজিৎ দাস বলেন, বিজেপি (BJP) কর্মীদের বাধা দেওয়ার  ঘটনা কোথাও ঘটেনি। কাউকে বাধা দেওয়া হলে সেটা জেলাশাসক, মহকুমা শাসকের কাছে তাঁরা অভিযোগ জানাতে পারে। কিন্তু, সেটা করা হয়নি। আসলে সংবাদ মাধ্যমের কাছে অভযোগ করে তারা প্রচারের আলোয় আসতে চাইছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: বুথ ৭০ হাজার, পুলিশ ৪২ হাজার! ‘‘এ তো মৃত্যুকে ডেকে আনা’’, তোপ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: বুথ ৭০ হাজার, পুলিশ ৪২ হাজার! ‘‘এ তো মৃত্যুকে ডেকে আনা’’, তোপ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে ৪২ হাজার পুলিশ দিয়ে ৭০ হাজার বুথে এক দিনে ভোট করাবে! এ তো মৃত্যুকে ডেকে আনা। আধাসেনা দিয়েই ভোট হবে। তৃণমূলের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ বাড়বে। পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে এমনই হুঁশিয়ারি বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন পত্র জমা দেওয়ার প্রথম দিনেই সন্ত্রাসে প্রাণ হারালেন এক বিরোধী কর্মী। এদিন মুর্শিদাবাদে ফুলচাঁদ শেখ নামে এক ব্যক্তির গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মৃত্যু হয়। এই ঘটনায় মুখ্যমন্ত্রী ও রাজ্য নির্বাচন কমিশনকেই দায়ী করলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। একদিনে ভোট করানো নিয়েও সরব নন্দীগ্রামের বিধায়ক। 

    কী বললেন শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)?

    শুভেন্দু বলেন, “প্যারা মিলিটারি দিয়েই ভোট করানোর ব্যবস্থা হবে।” শুক্রবার রাতে সামনে আসে শুভেন্দুর ট্যুইট।  শুরুতেই বিরোধী দলনেতা লেখেন, ‘মর্নিং শোজ় দ্য ডে…’,  তাঁর আরও সংযোজন, “মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার প্রথম দিনই ৫ রাউন্ড গুলি চলল বাংলায়। মুর্শিদাবাদের খড়গ্রামে তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা তাণ্ডব চালায়। ফুলচাঁদ শেখ নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়, তিনিই এবারের পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রথম বলি। তিন জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।”

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে রক্ত ঝরা নিয়ে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) দায়ী করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তিনি লেখেন, “এই গোটা ঘটনার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহাই দায়ী থাকবেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিশ নির্বাচনে সঠিক নিরাপত্তা দিতে পারবে না।”

    মনোনয়নের প্রথমদিনেই রক্তাক্ত বাংলা

    শুক্রবার রাতেই পঞ্চায়েত ভোটকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে মুর্শিদাবাদের খড়গ্রাম এলাকা। প্রথমে কুপিয়ে পরে গুলি করে খুন করা হয় ফুলচাঁদ শেখ নামে এক ব্যক্তিকে। তিনি ওই এলাকায় কংগ্রেস কর্মী নামেই পরিচিত ছিলেন। জানা গিয়েছে, বিকালে বন্ধুদের সঙ্গে বসে তাস খেলছিলেন ফুলচাঁদ। আচমকাই তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা বাঁশ, লাঠি, লোহার রড নিয়ে হামলা চালায়। এলোপাথাড়ি মারতে শুরু করে। পালানোর চেষ্টা করলে দুষ্কৃতীরা গুলি চালায়। সেই গুলি এসে লাগে ফুলচাঁদের শরীরে। স্থানীয় বাসিন্দারা যতক্ষণে রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁকে উদ্ধার করে কান্দি মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করান, তাঁর মৃত্যু হয়।

     

    আরও পড়ুন: মনোনয়নের পয়লা দিনেই বিরোধীশূন্য করার হুশিয়ারি মদনের, উত্তরে কী বললেন সুকান্ত?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Forced Conversion: অনলাইন গেমিং-এর মাধ্যমে ধর্মান্তকরণ! চক্রের হদিশ পেল যোগী পুলিশ

    Forced Conversion: অনলাইন গেমিং-এর মাধ্যমে ধর্মান্তকরণ! চক্রের হদিশ পেল যোগী পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনলাইন গেমিং-এর মাধ্যমে ধর্মান্তকরণের (Forced Conversion) চেষ্টার বড় ধরনের চক্রের সন্ধান পেল যোগী রাজ্যের পুলিশ (Up Police)। ইতিমধ্যে চক্রের এক মাথাকে গ্রেফতারও করা হয়েছে। তবে মূল অভিযুক্ত শাহনওয়াজের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে উত্তরপ্রদেশ পুলিশ।

    কীভাবে তৈরি করা হতো ফাঁদ

    জানা গিয়েছে, অনলাইনে একটি গেমিং অ্যাপ রয়েছে। যার নাম ‘ফর্টনাইট’। এই অ্যাপটির মাধ্যমে কিশোর-কিশোরীদের টার্গেট করা হত। কেউ খেলায় হারছে দেখা গেলে সঙ্গে সঙ্গে তাকে কোরান পাঠ করার পরামর্শ দেওয়া হতো। এরপর তাকে খেলায় জিতিয়ে দেওয়া হতো, স্বাভাবিকভাবে ইসলাম ধর্মের প্রতি আলাদা অনুভূতি জন্মাত। টার্গেট করা ওই কিশোর বা কিশোরীর সঙ্গে পরে যোগাযোগ করত চক্রের সদস্যরা। পরামর্শ দেওয়া হত ধর্মান্তকরণের।

    কী বলছে যোগী পুলিশ (Up Police)?

    গাজিয়াবাদ পুলিশের ডেপুটি কমিশনার নিপুন আগরওয়াল জানিয়েছেন, র‌্যাকেটের মূল মাথা শাহনওয়াজ খান মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা। তাকে ধরতে পুলিশ অভিযান শুরু করেছে বলে জানিয়েছেন তিনি। নিপুন আরও জানিয়েছেন যে শাহনওয়াজের ডিজিটাল নাম বাড্ডো। তার কাজ ছিল অনলাইন গেমারদের মধ্যে অল্প বয়সীদের খুঁজে বার করা। ধর্মান্তরিত (Forced Conversion) হতে উৎসাহ দেওয়ার জন্য জাকির নায়েক বা তারিক জামিলের মতো কট্টরপন্থী প্রচারকদের ভিডিও পাঠাত শাহনওয়াজ।

    চারজন ইতিমধ্যে ধর্মান্তকরণের (Forced Conversion) ফাঁদে

    ইতিমধ্যে চারজন কিশোর ধর্মান্তরিত হয়েছে বলে জানিয়েছে গাজিয়াবাদ পুলিশ। এর মধ্যে দুই জন গাজিয়াবাদ এবং একজন করে ফরিদাবাদ এবং চণ্ডীগড়ের বাসিন্দা। গাজিয়াবাদের যে হিন্দু কিশোর ধর্মান্তরিত হয়েছে, সে পাকিস্তান ভিত্তিক ইউটিউব চ্যানেল দ্য ইয়ুথ ক্লাব দেখত। ওই ইউটিউব চ্যানেলটিতে ইসলাম সম্পর্কে উস্কানিমূলক অজস্র ভিডিও রয়েছে বলে দাবি করেছেন ওই পুলিশ কর্তা। উস্কানিমূলক এই ভিডিয়ো দেখার পরেই ইসলামে ধর্মান্তরিত হয়েছিল গাজিয়াবাদের ওই কিশোর।

    আরও পড়ুন: মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস কর্মীকে গুলি করে খুন, অভিযুক্ত তৃণমূল

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস কর্মীকে গুলি করে খুন, অভিযুক্ত তৃণমূল

    Panchayat Election: মুর্শিদাবাদে কংগ্রেস কর্মীকে গুলি করে খুন, অভিযুক্ত তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের (Panchayat Election) মনোনয়ন জমা দেওয়ার প্রথম দিনই রক্ত ঝড়ল মুর্শিদাবাদে। খড়গ্রাম থানার নলদ্বীপ রতনপুর এলাকায় কংগ্রেস কর্মী ফুলচাঁদ শেখকে এলোপাথাড়ি গুলি করে খুন করার অভিযোগ উঠল তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী ঘটনা ঘটেছিল?

    ফুলচাঁদসাহেব ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা সকলেই কংগ্রেস করেন। তিনি এতদিন কেরলে ছিলেন। কয়েকদিন আগেই তিনি বাড়ি ফিরেছেন। শুক্রবার পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election)  কে প্রার্থী হবে তা নিয়ে এলাকায় গত কয়েকদিন ধরেই কংগ্রেস এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে চর্চা চলছে। তবে, সেটা দুই দলের মধ্যে ছিল। কোনও বিবাদ হয়নি। জানা গিয়েছে, ফুলচাঁদসাহেব খাওয়াদাওয়া সেরে তিনি বাড়ির সামনে তাস খেলছিলেন। আচমকা দৃষ্কৃতীরা এসে প্রথমে লাঠি দিয়ে হামলা চালায়। পরে, তাঁকে লক্ষ্য করে এলোপাথারি গুলি চালায় অভিযোগ। গুলির আঘাতে ফুলচাঁদসাহের গুরুতর জখম হন। গুরুতর জখম অবস্থায় ফুলচাঁদসাহেবকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিত্সকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। জখমদের হাসপাতালে চিকিত্সা চলছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

    কী বললেন পরিবারের লোকজন?

    ফুলচাঁদসাহেবের মা বলেন, আমরা বরাবরই কংগ্রেস করি। আমার ছেলে কয়েকদিন আগেই বাড়ি ফিরেছে। এলাকায় ভোট (Panchayat Election) বলে তৃণমূলের ছেলেরা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আমার ছেলে কংগ্রেস করেই বলেই তৃণমূলের লোকজন এসে গুলি চালিয়ে খুন করেছে।  ওদের হামলায় কয়েকজন জখম হয়েছে।

    কী বললেন প্রদেশ কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি?

    প্রদেশ কংগ্রেসের রাজ্য সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে (Panchayat Election) জয় হাসিল করতেই কংগ্রেস কর্মীকে খুন করল তৃণমূল। এই ভোটকে প্রহসনে পরিণত করতে চাইছে তৃণমূল। এই কংগ্রেস কর্মীর মৃত্যু আমরা ব্যর্থ হতে দেব না। মানুষ প্রতিবাদ, মানুষের প্রতিরোধ ইতিহাসে শেষ কথা বলে, আমরা তার প্রমাণ দিয়ে দেব।

    কী বললেন তৃণমূল নেতৃত্ব?

    তৃণমূল নেতা আশিস মার্জিত বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই। গ্রাম্য বিবাদের জেরেই এই ঘটনা রয়েছে। তৃণমূল কোনওভাবেই জড়িত নয়। এই ঘটনার তদন্ত করছে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Xiaomi: বিদেশি মুদ্রা আইন লঙ্ঘন! চিনা মোবাইল সংস্থা শাওমিকে নোটিশ ধরাল ইডি

    Xiaomi: বিদেশি মুদ্রা আইন লঙ্ঘন! চিনা মোবাইল সংস্থা শাওমিকে নোটিশ ধরাল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটে রেডারে চিনা মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থা শাওমি (Xiaomi)। ইডির অভিযোগ, বিদেশি মুদ্রা বিনিময় আইন লঙ্ঘন করেছে এই মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থা। বিপুল টাকার লেনদেন করেছে তারা। ইতিমধ্যে কারণ দর্শানোর জন্য শাওমিকে শোকজ নোটিসও পাঠিয়েছে ইডি। চিনা মোবাইল প্রস্তুতকারক সংস্থার পাশাপাশি, বিদেশি মুদ্রা বিনিময় আইন লঙ্ঘন করে ৫,৫৫১ কোটি টাকা লেনদেন নিয়ে ইডি কারণ দর্শানোর নোটিস পাঠিয়েছে তিনটি বিদেশি ব্যাঙ্ককেও।

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    ইডির ট্যুইট..
     

    এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের তরফে একটি ট্যুইট করে জানানো হয়েছে, শাওমি (Xiaomi) ইন্ডিয়া বিদেশি মুদ্রা বিনিময় আইন (ফেমা) লঙ্ঘন করেছে। জানা গিয়েছে, শাওমি ইন্ডিয়ার সিএফও সমীর রাও এবং প্রাক্তন ম্যানেজিং ডিরেক্টর মনু জৈনকে শোকজও করেছে ইডি। ইতিমধ্যে, ফেমা আইনের ৩৭এ ধারায় ওই অর্থ বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

    কোন কোন ব্যাঙ্ককে নোটিশ ধরাল ইডি?

    ইডি সূত্রে খবর, নোটিশ পাঠানো হয়েছে সিটি ব্যাঙ্ক, এইচএসবিসি এবং ডয়েশ ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষের কাছে। এই তিনটি ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধেও একই অভিযোগ উঠেছে। প্রাথমিকভাবে ফেমা আইন মোতাবেক তদন্ত শেষ করেছে ইডি। তারপরেই কারণ দর্শানোর জন্য চিঠি পাঠানো হয়েছে সংস্থাগুলিকে।

    আরও পড়ুন: ফের অশান্ত মণিপুর! জঙ্গি হামলার বলি ৩, সিট গঠন সিবিআই-এর

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: ফের অশান্ত মণিপুর! জঙ্গি হামলার বলি ৩, সিট গঠন সিবিআই-এর

    Manipur: ফের অশান্ত মণিপুর! জঙ্গি হামলার বলি ৩, সিট গঠন সিবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অশান্ত মণিপুর (Manipur)। জানা গিয়েছে কাংপোকপি এবং ইম্ফল পশ্চিম জেলার সীমানায় খোকেন গ্রামে ৩ জনকে খুন করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে একজন মহিলাও রয়েছেন। অভিযোগ, মায়ানমার সীমান্ত পেরিয়ে জঙ্গিরাই হত্যাকাণ্ড চালিয়েছে সেখানে। অমিত শাহের সফর এবং ১০১ কোটি টাকার কেন্দ্রীয় প্যাকেজ ঘোষণার পরে ধীরে ধীরে শান্ত হচ্ছিল মণিপুর। কিন্তু ফের অশান্তির আশঙ্কার দিন গুনছেন সেখানকার মানুষ। অশান্তির পিছনে বড় ষড়যন্ত্র রয়েছে কিনা তা তদন্ত করছে সিবিআই।

    সিট গঠন করল সিবিআই

    মণিপুরে কুকি-মেইতেই গোষ্ঠীহিংসার নেপথ্যের ষড়যন্ত্রকারীদের সন্ধান পেতে শুক্রবার বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গড়েছে সিবিআই। জানা গিয়েছে, ১০ সদস্যের সিট-এর নেতৃত্বে রয়েছেন ডিআইজি পদমর্যাদার এক আধিকারিক। মণিপুর (Manipur) হিংসায় দায়ের হওয়া মোট এফআইআর সংখ্যা ৩,৭০০ হলেও সিবিআইয়ের তরফে শুক্রবার ৬টি এফআইআরের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করা হয়েছে। মণিপুর পুলিশের সঙ্গে সমন্বয়ের জন্য সিবিআইয়ের জয়েন্ট ডিরেক্টর ঘনশ্যাম উপাধ্যায় ইম্ফল যাচ্ছেন বলে শোনা যাচ্ছে। প্রসঙ্গত, সম্প্রতি মণিপুর সফরে গিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সিবিআই তদন্তের ঘোষণা করেছিলেন। উভয় গোষ্ঠীর নেতাদের শান্তি রাখতে আবেদনও জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।

    মেইতেই-কুকি বিবাদ ৩ মে থেকে চরম আকার ধারণ করে

     হিন্দু ধর্মাবলম্বী মেইতেই জনগোষ্ঠীর সঙ্গে কুকি তফসিলি জনজাতি সম্প্রদায়ের (যাদের অধিকাংশই খ্রিস্টান) সংঘর্ষ শুরু হয় ৩ মে থেকে। পরিস্থিতি অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠলে আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্ব নেয় কেন্দ্র। নামানো হয় সেনা এবং অসম রাইফেলস বাহিনীকে। সামগ্রিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা তদারকির ভার দেওয়া হয় সিআরপিএফের প্রাক্তন প্রধান কুলদীপ সিংহকে। তাঁর অধীনে এডিজিপি (ইন্টেলিজেন্স) আশুতোষ সিংহকে সমগ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থার অপারেশনাল কমান্ডার-এর দায়িত্ব দেওয়া হয়। কিন্তু ১ মাস কেটে গেলেও হিংসা থামেনি।

     

    আরও পড়ুন: ৮০ কোটি মানুষকে বিনামূল্যে খাদ্য, ১১ কোটি বাড়িতে জলের লাইন! অভাবনীয় সাফল্য মোদি সরকারের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share