Blog

  • Diwali Holiday: আগামী বছর থেকে দীপাবলী উপলক্ষে স্কুল ছুটি নিউইয়র্কের

    Diwali Holiday: আগামী বছর থেকে দীপাবলী উপলক্ষে স্কুল ছুটি নিউইয়র্কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমেরিকায় বসবাসকারী প্রবাসী ভারতীয়দের জন্য সুখবর। আগামী বছর থেকে দীপাবলী (Diwali) উপলক্ষ্যে ছুটি থাকবে নিউইইয়র্কের সমস্ত স্কুল। বৃহস্পতিবার একথা ঘোষণা করেন নিউইয়র্কের মেয়র এরিক অ্যাডামস। দীপাবলীকে সরকারি ছুটি (Diwali Holiday) ঘোষণার দাবি দীর্ঘদিন ধরে জানিয়ে আসছিলেন সেখানে বসবাসকারী ভারতীয় বংশোদ্ভুতরা। অবশেষে দীর্ঘদিনের সেই দাবিকে মান্যতা দেওয়ায় ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রবাসী ভারতীয়রা। স্থানীয় আইনসভার সদস্য জেনিফার রাজকুমার বলেন, নিউ ইয়র্কে বসবাসকারী ২ লাখ হিন্দু, বৌদ্ধ, শিখ এবং জৈন ধর্মালম্বীদের স্বীকৃতি দেওয়ার সময় এসেছে। আলোর উৎসবে সেই কারণেই এখানকার সরকারি স্কুলগুলিতে ছুটি রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি আরও বলেন,চলতি শিক্ষাবর্ষে এই পরিবর্তন আনলে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেই কারণেই আগামী বছর থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।

    [tw]


    [/tw] 

    সাধারণত,নিউ ইয়র্কের অধিকাংশ স্কুলে প্রতিষ্ঠা দিবসের ছুটি থাকে। আগামী বছর থেকে সেটাই দীপাবলির ছুটিতে (Diwali Holiday) বদলে যাবে।

    মেয়র অ্যাডামাস বলেন, আমরা চাই দীপাবলী কী, সেটা আজকের পড়ুয়ারা জানুক। এই উৎসব পালন করলে স্কুল পড়ুয়ারা এমনিতেই বিষয়টি সম্পর্কে জানতে পারবে। তাছাড়া আলোর উৎসবে অংশ নিলে মজাও পাবে ছোটরা।

    এদিকে নিউ ইয়র্কে ভারতের কনসাল জেনারেল রণধীর জওসওয়াল বলেন, প্রবাসী ভারতীয়দের দীর্ঘদিনের দাবি অবশেষে পূরণ হল, তিনি নিউইয়র্কের মেয়র অ্যাডামসকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন। তিনি আরও জানান, ভারতীয় উৎসবগুলিকে স্বীকৃতি দেওয়া বৈচিত্র এবং বহুত্ববাদের বার্তা দেয়। এর ফলে সমাজের সকল স্তরের মানুষই এই ঐতিহ্যের অভিজ্ঞতার শরিক হওয়ার সুযোগ পাবে। নিউইয়র্কে বসবাসরত ২০ লক্ষ ভারতীয় এর জন্য কৃতজ্ঞ।

    প্রসঙ্গত, বিগত কয়েক বছর ধরেই দীপাবলীর সময় ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানান মার্কিন প্রেসিডেন্ট। দীপাবলীর সময় নিউ ইয়র্কের স্কুলে ছুটি ঘোষণা করায় ভারত-মার্কিন সম্পর্ক আরও মজবুত হবে বলেই দাবি করেছেন কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Healthy Heart: হার্টের সমস্যা থেকে বাঁচতে এই খাবারগুলি এড়িয়ে চলা প্রয়োজন

    Healthy Heart: হার্টের সমস্যা থেকে বাঁচতে এই খাবারগুলি এড়িয়ে চলা প্রয়োজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে ব্যস্ত জীবনযাপনের ফলে, হৃদজনিত সমস্যা বেশিরভাগ মানুষের মধ্যেই কমবেশি দেখা দিচ্ছে। উচ্চ রক্তচাপ, অধিক মাত্রায় কোলেস্টেরল (Cholesterol) ও অনিয়মিত হৃদস্পন্দনের অভিযোগ বেশি করে থাকেন হার্টের রোগীরা।এই পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য ও আহারের দিকে বিশেষ নজর দেওয়া প্রয়োজন। কারণ, অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের ফলে হার্টের সমস্যা দেখা দেয়। যদি আপনি আপনার হার্টকে সুস্থ রাখতে চান, তাহলে আপনার জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসে বদল আনা প্রয়োজন।

    হার্টকে (Healthy Heart) সুস্থ রাখতে এই খাবার গুলো এড়িয়ে চলতে হবে-

    ময়দা জাতীয় খাবার (Flour Related Food)

    ময়দা জাতীয় খাবার মূলত রুটি খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।ময়দা খেলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। অনেকেই জেনে অবাক হবেন যে, ময়দার তৈরী রুটি খাবারে সোডিয়ামের সবচেয়ে বড় সরবরাহকারী। উচ্চ সোডিয়াম গ্রহণ করলে শরীরে রক্তচাপ বাড়তে পারে, যা হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের একটি প্রধান ঝুঁকির কারণ।

    বাটার বা বাটার জাতীয় খাবার (Butter Related Food)

    হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীদের জন্য মাখন কখনোই ভালো নয়। অনেকেই ভেজিটেবল অয়েল থেকে তৈরী মার্জারিনকে ( Margarine) স্বাস্থ্যের জন্য ভালো মনে করেন। মার্জারিনে থাকা ট্রান্স ফ্যাট শরীরে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল বাড়ায়। বাজারে পাম তেল দিয়ে তৈরী মার্জারিনে উচ্চ পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে যা শরীরে ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহা্য্য করে।

    দুধ বা দুগ্ধজাত দ্রব্য (Dairy Food)

    দুধ বা দুগ্ধজাত দ্রব্যে দুধের চর্বিতে থাকে স্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড যা হার্টের জন্য ক্ষতিকর। বাদাম, কাজু বা সয়ার দুধের থাকা অসম্পৃক্ত চর্বি হার্টের জন্য স্বাস্থ্যকর।তবে গরুর দুধে থাকা ক্যালসিয়াম হাড়কে শক্ত করে তবে ক্যালসিয়ামের জন্য বাদাম, ব্রোকলি, কমলা, মটরশুটি, এডামেম, ডুমুর খাওয়া যেতে পারে।

    ডিমের কুসুম (Egg Yolk)

    হার্টের রোগীদের অবশ্যই ডিমের কুসুম খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। কারণ এতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। তবে, ডিমের সাদা অংশ খেলে কোনও ক্ষতি নেই। বরং, আচমকা ডিম খাওয়া বন্ধ করাও উচিত নয়। কারণ, তাতে ভিটামিন এ ও বি প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। ফলত, অল্পমাত্রায় ডিম খাওয়া যেতে পারে।

    মিষ্টি বা শর্করা জাতীয় দ্রব্য (Sugar Related Foods)

    আপনি যদি বেশি পরিমাণ চিনি বা মিষ্টি খান, তাহলে, শরীরে ইনস্যুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি পাবে। যা থেকে ডায়াবেটিস বা মধুমেহ রোগ হতে পারে। ফলে, হার্টের রোগীদের বেশি পরিমাণে মিষ্টি খাওয়া উচিত নয়। কারণ, তা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর।

    তবে, এই নির্দেশ গুলি পালনের আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Cyclone Sitrang: বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে মৃত বেড়ে ৩৫

    Cyclone Sitrang: বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের আঘাতে মৃত বেড়ে ৩৫

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চল ও মধ্যাঞ্চলে সিত্রাং (Cyclone Sitrang) ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে শেষ খবর অনুযায়ী ৩৫ জন নিহত হয়েছে। সংবাদসূত্রে জানা গিয়েছে, ১০ হাজারেরও বেশী ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

    বাংলাদেশের দূর্যোগ মোকাবিলা মন্ত্রকের মুখপাত্র মহম্মদ মনিরুজ্জামান জানিয়েছেন, বাংলাদেশ সরকার ঘূর্ণিঝড় (Cyclone Sitrang) মোকাবিলার জন্য ৬ হাজার দুশো পঁচিশটি নিরাপত্তা কেন্দ্র প্রস্তুত রেখেছে। এখন পর্যন্ত প্রায় ২ লক্ষেরও বেশী মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।এক সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, ১০ হাজার ঘরবাড়ি জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে এবং ৬ হাজার হেক্টর জমির ফসল নষ্ট হয়েছে,জমি গুলি জলমগ্ন।

    তবে বিভিন্ন সূত্রে জানা যাচ্ছে মূলত বাংলাদেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ পশ্চিমের উপকূলীয় অঞ্চল গুলিতেই ঝড়ের প্রভাবে বেশী লক্ষ্যণীয়।

    [tw]


    [/tw] 

    এদিকে, বাংলাদেশে জাতিসংঘের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভাসানচর দ্বীপের প্রায় ৩০ হাজার ও কক্সবাজারে ১০ লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে কোনও বন্যা বা বড়োসড়ো ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

    ভারতের উওর পূর্বের রাজ্যগুলিতে এই ঝড়ের (Cyclone Sitrang) প্রভাব দেখা গিয়েছে।উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলির কিছু অঞ্চলে ঝড়ের দাপটে কিছু গাছ উপড়ে পড়েছে এবং বেশ কিছু ঘরবাড়িও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, সিত্রাং ঘূর্ণিঝড়টি সোমবার রাত সাড়ে ৯ টা থেকে সাড়ে ১১ টা নাগাদ পশ্চিমবঙ্গ উপকূল ঘেঁষে বাংলাদেশের বরিশালে এসেই তান্ডব শুরু করে।

    উত্তর পূর্বের রাজ্য মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের (Cyclone Sitrang) কারণে, মেঘালয়ের বিভিন্ন জেলাগুলিতে ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়ন করতে জেলা কালেক্টরদের সাথে বৈঠক করেন। ড্রোন ব্যবহার করে দ্রুত ক্ষয়ক্ষতির মূল্যায়ন করে দ্রুত ক্ষতিগ্রস্তদের হাতে ত্রাণ তুলে দেবার নির্দেশ দিয়েছেন।

    [tw]


    [/tw] 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Kali Puja: কালীপুজোর দিন পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন মন্দিরে কী কী ভোগ দেওয়া হয় মাকে, জানেন?

    Kali Puja: কালীপুজোর দিন পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন মন্দিরে কী কী ভোগ দেওয়া হয় মাকে, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ কালীপুজা (Kali Puja)। দুর্গাপুজা শেষ হওয়ার পরেই কালী পুজোর প্রস্তুতি পুরোদমে শুরু হয়ে যায়। মা দুর্গা চলে গেলে সবার মন খারাপ থাকলেও আবার সবাই শ্যামা মায়ের অপেক্ষায় বসে থাকে। আর আজ সেই অপেক্ষার অবসান হল। প্রসঙ্গত, মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র প্রথম কালীপুজো আরম্ভ করেন। তারপর থেকেই সারা বাংলায় ধুমধাম করে শ্যামাপুজোর আরাধনা করা হয়।

    কার্ত্তিক মাসের অমাবস্যা তিথিতে দীপান্বিতা কালীপুজা (Kali Puja) বিশেষ জাঁকজমক সহকারে পালিত হয়। দুর্গাপুজার পাশাপাশি কালী পুজোতেও বিভিন্ন আচার-নিয়ম থাকে। আর কালীপুজোর বিশেষ আকর্ষণই হল মায়ের ভোগ। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে শ্যামা মায়ের মন্দির। আর সেই এক এক মন্দিরের এক এক রকমের ভোগ মাকে ভোগ হিসেবে নিবেদন করা হয়। কলকাতার সবচেয়ে বিখ্যাত কালীমন্দিরটি হল কালীঘাট মন্দির। এটি একটি সতীপীঠ। এছাড়া দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়ি, আদ্যাপীঠ, ঠনঠনিয়া কালীবাড়ি, ফিরিঙ্গি কালীবাড়ি ইত্যাদি কলকাতা অঞ্চলের বিখ্যাত কয়েকটি কালী মন্দির। অন্যদিকে উত্তরবঙ্গের সেবকেশ্বরী কালী মন্দিরও বেশ বিখ্যাত। কালী পুজোর সময় মায়ের যে ভোগ হয় তা অন্যান্য পুজোর থেকে বেশ কিছুটা আলাদা। একনজরে দেখে নিন, কোন মন্দিরে মাকে কী কী ভোগ দেওয়া হয়।

    আরও পড়ুন: তারা মায়ের অন্নভোগের বিশেষত্বই হল পোড়া শোলমাছ মাখা! জানেন কী কী থাকে তারাপীঠে মায়ের ভোগে?

    কালীঘাট মন্দির

    সতীর একান্নপীঠের অন্যতম এই কালীঘাট (Kalighat)। সকালে মা-কে আমিষ পদ ভোগে দেওয়া হয়। সেই ভোগের মধ্যে রয়েছে বেগুনভাজা, পটলভাজা, কপি, আলু ও কাঁচকলা ভাজা, ঘিয়ের পোলাও, ঘি ডাল, শুক্তো, শাকভাজা, মাছের কালিয়া, পাঁঠার মাংস ও চালের পায়েস। তবে রাতে মা-কে নিরামিষ ভোগ নিবেদন করা হয়। লুচি, বেগুনভাজা, আলু ভাজা, দুধ, ছানার সন্দেশ আর রাজভোগ থাকে কালীঘাটের ভোগে।

    সিদ্ধেশ্বরী কালী মন্দির

    আনুমানিক ১৭০৩ সালে উদয়নারায়ণ ব্রহ্মচারী নামে এক তান্ত্রিক সন্ন্যাসী সেই সময় জঙ্গলের মধ্যে পঞ্চমুণ্ডির আসনে ও ঘটে পুজো (Kalipuja) শুরু করেন। কালীপুজোর রাতে ভোগ দেওয়া হয় লুচি, পটলভাজা, ধোঁকা বা আলুভাজা, আলুর দম ও মিষ্টি।

    দক্ষিণেশ্বর কালী মন্দির

    ভোরে দেবী ভবতারিণীর বিশেষ আরতি দক্ষিণেশ্বরের পুজোর (Kalipuja) বিশেষ আকর্ষণ। আর ভোগে নিবেদন করা হয় সাদাভাত, ঘি, পাঁচরকমের ভাজা, শুক্তো, তরকারি, পাঁচরকমের মাছের পদ, চাটনি, পায়েস ও মিষ্টি।

    তারাপীঠ মন্দির

    কালী পুজোর (Kalipuja) দিন খুব সকালে ডাবের জল দিয়ে শুরু হয় মায়ের ভোগ। সকালের ভোগে থাকে পাঁচ রকম বা ন’রকমের ভাজা, সাদা অন্ন, পায়েস ও মিষ্টি। আমিষ ভোগের মূল উপাদান হল শোল মাছ। ভোগের পাতে এই মাছ না থাকলে ভোগ গ্রহণ করেন না মা তাঁরা। কালীপুজোর দিন তাঁরা মা-এর ভোগ হিসেবে থাকে পোলাও, খিচুড়ি, সাদা ভাত, পাঁচরকম ভাজা, পাঁচ মিশালি তরকারি, মাছ, চাটনি, পায়েস এবং মিষ্টি। এখানকার অন্নভোগের বিশেষত্বই হল পোড়া শোলমাছ মাখা।

    সেবকেশ্বরী কালী মন্দির

    শিলিগুড়ি থেকে গ্যাংটক যাওয়ার পথে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে এই কালী মন্দির। কালীপুজোর (Kalipuja) দিনগুলোতে এই সেবকেশ্বরী কালীমন্দিরে ভক্তদের ঢল নামে। সেবক পাহাড়ের নির্জনতায় হয় কালী মায়ের আরাধনা। অনেকেরই বিশ্বাস, দেবী অত্যন্ত জাগ্রতা। এখানে মা-এর ভোগে থাকে সাদা ভাত, পাঁচরকম ভাজা, তরকারি, পায়েস, লুচি, দই, মিষ্টি। আর এখানে ভোগের আকর্ষণ হল বোয়াল মাছ। এদিন এই মাছ দেবীর ভোগ হিসাবে নিবেদন করা হয়।

  • Ayodhya Deepotsav 2022: দীপাবলির আগে ১৮ লক্ষ প্রদীপের আলোয় আলোকিত অযোধ্যা

    Ayodhya Deepotsav 2022: দীপাবলির আগে ১৮ লক্ষ প্রদীপের আলোয় আলোকিত অযোধ্যা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীপাবলীর আলোর উৎসবে রবিবার অযোধ্যা সফরে প্রধানমন্ত্রী। ষষ্ঠ দীপোৎসবে, রাম নগরী অযোধ্যা তার নিজের রেকর্ড ভাঙবে এবং একসঙ্গে প্রায় ১৮ লক্ষ প্রদীপ জ্বালিয়ে একটি নতুন রেকর্ড গড়বে। সন্ধেয় সরযূ নদীর তীরে সন্ধ্যারতি দেখার পর, দীপোৎসবে অংশ নেবেন মোদি। এই নিয়ে ষষ্ঠবার দীপোৎসবের আয়োজন করা হয়েছে।অযোধ্যায় নির্মীয়মাণ রাম মন্দির দর্শন করাই তাঁর প্রধান উদ্দেশ্য। সেখানে পুজোও করবেন তিনি। ঘুরে দেখবেন প্রকল্প এলাকা।

    ডঃ রামমনোহর লোহিয়া অবধ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬০০০ এরও বেশি স্বেচ্ছাসেবক যুদ্ধকালীন তৎপরতায় রাম কি পায়দির সমস্ত ঘাটে মাটির প্রদীপ জ্বালানোর কাজ শুরু করেছেন। প্রায় ১৫টি তোরণ গেট নির্মাণ করা হয়েছে। যার নাম রামায়ণ যুগের সঙ্গে সম্পর্কিত। জটায়ু দ্বার, লক্ষণ দ্বার, হনুমান দ্বার, সীতা দ্বার প্রভৃতি নাম অন্তর্ভুক্ত।প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় অনুসারে জানা গিয়েছে মোদি সরযূ নদীর তীরে রাম কি পাইডিতে (Ram ki Paidi) একটি 3-D হলোগ্রাফিক প্রজেকশন ম্যাপিং পারফরম্যান্সের পাশাপাশি একটি দর্শনীয় মেলোডিক লেজার এক্সট্রাভ্যাঞ্জার প্রদর্শনের সাক্ষী থাকবেন। আজ রবিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর উপস্থিতিতে, উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যা জেলা দীপোৎসবের অংশ হিসাবে প্রায় ১৮ লক্ষ মাটির প্রদীপ জ্বালিয়ে আরও একটি গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়ার কথা রয়েছে। দীপাবলিকে সামনে রেখে অযোধ্যার রাম জন্মভূমিকে অগণিত দেশি-বিদেশি ফুল দিয়ে সাজানো হয়েছে। দীপোৎসব-২০২২-কে আরও মহিমান্বিত করতে অযোধ্যার প্রতিটি মোড়ে ফুলের তৈরি রঙ্গোলি দিয়ে সাজানো হয়েছে। মথুরা, সীতাপুর এবং অন্যান্য শহরের মতো এলাকার বিশেষ শিল্পীদের দলকে রাম মন্দির, রামলালা এবং রামায়ণ গেটগুলির সাজসজ্জার কাজ করার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। ‘দীপোৎসব’ উপলক্ষে সরযূ নদীর তীর লক্ষ লক্ষ মাটির প্রদীপ আলোয় আলোকিত হওয়ার অপেক্ষায়।

    [tw]


    [/tw]

    অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পাশাপাশি উপস্থিত থাকবেন উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী  যোগী আদিত্যনাথও।   

    [tw]


    [/tw]

    গত বছরও রাজকীয় দীপোৎসবের আয়োজন করে যোগী সরকার। সেখানে জ্বালানো হয় ১২ লক্ষ মাটির প্রদীপ। চারিদিক ঝলমলিয়ে ওঠে ঐশ্বরিক সাজে। সর্বাধিক প্রদীপ জ্বালিয়ে গিনেস অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে (Guinness World Record) জায়গা করে নিয়েছিল অযোধ্যা। এবারও ১৮ লক্ষ দীপ প্রজ্জলন করে পুনরায় গিনেস অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসের পথে অযোধ্যা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Jacqueline Fernandez: প্রমাণ লোপাট করে দেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন জ্যাকলিন! আদালতে বিস্ফোরক ইডি

    Jacqueline Fernandez: প্রমাণ লোপাট করে দেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন জ্যাকলিন! আদালতে বিস্ফোরক ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০০ কোটি টাকা তছরূপ-কাণ্ডে ইতিমধ্যে নাম জড়িয়েছে অভিনেত্রী জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ-এর (Jacqueline Fernandez)। আর তারই মধ্যে বিস্ফোরক অভিযাগ করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। গতকাল, শনিবার, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে জানানো হয়, সুকেশ চন্দ্রশেখরের ২০০ কোটি টাকা তছরূপ মামলা চলাকালীন অভিনেত্রী দেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করছিলেন। শুধু তাই নয়, প্রমাণ লোপাট করার অভিযোগও এনেছে জ্যাকলিনের বিরুদ্ধে। এছাড়াও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা জানিয়েছেন, এই মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের সময়ের প্রথম থেকেই তিনি সহযোগিতা করছিলেন না।

    দিল্লির আদালতে জামিনের আবেদন জানিয়েছিলেন জ্যাকলিন (Jacqueline Fernandez)। সেই মামলারই শুনানি চলছিল। সেসময় জামিনের আবেদনের বিরোধিতা করে বিস্ফোরক দাবি করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাঁদের বক্তব্য, অভিনেত্রী নাকি দেশ ছেড়ে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু গত বছর লুক-আউট সার্কুলার (এলওসি) জারি করার কারণে তাতে সক্ষম হননি বলে ইডি-র অভিযোগ। জামিন আবেদনের শুনানি চলাকালীন ইডি অভিযোগ জানায়, জ্যাকলিন তাঁর মোবাইল ফোন থেকে প্রমাণ লোপাটেরও চেষ্টা করেছিলেন। ইডি আরও বলে, জ্যাকলিন ফার্নান্ডেজ কখনওই তদন্তে সহযোগিতা করেননি, প্রমাণ পেশ করার পর কেবল মুখ খুলেছেন তিনি।

    আরও পড়ুন: “আমি ষড়যন্ত্রের শিকার, ষড়যন্ত্রকারী নই”, আর্থিক তছরুপ মামলায় জেরার মুখে বললেন নোরা ফতেহি

    অন্যদিকে জ্যাকলিনের (Jacqueline Fernandez) আইনজীবী জানান, ইডির তরফে মামলা সংক্রান্ত কোনও নথি পাঠানো হয়নি। আদালতের তরফে এরপরই নির্দেশ দেওয়া হয় যে ইডি যেন মামলার যাবতীয় নথি অভিনেত্রীকে পাঠানো হয়। আগামী ১০ নভেম্বর এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে। গতকাল ইডি আরও অভিযোগ করেছে যে, তদন্ত চলাকালীন প্রথম থেকেই জ্যাকলিন সহযোগিতা করতে চাননি। এমনকি আর্থিক প্রতারণা মামলায় মূল অভিযুক্ত সুকেশ চন্দ্রশেখরের সঙ্গে মুখোমুখি বসিয়ে তথ্য প্রমাণ পেশ করা হলেও, জ্যাকলিন তদন্তে সহযোগিতা করতে অস্বীকার করেন। অভিনেত্রীর আচরণ নিয়েও আদালতে অভিযোগ করা হয় ইডির তরফে।

    গতকাল দীর্ঘ সওয়াল জবাব শেষে আদালত অভিনেত্রীর (Jacqueline Fernandez) সুরক্ষার মেয়াদ আরও কিছুদিন বাড়িয়েছে বলেই খবর সূত্রে জানা গিয়েছে। ফলে আপাতত আরও কয়েকদিন স্বস্তি পাবেন জ্যাকলিন। এমনটাই মনে করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, এই মামলায় মডেল ও অভিনেত্রী নোরা ফতেহি-এর নামও জড়িয়ে পড়েছিল। তাঁকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। কিন্তু ইডির দাবি, নোরা এই তদন্তে সহযোগিতা করেছিলেন।  

  • MP Bus Accident: দীপাবলিতে ফিরছিলেন বাড়ি, মধ্যপ্রদেশে বাস দুর্ঘটনায় মৃত্যু ১৫ জন শ্রমিকের

    MP Bus Accident: দীপাবলিতে ফিরছিলেন বাড়ি, মধ্যপ্রদেশে বাস দুর্ঘটনায় মৃত্যু ১৫ জন শ্রমিকের

    মাধ্যমিক নিউজ ডেস্ক: মধ্যপ্রদেশে ভয়ানক বাস দুর্ঘটনা (MP Bus Accident)। মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। গুরুতর আহত হয়েছেন ৪০ জন। মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। আহতদের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঠিক কী কারণে দুর্ঘটনাটি ঘটেছে সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি। প্রাথমিক জানা গিয়েছে,  একটি ট্রলারের সঙ্গে ধাক্কা লেগে উল্টে যায় যাত্রীবাহী বাসটি।

    আরও পড়ুন: গরু পাচার কাণ্ডে বিপত্তি বাড়ল অনুব্রতের! আজই দিল্লিতে ইডির হাতে সায়গল    

    জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাত এগারোটা নাগাদ হায়দ্রাবাদ থেকে উত্তরপ্রদেশের গোরক্ষপুরের দিকে যাচ্ছিল বাসটি। সেই সময় মধ্যপ্রদেশের রেবাতে জাতীয় সড়কের উপর উল্টে যায় যাত্রী ভাই বাসটি। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। বাসের যাত্রীরা অধিকাংশই দীপাবলিতে বাড়ি ফিরছিলেন। তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগই শ্রমিক। বাসটি উল্টে যাওয়ায় বেশ কয়েকজন তার মধ্যে আটকে পড়েন।  

    পুলিশ সূত্রে খবর, আহতদের মধ্যে ২০জনকে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। বাসটি উল্টে যাওয়ায় বেশ কয়েকজন তার মধ্যে আটকে পড়েন। পরে পুলিশ গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করে। রেওয়ার পুলিশ সুপার নভনীত ভাসিন জানিয়েছেন, “বাসের সমস্ত যাত্রীই ছিলেন উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। নিহতরা হায়দরাবাদে দিনমজুরের কাজ করতেন। আহতদের মধ্যে ২০ জনকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়। বাসের চালক মত্ত অবস্থায় ছিলেন কিনা, তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”

     


    যাত্রীদের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে মধ্যপ্রদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ডঃ নরোত্তম মিশ্র বলেছেন, “এই দুর্ঘটনা অতি বেদনাদায়ক।” রেওয়ার কালেক্টর মনোজ পুষ্প বলেন, “মনে হচ্ছে সামনের ট্রাকের সাথে দুর্ঘটনা ঘটেছিল ট্রলি ট্রাকের। এই আবহে ট্রাক চালক ব্রেক কষলে পেছনের বাসটি এসে ট্রাকে ধাক্কা মারে। উদ্ধার অভিযান চালানো হয় ঘটনার পরপরই। আহতদের হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

      

  • Dirtiest Man: ৭০ বছর পর স্নান করেই মারা গেলেন ইরানের এক ব্যক্তি

    Dirtiest Man: ৭০ বছর পর স্নান করেই মারা গেলেন ইরানের এক ব্যক্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইরানি নাগরিক আমু হাজি (Amou Haji )বিশ্বের সবচেয়ে অপরিস্কার মানুষ কয়েক দশক ধরে স্নান করতেন না। স্থানীয়দের দাবি, আমু জল ও সাবান ভয় পেতেন। এছাড়াও যৌবনে একটি হৃদয় বিদারক ঘটনার কারণে স্নান করা বন্ধ করে দেন। কয়েক মাস আগেই গ্রামবাসীরা তাঁকে এক প্রকার জোর করে স্নান করান। এই ঘটনার কয়েক মাস পরেই মারা গেলেন তিনি।

    [tw]


    [/tw]

    ইরানের সংবাদসূত্রে জানা গিয়েছে, ইরানের ফার্স প্রদেশের দেজগাহ গ্রামে খুপরি দিয়ে তৈরী একটি ঘরে বসবাস করতেন।

    [tw]


    [/tw] 

    ইরানি এক সংবাদমাধ্যম ২০১৪ সালের তাদের একটি সংবাদপত্রের প্রতিবেদনে জানিয়েছিল,আমু হাজি সাধারণত তাঁর গ্রামের পাশ দিয়ে যাওয়া সড়কে দুর্ঘটনায় যেসব প্রাণী মারা যেত সেগুলোর মাংস থেকেই জীবন ধারণ করতেন। পশুপাখির মল দিয়ে তৈরি এক ধরনে্র পাইপ সেবন করতেন তিনি। আমু হাজি বিশ্বাস (Amou Haji)করতেন, স্নান করলেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়বেন। সে সময় তোলা বিভিন্ন ছবিতে দেখা গেছে, আমু হাজি একই সময়ে একাধিক সিগারেট/পাইপ খেতেন।

    [tw]


    [/tw] 

    হাজির মৃত্যুর পর, “বিশ্বের সবচেয়ে অপরিস্কার মানুষ” এর  খেতাবটি ভারতের মহারাষ্ট্রে ৬৭ বছর বয়সী একজন ভারতীয় ব্যক্তির কাছে যাবে যিনি ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে স্নান করেননি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • World Polio Day: আজ বিশ্ব পোলিও দিবস, জেনে নিন পোলিও রোগ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

    World Polio Day: আজ বিশ্ব পোলিও দিবস, জেনে নিন পোলিও রোগ সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ বিশ্ব পোলিও দিবস, এই দিবসটি প্রথম পালিত হয় রোটারি ইন্টারন্যাশনাল দ্বারা জোনাস এডওয়ার্ড সল্কের জন্মবার্ষিকী স্মরণে।  জোনাস এডওয়ার্ড সল্ক( ২৮ অক্টোবর ১৯১৪ -২৩ জুন ১৯৯৫) ছিলেন একজন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেডিকেল গবেষক এবং ভাইরাসবিদ। যিনি পোলিও বা পোলিওমাইলাইটিসের বিরুদ্ধে একটি প্রথম  প্রতিষেধক আবিষ্কার করেছিলেন।
    পোলিও এক ধরনের ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। এটি একব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তি ভাইরাসের মাধ্যমে সংক্রমিত হয়। এই রোগে আক্রান্ত রোগীর পক্ষাঘাত পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত এই ভাইরাস  শিশুসহ কিশোরদের বেশি সংক্রমিত করে। 

    [tw]


    [/tw] 

    পোলিও রোগের লক্ষণ-

    রোগীর প্রথম দিন সামান্য সর্দি, কাশি এবং জ্বর হলেও, দিন দুই পরে থেকে মাথা ব্যাথার সাথে সাথে  ঘাড় শক্ত হতে শুরু করে। এমনকি রোগীর হাত অথবা পা অবশ হয়ে যায়।রোগী দাঁড়াতে পারে না, দাঁড়ানোর চেষ্টা করলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পরে যায়।রোগীর  আক্রান্ত অঙ্গ ক্রমশ দুর্বল হয় এবং পরে স্থায়ীভাবে পঙ্গু হয়ে যেতে পারে।
    ধীরে ধীরে এক বা একাধিক অঙ্গ অবশ হয়ে  যেতে শুরু করে আক্রান্ত অঙ্গের মাংসপেশী শিথিল হয়ে যায়, অনেক সময় চর্মসার হয়ে পরে । শ্বাস প্রশ্বাসের পেশী অবশ হয়ে শ্বাস বন্ধ হয়ে রোগী মারাও যেতে পারে।
    তবে সবচেয়ে মারাত্মক এই যে শতকরা ৯৫ ভাগ পোলিও আক্রান্ত রোগীর শরীরে তেমন কোন উপসর্গ দেখা যায় না।

    পোলিও ভ্যাকসিন ভারতে চালু করা হয়েছিল সম্প্রসারিত প্রোগ্রাম (ইপিআই, 1978) এবং ইউনিভার্সাল ইমিউনাইজেশন প্রোগ্রাম (ইউআইপি, 1985) এর সহায়তায় 1995 সালের অনেক আগে।
    কিন্তু জাতীয় টিকা দিবস, যা সাধারণত পালস পোলিও ইমিউনাইজেশন প্রোগ্রাম নামে পরিচিত,তা শ্রীমতী ইন্দিরা  এবং রাজীব গান্ধীর  আমলে ভারতে 1995 সালে চালু হয়েছিল। 

    [tw]


    [/tw] 

    সবচেয়ে সাফল্যের খবর হল  জানুয়ারি ২০১১ থেকে ভারতে আর কোনো পোলিও রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়নি; ফলশ্রুতিতে ফেব্রুয়ারি ২০১২ সালে ভারতকে WHO এর পোলিও আক্রান্ত দেশের তালিকা থেকে বাদ দেয়া হয়। ২০১৪ সালের মার্চে ভারতকে পোলিও মুক্ত দেশ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। ২০০৮ সালের পর মাত্র তিনটি দেশে পোলিও মহামারী দেখা গেছে: নাইজেরিয়া, পাকিস্তান ও আফগানিস্তান। ভারতে ভবিষ্যতে আর কোনো শিশু পোলিও রোগে আক্রান্ত না হলেই স্বার্থক হবে আজকের বিশ্ব পোলিও দিবস।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • ALH Helicopter: ফের চীন সীমান্তে সেনা চপার ভেঙ্গে পড়ার পরেই ঘটনার তদন্তে সেনা

    ALH Helicopter: ফের চীন সীমান্তে সেনা চপার ভেঙ্গে পড়ার পরেই ঘটনার তদন্তে সেনা

     মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার (২১ অক্টোবর) সকালেই অরুণাচল প্রদেশের আপার সিয়াং জেলায় সেনার একটি অ্যাডভান্সড লাইট হেলিকপ্টার (Advanced Light Helicopter) মিগিং নামে এক গ্রামের কাছে ভারতীয় সেনার একটি হেলিকপ্টার ভেঙে পড়ার খবর পাওয়া গিয়েছিল। বেশ কয়েক ঘণ্টার তল্লাশির পর, মিলেছিল তার ধ্বংসাশেষ। সেনা সূত্রে জানা গিয়েছিল, হেলিকপ্টারটির ৪ জন জওয়ানের দেহ পাওয়া গেলেও একজনের দেহ পাওয়া যাচ্ছিল না। অবশেষে শনিবার পঞ্চম জওয়ানের দেহও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছিল।

    আরও পড়ুন: অরুণাচলে ভেঙে পড়ল সেনার চিতা হেলিকপ্টার, মৃত লেফটেন্যান্ট কর্নেল পদমর্যাদার অফিসার 

    দুর্ঘটনাস্থলটি অত্যন্ত দুর্গম এবং জায়গাটি কোনও সড়কপথে যুক্ত নয়।একটি ঝুলন্ত ব্রিজ ছাড়া মিগিং গ্রামে যাওয়ার অন্য কোনও রাস্তা নেই। ফলে, গাড়ি বা অন্য কোনও যানবাহন যাওয়ার উপায় নেই। তাই, সেনাবাহিনী ও বায়ুসেনার তিনটি যৌথ দল একটি এমআই-১৭ এবং দুটি ধ্রুব হেলিকপ্টার নিয়ে উদ্ধারকার্য চালাতে বেশ বেগ পেতে হয়েছিল।
    সেনাসূত্রে তরফে জানানো হয়েছে মৃত ৫ জন জওয়ানের মধ্যে ২ জন অফিসার পদমর্যাদার পাইলট ছিলেন। মৃতরা হলেন মেজর বিকাশ ভাম্ভু, মেজর মুস্তফা বোহরা, সিএনএফ অশ্বিন কে ভি, হাভিলদার ব্রিজেশ সিনহা, এবং রোহিতস্য কুমার। হাবিলদার ব্রজেশ সেনার দেহটি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না বলে জানা যায়। এই জওয়ান অসমের বাসিন্দা ছিলেন।

    [tw]


    [/tw] 

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রের খবর, দুর্ঘটনার ঠিক আগেই এটিসিকে (ATC) সতর্কবার্তা পাঠিয়েছিলেন ওই বিমানের পাইলট। কপ্টারে যে যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়েছে, সেটা নাকি এটিসিকে জানিয়েও দিয়েছিলেন তিনি। প্রতিরক্ষামন্ত্রক সূত্রে জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনার ঠিক আগে নাকি পাইলট নাকি এটিসিকে ‘মে ডে কল (May Day Call) পাঠিয়েছিলেন। যার অর্থ তাঁর কপ্টারে কোনও যান্ত্রিক ত্রুটি ধরা পড়েছিল। প্রতিরক্ষা দফতরের মুখপাত্র লেফটেন্যান্ট কর্নেল এ এস ওয়ালিয়া জানান,  কী ধরনের যান্ত্রিক ত্রুটি, সেটা দেখার জন্য ‘কোর্ট অব এনকোয়ারি’ বসানো হবে।

    [tw]


    [/tw]

    প্রসঙ্গত, চলতি মাসেই এনিয়ে দ্বিতীয়বার হেলিকপ্টার দূর্ঘটনা ঘটল।  ৫ অক্টোবর তাওয়াং এলালায় একটি চিতা হেলিকপ্টার ভেঙে পড়ে। তাতে একজন পাইলট মারা যান। ১৯৯৫ সাল থেকে থেকে অরুণাচল প্রদেশে এখন পর্যন্ত ১৩টি সেনা বিমান ভেঙে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। তাতে মারা গিয়েছেন ৪৭ জন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share