Blog

  • India 5g: ৫জি নিয়ে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য যা আপনাদের জানা প্রয়োজন

    India 5g: ৫জি নিয়ে কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য যা আপনাদের জানা প্রয়োজন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অক্টোবর মাসে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভারতে ৫ জি লঞ্চ করার সাথে সাথেই দেশ জুড়ে বিপুল সংখ্যক গ্রাহক ৫জি নেটওয়ার্কের স্বাদ পাওয়ায় অপেক্ষা করছে। রিলায়েন্স কোম্পানির জিও এবং এয়ারটেল বর্তমানে ভারতের মুখ্য শহর গুলিতে ‍৫জি নেটওয়ার্ক পরিষেবা চালু হলেও  খুব তাড়াতাড়ি সারা ভারতে ৫জি কভারেজ শুরু হবে। বর্তমানে ৪জি থেকে ৫জিতে সিম আপগ্রেড করার নামে কিছু জালিয়াতরা গ্রাহকদের কাছ থেকে ব্যক্তিগত তথ্য জেনে ব্যাংক থেকে অর্থ হাতিয়ে নিচ্ছে। তাই এমন প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে আপনার ৫জি সম্পর্কে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি জানা প্রয়োজন।

    ৫জি পরিষেবা পেতে কি নতুন সিমের প্রয়োজন হবে?

    না, ভারতে ৫ জি পরিষেবা পেতে গেলে নতুন ৫ জি সিম কার্ডের প্রয়োজন নেই। জিও অফিসিয়ালি বিজ্ঞপ্তি জারী করে জানিয়েছে, জিও ব্যবহারকারীদের ৫ জি সিমে আপগ্রেড করার প্রয়োজন নেই।বর্তমান সিম থেকেই ৫জি পরিষেবার অভিজ্ঞতা পাওয়া যাবে। অপরদিকে এয়ারটেল ও ভোডাফোন আইডিয়া জানিয়েছেন, তাঁরা প্রাথমিক ভাবে ৫জি পরিষেবা দেবার জন্য ৪জি এলটিই সিমকেই ব্যবহার করবে।

    ভারতে টেলিকম কোম্পানিগুলি ৫জি পরিষেবার জন্য কি কি প্ল্যান নিয়ে এসেছে?

    জিও বা এয়ারটেল কেউই এখনও পর্যন্ত ৫জির প্ল্যান প্রকাশ করেনি। জিও তাদের কাস্টমারদের বর্তমান যে ৪জি প্ল্যানটি ব্যবহার করছে তার সাথে ২৪৯ টাকার মূল্যের একটি রিচার্জ করলেই ৫জি পরিষেবা সক্রিয় করে দিচ্ছে। অপরদিকে এয়ারটেল তাদের কাস্টমারদের জন্য এমনিতেই ৫জি পরিষেবা প্রদান করছে। এয়ারটেল ও জিও ভারতের আরও কিছু শহরে ৫ জি পরিষেবা লঞ্চ করার পরই তাদের প্ল্যান ঘোষণা করবে।

    ৪জি সিম কি ৫জি ফোনে ব্যবহার করা যাবে?

    হ্যাঁ, ৪ জি সিম ৫জি ফোনে ব্যবহার যোগ্য। এমনকি ৩জি সিমও ৫ জি ফোনে ব্যবহার করা যাবে।

    ৫জি পরিষেবা কি এখন সারা ভারতে উপলব্ধ?

    অক্টোবর মাসের ১ তারিখে ৫ জি আনুষ্ঠানিক ভাবে উদ্বোধন হবার পর। জিও ও এয়ারটেল কোম্পানি আনুষ্ঠানিক ভাবে ৫ জি পরিষেবা ভারতে শুরু করে। বর্তমানে এয়ারটেল কোম্পানি তাদের ৫জি পরিষেবা দিল্লি, মুম্বাই, ব্যাঙ্গালোর, কলকাতা, হায়দ্রাবাদ, চেন্নাই, গুরুগাঁও এবং বারাণসীতে চালু করেছে। এবং জিও কোম্পানি দিল্লি, বারাণসী, কলকাতা এবং মুম্বাইতে তাদের পরিষেবা শুরু করেছে। রিলায়েন্স গ্রুপের কর্নধার তথা জিও কোম্পানির মালিক মুকেশ আম্বানি জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের মধ্যে সারা ভারতে ৫জি পরিষেবা পৌঁছে যাবে।

    কিভাবে ৫জি পরিষেবা চালু করা যাবে?

    প্রথমে আপনার জানা প্রয়োজন আপনার ফোনে ৫জি প্রযুক্তি সাপোর্ট করে কি না। যদি আপনার ফোনে ৫ জি প্রযুক্তি সাপোর্ট করে তাহলে আপনি যদি জিও সিমের কাস্টমার হল মাই জিও অ্যাপে গিয়ে ৫জি চালু হবার জন্য পরপর স্টেপগুলি ক্লিক করে ৫জি পরিষেবা চালু করতে পারেন। অপরদিকে আপনি যদি এয়ারটেল কোম্পানির গ্রাহক হন তাহলে আপনি এয়ারটেল থ্যাঙ্কস অ্যাপে গিয়ে ৫জি পরিষেবা চালু করতে পারেন।

    ৫জি ব্যবহার করলে কি চার্জ তাড়াতাড়ি কমে যায়?

    হ্যাঁ, ৫জি প্রাথমিকভাবে বেশি ব্যাটারি ব্যবহার করবে কারণ উচ্চ-গতির ডেটা ট্রান্সমিশনের কারণে যেকোনো ৫জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করার সময় আপনার আরও ব্যাটারি নিষ্কাশনের আশা করা উচিত। আজও, 4G LTE নেটওয়ার্কগুলি WiFi সংযোগের চেয়ে বেশি ব্যাটারি খরচ করে৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sushil Kumar: কুস্তিগীর সাগর ধনকড়ের হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সুশীল কুমারের বিরুদ্ধে চার্জশিট গঠন

    Sushil Kumar: কুস্তিগীর সাগর ধনকড়ের হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগে সুশীল কুমারের বিরুদ্ধে চার্জশিট গঠন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চরম বিপাকে অলিম্পিকে পদকজয়ী কুস্তিগীর সুশীল কুমার (Sushil Kumar)। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ যে, তিনি ২০২১ সালের মে মাসে সম্পত্তি সংক্রান্ত বিবাদের জেরে তরুণ কুস্তিগীর সাগর ধনকড়কে (sagar dhankar) খুন করেছেন। দিল্লি আদালত বুধবার দু বার অলিম্পিকে পদকজয়ী এই কুস্তিগীরের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করেছে। দিল্লি পুলিশ তাঁদের চার্জশিটে (Charge Sheet) জানিয়েছেন, মডেল টাউনে একটি ফ্ল্যাটের মালিক সুশীল কুমার। ওই ফ্ল্যাটের ভাড়া সংক্রান্ত বিষয়ে সুশীল ও সাগরের মধ্যে এ নিয়ে আগেও ঝামেলা হয়েছিল। তবে মে মাসের চার তারিখ রাতে বিষয়টি মারামারি পর্যন্ত গড়ায়। সুশীল এবং তাঁর সহযোগীরা সাগর এবং তাঁর বন্ধুদের মারধর করেন। মারধরের আঘাতে সাগরের মৃত্যু হয়।

    গত বছর মে মাসে প্রায় দু’সপ্তাহ ধরে টানা লুকোচুরি খেলে দিল্লীর মুন্ডকা অঞ্চল থেকে গ্রেফতার হয় সুশীল। তারপর থেকেই দীর্ঘদিন যাবৎ জেল হেফাজতেই রয়েছেন তিনি। যদিও অভিযুক্তদের মধ্যে দুজন এখনও পলাতক। সুশীল কুমার (Sushil Kumar) সহ বাকি অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আজ চার্জশিট গঠিত হয়েছে। চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়েছে খুন, খুনের চেষ্টা, হাঙ্গামা, অবৈধ জমায়েত, এবং অপরাধমূলক ষড়যন্ত্রসহ একাধিক অভিযোগের।

    [tw]


    [/tw]

    যোগেশ্বর দত্ত, বজরং পুনিয়া এবং রবি দাহিয়ার মতো বহু খ্যাতিনামা অলিম্পিকে পদকজয়ী কুস্তিগীরের কাছে সুশীল কুমার (Sushil Kumar) ছিলেন একজন অনুপ্রেরণা। বহু কুস্তিগীর তাঁকে দেখেই এই খেলায় আগ্রহ পেয়েছেন। কুস্তির জগতে সকলেই তাঁকে অত্যন্ত শ্রদ্ধা করতেন। কিন্তু প্রথমে হত্যার অভিযোগ এবং পরে এই চার্জ গঠনের ফলে তাঁর ইমেজে বড় দাগ পড়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে।

    এর আগেও বহুবার সুশীল কুমারের (Sushil Kumar) পক্ষ থেকে জামিনের আবেদন করা হলেও তাতে কোর্টের সাড়া মেলেনি। জেলে সুশীল কুমার যোগা এবং ফিটনেস এক্সপার্ট হিসেবে কাজ করছেন। বন্দিদের ফিট থাকার ক্ষেত্রে তাঁর এত বছরের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাচ্ছেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, সুশীল কুমার (Sushil Kumar) ২০০৮ সালে বেইজিং অলিম্পিকে একটি ব্রোঞ্জ এবং ২০১২ সালে লন্ডন অলিম্পিকে একটি রৌপ্য জিতেছিলেন এবং ২০১০ সালে কুস্তিতে বিশ্ব শিরোপা জেতা প্রথম ভারতীয় তিনি। এছাড়াও কমনওয়েলথ গেমসে বেশ কয়েকটি স্বর্ণপদক জিতেছিলেন এই কুস্তিগীর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Human Sacrifice: ধনী হতে নরবলি দিল কেরলের এক দম্পতি, খেয়েছে তাঁদের মাংসও!

    Human Sacrifice: ধনী হতে নরবলি দিল কেরলের এক দম্পতি, খেয়েছে তাঁদের মাংসও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবিশ্বাস্য! শিউরে ওঠার মত ঘটনা। এখনকার সমাজেও নরবলির (Human Sacrifice) মত ঘটনা ঘটে তা শুনে হতবাক গোটা দেশ। কুসংস্কার, ব্ল্যাক ম্যাজিক যে এখনও রয়েছে, তা এই ঘটনা থেকেই বোঝা যাচ্ছে। তাও আবার কেরলের মত রাজ্যে এই নরবলির মত ঘটনা সত্যিই আশ্চর্যজনক। জানা গিয়েছে ঘটনাটি এরনাকুলাম জেলার থিরুভাল্লা-র। যেখানে এক দম্পতি আর্থিক সমস্যা সমাধানে ও জীবনে সুখ-সমৃদ্ধি আনতে নরবলি দিয়েছে। আর এই ঘটনায় আরও এক অবাক করা তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে, জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত যে দম্পতি দুই মহিলাকে বলি দিয়েছে, তারা সেই মহিলাদের মাংসও খেয়েছে। ইতিমধ্যেই ওই দম্পতি ও আরও এক ব্যক্তি যে দম্পতির এজেন্টের কাজ করত, তাকেও পেরুমবাভুর থেকে গ্রেফতার করেছে কেরল পুলিশ।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এই কাণ্ডের মূলে (Human Sacrifice) এক ব্যক্তি রয়েছে, যে এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। তার নাম রাশেদ ওরফে মুহম্মদ শফি, সে পেরুমবাভুর স্থানীয় বাসিন্দা। আর তার কথাতেই ওই দম্পতি দুই মহিলার বলি দিতে রাজি হয়েছে। সে শ্রীদেবীর নামে ফেসবুকে একটি ভুয়ো অ্যাকাউন্ট তৈরি করে অভিযুক্ত স্বামী ভগবাল সিংয়ের সঙ্গে বন্ধুত্ব করে। জানা গিয়েছে. ভগবাল সিং ও স্ত্রী লায়লা স্থানীয় চিকিৎসক ছিলেন এবং গ্রামে একটি আয়ুর্বেদিক ম্যাসেজ থেরাপি সেন্টার চালাতেন।

    ঘটনাটি কী ঘটেছিল?

    তদন্তে জানা যায় যে শফি, যে নিজেকে শ্রীদেবী বলে পরিচয় দিয়েছিল, সেই দম্পতিকে বোঝায় যে মানব বলিদান (Human Sacrifice) তাদের সম্পদ এবং সমৃদ্ধি আনতে পারে। ফলে সে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল যে একজন মহিলাকে সে নিয়ে আসবে, যাকে বলি হিসাবে দেওয়া হবে। এরপর জুন মাসে ৪৯ বছর বয়সী রোজলিন নামক এক মহিলাকে অপহরণ করা হয় ও ভগবাল সিং ও লায়লার বাড়িতে নিয়ে গিয়ে নির্মমভাবে তাঁকে হত্যা করা হয়। এরপর ফল না পাওয়ায় দম্পতি শফিকে প্রশ্ন করলে সে তাদের আরেকটি বলি দিতে রাজি করায়। শফি তখন পদ্মা নামে আরও একজন মহিলাকে অপহরণ করে সেপ্টেম্বর মাসে তাঁর হত্যা করে।

     কীভাবে এই ঘটনা প্রকাশ্যে এল?

    পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, সেপ্টেম্বর মাসে পদ্মা নামক মহিলাকে অপহরণ করার পরেই তাঁর বোন পালানিয়াম্মার দায়ের করা অভিযোগেই এই খবর (Human Sacrifice) সামনে এসেছে। পুলিশ যখন পদ্মার ফোন ট্র্যাক করে এলানথুর এলাকায় শফির কাছে পৌঁছে যান, তখন তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করলে শফি ওই দুই নারীকে অপহরণের কথা স্বীকার করে। এরপর পাথানামথিট্টার এলানথুর গ্রামের দম্পতির বাড়ি থেকে মৃতদের টুকরো টুকরো দেহের অংশগুলি মাটির নীচ থেকে উদ্ধার করা হয়। ওই দুই মহিলার মৃতদেহ মাটিতে পোঁতার আগে তাঁদের টুকরো টুকরো করেও কাটা হয়েছে বলে জানা যায়।

    পুলিশ জানিয়েছে, শফি এমন ধরণের হত্যা আর করেছে কিনা তা নিয়ে তদন্ত চালানো হচ্ছে। আবার এই হত্যাকাণ্ডে আর কোনও লোক জড়িত আছে কিনা তাও দেখা হচ্ছে। অন্যদিকে পুলিশ জানতে পেরেছে, শফিকে অর্থাৎ এই এজেন্টকে এই কালো জাদুর (Human Sacrifice) জন্য টাকাও দিত এই দম্পতি।

  • Muslim Marriage: প্রথম স্ত্রী-সন্তানের দায়িত্ব না নিতে পারলে দ্বিতীয় বিয়ে কেন? প্রশ্ন তুলল এলাহাবাদ হাইকোর্ট

    Muslim Marriage: প্রথম স্ত্রী-সন্তানের দায়িত্ব না নিতে পারলে দ্বিতীয় বিয়ে কেন? প্রশ্ন তুলল এলাহাবাদ হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও মুসলিম পুরুষ মনে করলেই দ্বিতীয়বার বিয়ে করতে পারেন না। কারণ কোরানে বলা হয়েছে যে কোনও ব্যক্তি যদি স্ত্রী-সন্তানদের লালনপালন না করেন তাহলে সে দ্বিতীয়বার বিয়ের জন্য যোগ্য নন। সম্প্রতি একটি মামলার শুনানিতে এই মত জানায় এলাহাবাদ হাইকোর্ট (Allahabad High Court)। আদালতের তরফে বলা হয়, কোরানে ৪ নম্বর সুরার ৩ নম্বর আয়াতের ধর্মীয় আদেশ অনুসারে বিবাহিত স্ত্রীর সঙ্গে মুসলিম পুরুষদের ন্যায়সঙ্গত আচরণই করতে হবে। একজন মুসলিম পুরুষ যদি তাঁর স্ত্রী ও সন্তানদের লালন-পালন করতে সক্ষম না হন, তাহলে পবিত্র কোরানের উপরোক্ত আদেশ অনুসারে সে অন্য কোনও নারীকে বিয়েও করতে পারবেন না। 

    আরও পড়ুন: বাক-স্বাধীনতা মানে প্রধানমন্ত্রীকে কু-মন্তব্য করা নয়, স্পষ্ট এলাহাবাদ হাইকোর্ট

    সম্প্রতি এক মুসলিম ব্যক্তি তাঁর প্রথম স্ত্রীকে না জানিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। প্রথমে তিনি দ্বিতীয় স্ত্রীকে নিয়ে আলাদা থাকলেও পরে এক বাড়িতেই দুই স্ত্রীকে নিয়ে বসবাস শুরু করেন। কিন্তু ওই ব্যক্তির আর্থিক অনটন দেখা দেওয়ায় তিনি প্রথম পক্ষের স্ত্রী এবং তাঁর সন্তানদের ঠিকমতো দেখাশোনা করছেন না বলে অভিযোগ ওঠে। এই অভিযোগে পারিবারিক আদালতের দ্বারস্থ হয় ওই ব্যক্তির প্রথম স্ত্রী। তিনি বিবাহবিচ্ছেদের দাবি জানান। একই সঙ্গে তাঁর সন্তানদের ভরণপোষণের ভার স্বামীকে নিতে হবে বলে দাবি করেন।  এই দাবির বিরোধিতা করে প্রথম স্ত্রীর বিরুদ্ধে পারিবারিক আদালতে মামলা করেন স্বামী। মামলায় বলেন, খোরপোষ দেওয়ার মতো আর্থিক সঙ্গতি তাঁর নেই। পারিবারিক আদালত তাঁর এই আবেদন মঞ্জুর করেনি। তারাও প্রশ্ন তোলে, আর্থিক সঙ্গতি না থাকা সত্ত্বেও দ্বিতীয় বিয়ে তিনি করলেন কেন?

    আরও পড়ুন: তাজমহলের রুদ্ধ ২২ দ্বার খোলা হবে না, জানাল এলাহাবাদ হাইকোর্ট

    পারিবারিক আদালতের এই রায়ের বিরুদ্ধে এলাহাবাদ হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ওই ব্যক্তি। হাইকোর্টও ওই ব্যক্তির আর্জি খারিজ করে দিয়ে কোরানের উদ্ধৃতি থেকে রায় দেন। এলাহাবাদ হাইকোর্টের তরফে বলা হয়েছে, মামলাকারী ওই মুসলিম ব্যক্তি প্রথম স্ত্রীর কাছে সত্য গোপন করে দ্বিতীয়বার বিয়ে করেছিলেন। যা মিথ্যের সমান। পাশাপাশি এই ধরণের আচরণ তাঁর প্রথম স্ত্রীর প্রতি নিষ্ঠুর আচরণেরও সমতুল্য। আদালত এ প্রসঙ্গে জানায়,যদি এই ঘটনার ক্ষেত্রে প্রথম স্ত্রী তাঁর স্বামীর সঙ্গে থাকতে না চান তাহলে তাঁকে বাধ্য করা যাবে না। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 
                                                                 

  • Cyber Scam: ৫জি সিম আপগ্রেডের নামে সাইবার জালিয়াতির শিকার

    Cyber Scam: ৫জি সিম আপগ্রেডের নামে সাইবার জালিয়াতির শিকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে ৫ জি পরিষেবা শুরু হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অক্টোবর মাসের প্রথম দিনেই ৫ জি নেটওয়ার্কের উদ্বোধন করেছেন। বর্তমানে ভারতে রিলায়েন্স জিও এবং ভারতী এয়ারটেল ৫ জি পরিষেবা শুরু করেছে। পরবর্তী প্রজন্ম ৫জি পরিষেবা চালু হবার পর থেকেই বর্তমানে ৪জি ব্যবহারকারীরা তাঁদের ডিভাইসে ৫ জি চালু করার জন্য বিভিন্ন উপায় খুঁজে চলেছেন।

    আরও পড়ুন: হ্যাকিংয়ের থেকে বাঁচাতে গুগল নিয়ে আসছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ফিচার 

    সাইবার জালিয়াতরা (Cyber Scam ) এই সুযোগকে কাজ লাগিয়ে টেলিকম অপারেটর কোম্পানির আধিকারিক সেজে গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা পয়সা হাতিয়ে নেবার চেষ্টা করছে।

    [tw]


    [/tw]

    এই প্রতারকরা ৫জির নাম করে একটি লিঙ্ক পাঠাচ্ছে। লিঙ্ক ওপেন করলেই ফোন হ্যাক হইয়ে যাবার আশঙ্কা থাকছে। এছাড়াও অপারেটর কোম্পানির আধিকারিকের নাম করে ফোন করে ব্যক্তিগত তথ্য চাইছে। এমনকি অনেক সময় ওটিপি শেয়ার করতে বলা হচ্ছে এই ভাবে একাধিক মানুষ প্রতারনার শিকার হচ্ছেন।

    [tw]


    [/tw]

    আরও পড়ুন: ইউজাররা সাবধান! হ্যাক করা হতে পারে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ 

    বর্তমানে প্রতিটি রাজ্যের পুলিশ ৫জি স্ক্যামের (5G SIM Scam) এই খবর বাইরে আসার পর থেকেই সাধারণ মানুষকে সতর্ক করেছেন। গুরুগাঁওয়ের পুলিশ বর্তমানে এই প্রতারণা হাত থেকে বাঁচতে জনসচেতনতা মূলক প্রোগ্রাম চালু করেছে।

    [tw]


    [/tw]

    কেন্দ্রীয় সরকারের টেলিকম মন্ত্রক অফিসিয়াল ট্যুইটার হ্যান্ডেলে প্রতারণার কিছু পদ্ধতি কথা উল্লেখ করেছেন। এবং প্রতারণা থেকে বাঁচতে বলেছেন

    •  প্রতারকরা ফোনে ৪জি থেকে ৫জি তে আপগ্রেড করার জন্য একটা লিঙ্ক পাঠাতে পারে। এই লিঙ্কে ক্লিক করতে বারন করেছে।
    •  টেলিকম অপারেটরের প্রতিনিধি সেজে কল করতে পারে এবং ওটিপি সহ ব্যক্তিগত তথ্য যেমন ব্যাঙ্ক ডিটেইলস চাইতে পারে। নিজের ব্যাক্তিগত তথ্য শেয়ার করতে মানা করেছেন।
    • ৪জি থেকে ৫জি আপগ্রেড করার জন্য নানা নির্দেশ দিতে পারে এই ধরণের বিষয়গুলিকে বরদাস্ত না করার নিদান দিচ্ছে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Poha: রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রন রাখতে ও ওজন কমাতে সকালের জলখাবারে রাখুন পোহা

    Poha: রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রন রাখতে ও ওজন কমাতে সকালের জলখাবারে রাখুন পোহা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পোহা (Poha) হল একটি জনপ্রিয় খাবার। মহারাষ্ট্রে পোহা বলে পরিচিত এই খাবারটি বাংলায় চিঁড়ের পোলাও বলে জনপ্রিয়। খাদ্যরসিক বাঙ্গালী নিরামিষ পদ থেকে আমিষ পদ খেতে বেশী পছন্দ করলেও বর্তমানে শরীর স্বাস্থ্যের দিকটি মাথায় রেখে সকলেই খাবারদাবার নিয়ে সচেতন। কম তেল মশলাযুক্ত খাবার খেতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। আজকের এই রেসিপিটি ঠিক সেই ধরনের। খুব অল্প তেলেই তৈরি করে ফেলতে পারবেন পাশাপাশি খরচ‌ও খুব কম।সকালের জলখাবার হোক বা বিকেলের টিফিন, চিঁড়ের পোলাও যেকোনও সময়েই খাওয়া যেতে পারে।

    উত্তরপ্রদেশ এবং রাজস্থানের কিছু অংশে পোহা বা চিঁড়ের এই পোলাওকে ভুজিয়া ও ডালিম সহযোগে পরিবেশন করা হয় আবার মহারাষ্ট্রে সবুজ চাটনি ও আলু সহযোগে পরিবেশন করা হয়ে থাকে।

    পশ্চিমবঙ্গে আমরা এই চিঁড়ের পোলাওতে চিনি যুক্ত করা হয়। আবার অন্য রাজ্যে সবজির সাথে মিশিয়ে এই রেসিপি তৈরী করা হয়। উত্তর ভারতে সকালের জলখাবারে খুব উৎসাহের সাথে শিশু ও বৃদ্ধরা এই খাবার খেয়ে থাকেন।

    পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, এক প্লেট পোহা (Poha) খেলে প্রায় এগারো ধরনের ভিটামিন এবং মিনারেলের চাহিদা মেটে। বিশেষ করে আয়রন, পটাশিয়াম, ভিটামিন এ, সি এবং ডি-এর ঘাটতি মিটতে সময় লাগে না। সঙ্গে কার্বোহাইড্রেট, উপকারী ফ্যাট এবং প্রোটিনের চাহিদাও পূরণ হয়।

    পোহা (Poha) খাওয়ার উপকারিতা-

    সহজে হজম হয়

    পোহা (Poha) সহজে হজম যোগ্য। এর মধ্যে থাকা ফাইবার শরীরকে সুস্থ করে রোগীর দূর্বল শরীরকে সতেজ করে তোলে। অনেক পুষ্টিবিদ সকালের জলখাবার, বিকেলে বা সন্ধ্যার জলখাবারে পোহা খাওয়ার পরামর্শ দেন।

    স্বাস্থ্যকর কার্বোহাইড্রেট

    পোহাতে (Poha) থাকা ৭৬.৯ শতাংশ কার্বোহাইড্রেট ও ২৩ শতাংশ চর্বি শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তি সরবরাহ করে। পোহাতে কার্বোহাইড্রেট ঘন ঘন খিদে পায় না ফলে ওজন বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে থাকে।

    আয়রন সমৃদ্ধ খাবার

    আপনি যদি রক্তশূন্যতায় ভোগেন সেক্ষেত্রে আপনি পোহা খেতে পারেন। পোহাতে রয়েছে প্রচুর আয়রন যা আপনার আয়রনের কখনোই ঘাটতি হতে দেয় না।পোহাতে লেবু চিপে খেলে শরীর ভালোভাবে আয়রন শোষণ করতে পারবে।

    রক্তে সুগারের নিয়ন্ত্রণ

    ফাইবার সমৃদ্ধ পোহা ডায়াবেটিস রোগীর সেরা বন্ধু। এটি রক্ত ​​​​প্রবাহে পোহা শরীরে রক্ত ​​​​এবং চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Manik Bhattacharya: শুধু চাকরি নয়, অর্থের বিনিময়ে বিএড ডিগ্রিও বিক্রি করেছেন মানিক! অভিযোগ ইডির

    Manik Bhattacharya: শুধু চাকরি নয়, অর্থের বিনিময়ে বিএড ডিগ্রিও বিক্রি করেছেন মানিক! অভিযোগ ইডির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কে RK? DD-ই বা কে? প্রাথমিক শিক্ষাপর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য (Manik Bhattacharya) গ্রেফতার হওয়ার পর সবার মুখে এখন একটাই প্রশ্ন। কারণ, তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট ঘেঁটে ইডি (ED) আধিকারিকরা এই তথ্য পেয়েছেন। কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা আপাতত এই রহস্য উন্মোচনে মরিয়া। শুধু তাই নয়, এক প্রভাবশালী নেতার আপ্তসহায়কের সঙ্গেও নিয়মিত হোয়াটসঅ্যাপে চ্যাট হতো ধৃত মানিকের।

    ইডি জানতে পেরেছে, ওই আপ্তসহায়ক জানতে চেয়েছিলেন লিস্টের কী হল? উত্তরে মানিক বলেছিলেন, পাঠিয়ে দিয়েছি। কাল ফের দেখা করতে চাই। তখন উল্টোদিক থেকে উত্তর আসে, দুপুর দু’টোর পর ফোন করুন। শুধু তাই নয়, ২০জন করে চাকরিপ্রার্থীর নামের তালিকা মানিককে পাঠিয়েছিলেন কয়েকজন বিধায়ক। গ্রেফতারের পর মানিক ভট্টাচার্যের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে একটি CD উদ্ধার করেছিল ইডি। তার মধ্যে বহু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রয়েছে বলে ধারণা কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার।

    আরও পড়ুন: ৫৩০টি বেসরকারি বিএড কলেজ থেকে প্রতিমাসে ‘হফতা’ যেত মানিক-পুত্রের কাছে! আদালতে বিস্ফোরক ইডি

    শুধু অর্থের বিনিময়ে চাকরি দেওয়া নয়, অর্থের বিনিময়ে বিএড ডিগ্রিও বিক্রি করেছেন মানিক ভট্টাচার্য। আসলে কেন্দ্রীয় সরকার নিয়ম করেছিল, স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে বিএড বাধ্যতামূলক। কিন্তু তৃণমূল জামানায় অনেকেই ঘুরপথে চাকরি পেয়েছেন কোনও ট্রেনিং সার্টিফিকেট ছাড়াই। পরে নিয়মের কড়াকড়ির ফলে অবৈধ বিএড ডিগ্রিও মোটা অর্থের বিনিময়ে বিক্রি করতে শুরু করেন মানিক। আর তাঁর এই অপকর্মে সাহায্য করেন পুত্র ও পুত্রবধূ।

    ইডি সূত্রে খবর, মানিক ও মানিকের ছেলের সংস্থার সঙ্গে চুক্তি ছিল বহু টিচার্স ট্রেনিং সংস্থার। সেখান থেকেই নাকি জাল বিএড সার্টিফিকেট প্রদান করা হতো অর্থের বিনিময়ে চাকরি পাওয়া শিক্ষকদের। ২০১৮-১৯ সালে বিভিন্ন বিএড কলেজ থেকে মানিক ভট্টাচার্যের ছেলের অ্যাকাউন্টে ২ কোটি ৬৪ লক্ষ টাকা জমা পড়েছিল। ইডির অনুমান, ভুয়ো বিএড সার্টিফিকেট জোগাড় করে দেওয়ার সুবাদেই এত টাকা পেয়েছিলেন মানিক-পুত্র। আর এই অবৈধ লেনদেনের সঙ্গে আর কারা কারা যুক্ত, তাও খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। তবে শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মী নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মানিক ভট্টাচার্য যে অন্যতম কিং পিন, সে ব্যাপারে এক প্রকার নিশ্চিত ইডি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Manik Bhattacharya: মহিষবাথানে মানিক ভট্টাচার্যের গোপন অফিসের খোঁজ! কী হত সেখানে?

    Manik Bhattacharya: মহিষবাথানে মানিক ভট্টাচার্যের গোপন অফিসের খোঁজ! কী হত সেখানে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাইমারি টেট ইনস্টিটিউট নামে অফিস চালাতেন  প্রাথমিক শিক্ষা পর্যদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। মহিষবাথানের ওই অফিসটি খোলা থাকত রাত ৮টা থেকে  ৯টা পর্যন্ত। নিয়মিত সেই অফিসে যেতেন মানিক ভট্টাচার্য। সেখান থেকেই টাকার বিনিময়ে বেআইনিভাবে তৈরি হত নিয়োগ লিস্ট। স্থানীয় সূত্রের খবর, রাজারহাটের কাছে মহিষবাথানে একটি চারতলা বহুতলের একতলায় চলত অফিসটি। এলাকাবাসী এই সংক্রান্ত খুব বেশি কিছু জানতেন না। তবে তাঁদের কথায়, নিয়মিত রাতে কিছু মানুষ আসতেন ওই অফিসে। মাঝে মাঝেই দেখা যেত পলাশিপাড়ার তৃণমূল বিধায়ককেও। তবে গত কয়েক মাস থেকে বন্ধ রয়েছে অফিসটি। 

    আরও পড়ুন: মানিক ভট্টাচার্যের বাড়ি থেকে মিলল মুখ্যমন্ত্রীকে লেখা চিঠি! টাকা নেওয়ার অভিযোগ স্পষ্ট, কী রয়েছে সেই চিঠিতে

    ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, একাধিক ফিল্ড এজেন্ট এবং কয়েকজন অকৃতকার্য পরীক্ষার্থী যাঁরা পরে চাকরি পেয়েছেন তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। তাঁরাই জানিয়েছেন নিয়োগ সংক্রান্ত দুর্নীতি মহিষবাথানের এই অফিস থেকেই হত। এমনকী এই অফিস থেকেই মানিক ভট্টাচার্য লিস্ট তৈরি করা, বিভিন্ন প্রার্থীদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা সমস্ত কিছুই চালাতেন। টেট-কেলেঙ্কারি নিয়ে সিবিআই তদন্ত শুরু হতেই ওই অফিস বন্ধ করে দেওয়া হয়। শীঘ্রই ওই অফিসে তল্লাশি চালাবেন গোয়েন্দারা। তাঁদের অনুমান, ওখান থেকেই মিলতে পারে দুর্নীতি সংক্রান্ত বহু নথি।

    আরও পড়ুন: মঙ্গলবার ভোর রাতে গ্রেফতার মানিক ভট্টাচার্য! টেট দুর্নীতির তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগ ইডির

    তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যকে (Manik Bhattacharya arrested) ১৪ দিনের ইডি হেফাজতে নির্দেশ দিয়েছে আদালত। ব্যাঙ্কশাল আদালত থেকে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় সিজিও কমপ্লেক্সে (CGO Complex) ইডি অফিসে। রাতে তাঁর পুত্রবধূ আসেন সেখানে। হাতে একটি ব্যাগে করে কিছু নিয়ে এসেছিলেন তিনি। ঘণ্টাখানেক সেখানে থেকে বেরিয়ে যান। তবে কেন তিনি সেখানে গিয়েছিলেন তা বলতে চাননি। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, মানিক ভট্টাচার্যের জামা-কাপর দিতেই ইডি অফিসে এসেছিলেন তাঁর আত্মীয়া। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Dinosaur Extinction: পৃথিবীর আদি জীবকূল ডাইনোসরদের ধ্বংস কার হাতে?

    Dinosaur Extinction: পৃথিবীর আদি জীবকূল ডাইনোসরদের ধ্বংস কার হাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতিকালে ডাইনোসরকূলের (Dinosaur) ধ্বংস নিয়ে পূণরায় আলোরন শুরু হয়েছে চীনা বিজ্ঞানীদের দ্বারা নতুন গবেষণার ফলাফল সামনে আসার পর থেকে। ২০২০ সালে চিনের Chang’e-5 মহাকাশযান দ্বারা চাঁদ থেকে কিছু নমুমা সংগ্রহ করে পৃথিবীতে আনা হয়। এই নমুনাগুলি আমাদের পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদের পাশাপাশি পৃথিবী সম্পর্কে একের পর এক চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশের  করে চলেছে। জানা গিয়েছে এই গ্রহাণুর হানাই ১৮ কোটি বছর ধরে পৃথিবীতে রাজত্ব করা ডাইনোসরদের ধ্বংসের কারণ।
     চাঁদেও এই গ্রহাণুর যে মারাত্মক প্রভাব পড়ছে তার কিছু প্রমাণ পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই গবেষণা কর‍তে গিয়ে আরও একটি তথ্য উঠে এসেছে, পৃথিবীতে ঘটে যাওয়া সবচেয়ে বড় উল্কাপিন্ডের প্রভাবগুলির সঙ্গে অবিকল মিল রয়েছে চাঁদে ঘটে যাওয়া গ্রহাণুর আঘাতের (asteroid strike)। 

    [tw]


    [/tw] 

    জেনে নিন এই গ্রহাণুটি বিষয় কিছু তথ্য :

     আজ থেকে প্রায় ৬ হাজার ৬০০ কোটি বছর আগে পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়েছিল ১০ কিলোমিটার প্রশস্ত এই গ্রহাণু (Asteroid)। গ্রহাণুটির আনুমানিক ব্যাস ছিল ১০.৬ থেকে ৮০.৯ কিলোমিটার।
    এই গ্রহাণু এতোটাই শক্তিশালী ছিল যে ইউকাটান উপদ্বীপের কাছে মেক্সিকোর চিকজুলুবে আছড়ে পড়ার সময় সমুদ্রকে উত্তাল করার পাশাপাশি প্রায় ১৪০ কিলোমিটার প্রশস্ত গর্ত সৃষ্টি করেছিল। 
    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এই সময় পৃথিবী জুড়ে ভুমিকম্পের মতো তান্ডবলীলা শুরু হয়, ধ্বংস এই এক যুগের, পৃথিবীর বুকে নেমে আসে তুষার যুগের। অনেক গবেষকের মতে এই গ্রহাণু মানব সভ্যতাকে ত্বরান্বিত করেছিলো। 

    জন্ম বৃত্তান্ত : 

    এই গ্রহাণুর সৃষ্টি নিয়ে বিজ্ঞানীদের মধ্যে অনেক মতবিরোধ থাকলেও একটি তথ্যের উপর বেশির ভাগ গবেষকের শিলমোহর পড়েছে। গবেষকদের মতে  মঙ্গল এবং বৃহস্পতির কক্ষপথের মাঝামাঝি স্থানে জন্ম হয়েছিল এই বৃহৎ গ্রহাণুটির। 

    গবেষকদের থেকে প্রাপ্ত এই গ্রহাণুর চাঁদের উপর প্রভাবে সম্পর্কিত কিছু তথ্য :

    কার্টিন ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা চাঁদ থেকে পাওয়া দুই বিলিয়ন বছর বয়সী মাইক্রোস্কোপিক কাচের টুকরোগুলো অধ্যয়ন করে জানিয়েছেন যে, মাইক্রোস্কোপিক কাঁচের টুকরোগুলো উল্কাপিণ্ডের প্রভাবের তাপ ও চাপ থেকে তৈরি হয়েছিল এবং তা চাঁদের মাটিতে ছড়িয়ে পড়ে। এগুলি দশ মাইক্রোমিটার থেকে কয়েক মিলিমিটার পর্যন্ত আকারের হয় এবং সাধারণত গোলাকার ডিম্বাকৃতি বা ডাম্বেল আকার থাকে।
    এই গবেষণার মূল লেখক অধ্য়াপক আলেকজান্ডার নেমচিন একটি বিবৃতিতে বলছেন যে, গবেষণায় তারা আরও দেখেছে যে, পৃথিবীতে বড় প্রভাবের ঘটনা যেমন ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে দেখা গিয়েছিল। তেমনই আবার Chicxulub Crater এর সঙ্গে অনেক ছোটখাটো কিছু প্রভাবও থাকতে পারে।

    তবে একটাই আশার কথা ভবিষ্যতেও এমন কোনো  গ্রহাণু পৃথিবীর বুকে আছড়ে পড়লে তা মোকাবিলা করতে সক্ষম হবে বলে মত বিজ্ঞানীদের।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • GB WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপের ক্লোন অ্যাপ ভারতীয়দের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করছে

    GB WhatsApp: হোয়াটসঅ্যাপের ক্লোন অ্যাপ ভারতীয়দের ব্যক্তিগত তথ্য চুরি করছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপের ক্লোন অ্যাপ তৈরী করে ব্যবহারকারীদের ব্যাক্তিগত চ্যাট এমনকি ভিডিও কল থেকে শুরু করে ভয়েস কলের মতো গোপনীয় তথ্য চুরি করছে হ্যাকাররা।সম্প্রতি সাইবার সিকিওরিটি ফার্ম ESET-এর তরফে এমনই সতর্কীকরণ বার্তা দেওয়া হয়েছে। সিকিওরিটি ফার্মটি জানাচ্ছে, বিগত চার মাস ধরে অ্যান্ড্রয়েডের স্পাইওয়্যার ডিটেকশনের বড় অংশ জুড়ে রয়েছে এই জিবি হোয়াটসঅ্যাপ (GB WhatsApp) নামে এই অ্যাপটি। অত্যন্ত জনপ্রিয় এই অ্যাপটি হোয়াটসঅ্যাপের ক্লোন করা থার্ড-পার্টি ভার্সন।

    ওই সিকিওরিটি ফার্মের রিপোর্টে বলা হয়েছে, ক্লোন করা অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোরে উপলভ্য নয়। তাই, বৈধ হোয়াটসঅ্যাপের তুলনায় সেখানে কোনও নিরাপত্তাও নেই। বিভিন্ন ডাউনলোড ওয়েবসাইটে উপলব্ধ সংস্করণগুলি ম্যালওয়্যার দ্বারা সংক্রামিত থাকে। হোয়াট্সঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, এই ক্লোন করা অ্যাপটির ব্যবহারকারীদের অ্যাকাউন্ট সাময়িকভাবে বন্ধ করছে তাঁরা কিন্তু ভবিষ্যতে পুনরায় এই অ্যাপটি ব্যবহার করার চেষ্টা করলে ওই অ্যাকাউন্ট গুলোকে পুরোপুরি ভাবে বন্ধ করে দেওয়া হবে।

    কীভাবে এই জিবি হোয়াটসঅ্যাপ নামে ক্লোন অ্যাপটি থেকে ম্যালওয়ার ছড়ায়

    অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপল স্টোরে উপলব্ধ (Available) না থাকায় সাধারণত বিভিন্ন বিভিন্ন ম্যালওয়ার (Malware) দ্বারা সংক্রামিত ওয়েবসাইট থেকেই এই অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হয় তখনই হ্যান্ডসেটটি ম্যালওয়ারে আক্রান্ত হতে পারে। আবার অ্যাপটি ইনস্টল করার পরেও মোবাইলের ব্যাকগ্রাউন্ডে ম্যালওয়ারে আক্রান্ত হতে পারে।কিন্তু মোবাইল ব্যবহারকারী তা ঘূণাক্ষরেও টের পাবেন না।সবচেয়ে বড় কথা হল, এই ট্রোজ়ান ম্যালওয়ারটিকে পরক্ষণে লক্ষ্য করা যায় না। কারণ, ফোনে এটি কোনও ছাপ ফেলে যায় না। কোনও চিহ্নও থাকে না যার মাধ্যমে এর উপস্থিতির টের পাওয়া যাবে। এই ম্যালওয়ার আপনার ফোনের প্রাত্যহিক পারফরম্যান্সে কোনও প্রভাব ফেলে না, কিন্তু অ্যাপটি ব্যবহারকারীর অজ্ঞাতে ফোন থেকে গোপনে ডেটা চুরি করতে থাকে।  

    এই ধরনের ম্যালওয়ার থেকে কীভাবে রেহাই মিলবে

    • এই ধরনের ম্যালওয়ার থেকে মুক্তি পাওয়ার সবথেকে বড় উপায় হল, ডিভাইসের ফুল ফ্যাক্টরি রিসেট (Full Reset) করা। এর অর্থ হল, ফোনের সব ডেটাকে মুছে ফেলতে হবে।
    • হোয়াটসঅ্যাপের এই ধরনের মডিফায়েড ভার্সন কখনও ডাউনলোড করা উচিত নয়। একমাত্র যদি ডেভেলপার খোদ মডিফায়েড ভার্সন রিলিজ় করে, একমাত্র তখনই সেগুলির ব্যবহার করা উচিত।
    • হোয়াটসঅ্যাপ সর্বদা গুগল প্লে স্টোর এবং অ্যাপল অ্যাপ স্টোরের মতো বৈধ জায়গাগুলি থেকে ডাউনলোড করা উচিত সেক্ষেত্রে বিপদের সম্ভাবনা থাকবে না।

    প্রসঙ্গত, ভারতে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ৫০ কোটিরও বেশী। তাই ভারতের মতো দেশে বৃহৎ জনসংখ্যার ব্যবহারকারীদের তথ্য চুরি কিভাবে রুখবে তা নিয়ে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে প্রশাসনিক মহলে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share