Blog

  • Presidency University: ফের বিতর্কে প্রেসিডেন্সি! সরস্বতী পুজোয় না, অথচ ইফতারের আয়োজন জাঁকজমকপূর্ণ

    Presidency University: ফের বিতর্কে প্রেসিডেন্সি! সরস্বতী পুজোয় না, অথচ ইফতারের আয়োজন জাঁকজমকপূর্ণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিতর্কে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয় (Presidency University)। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে করা যাবেনা ধর্মীয় অনুষ্ঠান, কর্তৃপক্ষের এমন নির্দেশে  চলতি বছরে সরস্বতী পুজো প্রায় বন্ধ হতে বসেছিল। এবার বিশ্ববিদ্যালয়ের হিন্দু হোস্টেল চত্বরে ইফতারের আয়োজন নিয়ে দানা বেঁধেছে বিতর্ক। ধর্মীয় অনুষ্ঠানেই যদি আপত্তি থাকে তবে তা শুধুমাত্র সরস্বতী পুজোর ক্ষেত্রেই কেন? সমাজের বিশিষ্টজন থেকে নেটিজেন অনেকেই এই প্রশ্ন তুলছেন। প্রসঙ্গত, বামপন্থী ছাত্র আন্দোলনের ধরন নিয়ে এর আগেও বিতর্কে জড়িয়েছে প্রেসিডেন্সির (Presidency University) নাম। আন্দোলনের নামে মহিলাদের অন্তর্বাস পড়ে বামপন্থী ছাত্রনেতার ছবি কয়েক বছর আগেই সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয়েছিল। রাজনৈতিক মহলের একাংশের ধারণা, প্রেসিডেন্সিতে (Presidency University) ঠিক জেএনইউ-এর ছায়া দেখা যাচ্ছে। তাই এমন ঘটনা ঘটছে।

    সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল হয় ইফতারের ছবি
       

    সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে একটি ছবি। সেখানে দেখা যাচ্ছে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে হিন্দু হস্টেল চত্বরে করা হয়েছে ইফতারের আয়োজন। এই ছবি সামনে আসতেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। ইরফান সিদ্দিকী নামে এক ব্যক্তির ফেসবুক পোস্ট থেকে এই ইফতারের ছবি ভাইরাল হয়। ক্যাপশনে লেখা ছিল, দাওয়াত-এ ইফতার ইডেন হিন্দু হোস্টেল। ওই পোস্টে একাধিক কমেন্ট আসে।

     

    তবে এই ঘটনার গুজব ছড়ানোর দাবি করে এক ব্যক্তি লেখেন, ‘হিন্দ হোস্টেলে পুজো আর ইফতার দুটোই হয়, সব সময়ই হয়। ডিসপিউটটা কাম্পাসের মধ্যে পুজো করা নিয়ে হয়েছিল। হোস্টেলে আগাগোড়াই পুজো হয়, ইফতার হয়। এতকাল হয়ে এসেছে আগামীতেও হবে। ভুয়ো খবর ছড়াবেন না!’ প্রসঙ্গত, চলতি বছরে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ে সরস্বতী পুজো করা নিয়ে ব্যাপক ঝামেলা হয়। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয় যে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠান করা যাবে না। পরে অবশ্য ছাত্রছাত্রীদের একটা বিরাট অংশের চাপে পড়ে অবশেষে সরস্বতী পুজো করার অনুমতি দিতে বাধ্য হয় কর্তৃপক্ষ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Oxfam India: অক্সফ্যাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক! কেন জানেন?

    Oxfam India: অক্সফ্যাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া’ (Oxfam India) সংস্থার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের সুপারিশ করল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। এই সংস্থার বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ফরেন কন্ট্রিবিউশন (রেগুলেশন) বা বিদেশি অবদান বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। আয়কর বিভাগের এক সমীক্ষায়, ধরা পড়েছিল যে অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া ২০১০ সালের ফরেন কন্ট্রিবিউশন অ্যাক্টের বিধানকে ফাঁকি দেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল।

    কী অভিযোগ সংস্থার বিরুদ্ধে

    ‘অক্সফ্যাম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ যে বিদেশি অনুদান আইন লঙ্ঘন করেছে তারা। বলা হচ্ছে, করোনার সময় থেকেই বিদেশি অনুদানের ক্ষেত্রে বেঁধে দেওয়া হয়েছিল কিছু নিয়ম-কানুন। অভিযোগ, তার পরও ‘অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া’ ‘বেআইনি’ উপায়েই বিদেশি অনুদান নিয়ে চলেছে। আয়কর বিভাগের নজরে সম্প্রতি সংস্থার বেশ কিছু ই-মেলে অনিয়ম চোখে পড়ে। অলাভজনক সংস্থা মারফতই বিদেশ থেকে অনুদান নিয়ে চলেছে OXFAM, এমনই অভিযোগ উঠছে। 

    শুধু তাই নয়, আয়কর বিভাগের একটি সমীক্ষায় দাবি করা হয়েছে, কিছু বিদেশি সংস্থা এবং তাদের শাখা ‘অক্সফ্যাম ইন্ডিয়াকে ব্যবহার করে বিদেশ থেকে অনুদান সংগ্রহ করছে। ভারতে সামাজিক কাজকর্মের জন্যই নথিভুক্ত হয়েছিল ‘অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া’। অভিযোগ, সংস্থার কর্মী, সহযোগী এবং অন্য মাধ্যমে বিদেশি অনুদানের টাকা সংগ্রহ করে সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চে ঢুকিয়েছে ‘অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া’। জানা গিয়েছে, এই সংস্থার বিরুদ্ধে ২০১০ সালের ফরেন কন্ট্রিবিউশন (রেগুলেশন) বা বিদেশি অবদান বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ রয়েছে। ২০১০ সালের ফরেন কন্ট্রিবিউশন (রেগুলেশন)-এর আওতায় নথিভুক্ত ছিল ‘অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া’ (Oxfam India)। এর মেয়াদ ছিল ২০২১ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। তারপর থেকে ২০২০ সালের ফরেন কন্ট্রিবিউশন (রেগুলেশন) অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট চালু হয়েছিল। এই সংশোধিত বিধি অনুযায়ী কোনও সংস্থা, বিদেশ থেকে পাওয়া সহায়তা অন্য কাউকে স্থানান্তর করা যায় না। কিন্তু স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক দেখেছে, সংশোধিত আইনটি চালু হওয়ার পরও বিদেশ থেকে পাওয়া অর্থ বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে স্থানান্তর করেছে অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া (Oxfam India)। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে আরও বলা হয়েছে, বিভিন্ন এনজিওগুলিতেও অর্থ স্থানান্তর করেছে অক্সফ্যাম।
    সূত্রের খবর, কমিশন হিসেবে সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চকে তাদের কর্মী বা সহযোগীদের মাধ্যমে অর্থ পাঠাত অক্সফ্যাম ইন্ডিয়া। টিডিএস ডেটাতেও এটা ধরা পড়েছে। দেখা গিয়েছে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে সেন্টার ফর পলিসি রিসার্চকে ১২,৭১,১৮৮ টাকা পেমেন্ট করেছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Guiness World Records: মাত্র চার বছর বয়সেই বই প্রকাশ করে কব্জায় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড

    Guiness World Records: মাত্র চার বছর বয়সেই বই প্রকাশ করে কব্জায় গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জীবনে কিছু অর্জন করতে হলে বয়স যে কোনও বাধাই নয়, তা প্রমাণ করে দিল একটি ফুটফুটে বাচ্চা। বয়স মাত্র ৪ বছর ২১৮ দিন। কিন্তু এরই মধ্যে একটি আস্ত বই প্রকাশ হওয়ার পর তার হাজার কপি বিক্রিও হয়ে গিয়েছে। আর এমন দুর্লভ গুণের জন্যই সে অর্জন করেছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড-এর মতো দুর্লভ সম্মান।
    আবু ধাবির শহিদ রাশিদ আল মেহেরি সব থেকে কম বয়সে বই প্রকাশ করার মতো দুর্লভ কৃতিত্ব অর্জন করেছে। পুরুষদের বিভাগে তাই তার দখলে চলে এসেছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড। 
    হাতি এবং ভল্লুকের বন্ধুত্ব হওয়া নিয়ে লেখা ওই বই ইতিমধ্যেই আরব দুনিয়ায় সাড়া ফেলে দিয়েছে।
    শুধু এই বাচ্চাটিই নয়, অসম্ভব গুণের অধিকারী তার আট বছরের বড় বোন। যাবতীয় উৎসাহ সে পেয়েছে তারই ওই বোনের কাছ থেকে। বাইলিংগুয়াল বই প্রকাশ করে ইতিমধ্যেই সে একই ধরনের রেকর্ডের অধিকারী। এই বয়সে সে রীতিমতো একটি পাবলিশিং হাউসও চালায়। এক সাক্ষাৎকারে আবু শহিদ জানিয়েছে, সে তার বোনের সঙ্গে একসঙ্গে পড়াশোনা করে, লেখে, আঁকে এবং না জানি আরও কত কীই করে। এই বই লেখার পিছনে মূল অনুপ্রেরণা তার এই বোনই। বোনকে দেখেই তার মনে হয়েছিল, সেও কিছু করে দেখাতে পারে।

    তার লেখা বইয়ের মূল বিষয়বস্তুটা ঠিক কী ? 

    গল্পটা মূলত একটি ভল্লুক আর একটি হাতিকে নিয়ে। একটি হাতি ভল্লুককে দেখে ভেবেছিল সে বোধহয় তাকে খেয়ে নেবে। কিন্তু পরিশেষে দেখা গেল আদৌ তা হল না। দুজনের মধ্যে গড়ে উঠল নিবিড় বন্ধুত্ব।

    কী বলছে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড কর্তৃপক্ষ ? 

    গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড সূত্রে জানা গিয়েছে, তার এই সৃষ্টি রেকর্ড গড়ল কি না, তা পরীক্ষা করে দেখা হয় ২০২৩ সালের ৯ই মার্চ। যদিও তখন সেই বইটির হাজার কপি বিক্রি হয়ে গিয়েছে। দুটি পশুর মধ্যে অভাবনীয় বন্ধুত্ব অসাধারণ মনে হয়েছে পাঠককূলেরও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Municipality: বালুরঘাটে সম্পত্তিকর বেড়েছে ব্যাপকহারে, ক্ষোভে ফুঁসছে শহর, আন্দোলনে নাগরিক মঞ্চ

    Municipality: বালুরঘাটে সম্পত্তিকর বেড়েছে ব্যাপকহারে, ক্ষোভে ফুঁসছে শহর, আন্দোলনে নাগরিক মঞ্চ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট শহরে (Balurghat Municipality) লাগামছাড়া বেড়েছে সম্পত্তিকর। এই অভিযোগ ঘিরে ব্যাপক ক্ষোভ শহরে। ইতিমধ্যেই সম্পত্তিকর কমানোর দাবি নিয়ে এসডিও, জেলাশাসক ও মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছে বালুরঘাটের সম্মিলিত নাগরিক মঞ্চ কমিটি। অভিযোগ, কিছু ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক কর ধার্য করা হয়েছে। সাধারণ মানুষের অভিযোগ, বর্ধিত সম্পত্তিকর নিয়েও ধন্দে তারা। কার কত কর (Property Tax) বাড়ল, কীসের ভিত্তিতে সম্পত্তিকর বাড়ল, তাও স্পষ্ট নয়। এদিকে এ নিয়ে বিরোধী দলগুলিও আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি দিয়েছে।   

    কী বলছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ? 

    এবিষয়ে সম্মিলিত নাগরিক কমিটির সম্পাদক নৃপেন্দ্রনাথ কুণ্ডু বলেন,  সম্পত্তিকর বেড়ে বহুগুণ হয়েছে। আমরা তীব্র আপত্তি জানিয়েছি। হিয়ারিং-এর নামে অযথা হয়রানি করা হচ্ছে। আমরা সম্পত্তিকর দিতে চাই। কিন্তু সবার সাধ্য কতটুকু, দেখা প্রয়োজন।

    কোনওরকম স্বচ্ছতা নেই, অভিযোগ আরএসপির

    আরএসপির জোনাল কমিটির সদস্য প্রলয় ঘোষ বলেন, বালুরঘাট শহরে (Balurghat Municipality) পুরকর বেড়েছে। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে ১০ থেকে ১০০০ গুণ সম্পত্তিকর বাড়ানো হয়েছে। কোনওরকম স্বচ্ছতা নেই।  ফলে সমস্যা হচ্ছে মানুষের। এটা নিয়ে আমাদের তরফে আন্দোলনে নামা হবে। 

    বৈষম্য চরমে, অভিযোগ বিজেপির 

    বিজেপির বালুরঘাট শহর মন্ডল সভাপতি সমীরপ্রসাদ দত্ত বলেন, শহরে উন্নয়ন স্তব্ধ। তৃণমূল নেতাদের বাড়ির ট্যাক্স কম, অথচ সাধারণ মানুষের বাড়ির ট্যাক্স বেশি। কার কত ট্যাক্স বাড়ল, তাও জানতে পারছে না মানুষ। এ নিয়ে আমরা আন্দোলনে (Movement) নামব। 

    কী বলছেন বালুরঘাট পুরসভার চেয়ারম্যান ?

    এবিষয়ে বালুরঘাট পুরসভার (Balurghat Municipality) চেয়ারম্যান অশোক মিত্র বলেন, ২০১৮ সালে ভ্যালুয়েশন বোর্ড (Valuation Board)যেভাবে সম্পত্তিকর ধার্য করেছে, সেভাবেই কর নেওয়া হচ্ছে। সকলের সাধ্যমতোই সম্পত্তিকর নেওয়া হচ্ছে। তবে কেউ কেউ রাজনৈতিক স্বার্থে বিরোধিতা করছে। যারা আপত্তি করছে, তারা আবেদন করলে, তা আমরা সংশ্লিষ্ট দফতরে পাঠাব।

    প্রসঙ্গত, বিগত তৃণমূল বোর্ড ২০১৮ সালের ভ্যালুয়েশন বোর্ডের ধার্য করা এই সম্পত্তিকর চালু করতে চাইলেও পরে সাধারণ মানুষের চাপে তা করতে পারেনি। এই বোর্ড নতুন কর ধার্য করতেই বিতর্ক শুরু হয়েছে। কয়েমমাস আগে এনিয়ে সম্মিলিত নাগরিক মঞ্চের তরফে গণ কনভেনশন, ডেপুটেশন ও আন্দোলন হয়। এরপরে গত ১৫ মার্চ থেকে শহরের শতাধিক বাসিন্দাকে শুনানিতে ডাকা হয়। অভিযোগ, হিয়ারিং হলেও ট্যাক্স কমাচ্ছে না পুরসভা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Toto: রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হেলিকপ্টার টোটো! কোথায় জানেন?

    Toto: রাস্তায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে হেলিকপ্টার টোটো! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় এখনও ঘুরপাক খায় বীরভূমের এক রাজমিস্ত্রির নিজের হাতে বানানো বাড়িটি। মনে আছে? একদম বাসের আদলে নিজের বসত বাড়ি বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন ওই রাজমিস্ত্রি। তার আগে কলকাতায় দেখা গিয়েছিল ট্রামের কামরার আদলে চায়ের দোকান। কেটলির আকারে ফুটপাতের চায়ের স্টল বা বাড়ির ছাদে ফুটবলের আকৃতির জলের ট্যাঙ্ক ইত্যাদি তো রাজ্যের অনেক গাঁ গঞ্জেও এখন দেখা যায়। কোন গ্রামের যুবকের তৈরি অভিনব সাইকেল, বাইক ইত্যাদিও মাঝে মাঝে সংবাদের শিরোনামে উঠে আসে। এবার সামনে এলো একেবারে হেলিকপ্টারের মতো দেখতে টোটো (Toto)। “চাকদা এক্সপ্রেস” ক্রিকেটার ঝুলন গোস্বামীর নিজের শহরে হেলিকপ্টার টোটো এখন এলাকায় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। নদিয়ার চাকদহের এক যুবক গৌতম মালাকার এমন অদ্ভুত টোটো (Toto) বানিয়ে নজর কাড়লেন।

    কেন এই অভিনব ভাবনা?

    গৌতম পেশায় মেকানিক। চাকদহ চৌরাস্তার কাছে সাইকেল, টোটো ইত্যাদি বিক্রি ও সারাইয়ের দোকান আছে তাঁর। দোকানে অন্য কর্মচারী থাকলেও মেরামতির মূল কাজটা নিজের হাতেই করেন। কারিগরী বুদ্ধি দিয়ে নিজের হাতে নতুন কিছু একটা তৈরি করার ব্যাপারটা তাড়া করে বেড়ায় গৌতমকে। সেই ভাবনা থেকেই একদম হেলিকপ্টারের মতো দেখতে একটা টোটো (Toto) বানিয়ে ফেলেছেন তিনি। রাস্তায় চলা হেলিকপ্টার তৈরির কাজ শেষ হওয়ার আগে থেকেই তার দোকানে ভিড় করছিলেন স্থানীয় লোকজন। এরপর সেই টোটোতে (Toto) কোন আরোহী আগে চাপবেন সেই আবদারও শুরু হয়ে গিয়েছিল। পরীক্ষামূলকভাবে এই অদ্ভুত দর্শন টোটো (Toto) পথে নামাতে গিয়ে যাত্রী পিছু দশ টাকা করে নিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু, বাস রাস্তায় বা শহরের অলি গলিতে হেলিকপ্টারের মতো দেখতে টোটো (Toto) চলছে দেখে তাতে চড়া এবং সেলফি তোলার হিড়িক পড়ে যায়। পথে থাকা সাধারণ টোটো (Toto) ছেড়ে এই টোটোতে ওঠার আবদার বাড়তে থাকে। কিন্তু, এই টোটো (Toto) নিয়মিত পথে নামলে বন্ধু টোটো চালকদের ভাড়া কমে যাবে বলে মন কাঁদলো হেলিকপ্টার টোটোর (Toto) নির্মাতা গৌতমের। তাই মত বদলালেন তিনি। গৌতমবাবু বলেন, সব সময় নতুন কিছু করতে মন চাইত। নিজের বুদ্ধি দিয়ে এটা তৈরি করে ফেললাম। এই অল্প সময়ের মধ্যে এত জনপ্রিয় হয়ে যাবে তা ভাবতে পারিনি। তাই, অন্য টোটো (Toto) চালকদের ব্যবসার ক্ষতি হোক তা আমি চাই না। তাই, ঠিক করেছি, বিয়ে, অন্নপ্রাশন, জন্মদিনের মতো অনুষ্ঠান বাড়িতে এই টোটো (Toto) ভাড়া দেব।

    হেলিকপ্টার টোটোর মধ্যে কী কী আছে?

    ভিতরে চারটে আসন। গদি আঁটা। লাইট অ্যান্ড সাউন্ডে ভিতরের পরিবেশ সাজাচ্ছেন এখনও। চালকের আসন, স্টিয়ারিং, বাইরের দিকের  জানালা, হেলিকপ্টারে ওঠার ধাপ, কিংবা বাইরের ছাদে ফ্যান ইত্যাদি হেলিকপ্টারের আদলেই জোড়া হয়েছে। দু লক্ষ টাকার বেশি খরচ হয়ে গিয়েছে বলে দাবি টোটোর (Toto) মালিকের। আসল হেলিকপ্টারে নিজে চড়ার সুযোগ পাননি গৌতম। তাতে কী ! নিজের সখ কিছুটা তো মিটলো। এখন অনেকের মুখে সেই দুধের স্বাদ ঘোলে মিটিয়ে দিতে চান তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • KMC: লক্ষ লক্ষ টাকার গরমিল মিড ডে মিলের অডিটে! বিতর্কে কলকাতা পুরসভা

    KMC: লক্ষ লক্ষ টাকার গরমিল মিড ডে মিলের অডিটে! বিতর্কে কলকাতা পুরসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মিড ডে মিল প্রকল্প নিয়ে বিতর্ক রাজ্যে। জানা গিয়েছে, কলকাতা পুরসভার (KMC) অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্টে স্কুলগুলির মিড ডে মিলের খরচে অসামঞ্জস্য ধরা পড়েছে। এনিয়ে চরম অস্বস্তিতে রাজ্য। বিরোধীরা দীর্ঘদিন ধরেই একশো দিনের কাজ, মিড ডে মিল সহ একাধিক প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ করছে। কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে বেশ কিছু প্রকল্পে অডিট চেয়ে পাঠিয়েছে। শর্ত তবেই মিলবে টাকা। খোদ কলকাতায় মিড ডে মিল প্রকল্পে এমন বেনিয়ম বিরোধীদের দাবিকেই মান্যতা দিল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    কী রয়েছে পুরসভার (KMC) এই অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্টে ?

    ৩০ মার্চ প্রকাশ পেয়েছিল পুরসভার (KMC) এই অভ্যন্তরীণ অডিট রিপোর্ট। তাতে দেখা গিয়েছে, ২০১৮-১৯ এবং ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে মিড ডে মিল পরিচালনার জন্য বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে যে অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে, তা ‘অতিরিক্ত’। হিসেব করে দেখা গিয়েছে, মোট ৯৩ লক্ষ ৬২ হাজার ৫৪৮ টাকা অতিরিক্ত খরচ করেছে পুরসভা।

    হিসেব বহির্ভূত ভাবে এভাবে প্রায় এক কোটি টাকা বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনকে দেওয়া নিয়ে অডিট রিপোর্টে প্রশ্ন তোলা হয়েছে। পুরসভার শিক্ষা দফতরের কাছে এর ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে অডিট রিপোর্টে। হিসেব বহির্ভূত ভাবে এই অর্থ ব্যয়কে ‘হতাশাজনক’ বলে আখ্যা দেওয়া হয়েছে রিপোর্টে। ২০১৯ সালের হিসাব অনুযায়ী, কলকাতা পুরসভা পরিচালিত ২৫৩টি পুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ৮১টি শিশু শিক্ষা কেন্দ্রে মিড ডে মিল রান্নার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলিকে।

    অডিট অনুযায়ী ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে  খরচ হওয়ার কথা ছিল ৭৪ লক্ষ টাকা, কিন্তু তা ১ কোটি ছাড়িয়েছে

    অডিট রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০১৮-১৯ অর্থবর্ষে পুর বিদ্যালয়গুলিতে মিড ডে মিল রান্নার জন্য খরচ হওয়ার কথা ছিল ৭৪ লক্ষ ৩৬ হাজার ২৩০ টাকা। তবে পুরসভার খরচের খাতায় সেই বাবদ ১ কোটি ৩১ লক্ষ ১৮ হাজার ৬৮ টাকার ব্যয় দেখানো হয়েছে। এদিকে ২০১৯-২০ অর্থবর্ষে পুর বিদ্যালয়গুলিতে মিড ডে মিল রান্নার জন্য খরচ হওয়ার কথা ছিল ৭৬ লক্ষ ৭৫ হাজার ৩৬৩ টাকা। তবে পুরসভার খরচের খাতায় সেই বাবদ ১ কোটি ১৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ৭৩ টাকার ব্যয় দেখানো হয়েছে। ২০২০-২১ অর্থবর্ষেও হিসেবে গরমিল রয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Boost Brain Function: জানুন ৮ সুপারফুড সম্পর্কে যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

    Boost Brain Function: জানুন ৮ সুপারফুড সম্পর্কে যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিকিৎসকদের মতে, মস্তিষ্কের কোষ বা নিউরনগুলি দৈনন্দিন খাদ্যাভ্যাসের কারণে প্রভাবিত হয়। চর্বি এবং শর্করা সমৃদ্ধ যেকোনও অস্বাস্থ্যকর খাবার মস্তিষ্কের নিউরনের ক্ষতি করতে পারে। এরফলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতার (Boost Brain Function) উপর প্রভাব পড়ে।

    অন্যদিকে, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের মতো পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী বলেই মনে করছেন চিকিৎসকরা। এই জাতীয় ডায়েট স্মৃতিশক্তিও বাড়ায়। সুতরাং, সুষম খাদ্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় মস্তিষ্ককে সুস্থ রাখতে।

    এমন ৮টি খাবার সম্পর্কে জানব যেগুলো মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়

    ১. ব্লুবেরি

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আপনার দৈনন্দিন খাদ্যতালিকায় ব্লুবেরি রাখুন এতে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা (Boost Brain Function) বাড়বে। এগুলিতে থাকে ভরপুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা স্ট্রেস থেকে আমাদের দূরে রাখে। 

    ২. আখরোট

    পুষ্টিবিদদের মতে,  আখরোট ওমেগা -৩ ফ্যাটি অ্যাসিডে ভরপুর। যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য প্রয়োজনীয়। এছাড়াও আখরোটে থাকে  পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ই , যা আরেকটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। 

    ৩. হলুদ

    গবেষকরা বলছেন, হলুদে রয়েছে কারকিউমিন, একটি একধরনের যৌগ যা প্রদাহরোধী এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। গবেষণায় দেখা গেছে যে কারকিউমিন স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

    ৪. পালং শাক

    পুষ্টিবিদরা বলছেন, পালং শাক বা এই জাতীয় শাক-সবজিতে প্রচুর পুষ্টি থাকে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য অপরিহার্য। এগুলিতে ভিটামিন এ, সি এবং কে থাকে। পাশাপাশি এতে রয়েছে ফোলেট, যা মস্তিষ্কের বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। উপরন্তু, তারা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি যৌগগুলিতে উচ্চ।
    ৫. অ্যাভোকাডো

    চিকিৎসকরা বলছেন, অ্যাভোকাডো মস্তিষ্কের কার্যকারিতার জন্য খুবই ভাল। এগুলিতে ভিটামিন ই, ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বাড়ায়। 

    ৬. স্যামন মাছ

    স্যামন একটি ফ্যাটি মাছ যা ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড, ডিএইচএ এবং ইপিএ সমৃদ্ধ। পুষ্টিবিদদের মতে, এটি মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

    ৭. ডিম

    ডিমে থাকে পুষ্টি উপাদান কোলিন। যা মস্তিষ্কের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে। ডিমে প্রোটিন এবং ভিটামিন ডি-ও থাকে।

    ৮. ডার্ক চকোলেট

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন ডার্ক চকোলেটে ফ্ল্যাভোনয়েড থাকে, যা মস্তিষ্কের বিকাশে সাহায্য করে। এগুলিতে ক্যাফিন এবং থিওব্রোমাইনও রয়েছে, যা মস্তিষ্কের জন্য উপকারী।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ছাড়পত্র দেয়নি পুলিশ, চন্দ্রকোনায় শুভেন্দুর শান্তিপূর্ণ সভায় অনুমতি হাইকোর্টের

    Suvendu Adhikari: ছাড়পত্র দেয়নি পুলিশ, চন্দ্রকোনায় শুভেন্দুর শান্তিপূর্ণ সভায় অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথমে অনুমতি দেওয়ার পরেও পরে তা বাতিল করে পুলিশ। অবশেষে কলকাতা হাইকোর্টের হস্তক্ষেপে শুভেন্দু অধিকারীর সভা হচ্ছে চন্দ্রকোনায়। শর্তসাপেক্ষে অনুমতি দিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। 

    পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনার ঝাঁকরায় শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সভা নিয়ে বিস্তর জল ঘোলা সকাল থেকেই। স্কুলের প্রধান শিক্ষকের তরফে প্রথমে সভার অনুমতি দেওয়া হলেও, পরে স্কুলের ম্যানেজিং কমিটির আপত্তির কথা উল্লেখ করে শুভেন্দুর সভার অনুমতি বাতিল করে পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে ট্যুইটারে তোপ দাগেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    কী বললেন বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari)

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) ট্যুইটে লিখেছেন, ‘‘ঝাঁকরা হাই স্কুলের মাঠে কৃষকদের সভার অনুমতি দিয়েছিল পুলিশ এবং স্কুল কর্তৃপক্ষ। হঠাৎ স্কুলের পরিচালন কমিটির মনে হল, স্কুলের প্রধানশিক্ষক সভার অনুমতি দেওয়ার জন্য উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ নন।’’ তিনি আরও লিখেছেন, জনগণের অভিযোগ নেওয়ার ক্ষেত্রে যে পুলিশ সর্বদাই নিষ্ক্রিয় থাকে, সেই পুলিশই সভা বাতিল করার ক্ষেত্রে একেবারে অতিসক্রিয় হয়ে উঠেছে। এটা আসলে বিজেপি ফোবিয়া। পুলিশ এবং মমতা বন্দোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন তৃণমূল কংগ্রেস এখন এই ফোবিয়াতে আক্রান্ত।

    তবে বিজেপি সূত্রে খবর, স্কুলের মাঠে সভা না হলেও পথসভা করতে পারেন শুভেন্দু। তার জন্য হ্যান্ডমাইকও জোগাড় করা হয়েছে। জানা গেছে, চন্দ্রকোনার বিজেপি কার্যালয়ে তিনি উপস্থিত হবেন সোমবার বিকাল ৩:৩০ নাগাদ। এরপরেই তিনি কর্মীদের সম্বোধন করবেন সেখানে।

    কী লেখা রয়েছে চিঠিতে

    চিঠিতে লেখা রয়েছে, স্কুলের হেডমাস্টার স্কুলের মাঠে সভার অনুমতি দিলেও স্কুলের ম্যানেজিং কমিটি সেই অনুমতি বাতিল করেছে। আর এই কারণেই শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) সভার পুলিশি অনুমতিও বাতিল করা হচ্ছে। এদিকে বিজেপির দাবি, সমস্ত নিয়ম মেনে আগেই পুলিশ-প্রশাসন থেকে স্কুলের কাছে সভার জন্য অনুমতি নেওয়া হয়েছে। পরে কী হয়েছে তাদের জানা নেই।

    স্কুল পরিচালন সমিতির সভাপতিই তৃণমূলের নেতা

    ঝাঁকরা হাইস্কুলের পরিচালন সমিতির সভাপতি রয়েছেন চন্দ্রকোনা-২ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি হীরালাল ঘোষ। তিনি আবার তৃণমূলের নেতা বলেই এলাকায় পরিচিত। স্কুলের রেজুলেশন কপি প্রকাশ্য আসতেই তা নিয়েও বিস্তর জল্পনা শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। প্রধান শিক্ষকের অনুমতিদানের পর সভা কীভাবে বাতিল হতে পারে , তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছে বিভিন্ন মহল।

    হিন্দমোটরে আহত বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন বিরোধী দলনেতা

    এর আগে, এদিন দুপুরে হুগলির হিন্দমোটরে আহত বিজেপি কর্মীদের হাসপাতালে দেখতে যান শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেখানে গিয়ে স্থানীয় বিজেপি বিধায়কের সঙ্গেও কথা বলেন তিনি। তবে শুভেন্দু রিষড়ার দিকে আসেননি। তিনি জানিয়েছেন, ১৪৪ ধারা উঠে গেলে ওই এলাকার মানুষের সঙ্গে দেখা করবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sharda Peeth Corridor: সারদা পীঠ ইস্যুতে অমিত শাহের মন্তব্যে সিলমোহর দিল পিওকে-র আইনসভা

    Sharda Peeth Corridor: সারদা পীঠ ইস্যুতে অমিত শাহের মন্তব্যে সিলমোহর দিল পিওকে-র আইনসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকদিন আগে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেন যে, সারদা পীঠ হল ভারতের ধর্ম শিক্ষা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি সুন্দর মিলনস্থল। যার ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম। কেন্দ্রীয় সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভক্তবৃন্দের জন্য কর্তারপুর করিডরের মতোই সারদা পীঠ করিডোর (Sharda Peeth Corridor) খুলে দেবার সম্পূর্ণ চেষ্টা করবে। এবার অমিত শাহের এই মন্তব্যকে সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করল পিওকে-এর আইনসভা। তাদের মতে, ভারতীয় দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়া দরকার এই করিডোর। প্রসঙ্গত, সারদা পীঠে ভারতীয় দর্শনার্থীদের প্রবেশাধিকারের দাবিতে ২০০৪ সাল থেকেই সরব ‘সেভ সারদা কমিটি’। এই পীঠ বর্তমানে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের ভূখন্ডে অবস্থিত।

    আরও পড়ুন: বেঙ্গালুরুতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী সন্দেহে আটক দেড় বছরের শিশু সহ বাঙালি দম্পতি

    কী বললেন সেভ সারদা কমিটির কর্ণধার

    সেভ সারদা কমিটির কর্ণধার রবীন্দ্র পণ্ডিত এদিন বলেন, শোনা যাচ্ছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরের আইনসভায় এবিষয়ে প্রস্তাব পাশ হয়েছে। আমরা এটাকে স্বাগত জানাই। কয়েকদিন আগে আমরা তিতওয়ালে একটি মন্দির প্রতিষ্ঠা করেছিলাম। সেই উপলক্ষ্যে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তিনি সেদিন বলেন, সারদা পীঠ দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেওয়ার সমস্ত চেষ্টা করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস জমানায় প্রায় ৫ লক্ষ কোটির দুর্নীতি! বিজেপি প্রকাশ করল ভিডিও সিরিজ, ‘কংগ্রেস ফাইলস’

    কর্তারপুর করিডরটি ২০১৯ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল

    প্রসঙ্গত, কর্তারপুর করিডরটি ২০১৯ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল। এই স্থানে আছে দুটো গুরুত্বপূর্ণ শিখ উপাসনালয়। প্রথমটি হল পাকিস্তানের কর্তারপুরের গুরুদ্বারা দরবার সাহিব এবং আরেকটি হলো পাঞ্জাবের গুরুদাসপুর জেলার ডেরা বাবা নানক। এই সংযোগস্থল হল তীর্থযাত্রীদের কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, এখানে তাদের ভিসা-মুক্ত ভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হয়। সারদা পিঠ করিডোর (Sharda Peeth Corridor) এর ক্ষেত্রেও সরকারের একই চিন্তাভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: দেশীয় কোম্পানিগুলির সঙ্গে প্রায় ৩২,০৮৬ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা চুক্তির অনুমোদন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Madhya Pradesh: কুনো জাতীয় উদ্যানের চিতা ঢুকে পড়ল মধ্যপ্রদেশের গ্রামে

    Madhya Pradesh: কুনো জাতীয় উদ্যানের চিতা ঢুকে পড়ল মধ্যপ্রদেশের গ্রামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার আচমকা মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh) শেওপুর জেলার বিজয়পুরের ঝাড় বারোদা গ্রামে ঢুকে পড়ে একটি চিতা। এই চিতাগুলি নামিবিয়া থেকে এনে রাখা হয়েছিল কুনো জাতীয় উদ্যানে। ওবান নামের ওই চিতাটিকে ঝাড় বারোদা গ্রামের একটি চাষের ক্ষেতের পাশে শুয়ে থাকতে দেখা যায়। এই গ্রামটি কুনো জাতীয় উদ্যান থেকে প্রায় ২০ কিমি দূরে বলে জানা গেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বিষয়টি দেখতে পেয়ে ছবি ও ভিডিয়ো তুলে রাখার পাশাপাশি বন দফতরকে খবর দেয়ে। ঘটনাস্থলে আসেন বন দফতরের সদস্যরা।

    আরও পড়ুন: গত ৫০ বছরে রেকর্ড মুদ্রাস্ফীতি পাকিস্তানে! খাদ্য সামগ্রী নেওয়ার হুড়োহুড়িতে প্রাণ গেল ২০ জনের

    কী বললেন বন দফতরের আধিকারিক

    এপ্রসঙ্গে এক আধিকারিক জানান, কুনো জাতীয় উদ্যান (Kuno National Park) থেকে ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত বিজয়পুরের ঝাড় বারোদা গ্রামে ঢুকে পড়েছে নামিবিয়া থেকে আসা ওবান নামের একটি চিতা। নজরদারি দলের সদস্যরা গ্রামে পৌঁছে পরিস্থিতির উপর নজর রাখছে। চিতাটিকে ফিরিয়ে আনার জন্য সবরকম চেষ্টা করা হচ্ছে।

    ঘটনার ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়াতে

    এদিকে এই ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক ভাইরাল হয়েছে। চিতাটি গ্রামবাসীদের উপর আক্রমণ করলে কী হবে, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন কেউ কেউ।

    আরও পড়ুন: কংগ্রেস জমানায় প্রায় ৫ লক্ষ কোটির দুর্নীতি! বিজেপি প্রকাশ করল ভিডিও সিরিজ, ‘কংগ্রেস ফাইলস’

     

    আরও পড়ুন: দেশীয় কোম্পানিগুলির সঙ্গে প্রায় ৩২,০৮৬ কোটি টাকার প্রতিরক্ষা চুক্তির অনুমোদন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share