Blog

  • Operation Dost: ‘অপারেশন দোস্ত’-এর ষষ্ঠ বিমান ত্রাণ নিয়ে তুরস্কে পৌঁছল

    Operation Dost: ‘অপারেশন দোস্ত’-এর ষষ্ঠ বিমান ত্রাণ নিয়ে তুরস্কে পৌঁছল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূমিকম্প বিধ্বস্ত তুরস্কে পৌঁছল ভারতে ষষ্ঠ বিমান। বৃহস্পতিবার বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বলেন,  ত্রাণ সামগ্রী, উদ্ধারকর্মী, এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম নিয়ে ভারত থেকে ষষ্ঠ বিমানটি তুরস্কে পৌঁছেছে।

    ষষ্ঠ বিমান রওনা হতেই ট্যুইট করলেন বিদেশমন্ত্রী

     এদিন ট্যুইটারে বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর লেখেন, অপারেশন দোস্ত (Operation Dost) বিমান ইতিমধ্যে তুরস্কে পৌঁছেছে। উদ্ধারকারী দল, কুকুর, ওষুধপত্র এবং চিকিৎসা সরঞ্জাম নিয়ে।
    নিজের ট্যুইটারে তিনি তুরস্কের একটি ফিল্ড হাসপাতালের ছবিও পোস্ট করেছেন যেখানে দেখা যাচ্ছে চিকিৎসকরা প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
    প্রসঙ্গত, ৬ ফেব্রুয়ারিতে ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর তুরস্ক এবং পার্শ্ববর্তী সিরিয়ায় মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে ১৫,০০০ ছাড়িয়েছে বলে জানিয়েছে ওই দেশগুলির সংবাদ সংস্থা।

    জয়শঙ্কর ট্যুইটারে আরও লিখেছেন, “এই হাসপাতালে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের চিকিৎসা করা হবে। আমাদের চিকিৎসকরা এখানে প্রস্তুতি নিচ্ছেন, এই অবস্থার মোকাবিলা করার জন্য।

    বিদেশ মন্ত্রকের এক উচ্চপদস্থ আধিকারিক অরিন্দম বাগচি গতকাল বলেন, যে ভারতীয় সেনাবাহিনী তুরস্কের ইস্কেন্ডারুনে ‘অপারেশন দোস্ত’-এর অধীনে ফিল্ড হাসপাতাল তৈরি করেছে।

    অপারেশন দোস্ত (Operation Dost) নিয়ে কী বললেন তুরস্কের রাষ্ট্রদূত

    ভারতে তুরস্কের রাষ্ট্রদূত ফিরাত সুনেল ‘অপারেশন দোস্ত’কে খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে উল্লেখ করেছেন এবং এই অপারেশন দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের ভিত মজবুত করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

    এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে ফিরাত সুনেল বলেন, অপারেশন দোস্ত (Operation Dost) তুরস্কের এই পরিস্থিতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অপারেশন। দোস্ত এমন একটি শব্দ যেটির অর্থ হিন্দি এবং তুর্কি ভাষায় হল বন্ধু। এবং এই অপারেশন প্রমান করল ভারত ও তুরস্কের মধ্যে আমাদের বন্ধুত্ব সম্পর্ক রয়েছে।

     

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Defence Manufacturing: যুদ্ধের সরঞ্জাম তৈরিতে ভারত সুপারপাওয়ার হবে: সিডিএস অনিল চৌহান

    Defence Manufacturing: যুদ্ধের সরঞ্জাম তৈরিতে ভারত সুপারপাওয়ার হবে: সিডিএস অনিল চৌহান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যুদ্ধের সরঞ্জাম (Defence Manufacturing) তৈরিতে ভারত সুপার পাওয়ার হওয়ার ক্ষমতা রাখে। এমনটাই বললেন দেশের সেনা সর্বাধিনায়ক অনিল চৌহান।

    কী বললেন সেনা সর্বাধিনায়ক

    এদিন পুনেতে তিনি বলেন, চলতি সপ্তাহের সোমবার কর্ণাটকের তুমাকুরু জেলায় হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেডের নতুন হেলিকপ্টার কারখানার উদ্বোধন করেছেন দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্বাধীনতার পরবর্তীকালে এমনই আত্মনির্ভর ভারতের স্বপ্ন আমরা দেখতাম। হেলিকপ্টার তৈরির এই কারখানা এশিয়ার মধ্যে বৃহত্তম। এদিন প্রতিরক্ষা খাতে বেসরকারি বিনিয়োগেরও প্রশংসা করেন তিনি। প্রসঙ্গত এদিন পুনেতে NIBE Defence and Aerospace Ltd আয়োজিত ডিফেন্স এক্সপো-২০২৩ এ বক্তব্য রাখেন তিনি।

    তাঁর আরও সংযোজন, “যখন আমরা একটি শক্তিশালী ভারতের কল্পনা করি, তখন আমাদের মনে ভেসে ওঠে একটি সশস্ত্র বাহিনীর চিত্র। সর্বদাই সেনাবাহিনীর সাফল্যে আমরা খুশি হই, তাঁদের কৃতিত্বে আমরা গর্বিত হই। আমরা মনে করি, তাঁদের কারণেই দেশ আজ নিরাপদ। আমার মতে, একটি বড় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সশস্ত্র বাহিনীর পিছনে দাঁড়িয়ে আছে বর্তমানে যা দেশকে শক্তিশালী করে উন্নতির পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। সেনাবাহিনীর পিছনে দাঁড়িয়ে থাকা এই শক্তি ইউনিফর্ম পড়েনা। এই শক্তি কখনও যুদ্ধ ক্ষেত্রে লড়তেও যায়না। কিন্তু এদের আছে একধরনের উদ্যম। যা দেশের জন্য কিছু করতে বলে। এদিন বক্তব্য রাখার সময় মোদি সরকারের প্রতিরক্ষা নীতির ভূয়সী প্রশংসাও করেন সেনা সর্বাধিনায়ক। তিনি বলেন, আমি বিশ্বাস করি কেন্দ্রীয় সরকারের মেক-ইন-ইন্ডিয়া প্রকল্প দারুণ ভাবে সফল। প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম (Defence Manufacturing) নির্মাতাদের তিনি আহ্বান জানিয়েছেন, ভারতের প্রতিরক্ষা খাতে বিনিয়োগ করার জন্য। তবে বারবার তাঁর কথায় উঠে আসে এশিয়ার বৃহত্তম হেলিকপ্টার তৈরির কারখানার কথা। তিনি বলেন, অনেকেই মনে করত, বড় কিছু করতে পারেনা ভারতবর্ষ। কিন্তু তাদের ধারনা প্রতিনিয়ত ভুল বলেই প্রমান হচ্ছে। কর্নাটকে হেলিকপ্টার তৈরির কারখানা তার বড় উদাহরণ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Railway Recruitment: চলতি বছরে রেলে প্রায় ৩ লক্ষ শূন্যপদে নিয়োগের সম্ভাবনা, জানুন বিস্তারিত  

    Railway Recruitment: চলতি বছরে রেলে প্রায় ৩ লক্ষ শূন্যপদে নিয়োগের সম্ভাবনা, জানুন বিস্তারিত  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যসভার সাংসদ প্রমোদ তেওয়ারির এক প্রশ্নের জবাবে রেলমন্ত্রী বলেন ২,৯৮,৯৭২ টি শূন্যপদ পূরণ করতে চলেছে রেল। এর বেশিরভাগটাই গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি বলে জানা গেছে। সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, রেলমন্ত্রক ইতিমধ্যে দেশের ২১টি আরআরবি বোর্ডের কাছ থেকে মোট শূন্যপদের তালিকা চেয়ে পাঠিয়েছে। শোনা যাচ্ছে এই ব্যাপক পরিমান শূন্যপদের নিয়োগ খুব শীঘ্রই করা হবে। চলতি বছরেই বের হতে পারে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি। জানা গিয়েছে, সর্বাধিক নিয়োগ হবে মধ্য রেলওয়েতে। এখানে শূন্যপদ প্রায় ২ লক্ষের অধিক। অন্যদিকে পূর্ব, দক্ষিণ-পূর্ব ও দক্ষিণ-পশ্চিম রেলওয়ে বাদ দিলে প্রতিটি জোনে ১০ হাজারের কিছু বেশি শূন্যপদ রয়েছে বলেই জানা যাচ্ছে।

    নতুন নিয়ম অনুযায়ী ইউপিএসসির মাধ্যমেও নিয়োগ হবে রেলে

    এগুলি ছাড়াও, রেলে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলবে গ্রুপ-এ এবং গ্রুপ-বি এই সমস্ত পদের ক্ষেত্রেও। নতুন নিয়ম অনুযায়ী এই নিয়োগ গুলির দায়িত্বে থাকবে UPSC. প্রসঙ্গত ২০২০ সাল থেকে গ্রুপ-এ এবং বি পদের জন্য নিয়োগ করা হয়নি। এরআগে আরআরবি এক লাখ তিন হাজার মতো গ্রুপ ডি পদে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছিল তারপর থেকে বোর্ডের পক্ষ থেকে কোনো বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়নি। জানা গিয়েছে, প্যারামেডিক্যাল এবং এনটিপিসিতে ১,৩৯,০০০ শূন্যপদ পূরণের প্রক্রিয়া চলছে। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেছিলেন, ১ ডিসেম্বর ২০২২ অনুযায়ী দেশের ১৮ টি রেলওয়ে জোনে ৩.১২ লক্ষ কর্মীর ঘাটতি রয়েছে এই মুহুর্তে।

     

    আরআরবি সম্পর্কে খুঁটিনাটি তথ্য

    রেলওয়ে রিক্রুটমেন্ট বোর্ড হল কেন্দ্রীয় সরকারের নিয়োগ সংস্থা। ভারতীয় রেলের নন-টেকনিক্যাল পপুলার ক্যাটাগরি (এনটিপিসি), গ্রুপ সি এবং গ্রুপ ডি, নন-গেজেটেড সিভিল সার্ভিস, জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার, প্যারামেডিক্যাল ইত্যাদি সহ বিভিন্ন পদে নিয়োগের জন্য পরীক্ষা নেয়। আরআরবি প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৯৮ সালে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

    Indian Railways: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১): ১৩ বছরের প্রাপ্তি ৮টি স্তম্ভ! জমি জটে বিশ বাঁও জলে আমতা-বাগনান রেল প্রকল্প

    মাধ্যম নিউজ জেস্ক: ২০১০ সালে ইউপিএ সরকারের রেলমন্ত্রী তখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ওই বছরের ১০ জানুয়ারি শিলান্যাস করেন আমতা-বাগনান রেল প্রকল্পের (Indian Railway)। এরমধ্যে কেটে গিয়েছে ১৩টা বছর। প্রকল্পের কাজে নির্মিত আটটি স্তম্ভ দাঁড়িয়ে রয়েছে। শিলান্যাসের পরেই রেল অবশ্য কিছুটা কাজ করতে পেরেছিল পুরনো অধিগৃহীত জমিতে। ব্যস ওইটুকুই। পরে আর জমি মেলেনি, তাই থমকে রয়েছে কাজ। 

    রেল (Indian Railway) কী বলছে?

    রেল (Indian Railway) দফতর বলছে, আটের দশক নাগাদ এই প্রকল্পের প্রথম পরিকল্পনা করেছিলেন তৎকালীন রেলমন্ত্রী গনি খান চৌধুরী।  তার অনেক পরে ২০০৯-১০ আর্থিক বছরে প্রকল্পটিতে অনুমোদন দেয় রেল। প্রকল্প অনুযায়ী, আমতা থেকে বাগনান পর্যন্ত ১৬ কিলোমিটার রেলপথ নির্মাণের কথা। ঠিক হয় এরমাঝে ফতেপুর এবং হারোপে হবে দুটি স্টেশন। প্রকল্পের মোট বাজেট ধরা হয় ১৯৫ কোটি টাকা। 

    রেল (Indian Railway) আরও বলছে, প্রকল্পটির বাস্তবায়নের জন্য মোট ১৬৮ একর জমির প্রয়োজন পড়ে কিন্তু শিলান্যাসের দিন অবধি অবধি রেল কোনও জমি পায়নি। কাজ শুরু হয়, রেলের (Indian Railway) হাতে থাকা সামান্য জমির ওপর। ওই জমিতে মোরাম ফেলা হয়। প্রকল্পের অংশ হিসাবে দামোদরের ওপর সেতু তৈরি করার জন্য সেচ দফতরের কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া হয়। তখনই নির্মাণ করা হয় আটটি স্তম্ভ। শিলান্যাসের পর থেকে ছয় মাস অবধি এইটুকু কাজই করতে সক্ষম হয় রেল। প্রকল্পের মোট বাজেটের ৩ শতাংশ ব্যয় হয় তখনই, টাকার অঙ্কে প্রায় ৬ কোটি। তারপর থেকেই বন্ধ কাজ।

    জমি জটের কারণ কী?

    জানা গিয়েছে প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় ১৬৮ একর জমির পুরোটা ৮২৯টি ছোট ছোট প্লটে বিভক্ত। জমির মালিকানা নিয়েও রয়েছে ব্যাপক জটিলতা। সমস্যার সমাধানের জন্য ২০১২ সালের ১৭ অক্টোবর এবং ২৩ নভেম্বর এই দুটি তারিখে জমি সংক্রান্ত সমস্ত তথ্য তুলে দেওয়া হয় রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের হাতে। রেলের (Indian Railway) আক্ষেপ, জমি সমস্যার সমাধানে কোনও পদক্ষেপ নেয়নি রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর। রেল (Indian Railway) সূত্রে জানা গিয়েছে, এই প্রকল্প এখনও বাতিল হয়নি, পুরো জমি হাতে পেলে আবারও শুরু হবে কাজ।

    রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর কী বলছে 

    রাজ্যের ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতর বলছে, রাজ্য সরকারের ঘোষিত নীতি হল, জমি অধিগ্রহণ করা যাবে না। তবে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে এর ছাড় রয়েছে। যতদিন না পর্যন্ত রাজ্য সরকারের অনুমোদন পাওয়া যাচ্ছে, ততদিন অবধি জমি অধিগ্রহণ করা যাবেনা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sankashti Chaturthi: আজ সংকষ্টী চতুর্থী, এই ব্রতপালনে কী কী ফল মেলে জানেন?

    Sankashti Chaturthi: আজ সংকষ্টী চতুর্থী, এই ব্রতপালনে কী কী ফল মেলে জানেন?

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়: আজ অর্থাৎ ৯ ফেব্রুয়ারি হল সংকষ্টী চতুর্থী (Sankashti Chaturthi) বা সংকটহরা চতুর্থী। পার্বতী পুত্র গণেশের পূজা করা হয়। হিন্দু পঞ্জিকা অনুসারে প্রতি মাসের কৃষ্ণা চতুর্থীর দিনকে বলে সংকষ্টী চতুর্থী। এই তিথিটি মঙ্গলবারে পড়লে তখন এর নাম হয় অঙ্গারকী সংকষ্টী চতুর্থী। সকল সংকষ্টী চতুর্থী তিথির মধ্যে অঙ্গারকী সংকষ্টী চতুর্থীকে অনেক বেশি পবিত্র মানা হয়।

    সংকষ্টী চতুর্থীর (Sankashti Chaturthi)  ব্রত কীভাবে পালন করা হয়

    সংকষ্টী চতুর্থী (Sankashti Chaturthi)  তিথিতে ভক্তরা কঠিন উপবাস করেন। কোনও কোনও ভক্ত জল পর্যন্ত স্পর্শ করেন না। রাত্রিতে চন্দ্র দর্শনের পর গণেশ বন্দনা করে, উপবাস ভঙ্গ করার রীতি দেখা যায়। ভক্তরা মনে করেন গণেশ বিঘ্ননাশকারী এবং বুদ্ধি ও সিদ্ধিদাতা। ভক্তদের বিশ্বাস, এই দিন উপবাস করলে সকল সমস্যার সমাধান হয়, সব বাধা বিপত্তি দূর হয়। চন্দ্র দর্শনের আগে গণেশের আশীর্বাদ লাভ করার জন্য গণপতি অথর্বশীর্ষ পাঠ করা হয়।

    প্রতি মাসে গণেশ বন্দনা আলাদা আলাদা নামে করা হয়। সংকষ্টী চতুর্থীর (Sankashti Chaturthi)  পূজাকে ‘সংকষ্টী গণপতি পূজা’ বলা হয়। প্রত্যেকটি ব্রতের একটি নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য থাকে। এই উদ্দেশ্যগুলি একটি ব্রতকথার মাধ্যমে ব্যাখ্যা করা হয়। সংকষ্টী চতুর্থী (Sankashti Chaturthi)  ব্রতের ১৩টি ব্রতকথার উল্লেখ রয়েছে। ১২টি ব্রতকথা বছরের ১২ মাসে পাঠ করা হয়। ১৩ তম ব্রতকথাটি ‘অধিক’ বা ‘মল’ মাসে পাঠ করা হয়।

            মাস     গণেশের নাম                     পীঠের নাম

    • চৈত্র   বিকট মহাগণপতি                বিনায়ক পীঠ
    • বৈশাখ  চক্ররাজ একদন্ত গণপতি     শ্রীচক্রপীঠ
    • জ্যৈষ্ঠ   কৃষ্ণপিঙ্গল মহাগণপতি      শ্রীসংকষ্টী গণপতি পীঠ
    • আষাঢ়   গজানন গণপতি                  বিষ্ণুপীঠ
    • শ্রাবণ  হেরম্ব মহাগণপতি                গণপতি পীঠ
    • ভাদ্র  বিঘ্নরাজ মহাগণপতি           বিঘ্নেশ্বর পীঠ
    • আশ্বিন  বক্রতুণ্ড মহাগণপতি       ভুবনেশ্বরী পীঠ
    • কার্তিক  গণাধিপ মহাগণপতি          শিবপীঠ
    • মাঘ        অকুরথ মহাগণপতি            দুর্গাপীঠ
    • পৌষ  লম্বোদর মহাগণপতি           সৌরপীঠ
    • মাঘ    দ্বিজপ্রিয় মহাগণপতি               সামান্যদেব পীঠ
    • ফাল্গুন  বালচন্দ্র মহাগণপতি          আগমপীঠ
    • অধিক মাস  বিভুবন পলক মহাগণপতি   দূর্বা বিল্বপত্র পীঠ

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Aadhaar: আধার-প্যান লিঙ্কের শেষ সময়সীমা ৩১ মার্চ ২০২৩, জানুন কীভাবে করবেন

    Aadhaar: আধার-প্যান লিঙ্কের শেষ সময়সীমা ৩১ মার্চ ২০২৩, জানুন কীভাবে করবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আধার (Aadhaar) কার্ডের সঙ্গে প্যান কার্ডের লিঙ্ক থাকতেই হবে। এমনটাই বাধ্যতামূলক হয়েছে সারা দেশে। ইনকাম ট্যাক্স রিটার্ন ফাইলিং থেকে শুরু করে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবার জন্যই ভারত সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে। কেন্দ্রীয় গত বছরেই  অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানায় আধার (Aadhaar) কার্ডের সঙ্গে প্যান কার্ড লিঙ্ক করে রাখার শেষ দিন ছিল ৩১ মার্চ, ২০২২। কিন্তু পরবর্তীতে সময়সীমা এক বছরের জন্য বাড়িয়ে ৩১ মার্চ, ২০২৩ করা হয়। এই সময়ের মধ্যে যাঁরা লিঙ্ক করতে পারবেন না তাঁদের জরিমানা হিসেবে সামান্য কিছু টাকা দিতে হবে। জরিমানার পরিমান খুব সম্ভবত হতে চলেছে ১০০০ টাকা।
    এখনও যদি আধার (Aadhaar) কার্ডের সঙ্গে প্যান কার্ড লিঙ্ক না করেন, তাহলে তা ৩১ মার্চের মধ্যেই করে ফেলুন। যদি লিঙ্ক না করতে পারেন, তা হলে মারাত্মক বিপদের হতে পারে। হয়তো ইনকাম ট্যাক্স রিটার্নই ফাইল করতে পারবেন না।

    আধার (Aadhaar) প্যান লিঙ্ক হয়েছে কি না, অনলাইনে চেক করবেন কীভাবে

    প্রথমেই আপনাকে ঢুকতে হবে UIDAI অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে (https://uidai.gov.in/)।

    সেখানে গিয়ে ‘”Aadhaar Services’ অপশনে ক্লিক করুন এবং তারপর ‘Aadhaar Linking Status’ বাছুন।

    নিজের ১২ অঙ্কের আধার নম্বরটি দিন এবং তারপরে ‘Get Status’ অপশনে ক্লিক করুন।

    এরপর প্যান নম্বরটিও দিতে বলা হবে। সেটি দিয়ে দিন এবং সিকিওরিটি ভেরিফিকেশনের জন্য ক্যাপচা কোর্ডটিও দিয়ে দিন।

    এবার আধার-প্যান লিঙ্কিংয়ের স্ট্যাটাস জানতে ক্লিক করুন ‘Get Linking Status’ অপশনে।

    এখান থেকেই আপনি দেখতে পাবেন, আপনার আধার কার্ডের সঙ্গে প্যান কার্ড লিঙ্ক করা রয়েছে কি না।

    উল্লেখযোগ্যভাবে, আপনার আধার-প্যান লিঙ্কিংয়ের স্ট্যাটাসটি আপনি জেনে নিতে পারবেন NSDL ই-গভার্ন্যান্স ওয়েবসাইট (https://www.nsdl.com/) থেকে । পাশাপাশি ইনকাম ট্যাক্স ডিপার্টমেন্টের SMS ফেসিলিটি থেকেও জানতে পারবেন, আপনার আধার কার্ডের সঙ্গে প্যান কার্ড লিঙ্ক করা রয়েছে কি না।

    আধার-প্যান লিঙ্ক করেছেন কি না, SMS করেও জানতে পারবেন

     প্রথমেই টাইপ করুন UIDPAN, তারপর একটা স্পেস দিয়ে দিন

    ওই স্পেসের পরে আপনার ১২ অঙ্কের আধার নম্বরটি দিয়ে দিন

     আবার একটা স্পেস দিন। তারপরে ১০ ডিজিটের পার্মানেন্ট অ্যাকাউন্ট নম্বরটি দিয়ে দিন।

    এবার 567678 বা 56161-এর মধ্যে যে কোনও একটি নম্বরে SMS পাঠিয়ে দিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Vermicompost: বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী! ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করে কোটি টাকা আয় করেন মিরাটের সানা 

    Vermicompost: বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী! ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করে কোটি টাকা আয় করেন মিরাটের সানা 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী! উত্তরপ্রদেশের মিরাটের সানা খান তা প্রমাণ করলেন। ভার্মিকম্পোস্ট (কেঁচো ব্যবহার করে তৈরি  একধরনের সার) তৈরি করে ১ কোটি টাকা আয় করলেন।

    সানা কীভাবে এলেন ভার্মিকম্পোস্টের (Vermicompost)  কাজে

    সানা খানের জীবনে স্বপ্ন ছিল ডাক্তার হওয়ার। কিন্তু তিনি প্রবেশিকা পরীক্ষায় ব্যর্থ হন। পরে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে চলে যান। ফাইনাল ইয়ারে পড়ার সময় তাঁর ভার্মিকম্পোস্ট (Vermicompost) প্রজেক্ট-এ কাজ পড়ে। এই সময়ই তিনি হাতে কলমে কাজ শিখে যান। তাঁর নিজের ভাষায়, কলেজের প্রজেক্ট চলাকালীন, সার তৈরির এই পদ্ধতির প্রতি আমি আকৃষ্ট হই। তখন ভাবলাম এই প্রকল্পটি আমি বড় আকারে করতেই পারি। তারপর বাণিজ্যিকভাবে কেঁচোর প্রজনন শুরু করলাম।

    আরও পড়ুন: ‘জৈব চাষে আগ্রহ থাকলে সরকারি প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে

    কীভাবে গড়ে তুললেন নিজের সংস্থা

    সানা বলেন, ২০১৪ সালে তাঁর ভাইয়ের কাছে টাকা নিয়ে SJ Organics ভার্মিকম্পোস্টিং (Vermicompost) কোম্পানি স্থাপন করেন তিনি। যদিও তাঁর প্রথম ব্যবসায়িক মডেল কাজ করেনি বলেই জানিয়েছেন তিনি। পরিসংখ্যান বলছে, ২০২০ সালের মধ্যে সানার সংস্থায় ৫০০ টন বর্জ্য আমদানি হয়েছে এবং প্রতি মাসে এই পরিমান বর্জ্য থেকে ১৫০ টন ভার্মিকম্পোস্ট তৈরি করা হয়েছে। বর্তমানে এই কোম্পানি বার্ষিক টার্নওভার ১ কোটিরও বেশি রয়েছে। শুধু তাই নয় সানার সংস্থায় কাজ করছে বর্তমানে ৩০ জনেরও বেশি লোক।

    নিজের এই সাফল্যে কী বললেন সানা

    সানার সংস্থা এখন ভার্মিকম্পোস্ট (Vermicompost) তৈরির প্রশিক্ষনও দিচ্ছে বলে জানা গেছে। মিরাটের ১০০টিরও বেশি স্কুল এখন এই কাজে লেগে আছে। সানা খান আরও জানান, ভার্মিকম্পোস্টকে (Vermicompost) তিনি শুধু উত্তরপ্রদেশে নয়, সারা দেশের প্রতিটি কোনায় ছড়িয়ে দিতে চান। যাতে  জৈব চাষ পদ্ধতি আরও জনপ্রিয় হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • ChatGPT: এবার থেকে আপনার যেকোনও প্রশ্নের উত্তর দেবে চ্যাট জিপিটি, জানুন বিস্তারিত

    ChatGPT: এবার থেকে আপনার যেকোনও প্রশ্নের উত্তর দেবে চ্যাট জিপিটি, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চ্যাট জিপিটি (ChatGPT) নিয়ে বর্তমানে নেটপাড়ায় আগ্রহ তুঙ্গে। প্রতিটি ক্ষেত্রের মানুষই এটা নিয়ে আলোচনা করছে।  চ্যাট জিপিটি হল ঠিক রজনীকান্ত অভিনীত রোবট ছবির চিট্টি। চ্যাট জিপিটি (ChatGPT) কে আপনি যে প্রশ্নই করুন না কেন আপনাকে তৎক্ষণাৎ উত্তর লিখে দেবে। জানা গিয়েছে, বর্তমানে এই বিষয়ে কাজ চলছে এবং যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটি বিশ্বের সব অংশের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে। 

    চ্যাট জিপিটির (ChatGPT) বিষয়ে খুঁটিনাটি তথ্য

    ChatGPT-এর পুরোনাম হল Chat Generative Pretrend Transformer। এটি ওপেন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সাহায্যে তৈরি করা হয়েছে যা এক ধরনের চ্যাট বট। এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপরেই কাজ করবে। জানা গিয়েছে, আপনি সহজেই শব্দের বিন্যাসে এটির মাধ্যমে কথা বলতে পারেন এবং আপনার যে কোনও ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হবে চ্যাট জিপিটি (ChatGPT)। গুগলের প্রতিযোগী সার্চ ইঞ্জিন বললেও ভুল হবেনা। সম্প্রতি শুরু হয়েছে চ্যাট জিপিটি (ChatGPT), আপাতত শুধুমাত্র ইংরেজি ভাষাতেই কাজ করছে এটি। জানা গেছে, পরবর্তীকালে অন্যান্য ভাষাও উপলব্ধ হবে এখানে। এটি ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে চালু হয়েছে এবং এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি হল chat.openai.com। মাত্র কয়েকমাসেই চ্যাট জিপিটির (ChatGPT) ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ কোটি ছুঁয়েছে। উল্লিখিত ওয়েবসাইটে গিয়ে কোনও প্রশ্ন সার্চ করা মাত্রই চ্যাট জিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেখাবে। চ্যাট জিপিটি-এর মাধ্যমে প্রবন্ধ, গল্প, নাটকের স্ক্রিপ্ট, কারও জীবনী ইত্যাদি খুব সহজেই লেখা যাবে।

    চ্যাট জিপিটির (ChatGPT) ইতিহাস জানুন

    চ্যাট জিপিটি (ChatGPT) ২০১৫ সালে প্রথম শুরু হয়। স্যাম অল্টম্যান নামে এক ব্যক্তি, বর্তমানে ট্যুইটারের মালিক ইলন মাস্কের সঙ্গে এটি শুরু করেছিলেন বলে জানা যায়। পরর্তীকালে ইলন মাস্ক এটি ছেড়ে দেন। এরপর বিল গেটসের মাইক্রোসফ্ট কোম্পানি এটিতে ব্যাপক বিনিয়োগ করতে শুরু করে। গত বছরের ৩০ নভেম্বর একটি প্রোটোটাইপ হিসাবে চালু হয় চ্যাট জিপিটি। ওপেন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের প্রধান কর্মকর্তা অল্টম্যানের জানিয়েছেন, এটি এখনও পর্যন্ত ২ কোটি বেশি ব্যবহারকারীর কাছে পৌঁছেছে ক্রমাগত বাড়ছে এই সংখ্যা।

    চ্যাট জিপিটি (ChatGPT) ব্যবহার করবেন কীভাবে

    এর ব্যবহার খুবই সহজ। প্রথমে আপনাকে মোবাইল অথবা কম্পিউটারের ইন্টারনেট চালু করতে হবে এবং তারপর যেকোনও ব্রাউজার খুলতে হবে। ব্রাউজার খোলার পরে Chat.openai.com ওয়েবসাইটে যেতে হবে। প্রথমবার ঢুকে সাইন আপ করে নিজের অ্যাকাউন্ট বানাতে হবে। পরবর্তী ক্ষেত্রে শুধু লগ ইন করতে হবে। এর ব্যবহার সম্পূর্ণ বিনামূল্যে করা যাবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

        

  • Asha Workers: আশাকর্মীদের বিক্ষোভে উত্তাল স্বাস্থ্যভবন চত্বর 

    Asha Workers: আশাকর্মীদের বিক্ষোভে উত্তাল স্বাস্থ্যভবন চত্বর 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আশা কর্মীদের (Asha Workers) বিক্ষোভে উত্তাল সল্টলেকের স্বাস্থ্য ভবন চত্বর। বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আশা কর্মী (Asha Workers)  ইউনিয়ন মঙ্গলবার স্বাস্থ্য ভবন অভিযানের ডাক দিয়েছিল। সেই কর্মসূচিতে বাধা দিতে গেলে পুলিশের সঙ্গে তুমুল ধস্তাধস্তি শুরু কয় আশাকর্মীদের। রাস্তায় শুয়ে পড়ে চলতে থাকে বিক্ষোভ, বিক্ষোভের মাঝে অসুস্থ হয়ে পড়েন মাধবী দাস নামে নদীয়ার একজন আশা কর্মী। জানা গিয়েছে, তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বিধাননগর স্টেট জেনারেল হাসপাতালে। 

    আশা কর্মীদের (Asha Workers)  অভিযোগ

    আশা কর্মীরা (Asha Workers)  এদিন অভিযোগ করেন, তাঁরা বঞ্চনার শিকার। অবিলম্বে তাঁদের পেনশন এবং পিএফ চালু করতে হবে। তাঁদের আরও অভিযোগ, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় ঘর দেওয়ার নাম করে দুর্নীতি করছে শাসক দল অথচ সেই ঘরের তালিকার ভেরিফিকেশন করতে পাঠানো হচ্ছে আশা কর্মীদের। রাজ্য জুড়ে হামলার শিকার হতে হচ্ছে তাঁদের। শাসক দলের দুর্নীতির খেসারত তাঁরা কেন দেবেন? এই প্রশ্নও তোলে এদিন আশা কর্মীরা। তাঁদের আরও দাবি, আশা কর্মীদের সরকারি কর্মীর মর্যাদা দিতে হবে এবং কোনওভাবেই বিনা পারিশ্রমিকে কাজ করানো যাবেনা।

    বিক্ষোভে যোগ দেওয়া আশা কর্মীরা (Asha Workers) কী বললেন

    এক আশা কর্মী (Asha Workers)  বিক্ষোভ চলাকালীন বলেন, ‘আমাদের কাজ হল মা ও শিশুদের যত্ন নেওয়া। কিন্তু এখন মাধ্যমিক পরীক্ষার নিরাপত্তার দায়িত্বও আমাদের দেওয়া হচ্ছে। এরসঙ্গে বিভিন্ন সরকারি কাজের সমীক্ষাও করতে হচ্ছে আমাদের। অথচ পারিশ্রমিক দেওয়া হচ্ছে না।’ 

    অন্য একজন আশা কর্মী (Asha Workers)  বলেন, এই বাজারে ওই সামান্য ক’টা টাকায় কোনওভাবে সংসার চলছেনা।

    প্রসঙ্গত, এর আগেও স্বাস্থ্য ভবনের কাছেই অবস্থানে বসেছিলেন আশাকর্মীরা (Asha Workers) । সেই আন্দোলনে মাঝরাতে পুলিশ তাঁদের প্রিজন ভ্যানে তুলে ধর্মতলা, শিয়ালদহ স্টেশন চত্বরে ছেড়ে দিয়ে গিয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

     

  • Chattisgarh: ছত্তিশগড়ে মাওবাদীরা খুন করল বিজেপি নেতাকে

    Chattisgarh: ছত্তিশগড়ে মাওবাদীরা খুন করল বিজেপি নেতাকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছত্তিশগড়ে (Chattisgarh) বিজেপি নেতাকে  বাড়ি থেকে টেনে বের করে নিয়ে খুন করল মাওবাদীরা। পরিবারের সদস্যদের সামনেই নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় বিজেপি নেতা নীলকান্ত কাক্কেমকে। জানা গিয়েছে, পরিবারের সঙ্গে একটি বিয়েবাড়িতে গিয়েছিলেন নীলকান্তবাবু, সেখান থেকে জোর করে টেনে নিয়ে এসে ধারাল অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে খুন করা হয় তাঁকে।  এই ঘটনায় এখনও কাউকে আটক যায়নি বলেই জানিয়েছে পুলিশ।

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

    জানা গিয়েছে, ৫ ফেব্রুয়ারি একটি বিয়েবাড়িতে নিমন্ত্রিত ছিলেন বিজেপি নেতা নীলকান্ত বাবু। সেখানে হঠাৎই দুপুর তিনটে নাগাদ হাজির হয় তিন সশস্ত্র মাওবাদী। এরপর জোর করে বাড়ি থেকে টেনে বের করে পরিবারের সামনেই তাঁকে কোপানো হয়। নিহত নেতার স্ত্রী ললিতা দেবী জানিয়েছেন, বাড়ির সকলের সামনেই ধারাল অস্ত্রের আঘাতে হত্যা করা হয় তাঁর স্বামীকে। 

    পুলিশ কী বলছে

    স্থানীয় থানা থেকে মাত্র ৭ কিলোমিটার দূরে ঘটে এই হত্যাকান্ড। সেখানকার এসিপি চন্দ্রকান্ত গাভার্না বলেন, “প্রাথমিকভাবে আমাদের মনে হচ্ছে, এই কাজ মাওবাদীদেরই। যদিও এখনও খুনিদের গ্রেফতার করা যায়নি। ঘটনার তদন্ত চলছে।” পুলিশের মতে, দীর্ঘ পরিকল্পনার পরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে। জানা গিয়েছে, হত্যাকাণ্ডের সময় ১৫০ জন মাওবাদীর একটি দল গোটা গ্রাম ঘিরে রেখেছিল। সাধারণ পোশাকেই এসেছিল তারা।

    বিজেপির মণ্ডল সভাপতি হিসেবে কাজ করছিলেন নীলকান্ত বাবু

    জানা গিয়েছে, মৃত নীলকান্ত বাবু দীর্ঘদিনের বিজেপি কর্মী। উসুর মণ্ডলের বিজেপি সভাপতি হিসাবে ১৫ বছর ধরে কাজ করছেন তিনি। সেখানে মিশনারিদের ধর্মান্তকরণের বিরুদ্ধে সোচ্চারও হতেন তিনি। স্থানীয় এক বিজেপি নেতা বলেন, বেশ কয়েকদিন ধরেই মাওবাদীরা হুমকি দিচ্ছিল নীলকান্ত বাবুকে। তাঁর আরও অভিযোগ, “সমান্তরাল ভাবে দ্বিতীয় একটি সরকার চালাচ্ছে এখানে মাওবাদীরা। বেছে বেছে বিজেপি নেতাদের খুন করা হচ্ছে, তবে এভাবে বিজেপিকে রোখা যাবেনা বলেও জানিয়েছেন ওই বিজেপি নেতা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

LinkedIn
Share