Blog

  • Walking: প্রতিদিন গড়ে পাঁচ থেকে সাত হাজার পা হাঁটলে দীর্ঘজীবন পাওয়া যায় বলছে সমীক্ষা  

    Walking: প্রতিদিন গড়ে পাঁচ থেকে সাত হাজার পা হাঁটলে দীর্ঘজীবন পাওয়া যায় বলছে সমীক্ষা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাপানের একটি সমীক্ষা অনুযায়ী, প্রতিদিন গড়ে ৫,০০০ থেকে ৭,০০০ পা  যাঁরা হাটেন (Walking) তাঁরা দীর্ঘজীবি হন। অর্থাৎ যত বেশি হাঁটবেন তত বেশি দুনিয়াটা দেখতে পাবেন। গবেষকরা বলছেন এর মানে হল প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে হাঁটা। আমাদের রাজ্যের মানুষজন হয়তো জাপানের এই সমীক্ষার কথা জানেন না, কিন্তু নিয়ম করে রোজ সকালে বা সন্ধ্যার সময় হাঁটতে বের হন। বিকেল বা সকালের পার্কগুলি তাই ভিড়ে ঠাসা থাকে।  কথায় বলে হাঁটার (Walking) সমান কোন ওষুধ নেই। আপনি বিশ্বাস করুন বা নাই করুন! যে কোনও রোগের চিকিৎসার একটি সাধারণ ওষুধ হল নিয়মিতভাবে হাঁটা। যেকোনও বিশেষজ্ঞ বা ডাক্তারের কাছে আপনি যান তাঁরা বলবেন, রোজ নিয়ম করে হাঁটুন। হাঁটা (Walking) এমন একটা সহজ শারীরিক অনুশীলন যেটার জন্য আপনাকে কোনও রকমের খরচ করতে হয় না।

    কীভাবে সমীক্ষা চালিয়েছিল ওই জাপানি সংস্থা

    ২০১৩ সালে গবেষকরা সমীক্ষা করেন এই বিষয়ে, জাপানের ৬৫ বছরের বেশি বয়সী মোট ৪,১৬৫ জনের উপর চালানো হয় এই সমীক্ষা। তাঁদের সবাইকে চারবছর ধরে পর্যবেক্ষনে রাখা হয়েছিল। এই সময়কালের মধ্যে ১১৩ জন মারা যান। সমীক্ষকরা বলছেন, প্রতিদিন ৫,০০০ পা এর বেশি যাঁরা হেঁটেছেন তাঁদের মৃত্যুর হার ২৩ শতাংশ কমে গেছে। আবার প্রতিদিন ৫,০০০ থেকে ৭,০০০ পা যাঁরা হাঁটেন (Walking) তাঁদের মধ্যে দীর্ঘায়ু হওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি। আবার দেখা গেছে, ৭,০০০ পায়ের বেশি প্রতিদিন যাঁরা হাঁটেন (Walking) তাঁদের মৃত্যুর হার সবথেকে কম। মৃত্যুর কারন অবশ্য সমীক্ষার আওতার বাইরে ছিল। গবেষকরা বলছেন, যত বেশি  হাঁটবেন ততই আপনার শরীর নিরোগ থাকবে। রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে এল নতুন ফিচার, একসঙ্গে পাঠানো যাবে ১০০টি ছবি এবং ভিডিও

    WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে এল নতুন ফিচার, একসঙ্গে পাঠানো যাবে ১০০টি ছবি এবং ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন পর্যন্ত হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) ব্যবহারকারীরা এক নাগাড়ে ৩০টির বেশি ছবি বা ভিডিয়ো পাঠাতে পারতেন না। সেই সংখ্যাটাই এবার বাড়িয়ে ১০০ করা হচ্ছে। হোয়াটসঅ্যাপ সূত্রে জানা গেছে, আপডেটটি Android এবং iOS দুই প্ল্যাটফর্মের জন্যই উপলব্ধ। 

    মার্ক জুকেরবার্কের মেটা অধিগৃহীত হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) তার গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন সময়ে হরেক রকমের ফিচার নিয়ে হাজির হয়। তবে ইদানিং ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং প্ল্যাটফর্মটি তার গ্রাহকদের ছবি ও ভিডিয়ো প্রেরণের ক্ষেত্রে নতুন ফিচার নিয়ে এল। সম্প্রতি, হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) ডেস্কটপ ব্যবহারকারীদের জন্য অরিজিনাল কোয়ালিটির ছবি পাঠানোর ফিচার যোগ করা হয়েছে। আর এখন এসে গেল আরও একটা নতুন বৈশিষ্ট্য।

    আরও পড়ুন: উন্নতমানের ছবি পাঠানো যাবে ওয়েব ভার্সানে, নতুন ফিচার আনতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ 

    জানা গেছে, এক ক্লিকে হোয়াটসঅ্যাপে (WhatsApp)  ১০০টা ছবি বা ভিডিয়ো পাঠাতে আপনাকে অ্যাপের লেটেস্ট ভার্সন ব্যবহার করতে হবে। তারপর ৩০টির বেশি ফাইল (ছবি বা ভিডিয়ো) সিলেক্ট করে আপনাকে চেক করতে হবে, ফিচারটি আদৌ আপনার জন্য এসেছে কি না। এখন যদি দেখা যায় আপনি ৩০-এর বেশিই ছবি পাঠাতে পারছেন একবারে, তাহলে বুঝতে হবে ১০০টা ছবিও পাঠাতে পারবেন। অর্থাৎ, ফিচারটি আপনার জন্য চালু করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: স্ক্রিনশট ব্লক থেকে গ্রুপের সদস্য সংখ্যা বাড়ানো, হোয়াটসঅ্যাপের পাঁচটি নয়া ফিচার সম্পর্কে জানুন…

    কীভাবে ব্যবহার করবেন ফিচারটি

    ১. প্রথমে হোয়াটসঅ্যাপটি (WhatsApp) খুলুন আপনার মোবাইলে, এরপর গ্রুপ চ্যাট বা ব্যক্তিগত চ্যাটের অপশনে যান। যেখানে আপনি ছবি পাঠাতে চান।

    ২. পেপার ক্লিপের মতো দেখতে অ্যাটাচ আইকনে ক্লিক করুন, হোয়াটসঅ্যাপ স্ক্রিনের নীচের দিকে পাবেন এই অপশনটি। আপনার ফোনে থাকা ভিডিও এবং ছবি দেখা যাবে।

    ৩. এবার ছবি এবং ভিডিওগুলি সিলেক্ট করুন। যেগুলি আপনি পাঠাতে চান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Turkey: সোমবার রাতে ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তুরস্ক  

    Turkey: সোমবার রাতে ফের ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তুরস্ক  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত কয়েকদিনে ৪৭ হাজার মানুষের মৃত্যুর সাক্ষী থেকেছে দেশটি। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে বিপর্যস্ত এলাকাগুলির ঘরবাড়ি। উদ্ধারকাজ এখনও  শেষ হয়নি। এরমাঝেই আবারও ফিরে এল সেই চেনা আতঙ্ক। আবারও কেঁপে উঠল চারদিক।  হুড়মুড়িয়ে ভাঙল বাড়িঘর। শক্তিশালী ভূমিকম্প ফের জানান দিয়ে গেল বিপদ কাটেনি এখনও।

    আবার কখন কাঁপল তুরস্ক (Turkey)

    জানা গেছে, সোমবার স্থানীয় সময় রাত ৮টা নাগাদ ভূমিকম্প ঘটে। এই ভূমিকম্পের উৎসস্থল ছিল তুরস্কের (Turkey) দক্ষিণের আন্তাকিয়া শহর। পড়শি দেশ সিরিয়া ছাড়াও, মিশর এবং লেবাননেও অনুভূত হয়েছে কম্পন। ভূতত্ত্ববিদরা বলছেন, মাটি থেকে ১০ কিলোমিটার গভীরে ছিল কম্পনের উৎসস্থল। রিখটার স্কেলে এই কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৪।

    সেখানকার স্থানীয় মেয়র কী বলছেন

    হাতায়ের মেয়র লুৎফু সাভাস বলেন, নতুন করে ভূমিকম্পে ফের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নীচে অনেকে আটকে রয়েছেন। সোমবার তিন জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। আহতের সংখ্যা ৬০০-র বেশি। এর মধ্যে সামানদাগে এক জনের মৃত্যু হয়েছে।

    তুরস্কের (Turkey) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কী বলছেন

    সেদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুলেমান সোয়লু জানান, “হাতায় এলাকায় এখনও অনেকেই ধ্বংসস্তূপে আটকে রয়েছেন। তার মধ্যেই নতুন করে ফের ভূমিকম্প হয়েছে। অন্তত তিন জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে।”
     
    দু’সপ্তাহ আগের ভয়াবহতার রেশ এখনও চলছে। ধ্বংসস্তূপে জমা হয়ে থাকা শহর ছেড়ে বর্তমানে সীমান্তের একটি পার্কে তাঁবু খাটিয়ে রয়েছেন কিছু মানুষ। তাঁদের মধ্যে থেকে একজন সোমবারের ভূমিকম্পের সময় পার্কেই ছিলেন। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে বলেন ‘‘মনে হচ্ছিল, পায়ের নীচের মাটি দু’ভাগ হয়ে যাচ্ছে, পৃথিবী বুঝি দু’ভাগ হয়ে গেল।’’
    এরকমই একটি সোমবারে ভোর সাড়ে ৪ টে নাগাদ দফায় দফায় দুলে ওঠে তুরস্ক-সিরিয়া। মিলিয়ে মৃতের সংখ্যা ৪৬ হাজার পেরিয়েছে। ধ্বংসস্তূপের নীচে যে আরও কত হাজার মানুষ চাপা পড়ে রয়েছেন, তার কোনও হিসেবই নেই। হাজার হাজার ঘর-বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

  • Sonu Nigam: মুম্বইতে কনসার্ট চলাকালীন হামলা সোনু নিগমের উপর, অভিযুক্ত উদ্ভব ঘনিষ্ঠ বিধায়ক পুত্র

    Sonu Nigam: মুম্বইতে কনসার্ট চলাকালীন হামলা সোনু নিগমের উপর, অভিযুক্ত উদ্ভব ঘনিষ্ঠ বিধায়ক পুত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুষ্ঠান চলাকালীন গায়ক সোনু নিগমের (Sonu Nigam) উপর আচমকাই হামলা চালাল দুই ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে মুম্বইয়ের চেম্বুরে। ঘটনায় অভিযুক্ত দুই ব্যক্তি উদ্ভব ঠাকরে ঘনিষ্ঠ বিধায়ক প্রকাশ ফাটেরপেকারের ছেলে ও ভাইপো বলেই পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।

    কী বলছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা

     প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান অনুযায়ী, চেম্বুরের ওই অঞ্চলে সোনু নিগমের এদিন গানের কনসার্ট চলছিল। তখনই সোনু নিগমের (Sonu Nigam)  ম্যানেজার সাইরার সঙ্গে ওই দুই অভিযুক্ত ব্যক্তি খারাপ ব্যবহার করতে শুরু করেন বলে অভিযোগ। নিজেরাই উঠে পড়েন মঞ্চে। সোনু নিগমকে (Sonu Nigam)  ধাক্কা দেওয়ার উদ্যোগ নিতেই তাঁর নিরাপত্তারক্ষী হাজির হয়ে যান। উত্তেজিত দুই ব্যক্তি এমন ভাবে নিরাপত্তারক্ষীকে ধাক্কা দেন যে তিনি সিঁড়ি থেকে নীচে পড়ে যান। এখানেও থামেননি ওই দুই ব্যক্তি। সোনুর (Sonu Nigam)  কাছের বন্ধু গায়ক রব্বানি খানও ওই দুই ব্যক্তিকে থামানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু লাভ হয় না। রব্বানিকেও ধাক্কা দিয়ে সিঁড়ি থেকে ফেলে দেন বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। ঘটনায় রব্বানি ও নিরাপত্তারক্ষী আহত হয়েছেন। ইতিমধ্যেই তাঁদের নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে খবর।

    কী বলছেন গায়ক

    সোনু নিগম (Sonu Nigam)  এদিনের ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, ‘কনসার্ট শেষ হওয়ার পর, যখন আমার সহকর্মী হরিপ্রকাশ, রব্বানী খান, সায়রা মাকানি-সহ আমরা সবাই মঞ্চ থেকে নামছি, এমন সময় হঠাৎ পেছন থেকে একটা ছেলে এসে আমাকে ধরে ফেলে। জোর করে আমার সঙ্গে সেলফি তোলার চেষ্টা করেন তিনি। আমি বাধা দিই। ধাক্কাধাক্কিতে আমি সিঁড়িতে পড়ে যাই। আমায় বাঁচাতে এগিয়ে এসেছিস হরিপ্রকাশ এবং রব্বানি। হরিপ্রকাশ সেই ছেলেটিকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলে, সেই ছেলেটি হরিপ্রকাশজিকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।

    পুলিশ কী বলছে

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার পরেই মুম্বইয়ের চেম্বুর পুলিস স্টেশনে স্বপ্নিল প্রকাশ ফাটারপেকারের নামে একটি এফআইআর দায়ের করেছেন সোনু নিগম (Sonu Nigam) । অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধি অনুযায়ী ধারা ৩২৩ (স্বেচ্ছায় আঘাত করার জন্য শাস্তি), ৩৪১ (অন্যায়ভাবে সংযম), এবং ৩৩৭ (জীবন বা ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বিপন্ন করে এমন কাজ করে আঘাত করা)-এর অধীনে মামলা নথিভুক্ত করেছে।

    ঘটনায় লেগেছে রাজনৈতিক রঙও। উদ্ভব ঘনিষ্ঠ বিধায়কের ছেলে ও ভাইপো হামলা চালাতে গেল কেন? এটা কী পূর্বপরিকল্পিত? এ প্রশ্নও তুলছেন অনেকে। ইতিমধ্যেই পুলিশ গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Sri Ramakrishna: আজ রামকৃষ্ণদেবের জন্মতিথি, মহাসমারোহে নানা উৎসবে পালিত হচ্ছে দিনটি

    Sri Ramakrishna: আজ রামকৃষ্ণদেবের জন্মতিথি, মহাসমারোহে নানা উৎসবে পালিত হচ্ছে দিনটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ মঙ্গলবার রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের (Sri Ramakrishna) ১৮৮-তম জন্মতিথি। ঠাকুরের ভক্তরা নিজ নিজ গৃহে পালন করছে এই দিনটি এছাড়াও বেলুড় মঠ, দক্ষিণেশ্বর মন্দির, জন্মস্থান কামারপুকুর , কাশীপুর উদ্যানবাটি, সারদা মায়ের বাড়ি সহ বিশ্বের যেখানে রামকৃষ্ণ মিশনের মঠ রয়েছে সর্বত্র ভক্তি-নিষ্ঠায় পালিত হচ্ছে এই দিনটি।

    বেলুড় মঠে সাড়ম্বরে পালিত হচ্ছে দিনটি

    বেলুড় মঠে ভোর সাড়ে চারটের সময় মূল মন্দিরে রামকৃষ্ণদেবের (Sri Ramakrishna) মূর্তির সামনে মঙ্গলারতি দিয়ে জন্মোৎসব পালনের সূচনা হয়। সেখানেই হয় বেদপাঠ ও স্তবগান।  এরপর সন্ন্যাসী ও ভক্তরা খোল-করতাল সহ সারা মঠ ঘুরে কীর্তন করেন। তারপর হয় বিশেষ পুজো ও হোম।

    সারাদিনব্যাপী বিভিন্ন অনুষ্ঠান হবে রামকৃষ্ণ মিশন ও মঠগুলিতে। রামকৃষ্ণ বন্দনা, রামকৃষ্ণ কথামৃত পাঠ ও ব্যাখ্যা, ভক্তিগীতি, বংশীবাদন, ভজন, যন্ত্র সংগীত, ধর্মসভা ইত্যাদির মধ্য দিয়ে চলবে অনুষ্ঠান। এরই মাঝে বেলা ১১টা থেকে ভক্তদের জন্য খিচুড়ি প্রসাদও দেওয়া হবে। সব মিলিয়ে করোনা পরবর্তী কালে  বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় বেলুড় মঠে পালিত হচ্ছে রামকৃষ্ণদেবের (Sri Ramakrishna) জন্মতিথি উৎসব।

    ঠাকুরের (Sri Ramakrishna) জন্মভিটেতেও মহাসমারোহে পালিত হচ্ছে দিনটি 

     রামকৃষ্ণ পরমহংসদেবের (Sri Ramakrishna) জন্মস্থান হুগলির গোঘাট থানার কামারপুকুর মঠে এই দিনটি পালিত হচ্ছে মহাসমারোহে। ভোরে মঙ্গলারতির মধ্য দিয়ে ঠাকুরের পূজাপাঠ শুরু হয়। সকালে একটি শোভাযাত্রাও বের করা হয়। তাতে অংশ নেন অসংখ্য রামকৃষ্ণ ভক্ত। সারাদিন ধরে চলবে নানান ভক্তিমূলক অনুষ্ঠান। এছাড়াও  প্রায় কয়েক হাজার ভক্তের জন্য প্রসাদের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানা গেছে। তিনদিন ধরে চলবে নানান ধর্মীয় এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এই দিনগুলোতে অসংখ্য ভক্তরা ভিড়ে গমগম করে কামারপুকুর মঠ। স্থানীয়রা ছাড়াও দূর-দূরান্তের জেলা থেকে অসংখ্য মানুষ মঠ প্রাঙ্গণে হাজির হন। পাশাপাশি ঠাকুরের জন্মতিথি উপলক্ষে মঠের কাছেই একটি মাঠে আজ থেকে শুরু হয়েছে মেলা। ১৫ দিন ধরে চলবে এই মেলা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • International Mother Language Day: আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, জানেন ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস?

    International Mother Language Day: আজ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস, জানেন ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদের গরব, মোদের আশা, আ মরি বাংলা ভাষা!
    তোমার কোলে, তোমার বোলে, কতই শান্তি ভালবাসা!

    সালটা ছিল ১৯৪৮। ওই বছরেরই ২৩ ফেব্রুয়ারি তৎকালীন পাকিস্তানের গণপরিষদে একটি সংশোধনী প্রস্তাব আনেন গণপরিষদ সদস্য ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত। ১৯৪৭ সালে ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ ভাগ হয় গঠিত হয় ভারত এবং পাকিস্তান নামে দুটি আলাদা স্বাধীন রাষ্ট্র। পাকিস্তানে সেসময়ে উর্দু ভাষায় যাবতীয় কাজ চালানো হত, তার সঙ্গে অবশ্যই ইংরেজিও ছিল কিন্তু পূর্ব পাকিস্তান যেখানে ১০০ শতাংশই বাঙালিদের বসবাস ছিল সেখানকার অধিবাসীদেরকেও সংসদে উর্দুর পাশাপাশি ইংরেজি ভাষায় বক্তব্য রাখতে হত এবং সরকারি কাজে এই দুটো ভাষাই ব্যবহার করতে হতো, স্বাভাবিকভাবে বাংলা ভাষা চেতনায় অথচ মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম উর্দু । ওই সংশোধনীতে ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত বলেন যে ইংরেজি এবং উর্দুর পাশাপাশি সংসদে বাংলায় বক্তৃতা করতে দিতে হবে এবং সরকারি কাজে বাংলা ভাষার ব্যবহারও শুরু করতে হবে। কিন্তু স্বাভাবিকভাবে সেই দাবি নস্যাৎ করে দেয় পাক প্রশাসন এবং জোর করে উর্দুকে চাপিয়ে রাখা হয় বাংলা ভাষার উপরে।

    কোন পরিস্থিতিতে শুরু হয় ভাষা আন্দোলন

    জানা যায়, তৎকালীন সময়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান এবং মহম্মদ আলি জিন্নাহ  সেসময়কার পূর্ব পাকিস্তান মানে এখনকার বাংলাদেশ সফরে এসে নানা কটূক্তিও করতে থাকেন বাংলাভাষাকে নিয়ে। এই সমস্ত ঘটনাপ্রবাহ আগুনে ঘৃতাহুতি দেয়। এই পটভূমিকাই জন্ম দেয় ভাষা আন্দোলনের। ১৯৫২ সালে সেই আন্দোলনে চরম আকার নেয়। ভাষা আন্দোলনকে অপ্রতিরোধ্য করে তোলে দলে দলে ছাত্রদের উন্মুক্ত যোগদান। প্রতিটি কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা বাংলা ভাষার জন্য রাস্তায় নামতে থাকে। সরকারি কাজে বাংলা ভাষা ব্যবহারের অধিকারের দাবিতে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা পথে নামে। ওই বছরেরই ২১ ফেব্রুয়ারি ভাষা আন্দোলন চরম পর্যায়ে পৌঁছায়। 

    উর্দুর করাল গ্রাস থেকে বাংলা ভাষাকে রক্ষা করার জন্য এই আন্দোলন তীব্র হয়ে ওঠে। পরিস্থিতি বেগতিক দেখে দুপুর তিনটে নাগাদ গুলি চালায় তৎকালীন পাক-প্রশাসন, পুলিশের ছোঁড়া গুলিতে মারা যান বেশ কয়েকজন। অবশেষে বাংলা ভাষাকে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয় পাকিস্তান। এবং ১৯৫৪ সালে পাকিস্তান গণপরিষদে সে দেশের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলাকেও স্থান দেওয়া হয়।

    উর্দু ভাষার আগ্রাসন থেকে  বাংলা ভাষাকে বাঁচানোর জন্য এই আন্দোলন, এই লড়াইকে স্বীকৃতি দেয় জাতিসংঘ। সারা বিশ্বব্যাপী তাই প্রতিবছর ২১ ফেব্রুয়ারি পালিত হয় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস (International Mother Language Day)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Dumdum: শহরতলির যাত্রীদের জন্য সুখবর! মেট্রো মানচিত্রে জুড়ছে দমদম ক্যান্টনমেন্ট 

    Dumdum: শহরতলির যাত্রীদের জন্য সুখবর! মেট্রো মানচিত্রে জুড়ছে দমদম ক্যান্টনমেন্ট 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা শহরতলির রেলযাত্রীদের জন্য আবারও সুখবর। জানা গেছে, দমদম (Dumdum) ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে জুড়তে চলেছে ট্রেন ও মেট্রো পরিষেবা। এরফলে খুব সহজেই শহরতলির মানুষ অনেক কম সময়ে কলকাতায় পৌঁছতে পারবেন। রবিবার মেট্রোরেলের তরফ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে নতুন এই রেলপ্রকল্পের বিষয়ে বলা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বিমানবন্দর হয়ে নোয়াপাড়া-বারাসাত মেট্রো রুটটি দমদম (Dumdum)  ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের সঙ্গেও যুক্ত হবে।

    আরও পড়ুন: নবান্নের কড়া বার্তা উপেক্ষা করে অণ্ডাল ব্লক অফিসের কর্মচারীরা সামিল হলেন কর্মবিরতিতে

    কী বলছে মেট্রো কর্তৃপক্ষ
     

    মেট্রো কর্তৃপক্ষ বলছে, নোয়াপাড়া বারাসত ভায়া বিমানবন্দর, নতুন এই মেট্রো লাইনের নবনির্মিত স্টেশনটি ইতিমধ্যে তৈরি হয়েছে দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনের পাশেই। এই লাইনে মেট্রো চলাচল শুরু হলে, বনগাঁ, বারাসত, বসিরহাট, টাকি, হাসনাবাদ এর মতো শহরতলি থেকে আসা মানুষ অনেক তাড়াতাড়ি ও কম সময়ে কলকাতা পৌঁছতে পারবেন। এছাড়াও হাওড়া, হুগলি, ব্যারাকপুরের যাত্রীরা নোয়াপাড়া থেকে দমদম (Dumdum)  ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে পৌঁছাতে পারবেন। এবং সেখান থেকে ট্রেনও ধরতে পারবেন। 

    আরও পড়ুন: ১৫ বছর পুরনো মামলায় গ্রেফতার সাগরদিঘির কংগ্রেস নেতা! এখন কেন? প্রশ্ন হাইকোর্টের

    শোনা যাচ্ছে, ২০৩৫ সালের মধ্যে এই লাইনে পরিষেবা শুরু হয়ে যাবে এবং প্রতিদিন গড়ে ৩৬ হাজার মানুষ দমদম (Dumdum)  ক্যান্টনমেন্ট স্টেশন দিয়ে যাতায়াত করবেন। নোয়াপাড়া থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত ৭.০৪ কিমি রুটে শীঘ্রই পরিষেবা শুরু হতে পারে বলে আশা মেট্রোর। মেট্রো সূত্রে খবর নবনির্মিত দমদম ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে অত্যাধুনিক যাত্রী সুবিধা রাখা হয়েছে। দমদম (Dumdum)  ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে দুটি প্ল্যাটফর্ম থাকবে। পর্যাপ্ত টিকিট কাউন্টার, বসার বেঞ্চ, প্রাথমিক চিকিৎসা কক্ষ, মহিলাদের জন্য টয়লেট, পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেম, ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড থাকবে। এই স্টেশনে ৬টি এসকেলেটর, ৩টি লিফট থাকবে। পাশাপাশি ৭টি সিঁড়িও থাকবে। ১৬টি এফসি গেটও বসানো হবে। থাকবে আধুনিক অগ্নিনির্বাপক ব্যবস্থা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • DA Protest: নবান্নের কড়া বার্তা উপেক্ষা করে অণ্ডাল ব্লক অফিসের কর্মচারীরা সামিল হলেন কর্মবিরতিতে

    DA Protest: নবান্নের কড়া বার্তা উপেক্ষা করে অণ্ডাল ব্লক অফিসের কর্মচারীরা সামিল হলেন কর্মবিরতিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বকেয়া ডিএ এর (DA Protest) দাবিতে, সোম-মঙ্গল কর্মবিরতির ডাক দিয়েছিল সরকারি কর্মচারী ইউনিয়নগুলি। সোমবার অণ্ডাল ব্লক অফিসে বেশকয়েকজন কর্মচারি অ্যাটেনডেন্স-এ সই করেও কাজ করতে অস্বীকার করলেন, যা নিয়ে শোরগোল পড়ে যায় ব্লক অফিসের মধ্যেই। বিষয়টি পঞ্চায়েত মন্ত্রী পর্যন্ত গড়ায়। আগেই নবান্ন কড়া বার্তা দিয়েছিল। সার্কুলার জারি করে জানানো হয়েছিল, সোম ও মঙ্গলবার কোনওভাবেই পূর্ণ বা অর্ধ দিবস ছুটি নেওয়া যাবে না। কর্মবিরতিতে সামিল হলে চাকরি জীবন থেকে বাদ যাবে একদিন। করা হবে শোকজ। তা সত্ত্বেও অণ্ডাল ব্লক অফিসের একাংশ কর্মচারী কর্মবিরতিতে সামিল হলেন নবান্নের হুঁশিয়ারিকে উপেক্ষা করে।

    গোটা ঘটনায় পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি অভিযোগ করলেন মন্ত্রীর কাছে

     জানা গেছে, অন্যান্য দিনের মতোই এদিন ব্লক অফিসে আসেন ওই কর্মীরা এবং অ্যাটেনডেন্স-এ সইও করেন, কিন্তু পরে কাজ করতে অস্বীকার করেন, এরফলে বিভিন্ন প্রকল্পের কাজ আটকে যায়। রুপশ্রী প্রকল্প, কাস্ট সার্টিফিকেটের কাজে এসে ঘুরে যেতে হয় সাধারণ মানুষকে। বিডিও গোটা ঘটনায় নিশ্চুপ ছিলেন, অন্তত এমনটাই অভিযোগ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি লক্ষ্ণী টুডুর। ব্লক অফিসের এই ঘটনায় লক্ষ্মী টুডু সঙ্গে সঙ্গে চিঠি করেন ভারপ্রাপ্ত পঞ্চায়েতমন্ত্রীকে। সেখানে তিনি লেখেন,” কর্মচারীদের একাংশের কর্মবিরতির কারণে হয়রানির শিকার হতে হয় সাধারণ মানুষকে। সরকারি পরিষেবা নিতে এসে ফিরে যেতে হয় সাধারণ মানুষকে। গোটা ঘটনাটি বিডিওকে জানালে তিনি নিশ্চুপ থাকেন এবং পরোক্ষভাবে কর্মচারীদের এই কর্মবিরতিকে উৎসাহিত করতে থাকেন। কর্মবিরতিতে অংশ নেওয়া কর্মচারীদের সঙ্গে বিডিও-এর বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জি জানানো হয়েছে। 

    দীর্ঘদিন ধরেই অসন্তুষ্ট রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা

    প্রসঙ্গত, রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা দীর্ঘদিন ধরেই অসন্তুষ্ট রয়েছে রাজ্য সরকারের উপর। তাঁদের ডিএ বৃদ্ধির আন্দোলনের দাবি হাইকোর্টের অবধি পৌঁছেছে, কলকাতার রাজপথে সরকারি কর্মচারীদের আন্দোলনে পুলিশের বিরুদ্ধে ঘুঁষি মারা অভিযোগও তোলে বিভিন্ন সরকারি কর্মচারী সংগঠন। চলতি আর্থিক বর্ষে রাজ্য সরকারের পেশ করা বাজেটে দেখা যাচ্ছে মাত্র ৩ শতাংশ ডিএ (DA Protest) বৃদ্ধি করা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের সরকারি কর্মচারীদের জন্য যা অন্যান্য রাজ্যের সাপেক্ষে অনেক কম।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Ghee: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুপারফুড হতে পারে ঘি! কেন জানেন?

    Ghee: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য সুপারফুড হতে পারে ঘি! কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডায়াবেটিস রোগীরা কি ঘি (Ghee) খেতে পারেন? এই নিয়ে আছে নানা বিতর্ক। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ডায়াবেটিক রোগীদের অনেক খাবার থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়। তবে, ঘি ডায়াবেটিসের জন্য বেশ উপকারী হতে পারে।

    আসুন জেনে নিই ঘি (Ghee) ডায়াবেটিসের জন্য কেন সুপারফুড

    ১. রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে

     ঘি’তে (Ghee) থাকা ওলিক অ্যাসিড এবং পামিটিক অ্যাসিডের মতো ফ্যাটি অ্যাসিডের উপস্থিতি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীদের অবশ্যই কম গ্লাইসেমিক সূচক খাদ্য গ্রহন করা উচিত।  গবেষকরা বলছেন, প্রাচীনকাল থেকে ঘি (Ghee) চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এতে এত পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে যে এটি ডায়বেটিস রোগীদেরও ভাল থাকতে সাহায্য করে। 

    ২. ঘি(Ghee) ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওষুধের মতো বলছেন বিশেষজ্ঞরা

    বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, ঘি (Ghee) ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ওষুধের মতো। এতে থাকা ফ্যাটি এসিড বিপাকক্রিয়া সম্পন্ন এবং রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। তবে পরিমিত পরিমানে খেতে হবে। আলু বা শর্করাযুক্ত খাবারে উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচক থাকে, এগুলোতে ঘি যোগ করে গ্লাইসেমিক সূচক কমানো যেতে পারে, এমনটাই বলছেন গবেষকরা। ঘি কখনই রক্তে গ্লুকোজের মাত্রাকে একেবারেই প্রভাবিত হয় না, তাই ডায়াবেটিস রোগীরা সহজেই ঘি সেবন করতে পারেন কোনো ভয় ছাড়াই।

    ৩. ঘি’তে (Ghee) প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে  এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে
      
    বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, ঘি’তে (Ghee) থাকা লিনোলিক অ্যাসিড বিভিন্ন ধরনের হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। গাট হরমোনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে ঘি। যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।  ঘি’তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে  এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সেই সঙ্গে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। ঘি ইনসুলিন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

    ৪. ঘি (Ghee) কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করতে পারে

    ঘিতে (Ghee) রয়েছে ভিটামিন ডি যা ক্যালসিয়াম শোষণের জন্য অপরিহার্য। ঘি কোলেস্টেরল কমাতেও সাহায্য করতে পারে কিন্তু মনে রাখবেন অল্পপরিমানে খেতে হবে, বলছেন বিশেষজ্ঞরা।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Pakistan: আর্থিক সংকটের কারণে সুজুকি সমেত বেশকিছু সংস্থা উৎপাদন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তানে

    Pakistan: আর্থিক সংকটের কারণে সুজুকি সমেত বেশকিছু সংস্থা উৎপাদন বন্ধের সিদ্ধান্ত নিল পাকিস্তানে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তীব্র আর্থিক সংকটে ভুগছে পাকিস্তান (Pakistan)। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম আগেই আকাশ ছুঁয়েছে। একটি আন্তর্জাতিক সংবাদসংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, সুজুকি মোটর তাদের নতুন গাড়ি তৈরির কাজ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ রেখেছে। সংস্থাটি আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে, কাঁচামালের অভাবের কারণেই বন্ধ রয়েছে কারখানা। অন্যদিকে টায়ার এবং টিউব প্রস্তুতকারক গান্ধরা টায়ার অ্যান্ড রাবার কোম্পানিও উৎপাদন বন্ধ রেখেছে কাঁচামালের অভাবে। এটা মাত্র ২টি উদাহরন। স্থানীয়ভাবে অজস্র কারখানা সেখানে বন্ধ হয়ে যেতে বসেছে। সার,টেক্সটাইল সমেত অনেক কারখানা ইতিমধ্যে সেদেশে বন্ধ হয়ে গেছে। আর্থিক সংকটের কারণে সেদেশে চাহিদাতো তলানিতে ঠেকেছে আবার কাঁচামালের অভাবও রয়েছে আর্থিক সংকটকে কেন্দ্র করে।

    বৈদেশিক মুদ্রার আর্থিক ভাণ্ডার ঠেকেছে ৩১৯ কোটি মার্কিন ডলারে

     বর্তমানে পাকিস্তানের (Pakistan) বৈদেশিক মুদ্রার ভাণ্ডার ঠেকেছে ৩১৯ কোটি মার্কিন ডলারে। স্বর্ণভাণ্ডার এবং বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চিত ভাণ্ডার দেখেই বোঝা যায় যেকোনও দেশের অর্থনীতি কতটা মজবুত। সঙ্কটের মুখে পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার ক্রমশ কমে আসছে। ভারত এবং পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডারের তুলনা করলে দেখা যায়, এ ক্ষেত্রেও এগিয়ে আছে ভারত। বর্তমানে ভারতে গচ্ছিত বৈদেশিক মুদ্রার মূল্য ৫৭ হাজার ৫২৭ কোটি ডলার। পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার সম্প্রতি বড়সড় ধাক্কা খেয়েছে। জানা গেছে, শেষ ৯ বছরে পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার কখনও এত কম হয়নি। ঠিক এই কারণে আমদানি এখন বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে পাকিস্তান (Pakistan)। উৎপাদন বন্ধ রেখেছে বেশিরভাগ সংস্থা, সরকারি বেসরকারি ক্ষেত্রে কর্মচারিদের চাকরিও প্রশ্নের মুখে দাঁড়িয়ে। সেদেশের সরকারি পরিসংখ্যান বলছে, গত ৫০ বছরে এমন মুদ্রাস্ফিতি পাকিস্তানে কখনও হয়নি।সেদেশের অর্থনীতিবিদরা বলছেন, পাকিস্তানে বেকারত্ব ব্যাপক আকার ধারণ করতে চলেছে।  অর্থনীতিকরা আরও বলছেন, এমন পাকিস্তান (Pakistan) আগে কখনও দেখা যায়নি যেখানে একের পর এক কোম্পানি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। পরিসংখ্যান বলছে সেদেশে গাড়ি বিক্রি গত ৩ বছরে ৬৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। গত ডিসেম্বর মাসেই ইন্দাস মোটর বন্ধ হয়েছিল সেদেশে। এবার সুজুকি! শুধু তাই নয় আন্তর্জাতিক ব্রান্ড রয়েছে এমন মোবাইল কোম্পানিগুলিও বন্ধ হয়ে গেছে সেদেশে আর্থিক সংকটের কারনে। বেশ কিছু ঔষধ প্রস্তুতকারক সংস্থাও বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে। এককথায় পাকিস্তানের অর্থনীতি এখন চরম সংকটে। প্রবল সংকটে বেতন বন্ধ হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ক্রমশ শ্রীলঙ্কার পরিস্থিতির দিকেই এগোচ্ছে পাকিস্তান (Pakistan)!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

LinkedIn
Share