Blog

  • Gilgit Baltistan: পাক অধীকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দাদের উপর ব্যাপক দমন পীড়ন চালাচ্ছে পাকিস্তান, বলছে রিপোর্ট

    Gilgit Baltistan: পাক অধীকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দাদের উপর ব্যাপক দমন পীড়ন চালাচ্ছে পাকিস্তান, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাক অধিকৃত নাগরিকদের উপর দমন পীড়নের অভিযোগ উঠল। বাসিন্দাদের দাবি তাদের সঙ্গে দ্বিতীয় শ্রেণির নাগরিকের মতো আচরণ করছে প্রশাসন। এই কারণে বারংবার বিক্ষোভও দেখা গিয়েছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে। গিলগিট, বালুচিস্তানেরও (Gilgit Baltistan) একই অবস্থা বলে জানা গেছে। এই সমস্ত এলাকাগুলি শাসন করার কথা আজাদ কাশ্মীরের নিজস্ব একটি সংবিধান অনুসারে যেটি তৈরি হয়েছিল ১৯৭৪ সালে। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে সব কিছুতেই হস্তক্ষেপ করছে পাকিস্তান। এমনকি ছোট খাটো ইস্যুতেও। সেখানকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, তাদের মৌলিক অধিকার বলে কিছুই নেই। কোনও কিছুতে মুখ খোলা যাবেনা, তাহলেই নেমে আসবে পাক প্রশাসনের অত্যাচার। শুধু তাই নয় বাসিন্দাদের আরও অভিযোগ, স্থানীয় পৌরসভা বা পঞ্চায়েতগুলিকে নিষ্ক্রিয় করে রাখা হয়েছে। সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করছে পাকিস্তান। বিচারের ক্ষেত্রে স্থানীয় আদালতগুলি পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের অধীনেই কাজ করে। স্থানীয় পঞ্চায়েতগুলিতে ভোট হয়েছে শেষবারের মতো ১৯৯১ সালে। তারপর থেকে কোনও নির্বাচন হয়নি। সেখানকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, পাকিস্তানের সুপ্রিম কোর্টের একটি রায়ের ভিত্তিতে আটকে রয়েছে ভোট।  এই সময়ের মধ্যে অসংখ্য জাতি দাঙ্গাতেও বিধ্বস্ত হয়েছে পাকি অধীকৃত কাশ্মীর। জানা গিয়েছে, সংবিধানের ১৫ নং ধারায় পরিবর্তনের সময় ভয়ঙ্কর দাঙ্গা শুরু হয় সেখানে। ওই সংশোধনে উল্লিখিত ধারা থেকে স্টেট শব্দটি বাদ দিয়ে আজাদ জম্মু ও কাশ্মীর বসানো হয়। এরপর পরেই পাক অধীকৃত কাশ্মীরের সমস্ত আর্থিক ক্ষমতা কেড়ে নেয় পাকিস্তান। দখলীকৃত কাশ্মীরের প্রতি নিজেদের অঙ্গরাজ্যের মতোই আচরণ করতে থাকে পাকিস্তান।

    শিশুদের অনাহার বাড়ছে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে

    বর্তমানে পাকিস্তান অর্থনৈতিক সংকটে ভুগছে। এই সময় অনাহার বেড়েই চলেছে পাক অধীকৃত কাশ্মীরে এবং স্থানীয় কিছু অঞ্চলের শিশুদের দুবেলা দুমুঠো খাবারও ঠিকঠাক জুটছে না বলে সূত্র মারফত জানা গেছে। এত কিছুর মাঝেও ভারতের বিরুদ্ধে ঘৃণা ছড়াতে পাকিস্তান প্রতি বছর ৫ ফেব্রুয়ারি সেখানে কাশ্মীরি শহীদ দিবস পালন করে চলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     

  • PT Usha: বাম শাসিত কেরলে পিটি উষার জমি জোরপূর্বক দখলের অভিযোগ

    PT Usha: বাম শাসিত কেরলে পিটি উষার জমি জোরপূর্বক দখলের অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অন্যতম সেরা অ্যাথলিট পিটি উষাকে (PT Usha) সাংবাদিকদের সামনেই হাউহাউ করে কাঁদতে দেখা গেল। পিটি উষার (PT Usha) অভিযোগ, নিজের অ্যাকাডেমিতেই নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন তিনি। বাম শাসিত কেরলের কোঝিকোড়ে রয়েছে তাঁর এই অ্যাকাডেমি। যে গ্রাম পঞ্চায়েতের মধ্যে তাঁর এই অ্যাথলিট স্কুল অবস্থিত সেটিও সিপিএমের দখলে। পিটি উষা (PT Usha) বর্তমানে বিজেপির সমর্থনে রাজ্যসভার সাংসদ। তাই অনেক মহল এই গোটা ঘটনায় রাজনৈতিক রঙ-ও দেখছেন। কেরলের জমি মাফিয়ারা জোর করে তাঁর অ্যাকাডেমি দখল করতে চাইছে বলে এদিন অভিযোগ করেছেন অ্যাথলিট। জোর করে তাঁর অ্যাকাডেমির জমি দখল করতে চাইছে একদল দুষ্কৃতী। ফলে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন তিনি। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন তাঁর অ্যাকাডেমির ছাত্র-ছাত্রীরাও। বিষয়টিতে হস্তক্ষেপ করার জন্য তিনি আহ্বান জানিয়েছেন কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নকেও।

    সাংবাদিক সম্মেলনে কী বললেন পিটি উষা (PT Usha)

    শনিবার সাংবাদিক সম্মেলন করার সময় কান্নায় ভেঙে পড়েন পিটি উষা (PT Usha)। তিনি জানান, তাঁর অ্যাকাডেমির জমিতে বারবার বেআইনি ভাবে অনুপ্রবেশ চলছে। এমন কী বেআইনি ভাবে নির্মানকাজও চালানো হচ্ছে সেখানে। গভীর রাতে মাঝেমধ্যেই ঢুকে পড়ছে গাড়ি। রাজ্যসভার সদস্য হওয়ার পরেই এই সমস্যা আরও গুরুতর হয়েছে। দেশের অন্যতম গর্ব এই অ্যাথলিট আরও বলেন, আমিতো একজন অ্যাথলিট, কোনও রাজনীতিবিদ নই। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের জুলাই মাসে বিজেপির সুপারিশে রাজ্যসভার সাংসদ হন তিনি।

    তাঁর দাবি, ‘উষা স্কুল অফ অ্যাকাডেমিতে এই মুহুর্তে ২৫ জন ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে। যার মধ্যে ১১ জন উত্তর ভারতীয়। ফলে আমাদের দায়িত্ব রয়েছে সকলকে সুরক্ষিত রাখার। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যে একটি লিখিত অভিযোগ জমা দিয়েছেন তিনি কেরলের মুখ্যমন্ত্রী পিন্নারাই বিজয়নকে। তাঁর অভিযোগ, জমি মাফিয়ারা বামশাসিত পঞ্চায়েতের চোখের সামনেই এই কাজ করছে। অথচ পঞ্চায়েত নির্বিকার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 
     

     

     

  • Ayurvedic Diet: স্বাস্থ্যসম্মত আয়ুর্বেদিক ডায়েট সম্পর্কে জানুন

    Ayurvedic Diet: স্বাস্থ্যসম্মত আয়ুর্বেদিক ডায়েট সম্পর্কে জানুন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আয়ুর্বেদ (Ayurvedic Diet) অনুযায়ী পৃথিবীর দুজন মানুষ কখনও সমান নয় এবং তাদের শরীরের পুষ্টির চাহিদাও আলাদা আলাদা রকমের হয়। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে (Ayurvedic Diet) তাই ডায়েটকে ঠিক করা হয় প্রত্যেকটা মানুষের শারীরবৃত্তীয় এবং তার মানসিক গঠন অনুসারে। তিন রকমের দোষের কথা আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে উল্লেখিত রয়েছে এগুলো হল, বাত, পিত্ত এবং কফ।

    আজকে আমরা আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের কিছু স্বাস্থ্য সম্মত ডায়েটের (Ayurvedic Diet) বিষয়ে আলোচনা করব

    ১) প্রক্রিয়াকরণ করা হয়নি যে খাবার, তা শরীরের জন্য খুব উপকারী 

    আয়ুর্বেদিক ডায়েটে (Ayurvedic Diet) জোর দেওয়া হয়েছে প্রাণ শব্দের উপর। প্রাণ হল সূর্য, জল এবং পৃথিবীর শক্তি। এমন একটি আয়ুর্বেদিক সুপারফুড হল বাদাম। আয়ুর্বেদে বাদাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসা ব্যবস্থায় বাদাম ডায়েটে ব্যবহার করা হত। জানা যাচ্ছে, আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে (Ayurvedic Diet) স্থূলতা, প্রিডায়াবেটিস, ডায়াবেটিস মেলিটাস ইত্যাদি রোগের ডায়েট হিসেবে বাদাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। শারীরিক দুর্বলতার চিকিৎসার জন্য বাদাম খাওয়া যেতে পারে, মনে করেন, আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা।

    ২) রাতের খাবার যৎসামান্য খান এবং দিনের খাবার পেট ভরে খান

    আয়ুর্বেদ (Ayurvedic Diet) চিকিৎসকরা মনে করেন, সূর্য যখন মধ্য গগনে থাকে তখন মানুষের হজম ক্ষমতাও বেশি হয়। তাই আয়ুর্বেদ অনুসারে দুপুরে পেট ভরে আহার করার পরামর্শ দেওয়া হয় এবং রাত্রে সব থেকে কম। রাত ১০টার আগে খাবার খেয়ে নেওয়া উচিত বলেই মনে করেন আয়ুর্বেদ চিকিৎসকরা।

    ৩) ৭০ এবং ৩০ এর নিয়ম মানুন ডায়েটের (Ayurvedic Diet) ক্ষেত্রে

    এখানেও গণিতের সূত্র কাজ করে, তবে অতটা জটিল নয় এই সূত্র। আয়ুর্বেদে (Ayurvedic Diet) বলা হয়, যখনই খাবার খাবেন তখন ৭০ শতাংশ পেটকে ভর্তি করবেন বাকি ৩০ শতাংশ খালি রাখবেন।

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে এল নতুন ফিচার, পিন-মেসেজ 

    WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে এল নতুন ফিচার, পিন-মেসেজ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরে রোজই নতুন নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হচ্ছে মেটা অধিকৃত হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) । সেই তালিকায় জুড়তে চলেছে আরও একটি নতুন ফিচার।

    মার্ক জুকেরবার্গের সংস্থা মেটার আওতায় হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp) এসেছে ২০১৪ সালেই। প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন আপডেট এসেই চলেছে অ্যাপটিতে। যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন ফিচার। 

    ইউজারদের প্রয়োজন এবং সুবিধার কথা মাথায় রেখেই এগোচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)। আর ঠিক এই কারণেই জনপ্রিয়তা বাড়ছে এই মেসেজিং অ্যাপের। ফেসবুকের বহু ফিচারই এখন অন্তর্ভুক্ত হয়ে পড়েছে হোয়াটসঅ্যাপের মধ্যে।

    নতুন ফিচার কী এল

    এবার ইউজারদের জন্য আরও একটি নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হল হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)। এতদিন অবধি নির্দিষ্ট কোনও একটি, দুটি বা সর্বোচ্চ তিনটি চ্যাটকে পিন করার সুযোগ পেতেন ব্যবহারকারীরা। তবে গ্রুপ বা চ্যাটের ভিতরে কোনও একটি নির্দিষ্ট মেসেজকে আলাদা করে পিন করে রাখার কোন উপায় ছিলনা। গ্রুপের অসংখ্য মেসেজের মধ্যে খুঁজে পাওয়া যেতনা গুরুত্বপূর্ণ মেসেজটি।

    তবে এবার সেই সমস্যা থেকেই মুক্তির উপায় খুঁজে এনেছে হোয়াটসঅ্যাপ। হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)  টিমের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, পরবর্তী আপডেটে এমনই একটি ফিচার আনতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)। চ্যাটের ভিতরে এবার থেকে গুরুত্বপূর্ণ মেসেজটি আলাদা করে পিন করে রাখার সুবিধা পাবেন ইউজাররা। শত শত মেসেজের মধ্যে দরকারি মেসেজ হারাবেনা আর। 

    নতুন কল ফিচারও আসতে চলেছে

    জানা গিয়েছে এখনও ডেভলপমেন্ট স্তরে রয়েছে ওই ফিচারটি। পরবর্তী কোনও আপডেটে পাওয়া যাবে নতুন এই ফিচার। এর পাশাপাশি কল করার পদ্ধতিও সহজ হবে বলে জানিয়েছে টিম হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)। যেখানে অ্যাপ্লিকেশন না খুলেও কল করা যাবে এবার থেকে। সহজেই পাওয়া যাবে কনট্যাক্ট লিস্ট। আর তার জন্য একটি কাস্টম শর্টকাট আনতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp)। যার ফলে মেসেজ পাঠানোর সঙ্গে সঙ্গে ফোন কল করাও অনেক সহজ হবে এই অ্যাপের মাধ্যমে।

    তবে কবে নাগাদ ফিচারটি আসবে, তা অবশ্য এখনও ঠিক করে জানা যায়নি। তবে জানা গিয়েছে, ফিচারটি খুবই সরল হবে। আপডেটটি ইনস্টল হওয়ার পরে নিজে থেকেই মোবাইলের হোমস্ক্রিনে দেখাবে কলিংয়ের শর্টকাটটি। কবে আসবে নতুন এই ফিচার, আপাতত সেদিকেই তাকিয়ে রয়েছেন ইউজাররা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Sidharth Kiara: বিয়ের দিন পিছল সিদ্ধার্থ-কিয়ারার, জানুন কবে হবে চারহাত এক 

    Sidharth Kiara: বিয়ের দিন পিছল সিদ্ধার্থ-কিয়ারার, জানুন কবে হবে চারহাত এক 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজস্থানের জয়সালমীরের সূর্যগড় প্যালেসকে ইতিমধ্যে সাজানো হয়েছে আলো এবং ফুলের মালা দিয়ে। এখানেই যে বসতে চলেছে বলিপাড়ার দুই জনপ্রিয় তারকার বিবাহের আসর। অগ্নিকে সাক্ষী রেখে সাতপাকে ঘুরবেন সিদ্ধার্থ মালহোত্রা এবং কিয়ারা আডবাণী (Sidharth Kiara)। শোনা গিয়েছিল, ৬ ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ সোমবার সম্পন্ন হবে এই হাইপ্রোফাইল বিবাহ। কিন্তু ৫ তারিখ নাগাদ শোনা গেল বিবাহের দিন পরিবর্তনের কথা।

    নতুন ভাবে বিয়ের তারিখ কবে ঠিক করা হল

    জানা গিয়েছে, চলতি মাসের ৬ নয়, ৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিয়ের পিঁড়িতে কনের সাজে বসবেন কিয়ারা। এবং বরযাত্রী সমেত তাঁকে বিয়ে করতে আসবেন সিদ্ধার্থ। এক সংবাদমাধ্যমের দাবি, ৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে বিবাহ পূর্ববর্তী বিভিন্ন আচার এবং অনুষ্ঠান। সব কিছুই হবে হিন্দুরীতি মেনে। রবিবার সম্পন্ন হয়েছে মেহন্দির অনুষ্ঠান। ছ’তারিখ অর্থাৎ আজকে বর কনের গায়ে হলুদ অনুষ্ঠান হবে। আগামীকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার সাতপাকে ঘুরবেন সিদ্ধার্থ-কিয়ারা (Sidharth Kiara)। জয়সালমীরে কয়েকদিন আগেই উড়ে গিয়েছেন সিদ্ধার্থ-কিয়ারা (Sidharth Kiara)। তাঁদের আত্মীয় স্বজনরাও আসছেন একে একে। ইতিমধ্যে নাতির বিয়ে নিয়ে উচ্ছ্বসিত সিদ্ধার্থের ঠাকুমার ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে নেটপাড়ায়। জমজমাট এই বিবাহ অনুষ্ঠানে, একে একে রওনা দিয়েছেন তাঁদের ইন্ডাস্ট্রির ঘনিষ্ঠ বন্ধুরাও। কাছের মানুষদের উপস্থিতিতে এবং পুরোহিতের মন্ত্রোচ্চারণে চার হাত এক হবে তাঁদের (Sidharth Kiara)।

    শোনা গিয়েছে, মুম্বই ফিরে ১২ ফেব্রুয়ারি রিসেপশন পার্টি দেবেন সিদ্ধার্থ-কিয়ারা (Sidharth Kiara)। সেখানে উপস্থিত থাকবেন বলিউডের তাবড় তারকারা।

    সিদ্ধার্থ-কিয়ারার (Sidharth Kiara) প্রেম পর্ব কবে থেকে চলছে

    বলিপাড়ার অন্দরে কান পাতলে শোনা যায় ‘শেরশাহ’ ছবিতে অভিনয় করার সময় থেকেই নাকি সিদ্ধার্থ-কিয়ারার (Sidharth Kiara) বন্ধুত্ব গাঢ় হয়। সেই বন্ধুত্ব থেকেই প্রেম। মাঝে অবশ্য শোনা গিয়েছিল, তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে। কিন্তু সমস্ত জল্পনার অবসান ঘটিয়ে গাঁটছড়া বাঁধতে প্রস্তুত তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • World Cancer Day: জানুন, কোন পাঁচ ধরনের ক্যানসার ভারতে বাড়ছে

    World Cancer Day: জানুন, কোন পাঁচ ধরনের ক্যানসার ভারতে বাড়ছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতি বছর বিশ্ব ক্যানসার দিবস (World cancer Day) পালন করা হয় ৪ ফেব্রুয়ারি। এই দিনটির উদ্যোক্তা হল Union for International Cancer Control. এই দিনে বিভিন্ন প্রকারের ক্যানসারের বিষয়ে বিশ্বব্যাপী সচেতনতা ছড়ানো হয় নানা রকমের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে। উপায় বাতলে দেওয়া হয় কী কী ভাবে জীবন যাপন করলে প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে এই মারণ রোগকে। করোনা ছাড়াও বর্তমানে আমাদের দেশে কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে ক্যানসার। World Health Organization (WHO) এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতি দশজনের মধ্যে একজন ভারতীয় ক্যানসার আক্রান্ত এবং ক্যানসার আক্রান্ত প্রতি ১৫ জন ভারতীয়-এর মধ্যে একজন মারা যাচ্ছে। Indian Council Of Medical Research এর অপর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী ২০২৫ সালের মধ্যে আমাদের দেশে কয়েকগুন বাড়তে চলেছে ক্যানসার। এর জন্য দূষণ, তামাক জাতীয় নেশার প্রতি আসক্তি ইত্যাদি কারণগুলিকেই সামনে রাখছেন বিশেষজ্ঞরা।

    এবার আমরা আলোচনা করব পাঁচ ধরনের ক্যানসার নিয়ে

    ফুসফুসের ক্যানসার
     
    বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে ভারতে ফুসফুসে ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ২০২২ সালের একটি রিপোর্টে দেখা গেছে আমাদের দেশে বর্তামানে ফুসফুস ক্যানসার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৭০,২৭৫ জন। অন্যদিকে Indian Council of Medical Research (ICMR) এর সমীক্ষা বলছে এই সংখ্যা ২০২৫ সালে দ্বিগুন হবে।

    মুখের ক্যানসার

    ভারতীয় পুরুষদের মধ্যে এই ক্যানসার বেশি লক্ষ্য করা যায়। ক্যানসার আক্রান্ত পুরুষদের মধ্যে ১১.২ শতাংশই এই ক্যানসারে ভোগেন। অন্যদিকে মহিলা ক্যানসার আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে এই ক্যানসারের প্রবণতা দেখা যায় ৪.৩ শতাংশ। তামাক দ্রব্যের নেশাই এই ক্যানসারের অন্যতম কারণ।

    ব্রেস্ট ক্যানসার

    এই ক্যানসার সাধারণত মহিলাদের ক্ষেত্রেই দেখা যায়। মহিলাদের মৃত্যুর অন্যতম বড় কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে এই ক্যানসার। ২০২০ সালের একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে মোট মহিলা ক্যানসার রোগীর ৩৯.৪ শতাংশই ব্রেস্ট ক্যানসারে আক্রান্ত।

    জরায়ু ক্যানসার

    সারা পৃথিবীর মতো ভারতবর্ষেও জরায়ুর ক্যানসার বেড়েই চলেছে। সম্প্রতি, একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, সারা পৃথিবীব্যাপী জরায়ুর ক্যানসারে ভারত এবং চিনে বেশি রোগী মারা যায়।

    খাদ্যনালীর ক্যানসার

    সারা দেশে খাদ্যনালীর ক্যানসারে দেখা গেছে পুরুষরাই সবথকে আক্রান্ত হচ্ছেন। ভারতে মৃত্যুর কারণগুলির মধ্যে খাদ্যনালীর ক্যানসার ষষ্ঠস্থানে রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vinod Kambli: মদ্যপ অবস্থায় নিজের স্ত্রীকে মারধরের অভিযোগ উঠল শচীনের বাল্যবন্ধু বিনোদ কাম্বলির বিরুদ্ধে

    Vinod Kambli: মদ্যপ অবস্থায় নিজের স্ত্রীকে মারধরের অভিযোগ উঠল শচীনের বাল্যবন্ধু বিনোদ কাম্বলির বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  আবারও বিতর্কে জড়ালেন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার তথা শচীন তেণ্ডুলকরের বাল্যবন্ধু বিনোদ কাম্বলি (Vinod Kambli)। মদ্যপান করে নিজের স্ত্রীকে মারধরের অভিযোগ উঠল এই ক্রিকেটারের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় থানায় গিয়ে নিজের স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগও দায়ের করেছেন বিনোদের (Vinod Kambli) স্ত্রী আন্দ্রেয়া।
    জানা গিয়েছে, মুম্বইয়ের বান্দ্রা থানায় আন্দ্রেয়া তাঁর স্বামীর বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছেন। ক্রিকেটারের স্ত্রীর অভিযোগ, মদ্যপ অবস্থায় তাঁর দিকে রান্নার বাসনপত্র ছুড়ে মারেন তাঁর স্বামী। এই ঘটনায় মাথায় গুরুতর আঘাতও পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন আন্দ্রেয়া।

    পুলিশ কী বলছে

    পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার দুপুর ১টা থেকে ১:৩০ এর মধ্যে। এফআইআর-এ বিনোদের স্ত্রী আরও জানিয়েছেন, মদ খেয়ে বান্দ্রার ফ্ল্যাটে এসে অশান্তি শুরু করেন তাঁর স্বামী। তারপর আচমকাই রান্নাঘর থেকে বাসন ছুড়তে থাকেন বিনোদ কাম্বলি (Vinod Kambli)। ওই বাসনই মাথায় এসে লাগে স্ত্রী আন্দ্রেয়ার। ক্রিকেটারের স্ত্রীর আরও অভিযোগ, যেসময় এই ঘটনাটি ঘটে তখন ফ্ল্যাটে উপস্থিত ছিল তাঁদের ১২ বছরের পুত্রও। আন্দ্রেয়ার কথায়, ‘কোনও কারণ ছাড়াই মাঝে মধ্যে আমার ও ছেলের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে বিনোদ (Vinod Kambli)। শুধু রান্নার বাসন দিয়ে নয়, ব্যাট দিয়েও মারধর করেছে এর আগে।’ আহত অবস্থায় এরপর ছেলেকে নিয়ে সোজা হাসপাতালে চলে যান আন্দ্রেয়া। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসার পরই থানায় গিয়ে স্বামীর নামে অভিযোগ দায়ের করেন তিনি। কাম্বলির (Vinod Kambli) কোনও বিবৃতি অবশ্য পাওয়া যায়নি এই ঘটনায়।
    প্রসঙ্গত কাম্বলির আর্থিক অবস্থা মোটেও ভাল নয়। প্রাক্তন এই তারকা ব্যাটসম্যান নিজেই বারবার সেকথা বলেছেন। একসময়ের প্রতিভাবান এই ক্রিকেটার তিনি বর্তমানে অসহায়, সম্বলহীন ভাবে জীবন কাটাচ্ছেন।এর মাঝেই জড়িয়ে পড়লেন এমন বিতর্কে। পুলিশ তাঁকে ডেকে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে কিনা তা এখনও জানা যায়নি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Indian Railway: আটকে থাকা হিলি রেলপথ সম্প্রসারণের জন্য অর্থ বরাদ্দ কেন্দ্রের

    Indian Railway: আটকে থাকা হিলি রেলপথ সম্প্রসারণের জন্য অর্থ বরাদ্দ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের বাজেটে হিলি রেল প্রকল্পের জন্য বিপুল অর্থ বরাদ্দ করল কেন্দ্রের মোদি সরকার। জানা গিয়েছে উত্তর-পূর্ব সীমান্তের এই প্রকল্পের জন্য ১৯০ কোটি টাকার প্রস্তাব পাশ করেছে। শুক্রবার রাতে রেলের (Indian Railway) তরফে এই বাজেটের ঘোষণা হতেই উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠে মানুষজন। ১৩ বছর পরে আবার চালু হতে চলেছে প্রকল্পের কাজ।

    মাঝপথেই বন্ধ হয়ে যায় কাজ

    প্রসঙ্গত, ১৯৪৭ সালে যখন দেশভাগ হয় তখন তৎকালীন হিলি রেল পূর্ব পাকিস্তানে চলে যায়। ১৯৫০ সালে একলাখি থেকে হিলি পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারণের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। ২০০৪ সালে বালুরঘাট পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারণ করা হয়। কিন্তু, বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত রেলপথ সম্প্রসারণ আটকে যায়। দীর্ঘ আন্দোলনের পরে ২০১০ তৎকালীন রেলমন্ত্রী বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত রেলপথ (Indian Railway) সম্প্রসারণ প্রকল্পের ঘোষণা করেন। ২০১৪ সালের মধ্যে ওই প্রকল্পের ৪০ শতাংশ কাজ বাস্তবায়িত হয়। কিন্তু প্রকল্পে অর্থাভাব এবং কেন্দ্র রাজ্যের টানাপোড়েন এবং জমিজটে প্রকল্প থমকে যায়।

    জানা গিয়েছে, ২০১৭ সালের বাজেটে হিলি রেল প্রকল্পের জন্য ২১০ কোটি টাকা বরাদ্দ করে তৎকালীন রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল। তারপরে জমি অধিগ্রহণের কাজ পুনরায় শুরু হয়। কিন্তু কেন্দ্র রাজ্যের টানাপোড়েন শুরু হলে প্রকল্পের কাজ আবারও থমকে যায়৷ ওই প্রকল্পের জন্য বরাদ্দ অর্থ ফেরত চলে যায় রেলের কাছে। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের পরেই ওই প্রকল্পের বাস্তবায়নের দাবিতে আবারও আন্দোলন শুরু করেন হিলির বাসিন্দারা। ২০২২ সালের বাজেটে ওই প্রকল্পের জন্য ২০ কোটি ১ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়। 

    এবারের বাজেটে……

    গত বুধবার সংসদে ২০২৩ ও ২০২৪ সালের অর্থবর্ষের বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন। তারপরেই শুক্রবার রাতে উত্তরপূর্ব সীমান্ত রেলের তরফে বালুরঘাট হিলি রেল প্রকল্পের বাজেট  সম্পর্কে জানা যায়। ২৯.৭ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথের (Indian Railway) জন্য গতবছর ২০ কোটি ১ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। চলতি বছর ফের ১৯০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। সবমিলিয়ে ২১০ কোটি টাকার বাজেট। প্রকল্পের বাকি ৬০ শতাংশ কাজ ওই তহবিল থেকে সম্পন্ন হয়ে যাবে বলে মনে করছেন রেলের আধিকারিকরা।

    বালুরঘাটের বিধায়ক কী বলছেন

    বালুরঘাটের বিধায়ক অশোক কুমার লাহিড়ি এবিষয়ে সংবাদ মাধ্যমে বলেন, ‘দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার মানুষের স্বপ্ন পূরণ হল। রূপসী হিলির যোগাযোগ ব্যবস্থার অনেক উন্নতি হবে। প্রত্যেকের সম্মিলিত প্রচেষ্টা সফল হয়েছে। এখন বালুরঘাট থেকে হিলি পর্যন্ত রেলে কবে বসব তাই ভাবছি।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • China: বেলুনের মাধ্যমে গুপ্তচরবৃত্তি চিনের! গুলি করে নামাল আমেরিকা

    China: বেলুনের মাধ্যমে গুপ্তচরবৃত্তি চিনের! গুলি করে নামাল আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুপ্তচরের ভূমিকায় বেলুন! আমেরিকার ‘স্পর্শকাতর’ সামরিক কেন্দ্রগুলির উপর এভাবেই  নজরদারি চালানোর অভিযোগ উঠল চিনের (China) বিরুদ্ধে। এমনই চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেছে আমেরিকার প্রতিরক্ষা দফতর পেন্টাগন। যদিও বেজিং আমেরিকার এই দাবি মানতে চায়নি। শনিবার সন্দেহজনক এই বেলুনটিকে গুলি করে নামিয়েছে আমেরিকা। বেলুনটির ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার করেছে তারা আটলান্টিক মহাসাগর থেকে।

    পেন্টাগনের দাবি

    গত বৃহস্পতিবারই পেন্টাগন বিবৃতি দিয়ে জানায়, বেলুনের মাধ্যমে ‘গুপ্তচরবৃত্তি’ চালাচ্ছে চিন (China)। আমেরিকার সামরিক কার্যকলাপকে বেলুনের মাধ্যমে নজরবন্দী করার অভিযোগ তোলে তারা চিনের বিরুদ্ধে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন তখনই বলেছিলেন বেলুনটির ‘উপযুক্ত ব্যবস্থা’ করা হবে।

    অভিযোগ অস্বীকার চিনের  (China)

    চিন  (China) অবশ্য এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তারা জানিয়েছে, আবহাওয়া সংক্রান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার কারণেই এই বেলুনটি ব্যবহার করা হচ্ছে। চিনের বিদেশ মন্ত্রকের দাবি, এই বেলুনটি হাওয়ার বেগেই আমেরিকায় ঢুকে পড়ে। চিন অবশ্য দুঃখপ্রকাশ করেছে এই ঘটনায়। পাশাপাশি তারা এ-ও জানায়, এমন ঘটনা আর ঘটবে না।

    বেলুনটিকে কোথায় প্রথম দেখা যায়

    বেলুনটিকে প্রথমে উত্তর-পশ্চিম আমেরিকায় উড়তে দেখা গিয়েছিল বলেই জানা গিয়েছে। আমেরিক প্রতিরক্ষা সচিব লয়েড অস্টিন সেটিকে গুলি করে নামানোর পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু বেলুনটির মধ্যে কোনও তেজস্ক্রিয় পদার্থ থাকলে বিপত্তি ঘটার আশঙ্কা ছিল। পরে দক্ষিণ ক্যারোলিনা উপকূলের কাছে বেলুনটিকে গুলি করে নামানো হয়।

    কী বললেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট

    বেলুন ধ্বংস করার পর বাইডেন বলেন, ‘‘আমরা সফল ভাবে বেলুনটি নামাতে পেরেছি। আমি আমাদের বিমান আধিকারিকদের এর জন্য অভিনন্দন জানাতে চাই।’’

    বেলুনটি গুলি করে নামানোর সময়ের ভিডিও ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তাতে দেখা গিয়েছে, কী ভাবে নীল আকাশের বুকে সাদা বেলুন গুলি লেগে ফেটে গিয়েছে। সাদা ধোঁয়া ছড়িয়ে পড়েছে চারপাশে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Babul Supriyo: বাবুলের নিরাপত্তারক্ষীর চিকিৎসা পরিষেবা দিতে গিয়ে বিনা চিকিৎসায় এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ

    Babul Supriyo: বাবুলের নিরাপত্তারক্ষীর চিকিৎসা পরিষেবা দিতে গিয়ে বিনা চিকিৎসায় এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়’র (Babul Supriyo) নিরাপত্তারক্ষীদের অতিরিক্ত পরিষেবা দিতে গিয়ে বিনা চিকিৎসায় এক যুবকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠল বীরভূমের রামপুরহাট হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। মৃত যুবকের পরিবারের পক্ষ থেকে চিকিৎসায় গাফিলতির অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। ঘটনার তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন হাসপাতালের এম এস ভি পি পলাশ দাস।
     

    ঠিক কী ঘটেছিল

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার সন্ধ্যা ৭ টা নাগাদ বালি বোঝাই ডাম্পারের ধাক্কায় গুরুতর জখম হন জামিরুল শেখ (২৬) নামে এক যুবক। তার বাড়ি মল্লারপুর থানার সন্ধিগড়া বাজার এলাকায়। তিনি সন্ধ্যার দিকে বাইকে বাড়ি ফিরছিলেন। মল্লারপুর – কামড়াঘাট রাস্তা হয়ে বাড়ি ফেরার সময় খরাসিনপুর গ্রামের কাছে বেপরোয়া গতিতে চলা বালি বোঝাই লরির ধাক্কায় জখম হন জামিরুল। তাঁর মাথায় গুরুতর আঘাত লাগে। নাক মুখ দিয়ে রক্তক্ষরণ হতে শুরু করে। ওই অবস্থায় তাঁকে রামপুরহাট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তার কিছুক্ষণ পরেই হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়’র (Babul Supriyo) পাঁচ নিরাপত্তারক্ষীকে। শুক্রবার সাঁইথিয়া থানার মাসাড্ডা গ্রামের কাছে বাবুলের নিরাপত্তারক্ষীদের গাড়ি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। গাড়িতে থাকা পাঁচ নিরাপত্তারক্ষী জখম হন। তাঁদের প্রথমে সাঁইথিয়া হাসপাতাল এবং রাতে রামপুরহাট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অভিযোগ বাবুলের (Babul Supriyo) নিরাপত্তারক্ষীরা ভর্তি হতেই বাকি রোগীদের চিকিৎসা পরিষেবা কার্যত বন্ধ হয়ে যায়। চিকিৎসক থেকে স্বাস্থ্য কর্মীরা নিরাপত্তারক্ষীদের নিয়ে বেশি ব্যস্ত হয়ে পড়েন। ফলে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারনে বিনা চিকিৎসায় জামিরুলের মৃত্যু হয়।

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার রাতে গান্ধীপার্ক ময়দানে রামপুরহাট পুরসভা আয়োজিত একটি উৎসবে বাবুল সুপ্রিয়’র (Babul Supriyo) গানের অনুষ্ঠান ছিল। ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিতে কলকাতা থেকে রামপুরহাটে আসছিলেন তৃনমূল বিধায়ক তথা রাজ্যের মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয় (Babul Supriyo)। তখনই ঘটে এই দুর্ঘটনা।

    মৃত জামিরুলের আত্মীয়রা কী বলছে

    মৃত জামিরুলের ঘনিষ্ঠ রাজা শেখ বলেন, “নিরাপত্তারক্ষীরা হাসপাতালে ঢুকতেই দলে দলে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মীরা হাসপাতালে পৌঁছে যান। বাবুল হাসপাতালে পৌঁছলে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়। স্বাস্থ্যকর্মীরা চিকিৎসা ছেড়ে বাবুলের সঙ্গে ছবি তুলতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তখনও আমাদের রোগীর নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। আমরা বার বার নার্সদের কাছে গিয়ে চিকিৎসক ডাকার অনুরোধ করেছি। কিন্তু আমাদের কথার কোন গুরুত্ব দেননি তারা। ফলে বিনা চিকিৎসায় ভোরের দিকে জামিরুলের মৃত্যু হয়”।
     
    মৃত জামিরুলের ভাই সাফিজুল শেখ বলেন, “হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ গুরুত্ব দিয়ে চিকিৎসা করলে দাদার মৃত্যু হত না। বড় নেতা মন্ত্রী না হলে হাসপাতালে চিকিৎসা পাওয়া যায় না। সেটা আমরা পদে পদে অনুভব করলাম। মন্ত্রীর নিরাপত্তারক্ষীর জন্য সবাই ব্যস্ত কিন্তু গরিব মানুষের জন্য কেউ নেই। আমার ভাইয়ের চিকিৎসার জন্য বার বার অনুরোধ করেও চিকিৎসক মেলেনি। কিন্তু মন্ত্রীর নিরাপত্তারক্ষীর জন্য একাধিক চিকিৎসক হাজির”।

    হাসপাতালের এমএসভিপি পলাশ দাস বলেন, “অভিযোগ পেয়েছি। সকলের চিকিৎসা পরিষেবা পাওয়া উচিত। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হবে”।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

     
LinkedIn
Share