Blog

  • Ranbir Kapoor: সৌরভের বায়োপিকের ‘অফার পাননি’! কিশোর কুমারের ভূমিকায় দেখা যাবে রণবীরকে!

    Ranbir Kapoor: সৌরভের বায়োপিকের ‘অফার পাননি’! কিশোর কুমারের ভূমিকায় দেখা যাবে রণবীরকে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের বায়োপিকে দেখা যাবে না তাঁকে কলকাতায় এসে জানিয়ে দিলেন বলিউড অভিনেতা রণবীর (Ranbir Kapoor)। প্রসঙ্গত বেশ কয়েকদিন ধরেই জোর চর্চা চলছিল সৌরভের বায়োপিক নিয়ে, শোনা যাচ্ছিল রণবীর কাপুর (Ranbir Kapoor) অভিনয় করবেন ওই বায়োপিকে। অভিনেতা তথা গায়ক, কিশোর কুমারের বায়োপিকে তিনিই নাম ভূমিকায় থাকছেন বলেও এদিন জানান তিনি। প্রসঙ্গত, বর্তমানে অভিনেতা কলকাতায় এসেছেন তাঁর আগামী ছবি তু ঝুঠি ম্যায় মক্কার ছবির প্রচারের জন্য। আর সেখানেই রবিবারের একটি ইভেন্টে তিনি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় সহ কিশোর কুমারের বায়োপিকে কাজ করা নিয়ে কথা বলেন।

    সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও শেয়ার হয়, সেখানেই তাঁকে বলতে শোনা যায় একথা

    সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও শেয়ার হয় এই অনুষ্ঠানের। সেখানে অভিনেতাকে বলতে শোনা যায়, ‘আমার মনে হয় দাদা কেবল ভারতের লিভিং লেজেন্ড নন। তিনি গোটা পৃথিবীর কাছেই তাই। ওঁর বায়োপিক ভীষণই স্পেশাল হবে। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় আমার কাছে এই ছবির কোনও অফার এখনও পর্যন্ত আসেনি। আমার মনে হয় এই ছবির স্ক্রিপ্ট নিয়ে এখনও কাজ চলছে।’

    ১১ বছর ধরে কিশোর কুমারের বায়োপিকে কাজ করে চলেছেন রণবীর

    অন্যদিকে কিশোর কুমারের বায়োপিকের বিষয় তিনি বলেন, ‘আমি গত ১১ বছর ধরে কিশোর কুমারের বায়োপিকের উপর কাজ করছি। আশা করছি এটাই আমার পরের বায়োপিক হবে, যেখানে আমি অভিনয় করব। কিন্তু আমি এখনও দাদার উপর যে বায়োপিক হচ্ছে সেই বিষয়ে কিছু শুনিনি।’

    রবিবার সৌরভের সঙ্গে ক্রিকেটও খেলতে দেখা যায় তাঁকে

    রবিবার কলকাতার ইডেন গার্ডেনে রণবীর (Ranbir Kapoor) এবং সৌরভকে ক্রিকেট খেলতেও দেখা যায়। তাঁদের মাঠের একাধিক ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। সেখানে তাঁদের কথা বলতেও দেখা যাচ্ছে। ছবিতে রণবীরকে কালো টিশার্ট এবং প্যান্ট পরে দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে সৌরভের পরনে চিক সাদা টিশার্ট এবং ট্রাউজার। তাঁদের টিশার্টে মজার টিম নেওয়া দেওয়া ছিল বেশ এদিন! রণবীরের আগামী ছবি প্রমোশন হিসেবে অভিনেতার জামায় লেখা ছিল রণবীরের মক্কার এগারো, আর দাদার টিশার্টের পিছনে লেখা ছিল দাদার ঝুঠি এগারো।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Recruitment Scam: লালগোলার চাকরিপ্রার্থীর আত্মহত্যায় যোগ রয়েছে নিয়োগ দুর্নীতির! কী বললেন বিচারপতি মান্থা?

    Recruitment Scam: লালগোলার চাকরিপ্রার্থীর আত্মহত্যায় যোগ রয়েছে নিয়োগ দুর্নীতির! কী বললেন বিচারপতি মান্থা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে লালগোলার চাকরিপ্রার্থীর আত্মহত্যা মামলায় উঠে এল নিয়োগ দুর্নীতির প্রসঙ্গ (Recruitment Scam)। গত বছর মুর্শিদাবাদের লালগোলায় এক চাকরিপ্রার্থী আত্মঘাতী হয়েছিলেন। তাঁর নাম আব্দুর রহমান। পরিবারের অভিযোগ ছিল, টাকা দিয়ে চাকরি না পাওয়ার কারণেই আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছিলেন ওই তরুণ। সেই মামলায় সোমবার কড়া মন্তব্য করলেন হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। এদিন বিচারপতি জানান, নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে আব্দুর রহমানের আত্মহত্যার ঘটনার যোগ রয়েছে। অন্যদিকে এই মামলায় সিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন করেছেন বিচারপতি।

    কী ঘটেছে?

    ঘটনাটি ঘটেছিল ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে। জানা যায়, গ্রুপ ডি পদে চাকরির জন্য ছয় লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়েছিলেন আব্দুর রহমান। কিন্তু, ঘুষের টাকা দিয়েও চাকরি না মেলায় অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়েন তিনি। অবশেষে বছর ২৫-এর এই যুবক আত্মঘাতী হন। তাঁর ঘর থেকে উদ্ধার হয় একটি সুইসাইড নোটও। সেই ন’পাতার সুইসাইড নোটে দিবাকর কনুই- এর নাম উল্লেখ থাকলে তাঁকে দোষী হিসেবে ধরা হয়। জানা গিয়েছে, সুইসাইড নোটে আত্মঘাতী ছাত্র লিখে গিয়েছেন, এই দিবাকরই তাঁকে আশ্বাস দিয়েছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করিয়ে দেবেন। দিবাকরকে ইতিমধ্যেই তারাপীঠ থেকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: ‘পার্থ’-কে টাকা দিয়েও মেলেনি চাকরি! আত্মহত্যা যুবকের, সিবিআই-নির্দেশ হাইকোর্টের

    বিচারপতি মান্থা কী বললেন?

    এদিন আদালতে শুনানি চলার সময় বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা সিবিআইয়ের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। উল্লেখ্য, নিয়োগ দুর্নীতি মামলার (Recruitment Scam) বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের তদন্ত করছে সিবিআই। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা বলেছেন, “লালগোলায় চাকরিপ্রার্থী আব্দুর রহমানের আত্মহত্যা নিয়োগ-দুর্নীতির সঙ্গে সম্পর্কিত। শুধু আত্মহত্যা নয়, আদালত নিয়োগ দুর্নীতির তদন্ত নিয়েও চিন্তিত। বৃহত্তর চক্রান্ত খুঁজে বের করার সুযোগ রয়েছে।” সূত্রের খবর, তিনি আরও বলেছেন, “এই মামলায় সিবিআইয়ের বক্তব্য শুনতে চায় আদালত। এখনও পর্যন্ত পুলিশি তদন্তে কোনও খামতি পাওয়া যায়নি।”

    এদিন আব্দুরের আত্মঘাতী হওয়ার মামলায় পুলিশি তদন্তের উপর আস্থা প্রকাশ করেছে আদালত। বিচারপতি মান্থা জানিয়েছেন, মৃত তরুণের পরিবারের করা অভিযোগের ভিত্তিতে এখনও অবধি লালগোলা থানার পুলিশ যথাযথভাবেই তদন্ত করেছে। তবে নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তভার যেহেতু সিবিআইয়ের হাতে রয়েছে, সেই কারণে ধৃত দিবাকরকে জেলে গিয়ে জেরা করা উচিত কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। তিনি বলেন, “সিবিআই কেন জেলে গিয়ে দিবাকরকে জেরা করছে না? বৃহত্তর চক্রান্তের আশঙ্কা ওড়ানো যাচ্ছে না।” এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী বুধবার। ফলে এখন এটাই বিচারপতির প্রশ্নের মুখে পড়ে কী পদক্ষেপ নিতে চলেছে সিবিআই (Recruitment Scam)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Agniveer Recruitment: অগ্নিবীর প্রকল্পে এবার সুযোগ পাবেন আইটিআই ও পলিটেকনিক পাশ তরুণ তরুণীরা

    Agniveer Recruitment: অগ্নিবীর প্রকল্পে এবার সুযোগ পাবেন আইটিআই ও পলিটেকনিক পাশ তরুণ তরুণীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেনার অগ্নিবীর প্রকল্পে (Agniveer Recruitment) এবার থেকে সুযোগ পাবেন আইটিআই এবং পলিটেকনিক পাশ তরুণ-তরুণীরাও। ভারতীয় সেনা বাহিনীর পক্ষ থেকে সব রাজ্য সরকারকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানিয়ে অনুরোধ করা হয়েছে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে এই তথ্য জানিয়ে দিতে।
    সেনা সূত্রে জানানো হয়েছে, আইটিআই পাশ ছেলেমেয়েদের অগ্নিবীর প্রকল্পে ৩০ শতাংশ নম্বর বোনাস দেওয়া হবে। তাদের কাজের অভিজ্ঞতা থাকলে বোনাস মিলবে ৪০ শতাংশ। আর ৫০ শতাংশ বোনাস পাবেন পলিটেকনিক পাশ তরুণ-তরুণীরা।

    সেনা সূত্রে আরও জানানো হয়েছে, আইটিআই পাশ তরুণ-তরুণীদের নেওয়া হবে জওয়ানদের টেকনিক্যাল পদে। আর্মি, এয়ারফোর্স ও নেভি, তিন বাহিনীতেই জওয়ানদের একাংশকে টেকনিক্যাল পদে কাজ করতে হয়।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় সেনা অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে, জানুন বিস্তারিত

    গতবছর চালু হয় অগ্নিবীর প্রকল্প (Agniveer Recruitment)

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে যে এই প্রকল্পে চলতি বছরে মোট ৪৬ হাজার নিয়োগ হবে। গত বছরে এই অগ্নিবীর প্রকল্প শুরু হয়েছে, যেখানে সাড়ে ১৭ থেকে ২৩ বছর পর্যন্ত ছেলেমেয়েরা এই প্রকল্পে আবেদন করতে পারবেন। ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা চাওয়া হয়েছে দশম শ্রেণী পাশ। কাজে যোগ দেওয়া মাত্রই তাদের বেতন হবে বার্ষিক ৪ লক্ষ ৭৬ হাজার টাকা এবং চতুর্থ বছরে এই বেতন বেড়ে হবে ৬ লক্ষ ৯২ হাজার টাকা। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে জানা গেছে চার বছরে বেতন বাবদ মোট ১১ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা মিলবে এর পাশাপাশি কোন খরচ ছাড়াই ৪৮ লক্ষ টাকার বিমা এবং চার বছর শেষে একটা লীন ১১ লক্ষ ৭১ হাজার টাকা দেওয়া হবে সেই সঙ্গে অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট এবং ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ারও সুবিধা পাবেন অগ্নিবীররা ।

    আরও পড়ুন: লালগোলার চাকরিপ্রার্থীর আত্মহত্যায় যোগ রয়েছে নিয়োগ দুর্নীতির! কী বললেন বিচারপতি মান্থা?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Adeno Virus: দু’দিনে তিন শিশুর মৃত্যু! শিশুদের ক্ষেত্রে করোনার মতোই বিপজ্জনক অ্যাডিনো, বলছেন চিকিৎসকেরা

    Adeno Virus: দু’দিনে তিন শিশুর মৃত্যু! শিশুদের ক্ষেত্রে করোনার মতোই বিপজ্জনক অ্যাডিনো, বলছেন চিকিৎসকেরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অ্যাডিনো ভাইরাসের প্রকোপ ক্রমেই বেড়ে চলেছে। তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণে (এআরআই) শহরে শনিবার এবং রবিবারের মধ্যে তিনটি শিশু মারা গেছে। তাদের মধ্যে অ্যাডেনোভাইরাসে আক্রান্ত এক শিশুকে, হাসপাতালে আইসিইউ-তে রাখাই যায়নি। সরকারি হোক, বা বেসরকারি, কলকাতার প্রায় সব হাসপাতালেই পেডিয়াট্রিক ICU ভর্তি। কোনও বেড নেই। এই বছর শিশুদের মধ্যে ভাইরাল সংক্রমণের তীব্রতা খুব বেশি। যা সময় বিশেষে প্রাণঘাতী হয়ে উঠেছে। মৃত তিন শিশুর মধ্যে দুজন বিসি রায় শিশু হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। একজন ছিলেন মেডিক্যাল কলেজে।

    সংক্রমণ ঠেকাতে মাস্ক

    আ্যডিনো ভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে সোমবার থেকেই শহরের একাধিক স্কুলে কার্যকর হচ্ছে মাস্ক-স্যানিটাইজার-দূরত্ববিধি। অনেক স্কুলের গেটে বসানো হচ্ছে শরীরের তাপমাত্রা মাপার যন্ত্র। এখন পরীক্ষার মরশুম। তার মধ্যেই বহু স্কুল জানিয়েছে, নিজের বা বাড়ির কারও জ্বর-সর্দি-কাশি হলে স্কুলে যেতে হবে না। প্রয়োজনে পরে পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হবে বা অন্য পরীক্ষার নম্বরের ভিত্তিতে পড়ুয়াদের রেজাল্ট তৈরি করা হবে। জ্বর-সর্দিতে আক্রান্ত হয়ে স্কুলে স্কুলে বহু পড়ুয়া অনুপস্থিত। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, অ্যাডিনো-য় সবচেয়ে সাবধানে রাখা দরকার ৫ বছর পর্যন্ত শিশুদের। 

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার মধ্যেই সাগরদিঘিতে ভোটগ্রহণ শুরু  

    করোনার থেকে কোনও অংশে কম বিপজ্জনক নয় অ্যাডিনো ভাইরাস। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে অ্যাডিনো ভাইরাস ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করছে, অভিমত চিকিৎসকদের। চিকিৎসকরা বলছেন, এই ভাইরাস আগে থাকলেও এবার ভয়ঙ্কর হওয়ার অন্যতম কারণ ইমিউনিটি গ্যাপ। ২ বছরের নীচে যারা রয়েছে তারা সবথেকে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে। শিশু চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, আতঙ্ক নয়, সতর্ক থাকা জরুরি। শিশুদের ক্ষেত্রে দু’তিনদিনের বেশি জ্বর বা শ্বাসকষ্ট, ভয়ানক কাশি থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া দরকার। লক্ষণগুলি মাত্রাছাড়া হলে হাসপাতালে যেতে হবে। আর যারা সর্দি-কাশিতে আক্রান্ত, তাদের বাড়িতে থাকতে হবে। ভিড় এলাকায় শিশুদের না নিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এই সংক্রমণ কমতে আরও ৩ সপ্তাহ লাগবে বলে অনুমান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Obesity: বাড়তি ওজনে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায় ৯১ শতাংশ! ঠিক কী বলছে নতুন গবেষণা

    Obesity: বাড়তি ওজনে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যায় ৯১ শতাংশ! ঠিক কী বলছে নতুন গবেষণা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন বা স্থূলতা (Obesity)  খুবই ভয়ঙ্কর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাড়তি ওজন (Obesity) বিভিন্ন ক্রনিক রোগকে টেনে আনে। একটি সমীক্ষা অনুসারে, বাড়তি ওজনের ফলে মৃত্যুর ঝুঁকি ২২ থেকে ৯১ শতাংশ বেড়ে যায়। অতিকায় শরীর নিয়ে কোনও সুখ নেই! চিকিৎসকরা বলছেন বাড়তি ওজন (Obesity) টেনে আনে উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিসের মতো কঠিন অসুখ। স্লিম হওয়ার জন্য তাই নানা রকমের উপায় অবলম্বনের চেষ্টা করেন প্রত্যেকেই। ছোটা, হাঁটা, ঘাম ঝড়ানো, সাইক্লিং, সাঁতার কাটা এসব তো আছেই। সমীক্ষায় দেখা গেছে  যাদের বিএমআই বেশি তাদের মধ্যে মৃত্যুর প্রবণতাও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন মানুষের প্রচলিত ধারণা হল বিএমআই-এর সঙ্গে মানুষের মৃত্যুর কোনও সম্পর্ক নেই কিন্তু এটা একেবারেই ভুল ধারণা। গবেষকরা বলছেন মোট ১৭,৭৭৪ জনের মধ্যে এই সমীক্ষা চালানো হয় যার মধ্যে থেকে ৪,৪৬৮ জনের মৃত্যুর কারণ দেখা যায় বাড়তি ওজন (Obesity)। এই সমীক্ষা বেশ কয়েকবছর ধরে চালিয়েছে ওই সংস্থা।

    পুষ্টিবিদদের মতে, দীর্ঘ সময় ধরে প্রতি বছর একটু একটু করে ওজন বৃদ্ধির ফলে যে স্থূলতা তৈরি হয়, তা চিকিৎসা করা কঠিন। দৈনিক মাত্র ৫০-২০০ কিলোক্যালরি অতিরিক্ত শক্তি গ্রহণ করলে ৪-১০ বছরে ২-২০ কেজি ওজন বাড়বে।

    বাড়তি ওজন টেনে আনে অসংখ্য রোগ

    গবেষকদের মতে, স্থূলত্ব হলো কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ (করোনারি আর্টারি ডিজিজ, স্ট্রোক এবং হাইপারটেনশন) এবং করোনারি হার্ট ডিজিজের জন্য একটি বড় ঝুঁকি। হৃদরোগ হলো স্থূল রোগীর মৃত্যুর প্রধান কারণ, তবে ক্যান্সারের হারও মাত্রাতিরিক্ত ওজনের রোগীদের মধ্যে বেশি দেখা যায়, বিশেষত পুরুষদের বেলায় বৃহদ্রন্ত্রের (কালোরেক্টাল) ক্যান্সার এবং মহিলাদের বেলায় পিত্তথলি, পিত্তনালি, স্তন, জরায়ু মুখ এবং এন্ডোমেট্রিয়াম ক্যান্সার। স্থূলতা আয়ু হ্রাস করে। ৪০ বছর বয়সে স্থূলত্ব অধূমপায়ীদের আয়ু ৭ বছর এবং ধূমপায়ীদের আয়ু ১৩ বছর হ্রাস করতে পারে। স্থূলত্ব রোগীর জীবন এবং কর্মের ওপর একটি বড় প্রভাব ফেলে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

      

     

     

  • Olaf Scholz: জার্মানিতে এসে কাজ করুন ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও দক্ষ কর্মীরা, আবেদন জার্মান চ্যান্সেলরের

    Olaf Scholz: জার্মানিতে এসে কাজ করুন ভারতীয় তথ্যপ্রযুক্তি ও দক্ষ কর্মীরা, আবেদন জার্মান চ্যান্সেলরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত ভারত সফরে রয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ (Olaf Scholz)। শনিবার দুদিনের জন্যে এই দেশে এসেছেন তিনি। এ দিন রাষ্ট্রপতি ভবনে যান শলৎজ। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন তিনি। এছাড়াও একাধিক প্রথম সারির নেতাদের সঙ্গেও দেখা করেন। ক্লিন এনার্জি, বাণিজ্য ও নয়া প্রযুক্তি নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয়। এই বৈঠক শেষে যৌথ সাংবাদিক সম্মেলনে মোদি বলেন, ইউরোপে ভারতের সবথেকে বড় বাণিজ্য অংশীদার হল জার্মানি। সেখানেই শলৎজ প্রধানমন্ত্রীর সামনে দেশের তথ্যপ্রযুক্তি ও অন্যান্য কারিগরি শিল্পে দক্ষ কর্মীদের জার্মানিতে গিয়ে চাকরি করার আর্জি জানান।

    কী বললেন জার্মান চ্যান্সেলর?

      
    এ দিন বৈঠকের আগেই শলৎজ (Olaf Scholz) সংবাদ সংস্থা এএনআই-কে বলেছেন, “ভারতের সঙ্গে আমাদের ইতিমধ্যেই ভাল সম্পর্ক রয়েছে। আমি আশা করি এই সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে। আশা করি আমরা আমাদের দেশের উন্নয়ন এবং বিশ্বের শান্তির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক সমস্ত বিষয় নিয়ে গভীরভাবে আলোচনা করব।” এ দিন একাধিক বিষয় নিয়ে তাঁদের মধ্যে বৈঠক হয়। বৈঠকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব নিয়েও আলোচনা হতে পারে বলে ধারণা করা হয়েছিল।

    বৈঠক শেষে দিল্লিতে হায়দ্রাবাদ হাউস থেকে একটি যৌথ সাংবাদিক বৈঠকে জার্মান চ্যান্সেলর (Olaf Scholz) বলেন, “দুই দেশের মধ্যে গভীর বোঝাপড়ার উপর ভিত্তি করে ভারত ও জার্মানির সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। আমাদের বাণিজ্য বিনিময়ের ইতিহাস রয়েছে। জার্মানি ও ইউরোপ আমাদের সবচেয়ে বড় বাণিজ্যের অংশীদার।” তিনি আরও জানিয়েছেন, ইউরোপে আমাদের বাণিজ্যের সর্ববৃহৎ অংশীদার হওয়া ছাড়াও ভারতে বিনিয়োগের অন্যতম একটি উৎস হল জার্মানি। তিনি বলেন, “একে অপরের স্বার্থের অভিন্ন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের উপর ভিত্তি করে ভারত ও জার্মানির মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।”  

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেন, “বিগত কয়েক বছরে দু’দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। আজ ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’ এবং আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের ফলে সমস্ত ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ এসেছে। আমরা এই সুযোগগুলিতে জার্মানির আগ্রহ দেখে উত্সাহিত হয়েছি।” সেখানেই শলৎজ় বলেন, “আমাদের দরকার মেধা ও দক্ষ কর্মীর। ভারতে তথ্য প্রযুক্তি ও সফ্টওয়্যারের বিকাশ হচ্ছে এবং অনেক সক্ষম সংস্থা ভারতে রয়েছে। ভারতে এত প্রতিভা রয়েছে এবং আমরা তা থেকে উপকৃত হতে চাই। আমরা জার্মানিতে সেই প্রতিভা নিয়োগ করতে চাই।”

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথ প্রকল্পকে ক্লিনচিট দিল্লি হাইকোর্টের, খারিজ যাবতীয় বিরোধী-মামলা

    রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কথাও উঠে এসেছে আলোচনায়। শলৎজ (Olaf Scholz) বলেন, “ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ গোটা বিশ্বে একটি বড় বিপর্যয় নিয়ে এসেছে। কারণ আমরা জানি এই যুদ্ধ অর্থনৈতিক নীতিগুলি লঙ্ঘন করে। প্রায় ১,৮০০ জার্মান সংস্থা ভারতে সক্রিয় এবং হাজার হাজার চাকরি দিয়েছে।” তিনি রাশিয়ার আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা করে বলেন, “রাশিয়ার আগ্রাসনের প্রভাবে ভুগছে গোটা বিশ্ব। খাদ্য ও জ্বালানির সরবরাহ অবিচ্ছিন্ন রাখতে নিশ্চিত করা হচ্ছে।” ভারতের প্রশংসায় পঞ্চমুখ শলৎজ বলেন, “এই সময়ে ভারতের অনেকটা অগ্রগতি হয়েছে। আমাদের দুই দেশের সম্পর্কের জন্য তা ভাল।”   

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এ বিষয়ে বলেন, “ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরু হতেই ভারত আলোচনা ও কূটনীতির মাধ্যমে এই বিরোধ সমাধানের ওপর জোর দিয়েছে। ভারত যে কোনও শান্তি প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে প্রস্তুত। নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা সহযোগিতা আমাদের কৌশলগত অংশীদারিত্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ হয়ে উঠতে পারে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nisith Pramanik: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলা! মামলা দায়েরের অনুমতি কলকাতা হাইকোর্টের

    Nisith Pramanik: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলা! মামলা দায়েরের অনুমতি কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার ঘটনায় বিজেপিকে মামলা দায়েরের অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। শনিবার কোচবিহারের দিনহাটায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর কনভয়ে হামলা চালানো হয়। বোমা, গুলি এবং পাথর ছুড়ে হামলা চালানো হয়েছিল বলে অভিযোগ। এর পরেই রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলে বিজেপি। এ প্রসঙ্গে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করে গেরুয়া শিবির। বিজেপির তরফে আইনজীবী সূর্যনীল দাস প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। বিচারপতি শ্রীবাস্তবের বেঞ্চ সেই মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছে আদালত। 

    সাধারণের নিরাপত্তা কোথায়

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর নিরাপত্তা বাহিনী থাকার পরেও, তার উপর হামলা হলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়? প্রশ্ন মামলাকারী আইনজীবীর। আর পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলা হয়েছে। গোটা ঘটনার তদন্তভার দেওয়া হোক সিবিআইকে বলে আবেদন করা হয়েছে। দিনহাটায় সেন্ট্রাল ফোর্স মোতায়েন করার আবেদনও জানানো হয়েছে। এই নিয়ে মামলা দায়ের করার অনুমতি দেন প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ। চলতি সপ্তাহে প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চে মামলার শুনানির সম্ভাবনা আছে। 

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার মধ্যেই সাগরদিঘিতে ভোটগ্রহণ শুরু  

    বিজেপির অভিযোগ, নিশীথের কনভয়ে হামলা আসলে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী উদয়ন গুহের চক্রান্ত। অন্য দিকে, পুরো ঘটনার দায় নিশীথের ঘাড়েই চাপিয়েছেন উদয়ন। শনিবার সন্ধ্যার হামলার ঘটনাকে ‘শোচনীয়’ আখ্যা দিয়েছেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসও। রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যপাল। 

    দিনহাটা যাচ্ছেন সুকান্ত!

    ইতিমধ্যেই দিনহাটা যাওয়ার পরিকল্পনা করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সোমবার রাতেই তিনি দিনহাটার উদ্দেশে রওনা দেবেন বলে জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘‘মঙ্গলবার দিনভর দিনহাটার রাস্তায় রাস্তায় ঘুরব, দেখি তৃণমূলের কত দুষ্কৃতী আছে।’’মঙ্গলবার সকালেই দিনহাটায় পৌঁছে যাওয়ার কথা সুকান্তের। নিশীথকে সঙ্গে নিয়ে তিনি দিনহাটায় ঘুরবেন। শনিবারের ঘটনায় যাঁরা আহত হয়েছেন, সেই সব বিজেপি কর্মীদের বাড়ি গিয়ে তাঁদের এবং তাঁদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলবেন সুকান্ত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Agnipath Scheme: অগ্নিপথ প্রকল্পকে ক্লিনচিট দিল্লি হাইকোর্টের, খারিজ যাবতীয় বিরোধী-মামলা

    Agnipath Scheme: অগ্নিপথ প্রকল্পকে ক্লিনচিট দিল্লি হাইকোর্টের, খারিজ যাবতীয় বিরোধী-মামলা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিপথ প্রকল্পকে ক্লিনচিট দিল দিল্লি হাইকোর্ট (Agnipath Scheme)। খারিজ হয়ে গেল অগ্নিপথ প্রকল্পের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া যাবতীয় মামলা। হাইকোর্ট তার পর্যবেক্ষণে বলে, “সেনা ও দেশের যুব সমাজের স্বার্থে এই নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্তে আপত্তির কিছু নেই।”

     


     
     
    কেন্দ্র অগ্নিপথ প্রকল্পের (Agnipath Scheme) ঘোষণা করার পর থেকেই দেশজুড়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া আসে। অনেকেই এই প্রকল্পের বিরোধীতায় সরব হন। আদালতে দায়ের করা হয় একাধিক মামলা। দিল্লি হাইকোর্টেও দায়ের হয়েছিল বেশ কিছু জনস্বার্থের মামলা। তারমধ্যে কয়েকটি মামলা করেন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্তারা।

    আরও পড়ুন: সুদূর ফ্রান্সে গিয়ে যোগ্যতা অর্জন, বাংলার ১১তম গ্র্যান্ডমাস্টার সায়ন্তন দাস

    বেশ কিছু মামলা দায়ের হয়েছে সুপ্রিম কোর্টেও। শীর্ষ আদালত সেই মামলা দিল্লি হাইকোর্টে পাঠায়। এছাড়া দেশের একাধিক হাইকোর্টে এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। মামলাকারীদের মূল বক্তব্য, জওয়ানদের চার বছরের চুক্তিতে নিয়োগ করা হলে সেনার সক্ষমতা হ্রাস পাবে। একইভাবে বিপাকে পড়বেন অবসরপ্রাপ্ত অগ্নিবীররা।

    কী বলেছেন বিচারপতি?

    দিল্লি হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি (Agnipath Scheme) সতীশচন্দ্র শর্মার ডিভিশন বেঞ্চের বক্তব্য, সেনা বাহিনীতে নিয়োগের বিষয়ে মামলাকারীরা প্রশ্ন তুলতে পারেন না। সেনাই ভাল জানে নিয়োগের ভালমন্দ। আদালতেরও হস্তক্ষেপ করার সুযোগ নেই। দিল্লি হাইকোর্ট গত বছরের ১৫ ডিসেম্বর অগ্নিপথ প্রকল্প নিয়ে তার রায় সংরক্ষণ করেছে।

    প্রসঙ্গত, সশস্ত্র বাহিনীতে যুবকদের নিয়োগের জন্য গত বছরের ১৪ জুন ‘অগ্নিপথ প্রকল্প’ (Agnipath Scheme) চালু করা হয়েছিল। নিয়ম অনুসারে, সাড়ে সতেরো ​​থেকে ২১ বছর বয়সী যুবকরা এই স্কিমের আওতায় সেনাবাহিনীতে আবেদন করার যোগ্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Bengal Chess Player: সুদূর ফ্রান্সে গিয়ে যোগ্যতা অর্জন, বাংলার ১১তম গ্র্যান্ডমাস্টার সায়ন্তন দাস

    Bengal Chess Player: সুদূর ফ্রান্সে গিয়ে যোগ্যতা অর্জন, বাংলার ১১তম গ্র্যান্ডমাস্টার সায়ন্তন দাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফ্রান্সে গিয়ে গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করলেন বাংলার দাবাড়ু সায়ন্তন দাস (Bengal Chess Player)। বাংলার একাদশতম গ্র্যান্ডমাস্টার হচ্ছেন তিনি। বর্তমানে ফ্রান্সে রয়েছেন সায়ন্তন দাস। সেখানেই একটি প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন তিনি। এর আগে চারটি গ্র্যান্ডমাস্টার নর্ম পেয়েছেন সায়ন্তন। তারপর বেশ কয়েক দিনের অপেক্ষা। গ্র্যান্ডমাস্টার হতে প্রয়োজন ছিল ২৫০০ রেটিং পয়েন্ট। আর সেই স্বপ্নই পূরণ হল। গ্র্যান্ডমাস্টার হলেন তিনি।   

    ফ্রান্সের এক প্রতিযোগিতায় শেষ রাউন্ডে জিতে সেই রেটিং পয়েন্ট অর্জন করেন তিনি (Bengal Chess Player)। সেই সঙ্গে গ্র্যান্ডমাস্টার হলেন তিনি। সায়ন্তনের সাফল্যে উচ্ছ্বসিত বাংলার প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার  দিব্যেন্দু বড়ুয়াও। তিনি বলেন, “সায়ন্তনের সাফল্য প্রমাণ করে যে বাংলার দাবা সঠিক পথে রয়েছে। বাংলার দাবার জন্য এটা খুবই আনন্দের দিন। সায়ন্তন একজন প্রতিভাবান দাবাড়ু। আগেই জিএম নর্ম পেয়ে গিয়েছিল। প্রয়োজন ছিল কিছু রেটিং পয়েন্টের। সেটাও পেয়ে গিয়েছে সায়ন্তন।”

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ‘গ্রাম সম্পর্ক’ অভিযানে নামছে বিজেপি যুব মোর্চা

    উচ্ছ্বসিত কোচ

    ২৬ বছরের সায়ন্তনের ছোটবেলার কোচ সপ্তর্ষি রায়। কলকাতার গুডরিক ন্যাশনাল চেস অ্যাকাডেমি থেকেই দাবায় হাতে খড়ি তাঁর (Bengal Chess Player)। শিষ্যের সাফল্যে খুশি কোচ সপ্তর্ষি রায়। কুর্নিশ জানিয়েছেন নিজের ছাত্রকে। সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেন, “সায়ন্তন খুবই প্রতিভাবান। আমি ছোট থেকে ওকে কোচিং করিয়েছি। আমার হাতে রাজ্য থেকে শুরু করে জাতীয় ও পরে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নও হয়েছে সায়ন্তন। যে পরিবার থেকে উঠে ও এই লড়াই করেছে তার জন্য সায়ন্তনকে কুর্নিশ জানাতেই হবে। ওর আরও আগে গ্র্যান্ডমাস্টারের যোগ্যতা পাওয়া উচিত ছিল। তবে শেষ পর্যন্ত যে পেয়েছে তার জন্য আমি খুব খুশি।” 

    কৌস্তুভ চট্টোপাধ্যায়ের গ্র্যান্ডমাস্টার হওয়ার একমাসের মধ্যে ফের গ্র্যান্ডমাস্টার পেল বাংলা। স্কটিশচার্চ স্কুল এবং কলেজের প্রাক্তন ছাত্র সায়ন্তন (Bengal Chess Player)। কান আর্ন্তজাতিক দাবা প্রতিযোগিতায় ৯ রাউন্ডে ৭.৫ পয়েন্ট সংগ্রহ করে চ্যাম্পিয়ন হন তিনি। ফ্রান্সে যাওয়ার আগে কাঙ্খিত পয়েন্ট থেকে ২৪ পয়েন্ট দূরে ছিলেন বাঙালি তরুণ এই দাবাড়ু। সেখানে গিয়ে প্রতিযোগিতা থেকে ২৮ রেটিং পয়েন্ট এল ৷ তা আসতেই ভারতের ৮১ নম্বর গ্র্যান্ডমাস্টার হলেন সায়ন্তন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Nagaland Manipur: নাগাল্যান্ডে ভোটগ্রহণ ঘিরে উত্তেজনা! আন্তর্জাতিক সীমান্ত সিল, কড়া নিরাপত্তা মেঘালয়ে

    Nagaland Manipur: নাগাল্যান্ডে ভোটগ্রহণ ঘিরে উত্তেজনা! আন্তর্জাতিক সীমান্ত সিল, কড়া নিরাপত্তা মেঘালয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যেই মেঘালয়, নাগাল্যান্ড বিধানসভায় নির্বাচন শুরু হয়ে গিয়েছে। চোখে পড়েছে লম্বা লাইন। মেঘালয়ে মোট ২১ লক্ষ ভোটার ৩৬৯ জন প্রার্থীর মধ্যে নিজেদের পছন্দ মতো প্রতিনিধি বেছে নেবে জনসাধারণ। পাশাপাশি নাগাল্যান্ডে ১৩ লক্ষ ভোটার আজ, ১৮৩ জন প্রার্থীর ভবিষ্যত নির্ধারণ করবেন। বাংলাদেশ ও মায়ানমার থেকে যাতে কেউ এখানে প্রবেশ না করতে পারে, সেজন্য ভোটগ্রহণ ঘিরে দুই রাজ্যে কড়া নিরাপত্তা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন। ২ তারিখ নির্বাচনের ফল ঘোষণা শেষ না হওয়া অবধি আন্তর্জাতিক সীমান্ত সিল থাকবে। ভোটারদের অবাধে ও শান্তিপূর্ণ ভাবে ভোট দেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নাগাল্যান্ডে উত্তেজনা

    নাগাল্যান্ডে এবারও জোট করেই লড়াই করছে এনডিপিপি এবং বিজেপি। নাগাল্যান্ডে নিফো রিওর দল ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক প্রোগ্রেসিভ পার্টি (এনডিপিপি)-র সঙ্গে জোটে লড়াই করছে দেশের শাসকদল। এনডিপিপি ৪০টি আসনে, ২০টি আসনে বিজেপি লড়াই করছে। এই দু’দলের জোট সরকারই বর্তমানে ক্ষমতায় রয়েছে নাগাল্যান্ডে। আবারও তাঁরা ক্ষমতায় প্রত্যাবর্তনের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী। এবারে ভোটের প্রচারে এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি , স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ও জে পি নাড্ডারা। এখানে নাগা পিপলস পার্টি (এনপিপি) ২২টি আসনে লড়াই করছে। কংগ্রেস প্রার্থী দিয়েছে ২৩টি আসনে।

    ভোটগ্রহণ চলার সময় উত্তপ্ত হয়ে উঠল নাগাল্যান্ডের একটি ভোটকেন্দ্র। অভিযোগ, বুথের ভিতরেই এনপিপি সমর্থককে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন এক এনপিএফ সমর্থক। ওই বুথে ভোটগ্রহণ কিছু সময়ের জন্য স্থগিত থাকলেও আবারও শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া।

    আরও পড়ুন:কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার মধ্যেই সাগরদিঘিতে ভোটগ্রহণ শুরু

    মেঘালয়ে কড়া নিরাপত্তা

    মেঘালয়ে ৬০ টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে বিজেপি। লড়াইয়ের ময়দানে রয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস এবং মুখ্যমন্ত্রী কানরাড সাংমার দল এনপিপি। মেঘালয় ও নাগাল্যান্ডে শান্তিপূর্ণ ভোট করাতে তৎপর দুই রাজ্যের নির্বাচন কমিশন। ভোটে অশান্তি এড়াতে দুই রাজ্যেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। আবার মেঘালয়ের ৯০০টি বুথ স্পর্শকাতর হিসাবে চিহ্নিত করেছে নির্বাচন কমিশন। তাই ওই বুথগুলিতে বিশেষ নিরাপত্তা মোতায়েন করা হয়েছে এবং প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি-র ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এফ আর খারকোনগোর ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share