Blog

  • Global Brokerage Firm: তিন বছরেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় তিনে আসবে ভারত, বলছে সমীক্ষা

    Global Brokerage Firm: তিন বছরেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় তিনে আসবে ভারত, বলছে সমীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যে কথাটা নানা সময় বলতে শোনা গিয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (Global Brokerage Firm), বিভিন্ন সমীক্ষায়ও উঠে এসেছে যে তথ্য, সেটাই ফের প্রকাশ্যে এল আন্তর্জাতিক একটি সংস্থার সৌজন্যে। গ্লোবাল ব্রোকারেজ ফার্ম জেফেরিজ (Global Brokerage Firm) জানিয়ে দিয়েছে, ২০২৭ সালের মধ্যেই বিশ্বের বৃহত্তম দেশের তালিকার তিন নম্বরে ঠাঁই করে নেবে ভারত।

    ১০ নম্বরে ছিল ভারত

    এই তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে আমেরিকা। তার ঠিক পরেই রয়েছে চিন। বিশ্ব বাজারে অর্থনীতির টালমাটাল দশা চললেও, মোদি জমানায় পোক্ত হয়েছে ভারতীয় অর্থনীতির ভিত। ২০১৪ সালে যখন কেন্দ্রের কুর্সিতে বসে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি সরকার, তখন বিশ্ব অর্থনীতির তালিকার ১০ নম্বরে ছিল ভারত। মোদির দুই মেয়াদের জমানায় ভারতের জায়গা হয়েছে পাঁচে (Global Brokerage Firm)। দীর্ঘদিন এই জায়গাটা দখল করেছিল ইংল্যান্ড। ইংল্যান্ডকে ছ নন্বরে নামিয়ে ভারত জায়গা করে নেয় পাঁচে। অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের মতে, মোদির আমলে জিডিপি বেড়েছে। তার জেরেই চাঙা হয়েছে ভারতীয় অর্থনীতি। ওই ব্রোকারেজ ফার্মের দেওয়া তথ্য থেকে জানা গিয়েছে, জিডিপি বেড়েছে সাত শতাংশ। বর্তমানে তা পৌঁছে গিয়েছে ৩.৬ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারে।

    কী বলছে জেফেরিজ?

    জেফেরিজ নামের ওই ব্রোকারেজ ফার্মের অনুমান, আগামী চার বছরের মধ্যেই ভারতের জিডিপি বেড়ে হবে ৫ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। আর তা হলে জাপান এবং জার্মানিকে ছিটকে দিয়ে তিন নম্বর জায়গাটি দখল করবে ভারত। জানা গিয়েছে, জাপানে বর্তমানে চলছে মন্দা। আবার জার্মানির অর্থনীতিতে দেখা দিয়েছে স্লো-ডাউন। যদিও ভারতের অর্থনীতি দাঁড়িয়ে রয়েছে শক্ত ভিতের ওপর। প্রত্যাশিতভাবেই বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির তালিকায় ভারতের জায়গা হবে ওপরের দিকে। অর্থনীতিবিদদের সিংহভাগের মতে, ভারতের এই জিডিপি বৃদ্ধির কয়েকটি কারণ রয়েছে। এর মধ্যে যেমন রয়েছে শ্রমিকের জোগান, তেমনি রয়েছে স্থায়ী সরকার ও সুশাসন। জেফেরিজের দাবি, তাই ভারতের দিকেই আকৃষ্ট হচ্ছেন বিশ্বের লগ্নিকারীরা। এভাবে চলতে থাকলে ভারতের জিডিপির লেখচিত্র যে ঊর্ধ্বগামী হবে, তা বলাই বাহুল্য (Global Brokerage Firm)।

    আরও পড়ুুন: শাহজাহানের পর ভাই সিরাজ! তাঁর বিরুদ্ধেও জনরোষ, পথে মহিলারা

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Arvind Kejriwal: আবগারি মামলায় ফের কেজরিওয়ালকে তলব ইডির, এই নিয়ে সাতবার

    Arvind Kejriwal: আবগারি মামলায় ফের কেজরিওয়ালকে তলব ইডির, এই নিয়ে সাতবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি দুর্নীতি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ফের তলব করল ইডি।  এ নিয়ে সপ্তমবার সমন জারি করা হল। আগে প্রতিবারই হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছেন আপ প্রধান। এবার আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি হাজিরা দেওয়ার জন্য দিল্লি মুখ্যমন্ত্রীকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ষষ্ঠতম সমন পাঠিয়ে গত ১৯ তারিখ দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে ডেকে পাঠিয়েছিল ইডি। কিন্তু আগের পাঁচবারের মতো সেবারও কেজরিওয়াল তলবে সাড়া দেননি। 

    আপ-এর বক্তব্য

    আম আদমি পার্টির তরফে দাবি করা হয়েছে, লোকসভা নির্বাচনে তিনি যাতে প্রচার করতে না পারেন তার চেষ্টাই করা হচ্ছে। কেজরিওয়ালকে গ্রেফতার করার উদ্দেশ্য নিয়েই এই সমন। কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে পঞ্চম সমন পাঠানোর পর ইডি আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিল। এরপর দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালত দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে সশরীরে হাজিরা দিয়ে নিজের বক্তব্য পেশ করতে বলেছিলেন বিচারক। গত শনিবার আদালতে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। ওই দিন আদালতে ভার্চুয়ালি হাজিরা দিয়ে সশীরের হাজিরার জন্য অন্য এক দিন ধার্য করার আবেদন করেছিলেন অরবিন্দ। আপ সুপ্রিমোর সেই আবেদন মঞ্জুর করা হয়। আগামী ১৬ মার্চ মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য্য হয়েছে। তারই মধ্যে ফের তলব করা হল কেজরিওয়ালকে।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিই হোক পাখির চোখ, তাই কি বাতিল শাহি সফর?

    প্রায় দু’বছর হতে চলল দিল্লির প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী তথা শিক্ষামন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়া মদ দুর্নীতির মামলায় জেলে রয়েছেন। বিগত কয়েক মাস ধরে জেলবন্দি আপের রাজ্যসভার সাংসদ সঞ্জয় সিংও। ওই একই মামলায় এবার তলব খোদ কেজরিওয়ালকে। তবে, হাজিরা সংক্রান্ত মামলা আদালতে বিচারাধীন। মামলা নিষ্পত্তি না হওয়ার আগে কীভাবে ইডি সমন জারি করে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে আপ। প্রসঙ্গত, দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলায় অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে প্রথম সমন পাঠানো হয়েছিল গত ২ নভেম্বর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Sukanta Majumdar: সন্দেশখালি থানার সামনে ধুন্ধুমার, টেনে-হিঁচড়ে অবস্থান থেকে সরানো হল সুকান্তকে

    Sukanta Majumdar: সন্দেশখালি থানার সামনে ধুন্ধুমার, টেনে-হিঁচড়ে অবস্থান থেকে সরানো হল সুকান্তকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি থানার সামনে টানা দেড় ঘণ্টা অবস্থানের পর সুকান্ত মজুমদারকে (Sukanta Majumdar) আটক করে টোটোয় চাপিয়ে পুলিশ তাদের নৌকায় তুলল। পুলিশের অভিযোগ, ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করেছেন তিনি। এই নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। তার আগে পুলিশের সঙ্গে বিজেপি কর্মীদের ধস্তাধস্তি হয়। সুকান্তকে নিয়ে নৌকা অনেকক্ষণ মাঝ নদীতে দাঁড়িয়ে ছিল। তাতে আলোও জ্বালানো ছিল না। ফলে তাঁকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তা নিয়ে অনেকেই সন্দিহান।

    উল্লেখ্য, আজ সন্দেশখালিতে পৌঁছান সুকান্ত। বিজেপি কর্মী বিকাশ সিং-এর বাড়িতে দেখা করে সন্দেশখালি থানায় যান তিনি। কিন্তু ঢুকতে বাধা দিলে থানার সামনে অবস্থান করেন। এরপর তিনি বলেন, “শাহজাহান শেখ গ্রেফতার না হওয়া পর্যন্ত অবস্থান চালিয়ে যাব। প্রয়োজনে রাতভর চলবে বিক্ষোভ।” সরস্বতী পুজোর দিন যাত্রা শুরু করলেও পুলিশের বাধার সম্মুখীন হতে হয়েছিল তাঁকে। পথেই নিগ্রহের শিকার হলে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। এরপর কলকাতায় চিকিৎসা করানোর জন্য তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয়। 

    কী বললেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)?

    এলাকার বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে থানার সামনে অবস্থান করে সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, “সংবাদ মাধ্যমে শেখ শাহজাহান-উত্তম-শিবুর নাম জেনে গিয়েছেন সকলে। ওঁরা মাথা। কিন্তু ওঁদের নিচে একটা পরিকল্পিত টিম রয়েছে। পুরো কাজ করা হয়েছে এখানে পরিকল্পিত ভাবে। এলাকার আদিবাসীদের বিঘার পর বিঘা জমি দখল করে ভেড়ি তৈরি করা হয়েছে। জমির মালিকদের জমির উপর কোনও অধিকার নেই। নিচুতলার জিয়াউদ্দিন, সিরাজ, আল্মগীর এঁরাই হলেন আসল লোক। সকল দুষ্কৃতীদের গ্রেফতার করতে হবে। ভেড়ির লিজের টাকা কোথায় যাচ্ছে, কারা আদায় করছে জানতে হবে। সাংবাদিকদের ক্যামেরা সরে গেলেই আবার ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হবে।”

    উলুধ্বনিতে স্বাগত সুকান্তকে (Sukanta Majumdar)

    বসিরহাট থেকে সন্দেশখালির পথে যাত্রা শুরু করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। প্রথমে তাঁকে ধামাখালিতে আটকে দেওয়া হয়। পুলিশ জানায়, তাঁকে একাই যেতে হবে। নিরাপত্তারক্ষী ছাড়া আর কাউকে যেতে দেওয়া হবে না। অবশ্য এই নিয়ে পুলিশের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। পরে অবশ্য দলের একজনকে নিয়ে যেতে পারবেন বলে অনুমতি চাইলে পুলিশ তার অনুমতি দেয়নি। এরপর একাই লঞ্চে ওঠেন। তারপরে সন্দেশখালিতে পৌঁছানোর পর তাঁকে উলুধ্বনি, শঙ্খধ্বনি এবং পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করে স্বাগত জানায় এলাকার মানুষ। এরপর এলাকার নিপীড়িত মহিলাদের বক্তব্য শোনেন।

    উপসংশোধনাগারে বিজপি কর্মীদের সঙ্গে দেখা

    উল্লেখ্য, সন্দেশখালি যাওয়ার আগে বসিরহাট উপসংশোধনাগারে পুলিশের হাতে গ্রেফতার হওয়া বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে দেখা করতে যান সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। প্রথমে তাঁকে দেখা করতে না দিলে পরে কিছুক্ষণ বিক্ষোভের পর সংশোধনাগারে প্রবেশ করেন এবং বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে দেখা করেন। ইতিমধ্যে পুলিশ মোট ১১ জন বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী, কথা বলবেন সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সঙ্গে, উদ্যোগ বিজেপির

    PM Modi: রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী, কথা বলবেন সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের সঙ্গে, উদ্যোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ৬ মার্চ বারাসতের কাছারি ময়দানে সভা করবেন তিনি। সেই সভায় হাজির করানো হবে সন্দেশখালির নির্যাতিতাদের। মুখ ঢেকে আলাদা মঞ্চে বসবেন তাঁরা। বিজেপির এই পরিকল্পনা থেকেই স্পষ্ট, সন্দেশখালির হাতে গরম ইস্যু হাতছাড়া করতে রাজি নয় পদ্ম শিবির। ৬ মার্চ বারাসতে মহিলা সম্মেলন করবেন প্রধানমন্ত্রী। জানা গিয়েছে, মূল মঞ্চের পাশে আলাদা একটি মঞ্চ গড়া হবে। সেখানেই মুখ ঢেকে বসবেন নির্যাতিতারা। জানাবেন তাঁদের নির্যাতনের কথা। দর্শকাসনেও থাকবে মহিলাদের আধিক্য।

    সন্দেশখালিকাণ্ডের আঁচ

    ২৯ ফেব্রুয়ারি রাজ্যে আসার কথা ছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের। সন্দেশখালিকাণ্ডের আঁচ (PM Modi) যাতে থিতু হয়ে না যায়, তাই সফর বাতিল করেছেন শাহ। বিজেপি সূত্রে খবর, কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের নির্দেশে সন্দেশখালির আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াতে চাইছে বঙ্গ বিজেপি। তাই এই সময় শাহ বঙ্গ সফরে এলে, তাঁকে নিয়েই ব্যস্ত হয়ে পড়বেন রাজ্য নেতৃত্ব। সেক্ষেত্রে সন্দেশখালি নয়, রাজ্যবাসীর ফোকাসে চলে আসবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তাই আপাতত বাতিল করা হয়েছে শাহি সফর।

    মমতা সরকারের কড়া সমালোচনা

    ১৮ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে হয় বিজেপির জাতীয় সম্মেলন। সেদিন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের গলায়ও শোনা গিয়েছে সন্দেশখালির কথা। মমতা সরকারের কড়া সমালোচনাও করেন তিনি। সন্দেশখালিতে নারী নির্যাতনের অভিযোগের বিষয়ে বিবৃতি দেন কেন্দ্রীয় নারী ও শিশু কল্যাণমন্ত্রী স্মৃতি ইরানি। সন্দেশখালির ঘটনার প্রেক্ষিতে পশ্চিমবঙ্গে রাষ্ট্রপতি শাসনের সুপারিশ করে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে চিঠি দেন জাতীয় তফশিলি কমিশনের অন্তর্বর্তী চেয়ারম্যান অরুণ হালদার। মঙ্গলবার সন্দেশখালি গিয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, আসানসোলের বিধায়ক বিজেপির অগ্নিমিত্রা পালেরা। এহেন আবহে প্রধানমন্ত্রীর বাংলা সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের।

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিই হোক পাখির চোখ, তাই কি বাতিল শাহি সফর?

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, “আমরা চেয়েছিলাম প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে সন্দেশখালিতে সভা করতে। এতে অনেক সমস্যা হতে পারে ভেবে জায়গা বদল করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী সভা করবেন বারাসতেই। সেখানে সন্দেশখালির মহিলাদের নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করব আমরাই।” তিনি বলেন, “সন্দেশখালির মা-বোনেদের সম্মান রক্ষা করতে আসছেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Indian In Russia: রুশ সেনার হেল্পারের কাজ দেখিয়ে প্রতারণা, রাশিয়ায় আটকে ৪ ভারতীয়

    Indian In Russia: রুশ সেনার হেল্পারের কাজ দেখিয়ে প্রতারণা, রাশিয়ায় আটকে ৪ ভারতীয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একাধিক ভারতীয় নাগরিক (Indian In Russia) রাশিয়ার ভাড়াটে সৈনিক সংস্থা ওয়াগনার গ্রুপের কাছে প্রতারিত হয়েছেন বলে খবর। একটি সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুযায়ী, চার ভারতীয় নাগরিক রাশিয়াতে আটকে পড়েছেন এবং ইউক্রেনের সঙ্গে চলমান যুদ্ধে তাঁদেরকে জোরপূর্বক লড়াই করতে বাধ্য করা হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আটকে পড়া ভারতীয়দের পরিবার বর্তমানে খুবই উদ্বেগে রয়েছে। কোনওভাবে তাঁদের মধ্য়ে একজন নিজেদের পরিবারের কাছে এক ভিডিও বার্তা পাঠাতে সক্ষম হয়েছেন। সেখানে রাশিয়া থেকে উদ্ধার করার কাতর আর্জি শুনিয়েছেন ওই প্রতারিত যুবক। আটকে পড়া ভারতীয়দের মধ্যে তেলঙ্গানার এক বাইশ বছর বয়সি যুবক যেমন রয়েছেন, তেমনই কর্নাটক রাজ্যের আরও তিনজন (Indian In Russia) রয়েছেন। বর্তমানে তাঁরা ইউক্রেন সীমান্তে রয়েছেন।

    মোটা বেতনের লোভ দেখানো হয় 

    জানা গিয়েছে, ওই প্রতারিত যুবকদের (Indian In Russia) প্রথমে মোটা বেতনের লোভ দেখানো হয় এবং প্রতি মাসে দু’লাখ টাকা করে বেতন দেওয়া হবে বলে জানানো হয়। এর পাশাপাশি আরও অতিরিক্ত ৫০ হাজার টাকা বোনাসের কথাও বলা হয়। ওই বেসরকারি সংস্থার আধিকারিকরা সিকিউরিটি মানি হিসেবে প্রতারিতদের পরিবারদের কাছ থেকে সাড়ে তিন লাখ টাকা করে নেয় বলেও জানা গিয়েছে।

    দুবাইয়ের হয়েছিল ফেক ইন্টারভিউ

    এই যুবকদের ভুয়ো ইন্টারভিউয়ের ব্যবস্থা করা হয় দুবাইয়ে ২০২৩ সালে। চেন্নাই থেকে তাঁরা রাশিয়া উড়ে যান গত বছরের নভেম্বরে। বলা হয়, সেনাবাহিনীর হেল্পারের কাজ করবেন তাঁরা। কিন্তু সেখানে গিয়ে ধরা পড়ে উল্টো চিত্র। তাঁদের পাশাপাশি আরও ৬০ জন সেখানে বেসরকারি সামরিক সংস্থায় জোরপূর্বক কাজ করছেন বলে দাবি করছেন আটকে পড়া ওই ভারতীয়রা (Indian In Russia)। এই এই র‌্যাকেট থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য সেখানে জনৈক সুফিয়ান নামে একজন তাঁর পরিবারের কাছে একটি ভিডিও বার্তা পাঠাতে পেরেছেন। যেখানে তাঁকে বিধ্বস্ত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে এবং তিনি বর্ণনা করছেন যে কিভাবে তাঁদের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Brahmos: আরও শক্তিশালী নৌসেনা, ১৯ হাজার কোটি টাকায় কেনা হচ্ছে ২০০ ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র

    Brahmos: আরও শক্তিশালী নৌসেনা, ১৯ হাজার কোটি টাকায় কেনা হচ্ছে ২০০ ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও শক্তিবৃদ্ধি হতে চলেছে ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy)। রণতরীতে মোতায়েন করার জন্য ২০০টির বেশি ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র (Brahmos) কেনার বিষয়ে সবুজ সঙ্কেত দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর জন্য প্রায় ১৯ হাজার কোটি টাকার চুক্তি সম্পন্ন হতে চলেছে। সূত্রের খবর, বুধবার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংয়ের নেতৃত্বে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসেছিল ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিউরিটি বা সিসিএস। সেখানেই এই মেগা চুক্তি অনুমোদন করা হয়। আগামী মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহেই প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ও ব্রহ্মস অ্যারোস্পেসের মধ্যে প্রয়োজনীয় চুক্তি সম্পন্ন হবে।

    আরও পড়ুন: অত্যাধুনিক রেডার থেকে উন্নত অস্ত্র, আরও শক্তিশালী হচ্ছে বায়ুসেনার সুখোই-৩০

    বিশ্বের দ্রুততম ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র

    ব্রহ্মস (Brahmos) সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল ভারত ও রাশিয়ার যৌথ উদ্যোগ তৈরি। বর্তমানে এই ক্ষেপণাস্ত্রটি উৎপাদন করা হয় এদেশই, ব্রহ্মস অ্যারোস্পেসের কারখানায়। ব্রহ্মসের গতি শব্দের প্রায় ৩ গুণ। এটি বিশ্বের দ্রুততম ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র। তার ওপর সর্বাধুনিক প্রযুক্তির মেলবন্ধনে এটি বিশ্বের অন্যতম ভয়ঙ্কর অস্ত্র হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এটি আকাশেই পথ পাল্টাতে সক্ষম। এমনকী, চলমান লক্ষ্যবস্তুও ধ্বংস করতে পারে এই ক্ষেপণাস্ত্র। এটি মাত্র ১০ মিটার উচ্চতায় উড়তে সক্ষম, যার অর্থ শত্রু রেডার এটি ধরা পড়ে না। এটি যে কোনও ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্তকরণ ব্যবস্থাকে ফাঁকি দিতে পারে। ফলে, এয়ার ডিফেন্স ব্যবস্থার মাধ্যমে একে আটকানো কার্যত অসম্ভব।

    পাল্লা বেড়ে ৪৫০ কিমি

    ব্রহ্মস (Brahmos) এমন একটি ক্ষেপণাস্ত্র যাকে স্থল, জাহাজ, বিমান এমনকী সাবমেরিন থেকেও নিক্ষেপ করা যায়। এই মিসাইল ২০০ কেজি ওজনের পারমাণবিক বোমা বহন করতে সক্ষম। প্রথমদিকে, ব্রহ্মসের পাল্লা ছিল ২৯০ কিমি। কিন্তু, আধুনিক সংস্করণের পাল্লা বেড়ে হয়েছে ৪৫০ কিমি। বর্তমানে, ভারতীয় নৌসেনার (Indian Navy) অন্যতম প্রধান অস্ত্র হয়ে উঠেছে ব্রহ্মস। এই ক্ষেপণাস্ত্রের সর্বশেষ অধিক পাল্লার সংস্করণই কিনতে চলেছে নৌসেনা। জাহাজ-বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ভারতীয় নৌসেনার এখন প্রথম পছন্দ ব্রহ্মস। 

    আরও পড়ুন: অবসরে রুশ ‘টি-৭২’! ৫৭ হাজার কোটি ব্যয়ে সেনায় আসছে দেশীয় ‘এফআরসিভি’ যুদ্ধট্যাঙ্ক

    বিশ্বের নজর কেড়েছে ব্রহ্মস

    শুধু ভারত নয়, সারা বিশ্বের নজর কেড়েছে ব্রহ্মস (Brahmos)। ফিলিপিন্স কিনছে এই ক্ষেপণাস্ত্র। এর জন্য ৩৭৫ মিলিয়ন ডলার মূল্যের চুক্তি বেশ কিছুদিন আগেই সম্পন্ন হয়েছে। এমনকী, মার্চ মাসেই শুরু হতে চলেছে ব্রহ্মসের লঞ্চার ও কন্ট্রোল সিস্টেম পাঠানোর প্রক্রিয়া। পরবর্তীকালে, পাঠানো হবে ক্ষেপণাস্ত্র। ফিলিপিন্স ছাড়াও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একাধিক দেশ এই ক্ষেপণাস্ত্রকে নিজের অস্ত্রাগারে জায়গা দেওয়ার ইচ্ছাপ্রকাশ করেছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • Paris Olympics 2024: টেবল টেনিসে ইতিহাস ভারতের! অলিম্পিক্সের টিকিট পেল পুরুষ, মহিলা দল

    Paris Olympics 2024: টেবল টেনিসে ইতিহাস ভারতের! অলিম্পিক্সের টিকিট পেল পুরুষ, মহিলা দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টেবল টেনিসে ইতিহাস গড়ল ভারতের পুরুষ ও মহিলাদের দল। প্রথম বার দলগত বিভাগে অলিম্পিক্সের যোগ্যতা অর্জন করেছে তারা। বুসানে আইটিটিএফ বিশ্ব টেবল টেনিসের দলগত প্রতিযোগিতায় প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে হারলেও অলিম্পিক্সে জায়গা পাকা করে নিয়েছেন ঐহিকা মুখোপাধ্যায়েরা। তবে দুই টিমই বিশ্ব মিটের শেষ ১৬ টপকাতে পারেনি। ব়্যাঙ্কিংয়ের বিচারে প্যারিস অলিম্পিক্সে জায়গা করে নিয়েছেন মনিকা বাত্রা, সাথিয়ানরা। সরকারি ঘোষণা হবে ৪ মার্চ।

    স্বপ্নপূরণ ঐহিকাদের

    স্বপ্নপূরণের লক্ষ্য নিয়ে বিশ্ব টেবল টেনিসের টিম ইভেন্টে নেমেছিলেন ভারতের ছেলে-মেয়েরা। শেষ পর্যন্ত তা পূরণও করে ফেললেন। প্যারিস অলিম্পিক্সে এই প্রথম টিটির টিম ইভেন্টে খেলতে দেখা যাবে ভারতকে। ছেলেদের টিমে যেমন শরথ কমল আছেন, তেমনই মেয়েদের টিমে রয়েছেন বাংলার ঐহিকা মুখোপাধ্যায়। যিনি পয়লা রাউন্ডের ম্যাচে বিশ্বের এক নম্বর প্লেয়ারকে হারিয়ে চমকে দিয়েছিলেন।  ভারতীয় টিটি ফেডারেশনের সচিব কমলেশ মেহতা বলেছেন, ‘ছেলে-মেয়েদের জন্য গর্ব হচ্ছে। চমৎকার টিম পারফরম্যান্সের জন্য এই সুযোগ এল। শুধু টিম ইভেন্টেই নয়, সিঙ্গলসে যোগ্য অর্জন করতে পারেন মনিকা বাত্রা ও সৃজা আকুলা। ছেলেদের টিমের সদস্য হরমীত দেশাই, শরথ কমল, সাথিয়ান, মানব ঠক্করের মধ্যে ঠিক হবে, কোন দু’জন খেলবেন অলিম্পিক্সের সিঙ্গলস ইভেন্টে। 

    অলিম্পিক্সের পথে

    ২০০৮ সালের বেজিং অলিম্পিক্সে প্রথম বার টেবল টেনিসের দলগত বিভাগ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তার পর থেকে একটি অলিম্পিক্সেও ভারত যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। অবশেষে তা হল। বুসানে ভারতের পুরুষদের দলের নেতৃত্বে ছিলেন ১০ বারের জাতীয় চ্যাম্পিয়ন শরথ কমল। কিন্তু শেষ ষোলোর ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে ০-৩ হেরে যান তাঁরা। চিনা তাইপেইয়ের কাছে ১-৩ হারে ভারতের মহিলাদের দল। সেই দলে ছিলেন ঐহিকা। বুসানে বিশ্ব টেবল টেনিসের দলগত প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিল ১৬টি দল। তার মধ্যে দু’টি রাউন্ড জিতলে প্যারিস অলিম্পিক্সে যোগ্যতা নিশ্চিত ছিল। ভারত সেটাই করে দেখিয়েছে।

    পঞ্চমবার অলিম্পিক্সের পথে শরথ

    প্যারিস অলিম্পিক্সে স্বপ্ন মুঠোয় পুরতে চলেছেন শরথ কমল। চারবার অলিম্পিক্সে প্রতিনিধিত্ব করেছেন দেশের হয়ে। আরও একবার তাঁকে খেলতে দেখা যাবে। পঞ্চমবার অলিম্পিক্সের টিকিট পেয়ে আপ্লুত শরথ বলেছেন, ‘এই টিমটাকে বড় হতে দেখেছি। তাদের সঙ্গে টিম ইভেন্টে অলিম্পিক্সের যোগ্যতা অর্জন করা বিরাট ব্যাপার। আমরা একে অপরের সঙ্গে সব কিছু শেয়ার করি। টিম ইভেন্টে পদকের সম্ভাবনা থাকে। তাতেই সুযোগ পাওয়াটা সত্যিই অবিশ্বাস্য।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

  • BJP: “কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির জোট হবে না”, কেন বললেন বিজেপি নেতা?

    BJP: “কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির জোট হবে না”, কেন বললেন বিজেপি নেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বিরোধে পূর্ণ। তাই কংগ্রেস-সমাজবাদী পার্টির জোট হবে না।” এমনই মত পোষণ করলেন বিজেপির (BJP) উত্তরপ্রদেশের প্রধান ভূপেন্দ্র চৌধুরী। বিজেপির এই নেতার প্রশ্ন, “সতেরোর উত্তরপ্রদেশ নির্বাচনে ভোটাররা যে জোটকে প্রত্যাখান করেছিলেন, সেই জোট এবার ম্যাজিক কিছু করে ফেলবে, তা কীভাবে সম্ভব?”

    ‘ইন্ডি’র অন্দরে অশান্তি

    বিজেপিকে ধরাশায়ী করতে জোট বেঁধেছিল ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছিল ‘ইন্ডি’। জন্মলগ্ন থেকেই অশান্তির চোরা স্রোত বইছে ‘ইন্ডি’র অন্দরে। ‘ইন্ডি’ জোটে রয়েছে অখিলেশ যাদবের সমাজবাদী পার্টিও। রয়েছে কংগ্রেসও। সেই কংগ্রেসের সঙ্গে কোনওরকম আলোচনা না করে দু’ দফায় তিরিশটিরও বেশি আসনে একতরফা প্রার্থী ঘোষণা করে দিয়েছেন সমাজবাদী পার্টি সুপ্রিমো অখিলেশ। সম্প্রতি সেই অখিলেশকেই ‘অখিলেশ ওয়াকিলেশ’ সম্বোধন করেন কংগ্রেস নেতৃত্ব।

    কী বললেন বিজেপি নেতা?

    ভূপেন্দ্র বলেন, “কংগ্রেস অখিলেশকে অখিলেশ ওয়াকিলেশ সম্বোধন করেছে। আর অখিলেশের দল কংগ্রেসকে চালু পার্টি বলেছে। এই যখন অবস্থা, তখন দুই দলের জোট হবে কীভাবে?” উত্তরপ্রদেশে (BJP) অখিলেশের দল ১৭টি আসন ছাড়তে রাজি হয়েছে। এ প্রসঙ্গে উত্তরপ্রদেশ বিজেপির প্রধান বলেন, “উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেস সমাজবাদী পার্টিকে ১৭টি আসন ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যাদের মাত্র একজন সাংসদ রয়েছেন, বিধায়ক রয়েছেন দুজন। এবং যাঁদের নেতারা উত্তরপ্রদেশকে ভার্চুয়ালি এড়িয়ে চলছেন। এটা প্রমাণ করে সমাজবাদী পার্টির আত্মবিশ্বাসের অভাব ঠিক কতটা। ভোটাররা জানতে চান, সতেরোর নির্বাচনে যে জোটকে মানুষ ছুড়ে ফেলেছিল, কোন জাদুবলে তাদের ফের গ্রহণ করবে মানুষ।”

    আরও পড়ুুন: সন্দেশখালিই হোক পাখির চোখ, তাই কি বাতিল শাহি সফর?

    তিনি বলেন, “এই যে জোট, এটা ব্যর্থ হবে। কারণ এটি রাজনৈতিক দলের জোট, মানুষের নয়। এই জোটে রয়েছে এমন একটি দল যারা অযোধ্যায় করসেবকদের লক্ষ্য করে গুলি চালানোর নির্দেশ দিয়েছিল। আর অন্য দলটি তো আবার ভগবান রামের অস্তিত্ব নিয়েই প্রশ্ন তুলেছে।” কেবল অখিলেশের পার্টিই নয়, ‘ইন্ডি’ জোটের মধ্যে বিদ্রোহ করেছে আরও কয়েকটি রাজনৈতিক দলও। জোটের অন্যতম উদ্যোক্তা বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার তো আবার জোট ছেড়ে বেরিয়ে গিয়ে ভিড়ে গিয়েছেন গেরুয়া শিবিরে। তাই ‘ইন্ডি’ জোটের ভবিষ্যৎ কী, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে জোটের অন্দরেও।

    এহেন জোট কীভাবে বিজেপিকে ধাক্কা দেবে, তা বুঝতে পারছেন না রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরাও (BJP)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ। 

     
     
  • Murshidbad: নাবালিকাকে গণধর্ষণ করে খুন! দোষীকে আজীবন সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ

    Murshidbad: নাবালিকাকে গণধর্ষণ করে খুন! দোষীকে আজীবন সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৩ বছরের নাবালিকাকে গণধর্ষণের ঘটনায় আসামিকে আজীবন সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দিল জেলা আদালত। উল্লেখ্য, বাবাকে খাবার দিয়ে বাড়িতে ফেরার সময় রাস্তার মধ্যেই গণধর্ষণের শিকার হয়েছিল ওই নাবালিকা (Murshidbad)। শুধু ধর্ষণ নয়, তথ্যপ্রমাণ লোপাট করতে তাকে খুনও করা হয়েছিল। ঘটনায় জেলায় ব্যাপক শোরগোল পড়েছে।

    সর্ষেক্ষেতে উদ্ধার হয়েছিল নাবালিকার দেহ (Murshidbad)

    ২০১৯ সালের ২৯ জানুয়ারি মুর্শিদাবাদের (Murshidbad) রানিনগর থানা এলাকায় এই নির্মম ঘটনা ঘটেছিল। পরিবারের অভিযোগ ছিল, রাস্তার মধ্যে থেকেই তাঁদের মেয়েকে তুলে নিয়ে গিয়ে প্রথমে গণধর্ষণ করা হয়। এরপর প্রমাণ লোপাট করতে খুন করা হয়েছিল। ঘটনার দিন অনেক খোঁজাখুঁজির পর না পেলে থানায় নিখোঁজের কথা জানানো হয়েছিল। পরের দিন নাবালিকার ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার হয় পাশের সর্ষেক্ষেত থেকে। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে রানিনগরের স্থানীয় হাসপাতালে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায়। তারপর পুলিশ তদন্তে নেমে তিনজনকে গ্রেফতার করে। উল্লেখ্য ধৃতদের মধ্যে দু’জনের বয়স ১৮ বছরের কম, তাই তাদের জুভেনাইল জাস্টিন বোর্ডে পাঠানো হয়। তাদের বর্তমানে হোমে রাখা হয়েছে। এই মামলায় এখনও পর্যন্ত এক জনেরই শাস্তি ঘোষণা করেছে আদলাত। বাকি দুজন নাবালক হওয়ায় মামলার রায় এখনও ঘোষণা হয়নি।

    কোন কোন ধারায় মামলা?

    এই নাবালিকা ধর্ষণ এবং খুনের মামলায় মোট ২৭ জনের সাক্ষ্যপ্রমাণ গ্রহণ করা হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০২ খুনের ধারা এবং ২০১ ধারায় প্রমাণ লোপাট করার অভিযোগ দায়ের করা হয়। আবার ৩৭৬-ডি ধারায় গণধর্ষণ, ৬ নম্বর পক্সো আইনে নাবালিকা ধর্ষণের অভিযোগে মামলা দায়ের করা হয়। গত মঙ্গলবার মূল অভিযুক্তকে দোষী সাব্যস্ত করে মুর্শিদবাদ জেলা আদালত (Murshidbad)। এরপর গতকাল বুধবার অতিরিক্ত জেলা দায়রা আদলাতের বিচারক দীপ্ত ঘোষ আজীবন সশ্রম কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন।  

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs England: চতুর্থ টেস্টেই সিরিজ জয়ের চিন্তা ভারতের, রাঁচির পিচ নিয়ে ধোঁয়াশায় স্টোকস

    India vs England: চতুর্থ টেস্টেই সিরিজ জয়ের চিন্তা ভারতের, রাঁচির পিচ নিয়ে ধোঁয়াশায় স্টোকস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র ২৪ ঘণ্টার অপেক্ষা, শুরু হচ্ছে ভারত-ইংল্যান্ড (India vs England) চতুর্থ টেস্ট। রাঁচি টেস্ট ম্য়াচ জয়ের জন্য় দুই দলই মরিয়া।  ভারতীয় ক্রিকেট দল এই টেস্ট ম্যাচে জয়লাভ করলে চলতি সিরিজে ৩-১ ব্যবধানে এগিয়ে যাবে। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে সিরিজের শেষ ম্যাচটা নেহাতই সম্মানরক্ষার হয়ে দাঁড়াবে। আর যদি ব্রিটিশ ক্রিকেট দল এই টেস্ট ম্যাচে জয়লাভ করে, তাহলে তারা এই সিরিজে সমতা ফিরিয়ে আনতে পারবে। তার ফলে জমে যাবে শেষ ম্যাচ।

    রাঁচিতে কেমন খেলে ভারত

    শুক্রবার থেকে রাঁচিতে (Ranchi Test) শুরু হবে ভারত-ইংল্যান্ড চতুর্থ টেস্ট। রাঁচি স্টেডিয়ামে ২০১৭ সালে প্রথমবার ভারত বনাম অস্ট্রেলিয়া টেস্ট ম্যাচের আয়োজন করা হয়েছিল। যদিও পাঁচদিন খেলার পরও এই টেস্ট ম্যাচে কোনও ফলাফল হয়নি এবং শেষপর্যন্ত ড্র হয়ে গিয়েছিল। ২০১৭ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে প্রথম টেস্ট ম্যাচ খেলার পর ভারতীয় ক্রিকেট দল ২০১৯ সালে এই মাঠে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্ট ম্যাচ খেলা হয়। সেই ম্যাচে জয় পায় ভারত। এই মাঠে তৃতীয় টেস্ট ম্যাচ খেলা হবে। রাঁচির পিচ দেখে অবশ্য অবাক বনে গিয়েছেন ইংল্যান্ড অধিনায়ক বেন স্টোকস। আগে কোনও দিন নাকি এই ধরনের পিচ তিনি দেখেননি।

    রাঁচির পিচ নিয়ে স্টোকস

    রাঁচির পিচ প্রসঙ্গে স্টোকস বলেন, “আমি আগে কোনও দিন এই ধরনের পিচ দেখিনি। এই পিচে কী হবে তার কোনও ধারণা আমার নেই। ভাল করে দেখলে দেখা যাবে, পিচের এক দিকের থেকে অন্য দিকের পরিস্থিতি আলাদা। ভারতে এই ধরনের পিচ আমি দেখিনি।” স্টোকস জানিয়েছেন, তিনি যখন সাজঘর থেকে পিচ দেখছিলেন তখন যে রকম পিচ লাগছিল, কাছে গিয়ে সে রকম লাগেনি। ইংরেজ অধিনায়ক বলেন, “সাজঘর থেকে পিচ সবুজ লাগছিল। কিন্তু যখন কাছে গিয়ে ভাল করে দেখলাম তখন কালো মাটির উইকেট লাগল। কয়েকটা জায়গায় বড় বড় ফাটল দেখলাম।” তবে এখনও পর্যন্ত ভারত-ইংল্যান্ড চলতি টেস্ট সিরিজে দাপট দেখিয়েছেন পেসাররা। সিরিজে এখনও পর্যন্ত সব থেকে বেশি উইকেট নিয়েছেন জসপ্রীত বুমরা। মহম্মদ সিরাজ, মার্ক উড, জেমস অ্যান্ডারসনরাও উইকেট কুড়িয়েছেন। অর্থাৎ একথা বলাই যায় যে, চলতি টেস্টে সিরিজে পিচ থেকে কম-বেশি সাহায্য পেয়েছেন সকলেই। কিন্তু স্টোকসের কথা যথার্থ হলে, রাঁচি টেস্টের একপ্রান্ত দিয়ে পেসাররা এবং অপর প্রান্ত দিয়ে স্পিনাররা সাহায্যে পেতে পারেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share