Blog

  • Calcutta High Court: শুভেন্দু ইস্যুতে হাইকোর্টে ফের একবার মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী নির্দেশ দিলেন বিচারপতি?

    Calcutta High Court: শুভেন্দু ইস্যুতে হাইকোর্টে ফের একবার মুখ পুড়ল রাজ্যের, কী নির্দেশ দিলেন বিচারপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) ইস্যুতে ফের একবার মুখ পুড়ল রাজ্যের! শুক্রবার হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর নির্দেশ, শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে এফআইআর করতে চাইলে রাজ্যকে যথাযথ বেঞ্চে যেতে হবে। এ নিয়ে এখনই কোনও অন্তর্বর্তী নির্দেশ দেবে না কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)।

    শুভেন্দু অধিকারী…

    বুধবার পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোলে কম্বলদান কর্মসূচিতে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় তিনজনের। ওই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তিনি অনুষ্ঠানস্থল ছেড়ে আসার পরেই ঘটে দুর্ঘটনা। এই ঘটনায় রাজ্যের বিরোধী দলনেতার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করার অনুমতি পেতে বৃহস্পতিবার দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল রাজ্য। রাজ্যের সে আবেদন খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। এর পর কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব এবং বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করে রাজ্য। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার একক বেঞ্চের নির্দেশ পরিবর্তন করার আর্জিও জানানো হয়। প্রসঙ্গত, শুভেন্দুর বিরুদ্ধে ২৬টি এফআইআরের স্থগিতাদেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি মান্থা। তিনি নির্দেশ দিয়েছিলেন, ভবিষ্যতে শুভেন্দুর বিরুদ্ধে কোনও এফআইআর করতে হলে আদালতের অনুমতি নিতে হবে।

    আরও পড়ুন: আসানসোলের দুর্ঘটনায় জিতেন্দ্র, তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের, নাম নেই শুভেন্দুর

    আদালতের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। সুপ্রিম কোর্ট তাদের বলে হাইকোর্টে। এর পরেই সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শ অনুযায়ী প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তবের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করে রাজ্য। সেই মামলাও গৃহীত হয়। তার পরেও শুভেন্দুর বিরুদ্ধে নয়া এফআইআর করতে চেয়ে মামলা করে রাজ্য। এদিন সেই মামলাটিই ওঠে হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর একক বেঞ্চে।

    কম্বল বণ্টনের সময় মৃত্যুর ঘটনায় প্রাথমিক তদন্ত করতে নির্দেশ দেন বিচারপতি সেনগুপ্ত। রাজ্যের তরফে আইনজীবী অনির্বাণ রায় জানান, এটি (কম্বল দানে মৃত্যুর ঘটনা) একটি অপরাধমূলক অভিযোগ। এ ক্ষেত্রে এফআইআর করা জরুরি। রাজ্যের আইনজীবীর কথা শুনেই বিচারপতি সেনগুপ্তর প্রশ্ন, রাজ্য কী কোনও প্রাথমিক তদন্ত করছে? ময়নাতদন্ত শেষ হয়েছে?  এফআইআর করার আগেও এগুলি হওয়া প্রয়োজন। তিনি বলেন, এ সংক্রান্ত আরও একটি মামলা প্রধান বিচারপতির এজলাসে বিচারাধীন। সেক্ষেত্রে এই বেঞ্চ কী করবে?  আপনারা কী ডিভিশন্ বেঞ্চে গিয়েছিলেন চ্যালেঞ্জ করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Inland Taipan: জানেন পৃথিবীর সবথেকে বিষধর সাপ কোনটি ? 

    Inland Taipan: জানেন পৃথিবীর সবথেকে বিষধর সাপ কোনটি ? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিষধর সাপ” এই শব্দ উচ্চারণ মাত্র অনেকেরতত আত্মারাম খাঁচা হয়ে যায়। চোখের সামনে ভেসে ওঠে অসংখ্য ছবি। কেউটে থেকে গোখরো, চন্দ্রবোড়া থেকে কালাচ। চাঁদের পাহাড় গল্পে ব্ল্যাকমাম্বারের কথা নিশ্চয় মনে আছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন টিভি চ্যানেলের মাধ্যমে আফ্রিকার ভয়ঙ্কর ব্ল্যাকমাম্বারের সঙ্গে নিশ্চয়ই এতদিনে সবার পরিচয় হয়ে গেছে। ব্ল্যাকমাম্বারের আক্রমনের গতি, বিষ ঢালার পরিমান পর্যবেক্ষন করে অনেকেই এই সাপকে এক নম্বর স্থান দেন। তবে জানেন কি? এর থেকেও ভয়ঙ্কর বিষধর সাপ আছে? যে সাপের একটি কামড়ে ১০০ জন অবধি মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

    আরও পড়ুন: একযোগে বিশ্বের ৮টি দেশ মিলে তৈরি করছে সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ, জানুন বিস্তারিত

    জানুন ইনল্যান্ড তাইপেন (Inland Taipan) সম্পর্কে

    বিষধর এই সাপটির নাম হল ইনল্যান্ড তাইপেন (Inland Taipan)। পাওয়া যায় অষ্ট্রেলিয়াতে। LD50 scale-এর সাহায্যে মাপা হয় কোন সাপের বিষ কতটা বিষাক্ত। এই স্কেল বলছে পৃথিবীর মধ্যে সবথেকে বেশি বিষাক্ত সাপ হল ইনল্যান্ড তাইপেন (Inland Taipan)। এই সাপ সাধারণত সরু এবং লম্বা হয়ে থাকে। মাথাটি আয়তাকার হয়। লোকালয়ে এর (Inland Taipan)দেখা চট করে পাওয়া যায়না। বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ভোরবেলায় এই সাপ (Inland Taipan) খুব সক্রিয় থাকে। অষ্ট্রেলিয়ার একটি গবেষণায় দেখা গেছে, একবার কামড়ে প্রায় ১১০ মিলিগ্রাম বিষ ঢালে এই সাপ (Inland Taipan)। এই পরিমান বিষে প্রায় ১০০ জন মানুষের মৃত্যু হতে পারে।

    আরও পড়ুন: এবার পৃথিবীর সমস্ত জলাশয় সম্পর্কে তথ্য দেবে নাসার এই বিশেষ স্যাটেলাইট

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • R G Kar Hospital: রোগীর বিছানায় বিড়াল, পরিচ্ছন্নতার বালাই নেই, আরজিকরের ‘পরিষেবায়’ বাড়ছে সংক্রমণ

    R G Kar Hospital: রোগীর বিছানায় বিড়াল, পরিচ্ছন্নতার বালাই নেই, আরজিকরের ‘পরিষেবায়’ বাড়ছে সংক্রমণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর তিরিশের জয়িতা দত্ত। শ্বাসকষ্ট নিয়ে আরজিকর হাসপাতালে ভর্তি হন। হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার দিন তিনেকের মধ্যে তাঁর অবস্থা আরও খারাপ হয়। ফুসফুসে সংক্রমণ দেখা দেয়। চিকিৎসকেরা জানান, তার পরিস্থিতি বেশ উদ্বেগজনক। পরিবার জানায়, হাসপাতালে জয়িতার বিছানায় বিড়াল এসে বসতো। খাবারেও মুখ দিয়েছে। আর সেই থেকেই রোগীর সংক্রমণ বেড়েছে।

    বছর পঞ্চাশের রজত মজুমদার ফুসফুসের সংক্রমণ নিয়েই আরজিকর হাসপাতালের বক্ষঃরোগ বিভাগে ভর্তি হয়েছেন। পরিবারের অভিযোগ, আশপাশ পরিচ্ছন্ন রাখার বালাই নেই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। শৌচালয়ের অবস্থা দুর্বিষহ। আর অপরিচ্ছন্ন শৌচালয় ব্যবহারের জেরে দেহে অন্য সংক্রমণ হয়ে যাচ্ছে। জয়িতা দত্ত কিংবা রজত বাবুর পরিবারের অভিযোগ কোনও ব্যতিক্রম নয়। আরজিকর হাসপাতালের বক্ষঃরোগ বিভাগের অপরিচ্ছন্ন ও নজরদারির অভাবের এমন একাধিক অভিযোগ জমা হচ্ছে কর্তৃপক্ষের কাছে। কিন্তু তারপরেও পরিস্থিতির পরিবর্তন হচ্ছে না। 

    রোগীর পরিবারের অভিযোগ

    রোগীর পরিবারের অভিযোগ, নীল সাদা বহুতলের ঝকঝকে চেহারা বাইরে থাকলেও, ভিতরের পরিস্থিতি একেবারেই খারাপ। বক্ষঃরোগ বিভাগে নূন্যতম পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা হয় না। সব সময় কুকুর, বেড়াল ঘুরে বেড়ায়। শুধু ওয়ার্ডের ভিতরে নয়, রোগীর বিছানাতেও কুকুর, বেড়ালের যাতায়াত লেগে থাকছে। রোগীর দুপুর কিংবা রাতের খাবার দীর্ঘক্ষণ খোলা অবস্থায় ওয়ার্ডের বাইরে পড়ে থাকে। সেই খাবার রোগীকে দেওয়া হয়। শুধু তাই নয়, হাসপাতালে ভর্তি থাকাকালীন বেড়ালে কামড়ানোর জেরে রোগী ভোগান্তির ঘটনাও বেড়েছে। এমনকি ডিপথেরিয়ার টিকা নিতে রোগীকে অন্য হাসপাতালে পাঠানোও হয়েছে। রোগীর পরিবারের একাংশের অভিযোগ, রোগী ভর্তির পরেই রোগীদের হাতে একটা করে লাঠি দেওয়া হয়। বলে দেওয়া হয়, হাসপাতালে বেড়ালের উৎপাত রয়েছে। তাই প্রয়োজনে  লাঠি ব্যবহার করতে হবে। শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীরা চিকিৎসা করাতে গিয়ে, বেড়াল তাড়াবেন, এমন ব্যবস্থায় যথেষ্ট বিরক্ত রোগীর পরিজন।

    আরও পড়ুন: আসানসোলের ঘটনায় দুঃখপ্রকাশ শুভেন্দুর, আহত-নিহতদের পরিবারের পাশে থাকার বার্তা

    এক রোগীর আত্মীয় বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী কয়েক দিন আগেই বলেছেন তিনি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করান না। এমন পরিস্থিতি তিনি জানেন বলেই চিকিৎসা করাতে যান না। রোগীকে যদি চিকিৎসা করাতে গিয়ে বেড়াল মারতে হয়, আরও নানান রোগে আক্রান্ত হন, তাহলে সেটাকে কি হাসপাতাল বলে? কিন্তু আমরা সাধারণ মানুষ কোথায় যাব? ” 

    চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, বক্ষঃরোগের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত সতর্কতা জরুরি। তাই পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতায় বিশেষ নজর দেওয়া দরকার। শ্বাসকষ্ট, ফুসফুসের সংক্রমণ নিয়েই অধিকাংশ রোগী ওই বিভাগে ভর্তি হন। তার উপরে যদি অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে থাকেন, তাহলে আরও বিপদ বাড়তে পারে। দেহের অন্য কোনও অঙ্গে সংক্রমণ হলে রোগীর প্রাণনাশের আশঙ্কাও তৈরি হয়। তাই এই বিভাগের স্বচ্ছতা নিয়ে বাড়তি নজরদারি জরুরি। এ বিষয়ে আরজিকর হাসপাতালের অধ্যক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অবশ্য জানান, পরিচ্ছন্নতার দিকে যথেষ্ট নজর দেওয়া হয়। কিন্তু কুকুর, বেড়াল আটকানো সব সময় সম্ভব নয়। তবে রোগীদের যাতে ক্ষতি না হয়, সে দিকে নজর দেওয়া হচ্ছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Uric Acid Control Diet: ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন? বদলে ফেলুন খাদ্যাভ্যাস

    Uric Acid Control Diet: ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যায় ভুগছেন? বদলে ফেলুন খাদ্যাভ্যাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতকালে ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid Control Diet) ব্যথা বাড়ে। দৈনন্দিন কাজে অনেকেরই অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়ায় এই ব্যথা। এই ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে শুধুমাত্র ওষুধের ওপর ভরসা করলেই হবে না। মেনে চলতে হবে কিছু খাদ্যাভাস।
    ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid Control Diet) মাত্রা শরীরে বৃদ্ধি পেলে ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যা দেখা দেয়। অতিরিক্ত ইউরিক অ্যাসিডকে (Uric Acid Control Diet) শরীর থেকে বের করে দিতে চায় কিডনি।  প্রস্রাবের সময় জ্বালাও করতে পারে। যার ফলে কিডনিতে পাথরও হতে পারে।

    আসুন জানা যাক কী কী খাবার নিয়ম মেনে চলতে হবে?

    আরও পড়ুন: এই শীতে সর্দি-জ্বর থেকে বাঁচতে চান? তালিকায় রাখুন এই ১০ খাবার

    মদ্যপান একেবারেই এড়িয়ে চলতে হবে

    ডাক্তারদের মতে, ইউরিক অ্যাসিড (Uric Acid Control Diet) থাকলে  মদ্যপান এড়িয়ে চলতেই হবে। শীতকালে তো কোনওভাবেই করা যাবেনা মদ্যপান। কারণ শীতকালে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এমনিতেই অনেক কম থাকে।

    ফ্যাটজাতীয় খাবার যেন পাতে না থাকে

     ফ্যাট রয়েছে, এমন খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন ডাক্তারবাবুরা। ফ্যাট জাতীয় খাবারে ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid Control Diet) ব্যথা আরও দ্বিগুণ হারে বাড়তে পারে। ইউরিক অ্যাসিডে (Uric Acid Control Diet) সুস্থ থাকতে পাঁঠার মাংস,উচ্চ ফ্যাটযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার পাতে রাখা যাবে না।

    প্রোটিনজাতীয় খাবারেও বাড়ে ইউরিক অ্যাসিড

    খাদ্য তালিকায় প্রোটিনের পরিমাণ কমাতেই হবে যদি এই ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে চান। মাছ মাংসের বদলে পাতে বেশি করে রাখতে হবে ফল, শাকসব্জি। তবেই নিয়ন্ত্রণে থাকবে ইউরিক অ্যাসিড (Uric Acid Control Diet)।

    টকজাতীয় খাবারেও বাড়ে ইউরিক  অ্যাসিড

     তেঁতুল, টম্যাটো বা টকজাতীয় যে কোনও ফলেই বাড়ে ইউরিক অ্যাসিড (Uric Acid Control Diet)। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতি ১০০ গ্রাম তেঁতুলে ফ্রুকটোজের পরিমাণ রয়েছে ১২.৩১ গ্রাম। যা ইউরিক অ্যাসিডের (Uric Acid Control Diet) পরিমাণ বাড়িয়ে দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Panini: ২৫০০ বছরের প্রাচীন পাণিনির অষ্টাধ্যায়ীর জটিল নিয়মের সূত্র বের করলেন কেমব্রিজের ছাত্র ঋষি 

    Panini: ২৫০০ বছরের প্রাচীন পাণিনির অষ্টাধ্যায়ীর জটিল নিয়মের সূত্র বের করলেন কেমব্রিজের ছাত্র ঋষি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাণিনির (Panini) অষ্টাধ্যায়ী সংস্কৃত সাহিত্যের একটি অতি মূল্যবান গ্রন্থ। এই বইতে রয়েছে সংস্কৃত ব্যাকরণের বিভিন্ন নিয়ম, সংস্কৃত শব্দের বিশ্লেষণ ইত্যাদি। সংস্কৃত ব্যাকরণের এই গ্রন্থে বিভিন্ন ব্যাকরণগত সমস্যার সমাধান করলেন এক ভারতীয় গবেষক। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের, সেন্ট জনস কলেজের এশিয়ান এবং মিডল ইস্টার্ন স্টাডিজের পিএইচডি স্কলার ওই ছাত্রের নাম ঋষি অতুল রাজপোপাট।
    পাণিনির (Panini) অষ্টাধ্যায়ীতে ব্যাকরণের বিভিন্ন নিয়ম রয়েছে। মূল শব্দ থেকে কীভাবে নতুন শব্দ উৎপন্ন হবে তারও ব্যাখ্যা আছে ওই গ্রন্থে। যত গোলযোগ এখানেই । ব্যাখা নিয়ে দ্বন্দের শেষ নেই। এক এক পন্ডিতের এক এক রকমের মত রয়েছে। পাণিনি নিজেও তাঁর গ্রন্থে কিছু মেটারুল লিখে গেছেন, দুটি নিয়মের মধ্যে দ্বন্দ হলে কোনটিকে গ্রহণ করতে হবে। তবে সেটা নিয়েও ধোঁয়াশার মধ্যে এতদিন থাকতেন বিভিন্ন পন্ডিতরা। এবার এমনই কিছু দ্বন্দের শেষ করলেন ঋষি অতুল। ব্যাখা করলেন যুক্তি দিয়ে।
    ঋষি অতুলের আগে অষ্টাধ্যায়ী নিয়ে গবেষণা করে গেছেন,মহর্ষি পতঞ্জলি, বামন, কাত্যায়নের মতো বিখ্যাত প্রাচীন ভারতীয় ঋষিরা। তাঁরাও তাঁদের মতামত রেখেছেন দুটি নিয়মের মধ্যে দ্বন্দ হলে কী করতে হবে। এবিষয়ে ঋষি অতুল বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ” মহর্ষি পতঞ্জলি এবং কাত্যায়ন  দুজনেই ব্যাকরণের বিভিন্ন জটিল বিষয় নিয়ে তাঁদের নিজস্ব ব্যাখা দিয়েছেন,আমি গবেষণা করতে এসে দেখলাম,তাঁদের যুক্তির সঙ্গে অনেক ক্ষেত্রে আমার ব্যাখার মিল রয়েছে”।

    ঋষি অতুলের গবেষণার একটি ছোট্ট উদাহরণ

    ঋষি অতুলের গবেষণা এবার আমরা একটি উদাহরণের সাহায্যে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করব। ধরা যাক একটি সংস্কৃত বাক্য “jñānaṁ dīyate guruṇā” অর্থাৎ গুরু জ্ঞান দেয়। এবার নিয়মের দ্বন্দ শুরু হয় guruṇā শব্দের গঠন নিয়ে। যার অর্থ হল গুরুর দ্বারা । guru + ā এই দুটি নিয়ে guruṇā শব্দ তৈরি হচ্ছে। শব্দ গঠনের ক্ষেত্রে পাণিনির নিয়ম সবসময় ডানদিকের শব্দের ক্ষেত্রে কাজ করে। এটাই হল ঋষির মূল ব্যাখা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ginger Benefit: শীতের খাদ্য তালিকায় আদা রাখুন, জানুন এর গুণাগুণ

    Ginger Benefit: শীতের খাদ্য তালিকায় আদা রাখুন, জানুন এর গুণাগুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদা দিয়ে (Ginger Benefit) লাল চা হোক বা আদাকুচি লঙ্কাকুচি দিয়ে মুড়ি , বাঙালির কাছে বড়ই প্রিয় । আদার (Ginger Benefit) গুণাগুণ অনেক। ঠিক এই কারণগুলোর জন্যই আদাকে সুপারফুড বলা হয়। শীতকালে চবনপ্রাশ অনেকেই খান সর্দিকাশি থেকে বাঁচতে। কিন্তু জানেন কি? সামান্য আদা (Ginger Benefit) গরম করে খেলেও সর্দিকাশি থেকে মুক্তি পেতে পারেন । আদা শরীরকেও গরম রাখে। শীতকালে আদা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  

    আসুন জানা যাক আদাকে (Ginger Benefit) কেন সুপারফুড বলা হয়? 

    ১. যে কোনও খাদ্য হজমে আদা খুবই সাহায্যকারী

    আদার (Ginger Benefit) মধ্যে gingerol নামের একটি  প্রাকৃতিক উপাদান থাকে, বিশেষজ্ঞরা বলেন এটি হজমে খুবই সাহায্যকারী।

    ২. সর্দিকাশি এবং ফ্লুকে দূরে রাখে আদা

    শীতকালেই সাধারণত সর্দিকাশি বাড়ে।  ঠান্ডা ও ফ্লুর মোকাবিলা করতে আদার (Ginger Benefit) জুড়ি নেই। প্রাচীন ভারতীয় চিকিৎসাশাস্ত্রে আদা ঠাণ্ডা ও ফ্লুর প্রাকৃতিক চিকিৎসা পদ্ধতির অন্যতম উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হত। আদার রস বা আদার পেস্ট তো এখন প্রতিদিনের তরকারিতে দেওয়াই যায়।

    ৩. শরীরের ব্যথার উপশমকারী হিসেবেও আদা (Ginger Benefit) উপকারী 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসায় আদা কার্যকরী ভূমিকা নিতে পারে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় আদা রাখলে শরীরের ব্যথা এবং ফোলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।  এমনকি ব্যথার জায়গায় কিছুটা আদা (Ginger Benefit) ঘষে নিলেও উপশম পাওয়া যায় বলেই জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে তৎক্ষণাৎ নয়। সময়ের সঙ্গে ব্যথা কমাবে।

    ডায়েটে আদা (Ginger Benefit) রাখুন, জানুন এর কিছু রেসিপি

    ১.  চায়ে আদা (Ginger Benefit)

    লেখার শুরুতেই আদা (Ginger Benefit) দিয়ে লাল চা-এর উল্লেখ রয়েছে। শীত হোক বা গ্রীষ্ম চা প্রেমী বাঙালি আদা-চায়ে চুমুক দিয়েই থাকে। শীতের সকালটা আদা-চা দিয়ে শুরু করতেই পারেন। 

    ২. তরকারিতে আদা (Ginger Benefit)

      রান্নাকরার ক্ষেত্রে আদা (Ginger Benefit) খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্রায় প্রতিটি সবজিতেই এখন আদা থাকে। বলা যেতে পারে যেকোনও রান্নার সাধারণ উপাদান হল আদা। দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায়, তরকারি বা যে কোনও সবজিতে আদা রাখা যেতেই পারে।

    ৩. আদার জ্যাম

     স্ট্রবেরি জ্যামতো আমরা খুবই পছন্দ করি। কিন্তু আদা জ্যামও পছন্দের রেসিপি হতেই পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যে অন্যান্য শর্করাযুক্ত খাবারের চেয়ে আদা জ্যাম (Ginger Benefit) অনেক স্বাস্থ্যকর।

    ৪. আদার আচার (Ginger Benefit)

     আদার জ্যামের মতোই  আদার আচারও একটি পছন্দের রেসিপি হতে পারে। বাড়িতে যেভাবে আম, কুলের আচার তৈরি করা হয়, সেভাবেই আদা কুচি (Ginger Benefit) করেও আচার তৈরি করা যায়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • India Russia: এবার জাহাজ নির্মাণে ভারতকে সহায়তা করতে চাইল রাশিয়া, কেন জানেন ?

    India Russia: এবার জাহাজ নির্মাণে ভারতকে সহায়তা করতে চাইল রাশিয়া, কেন জানেন ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়ার সঙ্গে ভারতের বিভিন্ন বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বরাবরই ভালো। যুদ্ধ সরঞ্জাম থেকে অনেককিছুই আমদানি করা হয় রাশিয়া থেকে।

    আরও পড়ুন: ‘২০০০ টাকার নোট কালো টাকার সমান’, বাতিল করার পরামর্শ সুশীল মোদির

    রাষ্ট্র সঙ্ঘে বিভিন্ন ইস্যুতে রাশিয়ার পাশে থাকতে দেখা গেছে ভারতকে। এবার ভারতকে জাহাজ তৈরিতে সহায়তা করতে চাইল রাশিয়া। প্রসঙ্গত, G-7 দেশগুলি রাশিয়ার তেলের উপর প্রাইস ক্যাপ আরোপ করে। ভারত এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেনি।

    আরও পড়ুন: জি ২০ সম্মেলনে যোগ দিতে ভারতে আসছেন পুতিন! কী বললেন তাঁর মুখপাত্র?

    ভারতের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানালেন রাশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী 

    এদিন, রাশিয়ার উপ-প্রধানমন্ত্রী আলেকজান্ডার নোভাক ভারতের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। রাশিয়ার বিদেশ মন্ত্রকও আনুষ্ঠানিকভাবে বিবৃতি দিয়ে ভারতের এই সিদ্ধান্তকে সমর্থন করেছে। 

    আরও পড়ুন: ‘ভারতকে নিয়ে কৌতুহলী বিশ্ব’, জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদল বৈঠকে বললেন মোদি

    শিপিং কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া একসময় দেশের বৃহত্তম জাহাজ নির্মান সংস্থা ছিল। আজ অনেকটাই ক্ষতির সম্মুখীন এই সংস্থা।

    আরও পড়ুন: জলবায়ু পরিবর্তন, সন্ত্রাসবাদ এবং অতিমারির মোকাবিলা করতে হবে একযোগে, বললেন মোদি  

    প্রসঙ্গত, ভারত ও রাশিয়ার (India Russia) মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দুই দেশের বানিজ্যিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আগামীদিনে তেল,পেট্রোলিয়াম জাত দ্রব্য, তরল প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা, সার ইত্যাদি দ্রব্যের ব্যবসা দুই দেশের (India Russia) মধ্যে বাড়বে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। প্রসঙ্গত চলতি বছরের এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে রাশিয়াতে ভারতের রপ্তানি দাঁড়িয়েছে  প্রায় ১০,৬৫১ কোটি টাকা।

    আরও পড়ুন: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Kashmir Files: গোল্ডেন ফিল্ম অফ ইন্ডিয়ান সিনেমা আওয়ার্ড পেল কাশ্মীর ফাইলস

    Kashmir Files: গোল্ডেন ফিল্ম অফ ইন্ডিয়ান সিনেমা আওয়ার্ড পেল কাশ্মীর ফাইলস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরি পন্ডিতদের উপর নির্মম অত্যাচারের কাহিনী নিয়ে তৈরি সিনেমা কাশ্মীর ফাইলস (Kashmir Files) দেশের বিভিন্ন প্রেক্ষাগৃহে ঝড় তুলেছিল এবছর। মিঠুন চক্রবর্তী, অনুপম খেরের অভিনীত এবং বিবেক অগ্নিহোত্রী পরিচালিত এই  সিনেমার প্রশংসা করেছিলেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। কাশ্মীর ফাইলসকে (Kashmir Files) করমুক্ত ঘোষণা করে অনেক রাজ্য।

    আরও পড়ুন: পাশে বসে ‘বলিউড বাদশা’, জানতেই যা কাণ্ড করে বসলেন এই হলিউড সুপারস্টার

    দেশ বিদেশে বহু প্রশংসিত এই ছবির মুকুটে যোগ হল এবার নতুন আরেকটি পালক। Indian Television Awards (ITA) পেল কাশ্মীর ফাইলস। Golden Film of Indian Cinema হিসেবে এই আওয়ার্ড দেওয়া হয় কাশ্মীর ফাইলসকে (Kashmir Files)।

    আরও পড়ুন: পঞ্চম বিবাহবার্ষিকীতে ‘রোম্যান্টিক’ মুডে বিরাট, কিন্তু অনুষ্কা এ কী ছবি পোস্ট করলেন?

    কী বলছেন পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী ?

    এদিন আওয়ার্ড পাওয়ার পরে বিবেক অগ্নিহোত্রী ট্যুইটারে লেখেন, “ধন্যবাদ জানাই Indian Television Awards কর্তৃপক্ষকে। কাশ্মীর ফাইলস (Kashmir Files) হল জনগনের সিনেমা, আমি এখানে শুধুমাত্র সত্য ঘটনাগুলি তুলে ধরার চেষ্টা করেছি মাত্র। এই আওয়ার্ড আমি উৎসর্গ করলাম কাশ্মীরের নিহত পন্ডিতদের, গণহত্যায় যাদেরকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়েছিল। কাশ্মীরে যা ঘটেছিল তা ছিল একেবারে ধর্মীয় অত্যাচার”।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত বিক্রম গোখলে ও তবসুমকে নিয়ে আবেগপ্রবণ পোস্ট বিগ বি-র
    প্রসঙ্গত, বিবেক অগ্নিহোত্রী এবার নতুন একটি সিনেমার কাজে হাত দিয়েছেন। The Vaccine War নামের এই সিনেমাটি এবছরেই মুক্তি পাবে বলে জানা গেছে।

    আরও পড়ুন: ‘মেরা দিল ইয়ে পুকারে আজা’, ভাইরাল গানে নাচলেন মাধুরী দীক্ষিত

    পরিচালকের স্ত্রী পল্লবী যোশী জানিয়েছেন মোট দশটি ভাষাতে এই ছবি মুক্তি পাবে। ২০২৩ সালের ১৫ অগাস্ট মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে সিনেমাটির। 

    আরও পড়ুন: অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না ‘বিগ বি’-র নাম-ছবি-কণ্ঠস্বর, নির্দেশ দিল্লি হাইকোর্টের

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Agniveer: ভারতীয় নৌবাহিনীতে ১৪০০ পদে নিয়োগ, আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ই ডিসেম্বর

    Agniveer: ভারতীয় নৌবাহিনীতে ১৪০০ পদে নিয়োগ, আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ই ডিসেম্বর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় নৌবাহিনী ০১/২০২৩ (May ২৩) ব্যাচের জন্য অগ্নিবীর (Agniveer) হিসাবে  অবিবাহিত পুরুষ এবং অবিবাহিত মহিলা প্রার্থীদের নিয়োগ করছে।

    বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, ১৪০০টি শূন্যপদ রয়েছে (মহিলাদের জন্য রয়েছে ২৮০টি)। প্রার্থীর জন্ম ০১ মে ২০০২ – ৩১ অক্টোবর ২০০৫ এর মধ্যে হতে হবে। নির্দিষ্ট বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট সহ প্রতি মাসে ৩০০০০ টাকা দেওয়া হবে। এছাড়াও বিভিন্ন ভাতা দেওয়া হবে।

    ভারতীয় নৌবাহিনী নিয়োগ ২০২২-এর অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, অগ্নিবীর (SSR) – ০১/২০২৩ ব্যাচের নির্বাচন প্রক্রিয়া তিনটি ধাপে হবে। শর্টলিস্টিং (কম্পিউটার-ভিত্তিক অনলাইন পরীক্ষা), ‘লিখিত পরীক্ষা, পিএফটি এবং প্রাথমিক চিকিৎসা’ এবং চূড়ান্ত নিয়োগ। সবশেষে হবে মেডিক্যাল পরীক্ষা। আবেদনের শেষ তারিখ ১৭-১২-২০২২।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা:

    প্রার্থীকে অবশ্যই গণিত ও পদার্থবিদ্যার সঙ্গে ১০+২ পরীক্ষায় পাশ করতে হবে। এরসঙ্গে রসায়ন/জীববিদ্যা/কম্পিউটার সায়েন্স, এই তিনটি বিষয়ের মধ্যে একটি থাকতে হবে।

    পরীক্ষার বিভিন্ন ধাপ

    প্রথম ধাপ (INET – কম্পিউটার-ভিত্তিক অনলাইন পরীক্ষা)

    প্রথমে All India computer-based examination, INET পরীক্ষা হবে। প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের উপর ভিত্তি করে প্রার্থীদের তালিকা তৈরি করা হবে।

    দ্বিতীয় ধাপ (লিখিত পরীক্ষা, পিএফটি এবং প্রাথমিক চিকিৎসা)

    INET পরীক্ষায় বাছাই করা প্রার্থীদের (কম্পিউটার-ভিত্তিক অনলাইন পরীক্ষা) দ্বিতীয় পর্যায় (লিখিত পরীক্ষা, পিএফটি এবং প্রাথমিক চিকিৎসা) জন্য একটি কল-আপ লেটার দেওয়া হবে। দ্বিতীয় পর্যায়টি ভারতীয় নৌবাহিনীর ঠিক করে দেওয়া কেন্দ্রগুলিতে হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস, অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। দ্বিতীয় পর্যায়ের জন্য আধার কার্ড সঙ্গে আনতেই হবে।

    তৃতীয় ধাপ (চূড়ান্ত নিয়োগের জন্য মেডিক্যাল পরীক্ষা)

    সমস্ত নির্বাচিত প্রার্থীদের চূড়ান্ত নিয়োগের মেডিক্যাল পরীক্ষা INS চিল্কায় নেওয়া হবে। চূড়ান্ত নিয়োগের মেডিক্যাল পরীক্ষায় সফল প্রার্থীদের নিয়োগ করা হবে।

    পরীক্ষার ফি:

     অনলাইনে আবেদনের সময় প্রার্থীকে ৫৫০ টাকা তার সঙ্গে ১৮% জিএসটি দিতে হবে।

    কীভাবে আবেদন করবেন:

    পদ্ধতিটি ভারতীয় নৌবাহিনীর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https: www.joinindiannavy.gov.in  গিয়ে  অনলাইন আবেদন করতে হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ

  • Primary Tet: শাঁখা-পলা পরে টেট পরীক্ষায় বসতে বাধা, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপি বিধায়কের

    Primary Tet: শাঁখা-পলা পরে টেট পরীক্ষায় বসতে বাধা, তীব্র প্রতিক্রিয়া বিজেপি বিধায়কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক টেট (Primary Tet) নিয়ে দূর্নীতির তদন্ত এখনও শেষ হয়নি । টাকার বিনিময়ে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার অভিযোগ থেকে, স্বজনপোষণ সহ একাধিক অভিযোগে জর্জরিত রাজ্য সরকার। সিবিআই তদন্তে জেলে রয়েছে প্রায় গোটা শিক্ষা দপ্তর। এই আবহেই নতুন করে টেট নেওয়ার ঘোষণা করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (Primary Tet)। পূর্ব ঘোষণা মতো এদিন টেট পরীক্ষার আয়োজন করা হয়। তবে, টেট নিয়ে বিতর্ক যেন থামছে না। এবার বিবাহিত মহিলাদের শাঁখা-পলা খুলে পরীক্ষা কেন্দ্রে ঢোকার নির্দেশ দেওয়ার অভিযোগ উঠল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় রাজ্য জুড়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে বিরোধী দল বিজেপি। জানা গিয়েছে, দিনহাটার গোপালনগর এম এস এস হাইস্কুলের পরীক্ষাকেন্দ্রে পরীক্ষা (Primary Tet) দিতে এসে ঢুকতে বাধা পান বিবাহিত মহিলারা। অভিযোগ, পরীক্ষা কেন্দ্রে তাদের বলা হয়, হলের ভিতর কোনও গয়না পরে যাওয়ার অনুমতি নেই। তাই বিবাহের প্রতীকরূপে যে গয়নাগুলি আছে অর্থাৎ শাঁখা-পলা খুলতে হবে নয়তো পরীক্ষায় বসা যাবেনা। দিনহাটার গোপালনগর এম এস এস হাইস্কুলের পরীক্ষাকেন্দ্রে এই ঘটনার প্রতিবাদে পরীক্ষার্থীদের একাংশ রাস্তায় নেমে পড়েন। তাঁরা বলতে থাকেন , “বাড়াবাড়ি করছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ (Primary Tet), শাঁখা পলা হিন্দু ধর্মের পবিত্রতার প্রতীক, স্বামীর মঙ্গল কামনায় প্রত্যেক হিন্দু নারী শাঁখা পলা পরে, সর্বভারতীয় স্তরে ইউপিএসসি পরীক্ষাতেও এমন নির্দেশ নেই, যত কড়াকড়ি প্রাথমিক টেটে, স্বচ্ছতা রাখতে হলে আগে তাদের নিজেদের দূর্নীতি বন্ধ করা উচিত  “।

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    দিনহাটার গোপালনগর এম এস এস হাইস্কুলের এই ঘটনায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন, উত্তরবঙ্গের বিজেপি নেতা তথা ফালাকাটার বিধায়ক দীপক বর্মণ। তাঁর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে  তিনি এই প্রতিবেদককে বলেন, ” এই ধরনের ঘটনা অনভিপ্রেত, ধর্ম পালনের অধিকার মানুষের মৌলিক অধিকার, ভারতের সংবিধান, এই অধিকার প্রতিটি নাগরিককে দিয়েছে। এভাবে কারও ধর্মীয় স্বাধীনতার উপর হস্তক্ষেপ করা যায়না। প্রয়োজন হলে , প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ শাঁখাপলা গুলি ভালো মত যাচাই করে নিতে পারত।” দীপকবাবু আরও জানান, ” প্রয়োজন হলে স্থানীয়ভাবে আমরা রাস্তায় নেমে আন্দোলন করব”। আলিপুরদুয়ারের বিজেপি বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে ট্যুইট করেছেন। 

     

     

LinkedIn
Share