Blog

  • Joshimath: জোশীমঠের পর কি এবার নৈনিতাল ও মুসৌরিতে ফাটল!

    Joshimath: জোশীমঠের পর কি এবার নৈনিতাল ও মুসৌরিতে ফাটল!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মাসের ২ তারিখ থেকে জোশীমঠের (Joshimath) বিভিন্ন জায়গায় ফাটল দেখা দেয়, যার ফলে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়ে সমগ্র শহরে। কমবেশি ৯০০ এর বেশি বাড়িতে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায় এই ফাটল। প্রশাসনিক উদ্যোগে সরানো হয় বিপজ্জনক বাড়ির বাসিন্দাদের। সরকার থেকে ২০০ এর বেশি ঘর বরাদ্দ করা হয়। জোশীমঠের (Joshimath) এই পরিস্থিতির রেশ কাটতে না কাটতেই হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলের বেশ কিছু শহরে এবং পর্যটন কেন্দ্রে ফাটল দেখা দিচ্ছে বলে কিছু সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা গেছে।

    কোথায় কোথায় দেখা দিল ফাটল

     জোশীমঠের (Joshimath)  ফাটলের সঙ্গেই পার্শ্ববর্তী কর্ণপ্রয়াগের বহুগুণা নগরের ফাটলের ঘটনা সামনে আসে। হিমালয়ের কোলে অবস্থিত এই সমস্ত শহরগুলিতে শুধুমাত্র ভ্রমণপ্রিয় মানুষদেরই ভিড় দেখা যায় এমন নয়, হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের অসংখ্য তীর্থস্থান রয়েছে হিমালয়ের পার্বত্য উপত্যকায়, যেখানে সারাদেশ তথা বিশ্বের পুণ্যার্থীরা ভিড় করে সারা বছর ধরেই।
    ভ্রমণপ্রিয় বাঙালি যেভাবে পুরী, ভাইজ্যাগ, গোয়া ঘুরতে যায় একইভাবে বারাণসী, হরিদ্বার, ঋষিকেশ, গঙ্গোত্রী, বদ্রীনাথ, কেদারনাথ প্রভৃতি তীর্থস্থানগুলিতেও সারাবছর ধরে যাওয়া আসা চলতে থাকে বাঙালির।
    পার্বত্য অঞ্চলের এই সমস্ত স্থানগুলো যেমন কর্ণপ্রয়াগ, উত্তরকাশী, মুসৌরির মতো শহরে শীতের সময় তাপমাত্রা শুন্যের কাছাকাছি নেমে যায় আবার কোথাও কোথাও বরফপাত দেখতে শীতেও ভিড় জমায় বাঙালি। বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে জানা যাচ্ছে যে নৈনিতালের এবং মুসৌরীর বেশ কিছু বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে, সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্বিগ্ন। নৈনিতালে ভূমিধসের ঘটনাও ঘটেছে বলে জানা গেছে। শহরগুলোতে ব্যাপকভাবে নির্মাণ কাজ এখনও চলছে এবং শহরের উপর জনসংখ্যার চাপ ক্রমশ বেড়েই চলেছে। মাটির ধারণক্ষমতা যাচাই না করে ভারী নির্মাণ কাজ চালালে এমন ভূমি ধসের ঘটনা ঘটবে বলে ইতিমধ্যে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

    তেহারি গাড়ওয়াল, মুসৌরির ল্যান্ডৌর বাজার, নৈনিতালের লোয়ার মল রোড, রুদ্রপ্রয়াগের অগস্ত্যমুনি ব্লকের ঢালীমঠ বস্তি এবং গুপ্তকাশী শহরের মাটিতে ধস নামার আশঙ্কা রয়েছে। সেখানকার বেশকিছু বাড়িঘর, দোকানপাটে ফাটল দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে তাঁরা ভাবছেন যে এই সমস্ত জায়গাগুলির পরিণতি জোশীমঠের মতো হবে কিনা। প্রসঙ্গত, শিখদের অন্যতম তীর্থক্ষেত্র হেমকুণ্ড সাহিব রয়েছে উত্তরাখণ্ডে। যা যেতে হয় জোশীমঠের (Joshimath) পথ ধরে। এই পরিস্থিতিতে সেই তীর্থক্ষেত্রে যাওয়া নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  •  Banjara Mahakumbh: মহারাষ্ট্রে বানজারা মহাকুম্ভে ১০ লক্ষের সমাবেশ হবে: আরএসএস

     Banjara Mahakumbh: মহারাষ্ট্রে বানজারা মহাকুম্ভে ১০ লক্ষের সমাবেশ হবে: আরএসএস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিশনারিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, হিন্দু সমাজের বিভিন্ন পিছিয়ে পড়া উপজাতিদের তারা ধর্মান্তরিত করে অর্থের বিনিময়ে, পশ্চিমবঙ্গের জনজাতি হোক অথবা মহারাষ্ট্রের যাযাবর জাতি বানজারা, সবক্ষেত্রেই মিশনারিদের বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ অনেক পুরনো। 
    এবার ওই বানজারা অধ্যুষিত মহারাষ্ট্রের জলগাঁও জেলায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সঙ্ঘের উদ্যোগে  আজ থেকে শুরু হল ‘বানজারা মহাকুম্ভ’  (Banjara Mahakumbh)।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর ‘পরীক্ষা পে চর্চা’য় অংশ নিতে চায় ৩৮ লক্ষ শিক্ষার্থী!

    কতদিন ধরে চলবে এই মহাকুম্ভ (Banjara Mahakumbh)

     আরএসএস সূত্রে জানা গেছে ৬ দিন ধরে চলবে এই সম্মেলন। আনুমানিক ১০ লক্ষ লোকের সমাগম হবে বলে আশাবাদী আরএসএস। আরএসএস সূত্রে আরও জানা যাচ্ছে, সর কার্যবাহ  সুরেশ ভাইয়াজি যোশি, মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে এবং উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিশও এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন।

    আরও পড়ুন: মোদিকে নিয়ে বিবিসির তথ্যচিত্রের জের, কংগ্রেস ছাড়লেন এ কে অ্যান্টনির ছেলে  

    আয়োজকরা কী বলছেন

    এই মহাকুম্ভের স্থানীয় আয়োজকদের মতে, মিশনারিরা বানজারা সমাজকে লক্ষ্য বস্তু বানিয়েছে এবং ব্যাপকভাবে ধর্মান্তরিত করছে। এগুলো বন্ধ হওয়া দরকার। ১০ লক্ষেরও বেশি যাযাবর শ্রেণির মানুষ এই মহাকুম্ভে অংশ নেবেন বলে আমরা মনে করছি। শুধুমাত্র মহারাষ্ট্র নয় তার সঙ্গে গোয়ার একটা বিস্তীর্ণ অংশের যাযাবর শ্রেণির মানুষ এই মহাকুম্ভে যোগ দেবেন।

    আয়োজকদের অভিযোগ, মিশনারিরা বানজারা সমাজকে নানাভাবে বিভ্রান্ত করছে। ধর্মান্তরিত করছে, তাঁদের ইতিহাস, সংস্কৃতি, ধর্ম এবং ঐতিহ্য সম্পর্কে মিথ্যা প্রচার করছে। একথা ভুললে চলবেনা বানজারা শ্রেণি হিন্দু সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ।  

    জানা যাচ্ছে, বানজারা সমাজের তরুণরা এবং  প্রায় ৩০০০ হাজারের বেশি স্বয়ংসেবক এই মহাকুম্ভ  (Banjara Mahakumbh) আয়োজন করার কাজে দুমাস ধরে কাজ করেছেন। প্রসঙ্গত, জলগাঁও জেলার গোদরি গ্রামের প্রায় ৫০০ একরের মাঠে অনুষ্ঠিত হবে এই মহাকুম্ভ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

        
       

  • Pakistani Hindu: পাকিস্তানে হিন্দুমহিলাকে গণধর্ষণ, সঙ্গে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা

    Pakistani Hindu: পাকিস্তানে হিন্দুমহিলাকে গণধর্ষণ, সঙ্গে ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও পাকিস্তানে এক হিন্দু (Pakistani Hindu) মহিলাকে ধর্ষণ করার অভিযোগ উঠল। মহিলার দাবি ইসলামধর্মে ধর্মান্তরিত হতে না চাওয়ার জন্যই নাকি তাকে ধর্ষণ করা হয়েছে। মহিলার নাম শান্তি যোগ। ওই মহিলা সে দেশের পুলিশকে জানিয়েছে যে তাকে তিনজন মিলে, তিনদিন ধরে আটকে রেখে গণধর্ষণ করে, কোনওভাবে সে ধর্ষকদের খপ্পর থেকে পালিয়ে আসতে সমর্থ হয়।

    এরপরই ওই মহিলা সোশ্যাল মিডিয়াতে একটি ভিডিও আপলোড করে সেখানে ওই মহিলাকে বলতে শোনা যায় যে তাকে গণধর্ষণ করা হয়েছে। ওই মহিলার অভিযোগ ওমরকোট জেলার সামারো শহরে এই ঘটনা ঘটেছে। 

    স্থানীয় একজন হিন্দু নেতা জানিয়েছে যে পুলিশ এই ঘটনার পরেও কোনও রকমের কেস নেয়নি বরং ওই মহিলা এবং তার মাকে পুলিশ স্টেশনের বাইরে বসিয়ে রাখা হয়েছে। তবে শেষ খবর পাওয়া অবধি একজন গ্রেফতার হয়েছে।
    যে ভিডিওটি আপলোড করেছে ওই মহিলা সেখানে সে ইতিমধ্যে দুজনের নাম উল্লেখ করেছে একজন ইব্রাহিম এবং অপরজন পুনহো।  প্রসঙ্গত সিন্ধ প্রদেশে একটা বড় অংশে হিন্দু জনবসতির বাস রয়েছে। থর, ওমরকোট, ঘটকি, মিরপুর ইত্যাদি এলাকায়।

    পাকিস্তানে হিন্দু (Pakistani Hindu) মহিলা নির্যাতন চলছেই……

    পাকিস্তানি হিন্দু (Pakistani Hindu) মহিলাদের উপর এমন অত্যাচার এবং নির্যাতন নতুন কিছু নয়। গত বছরের ডিসেম্বরে একজন ৪০ বছর বয়সী হিন্দু মহিলাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছিল এবং ওই মহিলার ধর থেকে মুন্ডু আলাদা ছিল, তার সঙ্গে গোপনাঙ্গে আঘাতের চিহ্ন ছিল।

    গত বছরের জুন মাসে কারিনা কুমারী নামের এক হিন্দু কিশোরীর নাম কারিনাকুমারী, সে স্থানীয় আদালতে বলে যে তাকে জোরপূর্বক ইসলাম ধর্মে ধর্মান্তরিত করা হয়েছে এবং এটি করেছে একজন মুসলিম।

    জাতিসংঘের একজন আধিকারিক ইতিমধ্যে বিবৃতি দিয়ে জানিয়েছেন যে পাকিস্তানের সরকারের উচিত, সে দেশে আইনসভায় কড়া আইন তৈরি করা ধর্মান্তরিতকরণের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Millets: ডায়েটে বাজরা রাখলে কী কী উপকার পেতে পারেন?

    Millets: ডায়েটে বাজরা রাখলে কী কী উপকার পেতে পারেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাজরা (Millets) হল পুষ্টিতে ভরপুর একটি খাদ্য উপাদান।  বাজরা গ্লুটেন-মুক্ত হওয়ায়, পুষ্টিবিদরা এটিকে স্বাস্থ্যসম্মত বলছেন। ওজন কমাতেও বাজরার জুড়ি নেই।  বাজরার বিভিন্ন ধরনের হয় এবং সবগুলিরই উপকারিতা রয়েছে। দৈনন্দিন ডায়েটের অংশ হিসাবে বাজরা রাখা যেতেই পারে। মধ্য ও দক্ষিণ ভারতের মানুষদের খাদ্য তালিকায় প্রতিদিনই আগে বাজরা থাকত। এরপরে সবুজ বিপ্লবের পরে চাল এবং গম সস্তা হলে বাজরার গুরুত্ব কিছু কমে যায়। 

    জেনে নিই কোন ধরনের বাজরার  (Millets)  কী কী উপকারিতা 

    ১) কাকুম বা কাংনি

     পুষ্টিবিদদের মতে, এই ধরনের বাজরা  (Millets)  রক্তে শর্করার ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে। এই বাজরাতে ব্যাপক পরিমানে থাকে আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়ায় । এছাড়াও এই ধরনের বাজরা রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে এবং শরীরে এইচডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।

    ২) রাগি

    রাগি সাধারণত চাল এবং গমের বিকল্প খাদ্যশস্য হিসাবে ব্যবহৃত হয়। রাগি গ্লুটেন-মুক্ত এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ। রাগি শিশুদের মস্তিষ্ক বিকাশে সহায়তা করে বলে মনে করা হয়।

    ৩) মুক্তা বাজরা  (Millets) 

    পুষ্টিবিদরা বলছেন এতে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, ফাইবার এবং আয়রনের মতো খনিজ থাকে।  টাইপ ২ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। 

    ৪) ছোট বাজরা  (Millets) 

    যারা ওজন কমাতে চান তাদের জন্যও এই ধরনের বাজরা খুবই উপকারী। ভাতের বদলে খেতে পারেন এই বাজরা। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। এরসঙ্গে পটাসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন এবং ক্যালসিয়ামের মতো অসংখ্য খনিজ পদার্থে ভরপুর এই বাজরা  (Millets) । বিশেষজ্ঞদের মতে, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে এই বাজরা।

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Saraswati Puja: কালনাতে ব্যাপক জনপ্রিয় সরস্বতী পুজো, এবছর কোন ক্লাব কী  থিম করল জানেন?

    Saraswati Puja: কালনাতে ব্যাপক জনপ্রিয় সরস্বতী পুজো, এবছর কোন ক্লাব কী থিম করল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবদ্বীপের রাস বলুন অথবা চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পুজো! ধুমধাম, আলোর সাজ, প্রতিমা হোক বা থিম দেখতে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম হয় এই দুই শহরে। তবে দুই শহরের থেকে কোনও অংশে কম যায়না কালনার সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja)। পূর্ব বর্ধমানের এই শহরে সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja) উপলক্ষে ভিড় করেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। পার্শ্ববর্তী নদীয়া সমেত দূরের জেলাগুলি থেকেও অসংখ্য মানুষ মাতেন কালনার সরস্বতী পুজোতে।

    কালনাতে সরস্বতী পুজোর (Saraswati Puja) ইতিহাস

    বাকি সব পুজো থাকতে কালনাতে হঠাৎ সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja) এত জনপ্রিয় হল কেন? উত্তর পাওয়া গেল শহরের বাসিন্দা সঞ্জীব দাসের কাছে। তিনি মতে, শোনা যায় কোনও একসময় একজন কুষ্ঠরোগীকে কাঁধে করে কালনার পুরনো হাসপাতালে নিয়ে এসেছিলেন ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর। তারপর থেকেই কালনার কয়েকজন মিলে ঠিক করে বিদ্যাসাগর যখন এই জনপদে এসেছেন, তখন তাঁর সম্মানে আমরা সবাই এবার থেকে বিদ্যার দেবীর আরাধনা করব। তখন থেকেই নাকি ধুমধাম করে অনুষ্ঠিত হতে থাকে কালনাতে সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja)।

    এবছরের কয়েকটি পুজো

    আলোর মালা, থিমের পুজোতে এবারও জমজমাট কালনার সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja)। গত ২ বছর করোনার কারণে সেভাবে পুজো হয়নি। তবে এবছর কালনার সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja) ফিরেছে ঠিক তার নিজের ছন্দে।

    কালনা সপ্তর্ষি সঙ্ঘের এবছরের থিম মালয়েশিয়ার ট্যুইন টাওয়ার

    লালবাগান নটরাজ ক্লাবের থিম ভগবান বুদ্ধের মন্দির

    বারুইপাড়া দক্ষিণ বারোয়ারীর থিম কাশী বিশ্বনাথ মন্দির

    সূর্য সমিতির থিম বৃন্দাবনের চন্দ্রোদয়া মন্দির

    শহরের লক্ষ্মণপাড়া ঐকতান ক্লাবের পুজো ৩০ বছরে পা দিল, তাদের থিম দেশপ্রেম

    শহরের চারবাগান সবুজ সমিতির পুজো এবছর ৫১ তে পা দিল, তাদের থিম মুখোশের আড়ালে

    যোগীপাড়া পুরাতন সঙ্ঘের থিম খড়ের প্রতিমা ও প্যান্ডেল

    অধিকারীপাড়া যুবক সঙ্ঘ ৯৯ বছরে পা দিল তাদের থিম ভাবনা

    জুবিলি স্টার ক্লাবের পুজোর ভাবনা এবার গুজরাটের স্বামী নারায়ন মন্দির, এবছর তাদের ৩০ তম পুজো

    শহরের আমলাপুকুর ইয়ংবয়েজের ৩৩ তম পুজোতে এবারের ভাবনা প্রকৃতি রতনে সাজাবো যতনে

    রূপালিকা ক্লাবের থিম এবছর বরফের দেশ

    ত্রিধারা সঙ্ঘ এবছর প্রথম পুজো করছে তাদের থিম নীলকন্ঠ ধাম

    শ্যামগঞ্জ পাড়া বারোয়ারীর ২৩ তম বছরে নিবেদন সহজ পাঠ

    শীতলা সঙ্ঘের এবছরের থিম বৃন্দাবনের কৃষ্ণ মন্দির

    বারুইপাড়া বারোয়ারীর এবছরের ভাবনা ডোকরা ও কাঁচাবাদামের প্রতিমা

    অগ্নিবীণা ক্লাবের এবছরের থিম এক টুকরো পুরুলিয়া

    সমন্বয় সঙ্ঘ এবছর করছে দিল্লির লালকেল্লা

    নেতাজী তরুণ সমিতির এবছরের থিম সুন্দরবন

    যোগীপাড়ার নিউ নবীন সঙ্ঘ এবছর ৫২ ফুটের সরস্বতী প্রতিমা করছে

    কিশোর সমিতির এবছরের থিম বিভিন্ন ইলেকট্রিক ডিভাইস

    বহ্নিশিখা ক্লাবের থিম বর্ণিল

    তালবোনা প্রান্তিক ক্লাবের থিম যুদ্ধ নয় বুদ্ধ চাই  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • China Plus One: চায়না প্লাস ওয়ান নীতির সুবিধা পাচ্ছে ভারত! জানেন কী এই নীতি?

    China Plus One: চায়না প্লাস ওয়ান নীতির সুবিধা পাচ্ছে ভারত! জানেন কী এই নীতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপে পড়ে চিন থেকে কারখানা সরিয়ে নিচ্ছে বহু সংস্থা। এসব কোম্পানির বিনিয়োগ টানতে সমর্থ হচ্ছে ভারত। সম্প্রতি এক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, ভারত এবং ভিয়েতনামকে বেছে নিচ্ছে প্রায় ৩৩ শতাংশ কোম্পানি। রফতানি বৃদ্ধিতে এগিয়ে আছে দেশ। বিশ্ব অর্থনীতিতে চায়না প্লাস ওয়ান নীতির সুবিধা ভোগ করছে ভারত। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিশ্ব বাজারে চায়না প্লাস ওয়ান হওয়ার দৌড়ে ক্রমাগত এগিয়েও চলেছে  ভারত। ‘মেক ইন ইন্ডিয়া’র সুফল পাচ্ছে দেশ।

    বিকল্প ভারত

     সম্প্রতি ভারত বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল দেশ হিসেবে চিনকে অতিক্রম করেছে।  “ভারত বিশাল পরিবর্তনের সামনে” তা বলেছেন ইনফোসিস কর্তা নন্দন নিলেকানি। তাঁর দাবি, ভারত দ্রুত হাজার হাজার স্টার্টআপ, কয়েক বিলিয়ন স্মার্টফোন এবং ডেটা রেটকে তুলে ধরতে পারে। সাপ্লাই-চেইন বিশ্লেষকরা বলছেন, “চিন-প্লাস-ওয়ান” নীতির জন্য বিভিন্ন সংস্থা চিনের পরিবর্তে ভারতে বিনিয়োগ করতে চাইছে। অনেক দেশ এ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে কথাও বলেছেন। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে খুব শীঘ্রই বড় বাজি ধরবে ভারত, এমনই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। মর্গ্যান স্ট্যানলি ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন যে ভারত এই দশকে বিশ্ব সম্প্রসারণের পঞ্চমাংশ চালাবে। ভারত বার্ষিক উৎপাদন বৃদ্ধিতে $400 বিলিয়নেরও বেশি উপার্জন করতে পারে। দেখা গিয়েছে, ভারতের সেনসেক্স সূচক গত ত্রৈমাসিকে এক দশকের মধ্যে সর্বোচ্চ।

    আরও পড়ুুন: নেতাজিই আদর্শ! তাঁর দেখানো পথেই এগিয়ে চলার বার্তা দিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত

    শুরুটা করেছিল আমেরিকা। ২০১৮ সালের ২২ জানুয়ারি ৩৪০ কোটি ডলারের চিনা পণ্যে শুল্কারোপ করে ওয়াশিংটন। এরপর থেকেই বাড়তি শুল্কবোঝা এড়াতে চিন থেকে কারখানা সরিয়ে নিচ্ছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সবচেয়ে বেশি প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করেছে ভিয়েতনামে। তারপর রয়েছে ভারত, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, মেক্সিকো। ভারতের উন্নয়নের প্রচেষ্টায় আস্থা রেখে এর আগে ২০১৮ সালেই দেশটিতে বিশ্বের সবচেয়ে বড় মোবাইল ফোন প্রস্তুতকারক কারখানা খোলে স্যামসাং ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি। এখন ভারতে আইফোন-১৪ উৎপাদনের পরিকল্পনা করছে অ্যাপল ইনকর্পোরেশন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।   

  • Saraswati Puja: সরস্বতী পুজোর পৌরাণিক গল্পগুলি জানেন?

    Saraswati Puja: সরস্বতী পুজোর পৌরাণিক গল্পগুলি জানেন?

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়: সরস্বতী পুজোর (Saraswati Puja) গুরুত্ব বর্তমানে দেবী আরাধনার মধ্যেই আটকে নেই। পুজো পুজো ভাব প্রায় ১ মাস আগেই শুরু হয়ে যায়, বালক বা বালিকারা এইসময় মনে করে সরস্বতী পুজোর (Saraswati Puja) দিনই কুল খাওয়া শুরু করতে হয়। এর আগে কুল খেলে পরীক্ষার ফল খারাপ হতে পারে। যেমনটা আমরা সবাই ছেলেবেলায় বা মেয়েবেলায় ভাবতাম। বয়ঃসন্ধিকালে এই পুজোর দিন মনে প্রেমভাব জাগ্রত হয়না এমন কিশোর কিশোরী খুঁজে পাওয়া যায়না। স্কুল কলেজে আলপনা, চিত্রপ্রদর্শনী, পুষ্পাঞ্জলি, পাত পেড়ে খিচুড়ি প্রসাদ গ্রহণে জমজমাট হয়ে ওঠে সরস্বতী পুজো।

    সরস্বতী পুজোর (Saraswati Puja) সঙ্গে সম্পর্কিত পৌরাণিক কাহিনীগুলি জানব

     গুপ্ত সম্রাট দ্বিতীয় চন্দ্রগুপ্ত বা বিক্রমাদিত‍্যের “নবরত্ন” সভার কথা নিশ্চয় সবাই শুনেছি। এখানে অন‍্যতম শ্রেষ্ঠরত্ন ছিলেন মহাকবি কালিদাস। ঋক বৈদিক যুগ থেকেই সরস্বতী পুজোর (Saraswati Puja) প্রচলন শুরু হলেও, দেবী সরস্বতীর পৌরাণিক আখ্যান মূলত কালিদাসের সঙ্গেই সম্পর্কযুক্ত। কিন্তু কীভাবে ? আসুন জেনে নিই। 
    প্রথম জীবনে খুবই বোকা ছিলেন কালিদাস। বিভিন্ন কাহিনী অনুযায়ী তিনি থাকতেন উজ্জ্বয়িনীতে শিপ্রা নদীর তীরে। কথিত আছে উজ্জ্বয়িনীর রাজকন্যার কাছে তর্কে পরাস্ত হয়ে তাঁকে জব্দ করতে চাইছিলেন পরাজিত পণ্ডিতদের দল। পণ্ডিতরা ভাবলেন রাজকন্যার সঙ্গে একজন বোকার বিয়ে যেভাবেই হোক দিতে হবে। এতেই জব্দ করা যাবে রাজকন্যাকে।
    পথে যেতে যেতে এক জায়গায় পণ্ডিতরা দেখলেন, একজন লোক একটি গাছের ডালের ডগায় বসে তার গোঁড়ার দিকটা কুড়ুল দিয়ে কাটছে। কিন্তু কাটার পর ডালটা যে তাকে নিয়েই মাটিতে পড়বে, সেটা বোঝার মতো জ্ঞান তার নেই। ইনিই কালিদাস।
    এরপর কোনওভাবে রাজকন্যার সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হল লোকটির। চরম প্রতিশোধ নিলেন পণ্ডিতরা। বিছানায় মশারির দরজা খুঁজে না পেয়ে কালিদাস  ঝাঁপ দিলেন রাজকন্যার গায়েই। এবার রাজকন্যা বুঝে গেলেন, দেশের পণ্ডিতরা তাঁর সঙ্গে এক নির্ভেজাল বোকার বিয়ে দিয়েছে!
     কালিদাস স্ত্রীর কাছ থেকে বিদায় নিলেন। মনের জ্বালায় শুরু হল কালিদাসের অনিশ্চিত পথ চলা। চলতে চলতে একটি সরোবরের ধারে এসে বিশ্রাম। ঠিক করলেন, এখানকার জলে ডুবেই প্রাণ বিসর্জন দেবেন। কিন্তু তার আগেই অবাক হয়ে কালিদাস দেখলেন, সরোবরের ঘাটের পাথরের ওপর গর্ত। মেয়েরা জল নিতে এসে ওই পাথরের ওপরেই কলসি রাখে আর তাতেই ক্ষয়ে গেছে কঠিন পাথর। দেখে কালিদাস ভাবলেন, শক্ত পাথর যদি ক্ষয় হতে পারে, তবে তার বুদ্ধি হবে না কেন! ওখানেই শুরু হলো কালিদাসের সরস্বতী তপস্যা।
    তপস্যায় সন্তুষ্ট হয়ে দেবী সরস্বতী (Saraswati Puja) কালিদাসকে দেখা দিয়ে শ্রেষ্ঠ কবি হবার বর দিলেন। বর পেয়েই সরস্বতীর (Saraswati Puja) বরপুত্র মুখে মুখেই রচনা করে ফেললেন সরস্বতী বন্দনা।

    অনেকেই বলেন, তাঁর সাধনস্থল বীরভূম জেলার নানুরের “সরস্বতী তলা।” কেউ বলেন, তাঁর সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চলের ব‍র্ণনার সঙ্গে হুবহু মিলে যায় মেদিনীপুরের কাঁথি এলাকার সমুদ্র উপকূল। তাই তিনি মেদিনীপুরের কাঁথির লোক। 
    আরেকটি মতবাদ প্রচলিত আছে, বীরভূম জেলার নানুরের কাছে বেলুটি গ্রামে মহাকবি কালিদাসের আবির্ভাব ও সরস্বতী সাধনায় সিদ্ধিলাভ ঘটে। এখানে আজও রয়েছে কালিদাসের স্মৃতিবিজড়িত “সরস্বতী তলা।” 

    অপর একটি পৌরাণিক কাহিনি অনুযায়ী সতীর আত্মদাহের পর শিবের মনে কাম ও প্রেম জাগৃত করার জন্য দেবতারা কামদেবের সহযোগিতা প্রার্থনা করেন। যাতে শিবের ধ্যানভঙ্গ হয় এবং পার্বতীর সঙ্গে তাঁর পুনরায় মিলন হয়। এ কারণে রতির সঙ্গে মিলে কামদেব শিবের ধ্যান ভঙ্গ করেন। তখনই রেগে গিয়ে শিব কামদেবকে তৃতীয় চক্ষু দিয়ে ভস্ম করে দেন। এর পর রতি বিলাপ করেন। তখন শিব রতিকে আশীর্বাদ দেন যে কামদেব আবেগ রূপে বিরাজ করবেন। শিব জানান যে, কামদেবের মৃত্যু হয়নি, তিনি অনঙ্গ। কারণ তাঁর শরীর নষ্ট হয়েছে এবং তিনি কোনও শরীরে বাস করবেন না। কামদেবকে কৃষ্ণের পুত্র প্রদ্যুম্ন রূপে শরীর লাভ করার আশীর্বাদ দিয়েছিলেন শিব। প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী বসন্ত পঞ্চমীর দিন তাই কামদেবেরও পুজো করা হয়ে থাকে।

    বসন্ত পঞ্চমী হোক বা সরস্বতী পুজো (Saraswati Puja) এদিন হলুদ পোশাককে শুভ মানা হয়। এতে দেবী সরস্বতী সন্তুষ্ট হন বলেই ভক্তদের বিশ্বাস।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • HSS: আমেরিকাতে ‘ইয়ুথ লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের যুবক

    HSS: আমেরিকাতে ‘ইয়ুথ লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের যুবক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বিশ্বব্যাপী শাখা হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (HSS) নামে পরিচিত। আমেরিকাতে এই হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (HSS)  এক তরুণ সে দেশের ‘মার্টিন লুথার কিং ইউথ লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন সেবামূলক কাজের জন্য। ওই যুবকের হাতে এই পুরস্কার তুলে দেন  অঔরা শহরের মেয়র রিচার্ড আরভিন। ফি বছর এই পুরস্কার সাধারণত দেওয়া হয় সেবামূলক বিভিন্ন কাজের জন্য। 
     সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে যে হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (HSS)  এই যুবক নিজে উদ্যোগ নিয়ে সড়ক ঝাঁট দিতেন,  ছাত্রদের নৈতিক শিক্ষাদান সমেত আরও বিভিন্ন সেবামূলক কাজ করতেন ওই যুবক।  ২০২২ সালে তাঁর এই কাজের মার্টিন লুথার কিং পুরস্কার কমিটি তাঁর নাম মনোনীত করে।

    কী বললেন হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (HSS)  মুখপাত্র

    প্রসঙ্গত, এবছর হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (HSS)  সদস্যরা ক্যালিফোর্নিয়াতে মার্টিন লুথার কিং এর জন্মদিন পালন করেন সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দাদের। সমাজের বিশিষ্টজনরাও হাজির ছিলেন ওই অনুষ্ঠানে। প্রতিবছর ১৬ জানুয়ারি সে দেশে মার্টিন লুথার কিং দিবস পালন করা হয়। হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (HSS)  পক্ষ থেকে জে আর সান্দাবি বিশেষ আমন্ত্রিত অতিথি রূপে হাজির ছিলেন ‘ইন্ডিয়ানা খ্রিস্টান লিডারশিপ কনফারেন্সে’। ৫৪তম মার্টিন লুথার কিং দিবসে ইন্ডিয়ানা পলিসের সেন্ট জনস মিশনারি ব্যাকটিস চার্চে এই অনুষ্ঠান হয়।

    আমেরিকার হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (HSS)  সান্দাদি এই অনুষ্ঠানে বলেন, বিশ্বাসই হল একমাত্র বস্তু যা কঠিন সময়ে পথ বাছতে সাহায্য করে এবং মার্টিন লুথার কিং এর প্রেরণা শুধুমাত্র একটি দিনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না এটি বছরের সবসময়ের জন্য কার্যকরী হবে। যাঁরা সমাজের জন্য কিছু করতে চান, দেশের জন্য কিছু করতে চান তাঁদের জন্য মার্টিন লুথার কিং প্রেরণা।

    প্রসঙ্গত, আমেরিকাতে  হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (HSS)  যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৯৭১ সাল থেকে। সেদেশের বিভিন্ন প্রদেশে বর্তমানে ছড়িয়ে পড়েছে এই সংগঠন। স্বচ্ছতা অভিযান হোক অথবা স্বাস্থ্য সচেতনতা শিবির এসব কিছুই চলছে হিন্দু স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (HSS)  ব্যানারে। জানা গেছে, করোনার সময়ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক সেবাকাজ করেছিল এই সংগঠন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Google Layoffs: এবার ১২০০০ কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে গুগল

    Google Layoffs: এবার ১২০০০ কর্মী ছাঁটাই করতে চলেছে গুগল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্যুইটারে একের পর এক কর্মী ছাঁটাই চলছে এরমধ্যে সেই তালিকায় যুক্ত হল গুগলও। জানা যাচ্ছে, সারা বিশ্বজুড়ে গুগলের পেরেন্ট কোম্পানি অ্যালফাবেট এবার ১২ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই (Google Layoffs) করতে চলেছে।

     

    বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন সংস্থায় চলছে কর্মী ছাঁটাই

    মেটা থেকে মাইক্রোসফ্ট, অ্যামাজন থেকে জোম্যাটো, সুইগি থেকে ট্যুইটার সবক্ষেত্রেই চাকরি খোয়াচ্ছেন কর্মীরা। জানা যাচ্ছে মেটা ১১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে, ১৮ হাজার কর্মী ছাঁটাই-এর পথে আমাজন, পিছিয়ে নেই মাইক্রোসফ্টও ১০ হাজার কর্মী হারাতে চলেছেন তাঁদের কাজ। সব থেকে আগে অবশ্য ছাঁটাই শুরু করেছে ইলন মাস্ক। সুইগিও ৩৮০ জনকে ছাঁটাই করছে বলে জানা যাচ্ছে। চাকরি হারানো কর্মীর সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। 

    বিভিন্ন সংবাদসংস্থা জানাচ্ছে, ইতিমধ্যেই সংস্থার বহু কর্মীর কাছে ইমেলও পাঠিয়ে দিয়েছেন গুগলের সিইও সুন্দর পিচাই। গুগল সূত্রে জানা গেছে, আমেরিকাতে অ্যালফাবেটের কেন্দ্রীয় অফিসের পাশাপাশি বিশ্বজুড়ে সংস্থার বিভিন্ন অফিসে কর্মী ছাঁটাই-এর (Google Layoffs) এই প্রক্রিয়া চলবে।

    গুগলের সিইও কী বলছেন

    তবে গুগল সিইও বলেছেন, ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের (Google Layoffs) যাতে কোনওরকম আর্থিক ক্ষতি না হয় সেদিকে নজর রাখবে সংস্থা। ন্যূনতম দু’মাসের বেতনও দেওয়া হবে তাঁদের। এছাড়াও একটি প্যাকেজ দেওয়া হবে। বোনাস এবং স্বাস্থ্য সুবিধা থাকবে ওই প্যাকেজে। সুন্দর পিচাই বলেছেন, ‘কর্মী ছাঁটাইয়ের (Google Layoffs) এই সিদ্ধান্তের সম্পূর্ণ দায় আমার।’ তিনি আরও বলেন, পুরো বিষয়টার জন্য আমি গভীরভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি। গত ২  বছরে দুর্দান্ত হারে বৃদ্ধি হয়েছে সংস্থার। সেই বৃদ্ধির হারের সঙ্গে তাল মেলাতে  সেভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল। কিন্তু বর্তমানের অর্থনৈতিক পরিস্থিতিটা একেবারে  আলাদা, তাই এমন সিদ্ধান্ত নিতে হল।

    বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, লকডাউনের সময় প্রযুক্তি সংস্থাগুলিতে বিনিয়োগ ও বিক্রিতে জোয়ার এসেছিল। কিন্তু পরবর্তী পরিস্থিতিতে সেই হারে আয় বৃদ্ধি হচ্ছেনা। যে কোনও সংস্থার খরচের অন্যতম বড় জায়গা হল কর্মীদের বেতন।  ফলে ব্যয় হ্রাস করতে কর্মী কমানোর পথে হাঁটতে হচ্ছে সংস্থাগুলিকে। তার প্রভাবই এখন দেখা  যাচ্ছে বিশ্বজুড়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Solar Power: এবার কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করবে সোলার প্লান্ট, জানুন বিস্তারিত

    Solar Power: এবার কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করবে সোলার প্লান্ট, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উৎকর্ষ ইন্ডিয়া লিমিটেড একটি বিশ্বমানের সংস্থা। পরিকাঠামোর সরঞ্জাম হোক, কৃষির বিভিন্ন সরঞ্জাম অথবা বাড়িতে জলের পাইপ লাইনের বসানোর সরঞ্জাম এসব কিছু সরবরাহের ব্যবসায় উৎকর্ষ ইন্ডিয়া লিমিটেডের জুড়ি মেলা ভার। এবার এই সংস্থা এক মেগাওয়াট শক্তি উৎপাদনের জন্য একটি সৌরশক্তি (Solar Power) প্রকল্প শুরু করতে যাচ্ছে।

    কেন্দ্রীয় প্রকল্পের অর্থ নয়ছয়! মামলায় রাজ্যের অর্থসচিবকে জুড়তে বলল হাইকোর্ট

    এই সৌর প্রকল্পের  (Solar Power) কোথায় হচ্ছে

     সংস্থা সূত্রে জানা যাচ্ছে যে এই সৌরশক্তি  (Solar Power) প্রকল্প পশ্চিমবঙ্গের হুগলিতে শুরু হবে এবং ১৮২৪ টি সৌর প্যানেল পুরো এলাকাতে থাকবে। সমগ্র সৌর প্যানেলটি (Solar Power) বছরে ১২৫০ টন কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করতে পারবে বলে জানা যাচ্ছে। একটি পরিসংখ্যান বলছে এই পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইডকে শোষণ করাতে ৩৮,৭৫০ থেকে ৫৭,৫০০ বৃক্ষ রোপণ করতে হয় অর্থাৎ এই অর্ধেক লক্ষ গাছের কাজ করবে এই সৌর প্যানেল এবং কার্বন ডাই অক্সাইডকে শোষণ করে পরিবেশে অক্সিজেনের মাত্রাকে বাড়াবে। এই সৌর প্লান্টটি  (Solar Power) প্রতিবছর ১২.৫ লক্ষ ইউনিট শক্তি উৎপাদন করবে বলেও জানা যাচ্ছে। বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা কমাতেই এই ব্যবস্থা বলে জানিয়েছে সংস্থা।
    এ প্রসঙ্গে উৎকর্ষ ইন্ডিয়া লিমিটেডের ডিরেক্টর বলেন, এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ যে সৌরশক্তিকে  (Solar Power) আমরা এভাবে ব্যবহার করতে পারছি। এরপরে আরও এগিয়ে যাওয়ার লক্ষ্য আমাদের রয়েছে এবং সৌরশক্তিকে  (Solar Power) আরও বিভিন্নভাবে পরিবেশগত দিক থেকে এবং মানুষের কী কী কাজে লাগানো যায় তা আমরা ভাবছি। পৃথিবীতে এখন কার্বন ডাই অক্সাইডের ব্যাপকবৃদ্ধির ফলে নানারকম জলবায়ুগত এবং পরিবেশগত সমস্যা দেখা দিয়েছে। এরফলে বিশ্বউষ্ণায়ন বাড়ছে, মেরু অঞ্চলের বরফ গলে যাচ্ছে। এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতেই হবে এবং পরিবেশের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

LinkedIn
Share