Blog

  • Corona in India: এখনই মাস্ক-যুগ ফিরছে না ভারতে, আশার কথা শোনাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা

    Corona in India: এখনই মাস্ক-যুগ ফিরছে না ভারতে, আশার কথা শোনাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে করোনা। ওমিক্রনের সাব ভ্যারিয়েন্ট BF.7-এর তাণ্ডবে সে দেশে প্রতিদিন ১০ লক্ষের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন এবং সরকারি রিপোর্ট অনুযায়ী গড়ে প্রতিদিন ৫ হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটছে। চিনের এই করোনা পরিস্থিতিতে নড়ে চড়ে বসেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ইতিমধ্যে আগামী মঙ্গলবার দেশের সমস্ত সরকার এবং বেসরকারি হাসপাতাল গুলিতে মহড়া চলবে, করোনা (Corona in India) মোকাবিলায় পরিকাঠামো কতটা রয়েছে সেই বিষয়গুলোই জানা হবে মহড়াতে। দুদিন আগেই  প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি করোনা পরিস্থিতি (Corona in India) নিয়ে একটি রিভিউ মিটিং করেছেন এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যে একটি ভার্চুয়াল বৈঠকে দেশের সমস্ত রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রীদের নির্দেশ দিয়েছেন যে রাজ্যগুলিতে করোনা মোকাবিলায় (Corona in India) কেমন পরিকাঠামো রয়েছে তা যেন প্রতিটি রাজ্যের স্বাস্থ্য মন্ত্রীরা নিজে দাঁড়িয়ে থেকে পর্যবেক্ষণ করেন। দেশের সমস্ত বিমানবন্দরগুলোতে এখন করোনা পরীক্ষা চলছে। বিশেষত চিন, জাপান, কোরিয়া থেকে আগত যাত্রীদের করোনা পরীক্ষা অনিবার্য করা হয়েছে। এরকম অবস্থায় ভারতীয়রা ভাবছেন যে লকডাউনের স্মৃতি কী আবার ফিরে আসবে? গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ২০১ জন।

    বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন?

     আশার কথা শোনাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। তাঁরা বলছেন যে এখনই কোনও রকম মাস্ক ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। কারণ চিন এবং ভারত দুই দেশের পরিস্থিতি সম্পূর্ণভাবে আলাদা। বিশেষজ্ঞদের মতে, চিনে করোনার খুব কম কেসও যখন পাওয়া যেত তখনও সম্পূর্ণভাবে লকডাউন শুরু করে দিত চিন সরকার। যারফলে ৩৫ মাসব্যাপী লকডাউনে চিনা নাগরিকদের মধ্যে সেভাবে ন্যাচারাল ইমিউনিটি তৈরি হয়নি। বিশেষজ্ঞরা এও বলছেন যে চিনের যে ভ্যাকসিন তা বিশ্বের অন্যান্য ভ্যাকসিনের থেকে গুণগতভাবে অনেক বেশি পিছিয়ে। তাই সেটা করোনা থেকে কতটা সুরক্ষা দিতে পারবে সে বিষয়ে প্রশ্ন তুলছে বিশেষজ্ঞ মহল। ভারতবর্ষে এখনই তাই কোনও মাস্কযুগ ফিরে আসছে না। এটাই বিশেষজ্ঞদের অভিমত। অন্যদিকে, ভারতবর্ষের কোভ্যাকসিন যারা তৈরি করেছে, সেই সিরাম-এর কর্ণধার পর্যন্ত কয়েকদিন আগে ট্যুইট করে বলেছেন যে আমরা যেন আমাদের কোভ্যাকসিনের (Corona in India) উপরে ভরসা রাখি এবং উদ্বেগ থেকে দূরে থাকি। এই মুহূর্তে আমরা যেন দেশের সরকারের উপরে আস্থা না হারাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Organic Farming: জৈব চাষে আগ্রহ থাকলে সরকারি প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে

    Organic Farming: জৈব চাষে আগ্রহ থাকলে সরকারি প্রশিক্ষণের সুযোগ রয়েছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “ন্যাশনাল মিশন অন ন্যাচারাল ফার্মিং” (National Mission On Natural Farming) এই প্রজেক্টকে সফল করার জন্য বিভিন্ন গাইডলাইন তৈরি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। চলতি বছরের ২৫ অগাস্ট কৃষি মন্ত্রক জৈব চাষের (Organic Farming) বিষয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সেখানে কিছু গাইডলাইনও রাখা হয়েছে। এই গাইডলাইনে বলা হয়েছে যে গঙ্গা থেকে পাঁচ কিলোমিটারের মধ্যে থাকা এলাকাগুলিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে জৈব চাষ (Organic Farming)  করার জন্য। অন্যদিকে যে সমস্ত অঞ্চল গুলিতে ভালো পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয় এবং জমি উর্বর সেই এলাকাগুলোকেও অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। দেশের পার্বত্য অঞ্চল এবং বনাঞ্চল যেখানে তপশিলি জাতি এবং উপজাতিদের বাস, সেই অঞ্চলগুলিকেও কেন্দ্রীয় সরকার অগ্রাধিকার দিতে চাইছে। তার কারণ এই সমস্ত তপশিলি জাতি এবং উপজাতিদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন ঘটানো।

    প্রথম পর্ব: জানেন জৈব চাষ কেন এত লাভজনক ?

    কীভাবে হবে জৈব চাষের (Organic Farming)  বাস্তবায়ন

    ১) রাজ্য স্তরে জৈব চাষের (Organic Farming)  খুঁটিনাটি বিষয় দেখার জন্য রাজ্য সরকার যে কোনও সরকারি বা বেসরকারি সংস্থাকে দায়িত্ব দিতে পারে।

    ২) জৈব চাষের (Organic Farming)  জন্য যাঁরা প্রশিক্ষক হবেন তাঁদের প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যবস্থা করবে কেন্দ্রীয় সরকার।

    ৩) রাজ্যের অন্তর্গত গ্রাম পঞ্চায়েতগুলির মধ্যে কারা জৈব চাষের (Organic Farming)  সঙ্গে যুক্ত, রাজ্যকে সেই তালিকা জমা দিতে হবে কেন্দ্রের কাছে।

    ৪) প্রত্যেকটি রাজ্যকে পঞ্চায়েতগুলির মধ্যে থেকে খুঁজে বের করতে হবে একজন জৈব চাষীকে, যিনি দু-তিন বছর যাবৎ এই জৈব চাষ (Organic Farming)  করছেন। তাঁকে বলা হবে চ্যাম্পিয়ন ফার্মার (Champion Farmer) । শর্ত অনুযায়ী তাঁর জমিতে ব্যবহারিকভাবে সমস্ত কিছু দেখানো হবে, জৈব চাষের (Organic Farming)  খুঁটিনাটি দিকগুলি সম্পর্কে এবং গোবর সার কিভাবে প্রস্তুত করা হয় ইত্যাদি বিষয়। এই চ্যাম্পিয়ন ফার্মারের (Champion Farmer) অবশ্যই ভালো কমিউনিকেশন স্কিল থাকতে হবে। রাজ্যের যে সমস্ত এজেন্সি থাকবে জৈব চাষকে (Organic Farming)  গ্রাম পঞ্চায়েত স্তর অবধি নিয়ে যাওয়ার জন্য সেই সমস্ত এজেন্সিগুলির সাথে সমন্বয় সাধন করবে এই চ্যাম্পিয়ন ফার্মার (Champion Farmer)। ওই গ্রাম পঞ্চায়েতেরই অন্য যেকোনোও একটি জৈব চাষী পরিবার থেকে একটি যুবককে রাখা হবে কমিউনিটি রিসোর্স পার্সেন (Community Resource Person) হিসেবে। এই দুজনের অর্থাৎ চ্যাম্পিয়ন ফার্মার (Champion Farmer)  এবং কমিউনিটি রিসোর্স পার্সেনের (Community Resource Person) কাজ হবে কৃষকদের উৎসাহিত করা, পঞ্চায়েতের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা, সমস্ত কিছু মিটিং অ্যারেঞ্জ করা ইত্যাাদি। যে সমস্ত কৃষক জৈব চাষ (Organic Farming)  করতে ইচ্ছুক থাকবেন তাদেরকেও রেজিস্ট্রেশন করাবেন এই চ্যাম্পিয়ন ফার্মার এবং কমিউনিটি রিসোর্স পার্সেন (Community Resource Person)। চ্যাম্পিয়ন ফার্মার (Champion Farmer)  এবং কমিউনিটি রিসোর্স পার্সেনের (Community Resource Person)  নিয়োগ হবে চার বছরের জন্য এবং তাদেরকে সাম্মানিক ভাতা দেওয়া হবে।

    দ্বিতীয় পর্ব: জৈব চাষের বিষয়ে বিভিন্ন সরকারি উদ্যোগ

    কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (Farmer Field School)

    জৈব চাষের (Organic Farming)  বাস্তবায়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School)। কৃষকদের প্রশিক্ষণ থেকে জৈব চাষ (Organic Farming)  করার খুঁটিনাটি দিকগুলি বোঝানো, জৈব চাষে উৎসাহ দান এবং জৈব চাষ যে খরচ সাশ্রয়ী এই সমস্ত বিষয়গুলি প্রচার করা হবে এই ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School) থেকে। প্রতিটি গ্রামে একটি করে এই ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School) চালু করার কথা কেন্দ্রীয় কৃষিমন্ত্রক ইতিমধ্যে ঘোষণা করেছে। একাধিক গ্রামের জন্য একটি ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School) চালু করা হতে পারে যদি প্রয়োজন হয়। প্রথম বছরের জন্য এই ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School)  ৫০ জনের নাম নথিভুক্ত করবে এবং গ্রাম পঞ্চায়েতের সঙ্গে সঙ্গে রাজ্যস্তরের নিয়োগ করা এজেন্সি গুলির সঙ্গে নিয়মিত সমন্বয় সাধন করবে এই ফার্মার ফিল্ড স্কুল (Farmer Field School)। সাধারণভাবে এই ফার্মার ফিল্ড স্কুলগুলিতে (Farmer Field School) কমিউনিটি রিসার্চ পার্সেন এবং চ্যাম্পিয়ন ফার্মারদেরই প্রশিক্ষণ দেওয়ার কথা, কিন্তু বিকল্প হিসেবে রাজ্য সরকার এই সমস্ত ফার্মার ফিল্ড স্কুলগুলিতে (Farmer Field School) ট্রেনার বা প্রশিক্ষক নিয়োগ করতে পারে। এই স্কুলের মাধ্যমে বছরে মোট ছয়টি ট্রেনিং করানো হবে জৈব চাষের বিষয়ে এবং প্রতিটি ট্রেনিংয়ের জন্য ৩০০০০ টাকা করে বরাদ্দ করবে সরকার।

                                                                                                (সমাপ্ত)

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jio 5G: আগামী বছরেই দেশের সর্বত্র জিও ৫জি পরিষেবা, ঘোষণা মুকেশ আম্বানির

    Jio 5G: আগামী বছরেই দেশের সর্বত্র জিও ৫জি পরিষেবা, ঘোষণা মুকেশ আম্বানির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুকেশ আম্বানি অভিনন্দন জানিয়েছেন jio টিমকে। দেশের মধ্যে এক নম্বর স্থান অধিকার করার জন্য। এদিন তার পাশাপাশি মুকেশ আম্বানি নতুন একটি জিও প্ল্যাটফর্ম তৈরি করার কথাও বলেছেন যেটির নাম হবে রিলায়েন্স জিও ইনফোকম এবং বিভিন্ন ধরনের ডিজিটাল সলিউশন প্রদান করাই এই কোম্পানির কাজ হবে। 
    মুকেশ আম্বানির মতে, জিওর প্ল্যাটফর্ম ভারতের সবথেকে বড় প্ল্যাটফর্ম হবে এবং সেটি সমস্ত ধরনের ডিজিটাল সলিউশন প্রদান করবে দেশে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে।
    মুকেশ আম্বানি আরও যোগ করেন যে ২০২৩ সালে দেশের প্রতিটি প্রান্তে যখন Jio 5G সার্ভিস চালু হয়ে যাবে তখন উচ্চনীচ ভেদাভেদ বলে কিছু থাকবে না এবং প্রত্যেকটি প্রত্যন্ত গ্রামের মানুষেরা ভালোমানের শিক্ষা সমেত সমস্ত কিছুই পাবে।

    চলতি বছরে কয়েক মাস আগে রিলায়েন্স জিও (Relience Jio) দেশে এনেছে 5G সার্ভিস। এই 5G সার্ভিসকে রিলায়েন্স নামকরণ করেছে ট্রু (True) 5G সার্ভিস। প্রথম এই সার্ভিস চালু হয়েছে নতুন দিল্লিতে, এবার মুকেশ আম্বানির সংস্থা লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে  দেশের প্রত্যেকটি প্রান্তে Jio 5G সার্ভিসকে পৌঁছে দেওয়ার।

    আরও পড়ুন: ফিরে দেখা সাল ২০২২! মহিলাদের স্বার্থে দেওয়া যুগান্তকারী কয়েকটি রায় শীর্ষ আদালতের

    রিলায়েন্স জিও সূত্রে জানা গেছে যে দেশের সমস্ত প্রান্তে 5G সার্ভিস তারা পৌঁছে দেবে ডিসেম্বর ২০২৩ এর মধ্যেই।

    নতুনভাবে কোন ১১ টি শহরে Jio 5G সার্ভিস চালু হল, সেটা এক নজরে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক।

    ১) চন্ডিগড়

    ২) ত্রিবান্দ্রম

    ৩) মহীশূর

    ৪) লক্ষ্নৌ

    ৫) নাসিক

    ৬) ঔরঙ্গাবাদ

    ৭) মোহালি

    ৮) পাঁচকুলা

    ৯) জিরাকপুর

    ১০) খারর

    ১১) দেরাবাসসি

    ইতিমধ্যে যে শহরগুলিতে Jio 5G সার্ভিস আগেই চালু হয়েছে সেই শহর গুলো দেখবো।
    ১) দিল্লি

    ২) মুম্বাই

    ৩) বারানসি

    ৪) কলকাতা

    ৫) বেঙ্গালুরু

    ৬) হায়দ্রাবাদ

    ৭) চেন্নাই

    ৮) নাথদ্বারা

    ৯) পুনে

    ১০) গুরগ্রাম

    ১১) নয়ডা

    ১২) গাজিয়াবাদ

    ১৩) ফরিদাবাদ

    ১৪) গুজরাটের সমস্ত জেলা শহর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Tofu and Paneer: ওজন কমাতে চান? তাহলে বাদ দিন পনির, হেঁসেলে আনুন টোফু

    Tofu and Paneer: ওজন কমাতে চান? তাহলে বাদ দিন পনির, হেঁসেলে আনুন টোফু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  টোফু এবং পনির (Tofu and Paneer)  দুটোই হল জনপ্রিয় নিরামিষ খাবার। শরীর সুস্থ রাখতে অনেকেই নিরামিষ খাবার খান। এটা ঠিক যে খাদ্যাভ্যাস মানুষের রুচির উপর নির্ভর করে। কারও রুচিতে আমিষ ভালো তো কারও বা নিরামিষ। ভারতবর্ষের এমন অনেক সমাজ আছে যেখানে বংশপরম্পায় নিরামিষ খাবার চালু রয়েছে। একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যে ভারতবর্ষে ৩৯ শতাংশ মানুষই নিরামিষভোজী। এটা সারা পৃথিবীর মধ্যে রেকর্ড হয়ে আছে।
    শরীর সুস্থ রাখতে ডায়েট চার্টে অনেকেই নিরামিষ আহারের উপর জোর দেন। আজকে আমরা এমনই দুটি নিরামিষ ডিশ নিয়ে আলোচনা করব। যে দুটি ডিশ খুবই জনপ্রিয়। একটি টোফু এবং অপরটি হলো পনির (Tofu and Paneer)। অনেক ভারতীয় মনে করেন যে পনিরের আরেক নামই হলো টোফু কিন্তু সেটা নয়। পনির এবং টোফু  দেখতে অনেকটা একইরকম কিন্তু তাদের মধ্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে।

    টোফু এবং পনির (Tofu and Paneer) পার্থক্য

    ১) কীভাবে তৈরি হয় এই দুটি আইটেম

    প্রথমেই আমাদের জানতে হবে যে কীভাবে পনির তৈরি হয় এবং কিভাবে টোফু তৈরি হয়। টোফু  তৈরি হয় সোয়াবিনের দুধ থেকে ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম লবণ দেওয়া ছাঁচে। অন্যদিকে পনির তৈরি হয় গরু, মোষ ইত্যাদির দুধ থেকে।

    ২) পুষ্টির মাত্রা 

    টোফুতে থাকে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ফাইবার। ১০০ গ্রাম টোফুর ক্যালোরির মান ১৪৪।
    অন্যদিকে পনিরের মধ্যে থাকে ক্যালরি, প্রোটিন, কার্ব, ক্যালসিয়াম এবং ফ্যাট। ১০০ গ্রাম পনিরের মধ্যে ক্যালরির পরিমাণ ৩২১।

    ৩) টোফু  এবং পনিরের (Tofu and Paneer) মধ্যে কোনটি ভাল

    পুষ্টির মাত্রাতে তো আমরা দেখলাম যে টোফু এবং পনিরের মধ্যে অনেক ধরনের প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়ামের উৎস থাকে। একজন নিরামিষভোজী কোনটাকে অগ্রাধিকার দেবেন সেটা নির্ভর তাঁর রুচির উপরে। যদি নিজের ওজন কমাতে চান তাহলে টোফু  একটা ভালো পছন্দ। কারণ এটার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে এবং অল্প পরিমাণে ক্যালরি থাকে। আবার স্বাস্থ্য সম্মত খাবার হিসেবে পনির একটা ভালো পছন্দ হতে পারে। কারণ এখানে প্রোটিন কার্বো ফ্যাট সবটাই থাকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Covid Protocol: চিন সমেত পাঁচটি দেশ থেকে ফিরলে করোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক: কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    Covid Protocol: চিন সমেত পাঁচটি দেশ থেকে ফিরলে করোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক: কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন সমেত আরও পাঁচটি দেশ থেকে যাঁরা ভারতবর্ষে আসবেন তাঁদের জন্য করোনা পরীক্ষা (Covid Protocol) বাধ্যতামূলক করা হল। এদিন কলকাতা বিমানবন্দরেও একই চিত্র দেখা যায়।  RT-PCR পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে চিন ছাড়াও জাপান, সাউথ কোরিয়া, হংকং এবং থাইল্যান্ড ফেরতদের জন্য। 

    দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী কী বলছেন 

    স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডব্য এক বিবৃতিতে বলেন, এই পাঁচ দেশ থেকে যাঁরা আসবেন তাঁদের কারও মধ্যে যদি করোনার উপসর্গ পাওয়া যায় তাহলে তাঁকে কোয়ারেন্টাইনে (Covid Protocol) পাঠানো হবে। ইতিমধ্যে করোনা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে চিনে। সে দেশে প্রতিদিন ১০ লক্ষেরও বেশি নতুন রোগী পাওয়া যাচ্ছে এবং তার সঙ্গে গড়ে ৫০০০ হাজার মানুষের মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে প্রতিদিন। সে দেশের বিভিন্ন সংবাদ সংস্থা সূত্রে এমনটাই জানা গেছে। ওমিক্রনের নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএফ সেভেনের এই দাপটে করোনা মোকাবিলায় (Covid Protocol) কোনওরকম ফাঁক রাখতে চাইছে না কেন্দ্রীয় সরকার। 

    করোনা মোকাবিলায় (Covid Protocol) দেশে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে

     ইতিমধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উচ্চস্তরীয় একটি রিভিউ মিটিং হয়েছে। আগামী মঙ্গলবার অর্থাৎ ২৭ ডিসেম্বর দেশের সমস্ত সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে করোনা মোকাবিলার (Covid Protocol) মহড়া চলবে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর এদিন আরো বলেন যে এর আগে করোনা পরিস্থিতির সময় আমরা দেখেছি কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে সমন্বয়ের সঙ্গে। এখনও আমাদের সেইভাবেই কাজ করতে হবে যাতে আমরা সবাই মিলে করোনা কে পরাস্ত করতে পারি।

    গত শুক্রবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী দেশের সমস্ত রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং অতিরিক্ত মুখ্য সচিবদের নিয়ে ভার্চুয়াল বৈঠক করেন। সেখানে করোনা মোকাবিলায় (Covid Protocol) বিভিন্ন প্রস্তুতির কথা আলোচনা হয়েছে এবং তার সঙ্গে সতর্কতামূলক বিভিন্ন ব্যবস্থা অবলম্বন করতে বলা হয়েছে প্রতিটি রাজ্যকে। প্রসঙ্গত, শুধুমাত্র চিন নয়, করোনার উদ্বেগ এখন ছড়িয়েছে জাপান, ব্রাজিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ বিভিন্ন দেশগুলিতে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী এই রিভিউ মিটিংয়ে বারবার জোর দেন করোনা সম্পর্কে সচেতনতা (Covid Protocol) বাড়ানোর উপর এবং করোনা বিধি মেনে চলার উপর।

    প্রত্যেক রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী অনুরোধ করেছেন যে তাঁরা যেন নিজেরা দাঁড়িয়ে থেকে করোনা মোকাবিলার (Covid Protocol) বিভিন্ন প্রস্তুতির বিষয়গুলি নজরদারি করেন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্র সূত্রে জানা গেছে যে গত ২৪ ঘন্টায় দেশে নতুন করোনা রোগীর ২০১জন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।    

  • Bivas Chakraborty: নাট্যব্যক্তিত্ব বিভাস চক্রবর্তী হৃদরোগে আক্রান্ত, ভর্তি হাসপাতালে 

    Bivas Chakraborty: নাট্যব্যক্তিত্ব বিভাস চক্রবর্তী হৃদরোগে আক্রান্ত, ভর্তি হাসপাতালে 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার অন্যতম জনপ্রিয় নাট্যকার বিভাস চক্রবর্তী (Bivas Chakraborty) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে কলকাতার বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, জনপ্রিয় এই নাট্য ব্যক্তিত্বের শারিরীক অবস্থা বিচার করে অ্যাঞ্জিওগ্রাফি করার সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসকরা। সেখানে দেখা যায়, বিভাস চক্রবর্তীর (Bivas Chakraborty) একটি ধমনি ৯৯ শতাংশ ব্লক। সঙ্গে সঙ্গেই প্রাইমারি অ্যাঞ্জিওপ্লাস্টি করে স্টেন্ট বসানো হয়েছে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন, আপাতত স্থিতিশীল রয়েছেন বিভাসবাবু (Bivas Chakraborty)। তেমন কোনও সংকট তৈরি হয়নি, তাঁকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে আসার কারনে।

    পরিবার কী বলছে?

    পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গতকাল অর্থাৎ শুক্রবার সারাদিন নিজের বাড়িতেই ছিলেন বিভাস চক্রবর্তী (Bivas Chakraborty)। হঠাৎই দুপুরের পর থেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন। বুকে ব্যথা অনুভব করতে থাকেন। ঘাম হতে শুরু করে অত্যধিক পরিমাণে। এরপরই কোনওরকম ঝুঁকি না নিয়ে পরিবারের লোকজন তাঁকে বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসকরা জানান, বিভাস চক্রবর্তী (Bivas Chakraborty)
     হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরেই বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন নাট্যকার। বাড়িতে থেকেই তাঁর চিকিৎসা চলছিল।

      

    বিভাস চক্রবর্তীর (Bivas Chakraborty) নাট্যজীবন

    একদা বামপন্থী ছিলেন বিভাস চক্রবর্তী (Bivas Chakraborty)। সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম আন্দোলনের সময় থেকে তৎকালীন বামপন্থী সরকারের বিরুদ্ধে পথে নামেন। রাস্তায় রাস্তায় “পরিবর্তন চাই” ব্যানারে তখন দেখা যেত জনপ্রিয় এই নাট্যব্যক্তিত্বের ছবি। বাংলার জনপ্রিয় এই নাট্য ব্যক্তিত্ব ১৯৬০ সালে প্রথম যোগ দেন ‘নান্দীকার’ নাটকের দলে। সেখানে তিনি অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশনায় একাধিক নাটকে অভিনয় করেন। ১৯৬৬ সালে ‘নান্দীকার’-এর সঙ্গে সম্পর্কে ছেদ পড়ে তাঁর। তখন তৈরি করেন নিজস্ব থিয়েটার ওয়ার্কশপ। এরপরে ১৯৮৫ সালে বিভাস চক্রবর্তী তৈরি করেন ‘অন্য থিয়েটার’ নামে একটি নাটকের দল। দীর্ঘদিন ধরেই পশ্চিমবঙ্গ নাট্য আকাদেমীর সদস্য ছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে বয়সজনিত কারণে নাট্য আকাদেমীর সদস্যপদ ছেড়ে দেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     

     

  • Gender Change: ১৬ বছরের বেশি বয়সীরা এবার থেকে ট্রান্সজেন্ডার হতে পারবেন স্পেনে, আসছে নতুন আইন

    Gender Change: ১৬ বছরের বেশি বয়সীরা এবার থেকে ট্রান্সজেন্ডার হতে পারবেন স্পেনে, আসছে নতুন আইন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রান্সজেন্ডারের (Gender Change) আইন সারা বিশ্বব্যাপী খুব অল্প দেশেই আছে, এবার সেই তালিকায় সংযোজন হলো স্পেনের নাম। সাধারণভাবে ঘোষণা মাত্রই যে কোন নাগরিক এবার থেকে স্পেনে ট্রান্সজেন্ডার হতে পারবেন। 

    কী রয়েছে এই আইনে

    সম্প্রতি, স্পেনে আনা হচ্ছে ট্রান্সজেন্ডার রাইটস বিল। যেখানে বলা হচ্ছে ১৬ বছর বয়সের বেশি যেকোন নাগরিক ট্রান্সজেন্ডার (Gender Change) হতে পারবেন অন্যদিকে এই আইন অনুযায়ী যারা মাইনর থাকবে অর্থাৎ নাবালক এবং নাবালিকারা যাদের বয়স ১৪ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে তাদের অবশ্যই ট্রান্সজেন্ডার (Gender Change) হতে গেলে নিজেদের আইনি অভিভাবকদের স্বীকৃতি লাগবে। অন্যদিকে ১২ এবং ১৩ বছরের মধ্যে যদি কেউ ট্রান্সজেন্ডার হতে চায় তাহলে সে দেশে যে কোনও কোর্টের বিচারকের অনুমতি লাগবে।

    স্পেনের ১৮৮ জন আইনসভার সদস্যের ভোটের ভিত্তিতে এই নতুন আইন আসতে চলেছে, প্রসঙ্গত ১৫০ জন আইনসভার সদস্য এই বিলের বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন আইন সভায়।
    এখন শুধু সেনেটের অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে এই বিল। শোনা যাচ্ছে খুব সম্ভবত এই সপ্তাহতেই আইনের পরিণত হতে পারে বিলটি। স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেড্রো স্যানচেজের সোশ্যালিস্ট পার্টি, যারা বর্তমানে জোট সরকারে আছে বামপন্থী পোডেমস পার্টির সঙ্গে, তারা এই আইনকে সে দেশের একটা বড় সংস্কার হিসেবেই দেখছে। অন্যদিকে স্পেনের ফেমিনিস্টরা ইতিমধ্যে দাবি করেছে যে এই আইনের কারণে মহিলাদের অধিকার ক্ষুন্ন হবে।

    বিতর্কও শুরু হয়েছে নতুন এই আইন নিয়ে

    তবে এই বিল নিয়ে ব্যাপক বিতর্কও শুরু হয়েছে স্পেনে, সে দেশের ডেপুটি প্রধানমন্ত্রী এই বিলকে সমালোচনা করেছেন। উপ প্রধানমন্ত্রী কারম্যান কালভো বলেছেন, জন্ম থেকে পাওয়া শারীরিক গঠনকে ছেড়ে জেন্ডার কে যখন এত গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে তখন আমার মনে হয় না যে এটা কোনও অগ্রগতির দিকে আমরা যাচ্ছি। সমালোচনার অন্য আরও অনেক কারণ রয়েছে, সেদেশের ওয়াকিবহাল মহল বলছে যে কোনও পুরুষ যদি ট্রান্সজেন্ডার (Gender Change) করে মহিলা হয়ে যান এবং মহিলাদের ক্রীড়াতে নাম লেখান অথবা মহিলা কারাগারে থাকতে চান তাহলে এই আইন এর অপব্যবহার হবে। সেক্ষেত্রে  সেটি মহিলা অধিকারের উপর একটি বড় আঘাত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • BF 7 Variant: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট বিএফ-৭, জানুন বিস্তারিত

    BF 7 Variant: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট বিএফ-৭, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চীনে নতুন করে থাবা বসিয়েছে করোনা। ব্যাপক সংক্রমণে মৃত্যু মিছিল শুরু হয়েছে সমগ্র চীনে। সেদেশের সরকারি সূত্রে খবর প্রতিদিন নতুন এই ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণের ফলে দুই হাজারেরও বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে। বারবার ভ্যারিয়েন্ট বদল করছে করোনা ভাইরাস। ঠিক যেন ছদ্মবেশী অসুর। ওমিক্রমনের তাণ্ডব লীলার পরে উদ্বেগ ছড়াচ্ছে নতুন ভ্যারিয়েন্ট। নতুন এই ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ করার ক্ষমতাও নাকি অনেক বেশি। নতুন এই BF 7 Variant হল ওমিক্রণের সাব ভ্যারিয়েন্ট। ভারতবর্ষে অবশ্য BF 7 Variant-এর চারটি কেস সামনে এসেছে, গত জুন মাস থেকে। এর মধ্যে দুটি গুজরাট রাজ্যে এবং অপর দুটি ওড়িশাতে। চীনে যখন এই সংক্রমণ ব্যাপক আকার ধারণ করেছে তখন ভারতবর্ষের ক্ষেত্রেও সতর্কতামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মান্ডভ্য-র নেতৃত্বে একটি রিভিউ মিটিং হয়েছে যেখানে স্বাস্থ্য দপ্তরের সমস্ত অফিস গুলিকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।

    কী এই BF 7 Variant

    করোনা ভাইরাসের প্রথম উৎপত্তি হয়েছিল, ঠিক আজ থেকে তিন বছর আগে ২০১৯ সালের শেষের দিকে চীন দেশে। তিন বছর ধরে চলছে করোনার বিরুদ্ধে লড়াই। কখনও বাড়ে কখনও কমে। এবার নতুন বংশধর BF 7 Variant. BF 7 Variant করোনার শক্তিশালী ভ্যারিয়েন্ট। জানা যাচ্ছে এই ভ্যারিয়েন্ট এতটাই সংক্রামক যে ভ্যাকসিন নেওয়া থাকলেও এর সংক্রমণ থেকে সহজে রেহাই পাওয়া যায় না। উপসর্গ আগের মতোই রয়েছে অর্থাৎ জ্বর, কাশি, গলাব্যথা, নাক দিয়ে জল পড়া ইত্যাদি। করোনা ভাইরাস নিয়ে যাঁরা গবেষণা করেন তাঁরা বলছেন যে কোনও ব্যক্তি যদি BF 7 Variant  আক্রান্ত হন তাহলে তিনি  ১০ জন থেকে সর্বোচ্চভাবে ১৮ জন ব্যক্তিকে সংক্রমিত করতে পারেন।

    আবার করোনার নতুন বংশধরের আক্রমণ যে সব সময় যে উপসর্গ নিয়েই ধরা পড়বে এমনটা নয়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে উপসর্গহীনভাবেও BF 7 Variant বাসা বাঁধতে পারে মানুষের শরীরে। একটি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে যে আগামী তিন মাসের মধ্যে BF 7 Variant কারণে গোটা বিশ্বের ১০% জনসংখ্যা সংক্রমিত হবে।

    কোভিশিল্ডের প্রস্তুতকারক সংস্থা কী বলছে

    সূত্রের খবর, স্বাস্থ্য মন্ত্রকের রিভিউ মিটিংয়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওষুধ মজুদ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে ‌‌। অন্যদিকে সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়ার (SII)প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও আদার পুনাওয়ালা যিনি কিনা কোভিড ভ্যাকসিন কোভিশিল্ড তৈরি করেছিলেন,তাঁর মতে, চীনের করোনা পরিস্থিতি দেখে আমাদের প্যানিক করা উচিত নয় কারণ ইতিমধ্যে আমরা ভ্যাকসিন নিতে পেরেছি। আমাদের দেশের সরকারের উপর আমাদের আস্থা রাখা উচিত এবং সরকারি নির্দেশ পালন করা উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Organic Farming: জানেন জৈব চাষ কেন এত লাভজনক ? 

    Organic Farming: জানেন জৈব চাষ কেন এত লাভজনক ? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাসায়নিক এবং কীটনাশকের ব্যবহার এখন সাধারণত সব জমিতেই হয়। এতে অনেক সমস্যা রয়েছে, একদিকে যেমন জমির ফলনশীলতা কমে যায়, অন্যদিকে আবার যে ফসল উৎপাদিত হয় সেগুলোও রাসায়নিক প্রভাব মুক্ত হয় না। যার প্রভাব পড়ে আমাদের শরীরের উপর। পশ্চিমবঙ্গের সুন্দরবনের দিকে ঘুরতে গেলে আমাদের নজরে পড়বে সেখানকার বাড়ির উঠানগুলোতে, প্রতিটি পরিবার নিজেদের প্রয়োজন মত শাক-সবজি চাষ করেন, যেগুলিতে কোনরকম রাসায়নিক সার বা কীটনাশকের ব্যবহার করা হয় না। বর্তমানে এই জৈব চাষ (Organic Farming) সম্পর্কে নানা রকমের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করছে কেন্দ্রীয় সরকার। ভারতীয় কৃষি মন্ত্রক ইতিমধ্যে চলতি বছরের ২৫শে অগাস্ট জৈব চাষের (Organic Farming) উপযোগিতা এবং কী কী উপায়ে এই চাষ করা যেতে পারে সে বিষয়ে একটি গাইডলাইন প্রকাশ করেছে। মানে জৈব চাষের (Organic Farming) বিষয়ে সরকারও এখন কৃষকদের উৎসাহিত করছে।

    কী এই জৈব চাষ (Organic Farming)

    জৈব চাষ (Organic Farming) হল প্রাচীন ভারতীয় কৃষি পদ্ধতি। প্রাচীনকালে ভারতবর্ষের মাটিতে ঠিক এই পদ্ধতিতেই চাষ করা হতো। জৈব চাষের (Organic Farming) সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এখানে বাইরে থেকে কোন কিছু সংগ্রহ করতে হয় না আশেপাশে যা কিছু প্রয়োজনীয় সামগ্রী থাকে সেটা দিয়েই জৈব চাষ (Organic Farming) করা যেতে পারে। এতে কৃষকদের চাষের খরচ যেমন বেঁচে যায়, তেমনি জৈব চাষ (Organic Farming) যে জমিতে হয় সেই জমির উর্বরতা কখনও নষ্ট হয় না। যেমন ধরুন জৈব চাষ (Organic Farming) করতে জমির উর্বরতা বাড়ানোর জন্য গোবর সার ব্যবহার করা হয়। ভারতবর্ষের গ্রামাঞ্চলগুলিতে গোপালন এখনও ব্যাপকভাবে প্রচলিত। তাই গোবর সার পেতে খুব বেশি সমস্যা হয় না এবং কৃষক নিজেই এই সার তৈরি করতে পারে। ভারতবর্ষের প্রাচীন কৃষি পদ্ধতি যেহেতু এই জৈব চাষ (Organic Farming) তাই জৈব চাষে যে সার ব্যবহার করা হয় সেগুলোর নামকরণেও  বৈদিক রীতির ছোঁয়া রয়েছে যেমন এই গোবর সারকে বলা হয় বীজামৃত (বীজ + অমৃত) বা জীবামৃত (জীব + অমৃত)। অর্থাৎ জৈব চাষ (Organic Farming) করতে প্রয়োজন বলতে একটি জমি, গোবর সার, বীজ এবং কর্ষণ করার জন্য লাঙ্গল অথবা ট্রাক্টর। বাইরে থেকে আমদানি করার কিছুই নেই এই চাষে। কৃষকের পক্ষে এই চাষ সাশ্রয়ীও বটে। পশ্চিমবঙ্গের বেশিরভাগ কৃষকদের অভিযোগ থাকে যে চাষে তেমন লাভ করা যায় না অর্থাৎ যে পরিমাণ ইনভেস্ট করতে হয় চাষে সেই পরিমাণ মত লাভ হয় না এতে কৃষকরা উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন কিন্তু এর বিকল্প জৈব চাষ (Organic Farming) হতে পারে। রাসায়নিক বা কীটনাশক মুক্ত চাষ যেমন এখানে সম্ভব, তেমনি এই চাষ লাভজনকও বটে কারণ এখানে ইনভেস্ট বলতে তেমন কিছুই নেই।

    জৈব চাষ (Organic Farming) কেন প্রয়োজনীয় 

    এটা ঠিক কথা যে গ্রিন রেভুলেশন বা সবুজ বিপ্লবের পর থেকেই দেশের শস্য উৎপাদন বেড়েছে, আগের থেকে আরও বেশি পরিমাণে ফসল উৎপাদন করতে পারেন কৃষকরা। কিন্তু এর অপর একটি দিক হলো যে যথেচ্ছ ভাবে রাসায়নিক এবং কীটনাশকের ব্যবহারের ফলে মাটি দূষিত হচ্ছে, জল দূষিত হচ্ছে এবং উৎপাদিত ফসলেও  রাসায়নিক প্রভাব থেকে যাচ্ছে যার ফলে মানুষের শরীর খারাপ হচ্ছে। জৈব চাষকে (Organic Farming) তাই বলা যেতে পারে এটি প্রকৃতিবান্ধব চাষ। জমি দূষিত হয় না জল দূষিত হয় না উৎপাদিত ফসলও রাসায়নিক প্রভাব মুক্ত থাকে এবং খাদ্য হিসেবে মানুষ টাটকা সবজি গ্রহণ করতে পারেন জৈব চাষের (Organic Farming) মাধ্যমে। গবেষণাতে দেখা গেছে যে, জৈব চাষ (Organic Farming) হয় যে জমিতে সেই জমির জল ধারণ ক্ষমতাও বৃদ্ধি পায় আবার জমিতে নিউট্রিশন সাইকেলও চলতে থাকে। জৈব চাষের (Organic Farming) জমিতে কীটপতঙ্গের উৎপাত হয় না বললেই চলে। এ বিষয়ে কৃষক চিন্তামুক্ত থাকতে পারেন।

    কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকা

    খরচ সাশ্রয়ী এবং কীটনাশক মুক্ত হওয়ায় জৈব চাষের (Organic Farming) বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারও প্রকৃতিবান্ধব এই চাষ করতে কৃষকদের বিশেষভাবে উৎসাহিত করছে। কেন্দ্রীয় সরকার ইতিমধ্যে বেশ কিছু স্কিম চালু করেছে, যার মধ্যে একটি হলো “ভারতীয় প্রাকৃতিক কৃষি পদ্ধতি”, ইতিমধ্যে এই স্কিমের অন্যতম প্রজেক্ট হিসেবে ৪.০৯ লক্ষ হেক্টর জমি, দেশের ৮ টি রাজ্যে বরাদ্দ করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। কৃষি মন্ত্রক সূত্রে জানা যাচ্ছে, যে জৈব চাষ (Organic Farming) প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভিশন এবং এটি যাতে কৃষিক্ষেত্রে বিপ্লব আনতে পারে সারা দেশে সে বিষয়ে সচেষ্ট কেন্দ্রীয় সরকার। কৃষি মন্ত্রকের এই প্রজেক্টের নাম “ন্যাশনাল মিশন অন ন্যাচারাল ফার্মিং”। কৃষি মন্ত্রক  তাদের গাইডলাইনে এই জৈব চাষের (Organic Farming) উদ্দেশ্য গুলিও বিস্তৃতভাবে ব্যাখ্যা করেছে।
    সেগুলি হল,
     ১) দেশে খরচ সাশ্রয়ী, কীটনাশক মুক্ত, প্রকৃতিবান্ধব এবং কৃষকদের লাভজনক চাষ।

    ২) দেশি গরু এবং স্থানীয় সম্পদের পূর্ণ ব্যবহার।

    ৩) দেশের প্রতিটি প্রান্তে জৈব চাষের (Organic Farming) বিপ্লব আনা।

    ৪) জৈব চাষ (Organic Farming) থেকে উৎপাদিত বিভিন্ন ফসল কে আন্তর্জাতিক বাজারে বিক্রি করা।

                                                                                                                                                                                                                                                                                                                চলবে……..

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Lionel Messi: মেসির ফিটনেসের ৫টি রহস্য

    Lionel Messi: মেসির ফিটনেসের ৫টি রহস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এই মুহূর্তে এই গ্রহের সবথেকে জনপ্রিয় ফুটবলার তিনি। মেসির (Lionel Messi) হাতে যেন বিশ্বকাপ ওঠে এমন প্রার্থনা সারা বিশ্বব্যাপী বেশিরভাগ মানুষই করেছিলেন। বাদ যায়নি আমাদের ভারতবর্ষ। বিশ্বকাপ ফাইনালের দিন পাড়ায় পাড়ায় মহল্লায় মহল্লায় বেশিরভাগ ভারতীয় আর্জেন্টিনাকেই সাপোর্ট করেছিলেন তার একমাত্র কারণ লিও মেসি (Lionel Messi)। তাঁর ফুটবল জাদুতে মুগ্ধ করেছেন তিনি সারা বিশ্বকে।
    কাতার স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপ ফাইনালে টানটান উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ শেষে ট্রফি ওঠে মেসির (Lionel Messi) হাতে। আজকে আমরা জেনে নেব লিও মেসি (Lionel Messi) এত ফিট থাকেন কীভাবে? কী তাঁর ডায়েট চার্ট? 

    ১) লিও মেসি (Lionel Messi) প্রচুর পরিমাণে জল পান করেন

    জানা গেছে আর্জেন্টিনার এই তারকা ফুটবলার প্রচুর পরিমাণে জল পান করেন নিজেকে তরতাজা রাখার জন্য। এছাড়াও জানা গেছে নিয়মিত খাদ্য তালিকায় টাটকা ফল, বিভিন্ন সবজি, বাদাম এসব কিছুই থাকে। রান্না না করা খাবার যাকে বলা হয় ‘র’ ফুড, সেটাও লিও মেসির (Lionel Messi) খাদ্য তালিকায় থাকে। 

    ২) মিষ্টি জাতীয় এবং তৈলাক্ত খাবার লিও মেসি (Lionel Messi) এড়িয়ে চলেন

    চিনি হল শরীরের পেশির জন্য সবথেকে খারাপ। লিও মেসি (Lionel Messi) এটা ভালোমতো জানেন তাই তাঁর খাদ্য তালিকা থেকে মিষ্টি জাতীয় খাবার  বাদ রেখেছেন। এছাড়াও জানা গেছে, লিও মেসি (Lionel Messi) প্রতিদিন যে পরিমাণ মাংস খেতেন সেই পরিমাণটাও কম করেছেন। প্রয়োজনীয় প্রোটিন লিও মেসি (Lionel Messi) সংগ্রহ করেন তিন ধরনের প্রোটিন শেক থেকে।

    ৩) লিও মেসির (Lionel Messi) প্রিয় খাবার হল রোস্ট চিকেন এবং তার সঙ্গে মাটির তলার সবজি

    বার্সেলোনা ক্লাবের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের সূত্রে জানা যাচ্ছে যে লিও মেসির (Lionel Messi) প্রিয় খাবার হল রোস্টেড চিকেন তার সাথে মাটির তলার সবজি। খাবারের এই ডিশে সম্পূর্ণভাবে পুষ্টি থাকে। এটাতে যেমন প্রোটিন থাকে তেমনি মাটির তলার সবজি আলুতে প্রয়োজনীয় কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায় এছাড়া ভিটামিনও পাওয়া যায়। চিকেনে থাকা প্রোটিন শরীরে অ্যামিনো এসিডের মাত্রা পূরণ করে।

    ৪) প্রতিদিনের শরীরচর্চায় লিও মেসি (Lionel Messi) নিজের গতির উপর জোর দেন

    বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবলার শরীরচর্চার সময় নিজের গতির উপরে জোর দেন। শারীরিকভাবে অনুশীলন করেন হার্ডলি হোপস, হ্যামস্টি্রং স্ট্রেসেস এছাড়াও স্কিপিং রোপসেরও নিয়মিত অভ্যাস করেন তিনি।

    ৫) নিয়মিত সিট আপ দেন লিও মেসি (Lionel Messi)

    ওয়েট প্লেটের সাহায্যে নিয়মিত সিট আপ এবং রাশিয়ান ট্যুইস্ট দিতে দেখা যায় লিও মেসিকে (Lionel Messi)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share