Blog

  • WhatsApp New Feature: হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার! এবার লুকনো যাবে অনলাইন স্ট্যাটাসও

    WhatsApp New Feature: হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার! এবার লুকনো যাবে অনলাইন স্ট্যাটাসও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp New Feature) তাদের ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা উন্নত করতে নতুন নতুন ফিচারযুক্ত করছে। এখন থেকে সহজেই অন্য কারোর থেকে হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাস লুকানো যাবে। হোয়াটসঅ্যাপ কয়েক মাস আগে অনলাইন স্ট্যাটাস হাইডিং ফিচার চালু করেছে এবং এখন আইওএস (iOS) এবং অ্যান্ড্রয়েড প্ল্যাটফর্মে সমস্ত ব্যবহারকারীদের জন্য এই বৈশিষ্ট্যটি উপলব্ধ। সুতরাং, আপনি যদি আপনার বস বা একজন স্টকার থেকে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ অনলাইন স্ট্যাটাস লুকিয়ে রাখতে চান, আপনি এখন তা করতে পারেন।
    এতদিন হোয়াটসঅ্যাপে লাস্ট সিন বন্ধ করা গেলেও অনলাইন থাকলে সকলে দেখতে পেতেন। তবে এবার সেই ঝামেলা থেকে মুক্তি মিলছে।সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে ধাপে ধাপে সব গ্রাহকের ফোনে এই প্রাইভেসি ফিচার পৌঁছে যাবে।

     

    হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp New Feature) অনলাইন স্ট্যাটাস কিভাবে লুকাবেন?

    ধাপ ১: অ্যান্ড্রয়েড বা iOS ব্যবহারকারীদের প্রথমে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপ আপডেট করতে হবে
    ধাপ ২: আপনার ফোনে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাপ খুলুন
    ধাপ ৩: সেটিংস মেনুতে যান
    ধাপ ৪: এরপর, অ্যাকাউন্ট সেটিংসে ক্লিক করুন
    ধাপ ৫: গোপনীয়তায় নিচে স্ক্রোল করুন বিকল্প
    ধাপ ৬: সর্বশেষ দেখা এবং অনলাইনে ক্লিক করুন
    ধাপ ৭: এখন, আপনি “who can see when I’m online” নির্বাচন করতে পারেন
    ধাপ ৮: আপনার প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী সেটিং পরিবর্তন করুন।

    সম্প্রতি অ্যাপে স্ক্রিনশট ব্লক করার ফিচার এসেছে। এই ফিচারের সাহায্যে ভিউ ওয়ান মোডে পাঠানো ছবির স্ক্রিনশট কেউ নিতে পারবে না। এছাড়াও চলতি সপ্তাহে কমিউনিটিজ ফিচারও এনেছে হোয়াটসঅ্যাপ যার মাধ্যমে স্কুল, কলেজ থেকে অফিস সহজেই বিভিন্ন গ্রুপ সাজিয়ে রাখতে সুবিধা হবে। হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে (WhatsApp New Features) একসঙ্গে ভিডিও কল করা যাবে ৩২ জনের সঙ্গে। কোনও নির্দিষ্ট একটি গ্রুপে রাখা যাবে ১ হাজার ২৪ জনকে। যে সংখ্যাটা এখন রয়েছে ২০০।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Lal Krishna Advani: ‘জাতি তাঁর কাছে ঋণী হয়ে থাকবে’, আডবাণীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে বললেন মোদি

    Lal Krishna Advani: ‘জাতি তাঁর কাছে ঋণী হয়ে থাকবে’, আডবাণীর জন্মদিনের অনুষ্ঠানে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৯৪ বছরে পা দিলেন বিজেপি (BJP) নেতা লালকৃষ্ণ আডবাণী (Lal Krishna Advani)। সেই উপলক্ষে এদিন তাঁর বাসভবনে যান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। মোদির সঙ্গে ছিলেন বিজেপির আরও কয়েকজন প্রবীণ নেতা। তাঁরা সবাই যোগ দেন কেক কাটার অনুষ্ঠানে।

    এদিন তাঁর পার্সোনাল ট্যুইটার হ্যান্ডেলে কেক কাটার সেলিব্রেশনের একটি ইমেজ শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। লেখেন, আডবাণীজিকে (Lal Krishna Advani) জন্মদিনের শুভেচ্ছা। তাঁর সুস্থ ও দীর্ঘ আয়ু কামনা করি। আমাদের সাংস্কৃতিক গর্ব সমৃদ্ধ করতে ও জনগণের ক্ষমতায়ণে তাঁর নানা চেষ্টার কারণে জাতি তাঁর কাছে ঋণী হয়ে থাকবে। তাঁর ক্ষুরধার বুদ্ধি ও পাণ্ডিত্যপূর্ণ লক্ষ্যের জন্যও তিনি শ্রদ্ধার পাত্র হয়ে থাকবেন। অন্য একটি ট্যুইটে লেখেন, জাতি গঠনে তাঁর অবদান প্রচুর।

    এদিনের অনুষ্ঠানের একটি ছোট ভিডিয়োও শেয়ার করা হয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টির তরফে। বিজেপির ট্যুইটার পেজের ওই ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে দেশের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী আডবাণীর (Lal Krishna Advani) হাতে ফুলের তোড়া তুলে দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরে আডবাণীর সঙ্গে কেক কাটতে দেখা যায় বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকে। উপরাষ্ট্রপতি এম বেঙ্কাইয়া নাইডু, প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও উপস্থিত ছিলেন ওই অনুষ্ঠানে।

    আরও পড়ুন: টাকায় লক্ষ্মী-গণেশের ছবি ছাপানোর আবেদন কেজরির, কী বলল বিজেপি?

    ক্যু অ্যাপের মাধ্যমে প্রবীণ নেতা আডবাণীকে (Lal Krishna Advani) জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথও। তিনি লিখেছেন, হৃদয়ের অন্তঃস্থল থেকে শ্রী লালকৃষ্ণ আডবাণীজিকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাই। তিনি বিজেপির অভিভাবক। তিনি মূল্যবোধের রাজনীতির প্রতিভূ। একজন দক্ষ প্রশাসক। আমাদের সকলের গাইড। শ্রীরামের কাছে আপনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘ এবং সুখী জীবন প্রার্থনা করি। অবিভক্ত ভারতের (India) করাচিতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন আডবাণী। যোগ দিয়েছিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক (RSS) সংঘে। জনসংঘ প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর তিনি যোগ দেন জনসংঘে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Vande Mataram: জাতীয় সঙ্গীত ‘জন গণ মন’ এর মতো জাতীয় গীত বন্দেমাতরমকেও বিশেষ সম্মান জানানোর পক্ষে সওয়াল কেন্দ্র সরকারের

    Vande Mataram: জাতীয় সঙ্গীত ‘জন গণ মন’ এর মতো জাতীয় গীত বন্দেমাতরমকেও বিশেষ সম্মান জানানোর পক্ষে সওয়াল কেন্দ্র সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় গান বন্দেমাতরমকেও (Vande Mataram) এবার বিশেষ মর্যাদা দেবার জন্য দেশের নাগরিকদের নির্দেশ দিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। শনিবার দিল্লি হাইকোর্টে একটি হলফনামা দিয়ে জানাল কেন্দ্র সরকার। অর্থাৎ দুটো সঙ্গীতকেই সমান মর্যাদার পক্ষে কেন্দ্র। উল্লেখ্য, জাতীয় সঙ্গীত বাজানো বা গাওয়ার ক্ষেত্রে সংবিধানে নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। কিন্তু ভারতের জাতীয় গান বন্দেমাতরমের ক্ষেত্রে তেমন কোনও নিয়ম বা তা অমান্য করলে শাস্তিমূলক বিধান নেই।
    বিশিষ্ট আইনজীবী ও বিজেপি নেতা অশ্বিনী উপাধ্যায় দিল্লি হাইকোর্টে একটি পিটিশন দাখিল করেছিলেন। সেই আবেদনের প্রেক্ষিতেই দিল্লী হাইকোর্টে হলফনামায় এই নির্দেশিকা দেয় অমিত শাহের দপ্তর। কেন্দ্রের তরফে দিল্লি হাইকোর্টে জানানো হয়েছে, দেশের শীর্ষ আদালতে এই বিষয়ে একটি মামলা উঠেছিল। সুপ্রিম কোর্ট এই বিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে বা রায় জানাতে অস্বীকার করে। কারণ হিসেবে সুপ্রিম কোর্টের তরফে জানানো হয়, আদালতে জাতীয় সঙ্গীত ও জাতীয় গানের বিষয়ে কোনও উল্লেখ নেই। সেই কারণে এই বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট কোনও মন্তব্য করতে পারে না। পরবর্তীকালে উচ্চ আদালতের তরফে বন্দে মাতরম গান বাজানোর নির্দেশিকার আবেদন করে একটি পিটিশন খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি হাইকোর্টের তরফে জানানো হয়েছে, ‘বন্দে মাতরম’ ও ‘জন গণ মন’-এর মধ্যে কোনও বিরোধ থাকতে পারে না। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের আদেশ কেন্দ্র মেনে চলে।

    প্রসঙ্গত, বন্দেমাতরম হল বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের আনন্দমঠ উপন্যাসের একটি কবিতা। ১৮৯৬ সালে প্রথমবার গানটি গাওয়া হয় কংগ্রেসের কলকাতা অধিবেশনে। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসের সঙ্গেও এই গানটি ওতোপ্রোতোভাবে জড়িত। তবে যখন জাতীয় সঙ্গীত নির্বাচনের বিষয় আসে, তখন বন্দে মাতরমের পরিবর্তে জনগণমনকেই বেছে নেন বিশেষজ্ঞরা। একইসঙ্গে সিদ্ধান্ত হয় জনগণমনর মতো একই মর্যাদা দেওয়া হবে বন্দে মাতরমকেও। সেই মতো ১৯৫০-এর ২৪ জানুয়ারি জনগণমনকে (National Anthem) জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গ্রহণ করার পাশাপাশি বন্দেমাতরমকে জাতীয় গান (National Song Of India) হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

    অপরদিকে,কবিগুরুর রচিত জনগণমন গানটি প্রথম গাওয়া হয়েছিল ১৯১১ সালের ২৭ ডিসেম্বর কলকাতায় আয়োজিত ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের ২৬তম বার্ষিক অধিবেশনে। আর তার ঠিক পরের দিন দ্য বেঙ্গলি পত্রিকায় গানটির ইংরেজি অনুবাদসহ একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এরপর ১৯১২ সালের জানুয়ারি মাসে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকায় ভারত-বিধাতা নামে প্রকাশিত হয় গানটি। তারও পরে গানটির ইংরেজি অনুবাদ করেন রবীন্দ্রনাথ। পরবর্তীকালে ১৯৩৭ সালে প্রথম সুভাষচন্দ্র বসু (Subhas Chandra Bose) জনগণমন-কে জাতীয় সঙ্গীত করার প্রস্তাব করেন।

    এরপর কেটে যায় আরও অনেকগুলো বছর। ১৯৪৭-এ দেশ স্বাধীন হওয়ার পর কোনও একটি অনুষ্ঠানে বাজানোর জন্য জাতিসংঘে নিযুক্ত ভারতীয় প্রতিনিধিদের থেকে জাতীয় সংগীতের একটি রেকর্ড চাওয়া হয়। তাঁরা বিষয়টি ভারত সরকারকে জানান এবং জনগণমন-কেই (Jana Gana Mana) বাজানোর পক্ষে মত দেন। এরপর সরকারের অনুমতি অনুসারে জাতিসংঘের অর্কেস্ট্রাবাদনের একটি রেকর্ড সেই অনুষ্ঠানে বাজানো হয়। আরও পরে অন্যান্য বিশেষজ্ঞরাও এই গানটিকেই দেশের জাতীয় সঙ্গীত করার পক্ষে মতপ্রকাশ করেন। যার জেরে ১৯৫০ সালের ২৪ জানুয়ারি জনগণমনকেই দেশের জাতীয় সঙ্গীত (National Anthem) হিসেবে গ্রহণ করা হয়।

  • Tirupati temple: তিরুপতি মন্দিরের সম্পত্তির পরিমান কত? জানলে অবাক হয়ে যাবেন

    Tirupati temple: তিরুপতি মন্দিরের সম্পত্তির পরিমান কত? জানলে অবাক হয়ে যাবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ভারতের তিরুপতি মন্দির কর্তৃপক্ষ শ্বেতপত্রের মাধ্যমে তাদের বিপুল সম্পত্তির কথা ঘোষণা করেছেন। মন্দিরের ট্রাস্ট শ্বেতপত্রে জানিয়েছেন, দশ টনের বেশি সোনা এবং নগদ ১৫ হাজার ৯৩৮ কোটি টাকা সম্পত্তি রয়েছে মন্দিরের। সোনাটির বাজার মূল্য প্রায় ৫ হাজার তিনশো কোটি টাকা। তিরুপতি মন্দিরের মোট সম্পত্তির পরিমান প্রায় ২.২৬ লক্ষ কোটি টাকা।
    মন্দিরের অন্যতম ট্রাস্টি সদস্য এভি ধর্ম রেড্ডি বলেছেন, বিভিন্ন ব্যাঙ্কে ফিক্সড ডিপোজিটে ২০১৯ সাল পর্যন্তও টাকার পরিমাণ ছিল ১৩ হাজার ২৫ কোটি টাকা। এখন তা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৯৩৮ কোটি টাকা। শুধুমাত্র গত তিন বছরেই দান বেড়েছে ২৯০০ কোটি টাকা।
    রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে যে, তিরুপতি মন্দিরের মোট ৯৬০টি স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। যার মোট পরিমাণ ৭,১২৩ একর।

     

    গত কয়েকদিন ধরে, সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই দাবি করছিলেন, তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমসের চেয়ারম্যান এবং বোর্ডের পক্ষ থেকে মন্দিরের উদ্বৃত্ত তহবিল অন্ধ্রপ্রদেশ সরকারের নিরাপত্তা বিভাগে লগ্নি করা হয়েছে। শ্বেতপত্রে সেই দাবি খারিজ করেছে ট্রাস্ট বোর্ড। ট্রাস্ট জানিয়েছে উদ্বৃত্ত তহবিল নির্ধারিত ব্যাঙ্কেই লগ্নি করা হয়। ভক্তদের এই ধরনের ষড়যন্ত্রমূলক প্রোপাগান্ডা বিশ্বাস না করার আহ্বান জানিয়েছে ট্রাস্ট। মন্দির কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে , বিভিন্ন ব্যাঙ্কে ট্রাস্ট যে নগদ এবং সোনা লগ্নি করেছে, তা অত্যন্ত স্বচ্ছভাবে করা হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, এই মন্দিরের বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন হয় পুরোটাই ভক্তদের দানধ্যানের মাধ্যমে। অনেক ব্যবসায়ী এবং প্রতিষ্ঠানও এই মন্দিরের জন্য দান করেন।

    মন্দিরটি অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের চিত্তুর জেলার অন্তর্গত তিরুপতির তিরুমালা শৈলশহরে অবস্থিত একটি অন্যতম প্রধান বিষ্ণু মন্দির। এই মন্দিরের প্রধান উপাস্য দেবতা হলেন হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর অবতার ভেঙ্কটেশ্বর।এই মন্দিরটি অনেক নামে প্রসিদ্ধ যেমন তিরুমালা ভেঙ্কটেশ্বর মন্দির, তিরুপতি মন্দির, তিরুমালা মন্দির ও তিরুপতি বালাজি মন্দির ইত্যাদি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Twitter Acquisition: ট্যুইটারের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ আনলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এমন প্রতিক্রিয়ার কারণ

    Twitter Acquisition: ট্যুইটারের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ আনলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এমন প্রতিক্রিয়ার কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘদিন পর ইলন মাস্কের ট্যুইটার কেনা নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইলন মাস্কের টুইটার অধিগ্রহণের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি এমন একটি সংস্থা কিনেছেন যা বিশ্বজুড়ে মিথ্যা ও বিদ্বেষ ছড়ায়। আমরা সবাই এখন উদ্বিগ্ন যে শিশুরা ভবিষ্যতে কী ঝুঁকিতে রয়েছে। শুক্রবার তহবিল সংগ্রহের একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট এই মন্তব্যটি করেন।

    শুক্রবার হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি কারিন জিন-পিয়েরে সাংবাদিক সম্মেলন করে বলেন, মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন (Joe Biden) সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘৃণাসূচক মন্তব্য ও ভুল তথ্য ছড়ানোর বিরোধিতা করেছেন। তিনি মনে করেন, ফেসবুক থেকে ট্যুইটার যে কোনও সোশ্যাল মিডিয়াতে ভুল তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হয়।

    যদিও ট্যুইটার অধিগ্রহণের আগে থেকেই মাস্ক বারবার বাকস্বাধীনতার পক্ষে সওয়াল করেছেন।পাশাপাশি তিনি মন্তব্য করেছেন, ট্যুইটারকে তিনি ডিজিটাল টাউনের অনুরূপ তৈরি করবেন।

    টেসলা ও স্পেস এক্সের মালিক মাস্ক ৪৪ বিলিয়ন অর্থের বিনিময়ে জনপ্রিয় এই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মটি কেনেন। তিনি সম্প্রতি ট্যুইটারেও সিইও পরাগ আগরওয়াল সহ বিপুল কর্মীদের ছাটাই করেছেন।ট্যুইটারে অধিগ্রহণ করার পর এখন পর্যন্ত প্রায় ৩৭০০ ট্যুইটার কর্মীকে বরখাস্ত করেছে বিশ্বের ধনী এই শিল্পপতি।

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময়, ট্যুইটার ভুয়া খবরের অভিযোগে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে (Donald Trump) নিষিদ্ধ করেছিল। ইলন মাস্ক প্রাক্তণ রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্পকে পুনরায় ট্যুইটারে ফিরিয়ে আনার ইঙ্গিত দিয়েছেন। এছাড়াও ট্যুইটারের একাধিক নীতির পরিবর্তন করছেন। এলন মাস্ক বর্তমানে ট্যুইটারে ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট টাকার বিনিময়ে দেবেন বলে ঘোষণা করেছেন।প্রতিমাসে ভারতীয় মুদ্রায় ১৬০০ টাকার বিনিময়ে ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্ট দেবার পরিকল্পনা করছে মাস্ক।বর্তমানে যে সমস্ত ট্যুইটার অ্যাকাউন্টগুলো ভেরিফায়েড (Verified Twitter Account) রয়েছে।তাদের সেই ব্লু টিক টিকিয়ে রাখার জন্য ৯০ দিনের সময় দেওয়া হবে। সেই সময় সীমার মধ্যে যদি টাকা না পেমেন্ট করা হয় তাহলে ব্লুটিক (Blue Tick) মুছে দেওয়া হতে পারে। এর আগে ট্যুইটার দেশের প্রধানমন্ত্রী, মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও সমাজের প্রভাবশালী ব্যক্তির প্রোফাইলকে ভেরিফায়েড করত। ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে ব্লু টিক থাকলে সেই অ্যাকাউন্টকে বিশ্বাসযোগ্য বলে মনে করা হত। ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে ব্লুটিক থাকলে তাঁদের ফলোয়ারের সংখ্যাও বাড়ত। তবে সংবাদমাধ্যম আদৌও এই পদক্ষেপ কার্যকর হবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • JJ Hospital: ১৩২ বছর পুরনো টানেল মিলল মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে

    JJ Hospital: ১৩২ বছর পুরনো টানেল মিলল মুম্বাইয়ের এক হাসপাতালে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুম্বাইয়ের সরকারি হাসপাতালে (JJ Hospital) 132 বছরের পুরনো একটি সুড়ঙ্গের সন্ধান পাওয়া গেছে। মুম্বাইয়ের এই জেজে হাসপাতাল (JJ Hospital) ব্রিটিশ আমলে নির্মিত হয়েছিল, একটি মেডিকেল ওয়ার্ডের ভবনের নীচে ২০০ মিটারের দীর্ঘ একটি টানেলটি পাওয়া গেছে।জে জে হাসপাতালের একটি পুরনো ভবনের কোনও এক অংশ থেকে জল চুঁইয়ে পড়ছিল। সেই নিয়ে খোঁজাখুঁজি শুরু হতেই সুড়ঙ্গটির হদিস পাওয়া যায়।

    হাসপাতালের ডিন পল্লবী সাপ্লের বক্তব্য, এর মধ্যেই মুম্বইয়ের কালেক্টর এবং মহারাষ্ট্রের প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ (JJ Hospital) এবার সেখানে হেরিটেজ ওয়াকের পরিকল্পনা করছেন। সুড়ঙ্গটির খুঁটিনাটি প্রাথমিক ভাবে পরীক্ষা করার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, সাড়ে চার ফুট মতো উচ্চতা র‍্য়েছে স্তম্ভটির, ইটের গাঁথনি দিয়ে তৈরী একাধিক স্তম্ভ ধরে রেখেছে সুড়ঙ্গটিকে।একেবারে মুখে রয়েছে একটি পাথরের দেওয়াল।

     

    কিছু প্রাক্তন হাসপাতালের কর্মচারীদের মতে, এই বিল্ডিংয়ের পিছনে অবস্থিত আরেকটি ব্রিটিশ আমলের বিল্ডিংয়ের নীচে অনুরূপ কাঠামো রয়েছে, তবে এটি এখনও যাচাই করা হয়নি।

    টানেলটির নকশা করেছিলেন স্থপতি জন অ্যাডামস।তৎকালীন বোম্বের গভর্নর লর্ড রে, ১৮৯০ সালের ২৭ শে জানুয়ারী এই হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন এবং তা ১৫ই মার্চ ১৮৯২ সালে উদ্বোধন করা হয়েছিল। নির্মাণে ব্যয় হয়েছিল ১ লক্ষ ১৯ হাজার টাকারও বেশি। সুড়ঙ্গের খোঁজ মেলায় অনেকের মনে করছেন এই হেরিটেজ প্রপার্টিতে গুপ্তধন থাকতেই পারে।স্বাভাবিক ভাবেই এই নিয়ে উৎসাহের জোয়ার বেড়ে গিয়েছে। এখন সকলেই নতুন এই সুড়ঙ্গ থেকে আর নতুন কি কি তথ্য পাওয়া যায় তা জানতে মুখিয়ে রয়েছে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Earthquake Himalayas: হিমালয়ে বড় ভূমিকম্পের সম্ভাবনা বেশি,ভয়ংকর খবর শোনালেন বিশেষজ্ঞরা

    Earthquake Himalayas: হিমালয়ে বড় ভূমিকম্পের সম্ভাবনা বেশি,ভয়ংকর খবর শোনালেন বিশেষজ্ঞরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৫ সালের নেপালের (Nepal) সেই ভয়াবহ ভূমিকম্পের(Earthquake) স্মৃতি নিশ্চয়ই সকলেরই মনে আছে। সেই ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছিল ভারতেও। সেই স্মৃতি ফের উসকে দিয়েছে মঙ্গলবার নেপালের ভূমিকম্পে।

    রিখটার স্কেলে (Richter scale) কম্পনের মাত্রা ৬.৩

    রিখটার স্কেলে (Richter scale) কম্পনের মাত্রা ছিল ৬.৩। আবারও এই ভূমিকম্পের প্রভাব পড়েছিল ভারতেও। দিল্লি, উত্তর প্রদেশ, বিহার-সহ একাধিক রাজ্য রাত দুটো নাগাদ পরপর দুইবার কেঁপে ওঠে। বুধবার মধ্য রাতেও ভূমিকম্প হয় আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে। একের পর এক ভূমিকম্প হওয়ার পরই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞানীরা। নেপালের মতো পরিস্থিতি যাতে ভারতেও না হয়, তার জন্য আগে থেকেই প্রস্তুতি নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।হিমালয়ে পরবর্তীতে বড়সড় ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও সতর্ক করেছেন বিজ্ঞানীরা। 

    ইউরেশীয়ান প্লেটের (Eurasian plate) চাপের কারণেই ভূমিকম্প হয়

    এই প্রসঙ্গে ওয়াদিয়া ইন্সটিটিউট অব হিমালয়ান জিওলজির সিনিয়র জিওগ্রাফিসিস্ট অজয় পাল সংবাদমাধ্যম জানিয়েছেন, ভারতীয় ও ইউরেশীয়ান প্লেটের সংঘর্ষের ফলেই হিমালয়ের উৎপত্তি হয়েছিল। ভূপৃষ্টের নীচে থাকা ভারতীয় প্লেটের উপরে ক্রমাগত ইউরেশীয়ান প্লেটের চাপের কারণেই ভূমিকম্প হয়। হিমালয়ের নীচে দুই পাতের সংঘর্ষে এই ভূমিকম্প অত্যন্ত স্বাভাবিক ঘটনা। গোটা হিমালয় অঞ্চলটিই ভূমিকম্প প্রবণ। ওই অঞ্চলে শক্তিশালী ভূমিকম্প হওয়ার সম্ভাবনাও সর্বদাই থাকে।

    রিখটার স্কেল (Richter scale) কম্পনের মাত্রা হতে পারে ৭ বা তার বেশী 

    পরবর্তী সময়ে যদি হিমালয় অঞ্চলে ভূমিকম্প হয়, তবে তা অত্যন্ত শক্তিশালী হবে বলেই জানিয়েছেন তিনি।

    ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব নয়

    সিনিয়র জিওগ্রাফিসিস্ট অজয় পাল আরও জানান, যেহেতু ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেওয়া সম্ভব নয়, ভূমিকম্প আগামী মাস বা ১০০ বছর পরেও হতে পারে। তাই আগে থেকে নিজেদের প্রস্তুত রাখা প্রয়োজন। এতে বড় ক্ষয়ক্ষতি যেমন এড়ানো যায়, তেমনই ভূমিকম্পও দক্ষ হাতে মোকাবিলা করা যাবে।

    জাপানের (Japan) পদ্ধতি অবলম্বন করা উচিত

    পরামর্শ হিসাবে তিনি জানিয়েছেন, ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চলে বাড়ি এমনভাবে বানানো উচিত, যা ভূমিকম্পেও বিশেষ প্রভাবিত হবে না। জাপানেও (Japan) এই পদ্ধতিতেই বাড়ি বানানো হয়। সেই কারণেই বারবার ছোট-বড় ভূমিকম্প হলেও, জাপানে প্রাণহানি বা সম্পত্তির বিশেষ ক্ষয়ক্ষতি হয় না। প্রত্যেক বছরই অন্তত একবার মক ড্রিল করা উচিত। যদি এই কাজগুলি করা যায়, তবে ভূমিকম্পের প্রভাব ৯৯.৯৯ শতাংশ কমিয়ে ফেলা সম্ভব।

    প্রসঙ্গত,বিগত ১৫০ বছরে মোট চারটি বড় ভূমিকম্প হয়েছে হিমালয়ে। ১৮৯৭ সালে শিলংয়ে ব্যাপক কম্পন অনুভূত হয়েছিল। এরপরে ১৯০৫ সালে কাঙ্গরায়, ১৯৩৪ সালে বিহার-নেপাল সীমান্তে ও ১৯৫০ সালে অসমে কম্পন অনুভূত হয়। এছাড়া ১৯৯১ সালে উত্তরকাশীতে, ১৯৯৯ সালে চামোলি ও ২০১৫ সালে নেপালেও ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Coal Smuggling Case: কয়লাপাচার কান্ডে ইডি তলব করল কলকাতা পুলিশের এসিপিকে

    Coal Smuggling Case: কয়লাপাচার কান্ডে ইডি তলব করল কলকাতা পুলিশের এসিপিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার ইডির (Enforcement Directorate) নজরে কলকাতা পুলিশের এক এসিপি। কয়লা পাচারের অভিযোগে কেন্দ্রীয় এই তদন্ত সংস্থা কলকাতা পুলিশ বিভাগে কর্মরত এক অফিসারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে পাঠিয়েছেন।

    শান্তনু সিনহা এসিপি (Shantanu Sinha, Assistant Commissioner of Police, IPS)

    ওই এসিপির নাম শান্তনু সিনহা (Shantanu Sinha)। তিনি একসময়ে কালীঘাট থানার দায়িত্বে ছিলেন। সূত্রের খবর আজ বুধবার সকাল ১১টা ৪০ নাগাদ দিল্লি ইডি অফিসে পৌঁছন ওই অফিসার। সংবাদসূত্রে জানা যাচ্ছে, দীর্ঘক্ষণ তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন ইডি আধিকারিকেরা। ইডি অফিসে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি নিয়ে ওঁকে ঢুকতে দেখা গিয়েছিল।

    কালীঘাট থানা (Kalighat Police Station)

    প্রসঙ্গত, কালীঘাট থানায় ওসি থাকাকালীন মমতা ব্যানার্জিকে একবার মা বলে সম্বোধন করে বিতর্কে জড়িয়েছিলেন এই অফিসার। বর্তমানে শান্তনু সিনহা কলকাতা পুলিশের ওয়েলফেয়ার কমিটির দায়িত্বে রয়েছেন।

    কয়লা পাচার (Coal Smuggling)

    ইডি সূত্রে খবর তদন্তের সূত্র ধরেই শান্তনুর নামটি তদন্তে উঠে এসেছিল।তাই তথ্য যাচাই করতে তাকে ডেকে পাঠানো হয়েছে। এর আগেও রাজ্যের একাধিক আইপিএস অফিসারকে দিল্লিতে তলব করেছিল ইডি।

    কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের মধ্যে সংঘাত (Centre State Conflict)

    রাজ্য কেন্দ্রের উভয়ের সংঘাতের মাঝে রাজ্যের এই শীর্ষ কর্মকর্তাদের দিল্লি তলব নিয়ে রাজনৈতিক মহল থেকেও নানা প্রতিক্রিয়া পাওয়া যাচ্ছে। এর আগেও রাজ্যের এই অফিসারদের তলব করা নিয়ে খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি জানিয়েছিলেন, কেন্দ্রে বিজেপি রাজনৈতিক প্রতিহিংসার জন্য এমন ঘটনা ঘটাচ্ছে। যদিও বিজেপি জানিয়েছে, ইডি একটি স্বতন্ত্র সংস্থা তারা রাজনৈতিক দলের উর্ধ্বে। তারা দোষীদের  খুঁজে বার করছে যদিও তৃনমূল পার্টির নেতারা একাধিক কেলেঙ্কারিতে এখন জেলে। তাই তৃনমূল ভয় পেয়ে এমন অভিযোগ করছে।

    এর আগে দিল্লিতে যে আট আইপিএস অফিসারকে তলব করা হয়েছিল ইডি-র তরফে তাঁদের প্রত্যেকেই কখনও না কখনও পশ্চিম বর্ধমান, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বীরভূমে বিভিন্ন দায়িত্বে ছিলেন।সেই তালিকায় ছিলেন জ্ঞানবন্ত সিং, সিলভা মুরুগান, কে কোটেশ্বর রাওয়ের মতো পুলিশ অফিসাররা। তাঁদের কেউ দিল্লিতে গিয়ে হাজিরা দিয়েছিলেন, আবার কেউ দেননি। যেসব জায়গাগুলি থেকেই মূলত কয়লা পাচারের অভিযোগ এসেছিল। কিন্তু শান্তনু ছিলেন কলকাতা পুলিশেই। ফলে তাঁকে তলব তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Skyroot Aerospace: ইসরোর সহযোগীতায় ভারতে প্রথমবার বেসরকারি সংস্থার রকেট উৎক্ষেপণ 

    Skyroot Aerospace: ইসরোর সহযোগীতায় ভারতে প্রথমবার বেসরকারি সংস্থার রকেট উৎক্ষেপণ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেসরকারী রকেট নির্মাতা সংস্থা স্কাইরুট অ্যারোস্পেস আগামী ১২ থেকে ১৬ নভেম্বরের মধ্যে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র ইসরোর শ্রীহরিকোটা মহাকাশযান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে তিনটি পেলোড সহ বিক্রম-এস নামে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হবে।

    স্কাইরুট অ্যারোস্পেস (Skyroot Aerospace)

    গত ২০২০ সালের জুনে কেন্দ্রীয় সরকার বেসরকারি সংস্থার অংশগ্রহণের জন্য মহাকাশ খাত উন্মুক্ত করে দেয়।তারপর থেকে এটিই প্রথম কোনও বেসরকারি সংস্থার রকেট উৎক্ষেপণ যা কিনা সম্পূর্ণভাবে একটি দেশীয় সংস্থার তৈরি ও পরিচালিত। হায়দ্রাবাদের এই স্পেস স্টার্টআপ কোম্পানিটি মহাকাশ অভিযানের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে।

    স্কাইরুটের অভিযান(Skyroot Space Launch)

    স্কাইরুটের তরফে এই অভিযানের নামকরণ করা হয়েছে প্রারম্ভ। এই প্রসঙ্গে স্কাইরুট অ্যারোস্পেসের সিইও পবন কুমার চন্দানা বলেন, এক নতুন পথের সূচনা হতে চলেছে।সেহেতু এই অভিযানের নামকরণ করা হয়েছে প্রারম্ভ।
    তিনি আরও জানান, ১২ থেকে ১৬ তারিখের মধ্যে রকেটটিকে উৎক্ষেপণের সময় দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়ার দিকে নজর রেখে রকেট উৎক্ষেপণের চূড়ান্ত তারিখ নির্ধারিত হবে।

    আরও পড়ুন: চাঁদে প্রথম সোডিয়ামের সন্ধান পেল চন্দ্রযান ২ 

    বিক্রম-এস(Vikram-S)

    স্কাইরুট অ্যারোস্পেস নির্মিত রকেটটি ভারতের স্বনামধন্য গবেষক তথা মহাকাশ অভিযানের প্রাণপুরুষ বিক্রম সারাভাইয়ের নাম অনুসারে নামকরণ করা হয়েছে। স্কাইরুট এক বিবৃতিতে জানিয়েছে,এটি একটি একক পর্যায়ের সাব-অরবিটাল রকেট। বিক্রম সিরিজ়ের অন্য রকেটগুলির প্রযুক্তিগত ক্ষমতা যাচাই করতে এই রকেট সাহায্য করবে। বিবৃতিতে আরও জানান, এই সাবঅরবিটাল স্পেস রকেটটি তিন গ্রাহকের বরাত অনুযায়ী পেলোড বহন করবে। সেগুলি নির্দিষ্ট কক্ষপথে পৌঁছে দিতে পারলেই কাজ হাসিল। তবে কোন কোন গ্রাহকের থেকে সেই বরাত মিলেছে, তা জানা যায়নি।রকেট প্রস্তুতিতে ইসরো ‘স্কাইরুট’-কে সাহায্য করায় ধন্যবাদও জানিয়েছেন কোম্পানির সিইও। এই প্রসঙ্গে স্কাইরুট অ্যারোস্পেসেই সিইও পবন কুমার চন্দনা সংবাদমাধ্যমে জানান, আমরা এত অল্প সময়ের মধ্যেই আমাদের বিক্রম-এস রকেট মিশন তৈরি করতে পেরেছি শুধুমাত্র ISRO এবং IN-SPACE-এর কাছ থেকে পাওয়া অমূল্য সমর্থনের কারণে।
    সাধারণত, একটি সাবঅরবিটাল স্পেস রকেটগুলি পৃথিবী পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০০ কিলোমিটার উচ্চতাকে মধ্যে যায়। এটি অরবিটাল ফ্লাইটের তুলনা অনেক কম হয়।
    এই ধরনের বেসরকারি রকেট সংস্থার মূল লক্ষ্য থাকে মুনাফা করা। রকেট নির্মাণ, সেটি প্রেরণ করার বিষয়ে সংস্থাগুলি বিনিয়োগ করে। এদিকে এদের গ্রাহক হন মহাকাশে বিভিন্ন কৃত্রিম উপগ্রহ প্রেরণে ইচ্ছুক সংস্থা। টাকার বিনিময়ে তাদের থেকে বরাত নিয়ে মহাকাশে সেই কৃত্রিম উপগ্রহ পৌঁছে দেয় এই সংস্থাগুলি। 

     

    স্কাইরুট অ্যারোস্পেস(Skyroot Aerospace) তহবিল

    স্কাইরুট অ্যারোস্পেস(Skyroot Aerospace) এখনও পর্যন্ত ৬৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের তহবিল সংগ্রহ করেছে। ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৫৫৪ কোটি টাকা। এটি বর্তমানে ভারতের সবচেয়ে বেশি ফান্ডেড বাণিজ্যিক স্পেস স্টার্টআপ। ভারতেই সম্পূর্ণ 3D-প্রিন্টেড প্রযুক্তিতে রকেট ইঞ্জিন তৈরি করা প্রথম সংস্থাগুলি মধ্যেও এটি অন্যতম। গত বছরের নভেম্বরে সংস্থাটি সফলভাবে পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ প্রদর্শন করেছে। চলতি বছরের শুরুর দিকে, ১৯ মে, এই সংস্থা Kalam-100 নামের একটি ভারতে নির্মিত সলিড ফুয়েল ইঞ্জিনও পরীক্ষা করেছে।

    প্রসঙ্গত,মহাকাশ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইনস্পেস (IN-SPACE) -এর কাছ থেকে প্রযুক্তিগত উৎক্ষেপণের অনুমোদন পাওয়ার পরই ISRO-এর চেয়ারম্যান ড. এস. সোমানাথ বেঙ্গালুরুতে ISRO-এর প্রথম মিশন চালু করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
LinkedIn
Share