Blog

  • India vs England: কামাল তিন স্পিনারের, জয়ের দোরগোড়ায় ভারত

    India vs England: কামাল তিন স্পিনারের, জয়ের দোরগোড়ায় ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কি বলবেন একে, মুখের গ্রাস কেড়ে নেওয়া? আজ্ঞে হ্যাঁ। ভারত-ইংল্যান্ড (India vs England) তৃতীয় ম্যাচে ইংল্যান্ড শুরুটা ভালো করলেও, ম্যাচ ছিনিয়ে নিয়েছে টিম ইন্ডিয়া। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে এগিয়ে থাকলেও, ভারতের কামব্যাক ছিল দুর্দান্ত। যশস্বী জয়সওয়াল শুরুটা দাপিয়ে করেন। শেষ করেন ধ্রুব জুরেল। ৯০ রান করেছেন তিনি। এদিন কার্যত জয়ের দোরগোড়ায় রয়েছে ভারত।

    ম্যাচের তৃতীয় দিন

    রবিবার ম্যাচের তৃতীয় দিন। দ্বিতীয় দিনের শেষে ভারতের রান ছিল ৭ উইকেটে ২১৯। ধ্রুব ৩০ ও কুলদীব যাদব ১৭ রানে শেষ করেন দ্বিতীয় দিন। তৃতীয় দিনে ভারত (India vs England) নিজেদের ইনিংস শেষ করে ৩০৭ রানে। কুলদীপ ১৩১ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে দেন। ধ্রুব করেন ৯০ রান।

    কামাল স্পিনারদের

    রবিবার ওপেন করতে নামেন রোহিত শর্মা ও যশস্বী। এদিন দ্বিতীয় ইনিংসে আট ওভার খেলে ভারত করে ৪০ রান। রোহিত ও যশস্বী করেন যথাক্রমে ২৪ ও ১৬ রান। জয় পেতে ভারতের প্রয়োজন ১৫২ রান। ইংল্যান্ডের দরকার ১০ উইকেট। এদিন মাঠ দাপিয়ে বেড়ান তিন বোলার। ব্রিটিশদের পাঁচটি উইকেট নেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন। চারটি উইকেট নেন কুলদীপ। একটি উইকেট নেন রবীন্দ্র জাদেজা।

    এদিন ইনিংসের (India vs England) পঞ্চম ওভারে জোড়া উইকেট নিয়ে শুরু করেন অশ্বিন। দুই ইনিংসেই শূন্য ওলি পোপ। জ্যাক ক্রলি ধরে খেলায় চাপে পড়ে গিয়েছিল ভারত। তবে চা পানের বিরতির পর দ্রুত চার উইকেট নেয় টিম ইন্ডিয়া। খেলা যায় ঘুরে।

    আরও পড়ুুন: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    ইংল্যান্ডের রান যখন ১৩৩, তখনই তারা খুইয়েছে আট উইকেট। এর মধ্যে কুলদীপ একাই নিয়েছে চার উইকেট। ফিল্ডিংয়ে দুর্দান্ত একটি ফরওয়ার্ড ডাইভিং ক্যাচ নেন সরফরাজ খান। ইংল্যান্ডের নবম উইকেট জুটি ভারতকে কিছুটা চাপে রেখেছিল। শেষমেশ অশ্বিন কট অ্যান্ড বোলে ফেরান বেন ফোকসকে। এর পর বাইশ গজে আসেন জেমস অ্যান্ডারসন। উল্টো দিকে ছিলেন শোয়েব বশির। দু বলের ব্যবধানে জিমিকে ফেরান অশ্বিন। ১৪৫ রানেই অল আউট হয়ে যায় ইংল্যান্ড। ম্যাচের এখনও দু দিন রয়েছে। জিততে হলে ভারতের প্রয়োজন আরও ১৫২ রান (India vs England)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: “১৮তম লোকসভা দেশের তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক”, মন কি বাতে বললেন মোদি

    PM Modi: “১৮তম লোকসভা দেশের তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক”, মন কি বাতে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত তিন মাসের জন্য বন্ধ থাকছে প্রধানমন্ত্রীর মন কি বাত। লোকসভা নির্বাচন দোরগোড়ায়। নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে গেলেই চালু হয়ে যাবে আদর্শ আচরণ বিধি। সেই কারণেই আগামী তিন মাস রেডিওয় সম্প্রচারিত হবে না প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) মন কি বাত অনুষ্ঠান।

    ‘মন কি বাত’

    ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার। তার পর দেশবাসীর সঙ্গে মনের কথা শেয়ার করতে মন কি বাতের অনুষ্ঠান চালু করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই থেকে প্রতি মাসের শেষ রবিবার রেডিওয় সম্প্রচারিত হয় প্রধানমন্ত্রীর এই অনুষ্ঠান। আজ, রবিবার সম্প্রচারিত হয়েছে এই অনুষ্ঠানের ১১০তম পর্ব। এই অনুষ্ঠানেই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “অষ্টাদশতম লোকসভা দেশের তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক।” নির্বাচন কমিশনের সাম্প্রতিক প্রচারের প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমি অত্যন্ত খুশি হয়েছি, কারণ সম্প্রতি নির্বাচন কমিশন একটি নয়া অভিযান শুরু করেছে। মেরা পহেলা ভোট – দেশকে লিয়ে শীর্ষক কর্মসূচিতে বিশেষভাবে ফার্স্ট টাইম ভোটারদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের জন্য অনুপ্রাণিত করা হচ্ছে।”

    ‘তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আঠারোয় পা দেওয়ার পর আপনি অষ্টাদশতম লোকসভা নির্বাচনে অংশ নিতে চলেছেন। এর অর্থ হল, অষ্টাদশতম লোকসভা দেশের তরুণদের আকাঙ্খার প্রতীক। তাই আপনার ভোটের মূল্য বহুমুখী।” তিনি বলেন, “দেশের তরুণ শক্তি প্যাশন ও এনার্জিতে ভরপুর। এই ভারত নিয়ে আমরা গর্বিত। যত বেশি সংখ্যক নতুন ভোটার ভোট দেবেন, তত বেশি ভালো হবে ভোটের ফল।” নব ভোটারদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আপনারা বেশি করে বুথে যান। নির্বাচনে গন্ডগোল হলেও, আপনারা যান। দেশের তরুণদের যে কেবল রাজনৈতিক অ্যাকটিভিটির অংশ হওয়া উচিত নয়, তাঁদের উচিত নির্বাচনী পর্বে আলোচনা ও বিতর্কে অংশ গ্রহণ করাও।” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এটা সাধারণ নির্বাচনের সময়। গত লোকসভা নির্বাচনের মতো এবারও সম্ভবত মার্চেই চালু হয়ে যাবে আদর্শ আচরণ বিধি।” তিনি বলেন, “মন কি বাত আমাদের দেশের সম্মিলিত শক্তি, দেশের প্রাপ্তি। এই অনুষ্ঠান জনগণের, জনগণের জন্য এবং জনগণের দ্বারা (PM Modi)।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘শ্রীকৃষ্ণের নগরী চোখে দেখার সুযোগ পেলাম’’, জলের তলায় দ্বারকা পরিদর্শন করে বললেন মোদি

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Online Gaming: অনলাইন গেম খেলতে গিয়ে দেনা, মাকে খুন করে যমুনায় ভাসাল ছেলে

    Online Gaming: অনলাইন গেম খেলতে গিয়ে দেনা, মাকে খুন করে যমুনায় ভাসাল ছেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছেলের অনলাইন গেমের (Online Gaming) আসক্তির বলি প্রৌঢ়া! মাকে গলা টিপে খুন করে দেহ বস্তায় ভরে নদীতে ভাসিয়ে দেয় বলে অভিযোগ। উত্তরপ্রদেশের ফতেপুরের ঘটনায় চাঞ্চল্য।উত্তরপ্রদেশের ফতেপুরে বাড়ি জনৈক হিমাংশুর। নিত্যদিন অনলাইন গেম খেলতে গিয়ে আসক্ত হয়ে পড়েছিলেন ওই ব্যক্তি। দুর্ঘটনায় মায়ের মৃত্যু হলে জীবনবীমা বাবদ ৫০ লাখ টাকা পাওয়া যাবে বলে জেনেছিল সে।

    অনলাইন গেম খেলতে গিয়ে দেনা

    এদিকে, অনলাইন গেম খেলতে গিয়ে প্রথমে বাড়ি থেকে টাকা নিত সে। পরে জড়িয়ে পড়ে ঋণের জালে। দেনা শোধ করতে তার মাথায় আসে মায়ের নামে থাকা জীবনবীমার টাকার কথা। তার পরেই (Online Gaming) সে নৃশংসভাবে খুন করে মাকে। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত হিমাংশু অনলাইন প্লাটফর্মের জনপ্রিয় গেম জুপিতে আসক্ত হয়ে পড়েছিল। জুপির নেশা এমন পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছিল যে টাকা ধার করেও খেলা চালিয়ে যাচ্ছিল সে। এক সময় সে জানতে পারে তার দেনার পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ টাকা। কীভাবে পাওনাদারদের এত টাকা সে শোধ করবে, তা ভেবে পাচ্ছিল না ওই যুবক। তার পরেই সে মাকে খুনের মতো নিষ্ঠুর সিদ্ধান্ত নেয়।

    গয়নাও চুরি করেছিল

    পাওনাদারদের ঋণ মেটাতে চুরি করতেও শুরু করেছিল হিমাংশু। আগে পিসিমার গয়নাও চুরি করেছিল সে। পরে সেই টাকায় মায়ের নামে পঞ্চাশ লক্ষ টাকার জীবনবীমা করে। পুলিশ জানিয়েছে, হিমাংশুর বাবা যখন বাড়িতে ছিলেন না, তখনই সে গলা টিপে খুন করে মা প্রভাকে। পরে মায়ের নিথর দেহ বস্তায় ভরে নেয় হিমাংশু। ট্রাক্টরে বস্তা নিয়ে গিয়ে ভাসিয়ে দেয় যমুনায়।

    আরও পড়ুুন: ফের ঝাঁটা হাতে রাস্তায় মহিলারা, তাড়া খেয়ে তৃণমূল নেতা আশ্রয় নিলেন অন্যের বাড়িতে

    হিমাংশুর বাবা রোশন সিংহ বলেন, “আমি বাড়িতে ছিলাম না, চিত্রকূট মন্দিরে গিয়েছিলাম। বাড়ি ফিরে প্রভা ও ছেলেকে দেখতে পাইনি। প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসা করেছি। তাঁরা কেউ কিছু বলতে পারেননি। পরে অন্য একজন জানান, তিনি হিমাংশুকে ট্রাক্টর নিয়ে নদীর পাড়ে দেখেছেন।” তার পরেই প্রকাশ্যে আসে হিমাংশুর কীর্তি। প্রবীণ পুলিশ আধিকারিক বিজয় শঙ্কর মিশ্র বলেন, “মাকে খুন করে ছেলে পালিয়ে গিয়েছিল। আমরা তাঁকে ধরেছি। ফাঁস করেছি নৃশংস খুনের রহস্য (Online Gaming)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lifestyle diseases: ৪০ পেরিয়েই শরীরে বাসা বাঁধছে নানা রোগ! কীভাবে কমাবেন ঝুঁকি?

    Lifestyle diseases: ৪০ পেরিয়েই শরীরে বাসা বাঁধছে নানা রোগ! কীভাবে কমাবেন ঝুঁকি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চল্লিশের চৌকাঠ পেরলেই দেখা দিচ্ছে নানা ঝুঁকি! হৃদরোগ থেকে ডায়াবেটিস, স্থূলতা কিংবা উচ্চ রক্তচাপের মতো নানা জীবনযাপন সংক্রান্ত রোগের পাশপাশি ক্যান্সার, কিডনির অসুখ কিংবা অন্ত্রের একাধিক জটিল সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি‌ও কয়েকগুণ বেড়ে যায়। এমনটাই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তবে, জীবনযাপনের ধরনে কয়েকটি বদল আর খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন ঘটলেই কমবে রোগের ঝুঁকি। বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, চল্লিশের পরে (Lifestyle diseases) খাবার নিয়ে বাড়তি সচেতনতা জরুরি। কারণ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস রোগের বাড়তি ঝুঁকি তৈরি করে‌। পাশপাশি, কিছু স্বাস্থ্যকর অভ্যাস থাকাও দরকার।

    কোন ধরনের খাদ্যাভ্যাস চল্লিশোর্ধ্বদের রোগের ঝুঁকি কমাবে?

    প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, চল্লিশের পরে (Lifestyle diseases) অধিকাংশের অন্ত্রের নানা সমস্যা দেখা দেয়। পাকস্থলীর একাধিক সমস্যা এবং হজমের গোলমাল হয় নিত্যসঙ্গী। তাই নিয়মিত প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, নিয়মিত টক দই খাওয়া জরুরি। এতে প্রচুর ভালো ব্যাকটেরিয়া থাকে। যা হজমে সাহায্য করে আবার অন্ত্র এবং পাকস্থলীকে সুস্থ রাখতে বিশেষ সাহায্য করে। তাই চল্লিশোর্ধ্বদের নিয়মিত টক দই খাওয়া জরুরি।

    খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ খাবার!

    বয়স চল্লিশের চৌকাঠ পেরলেই একাধিক হাড়ের সমস্যা এবং হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। তাই শরীরের প্রয়োজন খনিজ পদার্থ। এতে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ে। হাড়ের ক্ষয় কমে। তাই বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, নিয়মিত অন্তত খান চারেক খেজুর, বাদাম কিংবা কিসমিস জাতীয় ড্রাই ফ্রুটস খেতে হবে (Lifestyle diseases)। যে কোনও ধরনের বাদাম, কিসমিস, পেস্তা, খেজুরে প্রচুর পরিমাণে খনিজ পদার্থ থাকে। যা শরীরে রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ায়। রক্ত সঞ্চালনে সাহায্য করে। ফলে শরীর একাধিক রোগের মোকাবিলা করতে সক্ষম হয়।

    তেল কম খাওয়ার অভ্যাস!

    হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে, রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে রান্নায় তেল ব্যবহারে নিয়ন্ত্রণ রাখা খুব জরুরি বলেই জানাচ্ছেন চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা জানাচ্ছেন, হৃদরোগের ঝুঁকি কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয় অতিরিক্ত তেলমশলা জাতীয় খাবার। তাই চল্লিশোর্ধ্বদের তেলেভাজা খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি। ফ্রেঞ্চ ফ্রাই, লুচি, পরোটা জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা। পাশপাশি, বিরিয়ানি, পিৎজা, মোগলাইয়ের মতো খাবার একেবারেই খাওয়া চলবে না (Lifestyle diseases) বলে তাঁরা জানাচ্ছেন। কারণ, এগুলোতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট, যা হৃদপিণ্ডের জন্য ক্ষতিকারক।

    মেনুতে থাকুক ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার!

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, চল্লিশের পরে অনেকের রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমে‌। আবার মহিলাদের হাড়ের একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। তাই ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জরুরি। তাই নিয়মিত কিউই, লেবু জাতীয় খাবার মেনুতে রাখার পরামর্শ দিচ্ছেন পুষ্টিবিদদের একাংশ। পাশপাশি, পালং শাক, ব্রকোলি, গাজর, টমেটো, কুমড়োর মতো সব্জি এবং ডিম খাওয়ার অভ্যাস থাকুক। তাতে শরীরে ভিটামিনের চাহিদা সহজেই‌ পূরণ হবে (Lifestyle diseases)।

    ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতেই হবে!

    চল্লিশের পরে সুস্থ জীবন‌যাপনের জন্য ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। তাই কতখানি খাওয়া উচিত সেদিকে নজরদারি জরুরি। মিষ্টিজাতীয় খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ এতে যেমন ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে, তেমনি স্থূলতার সমস্যা ডেকে আনে (Lifestyle diseases)।‌ তাছাড়া অতিরিক্ত চর্বিজাতীয় প্রাণীজ প্রোটিন যেমন বিভিন্ন রকমের মাংস নিয়মিত না খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। কারণ এতে ওজন অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India: বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন হবে ৩ লাখ কোটি টাকার, জানালেন রাজনাথ

    India: বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন হবে ৩ লাখ কোটি টাকার, জানালেন রাজনাথ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মনির্ভর ভারতের (India) স্লোগান দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দেশ যে ক্রমেই আত্মনির্ভর হচ্ছে, তার প্রমাণও মিলেছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও ব্যাপক উন্নতি করছে ভারত। আগামী চার বছরে দেশের বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম উৎপাদন হবে প্রায় ৩ লাখ কোটি টাকা। মিলিটারি হার্ডওয়্যার রফতানি করা হবে প্রায় ৫০ হাজার কোটি টাকার।

    চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত

    শনিবার কথাগুলি বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। প্রতিরক্ষামূলক এক সম্মেলনে তিনি বলেন, “সিলোসে তিনটি সার্ভিস কাজ করছিল আগে। এখন সেগুলির কো-অর্ডিনেশন আরও বেড়েছে। এখন সেগুলি যে কোনও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।” তিনি বলেন, “সিলোসে কাজ করতে ব্যবহার করা হত তিনটি সার্ভিস। আমরা সেগুলির ইন্টিগ্রেশানের ওপর ফোকাস করেছি। এগুলি আউট অফ দ্য বক্স স্টেপ এবং সময়ের দাবি ছিল। শুরুর দিকে একটু ছোট্ট সমস্যা ছিল। কিন্ত আজ আমাদের সেনারা যে কোনও চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করতে প্রস্তুত।”

    কী বললেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী?

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রী বলেন, “আগে ভারতকে বিশ্ব চিনত অস্ত্র আমদানিকারী দেশ হিসেবে। কিন্তু, আজ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে আমরা আমাদের কমফোর্ট জোন থেকে বেরিয়ে এসেছি। এবং বিশ্বের টপ যে ২৫টি দেশ অস্ত্র রফতানি করে, তাদের মধ্যে একটি হল ভারত (India)।” রাজনাথ বলেন, “সাত-আট বছর আগে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করে হাজার কোটি টাকাও আয় হত না। আর আজ, এ বাবদ দেশের আয় হয় ১৬ হাজার কোটি টাকা।”

    আরও পড়ুুন: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    তিনি বলেন, “২০২৮-২৯ অর্থবর্ষে আশা করি বার্ষিক প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম প্রস্তুত হবে তিন লাখ কোটি টাকার। এবং প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করা হবে ৫০ হাজার কোটি টাকার।” প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, “অস্ত্র আমদানির ক্ষেত্রে এতদিন বিভিন্ন রকম রেস্ট্রিকশন ছিল। তাতে সমস্যাও ছিল। কিন্তু সেটা থেকেই আমাদের সামনে খুলে যাচ্ছে সুযোগের দ্বার। বর্তমানে ভারত বিশ্বে ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল ল্যান্ডস্কেপের ক্ষেত্রে ক্রমেই উন্নতি করে চলেছে।” তিনি বলেন, “আজ, আমাদের সেনারা অস্ত্র ব্যবহার করছে, অস্ত্র তৈরির প্লাটফর্ম ব্যবহার করছে। এসব অস্ত্রই তৈরি হচ্ছে ভারত (India) ভূখণ্ডে, আমাদের নিজেদের দেশের মাটিতে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Temple: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    Ram Temple: ২৫ কেজি সোনা-রুপোর গয়না, এক মাসে বালক রামের আয় কত জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মন্দির উদ্বোধন হয়েছে মাস খানেক আগে। প্রাণপ্রতিষ্ঠাও হয়েছে বালক রামের। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় (Ram Temple) মন্দিরের দ্বারোদ্ঘাটনের পরের দিন থেকে মন্দিরের দরজা খুলে দেওয়া হয়েছে সর্ব সাধারণের জন্য। তার পর থেকেই ভক্তদের দানে উপচে পড়ছে মন্দিরের দান বাক্স।

    বালক রামের আয়

    জানা গিয়েছে, গত এক মাসে ভক্তরা দেবতাকে দিয়েছেন ২৫ কেজি সোনা ও রুপোর গয়না। নগদ প্রায় ২৫ কোটি টাকাও জমা হয়েছে দান বাক্সে। শনিবার মন্দির কমিটির তরফে জানানো হয়েছে এ কথা। রাম মন্দির ট্রাস্টের অফিস ইনচার্জ প্রকাশ গুপ্তা বলেন, “চেক, ড্রাফ্ট এবং নগদ মিলিয়ে মন্দিরের দানবাক্সে জমা হয়েছে ২৫ কোটি টাকা। তবে অনলাইনে মন্দিরের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে কত টাকা জমা হয়েছে, তা জানা যায়নি।” তিনি জানান, জানুয়ারির ২৩ তারিখ থেকে এ পর্যন্ত ৬০ লাখ ভক্ত দেব দর্শন করেছেন।

    কী বলছে মন্দির কমিটি?

    তিনি বলেন, “রামের (Ram Temple) ভক্তদের মধ্যে যাঁরা সোনা-রুপো দিচ্ছেন রামলালাকে, সেগুলি কখনওই রাম জন্মভূমি মন্দিরে ব্যবহার করা হয়নি। ভক্তরা বিগ্রহকে যেসব গয়না দিচ্ছেন, পুজোর বাসনকোসন এবং সোনা রুপোর তৈরি পুজোপকরণ দিচ্ছেন, সেগুলিই গ্রহণ করা হচ্ছে।” রাম নবমীর সময় ভক্তদের দান সামগ্রীর পরিমাণ আরও বাড়বে বলে আশা মন্দির কমিটির। এই সময় অযোধ্যায় প্রায় ৫০ লাখ ভক্তের সমাগম হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি। মন্দিরের দানের টাকা গুণতে স্টেট ব্যাঙ্কের তরফে চারটি অটোমেটিক হাইটেক কাউন্টিং মেশিন বসানো হয়েছে রাম জন্মভূমি এলাকায়।

    আরও পড়ুুন: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    প্রকাশ জানান, রাম মন্দির চত্বরে গণনা কক্ষ তৈরি করা হবে। মন্দির চত্বরে অতিরিক্ত দানবাক্সও রাখা হচ্ছে। থাকবে কম্পিউটারাইজড কাউন্টার। মন্দির ট্রাস্টের ট্রাস্টি অনিল মিশ্র জানান, রামলালাকে যেসব মূল্যবান উপহার দেওয়া হচ্ছে, সেগুলি রক্ষণাবেক্ষণ করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে টাঁকশালকে। ইতিমধ্যেই যে সব চেক, ড্রাফ্ট ও নগদ জমা পড়েছে, তা প্রতিদিন দুটি শিফ্টে গণনা করছে স্টেট ব্যাঙ্ক (Ram Temple)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vanathi Srinivasan: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    Vanathi Srinivasan: “হাথরাস, উন্নাওয়ে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, এখানে নয়”, বললেন শ্রীনিবাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “হাথরাস, উন্নাওয়ের কথা বলা হলেও, সেখানে অপরাধীরা গ্রেফতার হয়, কিন্তু এখানে সেটা হয় না।” শনিবার কথাগুলি বললেন বিজেপির জাতীয় মহিলা মোর্চার সভানেত্রী বানথী শ্রীনিবাসন (Vanathi Srinivasan)। সন্দেশখালিতে গুচ্ছ অভিযোগ ওঠার পরেও শনিবার সন্ধে পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়নি মূল অভিযুক্ত তৃণমূলের শেখ শাহজাহানকে। সেই কারণেই এদিন কলকাতায় তিনি নিশানা করেন রাজ্যের তৃণমূল সরকারকে। বানথী শ্রীনিবাসন জানান, দিনের পর দিন ওই এলাকায় মহিলাদের ওপর অত্যাচার হয়েছে। কিন্তু রাজ্য সরকার অপরাধীদের একাংশকে সেফ গার্ড দিচ্ছে।

    কাঠগড়ায় তৃণমূল নেতা 

    সন্দেশখালিতে নিত্য নির্যাতন করা হত স্থানীয় মহিলাদের। এজন্য তাঁরা কাঠগড়ায় তুলেছেন তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের শাগরেদদের। এনিয়ে তোলপাড় হয় রাজ্য রাজনীতি। বিজেপির আন্দোলনে জল ঢালতে মণিপুর খোঁচা দিয়েছে তৃণমূল। এদিন সে প্রসঙ্গ টেনে বিজেপির এই নেত্রী (Vanathi Srinivasan) বলেন, “মণিপুরের ঘটনার পরেই বিবৃতি দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। সে রাজ্যের অপরাধীদের গ্রেফতার করার নির্দেশও দিয়েছিলেন। অভিযুক্তদের গ্রেফতারও করা হয়েছে। আর এখানকার পুলিশ মহিলাদের ন্যূনতম সুরক্ষাটুকু দিতে পারছে না। যাতে নির্যাতিতা মহিলারা এগিয়ে এসে অভিযোগ জানাতে না পারেন।”

    কী বললেন বিজেপি নেত্রী?

    বিজেপির জাতীয় মহিলা মোর্চার সভানেত্রী বলেন, “পশ্চিমবঙ্গে কিছু একটা হলেই সব সময় অন্য রাজ্যের উদাহরণ টেনে আনা হয়। সেখানে পশ্চিমবঙ্গ কি আলাদা?” তাঁর প্রশ্ন, “দেশের অন্য প্রান্তে কোনও ঘটনা ঘটলেই তাঁরা এটা বলতে পারে না যে এখানে কোনও অপরাধ হয়নি। পশ্চিমবঙ্গ তো দেশের বাইরে নয়!” তিনি বলেন, “অন্যান্য রাজ্যে অপরাধ হলে সেখানে তৃণমূল কংগ্রেসের কোনও প্রতিনিধি যেতেই পারেন। কিন্তু এখানে বিরোধী দলকে গ্রামে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুুন: ১ জুলাই চালু হচ্ছে দণ্ডসংহিতা সংক্রান্ত তিন নয়া আইন

    ৬ মার্চ বাংলায় আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সভা করবেন বারাসতে। প্রধানমন্ত্রীর এই সভায় মুখ ঢেকে নিয়ে আসা হবে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কথাও বলবেন তাঁরা। প্রধানমন্ত্রীর এই সভার নাম দেওয়া হয়েছে মহিলা ন্যায় সমাবেশ। এই সমাবেশের প্রস্তুতিও খতিয়ে দেখেন। বিজেপির মহিলা মোর্চার সর্বভারতীয় সভানেত্রী বনথি শ্রীনিবাসন। এই সমাবেশ নিয়ে বিজেপির বঙ্গ নেতৃত্বের সঙ্গে কথাও বলবেন তিনি (Vanathi Srinivasan)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mohun Bagan: রক্ষণাত্মক ফুটবল, ম্যাচ গোল শূন্য! ওড়িশা থাকল একেই, মোহনবাগান তিনে

    Mohun Bagan: রক্ষণাত্মক ফুটবল, ম্যাচ গোল শূন্য! ওড়িশা থাকল একেই, মোহনবাগান তিনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুই স্প্যানিশ কোচের বুদ্ধির লড়াই। দুই প্রথম সারির দলের লড়াই। ৯০ মিনিট ধরে রক্ষণাত্মক ম্যাচ শেষে খেলা ড্র। কোনও রকমে ১ পয়েন্ট নিয়ে ঘরে ফিরল মোহনবাগান। আইএসএল লিগ টেবিলে এক নম্বরেই থাকল ওড়িশা। তিন নম্বরে মোহনবাগান। জয়ের হ্যাটট্রিকে আত্মবিশ্বাসের তুঙ্গে ছিল সবুজ মেরুন শিবির। কলিঙ্গ স্টেডিয়ামে শুরু থেকেই টানটান উত্তেজনার ম্যাচ। যদিও কেউ কাউকে ছাপিয়ে যেতে পারল না। শেষ অবধি গোলশূন্য ড্র। তবে টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা ম্যাচ বলাই যায়। 

    গোল নষ্টের খেসারত

    দু’দলের প্রথম লক্ষ্যই ছিল গোল না খাওয়া।  গোল করতে পারল না কোনও দল। তবে ম্যাচে বেশি সুযোগ পেয়েছিল বাগান। আর্মান্দো সাদিকু সেই সব সুযোগ নষ্ট না করলে হয়তো এক নম্বরে থেকে শহরে ফিরতে পারত আন্তোনিয়ো লোপেজ হাবাসের দল।প্রথমার্ধেই ৩-০ গোলে এগিয়ে যেতে পারত মোহনবাগান। হ্যাটট্রিক করে ফেলতে পারতেন আর্মান্দো সাদিকু। কিন্তু পারলেন না তিনি।  গোল মিসের খেসারত দিতে হল হাবাসের দলকে। শেষমেশ সাদিকুকে তুলে কোচ নামান কামিন্সকে। কিন্তু কাজের কাজ কিছু হয়নি, বরং ওই বিদেশিও গোল মিস করেছেন। জেসন কামিন্সের হেড ভাল বাঁচান অমরিন্দর। নইলে নায়ক হতে পারতেন অস্ট্রেলীয় ফুটবলার।

    গোল নষ্টের খেসারত

    প্রথমার্ধে তা-ও একটু আক্রমণ প্রতি-আক্রমণের খেলা হলেও দ্বিতীয়ার্ধে পুরোটাই বন্ধ হয়ে যায়। দু’দলই মাঝমাঠে খেলতে থাকে। সে রকম ভাবে কোনও দলই আক্রমণ করতে পারছিল না। মিস্‌ পাস হচ্ছিল। ফলে খেলার ছন্দ নষ্ট হয়ে যাচ্ছিল।  টানা ১২ ম্যাচে অপরাজিত রয়েছে সাজি লোবেরোর দল। এই ম্যাচেও তারা আটকে দিল মোহনবাগানকে। তালিকায় ওড়িশা এফসি শীর্ষেই থাকল, মোহনবাগান দুই পয়েন্ট খুইয়ে তিনে চলে গেল দ্বিতীয় স্থানের বদলে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Criminal Laws: ১ জুলাই চালু হচ্ছে দণ্ডসংহিতা সংক্রান্ত তিন নয়া আইন

    Criminal Laws: ১ জুলাই চালু হচ্ছে দণ্ডসংহিতা সংক্রান্ত তিন নয়া আইন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদে পাশ হওয়ার পর বিল পাঠানো হয়েছিল রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে। গত ডিসেম্বরেই তাতে শিলমোহর দিয়ে দেন রাষ্ট্রপতি। রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষর মেলায় বিল (Criminal Laws) পরিণত হয়েছে আইনে। তবে এত দিন কার্যকর হয়নি তিনটি নতুন ফৌজদারি আইন। শনিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্টমন্ত্রকের তরফে বিবৃতি জারি করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, আগামী ১ জুলাই থেকেই ভারতে কার্যকর হবে দণ্ডসংহিতা সংক্রান্ত তিনটি নয়া আইন। তাই সেদিন থেকে দেশের গা থেকে পুরোপুরিভাবে মুছে যাবে ঔপনিবেশিকতার তকমা।

    লোকসভায় পাশ বিল

    অগাস্ট মাসে সংসদের বাদল অধিবেশনের শেষ দিনে (১১ তারিখে) লোকসভায় বিল তিনটি পাশ করেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেই সময় তিনি দাবি করেছিলেন, ভারতীয় ন্যায় সংহিতা, ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা এবং সাক্ষ্য অধিনিয়ম শীর্ষক ওই তিনটি আইন (Criminal Laws) ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ জমানার প্রভাব ও দাসত্বের মানসিকতা দূর করবে।

    ধর্ষণের ক্ষেত্রে সাজা মৃত্যুদণ্ড

    নয়া আইনে ১৮ বছরের কম বয়সী মহিলাকে ধর্ষণের ক্ষেত্রে সাজা হবে মৃত্যুদণ্ড কিংবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। গণধর্ষণের ক্ষেত্রে সাজা হবে ২০ বছর থেকে আজীবন কারাদণ্ড। যৌন হিংসা মামলার ক্ষেত্রে নির্যাতিত মহিলার বয়ান তাঁরই বাড়িতে একজন মহিলা ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে নথিবদ্ধ করার বিধানও রয়েছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতায়। বিয়ে কিংবা চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে মহিলাদের সঙ্গে যৌন সম্পর্কের অপরাধের ক্ষেত্রে ভোগ করতে হবে দশ বছরের কারাদণ্ড। সন্ত্রাসবাদ এবং রাষ্ট্রদ্রোহের মতো অপরাধের ক্ষেত্রেও আরও কঠোর সাজার ব্যবস্থা রয়েছে নয়া আইনে।

    আরও পড়ুুন: বাংলায় ২৯টি আসন পাবে বিজেপি, বলছে সমীক্ষা

    প্রসঙ্গত, ১৮৬০ সালে তৈরি হয়েছিল ইন্ডিয়ান পেনাল কোড। এই বিধিই প্রতিস্থাপিত হয়েছে ভারতীয় ন্যায় সংহিতা দিয়ে। ১৮৯৮ সালের ক্রিমিনাল প্রসিডিওর অ্যাক্ট প্রতিস্থাপিত হয়েছে ভারতীয় নাগরিক সুরক্ষা সংহিতা দিয়ে। আর ১৮৭২ সালের ইন্ডিয়ান এভিডেন্স অ্যাক্টের পরিবর্তে আসছে ভারতীয় সাক্ষ্য আইন।

    প্রসঙ্গত, গত মাসেই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছিল, এক বছরের মধ্যেই তিনটি নয়া ফৌজদারি আইনের বিধান কার্যকর করতে শুরু করবে দেশের সব থানা। যেহেতু নয়া তিন আইনই প্রযুক্তি ও ল্যাবরেটরি নির্ভর, তাই এই তিন ফৌজদারি আইনের সঙ্গে যাতে দেশের সব থানা খাপ খাইয়ে নিতে পারে, সেজন্য ৯০০টি ফরেন্সিক ল্যাবরেটরি অধিগ্রহণের কাজ চালাচ্ছে কেন্দ্র (Criminal Laws)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Malda: ফের তৃণমূলে গোষ্ঠীকোন্দল! মৌসম নূরের সামনেই কর্মীদের তুমুল ধস্তাধস্তি

    Malda: ফের তৃণমূলে গোষ্ঠীকোন্দল! মৌসম নূরের সামনেই কর্মীদের তুমুল ধস্তাধস্তি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মৌসম বেনজীর নূর এবং বিধায়ক নীহার রঞ্জন ঘোষকে তুমুল বিক্ষোভ দেখায় স্থানীয় তৃণমূলেরই কর্মীরা। কার্যত পঞ্চায়েত ভোটে হার নিয়ে তৃণমূলের কর্মীরাই দলের নেতৃত্বকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখায়। সেই সঙ্গে চলে ব্যাপক ধস্তাধস্তি এবং হাতাহাতি। তৃণমূলের অন্দরে এই বিক্ষোভকে ঘিরে ব্যাপক শোরগোল পড়ে যায় এলাকায়। ঘটনা ঘটেছে মালদার (Malda) হরিশ্চন্দ্রপুরের ১ নম্বর ব্লকের রশিদাবাদে।

    ঘটনা কী ঘটেছিল (Malda)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার চাঁচল (Malda) বিধানসভার অন্তর্গত হরিশ্চন্দ্রপুর থানার রাশিদাবাদ, বরুই কুশদা, তুলসীহাটা অঞ্চলে ১০০ দিনের জব কার্ড হোল্ডারদের তথ্য সংগ্রহ করতে বিশেষ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছিল তৃণমূলের পক্ষ থেকে। এই সংগ্রহের জন্য রাজ্য সরকার একটি ক্যাম্পও বসিয়েছিল। এই ক্যাম্প পরিদর্শন করার কথা ছিল সাংসদ মৌসম নূর, বিধায়ক নীহার ঘোষ, রবিউল ইসলাম এবং মর্জিনা খাতুনের। কিন্তু রশিদাবাদ গ্রামপঞ্চায়েতে রবিউলের অনুগামীরা, তৃণমূল সাংসদ এবং বিধায়ককে ঘিরে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখায়। কুশিদা এলাকায় একপক্ষ, অপরপক্ষের বিরুদ্ধে হাতাহাতিতে পর্যন্ত জড়িয়ে পড়ে। রবিউলের বক্তব্য, “দল বড় হয়েছে তাই একটি বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে কিন্তু কোনও মারামারি হয়নি।” অপরে মৌসম নূর বলেন, “আমি এই নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া দেবনা।”

    পঞ্চায়েত নির্বাচনে হারে কোন্দল?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছ, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে চাঁচল (Malda) বিধানসভার অন্তর্গত রাশিদাবাদ, বরুই কুশিদা এবং তুলসীহাটা এই চারটি অঞ্চল শাসক দলের হাত ছাড়া হয়ে যায়। বিক্ষুদ্ধ তৃণমূলের কর্মীদের অভিযোগ, এই হারের জন্য একমাত্র দায়ী হলেন দলের বিধায়ক নীহার রঞ্জন ঘোষ এবং রাজ্যসভার সাংসদ মৌসম নূর। উল্লেখ্য এই অভিযোগকে আবার অস্বীকার করেছে জেলার নেতৃত্ব। তবে এই ভাবে দলের মধ্যেই লোকসভার আগে এই ধরনের কোন্দলে চাপের মুখে পড়েছে তৃণমূল। ঘটনায় তীব্র আক্রমণ করেছে জেলার বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির বক্তব্য চোরেদের মধ্যে টাকার ভাগ নিয়ে কোন্দল হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share