Blog

  • Khajoor: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খেজুরের সাত রেসিপি

    Khajoor: ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খেজুরের সাত রেসিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমাদের দেশে  ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা নেহাত কম নয়। মিষ্টি জাতীয় খাবার একেবারেই নিষিদ্ধ এই রোগে। কিন্তু জিভের স্বাদের উপর কী আর নিষেধাজ্ঞা জারি করা যায়? আশার কথা শোনাচ্ছেন পুষ্টিবিদরা। পরিমিত পরিমাণে খেজুর (Khajoor) খাওয়া যেতেই পারে। খেজুরে (Khajoor) থাকে প্রচুর পরিমাণে ফ্রুক্টোজ। এছাড়াও ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক , ভিটামিন এ, কে এবং বি-কমপ্লেক্সে ভরপুর থাকে খেজুর (Khajoor)। পুষ্টিবিদরা জানাচ্ছেন, খেজুরে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) কম। তাই পরিমিত পরিমানে খেজুর (Khajoor) খেতে পারবেন ডায়াবেটিস রোগীরা। কিছু পুষ্টিবিদরা বলছেন, “খেজুর হল স্বাস্থ্যকর খাবারগুলির মধ্যে অন্যতম, অনেক গবেষণায় এটা প্রমান হয়েছে, খেজুর রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়ায় না”।
     লাইফ স্টাইল বিশেষজ্ঞদের মতে, “অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার থাকায় খেজুরকে (Khajoor) অত্যন্ত পুষ্টিকর বলে মনে করা হয়। ডায়াবেটিস রোগীরা অল্পপরিমাণে তাদের খাদ্যতালিকায় খেজুর রাখতেই পারেন, খেজুরের অন্যতম উপাদান ফাইবার শরীরে কার্বোহাইড্রেট শোষণ করতে সাহায্য করে যা রক্তের প্রবাহে শর্করার মাত্রার আকস্মিক বৃদ্ধি রোধ করে”।

    তবে আর দেরী কিসের, ডায়াবেটিস রোগীরা জেনে নিন এই সাত রকমের খেজুরের (Khajoor) রেসিপি।

    ১. মিষ্টি চাটনি

    “খেজুর দিয়ে  মিষ্টি চাটনি তৈরি করতে প্রথমেই ১০০ গ্রাম খেজুরের (Khajoor) সাথে ১০০ গ্রাম তেঁতুল মিশিয়ে তাতে সামান্য মরিচের গুঁড়ো এবং লবণ যোগ করুন। গ্যাস ওভেনে ফুটতে থাকুক। ঠান্ডা হয়ে গেলে ছেঁকে নিন। তৈরি হয়ে গেল চাটনি।

    ২. খেজুর মিল্কশেক

    পরিমান মত দুধে ৩-৪ ঘন্টা খেজুর (Khajoor) ভিজিয়ে রাখুন। গ্রীষ্মকালে বরফ দিয়ে মিল্কশেক তৈরি করা যেতেই পারে।

    ৩. খেজুরের মিষ্টি

    এই মিশ্রণটি তৈরি করতে কিছু কাটা খেজুর, কাটা বাদাম, পেস্তা এবং পাইন বাদাম। মিশ্রণটিকে মিষ্টির মত গোল করুন তারপর সেগুলিকে কয়েক ঘন্টা ফ্রিজে রেখে দিন।

    ৪. খেজুর এবং ওটসের লাড্ডু

    এই সহজ রেসিপিটি তৈরি করতে ওটস এবং ময়দা মেশান। একটি মিক্সারে ৫-৬ পিস খেজুর (Khajoor) যোগ করুন। তারপর ওটস এবং পছন্দের বাদাম মেশান। এরপর এটাকে লাড্ডুর আকার দিন।

    ৫. খেজুরের হালুয়া

    গরম দুধে ৬-৭টি খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। একটি পাত্রে ১ চা চামচ ঘি দিন, কিছু বাদাম ঘি দিয়ে ভাজুন। কিছু গুঁড়ো এলাচ তাতে যোগ করুন। 

    ৬. ডেটস স্মুথি

    ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপযুক্ত আরেকটি রেসিপি এটি। একটি ব্লেন্ডারে ২টি খেজুর (Khajoor) এবং ২৫০ মিলি মতো দুধ দিন।  কিছু বাদাম, এক চিমটি দারুচিনি গুঁড়ো যোগ করুন।

    ৭. ওটস এবং খেজুরের ক্ষীর
     

    ৫০০ মিলি লো ফ্যাট দুধ ফোটান। ৫-৬ পিস টুকরো করা খেজুর (Khajoor) এবং ৩ চামচ রোস্টেড রোল্ড ওটস তাতে মেশান। ৫ মিনিট ফোটান। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Greenland: গ্রীনল্যান্ডে পাওয়া গেল ২০ লক্ষ বছর আগের ডিএনএ

    Greenland: গ্রীনল্যান্ডে পাওয়া গেল ২০ লক্ষ বছর আগের ডিএনএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০ লক্ষ বছর আগে পৃথিবী কেমন ছিল! বিজ্ঞানের অগ্রগতির যুগে এমন প্রশ্ন আর অসম্ভব নয়।  বিজ্ঞানীরা প্রায় ২০ লক্ষ বছর আগের উদ্ভিদ ও প্রাণীর ডিএনএ আবিষ্কার করতে পেরেছেন – যা এখনও পর্যন্ত  সবচেয়ে প্রাচীন বলেই  মনে করা হচ্ছে । গ্রীনল্যান্ডের (Greenland) একেবারে উত্তরে Arctic Ocean fjord-এ, এটি আবিষ্কার হয়েছে। প্রাচীন এই lost world আবিষ্কারে খুশি সারা বিশ্ব।

    আরও পড়ুন: একযোগে বিশ্বের ৮টি দেশ মিলে তৈরি করছে সবচেয়ে শক্তিশালী টেলিস্কোপ, জানুন বিস্তারিত 

    গবেষকরা কী বলছেন?

    গবেষকরা বলেন যে mastodons, reindeer, hares, lemmings, geese প্রভৃতি প্রাণীর এবং poplar, birch and thuja প্রভৃতি উদ্ভিদের ডিএনএ  সনাক্ত করা গেছে। ডিএনএ হল স্ব-প্রতিলিপিকারী উপাদান যা প্রাণীর জেনেটিক তথ্য বহন করে।  mastodons ছিল হাতির পূর্বপুরুষ।  যেটি প্রায় ১০,০০০ বছর আগে বরফ যুগে বিলুপ্ত হয়েছিল। তার আগে উত্তর ও মধ্য আমেরিকায় ঘুরে বেড়াত।

    আরও পড়ুন: জোড়া ব্যর্থতার পর অবশেষে সফল হল নাসার ‘আর্টেমিস ১’-এর উৎক্ষেপণ

    তবে এটি গ্রিনল্যান্ডে (Greenland) আগে কখনও পাওয়া যায়নি। বিজ্ঞানীদের মতে, প্রাচীন ডিএনএ অত্যন্ত পচনশীল হয়। তবে ভালো পরিবেশ পেলে এটি দীর্ঘসময় ঠিকঠাকই থাকে বিজ্ঞানীদের মত, অন্তত ৪০ লক্ষ বছর আগের ডিএনএ খুঁজে পেলেও অবাক হওয়ার কিছু নেই।

    আরও পড়ুন: ব্রহ্মাণ্ডের আদি ছায়াপথগুলির তথ্য দেবে ভারতের ‘সারস’

     

    গবেষকরা Arctic Ocean-এর সঙ্গে মিশে যাওয়া Peary Land peninsula-এর পাঁচটি সাইট থেকে প্রাপ্ত এই ৪১টি জৈব নমুনা থেকে ডিএনএ সংগ্রহ করেছেন । বিজ্ঞানীরা এর মাধ্যমে ১০০টিরও বেশি ধরণের প্রাণী এবং গাছপালা সনাক্ত করেছে। 
    প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালেও খনন করা হয়েছিল, তবে সে সময় সাফল্য মেলেনি। উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে সহজেই এবার সাফল্য পাওয়া গেল বলেই মনে করছেন বিজ্ঞানীরা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Himachal Pradesh Election: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রীর পদের জন্য একাধিক দাবিদার, অস্বস্তিতে হাত শিবির

    Himachal Pradesh Election: হিমাচলে মুখ্যমন্ত্রীর পদের জন্য একাধিক দাবিদার, অস্বস্তিতে হাত শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাটে ভরাডুবির মাঝেও হিমাচল প্রদেশে মুখ বাঁচিয়ে রাখতে পারল হাত শিবির। ৬৮ আসনের হিমাচল বিধানসভায় কংগ্রেসের ঝুলিতে এসেছে ৪০ টি আসন। অর্থাৎ এককভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। অন্যদিকে, বিজেপি জিতেছে ২৫ টি আসনে। কিন্তু জয়ী হয়েও শান্তি নেই হাত শিবিরে। মুখ্যমন্ত্রীর পদ নিয়ে তৎপরতা শুরু হয়ে গিয়েছে কংগ্রেসের অন্দরে। মুখ্যমন্ত্রীর পদে কাকে দেখা যাবে, এই নিয়ে বেশ জল্পনা শুরু হয়েছে। ফলে এক পদের জন্য একাধিক দাবিদার।

    হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রীর পদের জন্য একাধিক নাম

    জয় আসার পরেই মুখ্যমন্ত্রীর পদের জন্য দাবিদার হিসাবে মুখ খুলেছেন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিং-এর স্ত্রী প্রতিভা সিং। তিনি বলেন, “প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্রের মুখ চেয়েই ভোট দিয়েছেন রাজ্যবাসী।” ফলে তিনি সরাসরি না বললেও তিনি যে মুখ্যমন্ত্রী পদের দাবিদার সেই ইঙ্গিতও দিয়েছেন তিনি। কিন্তু পরে তিনি জানিয়েছেন, বিধায়কদের মতামত এবং হাইকমান্ডের সিদ্ধান্তেই মুখ্যমন্ত্রী পদের জন্য উপযুক্ত কাউকে নির্বাচন করা হবে।

    শুধু প্রতিভা নন, এই পদের জন্য নাম উঠে এসেছে, ৩ বারের বিধায়ক সুখবিন্দর সিংহ সুখু। এ বারের নির্বাচনে তিনি নাদৌন থেকে লড়েছেন তিনি। আবার মুকেশ অগ্নিহোত্রীর নামও উঠতে শুরু করেছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, মুকেশের সঙ্গে বীরভদ্রের পরিবারের সম্পর্ক ভাল। কিন্তু সুখুর সঙ্গে বীরভদ্রের পরিবারের তেমন ভালো সম্পর্ক নেই। আবার এই পদের জন্য লড়াইয়ে নাম উঠে এসেছে ঠাকুর কল সিং-এর। তিনি হিমাচল কংগ্রেসের প্রবীণতম নেতা। দারাং বিধানসভা কেন্দ্র থেকে ৮ বারের বিধায়ক।

    আবার মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে পিছিয়ে নেই আশা কুমারীও। ৬ বারের ডালহৌসির বিধায়ক আশা কুমারীকে পাঞ্জাব কংগ্রেসের দায়িত্ব দিয়েছে দল। এছাড়াও হর্ষবর্ধন চৌহান এবং রাজেশ ধর্মানির নামও উঠে আসছে মুখ্যমন্ত্রীর পদের জন্য। হর্ষবর্ধন আবার রাহুল গান্ধীর ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত।

    মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে একাধিক মুখ। শেষপর্যন্ত এই দৌড়ে কে এগিয়ে আসতে পারে ও মুখ্যমন্ত্রীর পদে কে বসতে পারে, তারই অপেক্ষায় হিমাচলবাসী। কংগ্রেসের জয়ের পরেও সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ এটাই হয়ে দাঁড়িয়েছে যে, কাকে মুখ্যমন্ত্রী করা হবে। ফলে এতে দলের অস্বস্তি বেড়েছে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক দল। শেষ পর্যন্ত মুখ্যমন্ত্রীর মুখ হিসেবে কাকে বেছে নেওয়া হবে, তা নিয়ে জোর চর্চা চলছে কংগ্রেসের অন্দরে। 

    কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের বার্তা

    অন্যদিকে, এদিন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে হিমাচল প্রদেশের সাধারণ মানুষের উদ্দেশ্যে বলেন, “আমরা হিমাচল প্রদেশ নির্বাচনে জিতেছি। আমি হিমাচলের জনগণসহ আমাদের সমস্ত কর্মী ও নেতাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই কারণ তাঁদের প্রচেষ্টার কারণে এই ফলাফল এসেছে। আমি প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। রাহুল গান্ধীর ভারত জোড়ো যাত্রাও এতে আমাদের সাহায্য করেছে। সোনিয়া গান্ধীর আশীর্বাদও আছে আমাদের সঙ্গে। আমাদের পর্যবেক্ষকরা এবং ভারপ্রাপ্ত কংগ্রেস সম্পাদকরা হিমাচল প্রদেশ যাচ্ছেন এবং তাঁরা সিদ্ধান্ত নেবেন কখন রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করবেন এবং বিজয়ী কংগ্রেস বিধায়কদের নিয়ে বৈঠক ডাকবেন।

  • Recruitment: আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর! মধ্য-পশ্চিম রেলে নিচ্ছে ২৫২১ কর্মী

    Recruitment: আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর! মধ্য-পশ্চিম রেলে নিচ্ছে ২৫২১ কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: Apprentice নিয়োগ করবে মধ্য-পশ্চিম রেলওয়ে। ইতিমধ্যে নিয়োগের (Recruitment)  বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে তারা।  আগ্রহীরা এই পদে আবেদন করতে পারেন। প্রার্থীরা অনলাইনে ওয়েস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ে (WCR)-এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wcr.indianrailways.gov.in-এ গিয়ে আবেদন করতে পারেন। রেলওয়ে Apprentice পদের জন্য আবেদনের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর, ২০২২।

    আরও পড়ুন: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত 

    বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই নিয়োগ (Recruitment) প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ওয়েস্ট সেন্ট্রাল রেলওয়ে (WCR) মোট ২ হাজার ৫২১টি শূন্যপদ পূরণ করবে।

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    আবেদনকারী প্রার্থীকে একটি স্বীকৃত বোর্ড বা প্রতিষ্ঠান থেকে ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর সহ দশম শ্রেণি বা সমতুল পরীক্ষায় পাশ করতে হবে।

    এছাড়াও, প্রার্থীদের NCVT/SCVT-এর থেকে প্রাপ্ত National Trade Certificate থাকতে হবে।

    আরও পড়ুন: ইসরোর বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, জেনে নিন যোগ্যতা কী

    বয়সের সীমা

    Apprentice পদগুলির (Recruitment) জন্য আবেদনের সর্বনিম্ন বয়স ১৫ বছর এবং বয়সের ঊর্ধ্বসীমা ২৪ বছর।

    আরও পড়ুন: ভারত ইলেক্টনিক্স লিমিটেডে ২৬০ শূন্যপদে নিয়োগ, বেতন ৫০,০০০ টাকা

    আবেদন ফি

    প্রার্থীদের আবেদন ফি হিসাবে ১০০ টাকা দিতে হবে। SC/ST-এর অন্তর্গত প্রার্থীদের, প্রতিবন্ধী ব্যক্তি এবং মহিলাদের কোনও ফি দিতে হবে না।

    অন্যদিকে, রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব মঙ্গলবার জানিয়েছেন, কেন্দ্র প্রতি মাসে প্রায় ১৬ লক্ষ কর্মসংস্থান (Recruitment) তৈরি করছে।

    আজমেরে সেন্ট্রাল রিজার্ভ পুলিশ ফোর্স -এর উদ্যোগে একটি রোজগার মেলায় ভাষণ দেওয়ার সময় রেলমন্ত্রী দাবি করেন, কেন্দ্রীয় সরকার প্রতি মাসে প্রায় ১৬ লক্ষ চাকরি তৈরি করছে এবং নরেন্দ্র মোদি সরকারের আমলে সব নিয়োগ প্রক্রিয়া স্বচ্ছভাবে সম্পন্ন হয়েছে ।

    রেলমন্ত্রী আরও বলেন, “বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সংকট পরিস্থিতির মধ্যেও কর্মসংস্থানের (Recruitment) উৎস হিসেবে নিজেকে মেলে ধরতে সক্ষম হয়েছে ভারত।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • IRMS: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত

    IRMS: ভারতীয় রেলের এই বিশেষ পরীক্ষা এবার ইউপিএসসি নেবে, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় রেলওয়ে ম্যানেজমেন্ট সার্ভিসে নিয়োগ, ২০২৩ সাল থেকে UPSC পরিচালনা করবে। পরীক্ষাটির নাম হবে ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস এক্সামিনেশন (IRMSE)। দুটি ধাপে হবে এই পরীক্ষা (IRMS)। একটি প্রিলিমিনারি স্ক্রিনিং টেস্ট , স্ক্রিনিং টেস্টের পরে হবে একটি  লিখিত পরীক্ষা এবং সবশেষে ইন্টারভিউ।
    পরীক্ষার দ্বিতীয় পর্যায়ে অর্থাৎ IRMS (মেন)লিখিত পরীক্ষার জন্য, প্রার্থীদের সিভিল সার্ভিসের (প্রিলিমিনারি) পরীক্ষায় পাশ করতে হবে, রেল মন্ত্রক শুক্রবার এক বিবৃতিতে একথা জানিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ইন্টারভিউ-এর প্রস্তুতির জন্য, জানুন সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি

    IRMS ২০২৩ মেন পরীক্ষার বিবরণ

         -আইআরএমএস (মেন) পরীক্ষায় প্রবন্ধমূলক চারটি প্রশ্ন থাকবে।

         -প্রথমটিতে ৩০০ নম্বরের দুটি পেপার থাকবে — প্রার্থীর দ্বারা নির্বাচিত ভারতের যে কোনও ভাষার একটি পেপার এ এবং অপরটি ইংরেজি, পেপার বি।
         
         -২৫০ নম্বরের জন্য ঐচ্ছিক বিষয়ে দুটি পেপার থাকবে। ১০০ নম্বরের একটি পার্সোনালিটি টেস্টও নেওয়া হবে।
         
         -ঐচ্ছিক বিষয়গুলি হল সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এবং কমার্স অ্যান্ড অ্যাকাউন্টেন্সি।
          
         -প্রিলিমিনারি এবং মেন পরীক্ষার বিষয়গুলির সিলেবাস সিভিল সার্ভিস পরীক্ষার (CSE) মতোই হবে।
     
         -পরীক্ষার ভাষা সিভিল সার্ভিসের মতোই হবে।

    আরও পড়ুন: ইসরোর বিভিন্ন পদে নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, জেনে নিন যোগ্যতা কী

    IRMS ২০২৩ বয়স সীমা

    বয়সসীমার ক্ষেত্রে সিভিল সার্ভিসকেই অনুসরণ করা হবে।

    IRMS ২০২৩ পরীক্ষার যোগ্যতা

    IRMSE-এর জন্য ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতা হবে ইঞ্জিনিয়ারিং, কমার্স বা চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্সিতে ডিগ্রি।

    আরও পড়ুন: স্পোর্টস সাইকোলজি কোর্সের চাহিদা বাড়ছে ভারতজুড়ে, মিলবে মোটা অঙ্কের বেতন

    ২০২৩ সালের UPSC পরীক্ষার (প্রিলিম) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে ১ ফেব্রুয়ারি এবং পরীক্ষা হবে ২৮ মে তারিখে। UPSC সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sitting Exercises: দীর্ঘক্ষণ ধরে চেয়ারে বসে থাকলে হতে পারে নানা রোগ, প্রতিকারের জন্য করুন এই ৫টি ব্যায়াম

    Sitting Exercises: দীর্ঘক্ষণ ধরে চেয়ারে বসে থাকলে হতে পারে নানা রোগ, প্রতিকারের জন্য করুন এই ৫টি ব্যায়াম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গবেষকদের মতে, যাঁরা দিনে আট ঘণ্টার বেশি সময় ধরে কোনো শারীরিক ক্রিয়াকলাপ ছাড়াই বসে থাকেন, তাঁদের স্থূলতা এবং ধূমপানের কারণে মারা যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। ২০১৩ সালে WHO-এর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রতি বছর এই কারণে ৩.২ মিলিয়ন মানুষ অকালে মারা যান। 

    সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বেশ কয়েকটি গবেষণায় এটা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে যে, দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকা স্বাস্থ্যের জন্য শুধুমাত্র ক্ষতিকারক নয়, মারাত্মকও হতে পারে। যদি দীর্ঘ সময়ের জন্য বসে থাকা আপনার অভ্যাস হয়, তবে আপনার জানা উচিত যে এটির কারণে ডায়াবেটিস, কিছু ধরণের ক্যান্সারও হতে পারে, বিপাক প্রক্রিয়া ধীর হয়ে যেতে পারে, রক্তচাপ বাড়তে পারে।

    ব্যায়াম (Sitting Exercises) করে এই সমস্যার সমাধান করতে হবে। এবার ৫টি গুরুত্বপূর্ণ ব্যায়াম (Sitting Exercises) সম্পর্কে আমরা জেনে নেব।

    ১) পুশ আপ

    উপকারিতা: পুশ-আপ মূল পেশিগুলিকে সক্রিয় করে।

     কীভাবে করবেন

    –  হাত দিয়ে ঘরের দেওয়াল  ধরুন। 

    – পা পিছনে সরাতে থাকুন, যতক্ষণ না আপনার শরীর সোজা আপনার পায়ের দিকে ঝুঁকছে।

    – পা এখন মেঝেতে এবং বাহু সম্পূর্ণভাবে প্রসারিত।

    – এবার পেটের পেশিকে শক্ত করে নিজেকে আবার শুরুর অবস্থানে নিয়ে চলুন।

    আরও পড়ুন: শীতে রুক্ষ ত্বকের সমস্যায় ভুগছেন? দেখে নিন, এগুলো করছেন না তো?

    ২) সিটেড স্পাইন ট্যুইস্ট

    এই ব্যায়াম (Sitting Exercises) করলে মেরুদণ্ড শক্ত হয় এবং পেশি সক্রিয় থাকে।

    কীভাবে করবেন

    – মেঝেয় পা রেখে চেয়ারে সোজা হয়ে বসুন।

    –  ডান হাতটি ডান পাশের ব্যাকরেস্টে রাখুন এবং বাম হাতটি আপনার ডান উরুতে রাখুন।

    – ধীরে ধীরে আপনার শরীরকে ঘোরাতে থাকুন, যতক্ষণ না আপনার বাম কাঁধ আপনার ডান উরুর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় । বারবার করতে থাকুন।

    ৩) সিটেড নি পুলস ইন

     এই ব্যায়াম (Sitting Exercises) করলে মূল পেশি শক্ত হয়, পিঠের ব্যথাও কম হয়।

     কীভাবে করবেন

    – চেয়ারের পিছনের দিকে পিঠ না রেখে সোজা চেয়ারে বসুন এবং চেয়ারের আর্মরেস্ট ধরে রাখুন।

    – আপনার পা একসাথে রাখুন, উভয় হাঁটু আপনার শরীরের দিকে ভাঁজ করুন।

    ৪. চেয়ার স্কোয়াটস

    চেয়ার স্কোয়াট করলে পেশি শক্ত হয়।

     কীভাবে করবেন

    – আপনার চেয়ার থেকে এক ধাপ দূরে দাঁড়ান।

    – আপনার উভয় গোড়ালি জয়েন্টের ওপর ভর দিন এবং চেয়ারে বসার ভঙ্গিমায় ৫ সেকেন্ডের জন্য অবস্থানটি ধরে রাখুন।

    ৫. হিল রাইস

     শিরা রোগে আক্রান্তদের শরীরে রক্তসঞ্চালন উন্নত করে।

     কীভাবে করবেন

    – পায়ের আঙুলের ওপর ভর দিয়ে ৩-৫ সেকেন্ডের জন্য দাঁড়ান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Gujarat Election: ভাঙল অতীতের সব রেকর্ড, গুজরাটে ইতিহাস সৃষ্টি বিজেপির

    Gujarat Election: ভাঙল অতীতের সব রেকর্ড, গুজরাটে ইতিহাস সৃষ্টি বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট বিধানসভার মোট আসন সংখ্যা ১৮২। আজ, বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, ১৫৭টি আসনে (Gujarat Election) এগিয়ে পদ্ম প্রার্থীরা। এ থেকে স্পষ্ট এবারও গুজরাটের রশি যেতে চলেছে বিজেপির (BJP) হাতে। গতবার ১২৭টি আসনে জয় পেয়েছিল বিজেপি।

    রেকর্ড…

    এতদিন রেকর্ড ছিল ১৪৭টি আসনে জয়ের। ১৯৮৫ সালে কংগ্রেসের (Congress) মাধব সিং সোলাঙ্কির নেতৃত্বে কংগ্রেস পেয়েছিল ওই সংখ্যক আসন। এতদিন সেটাই ছিল গুজরাটের সর্বকালীন রেকর্ড। এবার সে সব রেকর্ড ছাপিয়ে নয়া রেকর্ড গড়তে চলেছে গেরুয়া শিবির। ১৮২টি আসনের মধ্যে ১৫৭টি আসনে এগিয়ে রয়েছে পদ্ম-শিবির।

    শুধু তাই নয়। এই নিয়ে টানা সাতবার ক্ষমতা দখল করল গেরুয়া শিবির। প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সাল থেকে টানা গুজরাটের কুর্সিতে রয়েছে বিজেপি। তার আগে ১৯৯৫ সালে ক্ষমতায় এসেছিল পদ্ম শিবির। তবে সেবার সরকার টিকিয়ে রাখতে পারেনি। ১৯৯৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি পদ্ম শিবিরকে। সপ্তমবারের জন্য গুজরাটের তখতে যে বিজেপিই ফিরছে, সে ইঙ্গিত মিলেছিল আগেই। একাধিক একজিট পোলেই সেই ইঙ্গিত ছিল। দিনের শেষে তা উৎসবে পরিণত হয়।

    উৎসবের মেজাজ বিজেপি সদর দফতরে

    এদিন সকালে গণনা শুরু হতেই উল্লাসে ফেটে পড়েন বিজেপির নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। বেলা যত গড়িয়েছে, ততই বেড়েছে গেরুয়া-ঝড়ের গতি। রাজধানীতে বিজেপির সদর দফতরে উৎসবের মেজাজ। দলীয় কর্মী ও সমর্থকদের উদ্দেশে সন্ধে আটটায় বার্তা দেবেন নরেন্দ্র মোদি। আর তার আগে সাজো সাজো রব দিল্লিতে বিজেপি অফিসের বাইরে। নেতা-কর্মীদের ঢল নেমেছে দলীয় কার্যালয়ের সামনে। গেরুয়া পতাকা, গান-বাজনা সবই চলছে। সব মিলিয়ে যেন এক উৎসবের মেজাজ তৈরি হয়েছে দিল্লিতে বিজেপির সদর অফিসের সামনে।

    ত্রিমুখী লড়াই

    গুজরাটে (Gujarat Election) এবার লড়াই হয়েছে ত্রিমুখী। বিজেপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে লড়াইয়ের ময়দানে হাজির ছিল কংগ্রেসের পাশাপাশি দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টিও। দিল্লি পুরভোটে বিজেপিকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসে আপ। তবে দিল্লিতে ছাপ ফেলতে পারলেও, গুজরাটে আক্ষরিক অর্থেই ধরাশায়ী হতে হয়েছে কেজরির দলকে। এদিন বিকেল পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা গিয়েছে, রাজ্যের ১৮২টি আসনের মধ্যে মাত্র ৫টিতে এগিয়ে রয়েছে কেজরির দল। 

    আরও পড়ুন: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন (Gujarat Election) হয়েছে দু দফায়। প্রথম দফার নির্বাচন হয়েছে ১ ডিসেম্বর। পরের দফার ভোট হয়েছে ৫ তারিখে। প্রথম দফায় ভোট পড়েছিল ৬৩.১৪ শতাংশ। আর দ্বিতীয় দফায় ভোট পড়েছে ৫৯.১১ শতাংশ। গুজরাটে ২৭ বছর ধরে ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আগে এ রাজ্যেই দীর্ঘদিন মুখ্যমন্ত্রীর পদে আসীন ছিলেন নরেন্দ্র মোদি। তিনি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর ক্ষমতায় বসেছেন বিজেপির বিভিন্ন নেতা। তা সত্ত্বেও ভূমিপুত্র প্রধানমন্ত্রীর পাশ থেকে সরে যাননি গুজরাটবাসী। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, যার ফসল এখনও ঘরে তুলছে গুজরাট বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Palak Paneer: জানেন কি? ‘পালং পনীর’ একসঙ্গে খেতে নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা

    Palak Paneer: জানেন কি? ‘পালং পনীর’ একসঙ্গে খেতে নিষেধ করছেন পুষ্টিবিদরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পালং পনীর (Palak Paneer),অনেকের কাছেই  শীতকালের অন্যতম ফেভারিট খাবার। পিঠেপুলির মতো আবার অনেকেই এই খাবারটির জন্য শীতকাল আসার অপেক্ষা করে থাকেন। নিয়মিত ডিনার থেকে রেস্টুরেন্টে গিয়ে বন্ধুর জন্মদিন পালন, পালং পনীর (Palak Paneer) নামের এই জনপ্রিয় রেসিপি প্রায় প্রতিটি মেনুতে স্থান পায়। পালং শাক আয়রন, পটাসিয়াম, প্রোটিন, ফাইবার এবং অন্যান্য বিভিন্ন মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি একটি পুষ্টিকর খাবার হিসেবে বিবেচিত হয়, ডাক্তাররা প্রায়ই এই শাক খাওয়ার পরামর্শ দেন। পনীরও প্রোটিন এবং ক্যালসিয়ামে ভরপুর। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুব উপকারী খাবার। পালং শাক এবং পনীর আপনার হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য এবং সামগ্রিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির  জন্য সহায়ক। তবে কিছু পুষ্টিবিদদের মত অনুসারে, পালং শাক এবং পনীর একসঙ্গে (Palak Paneer) থাকলে একে অপরের উপকারিতাকে নষ্ট করে দিতে পারে। 
    জনৈক পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল তাঁর সাম্প্রতিক ইনস্টাগ্রাম পোস্টে পালং শাক এবং পনীর একসঙ্গে (Palak Paneer) না খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। আগরওয়াল বলেছেন যে কিছু খাবার এককভাবে স্বাস্থ্যকর, কিন্তু অন্য খাবারের সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া হলে তারা একে অন্যের পুষ্টির মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। পালং পনীরের ক্ষেত্রে, পালং এর আয়রন এবং পনিরের ক্যালসিয়াম আসলে একে অপরের পুষ্টিকে শোষণ করে নেয়।

    কেন পালং এবং পনীর (Palak Paneer) একসঙ্গে ভাল নয়?

    পালং পনীর (Palak Paneer) খেতে ভালোবাসেন? ঠিক আছে, কিন্তু জেনে রাখুন এটা সঠিক খাদ্য নয়। কারণ কিছু মিশ্রিত খাদ্য আছে যেগুলি একসঙ্গে থাকলে পুষ্টির ক্ষেত্রে ভাল নয়। এখন স্বাস্থ্যকর খাদ্য মানে শুধুমাত্র সঠিক খাবার খাওয়া নয়। এর মানে হল সঠিক অনুপাতে যেন পুষ্টির আইটেম গুলো থাকে। কিছু কিছু মিশ্রিত খাদ্য আছে যেগুলো একসঙ্গে খেলে একে অপরের পুষ্টি কমিয়ে দেয়। যেমন, আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে এবং পনীরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। যখন এই দুটি খাবারের আইটেম একসঙ্গে খাওয়া হয়, তখন ক্যালসিয়াম আয়রনের পুষ্টির মাত্রাকে কমিয়ে দেয়। তাই, শরীরে আয়রনের মাত্রা ঠিক রাখতে পালং আলু বা পালং কর্ন খাওয়া যেতে পারে, এটাই বর্তমানে পুষ্টিবিদদের পরামর্শ।

    আয়ুর্বেদ কী বলছে?

    আয়ুর্বেদেও  একটি ধারণা রয়েছে যেখানে  কলা এবং দুধ মিশিয়ে খেতে নিষেধ করা হয়েছে।  কারণ এগুলি একসাথে থাকলে বিপাকা (আয়ুর্বেদের ভাষা) নামক শক্তি নির্গত হতে পারে এবং শরীরে সমস্যা হতে পারে। মাছ এবং দুধ, মধু এবং ঘি সমান অনুপাতে, দই এবং পনীরের মিশ্রণকেও আয়ুর্বেদে বিরুদ্ধ আহার বলা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Senior Citizen Jobs: জেনে নিন বয়সকালে নানান কাজের সুযোগ

    Senior Citizen Jobs: জেনে নিন বয়সকালে নানান কাজের সুযোগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পরিসংখ্যান বলছে ২০৫০ সালের মধ্যে ভারতে ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা দাঁড়াবে প্রায় ৩২কোটি। এত সংখ্যা নেহাত কম নয়। ৩২কোটি সিনিয়র সিটিজেন! (Senior Citizen Jobs) একমাত্র সরকারি চাকরি করলে পেনশন মাসে মাসে ব্যাঙ্ক আকাউন্টে জমা হয়। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ভারতে মোট সিনিয়র সিটিজেনদের মধ্যে মাত্র ১১ শতাংশ মানুষই পেনশন পান। অর্থাৎ বাকি থাকে ৮৯ শতাংশ। আর্থিক কারণে অনেককেই  ভাবেন নতুন কিছু করার কথা।  ৬০ বছর মানে অবসরের বয়স! এমনটাই আমাদের ভাবনা । কিন্তু জানেন কী! ৬০ বছর বয়সেও নতুনভাবে কেরিয়ার (Senior Citizen Jobs) তৈরি করা যায়। শুনতে আশ্চর্য লাগলেও এটাই সত্যি।  

    আপনার বয়স যদি ৬০ পেরিয়ে গিয়ে থাকে তবুও পছন্দমত নিজের কেরিয়ার (Senior Citizen Jobs) বেছে নেওয়ার সুযোগ রয়েছে, বিশ্বায়নের যুগে  প্রযুক্তি সমেত অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে  ব্যাপক অগ্রগতি হয়েছে , সঠিক প্রশিক্ষণ থাকলে নতুনভাবে কেরিয়ার (Senior Citizen Jobs) তৈরি করা এখন ৬০ বছরেও সম্ভব এবং সহজ। খোঁজ রাখতে হবে বিভিন্ন কেম্পানির ওয়েবসাইটে গিয়ে। সেখানে নিজের বায়োডাটা আপলোড করতে হবে। ৬০ বছরের বেশি বয়স হলে network-generated leads, social work এবং traditional business এর মতো ক্ষেত্রগুলিতে কাজের সুযোগ বেশি থাকে। আমরা এবার সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য কিছু  জবের (Senior Citizen Jobs) বিষয়ে বলবো।  

    সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ভার্চুয়াল জবের (Senior Citizen Jobs) সুযোগ রয়েছে

    করোনা মহামারীর সময় Work from Home এর ধারণা প্রথম আমাদের মধ্যে এত জনপ্রিয় হয়েছিল। ছাত্রছাত্রীদের ক্লাস থেকে শুরু করে পরীক্ষা সবটাই হত অনলাইনে। অফিসের কাজও চলত অনলাইনে। এখনও অনেক অফিসে না গিয়ে, বাড়িতে বসেই ডিজিটালভাবে কাজ (Senior Citizen Jobs) করার সুযোগ রয়েছে। প্রয়োজন বাড়িতে একটি কম্পিউটার আর ইন্টারনেট কানেকশন। সামান্য টেকনিক্যাল জ্ঞান লাগবে। ZOOM, Google প্রভৃতির সাহায্যে এখন আপনার বাড়িতেই তৈরি হয়ে যাবে অফিস। অবসর বয়সে বাড়িতে থেকে পরিবারকেও সময় দিতে পারবেন আবার রোজগার করার সুযোগও থাকবে। আপনার কোম্পানি বিদেশে হোক কী দেশে! কাজ বাড়িতে বসেই করতে পারবেন। স্বাস্থ্য যাদের ভালো নেই এবং চলাফেরা করতে অসুবিধা হয় যাদের, তাদের জন্য এগুলো ভালো বিকল্প। বাড়িতে থেকে বা বেড়াতে গিয়ে যেকোনও জায়গায় স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে কাজ করতে পারেন। অবসরপ্রাপ্ত কর্মীরা অথবা যারা এখনও পুরোপুরি অবসর নেননি, অবসরের পরে কী করবেন এমন ভাবছেন তাঁরা অবশ্যই এমন ধরনের কাজের সন্ধান করুন।
    বাড়ি থেকে কাজ করা শুধুমাত্র কর্মীদের জন্যই  সুবিধাজনক এমন নয় – এটি সংস্থার জন্যও ভাল। কোম্পানিগুলির পক্ষেও ভালো। অফিসের অনেক খরচ বেঁচে যায় এতে।

    সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য Entrepreneurship-এর সুযোগ

    ৬০বছরের বেশি বয়সী লোকেরা তাদের নিজস্ব অনলাইন ব্যবসা শুরু করছেন, নিজস্ব কোম্পানি তৈরি করে বা একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে রোজগার করছেন এমন অসংখ্য উদাহরণ আমাদের চারপাশে দেখতে পাই। 

    Launchpad বা accelerator এর মতো programs গুলি খুব উপকারী হতে পারে যারা অনলাইন জগতে নতুন কিছু শুরু করার কথা ভাবছেন। ভারতে অনেক এমন ব্যবসায়ী আছেন যারা তাদের ব্যবসা ছেড়ে দিয়েছেন, কিন্তু নতুন ব্যবসার পরামর্শদাতা হওয়ার জন্য তাদের অনেক অভিজ্ঞতা এবং দক্ষতা রয়েছে। অনলাইন ব্যবসায় যদি তাদের প্রশিক্ষিত করা যায়, তাহলে তাদের বাড়িতে বসে থাকতে হবে না।

    অনলাইন কাজের জন্য দরকার আপস্কিলিং এবং রিস্কিলিং

    latest technology এবং software এ জ্ঞান থাকলে সিনিয়র সিটিজেনদের  কাজ (Senior Citizen Jobs) পেতে অসুবিধা হবেনা। নতুন চাকরির ক্ষেত্রে  প্রযুক্তি এবং সফ্টওয়্যার শেখা অপরিহার্য। এই ট্রেনিং গুলি এখন অনলাইনেও দেয় বিভিন্ন সংস্থা। 

    জীবনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে কী করা উচিত আর কী করা উচিত নয় সে সম্পর্কে অনেক কিছুই শিখেছে সিনিয়র সিটিজেনরা । সেই অভিজ্ঞতা তারা ডিজিটাল চাকরিতে প্রয়োগ করতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • WhatsApp New Feature: আবারও নতুন ফিচার হোয়াটসআপে, জানুন পিআইপি মোড সম্পর্কে

    WhatsApp New Feature: আবারও নতুন ফিচার হোয়াটসআপে, জানুন পিআইপি মোড সম্পর্কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  হোয়াটসআপে ( WhatsApp New Feature)  একের পর এক নতুন ফিচার এসেই চলেছে, প্রায় প্রতি সপ্তাহেই। নতুন নতুন আপডেটেড ভার্সেন আর নানা ধরনের সুবিধা।  নিত্যনতুন ফিচারের ঝুলি হাতে হাজির জুকেরবার্কের মালিকানাধীন কোম্পানিটি। সম্প্রতি, হোয়াটসআপ ( WhatsApp New Feature) পিকচার-ইন-পিকচার বা পিআইপি (PIP) মোড নিয়ে এসেছে।

     কী এই পিকচার-ইন-পিকচার বা পিআইপি (PIP) মোড ? 

    ধরুন আপনি ইউটিউবে নিজের পছন্দের কোনও ভিডিও দেখছেন, আবার একই সময়ে পরিচিত কোনও বন্ধুর সঙ্গে ভিডিও কলে কথাও বলতে হবে এবার দুটি কাজই একসঙ্গে সম্ভব বা গুগল মিটে অফিসের গুরুত্বপূর্ণ মিটিং করছেন অথবা ফোনে কথা বলছেন কারও সঙ্গে। পাশাপাশি হোয়াটসআপ ( WhatsApp New Feature) ভিডিও কল চালিয়ে যেতে পারবেন। এটাই হল পিকচার-ইন-পিকচার বা পিআইপি (PIP) মোড।  একটি ছোট উইন্ডো ওপেন হয়ে যাবে এক্ষেত্রে।  ফিচারটি অ্যান্ড্রয়েড (Android) এবং আইওএস (iOS) উভয় ভার্সেনেই পাওয়া যাবে,তবে আপাতত ফিচারটি শুধুমাত্র iPhone ব্যবহারকারীরা তাঁদের হোয়াটসআপ  বিটা ২২.২৪.০.৭৭ এবং ২২.২৪.০.৭৮ ভার্সনে আপডেট করালে পাবেন। 

    হোয়াটসআপে ( WhatsApp New Feature) পাওয়া ফেসবুক (Facebook) বা ইউটিউব (YouTube) ভিডিও-র কোনো লিঙ্কে ক্লিক করলেই ছোটো একটি উইন্ডো ওপেন হয়, যেখানে ভিডিওটি চলতে থাকে। তবে এখন হোয়াটসআপ ভিডিও কলের সময়ও এই একই অপশন ব্যবহার করা যাবে।

     WABetaInfo-র রিপোর্ট অনুযায়ী, নতুন এই ফিচারের ( WhatsApp New Feature) মাধ্যমে  ভিডিও কল চলাকালীন অন্য যে কোনও কাজেও নিজেদের ফোন ব্যবহার করা যাবে। অর্থাৎ পিআইপি মোডের সৌজন্যে এবার থেকে একসঙ্গে ভিডিও কল এবং অন্যান্য কাজও করা যাবে। ছোটো উইন্ডোতে হোয়াটসআপের ভিডিও কল করুন পাশাপাশি অন্যান্য অ্যাপও ব্যবহার করুন। প্রসঙ্গত, জনপ্রিয় এই মেসেজআপ Meta কোম্পানির CEO, মার্ক জুকেরবার্ক  কিনেছিলেন ২০১৪ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

LinkedIn
Share