Blog

  • Turkey Earthquake: রাখে হরি মারে কে! তুরস্কে ১২ দিন পর ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার জীবিত ব্যক্তি

    Turkey Earthquake: রাখে হরি মারে কে! তুরস্কে ১২ দিন পর ধ্বংসস্তূপ থেকে উদ্ধার জীবিত ব্যক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে রাখে হরি তো মারে কে! হাকান ইয়াসিনোগ্লু নামের এক ব্যক্তিকে ১২ দিন পরে ধ্বংসস্তূপের নীচ থেকে জীবিত উদ্ধার করা হল। জানা গিয়েছে, সিরিয়ার সীমান্তের কাছে অবস্থিত হাতায় শহরে একটি ভেঙে পড়া বাড়ির নীচে এতদিন চাপা পড়েছিলেন তিনি।

    কীভাবে বেঁচেছিলেন ওই ব্যক্তি

     বাঁচিয়ে রেখেছিল পাথর থেকে চুইয়ে পড়া বৃষ্টির জল, ভূমিকম্পের ১২ দিন পর ধ্বংসস্তূপের নীচ থেকে উদ্ধার হলেন হাকান। চলতি মাসের ৬ তারিখ ভোররাতে ভয়াবহ ভূমিকম্পে (Turkey Earthquake) কেঁপে উঠেছিল তুরস্ক ও সিরিয়া। রিখটার স্কেলে ৭.৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প এবং তারপরে শতাধিক আফটারশকে কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে দুই দেশ। উদ্ধারকাজ (Rescue Work) চালাতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ভারত, ৭টি বিমানে পাঠানো হয়েছে ত্রাণ। উদ্ধারকাজের নাম দেওয়া হয়েছে অপারেশন দোস্ত। বিগত ১২দিন ধরে টানা উদ্ধারকাজ চলছে। জানা গেছে, চলতি সপ্তাহের শুরুতেই উদ্ধারকারী দলগুলির তরফে জানানো হয়েছিল যে ধ্বংসস্তূপের নীচ থেকে নতুন করে কাউকে জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করার আশা করা হচ্ছে না, কারণ এতদিন কারও পক্ষে বিনা খাবার-জলে বেঁচে থাকা সম্ভব নয়। তবে যত সময় পার হচ্ছে এবং উদ্ধারকাজ চলছে, ততই যেন মিরাকেল ঘটছে। কারণ ধ্বংসস্তূপের নীচ থেকে এখনও জীবিত অবস্থাতেই উদ্ধার করা হচ্ছে অনেককে। এমনই আশ্চর্যজনক ঘটনা ঘটল শুক্রবারও। তুরস্কে ভূমিকম্পের (Turkey Earthquake) ১২দিন পর ধ্বংসস্তূপের নীচ থেকে উদ্ধার করা হল বছর ৪৫-র এক ব্যক্তিকে।

    ভূমিকম্পে (Turkey Earthqauke) ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সাহায্য ফিফার

    তুরস্কের প্রেসিডেন্ট ইতিমধ্যে বলেছেন, গত ১০০ বছরেও এমন ভূমিকম্প (Turkey Earthquake)কখনও হয়নি। এখনও অবধি মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৪৩,০০০ মানুষের। এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে তুরস্ক এবং সিরিয়ার মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে বিশ্ব ফুটবলের পরিচালক সংস্থা ফিফা। তাদের তরফে ১০ লক্ষ মার্কিন ডলার সাহায্যের কথা বলা হয়েছে। প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার প্রিমিয়র লিগ (ইপিএল) ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ১০ লক্ষ পাউন্ড অনুদান দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিল। এছাড়া উয়েফা এবং উয়েফা ফাউন্ডেশন ফর চিলড্রেন তুরস্ক ও সিরিয়ায় প্রাথমিকভাবে ২ লক্ষ ইউরো সহায়তা করেছে বলে জানা গেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • RBI: কলকাতার রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দফতর থেকে চুরি ১ লক্ষ টাকা, গ্রেফতার অভিযুক্ত 

    RBI: কলকাতার রিজার্ভ ব্যাঙ্কের দফতর থেকে চুরি ১ লক্ষ টাকা, গ্রেফতার অভিযুক্ত 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI) দফতর থেকে চুরি গিয়েছিল নোটের বান্ডিল। টাকা উদ্ধার করতে পুলিশে অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। তদন্তে নেমে রিজার্ভ ব্যাঙ্কেরই (RBI)  এক ঠিকাকর্মীকে গ্রেফতার করল হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ।

    অভিযুক্তের পরিচয়

    জানা গিয়েছে ধৃতের নাম শঙ্কর সরোজ। তাঁর বাড়ি হুগলির চণ্ডীতলায়। কলকাতার রিজার্ভ ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেছিল, তাদের পুরনো নোটের জায়গা থেকে পঞ্চাশ টাকার নোটের দু’টি বান্ডিল পাওয়া যাচ্ছে না। অভিযোগপত্রে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক জানায়, দু’টি বান্ডিল মিলিয়ে এক লক্ষ টাকা ছিল।
    ট্রাঙ্কে করে ওই টাকা বাতিলের জন্য পাঠানো হচ্ছিল। ট্রাঙ্ক সরানোর সময়েই হাত সাফাই হয় বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান করেন রিজার্ভ ব্যাঙ্কের কর্তারা। তদন্তে নামে হেয়ার স্ট্রিট থানার পুলিশ। সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখার পর জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় শঙ্করকে। তারপর তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। 

    কী বলছে পুলিশ

    পুলিশ সূত্রে খবর, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের (RBI)  এক লক্ষ টাকার ময়লা নোট চুরি গিয়েছে, এই মর্মে লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয় । ৫০ টাকার ওই নোটগুলি নষ্ট করার জন্য পাঠানো হচ্ছিল। কিন্তু ৭ ফেব্রুয়ারি বি বা দী বাগের অফিস থেকে ওই টাকা উধাও হয়ে যায়। ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ সিসি ক্যামেরার ফুটেজ খতিয়ে দেখেন। তাতে তাঁদের সন্দেহ হয় শঙ্করের উপরে। পুলিশের দাবি, এর পরেই বৃহস্পতিবার পুলিশকে জানানো হয় বিষয়টি। পুলিশ আরও বলছে, ময়লা এবং নষ্ট নোটগুলি যে লোহার ট্রাঙ্কে থাকে, সেটি সরানোর সময়ে শঙ্কর বুঝে যায়, ভিতরে কিছু রয়েছে। সে সেটি খুলে ৫০ টাকার দু’টি বান্ডিল নিয়ে নিরাপত্তারক্ষীদের চোখ এড়িয়ে বেরিয়ে যায়।

     

    আরও পড়ুন: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৯): ১৩ বছর ধরে আটকে দিঘা-জলেশ্বর প্রকল্পের কাজ

    আরও পড়ুন: দস্যু রত্নাকর পরে বাল্মীকি হন! ‘লেডি ম্যাকবেথ’-এর পর এসএসসি প্রসঙ্গে অভিমত হাইকোর্টের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৯): ১৩ বছর ধরে আটকে দিঘা-জলেশ্বর প্রকল্পের কাজ

    Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৯): ১৩ বছর ধরে আটকে দিঘা-জলেশ্বর প্রকল্পের কাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমি জটের কারণেই আটকে রয়েছে রাজ্যের ৪৪টি প্রকল্প। রাজ্য সরকার জমি দিতে পারছেনা তাই প্রকল্পগুলি বাস্তবায়িত হচ্ছে না, এমনই অভিযোগ রেলের (Indian Railways)। এনিয়ে চলছে দুপক্ষের টানাপোড়েন। রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর বলছে, রাজ্য সরকারের ঘোষিত নীতি হল কোনও প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবে না। অবশ্য বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে ছাড় রয়েছে।  স্বাভাবিকভাবেই রেলের (Indian Railways) উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ওই অঞ্চলের মানুষজন। দিন কয়েক আগেই রাজ্যের বিরুদ্ধে এমন অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন রেলের উচ্চপদস্থ আধিকারিক অরুণ অরোরা। 

    এই পর্বে আমরা জানব দিঘা-জলেশ্বর রেলপ্রকল্প সম্পর্কে, জমি জটে যা আটকে রয়েছে দীর্ঘ ১৩ বছর

     ২০১০-১১ সালে অনুমোদন পেয়েছিল দিঘা-জলেশ্বর ৭২ কিমি রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ। পশ্চিমবঙ্গ এবং ওড়িশার দুই জনবহুল স্থানকে জুড়তে দরকার পড়ে ৫০৭ একর জমির। পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে ১৩৭ একর এবং ওড়িশার মধ্যে ৩৭০ একর। সমগ্র প্রকল্পের জন্য বাজেট ধরা হয় ১৫৮৪ কোটি টাকা। রেলের অভিযোগ পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়ায় ঢিলেমির কারণেই বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে এই প্রকল্প। এনিয়ে অবশ্য টানাপোড়েন চলছে। প্রকল্প এলাকার বাসিন্দাদের মতে, দুই রাজ্যের মধ্যে যোগাযোগ আরও উন্নত হবে এই প্রকল্পের চালু হলে। ব্যবসা বাণিজ্য বাড়বে, আর্থিক শ্রীবৃদ্ধি ঘটবে মধ্যবর্তী স্টেশন এলাকাগুলিতে। বেকারদের কর্মসংস্থান হবে। এতদিনেও প্রকল্প চালু না হওয়ার কারণে হতাশ তাঁরা।

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৮): থমকে রয়েছে কালিয়াগঞ্জ বুনিয়াদপুর রেলপ্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৭): তেরো বছরেও সম্পূর্ণ হয়নি বালুরঘাট-হিলি রেলপ্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৬): একযুগ অতিক্রান্ত! বিশ বাঁও জলে হাসনাবাদ-হিঙ্গলগঞ্জ রেলপ্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৫): দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় বিশ বাঁও জলে ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৩): প্রায় ৪০ বছরেও সম্পূর্ণ হল না উত্তর দিনাজপুর জেলার ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-২): প্রায় ৫০ বছরেও শেষ হলনা হুগলির ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Jammu and Kashmir :  কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিকেশ ১ জঙ্গি

    Jammu and Kashmir : কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে নিকেশ ১ জঙ্গি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরে (Jammu and Kashmir) অনুপ্রবেশের সময় জঙ্গি ও নিরাপত্তাবাহিনীর গুলির লড়াইয়ে এক জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। গুরুতর জখম হয়েছে ১ জঙ্গি।

    কী বলল সেনা

    সেনা সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাতে জম্মু ও কাশ্মীরের (Jammu and Kashmir)  কুপওয়াড়া জেলায় নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর অনুপ্রবেশের চেষ্টা করে তিন জঙ্গি। পাক অধিকৃত কাশ্মীর থেকেই আসছিল তারা। অনুপ্রবেশ রুখতে গুলি চালায় সেনাবাহিনী। পাল্টা গুলি ছুড়তে থাকে জঙ্গিরা। এই গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হয়েছে এক জঙ্গির।

    কাশ্মীরের পুলিশ কী বলছে

    কাশ্মীরের পুলিশ বলছে, পাক অধিকৃত কাশ্মীরের দিক থেকে জঙ্গিদের একটি দল অনুপ্রবেশের চেষ্টা চালাতে পারে গোপন সূত্রে খবর পায় নিরাপত্তাবাহিনী। তারই ভিত্তিতে নজরদারি চালাচ্ছিল সেনা এবং জম্মু ও কাশ্মীর (Jammu and Kashmir)  পুলিশের একটি যৌথ দল। জঙ্গিদের দেখা মাত্রই গুলির লড়াই শুরু হয়। তবে, বাহিনীর কেউ এই ঘটনায় হতাহত হয়নি।

    মৃত জঙ্গির কাছ থেকে কী কী উদ্ধার হল

    মৃত জঙ্গির কাছ থেকে একটি একে ৪৭ রাইফেল উদ্ধার হয়েছে বলে জানা গেছে। এছাড়া গোলাবারুদ এবং গ্রেনেড-ও উদ্ধার করা হয়েছে সেনা সূত্রে খবর।

    কাশ্মীর ফিরছে চেনা ছন্দে, গত ২ বছরে দেড়শোর বেশি ছবির শ্যুটিং

    ২০১৯ সালে ৩৭০ ধারার বিলোপের পর পুরনো ছন্দে ফিরছে কাশ্মীর। জানা গেছে, পর্যটকদের আনাগোনা বাড়ছে, হোটেলগুলিতে ব্যাপক ভিড় লেগেই আছে। ভূস্বর্গে বিভিন্ন ছবির শ্যুটিংও চলছে পুরোদমে। ১৯৯০ সালের ১৯ জানুয়ারি থেকে কাশ্মীরে শুরু হয়েছিল পণ্ডিতদের ওপর ব্যাপক অত্যাচার, নির্যাতন। অসংখ্য পণ্ডিতকে হত্যাও করা হয়। তারপর থেকে কাশ্মীর ছাড়তে থাকেন পণ্ডিতরা। পরবর্তীকালে ২০১৯ সালে মোদি সরকার দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পরই তুলে দেয় ৩৭০ ধারা। ওয়াকিবহাল মহলের মতে কেন্দ্রীয় সরকারের এই সিদ্ধান্তের কারণেই কাশ্মীর ফিরছে চেনা ছন্দে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

     

  • Cheetah: শনিবার আফ্রিকা থেকে আসছে আরও ১২টি চিতা, কোথায় থাকবে নতুন অতিথিরা?

    Cheetah: শনিবার আফ্রিকা থেকে আসছে আরও ১২টি চিতা, কোথায় থাকবে নতুন অতিথিরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে আসছে আরও ১২টি আফ্রিকান চিতা (Cheetah)। জানা গিয়েছে, আগামী শনিবার অর্থাৎ ১৮ ফেব্রুয়ারি ভারতে আনা হবে এই চিতাগুলিকে। ভারতে তারা ঘর পাতবে কুনো ন্যাশনাল পার্কে। সূত্রের খবর নামিবিয়া থেকে আগে যে আটটি চিতা (Cheetah) আনা হয়েছে তাদের সঙ্গেই বেড়ে উঠবে নতুন অতিথিরা। মোট ১২টি চিতা আসছে, যার মধ্যে রয়েছে ৭টি পুরুষ এবং ৫টি মহিলা চিতা। চিতাগুলিকে ভারতে আনতে খরচ পড়ছে প্রতি চিতা (Cheetah) পিছু ৩ হাজার মার্কিন ডলার। অর্থাৎ ১২টি চিতাকে নামিবিয়া থেকে উড়িয়ে আনতে খরচ হয়েছে মোট ২৯ লাখ ৮১ হাজার টাকা। আরও জানা গিয়েছে, এই চিতাগুলিকে গত বছর অগাস্ট মাসেই ভারতে উড়িয়ে আনার কথা ছিল। কিন্তু, দুই দেশের মধ্যে চুক্তি সম্পূর্ণ তৈরি না হওয়ায় গোটা বিষয়টিই থমকে গিয়েছিল। 

    কখন পৌঁছবে তারা কুনো জাতীয় উদ্যানে

    জানা গিয়েছে, নামিবিয়ার জঙ্গল থেকে ভারতীয় বায়ুসেনার বিশেষ বিমানে আসবে ১২টি চিতা। ৭টি পুরুষ এবং ৫টি মহিলা চিতা (Cheetah) নিয়ে শুক্রবার রাতে আফ্রিকার গুয়েতাংয়ের ট্যাম্বো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমানটি পাড়ি দেবে ভারতের উদ্দেশে। শনিবার ভারতে এসে পৌঁছবে বিমান। প্রথমে চিতাগুলিকে (Cheetah) গোয়ালিয়রে নিয়ে আসা হবে প্রথমে। আধঘণ্টা বিমানবন্দরে রাখার পর তাদের সেখান থেকে হেলিকপ্টারে করে ১৬৫ কিলোমিটার পথ পেরিয়ে তারা পৌঁছবে কুনো জাতীয় উদ্যানে। সেখানে তাদের পৌঁছনোর কথা বেলা ১২টা নাগাদ।

    কুনো জাতীয় উদ্যানের ডিরেক্টর কী বললেন

    কুনো জাতীয় উদ্যানের ডিরেক্টর উত্তম শর্মা বলেন, “নতুন এই অতিথিদের জন্য মোট ১০টি কোয়ারেন্টাইন  তৈরি করা হয়েছে। এর মধ্যে দু’টি খাঁচায় রাখা হবে জোড়া চিতা (Cheetah)। আমাদের তরফে সমস্ত রকমের প্রস্তুতি সেরে ফেলা হয়ে গিয়েছে। এখন কেবল চিতাদের আসার অপেক্ষা।” তিনি আরও জানান, ইতিমধ্যে গত বছর এই উদ্যান দেখে গেছেন আফ্রিকান চিতা বিশেষজ্ঞরা। তারপর ভারত সরকারেদ সঙ্গে আফ্রিকান প্রশাসনের মউ স্বাক্ষর হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Dharmendra: নেটিজনের প্রশ্ন ছিল ‘স্ট্রাগলিং অ্যাক্টর’- এর মতো আচরণ কেন করছেন? কী জবাব দিলেন ধর্মেন্দ্র?      

    Dharmendra: নেটিজনের প্রশ্ন ছিল ‘স্ট্রাগলিং অ্যাক্টর’- এর মতো আচরণ কেন করছেন? কী জবাব দিলেন ধর্মেন্দ্র?     

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নেটিজনের প্রশ্ন ছিল ‘স্ট্রাগলিং অ্যাক্টর’- এর মতো আচরণ কেন করছেন? স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতে উত্তর দিলেন অভিনেতা ধর্মেন্দ্র (Dharmendra)। প্রসঙ্গত, বুধবার শোলে ছবির বীরু তাঁর আগামী ছবি ‘তাজ: রয়াল ব্লাড’ -এর লুক প্রথম প্রকাশ্যে আনেন এবং  ট্যুইটারে তা  শেয়ার করেন। সেখানে তিনি বলেন, এই ছবিতে আমি সেখ সেলিম চিস্তির ভূমিকায় অভিনয় করতে চলেছি। এটি ছোট কিন্তু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র, আপনাদের শুভকামনা চাইছি। মুহুর্তের মধ্যে ভরে যায় তাঁর কমেন্ট সেকশন। অসংখ্য অনুরাগী এবং ভক্ত নিজেদের মতামত জানাতে থাকেন। প্রত্যেকেই যখন তাঁর নতুন ছবির সাফল্য কামনা করে নিজেদের মতামত দিচ্ছেন ঠিক তখনই এক নেটিজেন ট্রল করে বলেন, ‘স্ট্রাগলিং অ্যাক্টর’- এর মতো আচরণ কেন করছেন?

    কী উত্তর দিলেন অভিনেতা

    ধর্মেন্দ্র (Dharmendra) এই প্রশ্নটি লক্ষ্য করেন এবং উত্তরও দেন। ওই নেটিজেনকে উদ্দেশ্য করে তিনি লেখেন, জীবন হল একটি সংগ্রাম। প্রত্যেক ব্যক্তিকেই জীবন সংঘর্ষ করতে হচ্ছে। আপনি, আমি কেউ বাদ নেই এই সংগ্রামে। বিশ্রাম নিলেই জীবনের স্বপ্নগুলো সব শেষ হয়ে যাবে। তখন জীবনের যাত্রাপথ বলে আর কিছুই অবশিষ্ট থাকবেনা।

    মুহুর্তের মধ্যে তাঁর এই রিপ্লাই নেটিজেনদের কাছে আলোচনার বিষয় হয়ে দাঁড়ায় এবং প্রত্যেকেই প্রশংসা করতে থাকেন তাঁর এই মন্তব্যের।

    তাঁর এই মন্তব্যে একজন নেটিজেন বলেন, বিনম্রতা খুব প্রয়োজন আজকের দিনে। আপনি এভাবেই পারস্পরিক ভালবাসা ছড়িয়ে যান। আপনি কোটি কোটি মানুষের রোল মডেল। অন্য একজন বলেন দূর্দান্ত উত্তর দিয়েছেন স্যার, আপনার অনুরাগী হয়ে আমরা গর্বিত।

    চলতি বছরে ‘তাজ: রয়াল ব্লাড’-এর পাশাপাশি ধর্মেন্দ্রকে (Dharmendra)  দেখা যাবে ‘রকি অউর রানী কী প্রেম কাহিনী’ ছবিতেও। করন জোহরের নির্দেশনায় বর্তমানে কাজ চলছে এই ছবির। ছবি মুক্তি পাওয়ার কথা এবছরের ২৮ জুলাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Army Agniveer: ভারতীয় সেনা অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে, জানুন বিস্তারিত

    Army Agniveer: ভারতীয় সেনা অগ্নিবীর নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনা ২০২৩ বর্ষে অগ্নিবীর (Army Agniveer) নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। ইতিমধ্যে সেনাবাহিনীর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে এই বিজ্ঞপ্তি উপলব্ধ। আগ্রহী প্রার্থীরা অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন। প্রার্থীদের অবশ্যই অবিবাহিত হতে হবে। এই নিয়োগের রেজিস্ট্রেশন শুরু হচ্ছে ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে চলবে ১৫ মার্চ অবধি। শুধুমাত্র পুরুষরাই এই আবেদন করতে পারবেন। আশা করা যাচ্ছে, অগ্নিবীর নিয়োগের পরীক্ষা হবে চলতি বছরের ১৭ এপ্রিল। প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট নিয়োগ প্রক্রিয়ায় আবেদন করতে হলে ১৭ থেকে ২১ বছরের মধ্যে বয়স হতে হবে।
    এই নিয়োগের আবেদন ফি ২৫০ টাকা। জানা গেছে, আগ্রা, আইজওয়াল, মিজোরাম, আলমোড়া, আমেঠি, বেরেলি, ব্যারাকপুর, বহরমপুর, কটক, লক্ষ্ণৌ, মীরাট, পীঠোগড়, রঙ্গপাহাড়, মনিপুর, সম্বলপুর, শিলিগুড়ি, বারাণসী, গোপালপুর, হামিরপুর সহ বিভিন্ন স্থানে অগ্নিবীর নিয়োগ করা হবে। 

    আবেদনের ধাপ

    প্রথমে ভারতীয় সেনার  অফিসিয়াল ওয়েবসাইট joinindianarmy.nic.in তে প্রবেশ করতে হবে। 

    এরপর হোমপেজে এসে ক্লিক করতে হবে Agnipath অপশনে।

     তারপর সেখান থেকে Rally Notification এ ঢুকতে হবে। তখন পুরো বিজ্ঞপ্তিটি দেখা যাবে।

    পরীক্ষার ধাপ 

    জানা গেছে নিয়োগের পরীক্ষা দুটি ধাপে সম্পন্ন হবে। প্রথম ধাপে হবে লিখিত পরীক্ষা। Computer Based Test. সারা দেশের বিভিন্ন কেন্দ্রে এই পরীক্ষা হবে।

    পরীক্ষার দ্বিতীয় ধাপে হবে শারিরীক সক্ষমতার পরীক্ষা। কার কোথায় শারিরীক সক্ষমতার পরীক্ষা হবে তখন তা জানিয়ে দেওয়া হবে।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    অগ্নিবীর (Army Agniveer) (জেনারেল ডিউটি)

    মাধ্যমিকে ৪৫ শতাংশ নম্বর সহ পাশ করতে হবে। যেখানে প্রতিটি বিষয়ে ৩৩%  নম্বর পেতে হবে। বোর্ডের গ্রেডের ক্ষেত্রে প্রত্যেক বিষয়ে নূন্যতম ‘ডি’ গ্রেড (৩৩%  থেকে ৪০%) অথবা প্রতিটি বিষয়ে ৩৩%  এবং সামগ্রিকভাবে “C2” গ্রেড অথবা সমতুল্য সর্বমোট ৪৫ শতাংশ পেতে হবে।

     

    অগ্নিবীর (Army Agniveer) (টেকনিক্যাল)

    পদার্থবিদ্যা, রয়ায়ন, অঙ্ক এবং ইংরেজি সহ বিজ্ঞান নিয়ে ১০+২ পরীক্ষা পাশ করতে হবে। সেক্ষেত্রে মোট৫০ শতাংশ নম্বর এবং প্রতিটি বিষয়ে ৪০ শতাংশ পেতে হবে।

     

    অগ্নিবীর (Army Agniveer) (ক্লার্ক/স্টোরকিপার টেকনিক্যাল)

    মোট ৬০ শতাংশ নম্বর নিয়ে যে কোনও বিভাগে দ্বাদশ শ্রেণী পাশ করতে হবে এবং প্রতিটি বিষয়ে ৫০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।

    অগ্নিবীর (Army Agniveer) ট্রেডসম্যান (দশম পাশ)– প্রার্থীদের দশম শ্রেণী পাশ করতে হবে। মোট নম্বরের কোনও বাধ্যবাধকতা নেই তবে প্রতিটি বিষয়ে ৩৩ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।

    অগ্নিবীর (Army Agniveer) ট্রেডসম্যান (অষ্টম পাশ)– প্রার্থীদের অষ্টম শ্রেণী পাশ করতে হবে। মোট নম্বরের কোনও বাধ্যবাধকতা নেই তবে প্রতিটি বিষয়ে ৩৩ শতাংশ নম্বর পেতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Visva Bharati: বিশ্বভারতীর জমি বিন্যাস ও তার বিচিত্র সমীকরণ

    Visva Bharati: বিশ্বভারতীর জমি বিন্যাস ও তার বিচিত্র সমীকরণ

    সোমেশ্বর

    বিশ্বভারতীর অন্যতম প্রধান সমস্যা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ক্যাম্পাস’ সীমায়িত বা ‘ডিমারকেটেড’ নয়। একটি ধর্মীয় আশ্রম হিসাবে যে প্রতিষ্ঠানের যাত্রা এবং একটি স্কুল যে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল, সেখানে স্বাভাবিক কারণেই সীমাবদ্ধ ‘ক্যাম্পাস’ আরম্ভ থেকে ছিল না। কিন্তু ক্রমে ক্রমে এই না থাকার অসুবিধা অনুভূত থাকে। দেখা যায়, গুরুদেবের আশ্রমের বহু জমি তার ভক্তরা নিজের মনে করে দখল করে নিয়েছেন। ১৯৫১ সালে বিশ্বভারতী অ্যাক্ট পাশ হওয়ার সময় বিশ্বভারতীর এলাকা হিসাবে ৩০০০ হেক্টরের একটি বিস্তীর্ণ ক্ষেত্র চিহ্নিত করা হলেও বাস্তবে সেই জমির সবটার ওপর বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সম্পূর্ণ অধিকার ছিলো না। বিশ্বভারতী সম্ভবত এদেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয় যার এলাকায় আস্ত একটা গ্রাম আছে। এরপর ১৯৮৯ সালে পশ্চিমবঙ্গ সরকার ‘শ্রীনিকেতন শান্তিনিকেতন উন্নয়ন পর্ষদ’ গঠন করে বিশ্বভারতী এলাকাকেও তাদের ‘উন্নয়ন – এলাকার’ মধ্যে ধরে নিলো। বাইরে থেকে যে ভূমিখণ্ড বিশ্বভারতীর ‘ক্যাম্পাস’ বলে মনে হয় তার ভিতরের চরিত্র বিচিত্র। এই বিচিত্র ‘ক্যাম্পাসে’ তিন ধরণের জমি বা ঘরবাড়ি আছে – বিশ্বভারতীর মালিকানার এবং দখলে আছে, বিশ্বভারতীর মালিকানার কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী লিজে দেওয়া জমি বা তার ওপর বাড়ি এবং সম্পূর্ণ ব্যক্তি মালিকানাধীন জায়গা বা বাড়ি। জমির এই জটিল চরিত্রের জন্যই সীমানা প্রাচীর দেওয়ার সমস্যা, সীমানা প্রাচীর নির্মাণে বাধাপ্রাপ্ত হওয়া এবং ‘ক্যাম্পাসে’র ভিতর দিয়েই ব্যক্তিগত জমি বা বাড়িতে যাতায়াতের আব্দার সহ্য করা।

    রবীন্দ্রনাথের পুত্র রথীন্দ্রনাথের সময়েই জমি দীর্ঘ মেয়াদী লিজ দেওয়া শুরু হয়। মূলত তৎকালীন বিশ্বভারতীর সঙ্গে বিভিন্নভাবে যুক্ত মানুষ জনকেই এই লীজ দেওয়া শুরু হয়। বিশ্বভারতীর সঙ্গে সরাসরি সম্পর্কিত ছিলেন না এমন মানুষদেরও সেসময় জমি লীজ দেওয়া হয়। মুলতঃ এই উদ্দেশেই ‘ফ্রেন্ডস অফ বিশ্বভারতী’ বা বিশ্বভারতী সুহৃদ সমিতি গঠন করা হয়েছিলো। অমর্ত্য সেন এর দাদু ক্ষিতিমোহন সেন জমির লীজ পেয়েছিলেন বিশ্বভারতীর শিক্ষক হিসাবে; অমর্ত্য সেন এর বাবা আশুতোষ সেন জমির লীজ পেয়েছিলেন বিশ্বভারতীর ‘সুহৃদ’ হিসাবে। আলাদা আলাদা সময়ে দুটি লিজ দেওয়া হয়েছিলো। ক্ষিতিমোহন সেনকে দেওয়া জমিতে নির্মিত বাড়ি এখনও ভোগ করছেন অমর্ত্য সেন এর মামাতো ভাই ও তাদের পরিবার। রথীন্দ্রনাথের সময়ে দেওয়া ৯৯ বছরের লীজ যাদের নামে দেওয়া হয়েছিলো তারা সবাই প্রয়াত হয়েছেন। লীজের শর্ত হিসাবে সেসব জমিতে বা বাড়িতে তাদের বংশধররা বসবাস করছেন। আবার এমন অনেকেই আছেন যারা লীজের সময়সীমা শেষ না হলেও সেইসব জমি বা বাড়ি বিশ্বভারতীকে ফিরিয়ে দিয়েছেন। আবার খুব কৌশলে কিছু জমি যে হাতবদল হয়নি – তাও নয়। বেশিরভাগ দীর্ঘমেয়াদী লীজ ২০৪১ / ৪২ সালে শেষ হয়ে যাবে। যদি বিশ্বভারতীর আগামীদের প্রশাসন লীজ না নবীকরণ করেন, তাহলে এই সমস্ত জমি বা বাড়িই বিশ্বভারতীর নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। কিন্তু সমস্যার এখানেই শেষ নয়। এরপরেও ব্যক্তি মালিকানার যেসব বাড়ি থেকে যাবে সেগুলোও বিশ্ববিদ্যালয়ের সামগ্রিক পরিবেশ বজায় রাখার পথে বাধা হতে পারে। একটা উদাহরণ দিই – ধরুন আপনি বাইরে থেকে বেড়াতে এসেছেন , সঙ্গীত ভবন সংলগ্ন মাঠে ঘুরছেন, হটাত আপনার চোখে পড়ছে মাঠের সীমানায় একটা আস্ত রেস্টুরেন্ট। আপনি বিস্মিত হবেন – ক্যাম্পাসের ভিতরে এটা কি করে হলো। আসলে ওটি ক্যাম্পাসের মধ্যে থাকা একটি প্রাইভেট বাড়িতে। যেহেতু ‘প্রাইভেট’ অতএব যা খুশী করা যায়। বিশ্বভারতীর মধ্যে দিয়ে যে দীর্ঘ রাস্তা – শ্রীনিকেতন থেকে ভূবন ডাঙ্গা অব্দি (অমর্ত্য সেনের বাড়ির সামনে দিয়ে) তা এক সময়ে রাজ্য সরকার বিশ্বভারতীকে হস্তান্তরিত করে। বিশ্বভারতীর নিয়ন্ত্রণে থাকার জন্য ওই রাস্তায় যান চলাচল ও মানুষ চলাচলে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পক্ষে আইন – শৃঙ্খলা – পরিবেশ বজায় রাখা সুবিধা হয়। কিন্তু অসুবিধা বোধ করেন ক্যাম্পাসের কিছু বাসিন্দা। মুলতঃ তাদের দাবীতেই পশ্চিমবঙ্গ সরকার সেই রাস্তার অধিকার আবার ফিরিয়ে নেন। অর্থাৎ যে খানিকটা ক্যাম্পাসের ‘সীমাবদ্ধতা’ ছিলো তাও নষ্ট হয়ে যায়। বিশ্বভারতীর জমিতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের পুলিশসহ অন্ততঃ তিনটে দফতর অবস্থিত। বিশ্বভারতীর জমির ওপর দিয়েই ওইসব জমিতে যাতায়াতের রাস্তা।

    একটি প্রতিষ্ঠান তার দখল হয়ে যাওয়া জমি দখলমুক্ত করবে এবং ভবিষ্যতে যাতে আবার বেআইনিভাবে দখল না হয় তার জন্য প্রাচীর দিয়ে ঘিরবে – এর মধ্যে অন্যায় কোথায়? কিন্তু বিশ্বভারতীতে কর্তৃপক্ষের এই স্বাভাবিক উদ্যোগকেই অস্বাভাবিক বলে মনে করেন তথাকথিত আশ্রমিক, বুদ্ধিজীবী ও গুরুদেবের কিছু ভক্ত। মেলার মাঠে সীমানা নির্মাণের সময় যা যা ঘটেছে তা এযাবৎ দেশের অন্য কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঘটেছে বলে জানা নেই; সম্ভবত কাশ্মীরেও ‘বুলডোজার’ দিয়ে একটি প্রাচীন তোরণ ভেঙ্গে দেওয়ার ঘটনা ঘটেনি! বেআইনি পারকিং করে তোলা আদায় সহ নানা বেআইনি কাজের ক্ষেত্র হয়ে উঠেছিলো মেলার মাঠ, ধীরে ধীরে বেআইনি দখলদাররা মাঠ গ্রাস করতে শুরু করে। কারণ এরা সবাই মনে করে – ‘আমাদের শান্তিনিকেতন’ – অতএব যা খুশী করা যাবে। বিশ্বভারতীর জমি উদ্ধারের কাজ বা সীমানা প্রাচীর যে বিদ্যুৎ চক্রবর্তী প্রথম শুরু করলেন তা নয়। ২০০৪ সাল থেকেই এই উদ্যোগ শুরু হয়েছে। এমনটা নয় যে – তৎকালীন উপাচার্যরা নিজেদের উদ্যোগে এবং ইচ্ছায় এই কাজ শুরু করেছিলেন। ২০০৪ সালে কেন্দ্রীয় সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে চিঠি দিয়ে জমি পুনুরুদ্ধারে উদ্যোগী হতে বলা হয় । ২০০৬ এ গোপালকৃষ্ণ গান্ধীর নেতৃত্বে গঠিত ‘হাই লেভেল কমিটি’ তাদের সুপারিশে পরিস্কার ইংরাজিতে লিখেছিলো – ‘The campus boundary will be demarcated and boundary walls and fencing will be constructed to improve and protect the property from encroachment.’ যে দ্রুততার সঙ্গে বিশ্বভারতীর জমি উদ্ধারের কাজ হওয়া উচিত ছিল তা হচ্ছে না – এখনো দখলে থাকা বিশ্বভারতীর সিংহভাগ জমি উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। সীমানা প্রাচীর বা বেড়া দেওয়ার কাজ অনেকটা করা সম্ভব হলেও রাজ্য সরকার পি ডবলু ডি র রাস্তা ফেরত নিয়ে নেওয়ায় ক্যাম্পাস ঘেরার এই উদ্যোগ অনেকাংশে অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে ।

    অমর্ত্য সেনের জমি সম্পর্কে সাম্প্রতিক বিতর্কের মধ্যে একটি প্রশ্ন অনেকের মধ্যে এসেছে – ‘আচ্ছা ওনার মতো একজন বিশ্বখ্যাত মানুষ, ভারতরত্ন কে ওই জমিটা উপহার হিসাবে দিয়ে দেওয়া যেত না?’ অধ্যাপক সেন অর্থনীতিতে তার অবদানের জন্য সুইডেনের পুরষ্কারটি পাওয়ার পর ‘প্রতীচী ট্রাস্ট’ গঠন করেন। শোনা যায়, বিশ্বভারতী ক্যাম্পাসের মধ্যে ‘প্রতীচী ট্রাস্ট’ এর অফিস করার জন্য একটি জায়গা চাওয়া হয়েছিলো। অধ্যাপক সেন নিজে চেয়েছিলেন নাকি তার হয়ে কোনো ব্যক্তি এই প্রস্তাব দিয়েছিলেন তা স্পষ্ট নয়। কিন্তু তৎকালীন উপাচার্য বা কর্মসমিতি এই প্রস্তাবে রাজী হয়নি, অর্থাৎ তাঁকে ক্যাম্পাসে জায়গা দেওয়া হয়নি। সেই উপাচার্য প্রয়াত হয়েছেন, কিন্তু সেসময়ের দু একজন আধিকারিক এখনো আছেন। তারা হয়তো বলতে পারবেন কেন তাঁকে ক্যাম্পাসে জমি দেওয়া হয়নি। একই ভাবে তার পৈত্রিক বাড়ির জমি নিয়ে এই যে বিতর্ক তা যে শুধুমাত্র বর্তমান উপাচার্যের মস্তিস্কপ্রসুত, তাও নয়। এই জমি নিয়ে মাঝে মাঝেই কথা উঠেছে। শোনা যায়, একজন প্রাক্তন উপাচার্য, যিনি এখনো জীবিত – এই জমি সংক্রান্ত বিবাদের সমাধান করার জন্য ওনার কাছে, ওনার বাড়িতে গিয়েছিলেন, কিন্তু তিনি সেভাবে সাড়া পাননি। অনেকেই বলবেন এসব ‘শোনা যায়’, ‘জানা যায়’ – কথার প্রমাণ নেই। সত্যিই নেই, কারণ এসবের কোনো লিখিত প্রমাণ থাকে না। যদি এই তথ্যগুলো ঠিক না হয়, তাহলে অধ্যাপক সেনের পরিচিত জন অবশ্যই প্রতিবাদ করতে পারেন। এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই যে অমর্ত্য সেনের মতো এত উচ্চাসনে থাকা ব্যক্তি যেভাবে অপ্রীতিকর একটি বিতর্কে জড়িয়ে গেছেন তার নিরসন হওয়া উচিত। বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ বা ভারত সরকার কি চাইলেই ওই জমি উপহার হিসাবে তাঁকে দিতে পারেন? খানিকটা নিয়ম কানুন বদলে হয়তো সেটা পারেন, তবে সেক্ষেত্রে আরও নতুন নতুন বিতর্কের জন্ম হবে, বিশ্বভারতীর জমি সমস্যা জটিলতর হবে। নোবেল প্রাইজ প্রাপক বা ভারতরত্ন না পেলেও সেসময় জমির লীজ প্রাপকরা স্ব স্ব ক্ষেত্রে অনেকেই বিখ্যাত। এখন তাদের স্বল্পখ্যাত বংশধররা সবাই যদি উপহার পাবার দাবী তোলেন তখন কি হবে? বামফ্রন্ট সরকার লবনহ্রদে যে জমি দিয়েছিলো সেখানেই এখন ‘প্রতীচী-ট্রাস্টের’ একটি অফিস; শান্তিনিকেতনে ক্যাম্পাসের বাইরে তারা নিজেদের উদ্যোগে একটি অফিস করেছেন। বর্তমান সরকার শান্তিনিকেতনে বিশ্বভারতী ক্যাম্পাসের বাইরে আর একটি জমি দিয়ে, ‘প্রতীচী’ বাড়ির আদলে আর একটি বাড়ি তৈরী করে ওনাকে উপহার দিলে কারো কোন আপত্তি থাকার কথা নয়।

    চাহিদার তুলনায় বিশ্বভারতীর জমির পরিমাণ কম। বিশ্বভারতীকে একটি সম্পূর্ণ আবাসিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে গড়ে তুলতে আরও হোস্টেল ভবন নির্মাণ করতে হবে। এই মুহূর্তে সেখানে হস্টেল সংখ্যা অত্যন্ত কম। ভবিষ্যতে আরও শ্রেণীকক্ষ, খেলার মাঠ, গবেষণাগার ইত্যাদি নির্মাণের জন্য আরও জমির প্রয়োজন হবে। এজন্য একদিকে বেআইনিভাবে দখল হওয়া জমি উদ্ধার করতে হবে অন্যদিকে নিজেদের জমি রক্ষা করতে হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Strawberries: পুষ্টিবিদরা দৈনন্দিন ডায়েটে স্ট্রবেরি রাখতে বলছেন, এর ৭টি পুষ্টিগুণ জানুন

    Strawberries: পুষ্টিবিদরা দৈনন্দিন ডায়েটে স্ট্রবেরি রাখতে বলছেন, এর ৭টি পুষ্টিগুণ জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশেষজ্ঞরা বলছেন স্ট্রবেরি (Strawberries) হল অ্যান্টি অক্সিডেন্টের পাওয়ার হাউস। ফাইবার, মিনারেলেও ভরপুর থাকে স্ট্রবেরি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন হার্ট এবং মস্তিষ্কের জন্যও স্ট্রবেরি (Strawberries) খুব উপযোগি।

    আজ আমরা স্ট্রবেরির  (Strawberries) ৭টি উপকারিতা জানব

    ১. স্ট্রবেরি  (Strawberries) হল অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের ভাল উৎস, যা স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করতে পারে

     গবেষকরা বলছেন স্ট্রবেরিতে (Strawberries) ব্যাপক অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট গুণসমৃদ্ধ স্ট্রবেরি স্ট্রেস সম্পর্কিত রোগের ঝুঁকি কমায়।
    আমেরিকান ইনস্টিটিউট ফর ক্যান্সারের রিসার্চ অনুসারে, স্ট্রবেরিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলোরেক্টাল ক্যান্সারের মতো রোগকেও প্রতিরোধ করতে পারে।

    ২. ব্যাপক পরিমানে ভিটামিন-সি থাকে স্ট্রবেরিতে  (Strawberries)

    গবেষকরা বলছেন, ভিটামিন সি স্বাস্থ্যের জন্য একটি অপরিহার্য পুষ্টি, বিশেষ করে এটা ইমিউন সিস্টেমকে বুস্ট করে। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল হয়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে,  ভিটামিন সি বা ভিটামিন ই গ্রহণ করলে বয়স্কদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটতে পারে। এক্ষেত্রে তাই স্ট্রবেরি (Strawberries) খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা। 

    ৩. স্ট্রবেরি (Strawberries) হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়

    স্ট্রবেরি (Strawberries) হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। অন্তত এমনটাই বলছেন গবেষকরা। শুধু তাই নয় স্ট্রবেরি ডায়াবেটিসেরও ঝুঁকি কমায়। অর্থাৎ যেকোনও ধরনের ক্রনিক রোগকে শরীরে সহজে বাসা বাঁধতে দেয়না স্ট্রবেরি।

    ৪. স্ট্রবেরি  (Strawberries) স্মৃতিশক্তিকে উন্নত করে

    গবেষকার বলছেন, স্ট্রবেরি ভিটামিন সি, অ্যান্থোসায়ানিডিনস এবং ফ্ল্যাভোনয়েড সমৃদ্ধ। এই উপাদান গুলি স্মৃতিশক্তিকে উন্নত করে। 

    ৫. স্ট্রবেরি (Strawberries) কোলেস্টেরলের মাত্রাকে ঠিক রাখে

    গবেষণায় প্রমানিত হয়েছে, স্ট্রবেরি  (Strawberries) শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রাকে ঠিক রাখে।

    ৬. স্ট্রবেরি শরীরকে শান্ত রাখে

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, স্ট্রবেরিতে (Strawberries) থাকা অ্যান্থোসায়ানিন যৌগ শরীরকে শান্ত রাখে। দুপুরে এবং রাতের ডিশে স্ট্রবেরি রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।

    ৭. স্ট্রবেরি (Strawberries) অন্ত্রের জন্য উপকারী

    গবেষকরা বলছেন স্ট্রবেরি  (Strawberries) অন্ত্রের জন্য খুবই ভাল এবং উপকারী।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Indian Railway: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৮): থমকে রয়েছে কালিয়াগঞ্জ বুনিয়াদপুর রেলপ্রকল্প

    Indian Railway: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৮): থমকে রয়েছে কালিয়াগঞ্জ বুনিয়াদপুর রেলপ্রকল্প

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জমি জটের কারণেই আটকে রয়েছে রাজ্যের ৪৪টি প্রকল্প। রাজ্য সরকার জমি দিতে পারছেনা তাই প্রকল্পগুলি বাস্তবায়িত হচ্ছে না, এমনই অভিযোগ রেলের (Indian Railways)। এনিয়ে চলছে দুপক্ষের টানাপোড়েন। রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর বলছে, রাজ্য সরকারের ঘোষিত নীতি হল কোনও প্রকল্পের জন্য জমি অধিগ্রহণ করা যাবে না। অবশ্য বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে ছাড় রয়েছে। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ সর্বত্র এক চিত্র। বাজেট প্রস্তুত। পরিকল্পনা তো অনেক আগেই হয়ে গেছে। শুধুমাত্র জমি জটের কারণে আটকে রয়েছে রেলের প্রকল্পগুলি। এরমধ্যে কয়েকটি প্রকল্পের শিলান্যাস করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী থাকাকালীন।

    একদশকেরও বেশি সময় ধরে আটকে রয়েছে কালিয়াগঞ্জ থেকে বুনিয়াদপুর রেলপ্রকল্প

    ২০১০ সালে অনুমোদন পায় কালিয়াগঞ্জ থেকে বুনিয়াদপুর অবধি ৩৩ কিমি রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ। জানা গেছে, রেলমন্ত্রক এই প্রকল্পের জন্য মোট বাজেট ধরে ৩৮০ কোটি টাকা, যার মধ্যে ৭৬ কোটি টাকার কাজও শুরু করে রেল। কিন্তু এখন অথৈ জলে সমগ্র প্রকল্প। রেল বলছে রাজ্য সরকারের জমি নীতির কারণেই এমনটা হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন,  ‘১২ বছর থেকে বুনিয়াদপুর কালিয়াগঞ্জ রেল প্রকল্পটি থমকে রয়েছে। ওই প্রকল্পের বাস্তবায়ন হলে হিলি ও রধিকাপুরে দ্বিপাক্ষিক স্তরে বাণিজ্যিক লাভ হবে। দক্ষিণ দিনাজপুরের সঙ্গে শিলিগুড়ির দূরত্ব ৫০ কিলোমিটার হ্রাস পাবে। উত্তরপূর্ব ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে। রেল যোগাযোগ সুগম হবে। অর্থনৈতিক উন্নতি হবে। যুবসমাজের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

     জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৭): তেরো বছরেও সম্পূর্ণ হয়নি বালুরঘাট-হিলি রেলপ্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৬): একযুগ অতিক্রান্ত! বিশ বাঁও জলে হাসনাবাদ-হিঙ্গলগঞ্জ রেলপ্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৫): দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় বিশ বাঁও জলে ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৪): থমকে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার ৪ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-৩): প্রায় ৪০ বছরেও সম্পূর্ণ হল না উত্তর দিনাজপুর জেলার ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-২): প্রায় ৫০ বছরেও শেষ হলনা হুগলির ৩ প্রকল্প

    জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share