Blog

  • Loneliness: একাকিত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বাড়তি ওজনের, দাবি গবেষকদের

    Loneliness: একাকিত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বাড়তি ওজনের, দাবি গবেষকদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাড়তি ওজন বা ওবেসিটি আজকে ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। সারা বিশ্বের মতো ভারতবর্ষেও বাড়তি ওজনের সমস্যায় ভুগছেন অসংখ্য মানুষ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন বাড়তি ওজন অনেক কিছুই রোগ টেনে আনে। ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ইত্যাদি বিভিন্ন রোগের অন্যতম কারণ হল বাড়তি ওজন। মানুষের স্বাস্থ্য ভেঙে পড়ছে আজ এইসব রোগের কারণে। বাড়তি ওজনকে কম করতে মানুষের চেষ্টার শেষ নেই। কেউ জিমে যেতে পছন্দ করেন, কেউ বা সকালে মর্নিং ওয়ার্ক করেন। শারীরিক কসরতে নিজেদের মেদ ঝরিয়ে ফেলতে এমন অনেক পদ্ধতিই দেখা যায়। বাড়তি ওজন কমাতে, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ মতো নিয়মিত বিভিন্ন ডায়েট চার্টও ফলো করেন অনেকে।

    মার্কিন গবেষণা কী বলছে

    সম্প্রতি এক গবেষণায় জানা গেছে যে বাড়তি ওজনের সঙ্গে সরাসরি সম্পর্ক রয়েছে একাকিত্বেরও (Loneliness)।  একাকিত্ব  (Loneliness) এক ভয়ঙ্কর সমস্যা বলা যেতে পারে। কিছু বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে নিজের অনুভূতির যথার্থ প্রকাশ করতে না পারা থেকেই একাকিত্বের অনুভূতি চরম আকার ধারণ করে। যেমন ধরুন কোনও মেয়েকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে বিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তখন সেই মেয়েটির মধ্যে একাকিত্ব  (Loneliness) আরও ভালোভাবে লক্ষ্য করা যাবে। একাকিত্ব  (Loneliness) বিভিন্ন রকমের হয় বাঙালি বাড়িতে অনেকেই আছেন যাঁরা আধ্যাত্মিকতা নিয়ে বেশি সময় ব্যস্ত থাকেন। তাঁরা যে কোনও সম্পর্কে খুব সহজে জড়ান না, একা জীবন উপভোগ করতে চান। আবার এই একাকিত্ব  (Loneliness) অন্যরকম হয়ে ওঠে যখন মা-বাবা সন্তানকে বোঝেনা কিংবা সন্তান যখন মা বাবার অবাধ্য হয়। আবার যে কোনও নতুন অবস্থায়, নতুন জায়গায় গেলে সেখানকার পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য না হওয়া অবধি এই একাকীত্ব দেখা যায়। সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি সমীক্ষাতে দেখা গেছে যে সে দেশের কলেজ ছাত্রদের ৪৪ শতাংশ ছাত্রই বলছে যে তাদের ওজন স্বাভাবিকের থেকে বেশি এবং তারা ওভারওয়েট বা বাড়তি ওজনের সমস্যায় ভুগছে। শুধুমাত্র তাই নয় এই বাড়তি ওজনের সঙ্গে একাকিত্বে  (Loneliness)র সরাসরি সম্পর্ক দেখা গেছে সেদেশে।
    এই মার্কিন গবেষণায় গবেষকরা ছাত্রদের দুটি দলে ভাগ করেন এবং সেখানে দেখা যায় যেসমস্ত ছাত্র কম একাকিত্বে  (Loneliness) ভুগছে তাদের মধ্যে শারীরিক অনুশীলনের পরিমাণটা অপেক্ষাকৃত বেশি আছে এবং যারা বেশি একাকিত্বে  (Loneliness) ভুগছে তাদের মধ্যে চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা বেশি আছে এবং তারা শারীরিক অনুশীলনও কম করছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • Maoism: মোদি সরকারের আমলে মাওবাদ মোকাবিলায় মিলেছে ব্যাপক সাফল্য, বলছে রিপোর্ট

    Maoism: মোদি সরকারের আমলে মাওবাদ মোকাবিলায় মিলেছে ব্যাপক সাফল্য, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি সরকারের আমলে দেশে মাওবাদী (Maoism) সমস্যার অনেকটাই সমাধান হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক সূত্রে যে পরিসংখ্যান দেওয়া হয়েছে তাতে বলা হচ্ছে যে গত ১০ বছরে মাওবাদী হিংসা ৫৫ শতাংশ কমেছে এবং মাওবাদীদের (Maoism) হাতে সাধারণ মানুষের হত্যা ৬৩ শতাংশ কমেছে। পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে ২০১৩ সালে ১০টি রাজ্যের ৭৬টি জেলার ৩৩০ টি থানাতে মাওবাদীদের প্রভাব ছিল এবং ২০২১ সালে দেখা যাচ্ছে যে মাওবাদীদের (Maoism) প্রভাব  রয়েছে ৮টি রাজ্যের ৪৬টি জেলায় এবং ১৯১টি থানাতে।

    তিন দশকের মাওবাদী (Maoism) ঘাঁটিগুলি আজ ধ্বংসের মুখে

    ছত্তিশগড় এবং ঝাড়খণ্ডের সীমান্ত এলাকা মাওবাদীদের (Maoism) শক্ত ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত ছিল বিগত তিন দশক ধরে। এই অঞ্চলকে বুধা পাহাদ বলা হয়। কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে মাওবাদীদের (Maoism) বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স পলিসি প্রয়োগ করেছে এখানে এবং তাতেই মিলেছে এই সাফল্য বলে মনে করা হচ্ছে। বিহার এবং ছত্তিশগড়ের সীমান্তবর্তী জঙ্গল এলাকাগুলিতে মাওবাদীরা মাটির নিচে মাইল পুঁতে রাখত যার ফলে সেনাবাহিনীর সেখানে প্রবেশ করা দুঃসাধ্য হয়ে পড়ছিল, ঠিক এই পদ্ধতিই তারা দণ্ডকারণ্যে প্রয়োগ করছে এখনও। তবে কেন্দ্রীয় সরকারের কড়া পদক্ষেপের কারণে দণ্ডকারণ্য ধীরে ধীরে মাওবাদীদের প্রভাব মুক্ত হচ্ছে।

    ২০০৪ সাল থেকে নতুন ভাবে পথচলা শুরু করেছিল মাওবাদীরা (Maoism)

    ২০০৪ সাল পিপলস ওয়ার গ্রুপ এবং মাওয়িস্ট কমিউনিস্ট সেন্টার অফ ইন্ডিয়া (এমসিসিআই) এই দুটো সংগঠন এক হয়ে যায়। তৈরি হয় নতুন সংগঠন কমিউনিস্ট পার্টি অফ ইন্ডিয়া (মাওয়িস্ট)। এই সময়ে তারা ভারতের খনিজ সম্পদে পরিপূর্ণ এলাকাগুলিতে একটি রেড করিডর তৈরি করার কথা চিন্তাভাবনা করে। রিপোর্ট অনুযায়ী তৎকালীন ৬৪০ টি জেলার মধ্যে এক তৃতীয়াংশ জেলাই মাওবাদীদের (Maoism) প্রভাবে চলে যায়।

    বেশিরভাগ মাওবাদী (Maoism) নেতা গ্রেফতার হয়েছে গত ১০ বছরে

    গত ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে ঝাড়খন্ড পুলিশ গ্রেপ্তার করে কিশান দা ওরফে প্রশান্ত বোস নামের মাওবাদী (Maoism) নেতাকে যার মাথার দাম ছিল ১ কোটি টাকা। ইতিমধ্যে মাওবাদীদের (Maoism) অনেক নেতাকে দেশের সেনাবাহিনী এবং পুলিশ ফোর্স গত এক দশকে গ্রেফতার করেছে অথবা এনকাউন্টারে তাদের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। মাওবাদীদের কেন্দ্রীয় কমিটিতে বর্তমানে ২৪ জন রয়েছেন। জানা যাচ্ছে এরমধ্যে ১৫ জনেরই বয়স ৬০ পেরিয়েছে। সারাদেশে ইতিমধ্যে মাওবাদীদের ১০,০০০ ক্যাডারকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে পরিসংখ্যান বলছে। জানা যাচ্ছে এই মুহূর্তে মাওবাদীরা (Maoism) নিজেদের ক্যাডার নিয়োগ করতে পারছে না কারণ তাদেরকে চারিদিক থেকে অবরুদ্ধ করতে পেরেছে কেন্দ্রীয় সরকার। অস্ত্রশস্ত্র জোগাড় করা মাওবাদীদের কাছে একটি চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। জানা যাচ্ছে কিছু পরিমাণে যুদ্ধ সরঞ্জাম এবং অস্ত্রপাতি তারা আনছে পাঞ্জাব থেকে। খালিস্তানি সমর্থকরা তাদের এই কাজে সাহায্য করছে বলে সূত্রের খবর। অস্ত্র আসছে মূলত ড্রোন এবং পাকিস্তানের আইএসআইয়ের মাধ্যমে।

    বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন ২০১৪ থেকে মাওবাদী (Maoism) সমস্যা ধীরে ধীরে সমাধান হতে থাকে তার কারণ মোদি সরকারে উন্নয়ন। বিভিন্ন কেন্দ্রীয় প্রকল্পের সুবিধা মাওবাদী প্রভাবযুক্ত অঞ্চলগুলিতে ব্যাপকভাবে পৌঁছাতে পেরেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই কারনে ওই অঞ্চলগুলির তরুণ সমাজ মাওবাদের পথকে বেছে নেয়নি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Saptahik Rashifal: কী বলছে আগামী ৭ দিনের ভাগ্যরেখা? সাপ্তাহিক রাশিফল ২৯ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

    Saptahik Rashifal: কী বলছে আগামী ৭ দিনের ভাগ্যরেখা? সাপ্তাহিক রাশিফল ২৯ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

    সাপ্তাহিক রাশিফল মেষ রাশি

    উপার্জন ভাল হবেনা। ব্যক্তিগত সমস্যায় নিকটজন সাহায্য করবে। কাজের ব্যাপারে খুব ভাল সময়। বাড়িতে অতিথির জন্য খরচ বাড়তে পারে। আধ্যাত্মিক কাজে আগ্রহ দেখা দেবে। কোনও বিবাদ চিন্তার কারণ হতে পারে। পিতার সম্পত্তির ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা। প্রেমের ব্যাপারে নিঃসঙ্গতা আসতে পারে। ঋণশোধ নিয়ে চিন্তা। স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনায় কোনও সমস্যার সমাধান হতে পারে।

    সাপ্তাহিক রাশিফল বৃষ রাশি

    কর্মে অনীহা থাকবে। বিজ্ঞান বিষয়ক আলোচনায় আনন্দ লাভ। কোনও সুখবর পাবেন এই সপ্তাহে। বাইরের লোকের সঙ্গে বিবাদ চিন্তা বাড়াতে পারে। স্ত্রী ও সন্তান নিয়ে ভ্রমণে আনন্দ লাভ। ব্যবসা খুব ভাল যাবে না, তাই আর্থিক চাপ বাড়তে পারে। গুরুজনের সঙ্গে সামান্য কারণে অশান্তির জন্য মনঃকষ্ট। বাড়িতে ভাই বা বোনের চিকিৎসার খরচ বাড়তে পারে।  

    সাপ্তাহিক রাশিফল মিথুন রাশি

    পাওনা টাকা পেয়ে যাবেন। অপরকে বিশ্বাস করতে পারেন। সম্মান ও প্রতিপত্তি বাড়তে পারে। চেষ্টা না করলে ব্যবসায় সফল হবেন না। কাজের চাপে ক্লান্তিবোধ। গুরুজনের শরীর নিয়ে চিন্তা ও খরচ বাড়তে পারে। বাড়তি টাকা খরচের ব্যাপারে চিন্তা বৃদ্ধি। আত্মীয়দের সঙ্গে দূর ভ্রমণের আলোচনা। কোনও মহিলার প্রতি আসক্তি বাড়তে পারে। গবেষণায় উন্নতির সুযোগ আসতে পারে।

     

    সাপ্তাহিক রাশিফল কর্কট রাশি

     প্রতিবেশীরা আপনাকে কোনও কাজে ডাকতে পারেন। বন্ধুদের জন্য কর্মে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। সবান্ধব ভ্রমণ হতে পারে। শরীর নিয়ে চাপের জন্য কাজের ক্ষতি হতে পারে। পড়াশোনার ভাল সুযোগ আসতে পারে। প্রথম দিকে শত্রুর কারণে বাড়িতে অশান্তি বৃদ্ধি। প্রিয়জনের খারাপ ব্যবহারের জন্য মনঃকষ্ট। বাড়তি টাকা আয় করতে গিয়ে বিপদ ঘটতে পারে। মধ্যভাগে পাওনাদারের সঙ্গে অর্থ নিয়ে তর্ক। বাড়িতে অতিথি আসায় খরচ বৃদ্ধি। জমি ক্রয়-বিক্রয় নিয়ে আইনি ব্যবস্থা। 

    সাপ্তাহিক রাশিফল সিংহ রাশি

     খেলাধুলায় সুনাম ও প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। অংশীদারি ব্যবসায় না এগোনোই ভাল। সন্তানদের জন্য অর্থব্যয় হতে পারে। নতুন কাজের যোগাযোগ আসতে পারে। পেটের সমস্যায় ভোগান্তি। গবেষণায় সাফল্য লাভ। প্রেমের ব্যাপারে জটিলতা বাড়তে পারে। শারীরিক সমস্যার কারণে ভ্রমণ বানচাল হতে পারে। বাড়িতে কাজের লোকের সঙ্গে বিবাদ। বাড়তি খরচের জন্য সঞ্চয়ে বাধা। স্ত্রীর সঙ্গে সামান্য কারণে বিবাদ।

    সাপ্তাহিক রাশিফল কন্যা রাশি

    ব্যবসায় অন্যকে বিশ্বাস করলে ঠকতে হতে পারে। শরীরের ক্ষমতা অনুযায়ী কাজ করুন। সংসারে ঝামেলা থাকলেও পরিবেশ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। নতুন কাজের যোগাযোগ হতে পারে। কাজের জন্য বিদেশযাত্রার সুযোগ আসতে পারে। সৃষ্টিশীল কাজে উন্নতির যোগ। প্রেমে জটিলতা নিয়ে বাড়িতে বিবাদ বাধতে পারে। লটারিপ্রাপ্তি হতে পারে। শত্রুর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একটু ভাল ভাবে চিন্তা করুন। প্রিয়জনের শরীর খারাপ থাকায় মনঃকষ্ট। পিতা-মাতার সঙ্গে তীর্থ ভ্রমণের আলোচনা।

    সাপ্তাহিক রাশিফল তুলা রাশি

    সপ্তাহের প্রথম দিকে আত্মীয়দের সঙ্গে খুব বুঝে কথা বলবেন। সংযমী না হতে পারলে সমস্যা দেখা দিতে পারে। থিয়েটারের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের জন্য ভাল সময়। বয়সে ছোট কাউকে সাহায্য করতে হতে পারে। সপ্তাহের প্রথম ভাগে ব্যবসায় চাপ বাড়তে পারে। শরীরে আঘাত লাগার সম্ভাবনা। সন্তানের লেখাপড়া নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে। ব্যবসায় ভাল কাজের সুযোগ আসতে পারে। আর্থিক ব্যাপারে চিন্তা বাড়তে পারে। দন্তরোগের সম্ভাবনা

    সাপ্তাহিক রাশিফল বৃশ্চিক রাশি

     শরীর খারাপের জন্য ব্যবসার ক্ষতি হতে পারে। মহাজনের সঙ্গে আর্থিক ব্যাপারে অশান্তি বাধতে পারে। প্রিয়জনের কাছ থেকে আঘাত পেয়ে মনঃকষ্ট। পিতা-মাতার সঙ্গে ব্যবহার নিয়ে মানসিক চাপ। দাম্পত্য  সম্পর্কে উন্নতির যোগ। পড়াশোনার খরচ বাড়তে পারে। বাড়তি খরচ নিয়ে চিন্তা। শরীরের কোনও ক্ষত নিয়ে চিকিৎসার খরচ বৃদ্ধি। আপনার কোনও ভাল কাজের জন্য নিকটাত্মীয়ের গৌরব বৃদ্ধি পেতে পারে। 

    সাপ্তাহিক রাশিফল ধনু রাশি

    সপ্তাহের প্রথম দিকে কোনও উচ্চপদস্থ ব্যক্তির জন্য পড়ে থাকা কাজ উদ্ধার। সন্তানদের বায়নায় নাজেহাল হতে হবে। পাওনাদারের সঙ্গে বিবাদ হতে পারে। ব্যবসায় খুব ভাল খবর। আর্থিক চাপ থাকতে পারে। ঋণ নিয়ে আলোচনা। বাড়িতে দূরের অতিথি আসার যোগ। পিতার শরীর নিয়ে চিন্তা। সম্পত্তির ব্যপারে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ। বাড়তি টাকা আয় করতে গিয়ে পুলিশের সমস্যা হতে পারে। পেটের কষ্ট বৃদ্ধি। বন্ধুদের থেকে একটু দূরত্ব বজায় রাখুন, বিবাদের যোগ আছে। ভ্রমণে গিয়ে অপদস্থ হতে পারেন। 

    সাপ্তাহিক রাশিফল মকর রাশি

    উদ্বেগ বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভাবনা। সমাজে প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন। সরকারি কর্মচারীদের জন্য সময়টা একটু খারাপ। মায়ের শরীর নিয়ে ব্যস্ত হতে পারেন। বিদেশে বাসরত বন্ধুর খবর আসতে পারে। কোনও আত্মীয়ের শত্রুতার জন্য দাম্পত্য বিবাদ অনেক দূর যেতে পারে। ব্যবসায় ফল ভাল হবে না, তবে শেষের দিকে একটু সুবিধা হওয়ার যোগ। বাড়তি কথা বন্ধুমহলে বিবাদ ডাকতে পারে। সন্তানের জন্য চিকিৎসার খরচ বাড়তে চলছে। পুলিশের কাজে উন্নতি। 

    সাপ্তাহিক রাশিফল কুম্ভ রাশি

    পড়ে থাকা প্রেমের জট খুলে যেতে পারে। বাড়িতে মাঙ্গলিক কাজের আলোচনা। নতুন ব্যবসার প্রতি আগ্রহ বাড়তে পারে। চিকিৎসার জন্য খরচ বৃদ্ধির যোগ। বাড়িতে গুরুজনের শরীর নিয়ে চিন্তা। সম্পত্তির  ব্যাপারে প্রতিবেশীর সঙ্গে বিবাদ। দীর্ঘ দিনের কোনও আশা পূর্ণ হতে পারে। মধ্যভাগে আগুন থেকে একটু সাবধান থাকুন।পারিবারিক জীবনে অশান্তি বাড়তে পারে। অর্থ লেনদেন নিয়ে বন্ধুর সঙ্গে বিবাদ। চাকরির স্থানে সুনাম বাড়তে পারে।

    সাপ্তাহিক রাশিফল মীন রাশি

     কর্মক্ষেত্রে আপনাকে প্রচুর হিংসার মুখে পড়তে হবে। বিজ্ঞানচর্চার ক্ষেত্রে খুব উপযুক্ত সময়। মহিলাদের জন্য চাকরির শুভ সময়। ব্যবসায় নতুন কিছু হতে চলেছে। আর্থিক চাপের কারণে সংসারে অশান্তি। গুরুজনের সঙ্গে আলোচনায় বিপদ থেকে উদ্ধার। পাশের বাড়ির লোকের জন্য বদনাম হতে পারে। সেবামূলক কাজে শান্তিলাভ। সন্তানের আবদার পূরণে খরচ বৃদ্ধি। সকলে মিলে দূর ভ্রমণের আলোচনা ভেস্তে যেতে পারে। 

     

     

  • Narendra Modi: বিবিসির একপেশে ডকুমেন্টারি বিতর্কের মাঝে, ঐক্যের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: বিবিসির একপেশে ডকুমেন্টারি বিতর্কের মাঝে, ঐক্যের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার দিল্লি ক্যান্টনমেন্টের ক্যারিয়াপ্পা গ্রাউন্ডে ছিল ন্যাশনাল ক্যাডেট কর্পসের (এনসিসি) সমাবেশ , এখানেই বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এদিনের বক্তব্যে তিনি বলেন,  “দেশে বিভেদের বীজ বপন এবং বিভাজন তৈরির  প্রচেষ্টা করছে এক শ্রেণির মানুষ। আমাদের সতর্ক থাকতে হবে, তবে এটাও জানা দরকার তাদের এই অশুভ প্রয়াস কখনই সফল হবে না। ঐক্যের মন্ত্রেই আমাদের দেশ বিশ্বাস রাখে। ভারতের জনগণের মধ্যে কখনও বিভেদ হবে না, হতে পারেনা”।

    আরও পড়ুন: “বিজেপি বাংলায় ক্ষমতায় এলে সমস্ত ব্রিটিশ এবং মুঘল নাম মুছে দেব”, বললেন শুভেন্দু

    বিবিসির বিতর্কিত ডকুমেন্টারির মাঝেই প্রধানমন্ত্রীর এমন বক্তব্য

    প্রসঙ্গত, ২০০২ সালের গুজরাট হিংসার পরিপ্রেক্ষিতে বিবিসি একটি ডকুমেন্টারি তৈরি করেছে। ইতিমধ্যে এই ডকুমেন্টারি নিয়ে সমালোচনার ঝড় শুরু হয়েছে। অভিযোগ একপেশে এই ডকুমেন্টারি প্রধানমন্ত্রীর ভাবমূর্তিকে নষ্ট করতে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে বানানো হয়েছে। এমন আবহাওয়াতে প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে অভিজ্ঞ মহল।

    আরও পড়ুন: সনাতন ধর্মই ভারতের রাষ্ট্রীয় ধর্ম, সাফ জানালেন যোগী আদিত্যনাথ 

    প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, “দেশের তরুণদের জন্যই সারা বিশ্ব আজ ভারতের দিকে তাকিয়ে আছে। কেন্দ্রীয় সরকার ডিজিটাল, স্টার্ট-আপ ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকল্প শুরু করেছে যা দেশের তরুণ সমাজের উপকার করছে”।

    সশস্ত্র বাহিনীতে নারীদের সংখ্যা বাড়ছে বলে এদিন  জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “পুলিশ এবং আধাসামরিক বাহিনীতে গত আট বছরে নারীর সংখ্যা আগের থেকে দ্বিগুণ । তিনটি সশস্ত্র সেনাবাহিনীতেই উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ছে নারীদের সংখ্যা। নারীরা এখন নৌবাহিনীতে নাবিক হিসেবেও নিয়োগ পাচ্ছেন এবং যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ হওয়ার জন্য তাঁরা প্রস্তুত। তিনি আরও বলেন, পুনের ন্যাশনাল ডিফেন্স অ্যাকাডেমিতে মহিলা ক্যাডেটদের প্রথম ব্যাচের প্রশিক্ষণ শুরু হয়েছে”।

    আরও পড়ুন: ভারত-চিন যুদ্ধের প্রসঙ্গ তুলে রাহুলকে একহাত নিলেন জয়শঙ্কর, কী বললেন বিদেশমন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Ramnami: ভগবান রামের নামে শরীরে ট্যাটু আঁকে এই জনজাতি সমাজ 

    Ramnami: ভগবান রামের নামে শরীরে ট্যাটু আঁকে এই জনজাতি সমাজ 

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়: ঈশ্বর সর্বত্র বিরাজমান। সনাতন ধর্মে এই ধারণা বহু পুরনো। ভগবানের কাছে উচ্চ নীচ ভেদ নেই, ভেদ নেই ধনী দরিদ্রের। এই বার্তা দিতেই ছত্তিশগড়ের প্রত্যন্ত জনজাতি এলাকার রামনামি (Ramnami) সমাজের মানুষজন তাঁদের শরীরের বিভিন্ন অংশে ভগবান রামের নাম লেখা  ট্যাটু করে। চোখের পাতা থেকে নাক, কান কোনও কিছুই বাদ যায়না। বর্তমান যুবসমাজের কাছে ট্যাটু খুবই পছন্দের, আধুনিকতার ছোঁয়ায় ট্যাটু আজ দেশ বিদেশে সমান জনপ্রিয়। কিন্তু ভারতবর্ষের একটি পিছিয়ে পড়া সমাজ এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে শরীরে ট্যাটু ছাপিয়ে সামাজিক বার্তা দিচ্ছে এমন খবর হয়ত দেশের বড় অংশের মানুষের কাছে নেই। কথিত আছে কোনও এক সময়ে রামনামি (Ramnami) সমাজকে মন্দিরে প্রবেশ করতে এবং হিন্দু দেবতাদের পুজো করার অনুমতি দেয়নি তৎকালীন উচ্চবর্ণের লোকেরা, তখন থেকেই ভগবান সর্বত্র বিরাজমান এই বার্তা দিতে ভগবান রামের নাম লিখে তারা সম্পূর্ণ শরীর ঢেকে নিয়েছিল এবং তুলসীদাস রচিত রামচরিত মানস নিত্য পাঠ করতে শুরু করেছিল।

     

    গবেষকরা মনে করেন রামের নামে ট্যাটু করার কারণেই এই জনজাতি সমাজের নাম হয়েছে রামনামি (Ramnami) সমাজ। এদের সমাজ জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রেই অবিচ্ছেদ্য অংশ হল রামনাম। শুধুমাত্র শরীরের বিভিন্ন অংশ নয়, তাদের বাড়িঘর থেকে পোশাক পরিচ্ছদ সবকিছুতেই রামনামের ছাপ রয়েছে। দেহে উল্কি আঁকা ছত্তিশগড়ের জনজাতি সমাজের মানুষজনের কাছে অনেক পুরনো অভ্যাস। কিন্তু ভগবানের নামে ট্যাটুর কোনও পুরনো রেকর্ড নেই বলেই জানাচ্ছেন গবেষকরা। রামনামি (Ramnami) সমাজই এক্ষেত্রে প্রথম এবং শেষ উদাহরণ।  

    রামনামি (Ramnami) আন্দোলন

    বিশেষজ্ঞদের মত অনুসারে উনিশ শতকে মধ্য ভারতে বিভিন্ন সামাজিক-ধর্মীয় আন্দোলন শুরু হয়েছিল। এবং এই আন্দোলনগুলি মূলত কোনও প্রচলিত প্রথা যা অস্পৃশ্যতার সমর্থক ছিল, সেগুলির বিরুদ্ধে। প্রাচীন এই আন্দোলনগুলির মধ্যে একটি ছিল কবিরপন্থী এবং অপরটি হল গুরু ঘাসীদাসের সতনামি আন্দোলন। এই আন্দোলনগুলি ছিল মূলত অস্পৃশ্যতা এবং জাতিভেদপ্রথার বিরুদ্ধে। 

    অনেক ঐতিহাসিক রামনামি (Ramnami) সমাজকে সতনামী আন্দোলনের একটি শাখা বলে মনে করেন। প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে, এই আন্দোলন তথাকথিত নিম্নবর্ণের এক কৃষক পুত্র পরশুরাম ভরদ্বাজ শুরু করেছিলেন। উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ছত্তিশগড়ের জাঞ্জগীর-চাম্পা জেলার চরপাড়া গ্রামে তাঁর জন্ম হয়েছিল। শোনা যায়, খুব ছোটবেলায় রামায়ণের গল্পে তিনি প্রেরণা পেতেন। শৈশবে তিনি নিয়মিতভাবে চাষের কাজে বাবার সঙ্গে মাঠে যেতেন। মাত্র ১২ বছর বয়সে বিয়ে হয় পরশুরামের। পরশুরাম পড়াশোনা করতে খুব ভালোবাসতেন।

    কথিত আছে পরশুরাম একবার  কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হন এবং কুষ্ঠরোগকে সেসময় পাপ মানা হত। সমাজ জীবন থেকে তাই পরশুরাম সরে যান এবং একজন সন্ন্যাসীর জীবনযাপন করার সিদ্ধান্ত নেন। কথিত আছে, এই সময়ে তিনি একজন ঋষির সংস্পর্শে আসেন। শোনা যায়, ওই ঋষি তাঁকে আশীর্বাদ করেছিলেন এবং রামায়ণ পড়া চালিয়ে যেতে বলেছিলেন। পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে পরশুরাম আবিষ্কার দেখেন তিনি কুষ্ঠমুক্ত হয়ে গেছে পরিবর্তে “রাম-রাম” শব্দটি তাঁর বুকে ছাপ আকারে লেখা রয়েছে। এই ঘটনা ছড়িয়ে পড়তেই পরশুরামের খ্যাতি দূরদূরান্ত অবধি পৌঁছে যায়। তারপর থেকেই পরশুরাম রামায়ণ এবং রামনামের মাহাত্ম্য প্রচার করতে শুরু করেন। স্থানীয় মানুষজনের ভিড় বাড়তে থাকে থাঁর বাসস্থানে। কয়েকদিনের মধ্যেই তাঁর বাসস্থান একটি তীর্থক্ষেত্রের রূপ নেয়। প্রথমে তাঁর তাঁর কাছে দীক্ষা নেন চারজন শিষ্য। জানা যায় তাঁর প্রথম চারজন শিষ্য ভক্তির প্রতীক হিসেবে কপালে ‘রাম-রাম’ ট্যাটু করিয়েছিলেন।

    গুরু পরশুরামের উপদেশ

    পরশুরাম তাঁর শিষ্যদের উপদেশ দিতেন। তিনি ছিলেন সামাজিক ন্যায়বিচারের পক্ষে। সারাজীবন জাতিভেদ প্রথা এবং অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে লড়াই করে গেছেন তিনি। তাঁর সামাজিক আন্দোলনের মূলভিত্তিই ছিল রামনাম এবং রামায়ণ। মূলত তাঁর সহজ সরল উপাসনা পদ্ধতি দেখে অনেক মানুষই এই রামনামের আন্দোলনে অংশ নেয়।

      

    ঐতিহাসিকদের মতে রামনাম ট্যাটুর এই আন্দোলন তৎকালীন রক্ষণশীল সমাজের বিরোধীতার মুখে পড়ে। আক্রমণও হয়েছিল রামনামি সমাজের উপর। ঘটনার বিচার চেয়ে আদালতের দারস্থ হতে হয় তৎকালীন রামনামি সমাজের নেতাদের। রক্ষণশীল সমাজের দাবি ছিল ‘রাম’ নাম উচ্চারণ করার অধিকার  শুধুমাত্র উচ্চবর্ণের লোকেদেরই আছে। আদালতের বিচারক রক্ষণশীল সমাজের এই আবেদন প্রত্যাখ্যান করে। আদালত সেসময় রায় দেয়,ভগবান রামের নাম যে কেউ ব্যবহার করতে পারেন।  রামনামি সমাজের কাছে আদালতের এই রায় ছিল বড় জয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ramcharitmanas: সমাজবাদী পার্টি নেতার মুণ্ডচ্ছেদ করার ফতোয়া জারি, কে দিলেন এই ফতোয়া

    Ramcharitmanas: সমাজবাদী পার্টি নেতার মুণ্ডচ্ছেদ করার ফতোয়া জারি, কে দিলেন এই ফতোয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাজবাদী পার্টির নেতা স্বামীপ্রসাদ মৌর্যের মুণ্ডচ্ছেদ যে করতে পারবে তাকে ২১ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে, এমনই ফতোয়া জারি করলেন অযোধ্যার এক পুরোহিত। জানা যাচ্ছে সমাজবাদী পার্টির নেতা স্বামী প্রসাদ মৌর্য সম্পর্কে অভিযোগ উঠেছে যে তুলসীদাস রচিত রামচরিত মানসকে (Ramcharitmanas) তিনি অবমাননা করেছেন এবং এতে সমাজের ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে। সমাজবাদী পার্টির নেতার, ২১ লক্ষ টাকার মাথার দাম ঘোষণা করেছেন অযোধ্যার হনুমান গড়ি মন্দিরের মহন্ত রাজু দাস।

    এর আগেও ফতোয়া জারি হয়েছে স্বামী প্রসাদ মৌর্যের বিরুদ্ধে

    তবে সমাজবাদী পার্টির নেতার বিরুদ্ধে এই ফতোয়া নতুন কিছু নয় এর আগেও পরমহংস দাস নামে অপর এক পুরোহিত বলেছিলেন যে সমাজবাদী পার্টির এই নেতার জিভ কেটে আনলে পাওয়া যাবে ৫০০ টাকা।

    সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের এই প্রাক্তন মন্ত্রী এবং সমাজবাদী পার্টির নেতা রামচরিত মানস সম্পর্কে বিতর্কিত মন্তব্য করেন। রামচরিত মানসের (Ramcharitmanas) বিভিন্ন শ্লোক সম্পর্কে অবমাননাকর মন্তব্যের অভিযোগ ওঠে তাঁর বিরুদ্ধে।
     

    কী বললেন মহন্ত পরমহংস দাস

    জিভ কেটে নেওয়ার ফতোয়া জারি করেছিলেন পরমহংস দাস, তিনি স্বামী প্রসাদ মৌর্যের পাশাপাশি সমালোচনা করেছেন সমাজবাদী পার্টিরও। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন “রামচরিত মানস (Ramcharitmanas) সম্পর্কে এমন অপমানজনক মন্তব্যের পরেও সমাজবাদী পার্টি কোন ব্যবস্থা স্বামী প্রসাদ মৌর্যের বিরুদ্ধে নেয়নি উল্টে তাকে পার্টির সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বও দিয়েছে। এটা লজ্জাজনক এবং দুর্ভাগ্যজনক”।

    স্বামী প্রসাদ মৌর্য কী বললেন

    কিন্তু যাঁর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগ সেই স্বামী প্রসাদ মৌর্য কী বলছেন? তিনি বলেন  “আমার বিরুদ্ধে যে ষড়যন্ত্র চলছে তার মোকাবিলা আমি করে যাব, দলিতদের, বিভিন্ন উপজাতিদের এবং পিছিয়ে পড়া সমাজকে ধর্মের নামে দীর্ঘদিন ধরে শোষণ করা যাবে না। হাতি চলে বাজার তো কুত্তে ভোকে হাজার, কুকুরের জন্য হাতি কখনও তার রাস্তা বদল করে না আমিও একই ভাবে দলিতদের জন্য তাদের মর্যাদার জন্য লড়াই করব এবং আমার পথ কখনও বদলাবো না”।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • WB JECA 2023: “জেকা ২০২৩” এর আবেদন শুরু হয়েছে, জানুন বিস্তারিত

    WB JECA 2023: “জেকা ২০২৩” এর আবেদন শুরু হয়েছে, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গ জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড WB JECA 2023 এর রেজিস্ট্রেশন এবং আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করেছে। অনলাইনে আগ্রহী প্রার্থীরা এই আবেদন করতে পারবে বলে জানিয়েছে বোর্ড। বোর্ডের তরফ থেকে জানানো হয়েছে এই আবেদন প্রক্রিয়া চলবে ৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ অবধি। বোর্ডের সিডিউল অনুযায়ী জানা যাচ্ছে এ বছরের WB JECA 2023 পরীক্ষা হবে ৮ জুলাই। আবেদন করার জন্য অফিশিয়াল ওয়েবসাইটটি হল wbjeeb.nic.in.
     

    WB JECA 2023 পরীক্ষায় বসার যোগ্যতা কী

    বোর্ড সূত্রে জানানো হয়েছে এই পরীক্ষায় বসতে গেলে প্রার্থীদের অবশ্যই স্নাতক স্তরে ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে সাধারণ তালিকাভুক্ত ছাত্রদের। অন্যদিকে সংরক্ষিত তালিকার প্রার্থীদের ৪৫ শতাংশ নম্বর সহ স্নাতক পাশ করলেই হবে এবং তার সঙ্গে প্রার্থীদেরকে স্নাতক স্তরের অন্যতম বিষয় হিসেবে গণিতে ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে ও উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় বা তার সমতুল পরীক্ষাতেও ৬০ শতাংশ নম্বর পেতে হবে গণিতে।

    আরও পড়ুন: সিবিএসই বোর্ডের দশম শ্রেণির পরীক্ষায়, বিজ্ঞান বিভাগে ভাল রেজাল্ট করতে কিছু টিপস

    টেকনিক্যাল শাখার সাধারণ তালিকাভুক্ত ছাত্রদের তাদের স্নাতক স্তরের পরীক্ষায় ৫০ শতাংশ নম্বর পেলেই হবে এবং সংরক্ষিত তালিকার প্রার্থীদের ৪৫ শতাংশ নম্বর পেতে হবে। আবশ্যিক বিষয় হিসেবে স্নাতক স্তরে গণিত থাকতেই হবে।

    কীভাবে আবেদন করবেন

    ধাপ- ১  প্রথমে WB JECA 2023 এর  অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে

    ধাপ- ২ এরপর রেজিস্ট্রেশন লিংকে ক্লিক করতে হবে

    ধাপ-৩ লগ ইন করে যাবতীয় তথ্য সেখানে দিতে হবে

    ধাপ-৪ সমস্ত প্রয়োজনীয় নথি ওই ওয়েবসাইটে অর্থাৎ অ্যাপ্লিকেশন ফর্মে আপলোড করতে হবে

    ধাপ-৫ এরপর আবেদন ফি জমা দিতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে এবং ফাইনাল সাবমিশন করতে হবে

    আরও পড়ুন: জয়েন্ট এন্ট্রান্স মেইন পরীক্ষা ২০২৩ শুরু হচ্ছে ২৪ জানুয়ারি থেকে, পরীক্ষা পদ্ধতিতে এল বদল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Hindu: ভারতে জন্মগ্রহনকারী প্রত্যেকেই হিন্দু: কেরলের রাজ্যপাল

    Hindu: ভারতে জন্মগ্রহনকারী প্রত্যেকেই হিন্দু: কেরলের রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেরলের রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খান শনিবার বলেন যে ভারতে যাঁরা জন্মগ্রহণ করেছে তাঁরা প্রত্যেকেই হিন্দু (Hindu)। এবং তিনি নিজেও তাই। এদিন উত্তর আমেরিকায় বসবাসকারী কেরলের হিন্দুরা একটি হিন্দু (Hindu) সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন, তিরুবনন্তপুরমে এই সম্মেলনের  উদ্বোধনী ভাষণে একথা বলতে শোনা যায় রাজ্যপালকে।

    স্যার সৈয়দ আহমেদ খানের প্রসঙ্গও টেনে আনেন রাজ্যপাল

    আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা স্যার সৈয়দ আহমেদ খানের নামও এই প্রসঙ্গে উল্লেখ করেন কেরলের রাজ্যপাল। তিনি বলেন, সৈয়দ আহমেদ খানও নিজেকে হিন্দু (Hindu) বলতেন। শুধু তাই নয় আর্যসমাজের সদস্যদের তিনি (স্যার সৈয়দ আহমেদ খান) বলতেন, “আপনারা আমাকে হিন্দু (Hindu) বলেন না কেন? এদেশের জল এবং খাবারে যারা পুষ্ট তারা সবাই হিন্দু। হিন্দু (Hindu) হল ভৌগোলিক শব্দ। তাই আপনারা আমাকে অবশ্যই হিন্দু বলবেন”।

    প্রসঙ্গত, কেরালা হিন্দুস (Hindu) অফ নর্থ আমেরিকা (KHNA) এই সম্মেলনের আয়োজন করেছিল। সম্মেলনের সমাপ্ত ভাষণ দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ভি মুরালীধরন। তিনি বলেন, সনাতন ধর্মে বিশ্বাসী সমস্ত মানুষদের এক ছাদের তলায় একত্রিত হওয়ার সময় এসেছে এবার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Cardiovascular Disease: করোনা কালে আমেরিকাতে হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে: রিপোর্ট

    Cardiovascular Disease: করোনা কালে আমেরিকাতে হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে: রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার সময়কালে মৃত্যুর কারন নিয়ে একটি সমীক্ষা হয় আমেরিকাতে, আর তাতেই দেখা যাচ্ছে করোনার প্রথম বছর থেকেই হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা আমেরিকাতে উল্লেখযোগ্য ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে দেখা যাচ্ছে।

    সমীক্ষায় কী দেখা যাচ্ছে

     একটি পরিসংখ্যান বলছে সে দেশে ২০১৯-২০২০তে করোনার প্রথম ঢেউ যখন আসে তখন হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছিল ৬.২ শতাংশ। ২০১৯ সালে যেখানে হৃদরোগে মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৮,৭৪,৬১৩, ২০২০ সালে সেই সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯ ,২৮ ,৭৪১। শুধুমাত্র তাই নয়, এই পরিসংখ্যান বলছে এখনও অবধি সে দেশে রেকর্ড হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছিল ২০০৩ সালে, ওই বছর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মারা গেছিলেন ৯,১০,০০০ জন মানুষ। সেই সংখ্যাকেও ছাপিয়ে গেছে করোনার সময় হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর সংখ্যা। ইতিমধ্যে একটি পূর্ববর্তী পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে বাৎসরিক মৃত্যুর হারেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিগত বছরগুলির রেকর্ড ছাপিয়ে গেছে করোনার সময় সে দেশে মৃত্যুর হার।

    আরও পড়ুন: অ্যান্টি এজিং জিন ১০ বছর পর্যন্ত কমাতে পারে হৃদয়ের বয়স, জানাচ্ছে গবেষণা

    ওই সমীক্ষায় আরও দেখা যাচ্ছে করোনার প্রথম ঢেউ এর সময় অর্থাৎ ২০২০ সাল থেকে, সে দেশে একই রকমের বয়সের মানুষদের মৃত্যুর হার কমেছে কিন্তু সামগ্রিকভাবে মৃত্যুর হার অনেকটাই বেড়েছে দেখা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: কেমোথেরাপির পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দূর করতে আসছে নতুন ইঞ্জেকশন

    ওই গবেষণায় আরও দেখা যাচ্ছে যে সামগ্রিকভাবে হৃদরোগে (Cardiovascular Disease) মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে এশিয়ানদের মধ্যে, ব্ল্যাক এবং হিস্প্যানিক মানুষদের মধ্যে।
    ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার একজন হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ বলেন, 
    করোনার প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ প্রভাব পড়ছে আমেরিকাতে সামগ্রিক হার্টের স্বাস্থ্যের উপরে, হার্টকে সরাসরি সংক্রমিত করার ক্ষমতা রয়েছে করোনা ভাইরাসের।

    আরও পড়ুন: একাকিত্বের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে বাড়তি ওজনের, দাবি গবেষকদের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Comet: পঞ্চাশ হাজার বছর পরে ভারতের আকাশে দেখা যাবে এই ধূমকেতু

    Comet: পঞ্চাশ হাজার বছর পরে ভারতের আকাশে দেখা যাবে এই ধূমকেতু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন পৃথিবীর খুব কাছাকাছি আসছে সবুজ ধূমকেতু (Comet)। গত বছরের ২ মার্চ ক্যালিফোর্নিয়ার পালোমার অবজারভেটরি সংস্থা মহাকাশ বিজ্ঞান সংক্রান্ত একটি গবেষণা চালায়। ওই গবেষণায় C/2022 E3 (ZTF) নামের এই ধূমকেতুর বিষয়ে সর্বপ্রথম জানা যায়। প্রথম এই ধূমকেতুর বিষয়ে খোঁজ দেয় Zwickey Transient Facility (ZTF). জানা যাচ্ছে ১ ফেব্রুয়ারি এই ধূমকেতু পৃথিবীর খুব কাছাকাছি আসতে চলেছে অর্থাৎ আমাদের পৃথিবীর সীমাক্ষেত্রের ২৬ মিলিয়ন মাইলের মধ্যে চলে আসবে। গত ১২ জানুয়ারি সূর্যের নিকটতম বিন্দুর কাছে পৌঁছে যায় এই ধূমকেতু (Comet) এবং তারপর থেকে ৩৪ মিলিয়ন মাইল দূরে অবস্থান করছিল পৃথিবী থেকে।

    ধুমকেতুর (Comet) খুঁটিনাটি

    জ্যোর্তিবিজ্ঞানীরা বলেন যে ধূমকেতু হল বিভিন্ন গ্যাস, ধুলো এবং শিলা দ্বারা গঠিত এক ধরনের বস্তু যা গ্রহের মতোই নক্ষত্রকে প্রদক্ষিণ করে, কোনও কোনও মহাকাশ বিজ্ঞানী এই ধূমকেতুকে মহাজাগতিক তুষারবল বলেও উল্লেখ করেন। বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন এই  ধূমকেতুগুলি যখনই কোনও নক্ষত্রের কাছে আসে তখন তারমধ্যে বিকিরণ বাড়তে থাকে এবং সেইসঙ্গে  ধূমকেতুর মধ্যে বিস্ফোরণ ঘটতে থাকে। এই জাতীয় বিস্ফোরণগুলির পরে  ধূমকেতু থেকে অনবরত গ্যাস ও ধ্বংসাবশেষ নির্গত হতে থাকে। বর্তমানে, C/2022 E3 (ZTF) নামের এই  ধূমকেতুকে (Comet) উত্তর গোলার্ধে রাতের আকাশে দেখা যাচ্ছে।
    জানা যাচ্ছে এই ধূমকেতু (Comet) বর্তমানে উত্তর আমেরিকায় একটি চক্রাকার বস্তুর মতো অবস্থায় রয়েছে, আগামীকাল ২৯ জানুয়ারি এই  ধূমকেতুর প্রভাবে চাঁদের আলো ক্রমশ বাড়তে থাকবে বলে জানা যাচ্ছে, ২ থেকে ৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সারারাত চাঁদের উজ্জ্বল আলো পাওয়া যাবে। পৃথিবীর যত কাছাকাছি আসবে এই  ধূমকেতু (Comet) তত উজ্জ্বলতা বাড়তে থাকবে বলে মনে করা হচ্ছে এবং ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এই অবস্থা চলবে। ভারতের মধ্যে ওড়িশাতে ৩০ জানুয়ারি থেকে ২ ফেব্রুয়ারির মধ্যে খালি চোখে এই  ধূমকেতুকে দেখা যাবে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। প্রায় ৫০,০০০ বছর পরে এই  ধূমকেতুকে (Comet) পৃথিবীর আকাশে দেখা যাবে। 
    ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে ধূমকেতুকে (Comet) খালি চোখে আর দেখা যাবে না। রয়েল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রবার্ট মেসি সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন এপ্রিল মাসের মধ্যে এই  ধূমকেতু সূর্যের খুব কাছাকাছি চলে যাবে, তখন টেলিস্কোপ দিয়েও এই  ধূমকেতুকে দেখা কঠিন হয়ে পড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

    Comet:পঞ্চাশ হাজার বছর পরে ভারতের আকাশে দেখা যাবে এই ধূমকেতু

LinkedIn
Share