Blog

  • DA: ‘কর্মীদের বঞ্চিত করা যাবে না’, বকেয়া ডিএ মেটানোর নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    DA: ‘কর্মীদের বঞ্চিত করা যাবে না’, বকেয়া ডিএ মেটানোর নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য বিদ্যুৎ সংস্থার কর্মীদের বকেয়া ডিএ-র (DA) পুরোটা এখনও মেটায়নি রাজ্য সরকার। রাজ্যের এহেন ভূমিকায় ক্ষুব্ধ কলকাতা হাইকোর্ট (Kolkata High Court)। শুক্রবার বিচারপতি রাজশেখর মান্থার এজলাসে বকেয়া ডিএ-র পুরোটা না মেটানোর বিষয়টি উত্থাপন করেন কর্মীদের আইনজীবী সৌম্য মজুমদার। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের এজি (AG) এসএন মুখোপাধ্যায়।

    রিভিউ পিটিশন…

    এদিন ওই মামলার শুনানি শুরু হতেই এজি বলেন, আমরা বকেয়া মেটানো নিয়ে আগের রায়ের রিভিউ চেয়ে আবেদন করেছি। সেটা ১৪ ডিসেম্বর শুনানি। এর পরেই বিচারপতি মান্থা বলেন, রিভিউ পিটিশন করলেই পুরানো টাকা মেটানোর নির্দেশ কার্যকর না করার সুযোগ জন্মায় না। আদালতের স্পষ্ট নির্দেশ, আগের বকেয়া মেটাতেই হবে। ১৪ ডিসেম্বরের পরিবর্তে ৬ জানুয়ারি রিভিউ মামলার শুনানি করবে আদালত। তার আগে মেটাতে হবে বকেয়া পুরানো ডিএ-র টাকা।

    কর্মীরা রয়েছে বলেই..

    বিচারপতি মান্থা এদিন এজিকে বলেন, আমি আপনার বিড়ম্বনা বাড়াতে চাই না। তাই লিখিতভাবে নতুন অর্ডার দিলাম। তিনি বলেন, ডিএ (DA) কর্মীদের অধিকার। এটা দয়া নয়, এটা এখন স্পষ্ট। আর কর্মীরা রয়েছে বলেই প্রতিষ্ঠান আছে। না হলে কোথায় থাকত প্রতিষ্ঠান? তিনি বলেন, এটা চলতে পারে না। নির্দেশ কার্যকর করতে হবে। সুপ্রিম কোর্ট এই ডিএ মেটানো নিয়ে স্পষ্ট নির্দেশ দিয়ে দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: মিনাখাঁ, কেশপুর বিস্ফোরণে এনআইএ? সিদ্ধান্ত নেবে কেন্দ্র, জানাল হাইকোর্ট

    এর পরেই সরকারি আইনজীবী জানান, ৫১০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। আমরা চেষ্টা করছি। বিচারপতি মান্থা ফের বলেন, ব্যাপারটা এড়িয়ে যাওয়া যাবে না। যদি বিচারব্যবস্থায় ভরসা না থাকে, তাহলে অন্য কথা। কিন্তু কর্মীদের বঞ্চিত করা যাবে না। এটা তাদের কষ্টের দাম। কতদিন এভাবে বঞ্চিত থাকবে তারা? আগে ১৪ ডিসেম্বর রিভিউ শুনানি ছিল। সেটা পিছিয়ে দিলাম। কিন্তু এর মধ্যে আগের নির্দেশ কার্যকর করতে হবে। প্রসঙ্গত, ২০১৭ সাল থেকে কেন্দ্রীয় হারে ডিএ (DA) দেওয়ার দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা। কলকাতা হাইকোর্টের রায় রাজ্য সরকারি কর্মীদের পক্ষেই গিয়েছিল। ইতিমধ্যেই এই মামলায় সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য। সোমবার হবে শুনানি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Delhi Murder: সম্পন্ন হল আফতাব পুনাওয়ালার নারকো টেস্ট, আর কোন সত্যি বেরিয়ে আসল?

    Delhi Murder: সম্পন্ন হল আফতাব পুনাওয়ালার নারকো টেস্ট, আর কোন সত্যি বেরিয়ে আসল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যা (Delhi Murder) মামলায় অভিযুক্ত আফতাব পুনাওয়ালার নারকো টেস্ট সম্পন্ন হল। বৃহস্পতিবার সকালে নারকো টেস্টের জন্য তিহার জেল থেকে দিল্লির আমবেদকর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তাকে। সম্প্রতি আফতাবের উপর ফরেনসিক সায়েন্স ল্যাবরেটরির বাইরে হামলার চালানো হয়। সেই ঘটনা থেকে সতর্ক হয়ে এবার নিরাপত্তা বলয়ে ঘিরেই আফতাবকে জেল থেকে বের করা হয়। আমবেদকর হাসপাতালে প্রথমে তাঁর মেডিক্যাল চেক আপ করা হয়। ব্লাড প্রেসার, পালস রেট, হার্ট বিট, বডি টেম্পারেচার। শরীরের সমস্ত প্যারামিটার ঠিক আছে দেখেই শুরু হয় নারকো টেস্টের প্রক্রিয়া। একটি সম্মতিপত্রে তাকে দিয়ে এই টেস্টের জন্য স্বাক্ষরও করানো হয়েছে। পলিগ্রাফ টেস্টের পর এবার নারকো টেস্টেও কী সত্যি বেরিয়ে আসে এখন তাই দেখার পালা।

    নারকো টেস্টে কী প্রশ্ন করা হয় আফতাবকে?

    সূত্রের খবর, নারকো টেস্টে প্রথমেই আফতাবকে জিজ্ঞাসা করা হয়, কেন সে শ্রদ্ধাকে খুন (Delhi Murder) করেছিল? এটা কি পরিকল্পনা করে খুন? শ্রদ্ধাকে খুন করার পর ধাপে ধাপে কী কী কাণ্ড ঘটিয়েছিল আফতাব? শ্রদ্ধাকে ভালোবাসা সত্ত্বেও পরবর্তীকে তাঁদের সম্পর্কের অবনতি হল কেন? কোনও ধারাল বস্তু দিয়ে শ্রদ্ধাকে খুন করেছিল কি না? কী ভাবে দেহ  লোপাট করল? কোন কোন স্থানে দেহের টুকরো অংশগুলি ফেলেছিল? এছাড়াও তার ছেলেবেলা কেমন কেটেছিল, তা নিয়ে প্রশ্ন করা হয়েছে আফতাব পুনাওয়ালাকে।

    উত্তরে কী বলেছে আফতাব (Delhi Murder) তা এখনও জানা যায়নি। ফরেন্সিক সাইকোলজি বিশেষজ্ঞ, ফরেন্সিক মেডিসিন চিকিৎসক এবং ছবি বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে হয় এই পরীক্ষা। ১১:৪৫ নাগাদই শেষ হয়ে যায় আফতাবে নারকো টেস্ট। এরপর তাকে কড়া নিরাপত্তা বলয়েই তিহার জেলে ফিরিয়ে আনা হয়। 

    আরও পড়ুন: ভাঙড়ে অস্ত্র-বোমা কারখানার সন্ধান, ধৃত ২

    পলিগ্রাফ টেস্টে কী জানিয়েছিল আফতাব? 

    দিল্লি পুলিশ জানায়, পলিগ্রাফ টেস্টের সময় আফতাব অত্যন্ত শান্ত হয়ে বসে ছিল। কোনও কোনও সময় তাকে বেপরোয়া এবং আত্মবিশ্বাসীও মনে হয়েছে পুলিশের। প্রথমদিকে সব প্রশ্নের উত্তরবাব দিলেও সন্ধ্যার পর সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। ফলে মাঝপথেই থামিয়ে দিতে হয় পলিগ্রাফ টেস্ট। তিনদিন ধরে আফতাবের পলিগ্রাফ টেস্ট করে দিল্লি পুলিশ। পলিগ্রাফ টেস্টে আফতাব স্বীকার করে নিয়েছে যে সেই শ্রদ্ধাকে খুন করেছে। শ্রদ্ধা তার সঙ্গে থাকতে চান নি। আর তাতেই রেগে যায় আফতাব। রাগের মাথায় শ্রদ্ধাকে শ্বাসরোধ করে খুন (Delhi Murder) করে সে। পরে দেহ কেটে টুকরো টুকরো করে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Imam Remuneration: ইমামদের ভাতা দেওয়ার সুপ্রিম-নির্দেশ ‘সংবিধান বিরোধী’, জানাল তথ্য কমিশন

    Imam Remuneration: ইমামদের ভাতা দেওয়ার সুপ্রিম-নির্দেশ ‘সংবিধান বিরোধী’, জানাল তথ্য কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৯৩ সালের ১৩ মে সর্বভারতীয় ইমাম সংগঠনের পিটিশনের পরিপ্রেক্ষিতে, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি আরএম সহায়ের বেঞ্চ, ওয়াকফ বোর্ডকে ইমামদের ভাতা প্রদানের নির্দেশ দেয়। এবার সেই রায়কে সংবিধান বিরোধী এবং সামাজিক ভারসাম্য নষ্ট হওয়ার কারণ বলল জাতীয় তথ্য কমিশন।

    আরও পড়ুন: শ্রদ্ধা হত্যার পরে আফতাবের ফ্ল্যাটে যেতেন এক মহিলা চিকিৎসক

    জাতীয় তথ্য কমিশনারের মন্তব্য

    জাতীয় তথ্য কমিশনার উদয় মহুরকার এদিন বলেন, ইমামদের ভাতা প্রদান শুধুমাত্র অহিন্দু সমাজকে বঞ্চিত করছে এমন নয়, দেশের মুসলিম সমাজের মধ্যে প্যান-ইসলামিক মানসিকতা তৈরি করছে, যা ইতিমধ্যে সারাদেশে পরিলক্ষিত হচ্ছে। ইমাম ভাতা প্রদানের এই পদক্ষেপ দেশে ধর্মীয় ভারসাম্য নষ্ট করছে এবং দেশের একটি অংশের মানুষ গোটা মুসলিম সমাজকে অবজ্ঞার চোখে দেখছে। তথ্য জানার অধিকার আইনে, সুভাষ আগরওয়াল নামের জনৈক ব্যক্তি জানতে চেয়েছিলেন, দিল্লি সরকার এবং দিল্লি ওয়াকফ বোর্ড ইমামদের কত টাকা বেতন দেয় । সেই শুনানির পরিপ্রেক্ষিতে এই বিবৃতি দিয়েছেন জাতীয় তথ্য কমিশনার। এদিন শুনানির সময় উদয় মহুরকার আরও বলেন, সংবিধানের ২৭ নম্বর ধারায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ রয়েছে যে, জনগণের ট্যাক্সের টাকায় এভাবে কোনও ধর্মকে বিশেষ সুবিধা দেওয়া যায়না। জাতীয় তথ্য কমিশনার, তাঁর এই শুনানির কপি আইন মন্ত্রকে পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছেন যাতে সংবিধানের ২৫-২৮ নং ধারা যথার্থ ভাবে বাস্ততবায়িত হয় সারা দেশে।

    আরও পড়ুন: ‘বাংলায় আল্ট্রা ইমার্জেন্সি পরিস্থিতি’, রাজ্য সরকারকে ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    এর সঙ্গে জাতীয় তথ্য কমিশন, সুভাষ আগরওয়ালকে নগদ ২৫০০০ টাকা  ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশ দিয়েছে দিল্লি ওয়াকফ বোর্ডকে। কারণ এই আরটিআই-এর কাজে, জনৈক কর্মীর যথেষ্ট সময় অপচয় হয়েছে বলেই মনে করেছে জাতীয় তথ্য কমিশনের।
    জাতীয় তথ্য কমিশনার আরও বলেন, যখনই কোন ধর্মকে বিশেষ সুবিধা দেওয়ার বিষয় সামনে আসে, তখনই আমাদের ইতিহাসে ফিরে যাওয়া প্রয়োজন।  
    মুসলিম সম্প্রদায়কে বিশেষ সুবিধা দিতেই তৈরি হয়েছিল পাকিস্তান। একটি ইসলামিক দেশ। ভারতবর্ষ আত্মপ্রকাশ করেছিল ধর্মনিরপেক্ষ দেশ হিসেবে। এখানে সরকার সমস্ত ধর্মের প্রতি সমান আচরণ করবে, এটাই কাম্য।
    তাঁর আরও সংযোজন, বিশেষ ধর্মকে বিশেষ সুবিধা দেওয়ার জন্যই ১৯৪৭ সালে অনিবার্য হয়েছিল দেশভাগ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • PSLV-C54: আরেক সফল অভিযান ইসরোর, পিএসএলভি-তে চেপে ৯টি উপগ্রহ গেল মহাকাশে

    PSLV-C54: আরেক সফল অভিযান ইসরোর, পিএসএলভি-তে চেপে ৯টি উপগ্রহ গেল মহাকাশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার, শ্রীহরিকোটা থেকে সফল ভাবেই সম্পন্ন হল ইসরোর মিশন PSLV-C54, এই মিশনের দ্বারা  Earth Observation Satellite-6 (EOS-6) এর সঙ্গে আরও ৮টি স্যাটেলাইট কক্ষপথে স্থাপিত হল। ইসরো চেয়ারম্যান এস সোমনাথ এদিন জানিয়েছেন, উপগ্রহগুলি সফল ভাবেই কক্ষপথে স্থাপিত হয়েছে। এটি ছিল PSLV-এর ৫৬তম মহাকাশ অভিযান। বেলা ১১:৫৬ মিনিটে, ৪৪.৪ মিটার দৈর্ঘ্যের এই রকেটটি যাত্রা করে ৩২১ টন ওজন সমেত। মোট ৯টি স্যাটেলাইটের মধ্যে ৮টি স্যাটেলাইট হল ন্যানো স্যাটেলাইট। অন্য Earth Observation Satellite-6 (EOS-6) স্যাটেলাইটটির ওজন ১,১১৭ কেজি, এটি তৈরি হয়েছে ইসরোর UR Rao Satellite Centre-এ।

    আরও পড়ুন:পশ্চিমবঙ্গ তফশিলি জাতি ও তফশিলি উপজাতি সংশোধন বিলে স্বাক্ষর রাজ্যপালের

    ইসরো চেয়ারম্যানের বক্তব্য

    Earth Observation Satellite-6 হল ওশেনস্যাট সিরিজের থার্ড জেনারেশন স্যাটেলাইট। এই মিশনের উদ্দেশ্য হল অবিরাম ভাবে Ocean Colour এবং Wind Vector ডেটা প্রাপ্তি। ইসরো চেয়ারম্যান মিশন কন্ট্রোল কেন্দ্রে তাঁর বক্তব্যে বলেন,”আমরা প্রত্যেকেই পর্যবেক্ষণ করেছি যে, এই রকেটটির কার্যক্ষমতা প্রতিটি ধাপেই সফল। PSLV এর সমস্ত টিমকে অভিনন্দন, সফল উৎক্ষেপণ এর জন্য। রকেটটির দ্বারা স্যাটেলাইটটি সফল ভাবেই কক্ষপথে স্থাপিত হয়েছে ৭৪২ কিমি উচ্চতায়, সময় লেগেছে ১,০৩৩ সেকেন্ড”।

    আরও পড়ুন: ভারতের ইতিহাস বীরত্বের, যোদ্ধাদের! নতুন করে তা লিখতে হবে অভিমত প্রধানমন্ত্রীর

    spacecraft separation সফল ভাবেই সম্পন্ন হয়েছে, একথা লিখে ইসরো থেকে এদিন ট্যুইটও করা হয়েছে। ২০২২ সালে এটাই ইসরোর শেষ মিশন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Body Modification: বডি মোডিফিকেশনে দম্পতির বিশ্ব রেকর্ড

    Body Modification: বডি মোডিফিকেশনে দম্পতির বিশ্ব রেকর্ড

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক শরীরের বিভিন্ন অংশে ট্যাটু করতে অনেকেই ভালোবাসেন। কিন্তু ভাবতে পেরেছেন কখনও ট্যাটু করার এই সখ এনে দিতে পারে বিশ্ব রেকর্ড। সম্প্রতি,বডি মোডিফিকেশনের জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ল আর্জেন্টিনার এক দম্পতি। দম্পতির নাম ভিক্টর হুগো এবং গ্যাব্রিয়েলা পেরালটা। ট্যাটু এবং বডি মোডিফিকেশন এই দম্পতির প্যাশন বা সখ। বিভিন্ন ধরনের ৯৮টি ট্যাটু রয়েছে এই দম্পতির শরীরে। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডে ভিক্টর হুগো বলেন, আমাদের সবার, জীবনকে খুব সুন্দর ভাবে  ভালোবাসতে শেখা উচিত। শিল্প-কলাকে ভালোবাসতে শেখা উচিত। শরীরে ট্যাটু দেখে বলা যায়না,কে ভালো আর কে খারাপ!

    আরও পড়ুন: ‘কমিশনকে বলব তৃণমূলের প্রতীক প্রত্যাহার করার জন্য?’, বিস্ফোরক বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    এই দম্পতি চোখের সাদা অংশ এবং আইবলেও ট্যাটু করিয়েছেন।এর পোশাকি নাম স্ক্রেলা।মাইক্রোডারমালাস,বডি ইমপ্ল্যান্ট প্রভৃতি ধরনের বডি মোডিফিকেশন রয়েছে দম্পতির শরীর জুড়ে।চোখ,নাক,কান,জিভ কোনও কিছুই বাদ যায়নি।

    আরও পড়ুন: আরও জোরদার ডিএ-র দাবিতে আন্দোলন, গণছুটির পথে রাজ্য সরকারি কর্মীরা!

    ট্যাটু করতে যন্ত্রনাও

    ভিক্টর হুগো এবং গ্যাব্রিয়েলা পেরালটার প্রথম পরিচয় আজ থেকে ২৪ বছর আগে। আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনোস আইরেস শহরে। এখানে একটি মোটর সাইকেল ইভেন্টে দুজনের পরিচয় হয়েছিল।তারপর থেকেই দুজনের সম্পর্কের শুরু। আজ অবধি প্যাশন বলতে ট্যাটু এবং বডি মোডিফিকেশন। যা দুজনকে বিশ্ব জোড়া খ্যাতি এনে দিল। কিছু বডি মোডিফিকেশন এবং ট্যাটু করতে তাঁদের যথেষ্ট দৈহিক যন্ত্রনাও ভোগ করতে হয়েছে বলে তাঁরা জানিয়েছেন। যেমন,জিভে ইমপ্ল্যান্ট করার সময় তাঁর নিঃশ্বাস নিতে অসুবিধা হতো বলে জানিয়েছেন ভিক্টর হুগো।

    আরও পড়ুন: ‘ডিসেম্বর সিনড্রোম’! ভয় পেয়েই কি বিরোধী দলনেতাকে নিজের ঘরে ডাকলেন মুখ্যমন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ

     

     

     

     

     

     

     

     

     

  • Indian Army: সরকারের নির্দেশের অপেক্ষা! পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করবে ভারতীয় সেনা

    Indian Army: সরকারের নির্দেশের অপেক্ষা! পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করবে ভারতীয় সেনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারের সবুজ সংকেত পেলেই পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করতে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপাবে ভারতীয় সেনা। মঙ্গলবার পুঞ্ছে সেনার এক অনুষ্ঠানে এমনই দাবি করলেন নর্দান কম্যান্ডের জেনারেল অফিসার কম্যান্ডিং-ইন-চিফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী। তিনি বলেন, পাক অধিকৃত কাশ্মীরকে ফিরিয়ে আনতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী। কেন্দ্রীয় সরকারের নির্দেশ পেলেই তা কার্যকর করা হবে।

    পাক অধিকৃত কাশ্মীর প্রসঙ্গ

    সম্প্রতি প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং এই পাক অধিকৃত কাশ্মীর প্রসঙ্গে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বলেন, পাকিস্তান পিছনে ছুরি মেরেছে। জোর করে কাশ্মীর দখল করেছে। আর সেখানকার বাসিন্দাদের উপর অত্যাচার করছে। ভারত প্রয়োজন বোধ করলে পাক অধিকৃত কাশ্মীর পুনরুদ্ধার করতে দ্বিধা করবে না। তিনি স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দেন, পাকিস্তান-অধিকৃত কাশ্মীর পুনরুদ্ধার করাই ভারতের লক্ষ্য। ১৯৯৪ সালে ২২ ফেব্রুয়ারি সংসদেও সেই প্রস্তাব গৃহীত হয়। জম্মু-কাশ্মীরে মঙ্গলবার রুটিন সাংবাদিক সম্মেলনে জেনারেল দ্বিবেদী বলেন, “ভারতীয় সেনাবাহিনী কেন্দ্র থেকে নির্দেশ পেলেই পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করতে সর্বশক্তি প্রয়োগ করবে। আমরা কেন্দ্রের নির্দেশের অপেক্ষায় রয়েছি।” একই সঙ্গে  তিনি জানিয়েছেন, পাকিস্তান অস্ত্র-বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করলে ভারত হাত গুটিয়ে বসে থাকবে না। প্রতিবেশী রাষ্ট্র যেন কোনওভাবেই ভারতকে দুর্বল না ভাবে। পাক অধিকৃত কাশ্মীরের বাসিন্দারা রীতিমতো সমস্যায় রয়েছে, বলে জানান জেনারেল দ্বিবেদী। তিনি বলেন, দেশের মোট জনসংখ্যার মধ্যে অর্ধেকের বয়স ২৫ বছর। সেনাবাহিনীতে তাদের নিয়োগ করে প্রশিক্ষণ দিয়ে পাকিস্তান পাঠালে পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করতে খুব বেশি সময় লাগবে না।

    আরও পড়ুন: ভারতে অনুপ্রবেশের চেষ্টা এক পাকিস্তানির! গুলি করে মারল বিএসএফ, ধৃত আরও ১

    সক্রিয় জঙ্গিরা

    জম্মু-কাশ্মীরে এই মুহূর্তে প্রায় ৩০০ জঙ্গি সক্রিয় রয়েছে বলে দাবি করেন লেফট্যানেন্ট উপেন্দ্র দ্বিবেদী। সীমান্ত এলাকায় জঙ্গি লঞ্চ প্যাড রয়েছে বলেও দাবি করেন তিনি। সুযোগ পেলেই জঙ্গিরা ভারতে প্রবেশ করে হামলা চালাতে পারে বলেও জানান তিনি। তাঁর কথায়, সব দিক বিবেচনা করে সীমান্ত এলাকায় হাই অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে সেনাবাহিনীর তরফে। জম্মু-কাশ্মীরে ভারতীয় সেনাবাহিনীর টহলদারি ও তল্লাশি আরও বাড়ানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • FIFA World Cup 2022: বিশ্বকাপে অঘটন, সৌদি আরবের কাছে ২-১ গোলে হারল মেসির আর্জেন্টিনা

    FIFA World Cup 2022: বিশ্বকাপে অঘটন, সৌদি আরবের কাছে ২-১ গোলে হারল মেসির আর্জেন্টিনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জয় এনে দিতে পারলেন না লিওনেল মেসি। শেষপর্যন্ত সৌদি আরবের কাছে ২-১ গোলে হারল আর্জেন্টিনা। বিশ্বকাপের মঞ্চে নাম নয়, পারফরমেন্সই গুরুত্বপূর্ণ, তা আজকের এই ম্যাচ থেকেই বোঝা গেল। ফুটবলপ্রেমীরা আশায় বুক বেঁধেছিলেন যে, মেসির শেষ বিশ্বকাপে (FIFA World Cup 2022), তিনি হয়ত এক ইতিহাস সৃষ্টি করবেন। আর সেই আশা নিয়েই টিভির পর্দায় চোখ রেখেছিলেন ফুটবলপ্রেমীরা। কিন্তু প্রথম ম্যাচেই যে এমন অঘটন ঘটবে, তা হয়ত কেউই ভাবতে পারেনি। এমনকি আর্জেন্টিনা দলের অতি বড় শত্রুও কল্পনা করেনি। এদিন পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে দেওয়ার পরেও জয় আনতে ব্যর্থ হয় মেসির দল।

    ম্যাচের প্রথমার্ধে এগিয়ে আর্জেন্টিনা

    শুরুটা ভালই ছিল আর্জেন্টিনার। এদিন ম্যাচ শুরু হওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যেই পেনাল্টি থেকে গোল করে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন লিওনেল মেসি। প্রথমার্ধে আরও তিনটি গোল করতে পারত আর্জেন্টিনা। কিন্তু অফসাইডের ফলে আটকে যায় স্কোরবোর্ড। বিশ্বকাপের ইতিহাসে গত ৬ দশকে প্রথমে গোল করে এগিয়ে যাওয়ার পর কখনও ম্যাচ হারেনি লা আলবেসেলেস্তা। কিন্তু এদিন পেনাল্টি থেকে দলকে এগিয়ে দেওয়ার পরও জয় উপহার দিতে ব্যর্থই হলেন মেসি। টানা ৩৬ ম্যাচে অপরাজিত ছিল আর্জেন্টিনা। অবশেষে আজ হার। ৩২ বছর পর বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচে হারল আর্জেন্টিনা। ফলে অঘটন যে যখন তখন ঘটতে পারে, তারই প্রমাণ আজকের এই ম্যাচ (FIFA World Cup 2022)।

    দ্বিতীয়ার্ধে দুর্ধর্ষ পারফরমেন্স সৌদি আরবের

    প্রথমের দিকে তেমন ভালো খেলতে শুরু না করলেও ম্যাচের দ্বিতীয়ার্ধে নিজেদের সেরাটা দিয়ে এগিয়ে যায় সৌদি আরব (FIFA World Cup 2022)। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেই সমতা ফেরায় সৌদি আরব। ম্যাচের একমাত্র সুযোগ তৈরি করল তারা। আর তাতেই গোল। দ্বিতীয়ার্ধের তিন মিনিটের মধ্যে ক্রিশ্চিয়ান রোমেরোকে পরাস্ত করে দুর্দান্ত গোল করেন সালেহ আল-শেহরি। এরপরেই ছন্দ ফেরত সৌদি আরবের। সেই মুহূর্তই ম্যাচ ঘুরিয়ে দেয় তারা। এরপর কয়েক মিনিটের ব্যবধানে দ্বিতীয় গোল করল সৌদি আরব। এ বার সালেম আল-দাওয়াসারির গোল। আর এতেই ১-২ গোলে পিছিয়ে পড়েন মেসিরা।

    তবে গোল শোধ করার অনেক চেষ্টা করছিল আর্জেন্টিনা। এক্ষেত্রে সৌদির গোলকিপারের কথা উল্লেখ না করলেই নয়। কিন্তু সৌদির গোলকিপার আলওয়াইসের কাছে পেরে ওঠেনি মার্টিনেজরা। পুরো ম্যাচেই দুর্ভেদ্য হয়ে ওঠেন গোলকিপার মহম্মদ আল-ওয়াইস। বেশ কয়েকটি ভাল শট বাঁচান তিনি। ফলে আর্জেন্টিনার কয়েকটি সুযোগ আসলেও কোনটিই শেষপর্যন্ত কাজে লাগাতে পারেনি তারা। শেষে মাঠ ছাড়তে হয় মেসিদের। এরপর এই হারের হতাশা কাটিয়ে মেক্সিকো ও পোল্যাল্ডের বিরুদ্ধে ঘুরে দাঁড়ানোই এখন মেসিদের কাছে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ (FIFA World Cup 2022)।

     
  • UP Police: উত্তরপ্রদেশের প্রথম মহিলা পুলিশ কমিশনার হলেন আইপিএস লক্ষ্মী সিং

    UP Police: উত্তরপ্রদেশের প্রথম মহিলা পুলিশ কমিশনার হলেন আইপিএস লক্ষ্মী সিং

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তরপ্রদেশে এই প্রথমবার মহিলা পুলিশ কমিশনার (UP Police)। উত্তরপ্রদেশ সরকার আইপিএস অফিসার লক্ষ্মী সিংকে নয়ডা পুলিশ প্রধান হিসাবে নিয়োগ করেছে। বুধবার উত্তরপ্রদেশ পুলিশের সর্বোচ্চ পদের দায়িত্ব নিয়েছেন ২০০০ ব্যাচের এই আইপিএস অফিসার। ইউপি সরকার সোমবার গভীর রাতে বারাণসী, আগ্রা এবং প্রয়াগরাজের নতুন কমিশনারেট সহ রাজ্যের ১৬ জন আইপিএস অফিসারের বদলির তালিকা জারি করেছে। যোগী রাজ্যে বর্তমানে ৭টি পুলিশ কমিশনারেট রয়েছে।   

    কে এই লক্ষ্মী সিং? 

    এর আগে লখনউ (UP Police) রেঞ্জের পুলিশ মহাপরিদর্শক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছিলেন লক্ষ্মী সিং। ইউপিএসসি পরীক্ষায় প্রথম মহিলা আইপিএস টপার ছিলেন তিনি। সামগ্রিকভাবে ৩৩ তম স্থান অধিকার করেন। সরকারি রেকর্ড অনুসারে হায়দ্রাবাদের সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল ন্যাশনাল পুলিশ অ্যাকাডেমিতে সেরা পরীক্ষার্থী নির্বাচিত হন। প্রশিক্ষণের সময় তিনি প্রধানমন্ত্রীর সিলভার বাশন এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পিস্তলও পেয়েছেন। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে বিটেক ডিগ্রি রয়েছে। ২০০৪ সালে সিনিয়র পুলিশ সুপার হিসেবে প্রথম পোস্টিং পান তিনি। ২০১৩ সালে, তিনি ডেপুটি আইজি হিসেবে উন্নীত হন এবং ২০১৮ সালে তিনি আইজি পদের দায়িত্ব পান।

    আরও পড়ুন: এইমস সাইবার হানা, ৩ কোটি মানুষের তথ্য এখনও বিপদে, ২০০ কোটির দাবি হ্যাকারদের  

    লক্ষ্মী এর আগে ২০১৮ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৫ মার্চ পর্যন্ত গৌতম বুদ্ধ নগরে স্পেশাল টাস্ক ফোর্সের আইজি/ ডিআইজি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০১৮ সালের মার্চ থেকে ২০২০  সালের ২৬ মে পর্যন্ত মিরাটের পুলিশ (UP Police) ট্রেনিং স্কুলের আইজি ছিলেন তিনি। এরপর তাঁকে আইজি রেঞ্জ লখনউ হিসাবে স্থানান্তরিত করা হয়।

    নয়ডার এই নতুন পুলিশ (UP Police) প্রধান লখনউয়ের সরোজিনী নগর আসনের বিজেপি বিধায়ক এবং প্রাক্তন ইডি অফিসার রাজেশ্বর সিংকে বিয়ে করেছেন। তাঁর সঙ্গে কাজ করা একজন সিনিয়র আধিকারিক সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে জানিয়েছেন, যে তিনি তার এখতিয়ারে সংঘটিত অপরাধমূলক ঘটনার একটি ব্যক্তিগত ডায়েরি রাখেন।

    যোগী সরকার, গত সপ্তাহে গাজিয়াবাদ, আগ্রা এবং প্রয়াগরাজ তিনটি জেলায় তিনটি নতুন পুলিশ (UP Police) কমিশনারেটের ঘোষণা করেছে। লখনউ, গৌতম বুদ্ধ নগর (নয়ডা), বারাণসী এবং কানপুরে এই চারটি কমিশনারেট আগে থেকেই ছিল।  

    লখনউ এবং গৌতম বুদ্ধ নগরে কমিশনারেটগুলি ২০২০ সালের জানুয়ারিতে প্রতিষ্ঠিত করা হয় এবং ২০২১ সালের মার্চ মাসে বারাণসী এবং কানপুরে কমিশনারেট স্থাপন করা হয়। কর্মজীবনে কাজের স্বীকৃতি হিসেবে একাধিক পুরষ্কার পেয়েছেন লক্ষ্মী। ২০১৬ সালে পুলিশ পদক, ২০২০ এবং ২০২১ সালে ইউপি (UP Police) ডিজিপির রূপা এবং সোনার পদক পেয়েছেন। গত বছর তিনি ইউপি মুখ্যমন্ত্রীর শ্রেষ্ঠত্ব সেবা পদক সম্মানে সম্মানিত হয়েছিলেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Narco Test: আফতাবের নার্কো টেস্ট করা হল, এই টেস্টে কী হয়?

    Narco Test: আফতাবের নার্কো টেস্ট করা হল, এই টেস্টে কী হয়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আফতাব আমিন পুনাওয়ালার নার্কো টেস্ট (Narco Test) করা হয়েছে। আজও চলবে পরীক্ষা। দিল্লির শ্রদ্ধা ওয়ালকার খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত আফতাব তদন্তে সহযোগিতা করছে না, এমনই অভিযোগ ছিল তদন্তকারী আধিকারিকদের। ঠান্ডা মাথায় পরিকল্পনা করে খুন করা হয় শ্রদ্ধাকে। তারপর দেহ লোপাটের জন্য ৩৫টি টুকরো করে জঙ্গলে ফেলে দেয় আফতাব। হত্যার পরে প্রমাণ লোপাটের জন্য বিভিন্ন রাসায়নিকের ব্যবহার করে সে। খুন সংক্রান্ত তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে নার্কো টেস্টের (Narco Test) আবেদন করে পুলিশ। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে।সেই মতো গতকাল নার্কো টেস্ট করানো হয় আফতাবের।

    আরও পড়ুন: দেশে ফের একপ্রস্ত কমল বেকারত্বের হার, কত হল জানেন?

    কী এই নার্কো টেস্ট (Narco Test)?

    নার্কো টেস্টের (Narco Test) সাহায্যে যে কোনও ব্যক্তিকে সত্য কথা বলানো যায় বলে মনে করা হয়। তবে এই ধারণা ১০০ শতাংশ সঠিক নয়। আজ অবধি প্রমাণও হয়নি। নার্কো টেস্টের সময় ব্যক্তির শরীরে sodium pentothal  এর ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়। এই ইঞ্জেকশন ‘truth serum’ নামে পরিচিত। এই ইঞ্জেকশনের প্রভাবে ব্যক্তির চেতনা কমে যায়। অভ্যাস অনুযায়ী ব্যক্তি কথা বলতে পারেনা। চেতনার এই স্তরকে বলা হয় hypnotic state, পরীক্ষকদের মতে এই সময় ব্যক্তিকে যে বিষয়ে প্রশ্ন করা হয়, সে বিষয়েই সত্য কথা বলতে থাকে। নার্কো টেস্ট (Narco Test) সম্পন্ন হয় একজন করে ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ,সাইক্রিয়াটিস্ট এবং তদন্তকারী অফিসারের উপস্থিতিতে।

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টের সিদ্ধান্তে পিছিয়ে গেল কেষ্টর দিল্লি যাত্রা, পরবর্তী শুনানি ১ ডিসেম্বর

    নার্কো টেস্টের(Narco Test) আগে ব্যক্তির মেডিক্যাল টেস্ট করানো হয়। প্রেশার, সুগার, পালস রেট সব কিছু স্বাভাবিক আছে  কী না দেখা হয়। বয়স, লিঙ্গ অনুযায়ী ইঞ্জেকশনের  ডোজ আলাদা হয়।

    আরও পড়ুন:বিশ্বকাপে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি জাকির নায়েককে, ভারতকে জানিয়ে দিল কাতার

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Calcutta High Court: ‘কার নির্দেশে নিয়োগের আবেদন?’ ফের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: ‘কার নির্দেশে নিয়োগের আবেদন?’ ফের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের সিবিআই তদন্তের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। কার নির্দেশে আদালতে অবৈধদের জন্য শূন্যপদে চাকরির আবেদন করল কমিশন? এবার তারই তদন্ত করবে সিবিআই। কে করল এই ‘বেনামি’ আবেদন?  এবার তাই খতিয়ে দেখবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। আজ থেকেই তদন্ত শুরু করবে সিবিআই। এমনই নির্দেশ দিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: বসিরহাটে গুলিবিদ্ধ পুলিশ অফিসার, ঘরে আছে ছোট্ট মেয়ে, উদ্বেগ পরিবারের  

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Calcutta High Court) নির্দেশ দিয়ে বলেছেন, বেনামি আবেদন করার এই পরিকল্পনা কার মস্তিষ্কপ্রসূত, তাও খুঁজে বের করবে সিবিআই। বিচারপতি আরও বলেন, এটা একটা সংগঠিত অপরাধ। যোগ্য প্রার্থীরা রাস্তায় ঘুরছে আর অযোগ্যরা নিয়োগ পাচ্ছে। এক সপ্তাহের মধ্যে প্রাথমিক তদন্ত রিপোর্ট জমা দিতে হবে সিবিআইকে।   

    প্রাথমিক পর্যবেক্ষনের পর বিচারপতি (Calcutta High Court) বলেন, “এই আবেদন কমিশনের নামে করা হলেও, আসলে কমিশন এই আবেদন করেনি। কমিশনকে সামনে রেখে কেউ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই কাজ করেছে। এগুলি ‘বেনামি’ আবেদন। কে বেনামী আবেদনের নেপথ্যে তা খুঁজে বার করতে হবে। এই ভুয়ো আবেদনের দায় বর্তমান চেয়্যারম্যানকে দেওয়া যেতে পারে না।” বৃহস্পতিবার সকাল ১০:৩০ টায় হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে স্কুল শিক্ষা দফতরের সচিব মণীশ জৈনকে। 

    বাতিল হওয়া চাকরি প্রার্থীদের পুর্নবহালের আবেদন

    প্রথমে অবৈধভাবে চাকরি পাওয়ার অভিযোগে যাদের চাকরি বাতিল হয়, তাঁদের পরিবারের কথা ভেবে পুর্নবহালের আবেদন করেছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। যা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এরপরেই নিজেদের অবস্থান থেকে সরে আসে কমিশন। এরপরে সেই মামলাতে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় কমিশনের আইনজীবীদের কাছে জানতে চান, কার নির্দেশে করা হয় এহেন আবেদন। এবিষয়ে কোনও লিখিত প্রমাণ দেখাতে পারেননি কমিশনের আইনজীবী। এরপরই বিচারপতির প্রশ্ন, ‘কমিশনকে সামনে রেখে কার নির্দেশে শূন্যপদে অবৈধদের নিয়োগ? কে করল বেনামি আবেদন?” সঠিক কোনও উত্তর না পেয়েই মামলায় তদন্তের ভার সিবিআইকে দেন বিচারপতি (Calcutta High Court)। 

    সচিব সব দায় নিতে চাইলে, বিচারপতি (Calcutta High Court) বলেন, “অন্যের দায় আপনি কেন নেবেন ? আমি সেটা হতে দেব না। আপনি কি চাঁদমারি নাকি, যে আপনাকে লক্ষ্য করে সব গুলি ছোঁড়া হবে? এই আবেদনে যা লেখা রয়েছে সেই একই সুর শিক্ষামন্ত্রীর গলায় শোনা গিয়েছে।” বিচারপতির আরও মন্তব্য, অতিরিক্ত পদ তৈরি করার ক্ষমতা রাজ্যের নেই। প্রয়োজনে সচিবকেও জেলে যেতে হতে পারে। 

    নির্দেশ (Calcutta High Court) পাওয়ার পরই তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। এসএসসির আধিকারিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছেন সিবিআই আধিকারিকরা। অতিরিক্ত শূন্যপদ নিয়ে হাইকোর্টে ইনস্ট্রাকশন কীভাবে পৌঁছোয়? এসএসসির হয়ে কোন কোন আইনজীবী ইনস্ট্রাকশন নেন? এখন তাই জানতে চাইছে সিবিআই। একাধিক মোবাইল হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, ই-মেইলে নজর রাখছে এই কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

             

LinkedIn
Share